শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমার কণ্ঠ-হাত স্তব্ধ করা যাবে না

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমার কণ্ঠ-হাত স্তব্ধ করা যাবে না

আমি একটি ধর্মীয় মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়ে বেড়ে উঠেছি। যেখানে ভোরের আকাশ ফরসা হলে আমার মা-বাবা ও বোনদের কোরআন তিলাওয়াতের সুরে ঘুম ভেঙেছে। আমাদের ছেলেবেলায় রমজান মাস মসজিদেই কেটেছে। ফজরের নামাজ পড়ে সকালে পড়তে বসা ও মাগরিবের নামাজ পড়ে সন্ধ্যাবেলা পড়ার টেবিলে যাওয়ার নিয়ম ছিল। আমাদের পাড়ার সনাতন ধর্মাবলম্বী বন্ধু-স্বজনরাও তাদের ধর্মচর্চা যেমন করতেন তেমনি তাদের মা-দিদিরা সান্ধ্য আরতি পূজা অর্চনা নিয়মিত করতেন। আমাদের পাড়ার খ্রিস্টানপল্লীর গির্জায় রবিবার বিকালে যে ঘণ্টা বাজত সেটি কানে আসত। সেখানে তারা প্রার্থনায় মিলিত হতেন। আমাদের পরিবার বা সমাজ তখন আমাদের ধর্মের নামে হিংসা-বিদ্বেষ দূরে থাক সাম্প্রদায়িকতা শব্দটির সঙ্গেই পরিচিত হতে দেয়নি। আমরা এক গভীর পারিবারিক ও সামাজিক আত্মিক বন্ধনে পরস্পর পরস্পরের সুখে-দুঃখে পাশাপাশি থেকে বড় হয়েছি। আমার প্রিয় জল-জোছনার শহর, কবিতা ও গানের শহর, আড্ডা ও প্রেমের শহর মেঘালয়ের কোলে শুয়ে আছে গভীর মমতায়।

আমরা আমাদের ধর্মীয় উৎসবগুলোতেও পরস্পর মিলিত হয়েছি। আনন্দ আড্ডায়। শারদীয় দুর্গাপূজায় অনেকেই ফোনে বাড়ি যাব কিনা জানতে চেয়েছেন। যেমন ঈদের সময় অনেক বন্ধু জানতে চান। রবিবার রাতে বারিধারার ডিওএইচএস কনভেনশন সেন্টারে মতিহারের বন্ধু রঞ্জনা সাহা কেয়া ও উৎপলার আমন্ত্রণে শারদীয় দুর্গাপূজা মন্ডপ ঘুরতে গিয়েছিলাম। ক্যাম্পাসের অনেক বন্ধুর সঙ্গে সুন্দর সময় কাটিয়ে মধ্যরাতের টকশো থেকে ফিরে ঘুম থেকে যখন উঠলাম সোমবারের সকালটি তখন দেশবাসীর জন্য বিষাদ ও বেদনার। কান্না এসে গেছে। সুস্থ ছাত্ররাজনীতি নির্বাসনে যাওয়ায়, মূল্যবোধহীন অবক্ষয়ে কবলিত সমাজ দিন দিন মায়া-মমতাহীন বর্বর হয়ে ওঠায়। দেশের মেধাবীদের শীর্ষ শিক্ষাঙ্গন বুয়েটের শেরেবাংলা হলের ছাত্র আবরার ফাহাদকে বেধড়ক পিটিয়ে হত্যা করেছে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের জঘন্য নিষ্ঠুর ছাত্রলীগের একদল খুনি। মা-বাবার বুকভরা কান্না। জীবনের দিন-রাত বুনে যাওয়া স্বপ্নেরই মৃত্যু হয়নি, একটি দেশের সম্ভাবনাময় তরুণের জীবন শেষ করে দেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগ খুনের অভিযোগে ১১ জনকে বহিষ্কার করেছে। অনেকে গ্রেফতার হয়ে স্বীকারও করেছে তারা খুন করেছে। আবরারের অপরাধ যে নাকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভারতবিরোধী একটি স্ট্যাটাস দিয়েছিল। একটি স্ট্যাটাসের জন্য যারা জীবন কেড়ে নেয় তারা কখনো গণতান্ত্রিক চেতনার দূরে থাক, মানুষ হতে পারে না। মানুষ হতে পারবেও না। স্ট্যাটাসের জবাব স্ট্যাটাসেই দিতে হয়।

আমরা সমাজটাকে নষ্ট করেছি। একজন মেধাবী আবরার খুন হয়েছে নির্মমভাবে। যারা খুনি তারাও মেধাবী। সবার বাপ-মার জীবনের স্বপ্ন ও খুনিদের জীবন নষ্ট। আবরারের হত্যাকান্ড গোটা দেশকে বেদনাতে ক্ষুব্ধ করেছে। নষ্ট রাজনীতির বলি। আজকের রাজনীতি ও সমাজে আইডল নেই। আছে দম্ভ। গোটা দেশ আজ বিচার চায় খুনিদের। প্রয়োজনে ছাত্রলীগের কমিটি ভেঙে দেওয়াই নয়, এই যদি হয় ছাত্ররাজনীতির চেহারা তাহলে এটা বন্ধ করে দেওয়া হবে কিনা তা ভাবারও সময় এসেছে। আমরা মেধাবী সন্তান, সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াচ্ছি। কিন্তু মানুষ না দানব বানাচ্ছি দেখছি না। আমরা আদর্শিক মানুষ হলে সন্তান মানুষ হবে।

যাক, সুনামগঞ্জ শহরের বুক চিরে বইছে সুরমা। চারদিকে তার হাওর আর হাওর। বর্ষায় শহরকে মনে হয় দ্বীপশহর। চারদিকে যত দূর চোখ যায় কেবল অথৈ জল। আফালের শব্দ-শোভিত রুপালি জলের উথাল-পাতাল ঢেউ যেন মিনি সমুদ্রে পরিণত করে। একসময় ছবির মতো গোছানো ছিমছাম শহর ছিল। এখন শহরে ঘিঞ্জি বসতবাড়ি, শহরের পয়েন্টে পয়েন্টে মার্কেট প্যাথলজি সেন্টার, অনেকে এসে বসত গড়ায় শহরের পাশ-ঘেঁষা হাওরও ভরাট করে বাড়িঘর উঠছে। অনেক বাড়ির পুকুর গেছে ভরাট হয়ে। তবু দেশের অন্যান্য জায়গার চেয়ে এখনো এ শহরে মূল্যবোধ একেবারে শেষ তলানিতে যায়নি। রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন মানুষের মনোভাবের কারণে পুরোটা গ্রাস করতে পারেনি। এখনো শহর ও তার মানুষেরা সন্ত্রাস, দুর্নীতি, মাদক, সাম্প্রদায়িকতা ও দাম্ভিকতা হয় এড়িয়ে চলে নয় ঘৃণা করে। সুনামগঞ্জের রাজনৈতিক ঐতিহ্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্যেরই নয়, আদর্শিক রাজনীতির ঐতিহ্য-ইতিহাস রয়েছে। নির্লোভ, নিরাভরণ, সাদামাটা জীবনযাপনেও মানুষ কখনো তার আত্মমর্যাদাবোধ হারাতে রাজি নয়।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের পর সুনামগঞ্জে ক্ষমতাচ্যুত প্রায় সব রাজনীতিবিদকে দেখা গেছে তারা কতটা সততার সঙ্গে রাজনীতি করেছেন যে, পরিবার-পরিজন নিয়ে দুঃখ-কষ্ট ও অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে জীবনযাপন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের অনন্যসাধারণ সেসব রাজনীতিবিদ, সংগঠক যে দলেরই হোন না কেন, সততার প্রশ্নে একেকজন ছিলেন রাজনীতির পবিত্র পুরুষ। সময়ের পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে রাজদুর্নীতির শাখা-প্রশাখা বিস্তার হতে হতে সুনামগঞ্জেও একসময় তার অশুভ ছায়া পড়েছে। রাজনৈতিক ক্ষমতা ব্যবহার করে বা ক্ষমতাসীনদের আনুকূল্যে কেউ কেউ যেমন অঢেল অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন তেমনি পথের ফকির থেকে অনেকেই ধনাঢ্য ব্যক্তি হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। সর্বগ্রাসী মূল্যবোধের অবক্ষয়ের এই দুঃসময়ে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার সুনামগঞ্জ আওয়ামী লীগের একজন মরহুম সৎ, ভদ্র, বিনয়ী নেতার সন্তানকে স্নেহচ্ছায়া দিয়ে, আস্থা ও বিশ্বাস থেকে স্থানীয় নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।

অবিবেচক লোকটি বয়সের কারণেই হোক, অনভিজ্ঞতার কারণেই হোক অথবা ভিতরে লোভের লকলকে ফণার কারণেই হোক বা মিথ্যা অহংকারেই হোক সেই বিশ্বাস রক্ষা করতে পারেনি। আওয়ামী লীগের ১০ বছরের শাসনামলে একটি ভোটে নৌকা প্রতীক নিয়ে করুণ পরাজয়বরণ করেছে। সুনামগঞ্জের বিদ্যুৎ সাবস্টেশনের জমি অধিগ্রহণের দুর্নীতিতে ৫ কোটি টাকা অর্জন করে যে লোভের ফণা তুলেছিল সেই পথ তাকে অঢেল অর্থবিত্ত সম্পদের মালিক করে তুলেছে দুর্নীতির পথে। সূর্যের তাপের চেয়ে বালির তাপ যেমন বেশি তেমনি তার ক্ষমতার দম্ভে রাজনৈতিক বক্তৃতায় প্রতিযোগীদের সঙ্গে বার বার পরাজিত হওয়ার গ্লানি ও যন্ত্রণা নিয়ে বক্তৃতার মঞ্চে রাজনীতির সব শিষ্টাচার ভুলে গিয়ে মা-বাপ তুলে নির্লজ্জের মতো যেমন গালাগালি করে, তেমনি অপরাধ করার কারণে ভয় থেকে গানম্যানদের নিয়ে মিছিলে সভায় যোগ দেয়। ঢাকার ধানমন্ডিতে ১০ কোটি টাকার অভিজাত ফ্ল্যাটসহ দেশ-বিদেশে অনেক সম্পদ গড়ার এই অর্বাচীন এক ধরনের দাম্ভিক উন্নাসিক বেআদবি আচরণে চলাফেরা করে যে, গোয়েন্দা সংস্থা এই শহরে গেলে তারসহ কয়েকজনের আমলনামা এনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে দিতে পারবে। বঙ্গবন্ধুর নির্লোভ সততার রাজনীতি দূরে থাক তার জন্মদাতা পিতার ভদ্রতা সততাকেও সে লালন করতে বেমালুম ভুলে গেছে। এ চিত্র শুধু সুনামগঞ্জের নয়, দেশের সব জেলা-উপজেলায় এ ধরনের দুর্নীতিবাজ কিছু দলীয় চরিত্র খলনায়কের মতো আওয়ামী লীগের ইমেজকে ক্ষুণ্ন করছে।

আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ইতিহাস উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসকেও বর্ণাঢ্য করেছে। বাঙালি জাতির মহত্তম নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত বিকাশই ঘটেনি, জনগণকে আন্দোলন সংগ্রামের পথে স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে। গণরায় নিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ওপর দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে দলটি নেতৃত্ব দিয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর দলের আদর্শিক নেতা-কর্মীরা সুসংগঠিত হয়ে কঠিন দুঃসময়ে ঐক্যের প্রতীক হিসেবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে দলের সভানেত্রী নির্বাচিত করে তাঁকে গণতন্ত্রের বাতিঘর বানিয়েছেন। সেই অন্ধকার সময়ে পিদিমের আলোর মতো গণতন্ত্রের বাতি জ্বালিয়ে শেখ হাসিনা জীবনকে মৃত্যুর সঙ্গে বাজি ধরে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামে অসীম সাহসিকতার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে বিজয়ের হাসি হেসেছেন। তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসেনি, দেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নে পৃথিবীর সামনে বিস্ময়কর উচ্চতায় দাঁড়িয়েছে। সমুদ্র বিজয়সহ সীমান্ত সমস্যার বা ছিটমহল সমস্যার সমাধান ঘটেছে। দেশের অবকাঠামোর উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গ্রামে গ্রামে বিদ্যুৎ গেছে।

তিনি কুইক রেন্টাল করেছেন। আমরা কঠোর সমালোচনায় মুখর হয়েছি। তিনি জয়ী হয়েছেন। বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছে। প্রধানমন্ত্রী তা প্রত্যাখ্যান করে তাঁর সিদ্ধান্তে অনড় থেকেছেন। গণমাধ্যম থেকে টকশোয় অংশগ্রহণকারীরা কঠোর সমালোচনায় মুখর হয়েছেন। শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা বিজয়ী হয়েছেন। বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ কানাডার আদালত মিথ্যা প্রমাণ করেছে। শেখ হাসিনা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছেন। দেশজুড়ে যে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ও উন্নয়নের চাকা গতিশীল করেছেন সেখানে তিনি ১৮ ঘণ্টা এই বয়সেও পরিশ্রম করছেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশে জাতির পিতার অসমাপ্ত স্বপ্ন সোনার বাংলা তথা উন্নত আধুনিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। সেইসঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করে খুনিদের ফাঁসিতে চড়িয়েছেন। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস কঠোর হাতে দমন করে সফল হয়েছেন। তিনি মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করে অ্যাকশনে গেছেন।

সর্বশেষ নির্বাচনে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনগণের কাছে দেওয়া অঙ্গীকার পূরণে এবার এত শক্তভাবে হাত দিয়েছেন যে তার দেওয়া ওয়াদা অনুযায়ী দলের যারা দুর্নীতি এবং বেআইনি কর্মকান্ড ও অপরাধে জড়িত তারাও রেহাই পাচ্ছেন না। সর্বগ্রাসী দুর্নীতি ও বেআইনি কর্মকা- রাজদুর্নীতির স্বর্ণযুগের সূচনা করেছিল। যেখানে অপরাধীরা মানুষকে মানুষ মনে করছিল না। আইন, সংবিধান ও প্রশাসনকে তোয়াক্কা করেনি। এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে কোনো শাসক এভাবে দলের যারা অপরাধের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে কখনো ব্যবস্থা গ্রহণ করার সাহস দেখাতে পারেননি। অতীতে অনেকেই সন্ত্রাস ও দুর্নীতিকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট দেশের বাইরে থাকায় অলৌকিকভাবে বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তাদের চার সন্তানকে পশ্চিমা উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিতই করেননি, মেধা মননে জ্ঞানে গরিমায় মানবিকতায় আদর্শিক সুসন্তান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। একজন ব্রিটেনের মূলধারার রাজনীতিতে আলোকিত হয়ে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করছেন। একজন প্রতিবন্ধীদের পাশে মানবিক হৃদয় নিয়ে কাজ করে পৃথিবীর দৃষ্টি কেড়েছেন।

তাদের দুই ছেলে নিজেদের কলঙ্ক বা বিতর্কের ঊর্ধ্বে রেখে শেখ হাসিনার পাশে থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নে ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। কোথাও তাদের বা তাদের কোনো প্রতিনিধির কোনো সরকারি দফতরে বা ব্যবসা-বাণিজ্যে টেলিফোন বা প্রভাব বিস্তারের খবর ১০ বছরে আসেনি। মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা মানুষের মনের ভাষা যেমন পাঠ করতে জানেন, তেমনি সবার হাঁড়ির খবরও রাখেন। তাই তিনি অবলীলায় বলেন, ‘মুই কী হনুরে’। দাম্ভিক অবস্থা একেকজনের। দুর্নীতির অর্থ ও ক্ষমতার দম্ভে সঙ্গে থাকা গানম্যান দামি গাড়ি আর বিলাসী জীবনের চিত্র তো উঠে আসেই এমনকি মসজিদেও যে তাদের কর্তৃত্ববাদী আচরণ দেখান সেটিও তার নজর এড়ায়নি। ঢাকার অবৈধ-বেআইনি ক্যাসিনো সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে। ফ্রীডম পার্টি থেকে, যুবদল থেকে কিংবা হাওয়া ভবন সফর করে এসে খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া, জি কে শামীম, মোহামেডান ক্যাসিনোর লোকমান, কলাবাগান ক্যাসিনোর ফিরোজেরা যুবলীগ, কৃষক লীগে এসে পদবি কিনে অনৈতিক দুর্নীতির পথে যে অর্থনৈতিক সাম্রাজ্য গড়েছিলেন, সেখানে আঘাত করতে ভোলেননি। তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুর করা লোকমান ক্যাসিনো-বাণিজ্যই করেননি, মুজিবকন্যা যাদের প্রতি আস্থা রেখেছিলেন তারা সেই বিশ্বাসভঙ্গ করে তাকে মোহামেডানের কর্তৃত্বেই রাখেননি, বিসিবির দাপুটে পরিচালকও করেছিলেন। এমনকি বঙ্গবন্ধুর খুনি ফাঁসিতে ঝুলে কবরে যাওয়া বজলুল হুদার শ্যালককেও তারা মোহামেডান ও বিসিবির পরিচালক বানিয়েছেন।

কতটা বিশ্বাসঘাতকতা করলে এমনটা করা যায়! অনুপ্রবেশকারী অপরাধীদেরই র‌্যাবের আভিযানে আটক করা হয়নি, দলের দুঃসময়ের মাঠের কর্মী ও যে কোনো সমাবেশে বিশাল কর্মীবাহিনী নামানোর মতো সংগঠক ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটকেও হকার থেকে ক্যাসিনো গুরু আরমানসহ আটক করে কারাগারে নেওয়া হয়েছে। যুবলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। অপরাধী যে-ই হোক ছাড় নেই। প্রধানমন্ত্রী এই অঙ্গীকার রেখেছেন। শেখ হাসিনার দুর্নীতির বিরুদ্ধে এ যুদ্ধ কঠিন যুদ্ধ আগাগোড়া বলে আসছি। গোটা সমাজ দুর্নীতির আগ্রাসনের শিকার। যদিও শাসক দল আওয়ামী লীগের মুজিব অন্তঃপ্রাণ ও শেখ হাসিনার প্রতি অনুগত সংখ্যাগরিষ্ঠ হাজার হাজার নেতা-কর্মী সংগঠক সৎ নির্লোভ ও আদর্শিক। কিন্তু দুর্নীতির বাজিকরদের কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের সিন্ডিকেটের কারণে তারা কোণঠাসা, অনেকে ঘরে উঠে গেছে। অনেককে অনাদরে দলের গুরুত্বহীন জায়গায় ফেলে রাখা হয়েছে। অনেককে দলের কোথাও কোনো কমিটিতে ঠাঁই দেওয়া হয়নি।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরের কঠিন দুঃসময় থেকে ’৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার আগ পর্যন্ত এবং ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগের কেন্দ্র থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, মহানগর ও জেলা শাখার নেতাদের তালিকা তৈরি করে বসলে নেতারা আগামী দিনে দলকে বিতর্কিতদের হাত থেকে মুক্ত করে আত্মশুদ্ধি, আত্মসমালোচনা ও আত্মসংযমের মাধ্যমে গণমানুষের দল আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনকে সারা দেশে নতুন করে ঢেলে সাজাতে পারবেন। সারা দেশের কতিপয় লুটেরা বিতর্কিতদের জন্য ইতিহাসের সবচেয়ে উজ্জ্বল রাজনৈতিক ইতিহাসের গৌরবের মুকুট পরা আওয়ামী লীগ নামের গণমানুষের দলটিকে বিতর্কিত করা যায় না।

আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ হয়েছে। বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ হয়েছে। ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের আগে সম্মেলনের মাধ্যমে ক্লিন ইমেজের নেতৃত্ব নিয়ে আসতে হলে সারা দেশে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শাখা কমিটি ভেঙে দিয়ে আহ্বায়ক কমিটি গড়ে তোলা প্রয়োজন। একইভাবে যুবলীগ, ছাত্রলীগ, কৃষক লীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্র থেকে জেলা পর্যন্ত সব কমিটি ভেঙে দিয়ে আহ্বায়ক কমিটি গঠনের মাধ্যমে সম্মেলনের দুয়ার খুলে দেওয়া জরুরি। দলে নতুন নেতৃত্ব নতুন রক্ত সঞ্চালন ও বিতর্কের ঊর্ধ্বে সংগঠন শক্তিশালী করার আদর্শিক পথে সাংগঠনিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে গণজাগরণ ঘটিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে।

একই সঙ্গে দুর্নীতিবিরোধী এ অভিযান তৃণমূল পর্যন্ত যাবে বলে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন। মানুষ আশাবাদী এ অভিযানে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার ইমেজ বেড়েছে। মানুষের বেদনা, ক্ষোভ প্রশমিত হচ্ছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ পরিশ্রমী সৎ জনগণ এ অভিযানকে সমর্থন দিচ্ছে। এ অভিযানে শুধু দুর্নীতিবাজ, অপরাধী নেতা-কর্মীই নয়, সরকারি আমলা, প্রকৌশলী, পুলিশসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার যেখানে যে অপরাধের সঙ্গে জড়িত তাদের পাকড়াও করে তালিকা অনুযায়ী জেলে পুরতে হবে। বিচারে দাঁড় করাতে হবে। অপরাধীর আইন অনুযায়ী প্রাপ্য শাস্তি ভোগ করতে হবে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ অনিবার্য হয়ে পড়েছিল।

এ অভিযান সময়ের দাবি অনিবার্য পরিণতি। আগেও বলেছি, এখনো বলছি, এ অভিযান বা দুর্নীতির বিরুদ্ধে এ যুদ্ধে মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই। সূর্যের আলো সরে গেলে নক্ষত্রের পতনই ঘটে না অন্ধকারেও হারিয়ে যায়। অতীতে অনেক বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ব্যক্তিদের যেখানে আওয়ামী লীগ ছেড়ে করুণ পরিণতি বরণ করতে হয়েছে সেখানে রাজনৈতিক বর্ণাঢ্য অতীত নেই আছে দুর্নীতি আর কলঙ্কের বোঝা মাথায় তাদের ছুড়ে ফেলে দিলে দল, সরকার ও প্রশাসনের প্রতি জনগণের আস্থা ও শ্রদ্ধা বেড়ে যাবে। কথায় আছে- শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। এ অভিযান পরিকল্পিতভাবে শুধু ক্যাসিনো সাম্রাজ্যের লুটেরাই নয়, শুধু পূর্ত অধিদফতরের ঠিকাদারই নয়, সরকারি সব খাতের দুর্নীতিবাজ, মাফিয়া থেকে ব্যাংক ও শেয়ার লুটেরাদের আইনের আওতায় এনে সুন্দর সমাধান দিতে হবে।

বার বার বলেছি, মুজিবকন্যার দুর্নীতিবিরোধী অভিযান কঠিন যুদ্ধ। এ যুদ্ধ বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ তৈরি সর্বগ্রাসী অপরাধী, দুর্নীতিবাজদের কালাপাহাড়ের বিরুদ্ধে। এই কালাপাহাড়ের কোনো দল নেই। সব দল-মত-পেশার মিলিত অশুভ শক্তি। এ অভিযান শেখ হাসিনাকে জনপ্রিয় করছে। এমন সময় বুয়েট ছাত্রলীগের দাম্ভিকদের হাতে আবরারের নৃশংস হত্যাকা- ও তা ঘিরে প্রতিবাদ বিক্ষোভ দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের পথে নেওয়ার অপচেষ্টা হবে। ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। দুর্নীতিবাজদের কলিজার পানি অভিযানে শুকিয়ে যাচ্ছে। উন্মাদ হয়ে যাচ্ছে অপরাধী, দুর্নীতিবাজরা। ষড়যন্ত্রকারীরা তৎপর। এমনকি মুজিবকন্যার পাশে এ অভিযানে শক্ত অবস্থান নেওয়ায় বিকৃতরা নষ্ট মাতালদের নগ্ন নৃত্য আমার নামে ভাইরাল করে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চাইছে। কিন্তু দুর্নীতির বিরুদ্ধে এ যুদ্ধে আমাদের জিততেই হবে। যত ষড়যন্ত্র হোক, যত মিথ্যাচার নোংরামি হোক, এই যুদ্ধে মুজিবকন্যার পাশে আমি থাকবই। আমার কণ্ঠ স্তব্ধ করা যাবে না। আমার হাত বাঁধা যাবে না, আমি লিখে যাবই দুর্নীতিবাজ অপরাধীদের বিরুদ্ধে- এ আমার ইবাদত।

ইতিমধ্যে সরকারি দলের যাদের অন্ধ দম্ভ আকাশ স্পর্শ করেছিল তারা যেন খানিকটা আছড়ে মাটিতে পড়েছেন। দুর্নীতিবিরোধী অভিযান সফল হলে গোটা দেশের জনগণ এই বার্তা বহন করবে যে, অপরাধ করে আর যাই হোক পার পাওয়া যাবে না। এ অভিযানের শেষ ভালো হোক। মুজিবকন্যার মুখে যুদ্ধজয়ের হাসি ফুটুক। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে তার জীবন-যৌবন উৎসর্গ করা শ্রম-মেধা-রক্ত, হাজার হাজার নেতা-কর্মীর আত্মত্যাগ ও রক্তে ভেজা উপমহাদেশের ঐতিহ্যবাহী গণমানুষের গণমুখী রাজনৈতিক আদর্শিক দল আওয়ামী লীগের ইতিহাস এক দিনে তৈরি হয়নি। অসংখ্য মানুষের রক্তের সঙ্গে এ দলের প্রতিটি বাঁক জড়িয়ে রয়েছে। অসংখ্য নেতা-কর্মীর অবদান ও রক্তে লেখা জাতির ইতিহাসে গৌরবময় একটি রাজনৈতিক দলের নাম আওয়ামী লীগ। অনুপ্রবেশকারীই হোক আর দলের দুঃসময়ের নেতা-কর্মীই হোক কারও দুর্নীতি, অন্যায়-অপরাধের জন্য ব্যক্তিগত লাভ-লোভের হিসাবের জন্য, বিত্তবৈভব ভোগবিলাসের জীবনের জন্য এই দলের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করা যায় না। দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের সাফল্যের পাশাপাশি আওয়ামী লীগকেও বঙ্গবন্ধুর মহান আদর্শের ওপর জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের রাজনীতির পথে আদর্শের উচ্চতায় গড়ে তুলতে হবে। লোভী নষ্ট বিতর্কিতদের দিয়ে ইতিহাসের আওয়ামী লীগে ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করা যাবে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাশে প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা