শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯

অন্ধকার সরিয়ে আলোর সন্ধানে অভিযাত্রা

সৈকত রুশদী
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার সরিয়ে আলোর সন্ধানে অভিযাত্রা

এক. পৃথিবীতে আগমনের আরও একটি বর্ষপূর্তি আজ আমার। মেঘে অনেক বেলা হয়ে গেল। ষাটটি হেমন্ত, ছয়টি দশক পার করে আজ আমার পদার্পণ একষট্টি বছরে। বিশ্বব্রহ্মান্ডের নিঃসীম জগতে এই পথ পরিভ্রমণে একটি সৌর বৎসর অতিক্রম, আজ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আমার জীবনবৃত্তের পূর্ণতার পথে আরও একটি অঙ্ক পূরণ। অনিশ্চিত এই অভিযাত্রায় পদার্পণ  এক  নতুন অঙ্গে।  আগামীর পথে। বয়স ষাটের কোঠা স্পর্শ করা অর্থ বাংলাদেশের হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রবীণ। অবশ্য যে দেশে বাস করি, সেই কানাডায় প্রবীণ তকমা পেতে আরও বছর চারেক বাকি। প্রকৃতির নিয়মে বয়স বাড়ার সঙ্গে কৃষ্ণ চুল শুভ্র হয়ে ওঠার পাশাপাশি অভিজ্ঞতার ভান্ডারও হয়ে উঠছে সমৃদ্ধ। তবে মননে ও মানসিকতায় আরও জানার ও শেখার অদম্য স্পৃহা তারুণ্যের মতোই উদ্দীপনাময়। দীপ্যমান।

ভাবতেই বিস্ময়কর বোধ হয়। যেন এই তো সেদিনের কথা। শিশুকাল থেকেই মাতামহের বাড়িতে বেড়ানো উপলক্ষে মেহেরপুর থেকে সেকালের প্রাদেশিক রাজধানী ঢাকায় যাতায়াত হলেও সবচেয়ে বেশি স্মরণীয় ও তাৎপর্যপূর্ণ ছিল আট বছর বয়সের যাত্রাটি। ১৯৬৮ সালের জুনে। বনানীতে অসুস্থ মাতামহকে দেখতে ও সেবা করতে আসা মায়ের সঙ্গী। ছোটবোনসহ। মেহেরপুরে বিএম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির সব পরীক্ষায় ১০০ শতাংশ নম্বর পাওয়ায় দুই ক্লাস ওপরে উত্তীর্ণ। অর্থাৎ ‘ডাবল প্রমোশন’ পেয়ে, তখন আমি পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

ডাগর দুই চোখে দুনিয়ার সব ঔৎসুক্য নিয়ে অবোধ এক বালকের সেই যে আগমন ঢাকায়, আর স্থায়ীভাবে ফেরা হয়নি আমার মেহেরপুরে। মেহেরপুর থেকে ঢাকা, লন্ডন ও আবার ঢাকা হয়ে উত্তর আমেরিকার ব্যস্তনগরী টরন্টোয় খানিকটা থিতু এখন। তবে বিশ্বব্রহ্মান্ডকে জানার আগ্রহে সূচিত সেই যাত্রা অব্যাহত আজও।

দুই. শিশিরভেজা হেমন্তের এক শীতল ভোর। বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ১৯৫৯। সূর্য ওঠার খানিক আগে, পৃথিবীর এক প্রান্তিক বসতি, স্বচ্ছতোয়া ভৈরব নদের তীরে ছোট্ট শহর মেহেরপুরে এক মিশনারি হাসপাতালে জন্ম হয়েছিল শিশুটির। শুভ্র জুঁই ফুলের নামের কুড়ি বছর বয়সী এক তরুণী মায়ের তৃতীয় সন্তান। পুত্র প্রথম। সারাটি জীবন তিনি সন্তানদের আগলে রেখেছেন পরম মমতা দিয়ে। ভরসাও রেখেছেন তাদেরই ওপর।

লেখাপড়ায় হাতেখড়ি দেওয়া থেকে শুরু করে সব প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে শাসন ও স্নেহ দিয়ে মানুষ করতে চেয়েছেন তিনি তাঁর চার সন্তানকে। নিজ পিতা মৌলভী ওয়াজেদ আলী বিশ্বাসকে আদর্শ মেনে সততা ও নৈতিকতার উঁচু মানদন্ড দাঁড় করিয়েছে নিজ পায়ে, সসম্মানে।

‘মধুর আমার মায়ের হাসি

চাঁদের মুখে ঝরে

মাকে মনে পড়ে আমার

মাকে মনে পড়ে॥’

তিন. জীবনে আমার মা রোকেয়া বেগম (জুঁইলী)-এর যা কিছু স্বপ্ন ছিল, পূরণ হয়েছে তার বেশির ভাগই। আমার পরম সহায়, এখনো যাঁকে ক্ষণে স্মরি, হারিয়েছি সেই মাকে পাঁচ বছর আগে, ২০১৪ সালে। চুয়াত্তর বছর বয়সে তিনি পাড়ি জমিয়েছেন অনন্তলোকে। চূড়ান্ত গন্তব্যে। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কলাবাড়ী গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম, চুয়াডাঙ্গার বেলগাছি গ্রাম, কলকাতা মহানগরী ও গাজীপুর জেলা সদরে বেড়ে ওঠা আমার মা আমার জীবনের আদর্শ।

পিতা আবুল কাশেম মোহাম্মদ মনিরুল হককে কাছে পেয়েছি মেহেরপুরে বাসকালে জীবনের প্রথম আটটি বছর এবং কানাডায় অভিবাসী হওয়ার আগে বছর সাতেক। ১৯৩০ সালে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার চৌগাছা গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম তাঁর। তিনি ছিলেন মেহেরপুর, বৃহত্তর কুষ্টিয়া ও নদীয়া জেলার প্রথিতযশা চিকিৎসক, সমাজসেবী ও রাজনীতিক ডাক্তার জাফর আলীর জ্যেষ্ঠ সন্তান। কলকাতার মেডিকেল স্কুলের স্নাতক আমার পিতামহের জন্ম ১৯০০ সালে, গাংনীর বেতবাড়িয়া গ্রামে। আমার বাবা যৌবনের প্রথম লগ্নে ছিলেন অত্যন্ত শৌখিন। অত্যন্ত সহজ ও সরল, অল্পে তুষ্ট ওষুধ ব্যবসায়ী, এই মানুষটির দৃষ্টিভঙ্গি ছিল স্বচ্ছ। দীর্ঘদিন রোগশয্যায় কাটানোর পর পাড়ি জমিয়েছেন অনন্তলোকে। ৮৬ বছর বয়সে। ২০১৬ সালের নভেম্বরে। কোনো জন্মদিনে মা ও বাবার কাছ থেকে আশীর্বাণী শুনতে পাইনি, এমন খুব কমই ঘটেছে। মা নেই। এখন বাবাও নেই।

আছেন বড় দুই বোন দিলআরা নাজমা ও রাজিয়া সালমা বাংলাদেশে এবং স্নেহের ছোটবোন পেরী আমিনা ফেরদৌস চৌধুরী ব্রিটেনে। একটি নারী উন্নয়নবিষয়ক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী। আর আছে জীবনের সহযাত্রী, স্ত্রী শিউলী জাহান রুশদী এবং একমাত্র সন্তান, কন্যা উপল রুশদী। কবি ও প্রাবন্ধিক শিউলী কেবল জীবনসঙ্গিনী নন, কর্মক্ষেত্রেও আমার সহকর্মী। আর কন্যা এখন টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ে শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী। আমার সাত-আট বছর বয়সে এক রাতে, মেহেরপুরে বাড়ির ছাদে নক্ষত্রপুঞ্জের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছিলেন পিতামহ, ডাক্তার জাফর আলী। তিনি আমাকে জানিয়েছিলেন বিশ্বব্রহ্মান্ডের নিঃসীম জগতে পৃথিবী, তার এই প্রাণিজগৎ ও আমাদের ক্ষুদ্রত্ব। সমুদ্রসৈকতের বালুকাবেলায় নুড়িপাথর নয়, বালুকণাসম। তাঁর জীবনদর্শনের সেই অভিজ্ঞতা পৌত্রের মাঝে তিনি সঞ্চার করতে পেরেছেন অত্যন্ত সফলতার সঙ্গেই। আমি সব সময় স্মরণে রাখি আমার এই ক্ষুদ্রত্ব। চেষ্টা করি আমার জীবনাচরণে সেই দর্শন অনুসরণের। সেই দর্শন সঞ্চারের, আমার উত্তরাধিকার, কন্যা উপলের মননে।

চার. ১৯৬৯ সালের জানুয়ারিতে ফার্মগেটে ইন্টারমিডিয়েট টেকনিক্যাল কলেজে ষষ্ঠ শ্রেণিতে আমি ভর্তি হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে, ২০ জানুয়ারি, গণতন্ত্রকামী ছাত্রদের ১১ দফার আন্দোলনে গুলিতে শহীদ হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসাদুজ্জামান। চার দিন পর গুলিতে নিহত নবকুমার ইনস্টিটিউশনের শিক্ষার্থী শহীদ মতিউর রহমান।

অগ্নিগর্ভ ঢাকা, তথা পূর্ববাংলা, প্রকম্পিত স্লোগানে। রাজপথের মিছিলে শরিক হলাম আমিও। আমাদের বিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থী, ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর আরেক স্বৈরশাসক এইচ এম এরশাদের লেলিয়ে দেওয়া সশস্ত্র কাপুরুষদের গুলিতে নিহত শহীদ ডা. শামসুল আলম মিলন, সাহিত্যিক মুস্তফা মজিদদের অনুগামী হয়ে। পাকিস্তানের লৌহমানব আইয়ুব খানের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে। মিশে গেলাম স্বাধিকারকামী বাঙালির জনারণ্যে। নিস্তরঙ্গ ভৈরব তীরে দেশভাগের বেদনায় মুহ্যমান ও বিষণœ অথচ পাখিডাকা সজীব মেহেরপুর থেকে আগত সেই বালকের অভিযাত্রা রাজধানীর এক বৃহত্তর অঙ্গনে। রাজপথের ফুটন্ত পিচের মতোই ঊনসত্তরের গনগনে গণঅভ্যুত্থানে।

পাঁচ. বুদ্ধি হওয়ার পর একটু আড়ম্বর করে জন্মদিন পালন প্রথম আমার ১০ বছর বয়সে। ১৯৭০ সালে। বনানীতে। তখন থেকে জন্মদিন মানেই আনন্দ, আগামীর স্বপ্নভরা চোখ ও হৃদয়, সেটুকু বুঝেছি। এখন মধ্য বয়সের এপারে, জন্মদিন মানে আনন্দে উদ্বেলতা নয়। আনন্দের স্মৃতি রোমন্থনে তৃপ্তি ও অতৃপ্তির মিশেল।

সেই জন্মদিনে সে সময়ের মূল্যবান পাঁচটি টাকা উপহার দিয়ে আমার জন্মদিনকে মধুময় ও তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছিলেন সাজেদা নানী। বড় মাতুলের শাশুড়ি। যিনি মাত্র ছয় মাস পরই স্বামী ইলিয়াস আলী মল্লিককে হারান মুক্তিযুদ্ধে। ভেড়ামারা রেলস্টেশন মাস্টার ইলিয়াস নানাকে ১৯৭১ সালের এপ্রিল (অথবা মে) মাসে গুলি করে হত্যা করে সৈয়দপুর থেকে ট্রেন ভর্তি হয়ে আগত পাকিস্তানপন্থি উর্দুভাষী বিহারিদের একটি দল। অপরাধ, মুক্তিযোদ্ধাদের গোপনে সাহায্য করা এবং পাকিস্তানিদের নির্দেশ অমান্য করা।

গুলিতে কণ্ঠ এফোঁড়-ওফোঁড় হয়ে যাওয়া দেহটি টেনে নিয়ে গিয়েছিল মানুষরূপী সেই শ্বাপদেরা। জানা যায়, ট্রেনে সৈয়দপুর ফেরার পথে নৃশংস ঘাতকেরা ধর্মীয়ভাবে শেষকৃত্যের কোনো সুযোগ না দিয়ে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ থেকে পদ্মার অথৈ পানিতে ফেলে দিয়েছিল অত্যন্ত ধর্মপ্রাণ ও স্নেহবৎসল ইলিয়াস নানার দেহটি।

স্বামীর গুলিবিদ্ধ, রক্তাক্ত দেহকে টেনে নিয়ে যেতে দেখে আতঙ্কিত, শোকগ্রস্ত সাজেদা নানী সেই যে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন, আর কথা বলতে পারেননি বহুদিন। ৪১ বছর ধরে হৃদয়ে পাথর বেঁধে তিনি বেঁচে ছিলেন। কিন্তু আমৃত্যু কখনো আর ফিরে যেতে চাননি সেই জিঘাংসার শিকার হওয়া করুণ স্মৃতিতে। কোনো শুশ্রুষা পাননি তিনি আমৃত্যু। ’৭১-এর সেই ট্রমা থেকে তিনি মুক্তি পেয়েছেন কেবল জীবনাবসানে।

১৯৭১-এ মাত্র ১১ বছর বয়স হওয়ায় স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নিতে পারিনি। তবে অবরুদ্ধ ঢাকা শহরে, খুনে দখলদারদের জিঘাংসা ও নিষ্ঠুরতার মুখে আহতদের শুশ্রুষা করেছি। একাধিকবার মুখোমুখি হয়েছি পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর। সেই সময়ে ছাত্রলীগ নেতা, বনানীর বিশিষ্ট সমাজসেবী ছোট মাতুল প্রকৌশলী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের খোঁজে বনানীতে আমাদের বাড়ি তল্লাশি করতে আসা সৈন্যদের। তাদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার জন্য বাড়িতে আমি ছাড়া দ্বিতীয় পুরুষ মানুষ ছিল না দিনের সেই সময়। বিজয়ের মাহেন্দ্রক্ষণের দিনে মুক্তিযোদ্ধাদের আতিথেয়তা প্রদান এবং স্বজন হারানো ও প্রতিরোধ যুদ্ধে স্বজনের অংশগ্রহণের নিদারুণ ও গৌরবময় সব অভিজ্ঞতায় যেন রাতারাতি বড় হয়ে গেছি আমি। আমরা। আমাদের প্রজন্ম।

ছয়. সেই সময়ে যে স্বাধীনতা ও স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছি, তার অনেকখানি বাস্তবায়ন হলেও, প্রায় মিছে হয়ে গেছে অনেকটাই। যে গণতন্ত্রের জন্য পাঁচ দশক আগে যোগ দিয়েছি রাজপথের আন্দোলনে, স্বাধীন বাংলাদেশে সেই গণতন্ত্র, জবাবদিহি, সুশাসন ও সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা হয়নি সমাজে। রাষ্ট্রে। ভূলুণ্ঠিত গণতন্ত্র, জবাবদিহি, আইনের শাসন ও মানুষের মৌলিক অধিকার। সম্পদের সুষম বণ্টনের পরিবর্তে বেড়েছে ধনী-গরিবের বৈষম্য। খর্ব হয়েছে বাকস্বাধীনতা, সমাবেশের স্বাধীনতা। তারপরও কিছু স্বপ্ন এখনো লালন করি হৃদয়ের কন্দরে। মাতৃভূমির জন্য। সন্তানের জন্য। অন্যায় ও নিপীড়নমুক্ত, জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে মানুষে সমতা ও ন্যায়বিচারভিত্তিক এক শান্তিপূর্ণ সমাজের। পরিবেশের। হিংসা, বৈষম্য ও শোষণহীন একটি পৃথিবীর। যদিও সব ইচ্ছা পূরণ হয় না,  তবু চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া নিশ্চয় বৃথা নয়। মাতৃভূমি থেকে দূরে, অগণন মানুষের শুভাশিসের উষ্ণতায় মনে হয়, এটুকু ভালোবাসার জন্য যদি বেঁচে থাকা যায় অনন্তকাল! আরও নতুন স্বপ্ন নিয়ে।  মঙ্গল হোক পৃথিবীর সব শুভশক্তির ও মানুষের।  এই আমার প্রার্থনা।  মম জন্মদিনে।

                টরন্টো, ৫ নভেম্বর, ২০১৯।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন