শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯

অন্ধকার সরিয়ে আলোর সন্ধানে অভিযাত্রা

সৈকত রুশদী
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার সরিয়ে আলোর সন্ধানে অভিযাত্রা

এক. পৃথিবীতে আগমনের আরও একটি বর্ষপূর্তি আজ আমার। মেঘে অনেক বেলা হয়ে গেল। ষাটটি হেমন্ত, ছয়টি দশক পার করে আজ আমার পদার্পণ একষট্টি বছরে। বিশ্বব্রহ্মান্ডের নিঃসীম জগতে এই পথ পরিভ্রমণে একটি সৌর বৎসর অতিক্রম, আজ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আমার জীবনবৃত্তের পূর্ণতার পথে আরও একটি অঙ্ক পূরণ। অনিশ্চিত এই অভিযাত্রায় পদার্পণ  এক  নতুন অঙ্গে।  আগামীর পথে। বয়স ষাটের কোঠা স্পর্শ করা অর্থ বাংলাদেশের হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রবীণ। অবশ্য যে দেশে বাস করি, সেই কানাডায় প্রবীণ তকমা পেতে আরও বছর চারেক বাকি। প্রকৃতির নিয়মে বয়স বাড়ার সঙ্গে কৃষ্ণ চুল শুভ্র হয়ে ওঠার পাশাপাশি অভিজ্ঞতার ভান্ডারও হয়ে উঠছে সমৃদ্ধ। তবে মননে ও মানসিকতায় আরও জানার ও শেখার অদম্য স্পৃহা তারুণ্যের মতোই উদ্দীপনাময়। দীপ্যমান।

ভাবতেই বিস্ময়কর বোধ হয়। যেন এই তো সেদিনের কথা। শিশুকাল থেকেই মাতামহের বাড়িতে বেড়ানো উপলক্ষে মেহেরপুর থেকে সেকালের প্রাদেশিক রাজধানী ঢাকায় যাতায়াত হলেও সবচেয়ে বেশি স্মরণীয় ও তাৎপর্যপূর্ণ ছিল আট বছর বয়সের যাত্রাটি। ১৯৬৮ সালের জুনে। বনানীতে অসুস্থ মাতামহকে দেখতে ও সেবা করতে আসা মায়ের সঙ্গী। ছোটবোনসহ। মেহেরপুরে বিএম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির সব পরীক্ষায় ১০০ শতাংশ নম্বর পাওয়ায় দুই ক্লাস ওপরে উত্তীর্ণ। অর্থাৎ ‘ডাবল প্রমোশন’ পেয়ে, তখন আমি পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

ডাগর দুই চোখে দুনিয়ার সব ঔৎসুক্য নিয়ে অবোধ এক বালকের সেই যে আগমন ঢাকায়, আর স্থায়ীভাবে ফেরা হয়নি আমার মেহেরপুরে। মেহেরপুর থেকে ঢাকা, লন্ডন ও আবার ঢাকা হয়ে উত্তর আমেরিকার ব্যস্তনগরী টরন্টোয় খানিকটা থিতু এখন। তবে বিশ্বব্রহ্মান্ডকে জানার আগ্রহে সূচিত সেই যাত্রা অব্যাহত আজও।

দুই. শিশিরভেজা হেমন্তের এক শীতল ভোর। বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ১৯৫৯। সূর্য ওঠার খানিক আগে, পৃথিবীর এক প্রান্তিক বসতি, স্বচ্ছতোয়া ভৈরব নদের তীরে ছোট্ট শহর মেহেরপুরে এক মিশনারি হাসপাতালে জন্ম হয়েছিল শিশুটির। শুভ্র জুঁই ফুলের নামের কুড়ি বছর বয়সী এক তরুণী মায়ের তৃতীয় সন্তান। পুত্র প্রথম। সারাটি জীবন তিনি সন্তানদের আগলে রেখেছেন পরম মমতা দিয়ে। ভরসাও রেখেছেন তাদেরই ওপর।

লেখাপড়ায় হাতেখড়ি দেওয়া থেকে শুরু করে সব প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে শাসন ও স্নেহ দিয়ে মানুষ করতে চেয়েছেন তিনি তাঁর চার সন্তানকে। নিজ পিতা মৌলভী ওয়াজেদ আলী বিশ্বাসকে আদর্শ মেনে সততা ও নৈতিকতার উঁচু মানদন্ড দাঁড় করিয়েছে নিজ পায়ে, সসম্মানে।

‘মধুর আমার মায়ের হাসি

চাঁদের মুখে ঝরে

মাকে মনে পড়ে আমার

মাকে মনে পড়ে॥’

তিন. জীবনে আমার মা রোকেয়া বেগম (জুঁইলী)-এর যা কিছু স্বপ্ন ছিল, পূরণ হয়েছে তার বেশির ভাগই। আমার পরম সহায়, এখনো যাঁকে ক্ষণে স্মরি, হারিয়েছি সেই মাকে পাঁচ বছর আগে, ২০১৪ সালে। চুয়াত্তর বছর বয়সে তিনি পাড়ি জমিয়েছেন অনন্তলোকে। চূড়ান্ত গন্তব্যে। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কলাবাড়ী গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম, চুয়াডাঙ্গার বেলগাছি গ্রাম, কলকাতা মহানগরী ও গাজীপুর জেলা সদরে বেড়ে ওঠা আমার মা আমার জীবনের আদর্শ।

পিতা আবুল কাশেম মোহাম্মদ মনিরুল হককে কাছে পেয়েছি মেহেরপুরে বাসকালে জীবনের প্রথম আটটি বছর এবং কানাডায় অভিবাসী হওয়ার আগে বছর সাতেক। ১৯৩০ সালে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার চৌগাছা গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম তাঁর। তিনি ছিলেন মেহেরপুর, বৃহত্তর কুষ্টিয়া ও নদীয়া জেলার প্রথিতযশা চিকিৎসক, সমাজসেবী ও রাজনীতিক ডাক্তার জাফর আলীর জ্যেষ্ঠ সন্তান। কলকাতার মেডিকেল স্কুলের স্নাতক আমার পিতামহের জন্ম ১৯০০ সালে, গাংনীর বেতবাড়িয়া গ্রামে। আমার বাবা যৌবনের প্রথম লগ্নে ছিলেন অত্যন্ত শৌখিন। অত্যন্ত সহজ ও সরল, অল্পে তুষ্ট ওষুধ ব্যবসায়ী, এই মানুষটির দৃষ্টিভঙ্গি ছিল স্বচ্ছ। দীর্ঘদিন রোগশয্যায় কাটানোর পর পাড়ি জমিয়েছেন অনন্তলোকে। ৮৬ বছর বয়সে। ২০১৬ সালের নভেম্বরে। কোনো জন্মদিনে মা ও বাবার কাছ থেকে আশীর্বাণী শুনতে পাইনি, এমন খুব কমই ঘটেছে। মা নেই। এখন বাবাও নেই।

আছেন বড় দুই বোন দিলআরা নাজমা ও রাজিয়া সালমা বাংলাদেশে এবং স্নেহের ছোটবোন পেরী আমিনা ফেরদৌস চৌধুরী ব্রিটেনে। একটি নারী উন্নয়নবিষয়ক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী। আর আছে জীবনের সহযাত্রী, স্ত্রী শিউলী জাহান রুশদী এবং একমাত্র সন্তান, কন্যা উপল রুশদী। কবি ও প্রাবন্ধিক শিউলী কেবল জীবনসঙ্গিনী নন, কর্মক্ষেত্রেও আমার সহকর্মী। আর কন্যা এখন টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ে শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী। আমার সাত-আট বছর বয়সে এক রাতে, মেহেরপুরে বাড়ির ছাদে নক্ষত্রপুঞ্জের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছিলেন পিতামহ, ডাক্তার জাফর আলী। তিনি আমাকে জানিয়েছিলেন বিশ্বব্রহ্মান্ডের নিঃসীম জগতে পৃথিবী, তার এই প্রাণিজগৎ ও আমাদের ক্ষুদ্রত্ব। সমুদ্রসৈকতের বালুকাবেলায় নুড়িপাথর নয়, বালুকণাসম। তাঁর জীবনদর্শনের সেই অভিজ্ঞতা পৌত্রের মাঝে তিনি সঞ্চার করতে পেরেছেন অত্যন্ত সফলতার সঙ্গেই। আমি সব সময় স্মরণে রাখি আমার এই ক্ষুদ্রত্ব। চেষ্টা করি আমার জীবনাচরণে সেই দর্শন অনুসরণের। সেই দর্শন সঞ্চারের, আমার উত্তরাধিকার, কন্যা উপলের মননে।

চার. ১৯৬৯ সালের জানুয়ারিতে ফার্মগেটে ইন্টারমিডিয়েট টেকনিক্যাল কলেজে ষষ্ঠ শ্রেণিতে আমি ভর্তি হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে, ২০ জানুয়ারি, গণতন্ত্রকামী ছাত্রদের ১১ দফার আন্দোলনে গুলিতে শহীদ হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসাদুজ্জামান। চার দিন পর গুলিতে নিহত নবকুমার ইনস্টিটিউশনের শিক্ষার্থী শহীদ মতিউর রহমান।

অগ্নিগর্ভ ঢাকা, তথা পূর্ববাংলা, প্রকম্পিত স্লোগানে। রাজপথের মিছিলে শরিক হলাম আমিও। আমাদের বিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থী, ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর আরেক স্বৈরশাসক এইচ এম এরশাদের লেলিয়ে দেওয়া সশস্ত্র কাপুরুষদের গুলিতে নিহত শহীদ ডা. শামসুল আলম মিলন, সাহিত্যিক মুস্তফা মজিদদের অনুগামী হয়ে। পাকিস্তানের লৌহমানব আইয়ুব খানের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে। মিশে গেলাম স্বাধিকারকামী বাঙালির জনারণ্যে। নিস্তরঙ্গ ভৈরব তীরে দেশভাগের বেদনায় মুহ্যমান ও বিষণœ অথচ পাখিডাকা সজীব মেহেরপুর থেকে আগত সেই বালকের অভিযাত্রা রাজধানীর এক বৃহত্তর অঙ্গনে। রাজপথের ফুটন্ত পিচের মতোই ঊনসত্তরের গনগনে গণঅভ্যুত্থানে।

পাঁচ. বুদ্ধি হওয়ার পর একটু আড়ম্বর করে জন্মদিন পালন প্রথম আমার ১০ বছর বয়সে। ১৯৭০ সালে। বনানীতে। তখন থেকে জন্মদিন মানেই আনন্দ, আগামীর স্বপ্নভরা চোখ ও হৃদয়, সেটুকু বুঝেছি। এখন মধ্য বয়সের এপারে, জন্মদিন মানে আনন্দে উদ্বেলতা নয়। আনন্দের স্মৃতি রোমন্থনে তৃপ্তি ও অতৃপ্তির মিশেল।

সেই জন্মদিনে সে সময়ের মূল্যবান পাঁচটি টাকা উপহার দিয়ে আমার জন্মদিনকে মধুময় ও তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছিলেন সাজেদা নানী। বড় মাতুলের শাশুড়ি। যিনি মাত্র ছয় মাস পরই স্বামী ইলিয়াস আলী মল্লিককে হারান মুক্তিযুদ্ধে। ভেড়ামারা রেলস্টেশন মাস্টার ইলিয়াস নানাকে ১৯৭১ সালের এপ্রিল (অথবা মে) মাসে গুলি করে হত্যা করে সৈয়দপুর থেকে ট্রেন ভর্তি হয়ে আগত পাকিস্তানপন্থি উর্দুভাষী বিহারিদের একটি দল। অপরাধ, মুক্তিযোদ্ধাদের গোপনে সাহায্য করা এবং পাকিস্তানিদের নির্দেশ অমান্য করা।

গুলিতে কণ্ঠ এফোঁড়-ওফোঁড় হয়ে যাওয়া দেহটি টেনে নিয়ে গিয়েছিল মানুষরূপী সেই শ্বাপদেরা। জানা যায়, ট্রেনে সৈয়দপুর ফেরার পথে নৃশংস ঘাতকেরা ধর্মীয়ভাবে শেষকৃত্যের কোনো সুযোগ না দিয়ে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ থেকে পদ্মার অথৈ পানিতে ফেলে দিয়েছিল অত্যন্ত ধর্মপ্রাণ ও স্নেহবৎসল ইলিয়াস নানার দেহটি।

স্বামীর গুলিবিদ্ধ, রক্তাক্ত দেহকে টেনে নিয়ে যেতে দেখে আতঙ্কিত, শোকগ্রস্ত সাজেদা নানী সেই যে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন, আর কথা বলতে পারেননি বহুদিন। ৪১ বছর ধরে হৃদয়ে পাথর বেঁধে তিনি বেঁচে ছিলেন। কিন্তু আমৃত্যু কখনো আর ফিরে যেতে চাননি সেই জিঘাংসার শিকার হওয়া করুণ স্মৃতিতে। কোনো শুশ্রুষা পাননি তিনি আমৃত্যু। ’৭১-এর সেই ট্রমা থেকে তিনি মুক্তি পেয়েছেন কেবল জীবনাবসানে।

১৯৭১-এ মাত্র ১১ বছর বয়স হওয়ায় স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নিতে পারিনি। তবে অবরুদ্ধ ঢাকা শহরে, খুনে দখলদারদের জিঘাংসা ও নিষ্ঠুরতার মুখে আহতদের শুশ্রুষা করেছি। একাধিকবার মুখোমুখি হয়েছি পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর। সেই সময়ে ছাত্রলীগ নেতা, বনানীর বিশিষ্ট সমাজসেবী ছোট মাতুল প্রকৌশলী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের খোঁজে বনানীতে আমাদের বাড়ি তল্লাশি করতে আসা সৈন্যদের। তাদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার জন্য বাড়িতে আমি ছাড়া দ্বিতীয় পুরুষ মানুষ ছিল না দিনের সেই সময়। বিজয়ের মাহেন্দ্রক্ষণের দিনে মুক্তিযোদ্ধাদের আতিথেয়তা প্রদান এবং স্বজন হারানো ও প্রতিরোধ যুদ্ধে স্বজনের অংশগ্রহণের নিদারুণ ও গৌরবময় সব অভিজ্ঞতায় যেন রাতারাতি বড় হয়ে গেছি আমি। আমরা। আমাদের প্রজন্ম।

ছয়. সেই সময়ে যে স্বাধীনতা ও স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছি, তার অনেকখানি বাস্তবায়ন হলেও, প্রায় মিছে হয়ে গেছে অনেকটাই। যে গণতন্ত্রের জন্য পাঁচ দশক আগে যোগ দিয়েছি রাজপথের আন্দোলনে, স্বাধীন বাংলাদেশে সেই গণতন্ত্র, জবাবদিহি, সুশাসন ও সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা হয়নি সমাজে। রাষ্ট্রে। ভূলুণ্ঠিত গণতন্ত্র, জবাবদিহি, আইনের শাসন ও মানুষের মৌলিক অধিকার। সম্পদের সুষম বণ্টনের পরিবর্তে বেড়েছে ধনী-গরিবের বৈষম্য। খর্ব হয়েছে বাকস্বাধীনতা, সমাবেশের স্বাধীনতা। তারপরও কিছু স্বপ্ন এখনো লালন করি হৃদয়ের কন্দরে। মাতৃভূমির জন্য। সন্তানের জন্য। অন্যায় ও নিপীড়নমুক্ত, জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে মানুষে সমতা ও ন্যায়বিচারভিত্তিক এক শান্তিপূর্ণ সমাজের। পরিবেশের। হিংসা, বৈষম্য ও শোষণহীন একটি পৃথিবীর। যদিও সব ইচ্ছা পূরণ হয় না,  তবু চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া নিশ্চয় বৃথা নয়। মাতৃভূমি থেকে দূরে, অগণন মানুষের শুভাশিসের উষ্ণতায় মনে হয়, এটুকু ভালোবাসার জন্য যদি বেঁচে থাকা যায় অনন্তকাল! আরও নতুন স্বপ্ন নিয়ে।  মঙ্গল হোক পৃথিবীর সব শুভশক্তির ও মানুষের।  এই আমার প্রার্থনা।  মম জন্মদিনে।

                টরন্টো, ৫ নভেম্বর, ২০১৯।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স
ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ
মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা