শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২১

চৈত্রসংক্রান্তি ‘যত বিঘ্ন দূর করো’

জাফর ওয়াজেদ
প্রিন্ট ভার্সন
চৈত্রসংক্রান্তি ‘যত বিঘ্ন দূর করো’

শতবর্ষেরও আগে ১৩১৭ সনের ৩০ চৈত্র রবীন্দ্রনাথ প্রার্থনা করেছিলেন, ‘যত বিঘ্ন দূর করো, যত ভগ্ন সরিয়ে দাও, যা কিছু ক্ষয় হবার দিকে যাচ্ছে সব লয় করে দাও- হে পরিপূর্ণ আনন্দ, পরিপূর্ণ নূতনের জন্যে আমাকে প্রস্তুত করো।’ ১১০ বছর পর ১৪২৭ সনের ৩০ চৈত্র বাঙালিমাত্রকেই অনুরূপ প্রার্থনা করে যেতে হয়। নতুনের জন্য, পুরনোকে আসন ছেড়ে দেওয়ার মাহেন্দ্রক্ষণে বিদায় ও আগমনের দোলায় দুলতে দুলতে নতুনের জন্য অপেক্ষাই জাগে। চৈত্র মানেই শেষ বেলাকার শেষ খেলা। চৈত্রেই শুরু ঝোড়ো তা-বের। মানুষের জীবন এবং প্রকৃতি ভিতরে বাইরে একাকার হয়ে যায়। চৈত্রের দাবদাহ আর প্রচ-তাকে সঙ্গে নিয়ে আসে বৈশাখ। চৈত্র মানেই গুমোট গরম, অস্বস্তি ভাব প্রকৃতিতে। চৈত্রের নিদারুণ খরা প্রদাহে কোথাও মাটি ফেটে চৌচির। আকাশে মেঘ ভাসে। অথচ বৃষ্টির চিহ্ন নেই ধরিত্রীতে এক ফোঁটাও।

রবীন্দ্রনাথ ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্র তথা চৈত্রসংক্রান্তিতে দেখেছেন প্রকৃতির দিন পঞ্জিকায় গ্রীষ্ম জ্বলে উঠছে। তার রুদ্ররূপ আর চিনে নিতে হয় না। ‘ঈশানের পুঞ্জমেঘ/অন্ধ বেগে ধেয়ে আসে/বাধা বন্ধন হারা/ গ্রামান্তরে বেণুকুঞ্জে/নীলাঞ্জন ছায়া সঞ্চারিয়া-/হানি দীর্ঘ ধারা।/বর্ষ হয়ে আসে শেষ,/দিন হয়ে এল সমাপন,/ চৈত্র অবসান-/গাহিতে চাহিছে হিয়া/পুরাতন ক্লান্ত বরষের/ সর্বশেষ গান।’ রবীন্দ্রনাথের ‘বর্ষশেষ’ হয়েছিল এভাবে। বসন্তের শেষ সমীরণটুকু আর মেলেনি। প্রচ- দাবদাহে বৃক্ষের শিকড়ও শুষ্কপ্রায়। নেই কোথাও কোনো বৃষ্টি। শস্য বপন, শস্য উৎপাদন বৃষ্টিবিহীন খরতাপে বিপন্নপ্রায়। সূর্য-রৌদ্রে নিজেকে পুড়িয়ে এ কেমন দগ্ধ হতে থাকা?

১৩১৭ সনের চৈত্রসংক্রান্তির উপাসনায় রবীন্দ্রনাথ পূর্ণপ্রাণে যা চাইবার, সেই প্রাণের স্পন্দন নিজের ভিতরে জাগিয়ে তোলার সাধনার কথা বলেছেন। রৌদ্রদগ্ধ তাপের দহনে কাঁপে চরাচর। ঘূর্ণিবাতাস, ধুলো, পাতা, খড়কুটো নিয়ে ছুটে যায়। সূর্যের অগ্নিমূর্তি প্রহর চিরে এগোয়। আর ফুরিয়ে আসে বর্ষ। লিখেছিলেন তারও ১৫ বছর আগে ১৩০২ সনের চৈতালির বর্ষশেষ কবিতায়। ‘পাখিরা জানি না কেহ আজি বর্ষশেষ,/বক বৃদ্ধ কাছে নাহি শুনে উপদেশ।/যতদিন এ আকাশে এ জীবন আছে-/বরষের শেষ নাহি তাহাদের কাছে-।/মানুষ আনন্দহীন নিশিদিন ধরি/আপনারে ভাগ করে শতখানা করি।/’

বিশ্ববাসী, রয়েছে যাদের বর্ষপঞ্জি তাদেরও আছে যেমন বর্ষশুরু, তেমনি রয়েছে বর্ষশেষ। শুরু ও শেষের ভিতর দিন ক্ষণ সময় ঘুরে ঘুরে কাটিয়ে দেয় একটি বছর। জীর্ণ পুরাতন ভেসে যেতে থাকে বর্ষশেষের হিসাব মেলাতে গেলেই। বঙ্গদেশে প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত ছিল শতাব্দ। সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে ফসলি সন হিসেবে বঙ্গাব্দ বা বাংলা সন চালু হয়। বঙ্গাব্দের প্রথম মাস বৈশাখ। ভূমি রাজস্ব সংগ্রহের সুবিধার জন্য বৈশাখকে রাজস্ব সনের প্রথম মাস হিসেবে চালু করা হয়। রাজস্ব সংগ্রহের জন্য চৈত্রের চেয়ে বেশি উপযোগী ছিল বৈশাখ। রাজস্ব সংগ্রহের জন্য মোগল যুগে চালু হয় অভিনব ব্যবস্থা ‘পুণ্যাহ’ বা ‘রাজপুণ্যাহ’। সরকারকে খাজনা দেওয়া হচ্ছে পুণ্যের কাজ। অনেকটা ‘খাজাবাবাদের খানকায়’ মুষ্টি দেওয়ার মতো পুণ্যের কাজ যেন। এ পুণ্যের জন্য পুণ্যাহ পদ্ধতির চালু। পুণ্যাহ উপলক্ষে রাজদর্শন বা জমিদারদর্শন হতো। এভাবে ভূস্বামীরা এ পুণ্যাহ প্রথার চালু করেন। যা আজও আছে এ উপমহাদেশের অনেক স্থানে। বাংলাদেশেও। রবীন্দ্রনাথকে জমিদারি দেখাশোনা করতে হয়েছে। খাজনা আদায়ের হিসাব মেলাতে হয়েছে। প্রজাদের সঙ্গে শেষ চৈত্রে ও নববর্ষে দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ নিজেও বাংলা সন ব্যবহার করতেন। তাঁর রচনার শেষে তারিখে বসাতেন বাংলা সনের। পত্রযোগাযোগে (বিদেশি ছাড়া) বাংলা সনই ব্যবহার করতেন। দাফতরিক কাজেও বাংলা সনই ছিল তাঁর কাছে সর্বাধিক গুরুত্ববহ। যদিও বাংলা সন বাংলা শিক্ষিতজনের ব্যবহারিক কাজে লাগে না। এ সন যে কৃষকের সনই রয়ে গেছে। যাদের কাজ খাজনা দেওয়া। এ ‘খাজনা’ মানে কৃষকের জন্য নিরানন্দ, জমিদারের জন্য পোয়াবারো। বাঙালি জীবনে বর্ষবিদায় মূলত আড়ম্বরের সঙ্গে পালন করা হতো। বিশ শতকের সত্তর দশক পর্যন্ত চৈত্রসংক্রান্তির আয়োজন হতো বেশুমার।

শান্তিনিকেতনে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনের প্রস্তুতি শুরু হতো চৈত্রেই। আর শেষ চৈত্রেও থাকত অনুষ্ঠানমালা। রবীন্দ্রনাথ আশ্রমবাসী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ভাষণ দিতেন। স্বকণ্ঠে গাইতেনও গান। ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্রে বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে অনেকে আছ বালক- তোমরা জীবনের আরম্ভ মুখেই রয়েছে; শেষ বলতে যে কী বোঝায় তা তোমরা ঠিক উপলব্ধি করতে পারবে না। বৎসরের পর বৎসর এসে তোমাদের পূর্ণ করছে, আর আমাদের জীবনে প্রত্যেক বৎসর নতুন করে ক্ষয় করবার কাজই করছে। তোমরা এই যে, জীবনের ক্ষেত্রে বাস করছ এর জন্য তোমাদের এখনো খাজনা দেবার সময় আসেনি-।’ রবীন্দ্রনাথ আশ্রমের বালকদের বলেছেন তারা পূর্বাচলের যাত্রী, সূর্যোদয়ের দিকেই তাদের মুখ। আর তখন ৫০ বছর বয়সী রবীন্দ্রনাথ নিজেকেই সে অবস্থানে মূল্যায়ন করেছেন ‘আমরা যে এতকাল জীবনটাকে ভোগ করে আসছি তারই পুরো খাজনাটা চুকিয়ে যাবার বয়স আমাদের হয়েছে।’ তার পরও রবীন্দ্রনাথ আরও ৩০টি বর্ষ শেষ করে ৩০টি নববর্ষ উদযাপন করেছেন। শতবর্ষ আগে চৈত্র শেষে পূর্ণিমারাতে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বর্ষশেষ প্রবন্ধ পাঠ করেন। ‘আজ পূর্ণিমার রাত্রিতে বৎসরের শেষ দিন সমাপ্ত হয়েছে। কোনো শেষই যে শূন্যতার মধ্যে শেষ হয় না, ছন্দের যতির মধ্যেও ছন্দের সৌন্দর্য- যে পূর্ণ হয়ে প্রকাশ পায়, বিরাম- যে কেবল কর্মের অভাব মাত্র নয়, কর্ম বিরামের মধ্যেই আপনার মধুর এবং গভীর সার্থকতাকে দেখতে পায়- এই কথাটি আজ এই চৈত্র পূর্ণিমার জ্যোৎস্নাকাশে যেন মূর্তিমান হয়ে প্রকাশ পাচ্ছে। স্পষ্টই দেখতে পাচ্ছি জগতে যা-কিছু চলে যায় ক্ষয় হয়ে যায়, তার দ্বারাও সেই অক্ষয় পূর্ণতাই প্রকাশ পাচ্ছেন।’ বর্ষ বিদায়ের মধ্যে জীবনের ক্ষয়-লয় ও বিকাশের এক গভীরতায় রবীন্দ্রনাথ খুঁজছেন পরম আরাধ্যকে। ১১০ বছর আগের শেষ চৈত্রের আয়োজনে ছিলেন শিক্ষার্থীরা আশ্রমের। বঙ্গভঙ্গ রদ আন্দোলন থেকে রবীন্দ্রনাথ আরও আগে সরে এসেছেন। দেশপ্রেমের গান রচনার চেয়ে তখন পূজা পর্যায়ের গানের স্রোত প্রবাহিত হচ্ছিল। বন্ধুপুত্র এবং পুত্রের বন্ধু সন্তোষ মজুমদার সেদিন কবির ভাষণ, আবৃত্তি আর গান শুনে স্পন্দিত হয়েছিলেন। একটি বছরের চলে যাওয়ার মধ্যে যে সকরুণ সুর, তার যে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব; পুরাতনকে পেছনে ফেলে সামনে নবীনের আবাহনের জন্য স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ওঠা- সেসব তাঁর চেতনালোকে এক বিস্ময়কর আলোকবিচ্ছুরণ ঘটিয়েছিল। যাওয়ার পেছনে যে আসার বাণীও থাকে সে কথা সেদিন বলেছিলেন কবি। ‘জীবনের সমস্ত যাওয়া কেবলই একটি পাওয়াতে এসে ঠেকছে- সমস্তই যেখানে ফুরিয়ে যাচ্ছে সেখানে দেখছি একটি অফুরন্ত আবির্ভাব। এইটিই বড়ো একটি আশ্চর্য। অহরহ নূতন নূতন পাওয়ার মধ্যে যে পাওয়া, তাতে পরিপূর্ণ পাওয়ার রূপটি দেখা যায় না।’ এ যে ‘বরষ ফুরায়ে আসে’ দিনপঞ্জিকার পাতা খসে পড়ে; এ খসে যাওয়া যেন জীবনের আকাশ থেকে নক্ষত্রের ঝরে যাওয়া, নক্ষত্র পতনের সুরই ভিন্ন। পতিত নক্ষত্রের ভিতর থেকে আবার কিছু কিছু ভাসমান থাকে। যেন সেও ভেসে যায়। জীবনের গতিপথে রবীন্দ্রনাথ বর্ষশেষ আর নববর্ষের ভিতরে যে গভীর সূক্ষ্ম স্পন্দন রয়েছে, তাতে পাওয়া না পাওয়ার ভিন্নতাকে স্পষ্ট করেছেন। ‘একটু একটু করে রিক্ত হতে হতে অন্তরাত্মা যে পাওয়ার মধ্যে এসে পৌঁছে সেটি কী গভীর পাওয়া, কী বিশুদ্ধ পাওয়া সেই পাওয়ার যথার্থ স্বাদ পাবা মাত্র মৃত্যুভয় চলে যায়- তাতে এ ভয়টা আর থাকে না, যা-কিছু যাচ্ছে তাতে আত্মার কেবল ক্ষতিই হচ্ছে। সমস্ত ক্ষতির শেষে যে অক্ষরকে দেখতে পাওয়া যায় তাঁকে পাওয়াই আমাদের পাওয়া।’ তখনো রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহ, শাহজাদপুর, পতিসরের জমিদারির দেখাশোনা করতেন। কিন্তু শান্তিনিকেতনে আশ্রম চালুর পর তা নিয়মিত হয়ে ওঠেনি। শতবর্ষেরও আগে ১৪১৭ সালে শান্তিনিকেতন আশ্রমে বর্ষশেষের আয়োজনে তেমন আড়ম্বড়তা বা অনুষ্ঠানের ব্যাপক আয়োজন ছিল না। আশ্রমে শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ছিল কম। সন্ধ্যাবেলা উপাসনার আয়োজন করা হতো। শেষ চৈত্রে উৎসবের ঘনঘটা ছিল না। বিদায়ের এক ধরনের করুণ সুর মূর্ছিত হতো যেন সে সময়। শান্তিনিকেতনের গোড়ার দিকে রবীন্দ্রনাথ বর্ষশেষ ও নববর্ষে আশ্রমবাসীদের উদ্দেশে লিখিত ভাষণ পাঠ করে শোনাতেন। ১৪১৭ সালের আগে শেষ চৈত্রে আকাশ মেঘমুক্ত ছিল। প্রথম যুগের ছাত্র সুধীরঞ্জন দাশের আত্মকথায় মেলে ‘পূর্ণিমার আলোয় চারপাশ আলোকিত হয়ে বেশ লাবণ্য ধরে রেখেছিল।’ রবীন্দ্রনাথ সেদিন আশ্রমবাসীকে স্মরণ করালেন, ‘যেখানে যা-কিছু সমস্ত শেষ হয়ে যাচ্ছে সেই গভীর নিঃশেষতার মধ্যে আজ বর্ষশেষের দিনে মুখ তুলে তাকাও, দেখোঃ সেই এক যিনি, তিনি অন্তরীক্ষে বৃক্ষের মতো স্তব্ধ হয়ে আছেন। চিত্তকে নিস্তব্ধ করো-বিশ্বব্রহ্মান্ডের সমস্ত গতি নিস্তব্ধ হয়ে যাবে, আকাশের চন্দ্র তারা স্থির হয়ে দাঁড়াবে, অণু-পরমাণুর অবিরাম নৃত্য একেবারে থেমে যাবে। দেখবে বিশ্বজোড়া ক্ষয়মৃত্যু এক জায়গায় সমাপ্ত হয়ে গেছে।’ এ যে ক্ষয়, বিদায়, মানুষের চলে যাওয়া সবকিছুকে একসূত্রে গ্রথিত করেছেন কবি। বর্ষবিদায় যেমন একেবারেই তার চলে যাওয়া, মানুষেরও ক্ষয়-লয়ের ভিতর দিয়ে নিঃশেষিত হয়ে যাওয়ার ভিতর একটা করুণ ক্রন্দন মথিত ধ্বনি শোনা যায়। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন ‘ভাঙ্গাচোরা আবর্জনার আঘাতে পদে পদে ধুলোর উপর পড়তে হয়-এবার সে সমস্ত নিঃশেষে চুকিয়ে দাও, কিছুই আর বাকী রেখোনা।’ পুরাতনের বিদায়ের সময়গুলো অপূর্ণতায় যাতে ঢাকা না পড়ে, মানুষের চিত্তে পুরাতন সরিয়ে নূতনের দিকে যে যাত্রা, রবীন্দ্রনাথ সে যাত্রাপথের জন্য নবীনদের প্রস্তুত হতে বলেছিলেন ১১০ বছর আগে শেষ চৈত্র দিনে। যে চৈত্র নিয়ে তাঁর কাব্য রয়েছে এন্তার। শান্তিনিকেতন আশ্রমের প্রথম বর্ষশেষ আয়োজন হয়েছিল ১৩০৮ সনের ৩০ চৈত্র। সেদিনের বর্ষশেষ ভাষণে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, ‘হে চিরদিনের চিরন্তন, অতীত জীবনকে এই যে আজ বিদায় দিতেছি এই বিদায়কে তুমি সার্থক করো-আশ্বাস দাও যে, যাহা নষ্ট হইল বলিয়া শোক করিতেছি তাহার সকলই যথাকালে তোমার মধ্যে সফল হইতেছে। আজি যে প্রশান্ত বিষাদ সমস্ত সন্ধ্যাকাশকে আচ্ছন্ন করিয়া আমাদের হৃদয়কে আবৃত করিতেছে, তাহা সুন্দর হউক, মধুময় হউক, তাহার মধ্যে অবসাদের ছায়ামাত্র না পড়ুক।’ শতবর্ষেরও আগে শান্তিনিকেতনের আশ্রমে চৈত্র পবনের দোলায়িত বাতাসে রবীন্দ্রনাথ নববর্ষের প্রাতঃসূর্যের জন্য অপেক্ষমাণ থেকেছেন। শেষ খর বায়ু বহে যাওয়া চৈত্রের পূর্ণিমারাতে তিনি লিখলেন ১৩১৮ সনের ১ বৈশাখের জন্য ভাষণ ‘নববর্ষ’। সেও শতবর্ষ ছাড়িয়ে গেল এক দশক আগে।

লেখক : সাংবাদিক ও মহাপরিচালক প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

এই মাত্র | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৩৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা