শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কাচের দুনিয়াতে ঠুনকো ক্ষমতা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কাচের দুনিয়াতে ঠুনকো ক্ষমতা

‘তুমি দিন থাকিতে দিনের সাধন কেন করলে না

সময় গেলে সাধন হবে না’

-ফকির লালন শাহ

হিসাব-নিকাশের ক্ষণগুলো ভীষণ জটিল। সম্পর্কের বাঁধনগুলো আলগা হয়ে যায় স্বার্থের কঠিনতম অধ্যায়ে। সুখের সময়ের পরশ সবাই নেয়। খারাপ সময়ে কেউ কারও নয়। বিপদে পড়লে মানুষ টের পায় আপন-পর। আমার এক বন্ধু বললেন, খারাপ সময়ে দেখেছি কেউ খোঁজ নেয় না। কারও বিপদ দেখলে আড়াল থেকে নীরব আনন্দ প্রকাশ করে। আসলেই তাই। আপনজন বোঝা যায় খারাপ সময়ে। পরীক্ষিত মানুষকে দূরে ঠেলে দেওয়ার খেসারত ভালো হয় না। সব কিছু নিয়ে অতিরিক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষাও মানুষের দূরত্ব বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু ক্ষমতা বড় নিষ্ঠুর। আপন-পর বোঝে না। ক্ষমতাকালে কাছে থাকে শুধুই চাটুকাররা। বেনজির ভুট্টো ক্ষমতায় থাকাকালে একবার ডাকলেন তার রাজনৈতিক শিক্ষক ড. গোলাম হোসেনকে। এ মানুষটি স্পষ্ট কথা বলতেন। কে খুশি আর মন খারাপ করবে চিন্তা করতেন না। বেনজির জানতে চাইলেন, জুলফিকার আলী ভুট্টোর সঙ্গে তার মেয়ের কী পার্থক্য দেখছেন? জবাবে ড. গোলাম হোসেন বললেন, বাদ দিন এসব আলোচনা এই সময়ে। বেনজির আবার বললেন, প্লিজ বলুন, আমি শুনতে চাই। ড. গোলাম হোসেন চুপ হয়ে গেলেন। তারপর বললেন, ‘জুলফিকার আলী ভুট্টোর শাসনামলে আমরা মিথ্যা কথা বলতে ভয় পেতাম। এখন আপনার সামনে সত্য বলতে ভয় পাই।’ বেনজির থতমত খেলেন। এমন বক্তব্য আশা করেননি। কথা আর বাড়ালেন না। এ ঘটনার অনেক বছর পর ফাতিমা ভুট্টো সাক্ষাৎ করলেন গোলাম হোসেনের সঙ্গে। পিতা মুর্তজা ভুট্টোর পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষুব্ধ, ব্যথিত ফাতিমা। ফুফুর প্রতি তিক্ততার শেষ ছিল না। গোলাম হোসেন বললেন, দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একবার আমাকে কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় ডাকা হয়েছিল। দেখতে পেলাম, চারদিকে নবাগত মোসাহেবরা বসে আছে। তাদের সামনেই বললাম, বেনজির সাহেবা! আপনার লোকেরা যে চাকরি, টেন্ডার বিক্রি করছে, আপনি কি জানেন? জবাবে বেনজির বললেন, ‘ওঃ ডক্টর! আপনি আগের দিনের মানুষ। এখন নতুন যুগ। এই সময়ে নওয়াজ শরিফের সঙ্গে আমাদের পাল্লা দিয়ে চলতে হবে।’ জবাবে ড. হোসেন বললেন, আপনি কি মনে করেন অর্থ দিয়ে বিশ্বাসযোগ্যতা কিনতে পারবেন? আপনি তা কোনোভাবেই পারবেন না।

জুলফিকার আলী ভুট্টোর নাতনি ফাতিমা ভুট্টোর বইতে গোলাম হোসেনের সেই কথাগুলো আছে। ফাতিমা মনে করেন, ক্ষমতা আর আসিফ আলী জারদারির কান্ডকীর্তি বদলে দিয়েছিল তার ফুফুকে। কাচের তৈরি দাম্ভিকতায় ছিল বাস। ফাতিমা কঠোর সমালোচনা করেন বেনজির ও তার স্বামী আসিফ আলী জারদারির। দুঃখ করেছেন, ভাই মুর্তজা ও মা নুসরাতের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আচরণে। দুনিয়ার কোনো ক্ষমতার আপন-পর নেই। বেনজির ক্ষমতায় থাকাকালে মুর্তজা মারা যান পুলিশের গুলিতে। এ ঘটনায় হতভম্ভ হয়ে যান মা নুসরাত ভুট্টো। কেমন করে কী হলো বুঝতে বুঝতেই ভুট্টো পরিবার তছনছ হয়ে গেল। বিশাল দূরত্ব তৈরি হয়ে গেল পরিবারের মাঝে। জুলফিকার আলীর সমর্থকরা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে গেল। আর ছোটবেলায় যে ফুফুর আদরে বেড়ে ওঠা তাকে ক্ষমা করতে পারেননি ফাতিমা। শুধু ফাতিমা নন, তার দাদিও কন্যার প্রতি খুশি ছিলেন না। ক্লিফটন রোডে বেনজিরের বেড়ে ওঠা বাড়িতে একদিন পুলিশি হামলা ও গুলি হয়েছিল। সে সময় বাড়ির অন্দরে ছিলেন নুসরাত ভুট্টো ও মুর্তজার পরিবার। ব্যথিত ক্ষুব্ধ নুসরাত মেয়েকে বলেছিলেন, ক্ষমতার মোহে তুমি অন্ধ হয়ে গেছ। ভুলে গেছ নিজের অতীত। এই দিন থাকবে না। আর মিডিয়াকে নুসরাত বলেন, ‘সে গণতন্ত্রের কথা বলে কিন্তু হয়েছে খুদে একনায়ক।’ মায়ের এসব মন্তব্যে পাল্টা কোনো মন্তব্য করতেন না বেনজির। তবে দূরত্ব কমানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু পারলেন না। বরং দূরত্ব বাড়ল। বেনজিরের ছোট বোন মামলা করলেন ক্লিফটন রোডের বাড়ির মালিকানা নিয়ে। আর চিকিৎসার কথা বলে বেনজির মাকে নিয়ে গেলেন মুর্তজার সন্তানদের কাছ থেকে। আমেরিকা ঘুরিয়ে দুবাইতে রাখেন। আরাম-আয়েশের কমতি ছিল না। কিন্তু মায়ের মন আর পেলেন না। মেয়ের বাড়িতে থাকলেও স্তব্ধ হয়ে কথা বলতেন না। চিকিৎসকরা বললেন, মনের গভীরে কোনো ক্ষত থেকেই তিনি স্তব্ধ হয়ে গেছেন। বেনজির চেষ্টা করলেন অনেক। মায়ের পাশে থাকতেন। কিন্তু কিছু হলো না। হায়! এই জীবনের গতিবাঁকে কত কি রহস্য থাকে। সে রহস্য কেউই ভেদ করতে পারে না। জিয়াউল হকের বিরুদ্ধে মা ও মেয়ের আন্দোলন দুনিয়া কাঁপিয়ে দিয়েছিল। অথচ ভুট্টোর ওয়ারিশ প্রশ্নে লন্ডভন্ড হয়ে যায় সব।

ইতিহাস সব সময় নিষ্ঠুর। ক্ষমতার রাজনীতি মানুষকে বদলে দেয়। মুঘল বাদশাহরা ক্ষমতা নিতেন এক ভাই আরেক ভাইকে হত্যা করে। মার্কিন ইতিহাসবিদ অড্রে ট্রাশকার গবেষণায় আওরঙ্গজেবের অনেক নিষ্ঠুরতাই বেরিয়ে আসে। বাদশাহদের মধ্যে তিনি ধর্মকর্ম বেশি করতেন। দীর্ঘ সময় শাসন করেছেন। বাড়িয়েছেন মুঘল সাম্রাজ্যের সীমানা। চলতেন নিয়ম মেনে। রাজকোষের অর্থ ব্যয়ে সতর্ক থাকতেন। মদপান করতেন না। শুধু প্রেমের কারণে একবার মদের পেয়ালা হাতে নিয়েছিলেন। পান করতে হয়নি। প্রেমিকার নাম ছিল হীরা বাই জাহানাবাদী। তার সঙ্গে সাক্ষাতের পর হারিয়ে ফেলেন। একবার চাচির সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে হীরা বাইকে খুঁজে পান। নতুন করে হীরা বাইকে দেখে হৃদয়ে জ্বলে ওঠে পুরনো তুষের আগুন। বললেন ভালোবাসার কথা। বিশ^াস-অবিশ^াসের দোলায় হীরা বাই। রাজকুমারদের ভালোবাসার মেয়াদ এক রাতের বেশি থাকে না। কিন্তু আওরঙ্গজেব ছিলেন প্রেমের বাদশাহ শাহজাহানপুত্র। কঠোরতার সব খোলস থেকে বেরিয়ে এলেন। সত্যিকারের ভালোবাসলে প্রমাণ চান হীরা বাই। আসরের লোক ছিলেন না আওরঙ্গজেব। তার পরও ভালোবাসার প্রমাণ দিতে মদের পেয়ালা হাতে নেন। হীরা বাই থামিয়ে দিলেন সম্রাটকে। বললেন, আর না, অনেক হয়েছে। তারপর অশ্রুর বন্যায় ভেসে প্রেমের সিংহাসনে ঠাঁই দিলেন দিল্লির বাদশাহকে। কিন্তু এ প্রেমের কাহিনি বেশি দূর যায়নি। কিছুদিন পরই হীরা বাই অল্প বয়সে মারা যান। থেমে যায় আওরঙ্গজেবের প্রেমের অধ্যায়। জীবনের শেষ দিনগুলোয় আওরঙ্গজেব ছিলেন স্ত্রী উদয়পুরীর সঙ্গে। ছোট ছেলে কামবাখাশ তাদের সঙ্গে থাকতেন। ১৭০৭ সালে আওরঙ্গজেরের মৃত্যুর কয়েক মাস পর উদয়পুরীও মৃত্যুবরণ করেন। আর আওরঙ্গজেবকে দাফন করা হয় মহারাষ্ট্রের খুলদাবাদে একটি কাঁচা সাধারণ কবরে। মুঘল সম্রাটদের সাদামাটা কবরের নজির নেই। আওরঙ্গজেবের বাবা-মায়ের কবর তাজমহলে। কিন্তু সেই আওরঙ্গজেব অছিয়ত করেন তাকে যেন শায়িত করা হয় সাধারণ কবরে।

আওরঙ্গজেবের বোন জাহানারার দাফন হয়েছিল দিল্লির নিজামুদ্দিনে। মৃত্যুর আগে তিনিও দাফনের স্থান পছন্দ করে অছিয়ত করেন। এই জাহানারা ছিলেন বাবার বন্দীজীবনের সঙ্গী। শাহজাহানপুত্রদের মধ্যে তখন ক্ষমতার তীব্র লড়াই। বাবাকে বন্দী করে আওরঙ্গজেব ভাইদের হত্যা করেন। শুরুটা হয় মুরাদকে দিয়ে। অথচ এ মুরাদই মসনদ দখলে ছিলেন তাঁর পাশে। ক্ষমতা নিয়ে দুই ভাইয়ের অনেক অঙ্গীকার ছিল। কিন্তু ক্ষমতার বাস্তবতা আবেগকে ছুড়ে ফেলে মুহূর্তে। রাতের খাবার খেতেই ডেকেছিলেন মুরাদকে। খাবার টেবিলে মদের আয়োজনও ছিল। সুন্দরী পরিচারিকা ছিলেন দায়িত্বে। মুরাদ খোশমেজাজে এলেন। ভাবলেন, ভাইয়ের সঙ্গে কথা হবে ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে। সিদ্ধান্ত হবে আগামী দিনের মুঘল সামাজ্যের বিস্তার নিয়ে। সাহসী মুরাদ ছিলেন অনেকটা একরোখা। তরবারি হাতে থাকলে তাকে বন্দী করা ছিল কঠিন। তাই কৌশলের আশ্রয় নেন আওরঙ্গজেব। ডিনার টেবিলে সুন্দরীদের কাজ ছিল মুরাদের গ্লাস খালি হতে না দেওয়া। পান করতে করতে মাতাল হয়ে ওঠেন মুরাদ। নারী পরিচারিকা তাকে ধরে ধরে তাঁবুতে নিয়ে যান। তার ওপর দায়িত্ব ছিল মুরাদ ঘুমিয়ে পড়লে তরবারি সরিয়ে ফেলার। মুরাদের সঙ্গে কোনো অস্ত্র রাখা যাবে না। অস্ত্র ও সৈন্যহীন মুরাদ গভীর ঘুমে তলিয়ে যান। ঘুম থেকে জেগে দেখেন তাকে ঘিরে রেখেছে সেনারা। অস্ত্রহীন মুরাদ বন্দী হন। একটি হত্যাকান্ডের অপরাধে প্রথমে পাঠানো হয় কারাগারে। তারপর বিচার যায় কাজীর দরবারে। কাজী সাহেব বিচার করলেন বাদশাহর মেজাজ বুঝে। রায় হলো মৃত্যুদন্ড।

ক্ষমতার লড়াই থেকে মুরাদ সরে গেলেন। সামনে বড় বাধা শুধুই দারাশিকো। মুরাদকে সরিয়ে নজর দেন দারাশিকোর দিকে। দারা যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পালাতে থাকেন। বারবার এলাকা বদল করে কঠিনতম সময়ে আশ্রয় নেন মালিক জিওয়ান নামের এক বেলুচ সর্দারের। একদিন সম্রাট শাহজাহানের দরবারে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছিলেন এই মালিক জিওয়ান। দারা কৌশলে তাকে রক্ষা করেন। সেই কৃতজ্ঞতা থেকে আশ্রয় দেন দারাকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই বিশ^াস রাখলেন না। বিশ^াসঘাতকরা পরে দারাকে তুলে দেয় আওরঙ্গজেবের সৈন্যদের কাছে।

ক্ষমতা সব সময় নিষ্ঠুর। মুঘলদের ক্ষমতার অন্দরমহল সব সময় ভয়াবহ ছিল। দারা এবং তার ১৪ বছর বয়সী ছেলেকে আটক করা হয়। তারপর তাদের দিল্লিতে ঘোরানো হয় চর্মরোগে আক্রান্ত হাতির পিঠে চড়িয়ে। খারাপভাবে অপদস্থ করা হয়। শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া। দারাকে নাস্তিক সাব্যস্ত করে মৃত্যুদ- দেওয়া হয়। এ বিচার নিয়ে দরবার বিভক্ত ছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না দারার। নিষ্ঠুরতা এখানেই থামল না। দারার আরেক ছেলেকে হত্যা করা হয় বিষ প্রয়োগে। আওরঙ্গজেব ছাড় দেননি ভাই সুজাকেও। শাহ সুজা ছিলেন বাংলা বিহার উড়িষ্যার শাসনক্ষমতার দায়িত্বে। খাজুয়া যুদ্ধে সুজার পরাজয় হয়। সুজা প্রথমে বাংলা পরে আরাকানে পালিয়ে যান। যাওয়ার পথে তিনি চট্টগ্রামে কিছু দিন অতিবাহিত করেন। মগরাই তাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে আরাকানে নিয়ে যায়। পরে তাদের সঙ্গে মতবিরোধ হলে হত্যা করে। সম্রাট শাহজাহানের তিন পুত্রকে নিষ্ঠুর পরিণতি বরণ করে নিতে হয়। আরেক পুত্র টানা ক্ষমতা ভোগ করেন।

দিল্লি গেলে আমি নিজামুদ্দিনে যাই। একবার অনেক রাতে নিজামুদ্দিনে গিয়েছিলাম জিয়ারত করতে। পরিবেশটা আমার ভালো লাগে না। আজমিরের পরিবেশও একই। নিজামুদ্দিনের জিয়ারতের সময় মনে হলো সম্রাট শাহজাহান-কন্যা জাহানারার কথা। তিনি এখানেই শায়িত আছেন। জাহানারা বিয়ে করেননি। গভীর একটা প্রেম ছিল। সেই প্রেমিককে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেন প্রেমের অমর অধ্যায় রচনাকারী তাজমহলের স্রষ্টা শাহজাহান। কাঠের পাটাতনে পেরেক ঠুকিয়ে হত্যা করা হয় জাহানারার প্রেমিককে। চিৎকার করে কাঁদলেন জাহানারা। তারপর নীরব হয়ে যান। বাবার বিরুদ্ধে টুঁশব্দ করেননি। বরং বন্দী শাহজাহানের পাশে পুরো সময় কাটিয়েছেন সেবাযত্ন করে। জাহানারার জন্য প্রার্থনা করলাম। এ জগৎসংসার বড় রহস্যময়। হিসাব-নিকাশের খাতা অনেক দীর্ঘ। মুহূর্তেই তছনছ হয়ে যায় সবকিছু। কিছুই থাকে না। মাটির দেহ মিশে যায় একসময়। দুনিয়ার কোনো ক্ষমতাবান টিকে থাকে না। মিছে একটা অহংকার নিয়ে সবাই থাকে। শেখ সাদি লিখেছেন, ‘মানুষ এমনভাবে জীবনযাপন করে যেন কখনো মরতে হবে না। আবার এমনভাবে মরে যায় যেন কখনই বেঁচে ছিল না।’ ক্ষমতার কোনো অহংকারী যুগ থাকতে পারে না।

সামান্য ধূলিঝড়ে দম্ভ চুরমার হয়ে যায়। নিভে যায় হিংসা, ঈর্ষার অনল। শাহজাহান কি ভেবেছিলেন আদরের পুত্র বন্দী করবে তাকে? বেনজির কি ভেবেছিলেন স্নেহের ভাতিজি ফাতিমা তাকে ভাই হত্যার কাঠগড়ায় আনবেন একদিন? সুরা আলে ইমরানের ১৪০ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘মানুষের মধ্যে এই দিনগুলির (সুদিন দুর্দিন বা জয়-পরাজয়) পর্যায়ক্রমে আমি আবর্তন ঘটাই।’ সুরা আরাফের ১৩৭ নম্বর আয়াতে এ ব্যাপারে আরও পরিষ্কার ব্যাখ্যা রয়েছে- ‘আল্লাহ রব্বুল আলামিন ধৈর্যধারণকারী বনি ইসরাইলকে ভূখন্ডের মালিক করে দিয়েছেন। আর ধ্বংস করেছেন ফেরাউন, তার জাতি, শিল্পকর্ম, উঁচু প্রাসাদ সবকিছু।’ আল্লাহ কোনো বাড়াবাড়িই পছন্দ করেন না। সব দাম্ভিকতার অবসান ঘটান নিষ্ঠুরভাবে। ক্ষমতা একটা ঠুনকো বিষয়। করোনা প্রমাণ করে দিয়ে গেছে আজ আছি কাল নেই।

কাচের এ দুনিয়ায় ক্ষমতা নিয়ে বাহাদুরির কিছু নেই। ছোট্ট একটি ঢিলে সব শেষ হয়ে যাবে। এ লেখা শেষ করছি মহানবী (সা.)-এর বিদায় হজের একটি লাইন দিয়ে। নবীজি বলেছেন, ‘সাবধান! ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করবে না। কেননা তোমাদের পূর্ববর্তী লোকেরা ধর্মীয় বিষয়ে বাড়াবাড়ি করার কারণে ধ্বংস হয়ে গেছে।’ ইসলাম শান্তির ধর্ম। অশান্তির অনল জ্বালিয়ে ইসলাম কায়েম হয় না। বরং আমাদের অর্জিত অসাম্প্রদায়িকতা নষ্ট হয়। তাই শান্তি ও স্থিতি ধরে রাখতে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। আইন কেউ হাতে তুলে নিলে অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন
আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ
বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে

৪৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন
দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন

৪৮ মিনিট আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি
অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা