শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

আজো চলছে ক্রীতদাসী প্রথা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আজো চলছে ক্রীতদাসী প্রথা

শুধু বাংলাদেশি মেয়ে নয়, এশিয়া এবং আফ্রিকার আরও অনেক দেশ থেকে গৃহকর্মীর কাজ করতে মেয়েরা মধ্যপ্রাচ্যে যায়। ইথিওপিয়ার মেয়ে শাওলাকে দিয়ে এক কুয়েতি পরিবার ১৯ ঘণ্টা কাজ করাতো। শাওলা পালাতে পারতো না, কারণ কুয়েতি পরিবার তার পাসপোর্ট রেখে দিয়েছিল। তাঞ্জানিয়ার এক মেয়ে, আতিয়া, ওমানে গিয়েছিল উপার্জন করার আশায়। ওমানে যে বাড়িতে সে কাজ করতো, সে বাড়ির লোকেরা তাকে প্রতিদিন পেটাতো। তাকে ধর্ষণ করতো। ফিলিপিনের এক গৃহকর্মীর শরীর একটি খালি ফ্ল্যাটের ফ্রিজারে পাওয়া গিয়েছিল, যে ফ্ল্যাটটির মালিক এক কুয়েতি লোক। এরকম করুণ এবং বীভৎস কাহিনী প্রচুর গৃহশ্রমিকই বলছে। কাতার, আরব আমিরাত আর সৌদি আরব বলেছিল, অভিবাসী গৃহকর্মীর ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে আইন করবে। কোথায় সেই আইন?

কাফালা নিয়মে অভিবাসী শ্রমিকদের ভিসা দেওয়া হয়। কাফালার শর্তই এই যে, গৃহকর্তার অনুমতি ছাড়া গৃহকর্মীরা গৃহত্যাগ করতে পারবে না, এক বাড়ির কাজ ছেড়ে আরেক বাড়িতে কাজ নিতে পারবে না, দেশ ছাড়তে পারবে না, পাসপোর্ট থাকবে গৃহকর্তার কাছে, যার পাসপোর্ট তার কাছে নয়। যতক্ষণ কাজ করার আদেশ দেওয়া হবে, ততক্ষণ কাজ করতে হবে। অবাধ্য হলে শাস্তি পেতে হবে। ঘর থেকে পালালে তাদের গ্রেফতার করা হবে, জেলে পোরা হবে। অমানুষিক কাজের ভারে, অনাহারে, অত্যাচারে, অবিচারে, অতিষ্ঠ হয়ে গৃহকর্মীরা পালাতে চায়। কেউ পালাতে পারে, কেউ পারে না। সৌদি আরবের গৃহকর্তারা বিশ্বাস করে, অভিবাসী গৃহশ্রমিকদের তারা কিনে এনেছে, গৃহশ্রমিকরা নেহাতই তাদের ক্রীতদাসী। এই ক্রীতদাসীদের শাস্তি দেওয়ার অধিকার তাদের আছে। শাস্তি বলতে অনেকে ধর্ষণ বোঝে। শুধু সৌদি আরবে নয়, জর্দানে, লেবাননে, ওমানে, কুয়েতে, কাতারে, সংযুক্ত আরব আমিরাতেও গৃহকর্মীদের ওপর শারীরিক, মানসিক এবং যৌন নির্যাতন চলে। গরিব গৃহশ্রমিকেরা যখন ধনীদের দেশে গৃহকাজ করে টাকা উপার্জন করতে যায়, ভাগ্য ফেরাতে যায়, তারা জানে না যে তারা বিক্রি হয়ে গিয়েছে, তাদের জীবন আর তাদের নেই।

আন্তর্জাতিক শ্রমিক আইনের কিছুই আরবেরা মানে না। কিন্তু যে দেশ শ্রমিক পাঠায়, সে দেশ যদি বলে শ্রমিকদের নিরাপত্তা দিতে হবে তবে তারা অন্য দেশ, যে দেশ, নিরাপত্তার দাবি করবে না, সে দেশ থেকে শ্রমিক নেবে। ধরা যাক, ভারত তার শ্রমিকদের জন্য নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছে। এখন আরবেরা ভারত থেকে নারী শ্রমিক না নিয়ে বাংলাদেশ থেকে নেবে। একটি দুটি দেশ প্রতিবাদ করলে কোনো লাভ নেই। সব দেশকে রুখে দাঁড়াতে হবে। যেসব দেশ থেকে উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয় শ্রমিক নেওয়া হয়, সেই সব দেশের সরকার যদি সমস্বরে বলে তারা আর নারী-শ্রমিক পাঠাবে না নারী-শ্রমিকদের সম্পূর্ণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা না করা হলে, নারী-শ্রমিকদের ওপর নির্যাতন সম্পূর্ণ বন্ধ না করা হলে, তাদের প্রাপ্য বেতন নিয়মিত না দেওয়া হলে, তাদের ক্রীতদাসী ভাবা বন্ধ না করা হলে, আন্তর্জাতিক শ্রমিক আইন না মানা হলেÑ তাহলেই হয়তো আরব দেশগুলোর সরকার বাধ্য হবে শ্রমিকদের পক্ষে সভ্য আইন জারি করতে।

মুশকিল হলো, সরকারি বা বেসরকারি যে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই বাংলাদেশ থেকে গৃহকর্মী পাঠানো হয় উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয়, তাদের কাছে কিন্তু গৃহকর্মীদের নিরাপত্তার একেবারেই কোনও মূল্য নেই। মেয়েরা একরাশ স্বপ্ন নিয়ে উড়োজাহাজে ওঠে, ফেরত আসে মৃতদেহ হয়ে। এতেও কি কারও কিছু সত্যি আসে যায়! গরিব মরলে কারও কিছু আসে যায় না। এ পর্যন্ত যা তথ্য পেয়েছি, তা হলো, বাংলাদেশের হাজারো শ্রমিক সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরে এসেছে। যে গৃহকর্মীরা ফেরত এসেছে, তাদের মধ্যে শতকরা ৮৬ জনই তাদের বেতন পায়নি। শতকরা ৬১ জন শারীরিক নিগ্রহের শিকার, শতকরা ২৪ জনকে ঠিকমতো খাবার দেওয়া হয়নি এবং শতকরা ১৪ ভাগ ধর্ষণের শিকার। ফিরে আসাদের তালিকায় নুরি বেগমও আছে, নুরি বেগম দালালের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকেছে। ঠুকেছে কারণ দালাল তাকে গৃহকর্মীর চাকরি দিয়ে সৌদি আরবের যে লোকের কাছে পাঠিয়েছিল, দু’মাস বাড়িতে কাজ করার পর সেই লোক তাকে বেতন দেয়নি, বেতন দেয়নি বলে সে বাড়ি থেকে পালিয়েছিল, পালিয়েছিল বলে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, দু’মাস তাকে জেল খাটতে হয়েছে। শ্রমে এবং জেলে মোট চার মাস কাটিয়ে নুরি বেগম খালি হাতে ফিরেছে দেশে। দেশে ফিরেই মামলা ঠুকেছে বলে দালালের হাতে মার খেয়ে হাড়গোড় ভেঙেছে তার।

মুশকিলটা আসলে কাফালা নিয়ম নিয়ে। কাফালা নিয়মটি যে নিয়মে আমরা গৃহকর্মীদের গৃহকাজে সাহায্যের জন্য রাখি, মোটেও সে নিয়মের ধারেকাছে নয়। আমাদের গৃহকর্মীদের স্বাধীনতা আছে কাজ না পছন্দ হলে কাজ ছেড়ে চলে যাওয়ার। তাদের অধিকার আছে, যে কদিন শ্রম দিয়েছে, সে কদিনের শ্রমের মূল্য পাওয়ার। যতক্ষণ তার কাজ করার কথা, তার চেয়ে বেশি কাজ করানোর জন্য কারও অধিকার নেই তাকে জোর করার। কারও অধিকার নেই গৃহকর্মীকে নির্যাতন করার। কাফালা নিয়মটি মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কটি দেশের নিয়ম। বাহরাইন, জর্দান, কুয়েত, লেবানন, কাতার, ওমান, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত। এসব দেশে ধনী ব্যক্তিরা নিজ উদ্যোগে টাকা পয়সা খরচ করে অভিবাসী শ্রমিকের ভিসার ব্যবস্থা করে। টাকা পয়সা দিয়ে শ্রমিক কিনে নেওয়ার মতো অনেকটা। গৃহকর্মীদের ভিসা দিয়ে নিয়ে আসবে নিজের দেশে, তারপর থেকে গৃহকর্মীটি তার অধীনে। তার সম্পত্তি সে তখন, তার ক্রীতদাসী। স্বাধীনতা বলতে কিছুই থাকবে না সেই গৃহকর্মীর। এই শ্রমিকদের পক্ষে কোনও আইন নেই। আইন গৃহকর্তার পক্ষে। গৃহকর্তা পালিয়ে যাওয়া ক্রীতদাসীকে শাস্তি দিতে চাইলে গৃহকর্তার পক্ষের আইন তাকে শাস্তি দেবে। সে কারণেই মেয়েরা জেল খাটে। সে কারণেই গৃহকর্মী নামক ক্রীতদাসীরা নির্যাতিত হলেও সে দেশের আইন তাদের পক্ষে দাঁড়ায় না। কাফালার শর্ত ভাঙলেই শ্রমিকদের তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে দেশ থেকে। কিছু দেশ অভিবাসী-শ্রমিক-আইন পরিবর্তন করেছে। শ্রমিকদের পাসপোর্ট নিজেদের কাছে রাখার কোনও অধিকার এখন চাকরিদাতাদের নেই। শ্রমিকদের বেতন না দেওয়ার কোনও অধিকার তাদের নেই। শ্রমিকদের সংগে যে চুক্তিপত্রে সই করেছে, সেই চুক্তিপত্র শ্রমিকদের হাতেও একখানা দিতে হবে। কিন্তু সাধারণ শ্রমিকদের জন্য নতুন এই আইনটি প্রযোজ্য হলেও গৃহশ্রমিকদের জন্য তা প্রযোজ্য নয়। গৃহশ্রমিকদের অধিকার নেই ছুটি পাওয়ার, বেতন পাওয়ার, বিশ্রাম করার, গৃহত্যাগ করার।

সরকারি নিয়ম-কানুন বিধিনিষেধ এড়িয়ে অনলাইনে অভিবাসী নারী গৃহকর্মী বেচাকেনার কালোবাজার তৈরি হয়েছে সৌদি আরব এবং অন্যান্য উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয়। রিক্রুটমেন্ট এজেন্সির মাধ্যমে গৃহকর্মী নিয়োগ অনেক খরচের ব্যাপার, অনেকে তাই অনলাইনে সোশ্যাল মিডিয়ার আশ্রয় নিচ্ছে। একজন গৃহকর্মী নিয়োগের জন্য ২৫০০ থেকে ৫০০০ ডলার পর্যন্ত টাকা দিতে হয়। অনলাইনে লোক পাওয়া গেলে এই টাকাটা অন্তত বাঁচে।

সৌদি আরব থেকে হাজারো বাংলাদেশের শ্রমিক দেশে ফিরেছে। নির্যাতনের শিকার হয়ে ফিরে আসছে শত শত নারীকর্মী। এশিয়া আর আফ্রিকার বেশ কিছু দেশ গৃহকর্মী পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশেরও উচিত শ্রমিক, বিশেষ করে নারীশ্রমিক পাঠানো বন্ধ করা, যতদিন না তারা শ্রমিকদের অধিকারের জন্য সভ্য আইন তৈরি করে। অবাক হই যে, সৌদি আরবকে মুসলমানেরা নবীজির দেশ হিসেবে পবিত্র বলে মানে, যে সৌদি আরবকে ইসলাম ধর্মের জন্মভূমি হিসেবে নৈতিকতার দেশ বলে মানে, সেই দেশেই অভিবাসী গৃহকর্মীদের ক্রীতদাসী শুধু নয়, যৌনদাসী হিসেবেও বিবেচনা করছে। তাদের হিংস্রতা, নীচতা, অহংকার, অনুদারতা, তাদের লোভ, লালসা এত প্রচ- যে গরিব মেয়েগুলো তাদের হাত থেকে রেহাই পায় না। ৪/৫ লাখ টাকা খরচ করে শ্রমিকের চাকরি নিয়ে সৌদি আরবে পাড়ি দেওয়ার পর শূন্য হাতে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় ফেরত আসতে হয়, কেউ কেউ ফিরতেও পারে না। নির্যাতনের কারণে মৃত্যুকে বরণ করতে বাধ্য হয়।

ওরাও মুসলমান। তবে তেলের কারণে ওরা আজ ধনী মুসলমান। একসময় সৌদি মুসলমানেরা ছিল গরিব। আজ গরিব মুসলমানদের ওরা মানুষ বলে মনে করে না। ক্রীতদাস প্রথার বিলুপ্তি ঘটেছে বলে আমরা জানি। কিন্তু উপসাগরীয় দেশগুলোয় এই প্রথাকে এখনও নানাভাবে বাঁচিয়ে রাখা হচ্ছে। মুসলমানদের দেশে আজ মুসলমানেরা নিরাপদ নয়। মুসলমানেরা সবচেয়ে নিরাপদ পাশ্চাত্যের অমুসলমানের দেশে। সেখানে শ্রমিকেরা তাদের প্রাপ্য সম্মান পায়, শ্রমিকেরা ভোগ করে তাদের সবটুকু অধিকার এবং স্বাধীনতা। সেখানের আইন নারী-গৃহকর্মীর পক্ষে, তাদের নির্যাতন করার অধিকার কোনও গৃহকর্তার নেই।

মুসলমানদের সহায় মুসলমানেরা নয়। মুসলমানদের নিরাপত্তাও মুসলমানেরা দেয় না। মানবতার উৎস কোনও ধর্ম নয়। মানবতার উৎস সভ্যতা। সভ্যতাই জন্ম দেয় নৈতিকতার।

               

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা