শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

জনগণের অর্থ অপচয় কেন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জনগণের অর্থ অপচয় কেন

জিয়াউর রহমানের নামে সরকার বছরে ৩ কোটি টাকা খরচ করছে, কথাটা শুনে নিশ্চয়ই অনেকে অবাক হবেন। এ অবিশ্বাস্য কথাটি শুনে আমিও অবাক হয়েছিলাম। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও কথাটি সত্য বটে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে ধর্ম ব্যবসায়ীরা যখন উন্মাদনা চালাচ্ছিল তখন জাদুঘরের এক কর্মকর্তা প্রথম জানান যে, চট্টগ্রামের পুরাতন সার্কিট হাউসটি, যেখানে জিয়াকে হত্যা করা হয়েছিল, সেটিকে জাদুঘরে পরিণত করা হয়েছে, নাম যার জিয়া জাদুঘর, সেখানে জিয়ার এক বিশালকায় ভাস্কর্যও রয়েছে এবং এটি চালানোর জন্য জনগণের পয়সা থেকে বছরে ৩ কোটি টাকা ব্যয় করছে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ।

খবরটি টেলিভিশনে শোনার পর ঔৎসুক্য ভরে এর সত্যতা যাচাই করতে নেমে গিয়ে জানতে পারলাম খবরটি পুরোপুরিই সত্য। প্রশ্ন হলো, কেন জনগণের পয়সা থেকে জিয়ার পেছনে বছরে ৩ কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে?

প্রথমেই উল্লেখ করতে চাই যে, জিয়া এবং মোশতাক আইনের দৃষ্টিতে কখনো আমাদের দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ছিল না। যে কথাটি আমাদের সর্বোচ্চ আদালত পঞ্চম সংশোধনী খ্যাত ইতালিয়ান মারবেল মামলায় এবং সপ্তম সংশোধনী খ্যাত সিদ্দিক আহমেদ মামলায় পরিষ্কার ভাষায় বলে দিয়েছেন, যা আমাদের সংবিধানের ১১২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সব ব্যক্তি এবং কর্তৃপক্ষ মানতে বাধ্য।

১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সে বছর ২০ আগস্ট এক ফরমানবলে মোশতাক রাষ্ট্রের সব ক্ষমতা দখল করে এবং সংবিধান স্থগিত করে, যা ভূতাপেক্ষিক ১৫ আগস্ট থেকে প্রয়োগ করা হয়। ফরমানে বলা হয়, সংবিধান সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডার এবং ঘোষণার নিচে স্থান পাবে।

তার ৮২ দিন পর মোশতাক রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বিচারপতি সায়েমের কাছে হস্তান্তর করে। ১৯৭৫ সালের ৬ নভেম্বর বিচারপতি সায়েম রাষ্ট্রপতির পদে অধিষ্ঠিত হয়ে একই সঙ্গে প্রধান সামরিক শাসকের ক্ষমতাও হস্তগত করে। এরপর ১৯৭৬ সালের ২৬ নভেম্বর তৃতীয় ঘোষণার মাধ্যমে জিয়াউর রহমানকে সামরিক শাসক নিযুক্ত করা হয়। এবং জিয়াউর রহমানকে প্রধান সামরিক প্রশাসকের সব ক্ষমতা প্রদান করা হয়। এরপর ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল বিচারপতি সায়েম জিয়ার কাছে রাষ্ট্রপতির পদটি হস্তান্তর করে। জিয়া রাষ্ট্রপতির পদ দখলের পর ১৯৭৭ সালে ২৩ এপ্রিল প্রোক্লেমেশন অর্ডার জারি করে এবং পরে ১ মে রেফারেন্ডাম অর্ডার জারি করে। এ সময়ের মধ্যে জিয়া কম বেশি ২৫০টি সামরিক রেগুলেশন এবং অর্ডার জারি করে। ১৯৭৭ সালে জিয়া একটি সামরিক ফরমান দ্বারা তথাকথিত ‘হ্যাঁ-না’ ভোটের প্রহসন করে নিজে অবৈধ রাষ্ট্রপতির পদ পাকা করার অপপ্রয়াস চালায়। এরপর ১৯৭৬ সালের ২৮ জুলাই জারিকৃত পলিটিক্যাল পার্টি রেগুলেশন-এর ভিত্তিতে ১৯৭৮ সালের ৩ জুন জিয়া এক তথাকথিত নির্বাচনে নিজেকে তথাকথিত নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি হিসেবে ঘোষণা করে। তবে জিয়া তখনো সেনাপ্রধান পদেই ছিল এবং সেনা উর্দি পরেই তথাকথিত নির্বাচন করেছিল। সে সামরিক বাহিনী থেকে পদত্যাগ করেছিল ১৯৭৮ সালের ১ ডিসেম্বর, অর্থাৎ তথাকথিত নির্বাচনের পরে। এরপর প্রথম ১৯৭৭ সালের প্রোক্লেমেশন অর্ডার দ্বারা ১৯৭৫ থেকে জারিকৃত সব সামরিক প্রোক্লেমেশন, রেগুলেশন এবং অর্ডার বৈধ করা হয়। এরপর তথাকথিত পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর উক্ত তথাকথিত পার্লামেন্ট ১৯৭৯ সালে সেই সব সামরিক বিধিবিধানকে বৈধতা প্রদান করে আইন পাস করে। যার নাম সংবিধানের পঞ্চম সশোধনী আইন। ইতালিয়ান মারবেল মামলায়, যা পঞ্চম সংশোধনী মামলা নামে পরিচিতি পেয়েছে, ১৯৭৯ সালে পাস করা পঞ্চম সংশোধনী আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হলে প্রথমে হাই কোর্ট এবং পরে আপিল বিভাগ এ মর্মে রায় প্রদান করেন যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত যত সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডার জারি করা হয়েছিল তার সবই অবৈধ এবং আইনের চোখে অচল। এ ব্যাপারে তৎকালীন হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক (পরে দেশের প্রধান বিচারপতি) এবং মাননীয় বিচারপতি ফজলে কবিরের দ্বৈত বেঞ্চ পরিষ্কার ভাষায় যে কথাগুলো লিখেছেন তা বাংলায় অনুবাদ করে নিচে লেখা হলো- ‘স্বৈরাচারী সরকার শীঘ্র সামরিক একনায়কত্বের রূপ নেয়’। সে (জিয়া) শুধু তার উত্তরসূরিদের প্রবর্তিত অবৈধতা নিয়েই শাসন চালায়নি, সে সংবিধানের মূল কাঠামোও ভেঙে দিয়েছিল’, ‘তা ছাড়া সে (জিয়া) সকল সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডারগুলোকে স্থায়ী বৈধতা দেওয়ার জন্য সেগুলোকে পবিত্র সংবিধানের অংশে পরিণত করার প্রয়াস পেয়েছিল’, ‘সে শুধু অতীত সামরিক বিধিবিধানগুলোকেই বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করেনি, সামরিক শাসন তুলে নেওয়া পর্যন্ত সমস্ত সামরিক ফরমান, বিধিবিধানকেও বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল।’

‘১৯৭৭ সালের রেফারেন্ডাম আদেশবলে ১৯৭৭ সালের ৩০ মে একটি ফেডারেন্ডামে দেখানো হয় জিয়া ৯৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞ অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল সংবিধান অথবা আর্মি অ্যাক্টে তথাকথিত রেফারেন্ডামের কোনো বিধানের অস্তিত্ব দেখাতে পারেননি। দৃশ্যত এটি করা হয়েছিল সমস্ত অবৈধতা, তথা অবৈধ এবং অসাংবিধানিক সামরিক ফরমান, বিধিবিধানের অবৈধ রূপ ঢেকে রেখে সেগুলোকে সংবিধানের কম্বলে আনার প্রয়াসে। এমনকি সকল সামরিক ফরমান এবং বিধিবিধান ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল তুলে নেওয়ার সময়ও, সংবিধানকে সামরিক ফরমান এবং বিধিবিধানের নিচে স্থান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এ জঘন্য অপচেষ্টার নিন্দা করার ভাষা আমাদের নেই। সেইভাবে তথাকথিত সংবিধান সংশোধনের ধুয়া দিয়ে বাংলাদেশের জনগণের এবং তাদের সংবিধানের ওপর প্রতারণা করা হয়েছে। ১৯৭৯ সালে পঞ্চম সংশোধনী আইন যে অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে করা হয়েছিল তা বলার মতো যথেষ্ট যুক্তি আমাদের কাছে রয়েছে। এটি শুধু অবৈধ ফরমান, বিধিবিধান ও কর্মকান্ডকে বৈধতা দেওয়ার প্রয়াস মাত্র, যা অবৈধ সামরিক শাসকরা ঘটিয়েছিল। যেহেতু আমরা বিচারপতিবৃন্দ সংবিধান রক্ষা, অক্ষত এবং বহাল রাখার দায়িত্ব পালন করব মর্মে শপথ নিয়েছি, সে কারণে এ সংশোধনী আইনকে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় বেআইনি, অবৈধ এবং অচল বলে ঘোষণা দিতে বাধ্য হচ্ছি, কেননা এ ছাড়া আমাদের কাছে কোনো বিকল্প নেই। সে অবস্থায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত যত সামরিক ফরমান, রেগুলেশন এবং অর্ডার জারি করা হয়েছে তার সবই আইনের চোখে অবৈধ, বেআইনি, অকার্যকর এবং অস্তিত্বহীন।’

মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক, যিনি রায়টি লিখেছেন, তিনি অত্যন্ত প্রচ্ছন্ন ভাষায় বলেছেন, সামরিক শাসন বলে কোনো তত্ত্ব আমাদের সংবিধানে নেই।

মাননীয় বিচারপতিদ্বয় শুধু সামরিক ফরমান, বিধিবিধানকে অবৈধ বলেই ক্ষান্ত হননি, তারা এও বলেছেন যারা সামরিক শাসন জারি করেছে তারা সবাই চরম বিশ্বাসঘাতকতা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে এবং এ জন্য তারা বেঁচে থাকলে বিশ্বাসঘাতকতা এবং রাষ্ট্রদ্রোহিতার জন্য বিচার ও সাজার সম্মুখীন হতে হতো। তাদের ভাষায় ‘এটা অবিশ্বাস্য যে খন্দকার মোশতাক নামক এক মন্ত্রী, দেশের সে সময়ের প্রধান বিচারপতি সায়েম এবং সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান, বি. উ. জানত না যে সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তারা দেশের রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্য ছিল না, তথাপিও তারা সংবিধান ভঙ্গ এবং লঙ্ঘন করে, বলপ্রয়োগ দ্বারা ক্ষমতা দখল করে নিজেদের রাষ্ট্রপতি বানিয়েছিল, যে কারণে দৃশ্যত তারা সকলেই রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে।’

পরবর্তীতে সপ্তম সংশোধনী মামলায় জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসন চ্যালেঞ্জ হলে একই ধরনের রায় দেন, প্রথমত হাই কোর্ট এবং পরবর্তীতে আপিল বিভাগ। এ দুই রায় থেকে পরিষ্কার যে ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৯১ সালের নির্বাচনের আগ পর্যন্ত যে শাসন চলেছে তার সবটাই অবৈধ এবং যারা উক্ত সময়ে তথাকথিত রাষ্ট্রপতি বলে নিজেদের জাহির করার চেষ্টা করেছে, আইনের চোখে তারা কেউই রাষ্ট্রপতি ছিল না। সোজা কথায় জিয়া, মোশতাক, সায়েম গং আইনের চোখে কখনো বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিল না। কেননা যেসব ফরমান এবং বিধিবিধান দ্বারা তারা এ পদ জবরদখল করেছিল তার সবই দেশের সর্বোচ্চ আদালত অবৈধ এবং অচল বলে ঘোষণা দিয়েছে, যা মানতে দেশের সবাই বাধ্য। শুধু তাই নয়, জাদুঘর কর্তৃপক্ষ এমন এক লোকের নামে জাদুঘর চালাচ্ছে জনগণের পয়সায়, যাকে দেশের সর্বোচ্চ আদালত রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে চিহ্নিত করেছেন।

পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায় প্রদান করে সে সময়ের হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক এবং বিচারপতি ফজলে কবির উল্লেখ করেছেন যে, আমাদের সংবিধানে সামরিক শাসন বা সামরিক আইন নামে কোনো তত্ত্ব নেই এবং সামরিক শক্তিতে বলীয়ান হয়ে যারা ক্ষমতা দখল করেছিল তারা আইনের দৃষ্টিতে কখনো রাষ্ট্রপতি বা রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান ছিল না। সে তালিকায় যারা জবরদখলদার হিসেবে বেআইনিভাবে রাষ্ট্রপতি বা রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান পদবি ব্যবহার করেছিল তারা ছিল খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম, জিয়াউর রহমান এবং সপ্তম সংশোধনী মামলার রায় অনুযায়ী, জেনারেল এরশাদ। রায়ের কথাগুলো এবং প্রদত্ত নির্দেশনাসমূহ অমান্য করার অর্থ আদালত অবমাননা করা, যা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সেই অর্থে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ যদি উক্ত জাদুঘরটি জিয়া প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ছিল বলে চালায় তাহলে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে অবমাননা করে একদিকে যেমন শাস্তিযোগ্য অপরাধ করছে, অন্যদিকে তেমনি জনগণের পয়সা বেআইনিভাবে অপচয় করছে।

পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায়ে এসব জবরদখলকারী আইনের দৃষ্টিতে দেশের রাষ্ট্রপতি ছিল না বলেই কিন্তু হাই কোর্ট-আপিল বিভাগ ক্ষান্ত হননি। তারা এও বলেছেন সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতা দখলে নেওয়ার জন্য এরা রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে দোষী যার জন্য জীবিত থাকলে এদের বিচার হতে পারত। ১৬ সংশোধনী মামলার রায় প্রদানকালে মাননীয় বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল একই প্রসঙ্গে লিখেছেন- ‘বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম জনগণের নির্বাচিত জাতীয় সংসদকে বাতিল করে আরও ভয়ংকর কাজ করেন এবং ২৯ নভেম্বর ১৯৭৬ তারিখে একজন আর্মি রুলস ভঙ্গকারী সরকারি কর্মচারী মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশের রাষ্ট্রপতি বানিয়ে দেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় তিনি (সায়েম) যেন তখন ইচ্ছা পোষণ করলে একজন ডাকাতকেও দেশের রাষ্ট্রপতি বানিয়ে দিতে পারতেন। দেশের জনগণের তখন কোনো ইচ্ছা-অনিচ্ছা ছিল না। জনগণ অবাক হয়ে দেখল যিনি সংবিধান ও দেশকে রক্ষা করার শপথ নিয়েছিলেন বা যে বিভাগটিকে সংবিধানের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছিল তিনি এবং তারা সংবিধান তছনছ করেছেন। যাকে এক কথায় বলা যায় জঙ্গি শাসন। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাকবাকুম করে ক্ষমতা নিয়ে নিলেন তথা রাষ্ট্রপতির পদ দখল করলেন। একবারও ভাবলেন না, তিনি একজন সরকারি কর্মচারী। সরকারি কর্মচারী হয়ে কীভাবে তিনি আর্মি রুলস ভঙ্গ করেন। ভাবলেন না শপথের কথা। ভাবলেন না তিনি দেশকে রক্ষা করতে প্রয়োজনে মৃত্যুকে বরণ করার শপথ নিয়েছিলেন। জনগণ আশ্চর্য হয়ে দেখল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান দেশের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদের দোসর হয়ে তাদের রক্তাক্ত হাতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সম্পূর্ণ বেআইনি এবং অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করল। যাকে এক কথায় বলা যায় বন্দুক ঠেকিয়ে জনগণের প্রতিষ্ঠান দখল।’

‘জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী তথা স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, আলবদর, আলশামস এবং জামায়াতে ইসলামীকে এ দেশে পুনর্বাসন করেন। তাদের রাজনীতি করার অধিকার দেন। তাদের নাগরিকত্ব দেন। তিনি স্বাধীনতাবিরোধী এবং মানবতাবিরোধীদের সংসদ সদস্য করে এবং তাদের মন্ত্রী বানিয়ে তাদের গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা দিয়ে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের সঙ্গে এবং দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের সঙ্গে বেইমানি করেন। এর পরও কি বাংলাদেশের জনগণ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা বলতে পারে?’

‘অর্থাৎ তিনি জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকে দায়মুক্তি আইন দ্বারা সমর্থন দিয়ে প্রমাণ করেন তিনিও জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদেরই একজন।’ কর্নেল তাহের হত্যা মামলার রায়ে হাই কোর্ট বিভাগ জিয়াউর রহমানকে ঠান্ডা মাথার খুনি উল্লেখ করে বলেছেন, জিয়াউর রহমান প্রহসনের বিচারের নামে কর্নেল তাহেরকে হত্যা করেছে, হত্যা করেছে আরও সহস্রাধিক মুক্তিযোদ্ধাকে।

জাদুঘর কর্তৃপক্ষ সর্বোচ্চ আদালতের এসব নির্দেশনা জানেন না, তা বিশ্বাস করার কোনো অবকাশ নেই। যদি না জেনে থাকেন, সেটি তাদের চরম অযোগ্যতার শামিল। তারা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা ভঙ্গ করে শুধু জিয়াউর রহমানকে সাবেক রাষ্ট্রপতির মর্যাদা দেওয়ারই চেষ্টা করছে না, সেই মর্যাদা এমন এক ব্যক্তিকে দেওয়ার চেষ্টা করছে যাকে সর্বোচ্চ আদালত রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধী বলে চিহ্নিত করেছে। সুতরাং জাদুঘর কর্তৃপক্ষ জিয়া জাদুঘর চালিয়ে যেয়ে শুধু সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের অবমাননাই করছে না, বরং রাষ্ট্রদ্রোহী বলে সর্বোচ্চ আদালত দ্বারা চিহ্নিত ব্যক্তিকে সম্মানের আসন দিচ্ছে, যা শুধু উপহাসই নয়, ঘৃণিতও বটে।

               

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

এই মাত্র | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে