শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ওমানের সুলতান কাবুসের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ওমানের সুলতান কাবুসের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি

সালতানাত অব ওমান, মধ্যপ্রাচ্য এবং বিশ্ববাসীকে কাঁদিয়ে চিরবিদায় নিলেন ওমানের মহামান্য সুলতান কাবুস বিন সাইদ। ১০ জানুয়ারি, ২০২০ শুক্রবার থেকেই ওমানের আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন। ১১ জানুয়ারি সরকারিভাবে তাঁর মৃত্যুর খবর প্রচারিত হয়। এর অব্যাবহতি পরই অঝরধারায় বৃষ্টি হয়েছে মরুর দেশ ওমানের রাজধানী মাস্কাট ও তার আশপাশ এলাকায়। ওমানের সকর শ্রেণি-পেশার নাগরিক এবং লাখ লাখ প্রবাসীর বিশ্বাস, ওমানের আকাশও যেন কেঁদেছিল এদিন। মরুভূমিতে এত বৃষ্টি ব্যতিক্রমী ঘটনা। তেমনি ব্যতিক্রম বৃষ্টির দিনে ওমানবাসীর ঘরে বসে বিলাপ করা, বিরল বৃষ্টির দেখা পাওয়া মাত্র ওমানের রাস্তাঘাট, বাড়ির আঙিনা, ছাদ, খেলার মাঠ ও বাগানে বেরিয়ে পড়েন ওমানিরা। যদিও সেখানে সাধারণত ক্ষণস্থায়ী হালকা বৃষ্টি হয়, তবু বৃষ্টিতে ভিজে আর কাদাপানি ছিটিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ্যে কার্পণ্য করেন না ওমানবাসী। তবে তাদের প্রিয় নেতা সুলতান কাবুসের মৃত্যু যেন স্তব্ধ করে রেখেছিল সবকিছু। এদিন ভুল করেও কোনো শিশু-কিশোরকে বাইরে বের হতে দেখা যায়নি। যে সুপার শপ বা বিনোদন কেন্দ্রগুলো ঈদের দিনও খোলা থাকে, সেগুলোও ছিল বন্ধ। স্তব্ধতার মাঝে সবাই যার যার মতো ইবাদত করে সুলতান কাবুসের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন। সত্তরের দশকে ওমানের সুলতান সাইদ বিন তৈমুরের একমাত্র পুত্র কাবুস বিন সাইদ ব্রিটিশ বিশেষ বাহিনীর সহায়তায় রক্তপাতহীন এক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ওমানের ক্ষমতা গ্রহণ করেন। এর আগে ইংল্যান্ডেই তিনি লেখাপড়া করেছেন এবং ব্রিটিশ মিলিটারি একাডেমি স্যান্ডহারস্ট থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ লাভ করেন। ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে চাকরিও করেছেন এক বছর। তাঁর নিয়োগ হয়েছিল জার্মানিতে অবস্থিত ব্রিটিশ ঘাঁটিতে। ১৯৬৬ সালে দেশে ফিরে তিনি এক বিরূপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হন। দেশে তখন বিভিন্ন গোত্র, উপদল এবং আঞ্চলিক দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও সংঘাত চরম আকার ধারণ করেছে। উগ্র ও রক্ষণশীলদের প্রচারণায় পিতা তৈমুর দেশের আধুনিকায়ন, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং শিক্ষা-দীক্ষা, বিশেষত নারী শিক্ষার বিপক্ষে অবস্থান নেন। বাবার এ অবস্থানকে মেনে নিতে পারেননি কাবুস। ফলে দ্বন্দ্বেই জড়িয়ে পড়েন বাবার সঙ্গে। পরিণতিতে গৃহবন্দী থাকেন কিছুদিন। পরে তাঁর শিক্ষা ও সামরিক প্রশিক্ষণকালীন দেশ ইংল্যান্ডের সহায়তায় ১৯৭০ সালের ২৩ জুলাই তিনি শান্তিপূর্ণভাবে বাবাকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসেন। সুলতান কাবুস বিন সাইদের ক্ষমতা গ্রহণকে ওমানবাসী ‘রেনেসাঁ’ বা নবজাগরণ হিসেবে গণ্য করে। কারণ তিনি নানামুখী তৎপরতা চালিয়ে বিবদমান সব দল-উপদলের মধ্যে ঐক্য স্থাপন করেন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষত দোফার এলাকায় যে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন ও ইনসারজেন্সি যুদ্ধ শুরু হয়েছিল তাও তিনি নিয়ন্ত্রণ করেন। ফলে দেশে দ্রুতই শান্তি ও শৃঙ্খলা ফিরে আসে। এরপর সুলতান কাবুস নজর দেন দেশের অর্থনীতির দিকে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ তখন খনিজ তেল বিক্রি করে রাতারাতি ধনী হওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েছে। দূরদর্শী সুলতান অনুধাবন করেন এ অশুভ প্রতিযোগিতা একসময় মধ্যপ্রাচ্যকে পরনির্ভর, ক্ষতিকর উচ্চাভিলাষী, অতিমাত্রায় বিলাসী ও ইসলামের মূল চেতনাচ্যুত করতে পারে। তাই তেল আহরণে তিনি ‘ধীরে চল’ নীতি গ্রহণ করেন। আজ ৫০ বছরের মাথায় মধ্যপ্রাচ্যে যে প্রাচুর্যজনিত অস্থিরতা, বৈষম্য ও নীতিহীনতা বিরাজ করছে তার নেপথ্যে সুলতানের ধারণাকৃত অতিমাত্রার তেল সংগ্রহকে দায়ী করা হয়। বিশ্ব অর্থনীতিতে যে সংকট চলছে বিগত কয়েক বছর ধরে, তার নেপথ্যেও রয়েছে সুলতান কাবুসের পূর্ব-ধারণাপ্রসূত অতিমাত্রায় তেল সংগ্রহের নগ্ন প্রতিযোগিতা। সামরিক বিচক্ষণতায় সুলতান কাবুস ছিলেন এক অসাধারণ প্রতিভা। তিনি অস্ত্র ব্যবসায়ী দেশ ও কোম্পানির ফাঁদে পা দিয়ে রাতারাতি দেশের অস্ত্রভান্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধির বৃত্তে আবদ্ধ হননি। এ বৃত্তে ওমানের যেসব প্রতিবেশী দেশ আবদ্ধ হয়েছে, তাদের অর্থনীতির এক বিরাট অংশ আজ সামরিক খাতে ব্যয় হচ্ছে। বিদেশি সৈন্যদের সামরিক ঘাঁটি স্থাপন ও সরব উপস্থিতি এসব দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থায় বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করলেও মধ্যপ্রাচ্যের ওইসব দেশের শাসকরা অসহায়ভাবেই তা মেনে নিয়েছেন। কিন্তু সুলতান কাবুসের অবস্থান বরাবরই ছিল এসবের বিরুদ্ধে। বিদেশি কূটকৌশলে ইরান, ইরাক, কুয়েত, কাতার, সৌদি আরব, ইয়েমেনসহ নানা দেশে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হলেও তাঁর শাসনামলের ৫০ বছরে ওমান ছিল শান্তির জনপদ। আঞ্চলিক শান্তি রক্ষা ও মুসলিম বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নীরবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন সুলতান কাবুস। ব্রিটিশদের সঙ্গে আন্তরিকতার সুযোগ এবং জার্মানির সঙ্গে বিশেষ সম্পর্কের কারণে পশ্চিমা বিশ্ব ও মধ্যপ্রাচ্যের মাঝে যোগসূত্র স্থাপনে অসামান্য অবদান ছিল তাঁর। গোয়েন্দা সন্দেহে ইরানে আটক মার্কিন গণমাধ্যমকর্মীদের মুক্তি ও পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিকে কেন্দ্র করে ইরানের ওপর আরোপিত অবরোধ সহনীয় পর্যায়ে রাখতে অসামান্য কূটনৈতিক দক্ষতা দেখিয়েছেন এই ক্ষণজন্মা সুলতান। অতিসম্প্রতি কাতার ও সৌদি আরবের অঘোষিত যুদ্ধকে অঙ্কুরেই বিনষ্ট করার কৃতিত্বও তাঁর গলায়। বাংলাদেশের প্রবাসীদের কাছে সুলতান কাবুস ছিলেন দেবতাতুল্য। মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে তিনি বিশেষ আগ্রহী ছিলেন। এ ক্ষেত্রে তৎপর থাকায় নব্বই দশকে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল আমিন আহাম্মেদ চৌধুরী (অব.) বীরবিক্রমকে ওমানের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘আল নোমান’ খেতাব দিয়েছিলেন সুলতান কাবুস বিন সাইদ। সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে বাংলাদেশ ও ওমানের ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্ক নিশ্চিতভাবে আরও অনেক দূর এগিয়ে যেত। তবু যা হয়েছে, তা কম নয়। ওমানে সরকারিভাবে আজ ৬ লক্ষাধিক বাংলাদেশি প্রবাসী রয়েছেন। বেসরকারিভাবে তা আরও বেশি। এসব সম্ভব হয়েছে সুলতান কাবুসের ব্যক্তিগত আগ্রহে। তাঁর ব্যক্তিগত স্টাফ, রান্নাঘরের শেফ, বাগানের পরিচর্যাকারী, ঘোড়াশালের সহিসসহ অনেকেই বাংলাদেশি। বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীদের জন্য ওমানের রাজধানীসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে পাঁচটি স্কুল খোলার অনুমতি দেয় তাঁর সরকার। ওমানের বিভিন্ন মঞ্চ মাতিয়েছেন বাংলাদেশের শিল্পীরা। ওমানের খেলার মাঠেও ছিল বাংলাদেশি খেলোয়াড়দের আনাগোনা। ওমানের নাগরিকত্বও পেয়েছেন ব্যবসায়ী ও ডাক্তারদের কেউ কেউ। ওমান বাংলাদেশের অন্যতম রেমিট্যান্স প্রেরণকারী দেশ। সার্বিক বিচারে সুলতান কাবুস বিন সাইদের মৃত্যু বিশ্বশান্তি, মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা এবং বাংলাদেশের প্রবাসীদের জন্য এক বিশাল শূন্যতা সৃষ্টি করবে। তাঁর প্রদর্শিত পথেই হাঁটার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন নবনিযুক্ত সুলতান হাইথাম বিন তৈমুর। নতুন সুলতানের দৃষ্টি আকর্ষণ ও সম্পর্কোন্নয়নে দৌড়ঝাঁপ করছে বিভিন্ন দেশ। বাংলাদেশ সরকার এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকবে না- এটাই প্রত্যাশা।

লেখক : ওমানের বাংলাদেশ স্কুলের সাবেক পরিচালক, গবেষক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন