শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমার কণ্ঠ-হাত স্তব্ধ করা যাবে না

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমার কণ্ঠ-হাত স্তব্ধ করা যাবে না

আমি একটি ধর্মীয় মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়ে বেড়ে উঠেছি। যেখানে ভোরের আকাশ ফরসা হলে আমার মা-বাবা ও বোনদের কোরআন তিলাওয়াতের সুরে ঘুম ভেঙেছে। আমাদের ছেলেবেলায় রমজান মাস মসজিদেই কেটেছে। ফজরের নামাজ পড়ে সকালে পড়তে বসা ও মাগরিবের নামাজ পড়ে সন্ধ্যাবেলা পড়ার টেবিলে যাওয়ার নিয়ম ছিল। আমাদের পাড়ার সনাতন ধর্মাবলম্বী বন্ধু-স্বজনরাও তাদের ধর্মচর্চা যেমন করতেন তেমনি তাদের মা-দিদিরা সান্ধ্য আরতি পূজা অর্চনা নিয়মিত করতেন। আমাদের পাড়ার খ্রিস্টানপল্লীর গির্জায় রবিবার বিকালে যে ঘণ্টা বাজত সেটি কানে আসত। সেখানে তারা প্রার্থনায় মিলিত হতেন। আমাদের পরিবার বা সমাজ তখন আমাদের ধর্মের নামে হিংসা-বিদ্বেষ দূরে থাক সাম্প্রদায়িকতা শব্দটির সঙ্গেই পরিচিত হতে দেয়নি। আমরা এক গভীর পারিবারিক ও সামাজিক আত্মিক বন্ধনে পরস্পর পরস্পরের সুখে-দুঃখে পাশাপাশি থেকে বড় হয়েছি। আমার প্রিয় জল-জোছনার শহর, কবিতা ও গানের শহর, আড্ডা ও প্রেমের শহর মেঘালয়ের কোলে শুয়ে আছে গভীর মমতায়।

আমরা আমাদের ধর্মীয় উৎসবগুলোতেও পরস্পর মিলিত হয়েছি। আনন্দ আড্ডায়। শারদীয় দুর্গাপূজায় অনেকেই ফোনে বাড়ি যাব কিনা জানতে চেয়েছেন। যেমন ঈদের সময় অনেক বন্ধু জানতে চান। রবিবার রাতে বারিধারার ডিওএইচএস কনভেনশন সেন্টারে মতিহারের বন্ধু রঞ্জনা সাহা কেয়া ও উৎপলার আমন্ত্রণে শারদীয় দুর্গাপূজা মন্ডপ ঘুরতে গিয়েছিলাম। ক্যাম্পাসের অনেক বন্ধুর সঙ্গে সুন্দর সময় কাটিয়ে মধ্যরাতের টকশো থেকে ফিরে ঘুম থেকে যখন উঠলাম সোমবারের সকালটি তখন দেশবাসীর জন্য বিষাদ ও বেদনার। কান্না এসে গেছে। সুস্থ ছাত্ররাজনীতি নির্বাসনে যাওয়ায়, মূল্যবোধহীন অবক্ষয়ে কবলিত সমাজ দিন দিন মায়া-মমতাহীন বর্বর হয়ে ওঠায়। দেশের মেধাবীদের শীর্ষ শিক্ষাঙ্গন বুয়েটের শেরেবাংলা হলের ছাত্র আবরার ফাহাদকে বেধড়ক পিটিয়ে হত্যা করেছে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের জঘন্য নিষ্ঠুর ছাত্রলীগের একদল খুনি। মা-বাবার বুকভরা কান্না। জীবনের দিন-রাত বুনে যাওয়া স্বপ্নেরই মৃত্যু হয়নি, একটি দেশের সম্ভাবনাময় তরুণের জীবন শেষ করে দেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগ খুনের অভিযোগে ১১ জনকে বহিষ্কার করেছে। অনেকে গ্রেফতার হয়ে স্বীকারও করেছে তারা খুন করেছে। আবরারের অপরাধ যে নাকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভারতবিরোধী একটি স্ট্যাটাস দিয়েছিল। একটি স্ট্যাটাসের জন্য যারা জীবন কেড়ে নেয় তারা কখনো গণতান্ত্রিক চেতনার দূরে থাক, মানুষ হতে পারে না। মানুষ হতে পারবেও না। স্ট্যাটাসের জবাব স্ট্যাটাসেই দিতে হয়।

আমরা সমাজটাকে নষ্ট করেছি। একজন মেধাবী আবরার খুন হয়েছে নির্মমভাবে। যারা খুনি তারাও মেধাবী। সবার বাপ-মার জীবনের স্বপ্ন ও খুনিদের জীবন নষ্ট। আবরারের হত্যাকান্ড গোটা দেশকে বেদনাতে ক্ষুব্ধ করেছে। নষ্ট রাজনীতির বলি। আজকের রাজনীতি ও সমাজে আইডল নেই। আছে দম্ভ। গোটা দেশ আজ বিচার চায় খুনিদের। প্রয়োজনে ছাত্রলীগের কমিটি ভেঙে দেওয়াই নয়, এই যদি হয় ছাত্ররাজনীতির চেহারা তাহলে এটা বন্ধ করে দেওয়া হবে কিনা তা ভাবারও সময় এসেছে। আমরা মেধাবী সন্তান, সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াচ্ছি। কিন্তু মানুষ না দানব বানাচ্ছি দেখছি না। আমরা আদর্শিক মানুষ হলে সন্তান মানুষ হবে।

যাক, সুনামগঞ্জ শহরের বুক চিরে বইছে সুরমা। চারদিকে তার হাওর আর হাওর। বর্ষায় শহরকে মনে হয় দ্বীপশহর। চারদিকে যত দূর চোখ যায় কেবল অথৈ জল। আফালের শব্দ-শোভিত রুপালি জলের উথাল-পাতাল ঢেউ যেন মিনি সমুদ্রে পরিণত করে। একসময় ছবির মতো গোছানো ছিমছাম শহর ছিল। এখন শহরে ঘিঞ্জি বসতবাড়ি, শহরের পয়েন্টে পয়েন্টে মার্কেট প্যাথলজি সেন্টার, অনেকে এসে বসত গড়ায় শহরের পাশ-ঘেঁষা হাওরও ভরাট করে বাড়িঘর উঠছে। অনেক বাড়ির পুকুর গেছে ভরাট হয়ে। তবু দেশের অন্যান্য জায়গার চেয়ে এখনো এ শহরে মূল্যবোধ একেবারে শেষ তলানিতে যায়নি। রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন মানুষের মনোভাবের কারণে পুরোটা গ্রাস করতে পারেনি। এখনো শহর ও তার মানুষেরা সন্ত্রাস, দুর্নীতি, মাদক, সাম্প্রদায়িকতা ও দাম্ভিকতা হয় এড়িয়ে চলে নয় ঘৃণা করে। সুনামগঞ্জের রাজনৈতিক ঐতিহ্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্যেরই নয়, আদর্শিক রাজনীতির ঐতিহ্য-ইতিহাস রয়েছে। নির্লোভ, নিরাভরণ, সাদামাটা জীবনযাপনেও মানুষ কখনো তার আত্মমর্যাদাবোধ হারাতে রাজি নয়।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের পর সুনামগঞ্জে ক্ষমতাচ্যুত প্রায় সব রাজনীতিবিদকে দেখা গেছে তারা কতটা সততার সঙ্গে রাজনীতি করেছেন যে, পরিবার-পরিজন নিয়ে দুঃখ-কষ্ট ও অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে জীবনযাপন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের অনন্যসাধারণ সেসব রাজনীতিবিদ, সংগঠক যে দলেরই হোন না কেন, সততার প্রশ্নে একেকজন ছিলেন রাজনীতির পবিত্র পুরুষ। সময়ের পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে রাজদুর্নীতির শাখা-প্রশাখা বিস্তার হতে হতে সুনামগঞ্জেও একসময় তার অশুভ ছায়া পড়েছে। রাজনৈতিক ক্ষমতা ব্যবহার করে বা ক্ষমতাসীনদের আনুকূল্যে কেউ কেউ যেমন অঢেল অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন তেমনি পথের ফকির থেকে অনেকেই ধনাঢ্য ব্যক্তি হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। সর্বগ্রাসী মূল্যবোধের অবক্ষয়ের এই দুঃসময়ে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার সুনামগঞ্জ আওয়ামী লীগের একজন মরহুম সৎ, ভদ্র, বিনয়ী নেতার সন্তানকে স্নেহচ্ছায়া দিয়ে, আস্থা ও বিশ্বাস থেকে স্থানীয় নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।

অবিবেচক লোকটি বয়সের কারণেই হোক, অনভিজ্ঞতার কারণেই হোক অথবা ভিতরে লোভের লকলকে ফণার কারণেই হোক বা মিথ্যা অহংকারেই হোক সেই বিশ্বাস রক্ষা করতে পারেনি। আওয়ামী লীগের ১০ বছরের শাসনামলে একটি ভোটে নৌকা প্রতীক নিয়ে করুণ পরাজয়বরণ করেছে। সুনামগঞ্জের বিদ্যুৎ সাবস্টেশনের জমি অধিগ্রহণের দুর্নীতিতে ৫ কোটি টাকা অর্জন করে যে লোভের ফণা তুলেছিল সেই পথ তাকে অঢেল অর্থবিত্ত সম্পদের মালিক করে তুলেছে দুর্নীতির পথে। সূর্যের তাপের চেয়ে বালির তাপ যেমন বেশি তেমনি তার ক্ষমতার দম্ভে রাজনৈতিক বক্তৃতায় প্রতিযোগীদের সঙ্গে বার বার পরাজিত হওয়ার গ্লানি ও যন্ত্রণা নিয়ে বক্তৃতার মঞ্চে রাজনীতির সব শিষ্টাচার ভুলে গিয়ে মা-বাপ তুলে নির্লজ্জের মতো যেমন গালাগালি করে, তেমনি অপরাধ করার কারণে ভয় থেকে গানম্যানদের নিয়ে মিছিলে সভায় যোগ দেয়। ঢাকার ধানমন্ডিতে ১০ কোটি টাকার অভিজাত ফ্ল্যাটসহ দেশ-বিদেশে অনেক সম্পদ গড়ার এই অর্বাচীন এক ধরনের দাম্ভিক উন্নাসিক বেআদবি আচরণে চলাফেরা করে যে, গোয়েন্দা সংস্থা এই শহরে গেলে তারসহ কয়েকজনের আমলনামা এনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে দিতে পারবে। বঙ্গবন্ধুর নির্লোভ সততার রাজনীতি দূরে থাক তার জন্মদাতা পিতার ভদ্রতা সততাকেও সে লালন করতে বেমালুম ভুলে গেছে। এ চিত্র শুধু সুনামগঞ্জের নয়, দেশের সব জেলা-উপজেলায় এ ধরনের দুর্নীতিবাজ কিছু দলীয় চরিত্র খলনায়কের মতো আওয়ামী লীগের ইমেজকে ক্ষুণ্ন করছে।

আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ইতিহাস উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসকেও বর্ণাঢ্য করেছে। বাঙালি জাতির মহত্তম নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত বিকাশই ঘটেনি, জনগণকে আন্দোলন সংগ্রামের পথে স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে। গণরায় নিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ওপর দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে দলটি নেতৃত্ব দিয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর দলের আদর্শিক নেতা-কর্মীরা সুসংগঠিত হয়ে কঠিন দুঃসময়ে ঐক্যের প্রতীক হিসেবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে দলের সভানেত্রী নির্বাচিত করে তাঁকে গণতন্ত্রের বাতিঘর বানিয়েছেন। সেই অন্ধকার সময়ে পিদিমের আলোর মতো গণতন্ত্রের বাতি জ্বালিয়ে শেখ হাসিনা জীবনকে মৃত্যুর সঙ্গে বাজি ধরে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামে অসীম সাহসিকতার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে বিজয়ের হাসি হেসেছেন। তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসেনি, দেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নে পৃথিবীর সামনে বিস্ময়কর উচ্চতায় দাঁড়িয়েছে। সমুদ্র বিজয়সহ সীমান্ত সমস্যার বা ছিটমহল সমস্যার সমাধান ঘটেছে। দেশের অবকাঠামোর উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গ্রামে গ্রামে বিদ্যুৎ গেছে।

তিনি কুইক রেন্টাল করেছেন। আমরা কঠোর সমালোচনায় মুখর হয়েছি। তিনি জয়ী হয়েছেন। বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছে। প্রধানমন্ত্রী তা প্রত্যাখ্যান করে তাঁর সিদ্ধান্তে অনড় থেকেছেন। গণমাধ্যম থেকে টকশোয় অংশগ্রহণকারীরা কঠোর সমালোচনায় মুখর হয়েছেন। শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা বিজয়ী হয়েছেন। বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ কানাডার আদালত মিথ্যা প্রমাণ করেছে। শেখ হাসিনা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছেন। দেশজুড়ে যে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ও উন্নয়নের চাকা গতিশীল করেছেন সেখানে তিনি ১৮ ঘণ্টা এই বয়সেও পরিশ্রম করছেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশে জাতির পিতার অসমাপ্ত স্বপ্ন সোনার বাংলা তথা উন্নত আধুনিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। সেইসঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করে খুনিদের ফাঁসিতে চড়িয়েছেন। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস কঠোর হাতে দমন করে সফল হয়েছেন। তিনি মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করে অ্যাকশনে গেছেন।

সর্বশেষ নির্বাচনে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনগণের কাছে দেওয়া অঙ্গীকার পূরণে এবার এত শক্তভাবে হাত দিয়েছেন যে তার দেওয়া ওয়াদা অনুযায়ী দলের যারা দুর্নীতি এবং বেআইনি কর্মকান্ড ও অপরাধে জড়িত তারাও রেহাই পাচ্ছেন না। সর্বগ্রাসী দুর্নীতি ও বেআইনি কর্মকা- রাজদুর্নীতির স্বর্ণযুগের সূচনা করেছিল। যেখানে অপরাধীরা মানুষকে মানুষ মনে করছিল না। আইন, সংবিধান ও প্রশাসনকে তোয়াক্কা করেনি। এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে কোনো শাসক এভাবে দলের যারা অপরাধের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে কখনো ব্যবস্থা গ্রহণ করার সাহস দেখাতে পারেননি। অতীতে অনেকেই সন্ত্রাস ও দুর্নীতিকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট দেশের বাইরে থাকায় অলৌকিকভাবে বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তাদের চার সন্তানকে পশ্চিমা উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিতই করেননি, মেধা মননে জ্ঞানে গরিমায় মানবিকতায় আদর্শিক সুসন্তান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। একজন ব্রিটেনের মূলধারার রাজনীতিতে আলোকিত হয়ে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করছেন। একজন প্রতিবন্ধীদের পাশে মানবিক হৃদয় নিয়ে কাজ করে পৃথিবীর দৃষ্টি কেড়েছেন।

তাদের দুই ছেলে নিজেদের কলঙ্ক বা বিতর্কের ঊর্ধ্বে রেখে শেখ হাসিনার পাশে থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নে ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। কোথাও তাদের বা তাদের কোনো প্রতিনিধির কোনো সরকারি দফতরে বা ব্যবসা-বাণিজ্যে টেলিফোন বা প্রভাব বিস্তারের খবর ১০ বছরে আসেনি। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা মানুষের মনের ভাষা যেমন পাঠ করতে জানেন, তেমনি সবার হাঁড়ির খবরও রাখেন। তাই তিনি অবলীলায় বলেন, ‘মুই কী হনুরে’। দাম্ভিক অবস্থা একেকজনের। দুর্নীতির অর্থ ও ক্ষমতার দম্ভে সঙ্গে থাকা গানম্যান দামি গাড়ি আর বিলাসী জীবনের চিত্র তো উঠে আসেই এমনকি মসজিদেও যে তাদের কর্তৃত্ববাদী আচরণ দেখান সেটিও তার নজর এড়ায়নি। ঢাকার অবৈধ-বেআইনি ক্যাসিনো সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে। ফ্রীডম পার্টি থেকে, যুবদল থেকে কিংবা হাওয়া ভবন সফর করে এসে খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া, জি কে শামীম, মোহামেডান ক্যাসিনোর লোকমান, কলাবাগান ক্যাসিনোর ফিরোজেরা যুবলীগ, কৃষক লীগে এসে পদবি কিনে অনৈতিক দুর্নীতির পথে যে অর্থনৈতিক সাম্রাজ্য গড়েছিলেন, সেখানে আঘাত করতে ভোলেননি। তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুর করা লোকমান ক্যাসিনো-বাণিজ্যই করেননি, মুজিবকন্যা যাদের প্রতি আস্থা রেখেছিলেন তারা সেই বিশ্বাসভঙ্গ করে তাকে মোহামেডানের কর্তৃত্বেই রাখেননি, বিসিবির দাপুটে পরিচালকও করেছিলেন। এমনকি বঙ্গবন্ধুর খুনি ফাঁসিতে ঝুলে কবরে যাওয়া বজলুল হুদার শ্যালককেও তারা মোহামেডান ও বিসিবির পরিচালক বানিয়েছেন।

কতটা বিশ্বাসঘাতকতা করলে এমনটা করা যায়! অনুপ্রবেশকারী অপরাধীদেরই র‌্যাবের আভিযানে আটক করা হয়নি, দলের দুঃসময়ের মাঠের কর্মী ও যে কোনো সমাবেশে বিশাল কর্মীবাহিনী নামানোর মতো সংগঠক ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটকেও হকার থেকে ক্যাসিনো গুরু আরমানসহ আটক করে কারাগারে নেওয়া হয়েছে। যুবলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। অপরাধী যে-ই হোক ছাড় নেই। প্রধানমন্ত্রী এই অঙ্গীকার রেখেছেন। শেখ হাসিনার দুর্নীতির বিরুদ্ধে এ যুদ্ধ কঠিন যুদ্ধ আগাগোড়া বলে আসছি। গোটা সমাজ দুর্নীতির আগ্রাসনের শিকার। যদিও শাসক দল আওয়ামী লীগের মুজিব অন্তঃপ্রাণ ও শেখ হাসিনার প্রতি অনুগত সংখ্যাগরিষ্ঠ হাজার হাজার নেতা-কর্মী সংগঠক সৎ নির্লোভ ও আদর্শিক। কিন্তু দুর্নীতির বাজিকরদের কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের সিন্ডিকেটের কারণে তারা কোণঠাসা, অনেকে ঘরে উঠে গেছে। অনেককে অনাদরে দলের গুরুত্বহীন জায়গায় ফেলে রাখা হয়েছে। অনেককে দলের কোথাও কোনো কমিটিতে ঠাঁই দেওয়া হয়নি।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরের কঠিন দুঃসময় থেকে ’৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার আগ পর্যন্ত এবং ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগের কেন্দ্র থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, মহানগর ও জেলা শাখার নেতাদের তালিকা তৈরি করে বসলে নেতারা আগামী দিনে দলকে বিতর্কিতদের হাত থেকে মুক্ত করে আত্মশুদ্ধি, আত্মসমালোচনা ও আত্মসংযমের মাধ্যমে গণমানুষের দল আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনকে সারা দেশে নতুন করে ঢেলে সাজাতে পারবেন। সারা দেশের কতিপয় লুটেরা বিতর্কিতদের জন্য ইতিহাসের সবচেয়ে উজ্জ্বল রাজনৈতিক ইতিহাসের গৌরবের মুকুট পরা আওয়ামী লীগ নামের গণমানুষের দলটিকে বিতর্কিত করা যায় না।

আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ হয়েছে। বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ হয়েছে। ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের আগে সম্মেলনের মাধ্যমে ক্লিন ইমেজের নেতৃত্ব নিয়ে আসতে হলে সারা দেশে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শাখা কমিটি ভেঙে দিয়ে আহ্বায়ক কমিটি গড়ে তোলা প্রয়োজন। একইভাবে যুবলীগ, ছাত্রলীগ, কৃষক লীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্র থেকে জেলা পর্যন্ত সব কমিটি ভেঙে দিয়ে আহ্বায়ক কমিটি গঠনের মাধ্যমে সম্মেলনের দুয়ার খুলে দেওয়া জরুরি। দলে নতুন নেতৃত্ব নতুন রক্ত সঞ্চালন ও বিতর্কের ঊর্ধ্বে সংগঠন শক্তিশালী করার আদর্শিক পথে সাংগঠনিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে গণজাগরণ ঘটিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে।

একই সঙ্গে দুর্নীতিবিরোধী এ অভিযান তৃণমূল পর্যন্ত যাবে বলে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন। মানুষ আশাবাদী এ অভিযানে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার ইমেজ বেড়েছে। মানুষের বেদনা, ক্ষোভ প্রশমিত হচ্ছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ পরিশ্রমী সৎ জনগণ এ অভিযানকে সমর্থন দিচ্ছে। এ অভিযানে শুধু দুর্নীতিবাজ, অপরাধী নেতা-কর্মীই নয়, সরকারি আমলা, প্রকৌশলী, পুলিশসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার যেখানে যে অপরাধের সঙ্গে জড়িত তাদের পাকড়াও করে তালিকা অনুযায়ী জেলে পুরতে হবে। বিচারে দাঁড় করাতে হবে। অপরাধীর আইন অনুযায়ী প্রাপ্য শাস্তি ভোগ করতে হবে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ অনিবার্য হয়ে পড়েছিল।

এ অভিযান সময়ের দাবি অনিবার্য পরিণতি। আগেও বলেছি, এখনো বলছি, এ অভিযান বা দুর্নীতির বিরুদ্ধে এ যুদ্ধে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই। সূর্যের আলো সরে গেলে নক্ষত্রের পতনই ঘটে না অন্ধকারেও হারিয়ে যায়। অতীতে অনেক বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ব্যক্তিদের যেখানে আওয়ামী লীগ ছেড়ে করুণ পরিণতি বরণ করতে হয়েছে সেখানে রাজনৈতিক বর্ণাঢ্য অতীত নেই আছে দুর্নীতি আর কলঙ্কের বোঝা মাথায় তাদের ছুড়ে ফেলে দিলে দল, সরকার ও প্রশাসনের প্রতি জনগণের আস্থা ও শ্রদ্ধা বেড়ে যাবে। কথায় আছে- শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। এ অভিযান পরিকল্পিতভাবে শুধু ক্যাসিনো সাম্রাজ্যের লুটেরাই নয়, শুধু পূর্ত অধিদফতরের ঠিকাদারই নয়, সরকারি সব খাতের দুর্নীতিবাজ, মাফিয়া থেকে ব্যাংক ও শেয়ার লুটেরাদের আইনের আওতায় এনে সুন্দর সমাধান দিতে হবে।

বার বার বলেছি, মুজিবকন্যার দুর্নীতিবিরোধী অভিযান কঠিন যুদ্ধ। এ যুদ্ধ বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ তৈরি সর্বগ্রাসী অপরাধী, দুর্নীতিবাজদের কালাপাহাড়ের বিরুদ্ধে। এই কালাপাহাড়ের কোনো দল নেই। সব দল-মত-পেশার মিলিত অশুভ শক্তি। এ অভিযান শেখ হাসিনাকে জনপ্রিয় করছে। এমন সময় বুয়েট ছাত্রলীগের দাম্ভিকদের হাতে আবরারের নৃশংস হত্যাকা- ও তা ঘিরে প্রতিবাদ বিক্ষোভ দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের পথে নেওয়ার অপচেষ্টা হবে। ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। দুর্নীতিবাজদের কলিজার পানি অভিযানে শুকিয়ে যাচ্ছে। উন্মাদ হয়ে যাচ্ছে অপরাধী, দুর্নীতিবাজরা। ষড়যন্ত্রকারীরা তৎপর। এমনকি মুজিবকন্যার পাশে এ অভিযানে শক্ত অবস্থান নেওয়ায় বিকৃতরা নষ্ট মাতালদের নগ্ন নৃত্য আমার নামে ভাইরাল করে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চাইছে। কিন্তু দুর্নীতির বিরুদ্ধে এ যুদ্ধে আমাদের জিততেই হবে। যত ষড়যন্ত্র হোক, যত মিথ্যাচার নোংরামি হোক, এই যুদ্ধে মুজিবকন্যার পাশে আমি থাকবই। আমার কণ্ঠ স্তব্ধ করা যাবে না। আমার হাত বাঁধা যাবে না, আমি লিখে যাবই দুর্নীতিবাজ অপরাধীদের বিরুদ্ধে- এ আমার ইবাদত।

ইতিমধ্যে সরকারি দলের যাদের অন্ধ দম্ভ আকাশ স্পর্শ করেছিল তারা যেন খানিকটা আছড়ে মাটিতে পড়েছেন। দুর্নীতিবিরোধী অভিযান সফল হলে গোটা দেশের জনগণ এই বার্তা বহন করবে যে, অপরাধ করে আর যাই হোক পার পাওয়া যাবে না। এ অভিযানের শেষ ভালো হোক। মুজিবকন্যার মুখে যুদ্ধজয়ের হাসি ফুটুক। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে তার জীবন-যৌবন উৎসর্গ করা শ্রম-মেধা-রক্ত, হাজার হাজার নেতা-কর্মীর আত্মত্যাগ ও রক্তে ভেজা উপমহাদেশের ঐতিহ্যবাহী গণমানুষের গণমুখী রাজনৈতিক আদর্শিক দল আওয়ামী লীগের ইতিহাস এক দিনে তৈরি হয়নি। অসংখ্য মানুষের রক্তের সঙ্গে এ দলের প্রতিটি বাঁক জড়িয়ে রয়েছে। অসংখ্য নেতা-কর্মীর অবদান ও রক্তে লেখা জাতির ইতিহাসে গৌরবময় একটি রাজনৈতিক দলের নাম আওয়ামী লীগ। অনুপ্রবেশকারীই হোক আর দলের দুঃসময়ের নেতা-কর্মীই হোক কারও দুর্নীতি, অন্যায়-অপরাধের জন্য ব্যক্তিগত লাভ-লোভের হিসাবের জন্য, বিত্তবৈভব ভোগবিলাসের জীবনের জন্য এই দলের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করা যায় না। দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের সাফল্যের পাশাপাশি আওয়ামী লীগকেও বঙ্গবন্ধুর মহান আদর্শের ওপর জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের রাজনীতির পথে আদর্শের উচ্চতায় গড়ে তুলতে হবে। লোভী নষ্ট বিতর্কিতদের দিয়ে ইতিহাসের আওয়ামী লীগে ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করা যাবে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাশে প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু
ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোলাবারুদ আর বাজেট সংকটে ভুগছে ইসরায়েলি বাহিনী: রিপোর্ট
গোলাবারুদ আর বাজেট সংকটে ভুগছে ইসরায়েলি বাহিনী: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ
ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

ভারতে বাসে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২০
ভারতে বাসে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মুসলিমদের কেবল ভোটব্যাংক হিসেবে দেখেন মমতা : অধীর রঞ্জন চৌধুরী
মুসলিমদের কেবল ভোটব্যাংক হিসেবে দেখেন মমতা : অধীর রঞ্জন চৌধুরী

পূর্ব-পশ্চিম

অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

সম্পাদকীয়

বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা

সম্পাদকীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের

পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পশ্চিম তীর দখল নীতির কঠোর নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলের পশ্চিম তীর দখল নীতির কঠোর নিন্দা বাংলাদেশের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প

সম্পাদকীয়

মিয়ানমারে অভিযানের মুখে সহস্রাধিক লোকের থাইল্যান্ডে অনুপ্রবেশ
মিয়ানমারে অভিযানের মুখে সহস্রাধিক লোকের থাইল্যান্ডে অনুপ্রবেশ

পূর্ব-পশ্চিম

আগাম আমন ধানে বগুড়ায় কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক
আগাম আমন ধানে বগুড়ায় কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক

পেছনের পৃষ্ঠা