শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১ আপডেট:

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ভাই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ভাই

তাঁর সঙ্গে রাজনীতিতে দ্বিমত থাকা সত্ত্বেও ডা. জাফরুল্লাহ ভাইকে সব সময়ই শ্রদ্ধার চোখে দেখে থাকি। কারণ একাধিক। প্রথমত, তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি মূলত মুক্তিযুদ্ধে একটি ভিন্নধারা প্রবর্তন করেছিলেন রণাঙ্গনে ফিল্ড হাসপাতাল প্রথা শুরু করে। দ্বিতীয়ত, তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে দরিদ্র জনতার চিকিৎসা করে যাচ্ছেন।

তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৭১ সালের এপ্রিলে উত্তর লন্ডনের শোল্ডার্স গ্রিন এলাকায়। প্রয়াত মিসেস ইসমাইলের বাড়িতে। লন্ডনে সেদিন যাঁরা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের সবারই কাছে তিনি খালা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। বিলেতে মুক্তিসংগ্রামে যে তাঁর বিরাট অবদান ছিল তা দেশের মানুষ জানেন না, জানার কথাও নয়। তিনি প্রতিদিনই বিলেতে মুক্তিসংগ্রামরত অনেককেই বুদ্ধি-পরামর্শই শুধু দিতেন না, তাদের পেট ভরে খাইয়ে দিতেন। ভারত বিভাগের আগে তিনি স্বরাজ আন্দোলনে ছিলেন বলে তাঁর ছিল প্রচুর অভিজ্ঞতা।

তাঁর প্রয়াত স্বামী ইসমাইল সাহেব কর্ণফুলী কাগজকলের একমাত্র বাঙালি পরিচালক হিসেবে বহু বিত্তশালী হলেও তাঁরা মনেপ্রাণে ছিলেন সমাজতন্ত্রের ধারক। অত্যন্ত প্রগতিশীল। তাঁর বড় মেয়ে রুনি সুলতানা বাংলাদেশ আন্দোলনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত ছিলেন। রুনি আপা আজ দুরারোগ্য ক্যান্সারের রোগী।

ইসমাইল খালার পরামর্শ নিতে যাঁরা আসতেন তাঁদের মধ্যে ছিলেন প্রয়াত আবেদ ভাই (পরে স্যার ফজলে হাসান আবেদ) যিনি ইসমাইল খালাকে মা বলে ডাকতেন। মেরিয়েটা প্রকোপে, লুলু বিলকিস বানু, তাঁর কন্যাদ্বয়, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ড. এনামুল হক, জাকারিয়া চৌধুরীসহ আরও বহুজন।

সে সময় ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মধ্যে যে রাজনৈতিক চেতনা দেখতাম, আজ কিন্তু তিনি বেশ দূরে চলে গিয়েছেন। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের একনিষ্ঠ সাধক, ছিলেন কট্টর পাকিস্তানবিদ্বেষী, পাকিস্তানকে দেখতেন চরম ঘৃণার চোখে।

প্রকৃতির নিয়মেই মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বহু ক্ষেত্রে তার চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন হয়। এ কথাটি আংশিক সত্য। এমনকি চীনে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের জনক মাও সে তুংও শেষ বয়সে কনফুসিয়াসের সাধকে পরিণত হয়েছিলেন। ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম প্রবক্তা মানবেন্দ্র নারায়ণ রায়ও পরে দল পরিবর্তন করেছিলেন। যে ভূপেন হাজারিকা ‘মানুষ মানুষের জন্য’ গান লিখে ও গেয়ে শুধু ভারতবর্ষের নয়, সারা বিশ্বের প্রগতিপ্রেমী মানুষের মনে বিশেষ আসন গেড়ে ছিলেন, জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তিনিও পুরোপুরি উল্টে গিয়েছিলেন। তবে এমনও মানুষ ছিলেন যারা তাঁদের মতবাদ আজীবন ধরে রেখেছেন, যাঁদের মধ্যে ভারতীয় কমিউনিস্ট দলের অন্যতম পুরোধা কমরেড মুজফ্ফর আহ্মদের নাম উল্লেখযোগ্য। তিনি কখনো মত পাল্টাননি, মত পাল্টাননি জ্যোতি বসু, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যসহ আরও অনেকে।

জাফরুল্লাহ ভাইয়ের যতটা না বয়স হয়েছে, তার চেয়েও তিনি বেশি ভেঙে পড়েছেন দুটি বিকল কিডনির কারণে, যে কথা তিনি মাঝেমধ্যে স্বীকার করেন। বঙ্গবন্ধুও ডা. জাফরুল্লাহকে স্নেহ করতেন। তাঁকে প্রদান করেছিলেন বিরাট এলাকাজুড়ে জমি, যে জমিতে তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিলেন। তাঁর প্রথম যে কাজ আমার মতো লাখো মানুষকে অবাক করেছিল, তা ছিল কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী সাকা চৌধুরীর পক্ষে সাফাই গাওয়া। বংশানুক্রমে যুদ্ধাপরাধী সাকার বিচারকালে ডা. জাফরুল্লাহ ট্রাইব্যুনালেও গিয়েছিলেন সাকার পক্ষে কথা বলার জন্য। পরবর্তীতে তিনি সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ সম্পর্কে কিছু অসত্য কথা বলে পরে আবার তা স্বীকার করে অনুশোচনাও করেছিলেন এবং ভুলের জন্য তাঁর স্বাস্থ্যকে দায়ী করেছিলেন। বছর দেড়েক আগে এক দৃশ্যমান উদ্ভট কথা বলে তিনি সবাইকে অবাক করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, পাকিস্তানি কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করতে যে দুজন ব্যক্তি কার্যকর ভূমিকা রেখেছিলেন তাঁদের মধ্যে একজন নাকি স্যার ফজলে হাসান আবেদ। অথচ ১৯৭১ সালে আবেদ ভাই স্যার আবেদ হওয়া দূরের কথা, এমনকি ব্র্যাকও প্রতিষ্ঠা করেননি, তখন তিনি ছিলেন একজন নগণ্য যুবক। অতিসম্প্রতি ডা. জাফরুল্লাহ যে কথা বলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সবাইকে হতভম্ব করেছেন তা হলো এই যে, পাকিস্তান ক্ষমা না চাইলেও সে দেশকে আমাদের ক্ষমা করতে হবে। ’৭১-এর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার মুখে এ কথা প্রমাণ করছে তাঁর কিডনি বৈকল্য আসলেই তাঁর চিন্তা-চেতনাকেও বিক্ষত করেছে।

নির্লজ্জ দেশ পাকিস্তান বাংলাদেশে শুধু গণহত্যা, গণধর্ষণ, ধ্বংসযজ্ঞ করেই ক্ষান্ত হয়নি, পরবর্তীকালে ক্ষমা চাওয়ার দাবিকেও বারবার প্রত্যাখ্যান করে প্রমাণ করতে চাইছে তারা ’৭১-এ কোনো অপরাধ তো দূরের কথা, অন্যায়ও করেনি। যে কথা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ বারবার বলে বেড়াচ্ছে। পাকিস্তান আন্তর্জাতিক আইন মোতাবেক আমাদের পাওনা টাকা পরিশোধ করেনি, বিহারিদের ফেরত নেয়নি, বাংলাদেশে তারা যে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে তার ক্ষতিপূরণ দেয়নি। ১৯৭৪ সালে ভুট্টো বাংলাদেশে এলে বঙ্গবন্ধু এসব প্রশ্ন তুললে ভুট্টো নির্লজ্জের মতো জবাব দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ২৫ বছর দেশ শাসন করেছে পাকিস্তানপ্রেমীরা। তাদের সময় এসব দাবি তোলার প্রশ্নই আসেনি। কিন্তু পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় এলে জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন তুলেছিলেন।

ক্ষমা চাওয়া তো দূরের কথা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ এখনো অনবরত চেষ্টা করে যাচ্ছে বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার। মুক্তিযুদ্ধের সরকার উৎখাত করে তাদের প্রিয় জামায়াত-বিএনপির সরকার প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করার। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় যে পাকিস্তান জড়িত ছিল তা বলারই অপেক্ষা রাখে না। প্রথমত, অবিস্ফোরিত গ্রেনেডের গায়ে পাকিস্তান অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির ছাপ ছিল। দ্বিতীয়ত, গ্রেনেড আক্রমণে দুজন পাকিস্তানি ছিল, আদালত যাদের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে। ২০০০ সালের নির্বাচনের আগে পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই যে বিএনপি-জামায়াতকে প্রচুর অর্থ দিয়েছিল নির্বাচনে খরচের জন্য, সে কথা খোদ আইএসআই-প্রধানই প্রকাশ্যে বলেছেন পাকিস্তানি আদালতে। বলেছেন, পাকিস্তানের স্বার্থেই এ টাকা দিতে হয়েছে। ২০১৫ সালে এক পাকিস্তানি কূটনীতিক আমাদের দেশে কর্মরত জঙ্গিদের অর্থায়ন করছে মর্মে এক জঙ্গি আদালতে উল্লেখ করার পর উক্ত কূটনীতিককে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়ন করা হয়েছে। ২০১৬ সালে মাজহার নামক আর এক পাকিস্তানি কূটনীতিক জঙ্গিদের দেওয়া অর্থের রসিদসহ হাতেনাতে ধরা পড়লে বনানী থানায় তাকে বেশ কয়েক ঘণ্টা আটক রাখার পর পাকিস্তান হাইকমিশন কূটনৈতিক সুবিধার দাবি তুলে ছাড়িয়ে নেয়। পরে তাকেও বাংলাদেশ থেকে বিতাড়ন করা হয়। ২০১৩ সালে র‌্যাব সদস্যরা উত্তরায় একদল জঙ্গি আটক করে। তাদের মধ্যে ঢাকার পিআইএর এক কর্মকর্তা ছিল। যে কি না আসলে ছিল আইএসআই কর্মকর্তা। অথচ ছদ্মবেশে পিআইএতে কর্মরত ছিল। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে পাকিস্তানের হাইকমিশনার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট ভাষায় বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তান যে গণহত্যা, নির্যাতন করেছে তার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা করা যায় না, পাকিস্তানের কর্মকান্ড যে ক্ষত সৃষ্টি করেছে তা কোনো দিন মোচন হবে না। একই ধরনের কথা আমাদের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও বলেছেন। এর পরই পাকিস্তানের চতুর হাইকমিশনার এক নতুন ফরমুলা নিয়ে হাজির হন। উনি বুঝতে চেষ্টা করলেন যে, ১৯৭৪ সালে বাংলা-ভারত-পাকিস্তান যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি করেছে, তাতে নাকি পাকিস্তানকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানি দূতের এই কথা যে কতখানি ভিত্তিহীন তা চুক্তিটি পড়লেই বোঝা যায়। চুক্তিতে বঙ্গবন্ধুর কথা উল্লেখ করে যা বলা হয়েছে তা হলো এই যে, বঙ্গবন্ধু বিষয়টি মূলত জনগণের হাতে ছেড়ে দিয়েছেন। তা ছাড়া সম্পদের হিস্সা ফেরত দেওয়া হবে না এমন কিছুই ছিল না চুক্তিতে। ’৭১-এ যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের উত্তরসূরিরা, যেসব নারী নির্যাতিত হয়েছেন তারা, তাদের উত্তরসূরিরা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কোনো মানুষই পাকিস্তানকে ক্ষমা করবেন না।

গত ২৬ মার্চ আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আশা করা হচ্ছিল, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান নিয়াজি আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন। কিন্তু সবাইকে অবাক করে ইমরান খান ক্ষমা চাওয়ার এক যোগ্য সুযোগ হাতছাড়া করে ক্ষমা তো চাইলেনই না বরং বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিব এবং বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বলে আখ্যায়িত করেন। ইমরান  সাহেব বঙ্গবন্ধু শব্দটি উচ্চারণ করেননি, অথচ এ শব্দটি এখন তার নামের অংশ, যেমন ‘আতাতুর্ক’ শব্দটি আধুনিক তুরস্কের জনক মোস্তফা কামালের নামের অংশ, ‘মহাত্মা’ শব্দটি করমচাঁদ গান্ধীর নামের অংশ। দ্বিতীয়ত, তিনি বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক বলে অভিহিত না করে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি হিসেবে বর্ণনা করে বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের অনীহার কথাই প্রমাণ করেছেন, কেননা বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন। আসলে তারা এখনো পরাজয়ের গ্লানি মানতে পারছে না আর তাই সর্বদা মুখিয়ে থাকে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া সরকারের পতন ঘটানোর চেষ্টায়। যুদ্ধাপরাধীদের সাজা হওয়ায় এই ইমরান নিয়াজির নেতৃত্বেই পাকিস্তানি পার্লামেন্ট বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাস করে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নির্লজ্জভাবে নাক গলিয়ে আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করেছিল। অথচ ডা. জাফরুল্লাহ ভাই সে দেশকেই ক্ষমা করে দিতে বলছেন, ক্ষমা না চাইলেও তিনি বলেছেন, পাকিস্তান লজ্জায় ক্ষমা চাইবে না। আসলে তা নয়। ক্ষমা চাইলে তাদের অপরাধ স্বীকার হয়ে যায় বিধায় তা তারা করছে না। তারা এখনো মানতে নারাজ যে, ’৭১ সালে তারা ব্যাপক গণহত্যা, গণধর্ষণ করেছে। পাকিস্তান যে এখনো বিভিন্ন দেশে জঙ্গিদের অর্থ দিচ্ছে তার প্রমাণ ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যানশিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্স (আইএফএটি) নামক আন্তর্জাতিক সংস্থা পাকিস্তানকে তালিকাভুক্ত করেছে। পাকিস্তানের অর্থনীতি আজ দেউলিয়াত্বের কাছাকাছি। ইমরান খান নিজ দেশকে মর্টগেজ দিয়ে সৌদি থেকে ঋণ নিয়েছে।  ১০০ বছর আগে নামিবিয়ায় গণহত্যা চালানোর জন্য সম্প্রতি জার্মানি ক্ষমা চেয়েছে। পাকিস্তানকেও গণহত্যা ও নারী ধর্ষণের জন্য বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আপিল বিভাগ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন

২৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ: সেলিম রহমান
এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ: সেলিম রহমান

৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’
‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাম্বার ওয়ান হতে চান মিরাজ
নাম্বার ওয়ান হতে চান মিরাজ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা
বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা

৫৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বক্স অফিসে কত আয় করল অজয়ের ‘রেইড টু’?
বক্স অফিসে কত আয় করল অজয়ের ‘রেইড টু’?

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত
দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে সারা দেশে ছাত্রদলের কর্মসূচি
সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে সারা দেশে ছাত্রদলের কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত
কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল কাস্টমসে চলছে কর্মবিরতি
বেনাপোল কাস্টমসে চলছে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১
গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন
অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল
ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস সহনীয়
আজ ঢাকার বাতাস সহনীয়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে
মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে

নগর জীবন

ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা
ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে