শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ওমানের সুলতান কাবুসের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ওমানের সুলতান কাবুসের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি

সালতানাত অব ওমান, মধ্যপ্রাচ্য এবং বিশ্ববাসীকে কাঁদিয়ে চিরবিদায় নিলেন ওমানের মহামান্য সুলতান কাবুস বিন সাইদ। ১০ জানুয়ারি, ২০২০ শুক্রবার থেকেই ওমানের আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন। ১১ জানুয়ারি সরকারিভাবে তাঁর মৃত্যুর খবর প্রচারিত হয়। এর অব্যাবহতি পরই অঝরধারায় বৃষ্টি হয়েছে মরুর দেশ ওমানের রাজধানী মাস্কাট ও তার আশপাশ এলাকায়। ওমানের সকর শ্রেণি-পেশার নাগরিক এবং লাখ লাখ প্রবাসীর বিশ্বাস, ওমানের আকাশও যেন কেঁদেছিল এদিন। মরুভূমিতে এত বৃষ্টি ব্যতিক্রমী ঘটনা। তেমনি ব্যতিক্রম বৃষ্টির দিনে ওমানবাসীর ঘরে বসে বিলাপ করা, বিরল বৃষ্টির দেখা পাওয়া মাত্র ওমানের রাস্তাঘাট, বাড়ির আঙিনা, ছাদ, খেলার মাঠ ও বাগানে বেরিয়ে পড়েন ওমানিরা। যদিও সেখানে সাধারণত ক্ষণস্থায়ী হালকা বৃষ্টি হয়, তবু বৃষ্টিতে ভিজে আর কাদাপানি ছিটিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ্যে কার্পণ্য করেন না ওমানবাসী। তবে তাদের প্রিয় নেতা সুলতান কাবুসের মৃত্যু যেন স্তব্ধ করে রেখেছিল সবকিছু। এদিন ভুল করেও কোনো শিশু-কিশোরকে বাইরে বের হতে দেখা যায়নি। যে সুপার শপ বা বিনোদন কেন্দ্রগুলো ঈদের দিনও খোলা থাকে, সেগুলোও ছিল বন্ধ। স্তব্ধতার মাঝে সবাই যার যার মতো ইবাদত করে সুলতান কাবুসের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন। সত্তরের দশকে ওমানের সুলতান সাইদ বিন তৈমুরের একমাত্র পুত্র কাবুস বিন সাইদ ব্রিটিশ বিশেষ বাহিনীর সহায়তায় রক্তপাতহীন এক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ওমানের ক্ষমতা গ্রহণ করেন। এর আগে ইংল্যান্ডেই তিনি লেখাপড়া করেছেন এবং ব্রিটিশ মিলিটারি একাডেমি স্যান্ডহারস্ট থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ লাভ করেন। ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে চাকরিও করেছেন এক বছর। তাঁর নিয়োগ হয়েছিল জার্মানিতে অবস্থিত ব্রিটিশ ঘাঁটিতে। ১৯৬৬ সালে দেশে ফিরে তিনি এক বিরূপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হন। দেশে তখন বিভিন্ন গোত্র, উপদল এবং আঞ্চলিক দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও সংঘাত চরম আকার ধারণ করেছে। উগ্র ও রক্ষণশীলদের প্রচারণায় পিতা তৈমুর দেশের আধুনিকায়ন, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং শিক্ষা-দীক্ষা, বিশেষত নারী শিক্ষার বিপক্ষে অবস্থান নেন। বাবার এ অবস্থানকে মেনে নিতে পারেননি কাবুস। ফলে দ্বন্দ্বেই জড়িয়ে পড়েন বাবার সঙ্গে। পরিণতিতে গৃহবন্দী থাকেন কিছুদিন। পরে তাঁর শিক্ষা ও সামরিক প্রশিক্ষণকালীন দেশ ইংল্যান্ডের সহায়তায় ১৯৭০ সালের ২৩ জুলাই তিনি শান্তিপূর্ণভাবে বাবাকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসেন। সুলতান কাবুস বিন সাইদের ক্ষমতা গ্রহণকে ওমানবাসী ‘রেনেসাঁ’ বা নবজাগরণ হিসেবে গণ্য করে। কারণ তিনি নানামুখী তৎপরতা চালিয়ে বিবদমান সব দল-উপদলের মধ্যে ঐক্য স্থাপন করেন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষত দোফার এলাকায় যে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন ও ইনসারজেন্সি যুদ্ধ শুরু হয়েছিল তাও তিনি নিয়ন্ত্রণ করেন। ফলে দেশে দ্রুতই শান্তি ও শৃঙ্খলা ফিরে আসে। এরপর সুলতান কাবুস নজর দেন দেশের অর্থনীতির দিকে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ তখন খনিজ তেল বিক্রি করে রাতারাতি ধনী হওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েছে। দূরদর্শী সুলতান অনুধাবন করেন এ অশুভ প্রতিযোগিতা একসময় মধ্যপ্রাচ্যকে পরনির্ভর, ক্ষতিকর উচ্চাভিলাষী, অতিমাত্রায় বিলাসী ও ইসলামের মূল চেতনাচ্যুত করতে পারে। তাই তেল আহরণে তিনি ‘ধীরে চল’ নীতি গ্রহণ করেন। আজ ৫০ বছরের মাথায় মধ্যপ্রাচ্যে যে প্রাচুর্যজনিত অস্থিরতা, বৈষম্য ও নীতিহীনতা বিরাজ করছে তার নেপথ্যে সুলতানের ধারণাকৃত অতিমাত্রার তেল সংগ্রহকে দায়ী করা হয়। বিশ্ব অর্থনীতিতে যে সংকট চলছে বিগত কয়েক বছর ধরে, তার নেপথ্যেও রয়েছে সুলতান কাবুসের পূর্ব-ধারণাপ্রসূত অতিমাত্রায় তেল সংগ্রহের নগ্ন প্রতিযোগিতা। সামরিক বিচক্ষণতায় সুলতান কাবুস ছিলেন এক অসাধারণ প্রতিভা। তিনি অস্ত্র ব্যবসায়ী দেশ ও কোম্পানির ফাঁদে পা দিয়ে রাতারাতি দেশের অস্ত্রভান্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধির বৃত্তে আবদ্ধ হননি। এ বৃত্তে ওমানের যেসব প্রতিবেশী দেশ আবদ্ধ হয়েছে, তাদের অর্থনীতির এক বিরাট অংশ আজ সামরিক খাতে ব্যয় হচ্ছে। বিদেশি সৈন্যদের সামরিক ঘাঁটি স্থাপন ও সরব উপস্থিতি এসব দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থায় বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করলেও মধ্যপ্রাচ্যের ওইসব দেশের শাসকরা অসহায়ভাবেই তা মেনে নিয়েছেন। কিন্তু সুলতান কাবুসের অবস্থান বরাবরই ছিল এসবের বিরুদ্ধে। বিদেশি কূটকৌশলে ইরান, ইরাক, কুয়েত, কাতার, সৌদি আরব, ইয়েমেনসহ নানা দেশে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হলেও তাঁর শাসনামলের ৫০ বছরে ওমান ছিল শান্তির জনপদ। আঞ্চলিক শান্তি রক্ষা ও মুসলিম বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নীরবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন সুলতান কাবুস। ব্রিটিশদের সঙ্গে আন্তরিকতার সুযোগ এবং জার্মানির সঙ্গে বিশেষ সম্পর্কের কারণে পশ্চিমা বিশ্ব ও মধ্যপ্রাচ্যের মাঝে যোগসূত্র স্থাপনে অসামান্য অবদান ছিল তাঁর। গোয়েন্দা সন্দেহে ইরানে আটক মার্কিন গণমাধ্যমকর্মীদের মুক্তি ও পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিকে কেন্দ্র করে ইরানের ওপর আরোপিত অবরোধ সহনীয় পর্যায়ে রাখতে অসামান্য কূটনৈতিক দক্ষতা দেখিয়েছেন এই ক্ষণজন্মা সুলতান। অতিসম্প্রতি কাতার ও সৌদি আরবের অঘোষিত যুদ্ধকে অঙ্কুরেই বিনষ্ট করার কৃতিত্বও তাঁর গলায়। বাংলাদেশের প্রবাসীদের কাছে সুলতান কাবুস ছিলেন দেবতাতুল্য। মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে তিনি বিশেষ আগ্রহী ছিলেন। এ ক্ষেত্রে তৎপর থাকায় নব্বই দশকে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল আমিন আহাম্মেদ চৌধুরী (অব.) বীরবিক্রমকে ওমানের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘আল নোমান’ খেতাব দিয়েছিলেন সুলতান কাবুস বিন সাইদ। সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে বাংলাদেশ ও ওমানের ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্ক নিশ্চিতভাবে আরও অনেক দূর এগিয়ে যেত। তবু যা হয়েছে, তা কম নয়। ওমানে সরকারিভাবে আজ ৬ লক্ষাধিক বাংলাদেশি প্রবাসী রয়েছেন। বেসরকারিভাবে তা আরও বেশি। এসব সম্ভব হয়েছে সুলতান কাবুসের ব্যক্তিগত আগ্রহে। তাঁর ব্যক্তিগত স্টাফ, রান্নাঘরের শেফ, বাগানের পরিচর্যাকারী, ঘোড়াশালের সহিসসহ অনেকেই বাংলাদেশি। বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীদের জন্য ওমানের রাজধানীসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে পাঁচটি স্কুল খোলার অনুমতি দেয় তাঁর সরকার। ওমানের বিভিন্ন মঞ্চ মাতিয়েছেন বাংলাদেশের শিল্পীরা। ওমানের খেলার মাঠেও ছিল বাংলাদেশি খেলোয়াড়দের আনাগোনা। ওমানের নাগরিকত্বও পেয়েছেন ব্যবসায়ী ও ডাক্তারদের কেউ কেউ। ওমান বাংলাদেশের অন্যতম রেমিট্যান্স প্রেরণকারী দেশ। সার্বিক বিচারে সুলতান কাবুস বিন সাইদের মৃত্যু বিশ্বশান্তি, মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা এবং বাংলাদেশের প্রবাসীদের জন্য এক বিশাল শূন্যতা সৃষ্টি করবে। তাঁর প্রদর্শিত পথেই হাঁটার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন নবনিযুক্ত সুলতান হাইথাম বিন তৈমুর। নতুন সুলতানের দৃষ্টি আকর্ষণ ও সম্পর্কোন্নয়নে দৌড়ঝাঁপ করছে বিভিন্ন দেশ। বাংলাদেশ সরকার এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকবে না- এটাই প্রত্যাশা।

লেখক : ওমানের বাংলাদেশ স্কুলের সাবেক পরিচালক, গবেষক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য