শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯

সংকটের গহিন অরণ্যে বিএনপি

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটের গহিন অরণ্যে বিএনপি

আজ থেকে প্রায় কুড়ি বছর আগে প্রখ্যাত সাংবাদিক মরহুম আখতার-উল আলম কথা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘সবার বছর যায় বারো মাসে, আর বিএনপির বছর যায় আঠারো মাসে’। এ কথার দ্বারা তিনি বিভিন্ন ইস্যুতে বিএনপির সিদ্ধান্ত নিতে বিলম্ব বা সিদ্ধান্তহীনতার প্রতিই ইঙ্গিত করেছিলেন। বস্তুত, এই বিলম্বে সিদ্ধান্ত গ্রহণ কিংবা কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্তহীনতা বিএনপিকে সময়ে সময়ে গভীর সংকটের মুখে ঠেলে দিয়েছে। ঘোষিত কর্মসূচি পরমুহূর্তে বাতিল করা, দলের সিদ্ধান্ত বলে প্রচার করা বিষয়কে পরদিনই ভুল বলে আখ্যায়িত করা ইত্যাদি কারণে দলটির নেতৃত্বের পারদর্শিতা নিয়েই অনেকের মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এর ফলে দলটি ক্রমান্বয়ে পশ্চাদপদ হয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহল।

চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই বিএনপির সপ্তম কাউন্সিল সম্মেলন হবে- এমন একটি খবরে অনেকটাই চাঙ্গা হয়ে উঠেছিলেন দলটির নেতা-কর্মীরা। তার আগে জেলা-উপজেলা কমিটি পুনর্গঠনেরও কথা ছিল। ভোটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচন করা হবে- এমন কথাও প্রচার করা হয়েছিল দলটির পক্ষ থেকে। এসব কারণে দলের নেতা-কর্মীরা আশান্বিত হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু তাদের সে আশার গুড়ে ছিটিয়ে দেওয়া হয়েছে একমুঠো বালি। শেষ খবর হলো- চলতি বছরে বিএনপির সেই কাউন্সিল হচ্ছে না। গত ২০ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘হচ্ছে না বিএনপির কাউন্সিল’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশের পর নেতা-কর্মীদের মাঝে নেমে এসেছে হতাশা। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, চেয়ারপারসনকে মুক্ত করে আগামী বছর তাকেসহ কাউন্সিল করতে চায় বিএনপি। আর চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে দলের ৮১টি সাংগঠনিক জেলা পুনর্গঠনের টার্গেট রয়েছে দলটির। সেই সঙ্গে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা নিয়েছে বিএনপি। তবে সে পরিকল্পনা কি আদৌ বাস্তবায়ন হবে, নাকি ‘পরি’ উড়ে গিয়ে শুধু ‘কল্পনা’ পড়ে থাকবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। কেননা, এ ধরনের অনেক পরিকল্পনা বিএনপি এর আগে নিলেও কোনোটিই সাফল্যের মুখ দেখেনি। কমিটি পুনর্গঠনের কথা বলে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদকসহ কয়েকটি পদে নাম ঘোষণা করার পর পূর্ণাঙ্গ কমিটির দেখা আর পাওয়া যায়নি। বিএনপি ওইসবের নাম দিয়েছে ‘সুপার ফাইভ’, ‘সুপার সেভেন’ কমিটি। গঠিত সেসব সুপার ফাইভ-সুপার সেভেন কমিটি বছরের পর বছর বহাল থাকছে।

পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের খবর হয়ে গেছে লাপাত্তা। এমনকি ভোটের মাধ্যমে ছাত্রদলের দুই সদস্যবিশিষ্ট আরেক সুপার কমিটি গঠনের পর এক মাস পেরিয়ে গেলেও পূর্ণাঙ্গ কমিটির কোনো খবর নেই।

এরই মধ্যে জাতীয় কাউন্সিল নিয়ে যে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হলো তা নেতা-কর্মীদের হতোদ্যম করে দিতে পারে বলে মনে করছেন দলটির শুভানুধ্যায়ীরা। এ বিষয়ে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ে পুনর্গঠনের কাজ চলছে। এরই মধ্যে ভোটের মাধ্যমে সহযোগী সংগঠন ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় সর্বত্র সব কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। পুরোপুরি প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পর জাতীয় সম্মেলন হবে।’ আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর কথায় দলটির তৃণমূল নেতা-কর্মীরা কতটুকু আশ্বস্ত হবেন বলা মুশকিল। কারণ, তাদের আশঙ্কা জেলা-উপজেলা কমিটি পুনর্গঠনের নামে দীর্ঘসূত্রতার বেড়াজালে জাতীয় কাউন্সিলকে আটকে ফেলা হতে পারে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের উল্লিখিত প্রতিবেদন প্রকাশের পর তৃণমূল নেতা-কর্মীদের অনেকেই ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় আমাকে বলেছেন, বর্তমান কমিটিতে যেসব অযোগ্য, অথর্ব ও টাকার বিনিময়ে পদ ক্রেতা নেতা রয়েছেন, তারা আগামীতে বাদ পড়ার আশঙ্কায় কাউন্সিল অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য পিছিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করতে পারেন। এ প্রসঙ্গে তারা ২০১২ সালের কাউন্সিল ভ-ুল হওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেন। তারা বলেন, ২০১৩ সালের শুরুতেই কাউন্সিল হওয়ার প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিল। ঠিক তার আগ মুহূর্তে পার্টি অফিসের সামনে জনসভায় ককটেল বিস্ফোরণ এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে অফিসে পুলিশের আক্রমণকে কাউন্সিল পিছিয়ে দেওয়ার অজুহাত হিসেবে দেখানো হয়। তারা বলেন, পুলিশ অফিসে ঢুকে কোনো কাগজপত্র নেয়নি। তাহলে কেন কাউন্সিল স্থগিত করা হয়েছিল? অনেকেই মনে করেন, সেবারও কমিটি থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কায় দলের একটি চক্র পুলিশি অভিযানকে অজুহাত হিসেবে কাজে লাগিয়ে কাউন্সিল অধিবেশন স্থগিত করে নিজেদের আসন অন্তত আরও তিন বছর টিকিয়ে রাখার সুযোগ পেয়েছিল। বলাই বাহুল্য, সে কাউন্সিল শেষ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ। এবারও একই ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আকার গঠনতন্ত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ছোট করা হবে- এ খবর প্রকাশের পর যাদের বাদ পড়ার আশঙ্কা রয়েছে, তারা কাউন্সিল যাতে না হয় সে চেষ্টায় রত হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

অন্যদিকে চেয়ারপারসনকে নিয়ে কাউন্সিল করার যে চিন্তাভাবনা করছেন দলটির নেতারা, তা কতটা সম্ভব হবে এ নিয়েও সংশয় রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দলটি তাদের শীর্ষ নেত্রীকে মুক্ত করতে পারবে কিনা তা একটা বিরাট প্রশ্ন। আর এ বিষয়ে দলটির নেতা-কর্মীরা অনেকটাই হতাশ। কারণ, দীর্ঘ দেড় বছরের অধিক সময় কারাগারে আছেন খালেদা জিয়া। এই সময়ের মধ্যে দলটির শীর্ষস্থানীয় নেতারা তাঁর মুক্তির বিষয়ে নানা কিসিমের কথা শোনালেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। ফলে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের হম্বিতম্বিকে তৃণমূল কর্মীরা এখন বায়বীয় আস্ফালন বলেই মনে করেন। আইনের মাধ্যমে নেত্রীকে মুক্ত করা সম্ভব নয়- নীতিনির্ধারকদের এহেন মন্তব্য তাদের কেবলই হতাশার সাগরে নিমজ্জিত করে। আর আন্দোলনের মাধ্যমে চেয়ারপারসনের মুক্তির বিষয়ে অনেকেই সন্দিহান। কেননা, সরকারকে দাবি মানতে বাধ্য করার মতো দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা বিএনপির বর্তমান নেতৃত্বের দ্বারা যে একেবারেই অসম্ভব তা সবাই বুঝে গেছেন।

সম্প্রতি বেগম জিয়ার মুক্তির বিষয়টি গণমাধ্যমে বেশ জোরালোভাবেই উঠে এসেছিল। কয়েকটি ঘটনা এবং নেতাদের কথায় মনে হয়েছিল সরকারের সঙ্গে সমঝোতার ফলস্বরূপ খালেদা জিয়া হয়তো সহসাই মুক্ত হয়ে আসবেন। বিষয়টি আলোচনায় আসে গত ১ অক্টোবর দলের যুগ্মমহাসচিব হারুনুর রশীদ এমপির নেতৃত্বে বিএনপির তিন এমপির বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের পর। এর পরদিন হারুনুর রশীদ এমপি দেখা করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে। একই দিন বিএনপির অন্য চারজন এমপিও দেখা করেন খালেদা জিয়ার সঙ্গে। এসব ঘটনার ভিত্তিতে খবর চাউর হয় যে, খালেদা জিয়ার জামিন প্রশ্নে সরকারের সঙ্গে বিএনপির সমঝোতা হচ্ছে। পত্রিকায় এমন খবরও বেরিয়েছিল, বিএনপি এমপিদের ‘মানবিক’ আবেদনে সরকারপক্ষে নমনীয়তা সৃষ্টি হয়েছে এবং জামিনে বেরিয়ে এসে বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে রাজিও হয়েছেন খালেদা জিয়া। কিন্তু সব জল্পনা-কল্পনার ফানুস চুপসে যায় ৩ অক্টোবর একটি পত্রিকার খবরে। তাতে বলা হয়, কারাবন্দী খালেদা জিয়ার জামিন ও চিকিৎসার জন্য দেশত্যাগের বিষয়ে আগের মতো কঠোর অবস্থানেই রয়েছে সরকার। ২ অক্টোবর গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির নেতাদের সঙ্গে এক অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তেমন ইঙ্গিত দেন বলে খবরে উল্লেখ করা হয়। পত্রিকার খবরে বলা হয়, বৈঠকে একজন নেতা খালেদা জিয়ার প্রসঙ্গ উত্থাপন করলে প্রধানমন্ত্রী ‘নো কমপ্রোমাইজ’ শব্দটি উচ্চারণ করে বলেন, ‘দেশে আইনের শাসন আছে। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কোনো অপরাধীর জন্য কোনো কমপ্রোমাইজ হবে না।’ একই দিন অন্য এক খবরে বলা হয়, দলীয় এমপিরা সাক্ষাৎকালে প্রয়োজনে সরকারের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে প্যারোল এবং পরে বিদেশে যাওয়ার পক্ষে মত দিলেও নাকচ করে দেন খালেদা জিয়া। পরে এ বিষয়টি নিয়ে তেমন কোনো কথাবার্তা শোনা যায়নি। অবশ্য মাঝেমধ্যেই বিএনপি নেতাদের ‘কঠোর আন্দোলনে’র মাধ্যমে নেত্রীকে মুক্ত করে আনার প্রত্যয় ব্যক্ত করতে দেখা যায়। তবে তা ইথারেই সীমাবদ্ধ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, খালেদা জিয়ার জামিনের বিষয়টি অনিশ্চয়তার মধ্যেই রয়ে গেল। ফলে দলনেত্রীকে মুক্ত করে তাকেসহ কাউন্সিল করা আদৌ সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়ে অনেকেরই সংশয় রয়েছে।

এদিকে বেশ কিছুদিন ধরেই বিএনপিকে ঢেলে সাজানোর কথা শোনা যাচ্ছিল। সপ্তম কাউন্সিল সামনে রেখে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে দলের পুনর্গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। জাতীয় কাউন্সিল নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হওয়ার পরও কর্মীদের মনোবল ঠিক রাখতে দলটি নানাবিধ উদ্যোগ নিতে চাচ্ছে। গত ১৮ অক্টোবর একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দলের নিষ্ক্রিয় নেতাদের ব্যাপারে কঠোর হতে যাচ্ছেন বিএনপি হাইকমান্ড। ষষ্ঠ কাউন্সিলের পর এসব নেতাকে সক্রিয় করার অনেক উদ্যোগ নেওয়া হলেও কাজ হয়নি। তাই তাদের দলের সাইডলাইনে রেখে ত্যাগী আর রাজপথের নেতাদের সামনে আনার পরিকল্পনা নিয়েছেন তারা। নেতা-কর্মীদের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি জানিয়েছে, নানা কারণে দলের অনেক নেতা দলীয় কার্যক্রম থেকে দূরে সরে আছেন। কেউ কেউ দলত্যাগও করেছেন। এর কারণ হিসেবে কর্মীরা বলছেন, ষষ্ঠ কাউন্সিলের পর অযোগ্য অনেককে পদ-পদবি দিয়ে খুশি করা হয়। কিন্তু পদ-পদবি পাওয়ার পরই তারা নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন। অন্যদিকে দলকে সুসংগঠিত করতে ওয়ান-ইলেভেনের সময় কথিত সংস্কার প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত নেতাদের পুনরায় দলে এনে সক্রিয় করার চিন্তাভাবনা করছে বিএনপি- এমন একটি খবরও পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। অবশ্য সংস্কারপন্থি নেতাদের ব্যাপারে বিএনপির একটি অংশের মনোভাব এখনো কঠোর। নেত্রীকে মাইনাস করতে যারা সক্রিয় ছিলেন, তাদের সঙ্গে একত্রে কাজ করতে রাজি নন ওই সময়ের ত্যাগী ও সোচ্চার নেতারা। ফলে সংস্কারপন্থিদের দলে ভেড়ানোর উদ্যোগ হিতে বিপরীত হয় কিনা বলা যায় না। এর ফলে দলে নতুন করে বিভক্তি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির আশঙ্কাও ব্যক্ত করেছেন অনেকে। অন্যদিকে জোটগত বিষয় নিয়েও স্বস্তিতে নেই বিএনপি। ২০-দলীয় জোটের শরিকদের চাপ রয়েছে ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার। আবার ঐক্যফ্রন্ট বলছে জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করতে। সম্প্রতি ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম সংগঠক ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বিএনপিকে পরামর্শ দিয়েছেন জামায়াতকে ‘তালাক’ দিয়ে ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে রাজপথে এসে দাঁড়াতে। তা না হলে দলনেত্রীর মুক্তি আসবে না- এ কথাও বলেছেন তিনি। এ অবস্থায় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোট নিয়ে বিএনপি ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি’ অবস্থায় রয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির ভবিষ্যৎ নিয়ে দলটির শুভানুধ্যায়ীরা চিন্তিত। তারা মনে করেন, এলোমেলোভাবে পথ চলতে গিয়ে দলটি বার বার পথ হারিয়ে ফেলছে। পথ খুঁজে পাওয়ার পরিবর্তে তারা ক্রমেই সমস্যা-সংকটের গহিন অরণ্যে প্রবেশ করছে। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে সঠিক পথের দিশা তারা কবে পাবে বা আদৌ পাবে কিনা তা শুধু ভবিতব্যই বলতে পারে।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
ঋণনির্ভর বাজেট
ঋণনির্ভর বাজেট
একান্নবর্তী পরিবারের কোরবানি
একান্নবর্তী পরিবারের কোরবানি
ছাত্ররাই দেশের বড় সম্পদ
ছাত্ররাই দেশের বড় সম্পদ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
কোরবানির বিধান
কোরবানির বিধান
নাজুক মানবাধিকার
নাজুক মানবাধিকার
চারদিকে সংকট
চারদিকে সংকট
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মব ফ্যাসিজম!
মব ফ্যাসিজম!
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি
সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি

এই মাত্র | নগর জীবন

‘বেস্ট হসপিটালিটি আইকন’ সম্মাননা পেলেন শাখাওয়াত হোসেন
‘বেস্ট হসপিটালিটি আইকন’ সম্মাননা পেলেন শাখাওয়াত হোসেন

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৮ নদীর পানি বাড়ছে, ৩ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি শঙ্কা
৮ নদীর পানি বাড়ছে, ৩ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি শঙ্কা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কোহলির জন্য ট্রফি জিততে চায় বেঙ্গালুরু
কোহলির জন্য ট্রফি জিততে চায় বেঙ্গালুরু

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন পুলিশের সার্ভার সচল
শাহজালাল বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন পুলিশের সার্ভার সচল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাথায় পানির ট্যাংক পড়ে মাদ্রাসাছাত্রী নিহত
মাথায় পানির ট্যাংক পড়ে মাদ্রাসাছাত্রী নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির গরু নিয়ে ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
কোরবানির গরু নিয়ে ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাঠামোগত রূপান্তরে বলিষ্ঠতা অনুপস্থিত
কাঠামোগত রূপান্তরে বলিষ্ঠতা অনুপস্থিত

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যর্থ বাজেট
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যর্থ বাজেট

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৌলভীবাজারে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ
মৌলভীবাজারে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ১, অধরা খুনি
ব্যবসায়ীকে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ১, অধরা খুনি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে কাভার্ডভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
যাত্রাবাড়ীতে কাভার্ডভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ৮ জনকে পুশইন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ৮ জনকে পুশইন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের ধাক্কায় নিহত ২
পিকআপের ধাক্কায় নিহত ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!
কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন
শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা
পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উৎসবমুখর পরিবেশে প্যারিসে সাফের টানা ৬ষ্ঠ বারের মতো বাণিজ্য মেলা
উৎসবমুখর পরিবেশে প্যারিসে সাফের টানা ৬ষ্ঠ বারের মতো বাণিজ্য মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টাঙ্গাইলে ট্রাকে মাইক্রোর ধাক্কা, প্রাণ গেল ৩ জনের
টাঙ্গাইলে ট্রাকে মাইক্রোর ধাক্কা, প্রাণ গেল ৩ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু স্কুল-কলেজে ঈদের ছুটি
আজ থেকে শুরু স্কুল-কলেজে ঈদের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার
গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নারায়ণগঞ্জ জেলা সমন্বয় কমিটি গঠন
এনসিপির নারায়ণগঞ্জ জেলা সমন্বয় কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ২২ মোটরসাইকেল জব্দ
চাঁদপুরে ২২ মোটরসাইকেল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে বিশৃঙ্খলা : পাকিস্তানে জেল থেকে দুই শতাধিক কয়েদির পলায়ন
ভূমিকম্প আতঙ্কে বিশৃঙ্খলা : পাকিস্তানে জেল থেকে দুই শতাধিক কয়েদির পলায়ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব
রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন
ন্যায়বিচার পেয়েছি, রায় দ্রুত কার্যকর চাই : মেজর সিনহার বোন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট
ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি
সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা
বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?
ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিগারেটের দাম বাড়তে পারে
সিগারেটের দাম বাড়তে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক
ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার
লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল
‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি
নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি তো এনসিপির মামা না যে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে: রুমিন ফারহানা
বিএনপি তো এনসিপির মামা না যে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : নাহিদ
জুলাই সনদের পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না
ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব
নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ের মৃত্যুতে পাকিস্তান যেতে চেয়েও ভিসা পাননি আদনান সামি
মায়ের মৃত্যুতে পাকিস্তান যেতে চেয়েও ভিসা পাননি আদনান সামি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত
জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা ছাড়াই চীনে যেতে পারবেন লাতিন আমেরিকার পাঁচ দেশের নাগরিকরা
ভিসা ছাড়াই চীনে যেতে পারবেন লাতিন আমেরিকার পাঁচ দেশের নাগরিকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক
ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন
বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীসহ ১৯ জনের নামে হত্যাচেষ্টা মামলা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীসহ ১৯ জনের নামে হত্যাচেষ্টা মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’
গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্কুটে-পাউরুটিতে গত বছরের তুলনায় বেশী ভ্যাট বসবে না : অর্থ উপদেষ্টা
বিস্কুটে-পাউরুটিতে গত বছরের তুলনায় বেশী ভ্যাট বসবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার
ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ আনন্দে বন্যার হানা
ঈদ আনন্দে বন্যার হানা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং

নগর জীবন

পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য
পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়
মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

সম্পাদকীয়

২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়
২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?
কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়বে
দাম বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!
লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়
পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়

নগর জীবন

দাম কমবে
দাম কমবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন শূন্যের বাজেট
তিন শূন্যের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা

খবর

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে
নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়
কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত
প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত
রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত

খবর

সুস্থগরু চেনার উপায়
সুস্থগরু চেনার উপায়

স্বাস্থ্য

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা

নগর জীবন

ব্যতিক্রমধর্মী বাজেট এবার
ব্যতিক্রমধর্মী বাজেট এবার

প্রথম পৃষ্ঠা

তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক
তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক

নগর জীবন

গবেষণার নামে ৬ কোটি টাকা লোপাট
গবেষণার নামে ৬ কোটি টাকা লোপাট

নগর জীবন

বাজেট রূপান্তরের বদলে সংখ্যার খেলা হয়ে দাঁড়িয়েছে
বাজেট রূপান্তরের বদলে সংখ্যার খেলা হয়ে দাঁড়িয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা