শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০১৯

এ অভিযান যেন থমকে না যায়

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
এ অভিযান যেন থমকে না যায়

বোধকরি, অবশেষে কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গ হয়েছে। শেখ হাসিনা অনেক বিলম্বে হলেও দুর্নীতি এবং দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে ক্যাসিনো উচ্ছেদের দৃপ্ত অভিপ্রায়ে প্রশাসনিক পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছেন। দেরিতে হলেও তা ভালো। এটা শুধু জাতির জন্য কল্যাণকর নয়, সময়মতো তিনি যে চোখ মেলে দেখতে পারেন এবং তার প্রতিবিধানের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে উদ্যোগী হন, এটা সবার বিশেষ করে আমার মতো মুখপোড়া, রসকষহীন তীব্র বাস্তববাদী লোকের কাছেও গ্রহণযোগ্য এবং ক্ষেত্রবিশেষ প্রশংসনীয় উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়। আমাদের ভাবী (প্রধানমন্ত্রীর মা) দেশ স্বাধীনের আগে আমার বক্তৃতা মানুষের মুখে কিছুটা শুনতেন। মুডে থাকলে বসের (মুজিব ভাই) সামনেই পান চিবোতে চিবোতে তার একটা অদ্ভুত স্বভাবসুলভ হাসি হেসে বলতেন, ‘ভাই, জন্মের সময় আপনার মা কি আপনার মুখে মধু দেন নাই? চক্ষুলজ্জার বালাই তো নাই-ই, প্রতিপক্ষকে পচাতে মিছে কথা বলতেও তো কুণ্ঠাবোধ করেন না।’ প্রায় সময় আমি নিশ্চুপ থাকতাম। কখনো কখনো বলতাম, মিছে কথা তো দূরে থাক, আমি বানিয়ে শানিয়ে কোনো কথাই বলি না। বরং যেটা ঘটেছে সেটাকেই আমি আমার ভাষায় আমার অনুভূতির আবির মাখিয়ে জনসম্মুখে আমার আবেগাপ্লুত হৃদয় নিয়ে তুলে ধরি। আমি যে কাঁদি সেটাও কৃত্রিম নয়। আমার হৃদয়, আমার অনুভূতি আমার সত্তা আমার বিশ্বাস যেটা গ্রহণ করতে পারে না, সেটা আমি আমার অন্তরের অনুভূতির আবির মাখিয়ে আবেগাপ্লুত কণ্ঠে উচ্চারণ করি। বাঙালির বঞ্চনা-যন্ত্রণার কথা তো কারও অজানা নেই। কিন্তু আমার বক্তৃতার প্রকাশভঙ্গিতে বেদনাপ্লুত হয়ে আমি কাঁদি, সহস্র সহস্র মানুষÑ তারাও কাঁদে। রাজনীতিতে আবেগ শুধু আমার চালিকাশক্তি নয়, ওটাই যেন আমার সত্তা। আমার নিজস্ব সত্তাকে অবদমিত করে রাখঢাক করে কোনো কথা আমি বলতে পারি না।

আমার স্পষ্ট মনে আছে, মুজিব ভাই এক সন্ধ্যায় তাঁর খাটে অর্ধশায়িত। ভাবী মোড়ায় বসে পান বানাচ্ছেন। আরেকটি মোড়ায় বঙ্গবন্ধুর শিয়রের কাছে আমি বসা। বঙ্গবন্ধু তাঁর অতীত জীবনের অভিজ্ঞতালব্ধ এবং আবেগতাড়িত কিছু একটা বলছিলেন। হঠাৎ ভাবী আমাকে অপ্রস্তুত করার জন্যই বোধহয় বললেন- ভাই মনু মিয়ার মা তো একজন লেখাপড়া না জানা অতি সাধারণ মহিলা। মঞ্চে দাঁড়িয়ে আপনি মনু মিয়ার মাকে উদ্ধৃত করে অশ্রুসিক্ত নয়নে যে বয়ান করেন, ওই পল্টন ময়দানে দর্শকদের মধ্যে তো মনু মিয়ার মা-ও থাকতে পারেন। বলা তো যায় না, যদি কখনো উনি দাঁড়িয়ে চিৎকার করে বলেন, না আমি তো কখনো আপনাকে মনু সম্পর্কে এত কথা বলিনি! আপনি কারাগারে যাওয়ার আগেও বলিনি, কারাগার থেকে বেরিয়ে আসার পরে তো বলিইনি। আপনি কোথা থেকে এত কথা পেলেন? আমি বিন্দুমাত্র হতচকিত না হয়ে অত্যন্ত ধীরস্থিরভাবে তার জবাবে বলেছিলাম- ভাবী, আমি এ ধরনের অবস্থার মুখোমুখি কখনই হব না। তার কারণ, পল্টন ময়দানে আমার বক্তৃতায় মনু মিয়া সম্পর্কে আমি যা বলি তার কোনোটাই বিন্দুমাত্র মিথ্যা নয়। মনু মিয়া মারা গেছে এটি সত্য। আমার বাঁ পাশেই সে দাঁড়ানো ছিল সেটাও সত্য। শুধু মরণের বুলেটটা আমার বক্ষ বিদীর্ণ না করে নির্মম আঘাতে মনু মিয়াকে হত্যা করেছে। সত্যি মনু মিয়া কোনো দিন তার মাকে আর মা বলে ডাকতে পারবে না। এই নিরেট সত্যটাকে বুকে লালন করে আমি পল্টনের জাগ্রত উদ্গত, উদ্যত, উদ্ধত কালজয়ী জনতাকে উদ্দেশ করে বক্তৃতা করার সময় মনু মিয়ার মৃত্যুর ঘটনাটিকে আমার অনুভূতিপ্রবণ হৃদয়ের সব আবির মাখিয়ে আমার উদ্দীপ্ত হৃদয়ের স্পর্শ দিয়ে যখন তুলে ধরতাম, তখন স্মৃতির বেদনায় আমি কাঁদতাম, জনস্রোতকেও কাঁদাতাম। আমি আমার ভাষায় মনু মিয়ার মৃত্যুর ঘটনা, মৃত্যুর পরপরই তার মায়ের সঙ্গে দেখা করার ঘটনা, প্রায় তিন বছর পর কারাগার থেকে অবমুক্ত হয়ে আবার তার মায়ের কাছে যাওয়ার ঘটনা- এসব বাস্তবতাকে যখন তুলে ধরতাম, তাতে মিথ্যার কোনো প্রলেপ থাকত না। শুধু সত্যের সঙ্গে আমার আবেগ-উচ্ছ্বাস এবং উদ্বেলিত হৃদয়ের আবির মাখানো থাকত। আমি সেদিন মানুষকে শুধু কাঁদাইনি, কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও আমাকে প্রভাবিত করেনি। আবেগ আমাকে এতটাই তাড়িত করত যে, আমি পাগলপ্রায় হয়ে যেতাম। আমার সব সত্তা, চিন্তা-চেতনা, চাওয়া-পাওয়া- সবকিছু মনু মিয়ার বিদেহী আত্মার সঙ্গে আমার অজান্তেই মিলেমিশে একাকার হয়ে যেত। আমি বক্তৃতা করতাম না, উন্মাদের মতো আমার হৃদয়ের অনুভূতিকে তুলে ধরতাম। মনু মিয়ার মা আমাকে মাতৃস্নেহে জড়িয়ে ধরে যা বলত, সেটি সত্যিই তার নিজস্ব অভিব্যক্তি। সেটিকেই আমার অনুভূতির রং চড়িয়ে আমার হৃদয়ের তুলি দিয়ে মনু মিয়ার মায়ের অশ্রুর অভিব্যক্তির ছবি আঁকতাম। এটি আমার হৃদয়-নিংড়ানো নিরেট সত্য। এখানে আমার ভাষা, আমার প্রকাশভঙ্গি সন্দেহাতীতভাবে মনু মিয়ার মায়ের অভিব্যক্তি থেকে ভিন্নতর ছিল কিন্তু ব্যতিক্রম ছিল না।

পুলিশের ছোড়া যে বুলেটটি মনু মিয়ার বক্ষ বিদীর্ণ করেছে, সেই বুলেটটি আমার বুকেও বিঁধতে পারত। মনু মিয়ার মতো আমিও শহীদ হতে পারতাম। আমি শহীদ হলে অন্য কেউ নিজের হৃদয়ের আবির মাখিয়ে অথবা চোখের জলে বুক ভাসিয়ে পল্টনের লাখ লাখ লোকের সম্মুখে দাঁড়িয়ে আমার মতো করে বর্ণনা করত কিনা জানি না, মনু মিয়ার পরিবর্তে আমি শহীদ হলে আমার লাশ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে ওইরূপ ধস্তাধস্তি করত কিনা তাও জানি না- যেরূপ আমরা করেছিলাম। এখানে এই নিবন্ধে আমি একটি সত্যকেই তুলে ধরতে চাই; ঘটনাপ্রবাহ একটি, সেটিকে কে কীভাবে উপস্থাপন করবেন তা তার নিজস্ব মনন, নিজস্ব মানসিকতা, ভাষা ও আবেগের ওপর নির্ভর করে। এত বিস্তারিত না বললেও মূল ও সারকথা বললে মুজিব ভাই তো বটেই, সেই সন্ধ্যায় ভাবীর চোখও ছলছল করে ওঠে। পল্টনের লাখ লাখ মানুষ তখন আমার সামনে ছিল না কিন্তু তাদের বিশাল উপস্থিতি ছিল আমার হৃদয়ের ক্যানভাসে। পাকিস্তানের যে কোনো শোষণ-বঞ্চনার বিস্তীর্ণ ঘটনার বর্ণনা দিতে গেলে আমি পাগলপ্রায় হয়ে যেতাম। এখন জীবনসায়াহ্নে এসে আবেগ অনেকটাই স্তমিত, তবু সেদিনের সেই রক্তস্নাত স্মৃতিগুলো আজও আমার হৃদয়কে আপ্লুত করে বলেই পরবর্তীতে পদ ও পদবির কিছুই না পাওয়া সত্ত্বেও আমি আমার হৃদয়ের গভীরে পরিতৃপ্ত ও আত্মহারা। এ কথাগুলো বলতে হলো এটা বোঝাতে যে, আমাদের সময়ে যারা রাজনীতিতে আসত তারা জনগণের ভাগ্যোন্নয়ন ও কল্যাণচিন্তা থেকে রাজনীতি করত। ব্যক্তিগত স্বার্থচিন্তা ও অর্থবিত্তের পাহাড় গড়ার উদ্দেশ্য তাদের ছিল না। দেশপ্রেম, দেশ ও মানুষের প্রতি নিখাদ আবেগ আমাদের সত্তাকে সবসময় জড়িয়ে থাকত। অথচ এখন রাজনীতি যেন বাণিজ্যের হাতিয়ার হয়ে গেছে। এ অবস্থা থেকে রাজনীতিকে অবমুক্ত করতে হবে। শুধু আমার একার কথা কেন, দেশের যত মানুষই মুক্তির লক্ষ্যে কণ্টকাকীর্ণ পথ হাঁটতে গিয়ে অনেক কষ্ট ও ক্লেশ সহ্য করেছে তাদের মধ্যে যারা জীবিত আছেন, তারা স্থির প্রত্যয়ে দুর্নীতি-বিমুক্ত নিরাপদ বাংলাদেশ দেখতে চান। খালেদ, জি কে শামীম, সম্রাটদের এই ঔদ্ধত্যের বহিঃপ্রকাশ তারা দেখতে চান না। সেদিন মুক্তিযুদ্ধের জন্য আমাদের প্রজন্ম যে অনন্যসাধারণ ত্যাগ ও তিতিক্ষার পরিচয় দিয়েছেন আজও তারা সেই মননের পাদপীঠেই দাঁড়িয়ে। আমাদের বয়োজ্যেষ্ঠরা তো প্রয়াতই।

পরিস্থিতি যেভাবে জট পাকিয়েছিল, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ, শিশু ও নারী নির্যাতন যেভাবে নৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়াচ্ছিল, তাতে বাংলাদেশটা নিরীহ শান্তিপ্রিয় নাগরিকদের পক্ষে বসবাসের অযোগ্য হয়ে একটা বিভীষিকার বেলাভূমিতে উপনীত হচ্ছিল। মধ্যযুগীয় জনাকীর্ণ একটা আবাসস্থল যেখানে ন্যায়বিচার, আদালত, প্রশাসন প্রত্যাশিত নিয়মে চলছিল না তো বটেই, সবই যেন অদৃশ্য সুতোয় বাঁধা চীনের পুতুল। নর্তন-কুর্দন, যুদ্ধ-বিগ্রহ প্রতীকীভাবে ওইসব চীনা পুতুলের সুতোয় বাঁধা নৃত্যে উঠে আসত। প্রতীকী হলেও এর মধ্যে একটা মেসেজ থাকত বটে। কেউ কেউ সেই মেসেজ পেত, আবার কেউ কেউ পুতুলনাচের মজা দেখে বাড়ি ফিরত। আমার স্পষ্ট মনে আছে, ওই পুতুলনাচের মধ্যেই একজন তরুণ-তাজা-তপ্তপ্রাণ সেজে ন্যায়ের পক্ষে দুষ্কর্মের নটরাজকে যখন ধরাশায়ী করত, তখন মানুষ এতটাই উৎফুল্ল হতো, যেন জগতের সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে তারা বিজয়ী হয়ে গেছে। যেন কোনো ক্লেশ, কোনো শোষণ-নির্যাতন তাদের জীবনের দিগন্তবিস্তৃত আকাশে আর কালো ছায়া ফেলতে পারবে না। এ রকম একটা দুঃসহ পরিবেশে ইত্তেফাকের ‘স্থান-কাল-পাত্র’ কলামে ব্যঙ্গ করে লেখা হয়েছিল, পুতুলনাচে মহিষাসুরের মৃত্যু দেখেছি, ক্ষণিকের জন্য একঝলক আনন্দও পেয়েছি, কিন্তু সমাজের স্খলিত দানবেরা মুচকি হেসে হয়তো ভেবেছে- পুতুলনাচে দানবের মৃত্যু হয় কিন্তু সমাজে কেউ আমাদের লোমও স্পর্শ করতে পারে না। পাকিস্তান আমলে পুুলিশের একমাত্র কাজ ছিল বিরোধী দলগুলোকে অবদমিত রাখা। এই সময়ের আওয়ামী লীগের প্রশাসনযন্ত্রেরও একমাত্র মোটিভেশন ছিল জমি থেকে নিড়ানি দিয়ে একটি একটি করে জামায়াত-বিএনপিকে উপড়ে ফেলা। এটা করতে গিয়ে মজার বিষয় দাঁড়াল এই যে, চোর-ডাকাত, দুর্নীতিপরায়ণ, জামায়াত-শিবির সবাই খোলস পাল্টে আওয়ামী লীগে ঢুকে পড়ল। শুধু ঢুকেই পড়েনি, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে অধিষ্ঠিত মামু-খালুদের দোয়া ও বরকতে তারা পদ-পদবিও পেয়ে গেল! তারা না থাকল ভিন্ন দলে, না থাকল বিচ্ছিন্ন হয়ে। আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, জমিদখল- সবই পুরোদমে নির্বিঘেœ চলতে লাগল। এ যেন এক অন্যায়, দৌরাত্ম্য ও ঔদ্ধত্যপনার মহোৎসব। বিগত নির্বাচনের মূল হোতা প্রশাসন বিশেষ করে পুলিশের কর্তৃপক্ষ ওসি থেকে শুরু করে সবাই চিন্তা-চেতনায় ভাবতে শুরু করলেন যে, শেখ হাসিনার বর্তমান সরকারের তারাই স্রষ্টা, তারাই দন্ডমুন্ডের কর্তা।

এই ভারত উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনামলেও পুলিশ এতখানি দুঃসাহসিক চিন্তা-চেতনা করত না। প্রশাসন ও পুলিশ ব্রিটিশের আজ্ঞাবহ ছিল বটে, কিন্তু আচারে-ব্যবহারে অনেকটা মার্জিত স্বভাব ধরে রাখত। আগের একাধিক নিবন্ধেও আমি উল্লেখ করেছি, বিএনপির এক শীর্ষ নেতাকে আমি বললাম- রাজনীতি করবেন, আর জেলগেট পেরোতে চাইবেন না, তাহলে আন্দোলন গড়ে উঠবে কীভাবে? তিনি ম্লান হেসে জবাব দিয়েছিলেন, আপনাদের সময় রাজনীতিতে সৌজন্যবোধ ছিল, রাজনীতিকদের সম্মানই ছিল ভিন্নস্তরের। আপনারা কারাগারে গেলেও রাজবন্দী হয়ে থাকতেন। বঙ্গবন্ধু দোর্দ- প্রতাপে পাইপ টানতেন। সমগ্র জেল কর্তৃপক্ষ আপনাদের শুধু সম্মানই দিত না, হুজুর হুজুর করে চলত। আর এখন গ্রেফতার করলে থানায় আমাদের একটা চেয়ার পর্যন্ত দেওয়া হয় না। বরং মাটিতে বসতে বাধ্য করা হয়। কর্মকর্তাদের সে কী চরম দাম্ভিকতা! বেআইনি অস্ত্রের অভাব তো কোনো থানাতেই নেই। হয় মোটা টাকা উৎকোচ, নয় তো রক্ষিত অস্ত্রের মামলা। বিগত নির্বাচনের কিছুদিন আগে শেখ হাসিনা সরকারি কর্মচারী বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা এমনভাবে বৃদ্ধি করলেন, মোটিভেশনের মাধ্যমে তাদের এমন মগজ ধোলাই দিলেন যে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ থেকে সবাই ভাবতে বাধ্য হলেন, তারা রাষ্ট্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী নন, বরং তারা সংগঠনের কর্মচারী।

আহা রে! বিএনপির বেহাল অবস্থা! নির্বাচনে তারা অংশ নিল বটে, কিন্তু নির্বাচনী কেন্দ্রে এজেন্ট পর্যন্ত দিতে পারল না! সিলমারা ভোটের বাক্সগুলো কেন্দ্রে আসা প্রতিরোধ করতে পারল না! এই এক অভিনব ব্যতিক্রমধর্মী ঘটনা। নির্বাচনের নামে নির্মম নিষ্ঠুর তামাশা। সে যাই হোক, এর কোনো প্রতিবাদ হয়নি, বিক্ষোভ ও মিছিল হয়নি। শুধু শেখ হাসিনার একক ও নিরঙ্কুশ ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখন দেশের রাজনৈতিক অবস্থা মানেই শেখ হাসিনার একক নিরবচ্ছিন্ন ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থান। শেখ হাসিনা তো বটেই, দেশবাসীও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে, জীবিত অবস্থায় তাকে কেউ ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না। দেশে যে ভয়াবহ অশনিসংকেত পরিলক্ষিত হচ্ছিল সেই পরিস্থিতি তার হস্তক্ষেপে কিছুটা অবদমিত মনে হচ্ছে। তার এই দৃষ্টিভঙ্গি চলমান থাকতে হবে, তাকে প্রত্যয়দৃঢ় হতে হবে। দেশ ও জাতির কল্যাণে অকুতোভয়ে দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে অগ্রসর হতে পারলে উন্নয়নের যে প্রত্যাশার প্রচার-প্রচারণা হচ্ছে তা অনেকটাই অর্জন করা সম্ভব হবে। উন্নয়ন প্রকল্পে জনগণ অতীতের মতো দুর্বৃত্তায়ন নয়, সুদৃঢ় হস্তে দুর্নীতিবিমুক্ত বাস্তবায়ন কামনা করে।

দেরিতে হলেও কিছুটা বিক্ষিপ্তভাবে খালেদ, জি কে শামীম গংদের বিরুদ্ধে, দুর্নীতি ও দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে দেশবাসী প্রত্যাশা করছে, শেখ হাসিনা এই সাহসী পদক্ষেপ থেকে মাঝপথে সরে যাবেন না। তেমন হলে তাদের হৃদয়ের প্রত্যাশা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যাবে। এ প্রত্যাশাকে ধারণ করে অনিশ্চয়তার বক্ষ বিদীর্ণ করে চূড়ান্তভাবে এগিয়ে যেতে পারলে দেশ দুর্নীতিবিমুক্ত হবে, স্বাধীনতার সুফল জাতি পেতে শুরু করবে। সবচেয়ে বড় কথা- একটা নির্মল ভীতিহীন উন্মুক্ত পরিবেশে দাঁড়িয়ে মানুষ বুকভরে নিঃশ্বাস নিতে পারবে। যেনতেন প্রকারে নির্বাচন করে জাতিকে যে অন্ধকারের গভীরে শেখ হাসিনা নিপতিত করেছিলেন, ‘দেশ শাসনের প্রশ্নে জনগণই শেষ কথা’- হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর এই কথাটি যখন প্রায় বিদ্রুপে পরিণত হয়েছিল, ২০১৯-এর নির্বাচন গণতন্ত্রের সূর্যরশ্মি তো দূরে থাক, শেষ লালিমাটিকেও মুছে দিয়েছিল, তখন অবাধ্য ও উদ্ধত দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে এখনকার গৃহীত পদক্ষেপ প্রান্তিক জনতার হৃদয়ে একটু হলেও আশার আলো সঞ্চার করেছে। এ আলো সব অন্ধকারের বক্ষ বিদীর্ণ করুক, স্বাধীনতাকে প্রদীপ্ত করুক এবং জনগণের সব সত্তা ও অনুভূতিকে আলোকিত করুক। আজকের দিনে এটিই প্রত্যাশা।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর
রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি
কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ
শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ
রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের
ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’
‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে
গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুর ডাকে সাড়া নেই, খাটে মিলল গলা কাটা লাশ
বন্ধুর ডাকে সাড়া নেই, খাটে মিলল গলা কাটা লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ
৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ

দেশগ্রাম

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম

সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা
সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা

দেশগ্রাম

মাউশিতে পদোন্নতি ও বণ্টন নীতিমালা নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের ক্ষোভ
মাউশিতে পদোন্নতি ও বণ্টন নীতিমালা নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের ক্ষোভ

খবর

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকান অপসারণ
অবৈধ দোকান অপসারণ

দেশগ্রাম