শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

আজো চলছে ক্রীতদাসী প্রথা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আজো চলছে ক্রীতদাসী প্রথা

শুধু বাংলাদেশি মেয়ে নয়, এশিয়া এবং আফ্রিকার আরও অনেক দেশ থেকে গৃহকর্মীর কাজ করতে মেয়েরা মধ্যপ্রাচ্যে যায়। ইথিওপিয়ার মেয়ে শাওলাকে দিয়ে এক কুয়েতি পরিবার ১৯ ঘণ্টা কাজ করাতো। শাওলা পালাতে পারতো না, কারণ কুয়েতি পরিবার তার পাসপোর্ট রেখে দিয়েছিল। তাঞ্জানিয়ার এক মেয়ে, আতিয়া, ওমানে গিয়েছিল উপার্জন করার আশায়। ওমানে যে বাড়িতে সে কাজ করতো, সে বাড়ির লোকেরা তাকে প্রতিদিন পেটাতো। তাকে ধর্ষণ করতো। ফিলিপিনের এক গৃহকর্মীর শরীর একটি খালি ফ্ল্যাটের ফ্রিজারে পাওয়া গিয়েছিল, যে ফ্ল্যাটটির মালিক এক কুয়েতি লোক। এরকম করুণ এবং বীভৎস কাহিনী প্রচুর গৃহশ্রমিকই বলছে। কাতার, আরব আমিরাত আর সৌদি আরব বলেছিল, অভিবাসী গৃহকর্মীর ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে আইন করবে। কোথায় সেই আইন?

কাফালা নিয়মে অভিবাসী শ্রমিকদের ভিসা দেওয়া হয়। কাফালার শর্তই এই যে, গৃহকর্তার অনুমতি ছাড়া গৃহকর্মীরা গৃহত্যাগ করতে পারবে না, এক বাড়ির কাজ ছেড়ে আরেক বাড়িতে কাজ নিতে পারবে না, দেশ ছাড়তে পারবে না, পাসপোর্ট থাকবে গৃহকর্তার কাছে, যার পাসপোর্ট তার কাছে নয়। যতক্ষণ কাজ করার আদেশ দেওয়া হবে, ততক্ষণ কাজ করতে হবে। অবাধ্য হলে শাস্তি পেতে হবে। ঘর থেকে পালালে তাদের গ্রেফতার করা হবে, জেলে পোরা হবে। অমানুষিক কাজের ভারে, অনাহারে, অত্যাচারে, অবিচারে, অতিষ্ঠ হয়ে গৃহকর্মীরা পালাতে চায়। কেউ পালাতে পারে, কেউ পারে না। সৌদি আরবের গৃহকর্তারা বিশ্বাস করে, অভিবাসী গৃহশ্রমিকদের তারা কিনে এনেছে, গৃহশ্রমিকরা নেহাতই তাদের ক্রীতদাসী। এই ক্রীতদাসীদের শাস্তি দেওয়ার অধিকার তাদের আছে। শাস্তি বলতে অনেকে ধর্ষণ বোঝে। শুধু সৌদি আরবে নয়, জর্দানে, লেবাননে, ওমানে, কুয়েতে, কাতারে, সংযুক্ত আরব আমিরাতেও গৃহকর্মীদের ওপর শারীরিক, মানসিক এবং যৌন নির্যাতন চলে। গরিব গৃহশ্রমিকেরা যখন ধনীদের দেশে গৃহকাজ করে টাকা উপার্জন করতে যায়, ভাগ্য ফেরাতে যায়, তারা জানে না যে তারা বিক্রি হয়ে গিয়েছে, তাদের জীবন আর তাদের নেই।

আন্তর্জাতিক শ্রমিক আইনের কিছুই আরবেরা মানে না। কিন্তু যে দেশ শ্রমিক পাঠায়, সে দেশ যদি বলে শ্রমিকদের নিরাপত্তা দিতে হবে তবে তারা অন্য দেশ, যে দেশ, নিরাপত্তার দাবি করবে না, সে দেশ থেকে শ্রমিক নেবে। ধরা যাক, ভারত তার শ্রমিকদের জন্য নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছে। এখন আরবেরা ভারত থেকে নারী শ্রমিক না নিয়ে বাংলাদেশ থেকে নেবে। একটি দুটি দেশ প্রতিবাদ করলে কোনো লাভ নেই। সব দেশকে রুখে দাঁড়াতে হবে। যেসব দেশ থেকে উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয় শ্রমিক নেওয়া হয়, সেই সব দেশের সরকার যদি সমস্বরে বলে তারা আর নারী-শ্রমিক পাঠাবে না নারী-শ্রমিকদের সম্পূর্ণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা না করা হলে, নারী-শ্রমিকদের ওপর নির্যাতন সম্পূর্ণ বন্ধ না করা হলে, তাদের প্রাপ্য বেতন নিয়মিত না দেওয়া হলে, তাদের ক্রীতদাসী ভাবা বন্ধ না করা হলে, আন্তর্জাতিক শ্রমিক আইন না মানা হলেÑ তাহলেই হয়তো আরব দেশগুলোর সরকার বাধ্য হবে শ্রমিকদের পক্ষে সভ্য আইন জারি করতে।

মুশকিল হলো, সরকারি বা বেসরকারি যে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই বাংলাদেশ থেকে গৃহকর্মী পাঠানো হয় উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয়, তাদের কাছে কিন্তু গৃহকর্মীদের নিরাপত্তার একেবারেই কোনও মূল্য নেই। মেয়েরা একরাশ স্বপ্ন নিয়ে উড়োজাহাজে ওঠে, ফেরত আসে মৃতদেহ হয়ে। এতেও কি কারও কিছু সত্যি আসে যায়! গরিব মরলে কারও কিছু আসে যায় না। এ পর্যন্ত যা তথ্য পেয়েছি, তা হলো, বাংলাদেশের হাজারো শ্রমিক সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরে এসেছে। যে গৃহকর্মীরা ফেরত এসেছে, তাদের মধ্যে শতকরা ৮৬ জনই তাদের বেতন পায়নি। শতকরা ৬১ জন শারীরিক নিগ্রহের শিকার, শতকরা ২৪ জনকে ঠিকমতো খাবার দেওয়া হয়নি এবং শতকরা ১৪ ভাগ ধর্ষণের শিকার। ফিরে আসাদের তালিকায় নুরি বেগমও আছে, নুরি বেগম দালালের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকেছে। ঠুকেছে কারণ দালাল তাকে গৃহকর্মীর চাকরি দিয়ে সৌদি আরবের যে লোকের কাছে পাঠিয়েছিল, দু’মাস বাড়িতে কাজ করার পর সেই লোক তাকে বেতন দেয়নি, বেতন দেয়নি বলে সে বাড়ি থেকে পালিয়েছিল, পালিয়েছিল বলে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, দু’মাস তাকে জেল খাটতে হয়েছে। শ্রমে এবং জেলে মোট চার মাস কাটিয়ে নুরি বেগম খালি হাতে ফিরেছে দেশে। দেশে ফিরেই মামলা ঠুকেছে বলে দালালের হাতে মার খেয়ে হাড়গোড় ভেঙেছে তার।

মুশকিলটা আসলে কাফালা নিয়ম নিয়ে। কাফালা নিয়মটি যে নিয়মে আমরা গৃহকর্মীদের গৃহকাজে সাহায্যের জন্য রাখি, মোটেও সে নিয়মের ধারেকাছে নয়। আমাদের গৃহকর্মীদের স্বাধীনতা আছে কাজ না পছন্দ হলে কাজ ছেড়ে চলে যাওয়ার। তাদের অধিকার আছে, যে কদিন শ্রম দিয়েছে, সে কদিনের শ্রমের মূল্য পাওয়ার। যতক্ষণ তার কাজ করার কথা, তার চেয়ে বেশি কাজ করানোর জন্য কারও অধিকার নেই তাকে জোর করার। কারও অধিকার নেই গৃহকর্মীকে নির্যাতন করার। কাফালা নিয়মটি মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কটি দেশের নিয়ম। বাহরাইন, জর্দান, কুয়েত, লেবানন, কাতার, ওমান, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত। এসব দেশে ধনী ব্যক্তিরা নিজ উদ্যোগে টাকা পয়সা খরচ করে অভিবাসী শ্রমিকের ভিসার ব্যবস্থা করে। টাকা পয়সা দিয়ে শ্রমিক কিনে নেওয়ার মতো অনেকটা। গৃহকর্মীদের ভিসা দিয়ে নিয়ে আসবে নিজের দেশে, তারপর থেকে গৃহকর্মীটি তার অধীনে। তার সম্পত্তি সে তখন, তার ক্রীতদাসী। স্বাধীনতা বলতে কিছুই থাকবে না সেই গৃহকর্মীর। এই শ্রমিকদের পক্ষে কোনও আইন নেই। আইন গৃহকর্তার পক্ষে। গৃহকর্তা পালিয়ে যাওয়া ক্রীতদাসীকে শাস্তি দিতে চাইলে গৃহকর্তার পক্ষের আইন তাকে শাস্তি দেবে। সে কারণেই মেয়েরা জেল খাটে। সে কারণেই গৃহকর্মী নামক ক্রীতদাসীরা নির্যাতিত হলেও সে দেশের আইন তাদের পক্ষে দাঁড়ায় না। কাফালার শর্ত ভাঙলেই শ্রমিকদের তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে দেশ থেকে। কিছু দেশ অভিবাসী-শ্রমিক-আইন পরিবর্তন করেছে। শ্রমিকদের পাসপোর্ট নিজেদের কাছে রাখার কোনও অধিকার এখন চাকরিদাতাদের নেই। শ্রমিকদের বেতন না দেওয়ার কোনও অধিকার তাদের নেই। শ্রমিকদের সংগে যে চুক্তিপত্রে সই করেছে, সেই চুক্তিপত্র শ্রমিকদের হাতেও একখানা দিতে হবে। কিন্তু সাধারণ শ্রমিকদের জন্য নতুন এই আইনটি প্রযোজ্য হলেও গৃহশ্রমিকদের জন্য তা প্রযোজ্য নয়। গৃহশ্রমিকদের অধিকার নেই ছুটি পাওয়ার, বেতন পাওয়ার, বিশ্রাম করার, গৃহত্যাগ করার।

সরকারি নিয়ম-কানুন বিধিনিষেধ এড়িয়ে অনলাইনে অভিবাসী নারী গৃহকর্মী বেচাকেনার কালোবাজার তৈরি হয়েছে সৌদি আরব এবং অন্যান্য উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয়। রিক্রুটমেন্ট এজেন্সির মাধ্যমে গৃহকর্মী নিয়োগ অনেক খরচের ব্যাপার, অনেকে তাই অনলাইনে সোশ্যাল মিডিয়ার আশ্রয় নিচ্ছে। একজন গৃহকর্মী নিয়োগের জন্য ২৫০০ থেকে ৫০০০ ডলার পর্যন্ত টাকা দিতে হয়। অনলাইনে লোক পাওয়া গেলে এই টাকাটা অন্তত বাঁচে।

সৌদি আরব থেকে হাজারো বাংলাদেশের শ্রমিক দেশে ফিরেছে। নির্যাতনের শিকার হয়ে ফিরে আসছে শত শত নারীকর্মী। এশিয়া আর আফ্রিকার বেশ কিছু দেশ গৃহকর্মী পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশেরও উচিত শ্রমিক, বিশেষ করে নারীশ্রমিক পাঠানো বন্ধ করা, যতদিন না তারা শ্রমিকদের অধিকারের জন্য সভ্য আইন তৈরি করে। অবাক হই যে, সৌদি আরবকে মুসলমানেরা নবীজির দেশ হিসেবে পবিত্র বলে মানে, যে সৌদি আরবকে ইসলাম ধর্মের জন্মভূমি হিসেবে নৈতিকতার দেশ বলে মানে, সেই দেশেই অভিবাসী গৃহকর্মীদের ক্রীতদাসী শুধু নয়, যৌনদাসী হিসেবেও বিবেচনা করছে। তাদের হিংস্রতা, নীচতা, অহংকার, অনুদারতা, তাদের লোভ, লালসা এত প্রচ- যে গরিব মেয়েগুলো তাদের হাত থেকে রেহাই পায় না। ৪/৫ লাখ টাকা খরচ করে শ্রমিকের চাকরি নিয়ে সৌদি আরবে পাড়ি দেওয়ার পর শূন্য হাতে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় ফেরত আসতে হয়, কেউ কেউ ফিরতেও পারে না। নির্যাতনের কারণে মৃত্যুকে বরণ করতে বাধ্য হয়।

ওরাও মুসলমান। তবে তেলের কারণে ওরা আজ ধনী মুসলমান। একসময় সৌদি মুসলমানেরা ছিল গরিব। আজ গরিব মুসলমানদের ওরা মানুষ বলে মনে করে না। ক্রীতদাস প্রথার বিলুপ্তি ঘটেছে বলে আমরা জানি। কিন্তু উপসাগরীয় দেশগুলোয় এই প্রথাকে এখনও নানাভাবে বাঁচিয়ে রাখা হচ্ছে। মুসলমানদের দেশে আজ মুসলমানেরা নিরাপদ নয়। মুসলমানেরা সবচেয়ে নিরাপদ পাশ্চাত্যের অমুসলমানের দেশে। সেখানে শ্রমিকেরা তাদের প্রাপ্য সম্মান পায়, শ্রমিকেরা ভোগ করে তাদের সবটুকু অধিকার এবং স্বাধীনতা। সেখানের আইন নারী-গৃহকর্মীর পক্ষে, তাদের নির্যাতন করার অধিকার কোনও গৃহকর্তার নেই।

মুসলমানদের সহায় মুসলমানেরা নয়। মুসলমানদের নিরাপত্তাও মুসলমানেরা দেয় না। মানবতার উৎস কোনও ধর্ম নয়। মানবতার উৎস সভ্যতা। সভ্যতাই জন্ম দেয় নৈতিকতার।

               

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

এই মাত্র | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা