শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

আজো চলছে ক্রীতদাসী প্রথা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আজো চলছে ক্রীতদাসী প্রথা

শুধু বাংলাদেশি মেয়ে নয়, এশিয়া এবং আফ্রিকার আরও অনেক দেশ থেকে গৃহকর্মীর কাজ করতে মেয়েরা মধ্যপ্রাচ্যে যায়। ইথিওপিয়ার মেয়ে শাওলাকে দিয়ে এক কুয়েতি পরিবার ১৯ ঘণ্টা কাজ করাতো। শাওলা পালাতে পারতো না, কারণ কুয়েতি পরিবার তার পাসপোর্ট রেখে দিয়েছিল। তাঞ্জানিয়ার এক মেয়ে, আতিয়া, ওমানে গিয়েছিল উপার্জন করার আশায়। ওমানে যে বাড়িতে সে কাজ করতো, সে বাড়ির লোকেরা তাকে প্রতিদিন পেটাতো। তাকে ধর্ষণ করতো। ফিলিপিনের এক গৃহকর্মীর শরীর একটি খালি ফ্ল্যাটের ফ্রিজারে পাওয়া গিয়েছিল, যে ফ্ল্যাটটির মালিক এক কুয়েতি লোক। এরকম করুণ এবং বীভৎস কাহিনী প্রচুর গৃহশ্রমিকই বলছে। কাতার, আরব আমিরাত আর সৌদি আরব বলেছিল, অভিবাসী গৃহকর্মীর ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে আইন করবে। কোথায় সেই আইন?

কাফালা নিয়মে অভিবাসী শ্রমিকদের ভিসা দেওয়া হয়। কাফালার শর্তই এই যে, গৃহকর্তার অনুমতি ছাড়া গৃহকর্মীরা গৃহত্যাগ করতে পারবে না, এক বাড়ির কাজ ছেড়ে আরেক বাড়িতে কাজ নিতে পারবে না, দেশ ছাড়তে পারবে না, পাসপোর্ট থাকবে গৃহকর্তার কাছে, যার পাসপোর্ট তার কাছে নয়। যতক্ষণ কাজ করার আদেশ দেওয়া হবে, ততক্ষণ কাজ করতে হবে। অবাধ্য হলে শাস্তি পেতে হবে। ঘর থেকে পালালে তাদের গ্রেফতার করা হবে, জেলে পোরা হবে। অমানুষিক কাজের ভারে, অনাহারে, অত্যাচারে, অবিচারে, অতিষ্ঠ হয়ে গৃহকর্মীরা পালাতে চায়। কেউ পালাতে পারে, কেউ পারে না। সৌদি আরবের গৃহকর্তারা বিশ্বাস করে, অভিবাসী গৃহশ্রমিকদের তারা কিনে এনেছে, গৃহশ্রমিকরা নেহাতই তাদের ক্রীতদাসী। এই ক্রীতদাসীদের শাস্তি দেওয়ার অধিকার তাদের আছে। শাস্তি বলতে অনেকে ধর্ষণ বোঝে। শুধু সৌদি আরবে নয়, জর্দানে, লেবাননে, ওমানে, কুয়েতে, কাতারে, সংযুক্ত আরব আমিরাতেও গৃহকর্মীদের ওপর শারীরিক, মানসিক এবং যৌন নির্যাতন চলে। গরিব গৃহশ্রমিকেরা যখন ধনীদের দেশে গৃহকাজ করে টাকা উপার্জন করতে যায়, ভাগ্য ফেরাতে যায়, তারা জানে না যে তারা বিক্রি হয়ে গিয়েছে, তাদের জীবন আর তাদের নেই।

আন্তর্জাতিক শ্রমিক আইনের কিছুই আরবেরা মানে না। কিন্তু যে দেশ শ্রমিক পাঠায়, সে দেশ যদি বলে শ্রমিকদের নিরাপত্তা দিতে হবে তবে তারা অন্য দেশ, যে দেশ, নিরাপত্তার দাবি করবে না, সে দেশ থেকে শ্রমিক নেবে। ধরা যাক, ভারত তার শ্রমিকদের জন্য নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছে। এখন আরবেরা ভারত থেকে নারী শ্রমিক না নিয়ে বাংলাদেশ থেকে নেবে। একটি দুটি দেশ প্রতিবাদ করলে কোনো লাভ নেই। সব দেশকে রুখে দাঁড়াতে হবে। যেসব দেশ থেকে উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয় শ্রমিক নেওয়া হয়, সেই সব দেশের সরকার যদি সমস্বরে বলে তারা আর নারী-শ্রমিক পাঠাবে না নারী-শ্রমিকদের সম্পূর্ণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা না করা হলে, নারী-শ্রমিকদের ওপর নির্যাতন সম্পূর্ণ বন্ধ না করা হলে, তাদের প্রাপ্য বেতন নিয়মিত না দেওয়া হলে, তাদের ক্রীতদাসী ভাবা বন্ধ না করা হলে, আন্তর্জাতিক শ্রমিক আইন না মানা হলেÑ তাহলেই হয়তো আরব দেশগুলোর সরকার বাধ্য হবে শ্রমিকদের পক্ষে সভ্য আইন জারি করতে।

মুশকিল হলো, সরকারি বা বেসরকারি যে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই বাংলাদেশ থেকে গৃহকর্মী পাঠানো হয় উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয়, তাদের কাছে কিন্তু গৃহকর্মীদের নিরাপত্তার একেবারেই কোনও মূল্য নেই। মেয়েরা একরাশ স্বপ্ন নিয়ে উড়োজাহাজে ওঠে, ফেরত আসে মৃতদেহ হয়ে। এতেও কি কারও কিছু সত্যি আসে যায়! গরিব মরলে কারও কিছু আসে যায় না। এ পর্যন্ত যা তথ্য পেয়েছি, তা হলো, বাংলাদেশের হাজারো শ্রমিক সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরে এসেছে। যে গৃহকর্মীরা ফেরত এসেছে, তাদের মধ্যে শতকরা ৮৬ জনই তাদের বেতন পায়নি। শতকরা ৬১ জন শারীরিক নিগ্রহের শিকার, শতকরা ২৪ জনকে ঠিকমতো খাবার দেওয়া হয়নি এবং শতকরা ১৪ ভাগ ধর্ষণের শিকার। ফিরে আসাদের তালিকায় নুরি বেগমও আছে, নুরি বেগম দালালের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকেছে। ঠুকেছে কারণ দালাল তাকে গৃহকর্মীর চাকরি দিয়ে সৌদি আরবের যে লোকের কাছে পাঠিয়েছিল, দু’মাস বাড়িতে কাজ করার পর সেই লোক তাকে বেতন দেয়নি, বেতন দেয়নি বলে সে বাড়ি থেকে পালিয়েছিল, পালিয়েছিল বলে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, দু’মাস তাকে জেল খাটতে হয়েছে। শ্রমে এবং জেলে মোট চার মাস কাটিয়ে নুরি বেগম খালি হাতে ফিরেছে দেশে। দেশে ফিরেই মামলা ঠুকেছে বলে দালালের হাতে মার খেয়ে হাড়গোড় ভেঙেছে তার।

মুশকিলটা আসলে কাফালা নিয়ম নিয়ে। কাফালা নিয়মটি যে নিয়মে আমরা গৃহকর্মীদের গৃহকাজে সাহায্যের জন্য রাখি, মোটেও সে নিয়মের ধারেকাছে নয়। আমাদের গৃহকর্মীদের স্বাধীনতা আছে কাজ না পছন্দ হলে কাজ ছেড়ে চলে যাওয়ার। তাদের অধিকার আছে, যে কদিন শ্রম দিয়েছে, সে কদিনের শ্রমের মূল্য পাওয়ার। যতক্ষণ তার কাজ করার কথা, তার চেয়ে বেশি কাজ করানোর জন্য কারও অধিকার নেই তাকে জোর করার। কারও অধিকার নেই গৃহকর্মীকে নির্যাতন করার। কাফালা নিয়মটি মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কটি দেশের নিয়ম। বাহরাইন, জর্দান, কুয়েত, লেবানন, কাতার, ওমান, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত। এসব দেশে ধনী ব্যক্তিরা নিজ উদ্যোগে টাকা পয়সা খরচ করে অভিবাসী শ্রমিকের ভিসার ব্যবস্থা করে। টাকা পয়সা দিয়ে শ্রমিক কিনে নেওয়ার মতো অনেকটা। গৃহকর্মীদের ভিসা দিয়ে নিয়ে আসবে নিজের দেশে, তারপর থেকে গৃহকর্মীটি তার অধীনে। তার সম্পত্তি সে তখন, তার ক্রীতদাসী। স্বাধীনতা বলতে কিছুই থাকবে না সেই গৃহকর্মীর। এই শ্রমিকদের পক্ষে কোনও আইন নেই। আইন গৃহকর্তার পক্ষে। গৃহকর্তা পালিয়ে যাওয়া ক্রীতদাসীকে শাস্তি দিতে চাইলে গৃহকর্তার পক্ষের আইন তাকে শাস্তি দেবে। সে কারণেই মেয়েরা জেল খাটে। সে কারণেই গৃহকর্মী নামক ক্রীতদাসীরা নির্যাতিত হলেও সে দেশের আইন তাদের পক্ষে দাঁড়ায় না। কাফালার শর্ত ভাঙলেই শ্রমিকদের তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে দেশ থেকে। কিছু দেশ অভিবাসী-শ্রমিক-আইন পরিবর্তন করেছে। শ্রমিকদের পাসপোর্ট নিজেদের কাছে রাখার কোনও অধিকার এখন চাকরিদাতাদের নেই। শ্রমিকদের বেতন না দেওয়ার কোনও অধিকার তাদের নেই। শ্রমিকদের সংগে যে চুক্তিপত্রে সই করেছে, সেই চুক্তিপত্র শ্রমিকদের হাতেও একখানা দিতে হবে। কিন্তু সাধারণ শ্রমিকদের জন্য নতুন এই আইনটি প্রযোজ্য হলেও গৃহশ্রমিকদের জন্য তা প্রযোজ্য নয়। গৃহশ্রমিকদের অধিকার নেই ছুটি পাওয়ার, বেতন পাওয়ার, বিশ্রাম করার, গৃহত্যাগ করার।

সরকারি নিয়ম-কানুন বিধিনিষেধ এড়িয়ে অনলাইনে অভিবাসী নারী গৃহকর্মী বেচাকেনার কালোবাজার তৈরি হয়েছে সৌদি আরব এবং অন্যান্য উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয়। রিক্রুটমেন্ট এজেন্সির মাধ্যমে গৃহকর্মী নিয়োগ অনেক খরচের ব্যাপার, অনেকে তাই অনলাইনে সোশ্যাল মিডিয়ার আশ্রয় নিচ্ছে। একজন গৃহকর্মী নিয়োগের জন্য ২৫০০ থেকে ৫০০০ ডলার পর্যন্ত টাকা দিতে হয়। অনলাইনে লোক পাওয়া গেলে এই টাকাটা অন্তত বাঁচে।

সৌদি আরব থেকে হাজারো বাংলাদেশের শ্রমিক দেশে ফিরেছে। নির্যাতনের শিকার হয়ে ফিরে আসছে শত শত নারীকর্মী। এশিয়া আর আফ্রিকার বেশ কিছু দেশ গৃহকর্মী পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশেরও উচিত শ্রমিক, বিশেষ করে নারীশ্রমিক পাঠানো বন্ধ করা, যতদিন না তারা শ্রমিকদের অধিকারের জন্য সভ্য আইন তৈরি করে। অবাক হই যে, সৌদি আরবকে মুসলমানেরা নবীজির দেশ হিসেবে পবিত্র বলে মানে, যে সৌদি আরবকে ইসলাম ধর্মের জন্মভূমি হিসেবে নৈতিকতার দেশ বলে মানে, সেই দেশেই অভিবাসী গৃহকর্মীদের ক্রীতদাসী শুধু নয়, যৌনদাসী হিসেবেও বিবেচনা করছে। তাদের হিংস্রতা, নীচতা, অহংকার, অনুদারতা, তাদের লোভ, লালসা এত প্রচ- যে গরিব মেয়েগুলো তাদের হাত থেকে রেহাই পায় না। ৪/৫ লাখ টাকা খরচ করে শ্রমিকের চাকরি নিয়ে সৌদি আরবে পাড়ি দেওয়ার পর শূন্য হাতে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় ফেরত আসতে হয়, কেউ কেউ ফিরতেও পারে না। নির্যাতনের কারণে মৃত্যুকে বরণ করতে বাধ্য হয়।

ওরাও মুসলমান। তবে তেলের কারণে ওরা আজ ধনী মুসলমান। একসময় সৌদি মুসলমানেরা ছিল গরিব। আজ গরিব মুসলমানদের ওরা মানুষ বলে মনে করে না। ক্রীতদাস প্রথার বিলুপ্তি ঘটেছে বলে আমরা জানি। কিন্তু উপসাগরীয় দেশগুলোয় এই প্রথাকে এখনও নানাভাবে বাঁচিয়ে রাখা হচ্ছে। মুসলমানদের দেশে আজ মুসলমানেরা নিরাপদ নয়। মুসলমানেরা সবচেয়ে নিরাপদ পাশ্চাত্যের অমুসলমানের দেশে। সেখানে শ্রমিকেরা তাদের প্রাপ্য সম্মান পায়, শ্রমিকেরা ভোগ করে তাদের সবটুকু অধিকার এবং স্বাধীনতা। সেখানের আইন নারী-গৃহকর্মীর পক্ষে, তাদের নির্যাতন করার অধিকার কোনও গৃহকর্তার নেই।

মুসলমানদের সহায় মুসলমানেরা নয়। মুসলমানদের নিরাপত্তাও মুসলমানেরা দেয় না। মানবতার উৎস কোনও ধর্ম নয়। মানবতার উৎস সভ্যতা। সভ্যতাই জন্ম দেয় নৈতিকতার।

               

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার
কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩
চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি
এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে
ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ
দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা
লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা