শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুন, ২০২১ আপডেট:

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে লড়েছে ৮ হাজার বাংলাদেশি

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে লড়েছে ৮ হাজার বাংলাদেশি

বাংলাদেশে একজনও ইহুদি নেই। পাকিস্তান আমলে রাজশাহীতে ছিল এক ইহুদি পরিবার। বেশ দাপটের সঙ্গেই ছিল তারা।  রেডিও পাকিস্তানে ছিল ওই পরিবারের এক সদস্যের সরব উপস্থিতি। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার আগেই তারা চলে যায় এ দেশ ছেড়ে। এ দেশে যেহেতু কোনো ইহুদি নেই সেহেতু এ দেশের নাগরিকদের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ থাকার কথাও নয়। বাংলাদেশের মানুষ বিজ্ঞানী আইনস্টাইনসহ অনেক ইহুদি মনীষীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল। ইহুদিবিরোধী না হলেও এ দেশের মানুষ নিশ্চিতভাবে ইহুদিবাদবিরোধী। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সাক্ষাৎ শত্রুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন আমেরিকার ইহুদিবাদী পররাষ্ট্র সচিব হেনরি কিসিঞ্জার। পাকিস্তানের সামরিক জান্তা ইয়াহিয়া টিক্কা-নিয়াজি এবং তাদের দোসর ভুট্টো-মওদুদি-গোলাম আযমের পৃষ্ঠপোষক ভাবা হতো তাকে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর বিজয় ঠেকাতে প্রেসিডেন্ট নিক্সন বঙ্গোপসাগরে সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিলেন তার ইহুদি পররাষ্ট্র সচিবের পরামর্শে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে রক্তস্নাত পথে। একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদাররা নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এ প্রেক্ষাপটে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তাঁর নির্দেশে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধে ভারত, সোভিয়েত ইউনিয়ন ও তাদের মিত্র দেশগুলোর সমর্থন ছিল বাঙালির পক্ষে। একইভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন ছিল তাদের তাঁবেদার দেশ পাকিস্তানের দিকে। তার পরও কৌশলগত কারণে ৬ ডিসেম্বরের আগে মিত্র দেশগুলো বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়নি। প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাপক কূটনৈতিক তৎপরতা চালানো সত্ত্বেও এ ব্যাপারে ইতিবাচক সাফল্য আসেনি। বাঙালি জাতির সেই দুর্দিনে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ইসরায়েল বাংলাদেশকে স্বীকৃতির প্রস্তাব দেয়। ইহুদিবাদী এ দেশটিকে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম রাজ্য। ইসরায়েলের এ প্রস্তাব বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রতি মার্কিন সরকারের নেতিবাচক মনোভাব পরিবর্তনের সুযোগ সৃষ্টি করে। কিন্তু সে প্রস্তাবে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী মুজিবনগর সরকার সায় দেয়নি। দুনিয়ার যেসব দেশ ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে স্বাধীন দেশের সরকার হিসেবে মর্যাদা দেয় বাংলাদেশ তার অন্যতম। ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে ফিলিস্তিনিরা যে মুক্তিসংগ্রাম শুরু করে তাতে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করা হয় গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজবাদী ধ্যান-ধারণাকে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের আদর্শও ছিল অভিন্ন। যে কারণে একাত্তরের সেই দুঃসময়ে ইসরায়েলি স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য লোভনীয় হলেও তা মুজিবনগর সরকারকে প্রলুব্ধ করেনি।

প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের নীতিগত এ অবস্থান বাঙালিদের সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন সৃষ্টি করে তাতে কখনো চিড় ধরেনি। ইসরায়েলের আবির্ভাবের পর মুসলিম দেশ তুরস্ক ও ইরান ইহুদি রাষ্ট্রটিকে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭৩ সালের যুদ্ধে পরাজিত হয়ে মিসর, জর্ডানসহ অনেক আরব দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করলেও বাংলাদেশ সে পথে পা বাড়ায়নি। বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ইসরায়েল এখনো এক নিষিদ্ধ দেশ।

১৯৭৩ সালে শুরু হয় আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ। এ যুদ্ধ শুরু করে আরবের স্বৈরতন্ত্রী শাসকরা। উদ্দেশ্য একটাই। মিসর, সিরিয়া, জর্ডানের জনসমর্থনহীন শাসকরা চেয়েছিলেন যুদ্ধে ইসরায়েলকে ঘায়েল করে বিজয়ী বীর হিসেবে আরব জনগণের মনে ঠাঁই পাবেন। কিন্তু ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় তাদের লজ্জাজনক পরাজয় হয়। আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ ফিলিস্তিনি জনগণকে বিপদে ফেলে। আরব শাসকরা নতজানু হয়ে যুদ্ধে ক্ষান্ত দিলেও তারা চালিয়ে যায় তাদের প্রতিরোধ সংগ্রাম। এ দুর্দিনে বঙ্গবন্ধু ফিলিস্তিনি আরব ভাইদের মুক্তিসংগ্রামে সহায়তার জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের পাঠানোর ঘোষণা দেন। সে ঘোষণায় উদ্বুদ্ধ হয় দেশের মানুষ। এ ঘোষণার পর মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার কর্নেল তাহের বীরউত্তম প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কাছে একটি চিঠি লেখেন। তাতে তিনি ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের প্রস্তাব দেন। চিঠিটির বাংলা ভাষ্য নিচে দেওয়া হলো-

এম এ তাহের বি উ, লে. কর্নেল (অব.)

ম্যানেজার, সি-ট্রাক ইউনিট

৩০ আর কে দাশ রোড

নিতাইগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা

তারিখ : ১৩ অক্টোবর, ১৯৭৩

জনাব প্রধানমন্ত্রী,

ইহুদিবাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের আরব ভাইদের সংগ্রামের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াইয়ের জন্য একদল মুক্তিযোদ্ধা পাঠানোর যে আকাক্সক্ষা আপনি ব্যক্ত করেছেন, তা মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমাদের বিশ্বাসী ভাইদের এই কঠিন পরীক্ষার সময় তাদের পক্ষ হয়ে যুদ্ধে যাওয়ার জন্য আমার ইচ্ছা প্রকাশ করছি।

আমার যোগ্যতা প্রসঙ্গে বলতে পারি, দুটি যুদ্ধে অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতা আমার রয়েছে। আমি ১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধে পাকিস্তানে ভারতীয় হামলার বিরুদ্ধে শিয়ালকোট সেক্টরে যুদ্ধ করেছি। ১৯৭১ সালের যুদ্ধে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সর্ববৃহৎ সেক্টরকে নেতৃত্ব দেওয়ার সম্মান আমি পেয়েছি। আমার সেক্টরের ছেলেরাই প্রথম ঢাকায় পৌঁছে ঢাকাকে মুক্ত করে।

আমার বর্তমান শারীরিক প্রতিবন্ধিতা যেন একটি বিপন্ন জনগোষ্ঠীর মুক্তি এবং ন্যায়বিচারের লক্ষ্যে চালিত যুদ্ধে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে অযোগ্যতা বলে বিবেচিত না হয়। মান্যবর, আপনি অবগত আছেন যে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল স্যাম ব্রাউন, জার্মান সেনাবাহিনীর জেনারেল কাউন্ট ভন স্টফেনবার্গ, ব্রিটিশ বিমানবাহিনীর ডগলাস বাডার প্রমুখ বড় ধরনের শারীরিক প্রতিবন্ধিতা থাকা সত্ত্বেও যুদ্ধ ক্ষেত্রে অসাধারণ যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যেতে পারে যে ইহুদিবাদী সেনাবাহিনীর কমান্ডার জেনারেল মোসে দায়ানেরও শারীরিক প্রতিবন্ধিতা আছে।

জনাব, আপনি যদি আমাকে মধ্যপ্রাচ্যে গিয়ে আমাদের আরব ভাইদের সহায়তা করার সদয় অনুমতি দেন, তবে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ থাকব।

একান্ত আপনার

(স্বাক্ষর)

এম আবু তাহের বি উ, লে. কর্নেল (অব.)

বঙ্গবন্ধু কর্নেল তাহের বীরউত্তমকে ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার অনুমতি দেননি। কারণটি স্পষ্ট। তাহের মুক্তিযুদ্ধে একটি পা হারিয়েছিলেন। যিনি শারীরিকভাবে পঙ্গু তাকে বিদেশবিভুঁইয়ে চরম প্রতিকূল পরিবেশে যুদ্ধে পাঠানোকে বঙ্গবন্ধু যথার্থ মনে করেননি। তবে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রামে অংশ নেওয়ার জন্য গ্রিন সিগন্যাল দেন।

ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রামে মুসলিম ও আরব দেশগুলোর নতজানু ভূমিকার বিপরীতে বাংলাদেশের ভূমিকাকে ব্যতিক্রম বলে অভিহিত করা যায়। ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধে যেসব বাঙালি তরুণ অংশ নিয়েছেন তার অনেকে শহীদ হয়েছেন। ইসরায়েল বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে নির্মম নির্যাতনের শিকারও হয়েছেন কেউ কেউ। বাঙালির বীরত্ব ও আদর্শবাদিতার প্রশংসাও করেছেন ফিলিস্তিনি নেতারা।

ফিলিস্তিনিদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতৃত্ববোধকে ভালো চোখে দেখেনি বিশ্ব অর্থনীতির নিয়ন্ত্রক ইহুদিবাদীরা। বাংলাদেশ আমেরিকার জাতশত্রু কিউবার কাছে পাট বিক্রি করায় তাদের টার্গেট হন বঙ্গবন্ধু। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের দুর্ভিক্ষের পেছনে ছিল মার্কিন তথা ইহুদিবাদীদের ষড়যন্ত্র। বাংলাদেশের কেনা গমের জাহাজ তারা ফিরিয়ে নেয় মাঝসাগর থেকে। মনে করা হয় এটি ছিল  ইহুদি লবির প্রতিহিংসা। আমেরিকার রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হয় তাদের হাতে। সে দেশের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রকও তারা। সব রাজনৈতিক দলও পরিচালিত হয় ইহুদিদের অর্থে। বলা যায় গভর্নমেন্টের ওপরে সুপার গভর্নমেন্টের মালিক-মোক্তার ইহুদিরা। এটি মার্কিন প্রচারমাধ্যমেও স্বীকার করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যায় আমেরিকান গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর যে হাত ছিল তা ওপেন সিক্রেট। পাকিস্তানি সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার কালো হাতও ছিল সক্রিয়। যুক্তরাষ্ট্রের লাইব্রেরি অব কংগ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধে প্রায় ৮ হাজার বাংলাদেশি অংশ নিয়েছে। লেবাননের ইংরেজি দৈনিক আল-আখবারে মার্কিন সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ১৯৮৭ সালে ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের ঢাকা সফরকালে তাঁকে জানানো হয়, বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৮ হাজার তরুণ পিএলওর পক্ষে যুদ্ধ করতে গেছে। স্মর্তব্য, ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী তরুণের বড় অংশই ছিল মুক্তিযোদ্ধা তথা আওয়ামী লীগ, জাসদসহ বিভিন্ন প্রগতিশীল দলের সদস্য। দশম জাতীয় সংসদে নেত্রকোনা থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের একজন সংসদ সদস্যও এ কৃতিত্বের অধিকারী। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধে বাংলাদেশিদের বীরত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ফিলিস্তিনি নেতারা। সিরিয়া সমর্থিত ফিলিস্তিনিদের বিপ্লবী সংগঠন প্যালেস্টাইন ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অব প্যালেস্টাইনের (পিএফএলপি) নেতা, লেবাননের শাতিলা শিবির পরিচালনা পরিষদের সদস্য জিয়াদ হামমো বলেছেন, বাংলাদেশি যোদ্ধারা সামরিক দিক দিয়ে মেধার স্বাক্ষর রেখেছে। তাদের কেউ কেউ এত সুন্দর আরবি বলত যে তাদের বাংলাদেশি হিসেবে ভাবতে কষ্ট হতো। এ যোদ্ধাদের কেউ কেউ শহীদ হয়েছে। ইসরায়েলি হানাদারদের হাতে বন্দী হয়েছে কেউ কেউ। শহীদ বাংলাদেশির একজন কামাল মোস্তফা আলী। লেবাননের হাই রক ক্যামেলের যুদ্ধে তিনি শহীদ হন। ২০০৪ সালে লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং ইসরায়েলের বন্দী বিনিময়ের সময় তাঁর লাশ ইসরায়েলিরা ফেরত দেয়। শাতিলা শরণার্থী শিবিরের বাইরে শহীদ গোরস্থানে তাঁকে প্রথমে দাফন করা হয়। পরে তাঁর দেহাবশেষ বাংলাদেশে স্বজনদের কাছে পাঠানো হয়।

ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রামে বাংলাদেশি যোদ্ধাদের অংশগ্রহণের কথা নিশ্চিত করেছেন পিএলওর লেবানন শাখার সম্পাদক ফাতি আবু আল আরাফাত। তিনি আল-আখবারকে বলেছেন, এক থেকে দেড় হাজার বাংলাদেশি তাদের হয়ে যুদ্ধ করেছে। পিএলওর এমন ব্যাটালিয়ন ছিল যা বাংলাদেশিদের নিয়ে গঠিত। তিনি বাংলাদেশি যোদ্ধাদের প্রশংসা করে বলেছেন, তারা ছিল সুশৃঙ্খল। অসম্ভব দৃঢ় ছিল তাদের মনোবল। হানাদার ইসরায়েলি সেনাদের হাতে আটক হওয়ার পর নির্যাতনের মুখেও তারা পিএলওর পক্ষে বলেছে এবং ইসরায়েলকে ধিক্কার দিয়েছে।

ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে বঙ্গবন্ধু যে মৈত্রীর বন্ধন রচনা করেন তা অমরতার দাবিদার। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের রজতজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শারীরিক অসুস্থতা সত্ত্বেও ফিলিস্তিনের অবিসংবাদিত নেতা ইয়াসির আরাফাতের অংশগ্রহণ ছিল খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে তিনি আমৃত্যু দেখেছেন নিজের কন্যা হিসেবে।

পাদটীকা : ফিলিস্তিনি মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে এ লেখাটি লিখতে উদ্বুদ্ধ করেছে গত মে মাসে ফেসবুকে আল্লামা সাঈদী ও আল্লামা মামুনুল হকের এক অনুসারীর স্ট্যাটাস। দুই আল্লামার ওই ভক্ত আশেকান গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আহাজারি করে স্ট্যাটাস দেন, এ সময় দুই হুজুরকে কারাবন্দী করে রাখা না হলে তারা ইহুদিবাদীদের বিরুদ্ধে জিহাদে নামতেন। মুসলমানদের প্রথম কিবলা বায়তুল মুকাদ্দাস মুক্ত করতেন। যুদ্ধাপরাধ ও নারীঘটিত কারণে আটক দুই আল্লামা মুক্ত থাকলে কী করতেন তা নিছক কল্পনার বিষয়। দুই আল্লামা যে বিএনপি জোটের সদস্য সে বিএনপিরই এক নেতা ভারতে গিয়ে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের এজেন্ট মেন্দি এন সাফাদির সঙ্গে বাংলাদেশের সরকার উৎখাতের এজেন্ডায় বৈঠক করেছেন। সে ছবি গণমাধ্যমেও ফাঁস হয়েছে। ১৯৭৩ সালে ইহুদিবাদীদের হাতে যখন আরব দেশগুলো মার খাচ্ছিল তখন বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ফিলিস্তিন মুক্তির লড়াইয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের পাঠানোর উদ্যোগ নেন। সে সময় আল্লামা সাঈদীর নেতা গোলাম আযম ফিলিস্তিনিদের পক্ষে নয়, কিসিঞ্জার সাহেবদের মদদে লন্ডনে ও সৌদিতে বসে বাংলাদেশকে পূর্ব পাকিস্তান বানানোর প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। তাদের প্ররোচনায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার আগে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়নি সৌদি আরব। আল্লামা মামুনুল হকের বাবাজান আল্লামা আজিজুল হক পাকিস্তানের গোলাম হওয়ার খেদমতে নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন কি না জানি না। তবে তিনি নিজে কিংবা তার কোনো সাগরেদকে ইহুদিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাঠিয়েছেন, এমন কোনো তথ্য আমাদের জানা নেই।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম