শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ওমানের সুলতান কাবুসের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ওমানের সুলতান কাবুসের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি

সালতানাত অব ওমান, মধ্যপ্রাচ্য এবং বিশ্ববাসীকে কাঁদিয়ে চিরবিদায় নিলেন ওমানের মহামান্য সুলতান কাবুস বিন সাইদ। ১০ জানুয়ারি, ২০২০ শুক্রবার থেকেই ওমানের আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন। ১১ জানুয়ারি সরকারিভাবে তাঁর মৃত্যুর খবর প্রচারিত হয়। এর অব্যাবহতি পরই অঝরধারায় বৃষ্টি হয়েছে মরুর দেশ ওমানের রাজধানী মাস্কাট ও তার আশপাশ এলাকায়। ওমানের সকর শ্রেণি-পেশার নাগরিক এবং লাখ লাখ প্রবাসীর বিশ্বাস, ওমানের আকাশও যেন কেঁদেছিল এদিন। মরুভূমিতে এত বৃষ্টি ব্যতিক্রমী ঘটনা। তেমনি ব্যতিক্রম বৃষ্টির দিনে ওমানবাসীর ঘরে বসে বিলাপ করা, বিরল বৃষ্টির দেখা পাওয়া মাত্র ওমানের রাস্তাঘাট, বাড়ির আঙিনা, ছাদ, খেলার মাঠ ও বাগানে বেরিয়ে পড়েন ওমানিরা। যদিও সেখানে সাধারণত ক্ষণস্থায়ী হালকা বৃষ্টি হয়, তবু বৃষ্টিতে ভিজে আর কাদাপানি ছিটিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ্যে কার্পণ্য করেন না ওমানবাসী। তবে তাদের প্রিয় নেতা সুলতান কাবুসের মৃত্যু যেন স্তব্ধ করে রেখেছিল সবকিছু। এদিন ভুল করেও কোনো শিশু-কিশোরকে বাইরে বের হতে দেখা যায়নি। যে সুপার শপ বা বিনোদন কেন্দ্রগুলো ঈদের দিনও খোলা থাকে, সেগুলোও ছিল বন্ধ। স্তব্ধতার মাঝে সবাই যার যার মতো ইবাদত করে সুলতান কাবুসের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন। সত্তরের দশকে ওমানের সুলতান সাইদ বিন তৈমুরের একমাত্র পুত্র কাবুস বিন সাইদ ব্রিটিশ বিশেষ বাহিনীর সহায়তায় রক্তপাতহীন এক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ওমানের ক্ষমতা গ্রহণ করেন। এর আগে ইংল্যান্ডেই তিনি লেখাপড়া করেছেন এবং ব্রিটিশ মিলিটারি একাডেমি স্যান্ডহারস্ট থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ লাভ করেন। ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে চাকরিও করেছেন এক বছর। তাঁর নিয়োগ হয়েছিল জার্মানিতে অবস্থিত ব্রিটিশ ঘাঁটিতে। ১৯৬৬ সালে দেশে ফিরে তিনি এক বিরূপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হন। দেশে তখন বিভিন্ন গোত্র, উপদল এবং আঞ্চলিক দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও সংঘাত চরম আকার ধারণ করেছে। উগ্র ও রক্ষণশীলদের প্রচারণায় পিতা তৈমুর দেশের আধুনিকায়ন, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং শিক্ষা-দীক্ষা, বিশেষত নারী শিক্ষার বিপক্ষে অবস্থান নেন। বাবার এ অবস্থানকে মেনে নিতে পারেননি কাবুস। ফলে দ্বন্দ্বেই জড়িয়ে পড়েন বাবার সঙ্গে। পরিণতিতে গৃহবন্দী থাকেন কিছুদিন। পরে তাঁর শিক্ষা ও সামরিক প্রশিক্ষণকালীন দেশ ইংল্যান্ডের সহায়তায় ১৯৭০ সালের ২৩ জুলাই তিনি শান্তিপূর্ণভাবে বাবাকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসেন। সুলতান কাবুস বিন সাইদের ক্ষমতা গ্রহণকে ওমানবাসী ‘রেনেসাঁ’ বা নবজাগরণ হিসেবে গণ্য করে। কারণ তিনি নানামুখী তৎপরতা চালিয়ে বিবদমান সব দল-উপদলের মধ্যে ঐক্য স্থাপন করেন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষত দোফার এলাকায় যে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন ও ইনসারজেন্সি যুদ্ধ শুরু হয়েছিল তাও তিনি নিয়ন্ত্রণ করেন। ফলে দেশে দ্রুতই শান্তি ও শৃঙ্খলা ফিরে আসে। এরপর সুলতান কাবুস নজর দেন দেশের অর্থনীতির দিকে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ তখন খনিজ তেল বিক্রি করে রাতারাতি ধনী হওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েছে। দূরদর্শী সুলতান অনুধাবন করেন এ অশুভ প্রতিযোগিতা একসময় মধ্যপ্রাচ্যকে পরনির্ভর, ক্ষতিকর উচ্চাভিলাষী, অতিমাত্রায় বিলাসী ও ইসলামের মূল চেতনাচ্যুত করতে পারে। তাই তেল আহরণে তিনি ‘ধীরে চল’ নীতি গ্রহণ করেন। আজ ৫০ বছরের মাথায় মধ্যপ্রাচ্যে যে প্রাচুর্যজনিত অস্থিরতা, বৈষম্য ও নীতিহীনতা বিরাজ করছে তার নেপথ্যে সুলতানের ধারণাকৃত অতিমাত্রার তেল সংগ্রহকে দায়ী করা হয়। বিশ্ব অর্থনীতিতে যে সংকট চলছে বিগত কয়েক বছর ধরে, তার নেপথ্যেও রয়েছে সুলতান কাবুসের পূর্ব-ধারণাপ্রসূত অতিমাত্রায় তেল সংগ্রহের নগ্ন প্রতিযোগিতা। সামরিক বিচক্ষণতায় সুলতান কাবুস ছিলেন এক অসাধারণ প্রতিভা। তিনি অস্ত্র ব্যবসায়ী দেশ ও কোম্পানির ফাঁদে পা দিয়ে রাতারাতি দেশের অস্ত্রভান্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধির বৃত্তে আবদ্ধ হননি। এ বৃত্তে ওমানের যেসব প্রতিবেশী দেশ আবদ্ধ হয়েছে, তাদের অর্থনীতির এক বিরাট অংশ আজ সামরিক খাতে ব্যয় হচ্ছে। বিদেশি সৈন্যদের সামরিক ঘাঁটি স্থাপন ও সরব উপস্থিতি এসব দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থায় বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করলেও মধ্যপ্রাচ্যের ওইসব দেশের শাসকরা অসহায়ভাবেই তা মেনে নিয়েছেন। কিন্তু সুলতান কাবুসের অবস্থান বরাবরই ছিল এসবের বিরুদ্ধে। বিদেশি কূটকৌশলে ইরান, ইরাক, কুয়েত, কাতার, সৌদি আরব, ইয়েমেনসহ নানা দেশে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হলেও তাঁর শাসনামলের ৫০ বছরে ওমান ছিল শান্তির জনপদ। আঞ্চলিক শান্তি রক্ষা ও মুসলিম বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নীরবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন সুলতান কাবুস। ব্রিটিশদের সঙ্গে আন্তরিকতার সুযোগ এবং জার্মানির সঙ্গে বিশেষ সম্পর্কের কারণে পশ্চিমা বিশ্ব ও মধ্যপ্রাচ্যের মাঝে যোগসূত্র স্থাপনে অসামান্য অবদান ছিল তাঁর। গোয়েন্দা সন্দেহে ইরানে আটক মার্কিন গণমাধ্যমকর্মীদের মুক্তি ও পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিকে কেন্দ্র করে ইরানের ওপর আরোপিত অবরোধ সহনীয় পর্যায়ে রাখতে অসামান্য কূটনৈতিক দক্ষতা দেখিয়েছেন এই ক্ষণজন্মা সুলতান। অতিসম্প্রতি কাতার ও সৌদি আরবের অঘোষিত যুদ্ধকে অঙ্কুরেই বিনষ্ট করার কৃতিত্বও তাঁর গলায়। বাংলাদেশের প্রবাসীদের কাছে সুলতান কাবুস ছিলেন দেবতাতুল্য। মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে তিনি বিশেষ আগ্রহী ছিলেন। এ ক্ষেত্রে তৎপর থাকায় নব্বই দশকে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল আমিন আহাম্মেদ চৌধুরী (অব.) বীরবিক্রমকে ওমানের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘আল নোমান’ খেতাব দিয়েছিলেন সুলতান কাবুস বিন সাইদ। সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে বাংলাদেশ ও ওমানের ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্ক নিশ্চিতভাবে আরও অনেক দূর এগিয়ে যেত। তবু যা হয়েছে, তা কম নয়। ওমানে সরকারিভাবে আজ ৬ লক্ষাধিক বাংলাদেশি প্রবাসী রয়েছেন। বেসরকারিভাবে তা আরও বেশি। এসব সম্ভব হয়েছে সুলতান কাবুসের ব্যক্তিগত আগ্রহে। তাঁর ব্যক্তিগত স্টাফ, রান্নাঘরের শেফ, বাগানের পরিচর্যাকারী, ঘোড়াশালের সহিসসহ অনেকেই বাংলাদেশি। বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীদের জন্য ওমানের রাজধানীসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে পাঁচটি স্কুল খোলার অনুমতি দেয় তাঁর সরকার। ওমানের বিভিন্ন মঞ্চ মাতিয়েছেন বাংলাদেশের শিল্পীরা। ওমানের খেলার মাঠেও ছিল বাংলাদেশি খেলোয়াড়দের আনাগোনা। ওমানের নাগরিকত্বও পেয়েছেন ব্যবসায়ী ও ডাক্তারদের কেউ কেউ। ওমান বাংলাদেশের অন্যতম রেমিট্যান্স প্রেরণকারী দেশ। সার্বিক বিচারে সুলতান কাবুস বিন সাইদের মৃত্যু বিশ্বশান্তি, মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা এবং বাংলাদেশের প্রবাসীদের জন্য এক বিশাল শূন্যতা সৃষ্টি করবে। তাঁর প্রদর্শিত পথেই হাঁটার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন নবনিযুক্ত সুলতান হাইথাম বিন তৈমুর। নতুন সুলতানের দৃষ্টি আকর্ষণ ও সম্পর্কোন্নয়নে দৌড়ঝাঁপ করছে বিভিন্ন দেশ। বাংলাদেশ সরকার এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকবে না- এটাই প্রত্যাশা।

লেখক : ওমানের বাংলাদেশ স্কুলের সাবেক পরিচালক, গবেষক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা