শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯

বোধিবৃক্ষের কাছে হবুনেতার প্রার্থনা

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
বোধিবৃক্ষের কাছে হবুনেতার প্রার্থনা

অমর হওয়ার বাসনা সম্রাট অশোকের যেমন ছিল, তেমনি আমারও আছে। পৃথিবীর ধূলিকণা যদি আমাকে মনে না রাখে, না রাখুক তবে আমার স্বদেশের জনগণ যদি মনে রাখে তাতেই আমি কৃতার্থ। তৃপ্ত সেই তৃপ্তিতেও যদি আমার তৃপ্তি না আসে, তাহলে আমাকে নেতা হতে হবে। নেতা হওয়ার জন্য আমাকে যা কিছু করতে হয় তাই করব। তবে জেল-জুলুম সহ্য করে নয়, কেননা আমার জন্ম হয়েছিল শীতমাখা ঘরে। লালিত-পালিত হয়েছি অন্যের ক্রোড়ে ক্রোড়ে। পিতা ছিলেন মিলিটারিতে বড় সাহেব। গৃহকর্মীরা যাবতীয় কাজকর্ম করতেন বিধায় মাতাকে কিছুই করতে হয়নি। হয়েছে শুধু নিজ হাতে নয়- কাঁটা চামচে আহার সম্পন্ন করতে এবং বৈকালিক ভ্রমণ ছিল মাতার প্রিয় সঙ্গী। শীতমাখা গাড়িতে সেপাইসহ যেতাম সমুদ্রসৈকতে। আমার মাতা সমুদ্র দেখতে ভীষণ পছন্দ করতেন। তাই তার সঙ্গে নিত্যনৈমিত্তিক সমুদ্র দর্শন।

আমার জ্ঞান-গরিমা হওয়ার কিছুটা পরে, এ দেশে মুক্তিযুদ্ধ এলো, পিতা যেহেতু মিলিটারিতে ছিলেন তিনি গেলেন দেশ উদ্ধার করতে। কার নির্দেশে গিয়েছিলেন সে কথা আমি না জানলেও জেনেছিলাম বেশ কয়েক বছর পরে। মাতা বললেন তোমার পিতার একটি মাত্র ঘোষণায় বাংলাদেশ হয়ে গেল স্বাধীন। পিতার সৌভাগ্য তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরে সময় সুযোগ বুঝে একদিন খাল কেটে কুমির আনলেন এবং ৯-১০ কোটি মানুষের চোখের মণি হয়ে গেলেন রাতারাতি এবং একই সঙ্গে তিনি হলেন একজন জনপ্রিয় নেতা। আমি ওই দিন থেকে লেখাপড়া বাদ দিয়ে দিন-রাত স্বপ্ন দেখতে লাগলাম আমাকে নেতা একদিন হতেই হবে। সেই ’৭৫ সালের পর থেকে আমার পিতা শুধু যে নেতাই হলেন তাই নয়, হলেন বিশাল মহীরুহ। যার শীতল ছায়ায় এসে সমবেত হলেন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী বাংলাদেশবিরোধী। এমনকি পূর্ব পাকিস্তান উদ্ধারকারী। আরেক অপরাধী তিনিও আমার পিতার মহীরুহের নিচে। সেই যে ছাউনি পাতলেন- সেই ছাউনি থেকে তাকে কেউ সহজে বাইরে আসতে না দেখলেও এলেন অনেক পরে। ইতিমধ্যে পিতা কতিপয় দুষ্টলোকের চক্রান্তে একদিন ইহলোক ছেড়ে চলে গেলেন পরলোকে।

পরলোকে যাওয়ার পরে পিতার কাছ থেকে যারা একদিন সুবিধা নিয়েছিলেন, তারাই একদিন আমার গৃহবধূ মাতাকে রাস্তায় নামালেন, রাজনীতি করার জন্য। অথচ মাতা কোনো দিন কল্পনাও করেননি তাকে রাজনীতি নামক রথে ঢাকা শহরের রাজপথে নামতে হবে। নামলেন তিনি- নামালেন তাকে মহীরুহের ছায়ায় যারা ছিলেন তাদের দু-চারজন ব্যারিস্টার, দু-চারজন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী- পাকিস্তানিদের গরু, ছাগল, মুরগি সরবরাহকারী এক বামপন্থি নেতাসহ আরও অনেকেই। তবে সুবিধাবাদী এক ব্যারিস্টার সাহেবকে মনে মনে নেতা গুরু মানতে আমার ভীষণ ইচ্ছে হলো। আমাকে যেনতেন প্রকারে একদিন নেতা হতেই হবে এবং সময় সুযোগ বুঝে নেতা হওয়ার পর পরই- গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার মাঝিমাল্লার সরদারের নামে যা ইচ্ছে তাই বলব, বলেছিলেন অনেক পরে। ইতিপূর্বে নেতা হওয়ার অভিপ্রায়ে গিয়েছিলেম এক বোধিবৃক্ষের কাছে। তার ছায়ায় কিছুটা বিশ্রাম নেওয়ার পরে উপযাচক হয়ে বোধিবৃক্ষকে বললাম, আমি জ্ঞান চাইনে, আমাকে নেতা হওয়ার জন্য কী কী করতে হবে তাই যদি একটু দয়াপরবশ হয়ে আমাকে বলেন, আমি কৃতজ্ঞ থাকব সারা জীবন। বোধিবৃক্ষ মনে মনে হাসলেন এবং ভাবলেন অদ্যাবধি আমার কাছে যারা এসেছিলেন, তারা সবাই চেয়েছিলেন জ্ঞান, যেমন মহামতি বুদ্ধ। কিন্তু এই নির্বোধ মূর্খ এই প্রথম এলো। যাকে নেতা হওয়ার উপদেশ দিতে হবে। বৃক্ষ প্রথমেই জানতে চাইল পিতা-মাতা আছেন নাকি? পিতা নিহত, দুষ্ট লোকের আক্রমণে। আর মাতা- তিনি ছিলেন একদা গৃহবধূ। এখন তিনি ৫৬ হাজার বর্গমাইলের একমাত্র অধিষ্ঠাত্রী। তিনি যাই বলুন- আর না বলুন আমাকে নেতা হওয়ার কৌশল অবশ্যই শিখিয়ে দিতে হবে। নয় তো... কথা শেষ না করলেও বৃক্ষের বুঝতে অসুবিধা হলো না- তখনই বোধিবৃক্ষ বলতে শুরু করল এবং বলল, মনোযোগসহকারে যদি শোনো তবেই তোমাকে বলব। নেতা হওয়ার গোপন রহস্য যেহেতু তোমার মা- ৫৬ হাজার বর্গমাইলের অধিষ্ঠাত্রী। অতএব, নির্ভয়ে নেতা হওয়া যাবে অচিরেই। এই দেশের মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা তোমাকে নেতারূপে গণ্য তো করবেই এবং সর্বক্ষণ তোমার গুণগানে মুখরিত করবে আকাশ-বাতাস। তুমি যখন বগুড়া শহরের সাতমাথা নামক রাস্তার সংযোগস্থলের শহীদ মিনার তোমার হাজারো শিষ্য ভেঙে চুরমার করবে- তখন তোমাকে বগুড়ার মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোক এবং ভাষা আন্দোলনের নিহতদের প্রতি বিনীত শ্রদ্ধা, যারা একদিন শহীদ মিনার বানিয়েছিল, তারা মনেপ্রাণে ভীষণ কষ্ট পাবে এমনকি কেউ কোনো কথা বলতে পারবে না। কেননা- তুমি তোমার মাতার বড় পুত্র, যেহেতু মাতা ৫৬ হাজার বর্গমাইলের রক্ষাকর্তা- তাই পারিবারিকভাবে তিনিই আজ হোক কাল হোক তোমাকেই নেতা বানাবেন। এ ছাড়া তোমাকে তিনি কিছু বলবেন না, যেহেতু তোমার পিতামহের বাড়ি বগুড়া জেলার পূর্বদিকে। বগুড়া শহরের অনেক ধনী ব্যক্তি তোমার হাতের স্পর্শ পেলে নিজেদের ধন্য করবেন আজীবন।

বোধিবৃক্ষ, কীসব সাতপাঁচ ভেবে বললেন, আমি যা বলি মনোযোগ দিয়ে শুনলে নেতা হওয়ার পথ তোমার জন্য সুগম হবে। রাজপুত্র/হবুনেতা মাথা দুলিয়ে সম্মতি দিলেন এবং বললেন, বলুন মনোযোগসহকারে শুনছি আমি। বৃক্ষ তখন বললেন, আমি জনাকয়েক সুবিধাবাদী এবং বিপরীত কর্মা, অধিক মিষ্টিভাষী বাক্যাশ্রু কুশলী নেতার কথা বলব, সেসব নেতার পরিধেয় বস্ত্র হবে বিদেশি স্যুট-দামি টাই মরক্কোর চামড়ার তৈরি জুতো এবং গুলশান, বনানীতে অন্যের বাতিঘর নিজ দখলে থাকবে এবং নিজ সহায়সম্পদ গোপনকারী, পরের টাকা-পয়সা আত্মসাৎসহ অসচ্ছল চরিত্র, কাজে কর্মে বিমুখ এবং বক্তৃতাপ্রিয় হবেন তারা। যারা বঙ্গবাসীকে সব রকমের ভোগ-বিলাস থেকে দূরে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে নিজে দামি মোটরযানে বঙ্গদেশের সর্বত্র নিজ দলের সমর্থক গুন্ডাপান্ডা নিয়ে পরিভ্রমণ করবেন। অন্যের কোনো কথা এবং নিজমতবিরুদ্ধ কথার উল্লেখ মাত্র যারা অসহিষ্ণু হতে পারবেন এবং ওইসব নেতার বিশেষ গুণ থাকতে হবে, নরমের যম হতে হবে। তারা যদি সত্যে অন্ধ হন এবং মিথ্যায় সর্বক্ষণ নিজেকে জাগিয়ে রাখতে পারেন, তারাই নেতা হতে পারবেন।

যারা কোনোরকম লেখাপড়া না করে পন্ডিত, ডক্টরেট ডিগ্রিধারী হবেন, এমনকি কবিতা না লিখেও যারা কবি হবেন এবং মানুষের সঙ্গে ভালো আচরণ না করে এবং সব সময়ে নিরন্তর চৌর্যবৃত্তি ও জালিয়াতি করে এবং স্বদেশের অর্থ বিদেশে পাচার করতে কোনোরূপ দ্বিধাবোধ করবেন না এবং অগণিত পরস্পরের সঙ্গে সুসম্পর্ক গোপনে গোপনে অর্থের বিনিময়ে গড়ে তুলবেন তারাই হবেন প্রকৃত নেতা। এ ছাড়া নেতা হওয়ার পরে মুখে যা ইচ্ছা তাই বললেও কোনো কিছু কেউ না বললেও দেশের দুষ্ট সাংবাদিকরা সময় সুযোগ বুঝে তাদের পত্রিকায় ছাপিয়ে দেবে। তাতে অবশ্য নেতার কিছু যাবে আসবে না। যেহেতু মাথার ওপর থাকবে ৫৬ হাজার বর্গমাইলের রক্ষক, রক্ষাকারী।

বোধিবৃক্ষ থামতেই হবুনেতা চানতে চাইলেন যদি কোনো দিন কোনো বিপদাপদ হয়, যদি দেশ থেকে পালাতে হয় তাহলে কোন দেশে গেলে সুখে-শান্তিতে থাকাসহ বক্তৃতা দেওয়া যাবে এবং মাঝিমাল্লা-প্রধানের কন্যার বিরুদ্ধে বিপক্ষে যা ইচ্ছে তাই বলা যাবে। বৃক্ষ মাথা চুলকিয়ে জানাল ব্রিটেনের লন্ডন শহরই হচ্ছে উত্তম শহর। সেই শহরেও আছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ’৭১-এর খুনি ঘাতক এবং আরও আছে পলাতক, তবে সুবিধাভোগী একদল লোক যারা- তোমার নেতা হওয়ার সুবাদে এবং তোমার বাবার জয়জয়কারের সময় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে, বাংলাদেশের দূতাবাসে, হাইকমিশনার অ্যামবাসাডর/ফার্স্ট সেক্রেটারি হয়েছিল- শুধু তাদের লন্ডন শহরের যে কোনো খোলা মাঠে বা হাইড পার্কে অথবা যে কোনো হোটেলের সেমিনার কক্ষে, ওইসব খুনি পলাতককে শুধু জানাতে হবে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত এক নেতা বক্তৃতা দেবেন।

বোধিবৃক্ষের কথানুসারে সেই অদম্য উৎসাহী তরুণ একদিন নেতারূপে আবির্ভূত হলেন- কিন্তু দুঃখের বিষয় লেখাপড়া না জানলেও তিনি নেতা হলেন, যেমন তার গৃহবধূ মা তিনি দুবার ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ১৪ কোটি থেকে ১৬ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ন্ত্রিতা হয়েছিলেন নেত্রীরূপে- তাই যদি হয়...। কিন্তু নব্য নেতার কপালের আকাশে হঠাৎ দেখা গেল কালো মেঘের ঘনঘটা। অথচ সেই উঠতি নেতাকে তারই পছন্দের অনেক ব্যারিস্টার সিএসপি এমনকি তারই দুজন একান্ত বিশ্বস্ত বাদে সবাই নব্য নেতা, নব্য রাজপুত্রকে অপছন্দের তালিকাভুক্ত করলেন, সর্বপ্রথম জামালপুরের জনৈক উকিল সাহেব অমুক তালুকাদার। নোয়াখালী এবং সর্বক্ষণ স্যুটেড বুটেড, টাইধারী দুজন ব্যারিস্টার ও নরসিংদীর জনৈক ভূঁইয়া সাহেব। সব শেষে বরিশালের একজন প্রাক্তন বিখ্যাত ফুটবল খেলোয়াড়। এরা ছিলেন নব্য নেতার ছায়ারূপে।

রাজনীতির সেই খেলায় নব্য নেতা, যিনি একদা বোধিবৃক্ষের কাছ থেকে জ্ঞান না নিয়েÑ নিয়েছিলেন নেতা হওয়ার পাঠ, সেই যুবরাজ/রাজপুত্রের কপালে হঠাৎ করেই যেন নেমে এলো ২০০৭-২০০৮ সালের বোশেখের কালো মেঘ, সেই কালো মেঘের তর্জন গর্জনে একদিন দেখলাম নব্য নেতাÑ পলাতক। তিনি থিতু হয়েছেন, সেই লন্ডন শহরে বোধিবৃক্ষের কথানুসারে।

নব্য নেতা যখন বঙ্গভূমিতে ছিলেন তখন থেকে নিয়মিত বাণী/বক্তৃতা/সেমিনার/সভা করতে অভ্যস্ত হয়েছিলেন এবং একই সঙ্গে যিনি সাংবাদিকদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করেছিলেন, সেই নেতা লন্ডন শহরের কতিপয় বাংলাদেশবিরোধীর সমাবেশে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের শীর্ষ নেত্রীর পুত্র সমাবেশে বললেন বঙ্গবন্ধুকে রাজাকার। বললেন নির্দ্বিধায়। তারই পরিচিত সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ঢাকার এক আলোচনায় জানালেন যে বঙ্গবন্ধুকে রাজাকার বলতে পারে সে কি কোনো সুস্থ মানুষ? এ অসুস্থ রাজনীতি। [এইচ এম এরশাদ চেয়ারম্যান জাতীয় পার্টি সূত্র দৈনিক ইত্তেফাক ২ জানুয়ারি, ২০১৫]।

যে নেতা, জাতির পিতাকেই রাজাকার বলতে পারে সে তো জনকের কন্যা শেখ হাসিনা সম্পর্কে যা তা বলতেই পারে। তাই নির্দ্বিধায় লন্ডনের এক সমাবেশে ‘বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন নিশ্চিত করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এর আগে তিনি নেতা-কর্মীদের ঘরে না-ফেরার পরামর্শ দেন।’

সম্প্রতি পূর্ব লন্ডনের এন্ট্রিয়াম হলে ‘গণহত্যা ও কালো দিবস শীর্ষক’ আলোচনায় তারেক রহমান বলেন, যখন খবর পাবেন শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন, ঠিক তখনই রাজপথ ছাড়বেন।’ অর্থাৎ তিনি লন্ডন শহরেই সুখে শান্তিতে বসবাস করবেন এবং শেখ হাসিনার পদত্যাগ ছাড়া ঘরে ফেরা সম্ভব নয়। সম্ভবত শেখ সাদি বলেছিলেন, নির্বোধেরা ভাবে- তারাই বেশি বুদ্ধিমান। আর রবীন্দ্রনাথ জানিয়েছেন,  ‘যে নিজের সম্মান উদ্ধার করতে পারে না, এ পৃথিবীতে সে সম্মান পায় না।’ (ইংরেজ ও ভারতবাসী প্রবন্ধ, রাজা প্রজার কথা)। তিনি তার চারিত্র্য পূজা মহাত্মা গান্ধী প্রবন্ধে আরও জানিয়েছেন।

পলিটিশিয়ান বলে একটা জাত আছে। তাদের আদর্শ বড় আদর্শের সঙ্গে মেলে না। তারা মিথ্যা বলতে পারে, তারা এত হিংস্র যে নিজেদের দেশকে...।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি