শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

এমপি হওয়ার সহজ পাঠ!

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
এমপি হওয়ার সহজ পাঠ!

আশির দশকের মাঝামাঝি। দেশ তখন স্বৈরাচারের দখলে। আমরা কলেজে পড়ি। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাজপথ। তখন ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হওয়া নয়, জীবনের মূল লক্ষ্য স্বৈরাচার হটানো। ক্লাস রুমের চেয়ে রাজপথ বেশি টানে, পড়ার চেয়ে স্লোগান মুখস্থ হয় তাড়াতাড়ি। অবশ্য ঢাকায় এসে রাজনীতিটা আর করা হয়নি। রাজনীতি থেকে দূরে সরে সাংবাদিকতাকেই বেছে নিই পেশা হিসেবে। তবে আমার কাছে এখনো মনে হয়, রাজনীতিই হলো নীতির রাজা। মানুষের সেবা করার সবচেয়ে সরাসরি উপায়। আমরা যখন রাজনীতি করেছি, তখন রাজনীতি করে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার ভাবনাটাই অসম্ভব ছিল। কারণ স্বৈরাচার এরশাদের কবলে দেশ বন্দী ছিল। তবে যারা রাজনীতি করেন, তারা ভবিষ্যতে দলের মনোনয়নে নির্বাচন করতে চান; চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর, মেয়র, এমপি, মন্ত্রী হতে চান। এ চাওয়াটা দোষের নয়। ছাত্র রাজনীতি করেন এমন অনেকের সঙ্গে কথা বলে দেখেছি, তারা ভবিষ্যতে নির্বাচন করতে চান। তাই এখন থেকেই এলাকার মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন, তাদের জন্য কাজ করার চেষ্টা করছেন। দেখে আমার খুব ভালো লাগে। সবাই যদি এভাবে মানুষের হৃদয় জয় করে তাদের প্রতিনিধি হওয়ার চেষ্টা করে, তাহলে দেশটাই বদলে যাবে। তবে চাইলেই তো আর মনোনয়ন পাওয়া যায় না, মনোনয়ন পেলেও নির্বাচিত হওয়া যায় না। দেশে জাতীয় সংসদে সরাসরি আসন ৩০০টি। বড় দলগুলোয় এমপি হওয়ার মতো যোগ্য নেতা আছেন কয়েক হাজার। কোনো কোনো নির্বাচনী এলাকায় নেতাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা হয়, গ্রুপিং হয়, মারামারিও হয়। এসবই রাজনীতির অংশ। একজন মানুষ যদি ২০ বছর বয়সে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন এবং এমপি হওয়ার লক্ষ্যের দিকে আগান তাহলে দেখা যায় ৬০ বছর বয়সে গিয়ে তিনি দলের মনোনয়ন পান। তার মানে ৪০ বছর তাকে লক্ষ্যের দিকে এগোতে হয়, সফল হতে কাজ করতে হয়। তবে মনোনয়ন পেলে বা নির্বাচন করলেই যে তিনি জিতে যাবেন, তারও কোনো গ্যারান্টি নেই। রাজনীতির মাঠটা এমনই। এ খেলায় কোনো রানার্স-আপ নেই। এক ভোটে হারলেও আপনি পরাজিতই।

রাজনীতির এ বন্ধুর পথ দেখে ভয় পাবেন না। সামরিক-বেসামরিক আমলা ও ব্যবসায়ীরা এমপি হওয়ার কিছু শর্টকাট উপায় বের করে নিয়েছেন। যেসব আমলার মনে রাজনৈতিক আকাক্সক্ষা থাকে, তারা ক্ষমতায় থাকতে এলাকায় নানান উন্নয়ন কাজ করেন। জনগণকে সাহায্য করেন এবং অবসর নিয়ে রাজনীতিতে যোগ দিয়ে মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচন করে এমপি হন, মন্ত্রীও হন কেউ কেউ। ব্যবসায়ীরাও চালাক হয়ে গেছেন। আগে তারা রাজনীতিবিদদের চাঁদা দিতেন, এমপি-মন্ত্রী বানাতেন। এখন তারা নিজেরাই এমপি-মন্ত্রী হতে চান, মনোনয়ন চান। প্রয়োজনে মনোনয়ন কিনে নিয়ে এমপি হন, মন্ত্রীও হন। যেভাবেই হোক, আপনাকে কিন্তু জনগণের জন্য কাজ করতে হবে, এলাকার উন্নয়ন করতে হবে। তবে ব্যবসায়ী ও আমলাদের রাজনীতিতে আসার প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় পিছিয়ে পড়ছেন রাজনীতিবিদরা। ছাত্রজীবন থেকে তিল তিল করে এলাকায় নিজের অবস্থান তৈরি করা ত্যাগী রাজনীতিবিদটি হঠাৎ ব্যবসায়ী বা আমলাদের কাছে পিছিয়ে পড়েন। রাজনীতিবিদকে ‘ক্ষমতায় গেলে মূল্যায়ন করা হবে’ এ সান্ত্বনা দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয় কোনো ব্যবসায়ী বা আমলাকে। এ প্রবণতা বাড়তে বাড়তে সংসদে এখন রাজনীতিবিদরা সংখ্যালঘু হয়ে গেছেন। আমরা যে বলি রাজনীতি দুর্বৃত্তায়িত হয়ে গেছে, এটা হলো সে প্রক্রিয়া। অর্থের জোরে দুর্বৃত্তরা ক্যারিয়ার পলিটিশিয়ানদের ছিটকে দিয়ে নিজেরা সামনে চলে আসেন।

রাজনীতিবিদ হোক, আমলা হোক, ব্যবসায়ী হোক, দুর্বৃত্ত হোক- সবাইকেই একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। মনোনয়ন পেতে হলে কিছুদিন হলেও দলীয় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে হয়। কিন্তু লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শহীদ ইসলাম পাপুল প্রমাণ করেছেন, এমপি হতে এসব কিছুই লাগে না। ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি করে এমপি হওয়ার পথটি দীর্ঘ ও বন্ধুর। আমলা বা ব্যবসায়ীদের এমপি হওয়ার পথটি সংক্ষিপ্ত। তবে শহীদ ইসলাম পাপুল নামের এই দুর্বৃত্ত এমপি হওয়ার একটি সংক্ষিপ্ততম পথ আবিষ্কার করেছেন। তিনি যদি ‘এমপি হওয়ার সহজ পাঠ’ নামে একটি বই লিখেন তাহলে অবশ্যই সেটি বেস্ট সেলার হবে। এই একটি বই তাকে অমর করে রাখবে। এই দুর্বৃত্ত এতটাই চতুর, এমনকি সে মনোনয়নের জন্যও সময় নষ্ট করেনি। জীবনে কোনো দিন এক সেকেন্ডের জন্যও রাজনীতি না করা এবং কোনো দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত না থাকা শহীদ ইসলাম পাপুল এখন জাতীয় সংসদের সম্মানিত সদস্য।

এমপি হওয়ার সহজ পাঠের ভূমিকাটা একটু জেনে আসি চলুন। ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-২ আসনটি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মহাজোটের শরিক এরশাদের জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেয়। এ আসনে জাপার মনোনয়ন পান আগের বারের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ নোমান। কিন্তু হঠাৎ করে নির্বাচনের মাঠ থেকে সরে দাঁড়ান নোমান। এ আসনে আগে থেকেই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে রেখেছিলেন শহীদ ইসলাম পাপুল। এরপর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি, পরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটি থেকে লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে চিঠি দিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী শহীদ ইসলাম পাপুলের পক্ষে কাজ করার জন্য স্থানীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। চিঠিতে পাপুলকে আওয়ামী লীগের নিবেদিত নেতা ও মাঠ পর্যায়ের সক্রিয় কর্মী উল্লেখ করা হয়। দীর্ঘদিন তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত আছেন বলে দাবি করা হয়। যদিও এ চিঠির প্রতিটি শব্দ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। শহীদ ইসলাম পাপুল কোনো দিন এক সেকেন্ডের জন্যও আওয়ামী লীগ বা অন্য কোনো দল করেননি। জাতীয় পার্টিকে ম্যানেজ করে, আওয়ামী লীগকে ম্যানেজ করে বিপুল ভোটে স্বতন্ত্র এমপি বনে যান পাপুল। এরপর নামেন স্ত্রী সেলিনা ইসলামকে এমপি বানানোর মিশনে। শহীদ ইসলাম পাপুল এখানেও ম্যানেজ মাস্টার। স্বতন্ত্র এমপিদের ম্যানেজ করে অরাজনৈতিক স্ত্রীকেও এমপি বানিয়ে ফেলেন। শহীদ ইসলাম পাপুল দুটি কারণে অমর হয়ে থাকতে পারেন। একটি আগেই বলেছি ‘এমপি হওয়ার সহজ পাঠ’ বই লিখে। আরেকটি হলো প্রেমের জন্য। স্বামীর কাছে স্ত্রীদের নানা আবদার থাকে। শাড়ি, গয়না, গাড়ি, বেড়াতে নিয়ে যাওয়া ইত্যাদি। কিন্তু কোনো দিন কোনো স্ত্রী তার স্বামীর কাছে এমপি বানিয়ে দেওয়ার আবদার করেছিলেন বলে শুনিনি। সেলিনা ইসলাম আবদার করেছেন এবং শহীদ ইসলাম পাপুল তার সে শখ পূরণও করেছেন। মমতাজের সমাধিতে শাহজাহানের তাজমহল বানানোর মতোই পাপুলের এ কীর্তি প্রেমের ইতিহাসে তাকে অমর করে রাখবে। অনন্ত জলিল নাকি অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারেন। কিন্তু আমার ধারণা, তিনিও তার সুন্দরী স্ত্রী বর্ষাকে এমপি বানাতে পারবেন না। গ্রামীণফোন এরপর অসম্ভবকে সম্ভব করার বিজ্ঞাপনে অনন্ত জলিলের বদলে পাপুলকে মডেল বানাতে পারে। অসম্ভবকে সম্ভব করার সত্যিকারের ক্ষমতা একমাত্র পাপুলেরই আছে। মনোনয়ন কেনাবেচার বিষয়টি বাংলাদেশে একেবারে নতুন বা অভিনব নয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপির অনেক মনোনয়নই বিক্রি হয়েছে বলে অভিযোগ শুনেছি। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সংসদ সব নির্বাচনেই মনোনয়ন কেনাবেচার অভিযোগ আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধেও। কিন্তু পাপুল যা করেছেন, তা একেবারে পুকুরচুরি। গত দুটি নির্বাচনে জোটের হিসাব-নিকাশ, হুট করে মূল প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যাওয়াসহ নানা কারণে ভাগ্যগুণে অনেকে এমপি হয়ে গেছেন। কিন্তু পাপুল তেমনও নন। নিজের ভাগ্য নিজে কিনে নিয়েছেন তিনি। শোনা যাচ্ছে, নিজেকে এমপি বানাতে এবং স্ত্রীকে এমপিশিপ গিফট করতে পাপুলের মোট খরচ হয়েছে ৫০ কোটি টাকা। মানতেই হবে বেশ সস্তায় সওদা করেছেন পাপুল। মাত্র ৫০ কোটি টাকা! হাজার কোটি টাকার মালিক অনেকেও এমপি হতে চেয়ে পারেননি। আসলে টাকা থাকলেই এমপি হওয়া যায় না। এজন্যই আপনাদের পাপুলের সম্ভাব্য বইটি পড়তে হবে। দুটি বড় দলকে ম্যানেজ করে স্বতন্ত্র এমপি হওয়া অবশ্যই একটি বড় ধরনের শিল্প। প্রতারণাকে, রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়নকে অন্য মাত্রায় উন্নীত করেছেন এই পাপুল। শোনা যায়, লক্ষ্মীপুর-২ আসনে মহাজোটের মূল প্রার্থী মোহাম্মদ নোমান ১২ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন। শোনা যায়, পাপুলকে এমপি বানানোর মিশনে বদলে গিয়েছিল জাতীয় পার্টির মহাসচিব। পত্রিকায় ছাপা হয়েছে আওয়ামী লীগ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান এইচ টি ইমামের বনানীর বাসায় পাপুলকে এমপি বানানোর প্লট চূড়ান্ত হয়েছিল।

পত্রিকার সব খবর আমি বিশ্বাস করছি না। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি করছি, রাজনীতির সঙ্গে দূরতম সম্পর্ক না থাকা দুর্বৃত্ত দম্পতিকে এমপি বানানোর মিশনে কারা ছিলেন, তা যেন তদন্ত করে বের করা হয় এবং আওয়ামী লীগের স্বার্থে, দেশের রাজনীতির স্বার্থে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হয়। দলের বদনাম হবে এই ভেবে এটা আড়াল করলে আখেরে দলেরই ক্ষতি হবে। নইলে কেউ আর রাজনীতি করবে না। যেনতেনভাবে টাকা কামাবে। সেটা চুরি করে হোক, মাস্তানি করে হোক, ডাকাতি করে হোক, আদম ব্যবসা করে হোক, ব্যাংকের টাকা লুটে হোক, শেয়ারবাজারের টাকা মেরে দিয়ে হোক। কামাই করবেন ১ হাজার কোটি টাকা; তার থেকে ১০০ কোটি টাকা খরচ করলেই নিজে এমপি হতে পারবেন, স্ত্রীকেও এমপি বানাতে পারবেন। আগের কথা বাদ দিন, ’৭৫-এর পর থেকে ২১ বছর আওয়ামী লীগকে ধরে রাখা, অত্যাচার-নির্যাতন সয়ে কোনো কিছু পাওয়ার আশা না করে মাটি কামড়ে পড়ে থাকা ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগের কজন এমপি হতে পেরেছেন। সাধারণ কর্মীদের কথা বাদই দিলাম ’৭৫-এর পর থেকে এখন পর্যন্ত ছাত্রলীগের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকের মধ্যে কজন মনোনয়ন পেয়েছেন বা এমপি হতে পেরেছেন? ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমানে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল গত নির্বাচনে প্রথম মনোনয়ন পেয়ে এমপি হয়েছেন। তিনি এমপি হয়েছেন বলে তার স্ত্রী, যিনি যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক সংসদ সদস্য এবং টক শোর পরিচিত মুখ অপু উকিল এবার সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন পাননি। আবার অপু উকিল যেবার সংসদ সদস্য ছিলেন সেবার অসীম কুমার উকিল মনোনয়নই পাননি। দুজনই যোগ্য, তার পরও একসঙ্গে দুজন সংসদে যেতে পারেননি। আর সেখানে আদম পাচারের টাকা দিয়ে এক দুর্বৃত্ত মাত্র ৫০ কোটি টাকায় জোড়া এমপিপদ কিনে ফেলবে! তাহলে আর মানুষ রাজনীতি করবে কেন?

শহীদ ইসলাম এমপির ডাকনামটাও অদ্ভুত- পাপুল। আমার ধারণা তার পিতার দূরদৃষ্টি ছিল। সন্তান পাপ উসুল করে ছাড়বে বলেই হয়তো তিনি নাম রেখেছিলেন পাপুল। পাপের পেয়ালা পূর্ণ হলে নাকি প্রকৃতিই একটা বিচার করে। এখন পাপুলের বিচার হচ্ছে কুয়েতে। মানব পাচারের অভিযোগে তাকে আটক করা হয়েছে। তার ব্যাংকে থাকা প্রায় ১৪০ কোটি টাকা জব্দ করা হয়েছে। তবে পাপুল এখানে কোনো ব্যক্তি নন; তিনি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের একজন মাননীয় সদস্য, দেশের একজন আইনপ্রণেতা। কুয়েতে তার এ অপকর্ম গোটা জাতির নাক কেটে দিয়েছে। লজ্জায় আমাদের মাথা হেঁট হয়ে গেছে। এ লজ্জা থেকে জাতিকে উদ্ধার করতে পাপুলের বিচার হতে হবে। পাপী পাপুলকে যারা এমপি বানাল, বিচার হতে হবে তাদেরও।

               লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ১৩
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ১৩

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল
সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই
উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন
বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা
নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা
৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল
ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি
সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা
বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’
‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে