শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০ আপডেট:

‘হিলারি’ না বলে ‘মনিকা মনিকা’ কেন

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
‘হিলারি’ না বলে ‘মনিকা মনিকা’ কেন

বড় টমেটোর দর বেশি। ছোট টমেটোর দর কম। তবু ক্রেতার মন আঁইগুই করে বড়র জন্য। কিনতে না পারলে আফসোস। অথচ খাদ্যমূল্য বড়র যা, ছোটরও তা-ই। স্কুলে আমাদের বাংলার পণ্ডিত স্যার ক্ষিতিশ মজুমদার বলতেন, ‘আহাম্মকরা বড় টমেটো কেনে। আমিও বড় বড় দেখে কিনি। বড় দেখতে সুন্দর, সেজন্য কিনি। কিন্তু আমার যা রোজগার তাতে বড় টমেটো কেনার ফুটুনি মানায় না। তোরা যখন আয়-রোজগার করবি, কখনো বড় টমেটো খাওয়ার অভ্যাস করবি না।’

‘ব্যাডায় কয় কী? আমরা সবতে কী তোমার মতন অল্প বেতনের পণ্ডিত হমু যে টাকার অভাবে বড় সাইজের টমেটো খাইবার পারুম না?’ ফিসফিস করে বলল সহপাঠী সুবোধ মজুমদার, ‘আহাম্মকরা কোন সাইজের টমেটো খায় সেটা আমাদের জাননের দরকার নাই। আমাদের জানা দরকার আহাম্মক মাত্রই তোমার মতো বাংলার পণ্ডিতের পোস্টের ফকিইররা চারকি করে কিনা।’ (সুবোধ ‘চাকরি’ উচ্চারণে অক্ষম)। পণ্ডিত স্যারের পুত্র সুবোধ মজুমদার। আমাদের মধ্যে একটা কথা চালু ছিল- এক ডজন বিচ্ছুকে এক জায়গায় জড়ো করে রান্নায় চড়ালে একটা সুবোধ পাওয়া যাবে। পিতা মাস্টারি করেন, এটা সুবোধের মোটেই পছন্দের নয়। তার বিশ্বাস ‘ব্যাডায় মাস্টারি করে বলেই ফকিইররা।’ সুবোধের বড় ভাই রতন মজুমদার বলেন, ‘অরে কইস্ বড়লোক দেইখ্যা কাউরে বাপ ডাকতে!’

হাল ফ্যাশনের জামা-জুতো পরবার আগ্রহ সুবোধের। সীমিত আয়ের পিতার সাধ্য নেই পুত্রকে ওগুলো কিনে দেওয়ার। এজন্য পিতাকে সে ‘ব্যর্থ মানুষ’ বলেই প্রচার করে। আমরা তখন নবম শ্রেণির ছাত্র। এখন, বহু বছর পর ভাবী, ওই বয়সে সুবোধ ব্যর্থতা-সাফল্যকে এতটা নিখুঁত বিশ্লেষণ করতে পেরেছিল কীভাবে! সে যা বলত তা এরকম : হিমালয়ের ডগায় ওঠা ল্যাংড়াদের পক্ষে কখনোই সম্ভব নয়। অক্ষমতার ওই বেদনা ঢেকে রাখার জন্য তারা বলে বেড়ায় বিস্তর টাকা-পয়সা খরচ করে ঝুঁকি নিয়ে পাহাড়ে ওঠার চাইতে অনেক ভালো ভালো কাজ পৃথিবীতে আছে।

ক্ষিতিশ মজুমদার সন্তানদের বোঝাতেন, বেশি বেশি সুখসন্ধান অতৃপ্তির জন্ম দেয়। মাত্রাধিক সম্পদ অর্জনের বাসনা মানুষকে লোভাতুর করে তোলে। অল্পে সন্তুষ্ট যে জন সে-ই প্রকৃতপক্ষে সুখী। বিলাসের প্রতি দুর্বলতা ব্যয় প্রবণতা বাড়ায়। ব্যয় প্রবণতা বৃদ্ধি অপচয়ে উদ্বুদ্ধ করে। তিনি ছাত্রদের যেমন বলতেন তেমনই বলতেন সন্তানদের, ‘বাবারা অপচয় করিস না। অপচয় উন্নতিবিনাশক। যারা অপচয় এড়িয়ে চলে তারাই ধাপে ধাপে উন্নতি অর্জন করে। শক্তি, মেধা, বিত্ত কোনোটারই অপচয় ঈশ্বর সহ্য করেন না।’

পিতার এসব হিতকথাকে কানাকড়ির মূল্য দিত না সুবোধ। সে বলত, ‘ল্যাংড়ার উপদেশ শিরোধার্য করবি? কর। করে ডাইরেক্ট নরকে যা।’ পেশাজীবনে সুবোধ হয়েছে প্রকৌশলী। পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে সে সরকারি পদে উন্নতিও পায়। ওখানে আমরা কয়েক বাল্যবন্ধু ১৯৯২ সালে ওর অতিথি হয়েছিলাম। আমরা বিস্মিত হয়ে দেখি, সে পুরোপুরি বিচ্ছুরহিত। কেমন করে সম্ভব হয় এমন? সুবোধ জেলাভিত্তিক বিশুদ্ধ আঞ্চলিক ভাষায় বলে, ‘হলদ্ খাইলে কুত্তার ল্যাঁজ সোজা অই যায় হুনছ ন?’ (পিটুনি খেলে কুকুরের লেজ সোজা হয়ে যায় শুনিসনি?)।

প্রয়াত পিতার প্রসঙ্গ উঠলে সুবোধ অনেকক্ষণ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদল। কিছুক্ষণ পরে স্বাভাবিক হয়ে জানতে চাইল আমরা কে কে ওর পিতার উপদেশ মেনে অপচয় করছি না। তাকে আমরা জানাই, সুযোগের অভাবে মানুষ সৎ থাকতে বাধ্য হয়। যারা অপচয় করে তারা শয়তানের ভাই। আমরা অপচয় করছি না। শক্তি মেধা বিত্ত কোনোটাই তো আমাদের নেই। যা নেই, তা অপচয়ের প্রশ্নই ওঠে না।

কলেজজীবনের সহপাঠী বন্ধু আবুল কাশেম কেমন আছে জানতে চাইল সুবোধ। মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকাররা কাশেমকে খুন করেছে শুনে আবারও কাঁদল সুবোধ মজুমদার। জেলা জজের ছেলে কাশেম ছিল হাফডজন বিচ্ছুসমান। ফলত সুবোধের সঙ্গে ওর অন্তরঙ্গ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কলেজের বার্ষিক নাটকে নায়কের ভূমিকা না পেয়ে ক্রুদ্ধ হয়ে কাশেম বলেছিল, ‘নিক্ষেপবেদনায় পরান অস্থির কইরা ফালাব।’ নাটকের নায়ক গোলাম কিবরিয়া মঞ্চায়ন রজনিতে সংলাপ করছে- ‘জীবনকে ফাঁকি দিয়ে জীবন ভরানো যায় না শেফালী।’ শান্তা (যে ছাত্রীটি নায়িকা শেফালীর চরিত্রে অভিনয় করেছিল) পরে জানায়, সে নায়কের উদ্দেশে সংলাপ করতে যাচ্ছিল, ‘আমার জীবন আমার। তাকে আমি রাখব না চুরমার করব তাতে তোমার কী আসে যায়।’ ঠিক ও সময়, শান্তার ভাষায়, ‘কাশেম ভাই সদলে এসে যায়। মঞ্চে ছুড়তে থাকে পচা ডিম। দর্শকদের গায়ে পড়ে সেই ডিম। ভয়ঙ্কর দুর্গন্ধ। পণ্ড হয়ে গেল নাটক।’

নায়ক কিবরিয়ার গায়ে একের পর এক পচা ডিম পড়তে থাকলে সে চিৎকার করে, ‘ধর, ধর! শুয়োরের বাচ্চাদের ধর।’ আমরা কাশেমের পচা ডিম নিক্ষেপ অভিযানের নিন্দা করেছিলাম। করতেই হয়েছে। কেননা আমরা নিজেদের কালচার্ড বলে দাবি করি। কাশেম বলে, ‘তোরা এতই যখন কালচার্ড তোদের উচিত ছিল অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা। কিরবিরিয়ার (নায়ক চরিত্র পাওয়া কিবরিয়ার ওপর ক্ষিপ্ত কাশেম ওভাবেই উচ্চারণ করত- কিরবিরিয়া) গান শোনা।’

কিবরিয়া গান গেয়েছিল? কাশেম সিগারেটে সুখটান মেরে বলে, ‘তোরা যাকে চিৎকার বলছিস, ওটাই গান। নিক্ষেপবেদনার সুরে গাওয়া গান আর কি।’ শান্তা বলে, ‘ত্রিশ দিন রিহার্সেল শেষে নাটক হচ্ছিল। কত কষ্টের নাটক! আপনি পণ্ড করে দিলেন। আপনার একটু লজ্জাও হয় না কাশেম ভাই?’

শান্তার বাবা সার্কেল অফিসার (ডেভেলপমেন্ট) ছিলেন (পদটি ছিল এ যুগের ‘ইউএনও’ ধরনের)। রটনা এই যে, ভদ্রলোক ঘুষ খেতে পারঙ্গম। তাই কাশেম বলে, ‘দেখলি! ঘুষখোরের মাইয়া আমারে লজ্জা শিখাইতেছে। শোনো গো সুন্দরী। লজ্জা না। আমার হইতেছে দুঃখ। তাজা ডিমের ডবল দামে কিইনা আনছি পচা ডিম। পঞ্চাশটা ডিম আনছিলাম। আটটা ডিম আনইউজড রয়া গেছে। সেজন্যই দুঃখ। মূল্যবান দুই হালি জিনিসের অপচয় হয়া গেলরে বইন!’

জগতের কতরকম লীলা! কার দুঃখ কী কারণে যে জেগে ওঠে বুঝে ওঠা দায়। আমাদের প্রিয় বন্ধু কাশেমের দুঃখ জাগিয়ে দিয়েছিল আটটি পচা ডিম। শান্তা ব্যাখ্যা করল, যত কথাই বলা হোক না কেন ডিম নিক্ষেপ ঘটনা খুবই অশোভন কাজ হয়েছে। অতএব, নতুন যে তারিখে আবার নাটকের মঞ্চায়ন সে রাতে কাশেম যেন ক্যাম্পাসের ত্রিসীমানায় না থাকে।

আমরা বললাম, ‘শান্তা ঠিকই বলেছে। শান্তা ঠিকই বলেছে। শান্তা ঠিকই বলেছে।’ কাশেম বলে, ‘শান্তার চামচারা নিপাত যাক। এখন একটা নতুন ঘোষণা দিচ্ছি। কালচার্ডরা আপত্তি করায় ডিম নিক্ষেপ প্রোগ্রাম বাতিল করা হলো। ফ্রম নাউ অন কিরবিরিয়া যেখানে/টমেটো যাবে সেখানে। দুর্গন্ধে যাতে কারও বমি না আসে সেজন্য নাটকের মঞ্চে ছোড়া হবে ট..... মে..... টো।’

দুর্গন্ধ নেই, অস্বস্তি আছে। বস্তু যদি মানহরণের মতলবে নিক্ষিপ্ত হয়, তাতে তো পুলকিত হওয়ার কিছু থাকে না। জুতা হোক কিংবা পচা ডিম অথবা তাজা টমেটো ‘রসাতলে যা!’ উচ্চারণ করতে করতেই ওগুলো নিক্ষেপ করার নিয়ম। আমায় যদি কেউ জুতো ছুড়ে মারে তখন তো তাকে বলতে পারি না, ‘ধন্যবাদ মহাশয়।’ নিজেকে উদার চিত্তের মানুষ প্রমাণের জন্য বলতে পারি, অপমানিত হয়েছি সেজন্য দুঃখ নেই। দুঃখ হচ্ছে ওদের পায়ের দামি জুতোগুলো বরবাদ হয়ে গেল। ওদের তো ফের জুতো কিনতে হবে। এটা টাকার অপচয়।’

পচা ডিম ছুড়ে মারলে নিজেকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য কী যে বলব ভাবতে গেলে মাথার মগজে পচন ধরতে চায়। তবে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে জনতা যদি কখনো টমেটো ছুড়ে মারে তাহলে নিজেকে মহান প্রতিপন্ন করবার জন্য যা বলতে হবে তা ছকে নিয়েছি। এই বুদ্ধি অর্জনে পরোক্ষ সহায়তাদানে আমি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের কাছে কৃতজ্ঞ।

হিলারি মিসরের আলেকজান্দ্রিয়া শহরে গিয়েছিলেন ২০১২ সালের ১৫ জুলাই। সেখানে তাঁর মোটর শোভাযাত্রার ওপর বিক্ষোভকারীরা টমেটো ছুড়তে ছুড়তে ‘মনিকা মনিকা’ আওয়াজ দেয়। হিলারি হিলারি না বলে ‘মনিকা মনিকা’ কেন? মনিকা ছিল হিলারির স্বামী প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের গোপন প্রেমিকা। দুজনের দৈহিক সম্পর্ক হয়েছে অনেকবার। এ অনৈতিক সম্পর্কের জন্য ক্লিনটন তাঁর দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়ে ক্ষমা পেয়েছেন।

কিন্তু মিসরীয়রা ক্লিনটনকে ক্ষমা করেননি। তাই তারা ‘ফিরে যাও হিলারি’ স্লোগান দিয়ে টমেটো ছুড়েছেন। এ বিষয়ে হিলারি মিসরে থাকতে কিছুই বলেননি। মিসর থেকে ইসরায়েলে গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, ‘টমেটো ছোড়ায় কষ্ট পাইনি। কষ্ট পেয়েছি ভালো টমেটোগুলো নষ্ট হয়ে যাওয়ায়।’

নিক্ষেপজনিত বেদনায় প্রাণকে স্বস্তি দেওয়ার কী সুন্দর পদ্ধতি! আমার অত্যন্ত প্রিয় মরহুম এক ব্যক্তি গান গাইতেন; তাঁর স্ত্রীও গায়িকা। স্ত্রীর ঘ্যানর ঘ্যানর সইবার ঈর্ষণীয় শক্তি তাঁর। টানা ত্রিশ মিনিট স্বামীকে বকাঝকা করে শ্রান্ত মহিলা গার্হস্থ্য কাজে মন দিতেন। পরে, দুপুরের খাবার খেতে দুজনে টেবিলে বসলে গায়িকা বলতেন, ‘তুমি কি সকালে আমার কথাবার্তায় দুঃখ পেয়েছ?’

‘না। না। সেজন্য দুঃখ পাইনি’ বলেন গায়ক, ‘দুঃখ আমার অন্য জায়গায়। গানের গলা সাধায় ব্যবহার না করে তোমার ঠোঁট দুটি ত্রিশ মিনিট ধরে বকাবকির মতো একটা বাজে কাজে ব্যবহার করছ। আহা, সম্পদের কি অপচয়!’

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়