শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

দেয়ালঘড়ি

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
দেয়ালঘড়ি

কম করে হলেও ১০ বছর হবে একই অবস্থা, সেকেন্ডের কাঁটাটি খুলে গিয়ে ভিতরে পড়ে আছে। কেউ ঘড়ির দোকানে নিয়ে এটি সারানোর চেষ্টা করেনি।

প্রয়োজনও বোধ করেনি। আমি মাঝেমধ্যে বলেছি, থাক, সময় তো ভালোই দিচ্ছে। তা ছাড়া মিনিট এবং ঘণ্টার কাঁটায় কোনো সমস্যা নেই। সে বিরামহীন চলেছে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এমনকি যুগ যুগ ধরে। কয়েক মাস অন্তর কেবল ব্যাটারি পরিবর্তন এটুকুই কাজ, আর কোনো দায়িত্ব নেই। পূর্বপুরুষদের পুরনো ঘর ভেঙে একই স্থানে নতুন ঘর করার সময় বছরখানেক ঘড়িটি আত্মগোপনে চলে যায়। কোনোক্রমেই তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। দু-এক বার আমি এর সন্ধান করলে জেবু বলত, ‘অবশ্যই কোথাও পড়ে আছে সে, আমি নিজের হাতে রেখেছি, হারাবে না।’ আমিও নিশ্চিত হঠাৎ করেই পেয়ে যাব তাকে।

অবশেষে জেবুর কথাই ঠিক হলো। পুরনো, ব্যবহার-অনুপযোগী নানা গৃহস্থালি জিনিসপত্রের নিচ থেকে আচমকায় বেরিয়ে এলো রুপালি বর্ডারের কালো রঙের ‘সিটিজেন কোয়ার্টজ’ দেয়ালঘড়িটি। অনেক দিন বন্ধ হয়ে থাকা ঘড়ির ভিতরে সেই সেকেন্ডের কাঁটাটি ঝুলেই আছে। ময়লা জমেছে সর্বত্র। পেছনে ব্যাটারির বক্সের চারদিক গলে লালচে রঙের শক্ত মরিচা ধরেছে।

ভাইজান, শুনছেন...

একটু আগে আপনার সেই কালা দেওয়ালঘড়িটা পাওয়া গেছে। উত্তেজিত কণ্ঠে তারস্বরে সেদিন শফিক আমাকে মোবাইল ফোনে জানাল।

শুনে আবার চমকে উঠি আমি।

সেও কি আশ্চর্য যোগসূত্র?

জেবুর আকস্মিক মৃত্যুর প্রায় আট মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পর হঠাৎই এটি পাওয়া গেল। হারায়নি সে।

বিকালেই একজন স্থানীয় আনাড়ি মেকানিক দিয়ে পরিষ্কার করিয়ে নতুন একজোড়া ‘সানলাইট ব্যাটারি’ সংযোজন করতেই সে আবার আগের মতো চলতে শুরু করে। তৎক্ষণাৎ চলন্ত ঘড়ির একখানা ভিডিও ক্লিপ আমাকে পাঠিয়ে দেয় শফিক। যেন দীর্ঘ বিরতি এবং টানা বিশ্রামের পর নতুন জীবন পেল সে।

বছর দু-এক আগে জেবুকে সঙ্গে নিয়ে সুইজারল্যান্ডের বিখ্যাত ‘জেনেভা লেকের’ পাড়ে হাঁটতে গিয়ে আমাদের নজরে পড়েছিল Citizen Clock since 1918; এতেও বোঝা যায়, এ দেয়ালঘড়িগুলোর অতীত ঐতিহ্য কত পুরনো। মানের প্রশ্নে তারা আজও বোধকরি আপসহীন অবস্থানেই আছে। হাতঘড়ি, গাড়ির ঘড়ি, টেবিলঘড়ি, দেয়ালঘড়ি ইত্যাদিসহ পৃথিবীর বিচিত্র সব ঘড়ির আদি নিবাস নাকি সুইজারল্যান্ডই। মনে পড়ে, কৈশোরে অবতীর্ণ হওয়ার পর সেকালে কারও হাতে সুন্দর কোনো ঘড়ি শোভা পেলে জিজ্ঞেস করা- ‘এটি কি সুইসমেইড?’

ঘড়ি নিয়ে নানা গল্পও রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়সহ অনেকেই লিখেছেন। আধুনিক প্রযুক্তি ঘড়ির অতীত জৌলুস কিছুটা মøান করলেও পুরুষের বাঁ হাত অলঙ্করণের কাজে বা ড্রয়িংরুমের নান্দনিকতা বাড়াতে ঘড়ির তুলনা কোথায়? যদিও আজকাল সেলফোন বা মোবাইল বিকল্প সময়-রক্ষকের ভূমিকা পালন করে চলেছে। তথাপি ঘড়ি বোধহয় থেকে যাবে সময় অতিক্রম করেও। এটা বলা যায় অনেকটা ভবিষ্যদ্বাণীর মতো। কলেজের শ্রেণিকক্ষে ছাত্ররা বারবার ঘড়ি দেখলে আমাদের একজন শিক্ষক বলতেন,

‘ঘড়িতে ঘড়ি নাই সময় আছে মনে

হাজার ঘড়ির হাজার সময় জানে প্রতিজনে’।

সংসার জীবনের শুরু থেকে দেয়ালঘড়িটা সব সময় আমাদের শোবার ঘরেই ছিল। বন্ধ ঘরেও মাসের পর মাস ক্লান্তিহীন তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সে নিরলসভাবে পালন করে গেছে। অনেক দিন বাদে বাড়িতে গিয়ে রুমে ঢুকেই প্রথম চোখে পড়ত সেই কালো ঘড়ির প্রতি। এত দিন কেউ তার কাছ থেকে সময় চায়নি অথচ ঠিকমতো সময় গুনে গুনে সে চলেছে। তাকে নিয়ে প্রায়ই আমরা বলাবলি করতাম- দেখ, একটি দেয়ালঘড়ি কীভাবে এত বছর কর্মক্ষম হয়ে চালু থাকে, মানুষই তো এত দিন একটানা নীরোগ সুস্থ থাকে না। আগে পরে কত শত ঘড়ি এলো গেল অথচ সে বহাল তবিয়তে অকৃত্রিম ও অকৃপণভাবে আমাদের সঙ্গেই আছে। তাকে বর্জন করা, ফেলে দেওয়া বা অকেজো ঘোষণা করে দেওয়া যায় না। কেননা ওর জীবনকালের সঙ্গে আমাদের জীবনেরও যে একটি নিবিড় বন্ধন রয়ে গেছে। যা বাইরের জগতের কেউ জানে না। কাজেই যতই আধুনিক চাকচিক্যময়, নান্দনিক ঝুলন্ত পেন্ডুলাম সংযুক্ত দেয়ালঘড়ি অন্যত্র শোভিত থাক তাতে কী হবে, ওর মূল্য যেন আমাদের কাছে বিশেষ এবং অনন্য।

আমি জেবুকে বলতাম, শোনো-

ঘড়িটি ইতিমধ্যে কবি সুকান্ত, শেলি, কিটস এদের জীবনকাল অতিক্রম করে দিগি¦জয়ী আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের জীবনকালকে স্পর্শ করতে যাচ্ছে।

জেবু বলত, ‘আমরা চলে যাওয়ার পরও বোধকরি ও তার এ কাজ করেই যাবে। কেবল আল্লাহ মাবুদ জানেন।’

১৯৮৯ সালের ডিসেম্বরে বিজয় দিবসের আগের দিন আমাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হয়। মফস্বল শহরে মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিশেষ কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে যতটা আড়ম্বরপূর্ণতা বিদ্যমান থাকে অনেকটা তদ্রƒপই ছিল তাতে। দাওয়াত কার্ড বা মুখে মুখে আমন্ত্রণ জানানো এমনকি তাৎক্ষণিকভাবে বলা ইত্যাদি করে দুই দিনের গ্রামীণ আচারপর্ব সম্পন্ন হয়েছিল। সামাজিকতা রক্ষার দায় থেকে অনেকেই ছোটখাটো উপহার, উপঢৌকন হাতে নিয়ে এতে অংশ নিয়েছিল। এটি আমাদের বাংলার অতীত কৃষ্টি, সংস্কৃতির অংশ। তেমনি সেদিন ঢাকা থেকে আগত আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সতীর্থ বন্ধু অতি কাছের এক প্রিয়জন দম্পতি সমস্ত ঝক্কি-ঝামেলা মাথায় নিয়ে ট্রেনযোগে কয়েক ঘণ্টার অস্বস্তিকর ভ্রমণ শেষে আমাদের শুভাশিস করতে ছুটে আসেন। বিয়েবাড়ির নানা তুঘলকি কান্ডের ভিড়ে এ মানবিক ও অতিসংবেদনশীল নবদম্পতির আপ্যায়ন তদারকিও কেউ করেনি বলে পরে শুনেছি এবং ভীষণ শরমিন্দা ও অনুতপ্তবোধ করেছি বারবার। তাদের ঢাকায় প্রত্যাবর্তনের পর গায়ে নাম দেখে চিহ্নিত করা হয়েছিল বিস্ময়কর এমন দেয়ালঘড়িটি তাদেরই দেওয়া অমূল্য উপহার।

বছর ত্রিশ বা তিন দশকের অধিককাল এ দম্পতি প্রবাসী। এখন তারা বিলেতে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। ওখানে শিক্ষকতার মতো মহতী পেশায় উভয়েই নিজেদের আবদ্ধ করে রেখেছেন। রাজনীতি, সমাজ-সংস্কৃতি, দেশপ্রেমবোধ, বিশ্বভাষা ও স্বদেশ-ভাষা-ভাবনা নিয়ে নিবেদিত থেকেও চমৎকার সুস্থ সামাজিক জীবনাচার করছেন তারা। তাদের সন্তানরা বিশ্বসন্তান হয়ে বিকশিত হচ্ছে। সারা দুনিয়াই এ প্রজন্মের করতলগত হবে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। বছর চারেক হলো, লন্ডনে গিয়ে এ দম্পতির প্রত্যক্ষ সাক্ষাৎ পাওয়ার চেষ্টা করি এবং একজনের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার সুযোগ হলেও নানা প্রসঙ্গের ভিড়ে এমন অসামান্য দেয়ালঘড়ির বেঁচে থাকার কথা বেমালুম ভুলে যাই। ওর নিরন্তর সেবাদান আর অক্লান্ত ভালোবাসার গল্পটি বিস্মৃত হওয়া আদৌও সঠিক হয়নি। কেননা তখনো সে প্রায় সাতাশ বছরের সুদীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করে এবং আজ অবধি সচল ও কর্মক্ষম থেকে যথাযথ সময় দিয়ে যাচ্ছে। এমনকি তার অস্তিত্বের প্রশ্নেও কোনো অনিশ্চিত ভবিষ্যতের ছায়া, দুশ্চিন্তা বা শঙ্কা নেই।

আজ একটি দেয়ালঘড়ির সাতকাহন জানাতে গিয়ে আমি খানিকটা বিচলিতবোধ করছি। তাহলে ঘড়িটা কত দিন বেঁচে থাকবে, এর জীবনের কি কোনো ক্ষয় বা লয় নেই? সামান্য কিছু সরু তারের আন্তসংযোগ ছাড়া তার ভিতরে আর কিছু নেই বললেই চলে অথচ যুগযুগান্তর পাড়ি দিয়ে সে আমাকে রীতিমতো শঙ্কিত করে তুলেছে। প্রতিনিয়ত টিক টিক করে আমাকে জানান দিয়ে চলেছে ‘আমি চাইলে তোমার সমানও বাঁচতে পারি’। এতে আমার স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার অবকাশ কোথায়? বরং মনোযন্ত্রণা এবং হৃদযন্ত্রের ব্যস্ততা বাড়িয়ে ক্রমাগত উদ্বিগ্ন করে রাখছে আমাকে। তা ছাড়া ওই যে জেবু বলে গিয়েছে, আমাদের জীবনাবসানের পরও কী এ ঘড়ি সক্রিয় থেকে যাবে? সে-ই বা হাসতে হাসতে অমন অমোচনীয় বিধিলিপির ভবিষ্যদ্বাণী রেখে যাবে কেন? আর এ কথা আমার জন্য নিত্য পীড়াদায়ক হবে কেন?

তার পরও বলি, আমাদের মাহেন্দ্রলগ্নের আবেগতাড়ানিয়া কালো দেয়ালঘড়িটা অনন্ত পথের পথিক হয়ে চলতে থাক নিরবধি। সে যেন মানুষের জীবনপ্রদীপের মতো আকস্মিক নিভে না যায়। আজকাল আমি প্রতিক্ষণ ভাবি আর মনের অজান্তে বিড়বিড় করে বলি, এ নশ্বর পৃথিবীতে সবই যেন বড় বড় এবং স্থায়ী। কেবল মানুষের জীবনই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিস্মরণের অণুবিশেষ।

            লেখক :  গবেষক ও গল্পকার।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা
গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া
রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংকট তৈরি করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল
দেশে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংকট তৈরি করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গভীর রাতে হৃতিকের ফোন, অবাক অভিনেত্রী
গভীর রাতে হৃতিকের ফোন, অবাক অভিনেত্রী

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষিত প্রজন্ম গড়তে মোমবাতি হতে চাই : বিএনপি প্রার্থী মাজেদ
শিক্ষিত প্রজন্ম গড়তে মোমবাতি হতে চাই : বিএনপি প্রার্থী মাজেদ

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীঘ্রই ফিরছে শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার, চলবে কাপ্তাই লেকেও
শীঘ্রই ফিরছে শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার, চলবে কাপ্তাই লেকেও

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানুষ এখন নৌকা, লাঙ্গল আর দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করতে চায় না’
‘মানুষ এখন নৌকা, লাঙ্গল আর দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করতে চায় না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছরের কারাদণ্ড
প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাহিদ রানাকে আইসিসির জরিমানা
নাহিদ রানাকে আইসিসির জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের সুবিধায় ভেন্ডিং মেশিন চালু
গাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের সুবিধায় ভেন্ডিং মেশিন চালু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার
লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন