শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কাচের দুনিয়াতে ঠুনকো ক্ষমতা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কাচের দুনিয়াতে ঠুনকো ক্ষমতা

‘তুমি দিন থাকিতে দিনের সাধন কেন করলে না

সময় গেলে সাধন হবে না’

-ফকির লালন শাহ

হিসাব-নিকাশের ক্ষণগুলো ভীষণ জটিল। সম্পর্কের বাঁধনগুলো আলগা হয়ে যায় স্বার্থের কঠিনতম অধ্যায়ে। সুখের সময়ের পরশ সবাই নেয়। খারাপ সময়ে কেউ কারও নয়। বিপদে পড়লে মানুষ টের পায় আপন-পর। আমার এক বন্ধু বললেন, খারাপ সময়ে দেখেছি কেউ খোঁজ নেয় না। কারও বিপদ দেখলে আড়াল থেকে নীরব আনন্দ প্রকাশ করে। আসলেই তাই। আপনজন বোঝা যায় খারাপ সময়ে। পরীক্ষিত মানুষকে দূরে ঠেলে দেওয়ার খেসারত ভালো হয় না। সব কিছু নিয়ে অতিরিক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষাও মানুষের দূরত্ব বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু ক্ষমতা বড় নিষ্ঠুর। আপন-পর বোঝে না। ক্ষমতাকালে কাছে থাকে শুধুই চাটুকাররা। বেনজির ভুট্টো ক্ষমতায় থাকাকালে একবার ডাকলেন তার রাজনৈতিক শিক্ষক ড. গোলাম হোসেনকে। এ মানুষটি স্পষ্ট কথা বলতেন। কে খুশি আর মন খারাপ করবে চিন্তা করতেন না। বেনজির জানতে চাইলেন, জুলফিকার আলী ভুট্টোর সঙ্গে তার মেয়ের কী পার্থক্য দেখছেন? জবাবে ড. গোলাম হোসেন বললেন, বাদ দিন এসব আলোচনা এই সময়ে। বেনজির আবার বললেন, প্লিজ বলুন, আমি শুনতে চাই। ড. গোলাম হোসেন চুপ হয়ে গেলেন। তারপর বললেন, ‘জুলফিকার আলী ভুট্টোর শাসনামলে আমরা মিথ্যা কথা বলতে ভয় পেতাম। এখন আপনার সামনে সত্য বলতে ভয় পাই।’ বেনজির থতমত খেলেন। এমন বক্তব্য আশা করেননি। কথা আর বাড়ালেন না। এ ঘটনার অনেক বছর পর ফাতিমা ভুট্টো সাক্ষাৎ করলেন গোলাম হোসেনের সঙ্গে। পিতা মুর্তজা ভুট্টোর পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষুব্ধ, ব্যথিত ফাতিমা। ফুফুর প্রতি তিক্ততার শেষ ছিল না। গোলাম হোসেন বললেন, দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একবার আমাকে কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় ডাকা হয়েছিল। দেখতে পেলাম, চারদিকে নবাগত মোসাহেবরা বসে আছে। তাদের সামনেই বললাম, বেনজির সাহেবা! আপনার লোকেরা যে চাকরি, টেন্ডার বিক্রি করছে, আপনি কি জানেন? জবাবে বেনজির বললেন, ‘ওঃ ডক্টর! আপনি আগের দিনের মানুষ। এখন নতুন যুগ। এই সময়ে নওয়াজ শরিফের সঙ্গে আমাদের পাল্লা দিয়ে চলতে হবে।’ জবাবে ড. হোসেন বললেন, আপনি কি মনে করেন অর্থ দিয়ে বিশ্বাসযোগ্যতা কিনতে পারবেন? আপনি তা কোনোভাবেই পারবেন না।

জুলফিকার আলী ভুট্টোর নাতনি ফাতিমা ভুট্টোর বইতে গোলাম হোসেনের সেই কথাগুলো আছে। ফাতিমা মনে করেন, ক্ষমতা আর আসিফ আলী জারদারির কান্ডকীর্তি বদলে দিয়েছিল তার ফুফুকে। কাচের তৈরি দাম্ভিকতায় ছিল বাস। ফাতিমা কঠোর সমালোচনা করেন বেনজির ও তার স্বামী আসিফ আলী জারদারির। দুঃখ করেছেন, ভাই মুর্তজা ও মা নুসরাতের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আচরণে। দুনিয়ার কোনো ক্ষমতার আপন-পর নেই। বেনজির ক্ষমতায় থাকাকালে মুর্তজা মারা যান পুলিশের গুলিতে। এ ঘটনায় হতভম্ভ হয়ে যান মা নুসরাত ভুট্টো। কেমন করে কী হলো বুঝতে বুঝতেই ভুট্টো পরিবার তছনছ হয়ে গেল। বিশাল দূরত্ব তৈরি হয়ে গেল পরিবারের মাঝে। জুলফিকার আলীর সমর্থকরা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে গেল। আর ছোটবেলায় যে ফুফুর আদরে বেড়ে ওঠা তাকে ক্ষমা করতে পারেননি ফাতিমা। শুধু ফাতিমা নন, তার দাদিও কন্যার প্রতি খুশি ছিলেন না। ক্লিফটন রোডে বেনজিরের বেড়ে ওঠা বাড়িতে একদিন পুলিশি হামলা ও গুলি হয়েছিল। সে সময় বাড়ির অন্দরে ছিলেন নুসরাত ভুট্টো ও মুর্তজার পরিবার। ব্যথিত ক্ষুব্ধ নুসরাত মেয়েকে বলেছিলেন, ক্ষমতার মোহে তুমি অন্ধ হয়ে গেছ। ভুলে গেছ নিজের অতীত। এই দিন থাকবে না। আর মিডিয়াকে নুসরাত বলেন, ‘সে গণতন্ত্রের কথা বলে কিন্তু হয়েছে খুদে একনায়ক।’ মায়ের এসব মন্তব্যে পাল্টা কোনো মন্তব্য করতেন না বেনজির। তবে দূরত্ব কমানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু পারলেন না। বরং দূরত্ব বাড়ল। বেনজিরের ছোট বোন মামলা করলেন ক্লিফটন রোডের বাড়ির মালিকানা নিয়ে। আর চিকিৎসার কথা বলে বেনজির মাকে নিয়ে গেলেন মুর্তজার সন্তানদের কাছ থেকে। আমেরিকা ঘুরিয়ে দুবাইতে রাখেন। আরাম-আয়েশের কমতি ছিল না। কিন্তু মায়ের মন আর পেলেন না। মেয়ের বাড়িতে থাকলেও স্তব্ধ হয়ে কথা বলতেন না। চিকিৎসকরা বললেন, মনের গভীরে কোনো ক্ষত থেকেই তিনি স্তব্ধ হয়ে গেছেন। বেনজির চেষ্টা করলেন অনেক। মায়ের পাশে থাকতেন। কিন্তু কিছু হলো না। হায়! এই জীবনের গতিবাঁকে কত কি রহস্য থাকে। সে রহস্য কেউই ভেদ করতে পারে না। জিয়াউল হকের বিরুদ্ধে মা ও মেয়ের আন্দোলন দুনিয়া কাঁপিয়ে দিয়েছিল। অথচ ভুট্টোর ওয়ারিশ প্রশ্নে লন্ডভন্ড হয়ে যায় সব।

ইতিহাস সব সময় নিষ্ঠুর। ক্ষমতার রাজনীতি মানুষকে বদলে দেয়। মুঘল বাদশাহরা ক্ষমতা নিতেন এক ভাই আরেক ভাইকে হত্যা করে। মার্কিন ইতিহাসবিদ অড্রে ট্রাশকার গবেষণায় আওরঙ্গজেবের অনেক নিষ্ঠুরতাই বেরিয়ে আসে। বাদশাহদের মধ্যে তিনি ধর্মকর্ম বেশি করতেন। দীর্ঘ সময় শাসন করেছেন। বাড়িয়েছেন মুঘল সাম্রাজ্যের সীমানা। চলতেন নিয়ম মেনে। রাজকোষের অর্থ ব্যয়ে সতর্ক থাকতেন। মদপান করতেন না। শুধু প্রেমের কারণে একবার মদের পেয়ালা হাতে নিয়েছিলেন। পান করতে হয়নি। প্রেমিকার নাম ছিল হীরা বাই জাহানাবাদী। তার সঙ্গে সাক্ষাতের পর হারিয়ে ফেলেন। একবার চাচির সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে হীরা বাইকে খুঁজে পান। নতুন করে হীরা বাইকে দেখে হৃদয়ে জ্বলে ওঠে পুরনো তুষের আগুন। বললেন ভালোবাসার কথা। বিশ^াস-অবিশ^াসের দোলায় হীরা বাই। রাজকুমারদের ভালোবাসার মেয়াদ এক রাতের বেশি থাকে না। কিন্তু আওরঙ্গজেব ছিলেন প্রেমের বাদশাহ শাহজাহানপুত্র। কঠোরতার সব খোলস থেকে বেরিয়ে এলেন। সত্যিকারের ভালোবাসলে প্রমাণ চান হীরা বাই। আসরের লোক ছিলেন না আওরঙ্গজেব। তার পরও ভালোবাসার প্রমাণ দিতে মদের পেয়ালা হাতে নেন। হীরা বাই থামিয়ে দিলেন সম্রাটকে। বললেন, আর না, অনেক হয়েছে। তারপর অশ্রুর বন্যায় ভেসে প্রেমের সিংহাসনে ঠাঁই দিলেন দিল্লির বাদশাহকে। কিন্তু এ প্রেমের কাহিনি বেশি দূর যায়নি। কিছুদিন পরই হীরা বাই অল্প বয়সে মারা যান। থেমে যায় আওরঙ্গজেবের প্রেমের অধ্যায়। জীবনের শেষ দিনগুলোয় আওরঙ্গজেব ছিলেন স্ত্রী উদয়পুরীর সঙ্গে। ছোট ছেলে কামবাখাশ তাদের সঙ্গে থাকতেন। ১৭০৭ সালে আওরঙ্গজেরের মৃত্যুর কয়েক মাস পর উদয়পুরীও মৃত্যুবরণ করেন। আর আওরঙ্গজেবকে দাফন করা হয় মহারাষ্ট্রের খুলদাবাদে একটি কাঁচা সাধারণ কবরে। মুঘল সম্রাটদের সাদামাটা কবরের নজির নেই। আওরঙ্গজেবের বাবা-মায়ের কবর তাজমহলে। কিন্তু সেই আওরঙ্গজেব অছিয়ত করেন তাকে যেন শায়িত করা হয় সাধারণ কবরে।

আওরঙ্গজেবের বোন জাহানারার দাফন হয়েছিল দিল্লির নিজামুদ্দিনে। মৃত্যুর আগে তিনিও দাফনের স্থান পছন্দ করে অছিয়ত করেন। এই জাহানারা ছিলেন বাবার বন্দীজীবনের সঙ্গী। শাহজাহানপুত্রদের মধ্যে তখন ক্ষমতার তীব্র লড়াই। বাবাকে বন্দী করে আওরঙ্গজেব ভাইদের হত্যা করেন। শুরুটা হয় মুরাদকে দিয়ে। অথচ এ মুরাদই মসনদ দখলে ছিলেন তাঁর পাশে। ক্ষমতা নিয়ে দুই ভাইয়ের অনেক অঙ্গীকার ছিল। কিন্তু ক্ষমতার বাস্তবতা আবেগকে ছুড়ে ফেলে মুহূর্তে। রাতের খাবার খেতেই ডেকেছিলেন মুরাদকে। খাবার টেবিলে মদের আয়োজনও ছিল। সুন্দরী পরিচারিকা ছিলেন দায়িত্বে। মুরাদ খোশমেজাজে এলেন। ভাবলেন, ভাইয়ের সঙ্গে কথা হবে ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে। সিদ্ধান্ত হবে আগামী দিনের মুঘল সামাজ্যের বিস্তার নিয়ে। সাহসী মুরাদ ছিলেন অনেকটা একরোখা। তরবারি হাতে থাকলে তাকে বন্দী করা ছিল কঠিন। তাই কৌশলের আশ্রয় নেন আওরঙ্গজেব। ডিনার টেবিলে সুন্দরীদের কাজ ছিল মুরাদের গ্লাস খালি হতে না দেওয়া। পান করতে করতে মাতাল হয়ে ওঠেন মুরাদ। নারী পরিচারিকা তাকে ধরে ধরে তাঁবুতে নিয়ে যান। তার ওপর দায়িত্ব ছিল মুরাদ ঘুমিয়ে পড়লে তরবারি সরিয়ে ফেলার। মুরাদের সঙ্গে কোনো অস্ত্র রাখা যাবে না। অস্ত্র ও সৈন্যহীন মুরাদ গভীর ঘুমে তলিয়ে যান। ঘুম থেকে জেগে দেখেন তাকে ঘিরে রেখেছে সেনারা। অস্ত্রহীন মুরাদ বন্দী হন। একটি হত্যাকান্ডের অপরাধে প্রথমে পাঠানো হয় কারাগারে। তারপর বিচার যায় কাজীর দরবারে। কাজী সাহেব বিচার করলেন বাদশাহর মেজাজ বুঝে। রায় হলো মৃত্যুদন্ড।

ক্ষমতার লড়াই থেকে মুরাদ সরে গেলেন। সামনে বড় বাধা শুধুই দারাশিকো। মুরাদকে সরিয়ে নজর দেন দারাশিকোর দিকে। দারা যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পালাতে থাকেন। বারবার এলাকা বদল করে কঠিনতম সময়ে আশ্রয় নেন মালিক জিওয়ান নামের এক বেলুচ সর্দারের। একদিন সম্রাট শাহজাহানের দরবারে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছিলেন এই মালিক জিওয়ান। দারা কৌশলে তাকে রক্ষা করেন। সেই কৃতজ্ঞতা থেকে আশ্রয় দেন দারাকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই বিশ^াস রাখলেন না। বিশ^াসঘাতকরা পরে দারাকে তুলে দেয় আওরঙ্গজেবের সৈন্যদের কাছে।

ক্ষমতা সব সময় নিষ্ঠুর। মুঘলদের ক্ষমতার অন্দরমহল সব সময় ভয়াবহ ছিল। দারা এবং তার ১৪ বছর বয়সী ছেলেকে আটক করা হয়। তারপর তাদের দিল্লিতে ঘোরানো হয় চর্মরোগে আক্রান্ত হাতির পিঠে চড়িয়ে। খারাপভাবে অপদস্থ করা হয়। শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া। দারাকে নাস্তিক সাব্যস্ত করে মৃত্যুদ- দেওয়া হয়। এ বিচার নিয়ে দরবার বিভক্ত ছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না দারার। নিষ্ঠুরতা এখানেই থামল না। দারার আরেক ছেলেকে হত্যা করা হয় বিষ প্রয়োগে। আওরঙ্গজেব ছাড় দেননি ভাই সুজাকেও। শাহ সুজা ছিলেন বাংলা বিহার উড়িষ্যার শাসনক্ষমতার দায়িত্বে। খাজুয়া যুদ্ধে সুজার পরাজয় হয়। সুজা প্রথমে বাংলা পরে আরাকানে পালিয়ে যান। যাওয়ার পথে তিনি চট্টগ্রামে কিছু দিন অতিবাহিত করেন। মগরাই তাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে আরাকানে নিয়ে যায়। পরে তাদের সঙ্গে মতবিরোধ হলে হত্যা করে। সম্রাট শাহজাহানের তিন পুত্রকে নিষ্ঠুর পরিণতি বরণ করে নিতে হয়। আরেক পুত্র টানা ক্ষমতা ভোগ করেন।

দিল্লি গেলে আমি নিজামুদ্দিনে যাই। একবার অনেক রাতে নিজামুদ্দিনে গিয়েছিলাম জিয়ারত করতে। পরিবেশটা আমার ভালো লাগে না। আজমিরের পরিবেশও একই। নিজামুদ্দিনের জিয়ারতের সময় মনে হলো সম্রাট শাহজাহান-কন্যা জাহানারার কথা। তিনি এখানেই শায়িত আছেন। জাহানারা বিয়ে করেননি। গভীর একটা প্রেম ছিল। সেই প্রেমিককে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেন প্রেমের অমর অধ্যায় রচনাকারী তাজমহলের স্রষ্টা শাহজাহান। কাঠের পাটাতনে পেরেক ঠুকিয়ে হত্যা করা হয় জাহানারার প্রেমিককে। চিৎকার করে কাঁদলেন জাহানারা। তারপর নীরব হয়ে যান। বাবার বিরুদ্ধে টুঁশব্দ করেননি। বরং বন্দী শাহজাহানের পাশে পুরো সময় কাটিয়েছেন সেবাযত্ন করে। জাহানারার জন্য প্রার্থনা করলাম। এ জগৎসংসার বড় রহস্যময়। হিসাব-নিকাশের খাতা অনেক দীর্ঘ। মুহূর্তেই তছনছ হয়ে যায় সবকিছু। কিছুই থাকে না। মাটির দেহ মিশে যায় একসময়। দুনিয়ার কোনো ক্ষমতাবান টিকে থাকে না। মিছে একটা অহংকার নিয়ে সবাই থাকে। শেখ সাদি লিখেছেন, ‘মানুষ এমনভাবে জীবনযাপন করে যেন কখনো মরতে হবে না। আবার এমনভাবে মরে যায় যেন কখনই বেঁচে ছিল না।’ ক্ষমতার কোনো অহংকারী যুগ থাকতে পারে না।

সামান্য ধূলিঝড়ে দম্ভ চুরমার হয়ে যায়। নিভে যায় হিংসা, ঈর্ষার অনল। শাহজাহান কি ভেবেছিলেন আদরের পুত্র বন্দী করবে তাকে? বেনজির কি ভেবেছিলেন স্নেহের ভাতিজি ফাতিমা তাকে ভাই হত্যার কাঠগড়ায় আনবেন একদিন? সুরা আলে ইমরানের ১৪০ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘মানুষের মধ্যে এই দিনগুলির (সুদিন দুর্দিন বা জয়-পরাজয়) পর্যায়ক্রমে আমি আবর্তন ঘটাই।’ সুরা আরাফের ১৩৭ নম্বর আয়াতে এ ব্যাপারে আরও পরিষ্কার ব্যাখ্যা রয়েছে- ‘আল্লাহ রব্বুল আলামিন ধৈর্যধারণকারী বনি ইসরাইলকে ভূখন্ডের মালিক করে দিয়েছেন। আর ধ্বংস করেছেন ফেরাউন, তার জাতি, শিল্পকর্ম, উঁচু প্রাসাদ সবকিছু।’ আল্লাহ কোনো বাড়াবাড়িই পছন্দ করেন না। সব দাম্ভিকতার অবসান ঘটান নিষ্ঠুরভাবে। ক্ষমতা একটা ঠুনকো বিষয়। করোনা প্রমাণ করে দিয়ে গেছে আজ আছি কাল নেই।

কাচের এ দুনিয়ায় ক্ষমতা নিয়ে বাহাদুরির কিছু নেই। ছোট্ট একটি ঢিলে সব শেষ হয়ে যাবে। এ লেখা শেষ করছি মহানবী (সা.)-এর বিদায় হজের একটি লাইন দিয়ে। নবীজি বলেছেন, ‘সাবধান! ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করবে না। কেননা তোমাদের পূর্ববর্তী লোকেরা ধর্মীয় বিষয়ে বাড়াবাড়ি করার কারণে ধ্বংস হয়ে গেছে।’ ইসলাম শান্তির ধর্ম। অশান্তির অনল জ্বালিয়ে ইসলাম কায়েম হয় না। বরং আমাদের অর্জিত অসাম্প্রদায়িকতা নষ্ট হয়। তাই শান্তি ও স্থিতি ধরে রাখতে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। আইন কেউ হাতে তুলে নিলে অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

এই মাত্র | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম