শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ওমানের সুলতান কাবুসের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ওমানের সুলতান কাবুসের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি

সালতানাত অব ওমান, মধ্যপ্রাচ্য এবং বিশ্ববাসীকে কাঁদিয়ে চিরবিদায় নিলেন ওমানের মহামান্য সুলতান কাবুস বিন সাইদ। ১০ জানুয়ারি, ২০২০ শুক্রবার থেকেই ওমানের আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন। ১১ জানুয়ারি সরকারিভাবে তাঁর মৃত্যুর খবর প্রচারিত হয়। এর অব্যাবহতি পরই অঝরধারায় বৃষ্টি হয়েছে মরুর দেশ ওমানের রাজধানী মাস্কাট ও তার আশপাশ এলাকায়। ওমানের সকর শ্রেণি-পেশার নাগরিক এবং লাখ লাখ প্রবাসীর বিশ্বাস, ওমানের আকাশও যেন কেঁদেছিল এদিন। মরুভূমিতে এত বৃষ্টি ব্যতিক্রমী ঘটনা। তেমনি ব্যতিক্রম বৃষ্টির দিনে ওমানবাসীর ঘরে বসে বিলাপ করা, বিরল বৃষ্টির দেখা পাওয়া মাত্র ওমানের রাস্তাঘাট, বাড়ির আঙিনা, ছাদ, খেলার মাঠ ও বাগানে বেরিয়ে পড়েন ওমানিরা। যদিও সেখানে সাধারণত ক্ষণস্থায়ী হালকা বৃষ্টি হয়, তবু বৃষ্টিতে ভিজে আর কাদাপানি ছিটিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ্যে কার্পণ্য করেন না ওমানবাসী। তবে তাদের প্রিয় নেতা সুলতান কাবুসের মৃত্যু যেন স্তব্ধ করে রেখেছিল সবকিছু। এদিন ভুল করেও কোনো শিশু-কিশোরকে বাইরে বের হতে দেখা যায়নি। যে সুপার শপ বা বিনোদন কেন্দ্রগুলো ঈদের দিনও খোলা থাকে, সেগুলোও ছিল বন্ধ। স্তব্ধতার মাঝে সবাই যার যার মতো ইবাদত করে সুলতান কাবুসের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন। সত্তরের দশকে ওমানের সুলতান সাইদ বিন তৈমুরের একমাত্র পুত্র কাবুস বিন সাইদ ব্রিটিশ বিশেষ বাহিনীর সহায়তায় রক্তপাতহীন এক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ওমানের ক্ষমতা গ্রহণ করেন। এর আগে ইংল্যান্ডেই তিনি লেখাপড়া করেছেন এবং ব্রিটিশ মিলিটারি একাডেমি স্যান্ডহারস্ট থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ লাভ করেন। ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে চাকরিও করেছেন এক বছর। তাঁর নিয়োগ হয়েছিল জার্মানিতে অবস্থিত ব্রিটিশ ঘাঁটিতে। ১৯৬৬ সালে দেশে ফিরে তিনি এক বিরূপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হন। দেশে তখন বিভিন্ন গোত্র, উপদল এবং আঞ্চলিক দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও সংঘাত চরম আকার ধারণ করেছে। উগ্র ও রক্ষণশীলদের প্রচারণায় পিতা তৈমুর দেশের আধুনিকায়ন, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং শিক্ষা-দীক্ষা, বিশেষত নারী শিক্ষার বিপক্ষে অবস্থান নেন। বাবার এ অবস্থানকে মেনে নিতে পারেননি কাবুস। ফলে দ্বন্দ্বেই জড়িয়ে পড়েন বাবার সঙ্গে। পরিণতিতে গৃহবন্দী থাকেন কিছুদিন। পরে তাঁর শিক্ষা ও সামরিক প্রশিক্ষণকালীন দেশ ইংল্যান্ডের সহায়তায় ১৯৭০ সালের ২৩ জুলাই তিনি শান্তিপূর্ণভাবে বাবাকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসেন। সুলতান কাবুস বিন সাইদের ক্ষমতা গ্রহণকে ওমানবাসী ‘রেনেসাঁ’ বা নবজাগরণ হিসেবে গণ্য করে। কারণ তিনি নানামুখী তৎপরতা চালিয়ে বিবদমান সব দল-উপদলের মধ্যে ঐক্য স্থাপন করেন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষত দোফার এলাকায় যে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন ও ইনসারজেন্সি যুদ্ধ শুরু হয়েছিল তাও তিনি নিয়ন্ত্রণ করেন। ফলে দেশে দ্রুতই শান্তি ও শৃঙ্খলা ফিরে আসে। এরপর সুলতান কাবুস নজর দেন দেশের অর্থনীতির দিকে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ তখন খনিজ তেল বিক্রি করে রাতারাতি ধনী হওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েছে। দূরদর্শী সুলতান অনুধাবন করেন এ অশুভ প্রতিযোগিতা একসময় মধ্যপ্রাচ্যকে পরনির্ভর, ক্ষতিকর উচ্চাভিলাষী, অতিমাত্রায় বিলাসী ও ইসলামের মূল চেতনাচ্যুত করতে পারে। তাই তেল আহরণে তিনি ‘ধীরে চল’ নীতি গ্রহণ করেন। আজ ৫০ বছরের মাথায় মধ্যপ্রাচ্যে যে প্রাচুর্যজনিত অস্থিরতা, বৈষম্য ও নীতিহীনতা বিরাজ করছে তার নেপথ্যে সুলতানের ধারণাকৃত অতিমাত্রার তেল সংগ্রহকে দায়ী করা হয়। বিশ্ব অর্থনীতিতে যে সংকট চলছে বিগত কয়েক বছর ধরে, তার নেপথ্যেও রয়েছে সুলতান কাবুসের পূর্ব-ধারণাপ্রসূত অতিমাত্রায় তেল সংগ্রহের নগ্ন প্রতিযোগিতা। সামরিক বিচক্ষণতায় সুলতান কাবুস ছিলেন এক অসাধারণ প্রতিভা। তিনি অস্ত্র ব্যবসায়ী দেশ ও কোম্পানির ফাঁদে পা দিয়ে রাতারাতি দেশের অস্ত্রভান্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধির বৃত্তে আবদ্ধ হননি। এ বৃত্তে ওমানের যেসব প্রতিবেশী দেশ আবদ্ধ হয়েছে, তাদের অর্থনীতির এক বিরাট অংশ আজ সামরিক খাতে ব্যয় হচ্ছে। বিদেশি সৈন্যদের সামরিক ঘাঁটি স্থাপন ও সরব উপস্থিতি এসব দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থায় বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করলেও মধ্যপ্রাচ্যের ওইসব দেশের শাসকরা অসহায়ভাবেই তা মেনে নিয়েছেন। কিন্তু সুলতান কাবুসের অবস্থান বরাবরই ছিল এসবের বিরুদ্ধে। বিদেশি কূটকৌশলে ইরান, ইরাক, কুয়েত, কাতার, সৌদি আরব, ইয়েমেনসহ নানা দেশে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হলেও তাঁর শাসনামলের ৫০ বছরে ওমান ছিল শান্তির জনপদ। আঞ্চলিক শান্তি রক্ষা ও মুসলিম বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নীরবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন সুলতান কাবুস। ব্রিটিশদের সঙ্গে আন্তরিকতার সুযোগ এবং জার্মানির সঙ্গে বিশেষ সম্পর্কের কারণে পশ্চিমা বিশ্ব ও মধ্যপ্রাচ্যের মাঝে যোগসূত্র স্থাপনে অসামান্য অবদান ছিল তাঁর। গোয়েন্দা সন্দেহে ইরানে আটক মার্কিন গণমাধ্যমকর্মীদের মুক্তি ও পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিকে কেন্দ্র করে ইরানের ওপর আরোপিত অবরোধ সহনীয় পর্যায়ে রাখতে অসামান্য কূটনৈতিক দক্ষতা দেখিয়েছেন এই ক্ষণজন্মা সুলতান। অতিসম্প্রতি কাতার ও সৌদি আরবের অঘোষিত যুদ্ধকে অঙ্কুরেই বিনষ্ট করার কৃতিত্বও তাঁর গলায়। বাংলাদেশের প্রবাসীদের কাছে সুলতান কাবুস ছিলেন দেবতাতুল্য। মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে তিনি বিশেষ আগ্রহী ছিলেন। এ ক্ষেত্রে তৎপর থাকায় নব্বই দশকে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল আমিন আহাম্মেদ চৌধুরী (অব.) বীরবিক্রমকে ওমানের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘আল নোমান’ খেতাব দিয়েছিলেন সুলতান কাবুস বিন সাইদ। সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে বাংলাদেশ ও ওমানের ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্ক নিশ্চিতভাবে আরও অনেক দূর এগিয়ে যেত। তবু যা হয়েছে, তা কম নয়। ওমানে সরকারিভাবে আজ ৬ লক্ষাধিক বাংলাদেশি প্রবাসী রয়েছেন। বেসরকারিভাবে তা আরও বেশি। এসব সম্ভব হয়েছে সুলতান কাবুসের ব্যক্তিগত আগ্রহে। তাঁর ব্যক্তিগত স্টাফ, রান্নাঘরের শেফ, বাগানের পরিচর্যাকারী, ঘোড়াশালের সহিসসহ অনেকেই বাংলাদেশি। বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীদের জন্য ওমানের রাজধানীসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে পাঁচটি স্কুল খোলার অনুমতি দেয় তাঁর সরকার। ওমানের বিভিন্ন মঞ্চ মাতিয়েছেন বাংলাদেশের শিল্পীরা। ওমানের খেলার মাঠেও ছিল বাংলাদেশি খেলোয়াড়দের আনাগোনা। ওমানের নাগরিকত্বও পেয়েছেন ব্যবসায়ী ও ডাক্তারদের কেউ কেউ। ওমান বাংলাদেশের অন্যতম রেমিট্যান্স প্রেরণকারী দেশ। সার্বিক বিচারে সুলতান কাবুস বিন সাইদের মৃত্যু বিশ্বশান্তি, মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা এবং বাংলাদেশের প্রবাসীদের জন্য এক বিশাল শূন্যতা সৃষ্টি করবে। তাঁর প্রদর্শিত পথেই হাঁটার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন নবনিযুক্ত সুলতান হাইথাম বিন তৈমুর। নতুন সুলতানের দৃষ্টি আকর্ষণ ও সম্পর্কোন্নয়নে দৌড়ঝাঁপ করছে বিভিন্ন দেশ। বাংলাদেশ সরকার এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকবে না- এটাই প্রত্যাশা।

লেখক : ওমানের বাংলাদেশ স্কুলের সাবেক পরিচালক, গবেষক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা