শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ জুন, ২০২১

সুরে ও উচ্চারণে বিরহী উকিল

মুহম্মদ আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুরে ও উচ্চারণে বিরহী উকিল

‘শোয়াচান পাখি’ মানে শুইয়ে আছেন চান পাখি। অর্থাৎ উকিল মুন্সির স্ত্রী বা ছেলে মারা যাওয়ার পর লাশের পাশে বসে তিনি এ গান রচনা করেছেন বা গেয়েছেন এমন গল্প আমরা শুনেছি প্রখ্যাত বংশীবাদক ও সংগীতশিল্পী প্রয়াত বারী সিদ্দিকীর কাছে। তিনি বিভিন্ন টিভি প্রোগ্রামে, মঞ্চে এসে এসব হাস্যকর কথা বলেছেন। যদিও গানটি অনেক পুরনো। আদৌ গানটি উকিলের কি না সে প্রশ্নও আছে। যাই হোক, বারী সিদ্দিকীর এ ব্যাখ্যা কিছু মানুষের কাছে হাস্যকর মনে হলেও অনেক মানুষের কাছেই জায়গা করে নিয়েছে। একজন সহজ মানুষ বা সাধক যখন একটা শব্দ উচ্চারণ করেন তখন একে এত সহজভাবে নেওয়ার কোনো কারণ নেই। সহজ মানুষকে যে ‘দিব্যজ্ঞানে’ দেখতে হয় ওই কথাটা হয়তো ওই সময় তাঁর মাথায় ছিল না।

ভিতরের মানুষটাকে নিয়ে খেলা করা যার কাজ, ধ্যান, জ্ঞান। তাঁর কাছে ইহজগতে প্রাণের আসা-যাওয়ার চেয়ে এ প্রাণের ভিতরকে জাগ্রত করা বেশি প্রাধান্য পাবে এটাই স্বাভাবিক। সেই ভিতরের মানুষকে সোনার ময়না পাখি, শোয়াচান পাখি এ রকম কত নামেই না উকিল মুন্সিরা ডাকেন, জাগ্রত করার চেষ্টা করেন। না জাগলে তাঁরা অনুশোচনায় ভোগেন। ভোগেন বিচ্ছেদে, বিরহে।

এই যে উকিল মুন্সির একটা গান- ‘ধনু নদীর পশ্চিম পাড়ে/সোনার জালালপুর/সেইখানেতে বসত করে উকিলেরই মনচোর...।’ এটা কি কেবলই উকিলের জাগতিক প্রেমের গল্প? নাকি জীবন ও পরমের রসায়ন। এই জালালপুরকে যদি গ্রাম হিসেবে বিবেচনা করি তাহলে বলা যায়, এই গ্রামের এক মেয়ের সঙ্গে প্রেমে আবদ্ধ হয়ে নানা ঘটনা ও প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে তিনি বিয়ে করেন। কিন্তু উকিল মুন্সির মতো সাধক মানুষের কাছে জালালপুর, ধনু নদ, কেবলই প্রতীকী নাম, ধ্যানের অবলম্বন তথা পরমাত্মার কাছে পৌঁছার উপায়।

সচেতন কিংবা অবচেতনভাবে উকিল মুন্সিকে ভাটি এলাকার মানুষ বিচ্ছেদী শিল্পী হিসেবেই জানেন। লোকমুখে বলা হয় ‘কইলজা ছিঁড়া’ বিচ্ছেদ গানের শিল্পী উকিল মুন্সি। সৃজনে কিংবা ব্যক্তিজীবনে উকিল মুন্সি সেই বিরহে পুড়েছেন। নিজেকে পোড়াতে পোড়াতে হয়তো ভিতরের মানুষকে জাগ্রত করেছেন এবং তিনি নিজে সোনায় পরিণত হয়েছেন। ঘরে, বেতাই বা ধনু নদের পাড়ে, গানের আসরে কিংবা মসজিদে বসে দিনের পর দিন কেঁদেছেন আর গান রচনা করেছেন, গেয়েছেন। সেই গান শুনলে, পাঠ করলে বোঝা যায় উকিল মুন্সির মানসজগৎ। আর সুর শুনলে বোঝা যায় ভাটি মানুষ ও মানুষের জীবন নিয়ে তাঁর কি দারুণ উপলব্ধি। এর জন্য সংগীতবিশারদ হওয়ার প্রয়োজন হয় না। তাঁর সবচেয়ে জনপ্রিয় গান ‘আমার গায়ে যত দুঃখ সয়’ গানের কথা ও সুরে বিচ্ছেদের নজিরবিহীন উপস্থাপন করেছেন। কথাকে যেমন জীবাত্মার সঙ্গে পরমাত্মার বিচ্ছেদের অপূর্ব সৃষ্টি বলা যায়, তেমনি হাওর এলাকার পানিপ্রবাহ ও দুঃখকষ্টে সেখানকার মানুুষের বিশেষ করে নারীদের কান্না এ গানে পাওয়া যায়। এটাই উকিল মুন্সি, এটাই তাঁর নিজস্বতা।

উকিল মুন্সির সঙ্গে মানুষের দ্ধন্ধ ও দূরত্ব কম ছিল। এর কারণ তাঁর বিশ্বাসের সঙ্গে যাপিত জীবনের দূরত্বও ছিল না। অন্যের বিশ্বাসে কখনো তিনি আঘাত করতেন না। বলা যায়, অন্যের বিশ্বাসের ওপর দাঁড়িয়ে তিনি নিজের বিশ্বাসের কথা বলতেন। আর সেই বিশ্বাস-বাণী পরম্পরায় এলাকার সীমানা পেরিয়ে পৌঁছে যেত দেশে ও দেশের বাইরে। মসজিদে ইমামতি এবং বাউল গান একসঙ্গে করার নজির বাংলাদেশে অন্য কোথাও আছে কি না আমার জানা নেই। উকিল মুন্সি তা সম্ভব করে তুলেছিলেন। তিনি মোহনগঞ্জের অন্তত সাতটি মসজিদে ইমামতি করেছেন। বাধা যে আসেনি তা নয়, তবে বাধার চেয়ে মেনে নেওয়ার লোকই ছিল বেশি।

উকিল মুন্সি মানুষের মনে ও মননে কীরকম প্রভাব ফেলেছেন তারও প্রকৃষ্ট উদাহরণ আছে। অনেকে জীবদ্দশায় বলে যেতেন যেন উকিল মুন্সি তাঁর জানাজা নামাজ পড়ান। গোলাম এরশাদুর রহমান তাঁর নেত্রকোনার বাউলগীতির ৭২ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন, ‘... বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি মৃত্যুর পর জানাজা, দোয়ার জন্য উকিল মুন্সিকে ইমাম হিসেবে রাখার জন্য সন্তানদের বলে যেতেন। অনেক ক্ষেত্রে বাউল গানের আসর স্থগিত রেখে জানাজা নামাজে ইমামতি করতে যেতে হয়েছে।’ অথচ আজকের এই দিনে তা কল্পনাই করা যায় না। তাঁর লেখা ‘আষাঢ় মাইস্যা ভাসা পানি রে...’ গানে হাওয়ার এলাকার তথা ভাটি এলাকার রূপ-বৈচিত্র্য ও ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি জীবাত্মা ও পরমাত্মা অর্থাৎ সৃষ্টি ও স্রষ্টার কথা বলেছেন।

উকিল মুন্সির পুরো নাম আবদুল হক আকন্দ। তিনি ১৮৮৫ সালের ১১ জুন জন্মগ্রহণ করেন। পিতা গোলাম রসুল আকন্দ ছিলেন খালিয়াজুরী উপজেলার নূরপুর বোয়ালী গ্রামের একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি। উকিল মুন্সির মামাবাড়ি ধলা চৌধুরী বাড়ি। খালাবাড়ি ইটনা ঠাকুরবাড়ি। এতেই বোঝা যায় তাঁদের পারিবারিক ও সামাজিক অবস্থান। কিন্তু এর কিছুই টানেনি উকিল মুন্সিকে। শৈশবেই তিনি মরম ও পরমের আহ্‌বানে সাড়া দিয়ে বাড়ি ছেড়েছেন। ধর্মীয় শিক্ষা নেওয়ার পাশাপাশি ঘেটু গানে যোগ দেন। বলা যান, ঘেটু গানের মধ্যেই উকিলের গানের জগতে প্রবেশ। একপর্যায়ে হবিগঞ্জের রীচি গ্রামের মোজাফফর আহাম্মদের (রহ.) শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। গজলের সঙ্গে যোগ হয় অন্যান্য গান। সুরে অনুষঙ্গ হয় একতারা। রচিত হয় একের পর এক বিরহী গান। সৃষ্টি হয় মন পাগল করা একেক সুর। ডাক পেলেই যান গানের আসরে। একপর্যায়ে কুলিয়াটি গ্রামের আবদুল জলিলের কাছে বাউল গানের তালিম নেন। পরে বারহাট্টার চন্দ্রপুরের মোফাজ্জল হক চিশতির কাছেও যান। সেখানে নিজেকে সমৃদ্ধ করার চেষ্টা চালান। তত দিনে উকিল মুন্সি বিরহী বাউল হিসেবে নেত্রকোনা তথা ময়মনসিংহে পরিচিতি লাভ করেন। ত্রিশের দশকের শুরুর দিকে বাউল রশিদ উদ্দিনের সঙ্গে উকিল মুন্সির সামনাসামনি সাক্ষাৎ হয়।  বয়সে উকিল রশিদ উদ্দিনসহ নেত্রকোনার পরিচিত অনেক বাউল থেকে অগ্রজ হলেও জ্ঞানপিপাসু উকিল নিজেকে সমৃদ্ধ করার জন্য অনেকের কাছেই দৌড়েছেন।

ব্যক্তিগত জীবনে উকিল একের পর এক স্বজন হারিয়েছেন। মা, বাবা, ভাই, সন্তান ও স্ত্রী হারানো বেদনা তাঁকে পুড়িয়েছে তার চেয়ে বেশি ‘মনচোরের’ বিরহে পুড়েছেন। ১৯৭৮ সালে মতান্তরে ১৯৭৯ সালের ৬ আগস্ট মৃত্যুর আগমুহুর্ত পর্যন্ত তিনি ‘আমার শ্যাম শোক পাখি গো/ধইরা দে ধইরা দে...’ বলে ‘মনচোরের’ সন্ধান করেছেন। বাঙালির মরমি স্থান ভাটি এলাকায় জন্ম নেওয়া এই সাধকের জন্মবার্ষিকীতে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।

লেখক : সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা