শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

শিশুধর্ষণ বাড়ছে কেন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
শিশুধর্ষণ বাড়ছে কেন

একটা সময় ছিল, বাচ্চারা নিজেরাই ইস্কুলে যেত, নিজেরাই ইস্কুল থেকে বাড়ি ফিরতো। অভিভাবকের সাহায্যের দরকার পড়তো না। আমি ছিলাম মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে। আমাকে বাড়ির কেউ ইস্কুলে নিয়ে যায়নি, ইস্কুল থেকে ফেরতও আনেনি। ইস্কুলে পায়ে হেঁটে অথবা রিকশায় চড়ে যেতাম। সংগে পাড়ার ইস্কুলযাত্রী ছেলেমেয়ে থাকতো। এখন তো দেখি ইস্কুলের ছেলেমেয়েদের ইস্কুলে দিয়ে আসে অভিভাবকেরা, নিয়েও আসে। এত সাবধানতা, তারপরও শুনি শিশুধর্ষণ বাড়ছে। শিশুধর্ষণের খবর শুনতে শুনতে এখন কোনও শিশুকে স্বজন দ্বারা বেষ্টিত না দেখলে আশংকা হয়। আগে আমরা ছ’সাত বছর বয়সে মামা কাকাদের সংগে ঘুরতে বেরিয়ে পড়তাম। এখন মামা কাকারা ছ’সাত বছরের শিশুকে নিয়ে বাড়ির বাইরে বেরোলে আশংকা হয়। মামা কাকারা শিশুকে ধর্ষণ করার পর হত্যা করে পালিয়ে গেছে, এমন খবর আজকাল শুনতে হয়। বয়স্ক পড়শিরাও একই কীর্তি করছে। কাকে বিশ্বাস করবে মানুষ? শিশুরা কি বাবার কোলে নিরাপদ? না, বাবাও আপন কন্যাকে ধর্ষণ করে। কোনও বাবাকে যখন দেখি তার কন্যাকে জড়িয়ে ধরে আদর করছে, সন্দেহ হয়। সত্যি হয়। খবরের কাগজে কি পড়ি না কোনও কোনও বাবা কন্যাকে ধর্ষণ করে? বছরের পর বছর ধর্ষণ করছে? পৃথিবীটা বড় কুৎসিত হয়ে গেছে। বাবার কাছেই যদি কন্যা নিরাপদ নয়, তবে কন্যা কোথায় নিরাপদ? সত্যি কথা বলতে কী, কন্যা কোথাও নিরাপদ নয়। ঘরে বাইরে সর্বত্র কন্যা বিপদের মুখে। যে কোনও সময় যে কেউ, যে কোনও কিশোর, যুবক, বৃদ্ধ তাকে ধর্ষণ করতে পারে, তাকে গণধর্ষণ করতে পারে, তাকে অবশেষে খুন করতে পারে। এসব দুর্ভাবনা অমূলক নয়, কারণ এইসব ঘটছে।

বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্র জানিয়েছে, গত বছর সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনা প্রচুর ঘটেছে, মত প্রকাশে বাধা দেওয়া হয়েছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সাংবাদিকসহ সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে মামলা এবং হয়রানির ঘটনা ঘটেছে। গণপিটুনিতে গত বছর নিহত হয়েছে ৬৫ জন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছে ৩৮৮ জন। বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- ও গুমের ঘটনা বিরতিহীনভাবে চলেছে। মোট ২০৯টি রাজনৈতিক সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে। এসব রাজনৈতিক সংঘাতে ৩৯ জন নিহত এবং আহত হন ২৬৮৯ জন। এবং গত বছরের তুলনায় শিশুধর্ষণ ও বলাৎকারের ঘটনা বেড়েছে।

দেশে সত্যিকার গণতন্ত্র না থাকলে মত প্রকাশের অধিকার থাকে না। তখন বিরোধী রাজনৈতিক দলের ওপর আক্রমণ বাড়ে, সাংবাদিক এবং মুক্তচিন্তকদের ওপর অত্যাচার বাড়ে, বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- বাড়ে। কিন্তু পুরুষতন্ত্র পুরু হলে নৈতিকতার অবক্ষয় বাড়ে, নৈতিকতার অবক্ষয় বাড়লে নারী নির্যাতন বাড়ে। ধর্ষকরা আজকাল প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের চেয়েও বেশি পছন্দ করছে শিশু। অবশ্য ছ’মাস বয়সী শিশু থেকে ৮০ বছর বয়স পর্যন্ত মহিলাদের তারা ধর্ষণ করছে, কাউকে রেহাই দিচ্ছে না। সকল ধর্ষণই ভয়াবহ। তবে শিশুধর্ষণ সবচেয়ে বেশি ভয়াবহ। শিশু দুর্বল, শিশু জানে না ধর্ষণ কাকে বলে, ধর্ষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে সে পারে না। ধর্ষণের কারণে শিশুর মৃত্যু হওয়ার আশংকা প্রাপ্তবয়স্কাদের চেয়ে বেশি। পৃথিবীতে একটা নিয়ম ছিল, কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে শিশু এবং নারীকে সবার আগে বাঁচানোর নিয়ম। সেই নিয়মটি এখন সম্পূর্ণই বদলে গেছে। শিশু এবং নারীকে এখন সবার আগে মারা হয়। বধূ হত্যায় পুরুষের আপত্তি নেই, এক বধূ গেলে আরেক বধূ মিলবে। অনাঘ্রাতা কুমারী মেয়ের স্বাদ পাওয়ার জন্য যুবক বৃদ্ধ সকলের জিভ বেরিয়ে আসে। এই বেরিয়ে আসা জিভকে কখনও তিরস্কার করা হয় না। বরং সমর্থন দেওয়া হয়েছে এই বলে যে পুরুষকে কাম ক্রোধ একটু বেশিই দিয়েছে ঈশ্বর। ঈশ্বরের দানের বিরুদ্ধে কারও প্রতিবাদ করার অধিকার নেই। বৃদ্ধদের হাতে চিরকাল সম্প্রদান করা হয়েছে কচি মেয়ে। কচি থেকে কচিতর, কচিতর থেকে কচিতম... হাত বাড়াতে বাড়াতে দুধের বাচ্চার যৌনাঙ্গে হাত দিয়েছে পুরুষেরা। আমি আজও বুঝি না, কী করে দুধের বাচ্চাকে বলাৎকার করার জন্য শরীরে এবং মনে তৈরি হয় ওরা? কী করে ওদের যৌন উত্তেজনা জাগে? পুরুষের শুক্রাণু মানবজন্মে সাহায্য করে বটে, এর মানে কিন্তু এই নয় যে শুক্রাণু নির্গত করলেই পিতা হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা যায়।

কিছু পুরুষ হয়তো জন্মগতভাবে শিশুকামী। শিশুকামী মস্তিষ্ক নিয়েই জন্ম হয়েছে তাদের। তারাও কিন্তু পারে হাত গুটিয়ে নিতে, পারে নিজেকে শাসন করতে। কোনও শিশুর অনিষ্ট না করতে চাইলে তাদের পক্ষেও সম্ভব কোনও শিশুর অনিষ্ট না করা। তোমার যৌন উত্তেজনা জাগছে, তাই বলে তুমি কিন্তু কারও ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার অধিকার রাখ না যতক্ষণ না সে তোমার ঝাঁপিয়ে পড়াকে সাদরে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। একটি শিশু কখনও আমন্ত্রণ জানায় না। কারণ শিশুর যৌনবোধ নেই। যৌনবোধ যদি কিছু শিশুর থাকেও, তাহলেও শিশুকে প্রতারণা করার অধিকার কোনও প্রাপ্তবয়স্কের নেই। নিজেকে মন্দ কাজ থেকে আমরা সব সময় সংবরণ করছি। আমাদের হাত কি নিশপিশ করে না একে ওকে পেটাতে, চাবকাতে, গায়ের চামড়া তুলে ফেলতে? ইচ্ছে করে। কিন্তু আমরা নিজের অবাধ ইচ্ছের লাগাম টেনে ধরতে জানি। অন্যের অনিষ্ট করবো না, এমনকী দোষীরও অনিষ্ট করবো না, দেশের বিচার ব্যবস্থার কাছে আমরা বিচারের ভার ছেড়ে দিই। কেউ কেউ ঈশ্বরের ওপর ছেড়ে দেয় বিচারের দায়িত্ব। শুধু শিশুকামী নয়, সমকামী, উভকামী, বিষমকামী বা অসমকামী, কারও অধিকার নেই কাউকে যৌন হেনস্তা, যৌন নির্যাতন বা ধর্ষণ করার।

আমাদের সমাজের বড় সমস্যা এই, নীতিমান এবং আদর্শবান হওয়ার, নারীর সমানাধিকার মানার উপদেশ যত না দেওয়া হয় ছেলেশিশুদের, তার চেয়ে বেশি দেওয়া হয় ক্লাসে প্রথম হওয়ার উপদেশ, ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার উপদেশ, যে করেই হোক ধনী হওয়ার উপদেশ। ছেলেশিশুদের আশকারা দিয়ে অপদার্থ বানায় অভিভাবকেরা। ছেলেদের অপদার্থ বানাবার সংস্কৃতিটা যতদিন বিদেয় না হচ্ছে সমাজ থেকে, ততদিন নারী নির্যাতন, মেয়েশিশু নির্যাতন কমবে না, বরং বছর বছর বাড়বে।

মেয়েশিশুরা মাঠে খেলবে, রাস্তায় হাঁটবে, একা ইস্কুলে যাবে, মাঠ ঘাট হাট সব নিরাপদ তাদের জন্য। কিশোরীরা তাদের যেখানে খুশি ঘুরে বেড়াবে, সর্বত্র তারা নিরাপদবোধ করবে। তরুণী, যুবতী, প্রবীণা, বৃদ্ধা সবার জন্য প্রতিটি অঞ্চল, প্রতিটি গ্রাম, প্রতিটি শহর নিরাপদ। কবে আসবে সে দিন। কবে আসবে সে দিন যে দিন কোনও মেয়ের বলার দরকার হবে না, হিজাব বা বোরখা পরলে যৌন নির্যাতন থেকে বাঁচা যায়। যৌন নির্যাতন থেকে তাদের বাঁচাবে হিজাব বা বোরখা নয়, বাঁচাবে পুরুষের নৈতিকতা আর সততা।

অনেকে নিজেদের অপকর্ম এবং দুষ্কর্মের পক্ষে বলতে গিয়ে জোর গলায় বলে, পাশ্চাত্যে অনেক বেশি শিশুধর্ষণ ঘটে। যেন পাশ্চাত্যে যেহেতু অনেক বেশি শিশুধর্ষণ ঘটে, প্রাচ্যেও শিশুধর্ষণ ঘটলে কোনও ক্ষতি নেই। পাশ্চাত্যে অনেক বেশি শিশুধর্ষণ ঘটে না, পাশ্চাত্যে একটি ঘটনা ঘটলে তোলপাড় শুরু হয়, দাবানলের মতো খবর ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বে। প্রাচ্যে শিশুধর্ষণ, শিশুহত্যা, নারীধর্ষণ, নারীহত্যা চুপচাপ ঘটতে থাকে। পাঁচশ’ ঘটনার একটি ঘটনা সামনে আসে কিনা সন্দেহ। ভুলে গেলে চলবে না, পাশ্চাত্যে শুধু সাদা ককেশিয়ানদের বাস নয়, হলুদ বাদামি কালো অর্থাৎ এশিয়া, আফ্রিকার লোকদেরও বাস বটে, তাদের নারীবিরোধী পুরুষতান্ত্রিক সংস্কৃতি পাশ্চাত্যেও তারা ঘটা করে পালন করে।

শিশুধর্ষণ বাংলাদেশে বাড়ছে, নারী নির্যাতন বাড়ছে, এই তথ্যটি ধামাচাপা দিয়ে বাংলাদেশের লোকেরা, এমনকী প্রধানমন্ত্রীও গর্ব করে বলেন, দেশের অর্থনীতির উন্নতি হচ্ছে। উন্নতি হচ্ছে সুতরাং বগল বাজাও, আনন্দ করো। তাই কি হওয়া উচিত? অর্থনৈতিক উন্নতি দিয়ে ছাই হবে যদি জনগণের নৈতিক উন্নতি না হয়। যতক্ষণ নারী এবং শিশুর জন্য দেশের প্রতিটি ইঞ্চি মাটি নিরাপদ না হয়, ততক্ষণ এই মাটি নারী বা শিশুর দেশ নয়। যে মাটিতে জন্মেছে মানুষ, সে মাটি যদি দেশ হওয়ার যোগ্যতা হারায়, তবে এ কার দোষ? তার এবং তাদের দোষ যারা রাষ্ট্র, সমাজ এবং শিক্ষা ব্যবস্থাকে এমনভাবে গড়েছে যে ব্যবস্থাগুলো পুরুষকে ধর্ষক বানায়, আর নারীকে পুরুষের শিকার বানায়। এই ব্যবস্থাগুলোয় অর্থনৈতিক উন্নতি ঢাললে তা চিকচিক করে বটে, কিন্তু কান পাতলেই শোনা যায় নিপীড়িত নারীর আর্তনাদ।

যে বছর শুরু হলো, সে বছরের শেষে আশা করছি খবর হবে এ বছর কোনও শিশুকে ধর্ষণ করা হয়নি, কোনও নারী যৌন নির্যাতনের শিকার হয়নি।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন