শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১

নির্বাচন বয়কট মানে দলের বিলুপ্তি

মেজর (অব.) আখতার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন বয়কট মানে দলের বিলুপ্তি

রাজনীতি ও দাবা খেলা সমার্থক। দাবা খেলায় যেমন চাল ভুল দিলে রাজা মাত হয়ে যেতে পারে তেমনি রাজনীতিতেও ভুল চালে কুপোকাত হওয়ার সম্ভাবনা একই রকম। দাবা খেলায় ভুল হোক সঠিক হোক, চালের পর চাল দিতেই হবে। চুপ করে থাকার বা চাল না দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। দাবায় চাল দিতে না পারাই হার মেনে নেওয়া। তেমনি রাজনীতিতেও। রাজনীতিতে চুপ করে বসে থাকার কোনো সুযোগ নেই। ছোট বা সহায়ক রাজনৈতিক দল সুযোগের জন্য চুপ করে থাকতে বা অপেক্ষা করতে পারে।  কিন্তু বড় রাজনৈতিক দল যারা রাষ্ট্রের ক্ষমতা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার জন্য রাজনীতি করে তাদের চুপ করে থাকা বা সুযোগের অপেক্ষা করা অমার্জনীয় অপরাধ। কারণ এই চুপ থাকা বা অপেক্ষা করার জন্য তাদের হয়তো রাজনীতি থেকে ছিটকে পড়ার বা বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প থাকে না। পৃথিবীর রাজনীতির ইতিহাসে দেশে দেশে এর অনেক প্রমাণ আছে। আবার এর বিপরীতেও প্রমাণ আছে যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজনৈতিক দল তাদের অব্যাহত চেষ্টা এবং সার্বক্ষণিক রাজনৈতিক মাঠে বিচরণের কারণে সময় ও সুযোগ মতো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। যেমন ভারতের বিজেপি বা মমতার তৃণমূল কংগ্রেস।

জামায়াতে ইসলামী নিজেদের মতো করে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে এবং সুযোগ ও সুবিধা পেলে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জনের সুফল কারও সঙ্গে অবশ্যই ভাগাভাগি করবে না যদি না তাদের অসময়ের সাথী হয়। একইভাবে হেফাজতে ইসলাম সরকারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ও কার্যক্রম অব্যাহতভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। তারাও বিজয়ী হতে পারলে নিশ্চয় ডেকে সবাইকে নিয়ে ক্ষমতা ভাগ বাটোয়ারা করবে না যদি না তাদের আন্দোলন-সংগ্রামে শরিক থাকে।

আমাদের বিএনপি একটি বিশাল রাজনৈতিক দল। নির্দ্বিধায় বলা যায় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল। শতকরা ৫৫ ভাগ মানুষের সমর্থন রয়েছে আমাদের প্রতি কিন্তু আমরা জনগণের পাশে দাঁড়াতে পারছি না, জনগণকে আমাদের পাশে দাঁড় করাতে ব্যর্থ হচ্ছি। আমাদের রাজনীতি এখন সাংগঠনিক কার্যক্রম আর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি নিয়ে ঘুরপাক খাচ্ছে!!! জনগণের সমস্যা নিয়ে আমাদের কোনো কর্মসূচি নেই। সরকারের জনস্বার্থবিরোধী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে নেই কোনো জোরালো প্রতিবাদ! করোনা মহামারী নিয়ে আমাদের নেই কোনো কার্যক্রম!! করোনার প্রতিষেধক টিকা নিয়ে আমরা লক্ষণীয়ভাবে নীরব!! আমরা শুধু স্কাইপিতে আলাপ-আলোচনা নিয়ে ব্যস্ত!! ভাবখানা হলো স্কাইপি দিয়েই আমরা সরকারকে উড়িয়ে দেব!!! কিন্তু ক্রমান্বয়ে আমরা নিজেরাই যে উবে যাচ্ছি সে হুঁশও আমাদের নেই! দেশমাতার চিকিৎসার জন্য বেহুদা দেনদরবার করে উনাকে সরকারের কৃপার পাত্র বানিয়ে ফেলেছি!! বিদেশে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা তো হলোই না, এখন সবাই প্রস্তুতি নিয়ে বসে আছি খোদা না করুন উনি মারা গেলে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ জানাজায় শরিক হয়ে অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে গিনেস বুকে নাম লেখাব!!! ওই জানাজায় পুলিশ পথে বাধা দেবে না, সরকারের অনুমতিও পাওয়া যাবে, কাজেই আমরা দলেবলে সবাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বা সংসদের দক্ষিণ প্লাজা বা অন্য কোনো ময়দান কানায় কানায় ভরে ফেলব!! সেদিন সারা ঢাকা জনসমুদ্রে পরিণত করে সেলফি আর ছবিতে সব সামাজিক মাধ্যম মাত করে ফেলব!! বিশ্ববাসী দেখবে খালেদা জিয়ার জনাজায় কত্ত মানুষ!!!!

আমরা তো অনেকেই মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি এ সরকার অতিশিগগিরই ক্ষমতা থেকে বিদায় নেবে এবং তারেক রহমান তখন ক্ষমতায় আসীন হবেন। কাজেই আমরা যদি এখন তারেক রহমানের সামনে ইয়েস লিডার ইয়েস লিডার না করি তাহলে তারেক রহমান ক্ষমতায় এসে আমার পাছায় লাথি দিয়ে ক্ষমতার ভাগ থেকে খেদিয়ে দেবেন!!! আমাদের ভাবখানা হলো তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে আমি তো মন্ত্রী, প্রতি বা উপমন্ত্রী হবই এবং তা হতে না পারলেও যে কোনো পদ তো পাবই, তা ছাড়া দল ক্ষমতায় থাকা মানে আমিও ক্ষমতায়!!! কি মজার স্বপ্ন। তাই এখন বুঝে হোক আর না বুঝে হোক ছোট-বড় প্রায় সব নেতার মুখেই এক বুলি- এ সরকার বেশিদিন ক্ষমতায় নেই আর তারেক রহমান চলে এলেন বলে। এই হলো আমাদের সারা দিনের ভাবনা। একে অন্যের সঙ্গে দেখা হলেই একযোগে উভয়ের প্রশ্ন- ভাই, খবর কী? কিছু খবর পাইলেন? ঘটনা তো বেশি ভালো ঠেকছে না। লন্ডনে যোগাযোগ আছে তো। আরে ভাই! ওই তো ওইদিন লিডারের সঙ্গে স্কাইপিতে কথা বলেছি। হ্যাঁ আমিও বলেছি, বলে দিয়েছি আর বেশি দেরি নেই। হেফাজত তো ফেলেই দিয়েছিল, খালি বিএনপি নামল না বলে, ইত্যাদি ইত্যাদি। এই হলো আমাদের সারা দিনরাতের জল্পনা-কল্পনা। এর সঙ্গে আছে কিছু ফাপর দালাল যারা সারা দিন লন্ডনের কথা বলে টুপাইস কামিয়ে নিচ্ছে!!! আফটার অল, শেখ হাসিনার পতনের পরই তো তারেক রহমান দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন। কাজেই উনাকে আমরা সবকিছু জানিয়ে রাখছি এবং আগামী নমিনেশন তো আমাদের কথামতোই হবে বলে দালালরা তারেক রহমানকে বিক্রি করে বেড়াচ্ছে!!!

এ কথাগুলো খুবই মুখরোচক। যারা বলে বেড়ায় তাদের ক্ষতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ তারা নেতার আগাম ইতিবাচক অবস্থার স্তুতি গেয়ে বেড়াচ্ছে। এও এক ধরনের রাজনৈতিক প্রপাগান্ডা। নেতাকে মাঠে উপস্থিত রাখা এবং নেতার পক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়ে নেতার গুণগান গাওয়া। এটাই বাস্তব। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমাদের মতো কিছু বাস্তববাদী রাজনৈতিক কর্মী নিয়ে। আমরা এ অবাস্তব মুখরোচক কথা বলে কারও স্তুতি গাইতে গিয়ে নেতাকে জনসমক্ষে ছোট করতে পারি না। কারণ আমরা মনে করি- ১. নির্বাচন ছাড়া শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ২. আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতন হলে সামরিক বাহিনী আসবে এবং তাদের বেসামরিক প্রশাসন ও পুলিশ পূর্ণ সহযোগিতা করবে। ৩. আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতন হলেও চীন, ভারত, জাপান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং খোদ জাতিসংঘ সামরিক সরকারের পক্ষে থাকবে তাদের কায়েমি স্বার্থ রক্ষার জন্য। ৪. শেখ হাসিনা এযাবৎকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে শক্তিশালী প্রধানমন্ত্রী যাঁকে আন্দোলন করে শিগগিরই পতন করানোর মতো কোনো রাজনৈতিক শক্তি আপাতত বাংলাদেশে নেই। ৫. সবচেয়ে চরম সত্য হলো, বিএনপির একশ্রেণির নেতা-কর্মী ছাড়া দেশি ও বিদেশি কারও কাছে তারেক রহমানের গ্রহণযোগ্যতা নেই। কারণ তারা মনে করেন দেশমাতা খালেদা জিয়া ও বিএনপির বর্তমান হালের জন্য তারেক রহমান মূলত দায়ী। তার পরও সবাই তারেক রহমানকে মন্দের ভালো হিসেবে মেনে নিচ্ছেন কারণ এ মুহুর্তে দেশমাতা খালেদা জিয়ার পক্ষে দলের হাল ধরা যেমন সম্ভব নয় তেমনি তারেক রহমানেরও কোনো বিকল্প নেই। ৬. এটি চরম সত্য যে শেখ হাসিনার পতন ছাড়া বিএনপির কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তাই বিএনপিকে তার আগের অবস্থানে ফিরে আসতে হলে জেল-জুলুম, নির্যাতন, গুম, খুন সবকিছু মোকাবিলা করে মাঠে থাকতে হবে। আমাদের মতো কয়েক হাজার নেতাকে বছরের বছর জেলে থাকতে হবে। তাহলেই আমাদের পক্ষে জনমত তৈরি হবে, সরকারের ভিত দুর্বল হবে, প্রশাসন ও পুলিশ তাদের স্ব স্ব অবস্থান পাল্টাতে বাধ্য হবে, বিশ্বজনমত পরিবর্তিত হবে, জাতিসংঘ তার অবস্থান পরিবর্তন করতে বাধ্য হবে, চীন, ভারত, জাপান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের নীতি ও অবস্থান থেকে সরে আসতে বাধ্য হবে। এটাই বাস্তবতা, যার নাম রাজনীতি। রাজনীতি কোনো ট্রেড ইউনিয়ন নয় যে দাবি-দাওয়া পূরণের আন্দোলন করে দাবি আদায় করতে হবে। রাজনীতি হলো সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নেওয়া যাতে জনগণ বিকল্প খুঁজে নিতে পারে। ৭. সরকারের বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্টি করতে হলে সরকারের প্রতিটি কাজের বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরতে হবে যাতে জনগণ মনমতো মতবাদ বা কার্যক্রম পছন্দ করে নিতে পারে। কোনো সরকারই তার বিরুদ্ধে কথা বলতে কাউকে দেবে না কিন্তু বিরোধী দল তার নিজের শক্তি ও ত্যাগের বিনিময়ে সরকারের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে যাতে বিরোধী দলের পক্ষে জনমত তৈরি হয়। ৮. সংসদের বিরোধী দল ছাড়া সরকার অন্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে চাপে রাখে কিন্তু সংসদীয় বিরোধী দল সরকারকে চাপে রাখে। অথচ দুর্ভাগ্যবশত আমরা সংসদীয় রাজনীতি কাকে বলে বুঝতে পারিনি এবং ক্ষমতায় থেকে সংসদকে কার্যকর করতে দিইনি। যার খেসারত আমাদের তিলে তিলে দিতে হচ্ছে। ৯. আমরা সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব কখনই বুঝিনি। রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা আর সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা বা গ্রহণযোগ্যতা যে এক নয় তা কখনই আমরা বুঝতে চাই না। আমাদের মোটা দাগে ধারণা হলো

দল মনোনয়ন দিলেই হবে। দলের মার্কাই পাস করিয়ে নিয়ে আসবে কিন্তু এ ধারণা সঠিক নয়। ১০. আমরা সংসদীয় দলের গুরুত্বও সঠিকভাবে অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছি। আমরা ভুলে যাই যে রাজনৈতিক দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী হয় না। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে হয় যার জন্য প্রার্থী যাচাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ১১. নির্বাচনে প্রচুর টাকা লাগে তবে নির্বাচনের প্রার্থীর কাছ থেকে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাচনের তহবিল সংগ্রহ মারাত্মক ভুল যা কখনই করা উচিত নয়। মনোনয়নের জন্য প্রার্থীর কাছ থেকে তহবিল সংগ্রহের খবর নির্বাচনী এলাকায় প্রচন্ড নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব হয় না এবং জনগণ ভোট দিতে অনাগ্রহী হয়ে ওঠে। ১২. সংসদীয় রাজনীতির অভিজ্ঞতা হলো রাজনৈতিক পদবিধারীদের নির্বাচনে মনোনয়ন দিলে দল দুর্বল হয় এবং নির্বাচনে ইপ্সিত ফল পাওয়া দুষ্কর হয়। এমনকি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও দলের সভাপতি, সহসভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের কাউকে মনোনয়ন না দেওয়াই উত্তম। নির্বাচিত পদের মেয়াদ বিভিন্ন কারণে পরিবর্তনশীল কিন্তু দলের নিবেদিত নেতাদের পদ দীর্ঘমেয়াদি হতে হবে কারণ ঘনঘন পরিবর্তন দলকে দুর্বল করে দেয় এবং দলের নেতাদের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়। ১৩. একটি ছোট্ট পদক্ষেপ বা অ্যাকশন রাজনীতিতে অনেক বড় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে আরও অনেক মেজর ছিলেন, অনেক অফিসার ছিলেন, ছিল কয়েকটি ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন। কিন্তু শুরুর জন্য এক মেজর জিয়ার ডাক আজকে ইতিহাস হয়ে আছে। ১৪. রাজনীতিতে অপেক্ষা বলে কোনো কিছু নেই। পরিবর্তন আনতে চাইলে অব্যাহত বা লাগাতার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপের বিকল্প নিয়ে মাঠে ময়দানে রাজপথে থাকতে হবে তাহলেই ধীরে ধীরে জনগণ মিছিল বড় করে দেবে। ১৫. রাজনীতিতে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করতে চাইলে সব নির্বাচন মোকাবিলা করতে হবে যাতে আমাদের প্রতি জনমত তৈরি হয়। যদি নির্বাচনেই না যাই তাহলে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হবে কীভাবে তা গুরুত্বের সঙ্গে সবার ভাবা উচিত।

পরিশেষে বলতে চাই, জনগণের বিপদ বা সমস্যার মধ্যে যে রাজনৈতিক দল নিজেদের নিরাপত্তার কথা ভেবে নিরাপদে ঘরে বসে থাকে সেই রাজনৈতিক দল কায়েমি স্বার্থবাদী দল হিসেবে চিহ্নিত হয়, ফলে তাদের পক্ষে জনগণ কখনই বেরিয়ে আসে না। গুম, খুন, জেল-জুলুম ও নির্যাতন সহ্য করে যে রাজনৈতিক দল সামনে এগিয়ে যেতে এবং মাঠে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে ভবিষ্যৎ তাদের জন্যই অপেক্ষা করছে। তাই রাজনীতিতে টিকে থাকতে ও জনগণের অধিকার আদায়ে ঝুঁকি নিয়ে সামনে এগোতেই হবে। দলের কর্মসূচি বাস্তবায়নে যে নেতা-কর্মীরা ভয় পান, মামলা-হামলার ভয়ে নিরাপত্তা খোঁজেন, গুম-খুন হলে পরিবার আহাজারি করে বেড়ায়, কঠিন হলেও ওই নেতা-কর্মীদের দলের পদ-পদবি থেকে বাদ দিয়ে যারা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করতে পারবে তাদের নিয়ে দল করতে হবে। তাহলেই জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলন ও সংগ্রাম করার সাহসী রাজনৈতিক দল গঠন করা সম্ভব হবে। আর তা যদি না পারা যায় তাহলে দলকে সংসদীয় রাজনীতির জন্য প্রস্তুত করতে হবে যেখানে নির্বাচনে জয়ী হতে পারে এমন প্রার্থীদের প্রাধান্য দিয়ে দলের ভিত মজবুত করতে হবে। দলকে সব সময় সব নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত রাখতে হবে।

বর্তমান সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটানোর সবচেয়ে সহজ পথ হলো একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। বর্তমানে যেমন সর্বশ্রেষ্ঠ ও পরম পরাক্রমশালী প্রধানমন্ত্রী তেমনি তাঁর সরকার জনগণের কাছে অপ্রিয়। কাজেই নির্বাচনের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে যে বর্তমান সরকার সবচেয়ে অজনপ্রিয়। তাই সংসদীয় নির্বাচনের জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি এবং যে কোনো সংসদীয় আসনের নির্বাচনে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার থেকে নিয়ে দেশের সব ধরনের নির্বাচনে অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এফবিসিসিআই বা সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন অর্থাৎ নির্বাচিত বডিতে স্থানীয় মার্কা নিয়ে অংশগ্রহণ করতে হবে। কারণ জনগণের অধিকার আদায়ের রাজনীতি করতে হলে কোনো অবস্থাতেই নির্বাচন বয়কট করা যাবে না।  নির্বাচন বয়কট মানেই হলো স্বেচ্ছায় নিজেদের বিলুপ্তি ডেকে আনা।  অতএব সাধু সাবধান!

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা