শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

জনগণের অর্থ অপচয় কেন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জনগণের অর্থ অপচয় কেন

জিয়াউর রহমানের নামে সরকার বছরে ৩ কোটি টাকা খরচ করছে, কথাটা শুনে নিশ্চয়ই অনেকে অবাক হবেন। এ অবিশ্বাস্য কথাটি শুনে আমিও অবাক হয়েছিলাম। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও কথাটি সত্য বটে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে ধর্ম ব্যবসায়ীরা যখন উন্মাদনা চালাচ্ছিল তখন জাদুঘরের এক কর্মকর্তা প্রথম জানান যে, চট্টগ্রামের পুরাতন সার্কিট হাউসটি, যেখানে জিয়াকে হত্যা করা হয়েছিল, সেটিকে জাদুঘরে পরিণত করা হয়েছে, নাম যার জিয়া জাদুঘর, সেখানে জিয়ার এক বিশালকায় ভাস্কর্যও রয়েছে এবং এটি চালানোর জন্য জনগণের পয়সা থেকে বছরে ৩ কোটি টাকা ব্যয় করছে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ।

খবরটি টেলিভিশনে শোনার পর ঔৎসুক্য ভরে এর সত্যতা যাচাই করতে নেমে গিয়ে জানতে পারলাম খবরটি পুরোপুরিই সত্য। প্রশ্ন হলো, কেন জনগণের পয়সা থেকে জিয়ার পেছনে বছরে ৩ কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে?

প্রথমেই উল্লেখ করতে চাই যে, জিয়া এবং মোশতাক আইনের দৃষ্টিতে কখনো আমাদের দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ছিল না। যে কথাটি আমাদের সর্বোচ্চ আদালত পঞ্চম সংশোধনী খ্যাত ইতালিয়ান মারবেল মামলায় এবং সপ্তম সংশোধনী খ্যাত সিদ্দিক আহমেদ মামলায় পরিষ্কার ভাষায় বলে দিয়েছেন, যা আমাদের সংবিধানের ১১২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সব ব্যক্তি এবং কর্তৃপক্ষ মানতে বাধ্য।

১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সে বছর ২০ আগস্ট এক ফরমানবলে মোশতাক রাষ্ট্রের সব ক্ষমতা দখল করে এবং সংবিধান স্থগিত করে, যা ভূতাপেক্ষিক ১৫ আগস্ট থেকে প্রয়োগ করা হয়। ফরমানে বলা হয়, সংবিধান সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডার এবং ঘোষণার নিচে স্থান পাবে।

তার ৮২ দিন পর মোশতাক রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বিচারপতি সায়েমের কাছে হস্তান্তর করে। ১৯৭৫ সালের ৬ নভেম্বর বিচারপতি সায়েম রাষ্ট্রপতির পদে অধিষ্ঠিত হয়ে একই সঙ্গে প্রধান সামরিক শাসকের ক্ষমতাও হস্তগত করে। এরপর ১৯৭৬ সালের ২৬ নভেম্বর তৃতীয় ঘোষণার মাধ্যমে জিয়াউর রহমানকে সামরিক শাসক নিযুক্ত করা হয়। এবং জিয়াউর রহমানকে প্রধান সামরিক প্রশাসকের সব ক্ষমতা প্রদান করা হয়। এরপর ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল বিচারপতি সায়েম জিয়ার কাছে রাষ্ট্রপতির পদটি হস্তান্তর করে। জিয়া রাষ্ট্রপতির পদ দখলের পর ১৯৭৭ সালে ২৩ এপ্রিল প্রোক্লেমেশন অর্ডার জারি করে এবং পরে ১ মে রেফারেন্ডাম অর্ডার জারি করে। এ সময়ের মধ্যে জিয়া কম বেশি ২৫০টি সামরিক রেগুলেশন এবং অর্ডার জারি করে। ১৯৭৭ সালে জিয়া একটি সামরিক ফরমান দ্বারা তথাকথিত ‘হ্যাঁ-না’ ভোটের প্রহসন করে নিজে অবৈধ রাষ্ট্রপতির পদ পাকা করার অপপ্রয়াস চালায়। এরপর ১৯৭৬ সালের ২৮ জুলাই জারিকৃত পলিটিক্যাল পার্টি রেগুলেশন-এর ভিত্তিতে ১৯৭৮ সালের ৩ জুন জিয়া এক তথাকথিত নির্বাচনে নিজেকে তথাকথিত নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি হিসেবে ঘোষণা করে। তবে জিয়া তখনো সেনাপ্রধান পদেই ছিল এবং সেনা উর্দি পরেই তথাকথিত নির্বাচন করেছিল। সে সামরিক বাহিনী থেকে পদত্যাগ করেছিল ১৯৭৮ সালের ১ ডিসেম্বর, অর্থাৎ তথাকথিত নির্বাচনের পরে। এরপর প্রথম ১৯৭৭ সালের প্রোক্লেমেশন অর্ডার দ্বারা ১৯৭৫ থেকে জারিকৃত সব সামরিক প্রোক্লেমেশন, রেগুলেশন এবং অর্ডার বৈধ করা হয়। এরপর তথাকথিত পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর উক্ত তথাকথিত পার্লামেন্ট ১৯৭৯ সালে সেই সব সামরিক বিধিবিধানকে বৈধতা প্রদান করে আইন পাস করে। যার নাম সংবিধানের পঞ্চম সশোধনী আইন। ইতালিয়ান মারবেল মামলায়, যা পঞ্চম সংশোধনী মামলা নামে পরিচিতি পেয়েছে, ১৯৭৯ সালে পাস করা পঞ্চম সংশোধনী আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হলে প্রথমে হাই কোর্ট এবং পরে আপিল বিভাগ এ মর্মে রায় প্রদান করেন যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত যত সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডার জারি করা হয়েছিল তার সবই অবৈধ এবং আইনের চোখে অচল। এ ব্যাপারে তৎকালীন হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক (পরে দেশের প্রধান বিচারপতি) এবং মাননীয় বিচারপতি ফজলে কবিরের দ্বৈত বেঞ্চ পরিষ্কার ভাষায় যে কথাগুলো লিখেছেন তা বাংলায় অনুবাদ করে নিচে লেখা হলো- ‘স্বৈরাচারী সরকার শীঘ্র সামরিক একনায়কত্বের রূপ নেয়’। সে (জিয়া) শুধু তার উত্তরসূরিদের প্রবর্তিত অবৈধতা নিয়েই শাসন চালায়নি, সে সংবিধানের মূল কাঠামোও ভেঙে দিয়েছিল’, ‘তা ছাড়া সে (জিয়া) সকল সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডারগুলোকে স্থায়ী বৈধতা দেওয়ার জন্য সেগুলোকে পবিত্র সংবিধানের অংশে পরিণত করার প্রয়াস পেয়েছিল’, ‘সে শুধু অতীত সামরিক বিধিবিধানগুলোকেই বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করেনি, সামরিক শাসন তুলে নেওয়া পর্যন্ত সমস্ত সামরিক ফরমান, বিধিবিধানকেও বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল।’

‘১৯৭৭ সালের রেফারেন্ডাম আদেশবলে ১৯৭৭ সালের ৩০ মে একটি ফেডারেন্ডামে দেখানো হয় জিয়া ৯৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞ অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল সংবিধান অথবা আর্মি অ্যাক্টে তথাকথিত রেফারেন্ডামের কোনো বিধানের অস্তিত্ব দেখাতে পারেননি। দৃশ্যত এটি করা হয়েছিল সমস্ত অবৈধতা, তথা অবৈধ এবং অসাংবিধানিক সামরিক ফরমান, বিধিবিধানের অবৈধ রূপ ঢেকে রেখে সেগুলোকে সংবিধানের কম্বলে আনার প্রয়াসে। এমনকি সকল সামরিক ফরমান এবং বিধিবিধান ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল তুলে নেওয়ার সময়ও, সংবিধানকে সামরিক ফরমান এবং বিধিবিধানের নিচে স্থান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এ জঘন্য অপচেষ্টার নিন্দা করার ভাষা আমাদের নেই। সেইভাবে তথাকথিত সংবিধান সংশোধনের ধুয়া দিয়ে বাংলাদেশের জনগণের এবং তাদের সংবিধানের ওপর প্রতারণা করা হয়েছে। ১৯৭৯ সালে পঞ্চম সংশোধনী আইন যে অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে করা হয়েছিল তা বলার মতো যথেষ্ট যুক্তি আমাদের কাছে রয়েছে। এটি শুধু অবৈধ ফরমান, বিধিবিধান ও কর্মকান্ডকে বৈধতা দেওয়ার প্রয়াস মাত্র, যা অবৈধ সামরিক শাসকরা ঘটিয়েছিল। যেহেতু আমরা বিচারপতিবৃন্দ সংবিধান রক্ষা, অক্ষত এবং বহাল রাখার দায়িত্ব পালন করব মর্মে শপথ নিয়েছি, সে কারণে এ সংশোধনী আইনকে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় বেআইনি, অবৈধ এবং অচল বলে ঘোষণা দিতে বাধ্য হচ্ছি, কেননা এ ছাড়া আমাদের কাছে কোনো বিকল্প নেই। সে অবস্থায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত যত সামরিক ফরমান, রেগুলেশন এবং অর্ডার জারি করা হয়েছে তার সবই আইনের চোখে অবৈধ, বেআইনি, অকার্যকর এবং অস্তিত্বহীন।’

মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক, যিনি রায়টি লিখেছেন, তিনি অত্যন্ত প্রচ্ছন্ন ভাষায় বলেছেন, সামরিক শাসন বলে কোনো তত্ত্ব আমাদের সংবিধানে নেই।

মাননীয় বিচারপতিদ্বয় শুধু সামরিক ফরমান, বিধিবিধানকে অবৈধ বলেই ক্ষান্ত হননি, তারা এও বলেছেন যারা সামরিক শাসন জারি করেছে তারা সবাই চরম বিশ্বাসঘাতকতা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে এবং এ জন্য তারা বেঁচে থাকলে বিশ্বাসঘাতকতা এবং রাষ্ট্রদ্রোহিতার জন্য বিচার ও সাজার সম্মুখীন হতে হতো। তাদের ভাষায় ‘এটা অবিশ্বাস্য যে খন্দকার মোশতাক নামক এক মন্ত্রী, দেশের সে সময়ের প্রধান বিচারপতি সায়েম এবং সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান, বি. উ. জানত না যে সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তারা দেশের রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্য ছিল না, তথাপিও তারা সংবিধান ভঙ্গ এবং লঙ্ঘন করে, বলপ্রয়োগ দ্বারা ক্ষমতা দখল করে নিজেদের রাষ্ট্রপতি বানিয়েছিল, যে কারণে দৃশ্যত তারা সকলেই রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে।’

পরবর্তীতে সপ্তম সংশোধনী মামলায় জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসন চ্যালেঞ্জ হলে একই ধরনের রায় দেন, প্রথমত হাই কোর্ট এবং পরবর্তীতে আপিল বিভাগ। এ দুই রায় থেকে পরিষ্কার যে ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৯১ সালের নির্বাচনের আগ পর্যন্ত যে শাসন চলেছে তার সবটাই অবৈধ এবং যারা উক্ত সময়ে তথাকথিত রাষ্ট্রপতি বলে নিজেদের জাহির করার চেষ্টা করেছে, আইনের চোখে তারা কেউই রাষ্ট্রপতি ছিল না। সোজা কথায় জিয়া, মোশতাক, সায়েম গং আইনের চোখে কখনো বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিল না। কেননা যেসব ফরমান এবং বিধিবিধান দ্বারা তারা এ পদ জবরদখল করেছিল তার সবই দেশের সর্বোচ্চ আদালত অবৈধ এবং অচল বলে ঘোষণা দিয়েছে, যা মানতে দেশের সবাই বাধ্য। শুধু তাই নয়, জাদুঘর কর্তৃপক্ষ এমন এক লোকের নামে জাদুঘর চালাচ্ছে জনগণের পয়সায়, যাকে দেশের সর্বোচ্চ আদালত রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে চিহ্নিত করেছেন।

পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায় প্রদান করে সে সময়ের হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক এবং বিচারপতি ফজলে কবির উল্লেখ করেছেন যে, আমাদের সংবিধানে সামরিক শাসন বা সামরিক আইন নামে কোনো তত্ত্ব নেই এবং সামরিক শক্তিতে বলীয়ান হয়ে যারা ক্ষমতা দখল করেছিল তারা আইনের দৃষ্টিতে কখনো রাষ্ট্রপতি বা রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান ছিল না। সে তালিকায় যারা জবরদখলদার হিসেবে বেআইনিভাবে রাষ্ট্রপতি বা রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান পদবি ব্যবহার করেছিল তারা ছিল খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম, জিয়াউর রহমান এবং সপ্তম সংশোধনী মামলার রায় অনুযায়ী, জেনারেল এরশাদ। রায়ের কথাগুলো এবং প্রদত্ত নির্দেশনাসমূহ অমান্য করার অর্থ আদালত অবমাননা করা, যা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সেই অর্থে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ যদি উক্ত জাদুঘরটি জিয়া প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ছিল বলে চালায় তাহলে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে অবমাননা করে একদিকে যেমন শাস্তিযোগ্য অপরাধ করছে, অন্যদিকে তেমনি জনগণের পয়সা বেআইনিভাবে অপচয় করছে।

পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায়ে এসব জবরদখলকারী আইনের দৃষ্টিতে দেশের রাষ্ট্রপতি ছিল না বলেই কিন্তু হাই কোর্ট-আপিল বিভাগ ক্ষান্ত হননি। তারা এও বলেছেন সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতা দখলে নেওয়ার জন্য এরা রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে দোষী যার জন্য জীবিত থাকলে এদের বিচার হতে পারত। ১৬ সংশোধনী মামলার রায় প্রদানকালে মাননীয় বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল একই প্রসঙ্গে লিখেছেন- ‘বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম জনগণের নির্বাচিত জাতীয় সংসদকে বাতিল করে আরও ভয়ংকর কাজ করেন এবং ২৯ নভেম্বর ১৯৭৬ তারিখে একজন আর্মি রুলস ভঙ্গকারী সরকারি কর্মচারী মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশের রাষ্ট্রপতি বানিয়ে দেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় তিনি (সায়েম) যেন তখন ইচ্ছা পোষণ করলে একজন ডাকাতকেও দেশের রাষ্ট্রপতি বানিয়ে দিতে পারতেন। দেশের জনগণের তখন কোনো ইচ্ছা-অনিচ্ছা ছিল না। জনগণ অবাক হয়ে দেখল যিনি সংবিধান ও দেশকে রক্ষা করার শপথ নিয়েছিলেন বা যে বিভাগটিকে সংবিধানের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছিল তিনি এবং তারা সংবিধান তছনছ করেছেন। যাকে এক কথায় বলা যায় জঙ্গি শাসন। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাকবাকুম করে ক্ষমতা নিয়ে নিলেন তথা রাষ্ট্রপতির পদ দখল করলেন। একবারও ভাবলেন না, তিনি একজন সরকারি কর্মচারী। সরকারি কর্মচারী হয়ে কীভাবে তিনি আর্মি রুলস ভঙ্গ করেন। ভাবলেন না শপথের কথা। ভাবলেন না তিনি দেশকে রক্ষা করতে প্রয়োজনে মৃত্যুকে বরণ করার শপথ নিয়েছিলেন। জনগণ আশ্চর্য হয়ে দেখল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান দেশের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদের দোসর হয়ে তাদের রক্তাক্ত হাতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সম্পূর্ণ বেআইনি এবং অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করল। যাকে এক কথায় বলা যায় বন্দুক ঠেকিয়ে জনগণের প্রতিষ্ঠান দখল।’

‘জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী তথা স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, আলবদর, আলশামস এবং জামায়াতে ইসলামীকে এ দেশে পুনর্বাসন করেন। তাদের রাজনীতি করার অধিকার দেন। তাদের নাগরিকত্ব দেন। তিনি স্বাধীনতাবিরোধী এবং মানবতাবিরোধীদের সংসদ সদস্য করে এবং তাদের মন্ত্রী বানিয়ে তাদের গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা দিয়ে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের সঙ্গে এবং দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের সঙ্গে বেইমানি করেন। এর পরও কি বাংলাদেশের জনগণ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা বলতে পারে?’

‘অর্থাৎ তিনি জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকে দায়মুক্তি আইন দ্বারা সমর্থন দিয়ে প্রমাণ করেন তিনিও জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদেরই একজন।’ কর্নেল তাহের হত্যা মামলার রায়ে হাই কোর্ট বিভাগ জিয়াউর রহমানকে ঠান্ডা মাথার খুনি উল্লেখ করে বলেছেন, জিয়াউর রহমান প্রহসনের বিচারের নামে কর্নেল তাহেরকে হত্যা করেছে, হত্যা করেছে আরও সহস্রাধিক মুক্তিযোদ্ধাকে।

জাদুঘর কর্তৃপক্ষ সর্বোচ্চ আদালতের এসব নির্দেশনা জানেন না, তা বিশ্বাস করার কোনো অবকাশ নেই। যদি না জেনে থাকেন, সেটি তাদের চরম অযোগ্যতার শামিল। তারা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা ভঙ্গ করে শুধু জিয়াউর রহমানকে সাবেক রাষ্ট্রপতির মর্যাদা দেওয়ারই চেষ্টা করছে না, সেই মর্যাদা এমন এক ব্যক্তিকে দেওয়ার চেষ্টা করছে যাকে সর্বোচ্চ আদালত রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধী বলে চিহ্নিত করেছে। সুতরাং জাদুঘর কর্তৃপক্ষ জিয়া জাদুঘর চালিয়ে যেয়ে শুধু সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের অবমাননাই করছে না, বরং রাষ্ট্রদ্রোহী বলে সর্বোচ্চ আদালত দ্বারা চিহ্নিত ব্যক্তিকে সম্মানের আসন দিচ্ছে, যা শুধু উপহাসই নয়, ঘৃণিতও বটে।

               

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন