শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১

হাসান শাহরিয়ার : আমাদের সঙ্গেই থাকবেন

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
হাসান শাহরিয়ার : আমাদের সঙ্গেই থাকবেন

করাচি প্রেস ক্লাবে ঢুকেই চোখ যায় দেয়ালে ঝোলানো সাবেক নেতাদের তালিকার দিকে, কিন্তু চোখ আটকে যায় হাসান শাহরিয়ারের নাম দেখেই। আমরা বাংলাদেশ থেকে যারা গিয়েছি তারা নিজেরাই আলোচনা করি, এই শাহরিয়ার ভাই কি আমাদের শাহরিয়ার ভাই? একটু পরই করাচির কয়েকজন সিনিয়র সাংবাদিকের সঙ্গে আলোচনা করে নিশ্চিত হওয়া গেল, তিনি আমাদের শাহরিয়ার ভাই- বাংলাদেশের সাংবাদিক হাসান শাহরিয়ার।

বাংলাদেশের প্রত্যন্ত হাওর জনপদ সুনামগঞ্জে সাংবাদিকতার হাতেখড়ি হলেও হাসান শাহরিয়ার ১৯৬৪ সালে পাড়ি জমান পাকিস্তানের করাচি। বিনা পয়সায় কাজ শুরু করেন সাপ্তাহিক ‘ডেমোক্র্যাট’-এ। বিনা পারিশ্রমিকের এ কাজই সম্ভবত তাঁর পেশাদার সাংবাদিক হওয়ার ভিত গড়ে দেয়। কিছু দিনের মধ্যেই তিনি শিক্ষা বিটের রিপোর্টার হিসেবে যোগ দেন দৈনিক ‘মর্নিং নিউজ’-এ। এ সিঁড়ি বেয়েই হাসান শাহরিয়ার পাকিস্তানের প্রাচীনতম দৈনিক ‘ডন’-এ যোগ দেন। কাজ করেন ‘ডন’-এর সহযোগী ‘ইভনিং স্টার’-এ, পাশাপাশি লিখেতেন করাচির ‘ইলাস্ট্রেটেড উইকলি অব পাকিস্তান’ এবং ‘হেরাল্ড’ ম্যাগাজিনে।

বলাই বাহুল্য, সে সময়কার পশ্চিম পাকিস্তানের সাংবাদিকতায় পূর্ব বাংলার এক তরুণের জন্য পুষ্পবিছানো পথ ছিল না, তাঁকে প্রতি পদে যোগ্যতা দিয়েই উত্তীর্ণ হতে হয়েছে।

এ দৃশ্যপটটি করাচির সাংবাদিকরা তুলে ধরলেন এ কারণে যে আজীবন বন্ধুবৎসল আড্ডাবাজ হাসান শাহরিয়ার তাঁর পেশাগত জীবনের শুরুতেই অপরিহার্য হয়ে গিয়েছিলেন করাচির সাংবাদিকদের আড্ডায়। করাচি প্রেস ক্লাবের সে আড্ডার অনেক সময়ের মধ্যমণি হাসান শাহরিয়ার যে তাঁদের আস্থাটিও অর্জন করেছিলেন সে তো বোঝা গেল নেতৃত্বের তালিকায় তাঁর নাম দেখেই।

আমরা শাহরিয়ার ভাইকে চিনি, তিনি আমাদের জানেন; এ সত্যটি পরের কয়েকটি দিন আমাদের জন্য বয়ে নিয়ে এলো বিশেষ মর্যাদা। যখনই খাবারের অর্ডার দিই বিশেষ করে মধ্যাহ্নভোজের সময় দেখি কর্মচারীরা বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আমাদের জন্য খাবার নিয়ে আসেন, পাকিস্তানের সাংবাদিকদের ভিড় ঠেলে। আমরা খুবই সম্মানিতবোধ করি। আমি সংগঠন করা মানুষ, করাচি প্রেস ক্লাবে সবজি-মাংসের সমাহারে শুকনো রুটি চিবোতে চিবোতে ভাবী, শাহরিয়ার ভাই কতটা তৎপর থাকলে পরে ভিন্ন ভাষাভাষী একটি অঞ্চলে সাংবাদিকদের নেতা হয়ে উঠতে পারেন!

বলে রাখি, করাচিতে সাংবাদিকতার ভিতটি গড়ে তুললেও শিকড়বিচ্ছিন্ন হননি হাসান শাহরিয়ার। করাচির ওই ব্যস্ততম সময়েও তিনি অনেক রাজনৈতিক স্টোরি করেছেন ঢাকার দৈনিক ‘ইত্তেফাক’-এর জন্য। বলাই বাহুল্য, ষাটের দশকটি আমাদের উত্তাল সময়ের সাক্ষী। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনায় পাকিস্তানের পূর্ব অংশ ধীরে ধীরে রূপ পাচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশে আর পাকিস্তানের পশ্চিম অংশে বসে রাজনীতির এ উত্তাপ ও ষড়যন্ত্রের চেহারাটি কখনই পেশাদার সাংবাদিক হাসান শাহরিয়ারের দৃষ্টি এড়ায়নি। ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের ভাগ্যনির্ধারণী নির্বাচনে তিনি চষে বেড়িয়েছেন পশ্চিম পাকিস্তান। এ সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পশ্চিম পাকিস্তানে নির্বাচনী প্রচারণা কভার করেন তরুণ রিপোর্টার হাসান শাহরিয়ার। সে সময়ে বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্যে নানা অভিজ্ঞতা নিশ্চয়ই তাঁর জীবনের অমূল্য সম্পদ। তাঁকে বহুবার অনুরোধ করেছি এ নিয়ে লেখার জন্য কিন্তু সারল্যে ভরা স্মিত হাসির আড়ালেই তা হারিয়ে গেছে।

সত্তরের নির্বাচনের পর একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে করাচি-লাহোর-রাওয়ালপিন্ডি-ইসলামাবাদের নানামুখী চক্রান্তের নানা পর্যায় একেবারে কাছে থেকে প্রত্যক্ষ করেছেন হাসান শাহরিয়ার। পেশাদারির সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও বুকের মধ্যে থাকা বাংলাদেশটিকে তিনি ধারণ করেছেন সবটুকু ভালোবাসা দিয়েই। সেজন্যই জুলফিকার আলী ভুট্টো হাসান শাহরিয়ারকে বলতেন ‘শেখ মুজিবের চেলা’। এ ‘অপরাধে’ ভুট্টো তাঁকে সাক্ষাৎকার দেননি।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর পাকিস্তানে দুর্বিষহ করে তোলা হয় তাঁর পেশাগত জীবন, বাতিল করা হয় অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড, তাঁকে ‘ডন’ থেকে চাকরিচ্যুতির পরিস্থিতির শিকার হতে হয়। শেষ পর্যন্ত তিনি স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন ১৯৭৩ সালে, পেশাগত ঠিকানা হয় ইত্তেফাক। সক্রিয় সাংবাদিকতার ঠিকানা শেষ পর্যন্ত তাই ছিল।

নিজে সংগঠন করি, মনে করি সাংগঠনিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে পথ না চললে একজন মানুষের জীবন পূর্ণাঙ্গ হয় না। তা সামাজিক, সাংস্কৃতিক বা পেশাজীবীদের সংগঠন যা-ই হোক না কেন। আবার উল্টো ব্যাখ্যাও আছে : অনেক সময় অযোগ্যজনেরা নিজেদের অযোগ্যতা ঢাকার জন্য সংগঠনের সাইনবোর্ড ব্যবহার করেই জীবন কাটিয়ে দেন। যেমন বিশ্বাস করি ভালো ছাত্রদের ছাত্র সংগঠনে যোগ দেওয়া উচিত তা হলেই ছাত্ররাজনীতি পরিচ্ছন্ন হতে পারে। তেমনি মানি পেশাজীবী সংগঠনে প্রকৃত পেশাজীবীর সমাবেশ পেশার জন্যই উপকার বয়ে আনে। আর অযোগ্যরা পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃত্বে এলে ‘নেতা’র ব্যক্তিগত লাভ হয় কিন্তু পেশার অর্জন তেমন কিছু হয় না।

হাসান শাহরিয়ারকে দেখি একজন সফল পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে, দেখি একজন উজ্জ্বল সাংগঠনিক মানুষে হিসেবে। জীবনের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছেন নেপথ্যের ‘কিং মেকার’ হিসেবে কিন্তু যখনই যেখানে প্রকাশ্যে এসেছেন সেখানেই তাঁর নিজের উজ্জ্বলতায় আলোকিত করেছেন সবটুকু। সেই যে সুনামগঞ্জে কচিকাঁচার মেলার হাত ধরে যাত্রা, জীবনের পরতে পরতে তা চেহারা পাল্টেছে কিন্তু হাসান শাহরিয়ার নিজেকে কখনো গুটিয়ে নেননি। কি পেশায় কি সংগঠনে, কি প্রকাশ্যে কি নেপথ্যে তিনি সর্বদা নিজেকে সক্রিয় রেখেছেন।

আমাদের সময়ে আমাদের দেশের খুব অল্পসংখ্যক সাংবাদিককে পেয়েছি যারা একই সঙ্গে পেশা এবং সংগঠনে সফল হয়েছেন। একই সঙ্গে সাফল্যের চিত্র এঁকেছেন দেশে ও বিদেশে। এ ক্ষেত্রে উজ্জ্বল নাম হাসান শাহরিয়ার।

হাসান শাহরিয়ায়ের পেশাগত জীবনের কথা বলি; ধরা যাক ‘নিউজ উইক’-এর কথা। সাংবাদিক হিসেবে আমরা নিউজ উইকের উঁচুমানের সাংবাদিকতা সম্পর্কে জানি। সেখানে সাংবাদিকতা মানে ‘তিনি বলেন, তিনি জোর দিয়ে বলেন, তিনি হুমকি দিয়ে বলেন’ মার্কা সাংবাদিকতা নয়। ‘তিনি বলেন’ মার্কা সাংবাদিকতা দিয়ে নিউজ উইকে সাংবাদিকতা করা যায় না। সেই নিউজ উইকে হাসান শাহরিয়ারের সাফল্যের খ-চিত্রের দেখা মিলবে ‘নিউজ উইকে বাংলাদেশ : মুক্তিযুদ্ধ, বিজয় এবং তারপর...’ বইটিতে। যে কোনো পেশাদার সাংবাদিকের জন্য অবশ্যপাঠ্য এটি। সাংবাদিকতা কখনই মূর্খদের পেশা নয়, পেশা হিসেবেই সাংবাদিকতা বুদ্ধিদীপ্ত মানুষের পেশা। যে মানুষ অতীতকে ধারণ করে বর্তমানের সঙ্গে তা মিলিয়ে ভবিষ্যতের নির্দেশনা দিতে না পারেন, ভাষায়-ব্যাখ্যায়-উপস্থাপনায় যিনি মেধার ছোঁয়া না বোলাতে পারেন তিনি আর যা-ই হোন সাংবাদিক হতে পারেন না। হাসান শাহরিয়ার তাঁর পেশাগত জীবনে কি দেশে কি বিদেশের গণমাধ্যমে যখনই কাজ করেছেন তখনই সাংবাদিকতার এই বুদ্ধিদীপ্ত-মেধার প্রকাশ ঘটিয়েছেন। তাঁর পাঠকের আস্থা অর্জন করেছেন। একজন সফল সাংবাদিকের সূচকটিই হচ্ছে বেশি মানুষের আস্থা অর্জন করা। সে সূচকে তাঁর অবস্থান কোথায় তা বের করা কঠিন নয়।

পেশার পাশাপাশি সংগঠনের জায়গাটিতে যদি আসি দেখি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সাংবাদিকদের ফোরামের নিবেদিতপ্রাণ নেতা হাসান শাহরিয়ার। যে কোনো সংকটকালে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বেলায় নেপথ্যের নেতা হিসেবে হাসান শাহরিয়ার যথাসময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে দৃঢ় ও স্পষ্ট ভূমিকা রেখেছেন। প্রকাশ্যে নেতৃত্বে তিনি শুধু জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হিসেবে সফলভাবে জাতীয় এ প্রতিষ্ঠানটির নেতৃত্বই দেননি, তাঁর প্রবল আগ্রহেই গড়ে ওঠে দক্ষিণ এশিয়ার প্রেস ক্লাবগুলোর ফেডারেশন। যাদের হাত ধরে ডিপ্লোমেটিক করসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ- ডিক্যাব গড়ে ওঠে, একজন চৌকস কূটনৈতিক সাংবাদিক হিসেবে হাসান শাহরিয়ারের দৃশ্যমান ভূমিকা প্রত্যক্ষ করি সেখানেও। সাংগঠনিক মানুষ কখনই নিষ্ক্রিয় বসে থাকতে পারে না।

তিনি যখন বাংলাদেশে কমনওয়েলথ জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশ -সিজেএ গড়ে তোলেন দৃশ্যত তার মাধ্যমে বাংলাদেশের সাংবাদিকদের যোগসূত্র শুরু হয় আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সাংবাদিক সংগঠনের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের। সাংবাদিকদের আন্তর্জাতিক সংগঠনের সঙ্গে যোগসূত্রকে অনেকে মনে করেন ফিবছর বিদেশ সফরের একটি মাধ্যম হিসেবে। অনেকের জন্য হয়তো বিষয়টি সে রকমই, কিন্তু নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলি; কেউ যদি সেখানে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে চান, সেই সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বে যেতে চান তাঁর জন্য বিষয়টি খুবই চ্যালেঞ্জিং। বিশেষ করে বাংলাদেশের একজন সাংবাদিকের জন্য। একই সঙ্গে পেশাগত দক্ষতা, বিশ্ব মিডিয়া জগতের কূটনীতি বোঝার ক্ষমতা, অসাধারণ যোগাযোগ ক্ষমতা আর নিজের নেতৃত্বসুলভ ব্যক্তিত্ব দিয়ে বিশ্বের নানা অঞ্চলের চৌকস সাংবাদিকদের আস্থা অর্জনের সমীকরণটি না মেলাতে পারলে কোনো আন্তর্জাতিক সংগঠনের শীর্ষপদের দায়িত্ব পাওয়া খুবই কঠিন। আঞ্চলিক কোটা হিসেবে ‘সহ/সহকারী’ আর ‘যুগ্ম’ পদ পাওয়া খুব কঠিন হয়তো নয়; কিন্তু শীর্ষপদে বসে নেতৃত্ব দেওয়া বেশ জটিলও বটে; যখন সেই সংগঠনটি প্রতিনিধিত্ব করে সারা পৃথিবীর নানা অঞ্চলের নানা সংস্কৃতির। আর যদি সরাসরি ভোটের প্রসঙ্গটি থাকে তা হলে তো বিষয়টি আরও কঠিন। সেই কঠিনকে সম্ভব করেছেন হাসান শাহরিয়ার। কমওয়েলথ জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন-সিজেএর শীর্ষপদে নির্বাচিত হওয়া, মেয়াদ শেষে ইমেরিটাসের সম্মান অর্জন হয়তো ব্যক্তিগতভাবে হাসান শাহরিয়ারের টুপিতে নতুন পালক সংযোজন করেছে কিন্তু এ তো দেশেরও এক বিশাল অর্জন। শাহরিয়ার ভাইকে কাছ থেকে দেখেছি বলে আমরা হয়তো এ বিশালত্ব বুঝতে পারি না। আমাদের প্রতিদিনকার ‘চর্চা’য় হয়তো তাঁর কোনো গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা হয় না কিন্তু যারা বোঝেন তারাই কেবল মূল্যায়ন করতে পারেন এ অর্জনটুকু। আমি যখন ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ইনস্টিটিউটের কো-চেয়ারম্যান নির্বাচিত হই তখন তিনি যেভাবে উচ্ছ্বসিত হয়েছিলেন অনেকের মধ্যেই সে উদারতা দেখি না। আজ যা দেখি তাতে মনে হয় আমাদের বর্তমানই বুঝি সব। সবকিছুর একটা অতীত থাকে, সে অতীতে ভুলত্রুটির পাশাপাশি উজ্জ্বলতাও থাকে। যুক্তির কথা হচ্ছে সে অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে অতীতের উজ্জ্বলতায় বর্তমান দেখা; যাতে সে উজ্জ্বল আলোয় আমরা ভবিষ্যতের পথ বিনির্মাণ করতে পারি। যারা শুধুই বর্তমান নিয়ে ব্যস্ত তারা যে যৌক্তিক জীবনের পথ ধরে হাঁটেন তা বলা যাবে না। বলতে কোনো দ্বিধা নেই; হাসান শাহরিয়ারের পেশাগত জীবনের উজ্জ্বলতায় আলোকিত আমাদের বর্তমান। সে আলোটি ধরে রাখাই তাঁর উত্তরসূরিদের দায়িত্ব।

তাঁর আরেকটি জন্মদিনের মাত্র ১৫ দিন আগে, ১০ এপ্রিল তাঁর জীবনের অবসান হয়েছে। তাঁর জন্য স্বস্তিদায়ক চিকিৎসার ব্যবস্থাও আমরা করতে পারিনি, এ দায় আমাদের নিতেই হবে।

আমি নিশ্চিত জানি : যেখানেই থাকুন, নির্ভরযোগ্য বান্ধব-স্বজন হাসান শাহরিয়ার সেখান থেকেই আমাদের পথ দেখাবেন অনেক দিন। সাংবাদিকতায় তাঁর অবদান আলো ছড়াবে দীর্ঘদিন। সে আলোয় পথ দেখে নেওয়ার দায়িত্ব আমাদের। সাংবাদিকতায়, সংগঠনে তিনি আমাদের সঙ্গেই থাকবেন।

 

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা