শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দুর্ভাগা রোহিঙ্গা জাতি সংকটে বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্ভাগা রোহিঙ্গা জাতি সংকটে বাংলাদেশ

২০১৭ সালের ২৭ আগস্ট রোজ রবিবার। দুপুর গড়িয়ে বেলা ২টা বাজে। মিয়ানমারে আরাকান বা রাখাইন রাজ্যে গাছপালায় ঘেরা ছোট গ্রাম ছুটপাইন। কয়েকশ রোহিঙ্গা প্রজাতির মানবকুলের বাস। দুই দিন আগে আশপাশের কয়েকটি গ্রামে যা ঘটেছে তার জেরে ছুটপাইনের স্বল্প সংখ্যক রোহিঙ্গা পরিবার ভয়ে কম্পমান, জড়োসড়ো হয়ে আছে। কখন কী হয়ে যায়। বাপ-দাদার চৌদ্দপুরুষের ভিটামাটি না ছাড়ার শেষ আশায় ভয়ার্ত মনে এক বেলা খায় তো আরেক বেলা না খেয়ে দিন-রাত পার করছে। দিনের বেলায় সবাই বাড়িতে থাকলেও রাতের বেলায় বনে-জঙ্গলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে লুকিয়ে থাকে। কিন্তু সেদিন কপাল মন্দ, বিধির বিধান না হয় খ-ন। রাতের বেলায় পুরুষরা জেগে থাকে বিধায় দিনের বেলায় তারা একটু ঘুমিয়ে নেয়। ২৭ আগস্ট বেলা ২টা বাজতেই ভাঙা বেড়ার ছিদ্র দিয়ে ঘরের মহিলারা দেখতে পায় একটু দূরে মিয়ানমারের সেনাসদস্যরা গ্রামটিকে ঘিরে ফেলেছে। ভয়ে অন্তরাত্মা কেঁপে ওঠে। কী হবে- পালানোর সব পথ বন্ধ। সব দিক সেনারা রাইফেল তাক করে দাঁড়িয়ে আছে। বেলা ২টা থেকে পরবর্তী চার ঘণ্টা সৈন্যরা প্রতিটি রাস্তায়, প্রতিটি ঘরে ঘরে তল্লাশি চালায়। প্রথমে পুরুষদের টেনে ঘরের বাইরে নিয়ে আসে সৈন্যরা। নাবালক অবুঝ ছেলেমেয়ে এবং মা, বোন ও স্ত্রীর সামনে যুবক থেকে বৃদ্ধ সব পুরুষ সদস্যকে গুলি করে হত্যা করে। সব মহিলাকে দড়ি দিয়ে বেঁধে মাটিতে ফেলে দেয়। তারপর অপেক্ষমাণ গু-া বাহিনী মহিলাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। সব শেষ হয়ে গেলে মহিলাদেরও হত্যা করা হয়। প্রতিটি ঘরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। একদল সৈন্য আবার কিছু সংখ্যক রোহিঙ্গাকে পার্শ্ববর্তী প্রাথমিক স্কুলে এনে জড়ো করে। তারপর প্রত্যেকের মুখ-হাত বেঁধে গুলি করে হত্যা করে। কয়েকজন পুরুষ-মহিলা ভাগ্যবান ছিল। আগুনের ধোঁয়ার আড়ালে তারা দূরে একটা পচা দুর্গন্ধময় পুকুরে বড় বড় কচুরিপানার মধ্যে নিজেদের কয়েক ঘণ্টা লুকিয়ে রাখতে সক্ষম হয়। রাত হতেই অন্ধকারের মধ্যে জীবন বাঁচাতে নাফ নদী পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে। এরকমই একটা হৃদয়বিদারক ও চরম অমানবিক গণহত্যার চিত্র পাওয়া যায় ২০১৯ সালে প্রকাশিত একটা বইয়ের দুই ও তিন পৃষ্ঠায়। বইটির শিরোনাম- ‘মিয়ানমারস এনেমি উইদিন’। লেখকের নাম ফ্রান্সিস ওয়েড, ‘দ্য গার্ডিয়ান’ পত্রিকার সাংবাদিক। তিনি ২০০৯ সাল থেকে মিয়ানমারের ওপর কাজ করছেন। ৪১৯ পৃষ্ঠার বইজুড়ে আছে দুর্ভাগা রোহিঙ্গা জাতির করুণ ইতিহাস, মিয়ানমারের মিলিটারি শাসকদের দৃষ্টিভঙ্গি, অভ্যন্তরীণ রাজনীতিসহ জাতিগত যুদ্ধবিগ্রহ ও রক্তপাতের বিভীষিকাময় বর্ণনা। ফ্রান্সিসের বর্ণনায় দেখা যায়, এমন করুণ মানবতা নিধনের ঘটনা ২০১৭ সালে হঠাৎ করে ঘটেনি। এর পিছনে বিরাট বড় প্রেক্ষাপট রয়েছে, যার শুরু ১৪০৬ সালে। সে বছর বার্মিজ রাজা মেঙ শো ওয়াই বিশাল সেনাবাহিনী নিয়ে রাজা নরমিখলাকে বিতাড়িত করে আরাকান দখল নেয়। দখলদারিত্ব বজায় ও আধিপত্য প্রতিষ্ঠার জন্য আরাকানের মূল অধিবাসী রোহিঙ্গা ও রাখাইন, দুই সম্প্রদায়ের ওপরই বার্মিজ সেনাবাহিনী হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। বাংলার সুলতান জালালুদ্দিন মুহম্মদ শাহ প্রায় ৫০ হাজার সৈন্য দিয়ে সাহায্যের হাত বাড়ালে রাজা নরমিখলা বার্মিজদের বিতাড়িত করে ১৪৩০ সালে আরাকান রাজ্য উদ্ধার করেন। নরমিখলার সেনারা পাল্টা প্রতিশোধ নিতে বহিরাগত বার্মিজদের ওপর নিধনযজ্ঞ চালায়। ১৭৮৪ সালে বার্মিজ রাজা বোধপয়া বিশাল সেনাবাহিনী নিয়ে আরাকান পুনর্দখল করে। এবারও তারা বড় ধরনের হত্যাযজ্ঞ চালায়। একই সময়ে এবার সঙ্গে করে নিয়ে আসা কয়েক হাজার বার্মিজ পরিবারকে চির স্থায়ীভাবে আরাকানে বসবাসের সুযোগ-সুবিধা করে দেয়। আরাকানের স্থানীয় বৌদ্ধ ধর্মের রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষকে ধর্মের বুলি এবং প্রলোভন ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে দলে ভিড়িয়ে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে লাগিয়ে দেয়। ডিভাইড অ্যান্ড রুল নীতিকে কাজে লাগায়। তারপর থেকে চলছে দ্বন্দ্ব-সংঘাত এবং প্রায়শই সেটি সশস্ত্র বিদ্রোহ ও পাল্টা দমন-পীড়নে রূপ নিয়েছে। পথিমধ্যে ব্রিটিশ কর্তৃক বার্মা দখল, ঔপনিবেশিক শাসন, ১৯৪২ সালে জাপান কর্তৃক বার্মা দখল, ১৯৪৮ সালের জানুয়ারি মাসে স্বাধীনতা প্রাপ্তি ইত্যাদি ঘটনাবলিতে রোহিঙ্গা ও বার্মিজ শাসক গোষ্ঠী সব সময়ই পরস্পরের বিপরীত দিকে থেকেছে। ১৯৭৮ সালে কয়েক লাখ রোহিঙ্গা সেনাবাহিনী কর্তৃক উৎখাত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিলে এতদিনের মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকটে নতুন মাত্রা যোগ হয়। ১৯৯১ সালে আবারও একই ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে মিয়ানমার একটা অংশকে ফেরত নিলেও আরেকটি অংশ কক্সবাজারে থেকে যায়। এরপর প্রতি বছর কিছু কিছু রোহিঙ্গা পরিবার কক্সবাজারে চলে আসতে থাকে। এক সময় তাদের সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিন থেকে চার লাখ হয়ে যায়। এই যে একটা বড় সংখ্যক উদ্বাস্তু রোহিঙ্গা অত্যাচার, নির্যাতনের ক্ষোভ নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ কক্সবাজারে বসবাসের সুযোগে সেখানে তারা কী করছে-না করছে তার কোনো খবর ও নিয়ন্ত্রণ পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় থাকা বাংলাদেশের কোনো সরকারই যথাযথভাবে করেনি। তারা নিজেদের মতো করে থাকার সুযোগ পেয়েছে। ২০১৭ সালের আগে তাদের নিবন্ধনের আওতায়ও আনা হয়নি। ২০১৭ সালের আগে পথিমধ্যে সমস্যাটি জটিল থেকে জটিলতর হয়ে ওঠার পিছনে অনেক ঘটনাই ঘটেছে, যার সব কিছুই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গেছে। বহু বিদেশি পক্ষ এসে এর মধ্যে জড়িয়ে পড়েছে। ২০১২ সাল থেকে পরিস্থিতির অবনতি হতে থাকে, যেটি ২০১৬ সালে এসে আরও খারাপ হয়। ২০১৭ সালে শুধু প্রতিবেশী হওয়ার জন্য কী করে বাংলাদেশ সংকটের সবচেয়ে বড় ভিকটিম রাষ্ট্রে পরিণত হলো তার সঠিক কারণ জানা যায় না। ২০১৬ সালের আগস্ট মাসে সমস্যা স্থায়ী সমাধানের জন্য মিয়ানমার সরকার জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বে কমিশন গঠন করে। অত্যন্ত স্বল্প সময়ের মধ্যে কমিশন এত দীর্ঘদিনের একটা সংকটের সমাধানের পথ বাতলিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করে। বাংলাদেশ এবং জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সবাই বলেছে, কফি আনান কমিশনের রিপোর্ট সত্যিকার অর্থেই গ্রহণযোগ্য একটা সমাধানের ম্যাগনাকার্টা। মিয়ানমার এই কমিশন গঠন ও রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। তাহলে এই কমিশনের রিপোর্ট ২০১৭ সালের ২৪ আগস্ট প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে রোহিঙ্গাদের মধ্য থেকে উৎপত্তি হওয়া জঙ্গি সংগঠন আরসা আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি; এআরএসএ কেন ওই রাতেই মিয়ানমার নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর আগ বাড়িয়ে বিশাল আক্রমণ শুরু করল এবং কেনই বা মিয়ানমার সেনাবাহিনী মাত্রাতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে এত বড় গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালাল। দুই পক্ষের আক্রমণ প্রতি আক্রমণ অত্যন্ত রহস্যজনক। কারণ এর ফলে তো সবার কাছে গ্রহণযোগ্য কফি আনান কমিশনের রিপোর্ট ব্যাকবার্নারে চলে গেল। আরসা ও সেনাবাহিনীর পাল্টাপাল্টি আক্রমণ-প্রতি আক্রমণ এবং তার পরিণতি সম্পর্কে বিশদ বর্ণনা পাওয়া যায় মিয়ানমারের নাগরিক থান্ট মিন্টউ কর্তৃক লিখিত দ্য হিডেন হিস্টরি অব বার্মা গ্রন্থে। থান্ট মিন্টউ জাতিসংঘের আরেক সাবেক মহাসচিব উ-থান্টের নাতি। ক্যামব্রিজ কলেজে লেখাপড়া শেষে এখন আমেরিকায় বসবাস। থান্ট মিন্টের প্রায় তিনশ পৃষ্ঠার বইটি পড়ে আমার কাছে মনে হয়েছে তিনি নির্মোহ থাকার চেষ্টা করেছেন। প্রসঙ্গক্রমে উক্ত বই থেকে আরসা ও মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অপারেশনের একটা সংক্ষিপ্ত চিত্র এখানে তুলে ধরছি। ব্রাসেল ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের ২০১৬ সালের ১৫ ডিসেম্বরের প্রতিবেদন অনুসারে সৌদি আরবে বসবাসরত এবং পাকিস্তান বা আফগানিস্তানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রোহিঙ্গা বংশোদ্ভূত আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনি নামক ব্যক্তি ২০১২ সালে আরসা গঠন করে। আতাউল্লাহর বাবা পাকিস্তানে বসবাসরত রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং মা পাকিস্তানি। আরসার প্রথম অ্যাকশন দেখা যায় ২০১৬ সালের ৯ অক্টোবর। সেদিন তারা রাখাইনে একটা পুলিশ পোস্টে আক্রমণ চালিয়ে তিন পুলিশকে হত্যা করে। পাল্টা সেনাবাহিনী ব্যাপকহারে ক্লেনজিং বা আরসা বিতাড়ন অপারেশন চালায়। তখন প্রায় ৬৫ হাজার রোহিঙ্গা কক্সবাজার চলে আসে। ২০১৭ সালে জুলাইয়ের ৩ তারিখে ঢাকা ট্রিবিউনে প্রবীর কুমার সরকারের এক লেখায় জানা যায়, পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বা এবং বাংলাদেশের আনসার আল ইসলাম আহ্বান জানায় বাংলাদেশের মুসলিম যুবকরা যেন আরসাতে যোগদান করে। থান্ট মিন্ট কর্তৃক লিখিত বইয়ের ২৩৭-২৩৮ পৃষ্ঠার বর্ণনা অনুযায়ী ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট ভোররাতে আরসা বাহিনী ৩০টি পুলিশ পোস্টের ওপর একসঙ্গে আক্রমণ চালায়। তাতে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শত শত রোহিঙ্গা যোগ দেয়। ১০ পুলিশ নিহত হয়। আরসার একটি দল পার্শ্ববর্তী হিন্দু অধ্যুষিত একটা গ্রামে আক্রমণ চালায়। ৪৬ জন হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষকে ধরে নিয়ে যায় এবং বাকি ওই গ্রামের যাকেই পেয়েছে সবাইকে হত্যা করে। ধরে নেওয়াদের আর কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী রাখাইন ও বার্মিজ সম্প্রদায় অধ্যুষিত সব গ্রাম এক এক করে পুড়িয়ে দিতে আরসার কমান্ডার তার বাহিনীকে নির্দেশ দেয়। উল্লিখিত তথ্য দুটি ২০১৮ সালের ১০ মে ও ২৭ জুন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়। থান্ট মিন্ট লিখেছেন, আরসা বাহিনীর এই আক্রমণের বিপরীতে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া ছিল মার্সিলেস, ভয়ঙ্কর ও বীভৎস। সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন অফিসারের রেডিও বার্তা থেকে জানা যায়, হুকুম ছিল সব রোহিঙ্গা অধ্যুষিত গ্রাম পুড়িয়ে ধূলিসাৎ করে দিতে হবে এবং সন্দেহভাজন সবাইকে হত্যা করতে হবে। ফলে গণহত্যা, জাতিগত নিধন, ধর্ষণসহ এমন কোনো অমানবিক ঘটনা নেই যা সেদিন ঘটেনি। সশস্ত্র বাহিনী প্রধান মিন অঙ্গ হ্লাইং বলেছেন, তারা ১৯৪২ সালের অসমাপ্ত কাজকে এখন সম্পন্ন করবেন, অর্থাৎ রোহিঙ্গামুক্ত আরাকান গড়বেন। সুতরাং ১৪০৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত সংঘটিত ঘটনাবলির পর্যালোচনায় দেখা যায়, রোহিঙ্গা সম্প্রদায় রাজনৈতিক পন্থায় অধিকার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হয়ে অথবা রাজনীতিকে প্রধান পন্থা হিসেবে না নিয়ে বিদেশি শক্তি ও চক্রের দুরভিসন্ধিতে পা দিয়ে ধর্মীয় আবরণে সংঘর্ষের পথকে বেছে নিয়েছে। অন্যদিকে মিয়ানমারের সামরিক শাসকরা নিজেদের রাষ্ট্র ক্ষমতাকে স্থায়ীভাবে ধরে রাখতে সংঘাত-সংঘর্ষ জিইয়ে রেখে রোহিঙ্গাদের ওপর দোষ চাপিয়ে এমনভাবে প্রত্যাঘাত করেছে, যা মানবতার সব সীমা লঙ্ঘন করেছে। মাঝখানে পড়ে বাংলাদেশ আজ মানবতা ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, আবশ্যিক এ দুটি জায়গা একই সঙ্গে রক্ষা করার চেষ্টায় ক্রমশই জটিল সংকটের মধ্যে পড়ে যাচ্ছে। সংকট সমাধানের পথে মিয়ানমার সরকার আর রোহিঙ্গা এই দুটি পক্ষের বাইরে অন্তরায় সৃষ্টি হচ্ছে আরও দুই জায়গা থেকে। প্রথমত, সৌদি আরব ও পাকিস্তানে প্রায় ৮ লাখ রোহিঙ্গার বসবাস থাকায় ওই দুটি রাষ্ট্র, বিশেষ করে পাকিস্তানের দুরভিসন্ধিতে রোহিঙ্গারা দারুণভাবে প্রভাবিত হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, চীন, আমেরিকা, ভারতের ভূ-রাজনৈতিক এবং স্ট্যাটেজিক স্বার্থের দ্বন্দ্ব-প্রতিযোগিতায় পারস্পরিক বিপরীতমুখী অবস্থানের কারণে জাতিসংঘ বিকল হয়ে থাকছে। সংগত কারণেই সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশের হাতে নেই। ভাসানচরে স্থানান্তরের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেও রোহিঙ্গাদের সেখানে নেওয়া যায়নি। ১১ লাখ রোহিঙ্গার কক্সবাজারে অবস্থান এবং প্রতি বছরই তাতে নতুন মুখ যোগ হয়ে ম্যালথাসের সূত্র মতে কয়েক বছরে এই সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যাবে। সুতরাং রোহিঙ্গারা যদি কক্সবাজারে এখন যেভাবে আছে সেখানে দীর্ঘদিন অবস্থান করে তাহলে সেটি আমাদের রাষ্ট্রীয় ভৌগোলিক অখ-তার প্রতি হুমকি সৃষ্টি করবে কিনা তা জরুরি ভিত্তিতে ভাবা প্রয়োজন। এমনটি না হয় যে, আজ রোহিঙ্গাদের নিয়ে মিয়ানমার যে নিরাপত্তার হুমকির কথা বলছে, সেটি একদিন আমাদেরও বলতে হয়।

কক্সবাজার বাংলাদেশের স্ট্যাটেজিক গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। কথায় আছে সময়ের এক ফোঁড় অসময়ের দশ ফোঁড়ের সমান। ১৯৭৮ থেকে ২০১৬-২০১৭ সালের আগে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা ইস্যুটিকে যদি স্ট্যাটেজিক গুরুত্বের জায়গা থেকে হ্যান্ডেল করা হতো, তাহলে মিয়ানমার এই সংকটটি আমাদের ওপর চাপিয়ে দিতে পারত না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল
ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান
বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে
তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী
জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন