শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

শুধু বলেই যাব শেয়ারবাজার ব্যাংক লুট কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু বলেই যাব শেয়ারবাজার ব্যাংক লুট কাহিনি

ব্যাংক লুট কারা করে? কীভাবে করে? একটা গল্প শোনাই। গল্পটা হলো বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে এক ব্যাংক গ্রাহককে নিয়ে। ব্যাংকটির নাম এবিএম আম্র্রো। একদিন ব্যাংকে একজন গ্রাহক এলেন। কথায়, চলনে, আচরণে ভীষণ বিনয়ী। অসাধারণ ব্যবহার। সারাক্ষণ হাসিখুশি। ব্যাংকের নিরাপত্তারক্ষী থেকে শুরু করে ম্যানেজারÑ সবার সঙ্গেই তার ভাব। লেনদেন করতে এলেই সবাইকে সালাম দেন। গুড মর্নিং, গুড আফটার নুন বলেই পকেট থেকে বের করতেন চকলেট। তারপর সবার হাতে আলাদা করে তুলে দিতেন। দারুণ ব্র্যান্ডের সব চকলেট মুখে দিয়ে সবাই দিনের কাজ শুরু করতেন। তারপর প্রশংসা করতেন এই গ্রাহকের। ব্যাংকে এভাবেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন তিনি। ব্যতিক্রম এই গ্রাহকের নাম কার্লোস হেক্টর ফ্লোমেনবাউম। হাসিখুশি, প্রাণবন্ত মানুষ কার্লোস। ব্যাংকে সবার সঙ্গে কথা বলতেন। আড্ডা জমাতেন। তারপর টুকটাক লেনদেন করে চলে যেতেন। তার ব্যবহারে ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাই মুগ্ধ। ভালোই চলছিল। একদিন ব্যাংকে এসে কার্লোস ঘোষণা দেন নতুন স্বাদের চকলেট এনেছেন সবার জন্য। সবাইকে খেতে হবে এ চকলেট। একবার খেলে সারা জীবন টেস্ট লেগে থাকবে। কারও মনে কোনো সন্দেহ এলো না। দীর্ঘদিন থেকে চকলেট-পাগল মানুষটিকে সবাই চেনেন। সব সময় নিত্যনতুন চকলেট নিয়ে আসেন ব্যাংকে। নতুন কিছু না। তাই এবারও সবাই কার্লোসের দেওয়া চকলেট খেলেন। কিন্তু কেউ জানত না এ চকলেটে মেশানো ছিল চেতনানাশক মেডিসিন। একবার খেলে তলিয়ে যেতে হবে গভীর ঘুমে। হলোও তাই। চকলেট খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুমিয়ে গেলেন সবাই। যারা ঘুমাতে বিলম্ব করছিলেন তাদের মুখে স্প্রে করে ঘুম পাড়ালেন কার্লোস। তারপর ব্যাংক থেকে সব অর্থ, সোনাদানা লুটে নিলেন। মোট ২১ হাজার কোটি টাকা সমমূল্যের মুদ্রা ও সোনা ‘নাই’ হয়ে গেল এবিএম আম্রো ব্যাংকের। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাংক ডাকাতি ছিল এটি। এখনো ব্যাংকিং খাতের নেতিবাচক উদাহরণ টানতে এই ব্যাংকের ডাকাতির উপমা টানা হয়। ভয়ঙ্কর এই ডাকাতির পর তদন্ত শুরু হলো। পুলিশ ব্যাপক তৎপরতা চালাল। কিন্তু দীর্ঘ তদন্তে কার্লোসের আর কোনো হদিস পেল না কেউই। চকলেটমামা গায়েব হয়ে গেলেন। কোথায় গেলেন কেউ জানেন না। ইন্টারপোলকে জানানো হলো। রেড অ্যালার্ট জারি হলো। সারা বিশ্বের অপরাধবিজ্ঞানীরা এ নিয়ে অনেক কাজ করলেন। অনেক ব্যাখ্যা তৈরি করলেন। অনেক গবেষণা হলো। কিন্তু ব্যাংকের অর্থ আর ফেরত এলো না। বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকে এভাবে অবশ্য কোনো ডাকাতি হয়নি। তবে আমাদের ব্যাংকগুলোর অর্থ লোপাটের স্টাইলটা একটু ভিন্ন। এখানে আনন্দ উৎসবে ঋণের নামে অর্থ লোপাট হয়। এ লোপাটকে ডাকাতি বলব কিনা বুঝতে পারছি না। তবে বিস্মিত হই যখন দেখি কিছু একটা বুঝিয়ে অখ্যাত অজ্ঞাত ব্যক্তিরা ঋণ নিয়ে চলে যায়। আর ফেরত আসে না। সরকারি, বেসরকারি উভয় ব্যাংক থেকেই হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণের নামে ওরা লুটে নেয় ব্যাংক থেকে। শুধু গ্রাহক সেজে এ লুট হয় না। অনেক সময় ব্যাংকের মালিকরাও নামে-বেনামে ঋণ নেন। এ ঋণ কোনো দিন ফেরত আসবে কিনা কেউ বলতে পারবে না। কারণ কিছু মানুষ ব্যাংকের মালিকই হন লুটের জন্য।

ব্যাংক লুট, ডাকাতি নিয়ে অনেক বইপত্র পড়েছি। সিনেমা দেখেছি। অ্যানালগ যুগে ব্রিটেন, আমেরিকায় ব্যাংক ডাকাতি হতো। এ নিয়ে গল্প-উপন্যাস লেখা হতো। ওয়েস্টার্ন সিরিজগুলোর বর্ণনা ছিল টেনশনে ঠাসা। শুধু গল্প বা উপন্যাস নয়, বাস্তবেও পশ্চিমা দেশে ব্যাংক ডাকাতি হতো। উন্নত বিশ্বে এখন আর ব্যাংক ডাকাতি তেমন হয় না। ব্যাংকিং টুকটাক ডিজিটাল অপরাধ হয়। এ অপরাধ দমনে তারা কঠোর অবস্থানে। এ কারণে ব্যাংক থেকে অবাধে ঋণের নামে টাকা নেওয়ারও সুযোগ নেই। বাংলাদেশ সব সময় ব্যতিক্রম। ব্যাংকিং খাত আলাদা কী করে হবে? হাজার হাজার কোটি টাকা নামে-বেনামে ঋণ হিসেবে ব্যাংক থেকে চলে যায়। অনেক ব্যাংক মালিকও ঠান্ডা মাথায় এ কাজে জড়িয়ে পড়েন। ফারমার্স ব্যাংকের তো নামই বদল করতে হয়েছে। আরও অনেক বেসরকারি, সরকারি ব্যাংকের কান্ড কীর্তি মানুষ দেখেছে, দেখছে। আজকাল কোনো কিছুতেই কেউ বিস্মিত হয় না। আমাদের অনুভূতিশক্তি কমে যাচ্ছে। ব্যাংক মালিকরা ঋণ দেন পরস্পরকে। ভাগবাটোয়ারা করেন সোমনাথ মন্দির লুটের মতো। আন্তর্জাতিক ব্যাংক ডাকাতিকেও হার মানায় অনেকের ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা। সত্যিকারের ব্যবসায়ীরা ঋণ পান না। হয়রানিতে পড়েন। কিন্তু লুটেরাদের কোনো সমস্যা হয় না। তাদের জন্য অনেক পথ খোলা। দেশটার প্রতি মায়া-মহব্বত নেই কারোরই। হলমার্কের মালিকরা আটক হলেন। কিন্তু ব্যাংকের টাকা কীভাবে ফেরত আসবে সে ব্যবস্থা কেউ করেনি। বড় কেলেঙ্কারির মহানায়করা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। অনেকে বেশির ভাগ সময় বিদেশ থাকেন। তাদের দেখে বোঝার উপায় নেই কীভাবে তারা ব্যাংক খালি করছেন। নামে-বেনামে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে তা জমা রেখে ঋণ নিচ্ছেন। বড়দের দেওয়া বন্ধকি সম্পত্তি যাচাই হয় না। ভুয়া এফডিআরেও ঋণ দিয়ে দেওয়া হয়। যোগসাজশে সবই হয়। ব্যাংকের বড় কর্তারা নীরবে কাজ করেন, আর অনেক সাধারণ ব্যাংকার অসহায় হয়ে নির্দেশ পালন করেন। রাঘববোয়ালদের কিছুই হয় না। তারা থাকেন অনেক ওপরে। এটাই কঠিন বাস্তবতা। রাষ্ট্রীয় ও বেসরকারি ব্যাংকে পরিচালক ও মালিকরাই সবকিছু। তাদের নির্দেশে জালিয়াতি হয়। আর জেল খাটেন নিরীহ ব্যাংকাররা। এমডি, চেয়ারম্যান, পরিচালকদের কিছুই হয় না। ঋণের টাকা বিদেশে পাচারকারী আড়ালের মাফিয়ারাও বহাল থাকেন। এভাবেই চলছে দিনের পর দিন। বছরের পর বছর। সঠিক মনিটরিং কোথাও নেই।

মনিটরিংয়ের অভাবে ইংল্যান্ডের নর্দান ব্যাংকে একবার বড় ডাকাতি হয়েছিল। বেশিদিন আগের কথা নয়। ২০০৪ সালে বড়দিনের আগে ব্যাংকের ম্যানেজারের বাড়িতে গিয়ে ডাকাতরা হানা দেয়। তার পরিবারকে জিম্মি করে। নির্দেশ দেয় ব্যাংক খুলে দিতে। তারপর ডাকাতরা তাদের কাজ সেরে নেয়। একই রকম আরেকটি ঘটনাও আছে ইংল্যান্ডে। এটাও বেশিদিন আগের কথা নয়। ২০০৬ সালের দিকে ব্যাংকের সবাইকে বেঁধে ফেলে ডাকাতরা। তারপর সব লুটে নেয়। এক ঘণ্টা পর এক নিরাপত্তারক্ষী নিজেকে মুক্ত করে পুলিশে খবর দেন। ততক্ষণে ডাকাতরা উধাও। পুলিশ এসে কাউকে পায়নি। খবর নিয়ে দেখা যায়, এই ডাকাতির সঙ্গে জড়িত ইতালির প্লেবয় নামে খ্যাত ভ্যালোরি। ইউরোপের দেশে দেশে তার বিরুদ্ধে ৫০টির বেশি ব্যাংকে ডাকাতির অভিযোগ ছিল। ইংল্যান্ড, আমেরিকার ডাকাতদের সঙ্গে আমাদের ব্যাংক লুটেরাদের দেখা হয়নি ভাগ্য ভালো। দেখা হলে ইউরোপ, আমেরিকার ব্যাংকিং খাতের খবর ছিল। আমাদের লুটেরারা পরামর্শ দিতেন এত কষ্ট করে ডাকাতির কী দরকার। এতে থানা, পুলিশ, মিডিয়া অনেক ঝামেলা। মানুষ জানাজানি বেশি হয়। সমাজে আতঙ্ক ছড়ায়। তার চেয়ে কম ঝামেলায় পারস্পরিক যোগসাজশে ঋণ নেওয়ার নামে লুট অনেক বেশি সহজ। এখানে কারও কিছু বলার নেই। ব্যাংকগুলো হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়ে দেয় অখ্যাত-অজ্ঞাত ব্যক্তিদের। ব্যবসা-বাণিজ্যে যাদের অতীত নেই, বর্তমানও নেই। বিসমিল্লাহ গ্রুপের মতো অনেক লুটেরাই এই অর্থ নিয়ে বিদেশে চলে গেছেন। আর ফিরবেন না। তাদের কোনো শিল্পায়ন করতে হয় না। ভুয়া স্থাবর সম্পত্তি দেখালেই হয়। ব্যাংক কোনো কিছু শনাক্ত করে না। আর ব্যাংকের মালিক হলে তো কথাই নেই। সরকারি ব্যাংকগুলো নীরবে শেষ হয় বেসিক ব্যাংকের মতো। আর বেসরকারি হলে এক পর্যায়ে ফারমার্স ব্যাংকের মতো নামই বদল করতে হয়।

বড় ঋণ নিয়ে আরেকটা পুরনো গল্প আছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির। ১৭৭২ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ৪ লাখ পাউন্ডের ঋণের জন্য আবেদন করে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের কাছে। পুরো ব্যাংকে হৈচৈ পড়ে যায়। এই কোম্পানি ব্যবসার নামে এসে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল দখলে নিয়ে লুটপাট করে ব্রিটেনে ব্যাপকভাবে আলোচিত। সরকারেরও নীরব সমর্থন রয়েছে লুটেরা কোম্পানিটির প্রতি। সব মিলিয়ে দখলকৃত অঞ্চল, দেশ নিয়ন্ত্রণে রাখতেই ঋণের জন্য আবেদন। ব্যাংক বৈঠকে বসে ঋণ দেওয়া নিয়ে। নথি খুলে দেখা গেল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে ব্যক্তিগত বিশাল বাহিনী গড়ে তুলতে চায়। এ কারণে ঋণের পরিমাণ বাড়াতে আবেদন করেছে। অন্য কিছু নয়। শিল্পায়ন বলে কিছু নেই। ৪ লাখ পাউন্ডের আবেদনের ১৫ দিন পর ব্যাংককে কোম্পানি আবার জানায়, আপাতত ৩ লাখ হলেই চলবে। ব্যাংক জানায় ২ লাখ পাউন্ডের ব্যবস্থা করতে পেরেছে। এ ২ লাখ কোম্পানিকে দিতে পারবে। পরে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জানায়, তাদের আরও ১০ লাখ পাউন্ডের প্রয়োজন। দ্রুত এই ছাড় করতে হবে। সরকারও এ নিয়ে বিতর্কে জড়ায়। সংসদেও আলোচনা যায়। তখন এডমন্ড বার্ক সরকারি প্রতিবেদনে লিখেন, ‘এই অতিলোভী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আর্থিক সমস্যা একদিন সরকারকে রসাতলে নিয়ে যাবে।’ ১৭৬৭ সালে সংসদের বিরোধিতার পরও ৪ লাখ পাউন্ড প্রদান করে কোম্পানিকে। এর পরের ইতিহাস সবার জানা। কোম্পানির বিরুদ্ধে ক্ষোভের আগুন বাড়তে থাকে ভারতে। দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ে কোম্পানির পরিচালক ও তাদের নিয়োজিতরা। ক্লাইভের উত্তরসূরি বাংলার গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিংসকে লুটপাটের দায়ে অভিযুক্ত করে ব্যবস্থা নেয় ব্রিটিশ সংসদ। তার বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপ থমকে দিয়েছিল সবাইকে। অনেকে ধারণাই করতে পারেনি মহাক্ষমতাধর হেস্টিংসের বিরুদ্ধে এভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরের ইতিহাস আরও কঠিন। ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহের পর সংসদ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বিলুপ্ত করে। কোম্পানির সব সম্পদ ব্রিটিশ সিংহাসনের অধীনে নিয়ে নেওয়া হয়। কোম্পানির পরিচালকদের পরিবর্তে ভারতের শাসক হন রানী ভিক্টোরিয়া। পরবর্তী ১৫ বছরের মধ্যে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। ইতিহাস বলে, ঋণ নিয়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিও টিকতে পারেনি।

আমাদের ব্যাংকগুলোকে নতুন করে ভাবতে হবে অনেক কিছু। অর্থ মন্ত্রণালয়কে নিতে হবে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ। একইভাবে সতর্কতায় যেতে হবে দেশের পুঁজিবাজারকেও। লুটেরারা পুঁজিবাজারে বার বার হানা দিয়ে সব শেষ করে দিয়েছে। যেন শেয়ারবাজার লুটে নেওয়া আরেকটি সহজ কাজ। লুটপাটের কারণে আজ আমাদের শেয়ারবাজার প্রশ্নবিদ্ধ। শেয়ার কেলেঙ্কারির নায়কদের সবাই চেনেন। সবাই জানেন। মুম্বাইয়ের শেয়ার কেলেঙ্কারির খলনায়ক হরশদ মেহতা নিস্তার পাননি। কিন্তু বাংলাদেশের খলনায়কদের কিছুই হয় না। তারা রেহাই পেয়ে যায় বার বার। তাদের শক্তির উৎস অজ্ঞাত। লুটেরাদের কা-কীর্তি দেখেই মানুষের মাঝে হতাশা তৈরি হয়। সমাজে ছড়িয়ে পড়ে অসংগতি। বৈষম্য বেড়ে যায়। তৈরি হয় সামাজিক অনাচার। ন্যায়পরায়ণতা হারিয়ে যায়। মানুষে মানুষে ব্যবধান বাড়ে। সুষম বণ্টনের স্বপ্ন দেখতে পায় না নিরীহ গরিব মানুষ। নীতি-নৈতিকতা হয়ে যায় মুখের বুলি। অসততায় রেকর্ড সৃষ্টি হয়। দেশে সর্বস্তরে অনাচার বেড়ে যায়। ক্যাসিনোর নামে জুয়ার রেকর্ড তৈরি হয়। ক্রীড়াঙ্গনে খেলাধুলা তখন আর হয় না। ক্যাসিনোর প্রভাবে রাজনৈতিক দলে কমিটি বেচাকেনা হয়। পদপদবি মেলে অর্থের বিনিময়ে।

শুধু রাজনীতি নয়, সামাজিক অনাচারও বাড়তে থাকে। কথায় কথায় মানুষ খুন হয়। বাবা-মা খুন করেন সন্তানকে। আর সন্তান খুন করে বাবা-মাকে। শুধু সন্দেহের বশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পিটিয়ে মারা হয় নিরীহ মেধাবী ছাত্রকে। এভাবে নৃশংসতা দিন দিন বাড়ছে। মাঝে মাঝে ভাবী, আমরা কোথায় ছিলাম। কোথায় যাচ্ছি। মানবিক মূল্যবোধ কেন শেষ হয়ে গেল। কারও মায়াদয়া বলে কিছু নেই। চোর শুনলে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয় উৎসব করে। পকেটমার শুনলে দেওয়া হয় গণপিটুনি। জমি নিয়ে বিরোধে মুহূর্তেই খুন-খারাবি। ভাই চেনে না ভাইকে। কারণে অকারণে পাড়ায় পাড়ায় ঝগড়া-বিরোধ। আত্মীয়স্বজন সম্পদের জন্য পর হয়ে ওঠে মুহূর্তে। হিংসা-বিদ্বেষ আর ঈর্ষাপরায়ণতা সব সম্পর্ক ধ্বংস করে দেয়। এক অদ্ভুত যুগে হাঁটছি আমরা। দয়ামায়াহীন, ঈর্ষাপরায়ণতা আর স্বার্থপরতার এই যুগে কেউ কারও নয়। সবাই যার যার। তার পরও মানুষ কেন এত ধ্বংসাত্মক খেলায় লিপ্ত হয় বুঝি না। আজ মরে গেলে কাল কিছুই থাকবে না। কেউ বুঝতে চায় না। এক অদ্ভুত প্রতিযোগিতা চলছে সমাজের সর্বস্তরে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি
সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি

৪৯ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি
নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা
প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার
৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস
উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড
বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”
বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস
বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি
সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান
অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে চলছে হরতাল
বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে চলছে হরতাল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫৯২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫৯২ মামলা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা
মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন
তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান
ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার
এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য
আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা