শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১

আমাদের আছেন একজন শেখ হাসিনা

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের আছেন একজন শেখ হাসিনা

যে কোনো দেশকে আমরা যখন জিজ্ঞাসা করি তাদের দেশের কি বিশেষ কিছু বা গর্ব করার মতো বিষয় আছে? যেমন ভারত তাজমহল আছে বলে গর্ব করে, আমেরিকা স্ট্যাচু অব লিবার্টি নিয়ে গর্ব করে। এ রকম প্রতিটি দেশেই তাদের গর্ব করার মতো একটি জিনিস আছে এবং তারা তা নিয়ে গর্ব করতেই পারে। এই গর্বে সমগ্র জাতি এক হয়ে গর্ব করে। এখানে কোনো ভেদাভেদ থাকে না। আমাদের বাংলাদেশে যদি কোনো সাধারণ মানুষকেও এখন জিজ্ঞাসা করা হয়, বাংলাদেশে তোমাদের গর্ব করার মতো কী আছে? তাহলে যে কোনো চিন্তাশীল মানুষের সঙ্গে সঙ্গে উত্তর হচ্ছে আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। আমি ইচ্ছা করেই শেখ হাসিনার নামের আগে রাষ্ট্রনায়ক, দেশরত্ন ইত্যাদি কোনো শব্দ যোগ করিনি। কারণ আমি মনে করি আমাদের বাংলাদেশের গর্ব করার মতো বর্তমানে শেখ হাসিনাই হচ্ছেন বাংলাদেশের বিকল্প শব্দ। যেমন স্বাধীন বাংলাদেশের বিকল্প শব্দ হচ্ছে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করি এবং পথ চলি রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার প্রদর্শিত পথে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা যাঁকে আমরা সব সময় নেত্রী হিসেবেই সম্বোধন করে অভ্যস্ত তাই আমি পরবর্তীতে নেত্রী হিসেবে তাঁকে সম্বোধন করে লিখব। নেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে কোন অবস্থা থেকে বর্তমানে কোন স্তরে এনে হাজির করেছেন এটি দেশে-বিদেশে সবাই জানে। সুতরাং এ বিষয়টি উল্লেখ না করলেও চলে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে, আমি একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞ হিসেবেও দেশের অনেক লোককেই চক্ষু পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় দৃষ্টি প্রদান করতে সক্ষম হইনি। আমি আমার এ ব্যর্থতা স্বীকার করছি। এ কারণেই অনেক শিক্ষিত লোকও জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নতি, তাঁর কর্মপদ্ধতি, আপৎকালে তাঁর ধীরস্থিরভাবে সমস্যা উপলব্ধি করা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা তাদের চোখে পড়ে না। দুর্ভাগ্যবশত হয় তাদের দৃষ্টি ক্ষীণ হয়ে গেছে অথবা তারা কীভাবে দেখতে হয় তা-ও ভুলে গেছে। না হলে একজন রিকশাওয়ালাও যখন শেখ হাসিনার উন্নতি দেখতে পান, কিছু লোকের চোখে কেন দেশের উন্নতি পড়ে না এ আমাকে চিন্তিত করে। যেমন, সাম্প্রতিককালে একটি লেখায় আমার অনুজ নঈম নিজাম উল্লেখ করেছেন, আমেরিকার রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন তাঁর এই বয়সেও যুবকের মতো দেশ পরিচালনায় হাত দিয়েছেন। আর আমাদের নেত্রী একজন ৪০ বছরের ব্যক্তির মতো রাত-দিন কাজ করে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।

আমি কমিউনিটি ক্লিনিকের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিধায় গ্রামগঞ্জে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে যখন যাই তখন লক্ষ্য করেছি, তারা কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্যসেবা বিষয়েই শুধু উল্লেখ করে না, বরং বেশি সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার দেশের উন্নতি সম্পর্কে আমার সঙ্গে আলাপ করার জন্য খুবই আগ্রহ নিয়ে কথাবর্তা বলে। কেননা আমি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে গিয়ে প্রথমেই যে কথাটি বলি তা হচ্ছে, জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে আপনাদের কাছে পাঠিয়েছেন। এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীও নেত্রীর একজন প্রতিনিধি পেয়ে তাদের সুখ-দুঃখের সব কথা খুব প্রাণ খুলে বলে। আমি কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শনে গিয়ে যে সভা করি তাতে ইউনিয়ন পর্যায়ের ওপরের কোনো নেতাকে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য সাধারণত আগ্রহ প্রদর্শন করি না। আমি লক্ষ্য করেছি, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর হৃদয়ের মধ্যে অবস্থান করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তারা যখন বক্তব্য দেন তখন কখনোবা নেত্রী বলেন, কখনো শেখ হাসিনা বলেন, কখনো শেখের বেটি বলেন (বৃদ্ধরা এখনো বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিব হিসেবেই সম্বোধন করে শেখ সাহেব হিসেবেই বলেন) তারা জননেত্রীকে যে কতটা ভালোবাসেন তা তাদের সঙ্গে না মিশলে অনুভব করা সম্ভব নয়। অনেক সময় এসব ছোট ছোট জনসভায় কোনো একজন বৃদ্ধ হঠাৎ হাত তুলে জননেত্রীকে দোয়া করেন। সমগ্র দেশ ঘুরে সাধারণত যে দোয়াটি প্রায় সবাই করেন তা হচ্ছে জননেত্রী যেন দীর্ঘজীবী হন, সুস্থ থাকেন এবং জনগণের উন্নতি করার জন্য দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন। তাদের চোখে শেখ হাসিনা এখনো বয়সের দিক থেকে প্রৌঢ় হননি। সুতরাং তারা সত্যিকারেই মনে-প্রাণে আশা করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা আরও অনেক দিন জনগণের সেবা করার জন্যই দেশ পরিচালনা করবেন। আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, এসব মানুষের দ্বারা আমি এতটাই পরিবর্তিত হয়েছি যে, আমি বিশ্বাস করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা আরও অনেক দিন আমাদের পরিচালনা করবেন। আমরা যারা নেত্রীর কোনো না কোনো দায়িত্ব পালন করি, তাদের কাছে তিনি শিক্ষকও বটে। কেননা দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দেখেছি, জননেত্রী শেখ হাসিনা খুব স্পষ্টভাবেই তাঁর কর্মী বাহিনীকে দায়িত্ব সম্পর্কে নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। সব ছাত্র যে রকম একই মেধার হয় না, তেমনিভাবে আমরা অনেক কর্মী হয়তো নেত্রীর আকাক্সক্ষা পূরণে সমর্থ হই না।

আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, সফলভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হলে একটি টিমের প্রয়োজন হয় এবং এই টিমের সব সদস্য একইভাবে সফলতার সঙ্গে কাজ করবেন- তা আশা করা সঠিক নয়। যেমন, আমরা যখন ফুটবল খেলা দেখি তখন দেখা যায়, অনেক ভালো প্লেয়ারও একদিন উল্লেখযোগ্য কোনো খেলাই প্রদর্শন করতে সক্ষম হন না। টিম ম্যানেজার কি দু-একটি খেলায় কোনো প্লেয়ার ভালো না খেললে তাকে আরও ট্রেনিং দেন, না খেলা থেকে বাদ দিয়ে দেন। শেখ হাসিনা হচ্ছেন সেই ধরনের একজন ম্যানেজার যিনি প্রতিটি খেলোয়াড়কে যোগ্য করে তুলতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এ কারণেই আমার মনে হয়, আমাদের সবারই শেখ হাসিনার টিমের কোনো সদস্যের কোনো গাফিলতি নিয়ে হতাশ হওয়ার প্রয়োজন নেই। আমরা যদি জনগণের সামনে কোনো প্লেয়ারের নেতিবাচক দিকটি বেশি প্রচারণা করি তাহলে ওই প্লেয়ারের উন্নতি করার কোনো আগ্রহ থাকবে না। মনে রাখতে হবে, দেশ পরিচালনার জন্য টিমের সব সদস্যই খুব প্রয়োজনীয় উপাদান।

এখানে আলাদা করে রাজনীতিবিদ, আমলা অথবা পেশাজীবীকে আলাদাভাবে না দেখে বরং জননেত্রী শেখ হাসিনার টিমের সদস্য হিসেবে বিবেচনা করে আমরা সবাই তাদের উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করি। কেননা আমরা তো জানি না যে, কোন সদস্য কোন পরিস্থিতিতে এবং কী কারণে তাদের কাজটি আমাদের মানদন্ড মতো সুচারুরূপে পালন করতে পারছেন না। এখানে আমি উদাহরণ হিসেবে একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যখন ১৫ আগস্টে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় তখন আমি বিলেতে এফআরসিএস করার জন্য অবস্থান করছিলাম। যখন ১৫ আগস্টের মর্মান্তিক ঘটনা শুনে আমার একজন শিক্ষক চার্লস কোরিকে কিছুটা উষ্মা নিয়ে বললাম, বঙ্গবন্ধু কেন যে মোশতাকের মতো লোককে তাঁর সঙ্গে রাখলেন। তখন চার্লস কোরি আমাকে বললেন, ‘তোমার বুঝতে হবে যে, এ ধরনের লোক দিয়েও শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর যুদ্ধে ধ্বংসপ্রাপ্ত দেশকে গড়ে তুলতে সক্ষম হচ্ছিলেন। সুতরাং একজন নেতার সফলতা অথবা বিফলতা বিচার হবে তিনি কী ধরনের টিম নিয়ে সফলতা অর্জন করেছেন। একটি সফল টিমকে নিয়ে সফলতা অর্জন খুবই সহজ। কিন্তু একটি দুর্বল টিমকে নিয়ে যখন সফলতা অর্জন করে তখন সেই নেতাকে মূল্যায়নে জীবনে কখনো ভুল করবে না।’

আমি বিশ্বাস করি, জননেত্রী শেখ হাসিনার টিমে সবাই সমানভাবে নিশ্চয়ই সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছেন এটি হয়তো সঠিক মূল্যায়ন নয়। তবে এ কথা তো স্বীকার করতে হবে, নেত্রীর টিমে অনেক উজ্জ্বল তারকা প্লেয়ারও আছেন। মন্ত্রীর মধ্যে অনেকে ইতিমধ্যে তাদের মেধা এবং কর্মদক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন যা মনে রাখার মতো। দলের মধ্যে অনেকে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি কেড়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়কে স্বাভাবিক কারণেই এখন নার্ভ সেন্টার ধরা হয়। কেননা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দায়দায়িত্ব তাদের ওপর গিয়ে পড়ে। এ বিষয়ে তাদের কোনো করণীয় থাকুক বা না থাকুক। আমি কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদে না থাকলেও বড় ভাই মনে করে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস মাঝেমধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমার মতামত জানতে চান। আমার খুবই ভালো লাগে যখন দেখি আমার অনুজপ্রতিম নয় বরং অনুজ আহমদ কায়কাউস তার বড় ভাইয়ের উপদেশগুলো খুব গুরুত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করেন এবং যে ক্ষেত্রে আমার উপদেশগুলো বাস্তবে পরিণত করার অসুবিধা আছে সেগুলোও বলেন। অনেক সচিবই আমাকে বড় ভাই মনে করে খুবই শ্রদ্ধা নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে কথাবার্তা বলেন এবং আমি এই বয়সে তারা যেভাবে আমার সঙ্গে কথা বলেন আমার চোখ দিয়ে পানি আসে। সুতরাং আমার মত হচ্ছে, ঢালাওভাবে আমলাদের সম্পর্কে কিছু বললে আমার খারাপ লাগে এ কারণে যে, এ বিষয়গুলো তো আর আমি প্রকাশ্যে আলোচনা করতে পারি না। কিন্তু আমি তাদের কর্মক্ষমতা দেখে মুগ্ধ হই এবং তাদের সীমাবদ্ধতাও লক্ষ্য করি।

আমি মনে করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা যে টিমকে নিয়ে চলছেন, এই টিমের যদি কিছু রদবদল তিনি মনে করেন এটা তার নিজস্ব বিচার। কেননা আমরা বাইরে থেকে তো আর সব বিষয় জানা সম্ভব নয়। কিন্তু আমার ধারণা হচ্ছে, একজন ভালো ম্যানেজারের মতো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে কোনো যোগ্যতাওয়ালা প্লেয়ারকেই সর্বোচ্চ পর্যায়ে নেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। সুতরাং জননেত্রী শেখ হাসিনার ভালো কাজগুলোকে যদি আমরা মূল্যায়ন করি এবং স্বীকার করি, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন তাহলে তাঁর টিমকে বাদ দিয়ে এ কথা বলাটা তো সঠিক হবে না। সুতরাং আমি যেমন আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন এজন্য গর্বিত তেমনিভাবে তাঁর টিমের সদস্যদেরও আমি অবশ্যই তারা জননেত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছে এজন্য গর্ব অনুভব করি এবং আমি মনে করি, তারা দিন দিন বরং তাদের কর্মক্ষমতা আরও বৃদ্ধির অবশ্যই চেষ্টা করবেন। আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তাঁর টিম থেকে যদি আলাদা করে দিই তাহলে তো জননেত্রী আরও দুর্বল হয়ে গেলেন। কেননা একটি টিম গড়ে তুলতে সময় লাগে। এখন আমরা যদি ভাবী যে আহমদ কায়কাউসের মতো প্রতিটি আমলাই জননেত্রীর প্রতি শতভাগ সাফল্যের জন্য তাদের শতভাগ প্রচেষ্টা চালাবেন এটি সম্ভব নয়। হাতের পাঁচটি আঙুল যেমন সমান হয় না। কিন্তু আমরা কি ভেবে দেখেছি পাঁচটি আঙুল যদি একই সমান হতো তাহলে কোনো কিছু আমরা হাতের মুষ্টিতে ধরতে পারতাম না।

জাতি আজকে একটি যুগসন্ধিক্ষণে আছে। মনে রাখতে হবে, আমাদের দেশের একটি শ্রেণি যারা নিজেদের বুদ্ধিজীবী মনে করেন (এটি তারা নিজেরাই জোগাড় করেন) তাদের হাতে বিনা প্রয়োজনে কোনো অস্ত্র তুলে দিতে চাই না যাতে করে তারা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আক্রমণের আরও নতুন সুযোগ পায়। আমরা যদি বিশ্বাস করি, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন তাহলে তাঁকে সর্বদিক দিয়ে সহায়তা করা অবশ্যই আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এ দায়িত্ব তো আমরা এড়াতে পারি না।

প্রাসঙ্গিকভাবে আমার দুজন ছোট ভাই যারা আমার চোখে সৃজনশীল এবং বুদ্ধিজীবী তারা হচ্ছেন সৈয়দ বোরহান কবীর এবং নঈম নিজাম। হালকাভাবে পড়লে মনে হয় যে, তারা যেন অনেকেরই বিরুদ্ধে। কিন্তু বিষয়টি তা নয়। তারা নেত্রীকে আরও শক্তিশালী করার মানসে তাদের মেধা যেটা বলে সেটিই তারা প্রকাশ করেন। তবে যদিও আমি তাদের লেখা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করি না তবু আমি মনে করি, তারা আমাদের বর্তমান অবস্থায় অপরিহার্য। সোজা কথায় বলতে চাই, এ মুহুর্তে সৈয়দ বোরহান কবীর বা নঈম নিজামের কোনো বিকল্প নেই। কেননা তারা বৈষয়িক চাওয়া-পাওয়ার ঊর্ধ্বে। বিশ্বের সবাই জানে, যারা সৃজনশীল তারা অনেক সময়ই অনেক কথা বলেন যেগুলো কথার মধ্যেও যে কথা থাকে সেটি আমাদের বুঝতে হবে। তাদের লেখার লাইনের ভিতরেও যে অনেক কথা থাকে সেটিও আমাদের বুঝতে হবে।

তাদের কোনো লেখাকে শুধু কী লেখা আছে, তা দিয়ে বিচার করলে তাদের প্রতি অবিচার করা হবে। তাদের লেখাকে বিচার করতে হবে, তারা কোন পরিপ্রেক্ষিতে লিখছেন তা মাথায় রেখে এবং তারা কোন মেসেজটি আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে দিতে চান তা-ও আমাদের বুঝতে হবে। আমি জেনে বলছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এদের মেধার গুরুত্ব সবার কাছে বোঝাতে চেষ্টা করেন এবং আমার এ দুই ছোট ভাই যে জননেত্রী শেখ হাসিনার এক শ ভাগ মঙ্গলকামী এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এ কারণেই যারা আহমদ কায়কাউসের মতো নেত্রীর প্রতি এক শ ভাগ মঙ্গলকামী তারা নিশ্চয়ই এই লেখাগুলো সেই দৃষ্টিতেই দেখবেন এটি আমি আশা করি। শুধু প্রাসঙ্গিকভাবে বলতে চাই, আমার এই দুই ছোট ভাই যেন শুধু দেশরত্ন শেখ হাসিনার ভালো কাজগুলো উল্লেখ করার সঙ্গে নেত্রীর টিমকেও যদি একটু উজ্জীবিত করেন, তাহলে আমার বিশ্বাস নেত্রী প্রতিটি কাজেই আরও উদ্যমী হবেন এবং নতুন নতুন ক্ষেত্রে কাজে হাত দিতে পারবেন। সৈয়দ বোরহান কবীর এবং নঈম নিজাম নিজেদের বিবেক থেকেই নেত্রীর পক্ষে কলম ধরেছেন। তখন তাদের কলমের মূল্য যে কত বেশি তা তাদের নিজেদের পক্ষে মূল্যায়ন করা স্বাভাবিকভাবেই কঠিন। তবে আমি তাদের নিয়মিত পাঠক হিসেবে তাদের শুধু আশীর্বাদ করি না, তাদের দীর্ঘজীবন কামনা করি। শুধু দীর্ঘজীবন নয়, সঙ্গে সঙ্গে তাদের মেধা, চিন্তাশক্তি এবং সৃজনশীলতা যেন মহান আল্লাহতায়ালা রক্ষা করেন, এই দোয়া করি। আমার এই ছোট দুই ভাইয়ের বয়সের কারণে আমি আমার অনুভূতি যেভাবে জানাব তারা তাদের অনুভূতি একইভাবে জানাবে তা আশা করা অন্যায়। বরং সৃজনশীল লেখকদের পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হয় যাতে তারা তাদের সৃজনশীলতায় কোনো বাধাপ্রাপ্ত না হয়। আমি প্রায় ৫০ বছর শিক্ষকতা করেছি এবং নেত্রী শেখ হাসিনার বদৌলতে বিশ্বের বহু দেশে সভা, সমিতি থেকে শুরু করে অনেক বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি যার জন্য এক শ ভাগ কৃতিত্ব জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রাপ্য। শেখ হাসিনার ‘জনগণের ক্ষমতায়ন’ এ বিষয়টি রাষ্ট্রসংঘের কমিটি নম্বর দুইয়ের মিটিংয়ে কি-নোটিস পিস পড়ার সৌভাগ্য আমাকে করে দিয়েছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। আমি আবারও বলতে চাই, আমরা প্রায় সাড়ে ১৭ কোটি লোক গর্বিত যে, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। মহান আল্লাহতায়ালা তাঁর দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন বলেই আমি বিশ্বাস করি।

লেখক : প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপদেষ্টা।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
জবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৩ ডিসেম্বর
জবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৩ ডিসেম্বর

২৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সামাজিক সম্পর্ক স্বাস্থ্য ও অকাল মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত
সামাজিক সম্পর্ক স্বাস্থ্য ও অকাল মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হংকং সিক্সেসে আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
হংকং সিক্সেসে আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে রেকর্ড বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে রেকর্ড বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ‘আগ্রাসন’ রোধে জাপান-মার্কিন সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ : পেন্টাগণ
চীনের ‘আগ্রাসন’ রোধে জাপান-মার্কিন সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ : পেন্টাগণ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতির কারণে লাভের পথে ইন্টেল
কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতির কারণে লাভের পথে ইন্টেল

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান চীনের সক্ষমতার বাইরে : রাষ্ট্রদূত ওয়েন
রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান চীনের সক্ষমতার বাইরে : রাষ্ট্রদূত ওয়েন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মিথ্যা ধর্ষণ মামলায় চাচাকে ফাঁসাতে গিয়ে ভাতিজার ৫ বছরের কারাদণ্ড
মিথ্যা ধর্ষণ মামলায় চাচাকে ফাঁসাতে গিয়ে ভাতিজার ৫ বছরের কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজে লন্ডনগামী বিমানের ধাক্কা
বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজে লন্ডনগামী বিমানের ধাক্কা

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

তাইওয়ান নিয়ে ফের কড়া বার্তা চীনের
তাইওয়ান নিয়ে ফের কড়া বার্তা চীনের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ের সুবিধাবঞ্চিতদের সহায়তা দিল বিজিবি
পাহাড়ের সুবিধাবঞ্চিতদের সহায়তা দিল বিজিবি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের উন্নয়ন ও মানবিক প্রচেষ্টায় জার্মানির অব্যাহত সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি
বাংলাদেশের উন্নয়ন ও মানবিক প্রচেষ্টায় জার্মানির অব্যাহত সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ
মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার
ফটিকছড়িতে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিয়ার বদলে দেবে যেসব দক্ষতা
ক্যারিয়ার বদলে দেবে যেসব দক্ষতা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

'ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তি কেবল সময়ের ব্যাপার'
'ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যচুক্তি কেবল সময়ের ব্যাপার'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিরিজ বাঁচানোই নয়, টাইগারদের চোখ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে
আজ সিরিজ বাঁচানোই নয়, টাইগারদের চোখ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার প্লট দুর্নীতি: সাবেক রাজউক সদস্য খুরশীদের আত্মসমর্পণ
হাসিনার প্লট দুর্নীতি: সাবেক রাজউক সদস্য খুরশীদের আত্মসমর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে নানাশ্বশুর নিহত, শ্বাশুড়িসহ আহত ৪
যশোরে নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে নানাশ্বশুর নিহত, শ্বাশুড়িসহ আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য বৃহস্পতিবার
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চেক ডিজঅনার মামলায় জামিন পেলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপি নেতা
চেক ডিজঅনার মামলায় জামিন পেলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারিগরি স্কুল-কলেজে অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ অধিদপ্তরে পাঠানোর নির্দেশ
কারিগরি স্কুল-কলেজে অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ অধিদপ্তরে পাঠানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ বিরতির পর মাঠে ফিরছেন প্রোটিয়া গতি তারকা
দীর্ঘ বিরতির পর মাঠে ফিরছেন প্রোটিয়া গতি তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাসে রেকর্ড ১ কোটি ১৭ লাখ মানুষের ওমরাহ পালন
এক মাসে রেকর্ড ১ কোটি ১৭ লাখ মানুষের ওমরাহ পালন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে আইওএমের সংবাদ সম্মেলন
মাদারীপুরে নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে আইওএমের সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি