শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মে, ২০২১ আপডেট:

করোনাকালে ঈদ উদ্‌যাপনে সতর্কতা

অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাকালে ঈদ উদ্‌যাপনে সতর্কতা

এক মাস সিয়াম সাধনার পর মুসলমানদের প্রধান উৎসব আর আনন্দের দিন হচ্ছে ঈদুল ফিতর। আর এ সময়টাতে নাড়ির টানে পরিবারের সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য মানুষের দলে দলে গ্রামের পথে ছুটে চলার প্রবণতা চিরন্তন। তবে গত বছরের মতো করোনা মহামারীর তান্ডবে ঈদের আনন্দ অনেকটাই নিষ্প্রাণ। এ বছর ঈদের আগে আগে আমরা সংক্রমণের নতুন পিক বা দ্বিতীয় ঢেউয়ের সম্মুখীন হয়েছি, তবে সংক্রমণের মাত্রা একটু একটু করে নামতে শুরু করেছে। কিন্তু তাই বলে নিশ্চিন্ত হওয়া বা আত্মতৃপ্তির কিছু নেই, করোনা মহামারী চলে যায়নি। যে কোনো বড় ধরনের উৎসব, জনসমাগম, গণচলাচলের পরই আবার সংক্রমণের হার বাড়তে পারে। বিষয়টা মাথায় রেখেই আমাদের এ বছর ঈদ করতে হবে।

পবিত্র ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ-উল্লাস ফুর্তি আর নতুন সাজে সজ্জিত হওয়া। আমাদের ঈদ সংস্কৃতির দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যের অন্যতম আকর্ষণ হলো আবালবৃদ্ধবনিতা সবার জন্যই নতুন পোশাক, একটু ভালো খাবার-দাবার আর আনন্দ বিনোদন করা। আর ঈদের নামাজ শেষে কোলাকুলি, বুকে জড়িয়ে ধরে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ, ফ্রেমে বন্দী অসংখ্য স্থিরচিত্র, বন্ধুবান্ধব আর আত্মীয়ের বাসায় বাসায় ঘোরাঘুরি, খাওয়া-দাওয়া, মজা করা মুসলিমদের জন্য এক মহা আনন্দের। আর এসব কাজকর্মও ঈদের সংস্কৃতির অংশ। তবে করোনা মহামারীর কারণে জগজ্জুড়ে মানবজীবন আজ বিপর্যস্ত, ভেঙে পড়ছে অর্থনীতির চাকা। করোনায় হানা দিয়েছে রাজনৈতিক-সামাজিক-অর্থনৈতিক-শিক্ষা-সাংস্কৃতিক-ধর্মীয় কার্যাবলিসহ সব ক্ষেত্রে। ঈদ ঘিরে অনেকেই তা কীভাবে পালন করবেন এ নিয়ে সব সময়ই থাকে নানামুখী পরিকল্পনা। কিন্তু ঈদের হাসিখুশি, আমেজ আর আনন্দ সবকিছু বদলে দিয়েছে, কেড়ে নিয়েছে এ প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। বিপর্যস্ত জনজীবন আর ঈদের আনন্দ এবার গৃহবন্দী, আতঙ্ক আর অস্বস্তির মধ্যে মানুষকে কাটাতে হচ্ছে সর্বক্ষণ।

ঈদে নিজ ঘরে থাকুন : করোনাভাইরাস সংক্রমণের এ ক্রান্তিকালে যে যেখানে আছেন সেখানেই সীমিত পরিসরে নিজ পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদ করুন। নাড়ির টানে ঈদ উপলক্ষে শহরের হাজার হাজার মানুষ গ্রামে বা মফস্বলে পরিবারের কাছে ফিরে যায়। এটাই রীতি, যুগ যুগ ধরে এ ঈদ সংস্কৃতি চলমান। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এই বাড়ি যাওয়ার কারণে আপনি আপনার মা-বাবা বা স্বজনদের, এমনকি পাড়া-পড়শি, গ্রামের মানুষকেও ঝুঁকিতে ফেলে দিতে পারেন। গণপরিবহন, ট্রেন-বাস, লঞ্চ বা উড়োজাহাজে যেভাবেই হোক এ সময় চলাচল করা বিপজ্জনক। নিজের ও পরিবারের জন্য তো বটেই, যাদের কাছে যাচ্ছেন তাদের জন্যও। তাই করোনাকে শহর থেকে গ্রামে গিয়ে দেশব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া কোনোক্রমেই উচিত নয়। চলাফেরা, ভ্রমণ করা কিন্তু করোনা বিস্তার বাড়ায়, তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষা প্রটোকল বজায় রাখতে এবং খুব জরুরি না হলে ভ্রমণ ও ঘোরাফেরা থেকে বিরত থাকুন। ঈদের বাজার ও কেনাকাটা : বাচ্চাসহ প্রিয়জনদের জন্য অনেকেই কেনাকাটা করতে ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন। ঈদ উপলক্ষে ফুটপাথে, ছোট-বড় দোকানে, বিপণিবিতানে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। এ জনসমাগম মহাবিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। শুধু অত্যাবশ্যকীয় জিনিস ছাড়া কোনো কিছু কেনাকাটা থেকে বিরত থাকুন। কেনাকাটা করতে দোকানে ছোট বাচ্চাদের নিয়ে যাবেন না। স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক পরে দূরত্ব মেনে চলতে ভুলবেন না। অনলাইনে কেনাকাটার ওপর নির্ভর করতে পারেন।

কোথায় ঈদের নামাজ পড়বেন : ঈদের নামাজ বড় খোলামেলা ময়দানে পড়া উচিত। কিন্তু সেখানে হাজার হাজার মানুষের ভিড় হবে। শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব না-ও হতে পারে। তাই উত্তম হবে নিজের এলাকার কোনো মসজিদে নামাজের ব্যবস্থা করার। আবু দাউদে উল্লেখ রয়েছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, একবার ঈদের দিনে বৃষ্টি হলো তখন রসুল (সা.) তাদের নিয়ে মসজিদে ঈদের নামাজ পড়লেন। উপরোক্ত হাদিস থেকে বোঝা যায় বৃষ্টি বা অন্য কোনো যুক্তিসংগত দুর্যোগের কারণে ঈদের নামাজ মসজিদে পড়া যায়।

নামাজ পড়তে যাওয়ার আগে বাসা থেকে অজু করে, জায়নামাজ নিয়ে যাবেন এবং মুখে মাস্ক পরে দূরত্ব বজায় রেখে নামাজ আদায় করবেন। এক জায়গায় সবাই ভিড় না করে সারিবদ্ধভাবে দূরত্ব বজায় রেখে মসজিদে প্রবেশ করবেন ও বের হবেন। তাড়াতাড়ি নামাজ সেরে যতটা কম সময় মসজিদে থাকা যায় তার চেষ্টা করুন। মসজিদে কারও সঙ্গে কোলাকুলি করা বা হাত মেলানো যাবে না। যারা বয়স্ক, যাদের নানা ধরনের রোগবালাই আছে তাঁরা বাড়িতেই থাকুন।

এ ভাইরাস সাধারণত ড্রপলেট দিয়ে ছড়ায়, যা ফ্লোরে পড়ে থাকতে পারে। তাই মসজিদের খাদেমদের পূর্ণ সচেতন থাকতে হবে যাতে ফ্লোর জীবাণুনাশক দিয়ে যথাযথ পরিষ্কার করা হয়। মসজিদ কমিটি মসজিদের প্রবেশপথ, মেঝে ও অজুর জায়গার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন। প্রতিবার জামাতের নামাজের আগে মসজিদটি পুরোটা জীবাণুমুক্ত করে রাখবেন। এ কাজটি করা অত্যন্ত জরুরি।

ঈদ উৎসবে আর কী করা হয় : ঈদুল ফিতর মুসলমানদের সবচেয়ে বড় আনন্দ উৎসবের দিন। এ উপলক্ষে প্রিয়জন, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব অনেকেই একত্রিত হন। তবে করোনা অতিক্রান্ত না হওয়া পর্যন্ত সবার মঙ্গলের জন্যই এ জমায়েত, নেমন্তন্ন, আসা-যাওয়া পরিহার করতে হবে। স্বল্পপরিসরে পরিবার-পরিজন নিয়ে বাড়িতে ঈদ উদযাপন করুন। স্বজন ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে টেলিফোন বা ভিডিওকলে শুভেচ্ছা বিনিময় করুন। কাউকে এ সময় দাওয়াত করবেন না, কারও দাওয়াতে নিজেরাও যাবেন না। জীবন সবার আগে, বেঁচে থাকলে আর সবাই সুস্থ থাকলে ভবিষ্যতে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা হবে। আগামীতে আরও ভালোভাবে ঈদ উদযাপন করার জন্য এ ত্যাগ স্বীকারটুকু করুন।

ঈদের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ঈদের নামাজ শেষে কোলাকুলি, মুসাফা বা করমর্দন, আর বড়দের পা ছুঁয়ে সালাম করা, ছোটদের চুমু দিয়ে আদর, বাচ্চা আর তরুণদের হুড়োহুড়ি, গরিব ও দুস্থদের আনাগোনা। এ ছাড়া পাড়া-পড়শি, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনদের বাসায় যাওয়া, তাদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়া, রাস্তাঘাটে, পার্কে, চিড়িয়াখানায় ঘোরাঘুরি, রেস্টুরেন্ট, পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্রে আড্ডা মারা- এভাবেই কাটে ঈদের দিনটি। কিন্তু পরিবার ও প্রিয়জনদের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে এগুলো পরিহার করতে হবে। শারীরিক দূরত্বের বেড়াজালে এবারও আক্ষেপ থাকবে কোলাকুলি করতে না পারার। জীবনের মূল্য সবচেয়ে বেশি, এ কথাটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যুতে অনেক পরিবারে অজানা আতঙ্ক বিরাজ করছে।

অনেকেই হয়তো প্রিয়জনকে হারিয়ে সম্পূর্ণ নিঃস্ব, আবার করোনা আক্রান্ত পরিবারে ঈদ নয়, যেন মহাবিষাদ। এ ধরনের ঈদ গতবার এসেছিল, এবারও আসছে, কবে তা শেষ হবে কেউ জানে না। তাই শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে সপরিবারে আনন্দের সঙ্গে নিজ নিজ বাসায় ঈদ করবেন।

ভিন্নমাত্রায় ঈদ উদযাপন : সর্বজনীন ঈদের আনন্দধারায় এবার কিছুটা হলেও বিঘ্ন ঘটবে। বিষণœœতায় ভরা এক স্মরণীয় দিন আমাদের ঈদযাত্রা যেন শবযাত্রায় পরিণত না হয়, এ ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তাই ঈদের আনন্দ মেটাতে প্রয়োজন দায়িত্বশীল আচরণ। করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি অবশ্যই যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে। কঠিন পরিস্থিতি হলেও বেঁচে থাকাই হোক এবার ঈদ উদ্যাপনের অঙ্গীকার। আত্মসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। যদি আমরা নিজেরা সচেতন না হই তাহলে এর মাশুল গুনতে হবে অনেক বিশাল, এমনকি ভালোবাসার মানুষগুলোর বিদায় এর মাধ্যমে।

সবার প্রতি আবেদন বা অনুরোধ : সবচেয়ে ভালো হবে আপনার এবারকার ঈদ বাজেটে বিপদগ্রস্ত দুস্থ দরিদ্র মানুষের জন্য বরাদ্দ রাখ। ঈদে অপ্রয়োজনীয় খরচ না করে ওই অর্থগুলো অসহায়, সহায়সম্বলহীন মানুষের মাঝে বিলিয়ে দিতে পারলে হবে সবচেয়ে বড় আনন্দের।

সমাজের বিত্তবান ও সম্পদশালীদের প্রতি অনুরোধ, ভোগে নয় ত্যাগেই প্রকৃত সুখ- এ মর্মবাণী হৃদয়ে ধারণ করে অসহায় মানুষের পাশে এসে তারা যেন অবশ্যই দাঁড়ান। জাতির এ দুঃসময়ে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তারা যেন অসহায়, দুস্থ, দরিদ্র ও খেটে খাওয়া অনাহারে-অর্ধাহারে জর্জরিত ক্ষুধার্ত মানুষের মাঝে অর্থ, জামাকাপড় ও খাদ্যসামগ্রী বিলিয়ে দেন। চলমান করোনার ক্রান্তিকালে উপর্যুপরি আঘাতে নিম্ন আয়ের মানুষের আর্থিক সক্ষমতা একেবারেই পঙ্গুত্বের পর্যায়ে। কঠিন সংগ্রামের মুখোমুখি বিশাল এ জনগোষ্ঠীর ঈদ একটা দীর্ঘশ্বাসের উপলক্ষ মাত্র। তবে লক্ষ্য রাখবেন দান-খয়রাত বা জাকাত দেওয়ার সময় যেন জনসমাগম না হয়। কোনোরকম ভিড় না করে কাজগুলো সম্পন্ন করবেন।

সংক্রমণের হার কমতে শুরু করায় অনেকেই যে স্বস্তিতে আছেন তা একেবারেই অমূলক। কারণ লোকসমাগম ও চলাচল বাড়লে এ হার আবারও বাড়তে পারে। আমরা যদি আরও কিছুদিন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি তবে করোনার সংক্রমণকে পরাস্ত করতে পারব। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন তৃতীয় ঢেউ আসতে পারে, আর তা হতে পারে আরও মারাত্মক। তাই কোনোভাবেই গাছাড়া ভাব, শৈথিল্য, উদাসীনতা, খামখেয়ালি- এসব করা যাবে না। আর যারা এখনো টিকা নেননি তাঁরা প্রথম সুযোগেই টিকা নিয়ে নেবেন যখন সরবরাহ নিশ্চিত হবে।

ভবিষ্যতে করোনার ধকল কাটিয়ে পৃথিবীর সব মানুষ একদিন সুস্থ হয়ে উঠবে, আমরা আগের মতোই আনন্দ উদযাপন করব ইনশা আল্লাহ। আমাদের জীবনটাই তো আগে বাঁচাতে হবে। সুতরাং ঈদ উদযাপন জাঁকজমকভাবে এবার নাই বা করলাম। সবাইকে মনে রাখতে হবে, আগে জীবন বাঁচুক। উৎসব আনন্দের কী দাম আছে যদি জীবনটাই চলে যায়। বেঁচে থাকলে আগামীতে অনেক আনন্দ উৎসব করা যাবে। তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ছোটাছুটি না করে যে যেখানে আছেন সেখানেই ঈদ উদযাপন করবেন। ঈদুল ফিতরের পরিস্থিতি কঠিন হলেও বেঁচে থাকাই হোক এবার ঈদ উদ্যাপনের অঙ্গীকার। ঈদের আনন্দ যেন দুঃখ বয়ে না আনে, ঈদযাত্রা যেন পরিণত না হয় বিষাদে সেদিকেও সবাইকে মনোযোগ দিতে হবে, যত্নবান ও সতর্ক থাকতে হবে।

 লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

৪৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন
জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা
নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর
অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ
পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ

৪৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ
জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি
নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা