শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১

আমাদের আছেন একজন শেখ হাসিনা

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের আছেন একজন শেখ হাসিনা

যে কোনো দেশকে আমরা যখন জিজ্ঞাসা করি তাদের দেশের কি বিশেষ কিছু বা গর্ব করার মতো বিষয় আছে? যেমন ভারত তাজমহল আছে বলে গর্ব করে, আমেরিকা স্ট্যাচু অব লিবার্টি নিয়ে গর্ব করে। এ রকম প্রতিটি দেশেই তাদের গর্ব করার মতো একটি জিনিস আছে এবং তারা তা নিয়ে গর্ব করতেই পারে। এই গর্বে সমগ্র জাতি এক হয়ে গর্ব করে। এখানে কোনো ভেদাভেদ থাকে না। আমাদের বাংলাদেশে যদি কোনো সাধারণ মানুষকেও এখন জিজ্ঞাসা করা হয়, বাংলাদেশে তোমাদের গর্ব করার মতো কী আছে? তাহলে যে কোনো চিন্তাশীল মানুষের সঙ্গে সঙ্গে উত্তর হচ্ছে আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। আমি ইচ্ছা করেই শেখ হাসিনার নামের আগে রাষ্ট্রনায়ক, দেশরত্ন ইত্যাদি কোনো শব্দ যোগ করিনি। কারণ আমি মনে করি আমাদের বাংলাদেশের গর্ব করার মতো বর্তমানে শেখ হাসিনাই হচ্ছেন বাংলাদেশের বিকল্প শব্দ। যেমন স্বাধীন বাংলাদেশের বিকল্প শব্দ হচ্ছে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করি এবং পথ চলি রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার প্রদর্শিত পথে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা যাঁকে আমরা সব সময় নেত্রী হিসেবেই সম্বোধন করে অভ্যস্ত তাই আমি পরবর্তীতে নেত্রী হিসেবে তাঁকে সম্বোধন করে লিখব। নেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে কোন অবস্থা থেকে বর্তমানে কোন স্তরে এনে হাজির করেছেন এটি দেশে-বিদেশে সবাই জানে। সুতরাং এ বিষয়টি উল্লেখ না করলেও চলে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে, আমি একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞ হিসেবেও দেশের অনেক লোককেই চক্ষু পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় দৃষ্টি প্রদান করতে সক্ষম হইনি। আমি আমার এ ব্যর্থতা স্বীকার করছি। এ কারণেই অনেক শিক্ষিত লোকও জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নতি, তাঁর কর্মপদ্ধতি, আপৎকালে তাঁর ধীরস্থিরভাবে সমস্যা উপলব্ধি করা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা তাদের চোখে পড়ে না। দুর্ভাগ্যবশত হয় তাদের দৃষ্টি ক্ষীণ হয়ে গেছে অথবা তারা কীভাবে দেখতে হয় তা-ও ভুলে গেছে। না হলে একজন রিকশাওয়ালাও যখন শেখ হাসিনার উন্নতি দেখতে পান, কিছু লোকের চোখে কেন দেশের উন্নতি পড়ে না এ আমাকে চিন্তিত করে। যেমন, সাম্প্রতিককালে একটি লেখায় আমার অনুজ নঈম নিজাম উল্লেখ করেছেন, আমেরিকার রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন তাঁর এই বয়সেও যুবকের মতো দেশ পরিচালনায় হাত দিয়েছেন। আর আমাদের নেত্রী একজন ৪০ বছরের ব্যক্তির মতো রাত-দিন কাজ করে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।

আমি কমিউনিটি ক্লিনিকের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিধায় গ্রামগঞ্জে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে যখন যাই তখন লক্ষ্য করেছি, তারা কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্যসেবা বিষয়েই শুধু উল্লেখ করে না, বরং বেশি সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার দেশের উন্নতি সম্পর্কে আমার সঙ্গে আলাপ করার জন্য খুবই আগ্রহ নিয়ে কথাবর্তা বলে। কেননা আমি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে গিয়ে প্রথমেই যে কথাটি বলি তা হচ্ছে, জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে আপনাদের কাছে পাঠিয়েছেন। এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীও নেত্রীর একজন প্রতিনিধি পেয়ে তাদের সুখ-দুঃখের সব কথা খুব প্রাণ খুলে বলে। আমি কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শনে গিয়ে যে সভা করি তাতে ইউনিয়ন পর্যায়ের ওপরের কোনো নেতাকে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য সাধারণত আগ্রহ প্রদর্শন করি না। আমি লক্ষ্য করেছি, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর হৃদয়ের মধ্যে অবস্থান করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তারা যখন বক্তব্য দেন তখন কখনোবা নেত্রী বলেন, কখনো শেখ হাসিনা বলেন, কখনো শেখের বেটি বলেন (বৃদ্ধরা এখনো বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিব হিসেবেই সম্বোধন করে শেখ সাহেব হিসেবেই বলেন) তারা জননেত্রীকে যে কতটা ভালোবাসেন তা তাদের সঙ্গে না মিশলে অনুভব করা সম্ভব নয়। অনেক সময় এসব ছোট ছোট জনসভায় কোনো একজন বৃদ্ধ হঠাৎ হাত তুলে জননেত্রীকে দোয়া করেন। সমগ্র দেশ ঘুরে সাধারণত যে দোয়াটি প্রায় সবাই করেন তা হচ্ছে জননেত্রী যেন দীর্ঘজীবী হন, সুস্থ থাকেন এবং জনগণের উন্নতি করার জন্য দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন। তাদের চোখে শেখ হাসিনা এখনো বয়সের দিক থেকে প্রৌঢ় হননি। সুতরাং তারা সত্যিকারেই মনে-প্রাণে আশা করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা আরও অনেক দিন জনগণের সেবা করার জন্যই দেশ পরিচালনা করবেন। আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, এসব মানুষের দ্বারা আমি এতটাই পরিবর্তিত হয়েছি যে, আমি বিশ্বাস করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা আরও অনেক দিন আমাদের পরিচালনা করবেন। আমরা যারা নেত্রীর কোনো না কোনো দায়িত্ব পালন করি, তাদের কাছে তিনি শিক্ষকও বটে। কেননা দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দেখেছি, জননেত্রী শেখ হাসিনা খুব স্পষ্টভাবেই তাঁর কর্মী বাহিনীকে দায়িত্ব সম্পর্কে নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। সব ছাত্র যে রকম একই মেধার হয় না, তেমনিভাবে আমরা অনেক কর্মী হয়তো নেত্রীর আকাক্সক্ষা পূরণে সমর্থ হই না।

আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, সফলভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হলে একটি টিমের প্রয়োজন হয় এবং এই টিমের সব সদস্য একইভাবে সফলতার সঙ্গে কাজ করবেন- তা আশা করা সঠিক নয়। যেমন, আমরা যখন ফুটবল খেলা দেখি তখন দেখা যায়, অনেক ভালো প্লেয়ারও একদিন উল্লেখযোগ্য কোনো খেলাই প্রদর্শন করতে সক্ষম হন না। টিম ম্যানেজার কি দু-একটি খেলায় কোনো প্লেয়ার ভালো না খেললে তাকে আরও ট্রেনিং দেন, না খেলা থেকে বাদ দিয়ে দেন। শেখ হাসিনা হচ্ছেন সেই ধরনের একজন ম্যানেজার যিনি প্রতিটি খেলোয়াড়কে যোগ্য করে তুলতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এ কারণেই আমার মনে হয়, আমাদের সবারই শেখ হাসিনার টিমের কোনো সদস্যের কোনো গাফিলতি নিয়ে হতাশ হওয়ার প্রয়োজন নেই। আমরা যদি জনগণের সামনে কোনো প্লেয়ারের নেতিবাচক দিকটি বেশি প্রচারণা করি তাহলে ওই প্লেয়ারের উন্নতি করার কোনো আগ্রহ থাকবে না। মনে রাখতে হবে, দেশ পরিচালনার জন্য টিমের সব সদস্যই খুব প্রয়োজনীয় উপাদান।

এখানে আলাদা করে রাজনীতিবিদ, আমলা অথবা পেশাজীবীকে আলাদাভাবে না দেখে বরং জননেত্রী শেখ হাসিনার টিমের সদস্য হিসেবে বিবেচনা করে আমরা সবাই তাদের উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করি। কেননা আমরা তো জানি না যে, কোন সদস্য কোন পরিস্থিতিতে এবং কী কারণে তাদের কাজটি আমাদের মানদন্ড মতো সুচারুরূপে পালন করতে পারছেন না। এখানে আমি উদাহরণ হিসেবে একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যখন ১৫ আগস্টে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় তখন আমি বিলেতে এফআরসিএস করার জন্য অবস্থান করছিলাম। যখন ১৫ আগস্টের মর্মান্তিক ঘটনা শুনে আমার একজন শিক্ষক চার্লস কোরিকে কিছুটা উষ্মা নিয়ে বললাম, বঙ্গবন্ধু কেন যে মোশতাকের মতো লোককে তাঁর সঙ্গে রাখলেন। তখন চার্লস কোরি আমাকে বললেন, ‘তোমার বুঝতে হবে যে, এ ধরনের লোক দিয়েও শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর যুদ্ধে ধ্বংসপ্রাপ্ত দেশকে গড়ে তুলতে সক্ষম হচ্ছিলেন। সুতরাং একজন নেতার সফলতা অথবা বিফলতা বিচার হবে তিনি কী ধরনের টিম নিয়ে সফলতা অর্জন করেছেন। একটি সফল টিমকে নিয়ে সফলতা অর্জন খুবই সহজ। কিন্তু একটি দুর্বল টিমকে নিয়ে যখন সফলতা অর্জন করে তখন সেই নেতাকে মূল্যায়নে জীবনে কখনো ভুল করবে না।’

আমি বিশ্বাস করি, জননেত্রী শেখ হাসিনার টিমে সবাই সমানভাবে নিশ্চয়ই সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছেন এটি হয়তো সঠিক মূল্যায়ন নয়। তবে এ কথা তো স্বীকার করতে হবে, নেত্রীর টিমে অনেক উজ্জ্বল তারকা প্লেয়ারও আছেন। মন্ত্রীর মধ্যে অনেকে ইতিমধ্যে তাদের মেধা এবং কর্মদক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন যা মনে রাখার মতো। দলের মধ্যে অনেকে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি কেড়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়কে স্বাভাবিক কারণেই এখন নার্ভ সেন্টার ধরা হয়। কেননা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দায়দায়িত্ব তাদের ওপর গিয়ে পড়ে। এ বিষয়ে তাদের কোনো করণীয় থাকুক বা না থাকুক। আমি কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদে না থাকলেও বড় ভাই মনে করে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস মাঝেমধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমার মতামত জানতে চান। আমার খুবই ভালো লাগে যখন দেখি আমার অনুজপ্রতিম নয় বরং অনুজ আহমদ কায়কাউস তার বড় ভাইয়ের উপদেশগুলো খুব গুরুত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করেন এবং যে ক্ষেত্রে আমার উপদেশগুলো বাস্তবে পরিণত করার অসুবিধা আছে সেগুলোও বলেন। অনেক সচিবই আমাকে বড় ভাই মনে করে খুবই শ্রদ্ধা নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে কথাবার্তা বলেন এবং আমি এই বয়সে তারা যেভাবে আমার সঙ্গে কথা বলেন আমার চোখ দিয়ে পানি আসে। সুতরাং আমার মত হচ্ছে, ঢালাওভাবে আমলাদের সম্পর্কে কিছু বললে আমার খারাপ লাগে এ কারণে যে, এ বিষয়গুলো তো আর আমি প্রকাশ্যে আলোচনা করতে পারি না। কিন্তু আমি তাদের কর্মক্ষমতা দেখে মুগ্ধ হই এবং তাদের সীমাবদ্ধতাও লক্ষ্য করি।

আমি মনে করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা যে টিমকে নিয়ে চলছেন, এই টিমের যদি কিছু রদবদল তিনি মনে করেন এটা তার নিজস্ব বিচার। কেননা আমরা বাইরে থেকে তো আর সব বিষয় জানা সম্ভব নয়। কিন্তু আমার ধারণা হচ্ছে, একজন ভালো ম্যানেজারের মতো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে কোনো যোগ্যতাওয়ালা প্লেয়ারকেই সর্বোচ্চ পর্যায়ে নেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। সুতরাং জননেত্রী শেখ হাসিনার ভালো কাজগুলোকে যদি আমরা মূল্যায়ন করি এবং স্বীকার করি, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন তাহলে তাঁর টিমকে বাদ দিয়ে এ কথা বলাটা তো সঠিক হবে না। সুতরাং আমি যেমন আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন এজন্য গর্বিত তেমনিভাবে তাঁর টিমের সদস্যদেরও আমি অবশ্যই তারা জননেত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছে এজন্য গর্ব অনুভব করি এবং আমি মনে করি, তারা দিন দিন বরং তাদের কর্মক্ষমতা আরও বৃদ্ধির অবশ্যই চেষ্টা করবেন। আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তাঁর টিম থেকে যদি আলাদা করে দিই তাহলে তো জননেত্রী আরও দুর্বল হয়ে গেলেন। কেননা একটি টিম গড়ে তুলতে সময় লাগে। এখন আমরা যদি ভাবী যে আহমদ কায়কাউসের মতো প্রতিটি আমলাই জননেত্রীর প্রতি শতভাগ সাফল্যের জন্য তাদের শতভাগ প্রচেষ্টা চালাবেন এটি সম্ভব নয়। হাতের পাঁচটি আঙুল যেমন সমান হয় না। কিন্তু আমরা কি ভেবে দেখেছি পাঁচটি আঙুল যদি একই সমান হতো তাহলে কোনো কিছু আমরা হাতের মুষ্টিতে ধরতে পারতাম না।

জাতি আজকে একটি যুগসন্ধিক্ষণে আছে। মনে রাখতে হবে, আমাদের দেশের একটি শ্রেণি যারা নিজেদের বুদ্ধিজীবী মনে করেন (এটি তারা নিজেরাই জোগাড় করেন) তাদের হাতে বিনা প্রয়োজনে কোনো অস্ত্র তুলে দিতে চাই না যাতে করে তারা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আক্রমণের আরও নতুন সুযোগ পায়। আমরা যদি বিশ্বাস করি, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন তাহলে তাঁকে সর্বদিক দিয়ে সহায়তা করা অবশ্যই আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এ দায়িত্ব তো আমরা এড়াতে পারি না।

প্রাসঙ্গিকভাবে আমার দুজন ছোট ভাই যারা আমার চোখে সৃজনশীল এবং বুদ্ধিজীবী তারা হচ্ছেন সৈয়দ বোরহান কবীর এবং নঈম নিজাম। হালকাভাবে পড়লে মনে হয় যে, তারা যেন অনেকেরই বিরুদ্ধে। কিন্তু বিষয়টি তা নয়। তারা নেত্রীকে আরও শক্তিশালী করার মানসে তাদের মেধা যেটা বলে সেটিই তারা প্রকাশ করেন। তবে যদিও আমি তাদের লেখা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করি না তবু আমি মনে করি, তারা আমাদের বর্তমান অবস্থায় অপরিহার্য। সোজা কথায় বলতে চাই, এ মুহুর্তে সৈয়দ বোরহান কবীর বা নঈম নিজামের কোনো বিকল্প নেই। কেননা তারা বৈষয়িক চাওয়া-পাওয়ার ঊর্ধ্বে। বিশ্বের সবাই জানে, যারা সৃজনশীল তারা অনেক সময়ই অনেক কথা বলেন যেগুলো কথার মধ্যেও যে কথা থাকে সেটি আমাদের বুঝতে হবে। তাদের লেখার লাইনের ভিতরেও যে অনেক কথা থাকে সেটিও আমাদের বুঝতে হবে।

তাদের কোনো লেখাকে শুধু কী লেখা আছে, তা দিয়ে বিচার করলে তাদের প্রতি অবিচার করা হবে। তাদের লেখাকে বিচার করতে হবে, তারা কোন পরিপ্রেক্ষিতে লিখছেন তা মাথায় রেখে এবং তারা কোন মেসেজটি আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে দিতে চান তা-ও আমাদের বুঝতে হবে। আমি জেনে বলছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এদের মেধার গুরুত্ব সবার কাছে বোঝাতে চেষ্টা করেন এবং আমার এ দুই ছোট ভাই যে জননেত্রী শেখ হাসিনার এক শ ভাগ মঙ্গলকামী এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এ কারণেই যারা আহমদ কায়কাউসের মতো নেত্রীর প্রতি এক শ ভাগ মঙ্গলকামী তারা নিশ্চয়ই এই লেখাগুলো সেই দৃষ্টিতেই দেখবেন এটি আমি আশা করি। শুধু প্রাসঙ্গিকভাবে বলতে চাই, আমার এই দুই ছোট ভাই যেন শুধু দেশরত্ন শেখ হাসিনার ভালো কাজগুলো উল্লেখ করার সঙ্গে নেত্রীর টিমকেও যদি একটু উজ্জীবিত করেন, তাহলে আমার বিশ্বাস নেত্রী প্রতিটি কাজেই আরও উদ্যমী হবেন এবং নতুন নতুন ক্ষেত্রে কাজে হাত দিতে পারবেন। সৈয়দ বোরহান কবীর এবং নঈম নিজাম নিজেদের বিবেক থেকেই নেত্রীর পক্ষে কলম ধরেছেন। তখন তাদের কলমের মূল্য যে কত বেশি তা তাদের নিজেদের পক্ষে মূল্যায়ন করা স্বাভাবিকভাবেই কঠিন। তবে আমি তাদের নিয়মিত পাঠক হিসেবে তাদের শুধু আশীর্বাদ করি না, তাদের দীর্ঘজীবন কামনা করি। শুধু দীর্ঘজীবন নয়, সঙ্গে সঙ্গে তাদের মেধা, চিন্তাশক্তি এবং সৃজনশীলতা যেন মহান আল্লাহতায়ালা রক্ষা করেন, এই দোয়া করি। আমার এই ছোট দুই ভাইয়ের বয়সের কারণে আমি আমার অনুভূতি যেভাবে জানাব তারা তাদের অনুভূতি একইভাবে জানাবে তা আশা করা অন্যায়। বরং সৃজনশীল লেখকদের পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হয় যাতে তারা তাদের সৃজনশীলতায় কোনো বাধাপ্রাপ্ত না হয়। আমি প্রায় ৫০ বছর শিক্ষকতা করেছি এবং নেত্রী শেখ হাসিনার বদৌলতে বিশ্বের বহু দেশে সভা, সমিতি থেকে শুরু করে অনেক বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি যার জন্য এক শ ভাগ কৃতিত্ব জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রাপ্য। শেখ হাসিনার ‘জনগণের ক্ষমতায়ন’ এ বিষয়টি রাষ্ট্রসংঘের কমিটি নম্বর দুইয়ের মিটিংয়ে কি-নোটিস পিস পড়ার সৌভাগ্য আমাকে করে দিয়েছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। আমি আবারও বলতে চাই, আমরা প্রায় সাড়ে ১৭ কোটি লোক গর্বিত যে, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। মহান আল্লাহতায়ালা তাঁর দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন বলেই আমি বিশ্বাস করি।

লেখক : প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপদেষ্টা।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩০ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল
৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন