শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯

অন্ধকার সরিয়ে আলোর সন্ধানে অভিযাত্রা

সৈকত রুশদী
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার সরিয়ে আলোর সন্ধানে অভিযাত্রা

এক. পৃথিবীতে আগমনের আরও একটি বর্ষপূর্তি আজ আমার। মেঘে অনেক বেলা হয়ে গেল। ষাটটি হেমন্ত, ছয়টি দশক পার করে আজ আমার পদার্পণ একষট্টি বছরে। বিশ্বব্রহ্মান্ডের নিঃসীম জগতে এই পথ পরিভ্রমণে একটি সৌর বৎসর অতিক্রম, আজ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আমার জীবনবৃত্তের পূর্ণতার পথে আরও একটি অঙ্ক পূরণ। অনিশ্চিত এই অভিযাত্রায় পদার্পণ  এক  নতুন অঙ্গে।  আগামীর পথে। বয়স ষাটের কোঠা স্পর্শ করা অর্থ বাংলাদেশের হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রবীণ। অবশ্য যে দেশে বাস করি, সেই কানাডায় প্রবীণ তকমা পেতে আরও বছর চারেক বাকি। প্রকৃতির নিয়মে বয়স বাড়ার সঙ্গে কৃষ্ণ চুল শুভ্র হয়ে ওঠার পাশাপাশি অভিজ্ঞতার ভান্ডারও হয়ে উঠছে সমৃদ্ধ। তবে মননে ও মানসিকতায় আরও জানার ও শেখার অদম্য স্পৃহা তারুণ্যের মতোই উদ্দীপনাময়। দীপ্যমান।

ভাবতেই বিস্ময়কর বোধ হয়। যেন এই তো সেদিনের কথা। শিশুকাল থেকেই মাতামহের বাড়িতে বেড়ানো উপলক্ষে মেহেরপুর থেকে সেকালের প্রাদেশিক রাজধানী ঢাকায় যাতায়াত হলেও সবচেয়ে বেশি স্মরণীয় ও তাৎপর্যপূর্ণ ছিল আট বছর বয়সের যাত্রাটি। ১৯৬৮ সালের জুনে। বনানীতে অসুস্থ মাতামহকে দেখতে ও সেবা করতে আসা মায়ের সঙ্গী। ছোটবোনসহ। মেহেরপুরে বিএম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির সব পরীক্ষায় ১০০ শতাংশ নম্বর পাওয়ায় দুই ক্লাস ওপরে উত্তীর্ণ। অর্থাৎ ‘ডাবল প্রমোশন’ পেয়ে, তখন আমি পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

ডাগর দুই চোখে দুনিয়ার সব ঔৎসুক্য নিয়ে অবোধ এক বালকের সেই যে আগমন ঢাকায়, আর স্থায়ীভাবে ফেরা হয়নি আমার মেহেরপুরে। মেহেরপুর থেকে ঢাকা, লন্ডন ও আবার ঢাকা হয়ে উত্তর আমেরিকার ব্যস্তনগরী টরন্টোয় খানিকটা থিতু এখন। তবে বিশ্বব্রহ্মান্ডকে জানার আগ্রহে সূচিত সেই যাত্রা অব্যাহত আজও।

দুই. শিশিরভেজা হেমন্তের এক শীতল ভোর। বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ১৯৫৯। সূর্য ওঠার খানিক আগে, পৃথিবীর এক প্রান্তিক বসতি, স্বচ্ছতোয়া ভৈরব নদের তীরে ছোট্ট শহর মেহেরপুরে এক মিশনারি হাসপাতালে জন্ম হয়েছিল শিশুটির। শুভ্র জুঁই ফুলের নামের কুড়ি বছর বয়সী এক তরুণী মায়ের তৃতীয় সন্তান। পুত্র প্রথম। সারাটি জীবন তিনি সন্তানদের আগলে রেখেছেন পরম মমতা দিয়ে। ভরসাও রেখেছেন তাদেরই ওপর।

লেখাপড়ায় হাতেখড়ি দেওয়া থেকে শুরু করে সব প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে শাসন ও স্নেহ দিয়ে মানুষ করতে চেয়েছেন তিনি তাঁর চার সন্তানকে। নিজ পিতা মৌলভী ওয়াজেদ আলী বিশ্বাসকে আদর্শ মেনে সততা ও নৈতিকতার উঁচু মানদন্ড দাঁড় করিয়েছে নিজ পায়ে, সসম্মানে।

‘মধুর আমার মায়ের হাসি

চাঁদের মুখে ঝরে

মাকে মনে পড়ে আমার

মাকে মনে পড়ে॥’

তিন. জীবনে আমার মা রোকেয়া বেগম (জুঁইলী)-এর যা কিছু স্বপ্ন ছিল, পূরণ হয়েছে তার বেশির ভাগই। আমার পরম সহায়, এখনো যাঁকে ক্ষণে স্মরি, হারিয়েছি সেই মাকে পাঁচ বছর আগে, ২০১৪ সালে। চুয়াত্তর বছর বয়সে তিনি পাড়ি জমিয়েছেন অনন্তলোকে। চূড়ান্ত গন্তব্যে। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কলাবাড়ী গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম, চুয়াডাঙ্গার বেলগাছি গ্রাম, কলকাতা মহানগরী ও গাজীপুর জেলা সদরে বেড়ে ওঠা আমার মা আমার জীবনের আদর্শ।

পিতা আবুল কাশেম মোহাম্মদ মনিরুল হককে কাছে পেয়েছি মেহেরপুরে বাসকালে জীবনের প্রথম আটটি বছর এবং কানাডায় অভিবাসী হওয়ার আগে বছর সাতেক। ১৯৩০ সালে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার চৌগাছা গ্রামে মাতুলালয়ে জন্ম তাঁর। তিনি ছিলেন মেহেরপুর, বৃহত্তর কুষ্টিয়া ও নদীয়া জেলার প্রথিতযশা চিকিৎসক, সমাজসেবী ও রাজনীতিক ডাক্তার জাফর আলীর জ্যেষ্ঠ সন্তান। কলকাতার মেডিকেল স্কুলের স্নাতক আমার পিতামহের জন্ম ১৯০০ সালে, গাংনীর বেতবাড়িয়া গ্রামে। আমার বাবা যৌবনের প্রথম লগ্নে ছিলেন অত্যন্ত শৌখিন। অত্যন্ত সহজ ও সরল, অল্পে তুষ্ট ওষুধ ব্যবসায়ী, এই মানুষটির দৃষ্টিভঙ্গি ছিল স্বচ্ছ। দীর্ঘদিন রোগশয্যায় কাটানোর পর পাড়ি জমিয়েছেন অনন্তলোকে। ৮৬ বছর বয়সে। ২০১৬ সালের নভেম্বরে। কোনো জন্মদিনে মা ও বাবার কাছ থেকে আশীর্বাণী শুনতে পাইনি, এমন খুব কমই ঘটেছে। মা নেই। এখন বাবাও নেই।

আছেন বড় দুই বোন দিলআরা নাজমা ও রাজিয়া সালমা বাংলাদেশে এবং স্নেহের ছোটবোন পেরী আমিনা ফেরদৌস চৌধুরী ব্রিটেনে। একটি নারী উন্নয়নবিষয়ক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী। আর আছে জীবনের সহযাত্রী, স্ত্রী শিউলী জাহান রুশদী এবং একমাত্র সন্তান, কন্যা উপল রুশদী। কবি ও প্রাবন্ধিক শিউলী কেবল জীবনসঙ্গিনী নন, কর্মক্ষেত্রেও আমার সহকর্মী। আর কন্যা এখন টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ে শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী। আমার সাত-আট বছর বয়সে এক রাতে, মেহেরপুরে বাড়ির ছাদে নক্ষত্রপুঞ্জের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছিলেন পিতামহ, ডাক্তার জাফর আলী। তিনি আমাকে জানিয়েছিলেন বিশ্বব্রহ্মান্ডের নিঃসীম জগতে পৃথিবী, তার এই প্রাণিজগৎ ও আমাদের ক্ষুদ্রত্ব। সমুদ্রসৈকতের বালুকাবেলায় নুড়িপাথর নয়, বালুকণাসম। তাঁর জীবনদর্শনের সেই অভিজ্ঞতা পৌত্রের মাঝে তিনি সঞ্চার করতে পেরেছেন অত্যন্ত সফলতার সঙ্গেই। আমি সব সময় স্মরণে রাখি আমার এই ক্ষুদ্রত্ব। চেষ্টা করি আমার জীবনাচরণে সেই দর্শন অনুসরণের। সেই দর্শন সঞ্চারের, আমার উত্তরাধিকার, কন্যা উপলের মননে।

চার. ১৯৬৯ সালের জানুয়ারিতে ফার্মগেটে ইন্টারমিডিয়েট টেকনিক্যাল কলেজে ষষ্ঠ শ্রেণিতে আমি ভর্তি হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে, ২০ জানুয়ারি, গণতন্ত্রকামী ছাত্রদের ১১ দফার আন্দোলনে গুলিতে শহীদ হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসাদুজ্জামান। চার দিন পর গুলিতে নিহত নবকুমার ইনস্টিটিউশনের শিক্ষার্থী শহীদ মতিউর রহমান।

অগ্নিগর্ভ ঢাকা, তথা পূর্ববাংলা, প্রকম্পিত স্লোগানে। রাজপথের মিছিলে শরিক হলাম আমিও। আমাদের বিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থী, ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর আরেক স্বৈরশাসক এইচ এম এরশাদের লেলিয়ে দেওয়া সশস্ত্র কাপুরুষদের গুলিতে নিহত শহীদ ডা. শামসুল আলম মিলন, সাহিত্যিক মুস্তফা মজিদদের অনুগামী হয়ে। পাকিস্তানের লৌহমানব আইয়ুব খানের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে। মিশে গেলাম স্বাধিকারকামী বাঙালির জনারণ্যে। নিস্তরঙ্গ ভৈরব তীরে দেশভাগের বেদনায় মুহ্যমান ও বিষণœ অথচ পাখিডাকা সজীব মেহেরপুর থেকে আগত সেই বালকের অভিযাত্রা রাজধানীর এক বৃহত্তর অঙ্গনে। রাজপথের ফুটন্ত পিচের মতোই ঊনসত্তরের গনগনে গণঅভ্যুত্থানে।

পাঁচ. বুদ্ধি হওয়ার পর একটু আড়ম্বর করে জন্মদিন পালন প্রথম আমার ১০ বছর বয়সে। ১৯৭০ সালে। বনানীতে। তখন থেকে জন্মদিন মানেই আনন্দ, আগামীর স্বপ্নভরা চোখ ও হৃদয়, সেটুকু বুঝেছি। এখন মধ্য বয়সের এপারে, জন্মদিন মানে আনন্দে উদ্বেলতা নয়। আনন্দের স্মৃতি রোমন্থনে তৃপ্তি ও অতৃপ্তির মিশেল।

সেই জন্মদিনে সে সময়ের মূল্যবান পাঁচটি টাকা উপহার দিয়ে আমার জন্মদিনকে মধুময় ও তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছিলেন সাজেদা নানী। বড় মাতুলের শাশুড়ি। যিনি মাত্র ছয় মাস পরই স্বামী ইলিয়াস আলী মল্লিককে হারান মুক্তিযুদ্ধে। ভেড়ামারা রেলস্টেশন মাস্টার ইলিয়াস নানাকে ১৯৭১ সালের এপ্রিল (অথবা মে) মাসে গুলি করে হত্যা করে সৈয়দপুর থেকে ট্রেন ভর্তি হয়ে আগত পাকিস্তানপন্থি উর্দুভাষী বিহারিদের একটি দল। অপরাধ, মুক্তিযোদ্ধাদের গোপনে সাহায্য করা এবং পাকিস্তানিদের নির্দেশ অমান্য করা।

গুলিতে কণ্ঠ এফোঁড়-ওফোঁড় হয়ে যাওয়া দেহটি টেনে নিয়ে গিয়েছিল মানুষরূপী সেই শ্বাপদেরা। জানা যায়, ট্রেনে সৈয়দপুর ফেরার পথে নৃশংস ঘাতকেরা ধর্মীয়ভাবে শেষকৃত্যের কোনো সুযোগ না দিয়ে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ থেকে পদ্মার অথৈ পানিতে ফেলে দিয়েছিল অত্যন্ত ধর্মপ্রাণ ও স্নেহবৎসল ইলিয়াস নানার দেহটি।

স্বামীর গুলিবিদ্ধ, রক্তাক্ত দেহকে টেনে নিয়ে যেতে দেখে আতঙ্কিত, শোকগ্রস্ত সাজেদা নানী সেই যে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন, আর কথা বলতে পারেননি বহুদিন। ৪১ বছর ধরে হৃদয়ে পাথর বেঁধে তিনি বেঁচে ছিলেন। কিন্তু আমৃত্যু কখনো আর ফিরে যেতে চাননি সেই জিঘাংসার শিকার হওয়া করুণ স্মৃতিতে। কোনো শুশ্রুষা পাননি তিনি আমৃত্যু। ’৭১-এর সেই ট্রমা থেকে তিনি মুক্তি পেয়েছেন কেবল জীবনাবসানে।

১৯৭১-এ মাত্র ১১ বছর বয়স হওয়ায় স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নিতে পারিনি। তবে অবরুদ্ধ ঢাকা শহরে, খুনে দখলদারদের জিঘাংসা ও নিষ্ঠুরতার মুখে আহতদের শুশ্রুষা করেছি। একাধিকবার মুখোমুখি হয়েছি পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর। সেই সময়ে ছাত্রলীগ নেতা, বনানীর বিশিষ্ট সমাজসেবী ছোট মাতুল প্রকৌশলী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের খোঁজে বনানীতে আমাদের বাড়ি তল্লাশি করতে আসা সৈন্যদের। তাদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার জন্য বাড়িতে আমি ছাড়া দ্বিতীয় পুরুষ মানুষ ছিল না দিনের সেই সময়। বিজয়ের মাহেন্দ্রক্ষণের দিনে মুক্তিযোদ্ধাদের আতিথেয়তা প্রদান এবং স্বজন হারানো ও প্রতিরোধ যুদ্ধে স্বজনের অংশগ্রহণের নিদারুণ ও গৌরবময় সব অভিজ্ঞতায় যেন রাতারাতি বড় হয়ে গেছি আমি। আমরা। আমাদের প্রজন্ম।

ছয়. সেই সময়ে যে স্বাধীনতা ও স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছি, তার অনেকখানি বাস্তবায়ন হলেও, প্রায় মিছে হয়ে গেছে অনেকটাই। যে গণতন্ত্রের জন্য পাঁচ দশক আগে যোগ দিয়েছি রাজপথের আন্দোলনে, স্বাধীন বাংলাদেশে সেই গণতন্ত্র, জবাবদিহি, সুশাসন ও সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা হয়নি সমাজে। রাষ্ট্রে। ভূলুণ্ঠিত গণতন্ত্র, জবাবদিহি, আইনের শাসন ও মানুষের মৌলিক অধিকার। সম্পদের সুষম বণ্টনের পরিবর্তে বেড়েছে ধনী-গরিবের বৈষম্য। খর্ব হয়েছে বাকস্বাধীনতা, সমাবেশের স্বাধীনতা। তারপরও কিছু স্বপ্ন এখনো লালন করি হৃদয়ের কন্দরে। মাতৃভূমির জন্য। সন্তানের জন্য। অন্যায় ও নিপীড়নমুক্ত, জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে মানুষে সমতা ও ন্যায়বিচারভিত্তিক এক শান্তিপূর্ণ সমাজের। পরিবেশের। হিংসা, বৈষম্য ও শোষণহীন একটি পৃথিবীর। যদিও সব ইচ্ছা পূরণ হয় না,  তবু চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া নিশ্চয় বৃথা নয়। মাতৃভূমি থেকে দূরে, অগণন মানুষের শুভাশিসের উষ্ণতায় মনে হয়, এটুকু ভালোবাসার জন্য যদি বেঁচে থাকা যায় অনন্তকাল! আরও নতুন স্বপ্ন নিয়ে।  মঙ্গল হোক পৃথিবীর সব শুভশক্তির ও মানুষের।  এই আমার প্রার্থনা।  মম জন্মদিনে।

                টরন্টো, ৫ নভেম্বর, ২০১৯।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ