শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

শুধু বলেই যাব শেয়ারবাজার ব্যাংক লুট কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু বলেই যাব শেয়ারবাজার ব্যাংক লুট কাহিনি

ব্যাংক লুট কারা করে? কীভাবে করে? একটা গল্প শোনাই। গল্পটা হলো বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে এক ব্যাংক গ্রাহককে নিয়ে। ব্যাংকটির নাম এবিএম আম্র্রো। একদিন ব্যাংকে একজন গ্রাহক এলেন। কথায়, চলনে, আচরণে ভীষণ বিনয়ী। অসাধারণ ব্যবহার। সারাক্ষণ হাসিখুশি। ব্যাংকের নিরাপত্তারক্ষী থেকে শুরু করে ম্যানেজারÑ সবার সঙ্গেই তার ভাব। লেনদেন করতে এলেই সবাইকে সালাম দেন। গুড মর্নিং, গুড আফটার নুন বলেই পকেট থেকে বের করতেন চকলেট। তারপর সবার হাতে আলাদা করে তুলে দিতেন। দারুণ ব্র্যান্ডের সব চকলেট মুখে দিয়ে সবাই দিনের কাজ শুরু করতেন। তারপর প্রশংসা করতেন এই গ্রাহকের। ব্যাংকে এভাবেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন তিনি। ব্যতিক্রম এই গ্রাহকের নাম কার্লোস হেক্টর ফ্লোমেনবাউম। হাসিখুশি, প্রাণবন্ত মানুষ কার্লোস। ব্যাংকে সবার সঙ্গে কথা বলতেন। আড্ডা জমাতেন। তারপর টুকটাক লেনদেন করে চলে যেতেন। তার ব্যবহারে ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাই মুগ্ধ। ভালোই চলছিল। একদিন ব্যাংকে এসে কার্লোস ঘোষণা দেন নতুন স্বাদের চকলেট এনেছেন সবার জন্য। সবাইকে খেতে হবে এ চকলেট। একবার খেলে সারা জীবন টেস্ট লেগে থাকবে। কারও মনে কোনো সন্দেহ এলো না। দীর্ঘদিন থেকে চকলেট-পাগল মানুষটিকে সবাই চেনেন। সব সময় নিত্যনতুন চকলেট নিয়ে আসেন ব্যাংকে। নতুন কিছু না। তাই এবারও সবাই কার্লোসের দেওয়া চকলেট খেলেন। কিন্তু কেউ জানত না এ চকলেটে মেশানো ছিল চেতনানাশক মেডিসিন। একবার খেলে তলিয়ে যেতে হবে গভীর ঘুমে। হলোও তাই। চকলেট খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুমিয়ে গেলেন সবাই। যারা ঘুমাতে বিলম্ব করছিলেন তাদের মুখে স্প্রে করে ঘুম পাড়ালেন কার্লোস। তারপর ব্যাংক থেকে সব অর্থ, সোনাদানা লুটে নিলেন। মোট ২১ হাজার কোটি টাকা সমমূল্যের মুদ্রা ও সোনা ‘নাই’ হয়ে গেল এবিএম আম্রো ব্যাংকের। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাংক ডাকাতি ছিল এটি। এখনো ব্যাংকিং খাতের নেতিবাচক উদাহরণ টানতে এই ব্যাংকের ডাকাতির উপমা টানা হয়। ভয়ঙ্কর এই ডাকাতির পর তদন্ত শুরু হলো। পুলিশ ব্যাপক তৎপরতা চালাল। কিন্তু দীর্ঘ তদন্তে কার্লোসের আর কোনো হদিস পেল না কেউই। চকলেটমামা গায়েব হয়ে গেলেন। কোথায় গেলেন কেউ জানেন না। ইন্টারপোলকে জানানো হলো। রেড অ্যালার্ট জারি হলো। সারা বিশ্বের অপরাধবিজ্ঞানীরা এ নিয়ে অনেক কাজ করলেন। অনেক ব্যাখ্যা তৈরি করলেন। অনেক গবেষণা হলো। কিন্তু ব্যাংকের অর্থ আর ফেরত এলো না। বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকে এভাবে অবশ্য কোনো ডাকাতি হয়নি। তবে আমাদের ব্যাংকগুলোর অর্থ লোপাটের স্টাইলটা একটু ভিন্ন। এখানে আনন্দ উৎসবে ঋণের নামে অর্থ লোপাট হয়। এ লোপাটকে ডাকাতি বলব কিনা বুঝতে পারছি না। তবে বিস্মিত হই যখন দেখি কিছু একটা বুঝিয়ে অখ্যাত অজ্ঞাত ব্যক্তিরা ঋণ নিয়ে চলে যায়। আর ফেরত আসে না। সরকারি, বেসরকারি উভয় ব্যাংক থেকেই হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণের নামে ওরা লুটে নেয় ব্যাংক থেকে। শুধু গ্রাহক সেজে এ লুট হয় না। অনেক সময় ব্যাংকের মালিকরাও নামে-বেনামে ঋণ নেন। এ ঋণ কোনো দিন ফেরত আসবে কিনা কেউ বলতে পারবে না। কারণ কিছু মানুষ ব্যাংকের মালিকই হন লুটের জন্য।

ব্যাংক লুট, ডাকাতি নিয়ে অনেক বইপত্র পড়েছি। সিনেমা দেখেছি। অ্যানালগ যুগে ব্রিটেন, আমেরিকায় ব্যাংক ডাকাতি হতো। এ নিয়ে গল্প-উপন্যাস লেখা হতো। ওয়েস্টার্ন সিরিজগুলোর বর্ণনা ছিল টেনশনে ঠাসা। শুধু গল্প বা উপন্যাস নয়, বাস্তবেও পশ্চিমা দেশে ব্যাংক ডাকাতি হতো। উন্নত বিশ্বে এখন আর ব্যাংক ডাকাতি তেমন হয় না। ব্যাংকিং টুকটাক ডিজিটাল অপরাধ হয়। এ অপরাধ দমনে তারা কঠোর অবস্থানে। এ কারণে ব্যাংক থেকে অবাধে ঋণের নামে টাকা নেওয়ারও সুযোগ নেই। বাংলাদেশ সব সময় ব্যতিক্রম। ব্যাংকিং খাত আলাদা কী করে হবে? হাজার হাজার কোটি টাকা নামে-বেনামে ঋণ হিসেবে ব্যাংক থেকে চলে যায়। অনেক ব্যাংক মালিকও ঠান্ডা মাথায় এ কাজে জড়িয়ে পড়েন। ফারমার্স ব্যাংকের তো নামই বদল করতে হয়েছে। আরও অনেক বেসরকারি, সরকারি ব্যাংকের কান্ড কীর্তি মানুষ দেখেছে, দেখছে। আজকাল কোনো কিছুতেই কেউ বিস্মিত হয় না। আমাদের অনুভূতিশক্তি কমে যাচ্ছে। ব্যাংক মালিকরা ঋণ দেন পরস্পরকে। ভাগবাটোয়ারা করেন সোমনাথ মন্দির লুটের মতো। আন্তর্জাতিক ব্যাংক ডাকাতিকেও হার মানায় অনেকের ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা। সত্যিকারের ব্যবসায়ীরা ঋণ পান না। হয়রানিতে পড়েন। কিন্তু লুটেরাদের কোনো সমস্যা হয় না। তাদের জন্য অনেক পথ খোলা। দেশটার প্রতি মায়া-মহব্বত নেই কারোরই। হলমার্কের মালিকরা আটক হলেন। কিন্তু ব্যাংকের টাকা কীভাবে ফেরত আসবে সে ব্যবস্থা কেউ করেনি। বড় কেলেঙ্কারির মহানায়করা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। অনেকে বেশির ভাগ সময় বিদেশ থাকেন। তাদের দেখে বোঝার উপায় নেই কীভাবে তারা ব্যাংক খালি করছেন। নামে-বেনামে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে তা জমা রেখে ঋণ নিচ্ছেন। বড়দের দেওয়া বন্ধকি সম্পত্তি যাচাই হয় না। ভুয়া এফডিআরেও ঋণ দিয়ে দেওয়া হয়। যোগসাজশে সবই হয়। ব্যাংকের বড় কর্তারা নীরবে কাজ করেন, আর অনেক সাধারণ ব্যাংকার অসহায় হয়ে নির্দেশ পালন করেন। রাঘববোয়ালদের কিছুই হয় না। তারা থাকেন অনেক ওপরে। এটাই কঠিন বাস্তবতা। রাষ্ট্রীয় ও বেসরকারি ব্যাংকে পরিচালক ও মালিকরাই সবকিছু। তাদের নির্দেশে জালিয়াতি হয়। আর জেল খাটেন নিরীহ ব্যাংকাররা। এমডি, চেয়ারম্যান, পরিচালকদের কিছুই হয় না। ঋণের টাকা বিদেশে পাচারকারী আড়ালের মাফিয়ারাও বহাল থাকেন। এভাবেই চলছে দিনের পর দিন। বছরের পর বছর। সঠিক মনিটরিং কোথাও নেই।

মনিটরিংয়ের অভাবে ইংল্যান্ডের নর্দান ব্যাংকে একবার বড় ডাকাতি হয়েছিল। বেশিদিন আগের কথা নয়। ২০০৪ সালে বড়দিনের আগে ব্যাংকের ম্যানেজারের বাড়িতে গিয়ে ডাকাতরা হানা দেয়। তার পরিবারকে জিম্মি করে। নির্দেশ দেয় ব্যাংক খুলে দিতে। তারপর ডাকাতরা তাদের কাজ সেরে নেয়। একই রকম আরেকটি ঘটনাও আছে ইংল্যান্ডে। এটাও বেশিদিন আগের কথা নয়। ২০০৬ সালের দিকে ব্যাংকের সবাইকে বেঁধে ফেলে ডাকাতরা। তারপর সব লুটে নেয়। এক ঘণ্টা পর এক নিরাপত্তারক্ষী নিজেকে মুক্ত করে পুলিশে খবর দেন। ততক্ষণে ডাকাতরা উধাও। পুলিশ এসে কাউকে পায়নি। খবর নিয়ে দেখা যায়, এই ডাকাতির সঙ্গে জড়িত ইতালির প্লেবয় নামে খ্যাত ভ্যালোরি। ইউরোপের দেশে দেশে তার বিরুদ্ধে ৫০টির বেশি ব্যাংকে ডাকাতির অভিযোগ ছিল। ইংল্যান্ড, আমেরিকার ডাকাতদের সঙ্গে আমাদের ব্যাংক লুটেরাদের দেখা হয়নি ভাগ্য ভালো। দেখা হলে ইউরোপ, আমেরিকার ব্যাংকিং খাতের খবর ছিল। আমাদের লুটেরারা পরামর্শ দিতেন এত কষ্ট করে ডাকাতির কী দরকার। এতে থানা, পুলিশ, মিডিয়া অনেক ঝামেলা। মানুষ জানাজানি বেশি হয়। সমাজে আতঙ্ক ছড়ায়। তার চেয়ে কম ঝামেলায় পারস্পরিক যোগসাজশে ঋণ নেওয়ার নামে লুট অনেক বেশি সহজ। এখানে কারও কিছু বলার নেই। ব্যাংকগুলো হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়ে দেয় অখ্যাত-অজ্ঞাত ব্যক্তিদের। ব্যবসা-বাণিজ্যে যাদের অতীত নেই, বর্তমানও নেই। বিসমিল্লাহ গ্রুপের মতো অনেক লুটেরাই এই অর্থ নিয়ে বিদেশে চলে গেছেন। আর ফিরবেন না। তাদের কোনো শিল্পায়ন করতে হয় না। ভুয়া স্থাবর সম্পত্তি দেখালেই হয়। ব্যাংক কোনো কিছু শনাক্ত করে না। আর ব্যাংকের মালিক হলে তো কথাই নেই। সরকারি ব্যাংকগুলো নীরবে শেষ হয় বেসিক ব্যাংকের মতো। আর বেসরকারি হলে এক পর্যায়ে ফারমার্স ব্যাংকের মতো নামই বদল করতে হয়।

বড় ঋণ নিয়ে আরেকটা পুরনো গল্প আছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির। ১৭৭২ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ৪ লাখ পাউন্ডের ঋণের জন্য আবেদন করে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের কাছে। পুরো ব্যাংকে হৈচৈ পড়ে যায়। এই কোম্পানি ব্যবসার নামে এসে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল দখলে নিয়ে লুটপাট করে ব্রিটেনে ব্যাপকভাবে আলোচিত। সরকারেরও নীরব সমর্থন রয়েছে লুটেরা কোম্পানিটির প্রতি। সব মিলিয়ে দখলকৃত অঞ্চল, দেশ নিয়ন্ত্রণে রাখতেই ঋণের জন্য আবেদন। ব্যাংক বৈঠকে বসে ঋণ দেওয়া নিয়ে। নথি খুলে দেখা গেল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে ব্যক্তিগত বিশাল বাহিনী গড়ে তুলতে চায়। এ কারণে ঋণের পরিমাণ বাড়াতে আবেদন করেছে। অন্য কিছু নয়। শিল্পায়ন বলে কিছু নেই। ৪ লাখ পাউন্ডের আবেদনের ১৫ দিন পর ব্যাংককে কোম্পানি আবার জানায়, আপাতত ৩ লাখ হলেই চলবে। ব্যাংক জানায় ২ লাখ পাউন্ডের ব্যবস্থা করতে পেরেছে। এ ২ লাখ কোম্পানিকে দিতে পারবে। পরে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জানায়, তাদের আরও ১০ লাখ পাউন্ডের প্রয়োজন। দ্রুত এই ছাড় করতে হবে। সরকারও এ নিয়ে বিতর্কে জড়ায়। সংসদেও আলোচনা যায়। তখন এডমন্ড বার্ক সরকারি প্রতিবেদনে লিখেন, ‘এই অতিলোভী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আর্থিক সমস্যা একদিন সরকারকে রসাতলে নিয়ে যাবে।’ ১৭৬৭ সালে সংসদের বিরোধিতার পরও ৪ লাখ পাউন্ড প্রদান করে কোম্পানিকে। এর পরের ইতিহাস সবার জানা। কোম্পানির বিরুদ্ধে ক্ষোভের আগুন বাড়তে থাকে ভারতে। দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ে কোম্পানির পরিচালক ও তাদের নিয়োজিতরা। ক্লাইভের উত্তরসূরি বাংলার গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিংসকে লুটপাটের দায়ে অভিযুক্ত করে ব্যবস্থা নেয় ব্রিটিশ সংসদ। তার বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপ থমকে দিয়েছিল সবাইকে। অনেকে ধারণাই করতে পারেনি মহাক্ষমতাধর হেস্টিংসের বিরুদ্ধে এভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরের ইতিহাস আরও কঠিন। ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহের পর সংসদ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বিলুপ্ত করে। কোম্পানির সব সম্পদ ব্রিটিশ সিংহাসনের অধীনে নিয়ে নেওয়া হয়। কোম্পানির পরিচালকদের পরিবর্তে ভারতের শাসক হন রানী ভিক্টোরিয়া। পরবর্তী ১৫ বছরের মধ্যে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। ইতিহাস বলে, ঋণ নিয়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিও টিকতে পারেনি।

আমাদের ব্যাংকগুলোকে নতুন করে ভাবতে হবে অনেক কিছু। অর্থ মন্ত্রণালয়কে নিতে হবে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ। একইভাবে সতর্কতায় যেতে হবে দেশের পুঁজিবাজারকেও। লুটেরারা পুঁজিবাজারে বার বার হানা দিয়ে সব শেষ করে দিয়েছে। যেন শেয়ারবাজার লুটে নেওয়া আরেকটি সহজ কাজ। লুটপাটের কারণে আজ আমাদের শেয়ারবাজার প্রশ্নবিদ্ধ। শেয়ার কেলেঙ্কারির নায়কদের সবাই চেনেন। সবাই জানেন। মুম্বাইয়ের শেয়ার কেলেঙ্কারির খলনায়ক হরশদ মেহতা নিস্তার পাননি। কিন্তু বাংলাদেশের খলনায়কদের কিছুই হয় না। তারা রেহাই পেয়ে যায় বার বার। তাদের শক্তির উৎস অজ্ঞাত। লুটেরাদের কা-কীর্তি দেখেই মানুষের মাঝে হতাশা তৈরি হয়। সমাজে ছড়িয়ে পড়ে অসংগতি। বৈষম্য বেড়ে যায়। তৈরি হয় সামাজিক অনাচার। ন্যায়পরায়ণতা হারিয়ে যায়। মানুষে মানুষে ব্যবধান বাড়ে। সুষম বণ্টনের স্বপ্ন দেখতে পায় না নিরীহ গরিব মানুষ। নীতি-নৈতিকতা হয়ে যায় মুখের বুলি। অসততায় রেকর্ড সৃষ্টি হয়। দেশে সর্বস্তরে অনাচার বেড়ে যায়। ক্যাসিনোর নামে জুয়ার রেকর্ড তৈরি হয়। ক্রীড়াঙ্গনে খেলাধুলা তখন আর হয় না। ক্যাসিনোর প্রভাবে রাজনৈতিক দলে কমিটি বেচাকেনা হয়। পদপদবি মেলে অর্থের বিনিময়ে।

শুধু রাজনীতি নয়, সামাজিক অনাচারও বাড়তে থাকে। কথায় কথায় মানুষ খুন হয়। বাবা-মা খুন করেন সন্তানকে। আর সন্তান খুন করে বাবা-মাকে। শুধু সন্দেহের বশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পিটিয়ে মারা হয় নিরীহ মেধাবী ছাত্রকে। এভাবে নৃশংসতা দিন দিন বাড়ছে। মাঝে মাঝে ভাবী, আমরা কোথায় ছিলাম। কোথায় যাচ্ছি। মানবিক মূল্যবোধ কেন শেষ হয়ে গেল। কারও মায়াদয়া বলে কিছু নেই। চোর শুনলে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয় উৎসব করে। পকেটমার শুনলে দেওয়া হয় গণপিটুনি। জমি নিয়ে বিরোধে মুহূর্তেই খুন-খারাবি। ভাই চেনে না ভাইকে। কারণে অকারণে পাড়ায় পাড়ায় ঝগড়া-বিরোধ। আত্মীয়স্বজন সম্পদের জন্য পর হয়ে ওঠে মুহূর্তে। হিংসা-বিদ্বেষ আর ঈর্ষাপরায়ণতা সব সম্পর্ক ধ্বংস করে দেয়। এক অদ্ভুত যুগে হাঁটছি আমরা। দয়ামায়াহীন, ঈর্ষাপরায়ণতা আর স্বার্থপরতার এই যুগে কেউ কারও নয়। সবাই যার যার। তার পরও মানুষ কেন এত ধ্বংসাত্মক খেলায় লিপ্ত হয় বুঝি না। আজ মরে গেলে কাল কিছুই থাকবে না। কেউ বুঝতে চায় না। এক অদ্ভুত প্রতিযোগিতা চলছে সমাজের সর্বস্তরে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম