শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ধন্যবাদ প্রিয় ওবায়দুল কাদের

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ধন্যবাদ প্রিয় ওবায়দুল কাদের

আজ ৩ ডিসেম্বর এক আনন্দময় দিন। ৩ ডিসেম্বর, ’৭১-এ আমি ছিলাম কেদারপুরে। ভারতীয় বিমানবাহিনী ৩ ডিসেম্বর রাতে প্রথম ঢাকায় বোমা ফেলে অনেক কিছু তছনছ করে দেয়। পাকিস্তানি যত স্যাবর জেট ছিল সবকটি এক হামলাতেই মুখ থুবড়ে পড়ে। রানওয়ের ওপর কাটা ফেলা হয়েছিল। যে কারণে তেজগাঁও বিমানবন্দরে এক দিনেই ওঠানামা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আকাশপথ হয়েছিল একেবারে পঙ্গু। আমরা ৩০ নভেম্বর প্রচ- শক্তি নিয়ে নাগরপুর থানার ওপর দুই দিন আক্রমণ চালিয়েছিলাম। অর্ধেক ব্যর্থ হয়ে কেদারপুর ফিরেছিলাম। তিন দিন আগে ভারত থেকে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী এসেছিলেন। আমি ধরা পড়ে গেছি এমন একটি উড়ো খবরে কেদারপুর শিবিরে সে এক ভয়াবহ কান্নার রোল পড়েছিল। ২ ডিসেম্বর বিকালে কেদারপুর ফিরলে সবার মধ্যে স্বস্তি ফিরে আসে। কাউকে না পেয়ে কেউ যে কতটা যন্ত্রণা পেতে পারে তা আমাদের নেতৃবৃন্দের কেদারপুরের অভিজ্ঞতা আর আমার অমন অভিজ্ঞতা হয়েছিল ধলাপাড়া চৌধুরী বাড়িতে অস্ত্র উদ্ধারে কমান্ডার মনিরের দলকে পাঠানোর পর অনেক দেরিতে তাদের ফেরায়। ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্রথম অভিযান বারো আনা সফল হয়েছিল আমাদের সঠিক খবরের জন্য। আমাকে বিমানঘাঁটির চার-পাঁচ জন কর্মী নিখুঁতভাবে খবর দিয়েছিল; যার ফল ছিল নিখুঁত নিশানায় আঘাত হানা। পরের কথা ডিসেম্বরে স্বাধীনতার মাসে কোনো জায়গায় নিশ্চয়ই বলব।

একটা আনন্দের ঘটনা বলি। ’৭০-এর নির্বাচনের আগে বঙ্গবন্ধু অনেক সভা করেছিলেন। আমিও তাঁর ১৫-২০টি সভায় উপস্থিত ছিলাম। এখন তো ১৯-২০ দিনের নির্বাচনী প্রচারণা। ’৭০-এর প্রচারণা ছিল প্রায় বছরব্যাপী। সকাল-বিকালে সভা হতো। দেশের লোক ছিল এখনকার অর্ধেকেরও কম। কিন্তু তখন বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুর সভায় এখনকার যে কোনো সভার চাইতে ১০-১৫-২০ গুণ লোক হতো। আমি যেসব সভায় গেছি অনেক সময় দেখেছি বঙ্গবন্ধু যখন ভাষণ দিতেন তখন কেন যেন শুনতে শুনতে এমনিতেই মুখ খুলে যেত। যে কথা শুনতে চাইতাম বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠে সে কথা বেরিয়ে আসায় আঁতকা হাঁ আরও বড় হয়ে যেত। বঙ্গবন্ধু নিজের কথা নয়, সব সময় মানুষের কথা বলতেন। তাই তিনি অত জনপ্রিয় হয়েছিলেন। সেদিন টিভিতে মৎস্যজীবী সমিতির সম্মেলনে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য শুনছিলাম। পেশাজীবী সংগঠনের সম্মেলন নিয়ে আমি এমনিতেই বিরক্ত। কৃষক লীগে কৃষক নেই, ছাত্রলীগে ছাত্র নেই, যুবলীগে খুব যুবক নেই। আওয়ামী সব সহযোগী সংগঠনেই একই অবস্থা। থাবথুব জোড়াতালি দিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, শ্রমিক লীগের সম্মেলন হয়ে গেছে। সেদিন মৎস্যজীবী সমিতির অনুষ্ঠান যখন দেখছিলাম তখন খুবই বিরক্ত লাগছিল। আমরা ভাতে-মাছে বাঙালি, কৃষক লীগ হয়েছে টাইপরা ভদ্রলোকদের নিয়ে। একটা ধানের চারা বুনলে কয়টা গাছ হয় অনেক নেতাই জানেন না। তারা হলেন কৃষক লীগের নেতা! ধানের সরকারি দর ১০৪০ টাকা। বিক্রি হচ্ছে ৫৫০-৬০০ টাকায়। নেতানেত্রীদের কিছুই করার নেই। কিন্তু তারা সম্মেলন করছেন বড় করে, জোরেশোরে। মৎস্যজীবী সম্মেলনের সমাপনীতে যখন ওবায়দুল কাদের বক্তৃতা করবেন ঠিক সেই সময় তিনি কী করে যেন বঙ্গবন্ধুর মতো আমার মনের কথা বলেছেন। আশপাশের কয়েকজন নেতা এবং বন্ধুদের নিয়ে বলছিলাম আমি মুসলমানের ঘরে জন্মেছি সত্য, কিন্তু আমার গুরু হিন্দু। আমার শিক্ষাগুরু দুখীরাম রাজবংশী। জেলেকে সাধু ভাষায় রাজবংশী বলা হয়। সেই জেলেদের নিয়ে টানাটানি। তাদের জন্মই মাছের মধ্যে। তার পরও যারা পুকুরে-খালে-বিলে মাছ চাষ করে সফলতা অর্জন করেছে তাদের নিয়েও যদি এই সম্মেলন হতো তাহলেও কিছু ভাবার ছিল। তার কিছুই হয়নি। কিন্তু যখন ওবায়দুল কাদেরের মুখে শুনলাম আসল মৎস্যজীবীদের আড়ালে রেখে যারা তাদের ওপর দাপিয়ে বেড়াতে মৎস্যজীবী না হয়েও সংগঠন করছেন তারা ভালোভাবে কাজ না করলে যে আশায় করছেন, তার গুড়ে বালি। ফাঁকিবাজদের নেত্রী শেখ হাসিনার কাছে জায়গা নেই, কোনো সংগঠনে শুধু সুবিধা আদায়ের জন্য জায়গা হবে না। বহুদিন পর ওবায়দুল কাদেরের বাস্তব উপলব্ধি আমাকে যারপরনাই নাড়া দিয়েছে। আমাদের দুর্বলতাই হলো শ্রমিক সংগঠনে শ্রমিক নেই, কৃষক সংগঠনে কৃষক নেই, ছাত্র সংগঠন একেবারে ধ্বংস হয়ে গেছে। যুব সংগঠনের অবস্থা তো দেখাই যাচ্ছে। আর মূল সংগঠনের সবাই টাকাওয়ালা। আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম মূলত অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য, রাজনৈতিক স্বাধীনতার জন্য, পাকিস্তানের ২১ জমিদার পরিবার ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্য। কিন্তু কেন যেন স্বীকার করতে হয়, পাকিস্তানের ২১ জমিদার পরিবারের হাত থেকে মুক্তি পেতে বাংলাদেশে লাখো নব্য জমিদারের সৃষ্টি হয়েছে। তাদের সম্পদ কিছু বিদেশে পাচার, বাকিটা রক্ষা করতে ব্যবসা ছেড়ে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। একেবারে গ্রাম পর্যায়ে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেও উচ্চ পর্যায়ে রাজনীতি এবং সরকারি প্রশাসন তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে। অথচ মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র সেটা নয়, এটা একেবারে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী। ধনী আরও ধনী হচ্ছে, গরিব অসহায় হয়ে পড়ছে। আইনের শাসন, ন্যায়নীতি সম্পূর্ণ ভাবনার বাইরে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কোনো কিছু যে দায়িত্বের মধ্যে পড়ে এটাই ভাবা যায় না। ৩০ নভেম্বর টাঙ্গাইলে ছিলাম। পৌর উদ্যানে লৌহজং নদ উদ্ধারে ঢোল-তবল পিটিয়ে তিন বছর পূর্তি করা হলো। কয়েক কোটি টাকা খরচ করে লৌহজং নদের যেটুকু পরিষ্কার করা হয়েছিল, প্রশস্ত করা হয়েছিল তার এক-দেড় শ গজের মধ্যে টাঙ্গাইলের একসময়ের স্বনামধন্য এসপি পুলিশ লাইনসের পাশ দিয়ে জেলখানা পর্যন্ত নদ ভরাট করে ‘এসপি পার্ক’ করেছেন। একদিকে সরকারি টাকা খরচ করে জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে লৌহজং নদ দখলমুক্ত করা, তার ১০০ গজ উত্তরে একসময়ের মহান এসপি নদ ভরাট করে এসপি পার্ক করেছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তখনকার আইজি এসপি পার্ক নির্মাণে অর্থের উৎস জিজ্ঞাসা করেছিলেন। এসপি মহোদয় সঠিক উত্তর দিতে পারেননি। আমতা আমতা করে বলেছিলেন, দানবীর লোকজনের কাছ থেকে সাহায্য নিয়েছেন। আর জেলখানার উত্তরে একটি এক্সিবিশন হয়েছিল। সে এক্সিবিশনের উদ্যোক্তারা অনেক অনুনয়-বিনয় করে এসপি সাহেবকে টাকাপয়সা দিয়েছিলেন। তা দিয়ে তিনি করেছেন। দুদক কতজনকে কতভাবে হেনস্তা করে কিন্তু এটা চোখে পড়ে না। অনেকেই বলেছেন, যে কোনো কাজ করলে সরকারি বরাদ্দ লাগে অথবা স্বেচ্ছাশ্রমে করতে হয়। এসপি পার্ক নির্মাণে কোনো সরকারি বরাদ্দও নেই, কোনো স্বেচ্ছাশ্রমও নেই। অন্যদিকে ডিসি লেক, সেখানে জেলার জন্য কাবিখা ও অন্যান্য প্রকল্পের টাকা খরচ করে ডিসি লেক করেছেন। ডিসি-এসপি সরকারি কর্মচারী। তাদের নামে কোনো প্রতিষ্ঠান হওয়া যুক্তিযুক্ত নয়। কিন্তু দেদার হচ্ছে। কে বলবে? সরকারের যদি এসব দেখার দৃষ্টি না থাকে তাহলে কারও কিছু করার নেই। অন্যদিকে টাঙ্গাইল জেলার নতুন পানির ট্যাংকের নিচে ইটপাটকেল দিয়ে কীসব করা হচ্ছে; তা যারা করছে তারাও হয়তো ভালোভাবে জানে না। টাঙ্গাইলের সবচাইতে বড় বধ্যভূমি জেলা সদরের পানির ট্যাংকের নিচে। লাল ইট দিয়ে কী করা হচ্ছে কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। অথচ তখন যেখানে যাকে পেয়েছে তাকেই গুলি করে মাটিচাপা দিয়েছে। কে এসব করছে কিছুই জানি না। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছি বা দেখেছি তারা বেঁচে থাকতে তাদের কারও কাছে কেউ জিজ্ঞাসা করছে না। কত জায়গায় কত স্মৃতিসৌধ হচ্ছে। ক্ষমতাবানরা যে যা ভাবছে তাই হচ্ছে। অথচ মুক্তিযুদ্ধের প্রতিষ্ঠিত স্থানগুলোর দিকে কোনো নজর নেই। কাদেরিয়া বাহিনী বহেরাতলিতে শপথ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছে। সেই বহেরাতলির কোনো নামগন্ধ নেই। এভাবে আর যা কিছু হোক মুক্তিযুদ্ধকে সম্মান করা হয় না, মুক্তিযোদ্ধাদেরও না। কিছুদিন যাবৎ মুক্তিযোদ্ধাদের নতুন করে যাচাই-বাছাই হচ্ছে। কাদেরিয়া বাহিনীর যে সদস্যরা স্বাধীনতার পরপর তালিকাভুক্ত হননি তারা এখনো জটিলতায় ভুগছেন। বঙ্গবন্ধুর আমলে সরকারি তালিকার তেমন চেষ্টা হয়নি। তালিকার চেষ্টা জোরদারভাবে শুরু হয় হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আমলে। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ মুক্তিযোদ্ধাদের জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বলে তাদের সাপোর্ট নেওয়ার চেষ্টা করেন, কিছুটা সফলও হন। শুরু হয় মুক্তিযোদ্ধা তালিকা প্রস্তুত। স্বাধীনতার পর প্রায় সব মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে যে তঞ্চকতা করেছে পাকিস্তানি জল্লাদ-হানাদাররাও অতটা প্রতারণা করেনি। তালিকার জন্য কার কাছে কী কাগজপত্র আছে জমা দিতে বললে অনেকেই তা জমা দেয়। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর কাদেরিয়া বাহিনীর যারাই ছিল তাদের সিংহভাগ নানাভাবে নির্যাতন-নিপীড়ন সহ্য করে; যেহেতু আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধে সক্রিয় ছিলাম। মুক্তিযোদ্ধা বলতে মুক্তিযোদ্ধারা তখন ঢোকে ঢোকে পানি খেতেন। কেউ নিজেকে কাদেরিয়া বাহিনী বলবেন, বঙ্গবন্ধুর কাছে অস্ত্র জমা দিয়েছেন বলবেন- এমনিই জান বাঁচে না। তাই জিয়াউর রহমানের পুরো সময় টাঙ্গাইলে অনেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পরিচয় দিতে চাননি। তার পরও জিয়াউর রহমানের গোয়েন্দারা খুঁজে খুঁজে ধরে ধরে তাদের জেলে পুড়েছেন। এরশাদের আমলে ব্যাপারটা কিছুটা হালকা হয়ে এলেও মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে তেমন আগ্রহ দেখা যায়নি। দেশে ফিরে ’৯৬-এর পরে সংসদে যখন মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা এবং মন্ত্রণালয় দাবি করলাম ধীরে ধীরে সরকার মন্ত্রণালয়সহ মুক্তিযোদ্ধাদের একটা ভাতা দেওয়া শুরু করল। তখন মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম ওঠা নিয়ে কাড়াকাড়ি শুরু হলো। সেখানে আমার ইস্যু করা অনেক সার্টিফিকেট নতুন নেতারা অস্বীকার করতে দ্বিধা করেননি। কারণ সরকারের সঙ্গে আমার ওঠাবসা নেই। খুবই বিরক্তিকর। আগে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করার কারণে কাদেরিয়া বাহিনীর যোদ্ধারা জাতীয় তালিকায় নাম লেখাতে পারেননি। সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক না থাকায় এখন অনেকেই বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন। অথচ মুক্তিযোদ্ধারা কোনো দলের ছিলেন না, কোনো মতের ছিলেন না। মুক্তিযোদ্ধারা সব সময় সব দল-মতের ঊর্ধ্বে, দেশের সম্পদ- সেভাবেই তাদের বিবেচনা করা উচিত। মুক্তিযোদ্ধারা কোনো চাকর-বাকর নন। কিন্তু সরকারি কর্মচারীরা তাদের সঙ্গে এমন আচরণ করেন যে, অফিসার সাহেব-মনিব, মুক্তিযোদ্ধারা চাকর। বিশেষ করে উপজেলা সমাজকল্যাণ অফিসার যার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বিতরণ করা হয়। তিনি তো মুক্তিযোদ্ধাদের বাপ-চাচার চাইতেও বড় মাতব্বর। সমাজকল্যাণ অফিসের বারান্দায় মুক্তিযোদ্ধারা সারা দিন পায়চারি করে অফিসার সাহেবের দেখা পান না। কাউকে ১০টায় আসতে বলে অফিসার সাহেব ৩টায় আসেন- এটা আমার নিজের দেখা। এসব থেকে কবে যে পরিত্রাণ পাব ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না।

স্বাধীনতার পরপরই যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের ৭৫ টাকা সম্মানী শুরু হয়েছিল। শহীদদেরও একটা ভাতার ব্যবস্থা ছিল। যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা ধীরে ধীরে ৭৫ টাকা থেকে হাজার দুই বা তারও একটু বেশি হলে আমার আপ্রাণ চেঁচামেচিতে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের ৩০০ থেকে এখন ১২ হাজার টাকায় এসেছে। আগে ভাতা পেতেন যুদ্ধাহতরা, তারপর মুক্তিযোদ্ধা। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খেতাবপ্রাপ্তদেরও সম্মানীর ব্যবস্থা করেন। এই সময় মারাত্মক এক গজব পড়ে। মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন এক রাজাকারের ছেলে। যখন সাধারণ মুক্তিযোদ্ধা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার জন্য সরকারি ভাতা মঞ্জুর হয় বা বরাদ্দ হয় তখন রাজাকারের ছেলে বিজ্ঞ-অভিজ্ঞ শ্রীচাণক্যের মতো বলে বসেন, মুক্তিযোদ্ধাদের এই তিন স্তরের ভাতার যেটা সর্বোচ্চ বীর মুক্তিযোদ্ধারা শুধু সেটাই পাবেন। বর্তমানে যুদ্ধাহত সম্মানী সব থেকে বেশি। বীরপ্রতীক, বীরবিক্রম, বীরউত্তম এমনকি বীরশ্রেষ্ঠের চাইতেও যুদ্ধাহত ভাতা সামান্য বেশি। রাজাকারের ছেলে বিশ্বপ-িত সচিবের নির্দেশমতো দু-তিন বছর জটিলতা চলেছে। মুক্তিযোদ্ধা ভাতার প্রধান কথা হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধা। তারপর যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। তাই কেউ যদি যুদ্ধাহত ভাতা পান তিনি মুক্তিযোদ্ধা না হয়ে যুদ্ধাহত হলেন কী করে? মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন বলেই যুদ্ধ করতে করতে কোনো না কোনো জায়গায় আহত হয়েছেন তাই তিনি যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা। যারা বীরত্বসূচক খেতাব পেয়েছেন তারাও তেমনি যুদ্ধে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন বলে তাকে খেতাব দেওয়া হয়েছে। প্রথমে যুদ্ধাহতরা সম্মানী পেতেন। তিনি যেমন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তেমন যুদ্ধাহতও ছিলেন। শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা ছিল না বা সম্মানী ছিল না, তাই তারা পাননি। যখন মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দেওয়া হলো তখনো তিনি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভাতা পাননি, শুধু যুদ্ধাহত হিসেবে ভাতা পান। এ এক বেআইনি কাজ। সর্বোপরি শেখ হাসিনা সরকার যখন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বরাদ্দ করে সেটা খেতাবপ্রাপ্তদের সম্মানী না দিয়ে এই তিন স্তরের সম্মানী যেটা সর্বোচ্চ সেটা দেওয়া আরও বেআইনি কাজ। একজন মুক্তিযোদ্ধা, তিনি অবশ্য অবশ্যই প্রথমে মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী পাবেন। তারপর খেতাবপ্রাপ্ত হলে খেতাবপ্রাপ্তেরটা পাবেন, যুদ্ধাহত হলে যুদ্ধাহতেরটা পাবেন। যুদ্ধাহত এবং খেতাবপ্রাপ্ত যে কোনো মুক্তিযোদ্ধার বিশেষ বৈশিষ্ট্য। ওটা আলাদা ব্যাপার। সবাই সাধারণ মুক্তিযোদ্ধার সম্মানী পাবেন। সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযোদ্ধা বেইজ ওটা না থাকলে কী করে যুদ্ধাহত হবেন আর কী করেই বা খেতাবপ্রাপ্ত হবেন! কেন যে রাজাকারপুত্র সচিবের কথায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়েছে বুঝতে পারছি না। স্বাধীনতার পর থেকেই যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার একটা সম্মানী পেতাম। কয়েক বছর আগে শেখ হাসিনার সরকার খেতাবপ্রাপ্তদের সম্মানী ভাতা বরাদ্দ করেছে। বছর কয়েক আগে সেই রাজাকারের পুত্র সচিবের আগের দিকে মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার সম্মানী পেয়েছি। আজ কয়েক বছর শুধু যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মানী পাই। আফসোসের শেষ নেই। কোনো কোনো মুক্তিযোদ্ধাকে যে সম্মানী দেওয়া হয়েছে কাউকে কাউকে দুটি-তিনটি, তাদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চটা পাবেন, বাকিটা কেটে নেওয়ার চিঠি দেওয়া হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে এমন ছেলেখেলা ভালো না। এ ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
রাবিতে হবে ৬টি নতুন হল, প্রকল্প প্রস্তাব অনুমোদন
রাবিতে হবে ৬টি নতুন হল, প্রকল্প প্রস্তাব অনুমোদন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ভারতীয়রা বছরে গড়ে প্রায় ২০ দিন তাপপ্রবাহের শিকার’
‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ভারতীয়রা বছরে গড়ে প্রায় ২০ দিন তাপপ্রবাহের শিকার’

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা রুখে দিতে সতর্ক থাকার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা রুখে দিতে সতর্ক থাকার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান খানকে নিষিদ্ধের বিষয়ে মুখ খুলল পাকিস্তান সরকার
সালমান খানকে নিষিদ্ধের বিষয়ে মুখ খুলল পাকিস্তান সরকার

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ছয় ঘণ্টা পর উড়লো লন্ডনগামী সেই ফ্লাইট
ছয় ঘণ্টা পর উড়লো লন্ডনগামী সেই ফ্লাইট

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘জুলাই সনদ পাস না হলে শহীদদের আত্মত্যাগ ব্যর্থ হবে’
‘জুলাই সনদ পাস না হলে শহীদদের আত্মত্যাগ ব্যর্থ হবে’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে জাকের
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে জাকের

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ছাত্রদল কর্মী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৮
চট্টগ্রামে ছাত্রদল কর্মী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৮

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ট্রেলিয়া সিরিজের প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টি থেকে ছিটকে গেলেন রেড্ডি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজের প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টি থেকে ছিটকে গেলেন রেড্ডি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন রামায়ণে পারিশ্রমিক ছাড়াই কাজ করছেন বিবেক?
কেন রামায়ণে পারিশ্রমিক ছাড়াই কাজ করছেন বিবেক?

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দীর্ঘ বিরতির পর নতুন অ্যালবাম নিয়ে ফিরছেন অর্ণব
দীর্ঘ বিরতির পর নতুন অ্যালবাম নিয়ে ফিরছেন অর্ণব

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জেন জি’ উত্যক্তকারীদের ভাষা বুঝতে এআই টুল বানাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ
‘জেন জি’ উত্যক্তকারীদের ভাষা বুঝতে এআই টুল বানাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকং সিক্সেস টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের স্কোয়াডে মোসাদ্দেক
হংকং সিক্সেস টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের স্কোয়াডে মোসাদ্দেক

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পদোন্নতির দাবিতে রাবি স্কুল শিক্ষকদের ধর্মঘট
পদোন্নতির দাবিতে রাবি স্কুল শিক্ষকদের ধর্মঘট

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দাখিলের অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তির নীতিমালা প্রকাশ
দাখিলের অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তির নীতিমালা প্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফের গহীন পাহাড়ে জিম্মি থাকা ২৪ জনকে উদ্ধার
টেকনাফের গহীন পাহাড়ে জিম্মি থাকা ২৪ জনকে উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে কাজ করছে সমাজসেবা কার্যালয় : ধর্ম উপদেষ্টা
সারাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে কাজ করছে সমাজসেবা কার্যালয় : ধর্ম উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, এয়ার ইন্ডিয়ার ক্ষতি ৫ কোটি রুপি!
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, এয়ার ইন্ডিয়ার ক্ষতি ৫ কোটি রুপি!

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
কলাপাড়ায় কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে মিনিটেই একজনের মৃত্যু
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে মিনিটেই একজনের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বান্দরবানে তল্লাশি চালিয়ে অননুমোদিত কাঠ ও ফার্নিচার জব্দ
বান্দরবানে তল্লাশি চালিয়ে অননুমোদিত কাঠ ও ফার্নিচার জব্দ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পর আবেগঘন বার্তা রোনালদোর
টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পর আবেগঘন বার্তা রোনালদোর

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় এসপি শাহ নূর বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় এসপি শাহ নূর বরখাস্ত

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বোনকে দাফন করতে গিয়ে ভাইয়ের মৃত্যু
বোনকে দাফন করতে গিয়ে ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১ নভেম্বর থেকে ১০টির বেশি সিম বন্ধ শুরু করবে অপারেটররা
১ নভেম্বর থেকে ১০টির বেশি সিম বন্ধ শুরু করবে অপারেটররা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি