শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯

বোধিবৃক্ষের কাছে হবুনেতার প্রার্থনা

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
বোধিবৃক্ষের কাছে হবুনেতার প্রার্থনা

অমর হওয়ার বাসনা সম্রাট অশোকের যেমন ছিল, তেমনি আমারও আছে। পৃথিবীর ধূলিকণা যদি আমাকে মনে না রাখে, না রাখুক তবে আমার স্বদেশের জনগণ যদি মনে রাখে তাতেই আমি কৃতার্থ। তৃপ্ত সেই তৃপ্তিতেও যদি আমার তৃপ্তি না আসে, তাহলে আমাকে নেতা হতে হবে। নেতা হওয়ার জন্য আমাকে যা কিছু করতে হয় তাই করব। তবে জেল-জুলুম সহ্য করে নয়, কেননা আমার জন্ম হয়েছিল শীতমাখা ঘরে। লালিত-পালিত হয়েছি অন্যের ক্রোড়ে ক্রোড়ে। পিতা ছিলেন মিলিটারিতে বড় সাহেব। গৃহকর্মীরা যাবতীয় কাজকর্ম করতেন বিধায় মাতাকে কিছুই করতে হয়নি। হয়েছে শুধু নিজ হাতে নয়- কাঁটা চামচে আহার সম্পন্ন করতে এবং বৈকালিক ভ্রমণ ছিল মাতার প্রিয় সঙ্গী। শীতমাখা গাড়িতে সেপাইসহ যেতাম সমুদ্রসৈকতে। আমার মাতা সমুদ্র দেখতে ভীষণ পছন্দ করতেন। তাই তার সঙ্গে নিত্যনৈমিত্তিক সমুদ্র দর্শন।

আমার জ্ঞান-গরিমা হওয়ার কিছুটা পরে, এ দেশে মুক্তিযুদ্ধ এলো, পিতা যেহেতু মিলিটারিতে ছিলেন তিনি গেলেন দেশ উদ্ধার করতে। কার নির্দেশে গিয়েছিলেন সে কথা আমি না জানলেও জেনেছিলাম বেশ কয়েক বছর পরে। মাতা বললেন তোমার পিতার একটি মাত্র ঘোষণায় বাংলাদেশ হয়ে গেল স্বাধীন। পিতার সৌভাগ্য তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরে সময় সুযোগ বুঝে একদিন খাল কেটে কুমির আনলেন এবং ৯-১০ কোটি মানুষের চোখের মণি হয়ে গেলেন রাতারাতি এবং একই সঙ্গে তিনি হলেন একজন জনপ্রিয় নেতা। আমি ওই দিন থেকে লেখাপড়া বাদ দিয়ে দিন-রাত স্বপ্ন দেখতে লাগলাম আমাকে নেতা একদিন হতেই হবে। সেই ’৭৫ সালের পর থেকে আমার পিতা শুধু যে নেতাই হলেন তাই নয়, হলেন বিশাল মহীরুহ। যার শীতল ছায়ায় এসে সমবেত হলেন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী বাংলাদেশবিরোধী। এমনকি পূর্ব পাকিস্তান উদ্ধারকারী। আরেক অপরাধী তিনিও আমার পিতার মহীরুহের নিচে। সেই যে ছাউনি পাতলেন- সেই ছাউনি থেকে তাকে কেউ সহজে বাইরে আসতে না দেখলেও এলেন অনেক পরে। ইতিমধ্যে পিতা কতিপয় দুষ্টলোকের চক্রান্তে একদিন ইহলোক ছেড়ে চলে গেলেন পরলোকে।

পরলোকে যাওয়ার পরে পিতার কাছ থেকে যারা একদিন সুবিধা নিয়েছিলেন, তারাই একদিন আমার গৃহবধূ মাতাকে রাস্তায় নামালেন, রাজনীতি করার জন্য। অথচ মাতা কোনো দিন কল্পনাও করেননি তাকে রাজনীতি নামক রথে ঢাকা শহরের রাজপথে নামতে হবে। নামলেন তিনি- নামালেন তাকে মহীরুহের ছায়ায় যারা ছিলেন তাদের দু-চারজন ব্যারিস্টার, দু-চারজন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী- পাকিস্তানিদের গরু, ছাগল, মুরগি সরবরাহকারী এক বামপন্থি নেতাসহ আরও অনেকেই। তবে সুবিধাবাদী এক ব্যারিস্টার সাহেবকে মনে মনে নেতা গুরু মানতে আমার ভীষণ ইচ্ছে হলো। আমাকে যেনতেন প্রকারে একদিন নেতা হতেই হবে এবং সময় সুযোগ বুঝে নেতা হওয়ার পর পরই- গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার মাঝিমাল্লার সরদারের নামে যা ইচ্ছে তাই বলব, বলেছিলেন অনেক পরে। ইতিপূর্বে নেতা হওয়ার অভিপ্রায়ে গিয়েছিলেম এক বোধিবৃক্ষের কাছে। তার ছায়ায় কিছুটা বিশ্রাম নেওয়ার পরে উপযাচক হয়ে বোধিবৃক্ষকে বললাম, আমি জ্ঞান চাইনে, আমাকে নেতা হওয়ার জন্য কী কী করতে হবে তাই যদি একটু দয়াপরবশ হয়ে আমাকে বলেন, আমি কৃতজ্ঞ থাকব সারা জীবন। বোধিবৃক্ষ মনে মনে হাসলেন এবং ভাবলেন অদ্যাবধি আমার কাছে যারা এসেছিলেন, তারা সবাই চেয়েছিলেন জ্ঞান, যেমন মহামতি বুদ্ধ। কিন্তু এই নির্বোধ মূর্খ এই প্রথম এলো। যাকে নেতা হওয়ার উপদেশ দিতে হবে। বৃক্ষ প্রথমেই জানতে চাইল পিতা-মাতা আছেন নাকি? পিতা নিহত, দুষ্ট লোকের আক্রমণে। আর মাতা- তিনি ছিলেন একদা গৃহবধূ। এখন তিনি ৫৬ হাজার বর্গমাইলের একমাত্র অধিষ্ঠাত্রী। তিনি যাই বলুন- আর না বলুন আমাকে নেতা হওয়ার কৌশল অবশ্যই শিখিয়ে দিতে হবে। নয় তো... কথা শেষ না করলেও বৃক্ষের বুঝতে অসুবিধা হলো না- তখনই বোধিবৃক্ষ বলতে শুরু করল এবং বলল, মনোযোগসহকারে যদি শোনো তবেই তোমাকে বলব। নেতা হওয়ার গোপন রহস্য যেহেতু তোমার মা- ৫৬ হাজার বর্গমাইলের অধিষ্ঠাত্রী। অতএব, নির্ভয়ে নেতা হওয়া যাবে অচিরেই। এই দেশের মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা তোমাকে নেতারূপে গণ্য তো করবেই এবং সর্বক্ষণ তোমার গুণগানে মুখরিত করবে আকাশ-বাতাস। তুমি যখন বগুড়া শহরের সাতমাথা নামক রাস্তার সংযোগস্থলের শহীদ মিনার তোমার হাজারো শিষ্য ভেঙে চুরমার করবে- তখন তোমাকে বগুড়ার মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোক এবং ভাষা আন্দোলনের নিহতদের প্রতি বিনীত শ্রদ্ধা, যারা একদিন শহীদ মিনার বানিয়েছিল, তারা মনেপ্রাণে ভীষণ কষ্ট পাবে এমনকি কেউ কোনো কথা বলতে পারবে না। কেননা- তুমি তোমার মাতার বড় পুত্র, যেহেতু মাতা ৫৬ হাজার বর্গমাইলের রক্ষাকর্তা- তাই পারিবারিকভাবে তিনিই আজ হোক কাল হোক তোমাকেই নেতা বানাবেন। এ ছাড়া তোমাকে তিনি কিছু বলবেন না, যেহেতু তোমার পিতামহের বাড়ি বগুড়া জেলার পূর্বদিকে। বগুড়া শহরের অনেক ধনী ব্যক্তি তোমার হাতের স্পর্শ পেলে নিজেদের ধন্য করবেন আজীবন।

বোধিবৃক্ষ, কীসব সাতপাঁচ ভেবে বললেন, আমি যা বলি মনোযোগ দিয়ে শুনলে নেতা হওয়ার পথ তোমার জন্য সুগম হবে। রাজপুত্র/হবুনেতা মাথা দুলিয়ে সম্মতি দিলেন এবং বললেন, বলুন মনোযোগসহকারে শুনছি আমি। বৃক্ষ তখন বললেন, আমি জনাকয়েক সুবিধাবাদী এবং বিপরীত কর্মা, অধিক মিষ্টিভাষী বাক্যাশ্রু কুশলী নেতার কথা বলব, সেসব নেতার পরিধেয় বস্ত্র হবে বিদেশি স্যুট-দামি টাই মরক্কোর চামড়ার তৈরি জুতো এবং গুলশান, বনানীতে অন্যের বাতিঘর নিজ দখলে থাকবে এবং নিজ সহায়সম্পদ গোপনকারী, পরের টাকা-পয়সা আত্মসাৎসহ অসচ্ছল চরিত্র, কাজে কর্মে বিমুখ এবং বক্তৃতাপ্রিয় হবেন তারা। যারা বঙ্গবাসীকে সব রকমের ভোগ-বিলাস থেকে দূরে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে নিজে দামি মোটরযানে বঙ্গদেশের সর্বত্র নিজ দলের সমর্থক গুন্ডাপান্ডা নিয়ে পরিভ্রমণ করবেন। অন্যের কোনো কথা এবং নিজমতবিরুদ্ধ কথার উল্লেখ মাত্র যারা অসহিষ্ণু হতে পারবেন এবং ওইসব নেতার বিশেষ গুণ থাকতে হবে, নরমের যম হতে হবে। তারা যদি সত্যে অন্ধ হন এবং মিথ্যায় সর্বক্ষণ নিজেকে জাগিয়ে রাখতে পারেন, তারাই নেতা হতে পারবেন।

যারা কোনোরকম লেখাপড়া না করে পন্ডিত, ডক্টরেট ডিগ্রিধারী হবেন, এমনকি কবিতা না লিখেও যারা কবি হবেন এবং মানুষের সঙ্গে ভালো আচরণ না করে এবং সব সময়ে নিরন্তর চৌর্যবৃত্তি ও জালিয়াতি করে এবং স্বদেশের অর্থ বিদেশে পাচার করতে কোনোরূপ দ্বিধাবোধ করবেন না এবং অগণিত পরস্পরের সঙ্গে সুসম্পর্ক গোপনে গোপনে অর্থের বিনিময়ে গড়ে তুলবেন তারাই হবেন প্রকৃত নেতা। এ ছাড়া নেতা হওয়ার পরে মুখে যা ইচ্ছা তাই বললেও কোনো কিছু কেউ না বললেও দেশের দুষ্ট সাংবাদিকরা সময় সুযোগ বুঝে তাদের পত্রিকায় ছাপিয়ে দেবে। তাতে অবশ্য নেতার কিছু যাবে আসবে না। যেহেতু মাথার ওপর থাকবে ৫৬ হাজার বর্গমাইলের রক্ষক, রক্ষাকারী।

বোধিবৃক্ষ থামতেই হবুনেতা চানতে চাইলেন যদি কোনো দিন কোনো বিপদাপদ হয়, যদি দেশ থেকে পালাতে হয় তাহলে কোন দেশে গেলে সুখে-শান্তিতে থাকাসহ বক্তৃতা দেওয়া যাবে এবং মাঝিমাল্লা-প্রধানের কন্যার বিরুদ্ধে বিপক্ষে যা ইচ্ছে তাই বলা যাবে। বৃক্ষ মাথা চুলকিয়ে জানাল ব্রিটেনের লন্ডন শহরই হচ্ছে উত্তম শহর। সেই শহরেও আছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ’৭১-এর খুনি ঘাতক এবং আরও আছে পলাতক, তবে সুবিধাভোগী একদল লোক যারা- তোমার নেতা হওয়ার সুবাদে এবং তোমার বাবার জয়জয়কারের সময় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে, বাংলাদেশের দূতাবাসে, হাইকমিশনার অ্যামবাসাডর/ফার্স্ট সেক্রেটারি হয়েছিল- শুধু তাদের লন্ডন শহরের যে কোনো খোলা মাঠে বা হাইড পার্কে অথবা যে কোনো হোটেলের সেমিনার কক্ষে, ওইসব খুনি পলাতককে শুধু জানাতে হবে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত এক নেতা বক্তৃতা দেবেন।

বোধিবৃক্ষের কথানুসারে সেই অদম্য উৎসাহী তরুণ একদিন নেতারূপে আবির্ভূত হলেন- কিন্তু দুঃখের বিষয় লেখাপড়া না জানলেও তিনি নেতা হলেন, যেমন তার গৃহবধূ মা তিনি দুবার ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ১৪ কোটি থেকে ১৬ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ন্ত্রিতা হয়েছিলেন নেত্রীরূপে- তাই যদি হয়...। কিন্তু নব্য নেতার কপালের আকাশে হঠাৎ দেখা গেল কালো মেঘের ঘনঘটা। অথচ সেই উঠতি নেতাকে তারই পছন্দের অনেক ব্যারিস্টার সিএসপি এমনকি তারই দুজন একান্ত বিশ্বস্ত বাদে সবাই নব্য নেতা, নব্য রাজপুত্রকে অপছন্দের তালিকাভুক্ত করলেন, সর্বপ্রথম জামালপুরের জনৈক উকিল সাহেব অমুক তালুকাদার। নোয়াখালী এবং সর্বক্ষণ স্যুটেড বুটেড, টাইধারী দুজন ব্যারিস্টার ও নরসিংদীর জনৈক ভূঁইয়া সাহেব। সব শেষে বরিশালের একজন প্রাক্তন বিখ্যাত ফুটবল খেলোয়াড়। এরা ছিলেন নব্য নেতার ছায়ারূপে।

রাজনীতির সেই খেলায় নব্য নেতা, যিনি একদা বোধিবৃক্ষের কাছ থেকে জ্ঞান না নিয়েÑ নিয়েছিলেন নেতা হওয়ার পাঠ, সেই যুবরাজ/রাজপুত্রের কপালে হঠাৎ করেই যেন নেমে এলো ২০০৭-২০০৮ সালের বোশেখের কালো মেঘ, সেই কালো মেঘের তর্জন গর্জনে একদিন দেখলাম নব্য নেতাÑ পলাতক। তিনি থিতু হয়েছেন, সেই লন্ডন শহরে বোধিবৃক্ষের কথানুসারে।

নব্য নেতা যখন বঙ্গভূমিতে ছিলেন তখন থেকে নিয়মিত বাণী/বক্তৃতা/সেমিনার/সভা করতে অভ্যস্ত হয়েছিলেন এবং একই সঙ্গে যিনি সাংবাদিকদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করেছিলেন, সেই নেতা লন্ডন শহরের কতিপয় বাংলাদেশবিরোধীর সমাবেশে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের শীর্ষ নেত্রীর পুত্র সমাবেশে বললেন বঙ্গবন্ধুকে রাজাকার। বললেন নির্দ্বিধায়। তারই পরিচিত সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ঢাকার এক আলোচনায় জানালেন যে বঙ্গবন্ধুকে রাজাকার বলতে পারে সে কি কোনো সুস্থ মানুষ? এ অসুস্থ রাজনীতি। [এইচ এম এরশাদ চেয়ারম্যান জাতীয় পার্টি সূত্র দৈনিক ইত্তেফাক ২ জানুয়ারি, ২০১৫]।

যে নেতা, জাতির পিতাকেই রাজাকার বলতে পারে সে তো জনকের কন্যা শেখ হাসিনা সম্পর্কে যা তা বলতেই পারে। তাই নির্দ্বিধায় লন্ডনের এক সমাবেশে ‘বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন নিশ্চিত করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এর আগে তিনি নেতা-কর্মীদের ঘরে না-ফেরার পরামর্শ দেন।’

সম্প্রতি পূর্ব লন্ডনের এন্ট্রিয়াম হলে ‘গণহত্যা ও কালো দিবস শীর্ষক’ আলোচনায় তারেক রহমান বলেন, যখন খবর পাবেন শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন, ঠিক তখনই রাজপথ ছাড়বেন।’ অর্থাৎ তিনি লন্ডন শহরেই সুখে শান্তিতে বসবাস করবেন এবং শেখ হাসিনার পদত্যাগ ছাড়া ঘরে ফেরা সম্ভব নয়। সম্ভবত শেখ সাদি বলেছিলেন, নির্বোধেরা ভাবে- তারাই বেশি বুদ্ধিমান। আর রবীন্দ্রনাথ জানিয়েছেন,  ‘যে নিজের সম্মান উদ্ধার করতে পারে না, এ পৃথিবীতে সে সম্মান পায় না।’ (ইংরেজ ও ভারতবাসী প্রবন্ধ, রাজা প্রজার কথা)। তিনি তার চারিত্র্য পূজা মহাত্মা গান্ধী প্রবন্ধে আরও জানিয়েছেন।

পলিটিশিয়ান বলে একটা জাত আছে। তাদের আদর্শ বড় আদর্শের সঙ্গে মেলে না। তারা মিথ্যা বলতে পারে, তারা এত হিংস্র যে নিজেদের দেশকে...।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম