শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মে, ২০২১ আপডেট:

করোনাকালে ঈদ উদ্‌যাপনে সতর্কতা

অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাকালে ঈদ উদ্‌যাপনে সতর্কতা

এক মাস সিয়াম সাধনার পর মুসলমানদের প্রধান উৎসব আর আনন্দের দিন হচ্ছে ঈদুল ফিতর। আর এ সময়টাতে নাড়ির টানে পরিবারের সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য মানুষের দলে দলে গ্রামের পথে ছুটে চলার প্রবণতা চিরন্তন। তবে গত বছরের মতো করোনা মহামারীর তান্ডবে ঈদের আনন্দ অনেকটাই নিষ্প্রাণ। এ বছর ঈদের আগে আগে আমরা সংক্রমণের নতুন পিক বা দ্বিতীয় ঢেউয়ের সম্মুখীন হয়েছি, তবে সংক্রমণের মাত্রা একটু একটু করে নামতে শুরু করেছে। কিন্তু তাই বলে নিশ্চিন্ত হওয়া বা আত্মতৃপ্তির কিছু নেই, করোনা মহামারী চলে যায়নি। যে কোনো বড় ধরনের উৎসব, জনসমাগম, গণচলাচলের পরই আবার সংক্রমণের হার বাড়তে পারে। বিষয়টা মাথায় রেখেই আমাদের এ বছর ঈদ করতে হবে।

পবিত্র ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ-উল্লাস ফুর্তি আর নতুন সাজে সজ্জিত হওয়া। আমাদের ঈদ সংস্কৃতির দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যের অন্যতম আকর্ষণ হলো আবালবৃদ্ধবনিতা সবার জন্যই নতুন পোশাক, একটু ভালো খাবার-দাবার আর আনন্দ বিনোদন করা। আর ঈদের নামাজ শেষে কোলাকুলি, বুকে জড়িয়ে ধরে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ, ফ্রেমে বন্দী অসংখ্য স্থিরচিত্র, বন্ধুবান্ধব আর আত্মীয়ের বাসায় বাসায় ঘোরাঘুরি, খাওয়া-দাওয়া, মজা করা মুসলিমদের জন্য এক মহা আনন্দের। আর এসব কাজকর্মও ঈদের সংস্কৃতির অংশ। তবে করোনা মহামারীর কারণে জগজ্জুড়ে মানবজীবন আজ বিপর্যস্ত, ভেঙে পড়ছে অর্থনীতির চাকা। করোনায় হানা দিয়েছে রাজনৈতিক-সামাজিক-অর্থনৈতিক-শিক্ষা-সাংস্কৃতিক-ধর্মীয় কার্যাবলিসহ সব ক্ষেত্রে। ঈদ ঘিরে অনেকেই তা কীভাবে পালন করবেন এ নিয়ে সব সময়ই থাকে নানামুখী পরিকল্পনা। কিন্তু ঈদের হাসিখুশি, আমেজ আর আনন্দ সবকিছু বদলে দিয়েছে, কেড়ে নিয়েছে এ প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। বিপর্যস্ত জনজীবন আর ঈদের আনন্দ এবার গৃহবন্দী, আতঙ্ক আর অস্বস্তির মধ্যে মানুষকে কাটাতে হচ্ছে সর্বক্ষণ।

ঈদে নিজ ঘরে থাকুন : করোনাভাইরাস সংক্রমণের এ ক্রান্তিকালে যে যেখানে আছেন সেখানেই সীমিত পরিসরে নিজ পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদ করুন। নাড়ির টানে ঈদ উপলক্ষে শহরের হাজার হাজার মানুষ গ্রামে বা মফস্বলে পরিবারের কাছে ফিরে যায়। এটাই রীতি, যুগ যুগ ধরে এ ঈদ সংস্কৃতি চলমান। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এই বাড়ি যাওয়ার কারণে আপনি আপনার মা-বাবা বা স্বজনদের, এমনকি পাড়া-পড়শি, গ্রামের মানুষকেও ঝুঁকিতে ফেলে দিতে পারেন। গণপরিবহন, ট্রেন-বাস, লঞ্চ বা উড়োজাহাজে যেভাবেই হোক এ সময় চলাচল করা বিপজ্জনক। নিজের ও পরিবারের জন্য তো বটেই, যাদের কাছে যাচ্ছেন তাদের জন্যও। তাই করোনাকে শহর থেকে গ্রামে গিয়ে দেশব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া কোনোক্রমেই উচিত নয়। চলাফেরা, ভ্রমণ করা কিন্তু করোনা বিস্তার বাড়ায়, তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষা প্রটোকল বজায় রাখতে এবং খুব জরুরি না হলে ভ্রমণ ও ঘোরাফেরা থেকে বিরত থাকুন। ঈদের বাজার ও কেনাকাটা : বাচ্চাসহ প্রিয়জনদের জন্য অনেকেই কেনাকাটা করতে ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন। ঈদ উপলক্ষে ফুটপাথে, ছোট-বড় দোকানে, বিপণিবিতানে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। এ জনসমাগম মহাবিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। শুধু অত্যাবশ্যকীয় জিনিস ছাড়া কোনো কিছু কেনাকাটা থেকে বিরত থাকুন। কেনাকাটা করতে দোকানে ছোট বাচ্চাদের নিয়ে যাবেন না। স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক পরে দূরত্ব মেনে চলতে ভুলবেন না। অনলাইনে কেনাকাটার ওপর নির্ভর করতে পারেন।

কোথায় ঈদের নামাজ পড়বেন : ঈদের নামাজ বড় খোলামেলা ময়দানে পড়া উচিত। কিন্তু সেখানে হাজার হাজার মানুষের ভিড় হবে। শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব না-ও হতে পারে। তাই উত্তম হবে নিজের এলাকার কোনো মসজিদে নামাজের ব্যবস্থা করার। আবু দাউদে উল্লেখ রয়েছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, একবার ঈদের দিনে বৃষ্টি হলো তখন রসুল (সা.) তাদের নিয়ে মসজিদে ঈদের নামাজ পড়লেন। উপরোক্ত হাদিস থেকে বোঝা যায় বৃষ্টি বা অন্য কোনো যুক্তিসংগত দুর্যোগের কারণে ঈদের নামাজ মসজিদে পড়া যায়।

নামাজ পড়তে যাওয়ার আগে বাসা থেকে অজু করে, জায়নামাজ নিয়ে যাবেন এবং মুখে মাস্ক পরে দূরত্ব বজায় রেখে নামাজ আদায় করবেন। এক জায়গায় সবাই ভিড় না করে সারিবদ্ধভাবে দূরত্ব বজায় রেখে মসজিদে প্রবেশ করবেন ও বের হবেন। তাড়াতাড়ি নামাজ সেরে যতটা কম সময় মসজিদে থাকা যায় তার চেষ্টা করুন। মসজিদে কারও সঙ্গে কোলাকুলি করা বা হাত মেলানো যাবে না। যারা বয়স্ক, যাদের নানা ধরনের রোগবালাই আছে তাঁরা বাড়িতেই থাকুন।

এ ভাইরাস সাধারণত ড্রপলেট দিয়ে ছড়ায়, যা ফ্লোরে পড়ে থাকতে পারে। তাই মসজিদের খাদেমদের পূর্ণ সচেতন থাকতে হবে যাতে ফ্লোর জীবাণুনাশক দিয়ে যথাযথ পরিষ্কার করা হয়। মসজিদ কমিটি মসজিদের প্রবেশপথ, মেঝে ও অজুর জায়গার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন। প্রতিবার জামাতের নামাজের আগে মসজিদটি পুরোটা জীবাণুমুক্ত করে রাখবেন। এ কাজটি করা অত্যন্ত জরুরি।

ঈদ উৎসবে আর কী করা হয় : ঈদুল ফিতর মুসলমানদের সবচেয়ে বড় আনন্দ উৎসবের দিন। এ উপলক্ষে প্রিয়জন, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব অনেকেই একত্রিত হন। তবে করোনা অতিক্রান্ত না হওয়া পর্যন্ত সবার মঙ্গলের জন্যই এ জমায়েত, নেমন্তন্ন, আসা-যাওয়া পরিহার করতে হবে। স্বল্পপরিসরে পরিবার-পরিজন নিয়ে বাড়িতে ঈদ উদযাপন করুন। স্বজন ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে টেলিফোন বা ভিডিওকলে শুভেচ্ছা বিনিময় করুন। কাউকে এ সময় দাওয়াত করবেন না, কারও দাওয়াতে নিজেরাও যাবেন না। জীবন সবার আগে, বেঁচে থাকলে আর সবাই সুস্থ থাকলে ভবিষ্যতে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা হবে। আগামীতে আরও ভালোভাবে ঈদ উদযাপন করার জন্য এ ত্যাগ স্বীকারটুকু করুন।

ঈদের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ঈদের নামাজ শেষে কোলাকুলি, মুসাফা বা করমর্দন, আর বড়দের পা ছুঁয়ে সালাম করা, ছোটদের চুমু দিয়ে আদর, বাচ্চা আর তরুণদের হুড়োহুড়ি, গরিব ও দুস্থদের আনাগোনা। এ ছাড়া পাড়া-পড়শি, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনদের বাসায় যাওয়া, তাদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়া, রাস্তাঘাটে, পার্কে, চিড়িয়াখানায় ঘোরাঘুরি, রেস্টুরেন্ট, পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্রে আড্ডা মারা- এভাবেই কাটে ঈদের দিনটি। কিন্তু পরিবার ও প্রিয়জনদের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে এগুলো পরিহার করতে হবে। শারীরিক দূরত্বের বেড়াজালে এবারও আক্ষেপ থাকবে কোলাকুলি করতে না পারার। জীবনের মূল্য সবচেয়ে বেশি, এ কথাটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যুতে অনেক পরিবারে অজানা আতঙ্ক বিরাজ করছে।

অনেকেই হয়তো প্রিয়জনকে হারিয়ে সম্পূর্ণ নিঃস্ব, আবার করোনা আক্রান্ত পরিবারে ঈদ নয়, যেন মহাবিষাদ। এ ধরনের ঈদ গতবার এসেছিল, এবারও আসছে, কবে তা শেষ হবে কেউ জানে না। তাই শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে সপরিবারে আনন্দের সঙ্গে নিজ নিজ বাসায় ঈদ করবেন।

ভিন্নমাত্রায় ঈদ উদযাপন : সর্বজনীন ঈদের আনন্দধারায় এবার কিছুটা হলেও বিঘ্ন ঘটবে। বিষণœœতায় ভরা এক স্মরণীয় দিন আমাদের ঈদযাত্রা যেন শবযাত্রায় পরিণত না হয়, এ ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তাই ঈদের আনন্দ মেটাতে প্রয়োজন দায়িত্বশীল আচরণ। করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি অবশ্যই যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে। কঠিন পরিস্থিতি হলেও বেঁচে থাকাই হোক এবার ঈদ উদ্যাপনের অঙ্গীকার। আত্মসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। যদি আমরা নিজেরা সচেতন না হই তাহলে এর মাশুল গুনতে হবে অনেক বিশাল, এমনকি ভালোবাসার মানুষগুলোর বিদায় এর মাধ্যমে।

সবার প্রতি আবেদন বা অনুরোধ : সবচেয়ে ভালো হবে আপনার এবারকার ঈদ বাজেটে বিপদগ্রস্ত দুস্থ দরিদ্র মানুষের জন্য বরাদ্দ রাখ। ঈদে অপ্রয়োজনীয় খরচ না করে ওই অর্থগুলো অসহায়, সহায়সম্বলহীন মানুষের মাঝে বিলিয়ে দিতে পারলে হবে সবচেয়ে বড় আনন্দের।

সমাজের বিত্তবান ও সম্পদশালীদের প্রতি অনুরোধ, ভোগে নয় ত্যাগেই প্রকৃত সুখ- এ মর্মবাণী হৃদয়ে ধারণ করে অসহায় মানুষের পাশে এসে তারা যেন অবশ্যই দাঁড়ান। জাতির এ দুঃসময়ে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তারা যেন অসহায়, দুস্থ, দরিদ্র ও খেটে খাওয়া অনাহারে-অর্ধাহারে জর্জরিত ক্ষুধার্ত মানুষের মাঝে অর্থ, জামাকাপড় ও খাদ্যসামগ্রী বিলিয়ে দেন। চলমান করোনার ক্রান্তিকালে উপর্যুপরি আঘাতে নিম্ন আয়ের মানুষের আর্থিক সক্ষমতা একেবারেই পঙ্গুত্বের পর্যায়ে। কঠিন সংগ্রামের মুখোমুখি বিশাল এ জনগোষ্ঠীর ঈদ একটা দীর্ঘশ্বাসের উপলক্ষ মাত্র। তবে লক্ষ্য রাখবেন দান-খয়রাত বা জাকাত দেওয়ার সময় যেন জনসমাগম না হয়। কোনোরকম ভিড় না করে কাজগুলো সম্পন্ন করবেন।

সংক্রমণের হার কমতে শুরু করায় অনেকেই যে স্বস্তিতে আছেন তা একেবারেই অমূলক। কারণ লোকসমাগম ও চলাচল বাড়লে এ হার আবারও বাড়তে পারে। আমরা যদি আরও কিছুদিন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি তবে করোনার সংক্রমণকে পরাস্ত করতে পারব। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন তৃতীয় ঢেউ আসতে পারে, আর তা হতে পারে আরও মারাত্মক। তাই কোনোভাবেই গাছাড়া ভাব, শৈথিল্য, উদাসীনতা, খামখেয়ালি- এসব করা যাবে না। আর যারা এখনো টিকা নেননি তাঁরা প্রথম সুযোগেই টিকা নিয়ে নেবেন যখন সরবরাহ নিশ্চিত হবে।

ভবিষ্যতে করোনার ধকল কাটিয়ে পৃথিবীর সব মানুষ একদিন সুস্থ হয়ে উঠবে, আমরা আগের মতোই আনন্দ উদযাপন করব ইনশা আল্লাহ। আমাদের জীবনটাই তো আগে বাঁচাতে হবে। সুতরাং ঈদ উদযাপন জাঁকজমকভাবে এবার নাই বা করলাম। সবাইকে মনে রাখতে হবে, আগে জীবন বাঁচুক। উৎসব আনন্দের কী দাম আছে যদি জীবনটাই চলে যায়। বেঁচে থাকলে আগামীতে অনেক আনন্দ উৎসব করা যাবে। তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ছোটাছুটি না করে যে যেখানে আছেন সেখানেই ঈদ উদযাপন করবেন। ঈদুল ফিতরের পরিস্থিতি কঠিন হলেও বেঁচে থাকাই হোক এবার ঈদ উদ্যাপনের অঙ্গীকার। ঈদের আনন্দ যেন দুঃখ বয়ে না আনে, ঈদযাত্রা যেন পরিণত না হয় বিষাদে সেদিকেও সবাইকে মনোযোগ দিতে হবে, যত্নবান ও সতর্ক থাকতে হবে।

 লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক