শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

আজো চলছে ক্রীতদাসী প্রথা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আজো চলছে ক্রীতদাসী প্রথা

শুধু বাংলাদেশি মেয়ে নয়, এশিয়া এবং আফ্রিকার আরও অনেক দেশ থেকে গৃহকর্মীর কাজ করতে মেয়েরা মধ্যপ্রাচ্যে যায়। ইথিওপিয়ার মেয়ে শাওলাকে দিয়ে এক কুয়েতি পরিবার ১৯ ঘণ্টা কাজ করাতো। শাওলা পালাতে পারতো না, কারণ কুয়েতি পরিবার তার পাসপোর্ট রেখে দিয়েছিল। তাঞ্জানিয়ার এক মেয়ে, আতিয়া, ওমানে গিয়েছিল উপার্জন করার আশায়। ওমানে যে বাড়িতে সে কাজ করতো, সে বাড়ির লোকেরা তাকে প্রতিদিন পেটাতো। তাকে ধর্ষণ করতো। ফিলিপিনের এক গৃহকর্মীর শরীর একটি খালি ফ্ল্যাটের ফ্রিজারে পাওয়া গিয়েছিল, যে ফ্ল্যাটটির মালিক এক কুয়েতি লোক। এরকম করুণ এবং বীভৎস কাহিনী প্রচুর গৃহশ্রমিকই বলছে। কাতার, আরব আমিরাত আর সৌদি আরব বলেছিল, অভিবাসী গৃহকর্মীর ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে আইন করবে। কোথায় সেই আইন?

কাফালা নিয়মে অভিবাসী শ্রমিকদের ভিসা দেওয়া হয়। কাফালার শর্তই এই যে, গৃহকর্তার অনুমতি ছাড়া গৃহকর্মীরা গৃহত্যাগ করতে পারবে না, এক বাড়ির কাজ ছেড়ে আরেক বাড়িতে কাজ নিতে পারবে না, দেশ ছাড়তে পারবে না, পাসপোর্ট থাকবে গৃহকর্তার কাছে, যার পাসপোর্ট তার কাছে নয়। যতক্ষণ কাজ করার আদেশ দেওয়া হবে, ততক্ষণ কাজ করতে হবে। অবাধ্য হলে শাস্তি পেতে হবে। ঘর থেকে পালালে তাদের গ্রেফতার করা হবে, জেলে পোরা হবে। অমানুষিক কাজের ভারে, অনাহারে, অত্যাচারে, অবিচারে, অতিষ্ঠ হয়ে গৃহকর্মীরা পালাতে চায়। কেউ পালাতে পারে, কেউ পারে না। সৌদি আরবের গৃহকর্তারা বিশ্বাস করে, অভিবাসী গৃহশ্রমিকদের তারা কিনে এনেছে, গৃহশ্রমিকরা নেহাতই তাদের ক্রীতদাসী। এই ক্রীতদাসীদের শাস্তি দেওয়ার অধিকার তাদের আছে। শাস্তি বলতে অনেকে ধর্ষণ বোঝে। শুধু সৌদি আরবে নয়, জর্দানে, লেবাননে, ওমানে, কুয়েতে, কাতারে, সংযুক্ত আরব আমিরাতেও গৃহকর্মীদের ওপর শারীরিক, মানসিক এবং যৌন নির্যাতন চলে। গরিব গৃহশ্রমিকেরা যখন ধনীদের দেশে গৃহকাজ করে টাকা উপার্জন করতে যায়, ভাগ্য ফেরাতে যায়, তারা জানে না যে তারা বিক্রি হয়ে গিয়েছে, তাদের জীবন আর তাদের নেই।

আন্তর্জাতিক শ্রমিক আইনের কিছুই আরবেরা মানে না। কিন্তু যে দেশ শ্রমিক পাঠায়, সে দেশ যদি বলে শ্রমিকদের নিরাপত্তা দিতে হবে তবে তারা অন্য দেশ, যে দেশ, নিরাপত্তার দাবি করবে না, সে দেশ থেকে শ্রমিক নেবে। ধরা যাক, ভারত তার শ্রমিকদের জন্য নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছে। এখন আরবেরা ভারত থেকে নারী শ্রমিক না নিয়ে বাংলাদেশ থেকে নেবে। একটি দুটি দেশ প্রতিবাদ করলে কোনো লাভ নেই। সব দেশকে রুখে দাঁড়াতে হবে। যেসব দেশ থেকে উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয় শ্রমিক নেওয়া হয়, সেই সব দেশের সরকার যদি সমস্বরে বলে তারা আর নারী-শ্রমিক পাঠাবে না নারী-শ্রমিকদের সম্পূর্ণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা না করা হলে, নারী-শ্রমিকদের ওপর নির্যাতন সম্পূর্ণ বন্ধ না করা হলে, তাদের প্রাপ্য বেতন নিয়মিত না দেওয়া হলে, তাদের ক্রীতদাসী ভাবা বন্ধ না করা হলে, আন্তর্জাতিক শ্রমিক আইন না মানা হলেÑ তাহলেই হয়তো আরব দেশগুলোর সরকার বাধ্য হবে শ্রমিকদের পক্ষে সভ্য আইন জারি করতে।

মুশকিল হলো, সরকারি বা বেসরকারি যে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই বাংলাদেশ থেকে গৃহকর্মী পাঠানো হয় উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয়, তাদের কাছে কিন্তু গৃহকর্মীদের নিরাপত্তার একেবারেই কোনও মূল্য নেই। মেয়েরা একরাশ স্বপ্ন নিয়ে উড়োজাহাজে ওঠে, ফেরত আসে মৃতদেহ হয়ে। এতেও কি কারও কিছু সত্যি আসে যায়! গরিব মরলে কারও কিছু আসে যায় না। এ পর্যন্ত যা তথ্য পেয়েছি, তা হলো, বাংলাদেশের হাজারো শ্রমিক সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরে এসেছে। যে গৃহকর্মীরা ফেরত এসেছে, তাদের মধ্যে শতকরা ৮৬ জনই তাদের বেতন পায়নি। শতকরা ৬১ জন শারীরিক নিগ্রহের শিকার, শতকরা ২৪ জনকে ঠিকমতো খাবার দেওয়া হয়নি এবং শতকরা ১৪ ভাগ ধর্ষণের শিকার। ফিরে আসাদের তালিকায় নুরি বেগমও আছে, নুরি বেগম দালালের বিরুদ্ধে মামলা ঠুকেছে। ঠুকেছে কারণ দালাল তাকে গৃহকর্মীর চাকরি দিয়ে সৌদি আরবের যে লোকের কাছে পাঠিয়েছিল, দু’মাস বাড়িতে কাজ করার পর সেই লোক তাকে বেতন দেয়নি, বেতন দেয়নি বলে সে বাড়ি থেকে পালিয়েছিল, পালিয়েছিল বলে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, দু’মাস তাকে জেল খাটতে হয়েছে। শ্রমে এবং জেলে মোট চার মাস কাটিয়ে নুরি বেগম খালি হাতে ফিরেছে দেশে। দেশে ফিরেই মামলা ঠুকেছে বলে দালালের হাতে মার খেয়ে হাড়গোড় ভেঙেছে তার।

মুশকিলটা আসলে কাফালা নিয়ম নিয়ে। কাফালা নিয়মটি যে নিয়মে আমরা গৃহকর্মীদের গৃহকাজে সাহায্যের জন্য রাখি, মোটেও সে নিয়মের ধারেকাছে নয়। আমাদের গৃহকর্মীদের স্বাধীনতা আছে কাজ না পছন্দ হলে কাজ ছেড়ে চলে যাওয়ার। তাদের অধিকার আছে, যে কদিন শ্রম দিয়েছে, সে কদিনের শ্রমের মূল্য পাওয়ার। যতক্ষণ তার কাজ করার কথা, তার চেয়ে বেশি কাজ করানোর জন্য কারও অধিকার নেই তাকে জোর করার। কারও অধিকার নেই গৃহকর্মীকে নির্যাতন করার। কাফালা নিয়মটি মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কটি দেশের নিয়ম। বাহরাইন, জর্দান, কুয়েত, লেবানন, কাতার, ওমান, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত। এসব দেশে ধনী ব্যক্তিরা নিজ উদ্যোগে টাকা পয়সা খরচ করে অভিবাসী শ্রমিকের ভিসার ব্যবস্থা করে। টাকা পয়সা দিয়ে শ্রমিক কিনে নেওয়ার মতো অনেকটা। গৃহকর্মীদের ভিসা দিয়ে নিয়ে আসবে নিজের দেশে, তারপর থেকে গৃহকর্মীটি তার অধীনে। তার সম্পত্তি সে তখন, তার ক্রীতদাসী। স্বাধীনতা বলতে কিছুই থাকবে না সেই গৃহকর্মীর। এই শ্রমিকদের পক্ষে কোনও আইন নেই। আইন গৃহকর্তার পক্ষে। গৃহকর্তা পালিয়ে যাওয়া ক্রীতদাসীকে শাস্তি দিতে চাইলে গৃহকর্তার পক্ষের আইন তাকে শাস্তি দেবে। সে কারণেই মেয়েরা জেল খাটে। সে কারণেই গৃহকর্মী নামক ক্রীতদাসীরা নির্যাতিত হলেও সে দেশের আইন তাদের পক্ষে দাঁড়ায় না। কাফালার শর্ত ভাঙলেই শ্রমিকদের তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে দেশ থেকে। কিছু দেশ অভিবাসী-শ্রমিক-আইন পরিবর্তন করেছে। শ্রমিকদের পাসপোর্ট নিজেদের কাছে রাখার কোনও অধিকার এখন চাকরিদাতাদের নেই। শ্রমিকদের বেতন না দেওয়ার কোনও অধিকার তাদের নেই। শ্রমিকদের সংগে যে চুক্তিপত্রে সই করেছে, সেই চুক্তিপত্র শ্রমিকদের হাতেও একখানা দিতে হবে। কিন্তু সাধারণ শ্রমিকদের জন্য নতুন এই আইনটি প্রযোজ্য হলেও গৃহশ্রমিকদের জন্য তা প্রযোজ্য নয়। গৃহশ্রমিকদের অধিকার নেই ছুটি পাওয়ার, বেতন পাওয়ার, বিশ্রাম করার, গৃহত্যাগ করার।

সরকারি নিয়ম-কানুন বিধিনিষেধ এড়িয়ে অনলাইনে অভিবাসী নারী গৃহকর্মী বেচাকেনার কালোবাজার তৈরি হয়েছে সৌদি আরব এবং অন্যান্য উপসাগরীয় আরব দেশগুলোয়। রিক্রুটমেন্ট এজেন্সির মাধ্যমে গৃহকর্মী নিয়োগ অনেক খরচের ব্যাপার, অনেকে তাই অনলাইনে সোশ্যাল মিডিয়ার আশ্রয় নিচ্ছে। একজন গৃহকর্মী নিয়োগের জন্য ২৫০০ থেকে ৫০০০ ডলার পর্যন্ত টাকা দিতে হয়। অনলাইনে লোক পাওয়া গেলে এই টাকাটা অন্তত বাঁচে।

সৌদি আরব থেকে হাজারো বাংলাদেশের শ্রমিক দেশে ফিরেছে। নির্যাতনের শিকার হয়ে ফিরে আসছে শত শত নারীকর্মী। এশিয়া আর আফ্রিকার বেশ কিছু দেশ গৃহকর্মী পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশেরও উচিত শ্রমিক, বিশেষ করে নারীশ্রমিক পাঠানো বন্ধ করা, যতদিন না তারা শ্রমিকদের অধিকারের জন্য সভ্য আইন তৈরি করে। অবাক হই যে, সৌদি আরবকে মুসলমানেরা নবীজির দেশ হিসেবে পবিত্র বলে মানে, যে সৌদি আরবকে ইসলাম ধর্মের জন্মভূমি হিসেবে নৈতিকতার দেশ বলে মানে, সেই দেশেই অভিবাসী গৃহকর্মীদের ক্রীতদাসী শুধু নয়, যৌনদাসী হিসেবেও বিবেচনা করছে। তাদের হিংস্রতা, নীচতা, অহংকার, অনুদারতা, তাদের লোভ, লালসা এত প্রচ- যে গরিব মেয়েগুলো তাদের হাত থেকে রেহাই পায় না। ৪/৫ লাখ টাকা খরচ করে শ্রমিকের চাকরি নিয়ে সৌদি আরবে পাড়ি দেওয়ার পর শূন্য হাতে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় ফেরত আসতে হয়, কেউ কেউ ফিরতেও পারে না। নির্যাতনের কারণে মৃত্যুকে বরণ করতে বাধ্য হয়।

ওরাও মুসলমান। তবে তেলের কারণে ওরা আজ ধনী মুসলমান। একসময় সৌদি মুসলমানেরা ছিল গরিব। আজ গরিব মুসলমানদের ওরা মানুষ বলে মনে করে না। ক্রীতদাস প্রথার বিলুপ্তি ঘটেছে বলে আমরা জানি। কিন্তু উপসাগরীয় দেশগুলোয় এই প্রথাকে এখনও নানাভাবে বাঁচিয়ে রাখা হচ্ছে। মুসলমানদের দেশে আজ মুসলমানেরা নিরাপদ নয়। মুসলমানেরা সবচেয়ে নিরাপদ পাশ্চাত্যের অমুসলমানের দেশে। সেখানে শ্রমিকেরা তাদের প্রাপ্য সম্মান পায়, শ্রমিকেরা ভোগ করে তাদের সবটুকু অধিকার এবং স্বাধীনতা। সেখানের আইন নারী-গৃহকর্মীর পক্ষে, তাদের নির্যাতন করার অধিকার কোনও গৃহকর্তার নেই।

মুসলমানদের সহায় মুসলমানেরা নয়। মুসলমানদের নিরাপত্তাও মুসলমানেরা দেয় না। মানবতার উৎস কোনও ধর্ম নয়। মানবতার উৎস সভ্যতা। সভ্যতাই জন্ম দেয় নৈতিকতার।

               

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’
‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

৫১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা