শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০ আপডেট:

‘হিলারি’ না বলে ‘মনিকা মনিকা’ কেন

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
‘হিলারি’ না বলে ‘মনিকা মনিকা’ কেন

বড় টমেটোর দর বেশি। ছোট টমেটোর দর কম। তবু ক্রেতার মন আঁইগুই করে বড়র জন্য। কিনতে না পারলে আফসোস। অথচ খাদ্যমূল্য বড়র যা, ছোটরও তা-ই। স্কুলে আমাদের বাংলার পণ্ডিত স্যার ক্ষিতিশ মজুমদার বলতেন, ‘আহাম্মকরা বড় টমেটো কেনে। আমিও বড় বড় দেখে কিনি। বড় দেখতে সুন্দর, সেজন্য কিনি। কিন্তু আমার যা রোজগার তাতে বড় টমেটো কেনার ফুটুনি মানায় না। তোরা যখন আয়-রোজগার করবি, কখনো বড় টমেটো খাওয়ার অভ্যাস করবি না।’

‘ব্যাডায় কয় কী? আমরা সবতে কী তোমার মতন অল্প বেতনের পণ্ডিত হমু যে টাকার অভাবে বড় সাইজের টমেটো খাইবার পারুম না?’ ফিসফিস করে বলল সহপাঠী সুবোধ মজুমদার, ‘আহাম্মকরা কোন সাইজের টমেটো খায় সেটা আমাদের জাননের দরকার নাই। আমাদের জানা দরকার আহাম্মক মাত্রই তোমার মতো বাংলার পণ্ডিতের পোস্টের ফকিইররা চারকি করে কিনা।’ (সুবোধ ‘চাকরি’ উচ্চারণে অক্ষম)। পণ্ডিত স্যারের পুত্র সুবোধ মজুমদার। আমাদের মধ্যে একটা কথা চালু ছিল- এক ডজন বিচ্ছুকে এক জায়গায় জড়ো করে রান্নায় চড়ালে একটা সুবোধ পাওয়া যাবে। পিতা মাস্টারি করেন, এটা সুবোধের মোটেই পছন্দের নয়। তার বিশ্বাস ‘ব্যাডায় মাস্টারি করে বলেই ফকিইররা।’ সুবোধের বড় ভাই রতন মজুমদার বলেন, ‘অরে কইস্ বড়লোক দেইখ্যা কাউরে বাপ ডাকতে!’

হাল ফ্যাশনের জামা-জুতো পরবার আগ্রহ সুবোধের। সীমিত আয়ের পিতার সাধ্য নেই পুত্রকে ওগুলো কিনে দেওয়ার। এজন্য পিতাকে সে ‘ব্যর্থ মানুষ’ বলেই প্রচার করে। আমরা তখন নবম শ্রেণির ছাত্র। এখন, বহু বছর পর ভাবী, ওই বয়সে সুবোধ ব্যর্থতা-সাফল্যকে এতটা নিখুঁত বিশ্লেষণ করতে পেরেছিল কীভাবে! সে যা বলত তা এরকম : হিমালয়ের ডগায় ওঠা ল্যাংড়াদের পক্ষে কখনোই সম্ভব নয়। অক্ষমতার ওই বেদনা ঢেকে রাখার জন্য তারা বলে বেড়ায় বিস্তর টাকা-পয়সা খরচ করে ঝুঁকি নিয়ে পাহাড়ে ওঠার চাইতে অনেক ভালো ভালো কাজ পৃথিবীতে আছে।

ক্ষিতিশ মজুমদার সন্তানদের বোঝাতেন, বেশি বেশি সুখসন্ধান অতৃপ্তির জন্ম দেয়। মাত্রাধিক সম্পদ অর্জনের বাসনা মানুষকে লোভাতুর করে তোলে। অল্পে সন্তুষ্ট যে জন সে-ই প্রকৃতপক্ষে সুখী। বিলাসের প্রতি দুর্বলতা ব্যয় প্রবণতা বাড়ায়। ব্যয় প্রবণতা বৃদ্ধি অপচয়ে উদ্বুদ্ধ করে। তিনি ছাত্রদের যেমন বলতেন তেমনই বলতেন সন্তানদের, ‘বাবারা অপচয় করিস না। অপচয় উন্নতিবিনাশক। যারা অপচয় এড়িয়ে চলে তারাই ধাপে ধাপে উন্নতি অর্জন করে। শক্তি, মেধা, বিত্ত কোনোটারই অপচয় ঈশ্বর সহ্য করেন না।’

পিতার এসব হিতকথাকে কানাকড়ির মূল্য দিত না সুবোধ। সে বলত, ‘ল্যাংড়ার উপদেশ শিরোধার্য করবি? কর। করে ডাইরেক্ট নরকে যা।’ পেশাজীবনে সুবোধ হয়েছে প্রকৌশলী। পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে সে সরকারি পদে উন্নতিও পায়। ওখানে আমরা কয়েক বাল্যবন্ধু ১৯৯২ সালে ওর অতিথি হয়েছিলাম। আমরা বিস্মিত হয়ে দেখি, সে পুরোপুরি বিচ্ছুরহিত। কেমন করে সম্ভব হয় এমন? সুবোধ জেলাভিত্তিক বিশুদ্ধ আঞ্চলিক ভাষায় বলে, ‘হলদ্ খাইলে কুত্তার ল্যাঁজ সোজা অই যায় হুনছ ন?’ (পিটুনি খেলে কুকুরের লেজ সোজা হয়ে যায় শুনিসনি?)।

প্রয়াত পিতার প্রসঙ্গ উঠলে সুবোধ অনেকক্ষণ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদল। কিছুক্ষণ পরে স্বাভাবিক হয়ে জানতে চাইল আমরা কে কে ওর পিতার উপদেশ মেনে অপচয় করছি না। তাকে আমরা জানাই, সুযোগের অভাবে মানুষ সৎ থাকতে বাধ্য হয়। যারা অপচয় করে তারা শয়তানের ভাই। আমরা অপচয় করছি না। শক্তি মেধা বিত্ত কোনোটাই তো আমাদের নেই। যা নেই, তা অপচয়ের প্রশ্নই ওঠে না।

কলেজজীবনের সহপাঠী বন্ধু আবুল কাশেম কেমন আছে জানতে চাইল সুবোধ। মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকাররা কাশেমকে খুন করেছে শুনে আবারও কাঁদল সুবোধ মজুমদার। জেলা জজের ছেলে কাশেম ছিল হাফডজন বিচ্ছুসমান। ফলত সুবোধের সঙ্গে ওর অন্তরঙ্গ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কলেজের বার্ষিক নাটকে নায়কের ভূমিকা না পেয়ে ক্রুদ্ধ হয়ে কাশেম বলেছিল, ‘নিক্ষেপবেদনায় পরান অস্থির কইরা ফালাব।’ নাটকের নায়ক গোলাম কিবরিয়া মঞ্চায়ন রজনিতে সংলাপ করছে- ‘জীবনকে ফাঁকি দিয়ে জীবন ভরানো যায় না শেফালী।’ শান্তা (যে ছাত্রীটি নায়িকা শেফালীর চরিত্রে অভিনয় করেছিল) পরে জানায়, সে নায়কের উদ্দেশে সংলাপ করতে যাচ্ছিল, ‘আমার জীবন আমার। তাকে আমি রাখব না চুরমার করব তাতে তোমার কী আসে যায়।’ ঠিক ও সময়, শান্তার ভাষায়, ‘কাশেম ভাই সদলে এসে যায়। মঞ্চে ছুড়তে থাকে পচা ডিম। দর্শকদের গায়ে পড়ে সেই ডিম। ভয়ঙ্কর দুর্গন্ধ। পণ্ড হয়ে গেল নাটক।’

নায়ক কিবরিয়ার গায়ে একের পর এক পচা ডিম পড়তে থাকলে সে চিৎকার করে, ‘ধর, ধর! শুয়োরের বাচ্চাদের ধর।’ আমরা কাশেমের পচা ডিম নিক্ষেপ অভিযানের নিন্দা করেছিলাম। করতেই হয়েছে। কেননা আমরা নিজেদের কালচার্ড বলে দাবি করি। কাশেম বলে, ‘তোরা এতই যখন কালচার্ড তোদের উচিত ছিল অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা। কিরবিরিয়ার (নায়ক চরিত্র পাওয়া কিবরিয়ার ওপর ক্ষিপ্ত কাশেম ওভাবেই উচ্চারণ করত- কিরবিরিয়া) গান শোনা।’

কিবরিয়া গান গেয়েছিল? কাশেম সিগারেটে সুখটান মেরে বলে, ‘তোরা যাকে চিৎকার বলছিস, ওটাই গান। নিক্ষেপবেদনার সুরে গাওয়া গান আর কি।’ শান্তা বলে, ‘ত্রিশ দিন রিহার্সেল শেষে নাটক হচ্ছিল। কত কষ্টের নাটক! আপনি পণ্ড করে দিলেন। আপনার একটু লজ্জাও হয় না কাশেম ভাই?’

শান্তার বাবা সার্কেল অফিসার (ডেভেলপমেন্ট) ছিলেন (পদটি ছিল এ যুগের ‘ইউএনও’ ধরনের)। রটনা এই যে, ভদ্রলোক ঘুষ খেতে পারঙ্গম। তাই কাশেম বলে, ‘দেখলি! ঘুষখোরের মাইয়া আমারে লজ্জা শিখাইতেছে। শোনো গো সুন্দরী। লজ্জা না। আমার হইতেছে দুঃখ। তাজা ডিমের ডবল দামে কিইনা আনছি পচা ডিম। পঞ্চাশটা ডিম আনছিলাম। আটটা ডিম আনইউজড রয়া গেছে। সেজন্যই দুঃখ। মূল্যবান দুই হালি জিনিসের অপচয় হয়া গেলরে বইন!’

জগতের কতরকম লীলা! কার দুঃখ কী কারণে যে জেগে ওঠে বুঝে ওঠা দায়। আমাদের প্রিয় বন্ধু কাশেমের দুঃখ জাগিয়ে দিয়েছিল আটটি পচা ডিম। শান্তা ব্যাখ্যা করল, যত কথাই বলা হোক না কেন ডিম নিক্ষেপ ঘটনা খুবই অশোভন কাজ হয়েছে। অতএব, নতুন যে তারিখে আবার নাটকের মঞ্চায়ন সে রাতে কাশেম যেন ক্যাম্পাসের ত্রিসীমানায় না থাকে।

আমরা বললাম, ‘শান্তা ঠিকই বলেছে। শান্তা ঠিকই বলেছে। শান্তা ঠিকই বলেছে।’ কাশেম বলে, ‘শান্তার চামচারা নিপাত যাক। এখন একটা নতুন ঘোষণা দিচ্ছি। কালচার্ডরা আপত্তি করায় ডিম নিক্ষেপ প্রোগ্রাম বাতিল করা হলো। ফ্রম নাউ অন কিরবিরিয়া যেখানে/টমেটো যাবে সেখানে। দুর্গন্ধে যাতে কারও বমি না আসে সেজন্য নাটকের মঞ্চে ছোড়া হবে ট..... মে..... টো।’

দুর্গন্ধ নেই, অস্বস্তি আছে। বস্তু যদি মানহরণের মতলবে নিক্ষিপ্ত হয়, তাতে তো পুলকিত হওয়ার কিছু থাকে না। জুতা হোক কিংবা পচা ডিম অথবা তাজা টমেটো ‘রসাতলে যা!’ উচ্চারণ করতে করতেই ওগুলো নিক্ষেপ করার নিয়ম। আমায় যদি কেউ জুতো ছুড়ে মারে তখন তো তাকে বলতে পারি না, ‘ধন্যবাদ মহাশয়।’ নিজেকে উদার চিত্তের মানুষ প্রমাণের জন্য বলতে পারি, অপমানিত হয়েছি সেজন্য দুঃখ নেই। দুঃখ হচ্ছে ওদের পায়ের দামি জুতোগুলো বরবাদ হয়ে গেল। ওদের তো ফের জুতো কিনতে হবে। এটা টাকার অপচয়।’

পচা ডিম ছুড়ে মারলে নিজেকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য কী যে বলব ভাবতে গেলে মাথার মগজে পচন ধরতে চায়। তবে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে জনতা যদি কখনো টমেটো ছুড়ে মারে তাহলে নিজেকে মহান প্রতিপন্ন করবার জন্য যা বলতে হবে তা ছকে নিয়েছি। এই বুদ্ধি অর্জনে পরোক্ষ সহায়তাদানে আমি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের কাছে কৃতজ্ঞ।

হিলারি মিসরের আলেকজান্দ্রিয়া শহরে গিয়েছিলেন ২০১২ সালের ১৫ জুলাই। সেখানে তাঁর মোটর শোভাযাত্রার ওপর বিক্ষোভকারীরা টমেটো ছুড়তে ছুড়তে ‘মনিকা মনিকা’ আওয়াজ দেয়। হিলারি হিলারি না বলে ‘মনিকা মনিকা’ কেন? মনিকা ছিল হিলারির স্বামী প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের গোপন প্রেমিকা। দুজনের দৈহিক সম্পর্ক হয়েছে অনেকবার। এ অনৈতিক সম্পর্কের জন্য ক্লিনটন তাঁর দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়ে ক্ষমা পেয়েছেন।

কিন্তু মিসরীয়রা ক্লিনটনকে ক্ষমা করেননি। তাই তারা ‘ফিরে যাও হিলারি’ স্লোগান দিয়ে টমেটো ছুড়েছেন। এ বিষয়ে হিলারি মিসরে থাকতে কিছুই বলেননি। মিসর থেকে ইসরায়েলে গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, ‘টমেটো ছোড়ায় কষ্ট পাইনি। কষ্ট পেয়েছি ভালো টমেটোগুলো নষ্ট হয়ে যাওয়ায়।’

নিক্ষেপজনিত বেদনায় প্রাণকে স্বস্তি দেওয়ার কী সুন্দর পদ্ধতি! আমার অত্যন্ত প্রিয় মরহুম এক ব্যক্তি গান গাইতেন; তাঁর স্ত্রীও গায়িকা। স্ত্রীর ঘ্যানর ঘ্যানর সইবার ঈর্ষণীয় শক্তি তাঁর। টানা ত্রিশ মিনিট স্বামীকে বকাঝকা করে শ্রান্ত মহিলা গার্হস্থ্য কাজে মন দিতেন। পরে, দুপুরের খাবার খেতে দুজনে টেবিলে বসলে গায়িকা বলতেন, ‘তুমি কি সকালে আমার কথাবার্তায় দুঃখ পেয়েছ?’

‘না। না। সেজন্য দুঃখ পাইনি’ বলেন গায়ক, ‘দুঃখ আমার অন্য জায়গায়। গানের গলা সাধায় ব্যবহার না করে তোমার ঠোঁট দুটি ত্রিশ মিনিট ধরে বকাবকির মতো একটা বাজে কাজে ব্যবহার করছ। আহা, সম্পদের কি অপচয়!’

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

এই মাত্র | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা