শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯

বোধিবৃক্ষের কাছে হবুনেতার প্রার্থনা

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
বোধিবৃক্ষের কাছে হবুনেতার প্রার্থনা

অমর হওয়ার বাসনা সম্রাট অশোকের যেমন ছিল, তেমনি আমারও আছে। পৃথিবীর ধূলিকণা যদি আমাকে মনে না রাখে, না রাখুক তবে আমার স্বদেশের জনগণ যদি মনে রাখে তাতেই আমি কৃতার্থ। তৃপ্ত সেই তৃপ্তিতেও যদি আমার তৃপ্তি না আসে, তাহলে আমাকে নেতা হতে হবে। নেতা হওয়ার জন্য আমাকে যা কিছু করতে হয় তাই করব। তবে জেল-জুলুম সহ্য করে নয়, কেননা আমার জন্ম হয়েছিল শীতমাখা ঘরে। লালিত-পালিত হয়েছি অন্যের ক্রোড়ে ক্রোড়ে। পিতা ছিলেন মিলিটারিতে বড় সাহেব। গৃহকর্মীরা যাবতীয় কাজকর্ম করতেন বিধায় মাতাকে কিছুই করতে হয়নি। হয়েছে শুধু নিজ হাতে নয়- কাঁটা চামচে আহার সম্পন্ন করতে এবং বৈকালিক ভ্রমণ ছিল মাতার প্রিয় সঙ্গী। শীতমাখা গাড়িতে সেপাইসহ যেতাম সমুদ্রসৈকতে। আমার মাতা সমুদ্র দেখতে ভীষণ পছন্দ করতেন। তাই তার সঙ্গে নিত্যনৈমিত্তিক সমুদ্র দর্শন।

আমার জ্ঞান-গরিমা হওয়ার কিছুটা পরে, এ দেশে মুক্তিযুদ্ধ এলো, পিতা যেহেতু মিলিটারিতে ছিলেন তিনি গেলেন দেশ উদ্ধার করতে। কার নির্দেশে গিয়েছিলেন সে কথা আমি না জানলেও জেনেছিলাম বেশ কয়েক বছর পরে। মাতা বললেন তোমার পিতার একটি মাত্র ঘোষণায় বাংলাদেশ হয়ে গেল স্বাধীন। পিতার সৌভাগ্য তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরে সময় সুযোগ বুঝে একদিন খাল কেটে কুমির আনলেন এবং ৯-১০ কোটি মানুষের চোখের মণি হয়ে গেলেন রাতারাতি এবং একই সঙ্গে তিনি হলেন একজন জনপ্রিয় নেতা। আমি ওই দিন থেকে লেখাপড়া বাদ দিয়ে দিন-রাত স্বপ্ন দেখতে লাগলাম আমাকে নেতা একদিন হতেই হবে। সেই ’৭৫ সালের পর থেকে আমার পিতা শুধু যে নেতাই হলেন তাই নয়, হলেন বিশাল মহীরুহ। যার শীতল ছায়ায় এসে সমবেত হলেন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী বাংলাদেশবিরোধী। এমনকি পূর্ব পাকিস্তান উদ্ধারকারী। আরেক অপরাধী তিনিও আমার পিতার মহীরুহের নিচে। সেই যে ছাউনি পাতলেন- সেই ছাউনি থেকে তাকে কেউ সহজে বাইরে আসতে না দেখলেও এলেন অনেক পরে। ইতিমধ্যে পিতা কতিপয় দুষ্টলোকের চক্রান্তে একদিন ইহলোক ছেড়ে চলে গেলেন পরলোকে।

পরলোকে যাওয়ার পরে পিতার কাছ থেকে যারা একদিন সুবিধা নিয়েছিলেন, তারাই একদিন আমার গৃহবধূ মাতাকে রাস্তায় নামালেন, রাজনীতি করার জন্য। অথচ মাতা কোনো দিন কল্পনাও করেননি তাকে রাজনীতি নামক রথে ঢাকা শহরের রাজপথে নামতে হবে। নামলেন তিনি- নামালেন তাকে মহীরুহের ছায়ায় যারা ছিলেন তাদের দু-চারজন ব্যারিস্টার, দু-চারজন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী- পাকিস্তানিদের গরু, ছাগল, মুরগি সরবরাহকারী এক বামপন্থি নেতাসহ আরও অনেকেই। তবে সুবিধাবাদী এক ব্যারিস্টার সাহেবকে মনে মনে নেতা গুরু মানতে আমার ভীষণ ইচ্ছে হলো। আমাকে যেনতেন প্রকারে একদিন নেতা হতেই হবে এবং সময় সুযোগ বুঝে নেতা হওয়ার পর পরই- গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার মাঝিমাল্লার সরদারের নামে যা ইচ্ছে তাই বলব, বলেছিলেন অনেক পরে। ইতিপূর্বে নেতা হওয়ার অভিপ্রায়ে গিয়েছিলেম এক বোধিবৃক্ষের কাছে। তার ছায়ায় কিছুটা বিশ্রাম নেওয়ার পরে উপযাচক হয়ে বোধিবৃক্ষকে বললাম, আমি জ্ঞান চাইনে, আমাকে নেতা হওয়ার জন্য কী কী করতে হবে তাই যদি একটু দয়াপরবশ হয়ে আমাকে বলেন, আমি কৃতজ্ঞ থাকব সারা জীবন। বোধিবৃক্ষ মনে মনে হাসলেন এবং ভাবলেন অদ্যাবধি আমার কাছে যারা এসেছিলেন, তারা সবাই চেয়েছিলেন জ্ঞান, যেমন মহামতি বুদ্ধ। কিন্তু এই নির্বোধ মূর্খ এই প্রথম এলো। যাকে নেতা হওয়ার উপদেশ দিতে হবে। বৃক্ষ প্রথমেই জানতে চাইল পিতা-মাতা আছেন নাকি? পিতা নিহত, দুষ্ট লোকের আক্রমণে। আর মাতা- তিনি ছিলেন একদা গৃহবধূ। এখন তিনি ৫৬ হাজার বর্গমাইলের একমাত্র অধিষ্ঠাত্রী। তিনি যাই বলুন- আর না বলুন আমাকে নেতা হওয়ার কৌশল অবশ্যই শিখিয়ে দিতে হবে। নয় তো... কথা শেষ না করলেও বৃক্ষের বুঝতে অসুবিধা হলো না- তখনই বোধিবৃক্ষ বলতে শুরু করল এবং বলল, মনোযোগসহকারে যদি শোনো তবেই তোমাকে বলব। নেতা হওয়ার গোপন রহস্য যেহেতু তোমার মা- ৫৬ হাজার বর্গমাইলের অধিষ্ঠাত্রী। অতএব, নির্ভয়ে নেতা হওয়া যাবে অচিরেই। এই দেশের মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা তোমাকে নেতারূপে গণ্য তো করবেই এবং সর্বক্ষণ তোমার গুণগানে মুখরিত করবে আকাশ-বাতাস। তুমি যখন বগুড়া শহরের সাতমাথা নামক রাস্তার সংযোগস্থলের শহীদ মিনার তোমার হাজারো শিষ্য ভেঙে চুরমার করবে- তখন তোমাকে বগুড়ার মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোক এবং ভাষা আন্দোলনের নিহতদের প্রতি বিনীত শ্রদ্ধা, যারা একদিন শহীদ মিনার বানিয়েছিল, তারা মনেপ্রাণে ভীষণ কষ্ট পাবে এমনকি কেউ কোনো কথা বলতে পারবে না। কেননা- তুমি তোমার মাতার বড় পুত্র, যেহেতু মাতা ৫৬ হাজার বর্গমাইলের রক্ষাকর্তা- তাই পারিবারিকভাবে তিনিই আজ হোক কাল হোক তোমাকেই নেতা বানাবেন। এ ছাড়া তোমাকে তিনি কিছু বলবেন না, যেহেতু তোমার পিতামহের বাড়ি বগুড়া জেলার পূর্বদিকে। বগুড়া শহরের অনেক ধনী ব্যক্তি তোমার হাতের স্পর্শ পেলে নিজেদের ধন্য করবেন আজীবন।

বোধিবৃক্ষ, কীসব সাতপাঁচ ভেবে বললেন, আমি যা বলি মনোযোগ দিয়ে শুনলে নেতা হওয়ার পথ তোমার জন্য সুগম হবে। রাজপুত্র/হবুনেতা মাথা দুলিয়ে সম্মতি দিলেন এবং বললেন, বলুন মনোযোগসহকারে শুনছি আমি। বৃক্ষ তখন বললেন, আমি জনাকয়েক সুবিধাবাদী এবং বিপরীত কর্মা, অধিক মিষ্টিভাষী বাক্যাশ্রু কুশলী নেতার কথা বলব, সেসব নেতার পরিধেয় বস্ত্র হবে বিদেশি স্যুট-দামি টাই মরক্কোর চামড়ার তৈরি জুতো এবং গুলশান, বনানীতে অন্যের বাতিঘর নিজ দখলে থাকবে এবং নিজ সহায়সম্পদ গোপনকারী, পরের টাকা-পয়সা আত্মসাৎসহ অসচ্ছল চরিত্র, কাজে কর্মে বিমুখ এবং বক্তৃতাপ্রিয় হবেন তারা। যারা বঙ্গবাসীকে সব রকমের ভোগ-বিলাস থেকে দূরে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে নিজে দামি মোটরযানে বঙ্গদেশের সর্বত্র নিজ দলের সমর্থক গুন্ডাপান্ডা নিয়ে পরিভ্রমণ করবেন। অন্যের কোনো কথা এবং নিজমতবিরুদ্ধ কথার উল্লেখ মাত্র যারা অসহিষ্ণু হতে পারবেন এবং ওইসব নেতার বিশেষ গুণ থাকতে হবে, নরমের যম হতে হবে। তারা যদি সত্যে অন্ধ হন এবং মিথ্যায় সর্বক্ষণ নিজেকে জাগিয়ে রাখতে পারেন, তারাই নেতা হতে পারবেন।

যারা কোনোরকম লেখাপড়া না করে পন্ডিত, ডক্টরেট ডিগ্রিধারী হবেন, এমনকি কবিতা না লিখেও যারা কবি হবেন এবং মানুষের সঙ্গে ভালো আচরণ না করে এবং সব সময়ে নিরন্তর চৌর্যবৃত্তি ও জালিয়াতি করে এবং স্বদেশের অর্থ বিদেশে পাচার করতে কোনোরূপ দ্বিধাবোধ করবেন না এবং অগণিত পরস্পরের সঙ্গে সুসম্পর্ক গোপনে গোপনে অর্থের বিনিময়ে গড়ে তুলবেন তারাই হবেন প্রকৃত নেতা। এ ছাড়া নেতা হওয়ার পরে মুখে যা ইচ্ছা তাই বললেও কোনো কিছু কেউ না বললেও দেশের দুষ্ট সাংবাদিকরা সময় সুযোগ বুঝে তাদের পত্রিকায় ছাপিয়ে দেবে। তাতে অবশ্য নেতার কিছু যাবে আসবে না। যেহেতু মাথার ওপর থাকবে ৫৬ হাজার বর্গমাইলের রক্ষক, রক্ষাকারী।

বোধিবৃক্ষ থামতেই হবুনেতা চানতে চাইলেন যদি কোনো দিন কোনো বিপদাপদ হয়, যদি দেশ থেকে পালাতে হয় তাহলে কোন দেশে গেলে সুখে-শান্তিতে থাকাসহ বক্তৃতা দেওয়া যাবে এবং মাঝিমাল্লা-প্রধানের কন্যার বিরুদ্ধে বিপক্ষে যা ইচ্ছে তাই বলা যাবে। বৃক্ষ মাথা চুলকিয়ে জানাল ব্রিটেনের লন্ডন শহরই হচ্ছে উত্তম শহর। সেই শহরেও আছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ’৭১-এর খুনি ঘাতক এবং আরও আছে পলাতক, তবে সুবিধাভোগী একদল লোক যারা- তোমার নেতা হওয়ার সুবাদে এবং তোমার বাবার জয়জয়কারের সময় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে, বাংলাদেশের দূতাবাসে, হাইকমিশনার অ্যামবাসাডর/ফার্স্ট সেক্রেটারি হয়েছিল- শুধু তাদের লন্ডন শহরের যে কোনো খোলা মাঠে বা হাইড পার্কে অথবা যে কোনো হোটেলের সেমিনার কক্ষে, ওইসব খুনি পলাতককে শুধু জানাতে হবে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত এক নেতা বক্তৃতা দেবেন।

বোধিবৃক্ষের কথানুসারে সেই অদম্য উৎসাহী তরুণ একদিন নেতারূপে আবির্ভূত হলেন- কিন্তু দুঃখের বিষয় লেখাপড়া না জানলেও তিনি নেতা হলেন, যেমন তার গৃহবধূ মা তিনি দুবার ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ১৪ কোটি থেকে ১৬ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ন্ত্রিতা হয়েছিলেন নেত্রীরূপে- তাই যদি হয়...। কিন্তু নব্য নেতার কপালের আকাশে হঠাৎ দেখা গেল কালো মেঘের ঘনঘটা। অথচ সেই উঠতি নেতাকে তারই পছন্দের অনেক ব্যারিস্টার সিএসপি এমনকি তারই দুজন একান্ত বিশ্বস্ত বাদে সবাই নব্য নেতা, নব্য রাজপুত্রকে অপছন্দের তালিকাভুক্ত করলেন, সর্বপ্রথম জামালপুরের জনৈক উকিল সাহেব অমুক তালুকাদার। নোয়াখালী এবং সর্বক্ষণ স্যুটেড বুটেড, টাইধারী দুজন ব্যারিস্টার ও নরসিংদীর জনৈক ভূঁইয়া সাহেব। সব শেষে বরিশালের একজন প্রাক্তন বিখ্যাত ফুটবল খেলোয়াড়। এরা ছিলেন নব্য নেতার ছায়ারূপে।

রাজনীতির সেই খেলায় নব্য নেতা, যিনি একদা বোধিবৃক্ষের কাছ থেকে জ্ঞান না নিয়েÑ নিয়েছিলেন নেতা হওয়ার পাঠ, সেই যুবরাজ/রাজপুত্রের কপালে হঠাৎ করেই যেন নেমে এলো ২০০৭-২০০৮ সালের বোশেখের কালো মেঘ, সেই কালো মেঘের তর্জন গর্জনে একদিন দেখলাম নব্য নেতাÑ পলাতক। তিনি থিতু হয়েছেন, সেই লন্ডন শহরে বোধিবৃক্ষের কথানুসারে।

নব্য নেতা যখন বঙ্গভূমিতে ছিলেন তখন থেকে নিয়মিত বাণী/বক্তৃতা/সেমিনার/সভা করতে অভ্যস্ত হয়েছিলেন এবং একই সঙ্গে যিনি সাংবাদিকদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করেছিলেন, সেই নেতা লন্ডন শহরের কতিপয় বাংলাদেশবিরোধীর সমাবেশে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের শীর্ষ নেত্রীর পুত্র সমাবেশে বললেন বঙ্গবন্ধুকে রাজাকার। বললেন নির্দ্বিধায়। তারই পরিচিত সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ঢাকার এক আলোচনায় জানালেন যে বঙ্গবন্ধুকে রাজাকার বলতে পারে সে কি কোনো সুস্থ মানুষ? এ অসুস্থ রাজনীতি। [এইচ এম এরশাদ চেয়ারম্যান জাতীয় পার্টি সূত্র দৈনিক ইত্তেফাক ২ জানুয়ারি, ২০১৫]।

যে নেতা, জাতির পিতাকেই রাজাকার বলতে পারে সে তো জনকের কন্যা শেখ হাসিনা সম্পর্কে যা তা বলতেই পারে। তাই নির্দ্বিধায় লন্ডনের এক সমাবেশে ‘বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন নিশ্চিত করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এর আগে তিনি নেতা-কর্মীদের ঘরে না-ফেরার পরামর্শ দেন।’

সম্প্রতি পূর্ব লন্ডনের এন্ট্রিয়াম হলে ‘গণহত্যা ও কালো দিবস শীর্ষক’ আলোচনায় তারেক রহমান বলেন, যখন খবর পাবেন শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন, ঠিক তখনই রাজপথ ছাড়বেন।’ অর্থাৎ তিনি লন্ডন শহরেই সুখে শান্তিতে বসবাস করবেন এবং শেখ হাসিনার পদত্যাগ ছাড়া ঘরে ফেরা সম্ভব নয়। সম্ভবত শেখ সাদি বলেছিলেন, নির্বোধেরা ভাবে- তারাই বেশি বুদ্ধিমান। আর রবীন্দ্রনাথ জানিয়েছেন,  ‘যে নিজের সম্মান উদ্ধার করতে পারে না, এ পৃথিবীতে সে সম্মান পায় না।’ (ইংরেজ ও ভারতবাসী প্রবন্ধ, রাজা প্রজার কথা)। তিনি তার চারিত্র্য পূজা মহাত্মা গান্ধী প্রবন্ধে আরও জানিয়েছেন।

পলিটিশিয়ান বলে একটা জাত আছে। তাদের আদর্শ বড় আদর্শের সঙ্গে মেলে না। তারা মিথ্যা বলতে পারে, তারা এত হিংস্র যে নিজেদের দেশকে...।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ