শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

জনগণের অর্থ অপচয় কেন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জনগণের অর্থ অপচয় কেন

জিয়াউর রহমানের নামে সরকার বছরে ৩ কোটি টাকা খরচ করছে, কথাটা শুনে নিশ্চয়ই অনেকে অবাক হবেন। এ অবিশ্বাস্য কথাটি শুনে আমিও অবাক হয়েছিলাম। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও কথাটি সত্য বটে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে ধর্ম ব্যবসায়ীরা যখন উন্মাদনা চালাচ্ছিল তখন জাদুঘরের এক কর্মকর্তা প্রথম জানান যে, চট্টগ্রামের পুরাতন সার্কিট হাউসটি, যেখানে জিয়াকে হত্যা করা হয়েছিল, সেটিকে জাদুঘরে পরিণত করা হয়েছে, নাম যার জিয়া জাদুঘর, সেখানে জিয়ার এক বিশালকায় ভাস্কর্যও রয়েছে এবং এটি চালানোর জন্য জনগণের পয়সা থেকে বছরে ৩ কোটি টাকা ব্যয় করছে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ।

খবরটি টেলিভিশনে শোনার পর ঔৎসুক্য ভরে এর সত্যতা যাচাই করতে নেমে গিয়ে জানতে পারলাম খবরটি পুরোপুরিই সত্য। প্রশ্ন হলো, কেন জনগণের পয়সা থেকে জিয়ার পেছনে বছরে ৩ কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে?

প্রথমেই উল্লেখ করতে চাই যে, জিয়া এবং মোশতাক আইনের দৃষ্টিতে কখনো আমাদের দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ছিল না। যে কথাটি আমাদের সর্বোচ্চ আদালত পঞ্চম সংশোধনী খ্যাত ইতালিয়ান মারবেল মামলায় এবং সপ্তম সংশোধনী খ্যাত সিদ্দিক আহমেদ মামলায় পরিষ্কার ভাষায় বলে দিয়েছেন, যা আমাদের সংবিধানের ১১২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সব ব্যক্তি এবং কর্তৃপক্ষ মানতে বাধ্য।

১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সে বছর ২০ আগস্ট এক ফরমানবলে মোশতাক রাষ্ট্রের সব ক্ষমতা দখল করে এবং সংবিধান স্থগিত করে, যা ভূতাপেক্ষিক ১৫ আগস্ট থেকে প্রয়োগ করা হয়। ফরমানে বলা হয়, সংবিধান সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডার এবং ঘোষণার নিচে স্থান পাবে।

তার ৮২ দিন পর মোশতাক রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বিচারপতি সায়েমের কাছে হস্তান্তর করে। ১৯৭৫ সালের ৬ নভেম্বর বিচারপতি সায়েম রাষ্ট্রপতির পদে অধিষ্ঠিত হয়ে একই সঙ্গে প্রধান সামরিক শাসকের ক্ষমতাও হস্তগত করে। এরপর ১৯৭৬ সালের ২৬ নভেম্বর তৃতীয় ঘোষণার মাধ্যমে জিয়াউর রহমানকে সামরিক শাসক নিযুক্ত করা হয়। এবং জিয়াউর রহমানকে প্রধান সামরিক প্রশাসকের সব ক্ষমতা প্রদান করা হয়। এরপর ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল বিচারপতি সায়েম জিয়ার কাছে রাষ্ট্রপতির পদটি হস্তান্তর করে। জিয়া রাষ্ট্রপতির পদ দখলের পর ১৯৭৭ সালে ২৩ এপ্রিল প্রোক্লেমেশন অর্ডার জারি করে এবং পরে ১ মে রেফারেন্ডাম অর্ডার জারি করে। এ সময়ের মধ্যে জিয়া কম বেশি ২৫০টি সামরিক রেগুলেশন এবং অর্ডার জারি করে। ১৯৭৭ সালে জিয়া একটি সামরিক ফরমান দ্বারা তথাকথিত ‘হ্যাঁ-না’ ভোটের প্রহসন করে নিজে অবৈধ রাষ্ট্রপতির পদ পাকা করার অপপ্রয়াস চালায়। এরপর ১৯৭৬ সালের ২৮ জুলাই জারিকৃত পলিটিক্যাল পার্টি রেগুলেশন-এর ভিত্তিতে ১৯৭৮ সালের ৩ জুন জিয়া এক তথাকথিত নির্বাচনে নিজেকে তথাকথিত নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি হিসেবে ঘোষণা করে। তবে জিয়া তখনো সেনাপ্রধান পদেই ছিল এবং সেনা উর্দি পরেই তথাকথিত নির্বাচন করেছিল। সে সামরিক বাহিনী থেকে পদত্যাগ করেছিল ১৯৭৮ সালের ১ ডিসেম্বর, অর্থাৎ তথাকথিত নির্বাচনের পরে। এরপর প্রথম ১৯৭৭ সালের প্রোক্লেমেশন অর্ডার দ্বারা ১৯৭৫ থেকে জারিকৃত সব সামরিক প্রোক্লেমেশন, রেগুলেশন এবং অর্ডার বৈধ করা হয়। এরপর তথাকথিত পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর উক্ত তথাকথিত পার্লামেন্ট ১৯৭৯ সালে সেই সব সামরিক বিধিবিধানকে বৈধতা প্রদান করে আইন পাস করে। যার নাম সংবিধানের পঞ্চম সশোধনী আইন। ইতালিয়ান মারবেল মামলায়, যা পঞ্চম সংশোধনী মামলা নামে পরিচিতি পেয়েছে, ১৯৭৯ সালে পাস করা পঞ্চম সংশোধনী আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হলে প্রথমে হাই কোর্ট এবং পরে আপিল বিভাগ এ মর্মে রায় প্রদান করেন যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত যত সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডার জারি করা হয়েছিল তার সবই অবৈধ এবং আইনের চোখে অচল। এ ব্যাপারে তৎকালীন হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক (পরে দেশের প্রধান বিচারপতি) এবং মাননীয় বিচারপতি ফজলে কবিরের দ্বৈত বেঞ্চ পরিষ্কার ভাষায় যে কথাগুলো লিখেছেন তা বাংলায় অনুবাদ করে নিচে লেখা হলো- ‘স্বৈরাচারী সরকার শীঘ্র সামরিক একনায়কত্বের রূপ নেয়’। সে (জিয়া) শুধু তার উত্তরসূরিদের প্রবর্তিত অবৈধতা নিয়েই শাসন চালায়নি, সে সংবিধানের মূল কাঠামোও ভেঙে দিয়েছিল’, ‘তা ছাড়া সে (জিয়া) সকল সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডারগুলোকে স্থায়ী বৈধতা দেওয়ার জন্য সেগুলোকে পবিত্র সংবিধানের অংশে পরিণত করার প্রয়াস পেয়েছিল’, ‘সে শুধু অতীত সামরিক বিধিবিধানগুলোকেই বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করেনি, সামরিক শাসন তুলে নেওয়া পর্যন্ত সমস্ত সামরিক ফরমান, বিধিবিধানকেও বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল।’

‘১৯৭৭ সালের রেফারেন্ডাম আদেশবলে ১৯৭৭ সালের ৩০ মে একটি ফেডারেন্ডামে দেখানো হয় জিয়া ৯৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞ অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল সংবিধান অথবা আর্মি অ্যাক্টে তথাকথিত রেফারেন্ডামের কোনো বিধানের অস্তিত্ব দেখাতে পারেননি। দৃশ্যত এটি করা হয়েছিল সমস্ত অবৈধতা, তথা অবৈধ এবং অসাংবিধানিক সামরিক ফরমান, বিধিবিধানের অবৈধ রূপ ঢেকে রেখে সেগুলোকে সংবিধানের কম্বলে আনার প্রয়াসে। এমনকি সকল সামরিক ফরমান এবং বিধিবিধান ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল তুলে নেওয়ার সময়ও, সংবিধানকে সামরিক ফরমান এবং বিধিবিধানের নিচে স্থান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এ জঘন্য অপচেষ্টার নিন্দা করার ভাষা আমাদের নেই। সেইভাবে তথাকথিত সংবিধান সংশোধনের ধুয়া দিয়ে বাংলাদেশের জনগণের এবং তাদের সংবিধানের ওপর প্রতারণা করা হয়েছে। ১৯৭৯ সালে পঞ্চম সংশোধনী আইন যে অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে করা হয়েছিল তা বলার মতো যথেষ্ট যুক্তি আমাদের কাছে রয়েছে। এটি শুধু অবৈধ ফরমান, বিধিবিধান ও কর্মকান্ডকে বৈধতা দেওয়ার প্রয়াস মাত্র, যা অবৈধ সামরিক শাসকরা ঘটিয়েছিল। যেহেতু আমরা বিচারপতিবৃন্দ সংবিধান রক্ষা, অক্ষত এবং বহাল রাখার দায়িত্ব পালন করব মর্মে শপথ নিয়েছি, সে কারণে এ সংশোধনী আইনকে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় বেআইনি, অবৈধ এবং অচল বলে ঘোষণা দিতে বাধ্য হচ্ছি, কেননা এ ছাড়া আমাদের কাছে কোনো বিকল্প নেই। সে অবস্থায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত যত সামরিক ফরমান, রেগুলেশন এবং অর্ডার জারি করা হয়েছে তার সবই আইনের চোখে অবৈধ, বেআইনি, অকার্যকর এবং অস্তিত্বহীন।’

মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক, যিনি রায়টি লিখেছেন, তিনি অত্যন্ত প্রচ্ছন্ন ভাষায় বলেছেন, সামরিক শাসন বলে কোনো তত্ত্ব আমাদের সংবিধানে নেই।

মাননীয় বিচারপতিদ্বয় শুধু সামরিক ফরমান, বিধিবিধানকে অবৈধ বলেই ক্ষান্ত হননি, তারা এও বলেছেন যারা সামরিক শাসন জারি করেছে তারা সবাই চরম বিশ্বাসঘাতকতা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে এবং এ জন্য তারা বেঁচে থাকলে বিশ্বাসঘাতকতা এবং রাষ্ট্রদ্রোহিতার জন্য বিচার ও সাজার সম্মুখীন হতে হতো। তাদের ভাষায় ‘এটা অবিশ্বাস্য যে খন্দকার মোশতাক নামক এক মন্ত্রী, দেশের সে সময়ের প্রধান বিচারপতি সায়েম এবং সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান, বি. উ. জানত না যে সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তারা দেশের রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্য ছিল না, তথাপিও তারা সংবিধান ভঙ্গ এবং লঙ্ঘন করে, বলপ্রয়োগ দ্বারা ক্ষমতা দখল করে নিজেদের রাষ্ট্রপতি বানিয়েছিল, যে কারণে দৃশ্যত তারা সকলেই রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে।’

পরবর্তীতে সপ্তম সংশোধনী মামলায় জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসন চ্যালেঞ্জ হলে একই ধরনের রায় দেন, প্রথমত হাই কোর্ট এবং পরবর্তীতে আপিল বিভাগ। এ দুই রায় থেকে পরিষ্কার যে ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৯১ সালের নির্বাচনের আগ পর্যন্ত যে শাসন চলেছে তার সবটাই অবৈধ এবং যারা উক্ত সময়ে তথাকথিত রাষ্ট্রপতি বলে নিজেদের জাহির করার চেষ্টা করেছে, আইনের চোখে তারা কেউই রাষ্ট্রপতি ছিল না। সোজা কথায় জিয়া, মোশতাক, সায়েম গং আইনের চোখে কখনো বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিল না। কেননা যেসব ফরমান এবং বিধিবিধান দ্বারা তারা এ পদ জবরদখল করেছিল তার সবই দেশের সর্বোচ্চ আদালত অবৈধ এবং অচল বলে ঘোষণা দিয়েছে, যা মানতে দেশের সবাই বাধ্য। শুধু তাই নয়, জাদুঘর কর্তৃপক্ষ এমন এক লোকের নামে জাদুঘর চালাচ্ছে জনগণের পয়সায়, যাকে দেশের সর্বোচ্চ আদালত রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে চিহ্নিত করেছেন।

পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায় প্রদান করে সে সময়ের হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক এবং বিচারপতি ফজলে কবির উল্লেখ করেছেন যে, আমাদের সংবিধানে সামরিক শাসন বা সামরিক আইন নামে কোনো তত্ত্ব নেই এবং সামরিক শক্তিতে বলীয়ান হয়ে যারা ক্ষমতা দখল করেছিল তারা আইনের দৃষ্টিতে কখনো রাষ্ট্রপতি বা রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান ছিল না। সে তালিকায় যারা জবরদখলদার হিসেবে বেআইনিভাবে রাষ্ট্রপতি বা রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান পদবি ব্যবহার করেছিল তারা ছিল খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম, জিয়াউর রহমান এবং সপ্তম সংশোধনী মামলার রায় অনুযায়ী, জেনারেল এরশাদ। রায়ের কথাগুলো এবং প্রদত্ত নির্দেশনাসমূহ অমান্য করার অর্থ আদালত অবমাননা করা, যা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সেই অর্থে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ যদি উক্ত জাদুঘরটি জিয়া প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ছিল বলে চালায় তাহলে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে অবমাননা করে একদিকে যেমন শাস্তিযোগ্য অপরাধ করছে, অন্যদিকে তেমনি জনগণের পয়সা বেআইনিভাবে অপচয় করছে।

পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায়ে এসব জবরদখলকারী আইনের দৃষ্টিতে দেশের রাষ্ট্রপতি ছিল না বলেই কিন্তু হাই কোর্ট-আপিল বিভাগ ক্ষান্ত হননি। তারা এও বলেছেন সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতা দখলে নেওয়ার জন্য এরা রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে দোষী যার জন্য জীবিত থাকলে এদের বিচার হতে পারত। ১৬ সংশোধনী মামলার রায় প্রদানকালে মাননীয় বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল একই প্রসঙ্গে লিখেছেন- ‘বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম জনগণের নির্বাচিত জাতীয় সংসদকে বাতিল করে আরও ভয়ংকর কাজ করেন এবং ২৯ নভেম্বর ১৯৭৬ তারিখে একজন আর্মি রুলস ভঙ্গকারী সরকারি কর্মচারী মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশের রাষ্ট্রপতি বানিয়ে দেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় তিনি (সায়েম) যেন তখন ইচ্ছা পোষণ করলে একজন ডাকাতকেও দেশের রাষ্ট্রপতি বানিয়ে দিতে পারতেন। দেশের জনগণের তখন কোনো ইচ্ছা-অনিচ্ছা ছিল না। জনগণ অবাক হয়ে দেখল যিনি সংবিধান ও দেশকে রক্ষা করার শপথ নিয়েছিলেন বা যে বিভাগটিকে সংবিধানের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছিল তিনি এবং তারা সংবিধান তছনছ করেছেন। যাকে এক কথায় বলা যায় জঙ্গি শাসন। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাকবাকুম করে ক্ষমতা নিয়ে নিলেন তথা রাষ্ট্রপতির পদ দখল করলেন। একবারও ভাবলেন না, তিনি একজন সরকারি কর্মচারী। সরকারি কর্মচারী হয়ে কীভাবে তিনি আর্মি রুলস ভঙ্গ করেন। ভাবলেন না শপথের কথা। ভাবলেন না তিনি দেশকে রক্ষা করতে প্রয়োজনে মৃত্যুকে বরণ করার শপথ নিয়েছিলেন। জনগণ আশ্চর্য হয়ে দেখল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান দেশের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদের দোসর হয়ে তাদের রক্তাক্ত হাতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সম্পূর্ণ বেআইনি এবং অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করল। যাকে এক কথায় বলা যায় বন্দুক ঠেকিয়ে জনগণের প্রতিষ্ঠান দখল।’

‘জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী তথা স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, আলবদর, আলশামস এবং জামায়াতে ইসলামীকে এ দেশে পুনর্বাসন করেন। তাদের রাজনীতি করার অধিকার দেন। তাদের নাগরিকত্ব দেন। তিনি স্বাধীনতাবিরোধী এবং মানবতাবিরোধীদের সংসদ সদস্য করে এবং তাদের মন্ত্রী বানিয়ে তাদের গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা দিয়ে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের সঙ্গে এবং দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের সঙ্গে বেইমানি করেন। এর পরও কি বাংলাদেশের জনগণ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা বলতে পারে?’

‘অর্থাৎ তিনি জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকে দায়মুক্তি আইন দ্বারা সমর্থন দিয়ে প্রমাণ করেন তিনিও জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদেরই একজন।’ কর্নেল তাহের হত্যা মামলার রায়ে হাই কোর্ট বিভাগ জিয়াউর রহমানকে ঠান্ডা মাথার খুনি উল্লেখ করে বলেছেন, জিয়াউর রহমান প্রহসনের বিচারের নামে কর্নেল তাহেরকে হত্যা করেছে, হত্যা করেছে আরও সহস্রাধিক মুক্তিযোদ্ধাকে।

জাদুঘর কর্তৃপক্ষ সর্বোচ্চ আদালতের এসব নির্দেশনা জানেন না, তা বিশ্বাস করার কোনো অবকাশ নেই। যদি না জেনে থাকেন, সেটি তাদের চরম অযোগ্যতার শামিল। তারা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা ভঙ্গ করে শুধু জিয়াউর রহমানকে সাবেক রাষ্ট্রপতির মর্যাদা দেওয়ারই চেষ্টা করছে না, সেই মর্যাদা এমন এক ব্যক্তিকে দেওয়ার চেষ্টা করছে যাকে সর্বোচ্চ আদালত রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধী বলে চিহ্নিত করেছে। সুতরাং জাদুঘর কর্তৃপক্ষ জিয়া জাদুঘর চালিয়ে যেয়ে শুধু সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের অবমাননাই করছে না, বরং রাষ্ট্রদ্রোহী বলে সর্বোচ্চ আদালত দ্বারা চিহ্নিত ব্যক্তিকে সম্মানের আসন দিচ্ছে, যা শুধু উপহাসই নয়, ঘৃণিতও বটে।

               

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে লড়বেন মির্জা ফখরুল
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে লড়বেন মির্জা ফখরুল

এই মাত্র | রাজনীতি

পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ২৭৩ এসআই
পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ২৭৩ এসআই

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্বশুরবাড়িতে মার খাওয়ার অভিযোগ, অভিনেতা বললেন ‌‘প্রমাণ দেওয়া হোক’
শ্বশুরবাড়িতে মার খাওয়ার অভিযোগ, অভিনেতা বললেন ‌‘প্রমাণ দেওয়া হোক’

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাবুশেনের ৮ ইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি
লাবুশেনের ৮ ইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সরাইলে দক্ষ সমবায়ী গঠনের লক্ষ্যে দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ
সরাইলে দক্ষ সমবায়ী গঠনের লক্ষ্যে দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াল নদে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই স্কুলছাত্রের
বড়াল নদে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই স্কুলছাত্রের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
নীলফামারীতে কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র জেবা তাহসিনের পদত্যাগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র জেবা তাহসিনের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্রিকেট কনফারেন্স আয়োজনের ঘোষণা দিলেন বিসিবি সভাপতি
ক্রিকেট কনফারেন্স আয়োজনের ঘোষণা দিলেন বিসিবি সভাপতি

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে আমন ধান কাটা শুরু
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে আমন ধান কাটা শুরু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ৯০ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ৯০ শতাংশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় হত্যা মামলা: সাবেক এমপি মিল্লাতসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল
বিজয় হত্যা মামলা: সাবেক এমপি মিল্লাতসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে ক্লাস চলাকালে শিক্ষককে ব্যাগ ছুড়ে মেরে ছাত্রী বললেন ‌‘জিনের আছর’
রাবিতে ক্লাস চলাকালে শিক্ষককে ব্যাগ ছুড়ে মেরে ছাত্রী বললেন ‌‘জিনের আছর’

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী প্রচারণা
গাইবান্ধায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী প্রচারণা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে সদর উপজেলার উদ্যোগে বাইসাইকেল ও হুইলচেয়ার বিতরণ
মেহেরপুরে সদর উপজেলার উদ্যোগে বাইসাইকেল ও হুইলচেয়ার বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’
‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার
ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড সফরে ক্যারিবীয়দের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
নিউজিল্যান্ড সফরে ক্যারিবীয়দের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিভারপুলের ছন্দপতন নিয়ে রুনির সমালোচনা, যা বললেন ভ্যান ডাইক
লিভারপুলের ছন্দপতন নিয়ে রুনির সমালোচনা, যা বললেন ভ্যান ডাইক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনের দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
সুন্দরবনের দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই পাওয়ারহাউস হবে সৌদি আরব, ১ ট্রিলিয়ন ডলারে বানাচ্ছে ডেটা সেন্টার
এআই পাওয়ারহাউস হবে সৌদি আরব, ১ ট্রিলিয়ন ডলারে বানাচ্ছে ডেটা সেন্টার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা