শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

পেঁয়াজের দাম বাড়লে মানুষ প্যানিক হয় কেন?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পেঁয়াজের দাম বাড়লে মানুষ প্যানিক হয় কেন?

ভারতে প্রচন্ড বেড়ে গেছে পেঁয়াজের দাম। পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। এ কারণেই পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। ভারত পেঁয়াজ রফতানি না করলে খুব স্বাভাবিকভাবেই পেঁয়াজের স্বল্পতা দেখা দেয় বাংলাদেশে। সে কারণেই মূল্যবৃদ্ধি। হয়েছেও তাই। এক কিলো পেঁয়াজ ১২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। গত এক মাসে পেঁয়াজের দাম দ্বিগুণ হয়েছে বাংলাদেশে। কয়েক দফায় পেঁয়াজ রফতানিতে ভারত বিধিনিষেধ আরোপ করার কারণেই এমন হয়েছে। বাংলাদেশে পেঁয়াজের উৎপাদনে কোনও কমতি নেই। কিন্তু তারপরও পেঁয়াজের দাম কী হবে তা নির্ভর করে ভারতে পেঁয়াজের দাম কত, তার ওপর। উৎপাদন ঘাটতির কথা জানিয়ে ১৩ সেপ্টেম্বর ভারত পেঁয়াজের রফতানি মূল্য প্রথমে ৩০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ৮৫০ ডলার করে দেয়। এরপর তো সাফ সাফ জানিয়ে দেয় পেঁয়াজ রফতানি আর সম্ভব নয়। বাংলাদেশ বছরে ১৭ থেকে ১৯ লাখ টন পেঁয়াজ উৎপাদন করে, আর ৭ থেকে ১১ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করে। ৯৫% আমদানি ভারত থেকে, বাকিটা বার্মা থেকে, অথবা মিসর এবং তুরস্ক থেকে। পেঁয়াজের দেশি উৎপাদন দিয়ে প্রয়োজন মিটছে না, সুতরাং আমদানি করতে হবে। বার্মা থেকে গত মাসে ৩ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে- যার আমদানি মূল্য ১৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। পেঁয়াজ যারা গুদামজাত করে রেখেছে, তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে, বড় অংকের জরিমানা করা হচ্ছে। সত্যি বলতে কী, হুলুস্থূল কান্ড বাংলাদেশে।

পেঁয়াজের বাজারের সার্বিক পরিস্থিতি দেখাশোনার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ১০ জন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাঁরা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, যশোর, দিনাজপুর, পাবনা, সাতক্ষীরা, সিরাজগঞ্জ ও শরীয়তপুর জেলার বাজারগুলোয় তদারকি শুরু করেছেন। এ ছাড়া প্রতিটি জেলা প্রশাসনকেও এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পেঁয়াজ আমদানির ক্ষেত্রে সুদের হার কমানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে। স্থল ও নৌবন্দরগুলোয় আমদানি করা পেঁয়াজ দ্রুত খালাসের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও বন্দর কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। দেশের বিভিন্ন হাটবাজারে পেঁয়াজ পরিবহন এবং দেশের ভোমরা, সোনা মসজিদ, হিলি ও বেনাপোল বন্দরে পেঁয়াজ আমদানি নির্বিঘ্ন করতে সব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, দেশে পেঁয়াজের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে ট্রাক সেলে ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোয় ন্যায্যমূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করেছে। এই ট্রাক সেলের সংখ্যা ১৬ থেকে ৩৫ করা হয়েছে। এতে করে স্বল্প আয়ের মানুষ ন্যায্যমূল্যে পেঁয়াজ কেনার সুযোগ পাচ্ছে। পেঁয়াজ আমদানির ক্ষেত্রে ভারতের বিকল্প হিসেবে বার্মা থেকে এলসি বা ঋণপত্র এবং বর্ডার ট্রেডের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। মিসর ও তুরস্ক থেকেও এলসির মাধ্যমে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। এসব পেঁয়াজ দেশে পৌঁছাচ্ছে। অল্প সময়ের মধ্যে দেশের বাজারে পর্যাপ্ত পেঁয়াজ স্বল্পমূল্যে পাওয়া যাবে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা ইতিমধ্যে পেঁয়াজ আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীদের নিয়ে বেশ কয়েকটি সভা করেছে। ব্যবসায়ীদের পেঁয়াজ আমদানি বৃদ্ধি এবং নৈতিকতার সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনার অনুরোধ করা হয়েছে। কোনো ব্যবসায়ী পেঁয়াজ মজুত, কৃত্রিম উপায়ে মূল্যবৃদ্ধির চেষ্টা এবং স্বাভাবিক সরবরাহে ব্যাঘাত সৃষ্টি করলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দেশের কোনো বাজারেই পেঁয়াজের ঘাটতি নেই। আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই, মূল্য দ্রুত স্বাভাবিক হয়ে আসবে। সত্যিই হুলুস্থূল কান্ড। মনে হচ্ছে মহামারি লেগেছে, মানুষ বাঁচানোর প্রস্তুতি চলছে। অথবা পারমাণবিক যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে, পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হচ্ছে।

সম্ভবত নদীর প্রাপ্য পানির ভাগ না দিলে, পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করলেও হাসিনা শান্ত থাকেন বলে তাঁকে শান্তি পুরস্কার দেবে ভারত। ভারত কেন পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করেছে, এ নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ ক্ষুব্ধ। ওদিকে ভারত-বিরোধী স্লোগান শুরু হয়েছে। বাংলাদেশে যেমন বাজারে পেঁয়াজ না পাওয়া গেলে, বা পেঁয়াজের দাম খুব বেশি বেড়ে গেলে মানুষ উন্মাদ হয়ে ওঠে, সরকারের বিরুদ্ধে পথে নামে, ভারতেও তেমন। পেঁয়াজটা কেন এত জরুরি মানুষের জীবনে! পেঁয়াজ একধরনের মসলা। এ আনাজ সবজিও নয়, নিরামিষাসীদের জন্য অতীব প্রয়োজনীয়, তাও নয়। পেঁয়াজ রসুন রান্নায় দরকার হয়। পেঁয়াজের যা খাদ্যগুণ, ফাইবার এবং ভিটামিন, তা রান্না করলে, বেশির ভাগটাই নষ্ট হয়ে যায়। কয়েক বছর আগে ভারতের বিগ ব্রাদার রিয়ালিটি শোতে দেখেছিলাম, ঘরে চাল ডাল আনাজ সবজি সবই ছিল, শুধু পেঁয়াজ আর টমেটো ছিল না। এ দুটো নেই বলে লোকেরা বুঝতেই পেলো না, রান্না কী করে হবে। সেদিন রান্না হয়নি বিগ ব্রাদারের বাড়িতে। সবাই না-খেয়ে ছিল। পেঁয়াজ রসুন, টমেটো ইত্যাদি ছাড়াও যে ভালো এবং সুস্বাদু রান্না হতে পারে, তা ভারতীয় উপমহাদেশের বেশির ভাগ মানুষ জানে না। কেন জানে না, সেটিই আমার জিজ্ঞাসা। আমি ভারতের বিহার, উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখ-, রাজস্থান, হরিয়ানা, মধ্যপ্রদেশ এসব রাজ্যের লোকদের দেখেছি শুধু একই রুটি আর একই সবজি বা ডাল দিয়ে দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর খাচ্ছে, নিম্ন মধ্য উচ্চ বিত্ত নির্বিশেষে। তাদের রান্নাটা তাদের শিল্প নয়, রান্নায় ব্যতিক্রম তারা বরদাস্ত করতে পারে না। আবার খাদ্যরসিকরা রান্নায় বদল চায়, বিভিন্ন রকম রান্না তারা পরখ করে দেখতে আগ্রহী। উপমহাদেশে খাদ্য ভোক্তা সবাই, রসিক কমই। বাঙালি খাদ্যরসিক জাতি। কিন্তু কলকাতায় থাকাকালীন আমি যখন প্রায়ই নেমন্তন্ন করতাম আমার বন্ধুদের, তারা খেতে এসে সেগুলোই খেতো, যেগুলো তারা চেনে। একবার এক মাছ রেঁধেছিলাম, যে মাছের নাম জানে না বলে আমার এক বন্ধু মাছ খেলো না। নতুন কোনও সবজি নিয়েও তারা সমস্যা করতো। ছোটকাল থেকে না খেলে সেটি খেতে তাদের আপত্তি। ইউরোপে বেড়াবে, কিন্তু কোনও ইউরোপীয় রেস্তোরাঁয় খেতে অনেকের আপত্তি। খুঁজে খুঁজে ভারতীয় রেস্তোরাঁয় গিয়ে চেনা খাবার খাবে।

পেঁয়াজ ছাড়াও অতি সুস্বাদু রান্না সম্ভব। পেঁয়াজ ছাড়া রান্না হবে না বা রান্না ভালো হবে না, এই ধারণাটা মাথায় বন্দি, এর সংগে বাস্তবতার সম্পর্ক নেই। পেঁয়াজ কোনও রান্নার জন্যই অতীব জরুরি কোনও দ্রব্য নয়। শুধু বিদেশি খাবারের জন্য নয়, দেশি খাবারের জন্যও নয়।

বাংলাদেশ আর ভারতের পেঁয়াজ প্রীতি দেখে ষোলোশ’ খ্রিস্টাব্দের ইউরোপ জায়ফল, জৈত্রি, লবঙ্গ ইত্যাদি মসলার জন্য কী রকম উন্মাদ হয়েছিল সে কথা মনে পড়ে। ইউরোপের ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিগুলো এই মসলা দুটোর জন্য সমুদ্রপথে পুবের দেশগুলোয় আসতো। কয়েক মাস লাগতো আসতে। কত যে নৌকো ডুবেছে, কত সহস্র নাবিকের যে সলিল সমাধি হয়েছে! মসলার জন্য সেই উন্মাদনা ইউরোপীয় লোকদের এখন আর নেই। ভারত আর বাংলাদেশে পেঁয়াজের জন্য একই রকম উন্মাদনাও হয়তো ভবিষ্যতে আর থাকবে না। ইউরোপীয়রা যত সভ্য হয়েছে, তত শিখেছে রান্নার জন্য, বা খাদ্যের পচন রোধ করার জন্য জায়ফল বা জৈত্রি অত্যন্ত জরুরি কিছু নয়। বিকল্প আবিষ্কার করা তো মানুষের জন্মগত। তবে পেঁয়াজের বিকল্প কেন আজও কিছু আবিষ্কার হচ্ছে না! পেঁয়াজকে দৈনন্দিন জীবনে এমনই আঁকড়ে ধরেছে মানুষ, যে এটি এখন রাজনীতির পণ্য হয়ে উঠেছে। পেঁয়াজের দাম কমাতে পারো তো ভোটে জিতবে, নয়তো হারবে। দিল্লিতে পেঁয়াজের দাম কিলোপ্রতি ৭০/৮০ টাকা থেকে কমিয়ে ২৩ টাকার মধ্যে নিয়ে এসে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল আগামী নির্বাচনে জেতার আয়োজন করছেন, আর কিছু নয়।

মানুষের বিশুদ্ধ খাবার জল নেই। ভরপেট খাবার নেই। মাথার ওপর ছাদ নেই। সবার জন্য টয়লেটের ব্যবস্থা নেই। চাকরি নেই। ব্যবসা নেই। উপার্জন নেই। শিক্ষা নেই। চিকিৎসা নেই। জীবনের নিরাপত্তা নেই। শিশুদের পাচার করা হচ্ছে, যৌনদাসী বানানো হচ্ছে।

নারী নির্যাতন চলছেই, নারী-হত্যা চলছেই। এসবে প্যানিক নয় মানুষ, এসবের বিরুদ্ধে বড় সড় আন্দোলনও হয় না। সরকার পড়ে যাওয়ার অবস্থা হয় না। প্যানিক সৃষ্টি হয় পেঁয়াজ নামক একটা মসলার দাম বাড়লে।

এই অচেতন, অবোধ, অর্বাচীন সমাজ দিয়ে কিচ্ছু হবে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন