শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

স্বাধীনতা শুধু এক পক্ষের কেন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীনতা শুধু এক পক্ষের কেন

সংগীতশিল্পী এ আর রহমানের কন্যা খাতিজা রহমানের বোরখা নিয়ে আমার মতপ্রকাশ করার পর খাতিজা রীতিমতো আমাকে লিখেছেন যে আমি যেন ‘নারীবাদ’ কাকে বলে তা গুগল করে জেনে নিই। চার দশক ধরে নারীর সমানাধিকার নিয়ে কথা বলে ফতোয়া, মামলা, নিষেধাজ্ঞা, নির্বাসন ইত্যাদির শিকার হওয়ার পর খাতিজা আমাকে বলছেন আমি যেন নারীবাদ কাকে বলে তা গুগল করে জেনে নিই। খাতিজার কথা, বোরখা তিনি পরেন কারণ এটা তাঁর ইচ্ছে। মেয়েরা তাদের ইচ্ছে অনুযায়ী পোশাক পরবে, এতে কারো আপত্তি কেন? আমি মানছি খাতিজার ইচ্ছে শুধু বোরখা নয়, নিকাব পরা। নিকাবে মুখ ঢাকা থাকবে, চোখ দুটোকে ঢাকলে অবশ্য চলবে না, কারণ ও দুটোকে খোলা রাখতে হবে চলাফেরা করতে গিয়ে দুর্ঘটনা যেন না ঘটে তা দেখার জন্য। তাছাড়া চুল, কপাল, নাক, ঠোঁট, গলা সবই ঢাকা থাকবে। খাতিজা কি জানেন অনেক মেয়েই তাদের ইচ্ছেয় বোরখা পরে না, পরে অন্যের ইচ্ছেয়। বাপ-ভাই বা শ্বশুরবাড়ির ইচ্ছেয়। আজকাল তো আবার মেয়েদের কিছু কলেজও, কিছু অফিসও আইন করে দিচ্ছে সব মেয়েকেই হিজাব পরতে হবে। অনেক দেশেই হিজাব বা বোরখা না পরার স্বাধীনতা নেই। অনেক দেশেই জিন্স বা ট্রাউজার পরার স্বাধীনতা নেই। পরলে, নীতি-পুলিশ এসে রাস্তায় পেটায় মেয়েকে। ভারতবর্ষে পোশাকের ব্যাপারে বাধ্যতামূলক কোনও আইন নেই বলেই খাতিজা পোশাক পরার স্বাধীনতার কথা বলতে পারেন। আমি জানি না, বোরখা পরার ইচ্ছের ব্যাপারে যত তিনি সচেতন, বোরখা পরার না ইচ্ছের ব্যাপারে তিনি ততটাই সচেতন কি না। তিনি কি কখনও সেইসব মেয়ের পাশে দাঁড়িয়েছেন, যাদের ইচ্ছে নেই বোরখা পরার, কিন্তু রাষ্ট্রের সমাজের পরিবারের চাপে বাধ্য হয়ে পরছে?

নিরাপত্তার কারণে ইউরোপের কিছু দেশ মুখ ঢাকা বোরখা নিষিদ্ধ করেছে। চোর, ডাকাত, জেল পালানো আসামি, ক্রিমিনাল, সন্ত্রাসী খুনি পুরুষকে বোরখার আড়ালে লুকিয়ে থাকতে দেখা গেছে, সে কারণে বোরখা পরো ক্ষতি নেই, মুখ ঢেকো না... ঢাকলে জরিমানা দিতে হবে এই আইনটি থাকা সত্ত্বেও যে মহিলারা মুখ ঢাকছে, তাদেরকে কিন্তু কোনও পুলিশ পেটাচ্ছে না।

আমরা কি লক্ষ করছি না স্বাধীনতা শুধু এক পক্ষই ভোগ করছে। যারা নামাজ পড়তে চায়, তাদের জন্য মসজিদ বানানো হয়েছে যেন সেখানে গিয়ে নামাজ পড়তে পারে, মসজিদে জায়গা না হলে রাস্তা বন্ধ করে হলেও, ট্রাফিক বাড়িয়ে, যানবাহন এবং পথচারীদের চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে হলেও নামাজ পড়ার স্বাধীনতা তারা ভোগ করে। তারা রোজা রাখার স্বাধীনতাও ভোগ করে, কিন্তু যারা রোজা রাখতে চায় না, তাদের কি আদৌ স্বাধীনতা আছে রোজা না রেখে ঘরের বাইরে খাওয়ার?

আজ মসজিদে, মাদ্রাসায়, ওয়াজে, মাহফিলে ইসলাম প্রচার হচ্ছে। মোল্লাদের যেমন ইচ্ছে সেভাবে কোরআন হাদিসের ব্যাখ্যা করছে। দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ সেসব শুনছে, কিন্তু এসবের সমালোচনা করার স্বাধীনতা কারো আছে কি? সে কারণেই বলছি স্বাধীনতা শুধু এক পক্ষের। যারা ধার্মিক, তাদের। যারা ধার্মিক নয়, তাদের কোনও স্বাধীনতা নেই। তারা আজ মুখ বন্ধ করে রাখে। নয়তো তারা কারাগারে, নির্বাসনে, নয়তো নিহত।

তাহলে কি ধার্মিকদেরই শুধু যেমন ইচ্ছে তেমনভাবে কথা বলার, কাজ করার, বাঁচার অধিকার আছে এবং অধার্মিকদের তা নেই? একটি গণতন্ত্র কি যে ধর্ম মানে এবং যে মানে না... দুজনের অধিকারকে সমানভাবে দেখে না? সমানভাবেই কিন্তু দেখা উচিত। গণতন্ত্র মানে তো এক ধর্মগোষ্ঠীকে উৎসাহ দেওয়া, এক ধর্মগোষ্ঠীর সব আদেশ-নির্দেশ, আবদার-অনুরোধ মেনে নেওয়া কারণ সংখ্যায় তারা বেশি! আর গণতন্ত্র তাকেও দেখভাল করে, যে সব ধর্মগোষ্ঠীর বাইরে, যে একা, যার মতের সংগে কারও মতের মিল নেই। সে কারণে এই তন্ত্রের নাম গণতন্ত্র, তা না হলে এটা হতো ‘জোর যার মুল্লুক তার’, ‘সংখ্যাগরিষ্ঠের রাজ্য’, অথবা পাকিস্তানের মতো ‘ইসলামিক প্রজাতন্ত্র’।

যারা ইসলাম ইসলাম করছে, যেন ইসলামের সবকিছু মেনে চলছে, তারা কিন্তু আসলে ইসলামের কিছুই মানছে না। তারা ঘুষ খাচ্ছে, মদ খাচ্ছে, ধর্ষণ করছে... যত অনৈতিক কাজ আছে সব করছে, তারা কিন্তু হিজাব পরলেই বা মাথায় টুপি পরলেই বা দাড়ি রাখলেই সাচ্চা মুসলমান হয়ে যাচ্ছে না, সাচ্চা মুসলমান হতে গেলে ইসলামের বিধিনিষেধগুলো মানতে হবে।

কোরআনে সংগীত নিষিদ্ধের কথা বলেনি... এই কথা বলাতে শরিয়ত বয়াতিকে জেল খাটতে হচ্ছে। তাহলে কোরআন যদি নাচ গান বাজনা, প্রাণীর ছবি আঁকা নিষিদ্ধই করে, তাহলে নাচ গান বাজনা ছবি আঁকা ছবি তোলাও তো হারাম। হারাম কাজ করে মাথায় টুপি বা হিজাব পরেই কি সত্যিকার মুসলমান হওয়া সম্ভব? সত্যিকার মুসলমান না হয়েই মুসলমান হওয়ার গর্বে মাটিতে লোকের পা পড়ে না। নিরবধি বিচার করেই যাচ্ছে কে কতটা মুসলমান, কে কতটা নয়, কে কার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিল, কাকে ফাঁসি দিতে হবে! যারা ধার্মিক নয়, তাদের বিরুদ্ধে যখন একের পর এক হত্যা, জখম, নিষেধাজ্ঞা, হুমকি ইত্যাদি আসতে থাকে, রাষ্ট্রের নাম গণতন্ত্র। কিন্তু কাজে গণতন্ত্র নয়। এই রাষ্ট্রে শুধু এক পক্ষের অধিকার। অন্য পক্ষের মতপ্রকাশের অধিকারের পক্ষে রাষ্ট্র দাঁড়ায় না, বরং তাদের জেলে পোরে। এই রাষ্ট্রকে সত্যিকার গণতন্ত্র হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার ব্যাপারে কেউ কি নেই পরামর্শ দেওয়ার। বিশ্বের বাজারে গণতন্ত্রের মূল্য ভালো, ধর্মতন্ত্র বা রাজতন্ত্রকে যে করেই হোক পাততারি গুটোতে হবে।

 

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

১ মিনিট আগে | পরবাস

লস অ্যাঞ্জেলেসে ব্যাপক বিক্ষোভ, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ
লস অ্যাঞ্জেলেসে ব্যাপক বিক্ষোভ, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে ইয়াবা, ফেনসিডিল ও গাঁজাসহ আটক ১
কুড়িগ্রামে ইয়াবা, ফেনসিডিল ও গাঁজাসহ আটক ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ধর্ষণচেষ্টা ঘটনার সালিশে হামলা, ভুক্তভোগী নারীসহ আহত ২০
গোপালগঞ্জে ধর্ষণচেষ্টা ঘটনার সালিশে হামলা, ভুক্তভোগী নারীসহ আহত ২০

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল, আটক ১৩
গাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল, আটক ১৩

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে আর ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত করেন না: দুলু
নির্বাচন নিয়ে আর ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত করেন না: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বিয়ার রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প
কলম্বিয়ার রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরই নির্বাচনের সবচেয়ে উপযুক্ত সময়: ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ডিসেম্বরই নির্বাচনের সবচেয়ে উপযুক্ত সময়: ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নিহত ১০৮, আহত ৩৯৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নিহত ১০৮, আহত ৩৯৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবেদনশীলদের জন্য আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
সংবেদনশীলদের জন্য আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে নিহত ১
রাশিয়ার ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস
ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার
শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক