শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০ আপডেট:

‘হিলারি’ না বলে ‘মনিকা মনিকা’ কেন

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
‘হিলারি’ না বলে ‘মনিকা মনিকা’ কেন

বড় টমেটোর দর বেশি। ছোট টমেটোর দর কম। তবু ক্রেতার মন আঁইগুই করে বড়র জন্য। কিনতে না পারলে আফসোস। অথচ খাদ্যমূল্য বড়র যা, ছোটরও তা-ই। স্কুলে আমাদের বাংলার পণ্ডিত স্যার ক্ষিতিশ মজুমদার বলতেন, ‘আহাম্মকরা বড় টমেটো কেনে। আমিও বড় বড় দেখে কিনি। বড় দেখতে সুন্দর, সেজন্য কিনি। কিন্তু আমার যা রোজগার তাতে বড় টমেটো কেনার ফুটুনি মানায় না। তোরা যখন আয়-রোজগার করবি, কখনো বড় টমেটো খাওয়ার অভ্যাস করবি না।’

‘ব্যাডায় কয় কী? আমরা সবতে কী তোমার মতন অল্প বেতনের পণ্ডিত হমু যে টাকার অভাবে বড় সাইজের টমেটো খাইবার পারুম না?’ ফিসফিস করে বলল সহপাঠী সুবোধ মজুমদার, ‘আহাম্মকরা কোন সাইজের টমেটো খায় সেটা আমাদের জাননের দরকার নাই। আমাদের জানা দরকার আহাম্মক মাত্রই তোমার মতো বাংলার পণ্ডিতের পোস্টের ফকিইররা চারকি করে কিনা।’ (সুবোধ ‘চাকরি’ উচ্চারণে অক্ষম)। পণ্ডিত স্যারের পুত্র সুবোধ মজুমদার। আমাদের মধ্যে একটা কথা চালু ছিল- এক ডজন বিচ্ছুকে এক জায়গায় জড়ো করে রান্নায় চড়ালে একটা সুবোধ পাওয়া যাবে। পিতা মাস্টারি করেন, এটা সুবোধের মোটেই পছন্দের নয়। তার বিশ্বাস ‘ব্যাডায় মাস্টারি করে বলেই ফকিইররা।’ সুবোধের বড় ভাই রতন মজুমদার বলেন, ‘অরে কইস্ বড়লোক দেইখ্যা কাউরে বাপ ডাকতে!’

হাল ফ্যাশনের জামা-জুতো পরবার আগ্রহ সুবোধের। সীমিত আয়ের পিতার সাধ্য নেই পুত্রকে ওগুলো কিনে দেওয়ার। এজন্য পিতাকে সে ‘ব্যর্থ মানুষ’ বলেই প্রচার করে। আমরা তখন নবম শ্রেণির ছাত্র। এখন, বহু বছর পর ভাবী, ওই বয়সে সুবোধ ব্যর্থতা-সাফল্যকে এতটা নিখুঁত বিশ্লেষণ করতে পেরেছিল কীভাবে! সে যা বলত তা এরকম : হিমালয়ের ডগায় ওঠা ল্যাংড়াদের পক্ষে কখনোই সম্ভব নয়। অক্ষমতার ওই বেদনা ঢেকে রাখার জন্য তারা বলে বেড়ায় বিস্তর টাকা-পয়সা খরচ করে ঝুঁকি নিয়ে পাহাড়ে ওঠার চাইতে অনেক ভালো ভালো কাজ পৃথিবীতে আছে।

ক্ষিতিশ মজুমদার সন্তানদের বোঝাতেন, বেশি বেশি সুখসন্ধান অতৃপ্তির জন্ম দেয়। মাত্রাধিক সম্পদ অর্জনের বাসনা মানুষকে লোভাতুর করে তোলে। অল্পে সন্তুষ্ট যে জন সে-ই প্রকৃতপক্ষে সুখী। বিলাসের প্রতি দুর্বলতা ব্যয় প্রবণতা বাড়ায়। ব্যয় প্রবণতা বৃদ্ধি অপচয়ে উদ্বুদ্ধ করে। তিনি ছাত্রদের যেমন বলতেন তেমনই বলতেন সন্তানদের, ‘বাবারা অপচয় করিস না। অপচয় উন্নতিবিনাশক। যারা অপচয় এড়িয়ে চলে তারাই ধাপে ধাপে উন্নতি অর্জন করে। শক্তি, মেধা, বিত্ত কোনোটারই অপচয় ঈশ্বর সহ্য করেন না।’

পিতার এসব হিতকথাকে কানাকড়ির মূল্য দিত না সুবোধ। সে বলত, ‘ল্যাংড়ার উপদেশ শিরোধার্য করবি? কর। করে ডাইরেক্ট নরকে যা।’ পেশাজীবনে সুবোধ হয়েছে প্রকৌশলী। পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে সে সরকারি পদে উন্নতিও পায়। ওখানে আমরা কয়েক বাল্যবন্ধু ১৯৯২ সালে ওর অতিথি হয়েছিলাম। আমরা বিস্মিত হয়ে দেখি, সে পুরোপুরি বিচ্ছুরহিত। কেমন করে সম্ভব হয় এমন? সুবোধ জেলাভিত্তিক বিশুদ্ধ আঞ্চলিক ভাষায় বলে, ‘হলদ্ খাইলে কুত্তার ল্যাঁজ সোজা অই যায় হুনছ ন?’ (পিটুনি খেলে কুকুরের লেজ সোজা হয়ে যায় শুনিসনি?)।

প্রয়াত পিতার প্রসঙ্গ উঠলে সুবোধ অনেকক্ষণ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদল। কিছুক্ষণ পরে স্বাভাবিক হয়ে জানতে চাইল আমরা কে কে ওর পিতার উপদেশ মেনে অপচয় করছি না। তাকে আমরা জানাই, সুযোগের অভাবে মানুষ সৎ থাকতে বাধ্য হয়। যারা অপচয় করে তারা শয়তানের ভাই। আমরা অপচয় করছি না। শক্তি মেধা বিত্ত কোনোটাই তো আমাদের নেই। যা নেই, তা অপচয়ের প্রশ্নই ওঠে না।

কলেজজীবনের সহপাঠী বন্ধু আবুল কাশেম কেমন আছে জানতে চাইল সুবোধ। মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকাররা কাশেমকে খুন করেছে শুনে আবারও কাঁদল সুবোধ মজুমদার। জেলা জজের ছেলে কাশেম ছিল হাফডজন বিচ্ছুসমান। ফলত সুবোধের সঙ্গে ওর অন্তরঙ্গ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কলেজের বার্ষিক নাটকে নায়কের ভূমিকা না পেয়ে ক্রুদ্ধ হয়ে কাশেম বলেছিল, ‘নিক্ষেপবেদনায় পরান অস্থির কইরা ফালাব।’ নাটকের নায়ক গোলাম কিবরিয়া মঞ্চায়ন রজনিতে সংলাপ করছে- ‘জীবনকে ফাঁকি দিয়ে জীবন ভরানো যায় না শেফালী।’ শান্তা (যে ছাত্রীটি নায়িকা শেফালীর চরিত্রে অভিনয় করেছিল) পরে জানায়, সে নায়কের উদ্দেশে সংলাপ করতে যাচ্ছিল, ‘আমার জীবন আমার। তাকে আমি রাখব না চুরমার করব তাতে তোমার কী আসে যায়।’ ঠিক ও সময়, শান্তার ভাষায়, ‘কাশেম ভাই সদলে এসে যায়। মঞ্চে ছুড়তে থাকে পচা ডিম। দর্শকদের গায়ে পড়ে সেই ডিম। ভয়ঙ্কর দুর্গন্ধ। পণ্ড হয়ে গেল নাটক।’

নায়ক কিবরিয়ার গায়ে একের পর এক পচা ডিম পড়তে থাকলে সে চিৎকার করে, ‘ধর, ধর! শুয়োরের বাচ্চাদের ধর।’ আমরা কাশেমের পচা ডিম নিক্ষেপ অভিযানের নিন্দা করেছিলাম। করতেই হয়েছে। কেননা আমরা নিজেদের কালচার্ড বলে দাবি করি। কাশেম বলে, ‘তোরা এতই যখন কালচার্ড তোদের উচিত ছিল অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা। কিরবিরিয়ার (নায়ক চরিত্র পাওয়া কিবরিয়ার ওপর ক্ষিপ্ত কাশেম ওভাবেই উচ্চারণ করত- কিরবিরিয়া) গান শোনা।’

কিবরিয়া গান গেয়েছিল? কাশেম সিগারেটে সুখটান মেরে বলে, ‘তোরা যাকে চিৎকার বলছিস, ওটাই গান। নিক্ষেপবেদনার সুরে গাওয়া গান আর কি।’ শান্তা বলে, ‘ত্রিশ দিন রিহার্সেল শেষে নাটক হচ্ছিল। কত কষ্টের নাটক! আপনি পণ্ড করে দিলেন। আপনার একটু লজ্জাও হয় না কাশেম ভাই?’

শান্তার বাবা সার্কেল অফিসার (ডেভেলপমেন্ট) ছিলেন (পদটি ছিল এ যুগের ‘ইউএনও’ ধরনের)। রটনা এই যে, ভদ্রলোক ঘুষ খেতে পারঙ্গম। তাই কাশেম বলে, ‘দেখলি! ঘুষখোরের মাইয়া আমারে লজ্জা শিখাইতেছে। শোনো গো সুন্দরী। লজ্জা না। আমার হইতেছে দুঃখ। তাজা ডিমের ডবল দামে কিইনা আনছি পচা ডিম। পঞ্চাশটা ডিম আনছিলাম। আটটা ডিম আনইউজড রয়া গেছে। সেজন্যই দুঃখ। মূল্যবান দুই হালি জিনিসের অপচয় হয়া গেলরে বইন!’

জগতের কতরকম লীলা! কার দুঃখ কী কারণে যে জেগে ওঠে বুঝে ওঠা দায়। আমাদের প্রিয় বন্ধু কাশেমের দুঃখ জাগিয়ে দিয়েছিল আটটি পচা ডিম। শান্তা ব্যাখ্যা করল, যত কথাই বলা হোক না কেন ডিম নিক্ষেপ ঘটনা খুবই অশোভন কাজ হয়েছে। অতএব, নতুন যে তারিখে আবার নাটকের মঞ্চায়ন সে রাতে কাশেম যেন ক্যাম্পাসের ত্রিসীমানায় না থাকে।

আমরা বললাম, ‘শান্তা ঠিকই বলেছে। শান্তা ঠিকই বলেছে। শান্তা ঠিকই বলেছে।’ কাশেম বলে, ‘শান্তার চামচারা নিপাত যাক। এখন একটা নতুন ঘোষণা দিচ্ছি। কালচার্ডরা আপত্তি করায় ডিম নিক্ষেপ প্রোগ্রাম বাতিল করা হলো। ফ্রম নাউ অন কিরবিরিয়া যেখানে/টমেটো যাবে সেখানে। দুর্গন্ধে যাতে কারও বমি না আসে সেজন্য নাটকের মঞ্চে ছোড়া হবে ট..... মে..... টো।’

দুর্গন্ধ নেই, অস্বস্তি আছে। বস্তু যদি মানহরণের মতলবে নিক্ষিপ্ত হয়, তাতে তো পুলকিত হওয়ার কিছু থাকে না। জুতা হোক কিংবা পচা ডিম অথবা তাজা টমেটো ‘রসাতলে যা!’ উচ্চারণ করতে করতেই ওগুলো নিক্ষেপ করার নিয়ম। আমায় যদি কেউ জুতো ছুড়ে মারে তখন তো তাকে বলতে পারি না, ‘ধন্যবাদ মহাশয়।’ নিজেকে উদার চিত্তের মানুষ প্রমাণের জন্য বলতে পারি, অপমানিত হয়েছি সেজন্য দুঃখ নেই। দুঃখ হচ্ছে ওদের পায়ের দামি জুতোগুলো বরবাদ হয়ে গেল। ওদের তো ফের জুতো কিনতে হবে। এটা টাকার অপচয়।’

পচা ডিম ছুড়ে মারলে নিজেকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য কী যে বলব ভাবতে গেলে মাথার মগজে পচন ধরতে চায়। তবে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে জনতা যদি কখনো টমেটো ছুড়ে মারে তাহলে নিজেকে মহান প্রতিপন্ন করবার জন্য যা বলতে হবে তা ছকে নিয়েছি। এই বুদ্ধি অর্জনে পরোক্ষ সহায়তাদানে আমি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের কাছে কৃতজ্ঞ।

হিলারি মিসরের আলেকজান্দ্রিয়া শহরে গিয়েছিলেন ২০১২ সালের ১৫ জুলাই। সেখানে তাঁর মোটর শোভাযাত্রার ওপর বিক্ষোভকারীরা টমেটো ছুড়তে ছুড়তে ‘মনিকা মনিকা’ আওয়াজ দেয়। হিলারি হিলারি না বলে ‘মনিকা মনিকা’ কেন? মনিকা ছিল হিলারির স্বামী প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের গোপন প্রেমিকা। দুজনের দৈহিক সম্পর্ক হয়েছে অনেকবার। এ অনৈতিক সম্পর্কের জন্য ক্লিনটন তাঁর দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়ে ক্ষমা পেয়েছেন।

কিন্তু মিসরীয়রা ক্লিনটনকে ক্ষমা করেননি। তাই তারা ‘ফিরে যাও হিলারি’ স্লোগান দিয়ে টমেটো ছুড়েছেন। এ বিষয়ে হিলারি মিসরে থাকতে কিছুই বলেননি। মিসর থেকে ইসরায়েলে গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, ‘টমেটো ছোড়ায় কষ্ট পাইনি। কষ্ট পেয়েছি ভালো টমেটোগুলো নষ্ট হয়ে যাওয়ায়।’

নিক্ষেপজনিত বেদনায় প্রাণকে স্বস্তি দেওয়ার কী সুন্দর পদ্ধতি! আমার অত্যন্ত প্রিয় মরহুম এক ব্যক্তি গান গাইতেন; তাঁর স্ত্রীও গায়িকা। স্ত্রীর ঘ্যানর ঘ্যানর সইবার ঈর্ষণীয় শক্তি তাঁর। টানা ত্রিশ মিনিট স্বামীকে বকাঝকা করে শ্রান্ত মহিলা গার্হস্থ্য কাজে মন দিতেন। পরে, দুপুরের খাবার খেতে দুজনে টেবিলে বসলে গায়িকা বলতেন, ‘তুমি কি সকালে আমার কথাবার্তায় দুঃখ পেয়েছ?’

‘না। না। সেজন্য দুঃখ পাইনি’ বলেন গায়ক, ‘দুঃখ আমার অন্য জায়গায়। গানের গলা সাধায় ব্যবহার না করে তোমার ঠোঁট দুটি ত্রিশ মিনিট ধরে বকাবকির মতো একটা বাজে কাজে ব্যবহার করছ। আহা, সম্পদের কি অপচয়!’

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা