শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখেছি

আরিফুর রহমান দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখেছি

মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। ২০১৬ সালের ২০ জানুয়ারি মৃত্যুকে আলিঙ্গন করব ভেবে তওবা ও কালেমা পড়ে সব প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। ফরিদপুরের বদরপুরে মহাসড়কে মারাত্মক দুর্ঘটনায় সেবার আমার বেঁচে যাওয়াটা ছিল অলৌকিক। চালকের বাঁ দিকের যে আসনে আমি বসেছিলাম গাড়ি দুর্ঘটনার পর সেই দরজা খুলছে না, আর গাড়ির সামনের অংশ দাউ দাউ করে আগুনে জ্বলছে। ওই পরিস্থিতিতে বাঁচার আশা কেউ করে? আমি অন্তত করিনি। চোখ বন্ধ করে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি। তওবা এবং দোয়া পড়েছি। কী আশ্চর্য! এরপর সৃষ্টিকর্তার ইশারায় ধাক্কা দিতেই দরজা খুলে গেছে। আমাকে অতি সহজে উদ্ধার করাও গেছে। ওই ঘটনায় আমার বাঁ পায়ের গোড়ালি তিন টুকরো হয়। দীর্ঘদিনের চিকিৎসায় আমি মোটামুটি সেরে উঠি। নতুন জীবন পেয়েছি, তখন থেকেই মনে করি। আর এ ঘটনা আমার সামাজিক, রাজনৈতিক, পেশাগত জীবনে নতুন মোড় দেয়। মানুষের কাজে নিজের জীবন বাজি রাখার নতুন এক নেশা, উন্মাদনাও সৃষ্টি হয় মনের মধ্যে। পেশাগত সাংবাদিকতার জীবনে বহুবার হামলা, মামলা, নির্যাতন, হুমকির মুখোমুখি হয়েছি। এসব মোকাবিলা করতে গিয়ে প্রতিবারই নতুন নতুন অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছি। যত কষ্ট, যন্ত্রণাই হোক কোনোবারই আপস করিনি। ঘাবড়ে যাইনি। ভয়ে পিছপা হইনি। প্রতিবারই বুক চিতিয়ে লড়েছি। আপস জিনিসটা আমার মধ্যে নেই। আমাকে যারা ব্যক্তিগতভাবে চেনেন, জানেন তারা নিশ্চয়ই বিষয়টি আরও ভালোভাবে দেখেছেন। আর যারা চেনেন না তাদের বলছি, অকারণে আমাকে ভয় দেখিয়ে, হুমকি দিয়ে অসদুদ্দেশ্য সফল সম্ভব নয়। হাসতে হাসতে মরব, তবু নীতিহীন আপস নয়। শীর্ষসন্ত্রাসী পরিচয় দিয়ে গত কয়েক দিন ধরে আমাকে মুঠোফোনে একাধিক নম্বর ব্যবহার করে নানা ধরনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এ রকম ঘটনা আগেও ঘটেছে। বোমা মেরে ঢাকা টাইমস পত্রিকার অফিস উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছিল ২০১৬ সালে। ওই ঘটনায় রমনা থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছিলাম, তৎকালীন পুলিশ কমিশনারকে আলাদাভাবে চিঠি দিয়ে জানিয়েও ছিলাম। কিন্তু খুব বেশি সক্রিয় ভূমিকা দেখতে পাইনি। সাম্প্রতিক হুমকির ঘটনায়ও দুটি জিডি করেছি। রমনা থানা তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছে, তদন্ত কর্মকর্তা যোগাযোগ করেছেন আমার সঙ্গে। র‌্যাবও নানাভাবে তৎপর আছে জানতে পেরেছি। হুমকিদাতা কে বা কারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী খুঁজে বের করতে পারবে নিশ্চয়ই, এটা আমার এবং আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। তবে হুমকি দিয়ে রাজনৈতিক, সামাজিক আর পেশাগত ইতিবাচক কাজ থেকে আমাকে বিরত রাখা যাবে না। দৈনিক প্রথম আলোয় এক দশক পেশাগত জীবন কেটেছে। একাধিকবার সংবাদ প্রকাশের জেরে হুমকি-ধামকির সম্মুখীন হয়েছি। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে চিফ হুইপ খোন্দকার দেলোয়ারপুত্র পবন তো জীবননাশের হুমকি দিয়ে শেষ খাওয়া খেয়ে নেওয়ার জন্য বলেন। মানিকগঞ্জের মহাদেবপুর বাজার ও সংলগ্ন এলাকায় ক্রমাগত চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের অনুসন্ধানী খবর প্রকাশিত হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে এ কাজ করেন পবন। থেমে যাইনি। পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে পবনকে ধরতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঢাকায় তার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে, গ্রেফতারও করেছে।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে আলতাফ হোসেন চৌধুরীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা বা সহ্য করার অভিজ্ঞতাও আছে। পটুয়াখালী শহরে নিজ বাড়িতে সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য পৌরসভাকে দিয়ে অন্যের বসতভিটে অধিগ্রহণ করে বিতর্কিত হন আলতাফ চৌধুরী। এ নিয়ে টুঁ শব্দটি উচ্চারণ করার সাহসও তখন কারও ছিল না। বরিশালের তৌফিক মারুফকে সঙ্গে করে সে সময় প্রথম আলোর প্রথম পৃষ্ঠায় সবিস্তার তুলে এনেছিলাম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ চৌধুরীর বিতর্কিত অমানবিক কর্মকা-। তৎকালীন পৌর মেয়র মোশতাক আহমেদ পিনুকে ব্যবহার করে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আমার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। আরও কত কী! আমি আমার মতোই থেকেছি। ওই একই সময়ে আমার লেখা একটি প্রতিবেদনে অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন বগুড়ার শেরপুর-ধুনট আসনের বিএনপির সংসদ সদস্য জি এম সিরাজ। কারণে অকারণে তখন খুব প্রভাবশালী তিনি। সরাসরি মুঠোফোনে হুমকি, ‘দেখে নেব’। বলেছিলাম দেখে নিয়েনÑ কোনো অসুবিধা নেই। সম্পাদক মতিউর রহমানকে ফোন করেও আমার বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন জি এম সিরাজ। মতি ভাই পর্যন্ত বলেছিলেন আমায়, এরা অনেক প্রভাবশালীÑ একটু এড়িয়ে চলবে। সেনাসমর্থিত ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সেই জি এম সিরাজ সংস্কারপন্থিদের দলে নাম লিখিয়েছিলেন এবং যথারীতি বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিতও হয়েছিলেন।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার দাপটের কথা কে না জানত! নিজের ক্ষমতার কথা একটু জনসম্মুখে জাহির করাটা পছন্দ ছিল তার। মন্ত্রণালয়ের একটি সভায় চিঠি দিয়ে গণমাধ্যমকে আমন্ত্রণ জানিয়ে জনকণ্ঠের তৎকালীন স্টাফ রিপোর্টার রাশেদ মেহেদীকে উপস্থিত সভাস্থল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন। এ ঘটনায় সবাই যখন হতবিহ্বল তখন স্পষ্টত প্রতিবাদ জানাই। পাল্টা প্রশ্ন করি যোগাযোগমন্ত্রীকে। রীতিমতো বাহাসে সেখানে উপস্থিত কয়েকজন সংসদ সদস্য। সরকারি কর্মকর্তারাও নড়েচড়ে বসেন।

নাজমুল হুদা : জনকণ্ঠের কে আছেন? বেরিয়ে যান।

আমি : মানে! কেন বেরিয়ে যাবে জনকণ্ঠের সাংবাদিক?

নাজমুল হুদা : উল্টাপাল্টা লেখে।

আমি : আপনি প্রতিবাদ করেন।

নাজমুল হুদা : প্রতিবাদ ঠিকমতো ছাপে না।

আমি : তাহলে প্রেস কাউন্সিলে মামলা করেন। সাংবাদিককে বের করে দেবেন, তা তো হতে পারে না।

নাজমুল হুদা : প্রেস কাউন্সিলে মামলা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। জনকণ্ঠ সাংবাদিককে সভা থেকে বেরিয়ে যেতে হবে।

আমি : জনকণ্ঠ সাংবাদিক শুধু নয় সভাস্থল থেকে বেরিয়ে যাচ্ছি আমরা সব সাংবাদিক এবং আপনাকে বয়কট করে মাননীয় মন্ত্রী।

এভাবে সভা থেকে বেরিয়ে সব সাংবাদিককে নিয়ে আমরা প্রতিবাদ শুরু করলাম। এখনকার মতো তখন এত বেশি ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম, অনলাইন নিউজপোর্টাল ছিল না। সংবাদপত্র তখন আরও বেশি শক্তিশালী। যা হোক, আমরা সভাস্থল ত্যাগ করে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সবাই হৈচৈ শুরু করে দিলাম। মূলত আমি। সৈয়দ রেজাউল হায়াত তখন যোগাযোগ সচিব, দাপুটে সিএসপি। একসময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একান্ত সচিব ছিলেন। অবিভক্ত ঢাকা, ফরিদপুর জেলার ডিসি হিসেবেও কাজ করেছেন। সাংবাদিকতাসূত্রে রেজাউল হায়াতের সঙ্গে তত দিনে আমার বড় ভাই-ছোট ভাই সম্পর্ক। মন্ত্রীকে বয়কটের ঘটনায় সচিব যেন খানিকটা বেকায়দায় পড়লেন। দ্রুত বেরিয়ে এসে বার বার অনুরোধ করতে লাগলেন, ভাই, আমার ইজ্জত বাঁচান। তাকে বললাম, এটা সাংবাদিকসমাজের সম্মানের প্রশ্ন। যত দিন না মন্ত্রী সরি বলছেন আমরা তাকে বয়কট করেই চলব। ঘটনার পর টানা ১৫ দিন গণমাধ্যমে ব্ল্যাকআউট ছিলেন নাজমুল হুদা। এক পর্যায়ে নিজে উদ্যোগী হয়ে ১৫ দিন পর আমাদের সবার কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং টেলিভিশনেও তা সম্প্রচার হয়। গণমাধ্যমকর্মীদের অসম্মান করার চেষ্টা প্রতিবাদের মাধ্যমে এভাবেই রুখে দিতে পেরেছিলাম।

২০০৬ সালে প্রথম আলোয় আমার লেখা ‘তারেক রহমানের নেতৃত্ব চ্যালেঞ্জের মুখে’ প্রতিবেদনের কারণে মারাত্মক ক্ষুব্ধ হন বিএনপির তৎকালীন সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব। আমাকে আইনি নোটিস পাঠানো হয়। যার জবাব লিখে দেওয়ার জন্য সম্পাদক মতিউর রহমান আমাকে আইনজীবী ড. কামাল হোসেনের কাছে পাঠান। ড. কামাল তারেক রহমানকে জবাবও পাঠান। বিষয়টি এখানে থেমে গেলেও আমাকে নানাভাবে চাপে রাখার চেষ্টা ছিল। আমি পেশাগত কাজ করে গেছি আপসহীনভাবেই। রাজশাহী-নাটোরে জঙ্গি নেতা শায়খ আবদুর রহমান-বাংলা ভাইয়ের স্বরূপ উন্মোচনে দিনের পর দিন কাজ করেছি ঝুঁকি নিয়েই। প্রয়াত বিএনপি নেতা, মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হক একাধিক মহলে আমাকে নিয়ে তার নেতিবাচক মনোভাব, নাখোশ হওয়ার কথা প্রকাশ করেছিলেন। জঙ্গিদের মুখোশ উন্মোচন আর নেপথ্য পৃষ্ঠপোষকতাকারীদের তৎপরতার খবর সংগ্রহ ও প্রকাশ থেকে আমাকে দূরে রাখার প্রচেষ্টা কিন্তু সফল হয়নি।

একসময় সন্ত্রাসকবলিত দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ঘুরেছি বিভিন্ন দফায়। সন্ত্রাসী একাধিক গোষ্ঠীর তৎপরতার খবর দফায় দফায় তুলে ধরেছি আমার লেখনীতে। খুলনা-যশোরের একাধিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হুমকি-ধামকি থেমে থেমে বিভিন্ন সময় সহ্য করতে হয়েছে। যশোরে তো একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী আমার লেখনীতে ক্ষুব্ধ হয়ে মিছিল-সমাবেশ করেছে আমার নাম ধরে। অথচ সরকারের সব গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তালিকায় ওই দুষ্টদের নাম ছিল, এখনো আছে।

ঠাকুরগাঁওয়ে সরকারি দলের সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলামের নানা কর্মকান্ড নিয়ে গণমাধ্যমে অনেক সংবাদ প্রকাশ-প্রচার হয়েছে। ঢাকা টাইমসও সংবাদ প্রকাশ করেছে। ক্ষুব্ধ হয়ে প্রভাবশালী সংসদ সদস্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাও করেন। পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় সেই মামলার সুরাহাও হয়েছে। সংসদ সদস্য দবির নিজেই এক পর্যায়ে মামলা তুলে নিয়েছেন।

আবদুল লতিফ সিদ্দিকী পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী থাকাকালে ঢাকা টাইমসে প্রকাশিত সংবাদে ক্ষুব্ধ হয়ে দুটি মানহানির মামলা করেন আমার বিরুদ্ধে ঢাকা ও টাঙ্গাইলে। সিনিয়র সাংবাদিক শাহজাহান সরদার ও জাকারিয়া চৌধুরীও মামলার আসামি ছিলেন। মামলা দিয়ে এক পর্যায়ে বসে ফয়সালা করার প্রস্তাবও আসে তৎকালীন প্রভাবশালী মন্ত্রীর পক্ষ থেকে। সায় দিইনি আমি। টানা এক বছর ঢাকা, টাঙ্গাইল দৌড়েছি, আদালতপাড়া চিনেছি। পরিশেষে মামলার ফল আমাদের অনুকূলেই গেছে। দোর্দ- প্রভাবশালী লতিফ সিদ্দিকী একাধিকবার আদালতে উপস্থিত হয়ে নিজের মন্ত্রী পরিচয় নানাভাবে কাজে লাগিয়ে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় ত্রুটি করেননি। তিনি সফল হননি। পরে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার, সংসদ সদস্য পদ খোয়ানোসহ লতিফ সিদ্দিকীর পরিণতির কথা দেশবাসী সবাই জানেন।

ঢাকা, ঢাকার বাইরে কিংবা নিজের গ্রামের বাড়ি যেখানেই যাই, যার সঙ্গেই পরিচিত হই আমি আমার স্বভাবসুলভ বিনয় দিয়েই প্রত্যেকের সঙ্গে কুশলবিনিময় করি। আর এভাবেই পেশাগত কাজের পাশাপাশি রাজনৈতিক, সামাজিক, ব্যবসায়িক কর্মকা-েও আমার বিস্তৃতি হয়েছে বলে অনেকে বলেন। স্বাভাবিকভাবেই এতে অনেকে খুশি হন। আবার অকারণে ঈর্ষাপরায়ণ কেউ কেউ মেনে নিতে পারেন না। তৃণমূল স্তরের মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে অপেক্ষাকৃত সুবিধাবঞ্চিত বিপুলসংখ্যক সাধারণ মানুষের অকুণ্ঠ ভালোবাসা যত বেশি পেয়েছি, পাচ্ছি ততই ঈর্ষাপরায়ণ স্বার্থান্বেষী ক্ষুদ্র একটি গোষ্ঠী ক্ষুব্ধ, ক্ষিপ্ত হয়েছে, হচ্ছে। কখনো নিন্দুক ভাড়া করছে, কখনো আড়ালে-আবডালে কল্পিত অপপ্রচারের চেষ্টা। আবার কখনো ভাবমূর্তি নষ্টের অপচেষ্টা আর মনোবলে ফাটল ধরানোর ব্যর্থ প্রয়াস। এদের কেউ কেউ চিহ্নিত, আবার কেউ কেউ মুখোশধারী। সন্ত্রাসী ভাড়া করে আমাকে ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দিতে চায়। তারা কারা এদের চেহারা কিন্তু জনসম্মুখে আরও পরিষ্কারভাবে আসবে। আমাকে ভয় দেখিয়ে থামানোর চেষ্টা না করে ভালো কাজের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। যত দিন বাঁচি, ভালো কাজ করব।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস

ঢাকা টাইমস২৪.কম, সাপ্তাহিক এই সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন