শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

আমিরুল মুমিনিন হজরত ওমর (রা.)

এম এ মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
আমিরুল মুমিনিন হজরত ওমর (রা.)

ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত ওমর (রা.) মক্কার সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। ইসলাম প্রচারকালে কুরাইশদের মধ্যে সর্বসাকল্যে ১৭ জন শিক্ষিত লোক ছিলেন। হজরত ওমর (রা.) ছিলেন তাদের অন্যতম। ইসলাম প্রচারের আগে তিনি ছিলেন এ ধর্মের অন্যতম শত্রু। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে হত্যার অভিলাষও ব্যক্ত করেছিলেন হজরত ওমর (রা.)। কিন্তু ইসলাম গ্রহণের পর তিনি রসুল নামের পরশ পাথরের স্পর্শে সোনার মানুষে পরিণত হন। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন তার পর যদি কেউ নবী হতেন তবে তিনি ওমর (রা.)। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা বিশাল ইসলামী হুকুমতের শাসক হওয়া সত্ত্বেও অতি সাধারণ মানুষের মতো জীবনযাপন করতেন। তাঁর শাসনাধীন রাষ্ট্রের প্রতিটি মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করাকে নিজের কর্তব্য বলে ভাবতেন। সারা দিন কঠোর পরিশ্রম করা সত্ত্বেও রাত জেগে প্রজাদের খোঁজখবর নিতে বেরিয়ে পড়তেন। কোথাও কারও অভাব-অনটন ও দুর্ভোগ চোখে পড়লে নিরসনের চেষ্টা করতেন। আমিরুল মুমিনিন হজরত ওমর (রা.)-এর গোলাম আসলাম (রা.) বলেন, ‘একবার আমি খলিফার সঙ্গে মদিনার মরুভূমি হাররার দিকে যাচ্ছিলাম। দূরে এক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা গেল। হজরত ওমর (রা.) বললেন হয়তো কোনো কাফেলা হবে, যারা রাত হয়ে যাওয়ায় শহরে প্রবেশ না করে বাইরে অবস্থান করছে। চল আমরা তাদের খোঁজখবর ও অবস্থা জেনে আসি। প্রয়োজনে তাদের পাহারার ব্যবস্থা করে দেব। হজরত ওমর (রা.) সেখানে পৌঁছে দেখতে পেলেন একজন মহিলার সঙ্গে কয়েকজন শিশু বাচ্চা রয়েছে। যারা কাঁদছে তো কাঁদছে। আর চুলার ওপর পানি ভরা একটি হাঁড়ি রয়েছে তার নিচে আগুন জ্বলছে। তিনি দূর থেকে সালাম দিয়ে মহিলাটির কাছে গেলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন এই শিশুরা কেন কাঁদছে? মহিলাটি বলল ক্ষুধার জ্বালায় কাঁদছে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন এ হাঁড়িতে কী? মহিলাটি বলল এদের সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য পানিভরা হাঁড়ি চুলার ওপর রেখে দিয়েছি যেন এরা দেখে শান্ত হয় এবং ঘুমিয়ে পড়ে। মহিলাটি আরও বলল আমিরুল মুমিনিন হজরত ওমর (রা.) ও আমার ফয়সালা আল্লাহর দরবারেই হবে, কেন তিনি আমার এ দুরবস্থার খবর নেন না। হজরত ওমর (রা.) মহিলাটির এ কথা শুনে কাঁদতে শুরু করলেন এবং বললেন আল্লাহ তোমার প্রতি দয়া করুন। ওমর কি তোমার দুরবস্থার কথা জানেন? মহিলা বলল তিনি আমাদের আমির হয়েছেন অথচ তিনি আমাদের দুরবস্থার খবর রাখবেন না!’

আসলাম (রা.) বলেন, ‘হজরত ওমর (রা.) আমাকে সঙ্গে নিয়ে ফিরে এলেন এবং একটি বস্তায় বায়তুল মাল (রাষ্ট্রীয় কোষাগার) থেকে কিছু আটা, খেজুর, চর্বি, কয়েকটি কাপড় এবং কিছু দিরহাম (রৌপ্যমুদ্রা) ভরে নিলেন। আমাকে বললেন এ বস্তাটি আমার পিঠের ওপর উঠিয়ে দাও। আমি বললাম এটি আমিই নিয়ে যাব। তিনি বললেন না, আমার ওপরই তুলে দাও। দু-তিনবার যখন আমি একই কথা বললাম তখন তিনি বললেন কিয়ামতের দিনেও কি তুমি আমার বোঝা বহন করবে? এটা আমিই বহন করব। কেননা কিয়ামত দিবসে আমাকেই জবাবদিহি করতে হবে। অবশেষে বাধ্য হয়েই বস্তাটি তার পিঠে উঠিয়ে দিলাম। এরপর তিনি অতি দ্রুতবেগে মালামালগুলো মহিলার কাছে নিয়ে পৌঁছালেন। আমিও সঙ্গে ছিলাম, সেখানে পৌঁছে তিনি নিজেই সেই হাঁড়িতে কিছু আটা, চর্বি এবং খেজুর রেখে রান্না শুরু করলেন এবং নিজেই চুলায় ফুঁকাতে শুরু করলেন। আসলাম (রা.) বলেন, হজরত ওমর (রা.)-এর ঘন দাড়ির ভিতর দিয়ে ধোঁয়া বের হতে দেখছিলাম। একপর্যায়ে হারিরাহ নামের নরম সুস্বাদু খাবার প্রস্তুত হয়ে গেল। এরপর নিজ হাতে হাঁড়ি থেকে উঠিয়ে সেই ক্ষুধার্ত শিশুদের পরিবেশন করলেন। শিশুরা তৃপ্তির সঙ্গে খেয়ে নিজেদের মধ্যে হাসি ও খেলায় লিপ্ত হয়ে গেল। অবশিষ্ট খাদ্য তিনি মহিলার কাছে দিয়ে এলেন। মহিলাটি অনেক আনন্দিত হয়ে বলল আল্লাহ তোমাকে এর উত্তম প্রতিদান দিন। হজরত ওমর (রা.)-এর পরিবর্তে তুমিই খলিফা হওয়ার বেশি উপযুক্ত ছিলে।

হজরত ওমর (রা.) তাকে সান্ত¡না দিয়ে বললেন আপনি যখন খলিফার দরবারে যাবেন তখন আমাকেও সেখানে দেখতে পাবেন। হজরত ওমর (রা.) সেখান থেকে কিছুটা দূরেই মাটির ওপর বসে পড়লেন। কিছুক্ষণ বসে থাকার পর চলে এলেন এবং বললেন আমি এজন্য সেখানে বসেছিলাম যে আমি তাদের কাঁদতে দেখেছিলাম, আমার মন চাচ্ছিল কিছুক্ষণ আমি তাদের হাসতেও দেখি।’ তথ্যসূত্র হেকায়েতে সাহাবা।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চার খলিফাই খেলাফত পরিচালনায় সাধারণ মানুষের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েছেন। যে কারণে ইসলামী খিলাফতে মানবাধিকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব পেয়েছে। মানবতার পতাকা উড্ডীন হয়েছে অন্য সব পতাকার ওপর। মহান চার খলিফা এ শিক্ষা পেয়েছেন রসুলের কাছ থেকে। মানবতার সেবাকে যিনি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছেন।

আবু সাইদ (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো বিবস্ত্র মুসলমানকে কাপড় পরিধান করাবে, আল্লাহতায়ালা কিয়ামতের দিন তাকে জান্নাতের সবুজ কাপড় পরিধান করাবেন। যে ব্যক্তি কোনো আনসারি মুসলমানকে আহার দান করবে, আল্লাহতায়ালা তাকে জান্নাতের ফল দ্বারা আহার দান করাবেন। আর যে ব্যক্তি কোনো মুসলমানকে পানি দ্বারা সিক্ত করবে, আল্লাহতায়ালা তাকে সিলমোহরকৃত বিশুদ্ধ পানীয় পান করাবেন।

 

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন

এই মাত্র | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার

৩০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম : প্রধান উপদেষ্টা
আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম : প্রধান উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’
‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো
ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন
তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান
বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা
কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার
নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী
১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ