শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

রাজনীতিতে ফ্রাংকেনস্টাইনের দানব

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে ফ্রাংকেনস্টাইনের দানব

ফ্রাংকেনস্টাইন ছিলেন এক বড় বিজ্ঞানী। রাত-দিন বিভিন্ন বিষয়ে তিনি গবেষণা করতেন। গবেষণা করতে করতে হঠাৎ একদিন আবিষ্কার করলেন মৃত মানুষকে জীবিত করা সম্ভব। ফ্রাংকেনস্টাইন মহাখুশি। চমকে দেবেন বিশ্বকে। সিদ্ধান্ত নিলেন একজন মৃত ব্যক্তির ওপর পরীক্ষা চালানোর। সফলও হলো পরীক্ষা। মৃত ব্যক্তি জীবিত হলো। কিন্তু যেভাবে ফ্রাংকেনস্টাইন চাইলেন তা হলো না। মানব তৈরি করতে পারলেন না। ফ্রাংকেনস্টাইন সৃষ্টি করলেন ভয়ঙ্কর শক্তিশালী এক দানব। দেখতে ভয় ধরানো কুৎসিত ও মানবিকতাহীন। তাকালেই সুস্থ মানুষ ভয় পাবে। আঁতকে উঠলেন ফ্রাংকেনস্টাইন। গভীর চিন্তায় পড়লেন, কী করবেন এই দানব নিয়ে! ঠিক এই সময় দানবটি এসে তার সামনে হাজির। নির্দেশ চাইলেন খারাপ কিছু করার। দানবের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করলেন ফ্রাংকেনস্টাইন। এই ব্যবহারকে স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেনি দানবটি। নিজের স্রষ্টার প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে চলে যায় বনে। তারপর সিদ্ধান্ত নেয় প্রতিশোধ গ্রহণের। দানবটি প্রথমেই হত্যা করল তার সৃষ্টির সহযোগী ড. নীল ও এক আয়াকে। এরপর হত্যা করে তার সৃষ্টিকর্তার ভাইকে। চলতেই থাকে তার নিষ্ঠুর হত্যালীলা। একপর্যায়ে ফ্রাংকেনের বিয়ের রাতে আক্রমণ করে দানব। হত্যা করে তার স্ত্রীসহ পরিবারের বাকি সদস্যদের। দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে এবার নিজের তৈরি দানবকে হত্যার জন্য ধাওয়া করেন ফ্রাংকেনস্টাইন। ছুটতে ছুটতে ক্লান্ত অবসন্ন ফ্রাংকেন মারা যান। স্রষ্টার মৃত্যুর পর আত্মহত্যার চিন্তা করে প্রথম দানবটি। তারপর হারিয়ে যায়। কেউ কোনো দিন আর দেখেনি তাকে। বৈজ্ঞানিক এই কল্পকাহিনি কখনো কখনো বাস্তব হয়ে আসে আমাদের সামনে। নিজেদের অজান্তেই রাজনীতিবিদরা ফ্রাংকেনস্টাইনের দানব তৈরি করেন। এই দানবরাই বারোটা বাজিয়ে দেন রাজনীতিবিদদের। ইতিহাসের ক্ষণে ক্ষণে তা-ই দেখি। অতীত ও বর্তমান সব সময় একই চিত্র।

একটু পেছনে যেতে চাই। মুহসীন হলের টিভি রুমের সামনের সেভেন মার্ডারের কথা কারও মনে আছে কি? ১৯৭৪ সালের ৪ এপ্রিল রাত ২টা ৪ মিনিটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত এই নিষ্ঠুর হত্যালীলা ক্ষমতাসীনদের ভিত কাঁপিয়ে দিয়েছিল। খুনের শিকার সবাই ছিলেন সূর্যসেন হলের আবাসিক ছাত্র। খুনিদের মূল টার্গেট ছিল নাজমুল হক কোহিনুর। রাতে কোহিনুর বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা দিচ্ছিলেন সূর্যসেন হলের ৬৩৫ নম্বর রুমে। অনেক রাত পর্যন্ত সবাই আড্ডা দিয়ে যার যার রুমে চলে যান। রাতের সুনসান ক্যাম্পাসে হঠাৎ মুহসীন হলের দিকে কয়েকটি গুলির আওয়াজ শোনা যায়। তারপর আবার সবকিছু শান্ত। গুলির শব্দে জেগে ওঠা ছাত্ররা আবার ঘুমানোর চেষ্টা করেন। এ সময় ১৫ জনের অস্ত্রধারী গ্রুপ প্রবেশ করে সূর্যসেন হলে। প্রত্যেকের হাতে অত্যাধুনিক অস্ত্র। তারা প্রথমে ধাক্কা দেয় ৬৩৪ নম্বর রুমে। ডাকতে থাকে কোহিনুরের নাম ধরে। চিৎকার করতে থাকে, দরজা খোল। ভিতর থেকে বলা হলো কোহিনুর পাশের রুমে। অস্ত্রধারীরা এবার পাশের রুমে ধাক্কাতে থাকে। লাথি মারতে থাকে দরজায়। ভিতর থেকে বের হয়ে আসেন কোহিনুর। তার পেছনে আরও তিনজন। তাদের নির্দেশ দেওয়া হয় হাত তুলে দাঁড়ানোর জন্য। সবাই নির্দেশ পালন করল। এরপর ৬৪৮ নম্বর রুম থেকে আরও তিনজনকে বের করে আনে সন্ত্রাসীরা। সবশেষে ২১৫ নম্বর রুম থেকে আরেকজনকে বের করার চেষ্টা করে। কিন্তু পরিস্থিতি অনুধাবন করে সেই ছাত্রটি লাফ দিয়ে নিচে পড়ে পালিয়ে যায়। জানালা দিয়ে নিচে কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে সন্ত্রাসীরা। তারপর সাতজনকে হল থেকে বের করে নিয়ে আসে মুহসীন হলে টিভি রুমের সামনের করিডোরে। কোহিনুর পরিস্থিতি অনুধাবন করেন। অনুরোধ করেন তাদের না মারতে। কোহিনুর বার বার বলতে থাকেন, এ বিরোধ রাজনৈতিক। আর কোনো দিন কিছু নিয়ে নাক গলাব না। কিন্তু কে শোনে কার কথা। অস্ত্রধারীদের চোখেমুখে তখন খুনের নেশা। কারও কথা শোনার সময় নেই। মুহূর্তেই গর্জে ওঠে তাদের হাতে থাকা অস্ত্র। মুহসীন হলের টিভি রুমের সামনের করিডোরে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকা ছেলেগুলো মুহূর্তেই লাফিয়ে পড়ে। সবার মৃত্যু নিশ্চিত করে রাত ২টা ২৫ মিনিটে খুনিরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। দীর্ঘ সময় ধরে চলা এই তা-বলীলার সময় পুলিশ আসেনি। লাশগুলো পড়ে ছিল দীর্ঘ সময়। পুলিশ আসে ঘটনার অনেক পরে ভোর ৪টা ৫৫ মিনিটে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচন ঘিরেই ছিল এই নিষ্ঠুর হত্যাকান্ড। পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম প্রধানের নাম। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার হন। বিচারে তার মৃত্যুদ- হয়। জিয়াউর রহমান এসে মুক্ত করেন শফিউল আলম প্রধানকে। লাগিয়ে দেন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে রাজনীতিতে।

কালীগঞ্জের ইমদুর কথা কারও কি মনে আছে? ফ্রাংকেনস্টাইনের রাজনীতির ভয়ঙ্কর আরেক নাম। ১৯৮২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি মিন্টো রোডে যুবমন্ত্রী কাশেমের বাড়ি থেকে ইমদু আটক হন। একজন মন্ত্রীর বাড়ি থেকে এভাবে আসামি গ্রেফতার বাংলাদেশের রাজনীতিতে ছিল নজিরবিহীন। ইমদুকে আটকে দুঃসাহসের পরিচয় দেয় পুলিশ। ১৯৭৭ সাল থেকে রাজধানীর আন্ডারওয়ার্ল্ডে ইমদু ছিলেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। প্রথম জীবনে ইমদু জাসদের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কিন্তু সহযোগী আলী হোসেনকে হত্যার কারণে ইমদুকে জাসদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। ইমদু যোগ দেন বিএনপিতে। যুবদলের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। দিনদুপুরে খুন-খারাবিতে ইমদু রেকর্ড গড়ে তোলেন। আলী হোসেন হত্যার প্রতিবাদ সভায় হামলা করেও তিনজনকে হত্যা করা হয়। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি পরিবারকে তিনি কালীগঞ্জ থেকে ভিটেমাটি-ছাড়া করেন। নিজ হাতেই গুলি চালাতেন ইমদু। একজন নিষ্ঠুর হত্যাকারী হিসেবে পুলিশের খাতায় নাম ছিল তার। এর পরও কারও কিছু করার ছিল না। কারণ ইমদু ছিলেন প্রভাবশালী মন্ত্রীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে। এমনকি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও তার ছিল আলাদা সম্পর্ক। ১৯৮২ সালের ৪ আগস্ট ইমদুর ফাঁসি কার্যকর হয়। এর আগে সামরিক আদালতে তার ফাঁসির রায় হয়। ইমদুর মতো নিষ্ঠুর খুনের রাজনীতিতে আরেকটি নাম গালকাটা কামাল। ’৭৪ সালে আন্ডারওয়ার্ল্ডে কামালের প্রবেশ। জীবন শুরু হয়েছিল এমপি নুরুল হক হত্যার অভিযোগ নিয়ে। তার বাড়ি ছিল শরীয়তপুরে। ডামুড্ডায় খুন হন এমপি নুরুল হক। সেই অভিযোগ মাথায় নিয়ে ঢাকায় এসে খুনের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন কামাল। অথচ এই কামাল ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। ভালো গান গাইতেন। আবার গান শেখাতেনও। রাজনীতির আশ্রয়-প্রশ্রয়ে অপরাধজগতে প্রবেশের পর ঢাকায় যুবদল নেতা জাফর, ফিরোজ, রানাসহ অনেক খুনের সঙ্গে বেরিয়ে আসে তার নাম। খুন, গুলি করা কামালের কাছে ছিল নেশার মতো। গালকাটা কামাল আটক হন ঢাকাই সিনেমার একজন প্রযোজকের আশ্রয় থেকে। পরে তার ফাঁসি হয়।

কামাল ও ইমদুর মতো রাজনীতির আরেক ফ্রাংকেনস্টাইনের দানবের নাম খুলনার এরশাদ শিকদার। সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর ছিলেন। জাতীয় পার্টি, বিএনপি, আওয়ামী লীগ সব দলের সঙ্গেই যুক্ত ছিলেন। পুলিশ থেকে শুরু করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন, রাজনীতিবিদ সবাই যেতেন তার আড্ডার আসরে। ঢাকায় এসে বুড়িগঙ্গা নদীতে এখানকার মাফিয়াদের নিয়ে আসর জমাতেন। খুলনায় এরশাদ শিকদার খুন করেন ১৫ জনকে। খুনের পর ভৈরব নদে লাশ ফেলে দেওয়া হতো জমাট সিমেন্টের বস্তা বেঁধে। অবশেষে ধরা পড়লেন নিষ্ঠুরভাবে যুবলীগের একজন নেতাকে হত্যার দায়ে। যুবলীগ নেতার পরিবার বিষয়টি রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারক মহলের দৃষ্টিতে আনে। তারপর সর্বোচ্চ মহলের নির্দেশে এরশাদ শিকদার আটক হন। পুলিশি হেফাজতে বেরিয়ে আসে নিষ্ঠুর সব খুন ও গুমের কাহিনি। হিন্দি সিনেমার ভয়াবহ কাহিনিগুলোকে হার মানায় সবকিছু। দীর্ঘ সময় মামলা চলার পর আদালতের রায়ে তার ফাঁসি হয়।

এরশাদ শিকদারের মতো খুনিও আমাদের রাজনীতিরই তৈরি। রাজনীতির মাফিয়ারা একসময় আত্মপ্রকাশ করেছিল সারা দেশে। একসময় পুরান ঢাকায় আলোচিত ছিলেন আকবর শেঠ, আলীজানসহ অনেকে। সাদা ধোপদুরস্ত কাপড় পরা আকবর শেঠকে ’৯১ সালে প্রতিপক্ষ খুন করে। তিব্বতও একসময় পুরান ঢাকায় আলোচিত অবস্থানে ছিলেন। তিব্বত খুন হন ইংলিশ রোড পতিতালয়ে। আমাদের রাজনীতির নষ্টভ্রষ্ট সেসব অধ্যায় এখনো শেষ হয়নি। রাজধানী ঢাকায় নতুন করে ফিরে এসেছে মাফিয়ারা। রাজনীতির নামে তৈরি হচ্ছে অপরাধজগৎ। একজন জি কে শামীম, খালেদ রাতারাতি তৈরি হননি। হাজার হাজার কোটি টাকার ঠিকাদারি শামীম কীভাবে একা নিয়ন্ত্রণ করতেন? কারা তার পাশে ছিল? কারা শেয়ার পেত? তার গডফাদার কারা? পার্টনার কারা? সব বের করতে হবে। কোন মন্ত্রী, এমপি, শীর্ষ নেতাদের অর্থ দেওয়া হতো বেরিয়ে আসছে। একইভাবে বের হচ্ছে খালেদের অতীত ও বর্তমান। রাজধানীর এত ক্যাসিনো খালেদ একা চালাতেন না। বাকিগুলো কারা নিয়ন্ত্রণ করত? তারা এখন কোথায়? প্রশ্ন অনেক। দেশবাসী উত্তরও জানতে চায়।

কবি জয় গোস্বামী লিখেছেন- ‘ছোট যারা তারাই দোষ করে। বড়দের দোষ ধরতে নেই। বড়রা নেতা।’ এই বড়দেরও ধরতে হবে। এই ঢাকা শহরে শত কোটি টাকার অবৈধ ক্যাসিনোর ভাগবাটোয়ারা কোথায় কোথায় যেত এত দিন? খালেদ একটা বসিয়েছিলেন। বাকিগুলোর মালিক কারা ছিল? সবার নাম বের করতে হবে। বাস্তবতাকে এড়ানোর সুযোগ নেই। প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে কারা সন্ত্রাস করত সবাই জানে। চাঁদাবাজির বংশ বিস্তার এক দিনে হয়নি। ৮৬ কোটি টাকার ফেয়ার শেয়ার দাবি হঠাৎ আসেনি। চলছে অনেক দিন থেকে। কথায় আছেÑ চোরের দশ দিন গেরস্থের এক দিন। সেই দশ দিন পর এগারো দিনে চোর ধরা পড়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই ছাত্রনেতাদের পৃষ্ঠপোষক কারা? ছাত্রলীগের ঐতিহ্য ও সুনাম নষ্টের আড়ালের গডফাদার কারা? কমিটি গঠনের পর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হলের নির্বাচন, ইডেন কলেজে প্রভাব বিস্তারে আওয়ামী লীগের অনেক নেতার নাম শুনি। নিরপেক্ষ তদন্ত দরকার। সময় এসেছে অনেক কিছু বের করার। বঙ্গবন্ধুকন্যা অ্যাকশন শুরু করেছেন। অভিনন্দন জানাচ্ছি। এই অ্যাকশন অব্যাহত রাখতে হবে।

এখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা শেখ হাসিনা। তাঁর ইমেজের ওপর ভর করেই আওয়ামী লীগ বার বার ক্ষমতায়। সেই ইমেজকে নষ্ট করার অধিকার কারও নেই। রাজনীতির নষ্টভ্রষ্টদের উৎপাত বন্ধ করতে হবে। আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে বাদ দিতে হবে নষ্টদের।

রাজনীতির নামে ফ্রাংকেনস্টাইনের তৈরি অপরাধীদের মনে রাখা দরকার- বেলা শেষে কেউ কারও থাকে না। সবাই ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি করে। শেষ বিচারের দিন হাশরের ময়দানে কারও দিকে তাকানোর সময় থাকে না কারও। আল্লাহ জীবৎকালেই মানুষকে হাশরের ময়দানের নমুনা দেখিয়ে দেন। খালেদ, জি কে শামীমসহ যুবলীগের অনেক নেতা এখন দেখতে পাচ্ছেন। আরও অনেক ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ নেতা দেখতে পাবেন আগামীতে। ফ্রাংকেনস্টাইনের দানবের পরিণাম শেষ পর্যন্ত কারও জন্য ভালো হয় না। কারণ দানব শুরুতেই তার স্রষ্টাকে শেষ করে দেয়। তারপর নিজেও শেষ হয়ে যায়।

এরশাদ শিকদার স্বপ্নের ‘স্বর্ণকমল’ নির্মাণ করলেও থাকতে পারেননি। শেষ সময়ে তার সঙ্গে কেউ ছিল না। তাকেও বিদায় নিতে হয়েছিল দুনিয়া থেকে। অবৈধভাবে এত অর্থবিত্ত, ক্ষমতা তৈরি করে কী হবে? জীবনের ভরসা নেই এক সেকেন্ডের। তার পরও কেন এত লড়াই করতে হবে? দানবের রাজনীতি তৈরি করতে হবে? খারাপ সময়ে কেউ পাশে থাকে না। কষ্টে অর্জিত বাংলাদেশের মানুষ রাজনীতির স্বাভাবিক সুস্থধারা দেখতে চায়। অস্ত্রবাজি, সন্ত্রাস আর চাঁদাবাজির রাজনীতির চিরতরে কবর চায়। রাজনীতির নামে পদ-পদবি বিক্রির কবর চায়। প্রবীণ রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদ কিছুদিন আগে বলেছেন, রাজনীতি এখন রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। আসলেও তাই। দুর্বৃত্তায়ন রাজনীতির সর্বনাশ করেছে। সুস্থধারার রাজনীতি ফিরিয়ে আনতে হবে সত্যিকারের দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদদের কাছে। অন্যায়কারী, দখলবাজ, অসৎ, দুর্নীতিবাজদের কবল থেকে রাজনীতিকে মুক্ত করতে হবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার কোনো বিকল্প নেই। তাই চিরতরে কবর হোক রাজনীতির নামে সব নষ্টামির।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন