শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ জুন, ২০২১

সুরে ও উচ্চারণে বিরহী উকিল

মুহম্মদ আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুরে ও উচ্চারণে বিরহী উকিল

‘শোয়াচান পাখি’ মানে শুইয়ে আছেন চান পাখি। অর্থাৎ উকিল মুন্সির স্ত্রী বা ছেলে মারা যাওয়ার পর লাশের পাশে বসে তিনি এ গান রচনা করেছেন বা গেয়েছেন এমন গল্প আমরা শুনেছি প্রখ্যাত বংশীবাদক ও সংগীতশিল্পী প্রয়াত বারী সিদ্দিকীর কাছে। তিনি বিভিন্ন টিভি প্রোগ্রামে, মঞ্চে এসে এসব হাস্যকর কথা বলেছেন। যদিও গানটি অনেক পুরনো। আদৌ গানটি উকিলের কি না সে প্রশ্নও আছে। যাই হোক, বারী সিদ্দিকীর এ ব্যাখ্যা কিছু মানুষের কাছে হাস্যকর মনে হলেও অনেক মানুষের কাছেই জায়গা করে নিয়েছে। একজন সহজ মানুষ বা সাধক যখন একটা শব্দ উচ্চারণ করেন তখন একে এত সহজভাবে নেওয়ার কোনো কারণ নেই। সহজ মানুষকে যে ‘দিব্যজ্ঞানে’ দেখতে হয় ওই কথাটা হয়তো ওই সময় তাঁর মাথায় ছিল না।

ভিতরের মানুষটাকে নিয়ে খেলা করা যার কাজ, ধ্যান, জ্ঞান। তাঁর কাছে ইহজগতে প্রাণের আসা-যাওয়ার চেয়ে এ প্রাণের ভিতরকে জাগ্রত করা বেশি প্রাধান্য পাবে এটাই স্বাভাবিক। সেই ভিতরের মানুষকে সোনার ময়না পাখি, শোয়াচান পাখি এ রকম কত নামেই না উকিল মুন্সিরা ডাকেন, জাগ্রত করার চেষ্টা করেন। না জাগলে তাঁরা অনুশোচনায় ভোগেন। ভোগেন বিচ্ছেদে, বিরহে।

এই যে উকিল মুন্সির একটা গান- ‘ধনু নদীর পশ্চিম পাড়ে/সোনার জালালপুর/সেইখানেতে বসত করে উকিলেরই মনচোর...।’ এটা কি কেবলই উকিলের জাগতিক প্রেমের গল্প? নাকি জীবন ও পরমের রসায়ন। এই জালালপুরকে যদি গ্রাম হিসেবে বিবেচনা করি তাহলে বলা যায়, এই গ্রামের এক মেয়ের সঙ্গে প্রেমে আবদ্ধ হয়ে নানা ঘটনা ও প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে তিনি বিয়ে করেন। কিন্তু উকিল মুন্সির মতো সাধক মানুষের কাছে জালালপুর, ধনু নদ, কেবলই প্রতীকী নাম, ধ্যানের অবলম্বন তথা পরমাত্মার কাছে পৌঁছার উপায়।

সচেতন কিংবা অবচেতনভাবে উকিল মুন্সিকে ভাটি এলাকার মানুষ বিচ্ছেদী শিল্পী হিসেবেই জানেন। লোকমুখে বলা হয় ‘কইলজা ছিঁড়া’ বিচ্ছেদ গানের শিল্পী উকিল মুন্সি। সৃজনে কিংবা ব্যক্তিজীবনে উকিল মুন্সি সেই বিরহে পুড়েছেন। নিজেকে পোড়াতে পোড়াতে হয়তো ভিতরের মানুষকে জাগ্রত করেছেন এবং তিনি নিজে সোনায় পরিণত হয়েছেন। ঘরে, বেতাই বা ধনু নদের পাড়ে, গানের আসরে কিংবা মসজিদে বসে দিনের পর দিন কেঁদেছেন আর গান রচনা করেছেন, গেয়েছেন। সেই গান শুনলে, পাঠ করলে বোঝা যায় উকিল মুন্সির মানসজগৎ। আর সুর শুনলে বোঝা যায় ভাটি মানুষ ও মানুষের জীবন নিয়ে তাঁর কি দারুণ উপলব্ধি। এর জন্য সংগীতবিশারদ হওয়ার প্রয়োজন হয় না। তাঁর সবচেয়ে জনপ্রিয় গান ‘আমার গায়ে যত দুঃখ সয়’ গানের কথা ও সুরে বিচ্ছেদের নজিরবিহীন উপস্থাপন করেছেন। কথাকে যেমন জীবাত্মার সঙ্গে পরমাত্মার বিচ্ছেদের অপূর্ব সৃষ্টি বলা যায়, তেমনি হাওর এলাকার পানিপ্রবাহ ও দুঃখকষ্টে সেখানকার মানুুষের বিশেষ করে নারীদের কান্না এ গানে পাওয়া যায়। এটাই উকিল মুন্সি, এটাই তাঁর নিজস্বতা।

উকিল মুন্সির সঙ্গে মানুষের দ্ধন্ধ ও দূরত্ব কম ছিল। এর কারণ তাঁর বিশ্বাসের সঙ্গে যাপিত জীবনের দূরত্বও ছিল না। অন্যের বিশ্বাসে কখনো তিনি আঘাত করতেন না। বলা যায়, অন্যের বিশ্বাসের ওপর দাঁড়িয়ে তিনি নিজের বিশ্বাসের কথা বলতেন। আর সেই বিশ্বাস-বাণী পরম্পরায় এলাকার সীমানা পেরিয়ে পৌঁছে যেত দেশে ও দেশের বাইরে। মসজিদে ইমামতি এবং বাউল গান একসঙ্গে করার নজির বাংলাদেশে অন্য কোথাও আছে কি না আমার জানা নেই। উকিল মুন্সি তা সম্ভব করে তুলেছিলেন। তিনি মোহনগঞ্জের অন্তত সাতটি মসজিদে ইমামতি করেছেন। বাধা যে আসেনি তা নয়, তবে বাধার চেয়ে মেনে নেওয়ার লোকই ছিল বেশি।

উকিল মুন্সি মানুষের মনে ও মননে কীরকম প্রভাব ফেলেছেন তারও প্রকৃষ্ট উদাহরণ আছে। অনেকে জীবদ্দশায় বলে যেতেন যেন উকিল মুন্সি তাঁর জানাজা নামাজ পড়ান। গোলাম এরশাদুর রহমান তাঁর নেত্রকোনার বাউলগীতির ৭২ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন, ‘... বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি মৃত্যুর পর জানাজা, দোয়ার জন্য উকিল মুন্সিকে ইমাম হিসেবে রাখার জন্য সন্তানদের বলে যেতেন। অনেক ক্ষেত্রে বাউল গানের আসর স্থগিত রেখে জানাজা নামাজে ইমামতি করতে যেতে হয়েছে।’ অথচ আজকের এই দিনে তা কল্পনাই করা যায় না। তাঁর লেখা ‘আষাঢ় মাইস্যা ভাসা পানি রে...’ গানে হাওয়ার এলাকার তথা ভাটি এলাকার রূপ-বৈচিত্র্য ও ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি জীবাত্মা ও পরমাত্মা অর্থাৎ সৃষ্টি ও স্রষ্টার কথা বলেছেন।

উকিল মুন্সির পুরো নাম আবদুল হক আকন্দ। তিনি ১৮৮৫ সালের ১১ জুন জন্মগ্রহণ করেন। পিতা গোলাম রসুল আকন্দ ছিলেন খালিয়াজুরী উপজেলার নূরপুর বোয়ালী গ্রামের একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি। উকিল মুন্সির মামাবাড়ি ধলা চৌধুরী বাড়ি। খালাবাড়ি ইটনা ঠাকুরবাড়ি। এতেই বোঝা যায় তাঁদের পারিবারিক ও সামাজিক অবস্থান। কিন্তু এর কিছুই টানেনি উকিল মুন্সিকে। শৈশবেই তিনি মরম ও পরমের আহ্‌বানে সাড়া দিয়ে বাড়ি ছেড়েছেন। ধর্মীয় শিক্ষা নেওয়ার পাশাপাশি ঘেটু গানে যোগ দেন। বলা যান, ঘেটু গানের মধ্যেই উকিলের গানের জগতে প্রবেশ। একপর্যায়ে হবিগঞ্জের রীচি গ্রামের মোজাফফর আহাম্মদের (রহ.) শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। গজলের সঙ্গে যোগ হয় অন্যান্য গান। সুরে অনুষঙ্গ হয় একতারা। রচিত হয় একের পর এক বিরহী গান। সৃষ্টি হয় মন পাগল করা একেক সুর। ডাক পেলেই যান গানের আসরে। একপর্যায়ে কুলিয়াটি গ্রামের আবদুল জলিলের কাছে বাউল গানের তালিম নেন। পরে বারহাট্টার চন্দ্রপুরের মোফাজ্জল হক চিশতির কাছেও যান। সেখানে নিজেকে সমৃদ্ধ করার চেষ্টা চালান। তত দিনে উকিল মুন্সি বিরহী বাউল হিসেবে নেত্রকোনা তথা ময়মনসিংহে পরিচিতি লাভ করেন। ত্রিশের দশকের শুরুর দিকে বাউল রশিদ উদ্দিনের সঙ্গে উকিল মুন্সির সামনাসামনি সাক্ষাৎ হয়।  বয়সে উকিল রশিদ উদ্দিনসহ নেত্রকোনার পরিচিত অনেক বাউল থেকে অগ্রজ হলেও জ্ঞানপিপাসু উকিল নিজেকে সমৃদ্ধ করার জন্য অনেকের কাছেই দৌড়েছেন।

ব্যক্তিগত জীবনে উকিল একের পর এক স্বজন হারিয়েছেন। মা, বাবা, ভাই, সন্তান ও স্ত্রী হারানো বেদনা তাঁকে পুড়িয়েছে তার চেয়ে বেশি ‘মনচোরের’ বিরহে পুড়েছেন। ১৯৭৮ সালে মতান্তরে ১৯৭৯ সালের ৬ আগস্ট মৃত্যুর আগমুহুর্ত পর্যন্ত তিনি ‘আমার শ্যাম শোক পাখি গো/ধইরা দে ধইরা দে...’ বলে ‘মনচোরের’ সন্ধান করেছেন। বাঙালির মরমি স্থান ভাটি এলাকায় জন্ম নেওয়া এই সাধকের জন্মবার্ষিকীতে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।

লেখক : সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
৯ জেলায় নতুন ডিসি, ৮ ডিসি প্রত্যাহার
৯ জেলায় নতুন ডিসি, ৮ ডিসি প্রত্যাহার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়