শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১ আপডেট:

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ভাই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ভাই

তাঁর সঙ্গে রাজনীতিতে দ্বিমত থাকা সত্ত্বেও ডা. জাফরুল্লাহ ভাইকে সব সময়ই শ্রদ্ধার চোখে দেখে থাকি। কারণ একাধিক। প্রথমত, তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি মূলত মুক্তিযুদ্ধে একটি ভিন্নধারা প্রবর্তন করেছিলেন রণাঙ্গনে ফিল্ড হাসপাতাল প্রথা শুরু করে। দ্বিতীয়ত, তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে দরিদ্র জনতার চিকিৎসা করে যাচ্ছেন।

তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৭১ সালের এপ্রিলে উত্তর লন্ডনের শোল্ডার্স গ্রিন এলাকায়। প্রয়াত মিসেস ইসমাইলের বাড়িতে। লন্ডনে সেদিন যাঁরা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের সবারই কাছে তিনি খালা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। বিলেতে মুক্তিসংগ্রামে যে তাঁর বিরাট অবদান ছিল তা দেশের মানুষ জানেন না, জানার কথাও নয়। তিনি প্রতিদিনই বিলেতে মুক্তিসংগ্রামরত অনেককেই বুদ্ধি-পরামর্শই শুধু দিতেন না, তাদের পেট ভরে খাইয়ে দিতেন। ভারত বিভাগের আগে তিনি স্বরাজ আন্দোলনে ছিলেন বলে তাঁর ছিল প্রচুর অভিজ্ঞতা।

তাঁর প্রয়াত স্বামী ইসমাইল সাহেব কর্ণফুলী কাগজকলের একমাত্র বাঙালি পরিচালক হিসেবে বহু বিত্তশালী হলেও তাঁরা মনেপ্রাণে ছিলেন সমাজতন্ত্রের ধারক। অত্যন্ত প্রগতিশীল। তাঁর বড় মেয়ে রুনি সুলতানা বাংলাদেশ আন্দোলনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত ছিলেন। রুনি আপা আজ দুরারোগ্য ক্যান্সারের রোগী।

ইসমাইল খালার পরামর্শ নিতে যাঁরা আসতেন তাঁদের মধ্যে ছিলেন প্রয়াত আবেদ ভাই (পরে স্যার ফজলে হাসান আবেদ) যিনি ইসমাইল খালাকে মা বলে ডাকতেন। মেরিয়েটা প্রকোপে, লুলু বিলকিস বানু, তাঁর কন্যাদ্বয়, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ড. এনামুল হক, জাকারিয়া চৌধুরীসহ আরও বহুজন।

সে সময় ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মধ্যে যে রাজনৈতিক চেতনা দেখতাম, আজ কিন্তু তিনি বেশ দূরে চলে গিয়েছেন। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের একনিষ্ঠ সাধক, ছিলেন কট্টর পাকিস্তানবিদ্বেষী, পাকিস্তানকে দেখতেন চরম ঘৃণার চোখে।

প্রকৃতির নিয়মেই মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বহু ক্ষেত্রে তার চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন হয়। এ কথাটি আংশিক সত্য। এমনকি চীনে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের জনক মাও সে তুংও শেষ বয়সে কনফুসিয়াসের সাধকে পরিণত হয়েছিলেন। ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম প্রবক্তা মানবেন্দ্র নারায়ণ রায়ও পরে দল পরিবর্তন করেছিলেন। যে ভূপেন হাজারিকা ‘মানুষ মানুষের জন্য’ গান লিখে ও গেয়ে শুধু ভারতবর্ষের নয়, সারা বিশ্বের প্রগতিপ্রেমী মানুষের মনে বিশেষ আসন গেড়ে ছিলেন, জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তিনিও পুরোপুরি উল্টে গিয়েছিলেন। তবে এমনও মানুষ ছিলেন যারা তাঁদের মতবাদ আজীবন ধরে রেখেছেন, যাঁদের মধ্যে ভারতীয় কমিউনিস্ট দলের অন্যতম পুরোধা কমরেড মুজফ্ফর আহ্মদের নাম উল্লেখযোগ্য। তিনি কখনো মত পাল্টাননি, মত পাল্টাননি জ্যোতি বসু, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যসহ আরও অনেকে।

জাফরুল্লাহ ভাইয়ের যতটা না বয়স হয়েছে, তার চেয়েও তিনি বেশি ভেঙে পড়েছেন দুটি বিকল কিডনির কারণে, যে কথা তিনি মাঝেমধ্যে স্বীকার করেন। বঙ্গবন্ধুও ডা. জাফরুল্লাহকে স্নেহ করতেন। তাঁকে প্রদান করেছিলেন বিরাট এলাকাজুড়ে জমি, যে জমিতে তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিলেন। তাঁর প্রথম যে কাজ আমার মতো লাখো মানুষকে অবাক করেছিল, তা ছিল কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী সাকা চৌধুরীর পক্ষে সাফাই গাওয়া। বংশানুক্রমে যুদ্ধাপরাধী সাকার বিচারকালে ডা. জাফরুল্লাহ ট্রাইব্যুনালেও গিয়েছিলেন সাকার পক্ষে কথা বলার জন্য। পরবর্তীতে তিনি সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ সম্পর্কে কিছু অসত্য কথা বলে পরে আবার তা স্বীকার করে অনুশোচনাও করেছিলেন এবং ভুলের জন্য তাঁর স্বাস্থ্যকে দায়ী করেছিলেন। বছর দেড়েক আগে এক দৃশ্যমান উদ্ভট কথা বলে তিনি সবাইকে অবাক করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, পাকিস্তানি কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করতে যে দুজন ব্যক্তি কার্যকর ভূমিকা রেখেছিলেন তাঁদের মধ্যে একজন নাকি স্যার ফজলে হাসান আবেদ। অথচ ১৯৭১ সালে আবেদ ভাই স্যার আবেদ হওয়া দূরের কথা, এমনকি ব্র্যাকও প্রতিষ্ঠা করেননি, তখন তিনি ছিলেন একজন নগণ্য যুবক। অতিসম্প্রতি ডা. জাফরুল্লাহ যে কথা বলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সবাইকে হতভম্ব করেছেন তা হলো এই যে, পাকিস্তান ক্ষমা না চাইলেও সে দেশকে আমাদের ক্ষমা করতে হবে। ’৭১-এর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার মুখে এ কথা প্রমাণ করছে তাঁর কিডনি বৈকল্য আসলেই তাঁর চিন্তা-চেতনাকেও বিক্ষত করেছে।

নির্লজ্জ দেশ পাকিস্তান বাংলাদেশে শুধু গণহত্যা, গণধর্ষণ, ধ্বংসযজ্ঞ করেই ক্ষান্ত হয়নি, পরবর্তীকালে ক্ষমা চাওয়ার দাবিকেও বারবার প্রত্যাখ্যান করে প্রমাণ করতে চাইছে তারা ’৭১-এ কোনো অপরাধ তো দূরের কথা, অন্যায়ও করেনি। যে কথা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ বারবার বলে বেড়াচ্ছে। পাকিস্তান আন্তর্জাতিক আইন মোতাবেক আমাদের পাওনা টাকা পরিশোধ করেনি, বিহারিদের ফেরত নেয়নি, বাংলাদেশে তারা যে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে তার ক্ষতিপূরণ দেয়নি। ১৯৭৪ সালে ভুট্টো বাংলাদেশে এলে বঙ্গবন্ধু এসব প্রশ্ন তুললে ভুট্টো নির্লজ্জের মতো জবাব দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ২৫ বছর দেশ শাসন করেছে পাকিস্তানপ্রেমীরা। তাদের সময় এসব দাবি তোলার প্রশ্নই আসেনি। কিন্তু পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় এলে জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন তুলেছিলেন।

ক্ষমা চাওয়া তো দূরের কথা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ এখনো অনবরত চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার। মুক্তিযুদ্ধের সরকার উৎখাত করে তাদের প্রিয় জামায়াত-বিএনপির সরকার প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করার। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় যে পাকিস্তান জড়িত ছিল তা বলারই অপেক্ষা রাখে না। প্রথমত, অবিস্ফোরিত গ্রেনেডের গায়ে পাকিস্তান অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির ছাপ ছিল। দ্বিতীয়ত, গ্রেনেড আক্রমণে দুজন পাকিস্তানি ছিল, আদালত যাদের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে। ২০০০ সালের নির্বাচনের আগে পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই যে বিএনপি-জামায়াতকে প্রচুর অর্থ দিয়েছিল নির্বাচনে খরচের জন্য, সে কথা খোদ আইএসআই-প্রধানই প্রকাশ্যে বলেছেন পাকিস্তানি আদালতে। বলেছেন, পাকিস্তানের স্বার্থেই এ টাকা দিতে হয়েছে। ২০১৫ সালে এক পাকিস্তানি কূটনীতিক আমাদের দেশে কর্মরত জঙ্গিদের অর্থায়ন করছে মর্মে এক জঙ্গি আদালতে উল্লেখ করার পর উক্ত কূটনীতিককে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়ন করা হয়েছে। ২০১৬ সালে মাজহার নামক আর এক পাকিস্তানি কূটনীতিক জঙ্গিদের দেওয়া অর্থের রসিদসহ হাতেনাতে ধরা পড়লে বনানী থানায় তাকে বেশ কয়েক ঘণ্টা আটক রাখার পর পাকিস্তান হাইকমিশন কূটনৈতিক সুবিধার দাবি তুলে ছাড়িয়ে নেয়। পরে তাকেও বাংলাদেশ থেকে বিতাড়ন করা হয়। ২০১৩ সালে র‌্যাব সদস্যরা উত্তরায় একদল জঙ্গি আটক করে। তাদের মধ্যে ঢাকার পিআইএর এক কর্মকর্তা ছিল। যে কি না আসলে ছিল আইএসআই কর্মকর্তা। অথচ ছদ্মবেশে পিআইএতে কর্মরত ছিল। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে পাকিস্তানের হাইকমিশনার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট ভাষায় বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তান যে গণহত্যা, নির্যাতন করেছে তার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা করা যায় না, পাকিস্তানের কর্মকান্ড যে ক্ষত সৃষ্টি করেছে তা কোনো দিন মোচন হবে না। একই ধরনের কথা আমাদের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও বলেছেন। এর পরই পাকিস্তানের চতুর হাইকমিশনার এক নতুন ফরমুলা নিয়ে হাজির হন। উনি বুঝতে চেষ্টা করলেন যে, ১৯৭৪ সালে বাংলা-ভারত-পাকিস্তান যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি করেছে, তাতে নাকি পাকিস্তানকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানি দূতের এই কথা যে কতখানি ভিত্তিহীন তা চুক্তিটি পড়লেই বোঝা যায়। চুক্তিতে বঙ্গবন্ধুর কথা উল্লেখ করে যা বলা হয়েছে তা হলো এই যে, বঙ্গবন্ধু বিষয়টি মূলত জনগণের হাতে ছেড়ে দিয়েছেন। তা ছাড়া সম্পদের হিস্সা ফেরত দেওয়া হবে না এমন কিছুই ছিল না চুক্তিতে। ’৭১-এ যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের উত্তরসূরিরা, যেসব নারী নির্যাতিত হয়েছেন তারা, তাদের উত্তরসূরিরা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কোনো মানুষই পাকিস্তানকে ক্ষমা করবেন না।

গত ২৬ মার্চ আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আশা করা হচ্ছিল, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান নিয়াজি আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন। কিন্তু সবাইকে অবাক করে ইমরান খান ক্ষমা চাওয়ার এক যোগ্য সুযোগ হাতছাড়া করে ক্ষমা তো চাইলেনই না বরং বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিব এবং বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বলে আখ্যায়িত করেন। ইমরান  সাহেব বঙ্গবন্ধু শব্দটি উচ্চারণ করেননি, অথচ এ শব্দটি এখন তার নামের অংশ, যেমন ‘আতাতুর্ক’ শব্দটি আধুনিক তুরস্কের জনক মোস্তফা কামালের নামের অংশ, ‘মহাত্মা’ শব্দটি করমচাঁদ গান্ধীর নামের অংশ। দ্বিতীয়ত, তিনি বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক বলে অভিহিত না করে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি হিসেবে বর্ণনা করে বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের অনীহার কথাই প্রমাণ করেছেন, কেননা বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন। আসলে তারা এখনো পরাজয়ের গ্লানি মানতে পারছে না আর তাই সর্বদা মুখিয়ে থাকে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া সরকারের পতন ঘটানোর চেষ্টায়। যুদ্ধাপরাধীদের সাজা হওয়ায় এই ইমরান নিয়াজির নেতৃত্বেই পাকিস্তানি পার্লামেন্ট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাস করে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নির্লজ্জভাবে নাক গলিয়ে আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করেছিল। অথচ ডা. জাফরুল্লাহ ভাই সে দেশকেই ক্ষমা করে দিতে বলছেন, ক্ষমা না চাইলেও তিনি বলেছেন, পাকিস্তান লজ্জায় ক্ষমা চাইবে না। আসলে তা নয়। ক্ষমা চাইলে তাদের অপরাধ স্বীকার হয়ে যায় বিধায় তা তারা করছে না। তারা এখনো মানতে নারাজ যে, ’৭১ সালে তারা ব্যাপক গণহত্যা, গণধর্ষণ করেছে। পাকিস্তান যে এখনো বিভিন্ন দেশে জঙ্গিদের অর্থ দিচ্ছে তার প্রমাণ ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যানশিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্স (আইএফএটি) নামক আন্তর্জাতিক সংস্থা পাকিস্তানকে তালিকাভুক্ত করেছে। পাকিস্তানের অর্থনীতি আজ দেউলিয়াত্বের কাছাকাছি। ইমরান খান নিজ দেশকে মর্টগেজ দিয়ে সৌদি থেকে ঋণ নিয়েছে।  ১০০ বছর আগে নামিবিয়ায় গণহত্যা চালানোর জন্য সম্প্রতি জার্মানি ক্ষমা চেয়েছে। পাকিস্তানকেও গণহত্যা ও নারী ধর্ষণের জন্য বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আপিল বিভাগ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে