শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

অবশেষে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
অবশেষে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

দেশটা নৈতিকতার অবক্ষয়ের একেবারেই তলানিতে এসে ঠেকেছে। অমাবস্যার রাতেও জোনাকির আলো একটা মাদকতা ছড়ায়। মনে হয় অসংখ্য নক্ষত্ররাজি যেন সুদূর আকাশ থেকে নয়, নিকটবর্তী উচ্চতা থেকে তাদের অস্তিত্ব সগৌরবে জানান দিচ্ছে। আলো কম হতে পারে, সংখ্যা সীমিত হতে পারে কিন্তু অস্তিত্বের জানান দেওয়ার প্রচ- গৌরব রয়েছে জোনাকির আলোর মধ্যে; তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমাদের মূল্যবোধের দারিদ্র্যকবলিত, দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন, নৈতিকতাবিবর্জিত এ সমাজে যে ব্যতিক্রম নেই; তা নয়। কিন্তু দুর্নীতিমুক্ত ব্যক্তিত্বরাও দুর্নীতিবাজদের প্রবল দৌরাত্ম্যের কাছে অসহায় এবং কোণঠাসা। তারা নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ। মরুভূমিতে ঝড়ের আগে ঝড়ের ঘ্রাণপ্রাপ্ত উটের মতো তারা মুখ গুঁজে পড়ে রয়েছেন। ভাব-ভাষাহীন তো বটেই, অনেকটাই নিষ্প্রাণ। অন্যায়ের প্রতিবাদের উজ্জীবতা ও নির্ভয় সাহসবঞ্চিত হওয়ার কারণে গোটা দেশটাই আজ মুমূর্ষু। এসবের কারণ আজ সর্বজনবিদিত। সরকারি প্রভাববলয়ের চেম্বারলেনের ছাতা হয়তো বা মাথার ওপর ধরা থাকত। কিন্তু অকস্মাৎ কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গের মতো শেখ হাসিনা জেগে উঠলেন। দুর্নীতি, দুর্নীতিবাজ ও দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে তিনি কার্যকর পদক্ষেপ নিলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযানে এমনকি র‌্যাবের কাছে সম্রাটের জবানবন্দিতেই এমনসব কথা এবং এমনসব ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতার তথ্য বেরিয়ে আসতে লাগল, যা অবলোকন করে গোটা জাতি বিস্মিত ও কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেল। তা সত্ত্বেও এ দেশের মানুষ যারা রক্তের চড়া দামে স্বাধীনতা অর্জন করেছেন, যারা বুলেট ও বেয়নেটের আঘাতে নিজেদের বিদীর্ণ বক্ষে অসহনীয় যন্ত্রণা সহ্য করে স্বাধীনতার সূর্যকে উদারচিত্ত ও বীরদর্পে আলিঙ্গন করেছেন, তাদের সমর্থনপুষ্ট হয়েই শেখ হাসিনা দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন, অনাচার-অবিচার, ক্যাসিনো এবং সব ধরনের উচ্ছৃঙ্খলতার বিরুদ্ধে কার্যকর এক অনন্যসাধারণ অভিযান শুরু করলেন। এবারের এ অভিযানে তার প্রচ- অভিনবত্ব হলো- আত্মীয়তার পরিম-ল তিনি ভাঙতে সক্ষম হয়েছেন। একাত্তর বছরের যুবক (!) ওমর ফারুক চৌধুরীকে শুধু পদবঞ্চিতই হতে হয়নি, তাকে বিচারের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে- জাতি এ প্রত্যাশা করছে এবং উজ্জীবিত হয়েছে। যার প্রত্যক্ষ দৃষ্টান্ত, দুদক কর্তৃক ওমর ফারুকের পরিবারের সবার (স্ত্রী, পুত্র, কন্যাসহ তার নিজের) ব্যাংক হিসাব তলব। এ পদক্ষেপ অব্যাহত থাকলে এমনসব তথ্য নিশ্চিতভাবেই বেরিয়ে আসবে, যাতে তার পক্ষে গ্রেফতার এড়ানো সম্ভব তো হবেই না, কঠিন কঠিন দুর্নীতি মামলার আসামি হতে হবে, তাও প্রায় সুনিশ্চিত। সরকার-প্রধান প্রত্যয়দৃঢ় একক সিদ্ধান্তে এ রকম একটি অভিযান পরিচালনার নির্ভয় পদক্ষেপ নেবেন, তাতে জাতি শুধু বিস্ময়াভিভূতই নয়, বিমুগ্ধও। শুধু তীক্ষ্ন দৃষ্টিতে নজর রাখতে হবে, দুর্নীতির হোতারা যেন দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে না পারেন। যদিও আকাশ ও স্থলপথে তাদের অনেকেরই দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তবু দেশবাসী মনে করে তাদের দুর্বৃত্তায়নের যে তথ্য-উপাত্ত সরকারের হাতে রয়েছে তারই জোরে মামলা দায়ের করে গ্রেফতার করলে তাদের দেশত্যাগের আশঙ্কাটি মোটামুটি বিলুপ্ত হয়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সুদৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ ও শাস্তিবিধানের দৃষ্টান্ত পৃথিবীতে বিস্তর।

ইরানের আয়াতুল্লাহ খোমেনি, মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদ দৃঢ়তার সঙ্গে মোটা দাগে মৃত্যুদন্ড প্রদান করে যখন অভিযান শুরু করেন, তখন দেশবাসী স্বচ্ছন্দ মানসিকতায় বিষয়টিকে মেনে নিতে পারেনি। বিশ্ববাসীও সেসব অভিযানের সমালোচনা ও নিন্দা করেছে। তবে খোমেনি তো বটেই, এমনকি মাহাথির মোহাম্মদের মতো নম্র-ভদ্র, স্বল্পভাষী ব্যক্তিত্বটিও কোনো সমালোচনা আমলে নিয়ে থমকে দাঁড়াননি। অভিযানের বদৌলতে দেশ যখন একটা শৃঙ্খলার আবর্তে আসে ও দুর্বৃত্তায়ন অনেকাংশে স্তব্ধ হয়ে যায়, তখন তো খোমেনির নাম কঠোর ও ন্যায়বান শাসকের প্রতিশব্দে পরিণত হয়। মাহাথির মোহাম্মদও দেশের জনগণের কাছে এমন সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করেন যে, বিশ্বের দৃষ্টির নিরিখে প্রতীয়মান হচ্ছিল যে, তাঁর অবর্তমানে মালয়েশিয়ার প্রশাসন হয়তো অচল হয়ে যাবে। বহুদিন প্রবাসে থাকার পর তড়িঘড়ি করে ছোট্ট একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে কারাগারে অবরুদ্ধ তারই একসময়ের মন্ত্রী ও সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইবরাহিমের সঙ্গে সমঝোতা করে সম্প্রতি আবারও তিনি বিপুল গৌরবে ক্ষমতায় পুনঃপ্রতিষ্ঠিত। অবসর থেকে ফিরে এসে আবারও তাকে রাজনীতিতে আসতে হলো, সেটিও তার দেশ ও সময়ের প্রয়োজনে।

এতে আরেকটি বিষয় পরিষ্কার হয়েছে, সততা ও যোগ্যতার জোরে জনতার হৃদয়ের গভীরে অধিষ্ঠিত সিংহাসনে কেউ যদি আসন পাততে পারেন, তাহলে তা কতটুকু সুসংহত হয় জনতার প্রতীতি ও প্রত্যয়ের শক্তিতে।

সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি অভূতপূর্ব ও অভিনব ঘটনা ঘটে গেল। রাশেদ খান মেনন এ দেশের রাজনীতিতে পরিচিত একটি নাম। এবং তার সংগঠনটি বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। ১৪ দলের হয়ে জোটবদ্ধ নির্বাচন করে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং সংরক্ষিত (মহিলা) আসনে নিজের স্ত্রীকে সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনীত করেন। যদিও তার সংগঠনের অভ্যন্তরে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী তার আপন অর্ধাঙ্গিনীকে সংসদ সদস্য বানানোর এ সিদ্ধান্তের বিপক্ষে ছিলেন বলে শোনা যায়। রাশেদ খান মেনন ১৪ দলের প্রভাবশালী নেতা- এটা বলা যায়। বিগত দুটি মন্ত্রিসভার তিনি সদস্য ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীকালে বর্তমান মন্ত্রিসভায় তার নাম সংযুক্ত হয়নি। স্থানীয় সংসদ সদস্য হিসেবে তিনি ভিকারুননিসা নূন ও আইডিয়াল স্কুল পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ছিলেন। সেই সময় শিক্ষক নিয়োগ ও ভর্তিবাণিজ্যে তার সংশ্লিষ্টতার নানা কথা গুঞ্জরিত হয়েছে। এটা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী কোনো মানুষের কাছেই সুখকর নয়। আমার কাছে তো নয়ই। ছাত্রাবস্থায় আমরা বন্ধু ছিলাম। আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে আমরা একসঙ্গে মিছিলে হেঁটেছি। একসঙ্গে কারারুদ্ধও থেকেছি। সম্প্রতি ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান যখন শুরু হলো, তখন জানা গেল, ফকিরাপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবের তিনি চেয়ারম্যান। সম্রাট ও খালেদের জবানিতে সেখান থেকে মেননের মাসহারা পাওয়ার তথ্যও উঠে এসেছে। ব্যক্তিগত সমালোচনা বা কারও চরিত্রহননের আলোচনা আমার অভিপ্রেত নয়। তবু সংবাদমাধ্যমে এ তথ্যগুলো অবহিত হলে নিঃসন্দেহে হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। লক্ষ্য করা যায়, এ দেশের বাম রাজনীতিকদের মধ্যে যে যত কট্টর ও খ্যাতনামা, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণের জন্য তারা তত পল্টি খেয়েছেন। বাম সংগঠনগুলো খন্ড-বিখন্ড ও চূর্ণ-বিচূর্ণ হতে হতে আদর্শের রং-রূপ-নির্যাস সবকিছু হারিয়ে নিঃশেষিত হয়ে পড়েছে; যেন সাপের পরিত্যক্ত খোলস।

মেনন তার প্রদত্ত বক্তব্যে একটু ভুল করেছেন গাছের ডালে বসে গুঁড়ি কাটার মতো। ‘আমি সাক্ষ্য দিয়ে বলছি’- সংসদ সদস্য হিসেবে বহাল থেকে এটি বলা নিতান্তই অসংগত এবং আহাম্মকি। মহাজোটের মনোনয়নে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে মেননও নির্বাচিত হয়েছিলেন। বিরোধী দলের অভিযোগ ও ব্যাপক জনশ্রুতি আছে যে, সরকারি দলের কর্মী এবং প্রশাসনের একটি অংশ ২৯ ডিসেম্বর রাতভর সিল মেরে ব্যালট বাক্স ভর্তি করে ফেলেন। কী দুর্ভাগ্য এ দেশের মানুষের! এটি সর্বজনবিদিত হলেও কেউ চ্যালেঞ্জ করেননি। হাই কোর্টে রিট তো দূরে থাক, এর বিরুদ্ধে একটা মানববন্ধনও হয়নি, মিছিল-সমাবেশ হয়নি। সংবাদমাধ্যমও অকাতরে এটিকে হজম করেছে। সম্পাদকীয় ও উপসম্পাদকীয় তো দূরের কথা, এই সীমাহীন ও অভূতপূর্ব কারচুপির প্রতিবাদমূলক কোনো নিবন্ধও সংবাদমাধ্যমের মহল থেকে প্রতিভাত হয়নি। সেই ১৯৬২ সালে আইয়ুবের আমল থেকে অনেক নির্বাচন অবলোকন করেছি। মাদার-এ-মিল্লাতের নির্বাচন থেকে শুরু করে সক্রিয়ভাবে বহু নির্বাচনী কর্মকান্ডে সচেতন কর্মী হিসেবে অংশ নিয়েছি। কিন্তু গতবারের সংসদ নির্বাচনের বিস্ময়কর ঘটনা আর কখনো দেখিনি, এমনকি শুনিনি। নির্বাচন তো নয়, যেন ভানুমতির খেলা। বিএনপি এখন নিঃশেষিত প্রাণ, নিঃশেষিতপ্রায়। তবে ব্যারিস্টার মওদুদ ও মি. রিজভী বিবৃতিবিশারদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। কোনো রাজনৈতিক ঘটনা ঘটতে পারে না, যা তাদের বিবৃতি প্রদানে বিরত রাখতে পারে। তবে বাস্তবতা হলো এই যে, এই দুই বিবৃতিবিশারদের বিবৃতির সূত্র ধরে কোনো মিছিল বের হয় না, এমনকি রাজধানীর রাজপথে কেউ সংঘবদ্ধ হয়ে স্লোগানমুখরিত কণ্ঠে অথবা মুষ্টিবদ্ধ উত্তোলিত হস্তে পথপরিক্রমণ করেন না। এটা খালেদা জিয়ার রাজনীতির নিষ্ঠুর পরিহাস না ক্যান্টনমেন্টের গর্ভে ও সামরিক ব্যক্তিত্বের ঔরসে জন্মলাভ করা একটি সংগঠনের স্বাভাবিক পরিণতি- ভাববার বিষয়। তবে অবস্থাদৃষ্টে বলা যায়, শেখ হাসিনা রাজনৈতিক কণ্টকবিমুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে খালেদা জিয়াকে সানুগ্রহে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে পারেন। কিংবা বিএনপির প্রথম সারির নেতৃত্বকে প্রকাশ্য এবং গোপনে নানা ধরনের অনুদান ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান করতে পারেন। কিন্তু এটি তো সমস্যার সমাধান নয়। ১৯৫৮ থেকে ’৬৮ সাল পর্যন্ত আইয়ুব খান কী দোর্দ- প্রতাপে দেশ শাসন করেছেন! অবস্থাদৃষ্টে মনে হতো আমৃত্যু তিনি ক্ষমতার সিংহাসনে অধিষ্ঠিত থাকবেন, তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার কেউ কোথাও নেই। কিন্তু হঠাৎ করে ’৬৯ সালে তাকে বিদায় নিতে হলো, অকস্মাৎ ’৬৮ সালের শেষের দিকে তার বিরুদ্ধে গণরোষ রাজনৈতিক বিক্ষোভে রূপান্তরিত হওয়ার কারণে। আইয়ুব খান ’৬৮ সালে মহাসমারোহে তার উন্নয়নের ডিকেড পালন করেছিলেন। ’৬৯ সালেই তার যবনিকাপাত হবে, এটি অনুধাবন করতে পারলে নিশ্চয়ই তিনি ডিকেড পালন করতেন না। বরং জনরোষ ক্ষান্ত করার উদ্যোগ নিতেন। মিছিলের উচ্চারিত দাবি শ্রবণের চেষ্টা করতেন, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে জনতার সঙ্গে ক্ষমতার একটা রাখিবন্ধন তৈরির অন্তত উদ্যোগ গ্রহণ করতেন।

আজকের ক্ষমতাসীনদের সবিনয়ে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই- শুধু আইয়ুবের পতন নয়, জিয়া-এরশাদেরও পতন হয়েছে ইথারের বাণী শুনেও উপেক্ষা করার কারণে। দার্শনিক সক্রেটিস বলে গেছেন, যে কোনো স্বৈরাচারের পতন বাতাসের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ভেসে বেড়ায়। যারা ক্ষমতাসীন তাদের ইথারে ভেসে বেড়ানো অমোঘ বাণী শোনাতে গেলে হেমলক বিষ করে মৃত্যুদ- কার্যকর করতে হয়। তবু তা অনেক গৌরবের। তবে দুঃখের বিষয়, স্বৈরাচাররা কখনোই এ ঘ্রাণ নেওয়ার প্রয়োজন বোধ করেন না। উল্টো কেউ স্মরণ করিয়ে দিতে গেলে তাকে রাজরোষের পরিণতিতে হেমলক বিষ পান করে প্রাপ্ত মৃত্যুদ- কার্যকর করতে হয়। হেমলক পান করার মুহূর্তে সক্রেটিস তার শিষ্য প্লেটোকে উদ্দেশ করে বলেছেন, অন্যায়ের সঙ্গে আপস করা অথবা অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়ার চাইতে হেমলক পান করে মৃত্যুবরণ করা অনেক শ্রেয়তর। কারণ ইতিহাসে তার স্থান হবে গৌরবের। ইতিহাস মিথ্যার মূল্য দেয় না। বরং সত্যকে সসম্মানে তুলে ধরে। সত্য অম্লান, অজেয় এবং কালজয়ী।

আজকে বাংলাদেশে যারা দোর্দ- প্রতাপে শাসন করছেন, তারা ইতিহাসের এসব অমোঘ ঘটনা বিস্মৃত তো বটেই, অপাঙ্ক্তেয় ও তুচ্ছ মনে করেন। বরং তাদের বর্তমান ক্ষমতার সীমানাকে এতটাই দিগন্তবিস্তৃত মনে করেন যে, তার যেন কোনো শেষ নেই, কোনো পরিসমাপ্তি নেই। কালের স্রোতধারায় যে কোনো বিপর্যয় এসে সাধের সিংহাসন ভেঙেচুরে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিতে পারে- এটা তো তাদের চিন্তার পরিম-লে আসেই না, বরং কেউ এ ব্যাপারে নির্দেশনা দিলেও শাসকরা তাকে দেশদ্রোহিতা মনে করেন। তাই আবারও পুনরুল্লেখ করতে হয়, ইতিহাসের নির্মম শিক্ষা এই যে, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। মোসাহেবরা তার চারপাশে স্তাবকতার এমন দুর্ভেদ্য প্রাচীর গড়ে তোলে যে, তার ভিতরে অন্তঃস্থিত স্বৈরাচারমুক্ত বিশ্বকে অবলোকন করতে পারে না। তাই সংকুচিত পরিসরে পারিষদবর্গের ওপর নির্ভর করে তাকে বাঁচতে হয়, শাসনকার্য পরিচালনা করতে হয়।

আমাদের দেশে শেখ হাসিনা মাঝেমধ্যেই এমনভাবে আড়মোড়া ভেঙে ওঠেন যে, মনে হয় যেন কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গ হয়েছে। তিনি এখন নিজের দৃষ্টিতে সবকিছু অবলোকন করবেন এবং বিবেকের নির্দেশনায় সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয়, অতীতে এটি কয়েকবার দুঃস্বপ্নে রূপান্তরিত হয়েছে। ফলে অবস্থা দাঁড়িয়েছে ‘যথা পূর্বং- তথা পরং’। রাজনীতি ও দেশ যেন একটা স্থবিরতার অদৃশ্য বন্ধনে বাঁধা পড়ে আছে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা
গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা

নগর জীবন

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

পূর্ব-পশ্চিম

অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

দেশগ্রাম