শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ জুন, ২০২১

সুরে ও উচ্চারণে বিরহী উকিল

মুহম্মদ আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুরে ও উচ্চারণে বিরহী উকিল

‘শোয়াচান পাখি’ মানে শুইয়ে আছেন চান পাখি। অর্থাৎ উকিল মুন্সির স্ত্রী বা ছেলে মারা যাওয়ার পর লাশের পাশে বসে তিনি এ গান রচনা করেছেন বা গেয়েছেন এমন গল্প আমরা শুনেছি প্রখ্যাত বংশীবাদক ও সংগীতশিল্পী প্রয়াত বারী সিদ্দিকীর কাছে। তিনি বিভিন্ন টিভি প্রোগ্রামে, মঞ্চে এসে এসব হাস্যকর কথা বলেছেন। যদিও গানটি অনেক পুরনো। আদৌ গানটি উকিলের কি না সে প্রশ্নও আছে। যাই হোক, বারী সিদ্দিকীর এ ব্যাখ্যা কিছু মানুষের কাছে হাস্যকর মনে হলেও অনেক মানুষের কাছেই জায়গা করে নিয়েছে। একজন সহজ মানুষ বা সাধক যখন একটা শব্দ উচ্চারণ করেন তখন একে এত সহজভাবে নেওয়ার কোনো কারণ নেই। সহজ মানুষকে যে ‘দিব্যজ্ঞানে’ দেখতে হয় ওই কথাটা হয়তো ওই সময় তাঁর মাথায় ছিল না।

ভিতরের মানুষটাকে নিয়ে খেলা করা যার কাজ, ধ্যান, জ্ঞান। তাঁর কাছে ইহজগতে প্রাণের আসা-যাওয়ার চেয়ে এ প্রাণের ভিতরকে জাগ্রত করা বেশি প্রাধান্য পাবে এটাই স্বাভাবিক। সেই ভিতরের মানুষকে সোনার ময়না পাখি, শোয়াচান পাখি এ রকম কত নামেই না উকিল মুন্সিরা ডাকেন, জাগ্রত করার চেষ্টা করেন। না জাগলে তাঁরা অনুশোচনায় ভোগেন। ভোগেন বিচ্ছেদে, বিরহে।

এই যে উকিল মুন্সির একটা গান- ‘ধনু নদীর পশ্চিম পাড়ে/সোনার জালালপুর/সেইখানেতে বসত করে উকিলেরই মনচোর...।’ এটা কি কেবলই উকিলের জাগতিক প্রেমের গল্প? নাকি জীবন ও পরমের রসায়ন। এই জালালপুরকে যদি গ্রাম হিসেবে বিবেচনা করি তাহলে বলা যায়, এই গ্রামের এক মেয়ের সঙ্গে প্রেমে আবদ্ধ হয়ে নানা ঘটনা ও প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে তিনি বিয়ে করেন। কিন্তু উকিল মুন্সির মতো সাধক মানুষের কাছে জালালপুর, ধনু নদ, কেবলই প্রতীকী নাম, ধ্যানের অবলম্বন তথা পরমাত্মার কাছে পৌঁছার উপায়।

সচেতন কিংবা অবচেতনভাবে উকিল মুন্সিকে ভাটি এলাকার মানুষ বিচ্ছেদী শিল্পী হিসেবেই জানেন। লোকমুখে বলা হয় ‘কইলজা ছিঁড়া’ বিচ্ছেদ গানের শিল্পী উকিল মুন্সি। সৃজনে কিংবা ব্যক্তিজীবনে উকিল মুন্সি সেই বিরহে পুড়েছেন। নিজেকে পোড়াতে পোড়াতে হয়তো ভিতরের মানুষকে জাগ্রত করেছেন এবং তিনি নিজে সোনায় পরিণত হয়েছেন। ঘরে, বেতাই বা ধনু নদের পাড়ে, গানের আসরে কিংবা মসজিদে বসে দিনের পর দিন কেঁদেছেন আর গান রচনা করেছেন, গেয়েছেন। সেই গান শুনলে, পাঠ করলে বোঝা যায় উকিল মুন্সির মানসজগৎ। আর সুর শুনলে বোঝা যায় ভাটি মানুষ ও মানুষের জীবন নিয়ে তাঁর কি দারুণ উপলব্ধি। এর জন্য সংগীতবিশারদ হওয়ার প্রয়োজন হয় না। তাঁর সবচেয়ে জনপ্রিয় গান ‘আমার গায়ে যত দুঃখ সয়’ গানের কথা ও সুরে বিচ্ছেদের নজিরবিহীন উপস্থাপন করেছেন। কথাকে যেমন জীবাত্মার সঙ্গে পরমাত্মার বিচ্ছেদের অপূর্ব সৃষ্টি বলা যায়, তেমনি হাওর এলাকার পানিপ্রবাহ ও দুঃখকষ্টে সেখানকার মানুুষের বিশেষ করে নারীদের কান্না এ গানে পাওয়া যায়। এটাই উকিল মুন্সি, এটাই তাঁর নিজস্বতা।

উকিল মুন্সির সঙ্গে মানুষের দ্ধন্ধ ও দূরত্ব কম ছিল। এর কারণ তাঁর বিশ্বাসের সঙ্গে যাপিত জীবনের দূরত্বও ছিল না। অন্যের বিশ্বাসে কখনো তিনি আঘাত করতেন না। বলা যায়, অন্যের বিশ্বাসের ওপর দাঁড়িয়ে তিনি নিজের বিশ্বাসের কথা বলতেন। আর সেই বিশ্বাস-বাণী পরম্পরায় এলাকার সীমানা পেরিয়ে পৌঁছে যেত দেশে ও দেশের বাইরে। মসজিদে ইমামতি এবং বাউল গান একসঙ্গে করার নজির বাংলাদেশে অন্য কোথাও আছে কি না আমার জানা নেই। উকিল মুন্সি তা সম্ভব করে তুলেছিলেন। তিনি মোহনগঞ্জের অন্তত সাতটি মসজিদে ইমামতি করেছেন। বাধা যে আসেনি তা নয়, তবে বাধার চেয়ে মেনে নেওয়ার লোকই ছিল বেশি।

উকিল মুন্সি মানুষের মনে ও মননে কীরকম প্রভাব ফেলেছেন তারও প্রকৃষ্ট উদাহরণ আছে। অনেকে জীবদ্দশায় বলে যেতেন যেন উকিল মুন্সি তাঁর জানাজা নামাজ পড়ান। গোলাম এরশাদুর রহমান তাঁর নেত্রকোনার বাউলগীতির ৭২ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন, ‘... বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি মৃত্যুর পর জানাজা, দোয়ার জন্য উকিল মুন্সিকে ইমাম হিসেবে রাখার জন্য সন্তানদের বলে যেতেন। অনেক ক্ষেত্রে বাউল গানের আসর স্থগিত রেখে জানাজা নামাজে ইমামতি করতে যেতে হয়েছে।’ অথচ আজকের এই দিনে তা কল্পনাই করা যায় না। তাঁর লেখা ‘আষাঢ় মাইস্যা ভাসা পানি রে...’ গানে হাওয়ার এলাকার তথা ভাটি এলাকার রূপ-বৈচিত্র্য ও ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি জীবাত্মা ও পরমাত্মা অর্থাৎ সৃষ্টি ও স্রষ্টার কথা বলেছেন।

উকিল মুন্সির পুরো নাম আবদুল হক আকন্দ। তিনি ১৮৮৫ সালের ১১ জুন জন্মগ্রহণ করেন। পিতা গোলাম রসুল আকন্দ ছিলেন খালিয়াজুরী উপজেলার নূরপুর বোয়ালী গ্রামের একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি। উকিল মুন্সির মামাবাড়ি ধলা চৌধুরী বাড়ি। খালাবাড়ি ইটনা ঠাকুরবাড়ি। এতেই বোঝা যায় তাঁদের পারিবারিক ও সামাজিক অবস্থান। কিন্তু এর কিছুই টানেনি উকিল মুন্সিকে। শৈশবেই তিনি মরম ও পরমের আহ্‌বানে সাড়া দিয়ে বাড়ি ছেড়েছেন। ধর্মীয় শিক্ষা নেওয়ার পাশাপাশি ঘেটু গানে যোগ দেন। বলা যান, ঘেটু গানের মধ্যেই উকিলের গানের জগতে প্রবেশ। একপর্যায়ে হবিগঞ্জের রীচি গ্রামের মোজাফফর আহাম্মদের (রহ.) শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। গজলের সঙ্গে যোগ হয় অন্যান্য গান। সুরে অনুষঙ্গ হয় একতারা। রচিত হয় একের পর এক বিরহী গান। সৃষ্টি হয় মন পাগল করা একেক সুর। ডাক পেলেই যান গানের আসরে। একপর্যায়ে কুলিয়াটি গ্রামের আবদুল জলিলের কাছে বাউল গানের তালিম নেন। পরে বারহাট্টার চন্দ্রপুরের মোফাজ্জল হক চিশতির কাছেও যান। সেখানে নিজেকে সমৃদ্ধ করার চেষ্টা চালান। তত দিনে উকিল মুন্সি বিরহী বাউল হিসেবে নেত্রকোনা তথা ময়মনসিংহে পরিচিতি লাভ করেন। ত্রিশের দশকের শুরুর দিকে বাউল রশিদ উদ্দিনের সঙ্গে উকিল মুন্সির সামনাসামনি সাক্ষাৎ হয়।  বয়সে উকিল রশিদ উদ্দিনসহ নেত্রকোনার পরিচিত অনেক বাউল থেকে অগ্রজ হলেও জ্ঞানপিপাসু উকিল নিজেকে সমৃদ্ধ করার জন্য অনেকের কাছেই দৌড়েছেন।

ব্যক্তিগত জীবনে উকিল একের পর এক স্বজন হারিয়েছেন। মা, বাবা, ভাই, সন্তান ও স্ত্রী হারানো বেদনা তাঁকে পুড়িয়েছে তার চেয়ে বেশি ‘মনচোরের’ বিরহে পুড়েছেন। ১৯৭৮ সালে মতান্তরে ১৯৭৯ সালের ৬ আগস্ট মৃত্যুর আগমুহুর্ত পর্যন্ত তিনি ‘আমার শ্যাম শোক পাখি গো/ধইরা দে ধইরা দে...’ বলে ‘মনচোরের’ সন্ধান করেছেন। বাঙালির মরমি স্থান ভাটি এলাকায় জন্ম নেওয়া এই সাধকের জন্মবার্ষিকীতে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।

লেখক : সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন