শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

আপনার কি একটি ‘পদক’ প্রয়োজন?

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
আপনার কি একটি ‘পদক’ প্রয়োজন?

বাংলাদেশে ফেব্রুয়ারি মাস এলেই এক নীরব খেলা শুরু হয়। খেলাটির নাম দেওয়া যায় পদক পদক খেলা। এ খেলার সূচনা হয় বাংলা একাডেমি পুরস্কারের মাধ্যমে, এরপর একে একে একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার, বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার, বেগম রোকেয়া পদক ইত্যাদি। আজকাল কোন মন্ত্রণালয় কখন কোন পদক দিচ্ছে তার খোঁজখবর রাখাই দুরূহ। এ জন্য একটা মন্ত্রণালয় খোলা যেতে পারে। প্রতি বছরই পদক নিয়ে কিছু কৌতুক হয়। এমন ব্যক্তি আচমকা পদক পান তিনি নিজেও চমকে যান। গত বছরের কথাই ধরা যাক। গত বছর স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া এক ব্যক্তি নিজেই চমকে উঠলেন। গণমাধ্যমে বললেন, ‘পুরস্কার পেয়ে আমি খুব খুশি। কিন্তু কেন পেলাম জানি না। হয়তো মন্ত্রণালয় আমার নাম পাঠিয়েছে।’ তীব্র সমালোচনার মুখে শেষ পর্যন্ত ওই ব্যক্তির নাম পদক তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়। উনি নিতান্তই ভদ্রলোক এবং ভালোমানুষ। তাই অকপটে তার সীমাবদ্ধতা বলেছেন। কিন্তু সমাজে এমন মানুষ আছেন যাদের নাম প্রথমে পদক তালিকায় থাকে না, পরে দেনদরবার এবং তদবির করে নিজেকে তালিকার মধ্যে ঢুকিয়ে ফেলেন। বাংলাদেশে যে পদকগুলো বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেওয়া হচ্ছে তা সবই যে ‘অযোগ্য’দের হাতে যাচ্ছে তা নয়, কিন্তু দু-একটি এমন বিভ্রাট হচ্ছে তাতে যাদের মর্যাদার স্বীকৃতি হিসেবে পদক দেওয়া হচ্ছে তাদের বরং মর্যাদাহানিই ঘটছে। বলা হয়, এমন একজন ব্যক্তিকে স্বীকৃতিসূচক পুরস্কার দেওয়া হোক যাতে ওই পুরস্কার বা পদকটিই সম্মানিত হয়। কিন্তু এখন পদক প্রাপ্তির জন্য হঠাৎ এমন ব্যক্তিকে বেছে নেওয়া হয় যাতে পদকই লজ্জায় মুখ লুকোয়। বাংলাদেশে এখন পদকের জন্য যোগ্য ব্যক্তিকে খোঁজা হয় না। ‘যোগ্য ব্যক্তি’ নানা কসরতে পদকদাতাদের কাছে নিজেকে উদ্ভাসিত করার এক অদ্ভুত খেলায় মেতে ওঠেন।

বাংলাদেশে পদক খেলার সূচনা করে বাংলা একাডেমি। বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারের নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে এ দেশে পদক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সূচনা হয়। কয়েক বছর আগের ঘটনা। বাংলা একাডেমি পুরস্কার ঘোষিত হলো। প্রবন্ধে যিনি পুরস্কার পেলেন তাকে চিনতে পারলাম না। বইমেলায় গিয়ে ঘুরে তার একটিও প্রবন্ধ বই খুঁজে পেলাম না। আমি নাছোড়বান্দা। পরে বাংলা একাডেমির এক সুহৃদ বন্ধু তার একটি প্রবন্ধগ্রন্থ আমার হাতে তুলে দিলেন। আধুনিক কৃষি পদ্ধতি নিয়ে তিনি প্রবন্ধ লিখে প্রবন্ধ সাহিত্যের জন্য বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেয়েছিলেন! বাংলা একাডেমি এ বছর ১০ জনকে সাহিত্য পুরস্কার দিয়েছে। ২০১৮ সালে দিয়েছিল চারজনকে। পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তির নামের পাশে থাকে কোন বিষয়ের জন্য তিনি পদক পেলেন। যেমন কবিতা- মুহাম্মদ সামাদ। এখন প্রশ্ন হলো, কোন কবিতার জন্য কিংবা কোন কাব্যগ্রন্থের জন্য তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেলেন? খুঁজে পেতে দেখলাম বিশ্বের প্রায় সব স্বীকৃত সাহিত্য পুরস্কার দেওয়া হয় বিশেষ গ্রন্থের জন্য অথবা তার সারা জীবনের কর্মকান্ডের জন্য। কিন্তু বাংলা একাডেমি কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার দেয় সেও এক গবেষণার বিষয় বটে।

আমাদের এক অগ্রজ ছড়াকার ছিলেন। করোনা তাকে নিয়ে গেছে। সরকারি চাকরি করলেও অন্তঃপ্রাণ ছিলেন সাহিত্যে। মুখ ভরে পান খেতেন। কথা বলতেন ছড়ায় ছড়ায়। তিনি তার জীবিতকালে প্রতি বছর নভেম্বর এলেই দৌড়ঝাঁপ শুরু করতেন। অনেক ছড়ার বই নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন এখানে-সেখানে। কিন্তু অনেক চেষ্টা-চরিতার্থ করেও তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারটা পকেটে নিতে পারেননি। সত্য-মিথ্যা জানি না, তিনি বিশ্বাস করতেন বাংলা একাডেমির পুরস্কার জোটে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। একটি সাহিত্য পুরস্কার নিয়ে এ ধরনের অভিযোগ অনাকাক্সিক্ষত, অনভিপ্রেত। বাংলা একাডেমি পুরস্কার তাও বিভাগ থাকে যেমন কবিতা, প্রবন্ধ, কথাসাহিত্য ইত্যাদি। কিন্তু একুশে পদক যেন বাজারে ঝোলানো রেডিমেড পাঞ্জাবির মতো। যার সাইজে মিলবে তিনিই গায়ে চড়াবেন। এবার একুশে পদকে ২১ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য তিনজন। শিল্পকলায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য সাতজন, মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য তিনজন। ভাষা ও সাহিত্যের জন্য তিনজন। সাংবাদিকতা, শিক্ষা, গবেষণা এবং অর্থনীতির জন্য একজন করে। গত বছরও দেওয়া হয়েছিল ২১ জনকে। গত বছর নৃত্যে একুশে পদক দেওয়া হয়েছিল, চিকিৎসায় দেওয়া হয়েছিল। প্রতিষ্ঠান হিসেবে ফিশারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউটকে দেওয়া হয়েছিল। এবার চিকিৎসায় কেউ একুশে পদক পেলেন না কেন?

একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে এ প্রশ্ন আমি করতেই পারি। কারণ গত একটা বছর এ দেশের চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা এক বীরত্বপূর্ণ সংগ্রাম করেছেন করোনা মোকাবিলায়। করোনায় মৃত্যুবরণ করা সেই অকুতোভয় স্বাস্থ্যকর্মীরা একুশে পদক পেলে গোটা জাতিই খুশি হতো। এ বছর একুশে পদক পেয়েছেন পাভেল রহমান। সারা জীবন পাভেল রহমানকে চিনে এলাম সাংবাদিক হিসেবে। তিনি একজন ফটোসাংবাদিক হিসেবে আন্তর্জাতিক খ্যাতি এবং পুরস্কার পেয়েছেন। কিন্তু তাকে পুরস্কার দেওয়া হলো শিল্পকলায়। সাংবাদিকতায় একুশে পদক নিয়ে কিছু না বলাই শ্রেয়। কাউকে ছোট করাও আমার এ লেখার উদ্দেশ্য নয়। এবার করোনায় যে গণমাধ্যমকর্মীরা মারা গেলেন তা ছিল আমাদের সাংবাদিকতায় মুক্তিযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় ত্যাগ। তাদের কি আমরা একটা স্বীকৃতি দিতে পারতাম না? একজন নারী সাংবাদিক প্রথমবারের মতো জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হলেন। এটা কি আমাদের সাংবাদিকতায় একটি মাইলফলক নয়?

বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় স্বীকৃতি হলো ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’। এটিই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সম্মানসূচক পুরস্কার। স্বাধীনতা পুরস্কার ইদানীং ব্যাপক, কৌতুক, চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। এবার পুরস্কারের আগেই মনোনয়ন প্রস্তাব আহ্বানসংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সার্কুলারটি আমাকে ব্যাপক আনন্দ দিয়েছে। ওই চিঠিতে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে এবং যারা আগে স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছেন তাদের কাছ থেকে নাম বা প্রস্তাব আহ্বান করা হয়েছে। এটুকু হলে আমার কোনো আপত্তি ছিল না। কিন্তু মো. কামাল হোসেন স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, কেবল নাম দিলেই হবে না, ওই আবেদন একটি নির্ধারিত ছকে পূরণ করে তার ৩০ সেট মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে জমা দিতে হবে। ওই ছক দেখে তো আমার ভিরমি খাওয়ার অবস্থা। নানা তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে ওই ছক। একটি মন্ত্রণালয় এবং বিভাগ কীভাবে বাছাই করবে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য একজন যোগ্য ব্যক্তিকে? একজন স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তির পক্ষে কি আদৌ সম্ভব একজনের নাম প্রস্তাব করে তার সব তথ্য সংগ্রহ করে ৩০ সেট মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া? ফলে বিষয়টির দুই রকম সম্ভাবনা তৈরি করেছে।

প্রথমত. আপনি যদি পুরস্কার পেতে চান তাহলে আপনাকে কোনো মন্ত্রণালয় বা বিভাগের কর্তাব্যক্তির সঙ্গে খাতির করতে হবে। তাদের পটাতে হবে। তারপর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওই ছক আপনাকে পূরণ করতে হবে, ৩০ সেট বানাতে হবে। সচিবের কাছে দিনের পর দিন ধরনা দিয়ে তার অনুমোদন নিতে হবে। কারণ সরকার কাঠামো সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম ধারণা আছে তারা জানেন, কোনো মন্ত্রণালয় বা বিভাগের এ রকম সময় এবং দায় নেই যে তারা একজন যোগ্য মানুষ বা প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করবেন, তাদের কাছ থেকে তথ্য নেবেন, যত্ন করে ছক পূরণ করে জমা দেবেন। একইভাবে যাঁরা অতীতে স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছেন তাঁদের মধ্যে যদি আপনার পরিচিত ঘনিষ্ঠ বা আত্মীয় থাকে তাহলে আপনি তাঁকে ম্যানেজ করে তাঁর একটি সম্মতি স্বাক্ষর নিতে পারেন। অর্থাৎ ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ প্রাপ্তির জন্য আপনাকেই উদ্যোগ নিতে হবে, অন্যথায় আপনি এ পদকের জন্য বিবেচিত হবেন না।

অবশ্য আপনি যদি পদক পেতে চান তাহলে আপনার জন্য সহজ বিকল্প আছে। আপনি একজন প্রভাবশালী ‘দালাল’ বা মিডলম্যান ধরলেন। ওই দালাল আপনার পক্ষে সব কাজ করে দেবেন। আপনি শুধু বসে মুচকি মুচকি হাসবেন। তবে এ জন্য আপনার পকেট ভারী থাকতে হবে। আর এখান থেকেই আমার মাথায় এক উদ্ভাবনী ব্যবসার চিন্তা এলো। এখন যেমন ব্যাংকের ঋণ প্রস্তাব তৈরির জন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে, এনজিওদের জন্য প্রজেক্ট প্রপোজাল লেখার জন্য কনসালটিং ফার্ম রয়েছে। তেমনি পদক পাইয়ে দেওয়ার জন্যও প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠতে পারে। এ প্রতিষ্ঠান পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেবে। বিজ্ঞাপনের ভাষা এ রকম হতে পারে- ‘আপনি কি পদক চান? একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার অথবা অন্য কোনো পদক? আপনার পদক প্রাপ্তির যাবতীয় কাজ আমরা নিখুঁত এবং নির্ভুলভাবে করে দেব। ১০০% গ্যারান্টি। পদক না পেলে মানি ব্যাক।’... এমনকি এ প্রতিষ্ঠান আরেকটু বৃহৎ পরিসরে চিন্তা করতে পারে। ধরা যাক, একজন বাংলা একাডেমির সাহিত্য পুরস্কার চান। ওই প্রতিষ্ঠান তার জন্য কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ লিখে ফেলল। ভালো ঝকঝকে প্রেসে একেবারে আন্তর্জাতিক মানের একটি গ্রন্থ বেরিয়ে গেল দ্রুত সময়ের মধ্যে। ওই গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠানও হতে হবে ব্যাপক জাঁকজমকপূর্ণ, কোনো পাঁচ তারকা হোটেলে। বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হবে কোনো ডাকসাইটে মন্ত্রীকে। লক্ষ্য রাখতে হবে তিনি পদক কমিটির সভাপতি অথবা প্রভাবশালী সদস্য যেন হন। বইয়ের ওপর আলোচক হিসেবে থাকবেন কিছু সুশীল। মনে রাখবেন, দড়ি ছাড়া বলদ যেমন বিপজ্জনক, এখানে ওখানে ছোটাছুটি করে, তেমনি দিকনির্দেশনাহীন সুশীলও ক্ষতিকর। তাই তারা কী বলবে তা আগেই ঠিক করে দিতে হবে। বইয়ের প্রকাশনা উৎসবের খবর যেন সব পত্রপত্রিকা এবং টেলিভিশনে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশিত হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। আরেকটা কথা ভুলবেন না, এটা ডিজিটাল বাংলাদেশ। আপনার বইয়ের প্রচারণা ফেসবুক, ইউটিউবে থাকতেই হবে। ব্যস, আপনি এখন ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ কিংবা ‘একুশে পদক’ প্রাপ্তির জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত। এবার আপনার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করবে পদক কমিটিতে কারা আছেন। তাদের ম্যানেজ করা হবে। অবশেষে পদক পেয়ে আপনি জাতির বিবেকে পরিণত হবেন।

এ রকম একটি ভাবনা আসার কারণ একটাই। তা হলো, এখন যেভাবে পদক বিতরণ হচ্ছে তাতে সত্যিকারের যোগ্য ব্যক্তিদের জন্য পদক প্রাপ্তির দরজা ক্রমে সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। তার মানে এই নয়, যারা পদক বা পুরস্কার পাচ্ছেন তারা অযোগ্য। আমি জানি লজ্জায় এদের অনেকেই মুখ ফুটে বলবেন না, যোগ্য ব্যক্তিদেরও পদকের জন্য ইদানীং দেনদরবার, তদবির করতে হয়। একসময় যোগ্য মানুষের সংখ্যা এ পদকপ্রাপ্তের তালিকায় আরও কমতে থাকবে। যেমনটা হয়েছিল ভারতে। ভারতে সর্বোচ্চ বেসামরিক রাষ্ট্রীয় পদক হলো ভারতরত্ন। এরপর তিন শ্রেণির পদ্মপদক। এগুলো হলো পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ, পদ্মশ্রী। বাংলাদেশের মতোই এ পদকগুলোর জন্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করা হতো মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। সেটি করতে গিয়ে নানা বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। ২০১৫ সালে ভারত সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব প্রথা বাতিল করে। সাধারণ নাগরিকদের জন্য অনলাইনে নাম প্রস্তাব করার ব্যবস্থা চালু করে। এখন ভারতে পদক বিতর্ক অনেক কম।

প্রায়ই শুনি আমাদের সরকারি দফতরগুলো কাজের চাপে ন্যুব্জ। এ করম ব্যস্ত সরকারি মন্ত্রণালয়গুলোর পক্ষে কি আদৌ সম্ভব নির্মোহভাবে খুঁজে বের করা ‘সম্মানিত করার’ জন্য মানুষটিকে? পদক দেওয়ার প্রস্তাব কেন মন্ত্রণালয়গুলোকে দিতে হবে? ‘পদক’ দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন নিজের লোক, পরের লোক খুঁজতে হবে? একজন যদি তার কাজের ক্ষেত্রে সম্মানিত হওয়ার যোগ্য হন তাকে কেন সেই সম্মান দিতে অনীহা হবে। নাকি পদক দেওয়ার ক্ষেত্রেও অনুগত, আজ্ঞাবহ খুঁজতে হয়। সুকুমার রায়ের বাবুরাম সাপুড়ের মতো ‘যে সাপের চোখ্ নেই, শিং নেই নোখ্ নেই, ছোটে না কি হাঁটে না, কাউকে যে কাটে না, করে নাকো ফোঁস্ ফাঁস্, মারে নাকো ঢুঁশ্ ঢাঁশ্, নেই কোন উৎপাত, খায় শুধু দুধ ভাত- ...’

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
সর্বশেষ খবর
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়া টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন মহারাজ-মিলার
প্রোটিয়া টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন মহারাজ-মিলার

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাফোর্ডের পাশে দাঁড়ালেন কোচ গার্দিওলা
ট্র্যাফোর্ডের পাশে দাঁড়ালেন কোচ গার্দিওলা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫
ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’
ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার
তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা
ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল
নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়
পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস
প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম