শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০

ইসলামে স্বাধীনতা ও বিজয়ের গুরুত্ব

এম এ মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামে স্বাধীনতা ও বিজয়ের গুরুত্ব

স্বাধীনতা মানব জাতির জন্য মহান আল্লাহর উপহার। ইসলামে স্বাধীনতার গুরুত্ব অপরিসীম। স্বাধীনতা সম্পর্কে ইসলামী দর্শনের মূল কথা হলো মানুষ মানুষের গোলামি করবে না। মানুষ একমাত্র তার সৃষ্টিকর্তার গোলামি করবে। পৃথিবীতে ১ লাখ ২৪ হাজার অথবা ২ লাখ ২৪ হাজার নবী-রসুলের আগমন হয়েছে। তাঁরা সবাই নিজের, দেশ, জাতি তথা মানুষের স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছেন। মানুষের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য নবী-রসুলরা অত্যাচারী শাসকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন।

সব ধরনের দাসত্ব ও পরাধীনতা থেকে মুক্ত করাই ছিল আল্লাহর প্রেরিত নবী-রসুলদের কাজ। জন্মভূমি মক্কায় মুশরিকদের জুলুমে অতিষ্ঠ হয়ে রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মদিনায় হিজরত করেন। মদিনায় সংগঠিত হয়ে মক্কাকে অবিশ্বাসীদের কবল থেকে মুক্ত করেন। সবাইকে উপভোগ করতে দেন মক্কা বিজয় তথা স্বাধীনতার প্রকৃত আনন্দ। বিজয় সম্পর্কে আল কোরআনে দুটি সুরা রয়েছে। একটি সুরা ফাতাহ বা বিজয়, আরেকটি সুরা আন নাসর বা মুক্তি ও সাহায্য। বিজয়ের যে আনন্দ তা আল্লাহর শুকরিয়া, আল্লাহর পবিত্রতা ও বড়ত্ব বর্ণনার মাধ্যমেই প্রকাশ করার শিক্ষা ইসলাম আমাদের দেয়। যারা রাষ্ট্রের স্বাধীনতা অর্জন বা সুরক্ষার জন্য অবদান রাখেন তাদের মর্যাদাও ঘোষণা করেছেন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। একাধিক হাদিসে তিনি মুসলমানদের তাদের মাতৃভূমির সীমান্ত পাহারা দেওয়ার মর্যাদা বর্ণনা করেছেন। এক হাদিসে তিনি শত্রুর আক্রমণ থেকে মাতৃভূমি রক্ষায় এক রাত পাহারা দেওয়াকে এক মাস নফল নামাজ ও রোজার চেয়ে উত্তম বলে গণ্য করেছেন। ইসলামে নামাজ ও রোজার মর্যাদা অপরিসীম। মাতৃভূমির সুরক্ষাকে সে মর্যাদার অনুষঙ্গ করা হয়েছে। ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী শত্রুদের দ্বারা আক্রান্ত হলে যেমন সে আক্রমণ প্রতিহত করা প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য তেমন মাতৃভূমি আক্রান্ত হলেও তা রক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর ফরজ। মক্কাবাসী যখন রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে মক্কা ছাড়তে বাধ্য করে তখনো জন্মভূমির মায়া ছাড়তে পারছিলেন না তিনি। মক্কার প্রতি ভালোবাসায় তাঁর হৃদয়ে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। মদিনায় যাওয়ার সময় পেছন ফিরে বারবার মক্কার দিকে তাকাচ্ছিলেন আর বলছিলেন, ‘আল্লাহর কসম! হে মক্কা, নিশ্চয়ই তুমি সবচেয়ে প্রিয় ও পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম স্থান। আমাকে যদি এখান থেকে বের করে না দেওয়া হতো আমি কিছুতেই তোমাকে ছেড়ে যেতাম না।’ তিরমিজি। মদিনায় হিজরতের পর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পিতৃভূমি মক্কার কথা ভোলেননি। হিজরত করার পর মদিনাকে নিজের দেশ হিসেবে গণ্য করে মদিনার সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। ধর্মবর্ণনির্বিশেষে মদিনার সব নাগরিককে নিয়ে এর সুরক্ষার জন্য অনেক যুদ্ধও করেছেন। ঐতিহাসিক মদিনা সনদের অন্যতম মৌলিক ধারা ছিল মদিনা আক্রান্ত হলে সব নাগরিক ঐক্যবদ্ধভাবে তা প্রতিহত করবে। সর্বশক্তিমান আল্লাহ মানুষের জন্মগত বৈশিষ্ট্য ও চাহিদার উপযোগী ভূখন্ডে তার জন্মের ব্যবস্থা করেছেন বলে আমরা সারা বিশ্বে ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলের অধিবাসী হয়েছি। যে যে অঞ্চলের অধিবাসী তাকে সে অঞ্চলে স্বাধীনভাবে বিচরণ করার লক্ষ্যে প্রাকৃতিক নিয়মে সে অঞ্চল তাকে স্বাধীন ভূখ- হিসেবে দান করা হয়েছে। যতক্ষণ একে অন্যকে অত্যাচার করার মাধ্যমে সে স্বভাবজাত স্বাধীনতা ছিনিয়ে নেওয়া না হয় ততক্ষণ সে অঞ্চলটি তার জন্য স্বাধীন ভূখ- হিসেবে বিবেচিত হয়। একটি স্বাধীন ভূখন্ডের স্বাধীনতার প্রথম বৈশিষ্ট্য হলো নিরাপত্তা। সে জন্য হজরত ইবরাহিম (আ.) যখন মক্কাকে নিজ নগর হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন তখন সে ভূখন্ডের জন্য প্রথম যে দোয়াটি করেছিলেন তা হলো নিরাপত্তার দোয়া। এ দোয়ার বিষয়টি উল্লেখ করতে গিয়ে আল্লাহ বলেন, ‘স্মরণ কর সেই সময়ের কথা যখন ইবরাহিম বলেছিল, হে আমার প্রতিপালক! তুমি এ নগরীর নিরাপত্তা দান কর।’ সুরা বাকারা, আয়াত ১২৬। কোরআনে বর্ণিত নিরাপত্তার অর্থ ব্যাপক। একটি নগরী বা দেশের চারদিকে শুধু পাহারা রাখার নামই নিরাপত্তা নয় বরং ওই ভূখন্ডে  বসবাসকারী প্রতিটি পক্ষ অন্য পক্ষের কাছে নিরাপদ থাকার নামই নিরাপত্তা। এক পক্ষ অন্য পক্ষকে ঝুঁঁকি মনে করলে তখন এক পক্ষ অন্য পক্ষকে ঘায়েল করার আত্মঘাতী কাজে লিপ্ত হয়ে যায়, অন্যদিকে এই ফাঁকে আল্লাহ -প্রদত্ত নিয়ামত স্বাধীনতা লুণ্ঠিত হয়ে যায়। স্বাধীনতার সুরক্ষার জন্য যা খুবই জরুরি তা হলো পারস্পরিক জুলুম পরিহার করা। ঐক্যবদ্ধ অবস্থান অটুট রাখা। আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘আমি এসব জনপদ ধ্বংস করে দিয়েছি যখন তারা পারস্পরিক জুলুম শুরু করে দিয়েছে।’ সুরা কাহাফ, আয়াত ৫৯। মানবীয় দুর্বলতার সুযোগে পারস্পরিক জুলুম যখন প্রতিশোধস্পৃহা জাগিয়ে তোলে তখন জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট হয়, স্বাধীনতান্ডসার্বভৌমত্ব বিপদাপন্ন হয়। এ জন্যই রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মক্কা বিজয়ের পর মক্কার অধিবাসীদের মধ্যে একে অন্যকে  ঝুঁকি মনে করার প্রবণতা সৃষ্টি হওয়া থেকে দূরে রাখা এবং নিরাপত্তাবোধ সৃষ্টির লক্ষ্যে ঘোষণা দেন, ‘আজকে কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই।’ অর্থাৎ অতীতের ঘটনাকে কেন্দ্র করে অনৈক্য সৃষ্টি করে এ ভূখন্ডের ক্ষতিসাধন ও অর্জিত স্বাধীনতার ক্ষতি হয় সে রকম কোনো কাজ করা যাবে না। মহান আল্লাহ আমাদের শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের শান্তিতে রাখুন। তাদের জান্নাতের সুশীতল ছায়া দান করুন।

 

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টি-লঘুচাপ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি-লঘুচাপ নিয়ে নতুন বার্তা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মোংলায় মুক্তিযুদ্ধের বিদেশি বন্ধু ফাদার রিগনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
মোংলায় মুক্তিযুদ্ধের বিদেশি বন্ধু ফাদার রিগনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে ট্রাম্প-পুতিন সম্ভাব্য বৈঠক: আমন্ত্রণ পেলে যাবেন জেলেনস্কি
বুদাপেস্টে ট্রাম্প-পুতিন সম্ভাব্য বৈঠক: আমন্ত্রণ পেলে যাবেন জেলেনস্কি

৩৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইযোদ্ধাদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
জুলাইযোদ্ধাদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে জাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জোবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে জাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সৃজনশীল ও কার্যকর বই বিক্রয় কৌশল’ নিয়ে কর্মশালা
‘সৃজনশীল ও কার্যকর বই বিক্রয় কৌশল’ নিয়ে কর্মশালা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশ থেকে দুর্নীতিকে বিতাড়িত করতে চাই: রেজাউল করিম
দেশ থেকে দুর্নীতিকে বিতাড়িত করতে চাই: রেজাউল করিম

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ ও জরিমানা
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ ও জরিমানা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা
সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে দেশে ফিরলেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা
মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে দেশে ফিরলেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চোট কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফিরছেন দেম্বেলে
চোট কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফিরছেন দেম্বেলে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি
বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেমির স্বপ্ন বাঁচাতে টাইগ্রেসদের প্রয়োজন ২০৩ রান
সেমির স্বপ্ন বাঁচাতে টাইগ্রেসদের প্রয়োজন ২০৩ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে মাগুরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে মাগুরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স
যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে
ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা
খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন
আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে