শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কাচের দুনিয়াতে ঠুনকো ক্ষমতা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কাচের দুনিয়াতে ঠুনকো ক্ষমতা

‘তুমি দিন থাকিতে দিনের সাধন কেন করলে না

সময় গেলে সাধন হবে না’

-ফকির লালন শাহ

হিসাব-নিকাশের ক্ষণগুলো ভীষণ জটিল। সম্পর্কের বাঁধনগুলো আলগা হয়ে যায় স্বার্থের কঠিনতম অধ্যায়ে। সুখের সময়ের পরশ সবাই নেয়। খারাপ সময়ে কেউ কারও নয়। বিপদে পড়লে মানুষ টের পায় আপন-পর। আমার এক বন্ধু বললেন, খারাপ সময়ে দেখেছি কেউ খোঁজ নেয় না। কারও বিপদ দেখলে আড়াল থেকে নীরব আনন্দ প্রকাশ করে। আসলেই তাই। আপনজন বোঝা যায় খারাপ সময়ে। পরীক্ষিত মানুষকে দূরে ঠেলে দেওয়ার খেসারত ভালো হয় না। সব কিছু নিয়ে অতিরিক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষাও মানুষের দূরত্ব বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু ক্ষমতা বড় নিষ্ঠুর। আপন-পর বোঝে না। ক্ষমতাকালে কাছে থাকে শুধুই চাটুকাররা। বেনজির ভুট্টো ক্ষমতায় থাকাকালে একবার ডাকলেন তার রাজনৈতিক শিক্ষক ড. গোলাম হোসেনকে। এ মানুষটি স্পষ্ট কথা বলতেন। কে খুশি আর মন খারাপ করবে চিন্তা করতেন না। বেনজির জানতে চাইলেন, জুলফিকার আলী ভুট্টোর সঙ্গে তার মেয়ের কী পার্থক্য দেখছেন? জবাবে ড. গোলাম হোসেন বললেন, বাদ দিন এসব আলোচনা এই সময়ে। বেনজির আবার বললেন, প্লিজ বলুন, আমি শুনতে চাই। ড. গোলাম হোসেন চুপ হয়ে গেলেন। তারপর বললেন, ‘জুলফিকার আলী ভুট্টোর শাসনামলে আমরা মিথ্যা কথা বলতে ভয় পেতাম। এখন আপনার সামনে সত্য বলতে ভয় পাই।’ বেনজির থতমত খেলেন। এমন বক্তব্য আশা করেননি। কথা আর বাড়ালেন না। এ ঘটনার অনেক বছর পর ফাতিমা ভুট্টো সাক্ষাৎ করলেন গোলাম হোসেনের সঙ্গে। পিতা মুর্তজা ভুট্টোর পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষুব্ধ, ব্যথিত ফাতিমা। ফুফুর প্রতি তিক্ততার শেষ ছিল না। গোলাম হোসেন বললেন, দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একবার আমাকে কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় ডাকা হয়েছিল। দেখতে পেলাম, চারদিকে নবাগত মোসাহেবরা বসে আছে। তাদের সামনেই বললাম, বেনজির সাহেবা! আপনার লোকেরা যে চাকরি, টেন্ডার বিক্রি করছে, আপনি কি জানেন? জবাবে বেনজির বললেন, ‘ওঃ ডক্টর! আপনি আগের দিনের মানুষ। এখন নতুন যুগ। এই সময়ে নওয়াজ শরিফের সঙ্গে আমাদের পাল্লা দিয়ে চলতে হবে।’ জবাবে ড. হোসেন বললেন, আপনি কি মনে করেন অর্থ দিয়ে বিশ্বাসযোগ্যতা কিনতে পারবেন? আপনি তা কোনোভাবেই পারবেন না।

জুলফিকার আলী ভুট্টোর নাতনি ফাতিমা ভুট্টোর বইতে গোলাম হোসেনের সেই কথাগুলো আছে। ফাতিমা মনে করেন, ক্ষমতা আর আসিফ আলী জারদারির কান্ডকীর্তি বদলে দিয়েছিল তার ফুফুকে। কাচের তৈরি দাম্ভিকতায় ছিল বাস। ফাতিমা কঠোর সমালোচনা করেন বেনজির ও তার স্বামী আসিফ আলী জারদারির। দুঃখ করেছেন, ভাই মুর্তজা ও মা নুসরাতের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আচরণে। দুনিয়ার কোনো ক্ষমতার আপন-পর নেই। বেনজির ক্ষমতায় থাকাকালে মুর্তজা মারা যান পুলিশের গুলিতে। এ ঘটনায় হতভম্ভ হয়ে যান মা নুসরাত ভুট্টো। কেমন করে কী হলো বুঝতে বুঝতেই ভুট্টো পরিবার তছনছ হয়ে গেল। বিশাল দূরত্ব তৈরি হয়ে গেল পরিবারের মাঝে। জুলফিকার আলীর সমর্থকরা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে গেল। আর ছোটবেলায় যে ফুফুর আদরে বেড়ে ওঠা তাকে ক্ষমা করতে পারেননি ফাতিমা। শুধু ফাতিমা নন, তার দাদিও কন্যার প্রতি খুশি ছিলেন না। ক্লিফটন রোডে বেনজিরের বেড়ে ওঠা বাড়িতে একদিন পুলিশি হামলা ও গুলি হয়েছিল। সে সময় বাড়ির অন্দরে ছিলেন নুসরাত ভুট্টো ও মুর্তজার পরিবার। ব্যথিত ক্ষুব্ধ নুসরাত মেয়েকে বলেছিলেন, ক্ষমতার মোহে তুমি অন্ধ হয়ে গেছ। ভুলে গেছ নিজের অতীত। এই দিন থাকবে না। আর মিডিয়াকে নুসরাত বলেন, ‘সে গণতন্ত্রের কথা বলে কিন্তু হয়েছে খুদে একনায়ক।’ মায়ের এসব মন্তব্যে পাল্টা কোনো মন্তব্য করতেন না বেনজির। তবে দূরত্ব কমানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু পারলেন না। বরং দূরত্ব বাড়ল। বেনজিরের ছোট বোন মামলা করলেন ক্লিফটন রোডের বাড়ির মালিকানা নিয়ে। আর চিকিৎসার কথা বলে বেনজির মাকে নিয়ে গেলেন মুর্তজার সন্তানদের কাছ থেকে। আমেরিকা ঘুরিয়ে দুবাইতে রাখেন। আরাম-আয়েশের কমতি ছিল না। কিন্তু মায়ের মন আর পেলেন না। মেয়ের বাড়িতে থাকলেও স্তব্ধ হয়ে কথা বলতেন না। চিকিৎসকরা বললেন, মনের গভীরে কোনো ক্ষত থেকেই তিনি স্তব্ধ হয়ে গেছেন। বেনজির চেষ্টা করলেন অনেক। মায়ের পাশে থাকতেন। কিন্তু কিছু হলো না। হায়! এই জীবনের গতিবাঁকে কত কি রহস্য থাকে। সে রহস্য কেউই ভেদ করতে পারে না। জিয়াউল হকের বিরুদ্ধে মা ও মেয়ের আন্দোলন দুনিয়া কাঁপিয়ে দিয়েছিল। অথচ ভুট্টোর ওয়ারিশ প্রশ্নে লন্ডভন্ড হয়ে যায় সব।

ইতিহাস সব সময় নিষ্ঠুর। ক্ষমতার রাজনীতি মানুষকে বদলে দেয়। মুঘল বাদশাহরা ক্ষমতা নিতেন এক ভাই আরেক ভাইকে হত্যা করে। মার্কিন ইতিহাসবিদ অড্রে ট্রাশকার গবেষণায় আওরঙ্গজেবের অনেক নিষ্ঠুরতাই বেরিয়ে আসে। বাদশাহদের মধ্যে তিনি ধর্মকর্ম বেশি করতেন। দীর্ঘ সময় শাসন করেছেন। বাড়িয়েছেন মুঘল সাম্রাজ্যের সীমানা। চলতেন নিয়ম মেনে। রাজকোষের অর্থ ব্যয়ে সতর্ক থাকতেন। মদপান করতেন না। শুধু প্রেমের কারণে একবার মদের পেয়ালা হাতে নিয়েছিলেন। পান করতে হয়নি। প্রেমিকার নাম ছিল হীরা বাই জাহানাবাদী। তার সঙ্গে সাক্ষাতের পর হারিয়ে ফেলেন। একবার চাচির সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে হীরা বাইকে খুঁজে পান। নতুন করে হীরা বাইকে দেখে হৃদয়ে জ্বলে ওঠে পুরনো তুষের আগুন। বললেন ভালোবাসার কথা। বিশ^াস-অবিশ^াসের দোলায় হীরা বাই। রাজকুমারদের ভালোবাসার মেয়াদ এক রাতের বেশি থাকে না। কিন্তু আওরঙ্গজেব ছিলেন প্রেমের বাদশাহ শাহজাহানপুত্র। কঠোরতার সব খোলস থেকে বেরিয়ে এলেন। সত্যিকারের ভালোবাসলে প্রমাণ চান হীরা বাই। আসরের লোক ছিলেন না আওরঙ্গজেব। তার পরও ভালোবাসার প্রমাণ দিতে মদের পেয়ালা হাতে নেন। হীরা বাই থামিয়ে দিলেন সম্রাটকে। বললেন, আর না, অনেক হয়েছে। তারপর অশ্রুর বন্যায় ভেসে প্রেমের সিংহাসনে ঠাঁই দিলেন দিল্লির বাদশাহকে। কিন্তু এ প্রেমের কাহিনি বেশি দূর যায়নি। কিছুদিন পরই হীরা বাই অল্প বয়সে মারা যান। থেমে যায় আওরঙ্গজেবের প্রেমের অধ্যায়। জীবনের শেষ দিনগুলোয় আওরঙ্গজেব ছিলেন স্ত্রী উদয়পুরীর সঙ্গে। ছোট ছেলে কামবাখাশ তাদের সঙ্গে থাকতেন। ১৭০৭ সালে আওরঙ্গজেরের মৃত্যুর কয়েক মাস পর উদয়পুরীও মৃত্যুবরণ করেন। আর আওরঙ্গজেবকে দাফন করা হয় মহারাষ্ট্রের খুলদাবাদে একটি কাঁচা সাধারণ কবরে। মুঘল সম্রাটদের সাদামাটা কবরের নজির নেই। আওরঙ্গজেবের বাবা-মায়ের কবর তাজমহলে। কিন্তু সেই আওরঙ্গজেব অছিয়ত করেন তাকে যেন শায়িত করা হয় সাধারণ কবরে।

আওরঙ্গজেবের বোন জাহানারার দাফন হয়েছিল দিল্লির নিজামুদ্দিনে। মৃত্যুর আগে তিনিও দাফনের স্থান পছন্দ করে অছিয়ত করেন। এই জাহানারা ছিলেন বাবার বন্দীজীবনের সঙ্গী। শাহজাহানপুত্রদের মধ্যে তখন ক্ষমতার তীব্র লড়াই। বাবাকে বন্দী করে আওরঙ্গজেব ভাইদের হত্যা করেন। শুরুটা হয় মুরাদকে দিয়ে। অথচ এ মুরাদই মসনদ দখলে ছিলেন তাঁর পাশে। ক্ষমতা নিয়ে দুই ভাইয়ের অনেক অঙ্গীকার ছিল। কিন্তু ক্ষমতার বাস্তবতা আবেগকে ছুড়ে ফেলে মুহূর্তে। রাতের খাবার খেতেই ডেকেছিলেন মুরাদকে। খাবার টেবিলে মদের আয়োজনও ছিল। সুন্দরী পরিচারিকা ছিলেন দায়িত্বে। মুরাদ খোশমেজাজে এলেন। ভাবলেন, ভাইয়ের সঙ্গে কথা হবে ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে। সিদ্ধান্ত হবে আগামী দিনের মুঘল সামাজ্যের বিস্তার নিয়ে। সাহসী মুরাদ ছিলেন অনেকটা একরোখা। তরবারি হাতে থাকলে তাকে বন্দী করা ছিল কঠিন। তাই কৌশলের আশ্রয় নেন আওরঙ্গজেব। ডিনার টেবিলে সুন্দরীদের কাজ ছিল মুরাদের গ্লাস খালি হতে না দেওয়া। পান করতে করতে মাতাল হয়ে ওঠেন মুরাদ। নারী পরিচারিকা তাকে ধরে ধরে তাঁবুতে নিয়ে যান। তার ওপর দায়িত্ব ছিল মুরাদ ঘুমিয়ে পড়লে তরবারি সরিয়ে ফেলার। মুরাদের সঙ্গে কোনো অস্ত্র রাখা যাবে না। অস্ত্র ও সৈন্যহীন মুরাদ গভীর ঘুমে তলিয়ে যান। ঘুম থেকে জেগে দেখেন তাকে ঘিরে রেখেছে সেনারা। অস্ত্রহীন মুরাদ বন্দী হন। একটি হত্যাকান্ডের অপরাধে প্রথমে পাঠানো হয় কারাগারে। তারপর বিচার যায় কাজীর দরবারে। কাজী সাহেব বিচার করলেন বাদশাহর মেজাজ বুঝে। রায় হলো মৃত্যুদন্ড।

ক্ষমতার লড়াই থেকে মুরাদ সরে গেলেন। সামনে বড় বাধা শুধুই দারাশিকো। মুরাদকে সরিয়ে নজর দেন দারাশিকোর দিকে। দারা যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পালাতে থাকেন। বারবার এলাকা বদল করে কঠিনতম সময়ে আশ্রয় নেন মালিক জিওয়ান নামের এক বেলুচ সর্দারের। একদিন সম্রাট শাহজাহানের দরবারে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছিলেন এই মালিক জিওয়ান। দারা কৌশলে তাকে রক্ষা করেন। সেই কৃতজ্ঞতা থেকে আশ্রয় দেন দারাকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই বিশ^াস রাখলেন না। বিশ^াসঘাতকরা পরে দারাকে তুলে দেয় আওরঙ্গজেবের সৈন্যদের কাছে।

ক্ষমতা সব সময় নিষ্ঠুর। মুঘলদের ক্ষমতার অন্দরমহল সব সময় ভয়াবহ ছিল। দারা এবং তার ১৪ বছর বয়সী ছেলেকে আটক করা হয়। তারপর তাদের দিল্লিতে ঘোরানো হয় চর্মরোগে আক্রান্ত হাতির পিঠে চড়িয়ে। খারাপভাবে অপদস্থ করা হয়। শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া। দারাকে নাস্তিক সাব্যস্ত করে মৃত্যুদ- দেওয়া হয়। এ বিচার নিয়ে দরবার বিভক্ত ছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না দারার। নিষ্ঠুরতা এখানেই থামল না। দারার আরেক ছেলেকে হত্যা করা হয় বিষ প্রয়োগে। আওরঙ্গজেব ছাড় দেননি ভাই সুজাকেও। শাহ সুজা ছিলেন বাংলা বিহার উড়িষ্যার শাসনক্ষমতার দায়িত্বে। খাজুয়া যুদ্ধে সুজার পরাজয় হয়। সুজা প্রথমে বাংলা পরে আরাকানে পালিয়ে যান। যাওয়ার পথে তিনি চট্টগ্রামে কিছু দিন অতিবাহিত করেন। মগরাই তাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে আরাকানে নিয়ে যায়। পরে তাদের সঙ্গে মতবিরোধ হলে হত্যা করে। সম্রাট শাহজাহানের তিন পুত্রকে নিষ্ঠুর পরিণতি বরণ করে নিতে হয়। আরেক পুত্র টানা ক্ষমতা ভোগ করেন।

দিল্লি গেলে আমি নিজামুদ্দিনে যাই। একবার অনেক রাতে নিজামুদ্দিনে গিয়েছিলাম জিয়ারত করতে। পরিবেশটা আমার ভালো লাগে না। আজমিরের পরিবেশও একই। নিজামুদ্দিনের জিয়ারতের সময় মনে হলো সম্রাট শাহজাহান-কন্যা জাহানারার কথা। তিনি এখানেই শায়িত আছেন। জাহানারা বিয়ে করেননি। গভীর একটা প্রেম ছিল। সেই প্রেমিককে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেন প্রেমের অমর অধ্যায় রচনাকারী তাজমহলের স্রষ্টা শাহজাহান। কাঠের পাটাতনে পেরেক ঠুকিয়ে হত্যা করা হয় জাহানারার প্রেমিককে। চিৎকার করে কাঁদলেন জাহানারা। তারপর নীরব হয়ে যান। বাবার বিরুদ্ধে টুঁশব্দ করেননি। বরং বন্দী শাহজাহানের পাশে পুরো সময় কাটিয়েছেন সেবাযত্ন করে। জাহানারার জন্য প্রার্থনা করলাম। এ জগৎসংসার বড় রহস্যময়। হিসাব-নিকাশের খাতা অনেক দীর্ঘ। মুহূর্তেই তছনছ হয়ে যায় সবকিছু। কিছুই থাকে না। মাটির দেহ মিশে যায় একসময়। দুনিয়ার কোনো ক্ষমতাবান টিকে থাকে না। মিছে একটা অহংকার নিয়ে সবাই থাকে। শেখ সাদি লিখেছেন, ‘মানুষ এমনভাবে জীবনযাপন করে যেন কখনো মরতে হবে না। আবার এমনভাবে মরে যায় যেন কখনই বেঁচে ছিল না।’ ক্ষমতার কোনো অহংকারী যুগ থাকতে পারে না।

সামান্য ধূলিঝড়ে দম্ভ চুরমার হয়ে যায়। নিভে যায় হিংসা, ঈর্ষার অনল। শাহজাহান কি ভেবেছিলেন আদরের পুত্র বন্দী করবে তাকে? বেনজির কি ভেবেছিলেন স্নেহের ভাতিজি ফাতিমা তাকে ভাই হত্যার কাঠগড়ায় আনবেন একদিন? সুরা আলে ইমরানের ১৪০ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘মানুষের মধ্যে এই দিনগুলির (সুদিন দুর্দিন বা জয়-পরাজয়) পর্যায়ক্রমে আমি আবর্তন ঘটাই।’ সুরা আরাফের ১৩৭ নম্বর আয়াতে এ ব্যাপারে আরও পরিষ্কার ব্যাখ্যা রয়েছে- ‘আল্লাহ রব্বুল আলামিন ধৈর্যধারণকারী বনি ইসরাইলকে ভূখন্ডের মালিক করে দিয়েছেন। আর ধ্বংস করেছেন ফেরাউন, তার জাতি, শিল্পকর্ম, উঁচু প্রাসাদ সবকিছু।’ আল্লাহ কোনো বাড়াবাড়িই পছন্দ করেন না। সব দাম্ভিকতার অবসান ঘটান নিষ্ঠুরভাবে। ক্ষমতা একটা ঠুনকো বিষয়। করোনা প্রমাণ করে দিয়ে গেছে আজ আছি কাল নেই।

কাচের এ দুনিয়ায় ক্ষমতা নিয়ে বাহাদুরির কিছু নেই। ছোট্ট একটি ঢিলে সব শেষ হয়ে যাবে। এ লেখা শেষ করছি মহানবী (সা.)-এর বিদায় হজের একটি লাইন দিয়ে। নবীজি বলেছেন, ‘সাবধান! ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করবে না। কেননা তোমাদের পূর্ববর্তী লোকেরা ধর্মীয় বিষয়ে বাড়াবাড়ি করার কারণে ধ্বংস হয়ে গেছে।’ ইসলাম শান্তির ধর্ম। অশান্তির অনল জ্বালিয়ে ইসলাম কায়েম হয় না। বরং আমাদের অর্জিত অসাম্প্রদায়িকতা নষ্ট হয়। তাই শান্তি ও স্থিতি ধরে রাখতে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। আইন কেউ হাতে তুলে নিলে অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা