শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ জুন, ২০২১

সুরে ও উচ্চারণে বিরহী উকিল

মুহম্মদ আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুরে ও উচ্চারণে বিরহী উকিল

‘শোয়াচান পাখি’ মানে শুইয়ে আছেন চান পাখি। অর্থাৎ উকিল মুন্সির স্ত্রী বা ছেলে মারা যাওয়ার পর লাশের পাশে বসে তিনি এ গান রচনা করেছেন বা গেয়েছেন এমন গল্প আমরা শুনেছি প্রখ্যাত বংশীবাদক ও সংগীতশিল্পী প্রয়াত বারী সিদ্দিকীর কাছে। তিনি বিভিন্ন টিভি প্রোগ্রামে, মঞ্চে এসে এসব হাস্যকর কথা বলেছেন। যদিও গানটি অনেক পুরনো। আদৌ গানটি উকিলের কি না সে প্রশ্নও আছে। যাই হোক, বারী সিদ্দিকীর এ ব্যাখ্যা কিছু মানুষের কাছে হাস্যকর মনে হলেও অনেক মানুষের কাছেই জায়গা করে নিয়েছে। একজন সহজ মানুষ বা সাধক যখন একটা শব্দ উচ্চারণ করেন তখন একে এত সহজভাবে নেওয়ার কোনো কারণ নেই। সহজ মানুষকে যে ‘দিব্যজ্ঞানে’ দেখতে হয় ওই কথাটা হয়তো ওই সময় তাঁর মাথায় ছিল না।

ভিতরের মানুষটাকে নিয়ে খেলা করা যার কাজ, ধ্যান, জ্ঞান। তাঁর কাছে ইহজগতে প্রাণের আসা-যাওয়ার চেয়ে এ প্রাণের ভিতরকে জাগ্রত করা বেশি প্রাধান্য পাবে এটাই স্বাভাবিক। সেই ভিতরের মানুষকে সোনার ময়না পাখি, শোয়াচান পাখি এ রকম কত নামেই না উকিল মুন্সিরা ডাকেন, জাগ্রত করার চেষ্টা করেন। না জাগলে তাঁরা অনুশোচনায় ভোগেন। ভোগেন বিচ্ছেদে, বিরহে।

এই যে উকিল মুন্সির একটা গান- ‘ধনু নদীর পশ্চিম পাড়ে/সোনার জালালপুর/সেইখানেতে বসত করে উকিলেরই মনচোর...।’ এটা কি কেবলই উকিলের জাগতিক প্রেমের গল্প? নাকি জীবন ও পরমের রসায়ন। এই জালালপুরকে যদি গ্রাম হিসেবে বিবেচনা করি তাহলে বলা যায়, এই গ্রামের এক মেয়ের সঙ্গে প্রেমে আবদ্ধ হয়ে নানা ঘটনা ও প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে তিনি বিয়ে করেন। কিন্তু উকিল মুন্সির মতো সাধক মানুষের কাছে জালালপুর, ধনু নদ, কেবলই প্রতীকী নাম, ধ্যানের অবলম্বন তথা পরমাত্মার কাছে পৌঁছার উপায়।

সচেতন কিংবা অবচেতনভাবে উকিল মুন্সিকে ভাটি এলাকার মানুষ বিচ্ছেদী শিল্পী হিসেবেই জানেন। লোকমুখে বলা হয় ‘কইলজা ছিঁড়া’ বিচ্ছেদ গানের শিল্পী উকিল মুন্সি। সৃজনে কিংবা ব্যক্তিজীবনে উকিল মুন্সি সেই বিরহে পুড়েছেন। নিজেকে পোড়াতে পোড়াতে হয়তো ভিতরের মানুষকে জাগ্রত করেছেন এবং তিনি নিজে সোনায় পরিণত হয়েছেন। ঘরে, বেতাই বা ধনু নদের পাড়ে, গানের আসরে কিংবা মসজিদে বসে দিনের পর দিন কেঁদেছেন আর গান রচনা করেছেন, গেয়েছেন। সেই গান শুনলে, পাঠ করলে বোঝা যায় উকিল মুন্সির মানসজগৎ। আর সুর শুনলে বোঝা যায় ভাটি মানুষ ও মানুষের জীবন নিয়ে তাঁর কি দারুণ উপলব্ধি। এর জন্য সংগীতবিশারদ হওয়ার প্রয়োজন হয় না। তাঁর সবচেয়ে জনপ্রিয় গান ‘আমার গায়ে যত দুঃখ সয়’ গানের কথা ও সুরে বিচ্ছেদের নজিরবিহীন উপস্থাপন করেছেন। কথাকে যেমন জীবাত্মার সঙ্গে পরমাত্মার বিচ্ছেদের অপূর্ব সৃষ্টি বলা যায়, তেমনি হাওর এলাকার পানিপ্রবাহ ও দুঃখকষ্টে সেখানকার মানুুষের বিশেষ করে নারীদের কান্না এ গানে পাওয়া যায়। এটাই উকিল মুন্সি, এটাই তাঁর নিজস্বতা।

উকিল মুন্সির সঙ্গে মানুষের দ্ধন্ধ ও দূরত্ব কম ছিল। এর কারণ তাঁর বিশ্বাসের সঙ্গে যাপিত জীবনের দূরত্বও ছিল না। অন্যের বিশ্বাসে কখনো তিনি আঘাত করতেন না। বলা যায়, অন্যের বিশ্বাসের ওপর দাঁড়িয়ে তিনি নিজের বিশ্বাসের কথা বলতেন। আর সেই বিশ্বাস-বাণী পরম্পরায় এলাকার সীমানা পেরিয়ে পৌঁছে যেত দেশে ও দেশের বাইরে। মসজিদে ইমামতি এবং বাউল গান একসঙ্গে করার নজির বাংলাদেশে অন্য কোথাও আছে কি না আমার জানা নেই। উকিল মুন্সি তা সম্ভব করে তুলেছিলেন। তিনি মোহনগঞ্জের অন্তত সাতটি মসজিদে ইমামতি করেছেন। বাধা যে আসেনি তা নয়, তবে বাধার চেয়ে মেনে নেওয়ার লোকই ছিল বেশি।

উকিল মুন্সি মানুষের মনে ও মননে কীরকম প্রভাব ফেলেছেন তারও প্রকৃষ্ট উদাহরণ আছে। অনেকে জীবদ্দশায় বলে যেতেন যেন উকিল মুন্সি তাঁর জানাজা নামাজ পড়ান। গোলাম এরশাদুর রহমান তাঁর নেত্রকোনার বাউলগীতির ৭২ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন, ‘... বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি মৃত্যুর পর জানাজা, দোয়ার জন্য উকিল মুন্সিকে ইমাম হিসেবে রাখার জন্য সন্তানদের বলে যেতেন। অনেক ক্ষেত্রে বাউল গানের আসর স্থগিত রেখে জানাজা নামাজে ইমামতি করতে যেতে হয়েছে।’ অথচ আজকের এই দিনে তা কল্পনাই করা যায় না। তাঁর লেখা ‘আষাঢ় মাইস্যা ভাসা পানি রে...’ গানে হাওয়ার এলাকার তথা ভাটি এলাকার রূপ-বৈচিত্র্য ও ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি জীবাত্মা ও পরমাত্মা অর্থাৎ সৃষ্টি ও স্রষ্টার কথা বলেছেন।

উকিল মুন্সির পুরো নাম আবদুল হক আকন্দ। তিনি ১৮৮৫ সালের ১১ জুন জন্মগ্রহণ করেন। পিতা গোলাম রসুল আকন্দ ছিলেন খালিয়াজুরী উপজেলার নূরপুর বোয়ালী গ্রামের একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি। উকিল মুন্সির মামাবাড়ি ধলা চৌধুরী বাড়ি। খালাবাড়ি ইটনা ঠাকুরবাড়ি। এতেই বোঝা যায় তাঁদের পারিবারিক ও সামাজিক অবস্থান। কিন্তু এর কিছুই টানেনি উকিল মুন্সিকে। শৈশবেই তিনি মরম ও পরমের আহ্‌বানে সাড়া দিয়ে বাড়ি ছেড়েছেন। ধর্মীয় শিক্ষা নেওয়ার পাশাপাশি ঘেটু গানে যোগ দেন। বলা যান, ঘেটু গানের মধ্যেই উকিলের গানের জগতে প্রবেশ। একপর্যায়ে হবিগঞ্জের রীচি গ্রামের মোজাফফর আহাম্মদের (রহ.) শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। গজলের সঙ্গে যোগ হয় অন্যান্য গান। সুরে অনুষঙ্গ হয় একতারা। রচিত হয় একের পর এক বিরহী গান। সৃষ্টি হয় মন পাগল করা একেক সুর। ডাক পেলেই যান গানের আসরে। একপর্যায়ে কুলিয়াটি গ্রামের আবদুল জলিলের কাছে বাউল গানের তালিম নেন। পরে বারহাট্টার চন্দ্রপুরের মোফাজ্জল হক চিশতির কাছেও যান। সেখানে নিজেকে সমৃদ্ধ করার চেষ্টা চালান। তত দিনে উকিল মুন্সি বিরহী বাউল হিসেবে নেত্রকোনা তথা ময়মনসিংহে পরিচিতি লাভ করেন। ত্রিশের দশকের শুরুর দিকে বাউল রশিদ উদ্দিনের সঙ্গে উকিল মুন্সির সামনাসামনি সাক্ষাৎ হয়।  বয়সে উকিল রশিদ উদ্দিনসহ নেত্রকোনার পরিচিত অনেক বাউল থেকে অগ্রজ হলেও জ্ঞানপিপাসু উকিল নিজেকে সমৃদ্ধ করার জন্য অনেকের কাছেই দৌড়েছেন।

ব্যক্তিগত জীবনে উকিল একের পর এক স্বজন হারিয়েছেন। মা, বাবা, ভাই, সন্তান ও স্ত্রী হারানো বেদনা তাঁকে পুড়িয়েছে তার চেয়ে বেশি ‘মনচোরের’ বিরহে পুড়েছেন। ১৯৭৮ সালে মতান্তরে ১৯৭৯ সালের ৬ আগস্ট মৃত্যুর আগমুহুর্ত পর্যন্ত তিনি ‘আমার শ্যাম শোক পাখি গো/ধইরা দে ধইরা দে...’ বলে ‘মনচোরের’ সন্ধান করেছেন। বাঙালির মরমি স্থান ভাটি এলাকায় জন্ম নেওয়া এই সাধকের জন্মবার্ষিকীতে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।

লেখক : সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে