শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১ আপডেট:

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ভাই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ভাই

তাঁর সঙ্গে রাজনীতিতে দ্বিমত থাকা সত্ত্বেও ডা. জাফরুল্লাহ ভাইকে সব সময়ই শ্রদ্ধার চোখে দেখে থাকি। কারণ একাধিক। প্রথমত, তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি মূলত মুক্তিযুদ্ধে একটি ভিন্নধারা প্রবর্তন করেছিলেন রণাঙ্গনে ফিল্ড হাসপাতাল প্রথা শুরু করে। দ্বিতীয়ত, তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে দরিদ্র জনতার চিকিৎসা করে যাচ্ছেন।

তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৭১ সালের এপ্রিলে উত্তর লন্ডনের শোল্ডার্স গ্রিন এলাকায়। প্রয়াত মিসেস ইসমাইলের বাড়িতে। লন্ডনে সেদিন যাঁরা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের সবারই কাছে তিনি খালা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। বিলেতে মুক্তিসংগ্রামে যে তাঁর বিরাট অবদান ছিল তা দেশের মানুষ জানেন না, জানার কথাও নয়। তিনি প্রতিদিনই বিলেতে মুক্তিসংগ্রামরত অনেককেই বুদ্ধি-পরামর্শই শুধু দিতেন না, তাদের পেট ভরে খাইয়ে দিতেন। ভারত বিভাগের আগে তিনি স্বরাজ আন্দোলনে ছিলেন বলে তাঁর ছিল প্রচুর অভিজ্ঞতা।

তাঁর প্রয়াত স্বামী ইসমাইল সাহেব কর্ণফুলী কাগজকলের একমাত্র বাঙালি পরিচালক হিসেবে বহু বিত্তশালী হলেও তাঁরা মনেপ্রাণে ছিলেন সমাজতন্ত্রের ধারক। অত্যন্ত প্রগতিশীল। তাঁর বড় মেয়ে রুনি সুলতানা বাংলাদেশ আন্দোলনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত ছিলেন। রুনি আপা আজ দুরারোগ্য ক্যান্সারের রোগী।

ইসমাইল খালার পরামর্শ নিতে যাঁরা আসতেন তাঁদের মধ্যে ছিলেন প্রয়াত আবেদ ভাই (পরে স্যার ফজলে হাসান আবেদ) যিনি ইসমাইল খালাকে মা বলে ডাকতেন। মেরিয়েটা প্রকোপে, লুলু বিলকিস বানু, তাঁর কন্যাদ্বয়, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ড. এনামুল হক, জাকারিয়া চৌধুরীসহ আরও বহুজন।

সে সময় ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মধ্যে যে রাজনৈতিক চেতনা দেখতাম, আজ কিন্তু তিনি বেশ দূরে চলে গিয়েছেন। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের একনিষ্ঠ সাধক, ছিলেন কট্টর পাকিস্তানবিদ্বেষী, পাকিস্তানকে দেখতেন চরম ঘৃণার চোখে।

প্রকৃতির নিয়মেই মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বহু ক্ষেত্রে তার চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন হয়। এ কথাটি আংশিক সত্য। এমনকি চীনে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের জনক মাও সে তুংও শেষ বয়সে কনফুসিয়াসের সাধকে পরিণত হয়েছিলেন। ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম প্রবক্তা মানবেন্দ্র নারায়ণ রায়ও পরে দল পরিবর্তন করেছিলেন। যে ভূপেন হাজারিকা ‘মানুষ মানুষের জন্য’ গান লিখে ও গেয়ে শুধু ভারতবর্ষের নয়, সারা বিশ্বের প্রগতিপ্রেমী মানুষের মনে বিশেষ আসন গেড়ে ছিলেন, জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তিনিও পুরোপুরি উল্টে গিয়েছিলেন। তবে এমনও মানুষ ছিলেন যারা তাঁদের মতবাদ আজীবন ধরে রেখেছেন, যাঁদের মধ্যে ভারতীয় কমিউনিস্ট দলের অন্যতম পুরোধা কমরেড মুজফ্ফর আহ্মদের নাম উল্লেখযোগ্য। তিনি কখনো মত পাল্টাননি, মত পাল্টাননি জ্যোতি বসু, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যসহ আরও অনেকে।

জাফরুল্লাহ ভাইয়ের যতটা না বয়স হয়েছে, তার চেয়েও তিনি বেশি ভেঙে পড়েছেন দুটি বিকল কিডনির কারণে, যে কথা তিনি মাঝেমধ্যে স্বীকার করেন। বঙ্গবন্ধুও ডা. জাফরুল্লাহকে স্নেহ করতেন। তাঁকে প্রদান করেছিলেন বিরাট এলাকাজুড়ে জমি, যে জমিতে তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিলেন। তাঁর প্রথম যে কাজ আমার মতো লাখো মানুষকে অবাক করেছিল, তা ছিল কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী সাকা চৌধুরীর পক্ষে সাফাই গাওয়া। বংশানুক্রমে যুদ্ধাপরাধী সাকার বিচারকালে ডা. জাফরুল্লাহ ট্রাইব্যুনালেও গিয়েছিলেন সাকার পক্ষে কথা বলার জন্য। পরবর্তীতে তিনি সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ সম্পর্কে কিছু অসত্য কথা বলে পরে আবার তা স্বীকার করে অনুশোচনাও করেছিলেন এবং ভুলের জন্য তাঁর স্বাস্থ্যকে দায়ী করেছিলেন। বছর দেড়েক আগে এক দৃশ্যমান উদ্ভট কথা বলে তিনি সবাইকে অবাক করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, পাকিস্তানি কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করতে যে দুজন ব্যক্তি কার্যকর ভূমিকা রেখেছিলেন তাঁদের মধ্যে একজন নাকি স্যার ফজলে হাসান আবেদ। অথচ ১৯৭১ সালে আবেদ ভাই স্যার আবেদ হওয়া দূরের কথা, এমনকি ব্র্যাকও প্রতিষ্ঠা করেননি, তখন তিনি ছিলেন একজন নগণ্য যুবক। অতিসম্প্রতি ডা. জাফরুল্লাহ যে কথা বলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সবাইকে হতভম্ব করেছেন তা হলো এই যে, পাকিস্তান ক্ষমা না চাইলেও সে দেশকে আমাদের ক্ষমা করতে হবে। ’৭১-এর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার মুখে এ কথা প্রমাণ করছে তাঁর কিডনি বৈকল্য আসলেই তাঁর চিন্তা-চেতনাকেও বিক্ষত করেছে।

নির্লজ্জ দেশ পাকিস্তান বাংলাদেশে শুধু গণহত্যা, গণধর্ষণ, ধ্বংসযজ্ঞ করেই ক্ষান্ত হয়নি, পরবর্তীকালে ক্ষমা চাওয়ার দাবিকেও বারবার প্রত্যাখ্যান করে প্রমাণ করতে চাইছে তারা ’৭১-এ কোনো অপরাধ তো দূরের কথা, অন্যায়ও করেনি। যে কথা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ বারবার বলে বেড়াচ্ছে। পাকিস্তান আন্তর্জাতিক আইন মোতাবেক আমাদের পাওনা টাকা পরিশোধ করেনি, বিহারিদের ফেরত নেয়নি, বাংলাদেশে তারা যে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে তার ক্ষতিপূরণ দেয়নি। ১৯৭৪ সালে ভুট্টো বাংলাদেশে এলে বঙ্গবন্ধু এসব প্রশ্ন তুললে ভুট্টো নির্লজ্জের মতো জবাব দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ২৫ বছর দেশ শাসন করেছে পাকিস্তানপ্রেমীরা। তাদের সময় এসব দাবি তোলার প্রশ্নই আসেনি। কিন্তু পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় এলে জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন তুলেছিলেন।

ক্ষমা চাওয়া তো দূরের কথা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ এখনো অনবরত চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার। মুক্তিযুদ্ধের সরকার উৎখাত করে তাদের প্রিয় জামায়াত-বিএনপির সরকার প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করার। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় যে পাকিস্তান জড়িত ছিল তা বলারই অপেক্ষা রাখে না। প্রথমত, অবিস্ফোরিত গ্রেনেডের গায়ে পাকিস্তান অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির ছাপ ছিল। দ্বিতীয়ত, গ্রেনেড আক্রমণে দুজন পাকিস্তানি ছিল, আদালত যাদের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে। ২০০০ সালের নির্বাচনের আগে পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই যে বিএনপি-জামায়াতকে প্রচুর অর্থ দিয়েছিল নির্বাচনে খরচের জন্য, সে কথা খোদ আইএসআই-প্রধানই প্রকাশ্যে বলেছেন পাকিস্তানি আদালতে। বলেছেন, পাকিস্তানের স্বার্থেই এ টাকা দিতে হয়েছে। ২০১৫ সালে এক পাকিস্তানি কূটনীতিক আমাদের দেশে কর্মরত জঙ্গিদের অর্থায়ন করছে মর্মে এক জঙ্গি আদালতে উল্লেখ করার পর উক্ত কূটনীতিককে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়ন করা হয়েছে। ২০১৬ সালে মাজহার নামক আর এক পাকিস্তানি কূটনীতিক জঙ্গিদের দেওয়া অর্থের রসিদসহ হাতেনাতে ধরা পড়লে বনানী থানায় তাকে বেশ কয়েক ঘণ্টা আটক রাখার পর পাকিস্তান হাইকমিশন কূটনৈতিক সুবিধার দাবি তুলে ছাড়িয়ে নেয়। পরে তাকেও বাংলাদেশ থেকে বিতাড়ন করা হয়। ২০১৩ সালে র‌্যাব সদস্যরা উত্তরায় একদল জঙ্গি আটক করে। তাদের মধ্যে ঢাকার পিআইএর এক কর্মকর্তা ছিল। যে কি না আসলে ছিল আইএসআই কর্মকর্তা। অথচ ছদ্মবেশে পিআইএতে কর্মরত ছিল। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে পাকিস্তানের হাইকমিশনার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট ভাষায় বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তান যে গণহত্যা, নির্যাতন করেছে তার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা করা যায় না, পাকিস্তানের কর্মকান্ড যে ক্ষত সৃষ্টি করেছে তা কোনো দিন মোচন হবে না। একই ধরনের কথা আমাদের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও বলেছেন। এর পরই পাকিস্তানের চতুর হাইকমিশনার এক নতুন ফরমুলা নিয়ে হাজির হন। উনি বুঝতে চেষ্টা করলেন যে, ১৯৭৪ সালে বাংলা-ভারত-পাকিস্তান যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি করেছে, তাতে নাকি পাকিস্তানকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানি দূতের এই কথা যে কতখানি ভিত্তিহীন তা চুক্তিটি পড়লেই বোঝা যায়। চুক্তিতে বঙ্গবন্ধুর কথা উল্লেখ করে যা বলা হয়েছে তা হলো এই যে, বঙ্গবন্ধু বিষয়টি মূলত জনগণের হাতে ছেড়ে দিয়েছেন। তা ছাড়া সম্পদের হিস্সা ফেরত দেওয়া হবে না এমন কিছুই ছিল না চুক্তিতে। ’৭১-এ যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের উত্তরসূরিরা, যেসব নারী নির্যাতিত হয়েছেন তারা, তাদের উত্তরসূরিরা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কোনো মানুষই পাকিস্তানকে ক্ষমা করবেন না।

গত ২৬ মার্চ আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আশা করা হচ্ছিল, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান নিয়াজি আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন। কিন্তু সবাইকে অবাক করে ইমরান খান ক্ষমা চাওয়ার এক যোগ্য সুযোগ হাতছাড়া করে ক্ষমা তো চাইলেনই না বরং বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিব এবং বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বলে আখ্যায়িত করেন। ইমরান  সাহেব বঙ্গবন্ধু শব্দটি উচ্চারণ করেননি, অথচ এ শব্দটি এখন তার নামের অংশ, যেমন ‘আতাতুর্ক’ শব্দটি আধুনিক তুরস্কের জনক মোস্তফা কামালের নামের অংশ, ‘মহাত্মা’ শব্দটি করমচাঁদ গান্ধীর নামের অংশ। দ্বিতীয়ত, তিনি বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক বলে অভিহিত না করে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি হিসেবে বর্ণনা করে বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের অনীহার কথাই প্রমাণ করেছেন, কেননা বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন। আসলে তারা এখনো পরাজয়ের গ্লানি মানতে পারছে না আর তাই সর্বদা মুখিয়ে থাকে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া সরকারের পতন ঘটানোর চেষ্টায়। যুদ্ধাপরাধীদের সাজা হওয়ায় এই ইমরান নিয়াজির নেতৃত্বেই পাকিস্তানি পার্লামেন্ট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাস করে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নির্লজ্জভাবে নাক গলিয়ে আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করেছিল। অথচ ডা. জাফরুল্লাহ ভাই সে দেশকেই ক্ষমা করে দিতে বলছেন, ক্ষমা না চাইলেও তিনি বলেছেন, পাকিস্তান লজ্জায় ক্ষমা চাইবে না। আসলে তা নয়। ক্ষমা চাইলে তাদের অপরাধ স্বীকার হয়ে যায় বিধায় তা তারা করছে না। তারা এখনো মানতে নারাজ যে, ’৭১ সালে তারা ব্যাপক গণহত্যা, গণধর্ষণ করেছে। পাকিস্তান যে এখনো বিভিন্ন দেশে জঙ্গিদের অর্থ দিচ্ছে তার প্রমাণ ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যানশিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্স (আইএফএটি) নামক আন্তর্জাতিক সংস্থা পাকিস্তানকে তালিকাভুক্ত করেছে। পাকিস্তানের অর্থনীতি আজ দেউলিয়াত্বের কাছাকাছি। ইমরান খান নিজ দেশকে মর্টগেজ দিয়ে সৌদি থেকে ঋণ নিয়েছে।  ১০০ বছর আগে নামিবিয়ায় গণহত্যা চালানোর জন্য সম্প্রতি জার্মানি ক্ষমা চেয়েছে। পাকিস্তানকেও গণহত্যা ও নারী ধর্ষণের জন্য বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আপিল বিভাগ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি
নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত
ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত

১১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার
বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম