শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯

সংকটের গহিন অরণ্যে বিএনপি

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটের গহিন অরণ্যে বিএনপি

আজ থেকে প্রায় কুড়ি বছর আগে প্রখ্যাত সাংবাদিক মরহুম আখতার-উল আলম কথা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘সবার বছর যায় বারো মাসে, আর বিএনপির বছর যায় আঠারো মাসে’। এ কথার দ্বারা তিনি বিভিন্ন ইস্যুতে বিএনপির সিদ্ধান্ত নিতে বিলম্ব বা সিদ্ধান্তহীনতার প্রতিই ইঙ্গিত করেছিলেন। বস্তুত, এই বিলম্বে সিদ্ধান্ত গ্রহণ কিংবা কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্তহীনতা বিএনপিকে সময়ে সময়ে গভীর সংকটের মুখে ঠেলে দিয়েছে। ঘোষিত কর্মসূচি পরমুহূর্তে বাতিল করা, দলের সিদ্ধান্ত বলে প্রচার করা বিষয়কে পরদিনই ভুল বলে আখ্যায়িত করা ইত্যাদি কারণে দলটির নেতৃত্বের পারদর্শিতা নিয়েই অনেকের মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এর ফলে দলটি ক্রমান্বয়ে পশ্চাদপদ হয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহল।

চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই বিএনপির সপ্তম কাউন্সিল সম্মেলন হবে- এমন একটি খবরে অনেকটাই চাঙ্গা হয়ে উঠেছিলেন দলটির নেতা-কর্মীরা। তার আগে জেলা-উপজেলা কমিটি পুনর্গঠনেরও কথা ছিল। ভোটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচন করা হবে- এমন কথাও প্রচার করা হয়েছিল দলটির পক্ষ থেকে। এসব কারণে দলের নেতা-কর্মীরা আশান্বিত হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু তাদের সে আশার গুড়ে ছিটিয়ে দেওয়া হয়েছে একমুঠো বালি। শেষ খবর হলো- চলতি বছরে বিএনপির সেই কাউন্সিল হচ্ছে না। গত ২০ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘হচ্ছে না বিএনপির কাউন্সিল’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশের পর নেতা-কর্মীদের মাঝে নেমে এসেছে হতাশা। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, চেয়ারপারসনকে মুক্ত করে আগামী বছর তাকেসহ কাউন্সিল করতে চায় বিএনপি। আর চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে দলের ৮১টি সাংগঠনিক জেলা পুনর্গঠনের টার্গেট রয়েছে দলটির। সেই সঙ্গে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা নিয়েছে বিএনপি। তবে সে পরিকল্পনা কি আদৌ বাস্তবায়ন হবে, নাকি ‘পরি’ উড়ে গিয়ে শুধু ‘কল্পনা’ পড়ে থাকবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। কেননা, এ ধরনের অনেক পরিকল্পনা বিএনপি এর আগে নিলেও কোনোটিই সাফল্যের মুখ দেখেনি। কমিটি পুনর্গঠনের কথা বলে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদকসহ কয়েকটি পদে নাম ঘোষণা করার পর পূর্ণাঙ্গ কমিটির দেখা আর পাওয়া যায়নি। বিএনপি ওইসবের নাম দিয়েছে ‘সুপার ফাইভ’, ‘সুপার সেভেন’ কমিটি। গঠিত সেসব সুপার ফাইভ-সুপার সেভেন কমিটি বছরের পর বছর বহাল থাকছে।

পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের খবর হয়ে গেছে লাপাত্তা। এমনকি ভোটের মাধ্যমে ছাত্রদলের দুই সদস্যবিশিষ্ট আরেক সুপার কমিটি গঠনের পর এক মাস পেরিয়ে গেলেও পূর্ণাঙ্গ কমিটির কোনো খবর নেই।

এরই মধ্যে জাতীয় কাউন্সিল নিয়ে যে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হলো তা নেতা-কর্মীদের হতোদ্যম করে দিতে পারে বলে মনে করছেন দলটির শুভানুধ্যায়ীরা। এ বিষয়ে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ে পুনর্গঠনের কাজ চলছে। এরই মধ্যে ভোটের মাধ্যমে সহযোগী সংগঠন ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় সর্বত্র সব কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। পুরোপুরি প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পর জাতীয় সম্মেলন হবে।’ আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর কথায় দলটির তৃণমূল নেতা-কর্মীরা কতটুকু আশ্বস্ত হবেন বলা মুশকিল। কারণ, তাদের আশঙ্কা জেলা-উপজেলা কমিটি পুনর্গঠনের নামে দীর্ঘসূত্রতার বেড়াজালে জাতীয় কাউন্সিলকে আটকে ফেলা হতে পারে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের উল্লিখিত প্রতিবেদন প্রকাশের পর তৃণমূল নেতা-কর্মীদের অনেকেই ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় আমাকে বলেছেন, বর্তমান কমিটিতে যেসব অযোগ্য, অথর্ব ও টাকার বিনিময়ে পদ ক্রেতা নেতা রয়েছেন, তারা আগামীতে বাদ পড়ার আশঙ্কায় কাউন্সিল অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য পিছিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করতে পারেন। এ প্রসঙ্গে তারা ২০১২ সালের কাউন্সিল ভ-ুল হওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেন। তারা বলেন, ২০১৩ সালের শুরুতেই কাউন্সিল হওয়ার প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিল। ঠিক তার আগ মুহূর্তে পার্টি অফিসের সামনে জনসভায় ককটেল বিস্ফোরণ এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে অফিসে পুলিশের আক্রমণকে কাউন্সিল পিছিয়ে দেওয়ার অজুহাত হিসেবে দেখানো হয়। তারা বলেন, পুলিশ অফিসে ঢুকে কোনো কাগজপত্র নেয়নি। তাহলে কেন কাউন্সিল স্থগিত করা হয়েছিল? অনেকেই মনে করেন, সেবারও কমিটি থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কায় দলের একটি চক্র পুলিশি অভিযানকে অজুহাত হিসেবে কাজে লাগিয়ে কাউন্সিল অধিবেশন স্থগিত করে নিজেদের আসন অন্তত আরও তিন বছর টিকিয়ে রাখার সুযোগ পেয়েছিল। বলাই বাহুল্য, সে কাউন্সিল শেষ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ। এবারও একই ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আকার গঠনতন্ত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ছোট করা হবে- এ খবর প্রকাশের পর যাদের বাদ পড়ার আশঙ্কা রয়েছে, তারা কাউন্সিল যাতে না হয় সে চেষ্টায় রত হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

অন্যদিকে চেয়ারপারসনকে নিয়ে কাউন্সিল করার যে চিন্তাভাবনা করছেন দলটির নেতারা, তা কতটা সম্ভব হবে এ নিয়েও সংশয় রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দলটি তাদের শীর্ষ নেত্রীকে মুক্ত করতে পারবে কিনা তা একটা বিরাট প্রশ্ন। আর এ বিষয়ে দলটির নেতা-কর্মীরা অনেকটাই হতাশ। কারণ, দীর্ঘ দেড় বছরের অধিক সময় কারাগারে আছেন খালেদা জিয়া। এই সময়ের মধ্যে দলটির শীর্ষস্থানীয় নেতারা তাঁর মুক্তির বিষয়ে নানা কিসিমের কথা শোনালেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। ফলে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের হম্বিতম্বিকে তৃণমূল কর্মীরা এখন বায়বীয় আস্ফালন বলেই মনে করেন। আইনের মাধ্যমে নেত্রীকে মুক্ত করা সম্ভব নয়- নীতিনির্ধারকদের এহেন মন্তব্য তাদের কেবলই হতাশার সাগরে নিমজ্জিত করে। আর আন্দোলনের মাধ্যমে চেয়ারপারসনের মুক্তির বিষয়ে অনেকেই সন্দিহান। কেননা, সরকারকে দাবি মানতে বাধ্য করার মতো দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা বিএনপির বর্তমান নেতৃত্বের দ্বারা যে একেবারেই অসম্ভব তা সবাই বুঝে গেছেন।

সম্প্রতি বেগম জিয়ার মুক্তির বিষয়টি গণমাধ্যমে বেশ জোরালোভাবেই উঠে এসেছিল। কয়েকটি ঘটনা এবং নেতাদের কথায় মনে হয়েছিল সরকারের সঙ্গে সমঝোতার ফলস্বরূপ খালেদা জিয়া হয়তো সহসাই মুক্ত হয়ে আসবেন। বিষয়টি আলোচনায় আসে গত ১ অক্টোবর দলের যুগ্মমহাসচিব হারুনুর রশীদ এমপির নেতৃত্বে বিএনপির তিন এমপির বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের পর। এর পরদিন হারুনুর রশীদ এমপি দেখা করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে। একই দিন বিএনপির অন্য চারজন এমপিও দেখা করেন খালেদা জিয়ার সঙ্গে। এসব ঘটনার ভিত্তিতে খবর চাউর হয় যে, খালেদা জিয়ার জামিন প্রশ্নে সরকারের সঙ্গে বিএনপির সমঝোতা হচ্ছে। পত্রিকায় এমন খবরও বেরিয়েছিল, বিএনপি এমপিদের ‘মানবিক’ আবেদনে সরকারপক্ষে নমনীয়তা সৃষ্টি হয়েছে এবং জামিনে বেরিয়ে এসে বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে রাজিও হয়েছেন খালেদা জিয়া। কিন্তু সব জল্পনা-কল্পনার ফানুস চুপসে যায় ৩ অক্টোবর একটি পত্রিকার খবরে। তাতে বলা হয়, কারাবন্দী খালেদা জিয়ার জামিন ও চিকিৎসার জন্য দেশত্যাগের বিষয়ে আগের মতো কঠোর অবস্থানেই রয়েছে সরকার। ২ অক্টোবর গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির নেতাদের সঙ্গে এক অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তেমন ইঙ্গিত দেন বলে খবরে উল্লেখ করা হয়। পত্রিকার খবরে বলা হয়, বৈঠকে একজন নেতা খালেদা জিয়ার প্রসঙ্গ উত্থাপন করলে প্রধানমন্ত্রী ‘নো কমপ্রোমাইজ’ শব্দটি উচ্চারণ করে বলেন, ‘দেশে আইনের শাসন আছে। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কোনো অপরাধীর জন্য কোনো কমপ্রোমাইজ হবে না।’ একই দিন অন্য এক খবরে বলা হয়, দলীয় এমপিরা সাক্ষাৎকালে প্রয়োজনে সরকারের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে প্যারোল এবং পরে বিদেশে যাওয়ার পক্ষে মত দিলেও নাকচ করে দেন খালেদা জিয়া। পরে এ বিষয়টি নিয়ে তেমন কোনো কথাবার্তা শোনা যায়নি। অবশ্য মাঝেমধ্যেই বিএনপি নেতাদের ‘কঠোর আন্দোলনে’র মাধ্যমে নেত্রীকে মুক্ত করে আনার প্রত্যয় ব্যক্ত করতে দেখা যায়। তবে তা ইথারেই সীমাবদ্ধ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, খালেদা জিয়ার জামিনের বিষয়টি অনিশ্চয়তার মধ্যেই রয়ে গেল। ফলে দলনেত্রীকে মুক্ত করে তাকেসহ কাউন্সিল করা আদৌ সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়ে অনেকেরই সংশয় রয়েছে।

এদিকে বেশ কিছুদিন ধরেই বিএনপিকে ঢেলে সাজানোর কথা শোনা যাচ্ছিল। সপ্তম কাউন্সিল সামনে রেখে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে দলের পুনর্গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। জাতীয় কাউন্সিল নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হওয়ার পরও কর্মীদের মনোবল ঠিক রাখতে দলটি নানাবিধ উদ্যোগ নিতে চাচ্ছে। গত ১৮ অক্টোবর একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দলের নিষ্ক্রিয় নেতাদের ব্যাপারে কঠোর হতে যাচ্ছেন বিএনপি হাইকমান্ড। ষষ্ঠ কাউন্সিলের পর এসব নেতাকে সক্রিয় করার অনেক উদ্যোগ নেওয়া হলেও কাজ হয়নি। তাই তাদের দলের সাইডলাইনে রেখে ত্যাগী আর রাজপথের নেতাদের সামনে আনার পরিকল্পনা নিয়েছেন তারা। নেতা-কর্মীদের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি জানিয়েছে, নানা কারণে দলের অনেক নেতা দলীয় কার্যক্রম থেকে দূরে সরে আছেন। কেউ কেউ দলত্যাগও করেছেন। এর কারণ হিসেবে কর্মীরা বলছেন, ষষ্ঠ কাউন্সিলের পর অযোগ্য অনেককে পদ-পদবি দিয়ে খুশি করা হয়। কিন্তু পদ-পদবি পাওয়ার পরই তারা নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন। অন্যদিকে দলকে সুসংগঠিত করতে ওয়ান-ইলেভেনের সময় কথিত সংস্কার প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত নেতাদের পুনরায় দলে এনে সক্রিয় করার চিন্তাভাবনা করছে বিএনপি- এমন একটি খবরও পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। অবশ্য সংস্কারপন্থি নেতাদের ব্যাপারে বিএনপির একটি অংশের মনোভাব এখনো কঠোর। নেত্রীকে মাইনাস করতে যারা সক্রিয় ছিলেন, তাদের সঙ্গে একত্রে কাজ করতে রাজি নন ওই সময়ের ত্যাগী ও সোচ্চার নেতারা। ফলে সংস্কারপন্থিদের দলে ভেড়ানোর উদ্যোগ হিতে বিপরীত হয় কিনা বলা যায় না। এর ফলে দলে নতুন করে বিভক্তি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির আশঙ্কাও ব্যক্ত করেছেন অনেকে। অন্যদিকে জোটগত বিষয় নিয়েও স্বস্তিতে নেই বিএনপি। ২০-দলীয় জোটের শরিকদের চাপ রয়েছে ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার। আবার ঐক্যফ্রন্ট বলছে জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করতে। সম্প্রতি ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম সংগঠক ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বিএনপিকে পরামর্শ দিয়েছেন জামায়াতকে ‘তালাক’ দিয়ে ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে রাজপথে এসে দাঁড়াতে। তা না হলে দলনেত্রীর মুক্তি আসবে না- এ কথাও বলেছেন তিনি। এ অবস্থায় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোট নিয়ে বিএনপি ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি’ অবস্থায় রয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির ভবিষ্যৎ নিয়ে দলটির শুভানুধ্যায়ীরা চিন্তিত। তারা মনে করেন, এলোমেলোভাবে পথ চলতে গিয়ে দলটি বার বার পথ হারিয়ে ফেলছে। পথ খুঁজে পাওয়ার পরিবর্তে তারা ক্রমেই সমস্যা-সংকটের গহিন অরণ্যে প্রবেশ করছে। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে সঠিক পথের দিশা তারা কবে পাবে বা আদৌ পাবে কিনা তা শুধু ভবিতব্যই বলতে পারে।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা