শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

অবশেষে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
অবশেষে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

দেশটা নৈতিকতার অবক্ষয়ের একেবারেই তলানিতে এসে ঠেকেছে। অমাবস্যার রাতেও জোনাকির আলো একটা মাদকতা ছড়ায়। মনে হয় অসংখ্য নক্ষত্ররাজি যেন সুদূর আকাশ থেকে নয়, নিকটবর্তী উচ্চতা থেকে তাদের অস্তিত্ব সগৌরবে জানান দিচ্ছে। আলো কম হতে পারে, সংখ্যা সীমিত হতে পারে কিন্তু অস্তিত্বের জানান দেওয়ার প্রচ- গৌরব রয়েছে জোনাকির আলোর মধ্যে; তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমাদের মূল্যবোধের দারিদ্র্যকবলিত, দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন, নৈতিকতাবিবর্জিত এ সমাজে যে ব্যতিক্রম নেই; তা নয়। কিন্তু দুর্নীতিমুক্ত ব্যক্তিত্বরাও দুর্নীতিবাজদের প্রবল দৌরাত্ম্যের কাছে অসহায় এবং কোণঠাসা। তারা নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ। মরুভূমিতে ঝড়ের আগে ঝড়ের ঘ্রাণপ্রাপ্ত উটের মতো তারা মুখ গুঁজে পড়ে রয়েছেন। ভাব-ভাষাহীন তো বটেই, অনেকটাই নিষ্প্রাণ। অন্যায়ের প্রতিবাদের উজ্জীবতা ও নির্ভয় সাহসবঞ্চিত হওয়ার কারণে গোটা দেশটাই আজ মুমূর্ষু। এসবের কারণ আজ সর্বজনবিদিত। সরকারি প্রভাববলয়ের চেম্বারলেনের ছাতা হয়তো বা মাথার ওপর ধরা থাকত। কিন্তু অকস্মাৎ কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গের মতো শেখ হাসিনা জেগে উঠলেন। দুর্নীতি, দুর্নীতিবাজ ও দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে তিনি কার্যকর পদক্ষেপ নিলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযানে এমনকি র‌্যাবের কাছে সম্রাটের জবানবন্দিতেই এমনসব কথা এবং এমনসব ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতার তথ্য বেরিয়ে আসতে লাগল, যা অবলোকন করে গোটা জাতি বিস্মিত ও কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেল। তা সত্ত্বেও এ দেশের মানুষ যারা রক্তের চড়া দামে স্বাধীনতা অর্জন করেছেন, যারা বুলেট ও বেয়নেটের আঘাতে নিজেদের বিদীর্ণ বক্ষে অসহনীয় যন্ত্রণা সহ্য করে স্বাধীনতার সূর্যকে উদারচিত্ত ও বীরদর্পে আলিঙ্গন করেছেন, তাদের সমর্থনপুষ্ট হয়েই শেখ হাসিনা দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন, অনাচার-অবিচার, ক্যাসিনো এবং সব ধরনের উচ্ছৃঙ্খলতার বিরুদ্ধে কার্যকর এক অনন্যসাধারণ অভিযান শুরু করলেন। এবারের এ অভিযানে তার প্রচ- অভিনবত্ব হলো- আত্মীয়তার পরিম-ল তিনি ভাঙতে সক্ষম হয়েছেন। একাত্তর বছরের যুবক (!) ওমর ফারুক চৌধুরীকে শুধু পদবঞ্চিতই হতে হয়নি, তাকে বিচারের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে- জাতি এ প্রত্যাশা করছে এবং উজ্জীবিত হয়েছে। যার প্রত্যক্ষ দৃষ্টান্ত, দুদক কর্তৃক ওমর ফারুকের পরিবারের সবার (স্ত্রী, পুত্র, কন্যাসহ তার নিজের) ব্যাংক হিসাব তলব। এ পদক্ষেপ অব্যাহত থাকলে এমনসব তথ্য নিশ্চিতভাবেই বেরিয়ে আসবে, যাতে তার পক্ষে গ্রেফতার এড়ানো সম্ভব তো হবেই না, কঠিন কঠিন দুর্নীতি মামলার আসামি হতে হবে, তাও প্রায় সুনিশ্চিত। সরকার-প্রধান প্রত্যয়দৃঢ় একক সিদ্ধান্তে এ রকম একটি অভিযান পরিচালনার নির্ভয় পদক্ষেপ নেবেন, তাতে জাতি শুধু বিস্ময়াভিভূতই নয়, বিমুগ্ধও। শুধু তীক্ষ্ন দৃষ্টিতে নজর রাখতে হবে, দুর্নীতির হোতারা যেন দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে না পারেন। যদিও আকাশ ও স্থলপথে তাদের অনেকেরই দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তবু দেশবাসী মনে করে তাদের দুর্বৃত্তায়নের যে তথ্য-উপাত্ত সরকারের হাতে রয়েছে তারই জোরে মামলা দায়ের করে গ্রেফতার করলে তাদের দেশত্যাগের আশঙ্কাটি মোটামুটি বিলুপ্ত হয়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সুদৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ ও শাস্তিবিধানের দৃষ্টান্ত পৃথিবীতে বিস্তর।

ইরানের আয়াতুল্লাহ খোমেনি, মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদ দৃঢ়তার সঙ্গে মোটা দাগে মৃত্যুদন্ড প্রদান করে যখন অভিযান শুরু করেন, তখন দেশবাসী স্বচ্ছন্দ মানসিকতায় বিষয়টিকে মেনে নিতে পারেনি। বিশ্ববাসীও সেসব অভিযানের সমালোচনা ও নিন্দা করেছে। তবে খোমেনি তো বটেই, এমনকি মাহাথির মোহাম্মদের মতো নম্র-ভদ্র, স্বল্পভাষী ব্যক্তিত্বটিও কোনো সমালোচনা আমলে নিয়ে থমকে দাঁড়াননি। অভিযানের বদৌলতে দেশ যখন একটা শৃঙ্খলার আবর্তে আসে ও দুর্বৃত্তায়ন অনেকাংশে স্তব্ধ হয়ে যায়, তখন তো খোমেনির নাম কঠোর ও ন্যায়বান শাসকের প্রতিশব্দে পরিণত হয়। মাহাথির মোহাম্মদও দেশের জনগণের কাছে এমন সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করেন যে, বিশ্বের দৃষ্টির নিরিখে প্রতীয়মান হচ্ছিল যে, তাঁর অবর্তমানে মালয়েশিয়ার প্রশাসন হয়তো অচল হয়ে যাবে। বহুদিন প্রবাসে থাকার পর তড়িঘড়ি করে ছোট্ট একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে কারাগারে অবরুদ্ধ তারই একসময়ের মন্ত্রী ও সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইবরাহিমের সঙ্গে সমঝোতা করে সম্প্রতি আবারও তিনি বিপুল গৌরবে ক্ষমতায় পুনঃপ্রতিষ্ঠিত। অবসর থেকে ফিরে এসে আবারও তাকে রাজনীতিতে আসতে হলো, সেটিও তার দেশ ও সময়ের প্রয়োজনে।

এতে আরেকটি বিষয় পরিষ্কার হয়েছে, সততা ও যোগ্যতার জোরে জনতার হৃদয়ের গভীরে অধিষ্ঠিত সিংহাসনে কেউ যদি আসন পাততে পারেন, তাহলে তা কতটুকু সুসংহত হয় জনতার প্রতীতি ও প্রত্যয়ের শক্তিতে।

সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি অভূতপূর্ব ও অভিনব ঘটনা ঘটে গেল। রাশেদ খান মেনন এ দেশের রাজনীতিতে পরিচিত একটি নাম। এবং তার সংগঠনটি বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। ১৪ দলের হয়ে জোটবদ্ধ নির্বাচন করে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং সংরক্ষিত (মহিলা) আসনে নিজের স্ত্রীকে সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনীত করেন। যদিও তার সংগঠনের অভ্যন্তরে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী তার আপন অর্ধাঙ্গিনীকে সংসদ সদস্য বানানোর এ সিদ্ধান্তের বিপক্ষে ছিলেন বলে শোনা যায়। রাশেদ খান মেনন ১৪ দলের প্রভাবশালী নেতা- এটা বলা যায়। বিগত দুটি মন্ত্রিসভার তিনি সদস্য ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীকালে বর্তমান মন্ত্রিসভায় তার নাম সংযুক্ত হয়নি। স্থানীয় সংসদ সদস্য হিসেবে তিনি ভিকারুননিসা নূন ও আইডিয়াল স্কুল পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ছিলেন। সেই সময় শিক্ষক নিয়োগ ও ভর্তিবাণিজ্যে তার সংশ্লিষ্টতার নানা কথা গুঞ্জরিত হয়েছে। এটা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী কোনো মানুষের কাছেই সুখকর নয়। আমার কাছে তো নয়ই। ছাত্রাবস্থায় আমরা বন্ধু ছিলাম। আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে আমরা একসঙ্গে মিছিলে হেঁটেছি। একসঙ্গে কারারুদ্ধও থেকেছি। সম্প্রতি ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান যখন শুরু হলো, তখন জানা গেল, ফকিরাপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবের তিনি চেয়ারম্যান। সম্রাট ও খালেদের জবানিতে সেখান থেকে মেননের মাসহারা পাওয়ার তথ্যও উঠে এসেছে। ব্যক্তিগত সমালোচনা বা কারও চরিত্রহননের আলোচনা আমার অভিপ্রেত নয়। তবু সংবাদমাধ্যমে এ তথ্যগুলো অবহিত হলে নিঃসন্দেহে হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। লক্ষ্য করা যায়, এ দেশের বাম রাজনীতিকদের মধ্যে যে যত কট্টর ও খ্যাতনামা, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণের জন্য তারা তত পল্টি খেয়েছেন। বাম সংগঠনগুলো খন্ড-বিখন্ড ও চূর্ণ-বিচূর্ণ হতে হতে আদর্শের রং-রূপ-নির্যাস সবকিছু হারিয়ে নিঃশেষিত হয়ে পড়েছে; যেন সাপের পরিত্যক্ত খোলস।

মেনন তার প্রদত্ত বক্তব্যে একটু ভুল করেছেন গাছের ডালে বসে গুঁড়ি কাটার মতো। ‘আমি সাক্ষ্য দিয়ে বলছি’- সংসদ সদস্য হিসেবে বহাল থেকে এটি বলা নিতান্তই অসংগত এবং আহাম্মকি। মহাজোটের মনোনয়নে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে মেননও নির্বাচিত হয়েছিলেন। বিরোধী দলের অভিযোগ ও ব্যাপক জনশ্রুতি আছে যে, সরকারি দলের কর্মী এবং প্রশাসনের একটি অংশ ২৯ ডিসেম্বর রাতভর সিল মেরে ব্যালট বাক্স ভর্তি করে ফেলেন। কী দুর্ভাগ্য এ দেশের মানুষের! এটি সর্বজনবিদিত হলেও কেউ চ্যালেঞ্জ করেননি। হাই কোর্টে রিট তো দূরে থাক, এর বিরুদ্ধে একটা মানববন্ধনও হয়নি, মিছিল-সমাবেশ হয়নি। সংবাদমাধ্যমও অকাতরে এটিকে হজম করেছে। সম্পাদকীয় ও উপসম্পাদকীয় তো দূরের কথা, এই সীমাহীন ও অভূতপূর্ব কারচুপির প্রতিবাদমূলক কোনো নিবন্ধও সংবাদমাধ্যমের মহল থেকে প্রতিভাত হয়নি। সেই ১৯৬২ সালে আইয়ুবের আমল থেকে অনেক নির্বাচন অবলোকন করেছি। মাদার-এ-মিল্লাতের নির্বাচন থেকে শুরু করে সক্রিয়ভাবে বহু নির্বাচনী কর্মকান্ডে সচেতন কর্মী হিসেবে অংশ নিয়েছি। কিন্তু গতবারের সংসদ নির্বাচনের বিস্ময়কর ঘটনা আর কখনো দেখিনি, এমনকি শুনিনি। নির্বাচন তো নয়, যেন ভানুমতির খেলা। বিএনপি এখন নিঃশেষিত প্রাণ, নিঃশেষিতপ্রায়। তবে ব্যারিস্টার মওদুদ ও মি. রিজভী বিবৃতিবিশারদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। কোনো রাজনৈতিক ঘটনা ঘটতে পারে না, যা তাদের বিবৃতি প্রদানে বিরত রাখতে পারে। তবে বাস্তবতা হলো এই যে, এই দুই বিবৃতিবিশারদের বিবৃতির সূত্র ধরে কোনো মিছিল বের হয় না, এমনকি রাজধানীর রাজপথে কেউ সংঘবদ্ধ হয়ে স্লোগানমুখরিত কণ্ঠে অথবা মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হস্তে পথপরিক্রমণ করেন না। এটা খালেদা জিয়ার রাজনীতির নিষ্ঠুর পরিহাস না ক্যান্টনমেন্টের গর্ভে ও সামরিক ব্যক্তিত্বের ঔরসে জন্মলাভ করা একটি সংগঠনের স্বাভাবিক পরিণতি- ভাববার বিষয়। তবে অবস্থাদৃষ্টে বলা যায়, শেখ হাসিনা রাজনৈতিক কণ্টকবিমুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে খালেদা জিয়াকে সানুগ্রহে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে পারেন। কিংবা বিএনপির প্রথম সারির নেতৃত্বকে প্রকাশ্য এবং গোপনে নানা ধরনের অনুদান ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান করতে পারেন। কিন্তু এটি তো সমস্যার সমাধান নয়। ১৯৫৮ থেকে ’৬৮ সাল পর্যন্ত আইয়ুব খান কী দোর্দ- প্রতাপে দেশ শাসন করেছেন! অবস্থাদৃষ্টে মনে হতো আমৃত্যু তিনি ক্ষমতার সিংহাসনে অধিষ্ঠিত থাকবেন, তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার কেউ কোথাও নেই। কিন্তু হঠাৎ করে ’৬৯ সালে তাকে বিদায় নিতে হলো, অকস্মাৎ ’৬৮ সালের শেষের দিকে তার বিরুদ্ধে গণরোষ রাজনৈতিক বিক্ষোভে রূপান্তরিত হওয়ার কারণে। আইয়ুব খান ’৬৮ সালে মহাসমারোহে তার উন্নয়নের ডিকেড পালন করেছিলেন। ’৬৯ সালেই তার যবনিকাপাত হবে, এটি অনুধাবন করতে পারলে নিশ্চয়ই তিনি ডিকেড পালন করতেন না। বরং জনরোষ ক্ষান্ত করার উদ্যোগ নিতেন। মিছিলের উচ্চারিত দাবি শ্রবণের চেষ্টা করতেন, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে জনতার সঙ্গে ক্ষমতার একটা রাখিবন্ধন তৈরির অন্তত উদ্যোগ গ্রহণ করতেন।

আজকের ক্ষমতাসীনদের সবিনয়ে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই- শুধু আইয়ুবের পতন নয়, জিয়া-এরশাদেরও পতন হয়েছে ইথারের বাণী শুনেও উপেক্ষা করার কারণে। দার্শনিক সক্রেটিস বলে গেছেন, যে কোনো স্বৈরাচারের পতন বাতাসের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ভেসে বেড়ায়। যারা ক্ষমতাসীন তাদের ইথারে ভেসে বেড়ানো অমোঘ বাণী শোনাতে গেলে হেমলক বিষ করে মৃত্যুদ- কার্যকর করতে হয়। তবু তা অনেক গৌরবের। তবে দুঃখের বিষয়, স্বৈরাচাররা কখনোই এ ঘ্রাণ নেওয়ার প্রয়োজন বোধ করেন না। উল্টো কেউ স্মরণ করিয়ে দিতে গেলে তাকে রাজরোষের পরিণতিতে হেমলক বিষ পান করে প্রাপ্ত মৃত্যুদ- কার্যকর করতে হয়। হেমলক পান করার মুহূর্তে সক্রেটিস তার শিষ্য প্লেটোকে উদ্দেশ করে বলেছেন, অন্যায়ের সঙ্গে আপস করা অথবা অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়ার চাইতে হেমলক পান করে মৃত্যুবরণ করা অনেক শ্রেয়তর। কারণ ইতিহাসে তার স্থান হবে গৌরবের। ইতিহাস মিথ্যার মূল্য দেয় না। বরং সত্যকে সসম্মানে তুলে ধরে। সত্য অম্লান, অজেয় এবং কালজয়ী।

আজকে বাংলাদেশে যারা দোর্দ- প্রতাপে শাসন করছেন, তারা ইতিহাসের এসব অমোঘ ঘটনা বিস্মৃত তো বটেই, অপাঙ্ক্তেয় ও তুচ্ছ মনে করেন। বরং তাদের বর্তমান ক্ষমতার সীমানাকে এতটাই দিগন্তবিস্তৃত মনে করেন যে, তার যেন কোনো শেষ নেই, কোনো পরিসমাপ্তি নেই। কালের স্রোতধারায় যে কোনো বিপর্যয় এসে সাধের সিংহাসন ভেঙেচুরে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিতে পারে- এটা তো তাদের চিন্তার পরিম-লে আসেই না, বরং কেউ এ ব্যাপারে নির্দেশনা দিলেও শাসকরা তাকে দেশদ্রোহিতা মনে করেন। তাই আবারও পুনরুল্লেখ করতে হয়, ইতিহাসের নির্মম শিক্ষা এই যে, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। মোসাহেবরা তার চারপাশে স্তাবকতার এমন দুর্ভেদ্য প্রাচীর গড়ে তোলে যে, তার ভিতরে অন্তঃস্থিত স্বৈরাচারমুক্ত বিশ্বকে অবলোকন করতে পারে না। তাই সংকুচিত পরিসরে পারিষদবর্গের ওপর নির্ভর করে তাকে বাঁচতে হয়, শাসনকার্য পরিচালনা করতে হয়।

আমাদের দেশে শেখ হাসিনা মাঝেমধ্যেই এমনভাবে আড়মোড়া ভেঙে ওঠেন যে, মনে হয় যেন কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গ হয়েছে। তিনি এখন নিজের দৃষ্টিতে সবকিছু অবলোকন করবেন এবং বিবেকের নির্দেশনায় সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয়, অতীতে এটি কয়েকবার দুঃস্বপ্নে রূপান্তরিত হয়েছে। ফলে অবস্থা দাঁড়িয়েছে ‘যথা পূর্বং- তথা পরং’। রাজনীতি ও দেশ যেন একটা স্থবিরতার অদৃশ্য বন্ধনে বাঁধা পড়ে আছে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি