শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১ আপডেট:

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ভাই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ভাই

তাঁর সঙ্গে রাজনীতিতে দ্বিমত থাকা সত্ত্বেও ডা. জাফরুল্লাহ ভাইকে সব সময়ই শ্রদ্ধার চোখে দেখে থাকি। কারণ একাধিক। প্রথমত, তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি মূলত মুক্তিযুদ্ধে একটি ভিন্নধারা প্রবর্তন করেছিলেন রণাঙ্গনে ফিল্ড হাসপাতাল প্রথা শুরু করে। দ্বিতীয়ত, তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে দরিদ্র জনতার চিকিৎসা করে যাচ্ছেন।

তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৭১ সালের এপ্রিলে উত্তর লন্ডনের শোল্ডার্স গ্রিন এলাকায়। প্রয়াত মিসেস ইসমাইলের বাড়িতে। লন্ডনে সেদিন যাঁরা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের সবারই কাছে তিনি খালা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। বিলেতে মুক্তিসংগ্রামে যে তাঁর বিরাট অবদান ছিল তা দেশের মানুষ জানেন না, জানার কথাও নয়। তিনি প্রতিদিনই বিলেতে মুক্তিসংগ্রামরত অনেককেই বুদ্ধি-পরামর্শই শুধু দিতেন না, তাদের পেট ভরে খাইয়ে দিতেন। ভারত বিভাগের আগে তিনি স্বরাজ আন্দোলনে ছিলেন বলে তাঁর ছিল প্রচুর অভিজ্ঞতা।

তাঁর প্রয়াত স্বামী ইসমাইল সাহেব কর্ণফুলী কাগজকলের একমাত্র বাঙালি পরিচালক হিসেবে বহু বিত্তশালী হলেও তাঁরা মনেপ্রাণে ছিলেন সমাজতন্ত্রের ধারক। অত্যন্ত প্রগতিশীল। তাঁর বড় মেয়ে রুনি সুলতানা বাংলাদেশ আন্দোলনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত ছিলেন। রুনি আপা আজ দুরারোগ্য ক্যান্সারের রোগী।

ইসমাইল খালার পরামর্শ নিতে যাঁরা আসতেন তাঁদের মধ্যে ছিলেন প্রয়াত আবেদ ভাই (পরে স্যার ফজলে হাসান আবেদ) যিনি ইসমাইল খালাকে মা বলে ডাকতেন। মেরিয়েটা প্রকোপে, লুলু বিলকিস বানু, তাঁর কন্যাদ্বয়, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ড. এনামুল হক, জাকারিয়া চৌধুরীসহ আরও বহুজন।

সে সময় ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মধ্যে যে রাজনৈতিক চেতনা দেখতাম, আজ কিন্তু তিনি বেশ দূরে চলে গিয়েছেন। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের একনিষ্ঠ সাধক, ছিলেন কট্টর পাকিস্তানবিদ্বেষী, পাকিস্তানকে দেখতেন চরম ঘৃণার চোখে।

প্রকৃতির নিয়মেই মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বহু ক্ষেত্রে তার চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন হয়। এ কথাটি আংশিক সত্য। এমনকি চীনে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের জনক মাও সে তুংও শেষ বয়সে কনফুসিয়াসের সাধকে পরিণত হয়েছিলেন। ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম প্রবক্তা মানবেন্দ্র নারায়ণ রায়ও পরে দল পরিবর্তন করেছিলেন। যে ভূপেন হাজারিকা ‘মানুষ মানুষের জন্য’ গান লিখে ও গেয়ে শুধু ভারতবর্ষের নয়, সারা বিশ্বের প্রগতিপ্রেমী মানুষের মনে বিশেষ আসন গেড়ে ছিলেন, জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তিনিও পুরোপুরি উল্টে গিয়েছিলেন। তবে এমনও মানুষ ছিলেন যারা তাঁদের মতবাদ আজীবন ধরে রেখেছেন, যাঁদের মধ্যে ভারতীয় কমিউনিস্ট দলের অন্যতম পুরোধা কমরেড মুজফ্ফর আহ্মদের নাম উল্লেখযোগ্য। তিনি কখনো মত পাল্টাননি, মত পাল্টাননি জ্যোতি বসু, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যসহ আরও অনেকে।

জাফরুল্লাহ ভাইয়ের যতটা না বয়স হয়েছে, তার চেয়েও তিনি বেশি ভেঙে পড়েছেন দুটি বিকল কিডনির কারণে, যে কথা তিনি মাঝেমধ্যে স্বীকার করেন। বঙ্গবন্ধুও ডা. জাফরুল্লাহকে স্নেহ করতেন। তাঁকে প্রদান করেছিলেন বিরাট এলাকাজুড়ে জমি, যে জমিতে তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিলেন। তাঁর প্রথম যে কাজ আমার মতো লাখো মানুষকে অবাক করেছিল, তা ছিল কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী সাকা চৌধুরীর পক্ষে সাফাই গাওয়া। বংশানুক্রমে যুদ্ধাপরাধী সাকার বিচারকালে ডা. জাফরুল্লাহ ট্রাইব্যুনালেও গিয়েছিলেন সাকার পক্ষে কথা বলার জন্য। পরবর্তীতে তিনি সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ সম্পর্কে কিছু অসত্য কথা বলে পরে আবার তা স্বীকার করে অনুশোচনাও করেছিলেন এবং ভুলের জন্য তাঁর স্বাস্থ্যকে দায়ী করেছিলেন। বছর দেড়েক আগে এক দৃশ্যমান উদ্ভট কথা বলে তিনি সবাইকে অবাক করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, পাকিস্তানি কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করতে যে দুজন ব্যক্তি কার্যকর ভূমিকা রেখেছিলেন তাঁদের মধ্যে একজন নাকি স্যার ফজলে হাসান আবেদ। অথচ ১৯৭১ সালে আবেদ ভাই স্যার আবেদ হওয়া দূরের কথা, এমনকি ব্র্যাকও প্রতিষ্ঠা করেননি, তখন তিনি ছিলেন একজন নগণ্য যুবক। অতিসম্প্রতি ডা. জাফরুল্লাহ যে কথা বলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সবাইকে হতভম্ব করেছেন তা হলো এই যে, পাকিস্তান ক্ষমা না চাইলেও সে দেশকে আমাদের ক্ষমা করতে হবে। ’৭১-এর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার মুখে এ কথা প্রমাণ করছে তাঁর কিডনি বৈকল্য আসলেই তাঁর চিন্তা-চেতনাকেও বিক্ষত করেছে।

নির্লজ্জ দেশ পাকিস্তান বাংলাদেশে শুধু গণহত্যা, গণধর্ষণ, ধ্বংসযজ্ঞ করেই ক্ষান্ত হয়নি, পরবর্তীকালে ক্ষমা চাওয়ার দাবিকেও বারবার প্রত্যাখ্যান করে প্রমাণ করতে চাইছে তারা ’৭১-এ কোনো অপরাধ তো দূরের কথা, অন্যায়ও করেনি। যে কথা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ বারবার বলে বেড়াচ্ছে। পাকিস্তান আন্তর্জাতিক আইন মোতাবেক আমাদের পাওনা টাকা পরিশোধ করেনি, বিহারিদের ফেরত নেয়নি, বাংলাদেশে তারা যে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে তার ক্ষতিপূরণ দেয়নি। ১৯৭৪ সালে ভুট্টো বাংলাদেশে এলে বঙ্গবন্ধু এসব প্রশ্ন তুললে ভুট্টো নির্লজ্জের মতো জবাব দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ২৫ বছর দেশ শাসন করেছে পাকিস্তানপ্রেমীরা। তাদের সময় এসব দাবি তোলার প্রশ্নই আসেনি। কিন্তু পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় এলে জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন তুলেছিলেন।

ক্ষমা চাওয়া তো দূরের কথা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ এখনো অনবরত চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার। মুক্তিযুদ্ধের সরকার উৎখাত করে তাদের প্রিয় জামায়াত-বিএনপির সরকার প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করার। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় যে পাকিস্তান জড়িত ছিল তা বলারই অপেক্ষা রাখে না। প্রথমত, অবিস্ফোরিত গ্রেনেডের গায়ে পাকিস্তান অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির ছাপ ছিল। দ্বিতীয়ত, গ্রেনেড আক্রমণে দুজন পাকিস্তানি ছিল, আদালত যাদের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে। ২০০০ সালের নির্বাচনের আগে পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই যে বিএনপি-জামায়াতকে প্রচুর অর্থ দিয়েছিল নির্বাচনে খরচের জন্য, সে কথা খোদ আইএসআই-প্রধানই প্রকাশ্যে বলেছেন পাকিস্তানি আদালতে। বলেছেন, পাকিস্তানের স্বার্থেই এ টাকা দিতে হয়েছে। ২০১৫ সালে এক পাকিস্তানি কূটনীতিক আমাদের দেশে কর্মরত জঙ্গিদের অর্থায়ন করছে মর্মে এক জঙ্গি আদালতে উল্লেখ করার পর উক্ত কূটনীতিককে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়ন করা হয়েছে। ২০১৬ সালে মাজহার নামক আর এক পাকিস্তানি কূটনীতিক জঙ্গিদের দেওয়া অর্থের রসিদসহ হাতেনাতে ধরা পড়লে বনানী থানায় তাকে বেশ কয়েক ঘণ্টা আটক রাখার পর পাকিস্তান হাইকমিশন কূটনৈতিক সুবিধার দাবি তুলে ছাড়িয়ে নেয়। পরে তাকেও বাংলাদেশ থেকে বিতাড়ন করা হয়। ২০১৩ সালে র‌্যাব সদস্যরা উত্তরায় একদল জঙ্গি আটক করে। তাদের মধ্যে ঢাকার পিআইএর এক কর্মকর্তা ছিল। যে কি না আসলে ছিল আইএসআই কর্মকর্তা। অথচ ছদ্মবেশে পিআইএতে কর্মরত ছিল। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে পাকিস্তানের হাইকমিশনার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট ভাষায় বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তান যে গণহত্যা, নির্যাতন করেছে তার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা করা যায় না, পাকিস্তানের কর্মকান্ড যে ক্ষত সৃষ্টি করেছে তা কোনো দিন মোচন হবে না। একই ধরনের কথা আমাদের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও বলেছেন। এর পরই পাকিস্তানের চতুর হাইকমিশনার এক নতুন ফরমুলা নিয়ে হাজির হন। উনি বুঝতে চেষ্টা করলেন যে, ১৯৭৪ সালে বাংলা-ভারত-পাকিস্তান যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি করেছে, তাতে নাকি পাকিস্তানকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানি দূতের এই কথা যে কতখানি ভিত্তিহীন তা চুক্তিটি পড়লেই বোঝা যায়। চুক্তিতে বঙ্গবন্ধুর কথা উল্লেখ করে যা বলা হয়েছে তা হলো এই যে, বঙ্গবন্ধু বিষয়টি মূলত জনগণের হাতে ছেড়ে দিয়েছেন। তা ছাড়া সম্পদের হিস্সা ফেরত দেওয়া হবে না এমন কিছুই ছিল না চুক্তিতে। ’৭১-এ যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের উত্তরসূরিরা, যেসব নারী নির্যাতিত হয়েছেন তারা, তাদের উত্তরসূরিরা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কোনো মানুষই পাকিস্তানকে ক্ষমা করবেন না।

গত ২৬ মার্চ আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আশা করা হচ্ছিল, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান নিয়াজি আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন। কিন্তু সবাইকে অবাক করে ইমরান খান ক্ষমা চাওয়ার এক যোগ্য সুযোগ হাতছাড়া করে ক্ষমা তো চাইলেনই না বরং বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিব এবং বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বলে আখ্যায়িত করেন। ইমরান  সাহেব বঙ্গবন্ধু শব্দটি উচ্চারণ করেননি, অথচ এ শব্দটি এখন তার নামের অংশ, যেমন ‘আতাতুর্ক’ শব্দটি আধুনিক তুরস্কের জনক মোস্তফা কামালের নামের অংশ, ‘মহাত্মা’ শব্দটি করমচাঁদ গান্ধীর নামের অংশ। দ্বিতীয়ত, তিনি বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক বলে অভিহিত না করে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি হিসেবে বর্ণনা করে বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের অনীহার কথাই প্রমাণ করেছেন, কেননা বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন। আসলে তারা এখনো পরাজয়ের গ্লানি মানতে পারছে না আর তাই সর্বদা মুখিয়ে থাকে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া সরকারের পতন ঘটানোর চেষ্টায়। যুদ্ধাপরাধীদের সাজা হওয়ায় এই ইমরান নিয়াজির নেতৃত্বেই পাকিস্তানি পার্লামেন্ট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাস করে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নির্লজ্জভাবে নাক গলিয়ে আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করেছিল। অথচ ডা. জাফরুল্লাহ ভাই সে দেশকেই ক্ষমা করে দিতে বলছেন, ক্ষমা না চাইলেও তিনি বলেছেন, পাকিস্তান লজ্জায় ক্ষমা চাইবে না। আসলে তা নয়। ক্ষমা চাইলে তাদের অপরাধ স্বীকার হয়ে যায় বিধায় তা তারা করছে না। তারা এখনো মানতে নারাজ যে, ’৭১ সালে তারা ব্যাপক গণহত্যা, গণধর্ষণ করেছে। পাকিস্তান যে এখনো বিভিন্ন দেশে জঙ্গিদের অর্থ দিচ্ছে তার প্রমাণ ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যানশিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্স (আইএফএটি) নামক আন্তর্জাতিক সংস্থা পাকিস্তানকে তালিকাভুক্ত করেছে। পাকিস্তানের অর্থনীতি আজ দেউলিয়াত্বের কাছাকাছি। ইমরান খান নিজ দেশকে মর্টগেজ দিয়ে সৌদি থেকে ঋণ নিয়েছে।  ১০০ বছর আগে নামিবিয়ায় গণহত্যা চালানোর জন্য সম্প্রতি জার্মানি ক্ষমা চেয়েছে। পাকিস্তানকেও গণহত্যা ও নারী ধর্ষণের জন্য বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আপিল বিভাগ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা