শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১

নির্বাচন বয়কট মানে দলের বিলুপ্তি

মেজর (অব.) আখতার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন বয়কট মানে দলের বিলুপ্তি

রাজনীতি ও দাবা খেলা সমার্থক। দাবা খেলায় যেমন চাল ভুল দিলে রাজা মাত হয়ে যেতে পারে তেমনি রাজনীতিতেও ভুল চালে কুপোকাত হওয়ার সম্ভাবনা একই রকম। দাবা খেলায় ভুল হোক সঠিক হোক, চালের পর চাল দিতেই হবে। চুপ করে থাকার বা চাল না দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। দাবায় চাল দিতে না পারাই হার মেনে নেওয়া। তেমনি রাজনীতিতেও। রাজনীতিতে চুপ করে বসে থাকার কোনো সুযোগ নেই। ছোট বা সহায়ক রাজনৈতিক দল সুযোগের জন্য চুপ করে থাকতে বা অপেক্ষা করতে পারে।  কিন্তু বড় রাজনৈতিক দল যারা রাষ্ট্রের ক্ষমতা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার জন্য রাজনীতি করে তাদের চুপ করে থাকা বা সুযোগের অপেক্ষা করা অমার্জনীয় অপরাধ। কারণ এই চুপ থাকা বা অপেক্ষা করার জন্য তাদের হয়তো রাজনীতি থেকে ছিটকে পড়ার বা বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প থাকে না। পৃথিবীর রাজনীতির ইতিহাসে দেশে দেশে এর অনেক প্রমাণ আছে। আবার এর বিপরীতেও প্রমাণ আছে যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজনৈতিক দল তাদের অব্যাহত চেষ্টা এবং সার্বক্ষণিক রাজনৈতিক মাঠে বিচরণের কারণে সময় ও সুযোগ মতো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। যেমন ভারতের বিজেপি বা মমতার তৃণমূল কংগ্রেস।

জামায়াতে ইসলামী নিজেদের মতো করে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে এবং সুযোগ ও সুবিধা পেলে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জনের সুফল কারও সঙ্গে অবশ্যই ভাগাভাগি করবে না যদি না তাদের অসময়ের সাথী হয়। একইভাবে হেফাজতে ইসলাম সরকারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ও কার্যক্রম অব্যাহতভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। তারাও বিজয়ী হতে পারলে নিশ্চয় ডেকে সবাইকে নিয়ে ক্ষমতা ভাগ বাটোয়ারা করবে না যদি না তাদের আন্দোলন-সংগ্রামে শরিক থাকে।

আমাদের বিএনপি একটি বিশাল রাজনৈতিক দল। নির্দ্বিধায় বলা যায় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল। শতকরা ৫৫ ভাগ মানুষের সমর্থন রয়েছে আমাদের প্রতি কিন্তু আমরা জনগণের পাশে দাঁড়াতে পারছি না, জনগণকে আমাদের পাশে দাঁড় করাতে ব্যর্থ হচ্ছি। আমাদের রাজনীতি এখন সাংগঠনিক কার্যক্রম আর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি নিয়ে ঘুরপাক খাচ্ছে!!! জনগণের সমস্যা নিয়ে আমাদের কোনো কর্মসূচি নেই। সরকারের জনস্বার্থবিরোধী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে নেই কোনো জোরালো প্রতিবাদ! করোনা মহামারী নিয়ে আমাদের নেই কোনো কার্যক্রম!! করোনার প্রতিষেধক টিকা নিয়ে আমরা লক্ষণীয়ভাবে নীরব!! আমরা শুধু স্কাইপিতে আলাপ-আলোচনা নিয়ে ব্যস্ত!! ভাবখানা হলো স্কাইপি দিয়েই আমরা সরকারকে উড়িয়ে দেব!!! কিন্তু ক্রমান্বয়ে আমরা নিজেরাই যে উবে যাচ্ছি সে হুঁশও আমাদের নেই! দেশমাতার চিকিৎসার জন্য বেহুদা দেনদরবার করে উনাকে সরকারের কৃপার পাত্র বানিয়ে ফেলেছি!! বিদেশে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা তো হলোই না, এখন সবাই প্রস্তুতি নিয়ে বসে আছি খোদা না করুন উনি মারা গেলে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ জানাজায় শরিক হয়ে অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে গিনেস বুকে নাম লেখাব!!! ওই জানাজায় পুলিশ পথে বাধা দেবে না, সরকারের অনুমতিও পাওয়া যাবে, কাজেই আমরা দলেবলে সবাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বা সংসদের দক্ষিণ প্লাজা বা অন্য কোনো ময়দান কানায় কানায় ভরে ফেলব!! সেদিন সারা ঢাকা জনসমুদ্রে পরিণত করে সেলফি আর ছবিতে সব সামাজিক মাধ্যম মাত করে ফেলব!! বিশ্ববাসী দেখবে খালেদা জিয়ার জনাজায় কত্ত মানুষ!!!!

আমরা তো অনেকেই মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি এ সরকার অতিশিগগিরই ক্ষমতা থেকে বিদায় নেবে এবং তারেক রহমান তখন ক্ষমতায় আসীন হবেন। কাজেই আমরা যদি এখন তারেক রহমানের সামনে ইয়েস লিডার ইয়েস লিডার না করি তাহলে তারেক রহমান ক্ষমতায় এসে আমার পাছায় লাথি দিয়ে ক্ষমতার ভাগ থেকে খেদিয়ে দেবেন!!! আমাদের ভাবখানা হলো তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে আমি তো মন্ত্রী, প্রতি বা উপমন্ত্রী হবই এবং তা হতে না পারলেও যে কোনো পদ তো পাবই, তা ছাড়া দল ক্ষমতায় থাকা মানে আমিও ক্ষমতায়!!! কি মজার স্বপ্ন। তাই এখন বুঝে হোক আর না বুঝে হোক ছোট-বড় প্রায় সব নেতার মুখেই এক বুলি- এ সরকার বেশিদিন ক্ষমতায় নেই আর তারেক রহমান চলে এলেন বলে। এই হলো আমাদের সারা দিনের ভাবনা। একে অন্যের সঙ্গে দেখা হলেই একযোগে উভয়ের প্রশ্ন- ভাই, খবর কী? কিছু খবর পাইলেন? ঘটনা তো বেশি ভালো ঠেকছে না। লন্ডনে যোগাযোগ আছে তো। আরে ভাই! ওই তো ওইদিন লিডারের সঙ্গে স্কাইপিতে কথা বলেছি। হ্যাঁ আমিও বলেছি, বলে দিয়েছি আর বেশি দেরি নেই। হেফাজত তো ফেলেই দিয়েছিল, খালি বিএনপি নামল না বলে, ইত্যাদি ইত্যাদি। এই হলো আমাদের সারা দিনরাতের জল্পনা-কল্পনা। এর সঙ্গে আছে কিছু ফাপর দালাল যারা সারা দিন লন্ডনের কথা বলে টুপাইস কামিয়ে নিচ্ছে!!! আফটার অল, শেখ হাসিনার পতনের পরই তো তারেক রহমান দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন। কাজেই উনাকে আমরা সবকিছু জানিয়ে রাখছি এবং আগামী নমিনেশন তো আমাদের কথামতোই হবে বলে দালালরা তারেক রহমানকে বিক্রি করে বেড়াচ্ছে!!!

এ কথাগুলো খুবই মুখরোচক। যারা বলে বেড়ায় তাদের ক্ষতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ তারা নেতার আগাম ইতিবাচক অবস্থার স্তুতি গেয়ে বেড়াচ্ছে। এও এক ধরনের রাজনৈতিক প্রপাগান্ডা। নেতাকে মাঠে উপস্থিত রাখা এবং নেতার পক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়ে নেতার গুণগান গাওয়া। এটাই বাস্তব। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমাদের মতো কিছু বাস্তববাদী রাজনৈতিক কর্মী নিয়ে। আমরা এ অবাস্তব মুখরোচক কথা বলে কারও স্তুতি গাইতে গিয়ে নেতাকে জনসমক্ষে ছোট করতে পারি না। কারণ আমরা মনে করি- ১. নির্বাচন ছাড়া শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ২. আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতন হলে সামরিক বাহিনী আসবে এবং তাদের বেসামরিক প্রশাসন ও পুলিশ পূর্ণ সহযোগিতা করবে। ৩. আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতন হলেও চীন, ভারত, জাপান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং খোদ জাতিসংঘ সামরিক সরকারের পক্ষে থাকবে তাদের কায়েমি স্বার্থ রক্ষার জন্য। ৪. শেখ হাসিনা এযাবৎকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে শক্তিশালী প্রধানমন্ত্রী যাঁকে আন্দোলন করে শিগগিরই পতন করানোর মতো কোনো রাজনৈতিক শক্তি আপাতত বাংলাদেশে নেই। ৫. সবচেয়ে চরম সত্য হলো, বিএনপির একশ্রেণির নেতা-কর্মী ছাড়া দেশি ও বিদেশি কারও কাছে তারেক রহমানের গ্রহণযোগ্যতা নেই। কারণ তারা মনে করেন দেশমাতা খালেদা জিয়া ও বিএনপির বর্তমান হালের জন্য তারেক রহমান মূলত দায়ী। তার পরও সবাই তারেক রহমানকে মন্দের ভালো হিসেবে মেনে নিচ্ছেন কারণ এ মুহুর্তে দেশমাতা খালেদা জিয়ার পক্ষে দলের হাল ধরা যেমন সম্ভব নয় তেমনি তারেক রহমানেরও কোনো বিকল্প নেই। ৬. এটি চরম সত্য যে শেখ হাসিনার পতন ছাড়া বিএনপির কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তাই বিএনপিকে তার আগের অবস্থানে ফিরে আসতে হলে জেল-জুলুম, নির্যাতন, গুম, খুন সবকিছু মোকাবিলা করে মাঠে থাকতে হবে। আমাদের মতো কয়েক হাজার নেতাকে বছরের বছর জেলে থাকতে হবে। তাহলেই আমাদের পক্ষে জনমত তৈরি হবে, সরকারের ভিত দুর্বল হবে, প্রশাসন ও পুলিশ তাদের স্ব স্ব অবস্থান পাল্টাতে বাধ্য হবে, বিশ্বজনমত পরিবর্তিত হবে, জাতিসংঘ তার অবস্থান পরিবর্তন করতে বাধ্য হবে, চীন, ভারত, জাপান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের নীতি ও অবস্থান থেকে সরে আসতে বাধ্য হবে। এটাই বাস্তবতা, যার নাম রাজনীতি। রাজনীতি কোনো ট্রেড ইউনিয়ন নয় যে দাবি-দাওয়া পূরণের আন্দোলন করে দাবি আদায় করতে হবে। রাজনীতি হলো সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নেওয়া যাতে জনগণ বিকল্প খুঁজে নিতে পারে। ৭. সরকারের বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্টি করতে হলে সরকারের প্রতিটি কাজের বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরতে হবে যাতে জনগণ মনমতো মতবাদ বা কার্যক্রম পছন্দ করে নিতে পারে। কোনো সরকারই তার বিরুদ্ধে কথা বলতে কাউকে দেবে না কিন্তু বিরোধী দল তার নিজের শক্তি ও ত্যাগের বিনিময়ে সরকারের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে যাতে বিরোধী দলের পক্ষে জনমত তৈরি হয়। ৮. সংসদের বিরোধী দল ছাড়া সরকার অন্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে চাপে রাখে কিন্তু সংসদীয় বিরোধী দল সরকারকে চাপে রাখে। অথচ দুর্ভাগ্যবশত আমরা সংসদীয় রাজনীতি কাকে বলে বুঝতে পারিনি এবং ক্ষমতায় থেকে সংসদকে কার্যকর করতে দিইনি। যার খেসারত আমাদের তিলে তিলে দিতে হচ্ছে। ৯. আমরা সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব কখনই বুঝিনি। রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা আর সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা বা গ্রহণযোগ্যতা যে এক নয় তা কখনই আমরা বুঝতে চাই না। আমাদের মোটা দাগে ধারণা হলো

দল মনোনয়ন দিলেই হবে। দলের মার্কাই পাস করিয়ে নিয়ে আসবে কিন্তু এ ধারণা সঠিক নয়। ১০. আমরা সংসদীয় দলের গুরুত্বও সঠিকভাবে অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছি। আমরা ভুলে যাই যে রাজনৈতিক দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী হয় না। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে হয় যার জন্য প্রার্থী যাচাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ১১. নির্বাচনে প্রচুর টাকা লাগে তবে নির্বাচনের প্রার্থীর কাছ থেকে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাচনের তহবিল সংগ্রহ মারাত্মক ভুল যা কখনই করা উচিত নয়। মনোনয়নের জন্য প্রার্থীর কাছ থেকে তহবিল সংগ্রহের খবর নির্বাচনী এলাকায় প্রচন্ড নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব হয় না এবং জনগণ ভোট দিতে অনাগ্রহী হয়ে ওঠে। ১২. সংসদীয় রাজনীতির অভিজ্ঞতা হলো রাজনৈতিক পদবিধারীদের নির্বাচনে মনোনয়ন দিলে দল দুর্বল হয় এবং নির্বাচনে ইপ্সিত ফল পাওয়া দুষ্কর হয়। এমনকি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও দলের সভাপতি, সহসভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের কাউকে মনোনয়ন না দেওয়াই উত্তম। নির্বাচিত পদের মেয়াদ বিভিন্ন কারণে পরিবর্তনশীল কিন্তু দলের নিবেদিত নেতাদের পদ দীর্ঘমেয়াদি হতে হবে কারণ ঘনঘন পরিবর্তন দলকে দুর্বল করে দেয় এবং দলের নেতাদের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়। ১৩. একটি ছোট্ট পদক্ষেপ বা অ্যাকশন রাজনীতিতে অনেক বড় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে আরও অনেক মেজর ছিলেন, অনেক অফিসার ছিলেন, ছিল কয়েকটি ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন। কিন্তু শুরুর জন্য এক মেজর জিয়ার ডাক আজকে ইতিহাস হয়ে আছে। ১৪. রাজনীতিতে অপেক্ষা বলে কোনো কিছু নেই। পরিবর্তন আনতে চাইলে অব্যাহত বা লাগাতার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপের বিকল্প নিয়ে মাঠে ময়দানে রাজপথে থাকতে হবে তাহলেই ধীরে ধীরে জনগণ মিছিল বড় করে দেবে। ১৫. রাজনীতিতে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করতে চাইলে সব নির্বাচন মোকাবিলা করতে হবে যাতে আমাদের প্রতি জনমত তৈরি হয়। যদি নির্বাচনেই না যাই তাহলে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হবে কীভাবে তা গুরুত্বের সঙ্গে সবার ভাবা উচিত।

পরিশেষে বলতে চাই, জনগণের বিপদ বা সমস্যার মধ্যে যে রাজনৈতিক দল নিজেদের নিরাপত্তার কথা ভেবে নিরাপদে ঘরে বসে থাকে সেই রাজনৈতিক দল কায়েমি স্বার্থবাদী দল হিসেবে চিহ্নিত হয়, ফলে তাদের পক্ষে জনগণ কখনই বেরিয়ে আসে না। গুম, খুন, জেল-জুলুম ও নির্যাতন সহ্য করে যে রাজনৈতিক দল সামনে এগিয়ে যেতে এবং মাঠে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে ভবিষ্যৎ তাদের জন্যই অপেক্ষা করছে। তাই রাজনীতিতে টিকে থাকতে ও জনগণের অধিকার আদায়ে ঝুঁকি নিয়ে সামনে এগোতেই হবে। দলের কর্মসূচি বাস্তবায়নে যে নেতা-কর্মীরা ভয় পান, মামলা-হামলার ভয়ে নিরাপত্তা খোঁজেন, গুম-খুন হলে পরিবার আহাজারি করে বেড়ায়, কঠিন হলেও ওই নেতা-কর্মীদের দলের পদ-পদবি থেকে বাদ দিয়ে যারা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করতে পারবে তাদের নিয়ে দল করতে হবে। তাহলেই জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলন ও সংগ্রাম করার সাহসী রাজনৈতিক দল গঠন করা সম্ভব হবে। আর তা যদি না পারা যায় তাহলে দলকে সংসদীয় রাজনীতির জন্য প্রস্তুত করতে হবে যেখানে নির্বাচনে জয়ী হতে পারে এমন প্রার্থীদের প্রাধান্য দিয়ে দলের ভিত মজবুত করতে হবে। দলকে সব সময় সব নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত রাখতে হবে।

বর্তমান সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটানোর সবচেয়ে সহজ পথ হলো একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। বর্তমানে যেমন সর্বশ্রেষ্ঠ ও পরম পরাক্রমশালী প্রধানমন্ত্রী তেমনি তাঁর সরকার জনগণের কাছে অপ্রিয়। কাজেই নির্বাচনের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে যে বর্তমান সরকার সবচেয়ে অজনপ্রিয়। তাই সংসদীয় নির্বাচনের জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি এবং যে কোনো সংসদীয় আসনের নির্বাচনে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার থেকে নিয়ে দেশের সব ধরনের নির্বাচনে অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এফবিসিসিআই বা সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন অর্থাৎ নির্বাচিত বডিতে স্থানীয় মার্কা নিয়ে অংশগ্রহণ করতে হবে। কারণ জনগণের অধিকার আদায়ের রাজনীতি করতে হলে কোনো অবস্থাতেই নির্বাচন বয়কট করা যাবে না।  নির্বাচন বয়কট মানেই হলো স্বেচ্ছায় নিজেদের বিলুপ্তি ডেকে আনা।  অতএব সাধু সাবধান!

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান
গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি
টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬
ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা
এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’
‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন