শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০১৯

এ অভিযান যেন থমকে না যায়

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
এ অভিযান যেন থমকে না যায়

বোধকরি, অবশেষে কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গ হয়েছে। শেখ হাসিনা অনেক বিলম্বে হলেও দুর্নীতি এবং দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে ক্যাসিনো উচ্ছেদের দৃপ্ত অভিপ্রায়ে প্রশাসনিক পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছেন। দেরিতে হলেও তা ভালো। এটা শুধু জাতির জন্য কল্যাণকর নয়, সময়মতো তিনি যে চোখ মেলে দেখতে পারেন এবং তার প্রতিবিধানের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে উদ্যোগী হন, এটা সবার বিশেষ করে আমার মতো মুখপোড়া, রসকষহীন তীব্র বাস্তববাদী লোকের কাছেও গ্রহণযোগ্য এবং ক্ষেত্রবিশেষ প্রশংসনীয় উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়। আমাদের ভাবী (প্রধানমন্ত্রীর মা) দেশ স্বাধীনের আগে আমার বক্তৃতা মানুষের মুখে কিছুটা শুনতেন। মুডে থাকলে বসের (মুজিব ভাই) সামনেই পান চিবোতে চিবোতে তার একটা অদ্ভুত স্বভাবসুলভ হাসি হেসে বলতেন, ‘ভাই, জন্মের সময় আপনার মা কি আপনার মুখে মধু দেন নাই? চক্ষুলজ্জার বালাই তো নাই-ই, প্রতিপক্ষকে পচাতে মিছে কথা বলতেও তো কুণ্ঠাবোধ করেন না।’ প্রায় সময় আমি নিশ্চুপ থাকতাম। কখনো কখনো বলতাম, মিছে কথা তো দূরে থাক, আমি বানিয়ে শানিয়ে কোনো কথাই বলি না। বরং যেটা ঘটেছে সেটাকেই আমি আমার ভাষায় আমার অনুভূতির আবির মাখিয়ে জনসম্মুখে আমার আবেগাপ্লুত হৃদয় নিয়ে তুলে ধরি। আমি যে কাঁদি সেটাও কৃত্রিম নয়। আমার হৃদয়, আমার অনুভূতি আমার সত্তা আমার বিশ্বাস যেটা গ্রহণ করতে পারে না, সেটা আমি আমার অন্তরের অনুভূতির আবির মাখিয়ে আবেগাপ্লুত কণ্ঠে উচ্চারণ করি। বাঙালির বঞ্চনা-যন্ত্রণার কথা তো কারও অজানা নেই। কিন্তু আমার বক্তৃতার প্রকাশভঙ্গিতে বেদনাপ্লুত হয়ে আমি কাঁদি, সহস্র সহস্র মানুষÑ তারাও কাঁদে। রাজনীতিতে আবেগ শুধু আমার চালিকাশক্তি নয়, ওটাই যেন আমার সত্তা। আমার নিজস্ব সত্তাকে অবদমিত করে রাখঢাক করে কোনো কথা আমি বলতে পারি না।

আমার স্পষ্ট মনে আছে, মুজিব ভাই এক সন্ধ্যায় তাঁর খাটে অর্ধশায়িত। ভাবী মোড়ায় বসে পান বানাচ্ছেন। আরেকটি মোড়ায় বঙ্গবন্ধুর শিয়রের কাছে আমি বসা। বঙ্গবন্ধু তাঁর অতীত জীবনের অভিজ্ঞতালব্ধ এবং আবেগতাড়িত কিছু একটা বলছিলেন। হঠাৎ ভাবী আমাকে অপ্রস্তুত করার জন্যই বোধহয় বললেন- ভাই মনু মিয়ার মা তো একজন লেখাপড়া না জানা অতি সাধারণ মহিলা। মঞ্চে দাঁড়িয়ে আপনি মনু মিয়ার মাকে উদ্ধৃত করে অশ্রুসিক্ত নয়নে যে বয়ান করেন, ওই পল্টন ময়দানে দর্শকদের মধ্যে তো মনু মিয়ার মা-ও থাকতে পারেন। বলা তো যায় না, যদি কখনো উনি দাঁড়িয়ে চিৎকার করে বলেন, না আমি তো কখনো আপনাকে মনু সম্পর্কে এত কথা বলিনি! আপনি কারাগারে যাওয়ার আগেও বলিনি, কারাগার থেকে বেরিয়ে আসার পরে তো বলিইনি। আপনি কোথা থেকে এত কথা পেলেন? আমি বিন্দুমাত্র হতচকিত না হয়ে অত্যন্ত ধীরস্থিরভাবে তার জবাবে বলেছিলাম- ভাবী, আমি এ ধরনের অবস্থার মুখোমুখি কখনই হব না। তার কারণ, পল্টন ময়দানে আমার বক্তৃতায় মনু মিয়া সম্পর্কে আমি যা বলি তার কোনোটাই বিন্দুমাত্র মিথ্যা নয়। মনু মিয়া মারা গেছে এটি সত্য। আমার বাঁ পাশেই সে দাঁড়ানো ছিল সেটাও সত্য। শুধু মরণের বুলেটটা আমার বক্ষ বিদীর্ণ না করে নির্মম আঘাতে মনু মিয়াকে হত্যা করেছে। সত্যি মনু মিয়া কোনো দিন তার মাকে আর মা বলে ডাকতে পারবে না। এই নিরেট সত্যটাকে বুকে লালন করে আমি পল্টনের জাগ্রত উদ্গত, উদ্যত, উদ্ধত কালজয়ী জনতাকে উদ্দেশ করে বক্তৃতা করার সময় মনু মিয়ার মৃত্যুর ঘটনাটিকে আমার অনুভূতিপ্রবণ হৃদয়ের সব আবির মাখিয়ে আমার উদ্দীপ্ত হৃদয়ের স্পর্শ দিয়ে যখন তুলে ধরতাম, তখন স্মৃতির বেদনায় আমি কাঁদতাম, জনস্রোতকেও কাঁদাতাম। আমি আমার ভাষায় মনু মিয়ার মৃত্যুর ঘটনা, মৃত্যুর পরপরই তার মায়ের সঙ্গে দেখা করার ঘটনা, প্রায় তিন বছর পর কারাগার থেকে অবমুক্ত হয়ে আবার তার মায়ের কাছে যাওয়ার ঘটনা- এসব বাস্তবতাকে যখন তুলে ধরতাম, তাতে মিথ্যার কোনো প্রলেপ থাকত না। শুধু সত্যের সঙ্গে আমার আবেগ-উচ্ছ্বাস এবং উদ্বেলিত হৃদয়ের আবির মাখানো থাকত। আমি সেদিন মানুষকে শুধু কাঁদাইনি, কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও আমাকে প্রভাবিত করেনি। আবেগ আমাকে এতটাই তাড়িত করত যে, আমি পাগলপ্রায় হয়ে যেতাম। আমার সব সত্তা, চিন্তা-চেতনা, চাওয়া-পাওয়া- সবকিছু মনু মিয়ার বিদেহী আত্মার সঙ্গে আমার অজান্তেই মিলেমিশে একাকার হয়ে যেত। আমি বক্তৃতা করতাম না, উন্মাদের মতো আমার হৃদয়ের অনুভূতিকে তুলে ধরতাম। মনু মিয়ার মা আমাকে মাতৃস্নেহে জড়িয়ে ধরে যা বলত, সেটি সত্যিই তার নিজস্ব অভিব্যক্তি। সেটিকেই আমার অনুভূতির রং চড়িয়ে আমার হৃদয়ের তুলি দিয়ে মনু মিয়ার মায়ের অশ্রুর অভিব্যক্তির ছবি আঁকতাম। এটি আমার হৃদয়-নিংড়ানো নিরেট সত্য। এখানে আমার ভাষা, আমার প্রকাশভঙ্গি সন্দেহাতীতভাবে মনু মিয়ার মায়ের অভিব্যক্তি থেকে ভিন্নতর ছিল কিন্তু ব্যতিক্রম ছিল না।

পুলিশের ছোড়া যে বুলেটটি মনু মিয়ার বক্ষ বিদীর্ণ করেছে, সেই বুলেটটি আমার বুকেও বিঁধতে পারত। মনু মিয়ার মতো আমিও শহীদ হতে পারতাম। আমি শহীদ হলে অন্য কেউ নিজের হৃদয়ের আবির মাখিয়ে অথবা চোখের জলে বুক ভাসিয়ে পল্টনের লাখ লাখ লোকের সম্মুখে দাঁড়িয়ে আমার মতো করে বর্ণনা করত কিনা জানি না, মনু মিয়ার পরিবর্তে আমি শহীদ হলে আমার লাশ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে ওইরূপ ধস্তাধস্তি করত কিনা তাও জানি না- যেরূপ আমরা করেছিলাম। এখানে এই নিবন্ধে আমি একটি সত্যকেই তুলে ধরতে চাই; ঘটনাপ্রবাহ একটি, সেটিকে কে কীভাবে উপস্থাপন করবেন তা তার নিজস্ব মনন, নিজস্ব মানসিকতা, ভাষা ও আবেগের ওপর নির্ভর করে। এত বিস্তারিত না বললেও মূল ও সারকথা বললে মুজিব ভাই তো বটেই, সেই সন্ধ্যায় ভাবীর চোখও ছলছল করে ওঠে। পল্টনের লাখ লাখ মানুষ তখন আমার সামনে ছিল না কিন্তু তাদের বিশাল উপস্থিতি ছিল আমার হৃদয়ের ক্যানভাসে। পাকিস্তানের যে কোনো শোষণ-বঞ্চনার বিস্তীর্ণ ঘটনার বর্ণনা দিতে গেলে আমি পাগলপ্রায় হয়ে যেতাম। এখন জীবনসায়াহ্নে এসে আবেগ অনেকটাই স্তমিত, তবু সেদিনের সেই রক্তস্নাত স্মৃতিগুলো আজও আমার হৃদয়কে আপ্লুত করে বলেই পরবর্তীতে পদ ও পদবির কিছুই না পাওয়া সত্ত্বেও আমি আমার হৃদয়ের গভীরে পরিতৃপ্ত ও আত্মহারা। এ কথাগুলো বলতে হলো এটা বোঝাতে যে, আমাদের সময়ে যারা রাজনীতিতে আসত তারা জনগণের ভাগ্যোন্নয়ন ও কল্যাণচিন্তা থেকে রাজনীতি করত। ব্যক্তিগত স্বার্থচিন্তা ও অর্থবিত্তের পাহাড় গড়ার উদ্দেশ্য তাদের ছিল না। দেশপ্রেম, দেশ ও মানুষের প্রতি নিখাদ আবেগ আমাদের সত্তাকে সবসময় জড়িয়ে থাকত। অথচ এখন রাজনীতি যেন বাণিজ্যের হাতিয়ার হয়ে গেছে। এ অবস্থা থেকে রাজনীতিকে অবমুক্ত করতে হবে। শুধু আমার একার কথা কেন, দেশের যত মানুষই মুক্তির লক্ষ্যে কণ্টকাকীর্ণ পথ হাঁটতে গিয়ে অনেক কষ্ট ও ক্লেশ সহ্য করেছে তাদের মধ্যে যারা জীবিত আছেন, তারা স্থির প্রত্যয়ে দুর্নীতি-বিমুক্ত নিরাপদ বাংলাদেশ দেখতে চান। খালেদ, জি কে শামীম, সম্রাটদের এই ঔদ্ধত্যের বহিঃপ্রকাশ তারা দেখতে চান না। সেদিন মুক্তিযুদ্ধের জন্য আমাদের প্রজন্ম যে অনন্যসাধারণ ত্যাগ ও তিতিক্ষার পরিচয় দিয়েছেন আজও তারা সেই মননের পাদপীঠেই দাঁড়িয়ে। আমাদের বয়োজ্যেষ্ঠরা তো প্রয়াতই।

পরিস্থিতি যেভাবে জট পাকিয়েছিল, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ, শিশু ও নারী নির্যাতন যেভাবে নৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়াচ্ছিল, তাতে বাংলাদেশটা নিরীহ শান্তিপ্রিয় নাগরিকদের পক্ষে বসবাসের অযোগ্য হয়ে একটা বিভীষিকার বেলাভূমিতে উপনীত হচ্ছিল। মধ্যযুগীয় জনাকীর্ণ একটা আবাসস্থল যেখানে ন্যায়বিচার, আদালত, প্রশাসন প্রত্যাশিত নিয়মে চলছিল না তো বটেই, সবই যেন অদৃশ্য সুতোয় বাঁধা চীনের পুতুল। নর্তন-কুর্দন, যুদ্ধ-বিগ্রহ প্রতীকীভাবে ওইসব চীনা পুতুলের সুতোয় বাঁধা নৃত্যে উঠে আসত। প্রতীকী হলেও এর মধ্যে একটা মেসেজ থাকত বটে। কেউ কেউ সেই মেসেজ পেত, আবার কেউ কেউ পুতুলনাচের মজা দেখে বাড়ি ফিরত। আমার স্পষ্ট মনে আছে, ওই পুতুলনাচের মধ্যেই একজন তরুণ-তাজা-তপ্তপ্রাণ সেজে ন্যায়ের পক্ষে দুষ্কর্মের নটরাজকে যখন ধরাশায়ী করত, তখন মানুষ এতটাই উৎফুল্ল হতো, যেন জগতের সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে তারা বিজয়ী হয়ে গেছে। যেন কোনো ক্লেশ, কোনো শোষণ-নির্যাতন তাদের জীবনের দিগন্তবিস্তৃত আকাশে আর কালো ছায়া ফেলতে পারবে না। এ রকম একটা দুঃসহ পরিবেশে ইত্তেফাকের ‘স্থান-কাল-পাত্র’ কলামে ব্যঙ্গ করে লেখা হয়েছিল, পুতুলনাচে মহিষাসুরের মৃত্যু দেখেছি, ক্ষণিকের জন্য একঝলক আনন্দও পেয়েছি, কিন্তু সমাজের স্খলিত দানবেরা মুচকি হেসে হয়তো ভেবেছে- পুতুলনাচে দানবের মৃত্যু হয় কিন্তু সমাজে কেউ আমাদের লোমও স্পর্শ করতে পারে না। পাকিস্তান আমলে পুুলিশের একমাত্র কাজ ছিল বিরোধী দলগুলোকে অবদমিত রাখা। এই সময়ের আওয়ামী লীগের প্রশাসনযন্ত্রেরও একমাত্র মোটিভেশন ছিল জমি থেকে নিড়ানি দিয়ে একটি একটি করে জামায়াত-বিএনপিকে উপড়ে ফেলা। এটা করতে গিয়ে মজার বিষয় দাঁড়াল এই যে, চোর-ডাকাত, দুর্নীতিপরায়ণ, জামায়াত-শিবির সবাই খোলস পাল্টে আওয়ামী লীগে ঢুকে পড়ল। শুধু ঢুকেই পড়েনি, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে অধিষ্ঠিত মামু-খালুদের দোয়া ও বরকতে তারা পদ-পদবিও পেয়ে গেল! তারা না থাকল ভিন্ন দলে, না থাকল বিচ্ছিন্ন হয়ে। আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, জমিদখল- সবই পুরোদমে নির্বিঘেœ চলতে লাগল। এ যেন এক অন্যায়, দৌরাত্ম্য ও ঔদ্ধত্যপনার মহোৎসব। বিগত নির্বাচনের মূল হোতা প্রশাসন বিশেষ করে পুলিশের কর্তৃপক্ষ ওসি থেকে শুরু করে সবাই চিন্তা-চেতনায় ভাবতে শুরু করলেন যে, শেখ হাসিনার বর্তমান সরকারের তারাই স্রষ্টা, তারাই দন্ডমুন্ডের কর্তা।

এই ভারত উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনামলেও পুলিশ এতখানি দুঃসাহসিক চিন্তা-চেতনা করত না। প্রশাসন ও পুলিশ ব্রিটিশের আজ্ঞাবহ ছিল বটে, কিন্তু আচারে-ব্যবহারে অনেকটা মার্জিত স্বভাব ধরে রাখত। আগের একাধিক নিবন্ধেও আমি উল্লেখ করেছি, বিএনপির এক শীর্ষ নেতাকে আমি বললাম- রাজনীতি করবেন, আর জেলগেট পেরোতে চাইবেন না, তাহলে আন্দোলন গড়ে উঠবে কীভাবে? তিনি ম্লান হেসে জবাব দিয়েছিলেন, আপনাদের সময় রাজনীতিতে সৌজন্যবোধ ছিল, রাজনীতিকদের সম্মানই ছিল ভিন্নস্তরের। আপনারা কারাগারে গেলেও রাজবন্দী হয়ে থাকতেন। বঙ্গবন্ধু দোর্দ- প্রতাপে পাইপ টানতেন। সমগ্র জেল কর্তৃপক্ষ আপনাদের শুধু সম্মানই দিত না, হুজুর হুজুর করে চলত। আর এখন গ্রেফতার করলে থানায় আমাদের একটা চেয়ার পর্যন্ত দেওয়া হয় না। বরং মাটিতে বসতে বাধ্য করা হয়। কর্মকর্তাদের সে কী চরম দাম্ভিকতা! বেআইনি অস্ত্রের অভাব তো কোনো থানাতেই নেই। হয় মোটা টাকা উৎকোচ, নয় তো রক্ষিত অস্ত্রের মামলা। বিগত নির্বাচনের কিছুদিন আগে শেখ হাসিনা সরকারি কর্মচারী বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা এমনভাবে বৃদ্ধি করলেন, মোটিভেশনের মাধ্যমে তাদের এমন মগজ ধোলাই দিলেন যে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ থেকে সবাই ভাবতে বাধ্য হলেন, তারা রাষ্ট্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী নন, বরং তারা সংগঠনের কর্মচারী।

আহা রে! বিএনপির বেহাল অবস্থা! নির্বাচনে তারা অংশ নিল বটে, কিন্তু নির্বাচনী কেন্দ্রে এজেন্ট পর্যন্ত দিতে পারল না! সিলমারা ভোটের বাক্সগুলো কেন্দ্রে আসা প্রতিরোধ করতে পারল না! এই এক অভিনব ব্যতিক্রমধর্মী ঘটনা। নির্বাচনের নামে নির্মম নিষ্ঠুর তামাশা। সে যাই হোক, এর কোনো প্রতিবাদ হয়নি, বিক্ষোভ ও মিছিল হয়নি। শুধু শেখ হাসিনার একক ও নিরঙ্কুশ ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখন দেশের রাজনৈতিক অবস্থা মানেই শেখ হাসিনার একক নিরবচ্ছিন্ন ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থান। শেখ হাসিনা তো বটেই, দেশবাসীও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে, জীবিত অবস্থায় তাকে কেউ ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না। দেশে যে ভয়াবহ অশনিসংকেত পরিলক্ষিত হচ্ছিল সেই পরিস্থিতি তার হস্তক্ষেপে কিছুটা অবদমিত মনে হচ্ছে। তার এই দৃষ্টিভঙ্গি চলমান থাকতে হবে, তাকে প্রত্যয়দৃঢ় হতে হবে। দেশ ও জাতির কল্যাণে অকুতোভয়ে দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে অগ্রসর হতে পারলে উন্নয়নের যে প্রত্যাশার প্রচার-প্রচারণা হচ্ছে তা অনেকটাই অর্জন করা সম্ভব হবে। উন্নয়ন প্রকল্পে জনগণ অতীতের মতো দুর্বৃত্তায়ন নয়, সুদৃঢ় হস্তে দুর্নীতিবিমুক্ত বাস্তবায়ন কামনা করে।

দেরিতে হলেও কিছুটা বিক্ষিপ্তভাবে খালেদ, জি কে শামীম গংদের বিরুদ্ধে, দুর্নীতি ও দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে দেশবাসী প্রত্যাশা করছে, শেখ হাসিনা এই সাহসী পদক্ষেপ থেকে মাঝপথে সরে যাবেন না। তেমন হলে তাদের হৃদয়ের প্রত্যাশা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যাবে। এ প্রত্যাশাকে ধারণ করে অনিশ্চয়তার বক্ষ বিদীর্ণ করে চূড়ান্তভাবে এগিয়ে যেতে পারলে দেশ দুর্নীতিবিমুক্ত হবে, স্বাধীনতার সুফল জাতি পেতে শুরু করবে। সবচেয়ে বড় কথা- একটা নির্মল ভীতিহীন উন্মুক্ত পরিবেশে দাঁড়িয়ে মানুষ বুকভরে নিঃশ্বাস নিতে পারবে। যেনতেন প্রকারে নির্বাচন করে জাতিকে যে অন্ধকারের গভীরে শেখ হাসিনা নিপতিত করেছিলেন, ‘দেশ শাসনের প্রশ্নে জনগণই শেষ কথা’- হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর এই কথাটি যখন প্রায় বিদ্রুপে পরিণত হয়েছিল, ২০১৯-এর নির্বাচন গণতন্ত্রের সূর্যরশ্মি তো দূরে থাক, শেষ লালিমাটিকেও মুছে দিয়েছিল, তখন অবাধ্য ও উদ্ধত দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে এখনকার গৃহীত পদক্ষেপ প্রান্তিক জনতার হৃদয়ে একটু হলেও আশার আলো সঞ্চার করেছে। এ আলো সব অন্ধকারের বক্ষ বিদীর্ণ করুক, স্বাধীনতাকে প্রদীপ্ত করুক এবং জনগণের সব সত্তা ও অনুভূতিকে আলোকিত করুক। আজকের দিনে এটিই প্রত্যাশা।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা
সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি
সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মহাসড়কের দু’পাশের হাজারো অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
বাগেরহাটে মহাসড়কের দু’পাশের হাজারো অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পাহাড়ি এলাকা থেকে গুলিসহ হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার
টেকনাফে পাহাড়ি এলাকা থেকে গুলিসহ হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে পাঁচ কোটি টাকার অবৈধ সিগারেট জব্দ
মোংলা বন্দরে পাঁচ কোটি টাকার অবৈধ সিগারেট জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ দিনে ‘সিক্স প্যাক’ তৈরি নিয়ে যা বললেন অভিনেতা সুরিয়া
১০০ দিনে ‘সিক্স প্যাক’ তৈরি নিয়ে যা বললেন অভিনেতা সুরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মারামারির মামলায় ছেলেকে পুলিশে দিলেন বাবা
মারামারির মামলায় ছেলেকে পুলিশে দিলেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে