শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

অবশেষে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
অবশেষে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

দেশটা নৈতিকতার অবক্ষয়ের একেবারেই তলানিতে এসে ঠেকেছে। অমাবস্যার রাতেও জোনাকির আলো একটা মাদকতা ছড়ায়। মনে হয় অসংখ্য নক্ষত্ররাজি যেন সুদূর আকাশ থেকে নয়, নিকটবর্তী উচ্চতা থেকে তাদের অস্তিত্ব সগৌরবে জানান দিচ্ছে। আলো কম হতে পারে, সংখ্যা সীমিত হতে পারে কিন্তু অস্তিত্বের জানান দেওয়ার প্রচ- গৌরব রয়েছে জোনাকির আলোর মধ্যে; তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমাদের মূল্যবোধের দারিদ্র্যকবলিত, দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন, নৈতিকতাবিবর্জিত এ সমাজে যে ব্যতিক্রম নেই; তা নয়। কিন্তু দুর্নীতিমুক্ত ব্যক্তিত্বরাও দুর্নীতিবাজদের প্রবল দৌরাত্ম্যের কাছে অসহায় এবং কোণঠাসা। তারা নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ। মরুভূমিতে ঝড়ের আগে ঝড়ের ঘ্রাণপ্রাপ্ত উটের মতো তারা মুখ গুঁজে পড়ে রয়েছেন। ভাব-ভাষাহীন তো বটেই, অনেকটাই নিষ্প্রাণ। অন্যায়ের প্রতিবাদের উজ্জীবতা ও নির্ভয় সাহসবঞ্চিত হওয়ার কারণে গোটা দেশটাই আজ মুমূর্ষু। এসবের কারণ আজ সর্বজনবিদিত। সরকারি প্রভাববলয়ের চেম্বারলেনের ছাতা হয়তো বা মাথার ওপর ধরা থাকত। কিন্তু অকস্মাৎ কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গের মতো শেখ হাসিনা জেগে উঠলেন। দুর্নীতি, দুর্নীতিবাজ ও দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে তিনি কার্যকর পদক্ষেপ নিলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযানে এমনকি র‌্যাবের কাছে সম্রাটের জবানবন্দিতেই এমনসব কথা এবং এমনসব ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতার তথ্য বেরিয়ে আসতে লাগল, যা অবলোকন করে গোটা জাতি বিস্মিত ও কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেল। তা সত্ত্বেও এ দেশের মানুষ যারা রক্তের চড়া দামে স্বাধীনতা অর্জন করেছেন, যারা বুলেট ও বেয়নেটের আঘাতে নিজেদের বিদীর্ণ বক্ষে অসহনীয় যন্ত্রণা সহ্য করে স্বাধীনতার সূর্যকে উদারচিত্ত ও বীরদর্পে আলিঙ্গন করেছেন, তাদের সমর্থনপুষ্ট হয়েই শেখ হাসিনা দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন, অনাচার-অবিচার, ক্যাসিনো এবং সব ধরনের উচ্ছৃঙ্খলতার বিরুদ্ধে কার্যকর এক অনন্যসাধারণ অভিযান শুরু করলেন। এবারের এ অভিযানে তার প্রচ- অভিনবত্ব হলো- আত্মীয়তার পরিম-ল তিনি ভাঙতে সক্ষম হয়েছেন। একাত্তর বছরের যুবক (!) ওমর ফারুক চৌধুরীকে শুধু পদবঞ্চিতই হতে হয়নি, তাকে বিচারের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে- জাতি এ প্রত্যাশা করছে এবং উজ্জীবিত হয়েছে। যার প্রত্যক্ষ দৃষ্টান্ত, দুদক কর্তৃক ওমর ফারুকের পরিবারের সবার (স্ত্রী, পুত্র, কন্যাসহ তার নিজের) ব্যাংক হিসাব তলব। এ পদক্ষেপ অব্যাহত থাকলে এমনসব তথ্য নিশ্চিতভাবেই বেরিয়ে আসবে, যাতে তার পক্ষে গ্রেফতার এড়ানো সম্ভব তো হবেই না, কঠিন কঠিন দুর্নীতি মামলার আসামি হতে হবে, তাও প্রায় সুনিশ্চিত। সরকার-প্রধান প্রত্যয়দৃঢ় একক সিদ্ধান্তে এ রকম একটি অভিযান পরিচালনার নির্ভয় পদক্ষেপ নেবেন, তাতে জাতি শুধু বিস্ময়াভিভূতই নয়, বিমুগ্ধও। শুধু তীক্ষ্ন দৃষ্টিতে নজর রাখতে হবে, দুর্নীতির হোতারা যেন দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে না পারেন। যদিও আকাশ ও স্থলপথে তাদের অনেকেরই দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তবু দেশবাসী মনে করে তাদের দুর্বৃত্তায়নের যে তথ্য-উপাত্ত সরকারের হাতে রয়েছে তারই জোরে মামলা দায়ের করে গ্রেফতার করলে তাদের দেশত্যাগের আশঙ্কাটি মোটামুটি বিলুপ্ত হয়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সুদৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ ও শাস্তিবিধানের দৃষ্টান্ত পৃথিবীতে বিস্তর।

ইরানের আয়াতুল্লাহ খোমেনি, মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদ দৃঢ়তার সঙ্গে মোটা দাগে মৃত্যুদন্ড প্রদান করে যখন অভিযান শুরু করেন, তখন দেশবাসী স্বচ্ছন্দ মানসিকতায় বিষয়টিকে মেনে নিতে পারেনি। বিশ্ববাসীও সেসব অভিযানের সমালোচনা ও নিন্দা করেছে। তবে খোমেনি তো বটেই, এমনকি মাহাথির মোহাম্মদের মতো নম্র-ভদ্র, স্বল্পভাষী ব্যক্তিত্বটিও কোনো সমালোচনা আমলে নিয়ে থমকে দাঁড়াননি। অভিযানের বদৌলতে দেশ যখন একটা শৃঙ্খলার আবর্তে আসে ও দুর্বৃত্তায়ন অনেকাংশে স্তব্ধ হয়ে যায়, তখন তো খোমেনির নাম কঠোর ও ন্যায়বান শাসকের প্রতিশব্দে পরিণত হয়। মাহাথির মোহাম্মদও দেশের জনগণের কাছে এমন সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করেন যে, বিশ্বের দৃষ্টির নিরিখে প্রতীয়মান হচ্ছিল যে, তাঁর অবর্তমানে মালয়েশিয়ার প্রশাসন হয়তো অচল হয়ে যাবে। বহুদিন প্রবাসে থাকার পর তড়িঘড়ি করে ছোট্ট একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে কারাগারে অবরুদ্ধ তারই একসময়ের মন্ত্রী ও সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইবরাহিমের সঙ্গে সমঝোতা করে সম্প্রতি আবারও তিনি বিপুল গৌরবে ক্ষমতায় পুনঃপ্রতিষ্ঠিত। অবসর থেকে ফিরে এসে আবারও তাকে রাজনীতিতে আসতে হলো, সেটিও তার দেশ ও সময়ের প্রয়োজনে।

এতে আরেকটি বিষয় পরিষ্কার হয়েছে, সততা ও যোগ্যতার জোরে জনতার হৃদয়ের গভীরে অধিষ্ঠিত সিংহাসনে কেউ যদি আসন পাততে পারেন, তাহলে তা কতটুকু সুসংহত হয় জনতার প্রতীতি ও প্রত্যয়ের শক্তিতে।

সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি অভূতপূর্ব ও অভিনব ঘটনা ঘটে গেল। রাশেদ খান মেনন এ দেশের রাজনীতিতে পরিচিত একটি নাম। এবং তার সংগঠনটি বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। ১৪ দলের হয়ে জোটবদ্ধ নির্বাচন করে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং সংরক্ষিত (মহিলা) আসনে নিজের স্ত্রীকে সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনীত করেন। যদিও তার সংগঠনের অভ্যন্তরে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী তার আপন অর্ধাঙ্গিনীকে সংসদ সদস্য বানানোর এ সিদ্ধান্তের বিপক্ষে ছিলেন বলে শোনা যায়। রাশেদ খান মেনন ১৪ দলের প্রভাবশালী নেতা- এটা বলা যায়। বিগত দুটি মন্ত্রিসভার তিনি সদস্য ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীকালে বর্তমান মন্ত্রিসভায় তার নাম সংযুক্ত হয়নি। স্থানীয় সংসদ সদস্য হিসেবে তিনি ভিকারুননিসা নূন ও আইডিয়াল স্কুল পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ছিলেন। সেই সময় শিক্ষক নিয়োগ ও ভর্তিবাণিজ্যে তার সংশ্লিষ্টতার নানা কথা গুঞ্জরিত হয়েছে। এটা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী কোনো মানুষের কাছেই সুখকর নয়। আমার কাছে তো নয়ই। ছাত্রাবস্থায় আমরা বন্ধু ছিলাম। আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে আমরা একসঙ্গে মিছিলে হেঁটেছি। একসঙ্গে কারারুদ্ধও থেকেছি। সম্প্রতি ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান যখন শুরু হলো, তখন জানা গেল, ফকিরাপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবের তিনি চেয়ারম্যান। সম্রাট ও খালেদের জবানিতে সেখান থেকে মেননের মাসহারা পাওয়ার তথ্যও উঠে এসেছে। ব্যক্তিগত সমালোচনা বা কারও চরিত্রহননের আলোচনা আমার অভিপ্রেত নয়। তবু সংবাদমাধ্যমে এ তথ্যগুলো অবহিত হলে নিঃসন্দেহে হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। লক্ষ্য করা যায়, এ দেশের বাম রাজনীতিকদের মধ্যে যে যত কট্টর ও খ্যাতনামা, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণের জন্য তারা তত পল্টি খেয়েছেন। বাম সংগঠনগুলো খন্ড-বিখন্ড ও চূর্ণ-বিচূর্ণ হতে হতে আদর্শের রং-রূপ-নির্যাস সবকিছু হারিয়ে নিঃশেষিত হয়ে পড়েছে; যেন সাপের পরিত্যক্ত খোলস।

মেনন তার প্রদত্ত বক্তব্যে একটু ভুল করেছেন গাছের ডালে বসে গুঁড়ি কাটার মতো। ‘আমি সাক্ষ্য দিয়ে বলছি’- সংসদ সদস্য হিসেবে বহাল থেকে এটি বলা নিতান্তই অসংগত এবং আহাম্মকি। মহাজোটের মনোনয়নে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে মেননও নির্বাচিত হয়েছিলেন। বিরোধী দলের অভিযোগ ও ব্যাপক জনশ্রুতি আছে যে, সরকারি দলের কর্মী এবং প্রশাসনের একটি অংশ ২৯ ডিসেম্বর রাতভর সিল মেরে ব্যালট বাক্স ভর্তি করে ফেলেন। কী দুর্ভাগ্য এ দেশের মানুষের! এটি সর্বজনবিদিত হলেও কেউ চ্যালেঞ্জ করেননি। হাই কোর্টে রিট তো দূরে থাক, এর বিরুদ্ধে একটা মানববন্ধনও হয়নি, মিছিল-সমাবেশ হয়নি। সংবাদমাধ্যমও অকাতরে এটিকে হজম করেছে। সম্পাদকীয় ও উপসম্পাদকীয় তো দূরের কথা, এই সীমাহীন ও অভূতপূর্ব কারচুপির প্রতিবাদমূলক কোনো নিবন্ধও সংবাদমাধ্যমের মহল থেকে প্রতিভাত হয়নি। সেই ১৯৬২ সালে আইয়ুবের আমল থেকে অনেক নির্বাচন অবলোকন করেছি। মাদার-এ-মিল্লাতের নির্বাচন থেকে শুরু করে সক্রিয়ভাবে বহু নির্বাচনী কর্মকান্ডে সচেতন কর্মী হিসেবে অংশ নিয়েছি। কিন্তু গতবারের সংসদ নির্বাচনের বিস্ময়কর ঘটনা আর কখনো দেখিনি, এমনকি শুনিনি। নির্বাচন তো নয়, যেন ভানুমতির খেলা। বিএনপি এখন নিঃশেষিত প্রাণ, নিঃশেষিতপ্রায়। তবে ব্যারিস্টার মওদুদ ও মি. রিজভী বিবৃতিবিশারদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। কোনো রাজনৈতিক ঘটনা ঘটতে পারে না, যা তাদের বিবৃতি প্রদানে বিরত রাখতে পারে। তবে বাস্তবতা হলো এই যে, এই দুই বিবৃতিবিশারদের বিবৃতির সূত্র ধরে কোনো মিছিল বের হয় না, এমনকি রাজধানীর রাজপথে কেউ সংঘবদ্ধ হয়ে স্লোগানমুখরিত কণ্ঠে অথবা মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হস্তে পথপরিক্রমণ করেন না। এটা খালেদা জিয়ার রাজনীতির নিষ্ঠুর পরিহাস না ক্যান্টনমেন্টের গর্ভে ও সামরিক ব্যক্তিত্বের ঔরসে জন্মলাভ করা একটি সংগঠনের স্বাভাবিক পরিণতি- ভাববার বিষয়। তবে অবস্থাদৃষ্টে বলা যায়, শেখ হাসিনা রাজনৈতিক কণ্টকবিমুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে খালেদা জিয়াকে সানুগ্রহে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে পারেন। কিংবা বিএনপির প্রথম সারির নেতৃত্বকে প্রকাশ্য এবং গোপনে নানা ধরনের অনুদান ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান করতে পারেন। কিন্তু এটি তো সমস্যার সমাধান নয়। ১৯৫৮ থেকে ’৬৮ সাল পর্যন্ত আইয়ুব খান কী দোর্দ- প্রতাপে দেশ শাসন করেছেন! অবস্থাদৃষ্টে মনে হতো আমৃত্যু তিনি ক্ষমতার সিংহাসনে অধিষ্ঠিত থাকবেন, তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার কেউ কোথাও নেই। কিন্তু হঠাৎ করে ’৬৯ সালে তাকে বিদায় নিতে হলো, অকস্মাৎ ’৬৮ সালের শেষের দিকে তার বিরুদ্ধে গণরোষ রাজনৈতিক বিক্ষোভে রূপান্তরিত হওয়ার কারণে। আইয়ুব খান ’৬৮ সালে মহাসমারোহে তার উন্নয়নের ডিকেড পালন করেছিলেন। ’৬৯ সালেই তার যবনিকাপাত হবে, এটি অনুধাবন করতে পারলে নিশ্চয়ই তিনি ডিকেড পালন করতেন না। বরং জনরোষ ক্ষান্ত করার উদ্যোগ নিতেন। মিছিলের উচ্চারিত দাবি শ্রবণের চেষ্টা করতেন, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে জনতার সঙ্গে ক্ষমতার একটা রাখিবন্ধন তৈরির অন্তত উদ্যোগ গ্রহণ করতেন।

আজকের ক্ষমতাসীনদের সবিনয়ে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই- শুধু আইয়ুবের পতন নয়, জিয়া-এরশাদেরও পতন হয়েছে ইথারের বাণী শুনেও উপেক্ষা করার কারণে। দার্শনিক সক্রেটিস বলে গেছেন, যে কোনো স্বৈরাচারের পতন বাতাসের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ভেসে বেড়ায়। যারা ক্ষমতাসীন তাদের ইথারে ভেসে বেড়ানো অমোঘ বাণী শোনাতে গেলে হেমলক বিষ করে মৃত্যুদ- কার্যকর করতে হয়। তবু তা অনেক গৌরবের। তবে দুঃখের বিষয়, স্বৈরাচাররা কখনোই এ ঘ্রাণ নেওয়ার প্রয়োজন বোধ করেন না। উল্টো কেউ স্মরণ করিয়ে দিতে গেলে তাকে রাজরোষের পরিণতিতে হেমলক বিষ পান করে প্রাপ্ত মৃত্যুদ- কার্যকর করতে হয়। হেমলক পান করার মুহূর্তে সক্রেটিস তার শিষ্য প্লেটোকে উদ্দেশ করে বলেছেন, অন্যায়ের সঙ্গে আপস করা অথবা অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়ার চাইতে হেমলক পান করে মৃত্যুবরণ করা অনেক শ্রেয়তর। কারণ ইতিহাসে তার স্থান হবে গৌরবের। ইতিহাস মিথ্যার মূল্য দেয় না। বরং সত্যকে সসম্মানে তুলে ধরে। সত্য অম্লান, অজেয় এবং কালজয়ী।

আজকে বাংলাদেশে যারা দোর্দ- প্রতাপে শাসন করছেন, তারা ইতিহাসের এসব অমোঘ ঘটনা বিস্মৃত তো বটেই, অপাঙ্ক্তেয় ও তুচ্ছ মনে করেন। বরং তাদের বর্তমান ক্ষমতার সীমানাকে এতটাই দিগন্তবিস্তৃত মনে করেন যে, তার যেন কোনো শেষ নেই, কোনো পরিসমাপ্তি নেই। কালের স্রোতধারায় যে কোনো বিপর্যয় এসে সাধের সিংহাসন ভেঙেচুরে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিতে পারে- এটা তো তাদের চিন্তার পরিম-লে আসেই না, বরং কেউ এ ব্যাপারে নির্দেশনা দিলেও শাসকরা তাকে দেশদ্রোহিতা মনে করেন। তাই আবারও পুনরুল্লেখ করতে হয়, ইতিহাসের নির্মম শিক্ষা এই যে, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। মোসাহেবরা তার চারপাশে স্তাবকতার এমন দুর্ভেদ্য প্রাচীর গড়ে তোলে যে, তার ভিতরে অন্তঃস্থিত স্বৈরাচারমুক্ত বিশ্বকে অবলোকন করতে পারে না। তাই সংকুচিত পরিসরে পারিষদবর্গের ওপর নির্ভর করে তাকে বাঁচতে হয়, শাসনকার্য পরিচালনা করতে হয়।

আমাদের দেশে শেখ হাসিনা মাঝেমধ্যেই এমনভাবে আড়মোড়া ভেঙে ওঠেন যে, মনে হয় যেন কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গ হয়েছে। তিনি এখন নিজের দৃষ্টিতে সবকিছু অবলোকন করবেন এবং বিবেকের নির্দেশনায় সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয়, অতীতে এটি কয়েকবার দুঃস্বপ্নে রূপান্তরিত হয়েছে। ফলে অবস্থা দাঁড়িয়েছে ‘যথা পূর্বং- তথা পরং’। রাজনীতি ও দেশ যেন একটা স্থবিরতার অদৃশ্য বন্ধনে বাঁধা পড়ে আছে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা