শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

দেয়ালঘড়ি

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
দেয়ালঘড়ি

কম করে হলেও ১০ বছর হবে একই অবস্থা, সেকেন্ডের কাঁটাটি খুলে গিয়ে ভিতরে পড়ে আছে। কেউ ঘড়ির দোকানে নিয়ে এটি সারানোর চেষ্টা করেনি।

প্রয়োজনও বোধ করেনি। আমি মাঝেমধ্যে বলেছি, থাক, সময় তো ভালোই দিচ্ছে। তা ছাড়া মিনিট এবং ঘণ্টার কাঁটায় কোনো সমস্যা নেই। সে বিরামহীন চলেছে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এমনকি যুগ যুগ ধরে। কয়েক মাস অন্তর কেবল ব্যাটারি পরিবর্তন এটুকুই কাজ, আর কোনো দায়িত্ব নেই। পূর্বপুরুষদের পুরনো ঘর ভেঙে একই স্থানে নতুন ঘর করার সময় বছরখানেক ঘড়িটি আত্মগোপনে চলে যায়। কোনোক্রমেই তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। দু-এক বার আমি এর সন্ধান করলে জেবু বলত, ‘অবশ্যই কোথাও পড়ে আছে সে, আমি নিজের হাতে রেখেছি, হারাবে না।’ আমিও নিশ্চিত হঠাৎ করেই পেয়ে যাব তাকে।

অবশেষে জেবুর কথাই ঠিক হলো। পুরনো, ব্যবহার-অনুপযোগী নানা গৃহস্থালি জিনিসপত্রের নিচ থেকে আচমকায় বেরিয়ে এলো রুপালি বর্ডারের কালো রঙের ‘সিটিজেন কোয়ার্টজ’ দেয়ালঘড়িটি। অনেক দিন বন্ধ হয়ে থাকা ঘড়ির ভিতরে সেই সেকেন্ডের কাঁটাটি ঝুলেই আছে। ময়লা জমেছে সর্বত্র। পেছনে ব্যাটারির বক্সের চারদিক গলে লালচে রঙের শক্ত মরিচা ধরেছে।

ভাইজান, শুনছেন...

একটু আগে আপনার সেই কালা দেওয়ালঘড়িটা পাওয়া গেছে। উত্তেজিত কণ্ঠে তারস্বরে সেদিন শফিক আমাকে মোবাইল ফোনে জানাল।

শুনে আবার চমকে উঠি আমি।

সেও কি আশ্চর্য যোগসূত্র?

জেবুর আকস্মিক মৃত্যুর প্রায় আট মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পর হঠাৎই এটি পাওয়া গেল। হারায়নি সে।

বিকালেই একজন স্থানীয় আনাড়ি মেকানিক দিয়ে পরিষ্কার করিয়ে নতুন একজোড়া ‘সানলাইট ব্যাটারি’ সংযোজন করতেই সে আবার আগের মতো চলতে শুরু করে। তৎক্ষণাৎ চলন্ত ঘড়ির একখানা ভিডিও ক্লিপ আমাকে পাঠিয়ে দেয় শফিক। যেন দীর্ঘ বিরতি এবং টানা বিশ্রামের পর নতুন জীবন পেল সে।

বছর দু-এক আগে জেবুকে সঙ্গে নিয়ে সুইজারল্যান্ডের বিখ্যাত ‘জেনেভা লেকের’ পাড়ে হাঁটতে গিয়ে আমাদের নজরে পড়েছিল Citizen Clock since 1918; এতেও বোঝা যায়, এ দেয়ালঘড়িগুলোর অতীত ঐতিহ্য কত পুরনো। মানের প্রশ্নে তারা আজও বোধকরি আপসহীন অবস্থানেই আছে। হাতঘড়ি, গাড়ির ঘড়ি, টেবিলঘড়ি, দেয়ালঘড়ি ইত্যাদিসহ পৃথিবীর বিচিত্র সব ঘড়ির আদি নিবাস নাকি সুইজারল্যান্ডই। মনে পড়ে, কৈশোরে অবতীর্ণ হওয়ার পর সেকালে কারও হাতে সুন্দর কোনো ঘড়ি শোভা পেলে জিজ্ঞেস করা- ‘এটি কি সুইসমেইড?’

ঘড়ি নিয়ে নানা গল্পও রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়সহ অনেকেই লিখেছেন। আধুনিক প্রযুক্তি ঘড়ির অতীত জৌলুস কিছুটা মøান করলেও পুরুষের বাঁ হাত অলঙ্করণের কাজে বা ড্রয়িংরুমের নান্দনিকতা বাড়াতে ঘড়ির তুলনা কোথায়? যদিও আজকাল সেলফোন বা মোবাইল বিকল্প সময়-রক্ষকের ভূমিকা পালন করে চলেছে। তথাপি ঘড়ি বোধহয় থেকে যাবে সময় অতিক্রম করেও। এটা বলা যায় অনেকটা ভবিষ্যদ্বাণীর মতো। কলেজের শ্রেণিকক্ষে ছাত্ররা বারবার ঘড়ি দেখলে আমাদের একজন শিক্ষক বলতেন,

‘ঘড়িতে ঘড়ি নাই সময় আছে মনে

হাজার ঘড়ির হাজার সময় জানে প্রতিজনে’।

সংসার জীবনের শুরু থেকে দেয়ালঘড়িটা সব সময় আমাদের শোবার ঘরেই ছিল। বন্ধ ঘরেও মাসের পর মাস ক্লান্তিহীন তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সে নিরলসভাবে পালন করে গেছে। অনেক দিন বাদে বাড়িতে গিয়ে রুমে ঢুকেই প্রথম চোখে পড়ত সেই কালো ঘড়ির প্রতি। এত দিন কেউ তার কাছ থেকে সময় চায়নি অথচ ঠিকমতো সময় গুনে গুনে সে চলেছে। তাকে নিয়ে প্রায়ই আমরা বলাবলি করতাম- দেখ, একটি দেয়ালঘড়ি কীভাবে এত বছর কর্মক্ষম হয়ে চালু থাকে, মানুষই তো এত দিন একটানা নীরোগ সুস্থ থাকে না। আগে পরে কত শত ঘড়ি এলো গেল অথচ সে বহাল তবিয়তে অকৃত্রিম ও অকৃপণভাবে আমাদের সঙ্গেই আছে। তাকে বর্জন করা, ফেলে দেওয়া বা অকেজো ঘোষণা করে দেওয়া যায় না। কেননা ওর জীবনকালের সঙ্গে আমাদের জীবনেরও যে একটি নিবিড় বন্ধন রয়ে গেছে। যা বাইরের জগতের কেউ জানে না। কাজেই যতই আধুনিক চাকচিক্যময়, নান্দনিক ঝুলন্ত পেন্ডুলাম সংযুক্ত দেয়ালঘড়ি অন্যত্র শোভিত থাক তাতে কী হবে, ওর মূল্য যেন আমাদের কাছে বিশেষ এবং অনন্য।

আমি জেবুকে বলতাম, শোনো-

ঘড়িটি ইতিমধ্যে কবি সুকান্ত, শেলি, কিটস এদের জীবনকাল অতিক্রম করে দিগি¦জয়ী আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের জীবনকালকে স্পর্শ করতে যাচ্ছে।

জেবু বলত, ‘আমরা চলে যাওয়ার পরও বোধকরি ও তার এ কাজ করেই যাবে। কেবল আল্লাহ মাবুদ জানেন।’

১৯৮৯ সালের ডিসেম্বরে বিজয় দিবসের আগের দিন আমাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হয়। মফস্বল শহরে মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিশেষ কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে যতটা আড়ম্বরপূর্ণতা বিদ্যমান থাকে অনেকটা তদ্রƒপই ছিল তাতে। দাওয়াত কার্ড বা মুখে মুখে আমন্ত্রণ জানানো এমনকি তাৎক্ষণিকভাবে বলা ইত্যাদি করে দুই দিনের গ্রামীণ আচারপর্ব সম্পন্ন হয়েছিল। সামাজিকতা রক্ষার দায় থেকে অনেকেই ছোটখাটো উপহার, উপঢৌকন হাতে নিয়ে এতে অংশ নিয়েছিল। এটি আমাদের বাংলার অতীত কৃষ্টি, সংস্কৃতির অংশ। তেমনি সেদিন ঢাকা থেকে আগত আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সতীর্থ বন্ধু অতি কাছের এক প্রিয়জন দম্পতি সমস্ত ঝক্কি-ঝামেলা মাথায় নিয়ে ট্রেনযোগে কয়েক ঘণ্টার অস্বস্তিকর ভ্রমণ শেষে আমাদের শুভাশিস করতে ছুটে আসেন। বিয়েবাড়ির নানা তুঘলকি কান্ডের ভিড়ে এ মানবিক ও অতিসংবেদনশীল নবদম্পতির আপ্যায়ন তদারকিও কেউ করেনি বলে পরে শুনেছি এবং ভীষণ শরমিন্দা ও অনুতপ্তবোধ করেছি বারবার। তাদের ঢাকায় প্রত্যাবর্তনের পর গায়ে নাম দেখে চিহ্নিত করা হয়েছিল বিস্ময়কর এমন দেয়ালঘড়িটি তাদেরই দেওয়া অমূল্য উপহার।

বছর ত্রিশ বা তিন দশকের অধিককাল এ দম্পতি প্রবাসী। এখন তারা বিলেতে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। ওখানে শিক্ষকতার মতো মহতী পেশায় উভয়েই নিজেদের আবদ্ধ করে রেখেছেন। রাজনীতি, সমাজ-সংস্কৃতি, দেশপ্রেমবোধ, বিশ্বভাষা ও স্বদেশ-ভাষা-ভাবনা নিয়ে নিবেদিত থেকেও চমৎকার সুস্থ সামাজিক জীবনাচার করছেন তারা। তাদের সন্তানরা বিশ্বসন্তান হয়ে বিকশিত হচ্ছে। সারা দুনিয়াই এ প্রজন্মের করতলগত হবে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। বছর চারেক হলো, লন্ডনে গিয়ে এ দম্পতির প্রত্যক্ষ সাক্ষাৎ পাওয়ার চেষ্টা করি এবং একজনের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার সুযোগ হলেও নানা প্রসঙ্গের ভিড়ে এমন অসামান্য দেয়ালঘড়ির বেঁচে থাকার কথা বেমালুম ভুলে যাই। ওর নিরন্তর সেবাদান আর অক্লান্ত ভালোবাসার গল্পটি বিস্মৃত হওয়া আদৌও সঠিক হয়নি। কেননা তখনো সে প্রায় সাতাশ বছরের সুদীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করে এবং আজ অবধি সচল ও কর্মক্ষম থেকে যথাযথ সময় দিয়ে যাচ্ছে। এমনকি তার অস্তিত্বের প্রশ্নেও কোনো অনিশ্চিত ভবিষ্যতের ছায়া, দুশ্চিন্তা বা শঙ্কা নেই।

আজ একটি দেয়ালঘড়ির সাতকাহন জানাতে গিয়ে আমি খানিকটা বিচলিতবোধ করছি। তাহলে ঘড়িটা কত দিন বেঁচে থাকবে, এর জীবনের কি কোনো ক্ষয় বা লয় নেই? সামান্য কিছু সরু তারের আন্তসংযোগ ছাড়া তার ভিতরে আর কিছু নেই বললেই চলে অথচ যুগযুগান্তর পাড়ি দিয়ে সে আমাকে রীতিমতো শঙ্কিত করে তুলেছে। প্রতিনিয়ত টিক টিক করে আমাকে জানান দিয়ে চলেছে ‘আমি চাইলে তোমার সমানও বাঁচতে পারি’। এতে আমার স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার অবকাশ কোথায়? বরং মনোযন্ত্রণা এবং হৃদযন্ত্রের ব্যস্ততা বাড়িয়ে ক্রমাগত উদ্বিগ্ন করে রাখছে আমাকে। তা ছাড়া ওই যে জেবু বলে গিয়েছে, আমাদের জীবনাবসানের পরও কী এ ঘড়ি সক্রিয় থেকে যাবে? সে-ই বা হাসতে হাসতে অমন অমোচনীয় বিধিলিপির ভবিষ্যদ্বাণী রেখে যাবে কেন? আর এ কথা আমার জন্য নিত্য পীড়াদায়ক হবে কেন?

তার পরও বলি, আমাদের মাহেন্দ্রলগ্নের আবেগতাড়ানিয়া কালো দেয়ালঘড়িটা অনন্ত পথের পথিক হয়ে চলতে থাক নিরবধি। সে যেন মানুষের জীবনপ্রদীপের মতো আকস্মিক নিভে না যায়। আজকাল আমি প্রতিক্ষণ ভাবি আর মনের অজান্তে বিড়বিড় করে বলি, এ নশ্বর পৃথিবীতে সবই যেন বড় বড় এবং স্থায়ী। কেবল মানুষের জীবনই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিস্মরণের অণুবিশেষ।

            লেখক :  গবেষক ও গল্পকার।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য