শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

দেয়ালঘড়ি

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
দেয়ালঘড়ি

কম করে হলেও ১০ বছর হবে একই অবস্থা, সেকেন্ডের কাঁটাটি খুলে গিয়ে ভিতরে পড়ে আছে। কেউ ঘড়ির দোকানে নিয়ে এটি সারানোর চেষ্টা করেনি।

প্রয়োজনও বোধ করেনি। আমি মাঝেমধ্যে বলেছি, থাক, সময় তো ভালোই দিচ্ছে। তা ছাড়া মিনিট এবং ঘণ্টার কাঁটায় কোনো সমস্যা নেই। সে বিরামহীন চলেছে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এমনকি যুগ যুগ ধরে। কয়েক মাস অন্তর কেবল ব্যাটারি পরিবর্তন এটুকুই কাজ, আর কোনো দায়িত্ব নেই। পূর্বপুরুষদের পুরনো ঘর ভেঙে একই স্থানে নতুন ঘর করার সময় বছরখানেক ঘড়িটি আত্মগোপনে চলে যায়। কোনোক্রমেই তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। দু-এক বার আমি এর সন্ধান করলে জেবু বলত, ‘অবশ্যই কোথাও পড়ে আছে সে, আমি নিজের হাতে রেখেছি, হারাবে না।’ আমিও নিশ্চিত হঠাৎ করেই পেয়ে যাব তাকে।

অবশেষে জেবুর কথাই ঠিক হলো। পুরনো, ব্যবহার-অনুপযোগী নানা গৃহস্থালি জিনিসপত্রের নিচ থেকে আচমকায় বেরিয়ে এলো রুপালি বর্ডারের কালো রঙের ‘সিটিজেন কোয়ার্টজ’ দেয়ালঘড়িটি। অনেক দিন বন্ধ হয়ে থাকা ঘড়ির ভিতরে সেই সেকেন্ডের কাঁটাটি ঝুলেই আছে। ময়লা জমেছে সর্বত্র। পেছনে ব্যাটারির বক্সের চারদিক গলে লালচে রঙের শক্ত মরিচা ধরেছে।

ভাইজান, শুনছেন...

একটু আগে আপনার সেই কালা দেওয়ালঘড়িটা পাওয়া গেছে। উত্তেজিত কণ্ঠে তারস্বরে সেদিন শফিক আমাকে মোবাইল ফোনে জানাল।

শুনে আবার চমকে উঠি আমি।

সেও কি আশ্চর্য যোগসূত্র?

জেবুর আকস্মিক মৃত্যুর প্রায় আট মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পর হঠাৎই এটি পাওয়া গেল। হারায়নি সে।

বিকালেই একজন স্থানীয় আনাড়ি মেকানিক দিয়ে পরিষ্কার করিয়ে নতুন একজোড়া ‘সানলাইট ব্যাটারি’ সংযোজন করতেই সে আবার আগের মতো চলতে শুরু করে। তৎক্ষণাৎ চলন্ত ঘড়ির একখানা ভিডিও ক্লিপ আমাকে পাঠিয়ে দেয় শফিক। যেন দীর্ঘ বিরতি এবং টানা বিশ্রামের পর নতুন জীবন পেল সে।

বছর দু-এক আগে জেবুকে সঙ্গে নিয়ে সুইজারল্যান্ডের বিখ্যাত ‘জেনেভা লেকের’ পাড়ে হাঁটতে গিয়ে আমাদের নজরে পড়েছিল Citizen Clock since 1918; এতেও বোঝা যায়, এ দেয়ালঘড়িগুলোর অতীত ঐতিহ্য কত পুরনো। মানের প্রশ্নে তারা আজও বোধকরি আপসহীন অবস্থানেই আছে। হাতঘড়ি, গাড়ির ঘড়ি, টেবিলঘড়ি, দেয়ালঘড়ি ইত্যাদিসহ পৃথিবীর বিচিত্র সব ঘড়ির আদি নিবাস নাকি সুইজারল্যান্ডই। মনে পড়ে, কৈশোরে অবতীর্ণ হওয়ার পর সেকালে কারও হাতে সুন্দর কোনো ঘড়ি শোভা পেলে জিজ্ঞেস করা- ‘এটি কি সুইসমেইড?’

ঘড়ি নিয়ে নানা গল্পও রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়সহ অনেকেই লিখেছেন। আধুনিক প্রযুক্তি ঘড়ির অতীত জৌলুস কিছুটা মøান করলেও পুরুষের বাঁ হাত অলঙ্করণের কাজে বা ড্রয়িংরুমের নান্দনিকতা বাড়াতে ঘড়ির তুলনা কোথায়? যদিও আজকাল সেলফোন বা মোবাইল বিকল্প সময়-রক্ষকের ভূমিকা পালন করে চলেছে। তথাপি ঘড়ি বোধহয় থেকে যাবে সময় অতিক্রম করেও। এটা বলা যায় অনেকটা ভবিষ্যদ্বাণীর মতো। কলেজের শ্রেণিকক্ষে ছাত্ররা বারবার ঘড়ি দেখলে আমাদের একজন শিক্ষক বলতেন,

‘ঘড়িতে ঘড়ি নাই সময় আছে মনে

হাজার ঘড়ির হাজার সময় জানে প্রতিজনে’।

সংসার জীবনের শুরু থেকে দেয়ালঘড়িটা সব সময় আমাদের শোবার ঘরেই ছিল। বন্ধ ঘরেও মাসের পর মাস ক্লান্তিহীন তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সে নিরলসভাবে পালন করে গেছে। অনেক দিন বাদে বাড়িতে গিয়ে রুমে ঢুকেই প্রথম চোখে পড়ত সেই কালো ঘড়ির প্রতি। এত দিন কেউ তার কাছ থেকে সময় চায়নি অথচ ঠিকমতো সময় গুনে গুনে সে চলেছে। তাকে নিয়ে প্রায়ই আমরা বলাবলি করতাম- দেখ, একটি দেয়ালঘড়ি কীভাবে এত বছর কর্মক্ষম হয়ে চালু থাকে, মানুষই তো এত দিন একটানা নীরোগ সুস্থ থাকে না। আগে পরে কত শত ঘড়ি এলো গেল অথচ সে বহাল তবিয়তে অকৃত্রিম ও অকৃপণভাবে আমাদের সঙ্গেই আছে। তাকে বর্জন করা, ফেলে দেওয়া বা অকেজো ঘোষণা করে দেওয়া যায় না। কেননা ওর জীবনকালের সঙ্গে আমাদের জীবনেরও যে একটি নিবিড় বন্ধন রয়ে গেছে। যা বাইরের জগতের কেউ জানে না। কাজেই যতই আধুনিক চাকচিক্যময়, নান্দনিক ঝুলন্ত পেন্ডুলাম সংযুক্ত দেয়ালঘড়ি অন্যত্র শোভিত থাক তাতে কী হবে, ওর মূল্য যেন আমাদের কাছে বিশেষ এবং অনন্য।

আমি জেবুকে বলতাম, শোনো-

ঘড়িটি ইতিমধ্যে কবি সুকান্ত, শেলি, কিটস এদের জীবনকাল অতিক্রম করে দিগি¦জয়ী আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের জীবনকালকে স্পর্শ করতে যাচ্ছে।

জেবু বলত, ‘আমরা চলে যাওয়ার পরও বোধকরি ও তার এ কাজ করেই যাবে। কেবল আল্লাহ মাবুদ জানেন।’

১৯৮৯ সালের ডিসেম্বরে বিজয় দিবসের আগের দিন আমাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হয়। মফস্বল শহরে মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিশেষ কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে যতটা আড়ম্বরপূর্ণতা বিদ্যমান থাকে অনেকটা তদ্রƒপই ছিল তাতে। দাওয়াত কার্ড বা মুখে মুখে আমন্ত্রণ জানানো এমনকি তাৎক্ষণিকভাবে বলা ইত্যাদি করে দুই দিনের গ্রামীণ আচারপর্ব সম্পন্ন হয়েছিল। সামাজিকতা রক্ষার দায় থেকে অনেকেই ছোটখাটো উপহার, উপঢৌকন হাতে নিয়ে এতে অংশ নিয়েছিল। এটি আমাদের বাংলার অতীত কৃষ্টি, সংস্কৃতির অংশ। তেমনি সেদিন ঢাকা থেকে আগত আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সতীর্থ বন্ধু অতি কাছের এক প্রিয়জন দম্পতি সমস্ত ঝক্কি-ঝামেলা মাথায় নিয়ে ট্রেনযোগে কয়েক ঘণ্টার অস্বস্তিকর ভ্রমণ শেষে আমাদের শুভাশিস করতে ছুটে আসেন। বিয়েবাড়ির নানা তুঘলকি কান্ডের ভিড়ে এ মানবিক ও অতিসংবেদনশীল নবদম্পতির আপ্যায়ন তদারকিও কেউ করেনি বলে পরে শুনেছি এবং ভীষণ শরমিন্দা ও অনুতপ্তবোধ করেছি বারবার। তাদের ঢাকায় প্রত্যাবর্তনের পর গায়ে নাম দেখে চিহ্নিত করা হয়েছিল বিস্ময়কর এমন দেয়ালঘড়িটি তাদেরই দেওয়া অমূল্য উপহার।

বছর ত্রিশ বা তিন দশকের অধিককাল এ দম্পতি প্রবাসী। এখন তারা বিলেতে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। ওখানে শিক্ষকতার মতো মহতী পেশায় উভয়েই নিজেদের আবদ্ধ করে রেখেছেন। রাজনীতি, সমাজ-সংস্কৃতি, দেশপ্রেমবোধ, বিশ্বভাষা ও স্বদেশ-ভাষা-ভাবনা নিয়ে নিবেদিত থেকেও চমৎকার সুস্থ সামাজিক জীবনাচার করছেন তারা। তাদের সন্তানরা বিশ্বসন্তান হয়ে বিকশিত হচ্ছে। সারা দুনিয়াই এ প্রজন্মের করতলগত হবে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। বছর চারেক হলো, লন্ডনে গিয়ে এ দম্পতির প্রত্যক্ষ সাক্ষাৎ পাওয়ার চেষ্টা করি এবং একজনের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার সুযোগ হলেও নানা প্রসঙ্গের ভিড়ে এমন অসামান্য দেয়ালঘড়ির বেঁচে থাকার কথা বেমালুম ভুলে যাই। ওর নিরন্তর সেবাদান আর অক্লান্ত ভালোবাসার গল্পটি বিস্মৃত হওয়া আদৌও সঠিক হয়নি। কেননা তখনো সে প্রায় সাতাশ বছরের সুদীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করে এবং আজ অবধি সচল ও কর্মক্ষম থেকে যথাযথ সময় দিয়ে যাচ্ছে। এমনকি তার অস্তিত্বের প্রশ্নেও কোনো অনিশ্চিত ভবিষ্যতের ছায়া, দুশ্চিন্তা বা শঙ্কা নেই।

আজ একটি দেয়ালঘড়ির সাতকাহন জানাতে গিয়ে আমি খানিকটা বিচলিতবোধ করছি। তাহলে ঘড়িটা কত দিন বেঁচে থাকবে, এর জীবনের কি কোনো ক্ষয় বা লয় নেই? সামান্য কিছু সরু তারের আন্তসংযোগ ছাড়া তার ভিতরে আর কিছু নেই বললেই চলে অথচ যুগযুগান্তর পাড়ি দিয়ে সে আমাকে রীতিমতো শঙ্কিত করে তুলেছে। প্রতিনিয়ত টিক টিক করে আমাকে জানান দিয়ে চলেছে ‘আমি চাইলে তোমার সমানও বাঁচতে পারি’। এতে আমার স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার অবকাশ কোথায়? বরং মনোযন্ত্রণা এবং হৃদযন্ত্রের ব্যস্ততা বাড়িয়ে ক্রমাগত উদ্বিগ্ন করে রাখছে আমাকে। তা ছাড়া ওই যে জেবু বলে গিয়েছে, আমাদের জীবনাবসানের পরও কী এ ঘড়ি সক্রিয় থেকে যাবে? সে-ই বা হাসতে হাসতে অমন অমোচনীয় বিধিলিপির ভবিষ্যদ্বাণী রেখে যাবে কেন? আর এ কথা আমার জন্য নিত্য পীড়াদায়ক হবে কেন?

তার পরও বলি, আমাদের মাহেন্দ্রলগ্নের আবেগতাড়ানিয়া কালো দেয়ালঘড়িটা অনন্ত পথের পথিক হয়ে চলতে থাক নিরবধি। সে যেন মানুষের জীবনপ্রদীপের মতো আকস্মিক নিভে না যায়। আজকাল আমি প্রতিক্ষণ ভাবি আর মনের অজান্তে বিড়বিড় করে বলি, এ নশ্বর পৃথিবীতে সবই যেন বড় বড় এবং স্থায়ী। কেবল মানুষের জীবনই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিস্মরণের অণুবিশেষ।

            লেখক :  গবেষক ও গল্পকার।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত

এই মাত্র | শোবিজ

দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস
দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু
৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের
দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত
যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে