শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

জনগণের অর্থ অপচয় কেন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জনগণের অর্থ অপচয় কেন

জিয়াউর রহমানের নামে সরকার বছরে ৩ কোটি টাকা খরচ করছে, কথাটা শুনে নিশ্চয়ই অনেকে অবাক হবেন। এ অবিশ্বাস্য কথাটি শুনে আমিও অবাক হয়েছিলাম। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও কথাটি সত্য বটে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে ধর্ম ব্যবসায়ীরা যখন উন্মাদনা চালাচ্ছিল তখন জাদুঘরের এক কর্মকর্তা প্রথম জানান যে, চট্টগ্রামের পুরাতন সার্কিট হাউসটি, যেখানে জিয়াকে হত্যা করা হয়েছিল, সেটিকে জাদুঘরে পরিণত করা হয়েছে, নাম যার জিয়া জাদুঘর, সেখানে জিয়ার এক বিশালকায় ভাস্কর্যও রয়েছে এবং এটি চালানোর জন্য জনগণের পয়সা থেকে বছরে ৩ কোটি টাকা ব্যয় করছে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ।

খবরটি টেলিভিশনে শোনার পর ঔৎসুক্য ভরে এর সত্যতা যাচাই করতে নেমে গিয়ে জানতে পারলাম খবরটি পুরোপুরিই সত্য। প্রশ্ন হলো, কেন জনগণের পয়সা থেকে জিয়ার পেছনে বছরে ৩ কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে?

প্রথমেই উল্লেখ করতে চাই যে, জিয়া এবং মোশতাক আইনের দৃষ্টিতে কখনো আমাদের দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ছিল না। যে কথাটি আমাদের সর্বোচ্চ আদালত পঞ্চম সংশোধনী খ্যাত ইতালিয়ান মারবেল মামলায় এবং সপ্তম সংশোধনী খ্যাত সিদ্দিক আহমেদ মামলায় পরিষ্কার ভাষায় বলে দিয়েছেন, যা আমাদের সংবিধানের ১১২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সব ব্যক্তি এবং কর্তৃপক্ষ মানতে বাধ্য।

১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সে বছর ২০ আগস্ট এক ফরমানবলে মোশতাক রাষ্ট্রের সব ক্ষমতা দখল করে এবং সংবিধান স্থগিত করে, যা ভূতাপেক্ষিক ১৫ আগস্ট থেকে প্রয়োগ করা হয়। ফরমানে বলা হয়, সংবিধান সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডার এবং ঘোষণার নিচে স্থান পাবে।

তার ৮২ দিন পর মোশতাক রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বিচারপতি সায়েমের কাছে হস্তান্তর করে। ১৯৭৫ সালের ৬ নভেম্বর বিচারপতি সায়েম রাষ্ট্রপতির পদে অধিষ্ঠিত হয়ে একই সঙ্গে প্রধান সামরিক শাসকের ক্ষমতাও হস্তগত করে। এরপর ১৯৭৬ সালের ২৬ নভেম্বর তৃতীয় ঘোষণার মাধ্যমে জিয়াউর রহমানকে সামরিক শাসক নিযুক্ত করা হয়। এবং জিয়াউর রহমানকে প্রধান সামরিক প্রশাসকের সব ক্ষমতা প্রদান করা হয়। এরপর ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল বিচারপতি সায়েম জিয়ার কাছে রাষ্ট্রপতির পদটি হস্তান্তর করে। জিয়া রাষ্ট্রপতির পদ দখলের পর ১৯৭৭ সালে ২৩ এপ্রিল প্রোক্লেমেশন অর্ডার জারি করে এবং পরে ১ মে রেফারেন্ডাম অর্ডার জারি করে। এ সময়ের মধ্যে জিয়া কম বেশি ২৫০টি সামরিক রেগুলেশন এবং অর্ডার জারি করে। ১৯৭৭ সালে জিয়া একটি সামরিক ফরমান দ্বারা তথাকথিত ‘হ্যাঁ-না’ ভোটের প্রহসন করে নিজে অবৈধ রাষ্ট্রপতির পদ পাকা করার অপপ্রয়াস চালায়। এরপর ১৯৭৬ সালের ২৮ জুলাই জারিকৃত পলিটিক্যাল পার্টি রেগুলেশন-এর ভিত্তিতে ১৯৭৮ সালের ৩ জুন জিয়া এক তথাকথিত নির্বাচনে নিজেকে তথাকথিত নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি হিসেবে ঘোষণা করে। তবে জিয়া তখনো সেনাপ্রধান পদেই ছিল এবং সেনা উর্দি পরেই তথাকথিত নির্বাচন করেছিল। সে সামরিক বাহিনী থেকে পদত্যাগ করেছিল ১৯৭৮ সালের ১ ডিসেম্বর, অর্থাৎ তথাকথিত নির্বাচনের পরে। এরপর প্রথম ১৯৭৭ সালের প্রোক্লেমেশন অর্ডার দ্বারা ১৯৭৫ থেকে জারিকৃত সব সামরিক প্রোক্লেমেশন, রেগুলেশন এবং অর্ডার বৈধ করা হয়। এরপর তথাকথিত পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর উক্ত তথাকথিত পার্লামেন্ট ১৯৭৯ সালে সেই সব সামরিক বিধিবিধানকে বৈধতা প্রদান করে আইন পাস করে। যার নাম সংবিধানের পঞ্চম সশোধনী আইন। ইতালিয়ান মারবেল মামলায়, যা পঞ্চম সংশোধনী মামলা নামে পরিচিতি পেয়েছে, ১৯৭৯ সালে পাস করা পঞ্চম সংশোধনী আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হলে প্রথমে হাই কোর্ট এবং পরে আপিল বিভাগ এ মর্মে রায় প্রদান করেন যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত যত সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডার জারি করা হয়েছিল তার সবই অবৈধ এবং আইনের চোখে অচল। এ ব্যাপারে তৎকালীন হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক (পরে দেশের প্রধান বিচারপতি) এবং মাননীয় বিচারপতি ফজলে কবিরের দ্বৈত বেঞ্চ পরিষ্কার ভাষায় যে কথাগুলো লিখেছেন তা বাংলায় অনুবাদ করে নিচে লেখা হলো- ‘স্বৈরাচারী সরকার শীঘ্র সামরিক একনায়কত্বের রূপ নেয়’। সে (জিয়া) শুধু তার উত্তরসূরিদের প্রবর্তিত অবৈধতা নিয়েই শাসন চালায়নি, সে সংবিধানের মূল কাঠামোও ভেঙে দিয়েছিল’, ‘তা ছাড়া সে (জিয়া) সকল সামরিক ফরমান, রেগুলেশন, অর্ডারগুলোকে স্থায়ী বৈধতা দেওয়ার জন্য সেগুলোকে পবিত্র সংবিধানের অংশে পরিণত করার প্রয়াস পেয়েছিল’, ‘সে শুধু অতীত সামরিক বিধিবিধানগুলোকেই বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করেনি, সামরিক শাসন তুলে নেওয়া পর্যন্ত সমস্ত সামরিক ফরমান, বিধিবিধানকেও বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল।’

‘১৯৭৭ সালের রেফারেন্ডাম আদেশবলে ১৯৭৭ সালের ৩০ মে একটি ফেডারেন্ডামে দেখানো হয় জিয়া ৯৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞ অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল সংবিধান অথবা আর্মি অ্যাক্টে তথাকথিত রেফারেন্ডামের কোনো বিধানের অস্তিত্ব দেখাতে পারেননি। দৃশ্যত এটি করা হয়েছিল সমস্ত অবৈধতা, তথা অবৈধ এবং অসাংবিধানিক সামরিক ফরমান, বিধিবিধানের অবৈধ রূপ ঢেকে রেখে সেগুলোকে সংবিধানের কম্বলে আনার প্রয়াসে। এমনকি সকল সামরিক ফরমান এবং বিধিবিধান ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল তুলে নেওয়ার সময়ও, সংবিধানকে সামরিক ফরমান এবং বিধিবিধানের নিচে স্থান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এ জঘন্য অপচেষ্টার নিন্দা করার ভাষা আমাদের নেই। সেইভাবে তথাকথিত সংবিধান সংশোধনের ধুয়া দিয়ে বাংলাদেশের জনগণের এবং তাদের সংবিধানের ওপর প্রতারণা করা হয়েছে। ১৯৭৯ সালে পঞ্চম সংশোধনী আইন যে অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে করা হয়েছিল তা বলার মতো যথেষ্ট যুক্তি আমাদের কাছে রয়েছে। এটি শুধু অবৈধ ফরমান, বিধিবিধান ও কর্মকান্ডকে বৈধতা দেওয়ার প্রয়াস মাত্র, যা অবৈধ সামরিক শাসকরা ঘটিয়েছিল। যেহেতু আমরা বিচারপতিবৃন্দ সংবিধান রক্ষা, অক্ষত এবং বহাল রাখার দায়িত্ব পালন করব মর্মে শপথ নিয়েছি, সে কারণে এ সংশোধনী আইনকে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় বেআইনি, অবৈধ এবং অচল বলে ঘোষণা দিতে বাধ্য হচ্ছি, কেননা এ ছাড়া আমাদের কাছে কোনো বিকল্প নেই। সে অবস্থায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত যত সামরিক ফরমান, রেগুলেশন এবং অর্ডার জারি করা হয়েছে তার সবই আইনের চোখে অবৈধ, বেআইনি, অকার্যকর এবং অস্তিত্বহীন।’

মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক, যিনি রায়টি লিখেছেন, তিনি অত্যন্ত প্রচ্ছন্ন ভাষায় বলেছেন, সামরিক শাসন বলে কোনো তত্ত্ব আমাদের সংবিধানে নেই।

মাননীয় বিচারপতিদ্বয় শুধু সামরিক ফরমান, বিধিবিধানকে অবৈধ বলেই ক্ষান্ত হননি, তারা এও বলেছেন যারা সামরিক শাসন জারি করেছে তারা সবাই চরম বিশ্বাসঘাতকতা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে এবং এ জন্য তারা বেঁচে থাকলে বিশ্বাসঘাতকতা এবং রাষ্ট্রদ্রোহিতার জন্য বিচার ও সাজার সম্মুখীন হতে হতো। তাদের ভাষায় ‘এটা অবিশ্বাস্য যে খন্দকার মোশতাক নামক এক মন্ত্রী, দেশের সে সময়ের প্রধান বিচারপতি সায়েম এবং সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান, বি. উ. জানত না যে সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তারা দেশের রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্য ছিল না, তথাপিও তারা সংবিধান ভঙ্গ এবং লঙ্ঘন করে, বলপ্রয়োগ দ্বারা ক্ষমতা দখল করে নিজেদের রাষ্ট্রপতি বানিয়েছিল, যে কারণে দৃশ্যত তারা সকলেই রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে।’

পরবর্তীতে সপ্তম সংশোধনী মামলায় জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসন চ্যালেঞ্জ হলে একই ধরনের রায় দেন, প্রথমত হাই কোর্ট এবং পরবর্তীতে আপিল বিভাগ। এ দুই রায় থেকে পরিষ্কার যে ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৯১ সালের নির্বাচনের আগ পর্যন্ত যে শাসন চলেছে তার সবটাই অবৈধ এবং যারা উক্ত সময়ে তথাকথিত রাষ্ট্রপতি বলে নিজেদের জাহির করার চেষ্টা করেছে, আইনের চোখে তারা কেউই রাষ্ট্রপতি ছিল না। সোজা কথায় জিয়া, মোশতাক, সায়েম গং আইনের চোখে কখনো বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিল না। কেননা যেসব ফরমান এবং বিধিবিধান দ্বারা তারা এ পদ জবরদখল করেছিল তার সবই দেশের সর্বোচ্চ আদালত অবৈধ এবং অচল বলে ঘোষণা দিয়েছে, যা মানতে দেশের সবাই বাধ্য। শুধু তাই নয়, জাদুঘর কর্তৃপক্ষ এমন এক লোকের নামে জাদুঘর চালাচ্ছে জনগণের পয়সায়, যাকে দেশের সর্বোচ্চ আদালত রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে চিহ্নিত করেছেন।

পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায় প্রদান করে সে সময়ের হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি খায়রুল হক এবং বিচারপতি ফজলে কবির উল্লেখ করেছেন যে, আমাদের সংবিধানে সামরিক শাসন বা সামরিক আইন নামে কোনো তত্ত্ব নেই এবং সামরিক শক্তিতে বলীয়ান হয়ে যারা ক্ষমতা দখল করেছিল তারা আইনের দৃষ্টিতে কখনো রাষ্ট্রপতি বা রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান ছিল না। সে তালিকায় যারা জবরদখলদার হিসেবে বেআইনিভাবে রাষ্ট্রপতি বা রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান পদবি ব্যবহার করেছিল তারা ছিল খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম, জিয়াউর রহমান এবং সপ্তম সংশোধনী মামলার রায় অনুযায়ী, জেনারেল এরশাদ। রায়ের কথাগুলো এবং প্রদত্ত নির্দেশনাসমূহ অমান্য করার অর্থ আদালত অবমাননা করা, যা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সেই অর্থে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ যদি উক্ত জাদুঘরটি জিয়া প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ছিল বলে চালায় তাহলে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে অবমাননা করে একদিকে যেমন শাস্তিযোগ্য অপরাধ করছে, অন্যদিকে তেমনি জনগণের পয়সা বেআইনিভাবে অপচয় করছে।

পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায়ে এসব জবরদখলকারী আইনের দৃষ্টিতে দেশের রাষ্ট্রপতি ছিল না বলেই কিন্তু হাই কোর্ট-আপিল বিভাগ ক্ষান্ত হননি। তারা এও বলেছেন সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতা দখলে নেওয়ার জন্য এরা রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে দোষী যার জন্য জীবিত থাকলে এদের বিচার হতে পারত। ১৬ সংশোধনী মামলার রায় প্রদানকালে মাননীয় বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল একই প্রসঙ্গে লিখেছেন- ‘বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম জনগণের নির্বাচিত জাতীয় সংসদকে বাতিল করে আরও ভয়ংকর কাজ করেন এবং ২৯ নভেম্বর ১৯৭৬ তারিখে একজন আর্মি রুলস ভঙ্গকারী সরকারি কর্মচারী মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশের রাষ্ট্রপতি বানিয়ে দেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় তিনি (সায়েম) যেন তখন ইচ্ছা পোষণ করলে একজন ডাকাতকেও দেশের রাষ্ট্রপতি বানিয়ে দিতে পারতেন। দেশের জনগণের তখন কোনো ইচ্ছা-অনিচ্ছা ছিল না। জনগণ অবাক হয়ে দেখল যিনি সংবিধান ও দেশকে রক্ষা করার শপথ নিয়েছিলেন বা যে বিভাগটিকে সংবিধানের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছিল তিনি এবং তারা সংবিধান তছনছ করেছেন। যাকে এক কথায় বলা যায় জঙ্গি শাসন। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাকবাকুম করে ক্ষমতা নিয়ে নিলেন তথা রাষ্ট্রপতির পদ দখল করলেন। একবারও ভাবলেন না, তিনি একজন সরকারি কর্মচারী। সরকারি কর্মচারী হয়ে কীভাবে তিনি আর্মি রুলস ভঙ্গ করেন। ভাবলেন না শপথের কথা। ভাবলেন না তিনি দেশকে রক্ষা করতে প্রয়োজনে মৃত্যুকে বরণ করার শপথ নিয়েছিলেন। জনগণ আশ্চর্য হয়ে দেখল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান দেশের নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদের দোসর হয়ে তাদের রক্তাক্ত হাতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সম্পূর্ণ বেআইনি এবং অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করল। যাকে এক কথায় বলা যায় বন্দুক ঠেকিয়ে জনগণের প্রতিষ্ঠান দখল।’

‘জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী তথা স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, আলবদর, আলশামস এবং জামায়াতে ইসলামীকে এ দেশে পুনর্বাসন করেন। তাদের রাজনীতি করার অধিকার দেন। তাদের নাগরিকত্ব দেন। তিনি স্বাধীনতাবিরোধী এবং মানবতাবিরোধীদের সংসদ সদস্য করে এবং তাদের মন্ত্রী বানিয়ে তাদের গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা দিয়ে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের সঙ্গে এবং দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের সঙ্গে বেইমানি করেন। এর পরও কি বাংলাদেশের জনগণ মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা বলতে পারে?’

‘অর্থাৎ তিনি জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকে দায়মুক্তি আইন দ্বারা সমর্থন দিয়ে প্রমাণ করেন তিনিও জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের হত্যাকারী এবং জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীদেরই একজন।’ কর্নেল তাহের হত্যা মামলার রায়ে হাই কোর্ট বিভাগ জিয়াউর রহমানকে ঠান্ডা মাথার খুনি উল্লেখ করে বলেছেন, জিয়াউর রহমান প্রহসনের বিচারের নামে কর্নেল তাহেরকে হত্যা করেছে, হত্যা করেছে আরও সহস্রাধিক মুক্তিযোদ্ধাকে।

জাদুঘর কর্তৃপক্ষ সর্বোচ্চ আদালতের এসব নির্দেশনা জানেন না, তা বিশ্বাস করার কোনো অবকাশ নেই। যদি না জেনে থাকেন, সেটি তাদের চরম অযোগ্যতার শামিল। তারা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা ভঙ্গ করে শুধু জিয়াউর রহমানকে সাবেক রাষ্ট্রপতির মর্যাদা দেওয়ারই চেষ্টা করছে না, সেই মর্যাদা এমন এক ব্যক্তিকে দেওয়ার চেষ্টা করছে যাকে সর্বোচ্চ আদালত রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধী বলে চিহ্নিত করেছে। সুতরাং জাদুঘর কর্তৃপক্ষ জিয়া জাদুঘর চালিয়ে যেয়ে শুধু সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের অবমাননাই করছে না, বরং রাষ্ট্রদ্রোহী বলে সর্বোচ্চ আদালত দ্বারা চিহ্নিত ব্যক্তিকে সম্মানের আসন দিচ্ছে, যা শুধু উপহাসই নয়, ঘৃণিতও বটে।

               

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

৪১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন