শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯

শেষ হয়ে আসছে মোদির দিন

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ হয়ে আসছে মোদির দিন

গত লোকসভা ভোটের পর রাহুল গান্ধী সরে যাওয়ার পর থেকে দীর্ঘদিন কংগ্রেসের কোনো সভাপতি ছিল না।  হালে অস্থায়ী সভাপতির দায়িত্ব নিতে একরকম বাধ্য হয়েছেন সোনিয়া গান্ধী। স্বভাবতই তাই সবারই অনুমান ছিল হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্র দুই রাজ্যের বিধানসভা ভোটে একেবারে গোহারা হারবে শতাব্দীপ্রাচীন জাতীয় দলটি। এ মনোভাবের নিশ্চিত প্রতিফলন হিসেবে ভোট-পরবর্তী সবকটি বুথফেরত সমীক্ষাকেই তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে বিরাট ঝড় তুলে ওই দুই রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি অথবা এদের জোট ক্ষমতায় ফিরে আসবে। কিন্তু ফল প্রকাশের পর থেকেই যে ইঙ্গিত বোঝা গেল তা সমীক্ষার অনেকটাই উল্টো।

এ দুটি রাজ্যের (মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানা) বিধানসভা এবং আরও কয়েকটি রাজ্যের উপনির্বাচনের যে ফল সামনে এসেছে, তা থেকে যা পরিষ্কার হতে শুরু করেছে তা হলো, আগামীতে কংগ্রেসসহ বিরোধীদের ‘আচ্ছে দিন’ এবং বিজেপির দুর্দিন আসতে চলেছে। ফলাফলের গতি-প্রকৃতি দেখে ওয়াকিবহাল মহলের তেমনই ধারণা। দুটি রাজ্যেই যে প্রবণতা সামনে উঠে এসেছে, তা হলো শহরাঞ্চলের ভোটাররা এখনো বিজেপির ওপর কিছুটা আস্থা রাখলেও গ্রামাঞ্চল ও মফস্বলের ভোটাররা বিজেপির ওপর থেকে আস্থা হারাতে শুরু করেছেন। তারই প্রতিফলন হলো লোকসভা ভোটের মাত্রই কয়েক মাস পরে দুটি রাজ্যের বিধানসভা ভোটে একের পর এক আসনে বিজেপি ও সহযোগী দলগুলোর কুপোকাত হওয়ার ঘটনা। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, বিজেপির প্রতি বিশ্বাস হারানোর এ প্রবণতা রোখা এখন সম্ভবই নয়, সে ক্ষেত্রে আগামী দিন যে বিজেপির পক্ষে অশনিসংকেত নিয়ে আসছে তা বলাই বাহুল্য। অন্যদিকে বিজেপির বিশ্বাসযোগ্যতা যত হারাবে, যত তাদের পায়ের তলা থেকে মাটি সরতে শুরু করবে, ততই উজ্জ্বল দেখাবে কংগ্রেসসহ বিরোধী দলগুলোর ভবিষ্যৎ। মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানার নির্বাচনে কংগ্রেসকে বিশেষজ্ঞরা যে ধর্তব্যের মধ্যেই রাখেননি, তার একটা বড় কারণ ছিল কার্যত মাথাহীন হয়ে থাকা দলটির পক্ষে মোদি-অমিত শাহের ধুরন্ধর ছকের মোকাবিলা করা কতটা সম্ভব হবে, তা নিয়ে সংশয়। লোকসভা ভোটের পর রাহুল গান্ধী সভাপতির পদ ছেড়েছুড়ে দিয়ে একরকম বিরাগী হয়ে গিয়েছিলেন। বিস্তর টালবাহানার পর দায়িত্ব হাতে নেন সোনিয়া গান্ধী। এ পরিস্থিতিতে কংগ্রেসের ভোটের প্রস্তুতি যে সেই পর্যায়ের ছিল না তা বলাই বাহুল্য। তা সত্ত্বেও ভোটাররা বিজেপির বিকল্প দল হিসেবে দুটি রাজ্যেই কংগ্রেসসহ বিরোধীদেরই বেছে নিয়েছেন। মহারাষ্ট্রে যেমন কংগ্রেস ও এনসিপির ওপর ভরসা করেছেন ভোটাররা, তেমনই হরিয়ানায় কংগ্রেস ও বিজেপিবিরোধী দলগুলোর শক্তির ওপরই আস্থা রেখেছেন মানুষ। মহারাষ্ট্রে বিজেপি-শিবসেনা জোট (১০৫ ও ৫৬) ১৬১টি আসন পেয়েছে বটে, কিন্তু সে রাজ্যে প্রায় ছন্নছাড়া হয়ে থাকা দুটি দল কংগ্রেস ও এনসিপি পেয়েছে মোট ৯৮টি আসন; যার মধ্যে কংগ্রেসের আসন ৪৪ আর এনসিপির ৫৪। অথচ মহারাষ্ট্রের এই জোটকে কার্যত কোনোরকম হিসাবের মধ্যেই রাখেননি বিশেষজ্ঞরা। মহারাষ্ট্রে সিপিআই(এম) একটি আসন এবং অন্যরা ২৮টি আসন দখল করেছেন। হরিয়ানার ভোটাররা আরও স্পষ্টভাবে বিজেপিকে নস্যাৎ করার ইঙ্গিত দিয়েছেন। ৯০ আসনের বিধানসভায় বিজেপি পেয়েছে ৪০, কংগ্রেস ৩১, ওমপ্রকাশ চৌতালার নাতি দুষ্মন্ত চৌতালার জেজেপি ১০ এবং অন্যদের দখলে গেছে ৯টি আসন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, বিজেপির এই দুরবস্থার কারণ হলো তাদের ভ্রান্ত অর্থনীতি। মোদি সরকারের প্রথম ও দ্বিতীয় শাসনামলে অর্থনীতি নিয়ে যা যা এক্সপেরিমেন্ট করার চেষ্টা কেন্দ্রীয় সরকার করেছে, তার সবকটিই যে জনবিরোধী এবং আদতে মানুষ মারার অর্থনীতি, তা ক্রমে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে মানুষের সামনে। মোদির অর্থনীতির নিট ফল হলো গরিব মানুষের গরিবি আরও দ্রুতহারে বাড়তে থাকা এবং বর্তমান সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় হাতের বাইরে চলে যাওয়া। ফলে দুটি রাজ্যের বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষের কাছেই মোদি-ম্যাজিক, মোদি-চমক, মোদি-ম্যানিয়া বাস্তবে কোনো কাজেই আসেনি। গরিব মানুষের গ্রাসাচ্ছাদনই যেখানে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে সেখানে নরেন্দ্র মোদি আর অমিত শাহের কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা বা গোটা দেশে এনআরসির বাগাড়ম্বর নেহাতই ফিকে বলে মনে হয়েছে। মোদিরা স্বীকার করুন বা না করুন, ভোটের আগে দুই রাজ্যের মানুষ বিলক্ষণ টের পেয়েছেন সর্বগ্রাসী মন্দার আবহ। আর এ মন্দারই প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক প্রভাব বা ফল পেয়েছে বিজেপি।

অন্যদিকে বিজেপি শাসনের প্রতি মানুষের অনীহার সরাসরি ফল পেতে শুরু করেছে কংগ্রেস ও বিজেপিবিরোধী দলগুলো। সংশয় কাটিয়েই মানুষ মহারাষ্ট্রে যেমন কংগ্রেস-এনসিপি জোটকে ভোট দিয়েছেন, তেমনই হরিয়ানায় কংগ্রেস ও বিজেপিবিরোধী অন্য দলগুলোকে ভোট দিয়েছেন। হরিয়ানায় বিজেপির প্রতি বীতরাগ এমন পর্যায় পৌঁছে যে মাত্র এক বছর হলো তৈরি হওয়া একটি রাজনৈতিক দলও (জেজেপি) আদায় করে নিতে পেরেছে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ আসন। এ পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের বক্তব্য, বিজেপির অপশাসন ও মানুষমারা অর্থনৈতিক পদক্ষেপের বিরুদ্ধে কংগ্রেসসহ বিরোধীরা যত আন্দোলনের পথে থাকতে পারবে, তত বেশি করে তারা রাজনৈতিক ফসল ঘরে তুলতে পারবে।  কারণ এ মুহূর্তে দেশের  রাজনৈতিক আবহাওয়া সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
ইয়াবাসহ আটক কারবারি
ইয়াবাসহ আটক কারবারি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, আটক ৭
ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, আটক ৭
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
রোগী পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ
রোগী পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ
ডিলার নীতিমালা বাস্তবায়নের দাবি
ডিলার নীতিমালা বাস্তবায়নের দাবি
সর্বশেষ খবর
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে
আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক