শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৯

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর গুরুত্ব ও তাৎপর্য

মুফতি মুহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহিল বাকী - পেশ ইমাম ও ভারপ্রাপ্ত খতিব : বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর গুরুত্ব ও তাৎপর্য

রবিউল আউয়াল মাসের আগমনে ইমানের জগতে বসন্ত শুরু হয়। রবিউন শব্দের অর্থ বসন্ত। মাঝেমধ্যে মনে হয়, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগমন এ মাসে হবে সেজন্য বোধহয় আল্লাহ যারা মাসের নামগুলো নির্ধারণ করেছেন তাদের অন্তরে এ মাসের নাম রবিউন রাখার জন্য আগে থেকেই প্রত্যাদেশ প্রেরণ করেছিলেন। রবিউল আউয়াল ঘুরে আসার সময় হলেই বিভিন্ন কবিতার চরণ মাথায় ঘুরপাক খায়। তেমনি চরণের মধ্যে একটি চরণ হলো- ‘মক্কায় নবী এলো মা আমেনার ঘরে/হাসিলে হাজার মানিক কাঁদিলে মুক্তা ঝরে’। ইসলামের ইতিহাসে রবিউল আউয়াল হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ মাস। যেহেতু অধিকাংশ ইতিহাসবিদের মতে, এ মাসেই আখেরি নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দুনিয়ার বুকে আগমন ঘটেছে, ফলে এ মাস যখন আসে মুসলমানদের অন্তরে স্বাভাবিকভাবে রসুল-প্রেমের জোয়ারের ঢেউ নতুনভাবে সৃষ্টি হয়। রসুল-প্রেম অন্তর নতুনভাবে আন্দোলিত হয়। বছরের চাকা ঘুরেই রবিউল আউয়াল প্রতি বছর আমাদের কাছে আসে। কিন্তু কী শিক্ষা আমাদের জন্য নিয়ে আসে। আমাদের কী করণীয়? রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দুনিয়ায় আসার মুহূর্তে যেসব অলৌকিক ঘটনা ঘটেছিল তা আমাদের বলে দেয় তাঁর আগমনের উদ্দেশ্য কী। সে উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে আমাদের করণীয় কী। ঐতিহাসিক মতামত অনুযায়ী দেখা যায়, যেদিন মা আমেনার ঘরে সুবহে সাদিকের সময় আল্লাহর রসুলের আগমন ঘটেছিল সে সময় কয়েকজন মহিলা তাঁর ঘরে উপবিষ্ট ছিলেন। তারা হঠাৎ দেখলেন আকাশ থেকে সরাসরি যেন এক আলো পুরো ঘরকে আচ্ছাদিত করে ফেলেছে। আলোয় ঝলমল করে উঠল পুরো ঘর। মহিলারা অবাক হলেন, দুনিয়ায় প্রতিদিন কত শিশুর, কত সন্তানের আগমন ঘটছে, এমন তো আর কোনো দিন দেখা যায়নি। তারা হঠাৎ আকাশের দিকে তাকালেন, তাদের কাছে মনে হলো আকাশের তারাগুলো যেন ঝুঁকে পড়ছে আর ঘরটা যেন আলোর বন্যায় ভাসছে।

অন্যদিকে আল্লাহর নবী যেদিন দুনিয়ার বুকে আসেন পারস্যের সাম্রাজ্য যা বিশাল এক সাম্রাজ্য, একটি পরাশক্তি, তাদের সম্রাটের যে বিশাল প্রাসাদ হঠাৎ নড়েচড়ে উঠল এবং ১২টি পাথর সে প্রাসাদ থেকে খসে পড়ল। তারা অবাক হলো। অলৌকিকভাবে ঘটনাটি ঘটেছে এ রকম ব্যাখ্যার সুযোগও বন্ধ হয়ে গেল যখন পারস্যের সম্রাট সেই রাতেই স্বপ্ন দেখেন আরব মরুভূমি থেকে কিছু উট ও সামনে একটি ঘোড়া ধেয়ে আসছে, শক্তিশালী একটি ঘোড়া আরবের কিছু উটকে টেনে মরুভূমি থেকে নিয়ে আসছে, ফোরাত নদ পার হয়ে পারস্যের বিভিন্ন সাম্রাজ্যে তারা ছড়িয়ে পড়ছে। তাদের সাম্রাজ্য বেদখল হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে হাজার বছর ধরে প্রজ্বলিত অগ্নিকু- নিভে গেছে। এসব অলৌকিক বা কাল্পনিক স্বপ্ন বলে মনকে মানানো যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে স্বপ্নের ব্যাখ্যাকার ও খ্রিস্টধর্মের বড় পাদরিদের ডাকা হলো। তখন তারা বললেন, শেষ নবী হিসেবে একজন নবী আসার সময়ই এ ধরনের নিদর্শন প্রকাশ হবে বলে আমাদের ধর্মীয় গ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে। তাহলে কি সেই নবীর আগমন ঘটেছে? সে নবীর নেতৃত্বে পুরো মানব জাতি ঐক্যবদ্ধ হবে? তাঁর পয়গাম সারা বিশ্বে পৌঁছে যাবে। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘সত্য সমাগত, মিথ্যা অপসৃত। আর মিথ্যা অপসৃত হতে বাধ্য।’ সূরা বনি ইসরাইল। মক্কার পাশেই বড় এক ইহুদি আলেম বাস করতেন। তিনি বললেন, ‘আমার মনে হচ্ছে আজ আরবজগতে কোনো একজন বিশেষ শিশুর জন্ম হয়েছে।’ লোকজন জিজ্ঞাসা করল, আপনি কী করে বুঝলেন আজকে আরবের মধ্যে এক বিশেষ শিশুর জন্ম হয়েছে? ইহুদি আলেম বললেন, ‘আমি রাতের বেলায় তারাগুলোকে ঝুঁকে পড়তে এবং আকাশ থেকে আরবের ওপর আলোর বিচ্ছুরণ হতে দেখেছি।’ খবর নিয়ে দেখা গেল সেই রাতে আবদুল মুত্তালিবের ঘরে এক শিশুর জন্ম হয়েছে। সবাই মনে করছে শিশুটি অন্য দশটি শিশুর মতো। ইহুদি আলেম আস্তে করে শিশুটির দুই ঘাড়ের মাঝখানে পিঠে নজর দিলেন। পিঠে দেখতে পেলেন মোহরে নবুয়ত (এক ধরনের বিশেষ চিহ্ন)। শেষ নবীর আলামত হিসেবে পূর্ববর্তী কিতাবে চিহ্নটির উল্লেখ রয়েছে। ইহুদি আলেম দেখেই বেহুঁশ হয়ে গেলেন। হুঁশ ফিরে এলে লোকেরা তার কারণ জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, ‘বেহুঁশ হয়েছি খুশি এবং দুঃখে। খুশি এজন্য যে, অন্ধকারাচ্ছন্ন জাহেলিয়া-প্লাবিত বর্বরতাপূর্ণ এই পৃথিবীর বুকে আলোর মশাল নিয়ে শেষ নবীর আগমন ঘটেছে। (আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আল্লাহর পক্ষ থেকে তোমাদের কাছে আলো তথা মুহাম্মদ ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে।’ সূরা মায়েদা।) দুঃখ এজন্য যে, ইহুদি, খ্রিস্টানদের সব নবী ইয়াকুব (আলাইহিস সালাম)-এর বংশধর, তথা বনী ইসরাইল গোত্রের। আমরা প্রত্যাশায় ছিলাম, সর্বশেষ নবীর আগমন ঘটবে ইসরাইল গোত্রে। এখন তার আগমন হয়েছে ইসমাইল (আলাইহিস সালাম)-এর বংশধর থেকে। সেই দুঃখে বেহুঁশ হয়েছি।’ যদিও সেই ইহুদি আলেম সংকীর্ণতার কারণে একচ্ছত্র আনন্দ প্রকাশ করতে অক্ষম ছিলেন। আল্লাহতায়ালা সেই নবীর আগমনে নিরঙ্কুশ আনন্দ প্রকাশ করার লক্ষ্যে বলেন, ‘হে নবী! বলে দিন তারা যেন আল্লাহর দান তথা কোরআন ও আল্লাহর রহমত তথা আপনার জন্য আনন্দ প্রকাশ করে। এটা তাদের জন্য সঞ্চয়ের মধ্যে উত্তম সঞ্চয়।’ সূরা ইউনুস, আয়াত ৫৮। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগমনে একজন মুসলমান সব সময় কৃতজ্ঞতাস্বরূপ আনন্দিত থাকবে, আনন্দ প্রকাশ করবে এটা তার ওপর ফরজ। তবে যুগে যুগে প্রতি বছর যখনই আল্লাহর নবীর আগমনের এ মাস আসে তখন আল্লাহর নবীর প্রেমিকদের মাঝে আনন্দ প্রকাশ নতুন উদ্দীপনায় শুরু হয় এবং আনন্দ প্রকাশের ধরন ও কাল-পাত্র ভেদে বিভিন্ন রূপে রূপান্তরিত হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
জবির ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
জবির ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খাগড়াছড়িতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রেয়াস আইয়ার কি মৃত্যুঝুঁকিতে ছিলেন?
শ্রেয়াস আইয়ার কি মৃত্যুঝুঁকিতে ছিলেন?

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোংলায় মাদক কারবারির কারাদণ্ড
মোংলায় মাদক কারবারির কারাদণ্ড

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউএফটিবি উপাচার্যের সঙ্গে উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টরের সাক্ষাৎ
ইউএফটিবি উপাচার্যের সঙ্গে উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টরের সাক্ষাৎ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কলাপাড়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বাগেরহাটে অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার
ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা
উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত
পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি
কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট
বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের
টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা
গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান
কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ
শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা
নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ত্রাণ বিতরণ
বরিশালে ত্রাণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম