শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২১

চৈত্রসংক্রান্তি ‘যত বিঘ্ন দূর করো’

জাফর ওয়াজেদ
প্রিন্ট ভার্সন
চৈত্রসংক্রান্তি ‘যত বিঘ্ন দূর করো’

শতবর্ষেরও আগে ১৩১৭ সনের ৩০ চৈত্র রবীন্দ্রনাথ প্রার্থনা করেছিলেন, ‘যত বিঘ্ন দূর করো, যত ভগ্ন সরিয়ে দাও, যা কিছু ক্ষয় হবার দিকে যাচ্ছে সব লয় করে দাও- হে পরিপূর্ণ আনন্দ, পরিপূর্ণ নূতনের জন্যে আমাকে প্রস্তুত করো।’ ১১০ বছর পর ১৪২৭ সনের ৩০ চৈত্র বাঙালিমাত্রকেই অনুরূপ প্রার্থনা করে যেতে হয়। নতুনের জন্য, পুরনোকে আসন ছেড়ে দেওয়ার মাহেন্দ্রক্ষণে বিদায় ও আগমনের দোলায় দুলতে দুলতে নতুনের জন্য অপেক্ষাই জাগে। চৈত্র মানেই শেষ বেলাকার শেষ খেলা। চৈত্রেই শুরু ঝোড়ো তা-বের। মানুষের জীবন এবং প্রকৃতি ভিতরে বাইরে একাকার হয়ে যায়। চৈত্রের দাবদাহ আর প্রচ-তাকে সঙ্গে নিয়ে আসে বৈশাখ। চৈত্র মানেই গুমোট গরম, অস্বস্তি ভাব প্রকৃতিতে। চৈত্রের নিদারুণ খরা প্রদাহে কোথাও মাটি ফেটে চৌচির। আকাশে মেঘ ভাসে। অথচ বৃষ্টির চিহ্ন নেই ধরিত্রীতে এক ফোঁটাও।

রবীন্দ্রনাথ ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্র তথা চৈত্রসংক্রান্তিতে দেখেছেন প্রকৃতির দিন পঞ্জিকায় গ্রীষ্ম জ্বলে উঠছে। তার রুদ্ররূপ আর চিনে নিতে হয় না। ‘ঈশানের পুঞ্জমেঘ/অন্ধ বেগে ধেয়ে আসে/বাধা বন্ধন হারা/ গ্রামান্তরে বেণুকুঞ্জে/নীলাঞ্জন ছায়া সঞ্চারিয়া-/হানি দীর্ঘ ধারা।/বর্ষ হয়ে আসে শেষ,/দিন হয়ে এল সমাপন,/ চৈত্র অবসান-/গাহিতে চাহিছে হিয়া/পুরাতন ক্লান্ত বরষের/ সর্বশেষ গান।’ রবীন্দ্রনাথের ‘বর্ষশেষ’ হয়েছিল এভাবে। বসন্তের শেষ সমীরণটুকু আর মেলেনি। প্রচ- দাবদাহে বৃক্ষের শিকড়ও শুষ্কপ্রায়। নেই কোথাও কোনো বৃষ্টি। শস্য বপন, শস্য উৎপাদন বৃষ্টিবিহীন খরতাপে বিপন্নপ্রায়। সূর্য-রৌদ্রে নিজেকে পুড়িয়ে এ কেমন দগ্ধ হতে থাকা?

১৩১৭ সনের চৈত্রসংক্রান্তির উপাসনায় রবীন্দ্রনাথ পূর্ণপ্রাণে যা চাইবার, সেই প্রাণের স্পন্দন নিজের ভিতরে জাগিয়ে তোলার সাধনার কথা বলেছেন। রৌদ্রদগ্ধ তাপের দহনে কাঁপে চরাচর। ঘূর্ণিবাতাস, ধুলো, পাতা, খড়কুটো নিয়ে ছুটে যায়। সূর্যের অগ্নিমূর্তি প্রহর চিরে এগোয়। আর ফুরিয়ে আসে বর্ষ। লিখেছিলেন তারও ১৫ বছর আগে ১৩০২ সনের চৈতালির বর্ষশেষ কবিতায়। ‘পাখিরা জানি না কেহ আজি বর্ষশেষ,/বক বৃদ্ধ কাছে নাহি শুনে উপদেশ।/যতদিন এ আকাশে এ জীবন আছে-/বরষের শেষ নাহি তাহাদের কাছে-।/মানুষ আনন্দহীন নিশিদিন ধরি/আপনারে ভাগ করে শতখানা করি।/’

বিশ্ববাসী, রয়েছে যাদের বর্ষপঞ্জি তাদেরও আছে যেমন বর্ষশুরু, তেমনি রয়েছে বর্ষশেষ। শুরু ও শেষের ভিতর দিন ক্ষণ সময় ঘুরে ঘুরে কাটিয়ে দেয় একটি বছর। জীর্ণ পুরাতন ভেসে যেতে থাকে বর্ষশেষের হিসাব মেলাতে গেলেই। বঙ্গদেশে প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত ছিল শতাব্দ। সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে ফসলি সন হিসেবে বঙ্গাব্দ বা বাংলা সন চালু হয়। বঙ্গাব্দের প্রথম মাস বৈশাখ। ভূমি রাজস্ব সংগ্রহের সুবিধার জন্য বৈশাখকে রাজস্ব সনের প্রথম মাস হিসেবে চালু করা হয়। রাজস্ব সংগ্রহের জন্য চৈত্রের চেয়ে বেশি উপযোগী ছিল বৈশাখ। রাজস্ব সংগ্রহের জন্য মোগল যুগে চালু হয় অভিনব ব্যবস্থা ‘পুণ্যাহ’ বা ‘রাজপুণ্যাহ’। সরকারকে খাজনা দেওয়া হচ্ছে পুণ্যের কাজ। অনেকটা ‘খাজাবাবাদের খানকায়’ মুষ্টি দেওয়ার মতো পুণ্যের কাজ যেন। এ পুণ্যের জন্য পুণ্যাহ পদ্ধতির চালু। পুণ্যাহ উপলক্ষে রাজদর্শন বা জমিদারদর্শন হতো। এভাবে ভূস্বামীরা এ পুণ্যাহ প্রথার চালু করেন। যা আজও আছে এ উপমহাদেশের অনেক স্থানে। বাংলাদেশেও। রবীন্দ্রনাথকে জমিদারি দেখাশোনা করতে হয়েছে। খাজনা আদায়ের হিসাব মেলাতে হয়েছে। প্রজাদের সঙ্গে শেষ চৈত্রে ও নববর্ষে দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ নিজেও বাংলা সন ব্যবহার করতেন। তাঁর রচনার শেষে তারিখে বসাতেন বাংলা সনের। পত্রযোগাযোগে (বিদেশি ছাড়া) বাংলা সনই ব্যবহার করতেন। দাফতরিক কাজেও বাংলা সনই ছিল তাঁর কাছে সর্বাধিক গুরুত্ববহ। যদিও বাংলা সন বাংলা শিক্ষিতজনের ব্যবহারিক কাজে লাগে না। এ সন যে কৃষকের সনই রয়ে গেছে। যাদের কাজ খাজনা দেওয়া। এ ‘খাজনা’ মানে কৃষকের জন্য নিরানন্দ, জমিদারের জন্য পোয়াবারো। বাঙালি জীবনে বর্ষবিদায় মূলত আড়ম্বরের সঙ্গে পালন করা হতো। বিশ শতকের সত্তর দশক পর্যন্ত চৈত্রসংক্রান্তির আয়োজন হতো বেশুমার।

শান্তিনিকেতনে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনের প্রস্তুতি শুরু হতো চৈত্রেই। আর শেষ চৈত্রেও থাকত অনুষ্ঠানমালা। রবীন্দ্রনাথ আশ্রমবাসী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ভাষণ দিতেন। স্বকণ্ঠে গাইতেনও গান। ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্রে বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে অনেকে আছ বালক- তোমরা জীবনের আরম্ভ মুখেই রয়েছে; শেষ বলতে যে কী বোঝায় তা তোমরা ঠিক উপলব্ধি করতে পারবে না। বৎসরের পর বৎসর এসে তোমাদের পূর্ণ করছে, আর আমাদের জীবনে প্রত্যেক বৎসর নতুন করে ক্ষয় করবার কাজই করছে। তোমরা এই যে, জীবনের ক্ষেত্রে বাস করছ এর জন্য তোমাদের এখনো খাজনা দেবার সময় আসেনি-।’ রবীন্দ্রনাথ আশ্রমের বালকদের বলেছেন তারা পূর্বাচলের যাত্রী, সূর্যোদয়ের দিকেই তাদের মুখ। আর তখন ৫০ বছর বয়সী রবীন্দ্রনাথ নিজেকেই সে অবস্থানে মূল্যায়ন করেছেন ‘আমরা যে এতকাল জীবনটাকে ভোগ করে আসছি তারই পুরো খাজনাটা চুকিয়ে যাবার বয়স আমাদের হয়েছে।’ তার পরও রবীন্দ্রনাথ আরও ৩০টি বর্ষ শেষ করে ৩০টি নববর্ষ উদযাপন করেছেন। শতবর্ষ আগে চৈত্র শেষে পূর্ণিমারাতে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বর্ষশেষ প্রবন্ধ পাঠ করেন। ‘আজ পূর্ণিমার রাত্রিতে বৎসরের শেষ দিন সমাপ্ত হয়েছে। কোনো শেষই যে শূন্যতার মধ্যে শেষ হয় না, ছন্দের যতির মধ্যেও ছন্দের সৌন্দর্য- যে পূর্ণ হয়ে প্রকাশ পায়, বিরাম- যে কেবল কর্মের অভাব মাত্র নয়, কর্ম বিরামের মধ্যেই আপনার মধুর এবং গভীর সার্থকতাকে দেখতে পায়- এই কথাটি আজ এই চৈত্র পূর্ণিমার জ্যোৎস্নাকাশে যেন মূর্তিমান হয়ে প্রকাশ পাচ্ছে। স্পষ্টই দেখতে পাচ্ছি জগতে যা-কিছু চলে যায় ক্ষয় হয়ে যায়, তার দ্বারাও সেই অক্ষয় পূর্ণতাই প্রকাশ পাচ্ছেন।’ বর্ষ বিদায়ের মধ্যে জীবনের ক্ষয়-লয় ও বিকাশের এক গভীরতায় রবীন্দ্রনাথ খুঁজছেন পরম আরাধ্যকে। ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্রের আয়োজনে ছিলেন শিক্ষার্থীরা আশ্রমের। বঙ্গভঙ্গ রদ আন্দোলন থেকে রবীন্দ্রনাথ আরও আগে সরে এসেছেন। দেশপ্রেমের গান রচনার চেয়ে তখন পূজা পর্যায়ের গানের স্রোত প্রবাহিত হচ্ছিল। বন্ধুপুত্র এবং পুত্রের বন্ধু সন্তোষ মজুমদার সেদিন কবির ভাষণ, আবৃত্তি আর গান শুনে স্পন্দিত হয়েছিলেন। একটি বছরের চলে যাওয়ার মধ্যে যে সকরুণ সুর, তার যে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব; পুরাতনকে পেছনে ফেলে সামনে নবীনের আবাহনের জন্য স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ওঠা- সেসব তাঁর চেতনালোকে এক বিস্ময়কর আলোকবিচ্ছুরণ ঘটিয়েছিল। যাওয়ার পেছনে যে আসার বাণীও থাকে সে কথা সেদিন বলেছিলেন কবি। ‘জীবনের সমস্ত যাওয়া কেবলই একটি পাওয়াতে এসে ঠেকছে- সমস্তই যেখানে ফুরিয়ে যাচ্ছে সেখানে দেখছি একটি অফুরন্ত আবির্ভাব। এইটিই বড়ো একটি আশ্চর্য। অহরহ নূতন নূতন পাওয়ার মধ্যে যে পাওয়া, তাতে পরিপূর্ণ পাওয়ার রূপটি দেখা যায় না।’ এ যে ‘বরষ ফুরায়ে আসে’ দিনপঞ্জিকার পাতা খসে পড়ে; এ খসে যাওয়া যেন জীবনের আকাশ থেকে নক্ষত্রের ঝরে যাওয়া, নক্ষত্র পতনের সুরই ভিন্ন। পতিত নক্ষত্রের ভিতর থেকে আবার কিছু কিছু ভাসমান থাকে। যেন সেও ভেসে যায়। জীবনের গতিপথে রবীন্দ্রনাথ বর্ষশেষ আর নববর্ষের ভিতরে যে গভীর সূক্ষ্ম স্পন্দন রয়েছে, তাতে পাওয়া না পাওয়ার ভিন্নতাকে স্পষ্ট করেছেন। ‘একটু একটু করে রিক্ত হতে হতে অন্তরাত্মা যে পাওয়ার মধ্যে এসে পৌঁছে সেটি কী গভীর পাওয়া, কী বিশুদ্ধ পাওয়া সেই পাওয়ার যথার্থ স্বাদ পাবা মাত্র মৃত্যুভয় চলে যায়- তাতে এ ভয়টা আর থাকে না, যা-কিছু যাচ্ছে তাতে আত্মার কেবল ক্ষতিই হচ্ছে। সমস্ত ক্ষতির শেষে যে অক্ষরকে দেখতে পাওয়া যায় তাঁকে পাওয়াই আমাদের পাওয়া।’ তখনো রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহ, শাহজাদপুর, পতিসরের জমিদারির দেখাশোনা করতেন। কিন্তু শান্তিনিকেতনে আশ্রম চালুর পর তা নিয়মিত হয়ে ওঠেনি। শতবর্ষেরও আগে ১৪১৭ সালে শান্তিনিকেতন আশ্রমে বর্ষশেষের আয়োজনে তেমন আড়ম্বড়তা বা অনুষ্ঠানের ব্যাপক আয়োজন ছিল না। আশ্রমে শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ছিল কম। সন্ধ্যাবেলা উপাসনার আয়োজন করা হতো। শেষ চৈত্রে উৎসবের ঘনঘটা ছিল না। বিদায়ের এক ধরনের করুণ সুর মূর্ছিত হতো যেন সে সময়। শান্তিনিকেতনের গোড়ার দিকে রবীন্দ্রনাথ বর্ষশেষ ও নববর্ষে আশ্রমবাসীদের উদ্দেশে লিখিত ভাষণ পাঠ করে শোনাতেন। ১৪১৭ সালের আগে শেষ চৈত্রে আকাশ মেঘমুক্ত ছিল। প্রথম যুগের ছাত্র সুধীরঞ্জন দাশের আত্মকথায় মেলে ‘পূর্ণিমার আলোয় চারপাশ আলোকিত হয়ে বেশ লাবণ্য ধরে রেখেছিল।’ রবীন্দ্রনাথ সেদিন আশ্রমবাসীকে স্মরণ করালেন, ‘যেখানে যা-কিছু সমস্ত শেষ হয়ে যাচ্ছে সেই গভীর নিঃশেষতার মধ্যে আজ বর্ষশেষের দিনে মুখ তুলে তাকাও, দেখোঃ সেই এক যিনি, তিনি অন্তরীক্ষে বৃক্ষের মতো স্তব্ধ হয়ে আছেন। চিত্তকে নিস্তব্ধ করো-বিশ্বব্রহ্মান্ডের সমস্ত গতি নিস্তব্ধ হয়ে যাবে, আকাশের চন্দ্র তারা স্থির হয়ে দাঁড়াবে, অণু-পরমাণুর অবিরাম নৃত্য একেবারে থেমে যাবে। দেখবে বিশ্বজোড়া ক্ষয়মৃত্যু এক জায়গায় সমাপ্ত হয়ে গেছে।’ এ যে ক্ষয়, বিদায়, মানুষের চলে যাওয়া সবকিছুকে একসূত্রে গ্রথিত করেছেন কবি। বর্ষবিদায় যেমন একেবারেই তার চলে যাওয়া, মানুষেরও ক্ষয়-লয়ের ভিতর দিয়ে নিঃশেষিত হয়ে যাওয়ার ভিতর একটা করুণ ক্রন্দন মথিত ধ্বনি শোনা যায়। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন ‘ভাঙ্গাচোরা আবর্জনার আঘাতে পদে পদে ধুলোর উপর পড়তে হয়-এবার সে সমস্ত নিঃশেষে চুকিয়ে দাও, কিছুই আর বাকী রেখোনা।’ পুরাতনের বিদায়ের সময়গুলো অপূর্ণতায় যাতে ঢাকা না পড়ে, মানুষের চিত্তে পুরাতন সরিয়ে নূতনের দিকে যে যাত্রা, রবীন্দ্রনাথ সে যাত্রাপথের জন্য নবীনদের প্রস্তুত হতে বলেছিলেন ১১০ বছর আগে শেষ চৈত্র দিনে। যে চৈত্র নিয়ে তাঁর কাব্য রয়েছে এন্তার। শান্তিনিকেতন আশ্রমের প্রথম বর্ষশেষ আয়োজন হয়েছিল ১৩০৮ সনের ৩০ চৈত্র। সেদিনের বর্ষশেষ ভাষণে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, ‘হে চিরদিনের চিরন্তন, অতীত জীবনকে এই যে আজ বিদায় দিতেছি এই বিদায়কে তুমি সার্থক করো-আশ্বাস দাও যে, যাহা নষ্ট হইল বলিয়া শোক করিতেছি তাহার সকলই যথাকালে তোমার মধ্যে সফল হইতেছে। আজি যে প্রশান্ত বিষাদ সমস্ত সন্ধ্যাকাশকে আচ্ছন্ন করিয়া আমাদের হৃদয়কে আবৃত করিতেছে, তাহা সুন্দর হউক, মধুময় হউক, তাহার মধ্যে অবসাদের ছায়ামাত্র না পড়ুক।’ শতবর্ষেরও আগে শান্তিনিকেতনের আশ্রমে চৈত্র পবনের দোলায়িত বাতাসে রবীন্দ্রনাথ নববর্ষের প্রাতঃসূর্যের জন্য অপেক্ষমাণ থেকেছেন। শেষ খর বায়ু বহে যাওয়া চৈত্রের পূর্ণিমারাতে তিনি লিখলেন ১৩১৮ সনের ১ বৈশাখের জন্য ভাষণ ‘নববর্ষ’। সেও শতবর্ষ ছাড়িয়ে গেল এক দশক আগে।

লেখক : সাংবাদিক ও মহাপরিচালক প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা