শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১

আমাদের আছেন একজন শেখ হাসিনা

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের আছেন একজন শেখ হাসিনা

যে কোনো দেশকে আমরা যখন জিজ্ঞাসা করি তাদের দেশের কি বিশেষ কিছু বা গর্ব করার মতো বিষয় আছে? যেমন ভারত তাজমহল আছে বলে গর্ব করে, আমেরিকা স্ট্যাচু অব লিবার্টি নিয়ে গর্ব করে। এ রকম প্রতিটি দেশেই তাদের গর্ব করার মতো একটি জিনিস আছে এবং তারা তা নিয়ে গর্ব করতেই পারে। এই গর্বে সমগ্র জাতি এক হয়ে গর্ব করে। এখানে কোনো ভেদাভেদ থাকে না। আমাদের বাংলাদেশে যদি কোনো সাধারণ মানুষকেও এখন জিজ্ঞাসা করা হয়, বাংলাদেশে তোমাদের গর্ব করার মতো কী আছে? তাহলে যে কোনো চিন্তাশীল মানুষের সঙ্গে সঙ্গে উত্তর হচ্ছে আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। আমি ইচ্ছা করেই শেখ হাসিনার নামের আগে রাষ্ট্রনায়ক, দেশরত্ন ইত্যাদি কোনো শব্দ যোগ করিনি। কারণ আমি মনে করি আমাদের বাংলাদেশের গর্ব করার মতো বর্তমানে শেখ হাসিনাই হচ্ছেন বাংলাদেশের বিকল্প শব্দ। যেমন স্বাধীন বাংলাদেশের বিকল্প শব্দ হচ্ছে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করি এবং পথ চলি রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার প্রদর্শিত পথে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা যাঁকে আমরা সব সময় নেত্রী হিসেবেই সম্বোধন করে অভ্যস্ত তাই আমি পরবর্তীতে নেত্রী হিসেবে তাঁকে সম্বোধন করে লিখব। নেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে কোন অবস্থা থেকে বর্তমানে কোন স্তরে এনে হাজির করেছেন এটি দেশে-বিদেশে সবাই জানে। সুতরাং এ বিষয়টি উল্লেখ না করলেও চলে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে, আমি একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞ হিসেবেও দেশের অনেক লোককেই চক্ষু পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় দৃষ্টি প্রদান করতে সক্ষম হইনি। আমি আমার এ ব্যর্থতা স্বীকার করছি। এ কারণেই অনেক শিক্ষিত লোকও জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নতি, তাঁর কর্মপদ্ধতি, আপৎকালে তাঁর ধীরস্থিরভাবে সমস্যা উপলব্ধি করা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা তাদের চোখে পড়ে না। দুর্ভাগ্যবশত হয় তাদের দৃষ্টি ক্ষীণ হয়ে গেছে অথবা তারা কীভাবে দেখতে হয় তা-ও ভুলে গেছে। না হলে একজন রিকশাওয়ালাও যখন শেখ হাসিনার উন্নতি দেখতে পান, কিছু লোকের চোখে কেন দেশের উন্নতি পড়ে না এ আমাকে চিন্তিত করে। যেমন, সাম্প্রতিককালে একটি লেখায় আমার অনুজ নঈম নিজাম উল্লেখ করেছেন, আমেরিকার রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন তাঁর এই বয়সেও যুবকের মতো দেশ পরিচালনায় হাত দিয়েছেন। আর আমাদের নেত্রী একজন ৪০ বছরের ব্যক্তির মতো রাত-দিন কাজ করে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।

আমি কমিউনিটি ক্লিনিকের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিধায় গ্রামগঞ্জে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে যখন যাই তখন লক্ষ্য করেছি, তারা কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্যসেবা বিষয়েই শুধু উল্লেখ করে না, বরং বেশি সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার দেশের উন্নতি সম্পর্কে আমার সঙ্গে আলাপ করার জন্য খুবই আগ্রহ নিয়ে কথাবর্তা বলে। কেননা আমি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে গিয়ে প্রথমেই যে কথাটি বলি তা হচ্ছে, জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে আপনাদের কাছে পাঠিয়েছেন। এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীও নেত্রীর একজন প্রতিনিধি পেয়ে তাদের সুখ-দুঃখের সব কথা খুব প্রাণ খুলে বলে। আমি কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শনে গিয়ে যে সভা করি তাতে ইউনিয়ন পর্যায়ের ওপরের কোনো নেতাকে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য সাধারণত আগ্রহ প্রদর্শন করি না। আমি লক্ষ্য করেছি, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর হৃদয়ের মধ্যে অবস্থান করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তারা যখন বক্তব্য দেন তখন কখনোবা নেত্রী বলেন, কখনো শেখ হাসিনা বলেন, কখনো শেখের বেটি বলেন (বৃদ্ধরা এখনো বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিব হিসেবেই সম্বোধন করে শেখ সাহেব হিসেবেই বলেন) তারা জননেত্রীকে যে কতটা ভালোবাসেন তা তাদের সঙ্গে না মিশলে অনুভব করা সম্ভব নয়। অনেক সময় এসব ছোট ছোট জনসভায় কোনো একজন বৃদ্ধ হঠাৎ হাত তুলে জননেত্রীকে দোয়া করেন। সমগ্র দেশ ঘুরে সাধারণত যে দোয়াটি প্রায় সবাই করেন তা হচ্ছে জননেত্রী যেন দীর্ঘজীবী হন, সুস্থ থাকেন এবং জনগণের উন্নতি করার জন্য দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন। তাদের চোখে শেখ হাসিনা এখনো বয়সের দিক থেকে প্রৌঢ় হননি। সুতরাং তারা সত্যিকারেই মনে-প্রাণে আশা করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা আরও অনেক দিন জনগণের সেবা করার জন্যই দেশ পরিচালনা করবেন। আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, এসব মানুষের দ্বারা আমি এতটাই পরিবর্তিত হয়েছি যে, আমি বিশ্বাস করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা আরও অনেক দিন আমাদের পরিচালনা করবেন। আমরা যারা নেত্রীর কোনো না কোনো দায়িত্ব পালন করি, তাদের কাছে তিনি শিক্ষকও বটে। কেননা দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দেখেছি, জননেত্রী শেখ হাসিনা খুব স্পষ্টভাবেই তাঁর কর্মী বাহিনীকে দায়িত্ব সম্পর্কে নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। সব ছাত্র যে রকম একই মেধার হয় না, তেমনিভাবে আমরা অনেক কর্মী হয়তো নেত্রীর আকাক্সক্ষা পূরণে সমর্থ হই না।

আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, সফলভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হলে একটি টিমের প্রয়োজন হয় এবং এই টিমের সব সদস্য একইভাবে সফলতার সঙ্গে কাজ করবেন- তা আশা করা সঠিক নয়। যেমন, আমরা যখন ফুটবল খেলা দেখি তখন দেখা যায়, অনেক ভালো প্লেয়ারও একদিন উল্লেখযোগ্য কোনো খেলাই প্রদর্শন করতে সক্ষম হন না। টিম ম্যানেজার কি দু-একটি খেলায় কোনো প্লেয়ার ভালো না খেললে তাকে আরও ট্রেনিং দেন, না খেলা থেকে বাদ দিয়ে দেন। শেখ হাসিনা হচ্ছেন সেই ধরনের একজন ম্যানেজার যিনি প্রতিটি খেলোয়াড়কে যোগ্য করে তুলতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এ কারণেই আমার মনে হয়, আমাদের সবারই শেখ হাসিনার টিমের কোনো সদস্যের কোনো গাফিলতি নিয়ে হতাশ হওয়ার প্রয়োজন নেই। আমরা যদি জনগণের সামনে কোনো প্লেয়ারের নেতিবাচক দিকটি বেশি প্রচারণা করি তাহলে ওই প্লেয়ারের উন্নতি করার কোনো আগ্রহ থাকবে না। মনে রাখতে হবে, দেশ পরিচালনার জন্য টিমের সব সদস্যই খুব প্রয়োজনীয় উপাদান।

এখানে আলাদা করে রাজনীতিবিদ, আমলা অথবা পেশাজীবীকে আলাদাভাবে না দেখে বরং জননেত্রী শেখ হাসিনার টিমের সদস্য হিসেবে বিবেচনা করে আমরা সবাই তাদের উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করি। কেননা আমরা তো জানি না যে, কোন সদস্য কোন পরিস্থিতিতে এবং কী কারণে তাদের কাজটি আমাদের মানদন্ড মতো সুচারুরূপে পালন করতে পারছেন না। এখানে আমি উদাহরণ হিসেবে একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যখন ১৫ আগস্টে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় তখন আমি বিলেতে এফআরসিএস করার জন্য অবস্থান করছিলাম। যখন ১৫ আগস্টের মর্মান্তিক ঘটনা শুনে আমার একজন শিক্ষক চার্লস কোরিকে কিছুটা উষ্মা নিয়ে বললাম, বঙ্গবন্ধু কেন যে মোশতাকের মতো লোককে তাঁর সঙ্গে রাখলেন। তখন চার্লস কোরি আমাকে বললেন, ‘তোমার বুঝতে হবে যে, এ ধরনের লোক দিয়েও শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর যুদ্ধে ধ্বংসপ্রাপ্ত দেশকে গড়ে তুলতে সক্ষম হচ্ছিলেন। সুতরাং একজন নেতার সফলতা অথবা বিফলতা বিচার হবে তিনি কী ধরনের টিম নিয়ে সফলতা অর্জন করেছেন। একটি সফল টিমকে নিয়ে সফলতা অর্জন খুবই সহজ। কিন্তু একটি দুর্বল টিমকে নিয়ে যখন সফলতা অর্জন করে তখন সেই নেতাকে মূল্যায়নে জীবনে কখনো ভুল করবে না।’

আমি বিশ্বাস করি, জননেত্রী শেখ হাসিনার টিমে সবাই সমানভাবে নিশ্চয়ই সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছেন এটি হয়তো সঠিক মূল্যায়ন নয়। তবে এ কথা তো স্বীকার করতে হবে, নেত্রীর টিমে অনেক উজ্জ্বল তারকা প্লেয়ারও আছেন। মন্ত্রীর মধ্যে অনেকে ইতিমধ্যে তাদের মেধা এবং কর্মদক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন যা মনে রাখার মতো। দলের মধ্যে অনেকে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি কেড়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়কে স্বাভাবিক কারণেই এখন নার্ভ সেন্টার ধরা হয়। কেননা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দায়দায়িত্ব তাদের ওপর গিয়ে পড়ে। এ বিষয়ে তাদের কোনো করণীয় থাকুক বা না থাকুক। আমি কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদে না থাকলেও বড় ভাই মনে করে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস মাঝেমধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমার মতামত জানতে চান। আমার খুবই ভালো লাগে যখন দেখি আমার অনুজপ্রতিম নয় বরং অনুজ আহমদ কায়কাউস তার বড় ভাইয়ের উপদেশগুলো খুব গুরুত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করেন এবং যে ক্ষেত্রে আমার উপদেশগুলো বাস্তবে পরিণত করার অসুবিধা আছে সেগুলোও বলেন। অনেক সচিবই আমাকে বড় ভাই মনে করে খুবই শ্রদ্ধা নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে কথাবার্তা বলেন এবং আমি এই বয়সে তারা যেভাবে আমার সঙ্গে কথা বলেন আমার চোখ দিয়ে পানি আসে। সুতরাং আমার মত হচ্ছে, ঢালাওভাবে আমলাদের সম্পর্কে কিছু বললে আমার খারাপ লাগে এ কারণে যে, এ বিষয়গুলো তো আর আমি প্রকাশ্যে আলোচনা করতে পারি না। কিন্তু আমি তাদের কর্মক্ষমতা দেখে মুগ্ধ হই এবং তাদের সীমাবদ্ধতাও লক্ষ্য করি।

আমি মনে করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা যে টিমকে নিয়ে চলছেন, এই টিমের যদি কিছু রদবদল তিনি মনে করেন এটা তার নিজস্ব বিচার। কেননা আমরা বাইরে থেকে তো আর সব বিষয় জানা সম্ভব নয়। কিন্তু আমার ধারণা হচ্ছে, একজন ভালো ম্যানেজারের মতো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে কোনো যোগ্যতাওয়ালা প্লেয়ারকেই সর্বোচ্চ পর্যায়ে নেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। সুতরাং জননেত্রী শেখ হাসিনার ভালো কাজগুলোকে যদি আমরা মূল্যায়ন করি এবং স্বীকার করি, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন তাহলে তাঁর টিমকে বাদ দিয়ে এ কথা বলাটা তো সঠিক হবে না। সুতরাং আমি যেমন আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন এজন্য গর্বিত তেমনিভাবে তাঁর টিমের সদস্যদেরও আমি অবশ্যই তারা জননেত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছে এজন্য গর্ব অনুভব করি এবং আমি মনে করি, তারা দিন দিন বরং তাদের কর্মক্ষমতা আরও বৃদ্ধির অবশ্যই চেষ্টা করবেন। আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তাঁর টিম থেকে যদি আলাদা করে দিই তাহলে তো জননেত্রী আরও দুর্বল হয়ে গেলেন। কেননা একটি টিম গড়ে তুলতে সময় লাগে। এখন আমরা যদি ভাবী যে আহমদ কায়কাউসের মতো প্রতিটি আমলাই জননেত্রীর প্রতি শতভাগ সাফল্যের জন্য তাদের শতভাগ প্রচেষ্টা চালাবেন এটি সম্ভব নয়। হাতের পাঁচটি আঙুল যেমন সমান হয় না। কিন্তু আমরা কি ভেবে দেখেছি পাঁচটি আঙুল যদি একই সমান হতো তাহলে কোনো কিছু আমরা হাতের মুষ্টিতে ধরতে পারতাম না।

জাতি আজকে একটি যুগসন্ধিক্ষণে আছে। মনে রাখতে হবে, আমাদের দেশের একটি শ্রেণি যারা নিজেদের বুদ্ধিজীবী মনে করেন (এটি তারা নিজেরাই জোগাড় করেন) তাদের হাতে বিনা প্রয়োজনে কোনো অস্ত্র তুলে দিতে চাই না যাতে করে তারা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আক্রমণের আরও নতুন সুযোগ পায়। আমরা যদি বিশ্বাস করি, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন তাহলে তাঁকে সর্বদিক দিয়ে সহায়তা করা অবশ্যই আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এ দায়িত্ব তো আমরা এড়াতে পারি না।

প্রাসঙ্গিকভাবে আমার দুজন ছোট ভাই যারা আমার চোখে সৃজনশীল এবং বুদ্ধিজীবী তারা হচ্ছেন সৈয়দ বোরহান কবীর এবং নঈম নিজাম। হালকাভাবে পড়লে মনে হয় যে, তারা যেন অনেকেরই বিরুদ্ধে। কিন্তু বিষয়টি তা নয়। তারা নেত্রীকে আরও শক্তিশালী করার মানসে তাদের মেধা যেটা বলে সেটিই তারা প্রকাশ করেন। তবে যদিও আমি তাদের লেখা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করি না তবু আমি মনে করি, তারা আমাদের বর্তমান অবস্থায় অপরিহার্য। সোজা কথায় বলতে চাই, এ মুহুর্তে সৈয়দ বোরহান কবীর বা নঈম নিজামের কোনো বিকল্প নেই। কেননা তারা বৈষয়িক চাওয়া-পাওয়ার ঊর্ধ্বে। বিশ্বের সবাই জানে, যারা সৃজনশীল তারা অনেক সময়ই অনেক কথা বলেন যেগুলো কথার মধ্যেও যে কথা থাকে সেটি আমাদের বুঝতে হবে। তাদের লেখার লাইনের ভিতরেও যে অনেক কথা থাকে সেটিও আমাদের বুঝতে হবে।

তাদের কোনো লেখাকে শুধু কী লেখা আছে, তা দিয়ে বিচার করলে তাদের প্রতি অবিচার করা হবে। তাদের লেখাকে বিচার করতে হবে, তারা কোন পরিপ্রেক্ষিতে লিখছেন তা মাথায় রেখে এবং তারা কোন মেসেজটি আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে দিতে চান তা-ও আমাদের বুঝতে হবে। আমি জেনে বলছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এদের মেধার গুরুত্ব সবার কাছে বোঝাতে চেষ্টা করেন এবং আমার এ দুই ছোট ভাই যে জননেত্রী শেখ হাসিনার এক শ ভাগ মঙ্গলকামী এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এ কারণেই যারা আহমদ কায়কাউসের মতো নেত্রীর প্রতি এক শ ভাগ মঙ্গলকামী তারা নিশ্চয়ই এই লেখাগুলো সেই দৃষ্টিতেই দেখবেন এটি আমি আশা করি। শুধু প্রাসঙ্গিকভাবে বলতে চাই, আমার এই দুই ছোট ভাই যেন শুধু দেশরত্ন শেখ হাসিনার ভালো কাজগুলো উল্লেখ করার সঙ্গে নেত্রীর টিমকেও যদি একটু উজ্জীবিত করেন, তাহলে আমার বিশ্বাস নেত্রী প্রতিটি কাজেই আরও উদ্যমী হবেন এবং নতুন নতুন ক্ষেত্রে কাজে হাত দিতে পারবেন। সৈয়দ বোরহান কবীর এবং নঈম নিজাম নিজেদের বিবেক থেকেই নেত্রীর পক্ষে কলম ধরেছেন। তখন তাদের কলমের মূল্য যে কত বেশি তা তাদের নিজেদের পক্ষে মূল্যায়ন করা স্বাভাবিকভাবেই কঠিন। তবে আমি তাদের নিয়মিত পাঠক হিসেবে তাদের শুধু আশীর্বাদ করি না, তাদের দীর্ঘজীবন কামনা করি। শুধু দীর্ঘজীবন নয়, সঙ্গে সঙ্গে তাদের মেধা, চিন্তাশক্তি এবং সৃজনশীলতা যেন মহান আল্লাহতায়ালা রক্ষা করেন, এই দোয়া করি। আমার এই ছোট দুই ভাইয়ের বয়সের কারণে আমি আমার অনুভূতি যেভাবে জানাব তারা তাদের অনুভূতি একইভাবে জানাবে তা আশা করা অন্যায়। বরং সৃজনশীল লেখকদের পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হয় যাতে তারা তাদের সৃজনশীলতায় কোনো বাধাপ্রাপ্ত না হয়। আমি প্রায় ৫০ বছর শিক্ষকতা করেছি এবং নেত্রী শেখ হাসিনার বদৌলতে বিশ্বের বহু দেশে সভা, সমিতি থেকে শুরু করে অনেক বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি যার জন্য এক শ ভাগ কৃতিত্ব জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রাপ্য। শেখ হাসিনার ‘জনগণের ক্ষমতায়ন’ এ বিষয়টি রাষ্ট্রসংঘের কমিটি নম্বর দুইয়ের মিটিংয়ে কি-নোটিস পিস পড়ার সৌভাগ্য আমাকে করে দিয়েছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। আমি আবারও বলতে চাই, আমরা প্রায় সাড়ে ১৭ কোটি লোক গর্বিত যে, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। মহান আল্লাহতায়ালা তাঁর দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন বলেই আমি বিশ্বাস করি।

লেখক : প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপদেষ্টা।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৩৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা