শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কাচের দুনিয়াতে ঠুনকো ক্ষমতা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কাচের দুনিয়াতে ঠুনকো ক্ষমতা

‘তুমি দিন থাকিতে দিনের সাধন কেন করলে না

সময় গেলে সাধন হবে না’

-ফকির লালন শাহ

হিসাব-নিকাশের ক্ষণগুলো ভীষণ জটিল। সম্পর্কের বাঁধনগুলো আলগা হয়ে যায় স্বার্থের কঠিনতম অধ্যায়ে। সুখের সময়ের পরশ সবাই নেয়। খারাপ সময়ে কেউ কারও নয়। বিপদে পড়লে মানুষ টের পায় আপন-পর। আমার এক বন্ধু বললেন, খারাপ সময়ে দেখেছি কেউ খোঁজ নেয় না। কারও বিপদ দেখলে আড়াল থেকে নীরব আনন্দ প্রকাশ করে। আসলেই তাই। আপনজন বোঝা যায় খারাপ সময়ে। পরীক্ষিত মানুষকে দূরে ঠেলে দেওয়ার খেসারত ভালো হয় না। সব কিছু নিয়ে অতিরিক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষাও মানুষের দূরত্ব বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু ক্ষমতা বড় নিষ্ঠুর। আপন-পর বোঝে না। ক্ষমতাকালে কাছে থাকে শুধুই চাটুকাররা। বেনজির ভুট্টো ক্ষমতায় থাকাকালে একবার ডাকলেন তার রাজনৈতিক শিক্ষক ড. গোলাম হোসেনকে। এ মানুষটি স্পষ্ট কথা বলতেন। কে খুশি আর মন খারাপ করবে চিন্তা করতেন না। বেনজির জানতে চাইলেন, জুলফিকার আলী ভুট্টোর সঙ্গে তার মেয়ের কী পার্থক্য দেখছেন? জবাবে ড. গোলাম হোসেন বললেন, বাদ দিন এসব আলোচনা এই সময়ে। বেনজির আবার বললেন, প্লিজ বলুন, আমি শুনতে চাই। ড. গোলাম হোসেন চুপ হয়ে গেলেন। তারপর বললেন, ‘জুলফিকার আলী ভুট্টোর শাসনামলে আমরা মিথ্যা কথা বলতে ভয় পেতাম। এখন আপনার সামনে সত্য বলতে ভয় পাই।’ বেনজির থতমত খেলেন। এমন বক্তব্য আশা করেননি। কথা আর বাড়ালেন না। এ ঘটনার অনেক বছর পর ফাতিমা ভুট্টো সাক্ষাৎ করলেন গোলাম হোসেনের সঙ্গে। পিতা মুর্তজা ভুট্টোর পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষুব্ধ, ব্যথিত ফাতিমা। ফুফুর প্রতি তিক্ততার শেষ ছিল না। গোলাম হোসেন বললেন, দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একবার আমাকে কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় ডাকা হয়েছিল। দেখতে পেলাম, চারদিকে নবাগত মোসাহেবরা বসে আছে। তাদের সামনেই বললাম, বেনজির সাহেবা! আপনার লোকেরা যে চাকরি, টেন্ডার বিক্রি করছে, আপনি কি জানেন? জবাবে বেনজির বললেন, ‘ওঃ ডক্টর! আপনি আগের দিনের মানুষ। এখন নতুন যুগ। এই সময়ে নওয়াজ শরিফের সঙ্গে আমাদের পাল্লা দিয়ে চলতে হবে।’ জবাবে ড. হোসেন বললেন, আপনি কি মনে করেন অর্থ দিয়ে বিশ্বাসযোগ্যতা কিনতে পারবেন? আপনি তা কোনোভাবেই পারবেন না।

জুলফিকার আলী ভুট্টোর নাতনি ফাতিমা ভুট্টোর বইতে গোলাম হোসেনের সেই কথাগুলো আছে। ফাতিমা মনে করেন, ক্ষমতা আর আসিফ আলী জারদারির কান্ডকীর্তি বদলে দিয়েছিল তার ফুফুকে। কাচের তৈরি দাম্ভিকতায় ছিল বাস। ফাতিমা কঠোর সমালোচনা করেন বেনজির ও তার স্বামী আসিফ আলী জারদারির। দুঃখ করেছেন, ভাই মুর্তজা ও মা নুসরাতের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আচরণে। দুনিয়ার কোনো ক্ষমতার আপন-পর নেই। বেনজির ক্ষমতায় থাকাকালে মুর্তজা মারা যান পুলিশের গুলিতে। এ ঘটনায় হতভম্ভ হয়ে যান মা নুসরাত ভুট্টো। কেমন করে কী হলো বুঝতে বুঝতেই ভুট্টো পরিবার তছনছ হয়ে গেল। বিশাল দূরত্ব তৈরি হয়ে গেল পরিবারের মাঝে। জুলফিকার আলীর সমর্থকরা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে গেল। আর ছোটবেলায় যে ফুফুর আদরে বেড়ে ওঠা তাকে ক্ষমা করতে পারেননি ফাতিমা। শুধু ফাতিমা নন, তার দাদিও কন্যার প্রতি খুশি ছিলেন না। ক্লিফটন রোডে বেনজিরের বেড়ে ওঠা বাড়িতে একদিন পুলিশি হামলা ও গুলি হয়েছিল। সে সময় বাড়ির অন্দরে ছিলেন নুসরাত ভুট্টো ও মুর্তজার পরিবার। ব্যথিত ক্ষুব্ধ নুসরাত মেয়েকে বলেছিলেন, ক্ষমতার মোহে তুমি অন্ধ হয়ে গেছ। ভুলে গেছ নিজের অতীত। এই দিন থাকবে না। আর মিডিয়াকে নুসরাত বলেন, ‘সে গণতন্ত্রের কথা বলে কিন্তু হয়েছে খুদে একনায়ক।’ মায়ের এসব মন্তব্যে পাল্টা কোনো মন্তব্য করতেন না বেনজির। তবে দূরত্ব কমানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু পারলেন না। বরং দূরত্ব বাড়ল। বেনজিরের ছোট বোন মামলা করলেন ক্লিফটন রোডের বাড়ির মালিকানা নিয়ে। আর চিকিৎসার কথা বলে বেনজির মাকে নিয়ে গেলেন মুর্তজার সন্তানদের কাছ থেকে। আমেরিকা ঘুরিয়ে দুবাইতে রাখেন। আরাম-আয়েশের কমতি ছিল না। কিন্তু মায়ের মন আর পেলেন না। মেয়ের বাড়িতে থাকলেও স্তব্ধ হয়ে কথা বলতেন না। চিকিৎসকরা বললেন, মনের গভীরে কোনো ক্ষত থেকেই তিনি স্তব্ধ হয়ে গেছেন। বেনজির চেষ্টা করলেন অনেক। মায়ের পাশে থাকতেন। কিন্তু কিছু হলো না। হায়! এই জীবনের গতিবাঁকে কত কি রহস্য থাকে। সে রহস্য কেউই ভেদ করতে পারে না। জিয়াউল হকের বিরুদ্ধে মা ও মেয়ের আন্দোলন দুনিয়া কাঁপিয়ে দিয়েছিল। অথচ ভুট্টোর ওয়ারিশ প্রশ্নে লন্ডভন্ড হয়ে যায় সব।

ইতিহাস সব সময় নিষ্ঠুর। ক্ষমতার রাজনীতি মানুষকে বদলে দেয়। মুঘল বাদশাহরা ক্ষমতা নিতেন এক ভাই আরেক ভাইকে হত্যা করে। মার্কিন ইতিহাসবিদ অড্রে ট্রাশকার গবেষণায় আওরঙ্গজেবের অনেক নিষ্ঠুরতাই বেরিয়ে আসে। বাদশাহদের মধ্যে তিনি ধর্মকর্ম বেশি করতেন। দীর্ঘ সময় শাসন করেছেন। বাড়িয়েছেন মুঘল সাম্রাজ্যের সীমানা। চলতেন নিয়ম মেনে। রাজকোষের অর্থ ব্যয়ে সতর্ক থাকতেন। মদপান করতেন না। শুধু প্রেমের কারণে একবার মদের পেয়ালা হাতে নিয়েছিলেন। পান করতে হয়নি। প্রেমিকার নাম ছিল হীরা বাই জাহানাবাদী। তার সঙ্গে সাক্ষাতের পর হারিয়ে ফেলেন। একবার চাচির সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে হীরা বাইকে খুঁজে পান। নতুন করে হীরা বাইকে দেখে হৃদয়ে জ্বলে ওঠে পুরনো তুষের আগুন। বললেন ভালোবাসার কথা। বিশ^াস-অবিশ^াসের দোলায় হীরা বাই। রাজকুমারদের ভালোবাসার মেয়াদ এক রাতের বেশি থাকে না। কিন্তু আওরঙ্গজেব ছিলেন প্রেমের বাদশাহ শাহজাহানপুত্র। কঠোরতার সব খোলস থেকে বেরিয়ে এলেন। সত্যিকারের ভালোবাসলে প্রমাণ চান হীরা বাই। আসরের লোক ছিলেন না আওরঙ্গজেব। তার পরও ভালোবাসার প্রমাণ দিতে মদের পেয়ালা হাতে নেন। হীরা বাই থামিয়ে দিলেন সম্রাটকে। বললেন, আর না, অনেক হয়েছে। তারপর অশ্রুর বন্যায় ভেসে প্রেমের সিংহাসনে ঠাঁই দিলেন দিল্লির বাদশাহকে। কিন্তু এ প্রেমের কাহিনি বেশি দূর যায়নি। কিছুদিন পরই হীরা বাই অল্প বয়সে মারা যান। থেমে যায় আওরঙ্গজেবের প্রেমের অধ্যায়। জীবনের শেষ দিনগুলোয় আওরঙ্গজেব ছিলেন স্ত্রী উদয়পুরীর সঙ্গে। ছোট ছেলে কামবাখাশ তাদের সঙ্গে থাকতেন। ১৭০৭ সালে আওরঙ্গজেরের মৃত্যুর কয়েক মাস পর উদয়পুরীও মৃত্যুবরণ করেন। আর আওরঙ্গজেবকে দাফন করা হয় মহারাষ্ট্রের খুলদাবাদে একটি কাঁচা সাধারণ কবরে। মুঘল সম্রাটদের সাদামাটা কবরের নজির নেই। আওরঙ্গজেবের বাবা-মায়ের কবর তাজমহলে। কিন্তু সেই আওরঙ্গজেব অছিয়ত করেন তাকে যেন শায়িত করা হয় সাধারণ কবরে।

আওরঙ্গজেবের বোন জাহানারার দাফন হয়েছিল দিল্লির নিজামুদ্দিনে। মৃত্যুর আগে তিনিও দাফনের স্থান পছন্দ করে অছিয়ত করেন। এই জাহানারা ছিলেন বাবার বন্দীজীবনের সঙ্গী। শাহজাহানপুত্রদের মধ্যে তখন ক্ষমতার তীব্র লড়াই। বাবাকে বন্দী করে আওরঙ্গজেব ভাইদের হত্যা করেন। শুরুটা হয় মুরাদকে দিয়ে। অথচ এ মুরাদই মসনদ দখলে ছিলেন তাঁর পাশে। ক্ষমতা নিয়ে দুই ভাইয়ের অনেক অঙ্গীকার ছিল। কিন্তু ক্ষমতার বাস্তবতা আবেগকে ছুড়ে ফেলে মুহূর্তে। রাতের খাবার খেতেই ডেকেছিলেন মুরাদকে। খাবার টেবিলে মদের আয়োজনও ছিল। সুন্দরী পরিচারিকা ছিলেন দায়িত্বে। মুরাদ খোশমেজাজে এলেন। ভাবলেন, ভাইয়ের সঙ্গে কথা হবে ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে। সিদ্ধান্ত হবে আগামী দিনের মুঘল সামাজ্যের বিস্তার নিয়ে। সাহসী মুরাদ ছিলেন অনেকটা একরোখা। তরবারি হাতে থাকলে তাকে বন্দী করা ছিল কঠিন। তাই কৌশলের আশ্রয় নেন আওরঙ্গজেব। ডিনার টেবিলে সুন্দরীদের কাজ ছিল মুরাদের গ্লাস খালি হতে না দেওয়া। পান করতে করতে মাতাল হয়ে ওঠেন মুরাদ। নারী পরিচারিকা তাকে ধরে ধরে তাঁবুতে নিয়ে যান। তার ওপর দায়িত্ব ছিল মুরাদ ঘুমিয়ে পড়লে তরবারি সরিয়ে ফেলার। মুরাদের সঙ্গে কোনো অস্ত্র রাখা যাবে না। অস্ত্র ও সৈন্যহীন মুরাদ গভীর ঘুমে তলিয়ে যান। ঘুম থেকে জেগে দেখেন তাকে ঘিরে রেখেছে সেনারা। অস্ত্রহীন মুরাদ বন্দী হন। একটি হত্যাকান্ডের অপরাধে প্রথমে পাঠানো হয় কারাগারে। তারপর বিচার যায় কাজীর দরবারে। কাজী সাহেব বিচার করলেন বাদশাহর মেজাজ বুঝে। রায় হলো মৃত্যুদন্ড।

ক্ষমতার লড়াই থেকে মুরাদ সরে গেলেন। সামনে বড় বাধা শুধুই দারাশিকো। মুরাদকে সরিয়ে নজর দেন দারাশিকোর দিকে। দারা যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পালাতে থাকেন। বারবার এলাকা বদল করে কঠিনতম সময়ে আশ্রয় নেন মালিক জিওয়ান নামের এক বেলুচ সর্দারের। একদিন সম্রাট শাহজাহানের দরবারে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছিলেন এই মালিক জিওয়ান। দারা কৌশলে তাকে রক্ষা করেন। সেই কৃতজ্ঞতা থেকে আশ্রয় দেন দারাকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই বিশ^াস রাখলেন না। বিশ^াসঘাতকরা পরে দারাকে তুলে দেয় আওরঙ্গজেবের সৈন্যদের কাছে।

ক্ষমতা সব সময় নিষ্ঠুর। মুঘলদের ক্ষমতার অন্দরমহল সব সময় ভয়াবহ ছিল। দারা এবং তার ১৪ বছর বয়সী ছেলেকে আটক করা হয়। তারপর তাদের দিল্লিতে ঘোরানো হয় চর্মরোগে আক্রান্ত হাতির পিঠে চড়িয়ে। খারাপভাবে অপদস্থ করা হয়। শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া। দারাকে নাস্তিক সাব্যস্ত করে মৃত্যুদ- দেওয়া হয়। এ বিচার নিয়ে দরবার বিভক্ত ছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না দারার। নিষ্ঠুরতা এখানেই থামল না। দারার আরেক ছেলেকে হত্যা করা হয় বিষ প্রয়োগে। আওরঙ্গজেব ছাড় দেননি ভাই সুজাকেও। শাহ সুজা ছিলেন বাংলা বিহার উড়িষ্যার শাসনক্ষমতার দায়িত্বে। খাজুয়া যুদ্ধে সুজার পরাজয় হয়। সুজা প্রথমে বাংলা পরে আরাকানে পালিয়ে যান। যাওয়ার পথে তিনি চট্টগ্রামে কিছু দিন অতিবাহিত করেন। মগরাই তাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে আরাকানে নিয়ে যায়। পরে তাদের সঙ্গে মতবিরোধ হলে হত্যা করে। সম্রাট শাহজাহানের তিন পুত্রকে নিষ্ঠুর পরিণতি বরণ করে নিতে হয়। আরেক পুত্র টানা ক্ষমতা ভোগ করেন।

দিল্লি গেলে আমি নিজামুদ্দিনে যাই। একবার অনেক রাতে নিজামুদ্দিনে গিয়েছিলাম জিয়ারত করতে। পরিবেশটা আমার ভালো লাগে না। আজমিরের পরিবেশও একই। নিজামুদ্দিনের জিয়ারতের সময় মনে হলো সম্রাট শাহজাহান-কন্যা জাহানারার কথা। তিনি এখানেই শায়িত আছেন। জাহানারা বিয়ে করেননি। গভীর একটা প্রেম ছিল। সেই প্রেমিককে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেন প্রেমের অমর অধ্যায় রচনাকারী তাজমহলের স্রষ্টা শাহজাহান। কাঠের পাটাতনে পেরেক ঠুকিয়ে হত্যা করা হয় জাহানারার প্রেমিককে। চিৎকার করে কাঁদলেন জাহানারা। তারপর নীরব হয়ে যান। বাবার বিরুদ্ধে টুঁশব্দ করেননি। বরং বন্দী শাহজাহানের পাশে পুরো সময় কাটিয়েছেন সেবাযত্ন করে। জাহানারার জন্য প্রার্থনা করলাম। এ জগৎসংসার বড় রহস্যময়। হিসাব-নিকাশের খাতা অনেক দীর্ঘ। মুহূর্তেই তছনছ হয়ে যায় সবকিছু। কিছুই থাকে না। মাটির দেহ মিশে যায় একসময়। দুনিয়ার কোনো ক্ষমতাবান টিকে থাকে না। মিছে একটা অহংকার নিয়ে সবাই থাকে। শেখ সাদি লিখেছেন, ‘মানুষ এমনভাবে জীবনযাপন করে যেন কখনো মরতে হবে না। আবার এমনভাবে মরে যায় যেন কখনই বেঁচে ছিল না।’ ক্ষমতার কোনো অহংকারী যুগ থাকতে পারে না।

সামান্য ধূলিঝড়ে দম্ভ চুরমার হয়ে যায়। নিভে যায় হিংসা, ঈর্ষার অনল। শাহজাহান কি ভেবেছিলেন আদরের পুত্র বন্দী করবে তাকে? বেনজির কি ভেবেছিলেন স্নেহের ভাতিজি ফাতিমা তাকে ভাই হত্যার কাঠগড়ায় আনবেন একদিন? সুরা আলে ইমরানের ১৪০ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘মানুষের মধ্যে এই দিনগুলির (সুদিন দুর্দিন বা জয়-পরাজয়) পর্যায়ক্রমে আমি আবর্তন ঘটাই।’ সুরা আরাফের ১৩৭ নম্বর আয়াতে এ ব্যাপারে আরও পরিষ্কার ব্যাখ্যা রয়েছে- ‘আল্লাহ রব্বুল আলামিন ধৈর্যধারণকারী বনি ইসরাইলকে ভূখন্ডের মালিক করে দিয়েছেন। আর ধ্বংস করেছেন ফেরাউন, তার জাতি, শিল্পকর্ম, উঁচু প্রাসাদ সবকিছু।’ আল্লাহ কোনো বাড়াবাড়িই পছন্দ করেন না। সব দাম্ভিকতার অবসান ঘটান নিষ্ঠুরভাবে। ক্ষমতা একটা ঠুনকো বিষয়। করোনা প্রমাণ করে দিয়ে গেছে আজ আছি কাল নেই।

কাচের এ দুনিয়ায় ক্ষমতা নিয়ে বাহাদুরির কিছু নেই। ছোট্ট একটি ঢিলে সব শেষ হয়ে যাবে। এ লেখা শেষ করছি মহানবী (সা.)-এর বিদায় হজের একটি লাইন দিয়ে। নবীজি বলেছেন, ‘সাবধান! ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করবে না। কেননা তোমাদের পূর্ববর্তী লোকেরা ধর্মীয় বিষয়ে বাড়াবাড়ি করার কারণে ধ্বংস হয়ে গেছে।’ ইসলাম শান্তির ধর্ম। অশান্তির অনল জ্বালিয়ে ইসলাম কায়েম হয় না। বরং আমাদের অর্জিত অসাম্প্রদায়িকতা নষ্ট হয়। তাই শান্তি ও স্থিতি ধরে রাখতে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। আইন কেউ হাতে তুলে নিলে অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা