শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২১

চৈত্রসংক্রান্তি ‘যত বিঘ্ন দূর করো’

জাফর ওয়াজেদ
প্রিন্ট ভার্সন
চৈত্রসংক্রান্তি ‘যত বিঘ্ন দূর করো’

শতবর্ষেরও আগে ১৩১৭ সনের ৩০ চৈত্র রবীন্দ্রনাথ প্রার্থনা করেছিলেন, ‘যত বিঘ্ন দূর করো, যত ভগ্ন সরিয়ে দাও, যা কিছু ক্ষয় হবার দিকে যাচ্ছে সব লয় করে দাও- হে পরিপূর্ণ আনন্দ, পরিপূর্ণ নূতনের জন্যে আমাকে প্রস্তুত করো।’ ১১০ বছর পর ১৪২৭ সনের ৩০ চৈত্র বাঙালিমাত্রকেই অনুরূপ প্রার্থনা করে যেতে হয়। নতুনের জন্য, পুরনোকে আসন ছেড়ে দেওয়ার মাহেন্দ্রক্ষণে বিদায় ও আগমনের দোলায় দুলতে দুলতে নতুনের জন্য অপেক্ষাই জাগে। চৈত্র মানেই শেষ বেলাকার শেষ খেলা। চৈত্রেই শুরু ঝোড়ো তা-বের। মানুষের জীবন এবং প্রকৃতি ভিতরে বাইরে একাকার হয়ে যায়। চৈত্রের দাবদাহ আর প্রচ-তাকে সঙ্গে নিয়ে আসে বৈশাখ। চৈত্র মানেই গুমোট গরম, অস্বস্তি ভাব প্রকৃতিতে। চৈত্রের নিদারুণ খরা প্রদাহে কোথাও মাটি ফেটে চৌচির। আকাশে মেঘ ভাসে। অথচ বৃষ্টির চিহ্ন নেই ধরিত্রীতে এক ফোঁটাও।

রবীন্দ্রনাথ ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্র তথা চৈত্রসংক্রান্তিতে দেখেছেন প্রকৃতির দিন পঞ্জিকায় গ্রীষ্ম জ্বলে উঠছে। তার রুদ্ররূপ আর চিনে নিতে হয় না। ‘ঈশানের পুঞ্জমেঘ/অন্ধ বেগে ধেয়ে আসে/বাধা বন্ধন হারা/ গ্রামান্তরে বেণুকুঞ্জে/নীলাঞ্জন ছায়া সঞ্চারিয়া-/হানি দীর্ঘ ধারা।/বর্ষ হয়ে আসে শেষ,/দিন হয়ে এল সমাপন,/ চৈত্র অবসান-/গাহিতে চাহিছে হিয়া/পুরাতন ক্লান্ত বরষের/ সর্বশেষ গান।’ রবীন্দ্রনাথের ‘বর্ষশেষ’ হয়েছিল এভাবে। বসন্তের শেষ সমীরণটুকু আর মেলেনি। প্রচ- দাবদাহে বৃক্ষের শিকড়ও শুষ্কপ্রায়। নেই কোথাও কোনো বৃষ্টি। শস্য বপন, শস্য উৎপাদন বৃষ্টিবিহীন খরতাপে বিপন্নপ্রায়। সূর্য-রৌদ্রে নিজেকে পুড়িয়ে এ কেমন দগ্ধ হতে থাকা?

১৩১৭ সনের চৈত্রসংক্রান্তির উপাসনায় রবীন্দ্রনাথ পূর্ণপ্রাণে যা চাইবার, সেই প্রাণের স্পন্দন নিজের ভিতরে জাগিয়ে তোলার সাধনার কথা বলেছেন। রৌদ্রদগ্ধ তাপের দহনে কাঁপে চরাচর। ঘূর্ণিবাতাস, ধুলো, পাতা, খড়কুটো নিয়ে ছুটে যায়। সূর্যের অগ্নিমূর্তি প্রহর চিরে এগোয়। আর ফুরিয়ে আসে বর্ষ। লিখেছিলেন তারও ১৫ বছর আগে ১৩০২ সনের চৈতালির বর্ষশেষ কবিতায়। ‘পাখিরা জানি না কেহ আজি বর্ষশেষ,/বক বৃদ্ধ কাছে নাহি শুনে উপদেশ।/যতদিন এ আকাশে এ জীবন আছে-/বরষের শেষ নাহি তাহাদের কাছে-।/মানুষ আনন্দহীন নিশিদিন ধরি/আপনারে ভাগ করে শতখানা করি।/’

বিশ্ববাসী, রয়েছে যাদের বর্ষপঞ্জি তাদেরও আছে যেমন বর্ষশুরু, তেমনি রয়েছে বর্ষশেষ। শুরু ও শেষের ভিতর দিন ক্ষণ সময় ঘুরে ঘুরে কাটিয়ে দেয় একটি বছর। জীর্ণ পুরাতন ভেসে যেতে থাকে বর্ষশেষের হিসাব মেলাতে গেলেই। বঙ্গদেশে প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত ছিল শতাব্দ। সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে ফসলি সন হিসেবে বঙ্গাব্দ বা বাংলা সন চালু হয়। বঙ্গাব্দের প্রথম মাস বৈশাখ। ভূমি রাজস্ব সংগ্রহের সুবিধার জন্য বৈশাখকে রাজস্ব সনের প্রথম মাস হিসেবে চালু করা হয়। রাজস্ব সংগ্রহের জন্য চৈত্রের চেয়ে বেশি উপযোগী ছিল বৈশাখ। রাজস্ব সংগ্রহের জন্য মোগল যুগে চালু হয় অভিনব ব্যবস্থা ‘পুণ্যাহ’ বা ‘রাজপুণ্যাহ’। সরকারকে খাজনা দেওয়া হচ্ছে পুণ্যের কাজ। অনেকটা ‘খাজাবাবাদের খানকায়’ মুষ্টি দেওয়ার মতো পুণ্যের কাজ যেন। এ পুণ্যের জন্য পুণ্যাহ পদ্ধতির চালু। পুণ্যাহ উপলক্ষে রাজদর্শন বা জমিদারদর্শন হতো। এভাবে ভূস্বামীরা এ পুণ্যাহ প্রথার চালু করেন। যা আজও আছে এ উপমহাদেশের অনেক স্থানে। বাংলাদেশেও। রবীন্দ্রনাথকে জমিদারি দেখাশোনা করতে হয়েছে। খাজনা আদায়ের হিসাব মেলাতে হয়েছে। প্রজাদের সঙ্গে শেষ চৈত্রে ও নববর্ষে দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ নিজেও বাংলা সন ব্যবহার করতেন। তাঁর রচনার শেষে তারিখে বসাতেন বাংলা সনের। পত্রযোগাযোগে (বিদেশি ছাড়া) বাংলা সনই ব্যবহার করতেন। দাফতরিক কাজেও বাংলা সনই ছিল তাঁর কাছে সর্বাধিক গুরুত্ববহ। যদিও বাংলা সন বাংলা শিক্ষিতজনের ব্যবহারিক কাজে লাগে না। এ সন যে কৃষকের সনই রয়ে গেছে। যাদের কাজ খাজনা দেওয়া। এ ‘খাজনা’ মানে কৃষকের জন্য নিরানন্দ, জমিদারের জন্য পোয়াবারো। বাঙালি জীবনে বর্ষবিদায় মূলত আড়ম্বরের সঙ্গে পালন করা হতো। বিশ শতকের সত্তর দশক পর্যন্ত চৈত্রসংক্রান্তির আয়োজন হতো বেশুমার।

শান্তিনিকেতনে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনের প্রস্তুতি শুরু হতো চৈত্রেই। আর শেষ চৈত্রেও থাকত অনুষ্ঠানমালা। রবীন্দ্রনাথ আশ্রমবাসী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ভাষণ দিতেন। স্বকণ্ঠে গাইতেনও গান। ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্রে বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে অনেকে আছ বালক- তোমরা জীবনের আরম্ভ মুখেই রয়েছে; শেষ বলতে যে কী বোঝায় তা তোমরা ঠিক উপলব্ধি করতে পারবে না। বৎসরের পর বৎসর এসে তোমাদের পূর্ণ করছে, আর আমাদের জীবনে প্রত্যেক বৎসর নতুন করে ক্ষয় করবার কাজই করছে। তোমরা এই যে, জীবনের ক্ষেত্রে বাস করছ এর জন্য তোমাদের এখনো খাজনা দেবার সময় আসেনি-।’ রবীন্দ্রনাথ আশ্রমের বালকদের বলেছেন তারা পূর্বাচলের যাত্রী, সূর্যোদয়ের দিকেই তাদের মুখ। আর তখন ৫০ বছর বয়সী রবীন্দ্রনাথ নিজেকেই সে অবস্থানে মূল্যায়ন করেছেন ‘আমরা যে এতকাল জীবনটাকে ভোগ করে আসছি তারই পুরো খাজনাটা চুকিয়ে যাবার বয়স আমাদের হয়েছে।’ তার পরও রবীন্দ্রনাথ আরও ৩০টি বর্ষ শেষ করে ৩০টি নববর্ষ উদযাপন করেছেন। শতবর্ষ আগে চৈত্র শেষে পূর্ণিমারাতে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বর্ষশেষ প্রবন্ধ পাঠ করেন। ‘আজ পূর্ণিমার রাত্রিতে বৎসরের শেষ দিন সমাপ্ত হয়েছে। কোনো শেষই যে শূন্যতার মধ্যে শেষ হয় না, ছন্দের যতির মধ্যেও ছন্দের সৌন্দর্য- যে পূর্ণ হয়ে প্রকাশ পায়, বিরাম- যে কেবল কর্মের অভাব মাত্র নয়, কর্ম বিরামের মধ্যেই আপনার মধুর এবং গভীর সার্থকতাকে দেখতে পায়- এই কথাটি আজ এই চৈত্র পূর্ণিমার জ্যোৎস্নাকাশে যেন মূর্তিমান হয়ে প্রকাশ পাচ্ছে। স্পষ্টই দেখতে পাচ্ছি জগতে যা-কিছু চলে যায় ক্ষয় হয়ে যায়, তার দ্বারাও সেই অক্ষয় পূর্ণতাই প্রকাশ পাচ্ছেন।’ বর্ষ বিদায়ের মধ্যে জীবনের ক্ষয়-লয় ও বিকাশের এক গভীরতায় রবীন্দ্রনাথ খুঁজছেন পরম আরাধ্যকে। ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্রের আয়োজনে ছিলেন শিক্ষার্থীরা আশ্রমের। বঙ্গভঙ্গ রদ আন্দোলন থেকে রবীন্দ্রনাথ আরও আগে সরে এসেছেন। দেশপ্রেমের গান রচনার চেয়ে তখন পূজা পর্যায়ের গানের স্রোত প্রবাহিত হচ্ছিল। বন্ধুপুত্র এবং পুত্রের বন্ধু সন্তোষ মজুমদার সেদিন কবির ভাষণ, আবৃত্তি আর গান শুনে স্পন্দিত হয়েছিলেন। একটি বছরের চলে যাওয়ার মধ্যে যে সকরুণ সুর, তার যে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব; পুরাতনকে পেছনে ফেলে সামনে নবীনের আবাহনের জন্য স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ওঠা- সেসব তাঁর চেতনালোকে এক বিস্ময়কর আলোকবিচ্ছুরণ ঘটিয়েছিল। যাওয়ার পেছনে যে আসার বাণীও থাকে সে কথা সেদিন বলেছিলেন কবি। ‘জীবনের সমস্ত যাওয়া কেবলই একটি পাওয়াতে এসে ঠেকছে- সমস্তই যেখানে ফুরিয়ে যাচ্ছে সেখানে দেখছি একটি অফুরন্ত আবির্ভাব। এইটিই বড়ো একটি আশ্চর্য। অহরহ নূতন নূতন পাওয়ার মধ্যে যে পাওয়া, তাতে পরিপূর্ণ পাওয়ার রূপটি দেখা যায় না।’ এ যে ‘বরষ ফুরায়ে আসে’ দিনপঞ্জিকার পাতা খসে পড়ে; এ খসে যাওয়া যেন জীবনের আকাশ থেকে নক্ষত্রের ঝরে যাওয়া, নক্ষত্র পতনের সুরই ভিন্ন। পতিত নক্ষত্রের ভিতর থেকে আবার কিছু কিছু ভাসমান থাকে। যেন সেও ভেসে যায়। জীবনের গতিপথে রবীন্দ্রনাথ বর্ষশেষ আর নববর্ষের ভিতরে যে গভীর সূক্ষ্ম স্পন্দন রয়েছে, তাতে পাওয়া না পাওয়ার ভিন্নতাকে স্পষ্ট করেছেন। ‘একটু একটু করে রিক্ত হতে হতে অন্তরাত্মা যে পাওয়ার মধ্যে এসে পৌঁছে সেটি কী গভীর পাওয়া, কী বিশুদ্ধ পাওয়া সেই পাওয়ার যথার্থ স্বাদ পাবা মাত্র মৃত্যুভয় চলে যায়- তাতে এ ভয়টা আর থাকে না, যা-কিছু যাচ্ছে তাতে আত্মার কেবল ক্ষতিই হচ্ছে। সমস্ত ক্ষতির শেষে যে অক্ষরকে দেখতে পাওয়া যায় তাঁকে পাওয়াই আমাদের পাওয়া।’ তখনো রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহ, শাহজাদপুর, পতিসরের জমিদারির দেখাশোনা করতেন। কিন্তু শান্তিনিকেতনে আশ্রম চালুর পর তা নিয়মিত হয়ে ওঠেনি। শতবর্ষেরও আগে ১৪১৭ সালে শান্তিনিকেতন আশ্রমে বর্ষশেষের আয়োজনে তেমন আড়ম্বড়তা বা অনুষ্ঠানের ব্যাপক আয়োজন ছিল না। আশ্রমে শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ছিল কম। সন্ধ্যাবেলা উপাসনার আয়োজন করা হতো। শেষ চৈত্রে উৎসবের ঘনঘটা ছিল না। বিদায়ের এক ধরনের করুণ সুর মূর্ছিত হতো যেন সে সময়। শান্তিনিকেতনের গোড়ার দিকে রবীন্দ্রনাথ বর্ষশেষ ও নববর্ষে আশ্রমবাসীদের উদ্দেশে লিখিত ভাষণ পাঠ করে শোনাতেন। ১৪১৭ সালের আগে শেষ চৈত্রে আকাশ মেঘমুক্ত ছিল। প্রথম যুগের ছাত্র সুধীরঞ্জন দাশের আত্মকথায় মেলে ‘পূর্ণিমার আলোয় চারপাশ আলোকিত হয়ে বেশ লাবণ্য ধরে রেখেছিল।’ রবীন্দ্রনাথ সেদিন আশ্রমবাসীকে স্মরণ করালেন, ‘যেখানে যা-কিছু সমস্ত শেষ হয়ে যাচ্ছে সেই গভীর নিঃশেষতার মধ্যে আজ বর্ষশেষের দিনে মুখ তুলে তাকাও, দেখোঃ সেই এক যিনি, তিনি অন্তরীক্ষে বৃক্ষের মতো স্তব্ধ হয়ে আছেন। চিত্তকে নিস্তব্ধ করো-বিশ্বব্রহ্মান্ডের সমস্ত গতি নিস্তব্ধ হয়ে যাবে, আকাশের চন্দ্র তারা স্থির হয়ে দাঁড়াবে, অণু-পরমাণুর অবিরাম নৃত্য একেবারে থেমে যাবে। দেখবে বিশ্বজোড়া ক্ষয়মৃত্যু এক জায়গায় সমাপ্ত হয়ে গেছে।’ এ যে ক্ষয়, বিদায়, মানুষের চলে যাওয়া সবকিছুকে একসূত্রে গ্রথিত করেছেন কবি। বর্ষবিদায় যেমন একেবারেই তার চলে যাওয়া, মানুষেরও ক্ষয়-লয়ের ভিতর দিয়ে নিঃশেষিত হয়ে যাওয়ার ভিতর একটা করুণ ক্রন্দন মথিত ধ্বনি শোনা যায়। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন ‘ভাঙ্গাচোরা আবর্জনার আঘাতে পদে পদে ধুলোর উপর পড়তে হয়-এবার সে সমস্ত নিঃশেষে চুকিয়ে দাও, কিছুই আর বাকী রেখোনা।’ পুরাতনের বিদায়ের সময়গুলো অপূর্ণতায় যাতে ঢাকা না পড়ে, মানুষের চিত্তে পুরাতন সরিয়ে নূতনের দিকে যে যাত্রা, রবীন্দ্রনাথ সে যাত্রাপথের জন্য নবীনদের প্রস্তুত হতে বলেছিলেন ১১০ বছর আগে শেষ চৈত্র দিনে। যে চৈত্র নিয়ে তাঁর কাব্য রয়েছে এন্তার। শান্তিনিকেতন আশ্রমের প্রথম বর্ষশেষ আয়োজন হয়েছিল ১৩০৮ সনের ৩০ চৈত্র। সেদিনের বর্ষশেষ ভাষণে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, ‘হে চিরদিনের চিরন্তন, অতীত জীবনকে এই যে আজ বিদায় দিতেছি এই বিদায়কে তুমি সার্থক করো-আশ্বাস দাও যে, যাহা নষ্ট হইল বলিয়া শোক করিতেছি তাহার সকলই যথাকালে তোমার মধ্যে সফল হইতেছে। আজি যে প্রশান্ত বিষাদ সমস্ত সন্ধ্যাকাশকে আচ্ছন্ন করিয়া আমাদের হৃদয়কে আবৃত করিতেছে, তাহা সুন্দর হউক, মধুময় হউক, তাহার মধ্যে অবসাদের ছায়ামাত্র না পড়ুক।’ শতবর্ষেরও আগে শান্তিনিকেতনের আশ্রমে চৈত্র পবনের দোলায়িত বাতাসে রবীন্দ্রনাথ নববর্ষের প্রাতঃসূর্যের জন্য অপেক্ষমাণ থেকেছেন। শেষ খর বায়ু বহে যাওয়া চৈত্রের পূর্ণিমারাতে তিনি লিখলেন ১৩১৮ সনের ১ বৈশাখের জন্য ভাষণ ‘নববর্ষ’। সেও শতবর্ষ ছাড়িয়ে গেল এক দশক আগে।

লেখক : সাংবাদিক ও মহাপরিচালক প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়

সম্পাদকীয়

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম