শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১

নির্বাচন বয়কট মানে দলের বিলুপ্তি

মেজর (অব.) আখতার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন বয়কট মানে দলের বিলুপ্তি

রাজনীতি ও দাবা খেলা সমার্থক। দাবা খেলায় যেমন চাল ভুল দিলে রাজা মাত হয়ে যেতে পারে তেমনি রাজনীতিতেও ভুল চালে কুপোকাত হওয়ার সম্ভাবনা একই রকম। দাবা খেলায় ভুল হোক সঠিক হোক, চালের পর চাল দিতেই হবে। চুপ করে থাকার বা চাল না দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। দাবায় চাল দিতে না পারাই হার মেনে নেওয়া। তেমনি রাজনীতিতেও। রাজনীতিতে চুপ করে বসে থাকার কোনো সুযোগ নেই। ছোট বা সহায়ক রাজনৈতিক দল সুযোগের জন্য চুপ করে থাকতে বা অপেক্ষা করতে পারে।  কিন্তু বড় রাজনৈতিক দল যারা রাষ্ট্রের ক্ষমতা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার জন্য রাজনীতি করে তাদের চুপ করে থাকা বা সুযোগের অপেক্ষা করা অমার্জনীয় অপরাধ। কারণ এই চুপ থাকা বা অপেক্ষা করার জন্য তাদের হয়তো রাজনীতি থেকে ছিটকে পড়ার বা বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প থাকে না। পৃথিবীর রাজনীতির ইতিহাসে দেশে দেশে এর অনেক প্রমাণ আছে। আবার এর বিপরীতেও প্রমাণ আছে যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজনৈতিক দল তাদের অব্যাহত চেষ্টা এবং সার্বক্ষণিক রাজনৈতিক মাঠে বিচরণের কারণে সময় ও সুযোগ মতো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। যেমন ভারতের বিজেপি বা মমতার তৃণমূল কংগ্রেস।

জামায়াতে ইসলামী নিজেদের মতো করে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে এবং সুযোগ ও সুবিধা পেলে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জনের সুফল কারও সঙ্গে অবশ্যই ভাগাভাগি করবে না যদি না তাদের অসময়ের সাথী হয়। একইভাবে হেফাজতে ইসলাম সরকারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ও কার্যক্রম অব্যাহতভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। তারাও বিজয়ী হতে পারলে নিশ্চয় ডেকে সবাইকে নিয়ে ক্ষমতা ভাগ বাটোয়ারা করবে না যদি না তাদের আন্দোলন-সংগ্রামে শরিক থাকে।

আমাদের বিএনপি একটি বিশাল রাজনৈতিক দল। নির্দ্বিধায় বলা যায় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল। শতকরা ৫৫ ভাগ মানুষের সমর্থন রয়েছে আমাদের প্রতি কিন্তু আমরা জনগণের পাশে দাঁড়াতে পারছি না, জনগণকে আমাদের পাশে দাঁড় করাতে ব্যর্থ হচ্ছি। আমাদের রাজনীতি এখন সাংগঠনিক কার্যক্রম আর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি নিয়ে ঘুরপাক খাচ্ছে!!! জনগণের সমস্যা নিয়ে আমাদের কোনো কর্মসূচি নেই। সরকারের জনস্বার্থবিরোধী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে নেই কোনো জোরালো প্রতিবাদ! করোনা মহামারী নিয়ে আমাদের নেই কোনো কার্যক্রম!! করোনার প্রতিষেধক টিকা নিয়ে আমরা লক্ষণীয়ভাবে নীরব!! আমরা শুধু স্কাইপিতে আলাপ-আলোচনা নিয়ে ব্যস্ত!! ভাবখানা হলো স্কাইপি দিয়েই আমরা সরকারকে উড়িয়ে দেব!!! কিন্তু ক্রমান্বয়ে আমরা নিজেরাই যে উবে যাচ্ছি সে হুঁশও আমাদের নেই! দেশমাতার চিকিৎসার জন্য বেহুদা দেনদরবার করে উনাকে সরকারের কৃপার পাত্র বানিয়ে ফেলেছি!! বিদেশে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা তো হলোই না, এখন সবাই প্রস্তুতি নিয়ে বসে আছি খোদা না করুন উনি মারা গেলে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ জানাজায় শরিক হয়ে অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে গিনেস বুকে নাম লেখাব!!! ওই জানাজায় পুলিশ পথে বাধা দেবে না, সরকারের অনুমতিও পাওয়া যাবে, কাজেই আমরা দলেবলে সবাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বা সংসদের দক্ষিণ প্লাজা বা অন্য কোনো ময়দান কানায় কানায় ভরে ফেলব!! সেদিন সারা ঢাকা জনসমুদ্রে পরিণত করে সেলফি আর ছবিতে সব সামাজিক মাধ্যম মাত করে ফেলব!! বিশ্ববাসী দেখবে খালেদা জিয়ার জনাজায় কত্ত মানুষ!!!!

আমরা তো অনেকেই মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি এ সরকার অতিশিগগিরই ক্ষমতা থেকে বিদায় নেবে এবং তারেক রহমান তখন ক্ষমতায় আসীন হবেন। কাজেই আমরা যদি এখন তারেক রহমানের সামনে ইয়েস লিডার ইয়েস লিডার না করি তাহলে তারেক রহমান ক্ষমতায় এসে আমার পাছায় লাথি দিয়ে ক্ষমতার ভাগ থেকে খেদিয়ে দেবেন!!! আমাদের ভাবখানা হলো তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে আমি তো মন্ত্রী, প্রতি বা উপমন্ত্রী হবই এবং তা হতে না পারলেও যে কোনো পদ তো পাবই, তা ছাড়া দল ক্ষমতায় থাকা মানে আমিও ক্ষমতায়!!! কি মজার স্বপ্ন। তাই এখন বুঝে হোক আর না বুঝে হোক ছোট-বড় প্রায় সব নেতার মুখেই এক বুলি- এ সরকার বেশিদিন ক্ষমতায় নেই আর তারেক রহমান চলে এলেন বলে। এই হলো আমাদের সারা দিনের ভাবনা। একে অন্যের সঙ্গে দেখা হলেই একযোগে উভয়ের প্রশ্ন- ভাই, খবর কী? কিছু খবর পাইলেন? ঘটনা তো বেশি ভালো ঠেকছে না। লন্ডনে যোগাযোগ আছে তো। আরে ভাই! ওই তো ওইদিন লিডারের সঙ্গে স্কাইপিতে কথা বলেছি। হ্যাঁ আমিও বলেছি, বলে দিয়েছি আর বেশি দেরি নেই। হেফাজত তো ফেলেই দিয়েছিল, খালি বিএনপি নামল না বলে, ইত্যাদি ইত্যাদি। এই হলো আমাদের সারা দিনরাতের জল্পনা-কল্পনা। এর সঙ্গে আছে কিছু ফাপর দালাল যারা সারা দিন লন্ডনের কথা বলে টুপাইস কামিয়ে নিচ্ছে!!! আফটার অল, শেখ হাসিনার পতনের পরই তো তারেক রহমান দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন। কাজেই উনাকে আমরা সবকিছু জানিয়ে রাখছি এবং আগামী নমিনেশন তো আমাদের কথামতোই হবে বলে দালালরা তারেক রহমানকে বিক্রি করে বেড়াচ্ছে!!!

এ কথাগুলো খুবই মুখরোচক। যারা বলে বেড়ায় তাদের ক্ষতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ তারা নেতার আগাম ইতিবাচক অবস্থার স্তুতি গেয়ে বেড়াচ্ছে। এও এক ধরনের রাজনৈতিক প্রপাগান্ডা। নেতাকে মাঠে উপস্থিত রাখা এবং নেতার পক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়ে নেতার গুণগান গাওয়া। এটাই বাস্তব। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমাদের মতো কিছু বাস্তববাদী রাজনৈতিক কর্মী নিয়ে। আমরা এ অবাস্তব মুখরোচক কথা বলে কারও স্তুতি গাইতে গিয়ে নেতাকে জনসমক্ষে ছোট করতে পারি না। কারণ আমরা মনে করি- ১. নির্বাচন ছাড়া শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ২. আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতন হলে সামরিক বাহিনী আসবে এবং তাদের বেসামরিক প্রশাসন ও পুলিশ পূর্ণ সহযোগিতা করবে। ৩. আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতন হলেও চীন, ভারত, জাপান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং খোদ জাতিসংঘ সামরিক সরকারের পক্ষে থাকবে তাদের কায়েমি স্বার্থ রক্ষার জন্য। ৪. শেখ হাসিনা এযাবৎকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে শক্তিশালী প্রধানমন্ত্রী যাঁকে আন্দোলন করে শিগগিরই পতন করানোর মতো কোনো রাজনৈতিক শক্তি আপাতত বাংলাদেশে নেই। ৫. সবচেয়ে চরম সত্য হলো, বিএনপির একশ্রেণির নেতা-কর্মী ছাড়া দেশি ও বিদেশি কারও কাছে তারেক রহমানের গ্রহণযোগ্যতা নেই। কারণ তারা মনে করেন দেশমাতা খালেদা জিয়া ও বিএনপির বর্তমান হালের জন্য তারেক রহমান মূলত দায়ী। তার পরও সবাই তারেক রহমানকে মন্দের ভালো হিসেবে মেনে নিচ্ছেন কারণ এ মুহুর্তে দেশমাতা খালেদা জিয়ার পক্ষে দলের হাল ধরা যেমন সম্ভব নয় তেমনি তারেক রহমানেরও কোনো বিকল্প নেই। ৬. এটি চরম সত্য যে শেখ হাসিনার পতন ছাড়া বিএনপির কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তাই বিএনপিকে তার আগের অবস্থানে ফিরে আসতে হলে জেল-জুলুম, নির্যাতন, গুম, খুন সবকিছু মোকাবিলা করে মাঠে থাকতে হবে। আমাদের মতো কয়েক হাজার নেতাকে বছরের বছর জেলে থাকতে হবে। তাহলেই আমাদের পক্ষে জনমত তৈরি হবে, সরকারের ভিত দুর্বল হবে, প্রশাসন ও পুলিশ তাদের স্ব স্ব অবস্থান পাল্টাতে বাধ্য হবে, বিশ্বজনমত পরিবর্তিত হবে, জাতিসংঘ তার অবস্থান পরিবর্তন করতে বাধ্য হবে, চীন, ভারত, জাপান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের নীতি ও অবস্থান থেকে সরে আসতে বাধ্য হবে। এটাই বাস্তবতা, যার নাম রাজনীতি। রাজনীতি কোনো ট্রেড ইউনিয়ন নয় যে দাবি-দাওয়া পূরণের আন্দোলন করে দাবি আদায় করতে হবে। রাজনীতি হলো সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নেওয়া যাতে জনগণ বিকল্প খুঁজে নিতে পারে। ৭. সরকারের বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্টি করতে হলে সরকারের প্রতিটি কাজের বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরতে হবে যাতে জনগণ মনমতো মতবাদ বা কার্যক্রম পছন্দ করে নিতে পারে। কোনো সরকারই তার বিরুদ্ধে কথা বলতে কাউকে দেবে না কিন্তু বিরোধী দল তার নিজের শক্তি ও ত্যাগের বিনিময়ে সরকারের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে যাতে বিরোধী দলের পক্ষে জনমত তৈরি হয়। ৮. সংসদের বিরোধী দল ছাড়া সরকার অন্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে চাপে রাখে কিন্তু সংসদীয় বিরোধী দল সরকারকে চাপে রাখে। অথচ দুর্ভাগ্যবশত আমরা সংসদীয় রাজনীতি কাকে বলে বুঝতে পারিনি এবং ক্ষমতায় থেকে সংসদকে কার্যকর করতে দিইনি। যার খেসারত আমাদের তিলে তিলে দিতে হচ্ছে। ৯. আমরা সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব কখনই বুঝিনি। রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা আর সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা বা গ্রহণযোগ্যতা যে এক নয় তা কখনই আমরা বুঝতে চাই না। আমাদের মোটা দাগে ধারণা হলো

দল মনোনয়ন দিলেই হবে। দলের মার্কাই পাস করিয়ে নিয়ে আসবে কিন্তু এ ধারণা সঠিক নয়। ১০. আমরা সংসদীয় দলের গুরুত্বও সঠিকভাবে অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছি। আমরা ভুলে যাই যে রাজনৈতিক দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী হয় না। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে হয় যার জন্য প্রার্থী যাচাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ১১. নির্বাচনে প্রচুর টাকা লাগে তবে নির্বাচনের প্রার্থীর কাছ থেকে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাচনের তহবিল সংগ্রহ মারাত্মক ভুল যা কখনই করা উচিত নয়। মনোনয়নের জন্য প্রার্থীর কাছ থেকে তহবিল সংগ্রহের খবর নির্বাচনী এলাকায় প্রচন্ড নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব হয় না এবং জনগণ ভোট দিতে অনাগ্রহী হয়ে ওঠে। ১২. সংসদীয় রাজনীতির অভিজ্ঞতা হলো রাজনৈতিক পদবিধারীদের নির্বাচনে মনোনয়ন দিলে দল দুর্বল হয় এবং নির্বাচনে ইপ্সিত ফল পাওয়া দুষ্কর হয়। এমনকি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও দলের সভাপতি, সহসভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের কাউকে মনোনয়ন না দেওয়াই উত্তম। নির্বাচিত পদের মেয়াদ বিভিন্ন কারণে পরিবর্তনশীল কিন্তু দলের নিবেদিত নেতাদের পদ দীর্ঘমেয়াদি হতে হবে কারণ ঘনঘন পরিবর্তন দলকে দুর্বল করে দেয় এবং দলের নেতাদের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়। ১৩. একটি ছোট্ট পদক্ষেপ বা অ্যাকশন রাজনীতিতে অনেক বড় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে আরও অনেক মেজর ছিলেন, অনেক অফিসার ছিলেন, ছিল কয়েকটি ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন। কিন্তু শুরুর জন্য এক মেজর জিয়ার ডাক আজকে ইতিহাস হয়ে আছে। ১৪. রাজনীতিতে অপেক্ষা বলে কোনো কিছু নেই। পরিবর্তন আনতে চাইলে অব্যাহত বা লাগাতার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপের বিকল্প নিয়ে মাঠে ময়দানে রাজপথে থাকতে হবে তাহলেই ধীরে ধীরে জনগণ মিছিল বড় করে দেবে। ১৫. রাজনীতিতে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করতে চাইলে সব নির্বাচন মোকাবিলা করতে হবে যাতে আমাদের প্রতি জনমত তৈরি হয়। যদি নির্বাচনেই না যাই তাহলে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হবে কীভাবে তা গুরুত্বের সঙ্গে সবার ভাবা উচিত।

পরিশেষে বলতে চাই, জনগণের বিপদ বা সমস্যার মধ্যে যে রাজনৈতিক দল নিজেদের নিরাপত্তার কথা ভেবে নিরাপদে ঘরে বসে থাকে সেই রাজনৈতিক দল কায়েমি স্বার্থবাদী দল হিসেবে চিহ্নিত হয়, ফলে তাদের পক্ষে জনগণ কখনই বেরিয়ে আসে না। গুম, খুন, জেল-জুলুম ও নির্যাতন সহ্য করে যে রাজনৈতিক দল সামনে এগিয়ে যেতে এবং মাঠে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে ভবিষ্যৎ তাদের জন্যই অপেক্ষা করছে। তাই রাজনীতিতে টিকে থাকতে ও জনগণের অধিকার আদায়ে ঝুঁকি নিয়ে সামনে এগোতেই হবে। দলের কর্মসূচি বাস্তবায়নে যে নেতা-কর্মীরা ভয় পান, মামলা-হামলার ভয়ে নিরাপত্তা খোঁজেন, গুম-খুন হলে পরিবার আহাজারি করে বেড়ায়, কঠিন হলেও ওই নেতা-কর্মীদের দলের পদ-পদবি থেকে বাদ দিয়ে যারা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করতে পারবে তাদের নিয়ে দল করতে হবে। তাহলেই জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলন ও সংগ্রাম করার সাহসী রাজনৈতিক দল গঠন করা সম্ভব হবে। আর তা যদি না পারা যায় তাহলে দলকে সংসদীয় রাজনীতির জন্য প্রস্তুত করতে হবে যেখানে নির্বাচনে জয়ী হতে পারে এমন প্রার্থীদের প্রাধান্য দিয়ে দলের ভিত মজবুত করতে হবে। দলকে সব সময় সব নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত রাখতে হবে।

বর্তমান সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটানোর সবচেয়ে সহজ পথ হলো একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। বর্তমানে যেমন সর্বশ্রেষ্ঠ ও পরম পরাক্রমশালী প্রধানমন্ত্রী তেমনি তাঁর সরকার জনগণের কাছে অপ্রিয়। কাজেই নির্বাচনের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে যে বর্তমান সরকার সবচেয়ে অজনপ্রিয়। তাই সংসদীয় নির্বাচনের জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি এবং যে কোনো সংসদীয় আসনের নির্বাচনে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার থেকে নিয়ে দেশের সব ধরনের নির্বাচনে অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এফবিসিসিআই বা সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন অর্থাৎ নির্বাচিত বডিতে স্থানীয় মার্কা নিয়ে অংশগ্রহণ করতে হবে। কারণ জনগণের অধিকার আদায়ের রাজনীতি করতে হলে কোনো অবস্থাতেই নির্বাচন বয়কট করা যাবে না।  নির্বাচন বয়কট মানেই হলো স্বেচ্ছায় নিজেদের বিলুপ্তি ডেকে আনা।  অতএব সাধু সাবধান!

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
সর্বশেষ খবর
শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও
ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়
হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট
বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ
কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি
ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু
ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার
বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা তৃতীয়বার আয়ের শীর্ষে রোনালদো, পিছিয়েছেন মেসি
টানা তৃতীয়বার আয়ের শীর্ষে রোনালদো, পিছিয়েছেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে ‘আলফা মেল’ বলে কটুক্তি করে কটাক্ষের মুখে কঙ্গনা
ট্রাম্পকে ‘আলফা মেল’ বলে কটুক্তি করে কটাক্ষের মুখে কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ চিপ নিয়ে আসছে ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’
বিশেষ চিপ নিয়ে আসছে ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পিকনিকের ট্রলার ডুবে নিখোঁজ যুবক
পিকনিকের ট্রলার ডুবে নিখোঁজ যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি
হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৈয়দপুরে আগুনে পুড়ল ২১ বসতঘর
সৈয়দপুরে আগুনে পুড়ল ২১ বসতঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
টুঙ্গিপাড়ায় নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের নতুন টেস্ট অধিনায়ক রোস্টন চেজ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের নতুন টেস্ট অধিনায়ক রোস্টন চেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের ফ্যান মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
ঘরের ফ্যান মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা
একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা
৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক
করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত
রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ
মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ

মাঠে ময়দানে