শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

অবশেষে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
অবশেষে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

দেশটা নৈতিকতার অবক্ষয়ের একেবারেই তলানিতে এসে ঠেকেছে। অমাবস্যার রাতেও জোনাকির আলো একটা মাদকতা ছড়ায়। মনে হয় অসংখ্য নক্ষত্ররাজি যেন সুদূর আকাশ থেকে নয়, নিকটবর্তী উচ্চতা থেকে তাদের অস্তিত্ব সগৌরবে জানান দিচ্ছে। আলো কম হতে পারে, সংখ্যা সীমিত হতে পারে কিন্তু অস্তিত্বের জানান দেওয়ার প্রচ- গৌরব রয়েছে জোনাকির আলোর মধ্যে; তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমাদের মূল্যবোধের দারিদ্র্যকবলিত, দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন, নৈতিকতাবিবর্জিত এ সমাজে যে ব্যতিক্রম নেই; তা নয়। কিন্তু দুর্নীতিমুক্ত ব্যক্তিত্বরাও দুর্নীতিবাজদের প্রবল দৌরাত্ম্যের কাছে অসহায় এবং কোণঠাসা। তারা নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ। মরুভূমিতে ঝড়ের আগে ঝড়ের ঘ্রাণপ্রাপ্ত উটের মতো তারা মুখ গুঁজে পড়ে রয়েছেন। ভাব-ভাষাহীন তো বটেই, অনেকটাই নিষ্প্রাণ। অন্যায়ের প্রতিবাদের উজ্জীবতা ও নির্ভয় সাহসবঞ্চিত হওয়ার কারণে গোটা দেশটাই আজ মুমূর্ষু। এসবের কারণ আজ সর্বজনবিদিত। সরকারি প্রভাববলয়ের চেম্বারলেনের ছাতা হয়তো বা মাথার ওপর ধরা থাকত। কিন্তু অকস্মাৎ কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গের মতো শেখ হাসিনা জেগে উঠলেন। দুর্নীতি, দুর্নীতিবাজ ও দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে তিনি কার্যকর পদক্ষেপ নিলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযানে এমনকি র‌্যাবের কাছে সম্রাটের জবানবন্দিতেই এমনসব কথা এবং এমনসব ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতার তথ্য বেরিয়ে আসতে লাগল, যা অবলোকন করে গোটা জাতি বিস্মিত ও কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেল। তা সত্ত্বেও এ দেশের মানুষ যারা রক্তের চড়া দামে স্বাধীনতা অর্জন করেছেন, যারা বুলেট ও বেয়নেটের আঘাতে নিজেদের বিদীর্ণ বক্ষে অসহনীয় যন্ত্রণা সহ্য করে স্বাধীনতার সূর্যকে উদারচিত্ত ও বীরদর্পে আলিঙ্গন করেছেন, তাদের সমর্থনপুষ্ট হয়েই শেখ হাসিনা দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন, অনাচার-অবিচার, ক্যাসিনো এবং সব ধরনের উচ্ছৃঙ্খলতার বিরুদ্ধে কার্যকর এক অনন্যসাধারণ অভিযান শুরু করলেন। এবারের এ অভিযানে তার প্রচ- অভিনবত্ব হলো- আত্মীয়তার পরিম-ল তিনি ভাঙতে সক্ষম হয়েছেন। একাত্তর বছরের যুবক (!) ওমর ফারুক চৌধুরীকে শুধু পদবঞ্চিতই হতে হয়নি, তাকে বিচারের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে- জাতি এ প্রত্যাশা করছে এবং উজ্জীবিত হয়েছে। যার প্রত্যক্ষ দৃষ্টান্ত, দুদক কর্তৃক ওমর ফারুকের পরিবারের সবার (স্ত্রী, পুত্র, কন্যাসহ তার নিজের) ব্যাংক হিসাব তলব। এ পদক্ষেপ অব্যাহত থাকলে এমনসব তথ্য নিশ্চিতভাবেই বেরিয়ে আসবে, যাতে তার পক্ষে গ্রেফতার এড়ানো সম্ভব তো হবেই না, কঠিন কঠিন দুর্নীতি মামলার আসামি হতে হবে, তাও প্রায় সুনিশ্চিত। সরকার-প্রধান প্রত্যয়দৃঢ় একক সিদ্ধান্তে এ রকম একটি অভিযান পরিচালনার নির্ভয় পদক্ষেপ নেবেন, তাতে জাতি শুধু বিস্ময়াভিভূতই নয়, বিমুগ্ধও। শুধু তীক্ষ্ন দৃষ্টিতে নজর রাখতে হবে, দুর্নীতির হোতারা যেন দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে না পারেন। যদিও আকাশ ও স্থলপথে তাদের অনেকেরই দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তবু দেশবাসী মনে করে তাদের দুর্বৃত্তায়নের যে তথ্য-উপাত্ত সরকারের হাতে রয়েছে তারই জোরে মামলা দায়ের করে গ্রেফতার করলে তাদের দেশত্যাগের আশঙ্কাটি মোটামুটি বিলুপ্ত হয়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সুদৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ ও শাস্তিবিধানের দৃষ্টান্ত পৃথিবীতে বিস্তর।

ইরানের আয়াতুল্লাহ খোমেনি, মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদ দৃঢ়তার সঙ্গে মোটা দাগে মৃত্যুদন্ড প্রদান করে যখন অভিযান শুরু করেন, তখন দেশবাসী স্বচ্ছন্দ মানসিকতায় বিষয়টিকে মেনে নিতে পারেনি। বিশ্ববাসীও সেসব অভিযানের সমালোচনা ও নিন্দা করেছে। তবে খোমেনি তো বটেই, এমনকি মাহাথির মোহাম্মদের মতো নম্র-ভদ্র, স্বল্পভাষী ব্যক্তিত্বটিও কোনো সমালোচনা আমলে নিয়ে থমকে দাঁড়াননি। অভিযানের বদৌলতে দেশ যখন একটা শৃঙ্খলার আবর্তে আসে ও দুর্বৃত্তায়ন অনেকাংশে স্তব্ধ হয়ে যায়, তখন তো খোমেনির নাম কঠোর ও ন্যায়বান শাসকের প্রতিশব্দে পরিণত হয়। মাহাথির মোহাম্মদও দেশের জনগণের কাছে এমন সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করেন যে, বিশ্বের দৃষ্টির নিরিখে প্রতীয়মান হচ্ছিল যে, তাঁর অবর্তমানে মালয়েশিয়ার প্রশাসন হয়তো অচল হয়ে যাবে। বহুদিন প্রবাসে থাকার পর তড়িঘড়ি করে ছোট্ট একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে কারাগারে অবরুদ্ধ তারই একসময়ের মন্ত্রী ও সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইবরাহিমের সঙ্গে সমঝোতা করে সম্প্রতি আবারও তিনি বিপুল গৌরবে ক্ষমতায় পুনঃপ্রতিষ্ঠিত। অবসর থেকে ফিরে এসে আবারও তাকে রাজনীতিতে আসতে হলো, সেটিও তার দেশ ও সময়ের প্রয়োজনে।

এতে আরেকটি বিষয় পরিষ্কার হয়েছে, সততা ও যোগ্যতার জোরে জনতার হৃদয়ের গভীরে অধিষ্ঠিত সিংহাসনে কেউ যদি আসন পাততে পারেন, তাহলে তা কতটুকু সুসংহত হয় জনতার প্রতীতি ও প্রত্যয়ের শক্তিতে।

সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি অভূতপূর্ব ও অভিনব ঘটনা ঘটে গেল। রাশেদ খান মেনন এ দেশের রাজনীতিতে পরিচিত একটি নাম। এবং তার সংগঠনটি বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। ১৪ দলের হয়ে জোটবদ্ধ নির্বাচন করে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং সংরক্ষিত (মহিলা) আসনে নিজের স্ত্রীকে সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনীত করেন। যদিও তার সংগঠনের অভ্যন্তরে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী তার আপন অর্ধাঙ্গিনীকে সংসদ সদস্য বানানোর এ সিদ্ধান্তের বিপক্ষে ছিলেন বলে শোনা যায়। রাশেদ খান মেনন ১৪ দলের প্রভাবশালী নেতা- এটা বলা যায়। বিগত দুটি মন্ত্রিসভার তিনি সদস্য ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীকালে বর্তমান মন্ত্রিসভায় তার নাম সংযুক্ত হয়নি। স্থানীয় সংসদ সদস্য হিসেবে তিনি ভিকারুননিসা নূন ও আইডিয়াল স্কুল পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ছিলেন। সেই সময় শিক্ষক নিয়োগ ও ভর্তিবাণিজ্যে তার সংশ্লিষ্টতার নানা কথা গুঞ্জরিত হয়েছে। এটা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী কোনো মানুষের কাছেই সুখকর নয়। আমার কাছে তো নয়ই। ছাত্রাবস্থায় আমরা বন্ধু ছিলাম। আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে আমরা একসঙ্গে মিছিলে হেঁটেছি। একসঙ্গে কারারুদ্ধও থেকেছি। সম্প্রতি ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান যখন শুরু হলো, তখন জানা গেল, ফকিরাপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবের তিনি চেয়ারম্যান। সম্রাট ও খালেদের জবানিতে সেখান থেকে মেননের মাসহারা পাওয়ার তথ্যও উঠে এসেছে। ব্যক্তিগত সমালোচনা বা কারও চরিত্রহননের আলোচনা আমার অভিপ্রেত নয়। তবু সংবাদমাধ্যমে এ তথ্যগুলো অবহিত হলে নিঃসন্দেহে হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। লক্ষ্য করা যায়, এ দেশের বাম রাজনীতিকদের মধ্যে যে যত কট্টর ও খ্যাতনামা, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণের জন্য তারা তত পল্টি খেয়েছেন। বাম সংগঠনগুলো খন্ড-বিখন্ড ও চূর্ণ-বিচূর্ণ হতে হতে আদর্শের রং-রূপ-নির্যাস সবকিছু হারিয়ে নিঃশেষিত হয়ে পড়েছে; যেন সাপের পরিত্যক্ত খোলস।

মেনন তার প্রদত্ত বক্তব্যে একটু ভুল করেছেন গাছের ডালে বসে গুঁড়ি কাটার মতো। ‘আমি সাক্ষ্য দিয়ে বলছি’- সংসদ সদস্য হিসেবে বহাল থেকে এটি বলা নিতান্তই অসংগত এবং আহাম্মকি। মহাজোটের মনোনয়নে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে মেননও নির্বাচিত হয়েছিলেন। বিরোধী দলের অভিযোগ ও ব্যাপক জনশ্রুতি আছে যে, সরকারি দলের কর্মী এবং প্রশাসনের একটি অংশ ২৯ ডিসেম্বর রাতভর সিল মেরে ব্যালট বাক্স ভর্তি করে ফেলেন। কী দুর্ভাগ্য এ দেশের মানুষের! এটি সর্বজনবিদিত হলেও কেউ চ্যালেঞ্জ করেননি। হাই কোর্টে রিট তো দূরে থাক, এর বিরুদ্ধে একটা মানববন্ধনও হয়নি, মিছিল-সমাবেশ হয়নি। সংবাদমাধ্যমও অকাতরে এটিকে হজম করেছে। সম্পাদকীয় ও উপসম্পাদকীয় তো দূরের কথা, এই সীমাহীন ও অভূতপূর্ব কারচুপির প্রতিবাদমূলক কোনো নিবন্ধও সংবাদমাধ্যমের মহল থেকে প্রতিভাত হয়নি। সেই ১৯৬২ সালে আইয়ুবের আমল থেকে অনেক নির্বাচন অবলোকন করেছি। মাদার-এ-মিল্লাতের নির্বাচন থেকে শুরু করে সক্রিয়ভাবে বহু নির্বাচনী কর্মকান্ডে সচেতন কর্মী হিসেবে অংশ নিয়েছি। কিন্তু গতবারের সংসদ নির্বাচনের বিস্ময়কর ঘটনা আর কখনো দেখিনি, এমনকি শুনিনি। নির্বাচন তো নয়, যেন ভানুমতির খেলা। বিএনপি এখন নিঃশেষিত প্রাণ, নিঃশেষিতপ্রায়। তবে ব্যারিস্টার মওদুদ ও মি. রিজভী বিবৃতিবিশারদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। কোনো রাজনৈতিক ঘটনা ঘটতে পারে না, যা তাদের বিবৃতি প্রদানে বিরত রাখতে পারে। তবে বাস্তবতা হলো এই যে, এই দুই বিবৃতিবিশারদের বিবৃতির সূত্র ধরে কোনো মিছিল বের হয় না, এমনকি রাজধানীর রাজপথে কেউ সংঘবদ্ধ হয়ে স্লোগানমুখরিত কণ্ঠে অথবা মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হস্তে পথপরিক্রমণ করেন না। এটা খালেদা জিয়ার রাজনীতির নিষ্ঠুর পরিহাস না ক্যান্টনমেন্টের গর্ভে ও সামরিক ব্যক্তিত্বের ঔরসে জন্মলাভ করা একটি সংগঠনের স্বাভাবিক পরিণতি- ভাববার বিষয়। তবে অবস্থাদৃষ্টে বলা যায়, শেখ হাসিনা রাজনৈতিক কণ্টকবিমুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে খালেদা জিয়াকে সানুগ্রহে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে পারেন। কিংবা বিএনপির প্রথম সারির নেতৃত্বকে প্রকাশ্য এবং গোপনে নানা ধরনের অনুদান ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান করতে পারেন। কিন্তু এটি তো সমস্যার সমাধান নয়। ১৯৫৮ থেকে ’৬৮ সাল পর্যন্ত আইয়ুব খান কী দোর্দ- প্রতাপে দেশ শাসন করেছেন! অবস্থাদৃষ্টে মনে হতো আমৃত্যু তিনি ক্ষমতার সিংহাসনে অধিষ্ঠিত থাকবেন, তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার কেউ কোথাও নেই। কিন্তু হঠাৎ করে ’৬৯ সালে তাকে বিদায় নিতে হলো, অকস্মাৎ ’৬৮ সালের শেষের দিকে তার বিরুদ্ধে গণরোষ রাজনৈতিক বিক্ষোভে রূপান্তরিত হওয়ার কারণে। আইয়ুব খান ’৬৮ সালে মহাসমারোহে তার উন্নয়নের ডিকেড পালন করেছিলেন। ’৬৯ সালেই তার যবনিকাপাত হবে, এটি অনুধাবন করতে পারলে নিশ্চয়ই তিনি ডিকেড পালন করতেন না। বরং জনরোষ ক্ষান্ত করার উদ্যোগ নিতেন। মিছিলের উচ্চারিত দাবি শ্রবণের চেষ্টা করতেন, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে জনতার সঙ্গে ক্ষমতার একটা রাখিবন্ধন তৈরির অন্তত উদ্যোগ গ্রহণ করতেন।

আজকের ক্ষমতাসীনদের সবিনয়ে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই- শুধু আইয়ুবের পতন নয়, জিয়া-এরশাদেরও পতন হয়েছে ইথারের বাণী শুনেও উপেক্ষা করার কারণে। দার্শনিক সক্রেটিস বলে গেছেন, যে কোনো স্বৈরাচারের পতন বাতাসের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ভেসে বেড়ায়। যারা ক্ষমতাসীন তাদের ইথারে ভেসে বেড়ানো অমোঘ বাণী শোনাতে গেলে হেমলক বিষ করে মৃত্যুদ- কার্যকর করতে হয়। তবু তা অনেক গৌরবের। তবে দুঃখের বিষয়, স্বৈরাচাররা কখনোই এ ঘ্রাণ নেওয়ার প্রয়োজন বোধ করেন না। উল্টো কেউ স্মরণ করিয়ে দিতে গেলে তাকে রাজরোষের পরিণতিতে হেমলক বিষ পান করে প্রাপ্ত মৃত্যুদ- কার্যকর করতে হয়। হেমলক পান করার মুহূর্তে সক্রেটিস তার শিষ্য প্লেটোকে উদ্দেশ করে বলেছেন, অন্যায়ের সঙ্গে আপস করা অথবা অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়ার চাইতে হেমলক পান করে মৃত্যুবরণ করা অনেক শ্রেয়তর। কারণ ইতিহাসে তার স্থান হবে গৌরবের। ইতিহাস মিথ্যার মূল্য দেয় না। বরং সত্যকে সসম্মানে তুলে ধরে। সত্য অম্লান, অজেয় এবং কালজয়ী।

আজকে বাংলাদেশে যারা দোর্দ- প্রতাপে শাসন করছেন, তারা ইতিহাসের এসব অমোঘ ঘটনা বিস্মৃত তো বটেই, অপাঙ্ক্তেয় ও তুচ্ছ মনে করেন। বরং তাদের বর্তমান ক্ষমতার সীমানাকে এতটাই দিগন্তবিস্তৃত মনে করেন যে, তার যেন কোনো শেষ নেই, কোনো পরিসমাপ্তি নেই। কালের স্রোতধারায় যে কোনো বিপর্যয় এসে সাধের সিংহাসন ভেঙেচুরে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিতে পারে- এটা তো তাদের চিন্তার পরিম-লে আসেই না, বরং কেউ এ ব্যাপারে নির্দেশনা দিলেও শাসকরা তাকে দেশদ্রোহিতা মনে করেন। তাই আবারও পুনরুল্লেখ করতে হয়, ইতিহাসের নির্মম শিক্ষা এই যে, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। মোসাহেবরা তার চারপাশে স্তাবকতার এমন দুর্ভেদ্য প্রাচীর গড়ে তোলে যে, তার ভিতরে অন্তঃস্থিত স্বৈরাচারমুক্ত বিশ্বকে অবলোকন করতে পারে না। তাই সংকুচিত পরিসরে পারিষদবর্গের ওপর নির্ভর করে তাকে বাঁচতে হয়, শাসনকার্য পরিচালনা করতে হয়।

আমাদের দেশে শেখ হাসিনা মাঝেমধ্যেই এমনভাবে আড়মোড়া ভেঙে ওঠেন যে, মনে হয় যেন কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গ হয়েছে। তিনি এখন নিজের দৃষ্টিতে সবকিছু অবলোকন করবেন এবং বিবেকের নির্দেশনায় সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয়, অতীতে এটি কয়েকবার দুঃস্বপ্নে রূপান্তরিত হয়েছে। ফলে অবস্থা দাঁড়িয়েছে ‘যথা পূর্বং- তথা পরং’। রাজনীতি ও দেশ যেন একটা স্থবিরতার অদৃশ্য বন্ধনে বাঁধা পড়ে আছে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক শিক্ষা
প্রাথমিক শিক্ষা
ব্যাংক লুটপাট
ব্যাংক লুটপাট
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
আড়ি পাতা
আড়ি পাতা
দারিদ্র্য বাড়ছেই
দারিদ্র্য বাড়ছেই
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক
তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫
আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার
ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স
ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১
পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস
৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩
বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি
ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায়  চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায় চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি
হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা
নারায়ণগঞ্জে আরাফাত রহমান কোকো আন্তর্জাতিক ব্লিটজ দাবা প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে সরে এসে জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপলো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০
যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে ভয়াবহ বন্দুক হামলা, আহত অন্তত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
শহীদ ও আহতদের পরিবারের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা নারীসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা
হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে
গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর
টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া
লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা
মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত
৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আফ্রিদিকে বাঁচাতে ফাঁসানো হলো বসুন্ধরা এমডিকে
আফ্রিদিকে বাঁচাতে ফাঁসানো হলো বসুন্ধরা এমডিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর
নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর

দেশগ্রাম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০৭০ বস্তা সার জব্দ
১০৭০ বস্তা সার জব্দ

দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ

পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী
পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী

পূর্ব-পশ্চিম

মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন
মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন

পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

খেলার মাঠ দখলের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
খেলার মাঠ দখলের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

ছেঁড়া নোট নিয়ে দ্বন্দ্বে দোকানির মৃত্যু
ছেঁড়া নোট নিয়ে দ্বন্দ্বে দোকানির মৃত্যু

দেশগ্রাম

জম্মু-কাশ্মীরে বৈষ্ণদেবীর যাত্রাপথে ভূমিধস, নিহত ৩১
জম্মু-কাশ্মীরে বৈষ্ণদেবীর যাত্রাপথে ভূমিধস, নিহত ৩১

পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ বিতরণ
পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ বিতরণ

দেশগ্রাম

অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার
অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া
স্কুলে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানান কর্মসূচি
নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানান কর্মসূচি

দেশগ্রাম