শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১

আমাদের আছেন একজন শেখ হাসিনা

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের আছেন একজন শেখ হাসিনা

যে কোনো দেশকে আমরা যখন জিজ্ঞাসা করি তাদের দেশের কি বিশেষ কিছু বা গর্ব করার মতো বিষয় আছে? যেমন ভারত তাজমহল আছে বলে গর্ব করে, আমেরিকা স্ট্যাচু অব লিবার্টি নিয়ে গর্ব করে। এ রকম প্রতিটি দেশেই তাদের গর্ব করার মতো একটি জিনিস আছে এবং তারা তা নিয়ে গর্ব করতেই পারে। এই গর্বে সমগ্র জাতি এক হয়ে গর্ব করে। এখানে কোনো ভেদাভেদ থাকে না। আমাদের বাংলাদেশে যদি কোনো সাধারণ মানুষকেও এখন জিজ্ঞাসা করা হয়, বাংলাদেশে তোমাদের গর্ব করার মতো কী আছে? তাহলে যে কোনো চিন্তাশীল মানুষের সঙ্গে সঙ্গে উত্তর হচ্ছে আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। আমি ইচ্ছা করেই শেখ হাসিনার নামের আগে রাষ্ট্রনায়ক, দেশরত্ন ইত্যাদি কোনো শব্দ যোগ করিনি। কারণ আমি মনে করি আমাদের বাংলাদেশের গর্ব করার মতো বর্তমানে শেখ হাসিনাই হচ্ছেন বাংলাদেশের বিকল্প শব্দ। যেমন স্বাধীন বাংলাদেশের বিকল্প শব্দ হচ্ছে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করি এবং পথ চলি রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার প্রদর্শিত পথে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা যাঁকে আমরা সব সময় নেত্রী হিসেবেই সম্বোধন করে অভ্যস্ত তাই আমি পরবর্তীতে নেত্রী হিসেবে তাঁকে সম্বোধন করে লিখব। নেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে কোন অবস্থা থেকে বর্তমানে কোন স্তরে এনে হাজির করেছেন এটি দেশে-বিদেশে সবাই জানে। সুতরাং এ বিষয়টি উল্লেখ না করলেও চলে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে, আমি একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞ হিসেবেও দেশের অনেক লোককেই চক্ষু পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় দৃষ্টি প্রদান করতে সক্ষম হইনি। আমি আমার এ ব্যর্থতা স্বীকার করছি। এ কারণেই অনেক শিক্ষিত লোকও জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নতি, তাঁর কর্মপদ্ধতি, আপৎকালে তাঁর ধীরস্থিরভাবে সমস্যা উপলব্ধি করা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা তাদের চোখে পড়ে না। দুর্ভাগ্যবশত হয় তাদের দৃষ্টি ক্ষীণ হয়ে গেছে অথবা তারা কীভাবে দেখতে হয় তা-ও ভুলে গেছে। না হলে একজন রিকশাওয়ালাও যখন শেখ হাসিনার উন্নতি দেখতে পান, কিছু লোকের চোখে কেন দেশের উন্নতি পড়ে না এ আমাকে চিন্তিত করে। যেমন, সাম্প্রতিককালে একটি লেখায় আমার অনুজ নঈম নিজাম উল্লেখ করেছেন, আমেরিকার রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন তাঁর এই বয়সেও যুবকের মতো দেশ পরিচালনায় হাত দিয়েছেন। আর আমাদের নেত্রী একজন ৪০ বছরের ব্যক্তির মতো রাত-দিন কাজ করে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।

আমি কমিউনিটি ক্লিনিকের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিধায় গ্রামগঞ্জে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে যখন যাই তখন লক্ষ্য করেছি, তারা কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্যসেবা বিষয়েই শুধু উল্লেখ করে না, বরং বেশি সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার দেশের উন্নতি সম্পর্কে আমার সঙ্গে আলাপ করার জন্য খুবই আগ্রহ নিয়ে কথাবর্তা বলে। কেননা আমি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে গিয়ে প্রথমেই যে কথাটি বলি তা হচ্ছে, জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে আপনাদের কাছে পাঠিয়েছেন। এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীও নেত্রীর একজন প্রতিনিধি পেয়ে তাদের সুখ-দুঃখের সব কথা খুব প্রাণ খুলে বলে। আমি কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শনে গিয়ে যে সভা করি তাতে ইউনিয়ন পর্যায়ের ওপরের কোনো নেতাকে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য সাধারণত আগ্রহ প্রদর্শন করি না। আমি লক্ষ্য করেছি, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর হৃদয়ের মধ্যে অবস্থান করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তারা যখন বক্তব্য দেন তখন কখনোবা নেত্রী বলেন, কখনো শেখ হাসিনা বলেন, কখনো শেখের বেটি বলেন (বৃদ্ধরা এখনো বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিব হিসেবেই সম্বোধন করে শেখ সাহেব হিসেবেই বলেন) তারা জননেত্রীকে যে কতটা ভালোবাসেন তা তাদের সঙ্গে না মিশলে অনুভব করা সম্ভব নয়। অনেক সময় এসব ছোট ছোট জনসভায় কোনো একজন বৃদ্ধ হঠাৎ হাত তুলে জননেত্রীকে দোয়া করেন। সমগ্র দেশ ঘুরে সাধারণত যে দোয়াটি প্রায় সবাই করেন তা হচ্ছে জননেত্রী যেন দীর্ঘজীবী হন, সুস্থ থাকেন এবং জনগণের উন্নতি করার জন্য দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন। তাদের চোখে শেখ হাসিনা এখনো বয়সের দিক থেকে প্রৌঢ় হননি। সুতরাং তারা সত্যিকারেই মনে-প্রাণে আশা করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা আরও অনেক দিন জনগণের সেবা করার জন্যই দেশ পরিচালনা করবেন। আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, এসব মানুষের দ্বারা আমি এতটাই পরিবর্তিত হয়েছি যে, আমি বিশ্বাস করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা আরও অনেক দিন আমাদের পরিচালনা করবেন। আমরা যারা নেত্রীর কোনো না কোনো দায়িত্ব পালন করি, তাদের কাছে তিনি শিক্ষকও বটে। কেননা দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দেখেছি, জননেত্রী শেখ হাসিনা খুব স্পষ্টভাবেই তাঁর কর্মী বাহিনীকে দায়িত্ব সম্পর্কে নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। সব ছাত্র যে রকম একই মেধার হয় না, তেমনিভাবে আমরা অনেক কর্মী হয়তো নেত্রীর আকাক্সক্ষা পূরণে সমর্থ হই না।

আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, সফলভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হলে একটি টিমের প্রয়োজন হয় এবং এই টিমের সব সদস্য একইভাবে সফলতার সঙ্গে কাজ করবেন- তা আশা করা সঠিক নয়। যেমন, আমরা যখন ফুটবল খেলা দেখি তখন দেখা যায়, অনেক ভালো প্লেয়ারও একদিন উল্লেখযোগ্য কোনো খেলাই প্রদর্শন করতে সক্ষম হন না। টিম ম্যানেজার কি দু-একটি খেলায় কোনো প্লেয়ার ভালো না খেললে তাকে আরও ট্রেনিং দেন, না খেলা থেকে বাদ দিয়ে দেন। শেখ হাসিনা হচ্ছেন সেই ধরনের একজন ম্যানেজার যিনি প্রতিটি খেলোয়াড়কে যোগ্য করে তুলতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এ কারণেই আমার মনে হয়, আমাদের সবারই শেখ হাসিনার টিমের কোনো সদস্যের কোনো গাফিলতি নিয়ে হতাশ হওয়ার প্রয়োজন নেই। আমরা যদি জনগণের সামনে কোনো প্লেয়ারের নেতিবাচক দিকটি বেশি প্রচারণা করি তাহলে ওই প্লেয়ারের উন্নতি করার কোনো আগ্রহ থাকবে না। মনে রাখতে হবে, দেশ পরিচালনার জন্য টিমের সব সদস্যই খুব প্রয়োজনীয় উপাদান।

এখানে আলাদা করে রাজনীতিবিদ, আমলা অথবা পেশাজীবীকে আলাদাভাবে না দেখে বরং জননেত্রী শেখ হাসিনার টিমের সদস্য হিসেবে বিবেচনা করে আমরা সবাই তাদের উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করি। কেননা আমরা তো জানি না যে, কোন সদস্য কোন পরিস্থিতিতে এবং কী কারণে তাদের কাজটি আমাদের মানদন্ড মতো সুচারুরূপে পালন করতে পারছেন না। এখানে আমি উদাহরণ হিসেবে একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যখন ১৫ আগস্টে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় তখন আমি বিলেতে এফআরসিএস করার জন্য অবস্থান করছিলাম। যখন ১৫ আগস্টের মর্মান্তিক ঘটনা শুনে আমার একজন শিক্ষক চার্লস কোরিকে কিছুটা উষ্মা নিয়ে বললাম, বঙ্গবন্ধু কেন যে মোশতাকের মতো লোককে তাঁর সঙ্গে রাখলেন। তখন চার্লস কোরি আমাকে বললেন, ‘তোমার বুঝতে হবে যে, এ ধরনের লোক দিয়েও শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর যুদ্ধে ধ্বংসপ্রাপ্ত দেশকে গড়ে তুলতে সক্ষম হচ্ছিলেন। সুতরাং একজন নেতার সফলতা অথবা বিফলতা বিচার হবে তিনি কী ধরনের টিম নিয়ে সফলতা অর্জন করেছেন। একটি সফল টিমকে নিয়ে সফলতা অর্জন খুবই সহজ। কিন্তু একটি দুর্বল টিমকে নিয়ে যখন সফলতা অর্জন করে তখন সেই নেতাকে মূল্যায়নে জীবনে কখনো ভুল করবে না।’

আমি বিশ্বাস করি, জননেত্রী শেখ হাসিনার টিমে সবাই সমানভাবে নিশ্চয়ই সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছেন এটি হয়তো সঠিক মূল্যায়ন নয়। তবে এ কথা তো স্বীকার করতে হবে, নেত্রীর টিমে অনেক উজ্জ্বল তারকা প্লেয়ারও আছেন। মন্ত্রীর মধ্যে অনেকে ইতিমধ্যে তাদের মেধা এবং কর্মদক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন যা মনে রাখার মতো। দলের মধ্যে অনেকে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি কেড়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়কে স্বাভাবিক কারণেই এখন নার্ভ সেন্টার ধরা হয়। কেননা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দায়দায়িত্ব তাদের ওপর গিয়ে পড়ে। এ বিষয়ে তাদের কোনো করণীয় থাকুক বা না থাকুক। আমি কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদে না থাকলেও বড় ভাই মনে করে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস মাঝেমধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমার মতামত জানতে চান। আমার খুবই ভালো লাগে যখন দেখি আমার অনুজপ্রতিম নয় বরং অনুজ আহমদ কায়কাউস তার বড় ভাইয়ের উপদেশগুলো খুব গুরুত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করেন এবং যে ক্ষেত্রে আমার উপদেশগুলো বাস্তবে পরিণত করার অসুবিধা আছে সেগুলোও বলেন। অনেক সচিবই আমাকে বড় ভাই মনে করে খুবই শ্রদ্ধা নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে কথাবার্তা বলেন এবং আমি এই বয়সে তারা যেভাবে আমার সঙ্গে কথা বলেন আমার চোখ দিয়ে পানি আসে। সুতরাং আমার মত হচ্ছে, ঢালাওভাবে আমলাদের সম্পর্কে কিছু বললে আমার খারাপ লাগে এ কারণে যে, এ বিষয়গুলো তো আর আমি প্রকাশ্যে আলোচনা করতে পারি না। কিন্তু আমি তাদের কর্মক্ষমতা দেখে মুগ্ধ হই এবং তাদের সীমাবদ্ধতাও লক্ষ্য করি।

আমি মনে করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা যে টিমকে নিয়ে চলছেন, এই টিমের যদি কিছু রদবদল তিনি মনে করেন এটা তার নিজস্ব বিচার। কেননা আমরা বাইরে থেকে তো আর সব বিষয় জানা সম্ভব নয়। কিন্তু আমার ধারণা হচ্ছে, একজন ভালো ম্যানেজারের মতো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে কোনো যোগ্যতাওয়ালা প্লেয়ারকেই সর্বোচ্চ পর্যায়ে নেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। সুতরাং জননেত্রী শেখ হাসিনার ভালো কাজগুলোকে যদি আমরা মূল্যায়ন করি এবং স্বীকার করি, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন তাহলে তাঁর টিমকে বাদ দিয়ে এ কথা বলাটা তো সঠিক হবে না। সুতরাং আমি যেমন আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন এজন্য গর্বিত তেমনিভাবে তাঁর টিমের সদস্যদেরও আমি অবশ্যই তারা জননেত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছে এজন্য গর্ব অনুভব করি এবং আমি মনে করি, তারা দিন দিন বরং তাদের কর্মক্ষমতা আরও বৃদ্ধির অবশ্যই চেষ্টা করবেন। আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তাঁর টিম থেকে যদি আলাদা করে দিই তাহলে তো জননেত্রী আরও দুর্বল হয়ে গেলেন। কেননা একটি টিম গড়ে তুলতে সময় লাগে। এখন আমরা যদি ভাবী যে আহমদ কায়কাউসের মতো প্রতিটি আমলাই জননেত্রীর প্রতি শতভাগ সাফল্যের জন্য তাদের শতভাগ প্রচেষ্টা চালাবেন এটি সম্ভব নয়। হাতের পাঁচটি আঙুল যেমন সমান হয় না। কিন্তু আমরা কি ভেবে দেখেছি পাঁচটি আঙুল যদি একই সমান হতো তাহলে কোনো কিছু আমরা হাতের মুষ্টিতে ধরতে পারতাম না।

জাতি আজকে একটি যুগসন্ধিক্ষণে আছে। মনে রাখতে হবে, আমাদের দেশের একটি শ্রেণি যারা নিজেদের বুদ্ধিজীবী মনে করেন (এটি তারা নিজেরাই জোগাড় করেন) তাদের হাতে বিনা প্রয়োজনে কোনো অস্ত্র তুলে দিতে চাই না যাতে করে তারা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আক্রমণের আরও নতুন সুযোগ পায়। আমরা যদি বিশ্বাস করি, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন তাহলে তাঁকে সর্বদিক দিয়ে সহায়তা করা অবশ্যই আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এ দায়িত্ব তো আমরা এড়াতে পারি না।

প্রাসঙ্গিকভাবে আমার দুজন ছোট ভাই যারা আমার চোখে সৃজনশীল এবং বুদ্ধিজীবী তারা হচ্ছেন সৈয়দ বোরহান কবীর এবং নঈম নিজাম। হালকাভাবে পড়লে মনে হয় যে, তারা যেন অনেকেরই বিরুদ্ধে। কিন্তু বিষয়টি তা নয়। তারা নেত্রীকে আরও শক্তিশালী করার মানসে তাদের মেধা যেটা বলে সেটিই তারা প্রকাশ করেন। তবে যদিও আমি তাদের লেখা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করি না তবু আমি মনে করি, তারা আমাদের বর্তমান অবস্থায় অপরিহার্য। সোজা কথায় বলতে চাই, এ মুহুর্তে সৈয়দ বোরহান কবীর বা নঈম নিজামের কোনো বিকল্প নেই। কেননা তারা বৈষয়িক চাওয়া-পাওয়ার ঊর্ধ্বে। বিশ্বের সবাই জানে, যারা সৃজনশীল তারা অনেক সময়ই অনেক কথা বলেন যেগুলো কথার মধ্যেও যে কথা থাকে সেটি আমাদের বুঝতে হবে। তাদের লেখার লাইনের ভিতরেও যে অনেক কথা থাকে সেটিও আমাদের বুঝতে হবে।

তাদের কোনো লেখাকে শুধু কী লেখা আছে, তা দিয়ে বিচার করলে তাদের প্রতি অবিচার করা হবে। তাদের লেখাকে বিচার করতে হবে, তারা কোন পরিপ্রেক্ষিতে লিখছেন তা মাথায় রেখে এবং তারা কোন মেসেজটি আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে দিতে চান তা-ও আমাদের বুঝতে হবে। আমি জেনে বলছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এদের মেধার গুরুত্ব সবার কাছে বোঝাতে চেষ্টা করেন এবং আমার এ দুই ছোট ভাই যে জননেত্রী শেখ হাসিনার এক শ ভাগ মঙ্গলকামী এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এ কারণেই যারা আহমদ কায়কাউসের মতো নেত্রীর প্রতি এক শ ভাগ মঙ্গলকামী তারা নিশ্চয়ই এই লেখাগুলো সেই দৃষ্টিতেই দেখবেন এটি আমি আশা করি। শুধু প্রাসঙ্গিকভাবে বলতে চাই, আমার এই দুই ছোট ভাই যেন শুধু দেশরত্ন শেখ হাসিনার ভালো কাজগুলো উল্লেখ করার সঙ্গে নেত্রীর টিমকেও যদি একটু উজ্জীবিত করেন, তাহলে আমার বিশ্বাস নেত্রী প্রতিটি কাজেই আরও উদ্যমী হবেন এবং নতুন নতুন ক্ষেত্রে কাজে হাত দিতে পারবেন। সৈয়দ বোরহান কবীর এবং নঈম নিজাম নিজেদের বিবেক থেকেই নেত্রীর পক্ষে কলম ধরেছেন। তখন তাদের কলমের মূল্য যে কত বেশি তা তাদের নিজেদের পক্ষে মূল্যায়ন করা স্বাভাবিকভাবেই কঠিন। তবে আমি তাদের নিয়মিত পাঠক হিসেবে তাদের শুধু আশীর্বাদ করি না, তাদের দীর্ঘজীবন কামনা করি। শুধু দীর্ঘজীবন নয়, সঙ্গে সঙ্গে তাদের মেধা, চিন্তাশক্তি এবং সৃজনশীলতা যেন মহান আল্লাহতায়ালা রক্ষা করেন, এই দোয়া করি। আমার এই ছোট দুই ভাইয়ের বয়সের কারণে আমি আমার অনুভূতি যেভাবে জানাব তারা তাদের অনুভূতি একইভাবে জানাবে তা আশা করা অন্যায়। বরং সৃজনশীল লেখকদের পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হয় যাতে তারা তাদের সৃজনশীলতায় কোনো বাধাপ্রাপ্ত না হয়। আমি প্রায় ৫০ বছর শিক্ষকতা করেছি এবং নেত্রী শেখ হাসিনার বদৌলতে বিশ্বের বহু দেশে সভা, সমিতি থেকে শুরু করে অনেক বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি যার জন্য এক শ ভাগ কৃতিত্ব জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রাপ্য। শেখ হাসিনার ‘জনগণের ক্ষমতায়ন’ এ বিষয়টি রাষ্ট্রসংঘের কমিটি নম্বর দুইয়ের মিটিংয়ে কি-নোটিস পিস পড়ার সৌভাগ্য আমাকে করে দিয়েছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। আমি আবারও বলতে চাই, আমরা প্রায় সাড়ে ১৭ কোটি লোক গর্বিত যে, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। মহান আল্লাহতায়ালা তাঁর দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন বলেই আমি বিশ্বাস করি।

লেখক : প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপদেষ্টা।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা