শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

নতুন প্রজন্ম নির্মোহ হোক

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন প্রজন্ম নির্মোহ হোক

গোটা দেশটাতেই একটা গুমোট থমথমে ভাব। তবে ঝড় ওঠার পূর্বাবস্থা এটি নয়। রাজনৈতিক কর্মকা- নেই বললেই চলে। এই পরিবেশটা কাজে লাগিয়ে অর্থনৈতিক বিনির্মাণে ও সার্বিক উন্নয়নে দেশ কতখানি এগোচ্ছে তা নির্ধারণ করবেন অর্থনীতির বিশ্লেষক ও সমাজবিজ্ঞানীরা। সাদা চোখে অনেক কিছু দেখে তুষ্ট হওয়া যায়। এমনকি বিমুগ্ধ ও বিমোহিত হওয়া যায়। আবার তাকে বিশ্লেষণ করলে দুশ্চিন্তার একটা কালো মেঘ ভাবনাকে গ্রাস করে।

যেহেতু বিরোধী দলের কোনো রাজনৈতিক কর্মকা- নেই, আন্দোলনের কর্মসূচি দূরে থাক, কালেভদ্রে দুয়েকটি বিবৃতি ছাড়া বিরোধী দলের কোনো রাজনৈতিক অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়াই ভার। গতানুগতিকভাবে দেশ চলছে। চারদিকের পরিস্থিতি ছোটবেলায় রেল ভ্রমণকালে ট্রেনের শব্দের মতো। চলতি ট্রেনে যেমন ইচ্ছামতো আওয়াজ শোনা যায়, তেমনি ইদানীং অস্তিত্ববিহীন বিরোধী দলের কোনো তোয়াক্কা না করে সরকারি দল ও তার নেতা দুর্দমনীয় ও স্বেচ্ছাচারী হয়ে উঠেছেন। কারও কাছে কোনো জবাবদিহির দায়বদ্ধতা আছে বলে সরকার বা সরকারপ্রধান ভাবেন না। রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বাংলাদেশের জন্য ক্রমেই সংকটের মেঘ ঘনীভূত করছে। ভরণপোষণের বিশাল দায়ভার ছাড়াও আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কা সমগ্র দেশবাসীকে আজ উৎকণ্ঠিত করে চলেছে। এখন অবস্থাটা অনেকটা ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি’র মতো। বিশ্বজনমত এবং জাতিসংঘ যদিও বাংলাদেশের সপক্ষে, তবু জাতিসংঘের সমর্থন মূলত অর্থহীন ও বাকসর্বস্ব। এ প্রশ্নে ভারতের জোর ও সক্রিয় সমর্থন আদায় করতে পারলে মিয়ানমার সরকারকে কাবু করা যেত। কিন্তু তা হওয়ার নয়। পৃথিবীর রাজনৈতিক অঙ্গনে সবচেয়ে সাম্প্রদায়িক ব্যক্তিটি হলেন নরেন্দ্র মোদি। দুর্ভাগ্যক্রমে তিনি অসাম্প্রদায়িক ভারতের প্রধানমন্ত্রীই শুধু নন, সেই ১৮৮৫ সাল থেকে কংগ্রেস যে অসাম্প্রদায়িক ও জাতীয় চেতনায় বিশ্বসভায় ভারতের ভাবমূর্তি প্রতিস্থাপিত করেছিল, সেই অম্লান ও প্রোজ্জ্বল ভাবমূর্তিকে সাম্প্রদায়িকতার কালো মেঘ দিয়ে মোদি প্রায় আচ্ছাদিত করে ফেলেছেন। সম্প্রতি ভারতের নির্বাচনে অনাকাক্সিক্ষত ও অপ্রত্যাশিত মোদির বিজয় অসাম্প্রদায়িক ভারতকে একটি শক্ত ঝাঁকুনি দিয়েছে। কংগ্রেসের নেতৃত্বে বিগত নির্বাচনের প্রাক্কালে রাহুল গান্ধীর মতো দুর্বল ব্যক্তিত্বের দলীয় প্রধান হওয়া মোদির বিজয়রথকে বেগবান করেছে। ভাগ্যের নিষ্ঠুর পরিহাসের মতো খলনায়ককে নায়ক বানিয়েছে। মোদি শুধু বিজেপির সব ক্ষমতা তাঁর করায়ত্ত করতে সক্ষম হননি, বরং ভারতের রাজনৈতিক ঐতিহ্যকে সাম্প্রদায়িকতার ভিন্নধারায় ঘুরিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছেন। একসময় আমিও ভাবতাম, ভারত বিশাল গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আমাদের প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের তিনটি দিকের সীমানা ছুঁয়ে থাকলেও আমাদের কী আসে যায়। আমরা যখন তাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে কোনোরকমের প্রভাব বিস্তারের চিন্তাও করি না, তারাও তেমনি আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নাক গলাতে আসবেন না- এটাই স্বাভাবিক, এটাই স্বতঃসিদ্ধ। কিন্তু ক্রমেই আমার ধারণার রং বদলাচ্ছে এবং হৃদয়ের তন্ত্রীতে তন্ত্রীতে অনুভূত হচ্ছে- নরেন্দ্র মোদি, ডোনাল্ড ট্রাম্প, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু- এরা মানসিকতার প্রশ্নে এতটাই হীনমন্যতায় আচ্ছন্ন যে, বিশ্বমানবতার প্রদীপ্ত সূযরশ্মি তাঁদের বিবেকের ওপর আলো ছড়াতে পারে না।

ইতিমধ্যেই বাবরি মসজিদ প্রশ্নে ভারতের সর্বোচ্চ আদালতের রায় অনেকটা নরেন্দ্র মোদি-ঘেঁষা হিসেবে পর্যবসিত হয়েছে। শুধু মুসলমানরাই নয়, কংগ্রেসসহ সব প্রগতিশীল রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান শঙ্কিত হয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে ভারতীয় মুসলমানরা যে ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শন করেছেন তা একদিকে যেমন প্রশংসনীয়, অন্যদিকে এ ধৈর্য ধরে রাখার নৈতিক ও সামাজিক দায়িত্বও তাদের রয়েছে। ভারতীয় জাতীয়তাবাদের বিস্তীর্ণ পথপরিক্রমণে মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরু, সুভাষ বোস এমনকি রবীন্দ্রনাথ ও সত্যজিৎ রায়ের মতো উদার ব্যক্তিত্বের বিরামহীন ও প্রাণান্ত প্রচেষ্টাকে নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহরা ধুয়েমুছে নিশ্চিহ্ন করে দিতে পারবেন, তা অনেকের মতো আমিও বিশ্বাস করি না। বরং বিশ্বাস করি ভারতীয় রাজনীতির মধ্য থেকেই অকুতোভয়, অসাম্প্রদায়িক নেতৃত্ব বেরিয়ে এসে ভারতকে তার মূল শক্তির পাদপীঠে প্রতিস্থাপিত করবে। যদিও ভারতবর্ষ বাংলাদেশের মতো একটি ভাষা ও একই সংস্কৃতির দেশ নয়, তবু ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের সময় থেকে অসাম্প্রদায়িক ও জাতীয় চেতনার যে উন্মেষ, বিকাশ ও বিজয় সাধিত হয়েছে, তাকে উগ্র চটকদার হিংস্র ধর্মান্ধ স্রোতের আঘাতে নির্মূল ও নিশ্চিহ্ন করা সম্ভব নয়। মোটামুটিভাবে সারা ভারতে বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস, শেরেবাংলা, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর রাজনৈতিক ভাবনা; রবীন্দ্রনাথ, কাজী নজরুল ইসলামের মানবিক চেতনা; সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেন, ঋত্বিক ঘটক, তরুণ মজুমদারদের সাংস্কৃতিক প্রগতিশীল মননের বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গকে সাম্প্রদায়িকতার ঘনকালো অন্ধকারে আচ্ছাদিত করা সম্ভব নয়। তবে আশঙ্কার একটা দিক হলো, এবার বিজেপি পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে লোকসভার ৪২টি আসনের মধ্যে ১৮টি হস্তগত করতে সক্ষম হয়েছে। সব প্রগতিশীল রাজনৈতিক দল ও মত উদ্বিগ্ন- তা আমরা জানি। তাই বিশ্বাস করি, এখান থেকে পশ্চিমবঙ্গের প্রগতিশীল অংশ শিক্ষা নেবেন এবং কার্যকর রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তুলে সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধে সফল ও সক্ষম হবেন।

বাংলাদেশে বাংলা ভাষার রাষ্ট্রীয় মর্যাদার অধিকার আদায় থেকে শুরু করে পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে স্বাধীনতার সূর্য ছিনিয়ে আনতে অনেকটাই বন্ধুর পথ হাঁটতে হয়েছে। অনেক বুকনিঃসৃত রক্ত, অনেক চোখের অশ্রু বাংলার মাটিকে সিক্ত করেছে। তবে আল্লাহর শোকর, বাংলাদেশ আজ শুধু রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বাধীন ও সার্বভৌমই নয়, জাতীয় সত্তায় সম্পূর্ণভাবে অসাম্প্রদায়িক। বাঙালি জাতীয় চেতনার দীর্ঘ পথপরিক্রমণ এই বাংলার মাটিকে এতটাই সজীব ও সজাগ করেছে যে, বোধ করি সাম্প্রদায়িকতার হীনমন্যতা, হিংসা ও প্রতিহিংসাপরায়ণতা এই বাংলার শ্যামল মাটিতে আর কোনো দিনই শিকড় গাড়তে পারবে না। রাজনৈতিক স্বার্থ আদায়ের হীনমন্যতায় কেউ কখনো কখনো হয়তো সাম্প্রদায়িক রাজনীতির ভূত দেখার মতো চিৎকার করতে পারেন, কিন্তু সাম্প্রদায়িকতা এ দেশের রাজনীতিতে আর প্রভাব ফেলতে পারবে না, বিজয়ী হওয়া তো অনেক দূরের কথা। সম্প্রতি একটি সামাজিক আন্দোলনের বিজয় দেশে অর্ধশতকেরও বেশি ক্যাসিনোর অবলুপ্তি। খুবই নীরবে ও সুকৌশলে ক্যাসিনোগুলো তাদের রমরমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছিল। সমস্ত সমাজজীবনকে প্রায় গ্রাস করে ফেলার উপক্রম হয়েছিল। গোয়েন্দাসূত্রে খবর পেয়ে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে শেখ হাসিনা ক্যাসিনোগুলোর বিরুদ্ধে যখন ব্যবস্থা গ্রহণ করেন তখনই এর বীভৎসতার বিস্তার ও বিস্তৃতি জনগণ জানতে পারে। তাই সরকারপ্রধানের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপে বন্ধ হয়ে গেলেও আশঙ্কা থেকে যায়, আবার নতুন করে ভিন্ন কোনো কায়দা ও কৌশলে এই ক্যাসিনো, জুয়া ও মদের ব্যবসা চালু হবে না তো? ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ডরায়। অসামাজিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের পরও বিশাল জনগোষ্ঠীর মনের ক্যানভাস থেকে আশঙ্কার মেঘ সম্পূর্ণ দূরীভূত হয় না।

নৈতিকতার স্বার্থেই এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করা প্রয়োজন, ক্যাসিনোর চাইতেও অধিক মানবিকতার সংকট তৈরি করছে মাদক। আর এটি শুধু রাজধানী ঢাকাতেই নয়, গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে। মাদক ব্যবসাটি দেশব্যাপী এমনভাবে বিস্তার লাভ করছে যে, দু-একজন ইয়াবা ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে ইয়াবা ব্যবসা নিশ্চিহ্ন করা দূরে থাক, নিয়ন্ত্রণও করা যাবে না। দ্রুত বিচার আইনে মাদক ব্যবসায়ীদের বিচার করে সর্বোচ্চ মৃত্যুদন্ডের সাজার ব্যবস্থা করলে এবং অতিদ্রুত দু-একটি সাজা প্রদান করে কার্যকর করলে এর প্রতিকারের একটা পথ বিনির্মাণ হতো। মাদকসেবীরা তো বটেই, মাদক ব্যবসায়ীরাও সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত। এদের গাঁটছড়া খুবই শক্ত, শিকড় অনেক গভীরে। তবে বাংলাদেশে একটি সুবিধার দিক হলো, এ দেশের প্রশাসন এককভাবে শেখ হাসিনা কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। মাদক নির্মূলে তাঁর মনন ও মানসিকতা সুদৃঢ় থাকলে সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসন এখনো এটি নির্মূল করার ক্ষমতা রাখে। তাই শেখ হাসিনাকে সব অন্তরায়, বাধাবিঘ্ন ও প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে প্রত্যয়ী থেকে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সমাজের সর্বস্তরের মানুষ সর্বান্তঃকরণে বিশ্বাস করেন, মাদক নির্মূল করতে না পারলে শুধু তরুণ সমাজই নয়, সমগ্র দেশটাই ধ্বংস হয়ে যাবে। ডায়াবেটিসকে যেমন ব্যাধির জন্মদাত্রী বলা হয়, তেমন মাদকও সন্ত্রাস, দুর্নীতি, ছিনতাই, খুন-খারাবি, ধর্ষণসহ সব সমাজ ও মানবতাবিরোধী কার্যকলাপের কেন্দ্র। তাই সামাজিক অপরাধের উৎস মাদক সেবন ও ব্যবসাকে নির্মূল করতেই হবে। এর কোনো ব্যতিক্রম ও ব্যত্যয় সমাজকে অনিবার্যভাবেই ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবে। যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধীদের বিচারের ক্ষেত্রে সরকার যে দৃঢ়তার ছাপ রেখেছে, মাদকবিরোধী অভিযানে তেমনি দৃঢ় মানসিকতা ও স্বচ্ছ-নিরপেক্ষ ও নির্ভীক কার্যকলাপ পরিচালনা করলেই সুনিশ্চিতভাবে মাদকের বিস্তার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে। এটি কোনো রাজনৈতিক আকাক্সক্ষা নয়, বরং জাতীয় প্রত্যাশা। মাদকবিরোধী এ অভিযান পরিচালনা করতে গিয়ে সরকার যেটুকু বাধাবিঘ্নের সম্মুখীন হবে, তার চেয়ে অনেক বেশি সমর্থন ও সহযোগিতা পাবে। শুধু সদিচ্ছা ও নিরপেক্ষতা ধরে রাখলেই চলবে।

দেশে প্রচ- বিতর্কের একটি প্রশ্ন- ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা উচিত কি অনুচিত। ভুলে গেলে চলবে না, সেই ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে আলিঙ্গনের পথপরিক্রমণে ছাত্র আন্দোলনের ভূমিকাই মুখ্য ছিল এবং ছাত্রলীগ ছিল সব আন্দোলন সৃষ্টির কারিগর। ছাত্রলীগের কর্মী হিসেবে ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন থেকে আন্দোলনের বিস্তীর্ণ পথ আমাকে হাঁটতে হয়েছে। সেদিনের আমাদের ছাত্রলীগের রাজনীতি ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদের আলোকে স্বাধীনতা অর্জন, পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করা। সেই রাজনীতিতে আমরা সম্পূর্ণ সফল ও বিজয়ী। তাই ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করার কোনো দুরভিসন্ধিকে সমর্থন করার মানসিকতা আমার আদৌ নেই। সেই স্বাধীনতাকে সুসংহত করার এবং স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মিকে সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টায় ব্যাপৃত হওয়াই আজকের ছাত্র রাজনীতির প্রতিপাদ্য বিষয় হওয়া উচিত। কলুষিত সন্ত্রাসী দুর্নীতিগ্রস্ত ছাত্র রাজনীতির পরিম-ল থেকে ছাত্রসমাজকে বিমুক্ত করতে পারলেই ভর্তিবাণিজ্য, টেন্ডারবাজিসহ সব অসামাজিক ও অশুভ কর্মকান্ডের হাত থেকে দেশ ও জাতি মুক্তি পাবে।

আজকে স্বচ্ছ রাজনীতির উন্মুক্ত পরিবেশে এই নির্মল বিমোহিত পরিবেশকে একটি স্থায়ী রূপ প্রদান করতে হবে। অতন্দ্র প্রহরীর মতো সজাগ সচেতন দৃষ্টি রাখতে হবে যেন দেশের তরুণ ও যুবসমাজ মাদকের করাল গ্রাসের শিকার না হয়। বৈষয়িক ও আর্থিক স্বার্থকেন্দ্রিক কোনো কার্যকলাপের সঙ্গে ছাত্রনেতৃত্বের সম্পর্ক যেন গড়ে না ওঠে। কোনো রাজনৈতিক সংগঠনের অঙ্গসংগঠনে পরিণত হওয়া বা লেজুড়বৃত্তি করাকে সম্পূর্ণ হারাম বলে পরিত্যাগ করতে হবে। অনেকে আমার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করতে পারেন, অভিমতও ব্যক্ত করতে পারেন- বর্তমান সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ছাত্র সংগঠনগুলো নিজস্ব সত্তায় উদ্ভাসিত হয়ে স্বাধীনভাবে চলতে পারবে না। এ চলার ব্যবস্থাটি রাজনৈতিক নেতৃত্বকেই করতে হবে। আমি সবিনয়ে এই মতটির বিরোধিতা করি। আমাদের সময়ে বঙ্গবন্ধু আমাদের সৃষ্ট ব্যক্তিত্ব ছিলেন, আমাদের চেতনার প্রতীক ছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে ছাত্রলীগই তিল তিল করে গড়ে তুলেছে। মুক্তিযুদ্ধকালীন তাঁর ব্যক্তিত্ব যে উচ্চতায় অবস্থিত ছিল, সে অবস্থানটিও ছাত্রলীগের তৈরি। আমি হলফ করে বলতে পারি, বঙ্গবন্ধু ও ছাত্রলীগের মধ্যে একটি অদৃশ্য রাখিবন্ধন ছিল, একে অন্যের পরিপূরক শক্তি ছিল কিন্তু কোনো অবস্থাতেই ছাত্রলীগ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন ছিল না। আন্দোলন পরিচালনায় বঙ্গবন্ধুর সবচাইতে বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন শক্তিই ছিল ছাত্রলীগ। গোটা ছাত্রসমাজ তথা ছাত্রলীগ উদ্যত উদ্গত উদ্ধত পূর্ণায়ত পদ্মটির মতো বিকশিত ও উদ্ভাসিত না হলে স্বাধীনতা অর্জিত হতো না, বাঙালি জাতির চেতনার অভ্যুদয় ঘটত না। সেই বিশাল ও বিস্তীর্ণ এই ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সত্তা হিসেবে আমি ছাত্র রাজনীতির সপক্ষে। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক সংগঠন বা ব্যক্তি তাকে আজ্ঞাবহ করে রাখুক- এর সম্পূর্ণ বিপক্ষে। সেদিনের ছাত্র রাজনীতির লক্ষ্য ছিল শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে সমগ্র জাতিকে সজাগ, সতর্ক ও ঐক্যবদ্ধ করা এবং সামরিক জান্তা ও পশ্চিম পাকিস্তানের কায়েমি স্বার্থের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত করা। কিন্তু আজকের ছাত্রদের মূল দায়িত্ব হচ্ছে অর্জিত স্বাধীনতাকে সুসংহত করা এবং স্বাধীনতার নির্যাসকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এর জন্য প্রয়োজন বিদগ্ধ চিত্তের ঋষিবালকের মতো নিজেদের ঐক্য ও জ্ঞানপ্রদীপ্ত মানুষ হিসেবে তৈরি করা। জীবনসায়াহ্নে এসে নতুন প্রজন্মকে যেমন আমি মাদকাসক্ত দেখতে চাই না, তেমনি কোনো রাজনৈতিক সংগঠনের এজমালি সম্পত্তি হিসেবেও দেখতে চাই না। নির্মল, নিষ্কলুষ ও উদ্ভাসিত মানুষ হিসেবে তাদের দেখতে চাই। আগামী প্রজন্ম যত নিষ্কলুষ হবে, দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ ততটাই প্রোজ্জ্বল হবে।

             লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন
লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত
মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত

১৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’
‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি
প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট
মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল
কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব
এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক
গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের
ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি
‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের
নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরায় ট্রেনের ধাক্কায় একজনের মৃত্যু
উত্তরায় ট্রেনের ধাক্কায় একজনের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চোটে পাকিস্তান সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ব্রেভিস
চোটে পাকিস্তান সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ব্রেভিস

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান ছাড়াই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে সৌদি: ট্রাম্প
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান ছাড়াই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে সৌদি: ট্রাম্প

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের সেরা একাদশের অধিনায়ক উলভার্ট, নেই হারমানপ্রিত
বিশ্বকাপের সেরা একাদশের অধিনায়ক উলভার্ট, নেই হারমানপ্রিত

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পেঁয়াজের কেজি ছাড়ালো ১০০ টাকা
পেঁয়াজের কেজি ছাড়ালো ১০০ টাকা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আত্মনির্ভর জীবনের পথে কবি মজেল উদ্দীন
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আত্মনির্ভর জীবনের পথে কবি মজেল উদ্দীন

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় দুর্নীতি হয়েছে ২১১০ কোটি টাকা : টিআইবি
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় দুর্নীতি হয়েছে ২১১০ কোটি টাকা : টিআইবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ক্ষমা করে দিতে বলেছিলেন গুরুতর অসুস্থ মাহমুদউল্লাহ
স্ত্রীকে ক্ষমা করে দিতে বলেছিলেন গুরুতর অসুস্থ মাহমুদউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে মনোনয়ন পেয়েই নির্বাচনী প্রচারে নামলেন বিএনপির প্রার্থীরা
রংপুরে মনোনয়ন পেয়েই নির্বাচনী প্রচারে নামলেন বিএনপির প্রার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একদিনে ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু
একদিনে ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দুবাইয়ে পুরুষ প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি সাবালেঙ্কা
দুবাইয়ে পুরুষ প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি সাবালেঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম