শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

এমপি হওয়ার সহজ পাঠ!

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
এমপি হওয়ার সহজ পাঠ!

আশির দশকের মাঝামাঝি। দেশ তখন স্বৈরাচারের দখলে। আমরা কলেজে পড়ি। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাজপথ। তখন ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হওয়া নয়, জীবনের মূল লক্ষ্য স্বৈরাচার হটানো। ক্লাস রুমের চেয়ে রাজপথ বেশি টানে, পড়ার চেয়ে স্লোগান মুখস্থ হয় তাড়াতাড়ি। অবশ্য ঢাকায় এসে রাজনীতিটা আর করা হয়নি। রাজনীতি থেকে দূরে সরে সাংবাদিকতাকেই বেছে নিই পেশা হিসেবে। তবে আমার কাছে এখনো মনে হয়, রাজনীতিই হলো নীতির রাজা। মানুষের সেবা করার সবচেয়ে সরাসরি উপায়। আমরা যখন রাজনীতি করেছি, তখন রাজনীতি করে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার ভাবনাটাই অসম্ভব ছিল। কারণ স্বৈরাচার এরশাদের কবলে দেশ বন্দী ছিল। তবে যারা রাজনীতি করেন, তারা ভবিষ্যতে দলের মনোনয়নে নির্বাচন করতে চান; চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর, মেয়র, এমপি, মন্ত্রী হতে চান। এ চাওয়াটা দোষের নয়। ছাত্র রাজনীতি করেন এমন অনেকের সঙ্গে কথা বলে দেখেছি, তারা ভবিষ্যতে নির্বাচন করতে চান। তাই এখন থেকেই এলাকার মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন, তাদের জন্য কাজ করার চেষ্টা করছেন। দেখে আমার খুব ভালো লাগে। সবাই যদি এভাবে মানুষের হৃদয় জয় করে তাদের প্রতিনিধি হওয়ার চেষ্টা করে, তাহলে দেশটাই বদলে যাবে। তবে চাইলেই তো আর মনোনয়ন পাওয়া যায় না, মনোনয়ন পেলেও নির্বাচিত হওয়া যায় না। দেশে জাতীয় সংসদে সরাসরি আসন ৩০০টি। বড় দলগুলোয় এমপি হওয়ার মতো যোগ্য নেতা আছেন কয়েক হাজার। কোনো কোনো নির্বাচনী এলাকায় নেতাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা হয়, গ্রুপিং হয়, মারামারিও হয়। এসবই রাজনীতির অংশ। একজন মানুষ যদি ২০ বছর বয়সে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন এবং এমপি হওয়ার লক্ষ্যের দিকে আগান তাহলে দেখা যায় ৬০ বছর বয়সে গিয়ে তিনি দলের মনোনয়ন পান। তার মানে ৪০ বছর তাকে লক্ষ্যের দিকে এগোতে হয়, সফল হতে কাজ করতে হয়। তবে মনোনয়ন পেলে বা নির্বাচন করলেই যে তিনি জিতে যাবেন, তারও কোনো গ্যারান্টি নেই। রাজনীতির মাঠটা এমনই। এ খেলায় কোনো রানার্স-আপ নেই। এক ভোটে হারলেও আপনি পরাজিতই।

রাজনীতির এ বন্ধুর পথ দেখে ভয় পাবেন না। সামরিক-বেসামরিক আমলা ও ব্যবসায়ীরা এমপি হওয়ার কিছু শর্টকাট উপায় বের করে নিয়েছেন। যেসব আমলার মনে রাজনৈতিক আকাক্সক্ষা থাকে, তারা ক্ষমতায় থাকতে এলাকায় নানান উন্নয়ন কাজ করেন। জনগণকে সাহায্য করেন এবং অবসর নিয়ে রাজনীতিতে যোগ দিয়ে মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচন করে এমপি হন, মন্ত্রীও হন কেউ কেউ। ব্যবসায়ীরাও চালাক হয়ে গেছেন। আগে তারা রাজনীতিবিদদের চাঁদা দিতেন, এমপি-মন্ত্রী বানাতেন। এখন তারা নিজেরাই এমপি-মন্ত্রী হতে চান, মনোনয়ন চান। প্রয়োজনে মনোনয়ন কিনে নিয়ে এমপি হন, মন্ত্রীও হন। যেভাবেই হোক, আপনাকে কিন্তু জনগণের জন্য কাজ করতে হবে, এলাকার উন্নয়ন করতে হবে। তবে ব্যবসায়ী ও আমলাদের রাজনীতিতে আসার প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় পিছিয়ে পড়ছেন রাজনীতিবিদরা। ছাত্রজীবন থেকে তিল তিল করে এলাকায় নিজের অবস্থান তৈরি করা ত্যাগী রাজনীতিবিদটি হঠাৎ ব্যবসায়ী বা আমলাদের কাছে পিছিয়ে পড়েন। রাজনীতিবিদকে ‘ক্ষমতায় গেলে মূল্যায়ন করা হবে’ এ সান্ত্বনা দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয় কোনো ব্যবসায়ী বা আমলাকে। এ প্রবণতা বাড়তে বাড়তে সংসদে এখন রাজনীতিবিদরা সংখ্যালঘু হয়ে গেছেন। আমরা যে বলি রাজনীতি দুর্বৃত্তায়িত হয়ে গেছে, এটা হলো সে প্রক্রিয়া। অর্থের জোরে দুর্বৃত্তরা ক্যারিয়ার পলিটিশিয়ানদের ছিটকে দিয়ে নিজেরা সামনে চলে আসেন।

রাজনীতিবিদ হোক, আমলা হোক, ব্যবসায়ী হোক, দুর্বৃত্ত হোক- সবাইকেই একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। মনোনয়ন পেতে হলে কিছুদিন হলেও দলীয় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে হয়। কিন্তু লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শহীদ ইসলাম পাপুল প্রমাণ করেছেন, এমপি হতে এসব কিছুই লাগে না। ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি করে এমপি হওয়ার পথটি দীর্ঘ ও বন্ধুর। আমলা বা ব্যবসায়ীদের এমপি হওয়ার পথটি সংক্ষিপ্ত। তবে শহীদ ইসলাম পাপুল নামের এই দুর্বৃত্ত এমপি হওয়ার একটি সংক্ষিপ্ততম পথ আবিষ্কার করেছেন। তিনি যদি ‘এমপি হওয়ার সহজ পাঠ’ নামে একটি বই লিখেন তাহলে অবশ্যই সেটি বেস্ট সেলার হবে। এই একটি বই তাকে অমর করে রাখবে। এই দুর্বৃত্ত এতটাই চতুর, এমনকি সে মনোনয়নের জন্যও সময় নষ্ট করেনি। জীবনে কোনো দিন এক সেকেন্ডের জন্যও রাজনীতি না করা এবং কোনো দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত না থাকা শহীদ ইসলাম পাপুল এখন জাতীয় সংসদের সম্মানিত সদস্য।

এমপি হওয়ার সহজ পাঠের ভূমিকাটা একটু জেনে আসি চলুন। ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-২ আসনটি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মহাজোটের শরিক এরশাদের জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেয়। এ আসনে জাপার মনোনয়ন পান আগের বারের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ নোমান। কিন্তু হঠাৎ করে নির্বাচনের মাঠ থেকে সরে দাঁড়ান নোমান। এ আসনে আগে থেকেই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে রেখেছিলেন শহীদ ইসলাম পাপুল। এরপর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি, পরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটি থেকে লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে চিঠি দিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী শহীদ ইসলাম পাপুলের পক্ষে কাজ করার জন্য স্থানীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। চিঠিতে পাপুলকে আওয়ামী লীগের নিবেদিত নেতা ও মাঠ পর্যায়ের সক্রিয় কর্মী উল্লেখ করা হয়। দীর্ঘদিন তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত আছেন বলে দাবি করা হয়। যদিও এ চিঠির প্রতিটি শব্দ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। শহীদ ইসলাম পাপুল কোনো দিন এক সেকেন্ডের জন্যও আওয়ামী লীগ বা অন্য কোনো দল করেননি। জাতীয় পার্টিকে ম্যানেজ করে, আওয়ামী লীগকে ম্যানেজ করে বিপুল ভোটে স্বতন্ত্র এমপি বনে যান পাপুল। এরপর নামেন স্ত্রী সেলিনা ইসলামকে এমপি বানানোর মিশনে। শহীদ ইসলাম পাপুল এখানেও ম্যানেজ মাস্টার। স্বতন্ত্র এমপিদের ম্যানেজ করে অরাজনৈতিক স্ত্রীকেও এমপি বানিয়ে ফেলেন। শহীদ ইসলাম পাপুল দুটি কারণে অমর হয়ে থাকতে পারেন। একটি আগেই বলেছি ‘এমপি হওয়ার সহজ পাঠ’ বই লিখে। আরেকটি হলো প্রেমের জন্য। স্বামীর কাছে স্ত্রীদের নানা আবদার থাকে। শাড়ি, গয়না, গাড়ি, বেড়াতে নিয়ে যাওয়া ইত্যাদি। কিন্তু কোনো দিন কোনো স্ত্রী তার স্বামীর কাছে এমপি বানিয়ে দেওয়ার আবদার করেছিলেন বলে শুনিনি। সেলিনা ইসলাম আবদার করেছেন এবং শহীদ ইসলাম পাপুল তার সে শখ পূরণও করেছেন। মমতাজের সমাধিতে শাহজাহানের তাজমহল বানানোর মতোই পাপুলের এ কীর্তি প্রেমের ইতিহাসে তাকে অমর করে রাখবে। অনন্ত জলিল নাকি অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারেন। কিন্তু আমার ধারণা, তিনিও তার সুন্দরী স্ত্রী বর্ষাকে এমপি বানাতে পারবেন না। গ্রামীণফোন এরপর অসম্ভবকে সম্ভব করার বিজ্ঞাপনে অনন্ত জলিলের বদলে পাপুলকে মডেল বানাতে পারে। অসম্ভবকে সম্ভব করার সত্যিকারের ক্ষমতা একমাত্র পাপুলেরই আছে। মনোনয়ন কেনাবেচার বিষয়টি বাংলাদেশে একেবারে নতুন বা অভিনব নয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপির অনেক মনোনয়নই বিক্রি হয়েছে বলে অভিযোগ শুনেছি। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সংসদ সব নির্বাচনেই মনোনয়ন কেনাবেচার অভিযোগ আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধেও। কিন্তু পাপুল যা করেছেন, তা একেবারে পুকুরচুরি। গত দুটি নির্বাচনে জোটের হিসাব-নিকাশ, হুট করে মূল প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যাওয়াসহ নানা কারণে ভাগ্যগুণে অনেকে এমপি হয়ে গেছেন। কিন্তু পাপুল তেমনও নন। নিজের ভাগ্য নিজে কিনে নিয়েছেন তিনি। শোনা যাচ্ছে, নিজেকে এমপি বানাতে এবং স্ত্রীকে এমপিশিপ গিফট করতে পাপুলের মোট খরচ হয়েছে ৫০ কোটি টাকা। মানতেই হবে বেশ সস্তায় সওদা করেছেন পাপুল। মাত্র ৫০ কোটি টাকা! হাজার কোটি টাকার মালিক অনেকেও এমপি হতে চেয়ে পারেননি। আসলে টাকা থাকলেই এমপি হওয়া যায় না। এজন্যই আপনাদের পাপুলের সম্ভাব্য বইটি পড়তে হবে। দুটি বড় দলকে ম্যানেজ করে স্বতন্ত্র এমপি হওয়া অবশ্যই একটি বড় ধরনের শিল্প। প্রতারণাকে, রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়নকে অন্য মাত্রায় উন্নীত করেছেন এই পাপুল। শোনা যায়, লক্ষ্মীপুর-২ আসনে মহাজোটের মূল প্রার্থী মোহাম্মদ নোমান ১২ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন। শোনা যায়, পাপুলকে এমপি বানানোর মিশনে বদলে গিয়েছিল জাতীয় পার্টির মহাসচিব। পত্রিকায় ছাপা হয়েছে আওয়ামী লীগ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান এইচ টি ইমামের বনানীর বাসায় পাপুলকে এমপি বানানোর প্লট চূড়ান্ত হয়েছিল।

পত্রিকার সব খবর আমি বিশ্বাস করছি না। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি করছি, রাজনীতির সঙ্গে দূরতম সম্পর্ক না থাকা দুর্বৃত্ত দম্পতিকে এমপি বানানোর মিশনে কারা ছিলেন, তা যেন তদন্ত করে বের করা হয় এবং আওয়ামী লীগের স্বার্থে, দেশের রাজনীতির স্বার্থে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হয়। দলের বদনাম হবে এই ভেবে এটা আড়াল করলে আখেরে দলেরই ক্ষতি হবে। নইলে কেউ আর রাজনীতি করবে না। যেনতেনভাবে টাকা কামাবে। সেটা চুরি করে হোক, মাস্তানি করে হোক, ডাকাতি করে হোক, আদম ব্যবসা করে হোক, ব্যাংকের টাকা লুটে হোক, শেয়ারবাজারের টাকা মেরে দিয়ে হোক। কামাই করবেন ১ হাজার কোটি টাকা; তার থেকে ১০০ কোটি টাকা খরচ করলেই নিজে এমপি হতে পারবেন, স্ত্রীকেও এমপি বানাতে পারবেন। আগের কথা বাদ দিন, ’৭৫-এর পর থেকে ২১ বছর আওয়ামী লীগকে ধরে রাখা, অত্যাচার-নির্যাতন সয়ে কোনো কিছু পাওয়ার আশা না করে মাটি কামড়ে পড়ে থাকা ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগের কজন এমপি হতে পেরেছেন। সাধারণ কর্মীদের কথা বাদই দিলাম ’৭৫-এর পর থেকে এখন পর্যন্ত ছাত্রলীগের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকের মধ্যে কজন মনোনয়ন পেয়েছেন বা এমপি হতে পেরেছেন? ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমানে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল গত নির্বাচনে প্রথম মনোনয়ন পেয়ে এমপি হয়েছেন। তিনি এমপি হয়েছেন বলে তার স্ত্রী, যিনি যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক সংসদ সদস্য এবং টক শোর পরিচিত মুখ অপু উকিল এবার সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন পাননি। আবার অপু উকিল যেবার সংসদ সদস্য ছিলেন সেবার অসীম কুমার উকিল মনোনয়নই পাননি। দুজনই যোগ্য, তার পরও একসঙ্গে দুজন সংসদে যেতে পারেননি। আর সেখানে আদম পাচারের টাকা দিয়ে এক দুর্বৃত্ত মাত্র ৫০ কোটি টাকায় জোড়া এমপিপদ কিনে ফেলবে! তাহলে আর মানুষ রাজনীতি করবে কেন?

শহীদ ইসলাম এমপির ডাকনামটাও অদ্ভুত- পাপুল। আমার ধারণা তার পিতার দূরদৃষ্টি ছিল। সন্তান পাপ উসুল করে ছাড়বে বলেই হয়তো তিনি নাম রেখেছিলেন পাপুল। পাপের পেয়ালা পূর্ণ হলে নাকি প্রকৃতিই একটা বিচার করে। এখন পাপুলের বিচার হচ্ছে কুয়েতে। মানব পাচারের অভিযোগে তাকে আটক করা হয়েছে। তার ব্যাংকে থাকা প্রায় ১৪০ কোটি টাকা জব্দ করা হয়েছে। তবে পাপুল এখানে কোনো ব্যক্তি নন; তিনি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের একজন মাননীয় সদস্য, দেশের একজন আইনপ্রণেতা। কুয়েতে তার এ অপকর্ম গোটা জাতির নাক কেটে দিয়েছে। লজ্জায় আমাদের মাথা হেঁট হয়ে গেছে। এ লজ্জা থেকে জাতিকে উদ্ধার করতে পাপুলের বিচার হতে হবে। পাপী পাপুলকে যারা এমপি বানাল, বিচার হতে হবে তাদেরও।

               লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত
পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি
কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট
বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের
টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা
গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান
কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ
শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা
নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ত্রাণ বিতরণ
বরিশালে ত্রাণ বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল
তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি
আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু
এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৩৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৩৯ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত পুলিশ : আইজিপি
আগামী নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত পুলিশ : আইজিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম