শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯

সংকটের গহিন অরণ্যে বিএনপি

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটের গহিন অরণ্যে বিএনপি

আজ থেকে প্রায় কুড়ি বছর আগে প্রখ্যাত সাংবাদিক মরহুম আখতার-উল আলম কথা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘সবার বছর যায় বারো মাসে, আর বিএনপির বছর যায় আঠারো মাসে’। এ কথার দ্বারা তিনি বিভিন্ন ইস্যুতে বিএনপির সিদ্ধান্ত নিতে বিলম্ব বা সিদ্ধান্তহীনতার প্রতিই ইঙ্গিত করেছিলেন। বস্তুত, এই বিলম্বে সিদ্ধান্ত গ্রহণ কিংবা কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্তহীনতা বিএনপিকে সময়ে সময়ে গভীর সংকটের মুখে ঠেলে দিয়েছে। ঘোষিত কর্মসূচি পরমুহূর্তে বাতিল করা, দলের সিদ্ধান্ত বলে প্রচার করা বিষয়কে পরদিনই ভুল বলে আখ্যায়িত করা ইত্যাদি কারণে দলটির নেতৃত্বের পারদর্শিতা নিয়েই অনেকের মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এর ফলে দলটি ক্রমান্বয়ে পশ্চাদপদ হয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহল।

চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই বিএনপির সপ্তম কাউন্সিল সম্মেলন হবে- এমন একটি খবরে অনেকটাই চাঙ্গা হয়ে উঠেছিলেন দলটির নেতা-কর্মীরা। তার আগে জেলা-উপজেলা কমিটি পুনর্গঠনেরও কথা ছিল। ভোটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচন করা হবে- এমন কথাও প্রচার করা হয়েছিল দলটির পক্ষ থেকে। এসব কারণে দলের নেতা-কর্মীরা আশান্বিত হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু তাদের সে আশার গুড়ে ছিটিয়ে দেওয়া হয়েছে একমুঠো বালি। শেষ খবর হলো- চলতি বছরে বিএনপির সেই কাউন্সিল হচ্ছে না। গত ২০ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘হচ্ছে না বিএনপির কাউন্সিল’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশের পর নেতা-কর্মীদের মাঝে নেমে এসেছে হতাশা। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, চেয়ারপারসনকে মুক্ত করে আগামী বছর তাকেসহ কাউন্সিল করতে চায় বিএনপি। আর চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে দলের ৮১টি সাংগঠনিক জেলা পুনর্গঠনের টার্গেট রয়েছে দলটির। সেই সঙ্গে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা নিয়েছে বিএনপি। তবে সে পরিকল্পনা কি আদৌ বাস্তবায়ন হবে, নাকি ‘পরি’ উড়ে গিয়ে শুধু ‘কল্পনা’ পড়ে থাকবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। কেননা, এ ধরনের অনেক পরিকল্পনা বিএনপি এর আগে নিলেও কোনোটিই সাফল্যের মুখ দেখেনি। কমিটি পুনর্গঠনের কথা বলে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদকসহ কয়েকটি পদে নাম ঘোষণা করার পর পূর্ণাঙ্গ কমিটির দেখা আর পাওয়া যায়নি। বিএনপি ওইসবের নাম দিয়েছে ‘সুপার ফাইভ’, ‘সুপার সেভেন’ কমিটি। গঠিত সেসব সুপার ফাইভ-সুপার সেভেন কমিটি বছরের পর বছর বহাল থাকছে।

পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের খবর হয়ে গেছে লাপাত্তা। এমনকি ভোটের মাধ্যমে ছাত্রদলের দুই সদস্যবিশিষ্ট আরেক সুপার কমিটি গঠনের পর এক মাস পেরিয়ে গেলেও পূর্ণাঙ্গ কমিটির কোনো খবর নেই।

এরই মধ্যে জাতীয় কাউন্সিল নিয়ে যে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হলো তা নেতা-কর্মীদের হতোদ্যম করে দিতে পারে বলে মনে করছেন দলটির শুভানুধ্যায়ীরা। এ বিষয়ে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ে পুনর্গঠনের কাজ চলছে। এরই মধ্যে ভোটের মাধ্যমে সহযোগী সংগঠন ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় সর্বত্র সব কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। পুরোপুরি প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পর জাতীয় সম্মেলন হবে।’ আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর কথায় দলটির তৃণমূল নেতা-কর্মীরা কতটুকু আশ্বস্ত হবেন বলা মুশকিল। কারণ, তাদের আশঙ্কা জেলা-উপজেলা কমিটি পুনর্গঠনের নামে দীর্ঘসূত্রতার বেড়াজালে জাতীয় কাউন্সিলকে আটকে ফেলা হতে পারে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের উল্লিখিত প্রতিবেদন প্রকাশের পর তৃণমূল নেতা-কর্মীদের অনেকেই ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় আমাকে বলেছেন, বর্তমান কমিটিতে যেসব অযোগ্য, অথর্ব ও টাকার বিনিময়ে পদ ক্রেতা নেতা রয়েছেন, তারা আগামীতে বাদ পড়ার আশঙ্কায় কাউন্সিল অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য পিছিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করতে পারেন। এ প্রসঙ্গে তারা ২০১২ সালের কাউন্সিল ভ-ুল হওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেন। তারা বলেন, ২০১৩ সালের শুরুতেই কাউন্সিল হওয়ার প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিল। ঠিক তার আগ মুহূর্তে পার্টি অফিসের সামনে জনসভায় ককটেল বিস্ফোরণ এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে অফিসে পুলিশের আক্রমণকে কাউন্সিল পিছিয়ে দেওয়ার অজুহাত হিসেবে দেখানো হয়। তারা বলেন, পুলিশ অফিসে ঢুকে কোনো কাগজপত্র নেয়নি। তাহলে কেন কাউন্সিল স্থগিত করা হয়েছিল? অনেকেই মনে করেন, সেবারও কমিটি থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কায় দলের একটি চক্র পুলিশি অভিযানকে অজুহাত হিসেবে কাজে লাগিয়ে কাউন্সিল অধিবেশন স্থগিত করে নিজেদের আসন অন্তত আরও তিন বছর টিকিয়ে রাখার সুযোগ পেয়েছিল। বলাই বাহুল্য, সে কাউন্সিল শেষ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ। এবারও একই ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আকার গঠনতন্ত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ছোট করা হবে- এ খবর প্রকাশের পর যাদের বাদ পড়ার আশঙ্কা রয়েছে, তারা কাউন্সিল যাতে না হয় সে চেষ্টায় রত হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

অন্যদিকে চেয়ারপারসনকে নিয়ে কাউন্সিল করার যে চিন্তাভাবনা করছেন দলটির নেতারা, তা কতটা সম্ভব হবে এ নিয়েও সংশয় রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দলটি তাদের শীর্ষ নেত্রীকে মুক্ত করতে পারবে কিনা তা একটা বিরাট প্রশ্ন। আর এ বিষয়ে দলটির নেতা-কর্মীরা অনেকটাই হতাশ। কারণ, দীর্ঘ দেড় বছরের অধিক সময় কারাগারে আছেন খালেদা জিয়া। এই সময়ের মধ্যে দলটির শীর্ষস্থানীয় নেতারা তাঁর মুক্তির বিষয়ে নানা কিসিমের কথা শোনালেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। ফলে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের হম্বিতম্বিকে তৃণমূল কর্মীরা এখন বায়বীয় আস্ফালন বলেই মনে করেন। আইনের মাধ্যমে নেত্রীকে মুক্ত করা সম্ভব নয়- নীতিনির্ধারকদের এহেন মন্তব্য তাদের কেবলই হতাশার সাগরে নিমজ্জিত করে। আর আন্দোলনের মাধ্যমে চেয়ারপারসনের মুক্তির বিষয়ে অনেকেই সন্দিহান। কেননা, সরকারকে দাবি মানতে বাধ্য করার মতো দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা বিএনপির বর্তমান নেতৃত্বের দ্বারা যে একেবারেই অসম্ভব তা সবাই বুঝে গেছেন।

সম্প্রতি বেগম জিয়ার মুক্তির বিষয়টি গণমাধ্যমে বেশ জোরালোভাবেই উঠে এসেছিল। কয়েকটি ঘটনা এবং নেতাদের কথায় মনে হয়েছিল সরকারের সঙ্গে সমঝোতার ফলস্বরূপ খালেদা জিয়া হয়তো সহসাই মুক্ত হয়ে আসবেন। বিষয়টি আলোচনায় আসে গত ১ অক্টোবর দলের যুগ্মমহাসচিব হারুনুর রশীদ এমপির নেতৃত্বে বিএনপির তিন এমপির বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের পর। এর পরদিন হারুনুর রশীদ এমপি দেখা করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে। একই দিন বিএনপির অন্য চারজন এমপিও দেখা করেন খালেদা জিয়ার সঙ্গে। এসব ঘটনার ভিত্তিতে খবর চাউর হয় যে, খালেদা জিয়ার জামিন প্রশ্নে সরকারের সঙ্গে বিএনপির সমঝোতা হচ্ছে। পত্রিকায় এমন খবরও বেরিয়েছিল, বিএনপি এমপিদের ‘মানবিক’ আবেদনে সরকারপক্ষে নমনীয়তা সৃষ্টি হয়েছে এবং জামিনে বেরিয়ে এসে বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে রাজিও হয়েছেন খালেদা জিয়া। কিন্তু সব জল্পনা-কল্পনার ফানুস চুপসে যায় ৩ অক্টোবর একটি পত্রিকার খবরে। তাতে বলা হয়, কারাবন্দী খালেদা জিয়ার জামিন ও চিকিৎসার জন্য দেশত্যাগের বিষয়ে আগের মতো কঠোর অবস্থানেই রয়েছে সরকার। ২ অক্টোবর গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির নেতাদের সঙ্গে এক অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তেমন ইঙ্গিত দেন বলে খবরে উল্লেখ করা হয়। পত্রিকার খবরে বলা হয়, বৈঠকে একজন নেতা খালেদা জিয়ার প্রসঙ্গ উত্থাপন করলে প্রধানমন্ত্রী ‘নো কমপ্রোমাইজ’ শব্দটি উচ্চারণ করে বলেন, ‘দেশে আইনের শাসন আছে। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কোনো অপরাধীর জন্য কোনো কমপ্রোমাইজ হবে না।’ একই দিন অন্য এক খবরে বলা হয়, দলীয় এমপিরা সাক্ষাৎকালে প্রয়োজনে সরকারের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে প্যারোল এবং পরে বিদেশে যাওয়ার পক্ষে মত দিলেও নাকচ করে দেন খালেদা জিয়া। পরে এ বিষয়টি নিয়ে তেমন কোনো কথাবার্তা শোনা যায়নি। অবশ্য মাঝেমধ্যেই বিএনপি নেতাদের ‘কঠোর আন্দোলনে’র মাধ্যমে নেত্রীকে মুক্ত করে আনার প্রত্যয় ব্যক্ত করতে দেখা যায়। তবে তা ইথারেই সীমাবদ্ধ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, খালেদা জিয়ার জামিনের বিষয়টি অনিশ্চয়তার মধ্যেই রয়ে গেল। ফলে দলনেত্রীকে মুক্ত করে তাকেসহ কাউন্সিল করা আদৌ সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়ে অনেকেরই সংশয় রয়েছে।

এদিকে বেশ কিছুদিন ধরেই বিএনপিকে ঢেলে সাজানোর কথা শোনা যাচ্ছিল। সপ্তম কাউন্সিল সামনে রেখে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে দলের পুনর্গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। জাতীয় কাউন্সিল নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হওয়ার পরও কর্মীদের মনোবল ঠিক রাখতে দলটি নানাবিধ উদ্যোগ নিতে চাচ্ছে। গত ১৮ অক্টোবর একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দলের নিষ্ক্রিয় নেতাদের ব্যাপারে কঠোর হতে যাচ্ছেন বিএনপি হাইকমান্ড। ষষ্ঠ কাউন্সিলের পর এসব নেতাকে সক্রিয় করার অনেক উদ্যোগ নেওয়া হলেও কাজ হয়নি। তাই তাদের দলের সাইডলাইনে রেখে ত্যাগী আর রাজপথের নেতাদের সামনে আনার পরিকল্পনা নিয়েছেন তারা। নেতা-কর্মীদের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি জানিয়েছে, নানা কারণে দলের অনেক নেতা দলীয় কার্যক্রম থেকে দূরে সরে আছেন। কেউ কেউ দলত্যাগও করেছেন। এর কারণ হিসেবে কর্মীরা বলছেন, ষষ্ঠ কাউন্সিলের পর অযোগ্য অনেককে পদ-পদবি দিয়ে খুশি করা হয়। কিন্তু পদ-পদবি পাওয়ার পরই তারা নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন। অন্যদিকে দলকে সুসংগঠিত করতে ওয়ান-ইলেভেনের সময় কথিত সংস্কার প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত নেতাদের পুনরায় দলে এনে সক্রিয় করার চিন্তাভাবনা করছে বিএনপি- এমন একটি খবরও পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। অবশ্য সংস্কারপন্থি নেতাদের ব্যাপারে বিএনপির একটি অংশের মনোভাব এখনো কঠোর। নেত্রীকে মাইনাস করতে যারা সক্রিয় ছিলেন, তাদের সঙ্গে একত্রে কাজ করতে রাজি নন ওই সময়ের ত্যাগী ও সোচ্চার নেতারা। ফলে সংস্কারপন্থিদের দলে ভেড়ানোর উদ্যোগ হিতে বিপরীত হয় কিনা বলা যায় না। এর ফলে দলে নতুন করে বিভক্তি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির আশঙ্কাও ব্যক্ত করেছেন অনেকে। অন্যদিকে জোটগত বিষয় নিয়েও স্বস্তিতে নেই বিএনপি। ২০-দলীয় জোটের শরিকদের চাপ রয়েছে ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার। আবার ঐক্যফ্রন্ট বলছে জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করতে। সম্প্রতি ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম সংগঠক ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বিএনপিকে পরামর্শ দিয়েছেন জামায়াতকে ‘তালাক’ দিয়ে ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে রাজপথে এসে দাঁড়াতে। তা না হলে দলনেত্রীর মুক্তি আসবে না- এ কথাও বলেছেন তিনি। এ অবস্থায় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোট নিয়ে বিএনপি ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি’ অবস্থায় রয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির ভবিষ্যৎ নিয়ে দলটির শুভানুধ্যায়ীরা চিন্তিত। তারা মনে করেন, এলোমেলোভাবে পথ চলতে গিয়ে দলটি বার বার পথ হারিয়ে ফেলছে। পথ খুঁজে পাওয়ার পরিবর্তে তারা ক্রমেই সমস্যা-সংকটের গহিন অরণ্যে প্রবেশ করছে। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে সঠিক পথের দিশা তারা কবে পাবে বা আদৌ পাবে কিনা তা শুধু ভবিতব্যই বলতে পারে।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন
ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত
শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা