শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

দেয়ালঘড়ি

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
দেয়ালঘড়ি

কম করে হলেও ১০ বছর হবে একই অবস্থা, সেকেন্ডের কাঁটাটি খুলে গিয়ে ভিতরে পড়ে আছে। কেউ ঘড়ির দোকানে নিয়ে এটি সারানোর চেষ্টা করেনি।

প্রয়োজনও বোধ করেনি। আমি মাঝেমধ্যে বলেছি, থাক, সময় তো ভালোই দিচ্ছে। তা ছাড়া মিনিট এবং ঘণ্টার কাঁটায় কোনো সমস্যা নেই। সে বিরামহীন চলেছে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এমনকি যুগ যুগ ধরে। কয়েক মাস অন্তর কেবল ব্যাটারি পরিবর্তন এটুকুই কাজ, আর কোনো দায়িত্ব নেই। পূর্বপুরুষদের পুরনো ঘর ভেঙে একই স্থানে নতুন ঘর করার সময় বছরখানেক ঘড়িটি আত্মগোপনে চলে যায়। কোনোক্রমেই তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। দু-এক বার আমি এর সন্ধান করলে জেবু বলত, ‘অবশ্যই কোথাও পড়ে আছে সে, আমি নিজের হাতে রেখেছি, হারাবে না।’ আমিও নিশ্চিত হঠাৎ করেই পেয়ে যাব তাকে।

অবশেষে জেবুর কথাই ঠিক হলো। পুরনো, ব্যবহার-অনুপযোগী নানা গৃহস্থালি জিনিসপত্রের নিচ থেকে আচমকায় বেরিয়ে এলো রুপালি বর্ডারের কালো রঙের ‘সিটিজেন কোয়ার্টজ’ দেয়ালঘড়িটি। অনেক দিন বন্ধ হয়ে থাকা ঘড়ির ভিতরে সেই সেকেন্ডের কাঁটাটি ঝুলেই আছে। ময়লা জমেছে সর্বত্র। পেছনে ব্যাটারির বক্সের চারদিক গলে লালচে রঙের শক্ত মরিচা ধরেছে।

ভাইজান, শুনছেন...

একটু আগে আপনার সেই কালা দেওয়ালঘড়িটা পাওয়া গেছে। উত্তেজিত কণ্ঠে তারস্বরে সেদিন শফিক আমাকে মোবাইল ফোনে জানাল।

শুনে আবার চমকে উঠি আমি।

সেও কি আশ্চর্য যোগসূত্র?

জেবুর আকস্মিক মৃত্যুর প্রায় আট মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পর হঠাৎই এটি পাওয়া গেল। হারায়নি সে।

বিকালেই একজন স্থানীয় আনাড়ি মেকানিক দিয়ে পরিষ্কার করিয়ে নতুন একজোড়া ‘সানলাইট ব্যাটারি’ সংযোজন করতেই সে আবার আগের মতো চলতে শুরু করে। তৎক্ষণাৎ চলন্ত ঘড়ির একখানা ভিডিও ক্লিপ আমাকে পাঠিয়ে দেয় শফিক। যেন দীর্ঘ বিরতি এবং টানা বিশ্রামের পর নতুন জীবন পেল সে।

বছর দু-এক আগে জেবুকে সঙ্গে নিয়ে সুইজারল্যান্ডের বিখ্যাত ‘জেনেভা লেকের’ পাড়ে হাঁটতে গিয়ে আমাদের নজরে পড়েছিল Citizen Clock since 1918; এতেও বোঝা যায়, এ দেয়ালঘড়িগুলোর অতীত ঐতিহ্য কত পুরনো। মানের প্রশ্নে তারা আজও বোধকরি আপসহীন অবস্থানেই আছে। হাতঘড়ি, গাড়ির ঘড়ি, টেবিলঘড়ি, দেয়ালঘড়ি ইত্যাদিসহ পৃথিবীর বিচিত্র সব ঘড়ির আদি নিবাস নাকি সুইজারল্যান্ডই। মনে পড়ে, কৈশোরে অবতীর্ণ হওয়ার পর সেকালে কারও হাতে সুন্দর কোনো ঘড়ি শোভা পেলে জিজ্ঞেস করা- ‘এটি কি সুইসমেইড?’

ঘড়ি নিয়ে নানা গল্পও রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়সহ অনেকেই লিখেছেন। আধুনিক প্রযুক্তি ঘড়ির অতীত জৌলুস কিছুটা মøান করলেও পুরুষের বাঁ হাত অলঙ্করণের কাজে বা ড্রয়িংরুমের নান্দনিকতা বাড়াতে ঘড়ির তুলনা কোথায়? যদিও আজকাল সেলফোন বা মোবাইল বিকল্প সময়-রক্ষকের ভূমিকা পালন করে চলেছে। তথাপি ঘড়ি বোধহয় থেকে যাবে সময় অতিক্রম করেও। এটা বলা যায় অনেকটা ভবিষ্যদ্বাণীর মতো। কলেজের শ্রেণিকক্ষে ছাত্ররা বারবার ঘড়ি দেখলে আমাদের একজন শিক্ষক বলতেন,

‘ঘড়িতে ঘড়ি নাই সময় আছে মনে

হাজার ঘড়ির হাজার সময় জানে প্রতিজনে’।

সংসার জীবনের শুরু থেকে দেয়ালঘড়িটা সব সময় আমাদের শোবার ঘরেই ছিল। বন্ধ ঘরেও মাসের পর মাস ক্লান্তিহীন তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সে নিরলসভাবে পালন করে গেছে। অনেক দিন বাদে বাড়িতে গিয়ে রুমে ঢুকেই প্রথম চোখে পড়ত সেই কালো ঘড়ির প্রতি। এত দিন কেউ তার কাছ থেকে সময় চায়নি অথচ ঠিকমতো সময় গুনে গুনে সে চলেছে। তাকে নিয়ে প্রায়ই আমরা বলাবলি করতাম- দেখ, একটি দেয়ালঘড়ি কীভাবে এত বছর কর্মক্ষম হয়ে চালু থাকে, মানুষই তো এত দিন একটানা নীরোগ সুস্থ থাকে না। আগে পরে কত শত ঘড়ি এলো গেল অথচ সে বহাল তবিয়তে অকৃত্রিম ও অকৃপণভাবে আমাদের সঙ্গেই আছে। তাকে বর্জন করা, ফেলে দেওয়া বা অকেজো ঘোষণা করে দেওয়া যায় না। কেননা ওর জীবনকালের সঙ্গে আমাদের জীবনেরও যে একটি নিবিড় বন্ধন রয়ে গেছে। যা বাইরের জগতের কেউ জানে না। কাজেই যতই আধুনিক চাকচিক্যময়, নান্দনিক ঝুলন্ত পেন্ডুলাম সংযুক্ত দেয়ালঘড়ি অন্যত্র শোভিত থাক তাতে কী হবে, ওর মূল্য যেন আমাদের কাছে বিশেষ এবং অনন্য।

আমি জেবুকে বলতাম, শোনো-

ঘড়িটি ইতিমধ্যে কবি সুকান্ত, শেলি, কিটস এদের জীবনকাল অতিক্রম করে দিগি¦জয়ী আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের জীবনকালকে স্পর্শ করতে যাচ্ছে।

জেবু বলত, ‘আমরা চলে যাওয়ার পরও বোধকরি ও তার এ কাজ করেই যাবে। কেবল আল্লাহ মাবুদ জানেন।’

১৯৮৯ সালের ডিসেম্বরে বিজয় দিবসের আগের দিন আমাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হয়। মফস্বল শহরে মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিশেষ কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে যতটা আড়ম্বরপূর্ণতা বিদ্যমান থাকে অনেকটা তদ্রƒপই ছিল তাতে। দাওয়াত কার্ড বা মুখে মুখে আমন্ত্রণ জানানো এমনকি তাৎক্ষণিকভাবে বলা ইত্যাদি করে দুই দিনের গ্রামীণ আচারপর্ব সম্পন্ন হয়েছিল। সামাজিকতা রক্ষার দায় থেকে অনেকেই ছোটখাটো উপহার, উপঢৌকন হাতে নিয়ে এতে অংশ নিয়েছিল। এটি আমাদের বাংলার অতীত কৃষ্টি, সংস্কৃতির অংশ। তেমনি সেদিন ঢাকা থেকে আগত আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সতীর্থ বন্ধু অতি কাছের এক প্রিয়জন দম্পতি সমস্ত ঝক্কি-ঝামেলা মাথায় নিয়ে ট্রেনযোগে কয়েক ঘণ্টার অস্বস্তিকর ভ্রমণ শেষে আমাদের শুভাশিস করতে ছুটে আসেন। বিয়েবাড়ির নানা তুঘলকি কান্ডের ভিড়ে এ মানবিক ও অতিসংবেদনশীল নবদম্পতির আপ্যায়ন তদারকিও কেউ করেনি বলে পরে শুনেছি এবং ভীষণ শরমিন্দা ও অনুতপ্তবোধ করেছি বারবার। তাদের ঢাকায় প্রত্যাবর্তনের পর গায়ে নাম দেখে চিহ্নিত করা হয়েছিল বিস্ময়কর এমন দেয়ালঘড়িটি তাদেরই দেওয়া অমূল্য উপহার।

বছর ত্রিশ বা তিন দশকের অধিককাল এ দম্পতি প্রবাসী। এখন তারা বিলেতে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। ওখানে শিক্ষকতার মতো মহতী পেশায় উভয়েই নিজেদের আবদ্ধ করে রেখেছেন। রাজনীতি, সমাজ-সংস্কৃতি, দেশপ্রেমবোধ, বিশ্বভাষা ও স্বদেশ-ভাষা-ভাবনা নিয়ে নিবেদিত থেকেও চমৎকার সুস্থ সামাজিক জীবনাচার করছেন তারা। তাদের সন্তানরা বিশ্বসন্তান হয়ে বিকশিত হচ্ছে। সারা দুনিয়াই এ প্রজন্মের করতলগত হবে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। বছর চারেক হলো, লন্ডনে গিয়ে এ দম্পতির প্রত্যক্ষ সাক্ষাৎ পাওয়ার চেষ্টা করি এবং একজনের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার সুযোগ হলেও নানা প্রসঙ্গের ভিড়ে এমন অসামান্য দেয়ালঘড়ির বেঁচে থাকার কথা বেমালুম ভুলে যাই। ওর নিরন্তর সেবাদান আর অক্লান্ত ভালোবাসার গল্পটি বিস্মৃত হওয়া আদৌও সঠিক হয়নি। কেননা তখনো সে প্রায় সাতাশ বছরের সুদীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করে এবং আজ অবধি সচল ও কর্মক্ষম থেকে যথাযথ সময় দিয়ে যাচ্ছে। এমনকি তার অস্তিত্বের প্রশ্নেও কোনো অনিশ্চিত ভবিষ্যতের ছায়া, দুশ্চিন্তা বা শঙ্কা নেই।

আজ একটি দেয়ালঘড়ির সাতকাহন জানাতে গিয়ে আমি খানিকটা বিচলিতবোধ করছি। তাহলে ঘড়িটা কত দিন বেঁচে থাকবে, এর জীবনের কি কোনো ক্ষয় বা লয় নেই? সামান্য কিছু সরু তারের আন্তসংযোগ ছাড়া তার ভিতরে আর কিছু নেই বললেই চলে অথচ যুগযুগান্তর পাড়ি দিয়ে সে আমাকে রীতিমতো শঙ্কিত করে তুলেছে। প্রতিনিয়ত টিক টিক করে আমাকে জানান দিয়ে চলেছে ‘আমি চাইলে তোমার সমানও বাঁচতে পারি’। এতে আমার স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার অবকাশ কোথায়? বরং মনোযন্ত্রণা এবং হৃদযন্ত্রের ব্যস্ততা বাড়িয়ে ক্রমাগত উদ্বিগ্ন করে রাখছে আমাকে। তা ছাড়া ওই যে জেবু বলে গিয়েছে, আমাদের জীবনাবসানের পরও কী এ ঘড়ি সক্রিয় থেকে যাবে? সে-ই বা হাসতে হাসতে অমন অমোচনীয় বিধিলিপির ভবিষ্যদ্বাণী রেখে যাবে কেন? আর এ কথা আমার জন্য নিত্য পীড়াদায়ক হবে কেন?

তার পরও বলি, আমাদের মাহেন্দ্রলগ্নের আবেগতাড়ানিয়া কালো দেয়ালঘড়িটা অনন্ত পথের পথিক হয়ে চলতে থাক নিরবধি। সে যেন মানুষের জীবনপ্রদীপের মতো আকস্মিক নিভে না যায়। আজকাল আমি প্রতিক্ষণ ভাবি আর মনের অজান্তে বিড়বিড় করে বলি, এ নশ্বর পৃথিবীতে সবই যেন বড় বড় এবং স্থায়ী। কেবল মানুষের জীবনই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিস্মরণের অণুবিশেষ।

            লেখক :  গবেষক ও গল্পকার।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা