শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

জনগণের অর্থ অপচয় কেন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জনগণের অর্থ অপচয় কেন

জিয়াউর রহমানের নামে সরকার বছরে ৩ কোটি টাকা খরচ করছে, কথাটা শুনে নিশ্চয়ই অনেকে অবাক হবেন। এ অবিশ্বাস্য কথাটি শুনে আমিও অবাক হয়েছিলাম। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও কথাটি সত্য বটে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে ধর্ম ব্যবসায়ীরা যখন উন্মাদনা চালাচ্ছিল তখন জাদুঘরের এক কর্মকর্তা প্রথম জানান যে, চট্টগ্রামের পুরাতন সার্কিট হাউসটি, যেখানে জিয়াকে হত্যা করা হয়েছিল, সেটিকে জাদুঘরে পরিণত করা হয়েছে, নাম যার জিয়া জাদুঘর, সেখানে জিয়ার এক বিশালকায় ভাস্কর্যও রয়েছে এবং এটি চালানোর জন্য জনগণের পয়সা থেকে বছরে ৩ কোটি টাকা ব্যয় করছে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ।

খবরটি টেলিভিশনে শোনার পর ঔৎসুক্য ভরে এর সত্যতা যাচাই করতে নেমে গিয়ে জানতে পারলাম খবরটি পুরোপুরিই সত্য। প্রশ্ন হলো, কেন জনগণের পয়সা থেকে জিয়ার পেছনে বছরে ৩ কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে?

প্রথমেই উল্লেখ করতে চাই যে, জিয়া এবং মোশতাক আইনের দৃষ্টিতে কখনো আমাদের দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ছিল না। যে কথাটি আমাদের সর্বোচ্চ আদালত পঞ্চম সংশোধনী খ্যাত ইতালিয়ান মারবেল মামলায় এবং সপ্তম সংশোধনী খ্যাত সিদ্দিক আহমেদ মামলায় পরিষ্কার ভাষায় বলে দিয়েছেন, যা আমাদের সংবিধানের ১১২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সব ব্যক্তি এবং কর্তৃপক্ষ মানতে বাধ্য।

১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সে বছর ২০ আগস্ট এক ফরমানবলে মোশতাক রাষ্ট্রের সব ক্ষমতা দখল করে এবং সংবিধান স্থগিত করে, যা ভূতাপেক্ষিক ১৫ আগস্ট থেকে প্রয়োগ করা হয়। ফরমানে বলা হয়, সংবিধান সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডার এবং ঘোষণার নিচে স্থান পাবে।

তার ৮২ দিন পর মোশতাক রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বিচারপতি সায়েমের কাছে হস্তান্তর করে। ১৯৭৫ সালের ৬ নভেম্বর বিচারপতি সায়েম রাষ্ট্রপতির পদে অধিষ্ঠিত হয়ে একই সঙ্গে প্রধান সামরিক শাসকের ক্ষমতাও হস্তগত করে। এরপর ১৯৭৬ সালের ২৬ নভেম্বর তৃতীয় ঘোষণার মাধ্যমে জিয়াউর রহমানকে সামরিক শাসক নিযুক্ত করা হয়। এবং জিয়াউর রহমানকে প্রধান সামরিক প্রশাসকের সব ক্ষমতা প্রদান করা হয়। এরপর ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল বিচারপতি সায়েম জিয়ার কাছে রাষ্ট্রপতির পদটি হস্তান্তর করে। জিয়া রাষ্ট্রপতির পদ দখলের পর ১৯৭৭ সালে ২৩ এপ্রিল প্রোক্লেমেশন অর্ডার জারি করে এবং পরে ১ মে রেফারেন্ডাম অর্ডার জারি করে। এ সময়ের মধ্যে জিয়া কম বেশি ২৫০টি সামরিক রেগুলেশন এবং অর্ডার জারি করে। ১৯৭৭ সালে জিয়া একটি সামরিক ফরমান দ্বারা তথাকথিত ‘হ্যাঁ-না’ ভোটের প্রহসন করে নিজে অবৈধ রাষ্ট্রপতির পদ পাকা করার অপপ্রয়াস চালায়। এরপর ১৯৭৬ সালের ২৮ জুলাই জারিকৃত পলিটিক্যাল পার্টি রেগুলেশন-এর ভিত্তিতে ১৯৭৮ সালের ৩ জুন জিয়া এক তথাকথিত নির্বাচনে নিজেকে তথাকথিত নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি হিসেবে ঘোষণা করে। তবে জিয়া তখনো সেনাপ্রধান পদেই ছিল এবং সেনা উর্দি পরেই তথাকথিত নির্বাচন করেছিল। সে সামরিক বাহিনী থেকে পদত্যাগ করেছিল ১৯৭৮ সালের ১ ডিসেম্বর, অর্থাৎ তথাকথিত নির্বাচনের পরে। এরপর প্রথম ১৯৭৭ সালের প্রোক্লেমেশন অর্ডার দ্বারা ১৯৭৫ থেকে জারিকৃত সব সামরিক প্রোক্লেমেশন, রেগুলেশন এবং অর্ডার বৈধ করা হয়। এরপর তথাকথিত পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর উক্ত তথাকথিত পার্লামেন্ট ১৯৭৯ সালে সেই সব সামরিক বিধিবিধানকে বৈধতা প্রদান করে আইন পাস করে। যার নাম সংবিধানের পঞ্চম সশোধনী আইন। ইতালিয়ান মারবেল মামলায়, যা পঞ্চম সংশোধনী মামলা নামে পরিচিতি পেয়েছে, ১৯৭৯ সালে পাস করা পঞ্চম সংশোধনী আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হলে প্রথমে হাই কোর্ট এবং পরে আপিল বিভাগ এ মর্মে রায় প্রদান করেন যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত যত সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডার জারি করা হয়েছিল তার সবই অবৈধ এবং আইনের চোখে অচল। এ ব্যাপারে তৎকালীন হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক (পরে দেশের প্রধান বিচারপতি) এবং মাননীয় বিচারপতি ফজলে কবিরের দ্বৈত বেঞ্চ পরিষ্কার ভাষায় যে কথাগুলো লিখেছেন তা বাংলায় অনুবাদ করে নিচে লেখা হলো- ‘স্বৈরাচারী সরকার শীঘ্র সামরিক একনায়কত্বের রূপ নেয়’। সে (জিয়া) শুধু তার উত্তরসূরিদের প্রবর্তিত অবৈধতা নিয়েই শাসন চালায়নি, সে সংবিধানের মূল কাঠামোও ভেঙে দিয়েছিল’, ‘তা ছাড়া সে (জিয়া) সকল সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডারগুলোকে স্থায়ী বৈধতা দেওয়ার জন্য সেগুলোকে পবিত্র সংবিধানের অংশে পরিণত করার প্রয়াস পেয়েছিল’, ‘সে শুধু অতীত সামরিক বিধিবিধানগুলোকেই বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করেনি, সামরিক শাসন তুলে নেওয়া পর্যন্ত সমস্ত সামরিক ফরমান, বিধিবিধানকেও বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল।’

‘১৯৭৭ সালের রেফারেন্ডাম আদেশবলে ১৯৭৭ সালের ৩০ মে একটি ফেডারেন্ডামে দেখানো হয় জিয়া ৯৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞ অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল সংবিধান অথবা আর্মি অ্যাক্টে তথাকথিত রেফারেন্ডামের কোনো বিধানের অস্তিত্ব দেখাতে পারেননি। দৃশ্যত এটি করা হয়েছিল সমস্ত অবৈধতা, তথা অবৈধ এবং অসাংবিধানিক সামরিক ফরমান, বিধিবিধানের অবৈধ রূপ ঢেকে রেখে সেগুলোকে সংবিধানের কম্বলে আনার প্রয়াসে। এমনকি সকল সামরিক ফরমান এবং বিধিবিধান ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল তুলে নেওয়ার সময়ও, সংবিধানকে সামরিক ফরমান এবং বিধিবিধানের নিচে স্থান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এ জঘন্য অপচেষ্টার নিন্দা করার ভাষা আমাদের নেই। সেইভাবে তথাকথিত সংবিধান সংশোধনের ধুয়া দিয়ে বাংলাদেশের জনগণের এবং তাদের সংবিধানের ওপর প্রতারণা করা হয়েছে। ১৯৭৯ সালে পঞ্চম সংশোধনী আইন যে অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে করা হয়েছিল তা বলার মতো যথেষ্ট যুক্তি আমাদের কাছে রয়েছে। এটি শুধু অবৈধ ফরমান, বিধিবিধান ও কর্মকান্ডকে বৈধতা দেওয়ার প্রয়াস মাত্র, যা অবৈধ সামরিক শাসকরা ঘটিয়েছিল। যেহেতু আমরা বিচারপতিবৃন্দ সংবিধান রক্ষা, অক্ষত এবং বহাল রাখার দায়িত্ব পালন করব মর্মে শপথ নিয়েছি, সে কারণে এ সংশোধনী আইনকে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় বেআইনি, অবৈধ এবং অচল বলে ঘোষণা দিতে বাধ্য হচ্ছি, কেননা এ ছাড়া আমাদের কাছে কোনো বিকল্প নেই। সে অবস্থায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত যত সামরিক ফরমান, রেগুলেশন এবং অর্ডার জারি করা হয়েছে তার সবই আইনের চোখে অবৈধ, বেআইনি, অকার্যকর এবং অস্তিত্বহীন।’

মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক, যিনি রায়টি লিখেছেন, তিনি অত্যন্ত প্রচ্ছন্ন ভাষায় বলেছেন, সামরিক শাসন বলে কোনো তত্ত্ব আমাদের সংবিধানে নেই।

মাননীয় বিচারপতিদ্বয় শুধু সামরিক ফরমান, বিধিবিধানকে অবৈধ বলেই ক্ষান্ত হননি, তারা এও বলেছেন যারা সামরিক শাসন জারি করেছে তারা সবাই চরম বিশ্বাসঘাতকতা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে এবং এ জন্য তারা বেঁচে থাকলে বিশ্বাসঘাতকতা এবং রাষ্ট্রদ্রোহিতার জন্য বিচার ও সাজার সম্মুখীন হতে হতো। তাদের ভাষায় ‘এটা অবিশ্বাস্য যে খন্দকার মোশতাক নামক এক মন্ত্রী, দেশের সে সময়ের প্রধান বিচারপতি সায়েম এবং সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান, বি. উ. জানত না যে সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তারা দেশের রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্য ছিল না, তথাপিও তারা সংবিধান ভঙ্গ এবং লঙ্ঘন করে, বলপ্রয়োগ দ্বারা ক্ষমতা দখল করে নিজেদের রাষ্ট্রপতি বানিয়েছিল, যে কারণে দৃশ্যত তারা সকলেই রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে।’

পরবর্তীতে সপ্তম সংশোধনী মামলায় জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসন চ্যালেঞ্জ হলে একই ধরনের রায় দেন, প্রথমত হাই কোর্ট এবং পরবর্তীতে আপিল বিভাগ। এ দুই রায় থেকে পরিষ্কার যে ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৯১ সালের নির্বাচনের আগ পর্যন্ত যে শাসন চলেছে তার সবটাই অবৈধ এবং যারা উক্ত সময়ে তথাকথিত রাষ্ট্রপতি বলে নিজেদের জাহির করার চেষ্টা করেছে, আইনের চোখে তারা কেউই রাষ্ট্রপতি ছিল না। সোজা কথায় জিয়া, মোশতাক, সায়েম গং আইনের চোখে কখনো বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিল না। কেননা যেসব ফরমান এবং বিধিবিধান দ্বারা তারা এ পদ জবরদখল করেছিল তার সবই দেশের সর্বোচ্চ আদালত অবৈধ এবং অচল বলে ঘোষণা দিয়েছে, যা মানতে দেশের সবাই বাধ্য। শুধু তাই নয়, জাদুঘর কর্তৃপক্ষ এমন এক লোকের নামে জাদুঘর চালাচ্ছে জনগণের পয়সায়, যাকে দেশের সর্বোচ্চ আদালত রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে চিহ্নিত করেছেন।

পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায় প্রদান করে সে সময়ের হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক এবং বিচারপতি ফজলে কবির উল্লেখ করেছেন যে, আমাদের সংবিধানে সামরিক শাসন বা সামরিক আইন নামে কোনো তত্ত্ব নেই এবং সামরিক শক্তিতে বলীয়ান হয়ে যারা ক্ষমতা দখল করেছিল তারা আইনের দৃষ্টিতে কখনো রাষ্ট্রপতি বা রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান ছিল না। সে তালিকায় যারা জবরদখলদার হিসেবে বেআইনিভাবে রাষ্ট্রপতি বা রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান পদবি ব্যবহার করেছিল তারা ছিল খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম, জিয়াউর রহমান এবং সপ্তম সংশোধনী মামলার রায় অনুযায়ী, জেনারেল এরশাদ। রায়ের কথাগুলো এবং প্রদত্ত নির্দেশনাসমূহ অমান্য করার অর্থ আদালত অবমাননা করা, যা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সেই অর্থে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ যদি উক্ত জাদুঘরটি জিয়া প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ছিল বলে চালায় তাহলে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে অবমাননা করে একদিকে যেমন শাস্তিযোগ্য অপরাধ করছে, অন্যদিকে তেমনি জনগণের পয়সা বেআইনিভাবে অপচয় করছে।

পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায়ে এসব জবরদখলকারী আইনের দৃষ্টিতে দেশের রাষ্ট্রপতি ছিল না বলেই কিন্তু হাই কোর্ট-আপিল বিভাগ ক্ষান্ত হননি। তারা এও বলেছেন সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতা দখলে নেওয়ার জন্য এরা রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে দোষী যার জন্য জীবিত থাকলে এদের বিচার হতে পারত। ১৬ সংশোধনী মামলার রায় প্রদানকালে মাননীয় বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল একই প্রসঙ্গে লিখেছেন- ‘বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম জনগণের নির্বাচিত জাতীয় সংসদকে বাতিল করে আরও ভয়ংকর কাজ করেন এবং ২৯ নভেম্বর ১৯৭৬ তারিখে একজন আর্মি রুলস ভঙ্গকারী সরকারি কর্মচারী মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশের রাষ্ট্রপতি বানিয়ে দেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় তিনি (সায়েম) যেন তখন ইচ্ছা পোষণ করলে একজন ডাকাতকেও দেশের রাষ্ট্রপতি বানিয়ে দিতে পারতেন। দেশের জনগণের তখন কোনো ইচ্ছা-অনিচ্ছা ছিল না। জনগণ অবাক হয়ে দেখল যিনি সংবিধান ও দেশকে রক্ষা করার শপথ নিয়েছিলেন বা যে বিভাগটিকে সংবিধানের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছিল তিনি এবং তারা সংবিধান তছনছ করেছেন। যাকে এক কথায় বলা যায় জঙ্গি শাসন। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাকবাকুম করে ক্ষমতা নিয়ে নিলেন তথা রাষ্ট্রপতির পদ দখল করলেন। একবারও ভাবলেন না, তিনি একজন সরকারি কর্মচারী। সরকারি কর্মচারী হয়ে কীভাবে তিনি আর্মি রুলস ভঙ্গ করেন। ভাবলেন না শপথের কথা। ভাবলেন না তিনি দেশকে রক্ষা করতে প্রয়োজনে মৃত্যুকে বরণ করার শপথ নিয়েছিলেন। জনগণ আশ্চর্য হয়ে দেখল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান দেশের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদের দোসর হয়ে তাদের রক্তাক্ত হাতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সম্পূর্ণ বেআইনি এবং অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করল। যাকে এক কথায় বলা যায় বন্দুক ঠেকিয়ে জনগণের প্রতিষ্ঠান দখল।’

‘জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী তথা স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, আলবদর, আলশামস এবং জামায়াতে ইসলামীকে এ দেশে পুনর্বাসন করেন। তাদের রাজনীতি করার অধিকার দেন। তাদের নাগরিকত্ব দেন। তিনি স্বাধীনতাবিরোধী এবং মানবতাবিরোধীদের সংসদ সদস্য করে এবং তাদের মন্ত্রী বানিয়ে তাদের গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা দিয়ে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের সঙ্গে এবং দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের সঙ্গে বেইমানি করেন। এর পরও কি বাংলাদেশের জনগণ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা বলতে পারে?’

‘অর্থাৎ তিনি জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকে দায়মুক্তি আইন দ্বারা সমর্থন দিয়ে প্রমাণ করেন তিনিও জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদেরই একজন।’ কর্নেল তাহের হত্যা মামলার রায়ে হাই কোর্ট বিভাগ জিয়াউর রহমানকে ঠান্ডা মাথার খুনি উল্লেখ করে বলেছেন, জিয়াউর রহমান প্রহসনের বিচারের নামে কর্নেল তাহেরকে হত্যা করেছে, হত্যা করেছে আরও সহস্রাধিক মুক্তিযোদ্ধাকে।

জাদুঘর কর্তৃপক্ষ সর্বোচ্চ আদালতের এসব নির্দেশনা জানেন না, তা বিশ্বাস করার কোনো অবকাশ নেই। যদি না জেনে থাকেন, সেটি তাদের চরম অযোগ্যতার শামিল। তারা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা ভঙ্গ করে শুধু জিয়াউর রহমানকে সাবেক রাষ্ট্রপতির মর্যাদা দেওয়ারই চেষ্টা করছে না, সেই মর্যাদা এমন এক ব্যক্তিকে দেওয়ার চেষ্টা করছে যাকে সর্বোচ্চ আদালত রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধী বলে চিহ্নিত করেছে। সুতরাং জাদুঘর কর্তৃপক্ষ জিয়া জাদুঘর চালিয়ে যেয়ে শুধু সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের অবমাননাই করছে না, বরং রাষ্ট্রদ্রোহী বলে সর্বোচ্চ আদালত দ্বারা চিহ্নিত ব্যক্তিকে সম্মানের আসন দিচ্ছে, যা শুধু উপহাসই নয়, ঘৃণিতও বটে।

               

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথ অবরোধ
রাজপথ অবরোধ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগর ভবনের সামনে আজও অবস্থান নিয়েছেন ইশরাকের সমর্থকরা
নগর ভবনের সামনে আজও অবস্থান নিয়েছেন ইশরাকের সমর্থকরা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পানির অভাবে ৭ হাজার একর জমি চাষাবাদ বন্ধের আশংকা
পানির অভাবে ৭ হাজার একর জমি চাষাবাদ বন্ধের আশংকা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে সেনা অভিযানে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ ১০ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
রাজধানীতে সেনা অভিযানে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ ১০ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বায়ুদূষণে শীর্ষে বাগদাদ, ঢাকার কী পরিস্থিতি
বায়ুদূষণে শীর্ষে বাগদাদ, ঢাকার কী পরিস্থিতি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুপুরে যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
দুপুরে যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা
ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ অনুসারে চলছে না রাকসুর কার্যক্রম
রোডম্যাপ অনুসারে চলছে না রাকসুর কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনা টিকিটে বিমানে ওঠার চেষ্টা, শাহজালালে একজন আটক
বিনা টিকিটে বিমানে ওঠার চেষ্টা, শাহজালালে একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২
চাঁদপুরে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৫ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৫ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেজগাঁওয়ে পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল দিনমজুরের
তেজগাঁওয়ে পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল দিনমজুরের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজের সফরে দোয়া কবুলের ১০ সময়
হজের সফরে দোয়া কবুলের ১০ সময়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যা করে দুই সন্তান নিয়ে পালালেন স্বামী
স্ত্রীকে হত্যা করে দুই সন্তান নিয়ে পালালেন স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপ: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধবিরতির নতুন সম্ভাবনা?
ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপ: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধবিরতির নতুন সম্ভাবনা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল
ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত
নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ
হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক
ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন
ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা
ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি
দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা
বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের
চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা
মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা

নগর জীবন

নতুন দল গঠনের উর্বর সময়
নতুন দল গঠনের উর্বর সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজারে মৌসুমি ফল
বাজারে মৌসুমি ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার
আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার

শোবিজ

কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার

শিল্প বাণিজ্য

আরও যারা অভিনয় করেন
আরও যারা অভিনয় করেন

শোবিজ

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়

শিল্প বাণিজ্য

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসিকতার স্বীকৃতি পেলেন বিমানের সেই পাইলট
সাহসিকতার স্বীকৃতি পেলেন বিমানের সেই পাইলট

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়
শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ
লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আমিরাতের কাছে লজ্জার হার
আমিরাতের কাছে লজ্জার হার

মাঠে ময়দানে

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ
কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ

শোবিজ

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে