শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১ আপডেট:

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ভাই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ভাই

তাঁর সঙ্গে রাজনীতিতে দ্বিমত থাকা সত্ত্বেও ডা. জাফরুল্লাহ ভাইকে সব সময়ই শ্রদ্ধার চোখে দেখে থাকি। কারণ একাধিক। প্রথমত, তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি মূলত মুক্তিযুদ্ধে একটি ভিন্নধারা প্রবর্তন করেছিলেন রণাঙ্গনে ফিল্ড হাসপাতাল প্রথা শুরু করে। দ্বিতীয়ত, তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে দরিদ্র জনতার চিকিৎসা করে যাচ্ছেন।

তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৭১ সালের এপ্রিলে উত্তর লন্ডনের শোল্ডার্স গ্রিন এলাকায়। প্রয়াত মিসেস ইসমাইলের বাড়িতে। লন্ডনে সেদিন যাঁরা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের সবারই কাছে তিনি খালা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। বিলেতে মুক্তিসংগ্রামে যে তাঁর বিরাট অবদান ছিল তা দেশের মানুষ জানেন না, জানার কথাও নয়। তিনি প্রতিদিনই বিলেতে মুক্তিসংগ্রামরত অনেককেই বুদ্ধি-পরামর্শই শুধু দিতেন না, তাদের পেট ভরে খাইয়ে দিতেন। ভারত বিভাগের আগে তিনি স্বরাজ আন্দোলনে ছিলেন বলে তাঁর ছিল প্রচুর অভিজ্ঞতা।

তাঁর প্রয়াত স্বামী ইসমাইল সাহেব কর্ণফুলী কাগজকলের একমাত্র বাঙালি পরিচালক হিসেবে বহু বিত্তশালী হলেও তাঁরা মনেপ্রাণে ছিলেন সমাজতন্ত্রের ধারক। অত্যন্ত প্রগতিশীল। তাঁর বড় মেয়ে রুনি সুলতানা বাংলাদেশ আন্দোলনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত ছিলেন। রুনি আপা আজ দুরারোগ্য ক্যান্সারের রোগী।

ইসমাইল খালার পরামর্শ নিতে যাঁরা আসতেন তাঁদের মধ্যে ছিলেন প্রয়াত আবেদ ভাই (পরে স্যার ফজলে হাসান আবেদ) যিনি ইসমাইল খালাকে মা বলে ডাকতেন। মেরিয়েটা প্রকোপে, লুলু বিলকিস বানু, তাঁর কন্যাদ্বয়, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ড. এনামুল হক, জাকারিয়া চৌধুরীসহ আরও বহুজন।

সে সময় ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মধ্যে যে রাজনৈতিক চেতনা দেখতাম, আজ কিন্তু তিনি বেশ দূরে চলে গিয়েছেন। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের একনিষ্ঠ সাধক, ছিলেন কট্টর পাকিস্তানবিদ্বেষী, পাকিস্তানকে দেখতেন চরম ঘৃণার চোখে।

প্রকৃতির নিয়মেই মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বহু ক্ষেত্রে তার চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন হয়। এ কথাটি আংশিক সত্য। এমনকি চীনে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের জনক মাও সে তুংও শেষ বয়সে কনফুসিয়াসের সাধকে পরিণত হয়েছিলেন। ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম প্রবক্তা মানবেন্দ্র নারায়ণ রায়ও পরে দল পরিবর্তন করেছিলেন। যে ভূপেন হাজারিকা ‘মানুষ মানুষের জন্য’ গান লিখে ও গেয়ে শুধু ভারতবর্ষের নয়, সারা বিশ্বের প্রগতিপ্রেমী মানুষের মনে বিশেষ আসন গেড়ে ছিলেন, জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তিনিও পুরোপুরি উল্টে গিয়েছিলেন। তবে এমনও মানুষ ছিলেন যারা তাঁদের মতবাদ আজীবন ধরে রেখেছেন, যাঁদের মধ্যে ভারতীয় কমিউনিস্ট দলের অন্যতম পুরোধা কমরেড মুজফ্ফর আহ্মদের নাম উল্লেখযোগ্য। তিনি কখনো মত পাল্টাননি, মত পাল্টাননি জ্যোতি বসু, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যসহ আরও অনেকে।

জাফরুল্লাহ ভাইয়ের যতটা না বয়স হয়েছে, তার চেয়েও তিনি বেশি ভেঙে পড়েছেন দুটি বিকল কিডনির কারণে, যে কথা তিনি মাঝেমধ্যে স্বীকার করেন। বঙ্গবন্ধুও ডা. জাফরুল্লাহকে স্নেহ করতেন। তাঁকে প্রদান করেছিলেন বিরাট এলাকাজুড়ে জমি, যে জমিতে তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিলেন। তাঁর প্রথম যে কাজ আমার মতো লাখো মানুষকে অবাক করেছিল, তা ছিল কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী সাকা চৌধুরীর পক্ষে সাফাই গাওয়া। বংশানুক্রমে যুদ্ধাপরাধী সাকার বিচারকালে ডা. জাফরুল্লাহ ট্রাইব্যুনালেও গিয়েছিলেন সাকার পক্ষে কথা বলার জন্য। পরবর্তীতে তিনি সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ সম্পর্কে কিছু অসত্য কথা বলে পরে আবার তা স্বীকার করে অনুশোচনাও করেছিলেন এবং ভুলের জন্য তাঁর স্বাস্থ্যকে দায়ী করেছিলেন। বছর দেড়েক আগে এক দৃশ্যমান উদ্ভট কথা বলে তিনি সবাইকে অবাক করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, পাকিস্তানি কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করতে যে দুজন ব্যক্তি কার্যকর ভূমিকা রেখেছিলেন তাঁদের মধ্যে একজন নাকি স্যার ফজলে হাসান আবেদ। অথচ ১৯৭১ সালে আবেদ ভাই স্যার আবেদ হওয়া দূরের কথা, এমনকি ব্র্যাকও প্রতিষ্ঠা করেননি, তখন তিনি ছিলেন একজন নগণ্য যুবক। অতিসম্প্রতি ডা. জাফরুল্লাহ যে কথা বলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সবাইকে হতভম্ব করেছেন তা হলো এই যে, পাকিস্তান ক্ষমা না চাইলেও সে দেশকে আমাদের ক্ষমা করতে হবে। ’৭১-এর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার মুখে এ কথা প্রমাণ করছে তাঁর কিডনি বৈকল্য আসলেই তাঁর চিন্তা-চেতনাকেও বিক্ষত করেছে।

নির্লজ্জ দেশ পাকিস্তান বাংলাদেশে শুধু গণহত্যা, গণধর্ষণ, ধ্বংসযজ্ঞ করেই ক্ষান্ত হয়নি, পরবর্তীকালে ক্ষমা চাওয়ার দাবিকেও বারবার প্রত্যাখ্যান করে প্রমাণ করতে চাইছে তারা ’৭১-এ কোনো অপরাধ তো দূরের কথা, অন্যায়ও করেনি। যে কথা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ বারবার বলে বেড়াচ্ছে। পাকিস্তান আন্তর্জাতিক আইন মোতাবেক আমাদের পাওনা টাকা পরিশোধ করেনি, বিহারিদের ফেরত নেয়নি, বাংলাদেশে তারা যে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে তার ক্ষতিপূরণ দেয়নি। ১৯৭৪ সালে ভুট্টো বাংলাদেশে এলে বঙ্গবন্ধু এসব প্রশ্ন তুললে ভুট্টো নির্লজ্জের মতো জবাব দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ২৫ বছর দেশ শাসন করেছে পাকিস্তানপ্রেমীরা। তাদের সময় এসব দাবি তোলার প্রশ্নই আসেনি। কিন্তু পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় এলে জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন তুলেছিলেন।

ক্ষমা চাওয়া তো দূরের কথা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ এখনো অনবরত চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার। মুক্তিযুদ্ধের সরকার উৎখাত করে তাদের প্রিয় জামায়াত-বিএনপির সরকার প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করার। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় যে পাকিস্তান জড়িত ছিল তা বলারই অপেক্ষা রাখে না। প্রথমত, অবিস্ফোরিত গ্রেনেডের গায়ে পাকিস্তান অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির ছাপ ছিল। দ্বিতীয়ত, গ্রেনেড আক্রমণে দুজন পাকিস্তানি ছিল, আদালত যাদের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে। ২০০০ সালের নির্বাচনের আগে পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই যে বিএনপি-জামায়াতকে প্রচুর অর্থ দিয়েছিল নির্বাচনে খরচের জন্য, সে কথা খোদ আইএসআই-প্রধানই প্রকাশ্যে বলেছেন পাকিস্তানি আদালতে। বলেছেন, পাকিস্তানের স্বার্থেই এ টাকা দিতে হয়েছে। ২০১৫ সালে এক পাকিস্তানি কূটনীতিক আমাদের দেশে কর্মরত জঙ্গিদের অর্থায়ন করছে মর্মে এক জঙ্গি আদালতে উল্লেখ করার পর উক্ত কূটনীতিককে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়ন করা হয়েছে। ২০১৬ সালে মাজহার নামক আর এক পাকিস্তানি কূটনীতিক জঙ্গিদের দেওয়া অর্থের রসিদসহ হাতেনাতে ধরা পড়লে বনানী থানায় তাকে বেশ কয়েক ঘণ্টা আটক রাখার পর পাকিস্তান হাইকমিশন কূটনৈতিক সুবিধার দাবি তুলে ছাড়িয়ে নেয়। পরে তাকেও বাংলাদেশ থেকে বিতাড়ন করা হয়। ২০১৩ সালে র‌্যাব সদস্যরা উত্তরায় একদল জঙ্গি আটক করে। তাদের মধ্যে ঢাকার পিআইএর এক কর্মকর্তা ছিল। যে কি না আসলে ছিল আইএসআই কর্মকর্তা। অথচ ছদ্মবেশে পিআইএতে কর্মরত ছিল। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে পাকিস্তানের হাইকমিশনার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট ভাষায় বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তান যে গণহত্যা, নির্যাতন করেছে তার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা করা যায় না, পাকিস্তানের কর্মকান্ড যে ক্ষত সৃষ্টি করেছে তা কোনো দিন মোচন হবে না। একই ধরনের কথা আমাদের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও বলেছেন। এর পরই পাকিস্তানের চতুর হাইকমিশনার এক নতুন ফরমুলা নিয়ে হাজির হন। উনি বুঝতে চেষ্টা করলেন যে, ১৯৭৪ সালে বাংলা-ভারত-পাকিস্তান যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি করেছে, তাতে নাকি পাকিস্তানকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানি দূতের এই কথা যে কতখানি ভিত্তিহীন তা চুক্তিটি পড়লেই বোঝা যায়। চুক্তিতে বঙ্গবন্ধুর কথা উল্লেখ করে যা বলা হয়েছে তা হলো এই যে, বঙ্গবন্ধু বিষয়টি মূলত জনগণের হাতে ছেড়ে দিয়েছেন। তা ছাড়া সম্পদের হিস্সা ফেরত দেওয়া হবে না এমন কিছুই ছিল না চুক্তিতে। ’৭১-এ যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের উত্তরসূরিরা, যেসব নারী নির্যাতিত হয়েছেন তারা, তাদের উত্তরসূরিরা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কোনো মানুষই পাকিস্তানকে ক্ষমা করবেন না।

গত ২৬ মার্চ আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আশা করা হচ্ছিল, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান নিয়াজি আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন। কিন্তু সবাইকে অবাক করে ইমরান খান ক্ষমা চাওয়ার এক যোগ্য সুযোগ হাতছাড়া করে ক্ষমা তো চাইলেনই না বরং বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিব এবং বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বলে আখ্যায়িত করেন। ইমরান  সাহেব বঙ্গবন্ধু শব্দটি উচ্চারণ করেননি, অথচ এ শব্দটি এখন তার নামের অংশ, যেমন ‘আতাতুর্ক’ শব্দটি আধুনিক তুরস্কের জনক মোস্তফা কামালের নামের অংশ, ‘মহাত্মা’ শব্দটি করমচাঁদ গান্ধীর নামের অংশ। দ্বিতীয়ত, তিনি বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক বলে অভিহিত না করে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি হিসেবে বর্ণনা করে বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের অনীহার কথাই প্রমাণ করেছেন, কেননা বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন। আসলে তারা এখনো পরাজয়ের গ্লানি মানতে পারছে না আর তাই সর্বদা মুখিয়ে থাকে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া সরকারের পতন ঘটানোর চেষ্টায়। যুদ্ধাপরাধীদের সাজা হওয়ায় এই ইমরান নিয়াজির নেতৃত্বেই পাকিস্তানি পার্লামেন্ট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাস করে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নির্লজ্জভাবে নাক গলিয়ে আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করেছিল। অথচ ডা. জাফরুল্লাহ ভাই সে দেশকেই ক্ষমা করে দিতে বলছেন, ক্ষমা না চাইলেও তিনি বলেছেন, পাকিস্তান লজ্জায় ক্ষমা চাইবে না। আসলে তা নয়। ক্ষমা চাইলে তাদের অপরাধ স্বীকার হয়ে যায় বিধায় তা তারা করছে না। তারা এখনো মানতে নারাজ যে, ’৭১ সালে তারা ব্যাপক গণহত্যা, গণধর্ষণ করেছে। পাকিস্তান যে এখনো বিভিন্ন দেশে জঙ্গিদের অর্থ দিচ্ছে তার প্রমাণ ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যানশিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্স (আইএফএটি) নামক আন্তর্জাতিক সংস্থা পাকিস্তানকে তালিকাভুক্ত করেছে। পাকিস্তানের অর্থনীতি আজ দেউলিয়াত্বের কাছাকাছি। ইমরান খান নিজ দেশকে মর্টগেজ দিয়ে সৌদি থেকে ঋণ নিয়েছে।  ১০০ বছর আগে নামিবিয়ায় গণহত্যা চালানোর জন্য সম্প্রতি জার্মানি ক্ষমা চেয়েছে। পাকিস্তানকেও গণহত্যা ও নারী ধর্ষণের জন্য বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আপিল বিভাগ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে