শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯

অন্ধকার সরিয়ে আলোর সন্ধানে অভিযাত্রা

সৈকত রুশদী
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার সরিয়ে আলোর সন্ধানে অভিযাত্রা

এক. পৃথিবীতে আগমনের আরও একটি বর্ষপূর্তি আজ আমার। মেঘে অনেক বেলা হয়ে গেল। ষাটটি হেমন্ত, ছয়টি দশক পার করে আজ আমার পদার্পণ একষট্টি বছরে। বিশ্বব্রহ্মান্ডের নিঃসীম জগতে এই পথ পরিভ্রমণে একটি সৌর বৎসর অতিক্রম, আজ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আমার জীবনবৃত্তের পূর্ণতার পথে আরও একটি অঙ্ক পূরণ। অনিশ্চিত এই অভিযাত্রায় পদার্পণ  এক  নতুন অঙ্গে।  আগামীর পথে। বয়স ষাটের কোঠা স্পর্শ করা অর্থ বাংলাদেশের হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রবীণ। অবশ্য যে দেশে বাস করি, সেই কানাডায় প্রবীণ তকমা পেতে আরও বছর চারেক বাকি। প্রকৃতির নিয়মে বয়স বাড়ার সঙ্গে কৃষ্ণ চুল শুভ্র হয়ে ওঠার পাশাপাশি অভিজ্ঞতার ভান্ডারও হয়ে উঠছে সমৃদ্ধ। তবে মননে ও মানসিকতায় আরও জানার ও শেখার অদম্য স্পৃহা তারুণ্যের মতোই উদ্দীপনাময়। দীপ্যমান।

ভাবতেই বিস্ময়কর বোধ হয়। যেন এই তো সেদিনের কথা। শিশুকাল থেকেই মাতামহের বাড়িতে বেড়ানো উপলক্ষে মেহেরপুর থেকে সেকালের প্রাদেশিক রাজধানী ঢাকায় যাতায়াত হলেও সবচেয়ে বেশি স্মরণীয় ও তাৎপর্যপূর্ণ ছিল আট বছর বয়সের যাত্রাটি। ১৯৬৮ সালের জুনে। বনানীতে অসুস্থ মাতামহকে দেখতে ও সেবা করতে আসা মায়ের সঙ্গী। ছোটবোনসহ। মেহেরপুরে বিএম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির সব পরীক্ষায় ১০০ শতাংশ নম্বর পাওয়ায় দুই ক্লাস ওপরে উত্তীর্ণ। অর্থাৎ ‘ডাবল প্রমোশন’ পেয়ে, তখন আমি পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

ডাগর দুই চোখে দুনিয়ার সব ঔৎসুক্য নিয়ে অবোধ এক বালকের সেই যে আগমন ঢাকায়, আর স্থায়ীভাবে ফেরা হয়নি আমার মেহেরপুরে। মেহেরপুর থেকে ঢাকা, লন্ডন ও আবার ঢাকা হয়ে উত্তর আমেরিকার ব্যস্তনগরী টরন্টোয় খানিকটা থিতু এখন। তবে বিশ্বব্রহ্মান্ডকে জানার আগ্রহে সূচিত সেই যাত্রা অব্যাহত আজও।

দুই. শিশিরভেজা হেমন্তের এক শীতল ভোর। বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ১৯৫৯। সূর্য ওঠার খানিক আগে, পৃথিবীর এক প্রান্তিক বসতি, স্বচ্ছতোয়া ভৈরব নদের তীরে ছোট্ট শহর মেহেরপুরে এক মিশনারি হাসপাতালে জন্ম হয়েছিল শিশুটির। শুভ্র জুঁই ফুলের নামের কুড়ি বছর বয়সী এক তরুণী মায়ের তৃতীয় সন্তান। পুত্র প্রথম। সারাটি জীবন তিনি সন্তানদের আগলে রেখেছেন পরম মমতা দিয়ে। ভরসাও রেখেছেন তাদেরই ওপর।

লেখাপড়ায় হাতেখড়ি দেওয়া থেকে শুরু করে সব প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে শাসন ও স্নেহ দিয়ে মানুষ করতে চেয়েছেন তিনি তাঁর চার সন্তানকে। নিজ পিতা মৌলভী ওয়াজেদ আলী বিশ্বাসকে আদর্শ মেনে সততা ও নৈতিকতার উঁচু মানদন্ড দাঁড় করিয়েছে নিজ পায়ে, সসম্মানে।

‘মধুর আমার মায়ের হাসি

চাঁদের মুখে ঝরে

মাকে মনে পড়ে আমার

মাকে মনে পড়ে॥’

তিন. জীবনে আমার মা রোকেয়া বেগম (জুঁইলী)-এর যা কিছু স্বপ্ন ছিল, পূরণ হয়েছে তার বেশির ভাগই। আমার পরম সহায়, এখনো যাঁকে ক্ষণে স্মরি, হারিয়েছি সেই মাকে পাঁচ বছর আগে, ২০১৪ সালে। চুয়াত্তর বছর বয়সে তিনি পাড়ি জমিয়েছেন অনন্তলোকে। চূড়ান্ত গন্তব্যে। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কলাবাড়ী গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম, চুয়াডাঙ্গার বেলগাছি গ্রাম, কলকাতা মহানগরী ও গাজীপুর জেলা সদরে বেড়ে ওঠা আমার মা আমার জীবনের আদর্শ।

পিতা আবুল কাশেম মোহাম্মদ মনিরুল হককে কাছে পেয়েছি মেহেরপুরে বাসকালে জীবনের প্রথম আটটি বছর এবং কানাডায় অভিবাসী হওয়ার আগে বছর সাতেক। ১৯৩০ সালে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার চৌগাছা গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম তাঁর। তিনি ছিলেন মেহেরপুর, বৃহত্তর কুষ্টিয়া ও নদীয়া জেলার প্রথিতযশা চিকিৎসক, সমাজসেবী ও রাজনীতিক ডাক্তার জাফর আলীর জ্যেষ্ঠ সন্তান। কলকাতার মেডিকেল স্কুলের স্নাতক আমার পিতামহের জন্ম ১৯০০ সালে, গাংনীর বেতবাড়িয়া গ্রামে। আমার বাবা যৌবনের প্রথম লগ্নে ছিলেন অত্যন্ত শৌখিন। অত্যন্ত সহজ ও সরল, অল্পে তুষ্ট ওষুধ ব্যবসায়ী, এই মানুষটির দৃষ্টিভঙ্গি ছিল স্বচ্ছ। দীর্ঘদিন রোগশয্যায় কাটানোর পর পাড়ি জমিয়েছেন অনন্তলোকে। ৮৬ বছর বয়সে। ২০১৬ সালের নভেম্বরে। কোনো জন্মদিনে মা ও বাবার কাছ থেকে আশীর্বাণী শুনতে পাইনি, এমন খুব কমই ঘটেছে। মা নেই। এখন বাবাও নেই।

আছেন বড় দুই বোন দিলআরা নাজমা ও রাজিয়া সালমা বাংলাদেশে এবং স্নেহের ছোটবোন পেরী আমিনা ফেরদৌস চৌধুরী ব্রিটেনে। একটি নারী উন্নয়নবিষয়ক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী। আর আছে জীবনের সহযাত্রী, স্ত্রী শিউলী জাহান রুশদী এবং একমাত্র সন্তান, কন্যা উপল রুশদী। কবি ও প্রাবন্ধিক শিউলী কেবল জীবনসঙ্গিনী নন, কর্মক্ষেত্রেও আমার সহকর্মী। আর কন্যা এখন টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ে শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী। আমার সাত-আট বছর বয়সে এক রাতে, মেহেরপুরে বাড়ির ছাদে নক্ষত্রপুঞ্জের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছিলেন পিতামহ, ডাক্তার জাফর আলী। তিনি আমাকে জানিয়েছিলেন বিশ্বব্রহ্মান্ডের নিঃসীম জগতে পৃথিবী, তার এই প্রাণিজগৎ ও আমাদের ক্ষুদ্রত্ব। সমুদ্রসৈকতের বালুকাবেলায় নুড়িপাথর নয়, বালুকণাসম। তাঁর জীবনদর্শনের সেই অভিজ্ঞতা পৌত্রের মাঝে তিনি সঞ্চার করতে পেরেছেন অত্যন্ত সফলতার সঙ্গেই। আমি সব সময় স্মরণে রাখি আমার এই ক্ষুদ্রত্ব। চেষ্টা করি আমার জীবনাচরণে সেই দর্শন অনুসরণের। সেই দর্শন সঞ্চারের, আমার উত্তরাধিকার, কন্যা উপলের মননে।

চার. ১৯৬৯ সালের জানুয়ারিতে ফার্মগেটে ইন্টারমিডিয়েট টেকনিক্যাল কলেজে ষষ্ঠ শ্রেণিতে আমি ভর্তি হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে, ২০ জানুয়ারি, গণতন্ত্রকামী ছাত্রদের ১১ দফার আন্দোলনে গুলিতে শহীদ হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসাদুজ্জামান। চার দিন পর গুলিতে নিহত নবকুমার ইনস্টিটিউশনের শিক্ষার্থী শহীদ মতিউর রহমান।

অগ্নিগর্ভ ঢাকা, তথা পূর্ববাংলা, প্রকম্পিত স্লোগানে। রাজপথের মিছিলে শরিক হলাম আমিও। আমাদের বিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থী, ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর আরেক স্বৈরশাসক এইচ এম এরশাদের লেলিয়ে দেওয়া সশস্ত্র কাপুরুষদের গুলিতে নিহত শহীদ ডা. শামসুল আলম মিলন, সাহিত্যিক মুস্তফা মজিদদের অনুগামী হয়ে। পাকিস্তানের লৌহমানব আইয়ুব খানের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে। মিশে গেলাম স্বাধিকারকামী বাঙালির জনারণ্যে। নিস্তরঙ্গ ভৈরব তীরে দেশভাগের বেদনায় মুহ্যমান ও বিষণœ অথচ পাখিডাকা সজীব মেহেরপুর থেকে আগত সেই বালকের অভিযাত্রা রাজধানীর এক বৃহত্তর অঙ্গনে। রাজপথের ফুটন্ত পিচের মতোই ঊনসত্তরের গনগনে গণঅভ্যুত্থানে।

পাঁচ. বুদ্ধি হওয়ার পর একটু আড়ম্বর করে জন্মদিন পালন প্রথম আমার ১০ বছর বয়সে। ১৯৭০ সালে। বনানীতে। তখন থেকে জন্মদিন মানেই আনন্দ, আগামীর স্বপ্নভরা চোখ ও হৃদয়, সেটুকু বুঝেছি। এখন মধ্য বয়সের এপারে, জন্মদিন মানে আনন্দে উদ্বেলতা নয়। আনন্দের স্মৃতি রোমন্থনে তৃপ্তি ও অতৃপ্তির মিশেল।

সেই জন্মদিনে সে সময়ের মূল্যবান পাঁচটি টাকা উপহার দিয়ে আমার জন্মদিনকে মধুময় ও তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছিলেন সাজেদা নানী। বড় মাতুলের শাশুড়ি। যিনি মাত্র ছয় মাস পরই স্বামী ইলিয়াস আলী মল্লিককে হারান মুক্তিযুদ্ধে। ভেড়ামারা রেলস্টেশন মাস্টার ইলিয়াস নানাকে ১৯৭১ সালের এপ্রিল (অথবা মে) মাসে গুলি করে হত্যা করে সৈয়দপুর থেকে ট্রেন ভর্তি হয়ে আগত পাকিস্তানপন্থি উর্দুভাষী বিহারিদের একটি দল। অপরাধ, মুক্তিযোদ্ধাদের গোপনে সাহায্য করা এবং পাকিস্তানিদের নির্দেশ অমান্য করা।

গুলিতে কণ্ঠ এফোঁড়-ওফোঁড় হয়ে যাওয়া দেহটি টেনে নিয়ে গিয়েছিল মানুষরূপী সেই শ্বাপদেরা। জানা যায়, ট্রেনে সৈয়দপুর ফেরার পথে নৃশংস ঘাতকেরা ধর্মীয়ভাবে শেষকৃত্যের কোনো সুযোগ না দিয়ে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ থেকে পদ্মার অথৈ পানিতে ফেলে দিয়েছিল অত্যন্ত ধর্মপ্রাণ ও স্নেহবৎসল ইলিয়াস নানার দেহটি।

স্বামীর গুলিবিদ্ধ, রক্তাক্ত দেহকে টেনে নিয়ে যেতে দেখে আতঙ্কিত, শোকগ্রস্ত সাজেদা নানী সেই যে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন, আর কথা বলতে পারেননি বহুদিন। ৪১ বছর ধরে হৃদয়ে পাথর বেঁধে তিনি বেঁচে ছিলেন। কিন্তু আমৃত্যু কখনো আর ফিরে যেতে চাননি সেই জিঘাংসার শিকার হওয়া করুণ স্মৃতিতে। কোনো শুশ্রুষা পাননি তিনি আমৃত্যু। ’৭১-এর সেই ট্রমা থেকে তিনি মুক্তি পেয়েছেন কেবল জীবনাবসানে।

১৯৭১-এ মাত্র ১১ বছর বয়স হওয়ায় স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নিতে পারিনি। তবে অবরুদ্ধ ঢাকা শহরে, খুনে দখলদারদের জিঘাংসা ও নিষ্ঠুরতার মুখে আহতদের শুশ্রুষা করেছি। একাধিকবার মুখোমুখি হয়েছি পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর। সেই সময়ে ছাত্রলীগ নেতা, বনানীর বিশিষ্ট সমাজসেবী ছোট মাতুল প্রকৌশলী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের খোঁজে বনানীতে আমাদের বাড়ি তল্লাশি করতে আসা সৈন্যদের। তাদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার জন্য বাড়িতে আমি ছাড়া দ্বিতীয় পুরুষ মানুষ ছিল না দিনের সেই সময়। বিজয়ের মাহেন্দ্রক্ষণের দিনে মুক্তিযোদ্ধাদের আতিথেয়তা প্রদান এবং স্বজন হারানো ও প্রতিরোধ যুদ্ধে স্বজনের অংশগ্রহণের নিদারুণ ও গৌরবময় সব অভিজ্ঞতায় যেন রাতারাতি বড় হয়ে গেছি আমি। আমরা। আমাদের প্রজন্ম।

ছয়. সেই সময়ে যে স্বাধীনতা ও স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছি, তার অনেকখানি বাস্তবায়ন হলেও, প্রায় মিছে হয়ে গেছে অনেকটাই। যে গণতন্ত্রের জন্য পাঁচ দশক আগে যোগ দিয়েছি রাজপথের আন্দোলনে, স্বাধীন বাংলাদেশে সেই গণতন্ত্র, জবাবদিহি, সুশাসন ও সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা হয়নি সমাজে। রাষ্ট্রে। ভূলুণ্ঠিত গণতন্ত্র, জবাবদিহি, আইনের শাসন ও মানুষের মৌলিক অধিকার। সম্পদের সুষম বণ্টনের পরিবর্তে বেড়েছে ধনী-গরিবের বৈষম্য। খর্ব হয়েছে বাকস্বাধীনতা, সমাবেশের স্বাধীনতা। তারপরও কিছু স্বপ্ন এখনো লালন করি হৃদয়ের কন্দরে। মাতৃভূমির জন্য। সন্তানের জন্য। অন্যায় ও নিপীড়নমুক্ত, জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে মানুষে সমতা ও ন্যায়বিচারভিত্তিক এক শান্তিপূর্ণ সমাজের। পরিবেশের। হিংসা, বৈষম্য ও শোষণহীন একটি পৃথিবীর। যদিও সব ইচ্ছা পূরণ হয় না,  তবু চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া নিশ্চয় বৃথা নয়। মাতৃভূমি থেকে দূরে, অগণন মানুষের শুভাশিসের উষ্ণতায় মনে হয়, এটুকু ভালোবাসার জন্য যদি বেঁচে থাকা যায় অনন্তকাল! আরও নতুন স্বপ্ন নিয়ে।  মঙ্গল হোক পৃথিবীর সব শুভশক্তির ও মানুষের।  এই আমার প্রার্থনা।  মম জন্মদিনে।

                টরন্টো, ৫ নভেম্বর, ২০১৯।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন