শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১

নির্বাচন বয়কট মানে দলের বিলুপ্তি

মেজর (অব.) আখতার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন বয়কট মানে দলের বিলুপ্তি

রাজনীতি ও দাবা খেলা সমার্থক। দাবা খেলায় যেমন চাল ভুল দিলে রাজা মাত হয়ে যেতে পারে তেমনি রাজনীতিতেও ভুল চালে কুপোকাত হওয়ার সম্ভাবনা একই রকম। দাবা খেলায় ভুল হোক সঠিক হোক, চালের পর চাল দিতেই হবে। চুপ করে থাকার বা চাল না দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। দাবায় চাল দিতে না পারাই হার মেনে নেওয়া। তেমনি রাজনীতিতেও। রাজনীতিতে চুপ করে বসে থাকার কোনো সুযোগ নেই। ছোট বা সহায়ক রাজনৈতিক দল সুযোগের জন্য চুপ করে থাকতে বা অপেক্ষা করতে পারে।  কিন্তু বড় রাজনৈতিক দল যারা রাষ্ট্রের ক্ষমতা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার জন্য রাজনীতি করে তাদের চুপ করে থাকা বা সুযোগের অপেক্ষা করা অমার্জনীয় অপরাধ। কারণ এই চুপ থাকা বা অপেক্ষা করার জন্য তাদের হয়তো রাজনীতি থেকে ছিটকে পড়ার বা বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প থাকে না। পৃথিবীর রাজনীতির ইতিহাসে দেশে দেশে এর অনেক প্রমাণ আছে। আবার এর বিপরীতেও প্রমাণ আছে যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজনৈতিক দল তাদের অব্যাহত চেষ্টা এবং সার্বক্ষণিক রাজনৈতিক মাঠে বিচরণের কারণে সময় ও সুযোগ মতো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। যেমন ভারতের বিজেপি বা মমতার তৃণমূল কংগ্রেস।

জামায়াতে ইসলামী নিজেদের মতো করে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে এবং সুযোগ ও সুবিধা পেলে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জনের সুফল কারও সঙ্গে অবশ্যই ভাগাভাগি করবে না যদি না তাদের অসময়ের সাথী হয়। একইভাবে হেফাজতে ইসলাম সরকারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ও কার্যক্রম অব্যাহতভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। তারাও বিজয়ী হতে পারলে নিশ্চয় ডেকে সবাইকে নিয়ে ক্ষমতা ভাগ বাটোয়ারা করবে না যদি না তাদের আন্দোলন-সংগ্রামে শরিক থাকে।

আমাদের বিএনপি একটি বিশাল রাজনৈতিক দল। নির্দ্বিধায় বলা যায় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল। শতকরা ৫৫ ভাগ মানুষের সমর্থন রয়েছে আমাদের প্রতি কিন্তু আমরা জনগণের পাশে দাঁড়াতে পারছি না, জনগণকে আমাদের পাশে দাঁড় করাতে ব্যর্থ হচ্ছি। আমাদের রাজনীতি এখন সাংগঠনিক কার্যক্রম আর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি নিয়ে ঘুরপাক খাচ্ছে!!! জনগণের সমস্যা নিয়ে আমাদের কোনো কর্মসূচি নেই। সরকারের জনস্বার্থবিরোধী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে নেই কোনো জোরালো প্রতিবাদ! করোনা মহামারী নিয়ে আমাদের নেই কোনো কার্যক্রম!! করোনার প্রতিষেধক টিকা নিয়ে আমরা লক্ষণীয়ভাবে নীরব!! আমরা শুধু স্কাইপিতে আলাপ-আলোচনা নিয়ে ব্যস্ত!! ভাবখানা হলো স্কাইপি দিয়েই আমরা সরকারকে উড়িয়ে দেব!!! কিন্তু ক্রমান্বয়ে আমরা নিজেরাই যে উবে যাচ্ছি সে হুঁশও আমাদের নেই! দেশমাতার চিকিৎসার জন্য বেহুদা দেনদরবার করে উনাকে সরকারের কৃপার পাত্র বানিয়ে ফেলেছি!! বিদেশে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা তো হলোই না, এখন সবাই প্রস্তুতি নিয়ে বসে আছি খোদা না করুন উনি মারা গেলে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ জানাজায় শরিক হয়ে অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে গিনেস বুকে নাম লেখাব!!! ওই জানাজায় পুলিশ পথে বাধা দেবে না, সরকারের অনুমতিও পাওয়া যাবে, কাজেই আমরা দলেবলে সবাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বা সংসদের দক্ষিণ প্লাজা বা অন্য কোনো ময়দান কানায় কানায় ভরে ফেলব!! সেদিন সারা ঢাকা জনসমুদ্রে পরিণত করে সেলফি আর ছবিতে সব সামাজিক মাধ্যম মাত করে ফেলব!! বিশ্ববাসী দেখবে খালেদা জিয়ার জনাজায় কত্ত মানুষ!!!!

আমরা তো অনেকেই মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি এ সরকার অতিশিগগিরই ক্ষমতা থেকে বিদায় নেবে এবং তারেক রহমান তখন ক্ষমতায় আসীন হবেন। কাজেই আমরা যদি এখন তারেক রহমানের সামনে ইয়েস লিডার ইয়েস লিডার না করি তাহলে তারেক রহমান ক্ষমতায় এসে আমার পাছায় লাথি দিয়ে ক্ষমতার ভাগ থেকে খেদিয়ে দেবেন!!! আমাদের ভাবখানা হলো তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে আমি তো মন্ত্রী, প্রতি বা উপমন্ত্রী হবই এবং তা হতে না পারলেও যে কোনো পদ তো পাবই, তা ছাড়া দল ক্ষমতায় থাকা মানে আমিও ক্ষমতায়!!! কি মজার স্বপ্ন। তাই এখন বুঝে হোক আর না বুঝে হোক ছোট-বড় প্রায় সব নেতার মুখেই এক বুলি- এ সরকার বেশিদিন ক্ষমতায় নেই আর তারেক রহমান চলে এলেন বলে। এই হলো আমাদের সারা দিনের ভাবনা। একে অন্যের সঙ্গে দেখা হলেই একযোগে উভয়ের প্রশ্ন- ভাই, খবর কী? কিছু খবর পাইলেন? ঘটনা তো বেশি ভালো ঠেকছে না। লন্ডনে যোগাযোগ আছে তো। আরে ভাই! ওই তো ওইদিন লিডারের সঙ্গে স্কাইপিতে কথা বলেছি। হ্যাঁ আমিও বলেছি, বলে দিয়েছি আর বেশি দেরি নেই। হেফাজত তো ফেলেই দিয়েছিল, খালি বিএনপি নামল না বলে, ইত্যাদি ইত্যাদি। এই হলো আমাদের সারা দিনরাতের জল্পনা-কল্পনা। এর সঙ্গে আছে কিছু ফাপর দালাল যারা সারা দিন লন্ডনের কথা বলে টুপাইস কামিয়ে নিচ্ছে!!! আফটার অল, শেখ হাসিনার পতনের পরই তো তারেক রহমান দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন। কাজেই উনাকে আমরা সবকিছু জানিয়ে রাখছি এবং আগামী নমিনেশন তো আমাদের কথামতোই হবে বলে দালালরা তারেক রহমানকে বিক্রি করে বেড়াচ্ছে!!!

এ কথাগুলো খুবই মুখরোচক। যারা বলে বেড়ায় তাদের ক্ষতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ তারা নেতার আগাম ইতিবাচক অবস্থার স্তুতি গেয়ে বেড়াচ্ছে। এও এক ধরনের রাজনৈতিক প্রপাগান্ডা। নেতাকে মাঠে উপস্থিত রাখা এবং নেতার পক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়ে নেতার গুণগান গাওয়া। এটাই বাস্তব। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমাদের মতো কিছু বাস্তববাদী রাজনৈতিক কর্মী নিয়ে। আমরা এ অবাস্তব মুখরোচক কথা বলে কারও স্তুতি গাইতে গিয়ে নেতাকে জনসমক্ষে ছোট করতে পারি না। কারণ আমরা মনে করি- ১. নির্বাচন ছাড়া শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ২. আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতন হলে সামরিক বাহিনী আসবে এবং তাদের বেসামরিক প্রশাসন ও পুলিশ পূর্ণ সহযোগিতা করবে। ৩. আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতন হলেও চীন, ভারত, জাপান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং খোদ জাতিসংঘ সামরিক সরকারের পক্ষে থাকবে তাদের কায়েমি স্বার্থ রক্ষার জন্য। ৪. শেখ হাসিনা এযাবৎকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে শক্তিশালী প্রধানমন্ত্রী যাঁকে আন্দোলন করে শিগগিরই পতন করানোর মতো কোনো রাজনৈতিক শক্তি আপাতত বাংলাদেশে নেই। ৫. সবচেয়ে চরম সত্য হলো, বিএনপির একশ্রেণির নেতা-কর্মী ছাড়া দেশি ও বিদেশি কারও কাছে তারেক রহমানের গ্রহণযোগ্যতা নেই। কারণ তারা মনে করেন দেশমাতা খালেদা জিয়া ও বিএনপির বর্তমান হালের জন্য তারেক রহমান মূলত দায়ী। তার পরও সবাই তারেক রহমানকে মন্দের ভালো হিসেবে মেনে নিচ্ছেন কারণ এ মুহুর্তে দেশমাতা খালেদা জিয়ার পক্ষে দলের হাল ধরা যেমন সম্ভব নয় তেমনি তারেক রহমানেরও কোনো বিকল্প নেই। ৬. এটি চরম সত্য যে শেখ হাসিনার পতন ছাড়া বিএনপির কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তাই বিএনপিকে তার আগের অবস্থানে ফিরে আসতে হলে জেল-জুলুম, নির্যাতন, গুম, খুন সবকিছু মোকাবিলা করে মাঠে থাকতে হবে। আমাদের মতো কয়েক হাজার নেতাকে বছরের বছর জেলে থাকতে হবে। তাহলেই আমাদের পক্ষে জনমত তৈরি হবে, সরকারের ভিত দুর্বল হবে, প্রশাসন ও পুলিশ তাদের স্ব স্ব অবস্থান পাল্টাতে বাধ্য হবে, বিশ্বজনমত পরিবর্তিত হবে, জাতিসংঘ তার অবস্থান পরিবর্তন করতে বাধ্য হবে, চীন, ভারত, জাপান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের নীতি ও অবস্থান থেকে সরে আসতে বাধ্য হবে। এটাই বাস্তবতা, যার নাম রাজনীতি। রাজনীতি কোনো ট্রেড ইউনিয়ন নয় যে দাবি-দাওয়া পূরণের আন্দোলন করে দাবি আদায় করতে হবে। রাজনীতি হলো সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নেওয়া যাতে জনগণ বিকল্প খুঁজে নিতে পারে। ৭. সরকারের বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্টি করতে হলে সরকারের প্রতিটি কাজের বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরতে হবে যাতে জনগণ মনমতো মতবাদ বা কার্যক্রম পছন্দ করে নিতে পারে। কোনো সরকারই তার বিরুদ্ধে কথা বলতে কাউকে দেবে না কিন্তু বিরোধী দল তার নিজের শক্তি ও ত্যাগের বিনিময়ে সরকারের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে যাতে বিরোধী দলের পক্ষে জনমত তৈরি হয়। ৮. সংসদের বিরোধী দল ছাড়া সরকার অন্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে চাপে রাখে কিন্তু সংসদীয় বিরোধী দল সরকারকে চাপে রাখে। অথচ দুর্ভাগ্যবশত আমরা সংসদীয় রাজনীতি কাকে বলে বুঝতে পারিনি এবং ক্ষমতায় থেকে সংসদকে কার্যকর করতে দিইনি। যার খেসারত আমাদের তিলে তিলে দিতে হচ্ছে। ৯. আমরা সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব কখনই বুঝিনি। রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা আর সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা বা গ্রহণযোগ্যতা যে এক নয় তা কখনই আমরা বুঝতে চাই না। আমাদের মোটা দাগে ধারণা হলো

দল মনোনয়ন দিলেই হবে। দলের মার্কাই পাস করিয়ে নিয়ে আসবে কিন্তু এ ধারণা সঠিক নয়। ১০. আমরা সংসদীয় দলের গুরুত্বও সঠিকভাবে অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছি। আমরা ভুলে যাই যে রাজনৈতিক দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী হয় না। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে হয় যার জন্য প্রার্থী যাচাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ১১. নির্বাচনে প্রচুর টাকা লাগে তবে নির্বাচনের প্রার্থীর কাছ থেকে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাচনের তহবিল সংগ্রহ মারাত্মক ভুল যা কখনই করা উচিত নয়। মনোনয়নের জন্য প্রার্থীর কাছ থেকে তহবিল সংগ্রহের খবর নির্বাচনী এলাকায় প্রচন্ড নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব হয় না এবং জনগণ ভোট দিতে অনাগ্রহী হয়ে ওঠে। ১২. সংসদীয় রাজনীতির অভিজ্ঞতা হলো রাজনৈতিক পদবিধারীদের নির্বাচনে মনোনয়ন দিলে দল দুর্বল হয় এবং নির্বাচনে ইপ্সিত ফল পাওয়া দুষ্কর হয়। এমনকি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও দলের সভাপতি, সহসভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের কাউকে মনোনয়ন না দেওয়াই উত্তম। নির্বাচিত পদের মেয়াদ বিভিন্ন কারণে পরিবর্তনশীল কিন্তু দলের নিবেদিত নেতাদের পদ দীর্ঘমেয়াদি হতে হবে কারণ ঘনঘন পরিবর্তন দলকে দুর্বল করে দেয় এবং দলের নেতাদের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়। ১৩. একটি ছোট্ট পদক্ষেপ বা অ্যাকশন রাজনীতিতে অনেক বড় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে আরও অনেক মেজর ছিলেন, অনেক অফিসার ছিলেন, ছিল কয়েকটি ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন। কিন্তু শুরুর জন্য এক মেজর জিয়ার ডাক আজকে ইতিহাস হয়ে আছে। ১৪. রাজনীতিতে অপেক্ষা বলে কোনো কিছু নেই। পরিবর্তন আনতে চাইলে অব্যাহত বা লাগাতার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপের বিকল্প নিয়ে মাঠে ময়দানে রাজপথে থাকতে হবে তাহলেই ধীরে ধীরে জনগণ মিছিল বড় করে দেবে। ১৫. রাজনীতিতে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করতে চাইলে সব নির্বাচন মোকাবিলা করতে হবে যাতে আমাদের প্রতি জনমত তৈরি হয়। যদি নির্বাচনেই না যাই তাহলে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হবে কীভাবে তা গুরুত্বের সঙ্গে সবার ভাবা উচিত।

পরিশেষে বলতে চাই, জনগণের বিপদ বা সমস্যার মধ্যে যে রাজনৈতিক দল নিজেদের নিরাপত্তার কথা ভেবে নিরাপদে ঘরে বসে থাকে সেই রাজনৈতিক দল কায়েমি স্বার্থবাদী দল হিসেবে চিহ্নিত হয়, ফলে তাদের পক্ষে জনগণ কখনই বেরিয়ে আসে না। গুম, খুন, জেল-জুলুম ও নির্যাতন সহ্য করে যে রাজনৈতিক দল সামনে এগিয়ে যেতে এবং মাঠে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে ভবিষ্যৎ তাদের জন্যই অপেক্ষা করছে। তাই রাজনীতিতে টিকে থাকতে ও জনগণের অধিকার আদায়ে ঝুঁকি নিয়ে সামনে এগোতেই হবে। দলের কর্মসূচি বাস্তবায়নে যে নেতা-কর্মীরা ভয় পান, মামলা-হামলার ভয়ে নিরাপত্তা খোঁজেন, গুম-খুন হলে পরিবার আহাজারি করে বেড়ায়, কঠিন হলেও ওই নেতা-কর্মীদের দলের পদ-পদবি থেকে বাদ দিয়ে যারা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করতে পারবে তাদের নিয়ে দল করতে হবে। তাহলেই জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলন ও সংগ্রাম করার সাহসী রাজনৈতিক দল গঠন করা সম্ভব হবে। আর তা যদি না পারা যায় তাহলে দলকে সংসদীয় রাজনীতির জন্য প্রস্তুত করতে হবে যেখানে নির্বাচনে জয়ী হতে পারে এমন প্রার্থীদের প্রাধান্য দিয়ে দলের ভিত মজবুত করতে হবে। দলকে সব সময় সব নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত রাখতে হবে।

বর্তমান সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটানোর সবচেয়ে সহজ পথ হলো একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। বর্তমানে যেমন সর্বশ্রেষ্ঠ ও পরম পরাক্রমশালী প্রধানমন্ত্রী তেমনি তাঁর সরকার জনগণের কাছে অপ্রিয়। কাজেই নির্বাচনের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে যে বর্তমান সরকার সবচেয়ে অজনপ্রিয়। তাই সংসদীয় নির্বাচনের জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি এবং যে কোনো সংসদীয় আসনের নির্বাচনে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার থেকে নিয়ে দেশের সব ধরনের নির্বাচনে অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এফবিসিসিআই বা সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন অর্থাৎ নির্বাচিত বডিতে স্থানীয় মার্কা নিয়ে অংশগ্রহণ করতে হবে। কারণ জনগণের অধিকার আদায়ের রাজনীতি করতে হলে কোনো অবস্থাতেই নির্বাচন বয়কট করা যাবে না।  নির্বাচন বয়কট মানেই হলো স্বেচ্ছায় নিজেদের বিলুপ্তি ডেকে আনা।  অতএব সাধু সাবধান!

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা