শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১

জয়তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জয়তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

পয়লা জুলাই, ১৯২১ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পথচলা শুরু। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড হিসেবে স্বীকৃতি ছিল সেই শুরু থেকেই। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মশতবর্ষ উদ্যাপিত হচ্ছে। অর্থাৎ স্বাধীনতার সার্ধশতবছরের আগের ইতিহাস এবং সার্ধশত বছরের পরের ইতিহাসের সময়ের সাক্ষী এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এ দুই সময়ের ইতিহাস আলাদা অথচ আপন মহিমা ও মর্যাদায় অভিষিক্ত। কেননা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের স্বাধিকার-স্বাধীনতা সংগ্রামের সূচনা, ব্যাপ্তি ও বিকাশ আবার এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ই স্বাধীন বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মুক্তচিন্তা অধ্যয়ন অধ্যবসায় গবেষণা গৌরবের প্রযত্ন প্রেরণা। এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ই শান্তিতে সংগ্রামে, অনন্দ বেদনায়, আপাত বন্ধ্যত্বে সৃষ্টিমুখরতার দ্যোতনায় দেদীপ্যমান। বাংলাদেশের বরেণ্য শিক্ষক শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ, আইনজীবী, কবি, সাহিত্যিক, সম্পাদক, সাংবাদিক, সংগীতশিল্পী, চিত্রকর সবাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও তাদের আলমামাটার হিসেবে কালের কপোলতলে উজ্জ্বলতায় ভাস্বর। ১৯২১ সালে তিনটি অনুষদ, ১২টি বিভাগ, ৬০ জন শিক্ষক, ৮৪৭ জন শিক্ষার্থী এবং তিনটি আবাসিক হল নিয়ে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা সেখানে এখন ১০টি অনুষদ, ৪৮টি বিভাগ, নয়টি ইনস্টিটিউট, ২৬টি গবেষণা কেন্দ্র, ১ হাজার ৩৪৫ জন শিক্ষক, ৩০৯ জন প্রশাসনিক কর্মকর্তা, ১৭টি আবাসিক হল এবং প্রায় ৪৫ হাজার শিক্ষার্থীর পদভারে বিবর্তিত। গত ১০০ বছরে বর্তমানসহ ২৮ জন উপাচার্য এ বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন।

যে বিশ্ববিদ্যালয়ের বয়স ১০০ বছর সে বিশ্ববিদ্যালয় একক উদ্যোগে এক দিনে প্রতিষ্ঠা পায়নি। তদানীন্তন ভারতবর্ষের আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা এক যুগান্তকারী ঘটনা ছিল তো বটেই, দীর্ঘদিনের প্রেক্ষাপট পটভূমিতে এর শিকড়  প্রোথিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্ম ও যাত্রা যেভাবে শুরু-

১৯০৫ সালে বঙ্গ বিভাগের ফলে পূর্ববঙ্গের রাজধানী হিসেবে ঢাকার গুরুত্ব ও মর্যাদা বৃদ্ধি পায় এবং একই সঙ্গে আসাম ও পূর্ববঙ্গের জনগণের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন এবং রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা ও অধিকতর স্বায়ত্তশাসন লাভের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বঙ্গভঙ্গের ফলে কলকাতাকেন্দ্রিকতার স্বার্থমূূলে আঘাত আসে, ভিত কেঁপে ওঠে সামন্তবাদী মনোভাবের। বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন ও প্রতিরোধের মুখে ১৯১১ সালের ১২ ডিসেম্বর ভারত সরকার দরবার দিবসে বঙ্গভঙ্গ রদ ঘোষণা করে। এ ঘোষণায় পূর্ববঙ্গের জনগণ বিশেষ করে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান সম্প্রদায় নিদারুণ আশাহত হয়। এক সপ্তাহের মধ্যে অন্য নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে নবাব খাজা সলিমুল্লাহ (১৮৭১-১৯১৫) বঙ্গভঙ্গ রদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেন ১৭ ও ২০ ডিসেম্বর দুটি হাতের লেখা চিঠি পাঠান ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জকে। ১৭ তারিখের চিঠিতে তিনি বঙ্গভঙ্গ রদের ফলে পূর্ববাংলার জনগণের মর্মাহত হওয়ার বেদনা এবং ক্ষোভের কথা তুলে ধরেন। ২০ তারিখের চিঠিতে খাজা সলিমুল্লাহ পূর্ববাংলার সংখ্যাগুরু মুসলমানদের সার্বিক উন্নতি বিধানকল্পে তাদের শিক্ষাব্যবস্থায় কিছু সংস্কার প্রস্তাব রাখেন। তিনি পত্রের শেষাংশে তাদের দাবি-দাওয়া পেশ ও আলোচনার জন্য ভাইসরয়ের সাক্ষাৎ-প্রার্থনাও করেন। পত্র পাওয়ার পরদিনই [২১ ডিসেম্বর] ভাইসরয় তাঁর উপদেষ্টা পর্ষদের শিক্ষা সদস্য স্যার এইচ বাটলারকে নবাবের পত্রের প্রস্তাবাবলি সম্পর্কে তাঁর অভিমত জানতে চেয়ে নোট দেন। ইতিমধ্যে তাঁর পর্ষদ এবং দিল্লিতে সেক্রেটারি অব স্টেটের সঙ্গে ভাইসরয়ের বেশ কয়েক দফা দাফতরিক যোগাযোগ, মতামত এবং তথ্য-উপাত্ত বিনিময় ঘটে। ভারত সরকার ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ঘরোয়াভাবে নীতিগত সিদ্ধান্তে উপনীত হয়।

৩১ জানুয়ারি, ১৯১২  ভাইসরয় হার্ডিঞ্জের ঢাকা সফরের সময় তাঁর সঙ্গে পূর্ববঙ্গের মুসলিম নেতাদের ১৯ সদস্যের প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করেন। তাঁদের পেশ করা বিভিন্ন দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ভাইসরয় তাঁদের ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনাটি প্রথম অবহিত করেন। প্রতিনিধি দলের সাক্ষাতের এক দিন পর ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯১২ সরকার অফিশিয়াল কমুনিকের মাধ্যমে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয়। এ ঘোষণায় তীব্র প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতায় নামেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক আইনজীবী, বুদ্ধিজীবী, হিন্দু জমিদার এবং স্টেটসম্যান ও বেঙ্গলি পত্রিকা। ১২ ফেব্র“য়ারি প্রখ্যাত আইনজীবী ড. রাসবিহারী ঘোষের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ভাইসরয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় আপত্তি উত্থাপন করেন।

ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণার ফলে যে তীব্র বিদ্বেষ, ভীতি ও সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছিল সে পরিপ্রেক্ষিতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘চরিত্র ও ভূমিকায় ব্যাপক পরিবর্তনের উদ্যোগ’ গ্রহণ করা হয় স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে। প্রথম দিকে ‘সতর্ক ও সীমিত মাত্রায়’ শুরু হলেও ১৯১২ সালের পর থেকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্প্রসারণের কাজ চলে অত্যধিক দ্রুতগতিতে। সরকারের সঙ্গে স্যার আশুতোষ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য চারটি অধ্যাপকের পদ সৃষ্টির বিনিময়ে, যা ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি প্যাক্ট’ নামে খ্যাত, তাঁর মনোভাব সমন্বয় করেছিলেন। সরকার আগের সিদ্ধান্তে অটল থাকে, ১৯১২ সালের ২৭ মে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনকল্পে রেজুলেশন জারি করে এবং ব্যারিস্টার নাথানের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন স্কিম প্রণয়নের জন্য কমিটি গঠন করে। কমিটি ২৪ ডিসেম্বর, ১৯১২ রিপোর্ট দাখিল করে এবং ২৬ ডিসেম্বর সে রিপোর্টের ওপর সব মহলের মতামত আহ্‌বান করা হয়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটের প্রভাবশালী সদস্যরা ১ মার্চ, ১৯১৩-এ সিনেটের নবম অধিবেশনে প্রত্যেকে লিখিতভাবে নাথান কমিটির রিপোর্টের বিরূপ সমালোচনা করেন। সেক্রেটারি অব স্টেট ১৯১৩ সালের ডিসেম্বরে নাথান কমিটির রিপোর্ট অনুমোদন করেন। কিন্তু ইতিমধ্যে প্রথম মহাসমর শুরু হয়ে যাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কার্যক্রম থমকে যায়।

এ প্রেক্ষাপটে ১৪ এপ্রিল, ১৯১৪-এ বাংলা প্রেসিডেন্সি মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির ভাষণে নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী বিশ্ব¦বিদ্যালয় স্থাপনে বিলম্ব এবং নাথান কমিটির রিপোর্টের সুপারিশ পুরোপুরি বাস্তবায়নের পরিবর্তে কিছু ভিন্নমাত্রিক ব্যবস্থা গ্রহণের সম্ভাবনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এ উদ্বেগ উৎকণ্ঠা প্রশমনের উদ্দেশ্যে দিল্লির নির্দেশে বাংলার ডিপিআই ডব্লিউ ডব্লিউ হর্নেলের নেতৃত্বে বাংলা সরকার শিক্ষা ক্ষেত্রে মুসলমানদের পিছিয়ে পড়ার কারণ অনুসন্ধানে কমিটি গঠন করে। ১৯১৬ সাল অবধি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কার্যকর কোনো উদ্যোগ না দেখে পূর্ববঙ্গের মুসলমান নেতৃবৃন্দ পুনরায় উদ্বেগ উৎকণ্ঠা প্রকাশ করলে ১৯১৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন গঠিত হয়। ১৯১৯ সালে কমিশনের রিপোর্ট দাখিল হলে সরকার ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সপক্ষে কমিশনের ইতিবাচক অভিমতসহ সুপারিশ লাভ করলে আর বিলম্ব না করে আসন্ন সেপ্টেম্বরের লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খসড়া আইন, ১৯১৯ উত্থাপনের পরিকল্পনা শিক্ষা সচিব কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে ১১ আগস্ট পত্রযোগে জানান। সরকারের এ সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ২৩ আগস্ট, ১৯১৯-এ অনুষ্ঠিত ১১তম সিনেট সভায় কমিশনের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট বিচার-বিশ্লেষণের সুযোগ না দিয়েই ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের আইন প্রণয়নে সরকারি উদ্যোগের তীব্র সমালোচনা করা হয় এবং সিনেট সভার সম্পূর্ণ কার্যবিবরণী দিল্লিতে পাঠানো হয় টেলিগ্রামযোগে। সরকার এ ব্যাপারে আগের সিদ্ধান্তে অটল থাকে এবং ১১ সেপ্টেম্বর ইমপেরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিল উত্থাপিত হয়। সরকার ২৩ সেপ্টেম্বর, ১৯১৯-এর পত্রে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে অবিলম্বে খসড়া আইনের ওপর চূড়ান্ত অভিমত প্রেরণের সুযোগ গ্রহণের আহ্‌বান জানায়। এ পরিপ্রেক্ষিতে ১ নভেম্বর সিনেটের ১৪তম অধিবেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খসড়া বিল, ১৯১৯ বিবেচনার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠিত হয়। এ কমিটিতে একমাত্র বাঙালি মুসলমান সদস্য মনোনীত হয়েছিলেন খান বাহাদুর আহ্ছানউল্লা। খসড়া বিল পরীক্ষা পর্যালোচনা কমিটির সদস্য হিসেবে তিনি বিলের প্রতিটি অনুচ্ছেদের ধারা-উপধারায় কমিটির অন্য প্রভাবশালী সদস্যদের সঙ্গে বাদানুবাদে পূর্ববঙ্গের জনগণের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও শিক্ষা-সংস্কৃতিতে চক্ষুষ্মান হওয়ার স্মারক ও প্রাণবায়ু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিন্ন স্বার্থ ও আইনের আওতায় এ নবীন উচ্চশিক্ষায়তনটির প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তার জোরালো যুক্তি উপস্থাপন করেন। তিনি লিখেছেন : ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খসড়া বিল সিনেটে উপস্থিত হইলে দারুণ বিরোধের সৃষ্টি হয়, পরে উহা বিবেচনার জন্য একটি স্পেশাল কমিটি গঠিত হয়। উহার মধ্যে আমি একজন মেম্বর ছিলাম এবং যত দূর সাধ্য উহার আবশ্যকতা সমর্থন করিয়াছিলাম।’

কমিটির সদস্য হিসেবে বিলের প্রতিটি অনুচ্ছেদ অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ ও স্বার্থ সংরক্ষণকল্পে তিনি পদে পদে বলিষ্ঠ অবস্থান গ্রহণ করেন। কমিটির রিপোর্টে বিধৃত সব মতের সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই তিনি একমত হতে পারেননি। সে কারণে ২৭ নভেম্বর, ১৯১৯-এ তিনি চার পৃষ্ঠার একটি নোট অব ডিসেন্ট দাখিলকরত রিপোর্টে স্বাক্ষর করেছিলেন। তাঁর নোট অব ডিসেন্টটি কমিটির রিপোর্টের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। বিশ্ববিদ্যালয় আইন চূড়ান্তকরণের সময় সরকার তা বিশেষ প্রণিধানযোগ্য বিবেচনা করে। বঙ্গভঙ্গ রদ হওয়ার প্রেক্ষাপটে পূর্ববঙ্গের জনগণের সার্বিক উন্নয়ন দাবি-দাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতে ব্রিটিশ সরকার ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ঐতিহাসিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ভাবীকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র করেই পূর্ববঙ্গের জনগণ আর্থসামাজিক রাজনৈতিক অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা লাভ করে, মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ এবং স্বাধিকার থেকে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সফল হয়। কালের কপোলতলে দেশ ও জাতির এ নতুন উত্থান ও অগ্রযাত্রার সোপান সূচনায় নিজেদের বিরলপ্রজ ব্যক্তিত্ব, অকুতোভয় সাহস, বিদ্যা বিনয় আর মেধার সমন্বয়ে বিকশিত বিচক্ষণতা ও দূরদৃষ্টি ক্ষেপে যাঁরা নিবেদিত নিষ্ঠাবান ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পটভূমিতে তাঁদের নেপথ্য কর্মকুশলতা আর সক্রিয়-সোচ্চার সাহসিকতাপূর্ণ গঠনমূলক অয়োময় অবস্থান গ্রহণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে পরিকীর্তিত হবে সন্দেহ নেই।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

৪২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

২১ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে