শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

শুধু বলেই যাব শেয়ারবাজার ব্যাংক লুট কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু বলেই যাব শেয়ারবাজার ব্যাংক লুট কাহিনি

ব্যাংক লুট কারা করে? কীভাবে করে? একটা গল্প শোনাই। গল্পটা হলো বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে এক ব্যাংক গ্রাহককে নিয়ে। ব্যাংকটির নাম এবিএম আম্র্রো। একদিন ব্যাংকে একজন গ্রাহক এলেন। কথায়, চলনে, আচরণে ভীষণ বিনয়ী। অসাধারণ ব্যবহার। সারাক্ষণ হাসিখুশি। ব্যাংকের নিরাপত্তারক্ষী থেকে শুরু করে ম্যানেজারÑ সবার সঙ্গেই তার ভাব। লেনদেন করতে এলেই সবাইকে সালাম দেন। গুড মর্নিং, গুড আফটার নুন বলেই পকেট থেকে বের করতেন চকলেট। তারপর সবার হাতে আলাদা করে তুলে দিতেন। দারুণ ব্র্যান্ডের সব চকলেট মুখে দিয়ে সবাই দিনের কাজ শুরু করতেন। তারপর প্রশংসা করতেন এই গ্রাহকের। ব্যাংকে এভাবেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন তিনি। ব্যতিক্রম এই গ্রাহকের নাম কার্লোস হেক্টর ফ্লোমেনবাউম। হাসিখুশি, প্রাণবন্ত মানুষ কার্লোস। ব্যাংকে সবার সঙ্গে কথা বলতেন। আড্ডা জমাতেন। তারপর টুকটাক লেনদেন করে চলে যেতেন। তার ব্যবহারে ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাই মুগ্ধ। ভালোই চলছিল। একদিন ব্যাংকে এসে কার্লোস ঘোষণা দেন নতুন স্বাদের চকলেট এনেছেন সবার জন্য। সবাইকে খেতে হবে এ চকলেট। একবার খেলে সারা জীবন টেস্ট লেগে থাকবে। কারও মনে কোনো সন্দেহ এলো না। দীর্ঘদিন থেকে চকলেট-পাগল মানুষটিকে সবাই চেনেন। সব সময় নিত্যনতুন চকলেট নিয়ে আসেন ব্যাংকে। নতুন কিছু না। তাই এবারও সবাই কার্লোসের দেওয়া চকলেট খেলেন। কিন্তু কেউ জানত না এ চকলেটে মেশানো ছিল চেতনানাশক মেডিসিন। একবার খেলে তলিয়ে যেতে হবে গভীর ঘুমে। হলোও তাই। চকলেট খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুমিয়ে গেলেন সবাই। যারা ঘুমাতে বিলম্ব করছিলেন তাদের মুখে স্প্রে করে ঘুম পাড়ালেন কার্লোস। তারপর ব্যাংক থেকে সব অর্থ, সোনাদানা লুটে নিলেন। মোট ২১ হাজার কোটি টাকা সমমূল্যের মুদ্রা ও সোনা ‘নাই’ হয়ে গেল এবিএম আম্রো ব্যাংকের। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাংক ডাকাতি ছিল এটি। এখনো ব্যাংকিং খাতের নেতিবাচক উদাহরণ টানতে এই ব্যাংকের ডাকাতির উপমা টানা হয়। ভয়ঙ্কর এই ডাকাতির পর তদন্ত শুরু হলো। পুলিশ ব্যাপক তৎপরতা চালাল। কিন্তু দীর্ঘ তদন্তে কার্লোসের আর কোনো হদিস পেল না কেউই। চকলেটমামা গায়েব হয়ে গেলেন। কোথায় গেলেন কেউ জানেন না। ইন্টারপোলকে জানানো হলো। রেড অ্যালার্ট জারি হলো। সারা বিশ্বের অপরাধবিজ্ঞানীরা এ নিয়ে অনেক কাজ করলেন। অনেক ব্যাখ্যা তৈরি করলেন। অনেক গবেষণা হলো। কিন্তু ব্যাংকের অর্থ আর ফেরত এলো না। বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকে এভাবে অবশ্য কোনো ডাকাতি হয়নি। তবে আমাদের ব্যাংকগুলোর অর্থ লোপাটের স্টাইলটা একটু ভিন্ন। এখানে আনন্দ উৎসবে ঋণের নামে অর্থ লোপাট হয়। এ লোপাটকে ডাকাতি বলব কিনা বুঝতে পারছি না। তবে বিস্মিত হই যখন দেখি কিছু একটা বুঝিয়ে অখ্যাত অজ্ঞাত ব্যক্তিরা ঋণ নিয়ে চলে যায়। আর ফেরত আসে না। সরকারি, বেসরকারি উভয় ব্যাংক থেকেই হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণের নামে ওরা লুটে নেয় ব্যাংক থেকে। শুধু গ্রাহক সেজে এ লুট হয় না। অনেক সময় ব্যাংকের মালিকরাও নামে-বেনামে ঋণ নেন। এ ঋণ কোনো দিন ফেরত আসবে কিনা কেউ বলতে পারবে না। কারণ কিছু মানুষ ব্যাংকের মালিকই হন লুটের জন্য।

ব্যাংক লুট, ডাকাতি নিয়ে অনেক বইপত্র পড়েছি। সিনেমা দেখেছি। অ্যানালগ যুগে ব্রিটেন, আমেরিকায় ব্যাংক ডাকাতি হতো। এ নিয়ে গল্প-উপন্যাস লেখা হতো। ওয়েস্টার্ন সিরিজগুলোর বর্ণনা ছিল টেনশনে ঠাসা। শুধু গল্প বা উপন্যাস নয়, বাস্তবেও পশ্চিমা দেশে ব্যাংক ডাকাতি হতো। উন্নত বিশ্বে এখন আর ব্যাংক ডাকাতি তেমন হয় না। ব্যাংকিং টুকটাক ডিজিটাল অপরাধ হয়। এ অপরাধ দমনে তারা কঠোর অবস্থানে। এ কারণে ব্যাংক থেকে অবাধে ঋণের নামে টাকা নেওয়ারও সুযোগ নেই। বাংলাদেশ সব সময় ব্যতিক্রম। ব্যাংকিং খাত আলাদা কী করে হবে? হাজার হাজার কোটি টাকা নামে-বেনামে ঋণ হিসেবে ব্যাংক থেকে চলে যায়। অনেক ব্যাংক মালিকও ঠান্ডা মাথায় এ কাজে জড়িয়ে পড়েন। ফারমার্স ব্যাংকের তো নামই বদল করতে হয়েছে। আরও অনেক বেসরকারি, সরকারি ব্যাংকের কান্ড কীর্তি মানুষ দেখেছে, দেখছে। আজকাল কোনো কিছুতেই কেউ বিস্মিত হয় না। আমাদের অনুভূতিশক্তি কমে যাচ্ছে। ব্যাংক মালিকরা ঋণ দেন পরস্পরকে। ভাগবাটোয়ারা করেন সোমনাথ মন্দির লুটের মতো। আন্তর্জাতিক ব্যাংক ডাকাতিকেও হার মানায় অনেকের ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা। সত্যিকারের ব্যবসায়ীরা ঋণ পান না। হয়রানিতে পড়েন। কিন্তু লুটেরাদের কোনো সমস্যা হয় না। তাদের জন্য অনেক পথ খোলা। দেশটার প্রতি মায়া-মহব্বত নেই কারোরই। হলমার্কের মালিকরা আটক হলেন। কিন্তু ব্যাংকের টাকা কীভাবে ফেরত আসবে সে ব্যবস্থা কেউ করেনি। বড় কেলেঙ্কারির মহানায়করা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। অনেকে বেশির ভাগ সময় বিদেশ থাকেন। তাদের দেখে বোঝার উপায় নেই কীভাবে তারা ব্যাংক খালি করছেন। নামে-বেনামে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে তা জমা রেখে ঋণ নিচ্ছেন। বড়দের দেওয়া বন্ধকি সম্পত্তি যাচাই হয় না। ভুয়া এফডিআরেও ঋণ দিয়ে দেওয়া হয়। যোগসাজশে সবই হয়। ব্যাংকের বড় কর্তারা নীরবে কাজ করেন, আর অনেক সাধারণ ব্যাংকার অসহায় হয়ে নির্দেশ পালন করেন। রাঘববোয়ালদের কিছুই হয় না। তারা থাকেন অনেক ওপরে। এটাই কঠিন বাস্তবতা। রাষ্ট্রীয় ও বেসরকারি ব্যাংকে পরিচালক ও মালিকরাই সবকিছু। তাদের নির্দেশে জালিয়াতি হয়। আর জেল খাটেন নিরীহ ব্যাংকাররা। এমডি, চেয়ারম্যান, পরিচালকদের কিছুই হয় না। ঋণের টাকা বিদেশে পাচারকারী আড়ালের মাফিয়ারাও বহাল থাকেন। এভাবেই চলছে দিনের পর দিন। বছরের পর বছর। সঠিক মনিটরিং কোথাও নেই।

মনিটরিংয়ের অভাবে ইংল্যান্ডের নর্দান ব্যাংকে একবার বড় ডাকাতি হয়েছিল। বেশিদিন আগের কথা নয়। ২০০৪ সালে বড়দিনের আগে ব্যাংকের ম্যানেজারের বাড়িতে গিয়ে ডাকাতরা হানা দেয়। তার পরিবারকে জিম্মি করে। নির্দেশ দেয় ব্যাংক খুলে দিতে। তারপর ডাকাতরা তাদের কাজ সেরে নেয়। একই রকম আরেকটি ঘটনাও আছে ইংল্যান্ডে। এটাও বেশিদিন আগের কথা নয়। ২০০৬ সালের দিকে ব্যাংকের সবাইকে বেঁধে ফেলে ডাকাতরা। তারপর সব লুটে নেয়। এক ঘণ্টা পর এক নিরাপত্তারক্ষী নিজেকে মুক্ত করে পুলিশে খবর দেন। ততক্ষণে ডাকাতরা উধাও। পুলিশ এসে কাউকে পায়নি। খবর নিয়ে দেখা যায়, এই ডাকাতির সঙ্গে জড়িত ইতালির প্লেবয় নামে খ্যাত ভ্যালোরি। ইউরোপের দেশে দেশে তার বিরুদ্ধে ৫০টির বেশি ব্যাংকে ডাকাতির অভিযোগ ছিল। ইংল্যান্ড, আমেরিকার ডাকাতদের সঙ্গে আমাদের ব্যাংক লুটেরাদের দেখা হয়নি ভাগ্য ভালো। দেখা হলে ইউরোপ, আমেরিকার ব্যাংকিং খাতের খবর ছিল। আমাদের লুটেরারা পরামর্শ দিতেন এত কষ্ট করে ডাকাতির কী দরকার। এতে থানা, পুলিশ, মিডিয়া অনেক ঝামেলা। মানুষ জানাজানি বেশি হয়। সমাজে আতঙ্ক ছড়ায়। তার চেয়ে কম ঝামেলায় পারস্পরিক যোগসাজশে ঋণ নেওয়ার নামে লুট অনেক বেশি সহজ। এখানে কারও কিছু বলার নেই। ব্যাংকগুলো হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়ে দেয় অখ্যাত-অজ্ঞাত ব্যক্তিদের। ব্যবসা-বাণিজ্যে যাদের অতীত নেই, বর্তমানও নেই। বিসমিল্লাহ গ্রুপের মতো অনেক লুটেরাই এই অর্থ নিয়ে বিদেশে চলে গেছেন। আর ফিরবেন না। তাদের কোনো শিল্পায়ন করতে হয় না। ভুয়া স্থাবর সম্পত্তি দেখালেই হয়। ব্যাংক কোনো কিছু শনাক্ত করে না। আর ব্যাংকের মালিক হলে তো কথাই নেই। সরকারি ব্যাংকগুলো নীরবে শেষ হয় বেসিক ব্যাংকের মতো। আর বেসরকারি হলে এক পর্যায়ে ফারমার্স ব্যাংকের মতো নামই বদল করতে হয়।

বড় ঋণ নিয়ে আরেকটা পুরনো গল্প আছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির। ১৭৭২ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ৪ লাখ পাউন্ডের ঋণের জন্য আবেদন করে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের কাছে। পুরো ব্যাংকে হৈচৈ পড়ে যায়। এই কোম্পানি ব্যবসার নামে এসে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল দখলে নিয়ে লুটপাট করে ব্রিটেনে ব্যাপকভাবে আলোচিত। সরকারেরও নীরব সমর্থন রয়েছে লুটেরা কোম্পানিটির প্রতি। সব মিলিয়ে দখলকৃত অঞ্চল, দেশ নিয়ন্ত্রণে রাখতেই ঋণের জন্য আবেদন। ব্যাংক বৈঠকে বসে ঋণ দেওয়া নিয়ে। নথি খুলে দেখা গেল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে ব্যক্তিগত বিশাল বাহিনী গড়ে তুলতে চায়। এ কারণে ঋণের পরিমাণ বাড়াতে আবেদন করেছে। অন্য কিছু নয়। শিল্পায়ন বলে কিছু নেই। ৪ লাখ পাউন্ডের আবেদনের ১৫ দিন পর ব্যাংককে কোম্পানি আবার জানায়, আপাতত ৩ লাখ হলেই চলবে। ব্যাংক জানায় ২ লাখ পাউন্ডের ব্যবস্থা করতে পেরেছে। এ ২ লাখ কোম্পানিকে দিতে পারবে। পরে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জানায়, তাদের আরও ১০ লাখ পাউন্ডের প্রয়োজন। দ্রুত এই ছাড় করতে হবে। সরকারও এ নিয়ে বিতর্কে জড়ায়। সংসদেও আলোচনা যায়। তখন এডমন্ড বার্ক সরকারি প্রতিবেদনে লিখেন, ‘এই অতিলোভী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আর্থিক সমস্যা একদিন সরকারকে রসাতলে নিয়ে যাবে।’ ১৭৬৭ সালে সংসদের বিরোধিতার পরও ৪ লাখ পাউন্ড প্রদান করে কোম্পানিকে। এর পরের ইতিহাস সবার জানা। কোম্পানির বিরুদ্ধে ক্ষোভের আগুন বাড়তে থাকে ভারতে। দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ে কোম্পানির পরিচালক ও তাদের নিয়োজিতরা। ক্লাইভের উত্তরসূরি বাংলার গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিংসকে লুটপাটের দায়ে অভিযুক্ত করে ব্যবস্থা নেয় ব্রিটিশ সংসদ। তার বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপ থমকে দিয়েছিল সবাইকে। অনেকে ধারণাই করতে পারেনি মহাক্ষমতাধর হেস্টিংসের বিরুদ্ধে এভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরের ইতিহাস আরও কঠিন। ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহের পর সংসদ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বিলুপ্ত করে। কোম্পানির সব সম্পদ ব্রিটিশ সিংহাসনের অধীনে নিয়ে নেওয়া হয়। কোম্পানির পরিচালকদের পরিবর্তে ভারতের শাসক হন রানী ভিক্টোরিয়া। পরবর্তী ১৫ বছরের মধ্যে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। ইতিহাস বলে, ঋণ নিয়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিও টিকতে পারেনি।

আমাদের ব্যাংকগুলোকে নতুন করে ভাবতে হবে অনেক কিছু। অর্থ মন্ত্রণালয়কে নিতে হবে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ। একইভাবে সতর্কতায় যেতে হবে দেশের পুঁজিবাজারকেও। লুটেরারা পুঁজিবাজারে বার বার হানা দিয়ে সব শেষ করে দিয়েছে। যেন শেয়ারবাজার লুটে নেওয়া আরেকটি সহজ কাজ। লুটপাটের কারণে আজ আমাদের শেয়ারবাজার প্রশ্নবিদ্ধ। শেয়ার কেলেঙ্কারির নায়কদের সবাই চেনেন। সবাই জানেন। মুম্বাইয়ের শেয়ার কেলেঙ্কারির খলনায়ক হরশদ মেহতা নিস্তার পাননি। কিন্তু বাংলাদেশের খলনায়কদের কিছুই হয় না। তারা রেহাই পেয়ে যায় বার বার। তাদের শক্তির উৎস অজ্ঞাত। লুটেরাদের কা-কীর্তি দেখেই মানুষের মাঝে হতাশা তৈরি হয়। সমাজে ছড়িয়ে পড়ে অসংগতি। বৈষম্য বেড়ে যায়। তৈরি হয় সামাজিক অনাচার। ন্যায়পরায়ণতা হারিয়ে যায়। মানুষে মানুষে ব্যবধান বাড়ে। সুষম বণ্টনের স্বপ্ন দেখতে পায় না নিরীহ গরিব মানুষ। নীতি-নৈতিকতা হয়ে যায় মুখের বুলি। অসততায় রেকর্ড সৃষ্টি হয়। দেশে সর্বস্তরে অনাচার বেড়ে যায়। ক্যাসিনোর নামে জুয়ার রেকর্ড তৈরি হয়। ক্রীড়াঙ্গনে খেলাধুলা তখন আর হয় না। ক্যাসিনোর প্রভাবে রাজনৈতিক দলে কমিটি বেচাকেনা হয়। পদপদবি মেলে অর্থের বিনিময়ে।

শুধু রাজনীতি নয়, সামাজিক অনাচারও বাড়তে থাকে। কথায় কথায় মানুষ খুন হয়। বাবা-মা খুন করেন সন্তানকে। আর সন্তান খুন করে বাবা-মাকে। শুধু সন্দেহের বশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পিটিয়ে মারা হয় নিরীহ মেধাবী ছাত্রকে। এভাবে নৃশংসতা দিন দিন বাড়ছে। মাঝে মাঝে ভাবী, আমরা কোথায় ছিলাম। কোথায় যাচ্ছি। মানবিক মূল্যবোধ কেন শেষ হয়ে গেল। কারও মায়াদয়া বলে কিছু নেই। চোর শুনলে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয় উৎসব করে। পকেটমার শুনলে দেওয়া হয় গণপিটুনি। জমি নিয়ে বিরোধে মুহূর্তেই খুন-খারাবি। ভাই চেনে না ভাইকে। কারণে অকারণে পাড়ায় পাড়ায় ঝগড়া-বিরোধ। আত্মীয়স্বজন সম্পদের জন্য পর হয়ে ওঠে মুহূর্তে। হিংসা-বিদ্বেষ আর ঈর্ষাপরায়ণতা সব সম্পর্ক ধ্বংস করে দেয়। এক অদ্ভুত যুগে হাঁটছি আমরা। দয়ামায়াহীন, ঈর্ষাপরায়ণতা আর স্বার্থপরতার এই যুগে কেউ কারও নয়। সবাই যার যার। তার পরও মানুষ কেন এত ধ্বংসাত্মক খেলায় লিপ্ত হয় বুঝি না। আজ মরে গেলে কাল কিছুই থাকবে না। কেউ বুঝতে চায় না। এক অদ্ভুত প্রতিযোগিতা চলছে সমাজের সর্বস্তরে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন