শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

দেয়ালঘড়ি

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
দেয়ালঘড়ি

কম করে হলেও ১০ বছর হবে একই অবস্থা, সেকেন্ডের কাঁটাটি খুলে গিয়ে ভিতরে পড়ে আছে। কেউ ঘড়ির দোকানে নিয়ে এটি সারানোর চেষ্টা করেনি।

প্রয়োজনও বোধ করেনি। আমি মাঝেমধ্যে বলেছি, থাক, সময় তো ভালোই দিচ্ছে। তা ছাড়া মিনিট এবং ঘণ্টার কাঁটায় কোনো সমস্যা নেই। সে বিরামহীন চলেছে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এমনকি যুগ যুগ ধরে। কয়েক মাস অন্তর কেবল ব্যাটারি পরিবর্তন এটুকুই কাজ, আর কোনো দায়িত্ব নেই। পূর্বপুরুষদের পুরনো ঘর ভেঙে একই স্থানে নতুন ঘর করার সময় বছরখানেক ঘড়িটি আত্মগোপনে চলে যায়। কোনোক্রমেই তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। দু-এক বার আমি এর সন্ধান করলে জেবু বলত, ‘অবশ্যই কোথাও পড়ে আছে সে, আমি নিজের হাতে রেখেছি, হারাবে না।’ আমিও নিশ্চিত হঠাৎ করেই পেয়ে যাব তাকে।

অবশেষে জেবুর কথাই ঠিক হলো। পুরনো, ব্যবহার-অনুপযোগী নানা গৃহস্থালি জিনিসপত্রের নিচ থেকে আচমকায় বেরিয়ে এলো রুপালি বর্ডারের কালো রঙের ‘সিটিজেন কোয়ার্টজ’ দেয়ালঘড়িটি। অনেক দিন বন্ধ হয়ে থাকা ঘড়ির ভিতরে সেই সেকেন্ডের কাঁটাটি ঝুলেই আছে। ময়লা জমেছে সর্বত্র। পেছনে ব্যাটারির বক্সের চারদিক গলে লালচে রঙের শক্ত মরিচা ধরেছে।

ভাইজান, শুনছেন...

একটু আগে আপনার সেই কালা দেওয়ালঘড়িটা পাওয়া গেছে। উত্তেজিত কণ্ঠে তারস্বরে সেদিন শফিক আমাকে মোবাইল ফোনে জানাল।

শুনে আবার চমকে উঠি আমি।

সেও কি আশ্চর্য যোগসূত্র?

জেবুর আকস্মিক মৃত্যুর প্রায় আট মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পর হঠাৎই এটি পাওয়া গেল। হারায়নি সে।

বিকালেই একজন স্থানীয় আনাড়ি মেকানিক দিয়ে পরিষ্কার করিয়ে নতুন একজোড়া ‘সানলাইট ব্যাটারি’ সংযোজন করতেই সে আবার আগের মতো চলতে শুরু করে। তৎক্ষণাৎ চলন্ত ঘড়ির একখানা ভিডিও ক্লিপ আমাকে পাঠিয়ে দেয় শফিক। যেন দীর্ঘ বিরতি এবং টানা বিশ্রামের পর নতুন জীবন পেল সে।

বছর দু-এক আগে জেবুকে সঙ্গে নিয়ে সুইজারল্যান্ডের বিখ্যাত ‘জেনেভা লেকের’ পাড়ে হাঁটতে গিয়ে আমাদের নজরে পড়েছিল Citizen Clock since 1918; এতেও বোঝা যায়, এ দেয়ালঘড়িগুলোর অতীত ঐতিহ্য কত পুরনো। মানের প্রশ্নে তারা আজও বোধকরি আপসহীন অবস্থানেই আছে। হাতঘড়ি, গাড়ির ঘড়ি, টেবিলঘড়ি, দেয়ালঘড়ি ইত্যাদিসহ পৃথিবীর বিচিত্র সব ঘড়ির আদি নিবাস নাকি সুইজারল্যান্ডই। মনে পড়ে, কৈশোরে অবতীর্ণ হওয়ার পর সেকালে কারও হাতে সুন্দর কোনো ঘড়ি শোভা পেলে জিজ্ঞেস করা- ‘এটি কি সুইসমেইড?’

ঘড়ি নিয়ে নানা গল্পও রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়সহ অনেকেই লিখেছেন। আধুনিক প্রযুক্তি ঘড়ির অতীত জৌলুস কিছুটা মøান করলেও পুরুষের বাঁ হাত অলঙ্করণের কাজে বা ড্রয়িংরুমের নান্দনিকতা বাড়াতে ঘড়ির তুলনা কোথায়? যদিও আজকাল সেলফোন বা মোবাইল বিকল্প সময়-রক্ষকের ভূমিকা পালন করে চলেছে। তথাপি ঘড়ি বোধহয় থেকে যাবে সময় অতিক্রম করেও। এটা বলা যায় অনেকটা ভবিষ্যদ্বাণীর মতো। কলেজের শ্রেণিকক্ষে ছাত্ররা বারবার ঘড়ি দেখলে আমাদের একজন শিক্ষক বলতেন,

‘ঘড়িতে ঘড়ি নাই সময় আছে মনে

হাজার ঘড়ির হাজার সময় জানে প্রতিজনে’।

সংসার জীবনের শুরু থেকে দেয়ালঘড়িটা সব সময় আমাদের শোবার ঘরেই ছিল। বন্ধ ঘরেও মাসের পর মাস ক্লান্তিহীন তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সে নিরলসভাবে পালন করে গেছে। অনেক দিন বাদে বাড়িতে গিয়ে রুমে ঢুকেই প্রথম চোখে পড়ত সেই কালো ঘড়ির প্রতি। এত দিন কেউ তার কাছ থেকে সময় চায়নি অথচ ঠিকমতো সময় গুনে গুনে সে চলেছে। তাকে নিয়ে প্রায়ই আমরা বলাবলি করতাম- দেখ, একটি দেয়ালঘড়ি কীভাবে এত বছর কর্মক্ষম হয়ে চালু থাকে, মানুষই তো এত দিন একটানা নীরোগ সুস্থ থাকে না। আগে পরে কত শত ঘড়ি এলো গেল অথচ সে বহাল তবিয়তে অকৃত্রিম ও অকৃপণভাবে আমাদের সঙ্গেই আছে। তাকে বর্জন করা, ফেলে দেওয়া বা অকেজো ঘোষণা করে দেওয়া যায় না। কেননা ওর জীবনকালের সঙ্গে আমাদের জীবনেরও যে একটি নিবিড় বন্ধন রয়ে গেছে। যা বাইরের জগতের কেউ জানে না। কাজেই যতই আধুনিক চাকচিক্যময়, নান্দনিক ঝুলন্ত পেন্ডুলাম সংযুক্ত দেয়ালঘড়ি অন্যত্র শোভিত থাক তাতে কী হবে, ওর মূল্য যেন আমাদের কাছে বিশেষ এবং অনন্য।

আমি জেবুকে বলতাম, শোনো-

ঘড়িটি ইতিমধ্যে কবি সুকান্ত, শেলি, কিটস এদের জীবনকাল অতিক্রম করে দিগি¦জয়ী আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের জীবনকালকে স্পর্শ করতে যাচ্ছে।

জেবু বলত, ‘আমরা চলে যাওয়ার পরও বোধকরি ও তার এ কাজ করেই যাবে। কেবল আল্লাহ মাবুদ জানেন।’

১৯৮৯ সালের ডিসেম্বরে বিজয় দিবসের আগের দিন আমাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হয়। মফস্বল শহরে মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিশেষ কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে যতটা আড়ম্বরপূর্ণতা বিদ্যমান থাকে অনেকটা তদ্রƒপই ছিল তাতে। দাওয়াত কার্ড বা মুখে মুখে আমন্ত্রণ জানানো এমনকি তাৎক্ষণিকভাবে বলা ইত্যাদি করে দুই দিনের গ্রামীণ আচারপর্ব সম্পন্ন হয়েছিল। সামাজিকতা রক্ষার দায় থেকে অনেকেই ছোটখাটো উপহার, উপঢৌকন হাতে নিয়ে এতে অংশ নিয়েছিল। এটি আমাদের বাংলার অতীত কৃষ্টি, সংস্কৃতির অংশ। তেমনি সেদিন ঢাকা থেকে আগত আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সতীর্থ বন্ধু অতি কাছের এক প্রিয়জন দম্পতি সমস্ত ঝক্কি-ঝামেলা মাথায় নিয়ে ট্রেনযোগে কয়েক ঘণ্টার অস্বস্তিকর ভ্রমণ শেষে আমাদের শুভাশিস করতে ছুটে আসেন। বিয়েবাড়ির নানা তুঘলকি কান্ডের ভিড়ে এ মানবিক ও অতিসংবেদনশীল নবদম্পতির আপ্যায়ন তদারকিও কেউ করেনি বলে পরে শুনেছি এবং ভীষণ শরমিন্দা ও অনুতপ্তবোধ করেছি বারবার। তাদের ঢাকায় প্রত্যাবর্তনের পর গায়ে নাম দেখে চিহ্নিত করা হয়েছিল বিস্ময়কর এমন দেয়ালঘড়িটি তাদেরই দেওয়া অমূল্য উপহার।

বছর ত্রিশ বা তিন দশকের অধিককাল এ দম্পতি প্রবাসী। এখন তারা বিলেতে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। ওখানে শিক্ষকতার মতো মহতী পেশায় উভয়েই নিজেদের আবদ্ধ করে রেখেছেন। রাজনীতি, সমাজ-সংস্কৃতি, দেশপ্রেমবোধ, বিশ্বভাষা ও স্বদেশ-ভাষা-ভাবনা নিয়ে নিবেদিত থেকেও চমৎকার সুস্থ সামাজিক জীবনাচার করছেন তারা। তাদের সন্তানরা বিশ্বসন্তান হয়ে বিকশিত হচ্ছে। সারা দুনিয়াই এ প্রজন্মের করতলগত হবে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। বছর চারেক হলো, লন্ডনে গিয়ে এ দম্পতির প্রত্যক্ষ সাক্ষাৎ পাওয়ার চেষ্টা করি এবং একজনের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার সুযোগ হলেও নানা প্রসঙ্গের ভিড়ে এমন অসামান্য দেয়ালঘড়ির বেঁচে থাকার কথা বেমালুম ভুলে যাই। ওর নিরন্তর সেবাদান আর অক্লান্ত ভালোবাসার গল্পটি বিস্মৃত হওয়া আদৌও সঠিক হয়নি। কেননা তখনো সে প্রায় সাতাশ বছরের সুদীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করে এবং আজ অবধি সচল ও কর্মক্ষম থেকে যথাযথ সময় দিয়ে যাচ্ছে। এমনকি তার অস্তিত্বের প্রশ্নেও কোনো অনিশ্চিত ভবিষ্যতের ছায়া, দুশ্চিন্তা বা শঙ্কা নেই।

আজ একটি দেয়ালঘড়ির সাতকাহন জানাতে গিয়ে আমি খানিকটা বিচলিতবোধ করছি। তাহলে ঘড়িটা কত দিন বেঁচে থাকবে, এর জীবনের কি কোনো ক্ষয় বা লয় নেই? সামান্য কিছু সরু তারের আন্তসংযোগ ছাড়া তার ভিতরে আর কিছু নেই বললেই চলে অথচ যুগযুগান্তর পাড়ি দিয়ে সে আমাকে রীতিমতো শঙ্কিত করে তুলেছে। প্রতিনিয়ত টিক টিক করে আমাকে জানান দিয়ে চলেছে ‘আমি চাইলে তোমার সমানও বাঁচতে পারি’। এতে আমার স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার অবকাশ কোথায়? বরং মনোযন্ত্রণা এবং হৃদযন্ত্রের ব্যস্ততা বাড়িয়ে ক্রমাগত উদ্বিগ্ন করে রাখছে আমাকে। তা ছাড়া ওই যে জেবু বলে গিয়েছে, আমাদের জীবনাবসানের পরও কী এ ঘড়ি সক্রিয় থেকে যাবে? সে-ই বা হাসতে হাসতে অমন অমোচনীয় বিধিলিপির ভবিষ্যদ্বাণী রেখে যাবে কেন? আর এ কথা আমার জন্য নিত্য পীড়াদায়ক হবে কেন?

তার পরও বলি, আমাদের মাহেন্দ্রলগ্নের আবেগতাড়ানিয়া কালো দেয়ালঘড়িটা অনন্ত পথের পথিক হয়ে চলতে থাক নিরবধি। সে যেন মানুষের জীবনপ্রদীপের মতো আকস্মিক নিভে না যায়। আজকাল আমি প্রতিক্ষণ ভাবি আর মনের অজান্তে বিড়বিড় করে বলি, এ নশ্বর পৃথিবীতে সবই যেন বড় বড় এবং স্থায়ী। কেবল মানুষের জীবনই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিস্মরণের অণুবিশেষ।

            লেখক :  গবেষক ও গল্পকার।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা