শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২১

চৈত্রসংক্রান্তি ‘যত বিঘ্ন দূর করো’

জাফর ওয়াজেদ
প্রিন্ট ভার্সন
চৈত্রসংক্রান্তি ‘যত বিঘ্ন দূর করো’

শতবর্ষেরও আগে ১৩১৭ সনের ৩০ চৈত্র রবীন্দ্রনাথ প্রার্থনা করেছিলেন, ‘যত বিঘ্ন দূর করো, যত ভগ্ন সরিয়ে দাও, যা কিছু ক্ষয় হবার দিকে যাচ্ছে সব লয় করে দাও- হে পরিপূর্ণ আনন্দ, পরিপূর্ণ নূতনের জন্যে আমাকে প্রস্তুত করো।’ ১১০ বছর পর ১৪২৭ সনের ৩০ চৈত্র বাঙালিমাত্রকেই অনুরূপ প্রার্থনা করে যেতে হয়। নতুনের জন্য, পুরনোকে আসন ছেড়ে দেওয়ার মাহেন্দ্রক্ষণে বিদায় ও আগমনের দোলায় দুলতে দুলতে নতুনের জন্য অপেক্ষাই জাগে। চৈত্র মানেই শেষ বেলাকার শেষ খেলা। চৈত্রেই শুরু ঝোড়ো তা-বের। মানুষের জীবন এবং প্রকৃতি ভিতরে বাইরে একাকার হয়ে যায়। চৈত্রের দাবদাহ আর প্রচ-তাকে সঙ্গে নিয়ে আসে বৈশাখ। চৈত্র মানেই গুমোট গরম, অস্বস্তি ভাব প্রকৃতিতে। চৈত্রের নিদারুণ খরা প্রদাহে কোথাও মাটি ফেটে চৌচির। আকাশে মেঘ ভাসে। অথচ বৃষ্টির চিহ্ন নেই ধরিত্রীতে এক ফোঁটাও।

রবীন্দ্রনাথ ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্র তথা চৈত্রসংক্রান্তিতে দেখেছেন প্রকৃতির দিন পঞ্জিকায় গ্রীষ্ম জ্বলে উঠছে। তার রুদ্ররূপ আর চিনে নিতে হয় না। ‘ঈশানের পুঞ্জমেঘ/অন্ধ বেগে ধেয়ে আসে/বাধা বন্ধন হারা/ গ্রামান্তরে বেণুকুঞ্জে/নীলাঞ্জন ছায়া সঞ্চারিয়া-/হানি দীর্ঘ ধারা।/বর্ষ হয়ে আসে শেষ,/দিন হয়ে এল সমাপন,/ চৈত্র অবসান-/গাহিতে চাহিছে হিয়া/পুরাতন ক্লান্ত বরষের/ সর্বশেষ গান।’ রবীন্দ্রনাথের ‘বর্ষশেষ’ হয়েছিল এভাবে। বসন্তের শেষ সমীরণটুকু আর মেলেনি। প্রচ- দাবদাহে বৃক্ষের শিকড়ও শুষ্কপ্রায়। নেই কোথাও কোনো বৃষ্টি। শস্য বপন, শস্য উৎপাদন বৃষ্টিবিহীন খরতাপে বিপন্নপ্রায়। সূর্য-রৌদ্রে নিজেকে পুড়িয়ে এ কেমন দগ্ধ হতে থাকা?

১৩১৭ সনের চৈত্রসংক্রান্তির উপাসনায় রবীন্দ্রনাথ পূর্ণপ্রাণে যা চাইবার, সেই প্রাণের স্পন্দন নিজের ভিতরে জাগিয়ে তোলার সাধনার কথা বলেছেন। রৌদ্রদগ্ধ তাপের দহনে কাঁপে চরাচর। ঘূর্ণিবাতাস, ধুলো, পাতা, খড়কুটো নিয়ে ছুটে যায়। সূর্যের অগ্নিমূর্তি প্রহর চিরে এগোয়। আর ফুরিয়ে আসে বর্ষ। লিখেছিলেন তারও ১৫ বছর আগে ১৩০২ সনের চৈতালির বর্ষশেষ কবিতায়। ‘পাখিরা জানি না কেহ আজি বর্ষশেষ,/বক বৃদ্ধ কাছে নাহি শুনে উপদেশ।/যতদিন এ আকাশে এ জীবন আছে-/বরষের শেষ নাহি তাহাদের কাছে-।/মানুষ আনন্দহীন নিশিদিন ধরি/আপনারে ভাগ করে শতখানা করি।/’

বিশ্ববাসী, রয়েছে যাদের বর্ষপঞ্জি তাদেরও আছে যেমন বর্ষশুরু, তেমনি রয়েছে বর্ষশেষ। শুরু ও শেষের ভিতর দিন ক্ষণ সময় ঘুরে ঘুরে কাটিয়ে দেয় একটি বছর। জীর্ণ পুরাতন ভেসে যেতে থাকে বর্ষশেষের হিসাব মেলাতে গেলেই। বঙ্গদেশে প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত ছিল শতাব্দ। সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে ফসলি সন হিসেবে বঙ্গাব্দ বা বাংলা সন চালু হয়। বঙ্গাব্দের প্রথম মাস বৈশাখ। ভূমি রাজস্ব সংগ্রহের সুবিধার জন্য বৈশাখকে রাজস্ব সনের প্রথম মাস হিসেবে চালু করা হয়। রাজস্ব সংগ্রহের জন্য চৈত্রের চেয়ে বেশি উপযোগী ছিল বৈশাখ। রাজস্ব সংগ্রহের জন্য মোগল যুগে চালু হয় অভিনব ব্যবস্থা ‘পুণ্যাহ’ বা ‘রাজপুণ্যাহ’। সরকারকে খাজনা দেওয়া হচ্ছে পুণ্যের কাজ। অনেকটা ‘খাজাবাবাদের খানকায়’ মুষ্টি দেওয়ার মতো পুণ্যের কাজ যেন। এ পুণ্যের জন্য পুণ্যাহ পদ্ধতির চালু। পুণ্যাহ উপলক্ষে রাজদর্শন বা জমিদারদর্শন হতো। এভাবে ভূস্বামীরা এ পুণ্যাহ প্রথার চালু করেন। যা আজও আছে এ উপমহাদেশের অনেক স্থানে। বাংলাদেশেও। রবীন্দ্রনাথকে জমিদারি দেখাশোনা করতে হয়েছে। খাজনা আদায়ের হিসাব মেলাতে হয়েছে। প্রজাদের সঙ্গে শেষ চৈত্রে ও নববর্ষে দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ নিজেও বাংলা সন ব্যবহার করতেন। তাঁর রচনার শেষে তারিখে বসাতেন বাংলা সনের। পত্রযোগাযোগে (বিদেশি ছাড়া) বাংলা সনই ব্যবহার করতেন। দাফতরিক কাজেও বাংলা সনই ছিল তাঁর কাছে সর্বাধিক গুরুত্ববহ। যদিও বাংলা সন বাংলা শিক্ষিতজনের ব্যবহারিক কাজে লাগে না। এ সন যে কৃষকের সনই রয়ে গেছে। যাদের কাজ খাজনা দেওয়া। এ ‘খাজনা’ মানে কৃষকের জন্য নিরানন্দ, জমিদারের জন্য পোয়াবারো। বাঙালি জীবনে বর্ষবিদায় মূলত আড়ম্বরের সঙ্গে পালন করা হতো। বিশ শতকের সত্তর দশক পর্যন্ত চৈত্রসংক্রান্তির আয়োজন হতো বেশুমার।

শান্তিনিকেতনে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনের প্রস্তুতি শুরু হতো চৈত্রেই। আর শেষ চৈত্রেও থাকত অনুষ্ঠানমালা। রবীন্দ্রনাথ আশ্রমবাসী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ভাষণ দিতেন। স্বকণ্ঠে গাইতেনও গান। ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্রে বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে অনেকে আছ বালক- তোমরা জীবনের আরম্ভ মুখেই রয়েছে; শেষ বলতে যে কী বোঝায় তা তোমরা ঠিক উপলব্ধি করতে পারবে না। বৎসরের পর বৎসর এসে তোমাদের পূর্ণ করছে, আর আমাদের জীবনে প্রত্যেক বৎসর নতুন করে ক্ষয় করবার কাজই করছে। তোমরা এই যে, জীবনের ক্ষেত্রে বাস করছ এর জন্য তোমাদের এখনো খাজনা দেবার সময় আসেনি-।’ রবীন্দ্রনাথ আশ্রমের বালকদের বলেছেন তারা পূর্বাচলের যাত্রী, সূর্যোদয়ের দিকেই তাদের মুখ। আর তখন ৫০ বছর বয়সী রবীন্দ্রনাথ নিজেকেই সে অবস্থানে মূল্যায়ন করেছেন ‘আমরা যে এতকাল জীবনটাকে ভোগ করে আসছি তারই পুরো খাজনাটা চুকিয়ে যাবার বয়স আমাদের হয়েছে।’ তার পরও রবীন্দ্রনাথ আরও ৩০টি বর্ষ শেষ করে ৩০টি নববর্ষ উদযাপন করেছেন। শতবর্ষ আগে চৈত্র শেষে পূর্ণিমারাতে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বর্ষশেষ প্রবন্ধ পাঠ করেন। ‘আজ পূর্ণিমার রাত্রিতে বৎসরের শেষ দিন সমাপ্ত হয়েছে। কোনো শেষই যে শূন্যতার মধ্যে শেষ হয় না, ছন্দের যতির মধ্যেও ছন্দের সৌন্দর্য- যে পূর্ণ হয়ে প্রকাশ পায়, বিরাম- যে কেবল কর্মের অভাব মাত্র নয়, কর্ম বিরামের মধ্যেই আপনার মধুর এবং গভীর সার্থকতাকে দেখতে পায়- এই কথাটি আজ এই চৈত্র পূর্ণিমার জ্যোৎস্নাকাশে যেন মূর্তিমান হয়ে প্রকাশ পাচ্ছে। স্পষ্টই দেখতে পাচ্ছি জগতে যা-কিছু চলে যায় ক্ষয় হয়ে যায়, তার দ্বারাও সেই অক্ষয় পূর্ণতাই প্রকাশ পাচ্ছেন।’ বর্ষ বিদায়ের মধ্যে জীবনের ক্ষয়-লয় ও বিকাশের এক গভীরতায় রবীন্দ্রনাথ খুঁজছেন পরম আরাধ্যকে। ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্রের আয়োজনে ছিলেন শিক্ষার্থীরা আশ্রমের। বঙ্গভঙ্গ রদ আন্দোলন থেকে রবীন্দ্রনাথ আরও আগে সরে এসেছেন। দেশপ্রেমের গান রচনার চেয়ে তখন পূজা পর্যায়ের গানের স্রোত প্রবাহিত হচ্ছিল। বন্ধুপুত্র এবং পুত্রের বন্ধু সন্তোষ মজুমদার সেদিন কবির ভাষণ, আবৃত্তি আর গান শুনে স্পন্দিত হয়েছিলেন। একটি বছরের চলে যাওয়ার মধ্যে যে সকরুণ সুর, তার যে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব; পুরাতনকে পেছনে ফেলে সামনে নবীনের আবাহনের জন্য স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ওঠা- সেসব তাঁর চেতনালোকে এক বিস্ময়কর আলোকবিচ্ছুরণ ঘটিয়েছিল। যাওয়ার পেছনে যে আসার বাণীও থাকে সে কথা সেদিন বলেছিলেন কবি। ‘জীবনের সমস্ত যাওয়া কেবলই একটি পাওয়াতে এসে ঠেকছে- সমস্তই যেখানে ফুরিয়ে যাচ্ছে সেখানে দেখছি একটি অফুরন্ত আবির্ভাব। এইটিই বড়ো একটি আশ্চর্য। অহরহ নূতন নূতন পাওয়ার মধ্যে যে পাওয়া, তাতে পরিপূর্ণ পাওয়ার রূপটি দেখা যায় না।’ এ যে ‘বরষ ফুরায়ে আসে’ দিনপঞ্জিকার পাতা খসে পড়ে; এ খসে যাওয়া যেন জীবনের আকাশ থেকে নক্ষত্রের ঝরে যাওয়া, নক্ষত্র পতনের সুরই ভিন্ন। পতিত নক্ষত্রের ভিতর থেকে আবার কিছু কিছু ভাসমান থাকে। যেন সেও ভেসে যায়। জীবনের গতিপথে রবীন্দ্রনাথ বর্ষশেষ আর নববর্ষের ভিতরে যে গভীর সূক্ষ্ম স্পন্দন রয়েছে, তাতে পাওয়া না পাওয়ার ভিন্নতাকে স্পষ্ট করেছেন। ‘একটু একটু করে রিক্ত হতে হতে অন্তরাত্মা যে পাওয়ার মধ্যে এসে পৌঁছে সেটি কী গভীর পাওয়া, কী বিশুদ্ধ পাওয়া সেই পাওয়ার যথার্থ স্বাদ পাবা মাত্র মৃত্যুভয় চলে যায়- তাতে এ ভয়টা আর থাকে না, যা-কিছু যাচ্ছে তাতে আত্মার কেবল ক্ষতিই হচ্ছে। সমস্ত ক্ষতির শেষে যে অক্ষরকে দেখতে পাওয়া যায় তাঁকে পাওয়াই আমাদের পাওয়া।’ তখনো রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহ, শাহজাদপুর, পতিসরের জমিদারির দেখাশোনা করতেন। কিন্তু শান্তিনিকেতনে আশ্রম চালুর পর তা নিয়মিত হয়ে ওঠেনি। শতবর্ষেরও আগে ১৪১৭ সালে শান্তিনিকেতন আশ্রমে বর্ষশেষের আয়োজনে তেমন আড়ম্বড়তা বা অনুষ্ঠানের ব্যাপক আয়োজন ছিল না। আশ্রমে শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ছিল কম। সন্ধ্যাবেলা উপাসনার আয়োজন করা হতো। শেষ চৈত্রে উৎসবের ঘনঘটা ছিল না। বিদায়ের এক ধরনের করুণ সুর মূর্ছিত হতো যেন সে সময়। শান্তিনিকেতনের গোড়ার দিকে রবীন্দ্রনাথ বর্ষশেষ ও নববর্ষে আশ্রমবাসীদের উদ্দেশে লিখিত ভাষণ পাঠ করে শোনাতেন। ১৪১৭ সালের আগে শেষ চৈত্রে আকাশ মেঘমুক্ত ছিল। প্রথম যুগের ছাত্র সুধীরঞ্জন দাশের আত্মকথায় মেলে ‘পূর্ণিমার আলোয় চারপাশ আলোকিত হয়ে বেশ লাবণ্য ধরে রেখেছিল।’ রবীন্দ্রনাথ সেদিন আশ্রমবাসীকে স্মরণ করালেন, ‘যেখানে যা-কিছু সমস্ত শেষ হয়ে যাচ্ছে সেই গভীর নিঃশেষতার মধ্যে আজ বর্ষশেষের দিনে মুখ তুলে তাকাও, দেখোঃ সেই এক যিনি, তিনি অন্তরীক্ষে বৃক্ষের মতো স্তব্ধ হয়ে আছেন। চিত্তকে নিস্তব্ধ করো-বিশ্বব্রহ্মান্ডের সমস্ত গতি নিস্তব্ধ হয়ে যাবে, আকাশের চন্দ্র তারা স্থির হয়ে দাঁড়াবে, অণু-পরমাণুর অবিরাম নৃত্য একেবারে থেমে যাবে। দেখবে বিশ্বজোড়া ক্ষয়মৃত্যু এক জায়গায় সমাপ্ত হয়ে গেছে।’ এ যে ক্ষয়, বিদায়, মানুষের চলে যাওয়া সবকিছুকে একসূত্রে গ্রথিত করেছেন কবি। বর্ষবিদায় যেমন একেবারেই তার চলে যাওয়া, মানুষেরও ক্ষয়-লয়ের ভিতর দিয়ে নিঃশেষিত হয়ে যাওয়ার ভিতর একটা করুণ ক্রন্দন মথিত ধ্বনি শোনা যায়। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন ‘ভাঙ্গাচোরা আবর্জনার আঘাতে পদে পদে ধুলোর উপর পড়তে হয়-এবার সে সমস্ত নিঃশেষে চুকিয়ে দাও, কিছুই আর বাকী রেখোনা।’ পুরাতনের বিদায়ের সময়গুলো অপূর্ণতায় যাতে ঢাকা না পড়ে, মানুষের চিত্তে পুরাতন সরিয়ে নূতনের দিকে যে যাত্রা, রবীন্দ্রনাথ সে যাত্রাপথের জন্য নবীনদের প্রস্তুত হতে বলেছিলেন ১১০ বছর আগে শেষ চৈত্র দিনে। যে চৈত্র নিয়ে তাঁর কাব্য রয়েছে এন্তার। শান্তিনিকেতন আশ্রমের প্রথম বর্ষশেষ আয়োজন হয়েছিল ১৩০৮ সনের ৩০ চৈত্র। সেদিনের বর্ষশেষ ভাষণে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, ‘হে চিরদিনের চিরন্তন, অতীত জীবনকে এই যে আজ বিদায় দিতেছি এই বিদায়কে তুমি সার্থক করো-আশ্বাস দাও যে, যাহা নষ্ট হইল বলিয়া শোক করিতেছি তাহার সকলই যথাকালে তোমার মধ্যে সফল হইতেছে। আজি যে প্রশান্ত বিষাদ সমস্ত সন্ধ্যাকাশকে আচ্ছন্ন করিয়া আমাদের হৃদয়কে আবৃত করিতেছে, তাহা সুন্দর হউক, মধুময় হউক, তাহার মধ্যে অবসাদের ছায়ামাত্র না পড়ুক।’ শতবর্ষেরও আগে শান্তিনিকেতনের আশ্রমে চৈত্র পবনের দোলায়িত বাতাসে রবীন্দ্রনাথ নববর্ষের প্রাতঃসূর্যের জন্য অপেক্ষমাণ থেকেছেন। শেষ খর বায়ু বহে যাওয়া চৈত্রের পূর্ণিমারাতে তিনি লিখলেন ১৩১৮ সনের ১ বৈশাখের জন্য ভাষণ ‘নববর্ষ’। সেও শতবর্ষ ছাড়িয়ে গেল এক দশক আগে।

লেখক : সাংবাদিক ও মহাপরিচালক প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা