শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯

অন্ধকার সরিয়ে আলোর সন্ধানে অভিযাত্রা

সৈকত রুশদী
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার সরিয়ে আলোর সন্ধানে অভিযাত্রা

এক. পৃথিবীতে আগমনের আরও একটি বর্ষপূর্তি আজ আমার। মেঘে অনেক বেলা হয়ে গেল। ষাটটি হেমন্ত, ছয়টি দশক পার করে আজ আমার পদার্পণ একষট্টি বছরে। বিশ্বব্রহ্মান্ডের নিঃসীম জগতে এই পথ পরিভ্রমণে একটি সৌর বৎসর অতিক্রম, আজ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আমার জীবনবৃত্তের পূর্ণতার পথে আরও একটি অঙ্ক পূরণ। অনিশ্চিত এই অভিযাত্রায় পদার্পণ  এক  নতুন অঙ্গে।  আগামীর পথে। বয়স ষাটের কোঠা স্পর্শ করা অর্থ বাংলাদেশের হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রবীণ। অবশ্য যে দেশে বাস করি, সেই কানাডায় প্রবীণ তকমা পেতে আরও বছর চারেক বাকি। প্রকৃতির নিয়মে বয়স বাড়ার সঙ্গে কৃষ্ণ চুল শুভ্র হয়ে ওঠার পাশাপাশি অভিজ্ঞতার ভান্ডারও হয়ে উঠছে সমৃদ্ধ। তবে মননে ও মানসিকতায় আরও জানার ও শেখার অদম্য স্পৃহা তারুণ্যের মতোই উদ্দীপনাময়। দীপ্যমান।

ভাবতেই বিস্ময়কর বোধ হয়। যেন এই তো সেদিনের কথা। শিশুকাল থেকেই মাতামহের বাড়িতে বেড়ানো উপলক্ষে মেহেরপুর থেকে সেকালের প্রাদেশিক রাজধানী ঢাকায় যাতায়াত হলেও সবচেয়ে বেশি স্মরণীয় ও তাৎপর্যপূর্ণ ছিল আট বছর বয়সের যাত্রাটি। ১৯৬৮ সালের জুনে। বনানীতে অসুস্থ মাতামহকে দেখতে ও সেবা করতে আসা মায়ের সঙ্গী। ছোটবোনসহ। মেহেরপুরে বিএম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির সব পরীক্ষায় ১০০ শতাংশ নম্বর পাওয়ায় দুই ক্লাস ওপরে উত্তীর্ণ। অর্থাৎ ‘ডাবল প্রমোশন’ পেয়ে, তখন আমি পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

ডাগর দুই চোখে দুনিয়ার সব ঔৎসুক্য নিয়ে অবোধ এক বালকের সেই যে আগমন ঢাকায়, আর স্থায়ীভাবে ফেরা হয়নি আমার মেহেরপুরে। মেহেরপুর থেকে ঢাকা, লন্ডন ও আবার ঢাকা হয়ে উত্তর আমেরিকার ব্যস্তনগরী টরন্টোয় খানিকটা থিতু এখন। তবে বিশ্বব্রহ্মান্ডকে জানার আগ্রহে সূচিত সেই যাত্রা অব্যাহত আজও।

দুই. শিশিরভেজা হেমন্তের এক শীতল ভোর। বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ১৯৫৯। সূর্য ওঠার খানিক আগে, পৃথিবীর এক প্রান্তিক বসতি, স্বচ্ছতোয়া ভৈরব নদের তীরে ছোট্ট শহর মেহেরপুরে এক মিশনারি হাসপাতালে জন্ম হয়েছিল শিশুটির। শুভ্র জুঁই ফুলের নামের কুড়ি বছর বয়সী এক তরুণী মায়ের তৃতীয় সন্তান। পুত্র প্রথম। সারাটি জীবন তিনি সন্তানদের আগলে রেখেছেন পরম মমতা দিয়ে। ভরসাও রেখেছেন তাদেরই ওপর।

লেখাপড়ায় হাতেখড়ি দেওয়া থেকে শুরু করে সব প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে শাসন ও স্নেহ দিয়ে মানুষ করতে চেয়েছেন তিনি তাঁর চার সন্তানকে। নিজ পিতা মৌলভী ওয়াজেদ আলী বিশ্বাসকে আদর্শ মেনে সততা ও নৈতিকতার উঁচু মানদন্ড দাঁড় করিয়েছে নিজ পায়ে, সসম্মানে।

‘মধুর আমার মায়ের হাসি

চাঁদের মুখে ঝরে

মাকে মনে পড়ে আমার

মাকে মনে পড়ে॥’

তিন. জীবনে আমার মা রোকেয়া বেগম (জুঁইলী)-এর যা কিছু স্বপ্ন ছিল, পূরণ হয়েছে তার বেশির ভাগই। আমার পরম সহায়, এখনো যাঁকে ক্ষণে স্মরি, হারিয়েছি সেই মাকে পাঁচ বছর আগে, ২০১৪ সালে। চুয়াত্তর বছর বয়সে তিনি পাড়ি জমিয়েছেন অনন্তলোকে। চূড়ান্ত গন্তব্যে। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কলাবাড়ী গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম, চুয়াডাঙ্গার বেলগাছি গ্রাম, কলকাতা মহানগরী ও গাজীপুর জেলা সদরে বেড়ে ওঠা আমার মা আমার জীবনের আদর্শ।

পিতা আবুল কাশেম মোহাম্মদ মনিরুল হককে কাছে পেয়েছি মেহেরপুরে বাসকালে জীবনের প্রথম আটটি বছর এবং কানাডায় অভিবাসী হওয়ার আগে বছর সাতেক। ১৯৩০ সালে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার চৌগাছা গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম তাঁর। তিনি ছিলেন মেহেরপুর, বৃহত্তর কুষ্টিয়া ও নদীয়া জেলার প্রথিতযশা চিকিৎসক, সমাজসেবী ও রাজনীতিক ডাক্তার জাফর আলীর জ্যেষ্ঠ সন্তান। কলকাতার মেডিকেল স্কুলের স্নাতক আমার পিতামহের জন্ম ১৯০০ সালে, গাংনীর বেতবাড়িয়া গ্রামে। আমার বাবা যৌবনের প্রথম লগ্নে ছিলেন অত্যন্ত শৌখিন। অত্যন্ত সহজ ও সরল, অল্পে তুষ্ট ওষুধ ব্যবসায়ী, এই মানুষটির দৃষ্টিভঙ্গি ছিল স্বচ্ছ। দীর্ঘদিন রোগশয্যায় কাটানোর পর পাড়ি জমিয়েছেন অনন্তলোকে। ৮৬ বছর বয়সে। ২০১৬ সালের নভেম্বরে। কোনো জন্মদিনে মা ও বাবার কাছ থেকে আশীর্বাণী শুনতে পাইনি, এমন খুব কমই ঘটেছে। মা নেই। এখন বাবাও নেই।

আছেন বড় দুই বোন দিলআরা নাজমা ও রাজিয়া সালমা বাংলাদেশে এবং স্নেহের ছোটবোন পেরী আমিনা ফেরদৌস চৌধুরী ব্রিটেনে। একটি নারী উন্নয়নবিষয়ক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী। আর আছে জীবনের সহযাত্রী, স্ত্রী শিউলী জাহান রুশদী এবং একমাত্র সন্তান, কন্যা উপল রুশদী। কবি ও প্রাবন্ধিক শিউলী কেবল জীবনসঙ্গিনী নন, কর্মক্ষেত্রেও আমার সহকর্মী। আর কন্যা এখন টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ে শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী। আমার সাত-আট বছর বয়সে এক রাতে, মেহেরপুরে বাড়ির ছাদে নক্ষত্রপুঞ্জের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছিলেন পিতামহ, ডাক্তার জাফর আলী। তিনি আমাকে জানিয়েছিলেন বিশ্বব্রহ্মান্ডের নিঃসীম জগতে পৃথিবী, তার এই প্রাণিজগৎ ও আমাদের ক্ষুদ্রত্ব। সমুদ্রসৈকতের বালুকাবেলায় নুড়িপাথর নয়, বালুকণাসম। তাঁর জীবনদর্শনের সেই অভিজ্ঞতা পৌত্রের মাঝে তিনি সঞ্চার করতে পেরেছেন অত্যন্ত সফলতার সঙ্গেই। আমি সব সময় স্মরণে রাখি আমার এই ক্ষুদ্রত্ব। চেষ্টা করি আমার জীবনাচরণে সেই দর্শন অনুসরণের। সেই দর্শন সঞ্চারের, আমার উত্তরাধিকার, কন্যা উপলের মননে।

চার. ১৯৬৯ সালের জানুয়ারিতে ফার্মগেটে ইন্টারমিডিয়েট টেকনিক্যাল কলেজে ষষ্ঠ শ্রেণিতে আমি ভর্তি হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে, ২০ জানুয়ারি, গণতন্ত্রকামী ছাত্রদের ১১ দফার আন্দোলনে গুলিতে শহীদ হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসাদুজ্জামান। চার দিন পর গুলিতে নিহত নবকুমার ইনস্টিটিউশনের শিক্ষার্থী শহীদ মতিউর রহমান।

অগ্নিগর্ভ ঢাকা, তথা পূর্ববাংলা, প্রকম্পিত স্লোগানে। রাজপথের মিছিলে শরিক হলাম আমিও। আমাদের বিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থী, ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর আরেক স্বৈরশাসক এইচ এম এরশাদের লেলিয়ে দেওয়া সশস্ত্র কাপুরুষদের গুলিতে নিহত শহীদ ডা. শামসুল আলম মিলন, সাহিত্যিক মুস্তফা মজিদদের অনুগামী হয়ে। পাকিস্তানের লৌহমানব আইয়ুব খানের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে। মিশে গেলাম স্বাধিকারকামী বাঙালির জনারণ্যে। নিস্তরঙ্গ ভৈরব তীরে দেশভাগের বেদনায় মুহ্যমান ও বিষণœ অথচ পাখিডাকা সজীব মেহেরপুর থেকে আগত সেই বালকের অভিযাত্রা রাজধানীর এক বৃহত্তর অঙ্গনে। রাজপথের ফুটন্ত পিচের মতোই ঊনসত্তরের গনগনে গণঅভ্যুত্থানে।

পাঁচ. বুদ্ধি হওয়ার পর একটু আড়ম্বর করে জন্মদিন পালন প্রথম আমার ১০ বছর বয়সে। ১৯৭০ সালে। বনানীতে। তখন থেকে জন্মদিন মানেই আনন্দ, আগামীর স্বপ্নভরা চোখ ও হৃদয়, সেটুকু বুঝেছি। এখন মধ্য বয়সের এপারে, জন্মদিন মানে আনন্দে উদ্বেলতা নয়। আনন্দের স্মৃতি রোমন্থনে তৃপ্তি ও অতৃপ্তির মিশেল।

সেই জন্মদিনে সে সময়ের মূল্যবান পাঁচটি টাকা উপহার দিয়ে আমার জন্মদিনকে মধুময় ও তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছিলেন সাজেদা নানী। বড় মাতুলের শাশুড়ি। যিনি মাত্র ছয় মাস পরই স্বামী ইলিয়াস আলী মল্লিককে হারান মুক্তিযুদ্ধে। ভেড়ামারা রেলস্টেশন মাস্টার ইলিয়াস নানাকে ১৯৭১ সালের এপ্রিল (অথবা মে) মাসে গুলি করে হত্যা করে সৈয়দপুর থেকে ট্রেন ভর্তি হয়ে আগত পাকিস্তানপন্থি উর্দুভাষী বিহারিদের একটি দল। অপরাধ, মুক্তিযোদ্ধাদের গোপনে সাহায্য করা এবং পাকিস্তানিদের নির্দেশ অমান্য করা।

গুলিতে কণ্ঠ এফোঁড়-ওফোঁড় হয়ে যাওয়া দেহটি টেনে নিয়ে গিয়েছিল মানুষরূপী সেই শ্বাপদেরা। জানা যায়, ট্রেনে সৈয়দপুর ফেরার পথে নৃশংস ঘাতকেরা ধর্মীয়ভাবে শেষকৃত্যের কোনো সুযোগ না দিয়ে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ থেকে পদ্মার অথৈ পানিতে ফেলে দিয়েছিল অত্যন্ত ধর্মপ্রাণ ও স্নেহবৎসল ইলিয়াস নানার দেহটি।

স্বামীর গুলিবিদ্ধ, রক্তাক্ত দেহকে টেনে নিয়ে যেতে দেখে আতঙ্কিত, শোকগ্রস্ত সাজেদা নানী সেই যে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন, আর কথা বলতে পারেননি বহুদিন। ৪১ বছর ধরে হৃদয়ে পাথর বেঁধে তিনি বেঁচে ছিলেন। কিন্তু আমৃত্যু কখনো আর ফিরে যেতে চাননি সেই জিঘাংসার শিকার হওয়া করুণ স্মৃতিতে। কোনো শুশ্রুষা পাননি তিনি আমৃত্যু। ’৭১-এর সেই ট্রমা থেকে তিনি মুক্তি পেয়েছেন কেবল জীবনাবসানে।

১৯৭১-এ মাত্র ১১ বছর বয়স হওয়ায় স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নিতে পারিনি। তবে অবরুদ্ধ ঢাকা শহরে, খুনে দখলদারদের জিঘাংসা ও নিষ্ঠুরতার মুখে আহতদের শুশ্রুষা করেছি। একাধিকবার মুখোমুখি হয়েছি পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর। সেই সময়ে ছাত্রলীগ নেতা, বনানীর বিশিষ্ট সমাজসেবী ছোট মাতুল প্রকৌশলী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের খোঁজে বনানীতে আমাদের বাড়ি তল্লাশি করতে আসা সৈন্যদের। তাদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার জন্য বাড়িতে আমি ছাড়া দ্বিতীয় পুরুষ মানুষ ছিল না দিনের সেই সময়। বিজয়ের মাহেন্দ্রক্ষণের দিনে মুক্তিযোদ্ধাদের আতিথেয়তা প্রদান এবং স্বজন হারানো ও প্রতিরোধ যুদ্ধে স্বজনের অংশগ্রহণের নিদারুণ ও গৌরবময় সব অভিজ্ঞতায় যেন রাতারাতি বড় হয়ে গেছি আমি। আমরা। আমাদের প্রজন্ম।

ছয়. সেই সময়ে যে স্বাধীনতা ও স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছি, তার অনেকখানি বাস্তবায়ন হলেও, প্রায় মিছে হয়ে গেছে অনেকটাই। যে গণতন্ত্রের জন্য পাঁচ দশক আগে যোগ দিয়েছি রাজপথের আন্দোলনে, স্বাধীন বাংলাদেশে সেই গণতন্ত্র, জবাবদিহি, সুশাসন ও সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা হয়নি সমাজে। রাষ্ট্রে। ভূলুণ্ঠিত গণতন্ত্র, জবাবদিহি, আইনের শাসন ও মানুষের মৌলিক অধিকার। সম্পদের সুষম বণ্টনের পরিবর্তে বেড়েছে ধনী-গরিবের বৈষম্য। খর্ব হয়েছে বাকস্বাধীনতা, সমাবেশের স্বাধীনতা। তারপরও কিছু স্বপ্ন এখনো লালন করি হৃদয়ের কন্দরে। মাতৃভূমির জন্য। সন্তানের জন্য। অন্যায় ও নিপীড়নমুক্ত, জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে মানুষে সমতা ও ন্যায়বিচারভিত্তিক এক শান্তিপূর্ণ সমাজের। পরিবেশের। হিংসা, বৈষম্য ও শোষণহীন একটি পৃথিবীর। যদিও সব ইচ্ছা পূরণ হয় না,  তবু চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া নিশ্চয় বৃথা নয়। মাতৃভূমি থেকে দূরে, অগণন মানুষের শুভাশিসের উষ্ণতায় মনে হয়, এটুকু ভালোবাসার জন্য যদি বেঁচে থাকা যায় অনন্তকাল! আরও নতুন স্বপ্ন নিয়ে।  মঙ্গল হোক পৃথিবীর সব শুভশক্তির ও মানুষের।  এই আমার প্রার্থনা।  মম জন্মদিনে।

                টরন্টো, ৫ নভেম্বর, ২০১৯।

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড
গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়
বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক