শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১

আমাদের আছেন একজন শেখ হাসিনা

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের আছেন একজন শেখ হাসিনা

যে কোনো দেশকে আমরা যখন জিজ্ঞাসা করি তাদের দেশের কি বিশেষ কিছু বা গর্ব করার মতো বিষয় আছে? যেমন ভারত তাজমহল আছে বলে গর্ব করে, আমেরিকা স্ট্যাচু অব লিবার্টি নিয়ে গর্ব করে। এ রকম প্রতিটি দেশেই তাদের গর্ব করার মতো একটি জিনিস আছে এবং তারা তা নিয়ে গর্ব করতেই পারে। এই গর্বে সমগ্র জাতি এক হয়ে গর্ব করে। এখানে কোনো ভেদাভেদ থাকে না। আমাদের বাংলাদেশে যদি কোনো সাধারণ মানুষকেও এখন জিজ্ঞাসা করা হয়, বাংলাদেশে তোমাদের গর্ব করার মতো কী আছে? তাহলে যে কোনো চিন্তাশীল মানুষের সঙ্গে সঙ্গে উত্তর হচ্ছে আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। আমি ইচ্ছা করেই শেখ হাসিনার নামের আগে রাষ্ট্রনায়ক, দেশরত্ন ইত্যাদি কোনো শব্দ যোগ করিনি। কারণ আমি মনে করি আমাদের বাংলাদেশের গর্ব করার মতো বর্তমানে শেখ হাসিনাই হচ্ছেন বাংলাদেশের বিকল্প শব্দ। যেমন স্বাধীন বাংলাদেশের বিকল্প শব্দ হচ্ছে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করি এবং পথ চলি রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার প্রদর্শিত পথে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা যাঁকে আমরা সব সময় নেত্রী হিসেবেই সম্বোধন করে অভ্যস্ত তাই আমি পরবর্তীতে নেত্রী হিসেবে তাঁকে সম্বোধন করে লিখব। নেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে কোন অবস্থা থেকে বর্তমানে কোন স্তরে এনে হাজির করেছেন এটি দেশে-বিদেশে সবাই জানে। সুতরাং এ বিষয়টি উল্লেখ না করলেও চলে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে, আমি একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞ হিসেবেও দেশের অনেক লোককেই চক্ষু পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় দৃষ্টি প্রদান করতে সক্ষম হইনি। আমি আমার এ ব্যর্থতা স্বীকার করছি। এ কারণেই অনেক শিক্ষিত লোকও জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নতি, তাঁর কর্মপদ্ধতি, আপৎকালে তাঁর ধীরস্থিরভাবে সমস্যা উপলব্ধি করা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা তাদের চোখে পড়ে না। দুর্ভাগ্যবশত হয় তাদের দৃষ্টি ক্ষীণ হয়ে গেছে অথবা তারা কীভাবে দেখতে হয় তা-ও ভুলে গেছে। না হলে একজন রিকশাওয়ালাও যখন শেখ হাসিনার উন্নতি দেখতে পান, কিছু লোকের চোখে কেন দেশের উন্নতি পড়ে না এ আমাকে চিন্তিত করে। যেমন, সাম্প্রতিককালে একটি লেখায় আমার অনুজ নঈম নিজাম উল্লেখ করেছেন, আমেরিকার রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন তাঁর এই বয়সেও যুবকের মতো দেশ পরিচালনায় হাত দিয়েছেন। আর আমাদের নেত্রী একজন ৪০ বছরের ব্যক্তির মতো রাত-দিন কাজ করে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।

আমি কমিউনিটি ক্লিনিকের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিধায় গ্রামগঞ্জে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে যখন যাই তখন লক্ষ্য করেছি, তারা কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্যসেবা বিষয়েই শুধু উল্লেখ করে না, বরং বেশি সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার দেশের উন্নতি সম্পর্কে আমার সঙ্গে আলাপ করার জন্য খুবই আগ্রহ নিয়ে কথাবর্তা বলে। কেননা আমি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে গিয়ে প্রথমেই যে কথাটি বলি তা হচ্ছে, জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে আপনাদের কাছে পাঠিয়েছেন। এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীও নেত্রীর একজন প্রতিনিধি পেয়ে তাদের সুখ-দুঃখের সব কথা খুব প্রাণ খুলে বলে। আমি কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শনে গিয়ে যে সভা করি তাতে ইউনিয়ন পর্যায়ের ওপরের কোনো নেতাকে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য সাধারণত আগ্রহ প্রদর্শন করি না। আমি লক্ষ্য করেছি, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর হৃদয়ের মধ্যে অবস্থান করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তারা যখন বক্তব্য দেন তখন কখনোবা নেত্রী বলেন, কখনো শেখ হাসিনা বলেন, কখনো শেখের বেটি বলেন (বৃদ্ধরা এখনো বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিব হিসেবেই সম্বোধন করে শেখ সাহেব হিসেবেই বলেন) তারা জননেত্রীকে যে কতটা ভালোবাসেন তা তাদের সঙ্গে না মিশলে অনুভব করা সম্ভব নয়। অনেক সময় এসব ছোট ছোট জনসভায় কোনো একজন বৃদ্ধ হঠাৎ হাত তুলে জননেত্রীকে দোয়া করেন। সমগ্র দেশ ঘুরে সাধারণত যে দোয়াটি প্রায় সবাই করেন তা হচ্ছে জননেত্রী যেন দীর্ঘজীবী হন, সুস্থ থাকেন এবং জনগণের উন্নতি করার জন্য দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন। তাদের চোখে শেখ হাসিনা এখনো বয়সের দিক থেকে প্রৌঢ় হননি। সুতরাং তারা সত্যিকারেই মনে-প্রাণে আশা করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা আরও অনেক দিন জনগণের সেবা করার জন্যই দেশ পরিচালনা করবেন। আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, এসব মানুষের দ্বারা আমি এতটাই পরিবর্তিত হয়েছি যে, আমি বিশ্বাস করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা আরও অনেক দিন আমাদের পরিচালনা করবেন। আমরা যারা নেত্রীর কোনো না কোনো দায়িত্ব পালন করি, তাদের কাছে তিনি শিক্ষকও বটে। কেননা দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দেখেছি, জননেত্রী শেখ হাসিনা খুব স্পষ্টভাবেই তাঁর কর্মী বাহিনীকে দায়িত্ব সম্পর্কে নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। সব ছাত্র যে রকম একই মেধার হয় না, তেমনিভাবে আমরা অনেক কর্মী হয়তো নেত্রীর আকাক্সক্ষা পূরণে সমর্থ হই না।

আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, সফলভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হলে একটি টিমের প্রয়োজন হয় এবং এই টিমের সব সদস্য একইভাবে সফলতার সঙ্গে কাজ করবেন- তা আশা করা সঠিক নয়। যেমন, আমরা যখন ফুটবল খেলা দেখি তখন দেখা যায়, অনেক ভালো প্লেয়ারও একদিন উল্লেখযোগ্য কোনো খেলাই প্রদর্শন করতে সক্ষম হন না। টিম ম্যানেজার কি দু-একটি খেলায় কোনো প্লেয়ার ভালো না খেললে তাকে আরও ট্রেনিং দেন, না খেলা থেকে বাদ দিয়ে দেন। শেখ হাসিনা হচ্ছেন সেই ধরনের একজন ম্যানেজার যিনি প্রতিটি খেলোয়াড়কে যোগ্য করে তুলতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এ কারণেই আমার মনে হয়, আমাদের সবারই শেখ হাসিনার টিমের কোনো সদস্যের কোনো গাফিলতি নিয়ে হতাশ হওয়ার প্রয়োজন নেই। আমরা যদি জনগণের সামনে কোনো প্লেয়ারের নেতিবাচক দিকটি বেশি প্রচারণা করি তাহলে ওই প্লেয়ারের উন্নতি করার কোনো আগ্রহ থাকবে না। মনে রাখতে হবে, দেশ পরিচালনার জন্য টিমের সব সদস্যই খুব প্রয়োজনীয় উপাদান।

এখানে আলাদা করে রাজনীতিবিদ, আমলা অথবা পেশাজীবীকে আলাদাভাবে না দেখে বরং জননেত্রী শেখ হাসিনার টিমের সদস্য হিসেবে বিবেচনা করে আমরা সবাই তাদের উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করি। কেননা আমরা তো জানি না যে, কোন সদস্য কোন পরিস্থিতিতে এবং কী কারণে তাদের কাজটি আমাদের মানদন্ড মতো সুচারুরূপে পালন করতে পারছেন না। এখানে আমি উদাহরণ হিসেবে একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যখন ১৫ আগস্টে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় তখন আমি বিলেতে এফআরসিএস করার জন্য অবস্থান করছিলাম। যখন ১৫ আগস্টের মর্মান্তিক ঘটনা শুনে আমার একজন শিক্ষক চার্লস কোরিকে কিছুটা উষ্মা নিয়ে বললাম, বঙ্গবন্ধু কেন যে মোশতাকের মতো লোককে তাঁর সঙ্গে রাখলেন। তখন চার্লস কোরি আমাকে বললেন, ‘তোমার বুঝতে হবে যে, এ ধরনের লোক দিয়েও শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর যুদ্ধে ধ্বংসপ্রাপ্ত দেশকে গড়ে তুলতে সক্ষম হচ্ছিলেন। সুতরাং একজন নেতার সফলতা অথবা বিফলতা বিচার হবে তিনি কী ধরনের টিম নিয়ে সফলতা অর্জন করেছেন। একটি সফল টিমকে নিয়ে সফলতা অর্জন খুবই সহজ। কিন্তু একটি দুর্বল টিমকে নিয়ে যখন সফলতা অর্জন করে তখন সেই নেতাকে মূল্যায়নে জীবনে কখনো ভুল করবে না।’

আমি বিশ্বাস করি, জননেত্রী শেখ হাসিনার টিমে সবাই সমানভাবে নিশ্চয়ই সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছেন এটি হয়তো সঠিক মূল্যায়ন নয়। তবে এ কথা তো স্বীকার করতে হবে, নেত্রীর টিমে অনেক উজ্জ্বল তারকা প্লেয়ারও আছেন। মন্ত্রীর মধ্যে অনেকে ইতিমধ্যে তাদের মেধা এবং কর্মদক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন যা মনে রাখার মতো। দলের মধ্যে অনেকে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি কেড়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়কে স্বাভাবিক কারণেই এখন নার্ভ সেন্টার ধরা হয়। কেননা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দায়দায়িত্ব তাদের ওপর গিয়ে পড়ে। এ বিষয়ে তাদের কোনো করণীয় থাকুক বা না থাকুক। আমি কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদে না থাকলেও বড় ভাই মনে করে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস মাঝেমধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমার মতামত জানতে চান। আমার খুবই ভালো লাগে যখন দেখি আমার অনুজপ্রতিম নয় বরং অনুজ আহমদ কায়কাউস তার বড় ভাইয়ের উপদেশগুলো খুব গুরুত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করেন এবং যে ক্ষেত্রে আমার উপদেশগুলো বাস্তবে পরিণত করার অসুবিধা আছে সেগুলোও বলেন। অনেক সচিবই আমাকে বড় ভাই মনে করে খুবই শ্রদ্ধা নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে কথাবার্তা বলেন এবং আমি এই বয়সে তারা যেভাবে আমার সঙ্গে কথা বলেন আমার চোখ দিয়ে পানি আসে। সুতরাং আমার মত হচ্ছে, ঢালাওভাবে আমলাদের সম্পর্কে কিছু বললে আমার খারাপ লাগে এ কারণে যে, এ বিষয়গুলো তো আর আমি প্রকাশ্যে আলোচনা করতে পারি না। কিন্তু আমি তাদের কর্মক্ষমতা দেখে মুগ্ধ হই এবং তাদের সীমাবদ্ধতাও লক্ষ্য করি।

আমি মনে করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা যে টিমকে নিয়ে চলছেন, এই টিমের যদি কিছু রদবদল তিনি মনে করেন এটা তার নিজস্ব বিচার। কেননা আমরা বাইরে থেকে তো আর সব বিষয় জানা সম্ভব নয়। কিন্তু আমার ধারণা হচ্ছে, একজন ভালো ম্যানেজারের মতো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে কোনো যোগ্যতাওয়ালা প্লেয়ারকেই সর্বোচ্চ পর্যায়ে নেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। সুতরাং জননেত্রী শেখ হাসিনার ভালো কাজগুলোকে যদি আমরা মূল্যায়ন করি এবং স্বীকার করি, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন তাহলে তাঁর টিমকে বাদ দিয়ে এ কথা বলাটা তো সঠিক হবে না। সুতরাং আমি যেমন আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন এজন্য গর্বিত তেমনিভাবে তাঁর টিমের সদস্যদেরও আমি অবশ্যই তারা জননেত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছে এজন্য গর্ব অনুভব করি এবং আমি মনে করি, তারা দিন দিন বরং তাদের কর্মক্ষমতা আরও বৃদ্ধির অবশ্যই চেষ্টা করবেন। আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তাঁর টিম থেকে যদি আলাদা করে দিই তাহলে তো জননেত্রী আরও দুর্বল হয়ে গেলেন। কেননা একটি টিম গড়ে তুলতে সময় লাগে। এখন আমরা যদি ভাবী যে আহমদ কায়কাউসের মতো প্রতিটি আমলাই জননেত্রীর প্রতি শতভাগ সাফল্যের জন্য তাদের শতভাগ প্রচেষ্টা চালাবেন এটি সম্ভব নয়। হাতের পাঁচটি আঙুল যেমন সমান হয় না। কিন্তু আমরা কি ভেবে দেখেছি পাঁচটি আঙুল যদি একই সমান হতো তাহলে কোনো কিছু আমরা হাতের মুষ্টিতে ধরতে পারতাম না।

জাতি আজকে একটি যুগসন্ধিক্ষণে আছে। মনে রাখতে হবে, আমাদের দেশের একটি শ্রেণি যারা নিজেদের বুদ্ধিজীবী মনে করেন (এটি তারা নিজেরাই জোগাড় করেন) তাদের হাতে বিনা প্রয়োজনে কোনো অস্ত্র তুলে দিতে চাই না যাতে করে তারা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আক্রমণের আরও নতুন সুযোগ পায়। আমরা যদি বিশ্বাস করি, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন তাহলে তাঁকে সর্বদিক দিয়ে সহায়তা করা অবশ্যই আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এ দায়িত্ব তো আমরা এড়াতে পারি না।

প্রাসঙ্গিকভাবে আমার দুজন ছোট ভাই যারা আমার চোখে সৃজনশীল এবং বুদ্ধিজীবী তারা হচ্ছেন সৈয়দ বোরহান কবীর এবং নঈম নিজাম। হালকাভাবে পড়লে মনে হয় যে, তারা যেন অনেকেরই বিরুদ্ধে। কিন্তু বিষয়টি তা নয়। তারা নেত্রীকে আরও শক্তিশালী করার মানসে তাদের মেধা যেটা বলে সেটিই তারা প্রকাশ করেন। তবে যদিও আমি তাদের লেখা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করি না তবু আমি মনে করি, তারা আমাদের বর্তমান অবস্থায় অপরিহার্য। সোজা কথায় বলতে চাই, এ মুহুর্তে সৈয়দ বোরহান কবীর বা নঈম নিজামের কোনো বিকল্প নেই। কেননা তারা বৈষয়িক চাওয়া-পাওয়ার ঊর্ধ্বে। বিশ্বের সবাই জানে, যারা সৃজনশীল তারা অনেক সময়ই অনেক কথা বলেন যেগুলো কথার মধ্যেও যে কথা থাকে সেটি আমাদের বুঝতে হবে। তাদের লেখার লাইনের ভিতরেও যে অনেক কথা থাকে সেটিও আমাদের বুঝতে হবে।

তাদের কোনো লেখাকে শুধু কী লেখা আছে, তা দিয়ে বিচার করলে তাদের প্রতি অবিচার করা হবে। তাদের লেখাকে বিচার করতে হবে, তারা কোন পরিপ্রেক্ষিতে লিখছেন তা মাথায় রেখে এবং তারা কোন মেসেজটি আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে দিতে চান তা-ও আমাদের বুঝতে হবে। আমি জেনে বলছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এদের মেধার গুরুত্ব সবার কাছে বোঝাতে চেষ্টা করেন এবং আমার এ দুই ছোট ভাই যে জননেত্রী শেখ হাসিনার এক শ ভাগ মঙ্গলকামী এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এ কারণেই যারা আহমদ কায়কাউসের মতো নেত্রীর প্রতি এক শ ভাগ মঙ্গলকামী তারা নিশ্চয়ই এই লেখাগুলো সেই দৃষ্টিতেই দেখবেন এটি আমি আশা করি। শুধু প্রাসঙ্গিকভাবে বলতে চাই, আমার এই দুই ছোট ভাই যেন শুধু দেশরত্ন শেখ হাসিনার ভালো কাজগুলো উল্লেখ করার সঙ্গে নেত্রীর টিমকেও যদি একটু উজ্জীবিত করেন, তাহলে আমার বিশ্বাস নেত্রী প্রতিটি কাজেই আরও উদ্যমী হবেন এবং নতুন নতুন ক্ষেত্রে কাজে হাত দিতে পারবেন। সৈয়দ বোরহান কবীর এবং নঈম নিজাম নিজেদের বিবেক থেকেই নেত্রীর পক্ষে কলম ধরেছেন। তখন তাদের কলমের মূল্য যে কত বেশি তা তাদের নিজেদের পক্ষে মূল্যায়ন করা স্বাভাবিকভাবেই কঠিন। তবে আমি তাদের নিয়মিত পাঠক হিসেবে তাদের শুধু আশীর্বাদ করি না, তাদের দীর্ঘজীবন কামনা করি। শুধু দীর্ঘজীবন নয়, সঙ্গে সঙ্গে তাদের মেধা, চিন্তাশক্তি এবং সৃজনশীলতা যেন মহান আল্লাহতায়ালা রক্ষা করেন, এই দোয়া করি। আমার এই ছোট দুই ভাইয়ের বয়সের কারণে আমি আমার অনুভূতি যেভাবে জানাব তারা তাদের অনুভূতি একইভাবে জানাবে তা আশা করা অন্যায়। বরং সৃজনশীল লেখকদের পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হয় যাতে তারা তাদের সৃজনশীলতায় কোনো বাধাপ্রাপ্ত না হয়। আমি প্রায় ৫০ বছর শিক্ষকতা করেছি এবং নেত্রী শেখ হাসিনার বদৌলতে বিশ্বের বহু দেশে সভা, সমিতি থেকে শুরু করে অনেক বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি যার জন্য এক শ ভাগ কৃতিত্ব জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রাপ্য। শেখ হাসিনার ‘জনগণের ক্ষমতায়ন’ এ বিষয়টি রাষ্ট্রসংঘের কমিটি নম্বর দুইয়ের মিটিংয়ে কি-নোটিস পিস পড়ার সৌভাগ্য আমাকে করে দিয়েছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। আমি আবারও বলতে চাই, আমরা প্রায় সাড়ে ১৭ কোটি লোক গর্বিত যে, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। মহান আল্লাহতায়ালা তাঁর দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন বলেই আমি বিশ্বাস করি।

লেখক : প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপদেষ্টা।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর
সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর

এই মাত্র | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?
ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিরপুরে বাসে আগুন
এবার মিরপুরে বাসে আগুন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিল দূষণ ও দখলমুক্ত করার দাবি
রাজশাহী অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিল দূষণ ও দখলমুক্ত করার দাবি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় বন্ধ করল যুক্তরাজ্য
এবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় বন্ধ করল যুক্তরাজ্য

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শপথ নিলেন হাইকোর্টের স্থায়ী ২১ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের স্থায়ী ২১ বিচারপতি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইমামোগলুর ২ হাজার বছরের সাজা চাইলো প্রসিকিউটর
ইমামোগলুর ২ হাজার বছরের সাজা চাইলো প্রসিকিউটর

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকিদের রক্ষায় আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক: সিরিয়া প্রেসিডেন্ট
ইরাকিদের রক্ষায় আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক: সিরিয়া প্রেসিডেন্ট

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলের কোদলা নদীর পাড় থেকে নবজাতক উদ্ধার
বেনাপোলের কোদলা নদীর পাড় থেকে নবজাতক উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তা জোরদারে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চলছে তল্লাশি
নিরাপত্তা জোরদারে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চলছে তল্লাশি

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সেবার মান নিয়ে ক্ষোভ গ্রাহকদের, অভিযোগের মুখে ‘পাঠাও’
সেবার মান নিয়ে ক্ষোভ গ্রাহকদের, অভিযোগের মুখে ‘পাঠাও’

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার
গোপালগঞ্জে বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আ. লীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ১৫
সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আ. লীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ১৫

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
বিমানের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান
চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল
কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড
যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ
সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়
পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন