শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১

জয়তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জয়তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

পয়লা জুলাই, ১৯২১ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পথচলা শুরু। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড হিসেবে স্বীকৃতি ছিল সেই শুরু থেকেই। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মশতবর্ষ উদ্যাপিত হচ্ছে। অর্থাৎ স্বাধীনতার সার্ধশতবছরের আগের ইতিহাস এবং সার্ধশত বছরের পরের ইতিহাসের সময়ের সাক্ষী এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এ দুই সময়ের ইতিহাস আলাদা অথচ আপন মহিমা ও মর্যাদায় অভিষিক্ত। কেননা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের স্বাধিকার-স্বাধীনতা সংগ্রামের সূচনা, ব্যাপ্তি ও বিকাশ আবার এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ই স্বাধীন বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মুক্তচিন্তা অধ্যয়ন অধ্যবসায় গবেষণা গৌরবের প্রযত্ন প্রেরণা। এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ই শান্তিতে সংগ্রামে, অনন্দ বেদনায়, আপাত বন্ধ্যত্বে সৃষ্টিমুখরতার দ্যোতনায় দেদীপ্যমান। বাংলাদেশের বরেণ্য শিক্ষক শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ, আইনজীবী, কবি, সাহিত্যিক, সম্পাদক, সাংবাদিক, সংগীতশিল্পী, চিত্রকর সবাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও তাদের আলমামাটার হিসেবে কালের কপোলতলে উজ্জ্বলতায় ভাস্বর। ১৯২১ সালে তিনটি অনুষদ, ১২টি বিভাগ, ৬০ জন শিক্ষক, ৮৪৭ জন শিক্ষার্থী এবং তিনটি আবাসিক হল নিয়ে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা সেখানে এখন ১০টি অনুষদ, ৪৮টি বিভাগ, নয়টি ইনস্টিটিউট, ২৬টি গবেষণা কেন্দ্র, ১ হাজার ৩৪৫ জন শিক্ষক, ৩০৯ জন প্রশাসনিক কর্মকর্তা, ১৭টি আবাসিক হল এবং প্রায় ৪৫ হাজার শিক্ষার্থীর পদভারে বিবর্তিত। গত ১০০ বছরে বর্তমানসহ ২৮ জন উপাচার্য এ বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন।

যে বিশ্ববিদ্যালয়ের বয়স ১০০ বছর সে বিশ্ববিদ্যালয় একক উদ্যোগে এক দিনে প্রতিষ্ঠা পায়নি। তদানীন্তন ভারতবর্ষের আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা এক যুগান্তকারী ঘটনা ছিল তো বটেই, দীর্ঘদিনের প্রেক্ষাপট পটভূমিতে এর শিকড়  প্রোথিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্ম ও যাত্রা যেভাবে শুরু-

১৯০৫ সালে বঙ্গ বিভাগের ফলে পূর্ববঙ্গের রাজধানী হিসেবে ঢাকার গুরুত্ব ও মর্যাদা বৃদ্ধি পায় এবং একই সঙ্গে আসাম ও পূর্ববঙ্গের জনগণের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন এবং রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা ও অধিকতর স্বায়ত্তশাসন লাভের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বঙ্গভঙ্গের ফলে কলকাতাকেন্দ্রিকতার স্বার্থমূূলে আঘাত আসে, ভিত কেঁপে ওঠে সামন্তবাদী মনোভাবের। বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন ও প্রতিরোধের মুখে ১৯১১ সালের ১২ ডিসেম্বর ভারত সরকার দরবার দিবসে বঙ্গভঙ্গ রদ ঘোষণা করে। এ ঘোষণায় পূর্ববঙ্গের জনগণ বিশেষ করে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান সম্প্রদায় নিদারুণ আশাহত হয়। এক সপ্তাহের মধ্যে অন্য নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে নবাব খাজা সলিমুল্লাহ (১৮৭১-১৯১৫) বঙ্গভঙ্গ রদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেন ১৭ ও ২০ ডিসেম্বর দুটি হাতের লেখা চিঠি পাঠান ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জকে। ১৭ তারিখের চিঠিতে তিনি বঙ্গভঙ্গ রদের ফলে পূর্ববাংলার জনগণের মর্মাহত হওয়ার বেদনা এবং ক্ষোভের কথা তুলে ধরেন। ২০ তারিখের চিঠিতে খাজা সলিমুল্লাহ পূর্ববাংলার সংখ্যাগুরু মুসলমানদের সার্বিক উন্নতি বিধানকল্পে তাদের শিক্ষাব্যবস্থায় কিছু সংস্কার প্রস্তাব রাখেন। তিনি পত্রের শেষাংশে তাদের দাবি-দাওয়া পেশ ও আলোচনার জন্য ভাইসরয়ের সাক্ষাৎ-প্রার্থনাও করেন। পত্র পাওয়ার পরদিনই [২১ ডিসেম্বর] ভাইসরয় তাঁর উপদেষ্টা পর্ষদের শিক্ষা সদস্য স্যার এইচ বাটলারকে নবাবের পত্রের প্রস্তাবাবলি সম্পর্কে তাঁর অভিমত জানতে চেয়ে নোট দেন। ইতিমধ্যে তাঁর পর্ষদ এবং দিল্লিতে সেক্রেটারি অব স্টেটের সঙ্গে ভাইসরয়ের বেশ কয়েক দফা দাফতরিক যোগাযোগ, মতামত এবং তথ্য-উপাত্ত বিনিময় ঘটে। ভারত সরকার ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ঘরোয়াভাবে নীতিগত সিদ্ধান্তে উপনীত হয়।

৩১ জানুয়ারি, ১৯১২  ভাইসরয় হার্ডিঞ্জের ঢাকা সফরের সময় তাঁর সঙ্গে পূর্ববঙ্গের মুসলিম নেতাদের ১৯ সদস্যের প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করেন। তাঁদের পেশ করা বিভিন্ন দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ভাইসরয় তাঁদের ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনাটি প্রথম অবহিত করেন। প্রতিনিধি দলের সাক্ষাতের এক দিন পর ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯১২ সরকার অফিশিয়াল কমুনিকের মাধ্যমে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয়। এ ঘোষণায় তীব্র প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতায় নামেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক আইনজীবী, বুদ্ধিজীবী, হিন্দু জমিদার এবং স্টেটসম্যান ও বেঙ্গলি পত্রিকা। ১২ ফেব্র“য়ারি প্রখ্যাত আইনজীবী ড. রাসবিহারী ঘোষের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ভাইসরয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় আপত্তি উত্থাপন করেন।

ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণার ফলে যে তীব্র বিদ্বেষ, ভীতি ও সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছিল সে পরিপ্রেক্ষিতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘চরিত্র ও ভূমিকায় ব্যাপক পরিবর্তনের উদ্যোগ’ গ্রহণ করা হয় স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে। প্রথম দিকে ‘সতর্ক ও সীমিত মাত্রায়’ শুরু হলেও ১৯১২ সালের পর থেকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্প্রসারণের কাজ চলে অত্যধিক দ্রুতগতিতে। সরকারের সঙ্গে স্যার আশুতোষ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য চারটি অধ্যাপকের পদ সৃষ্টির বিনিময়ে, যা ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি প্যাক্ট’ নামে খ্যাত, তাঁর মনোভাব সমন্বয় করেছিলেন। সরকার আগের সিদ্ধান্তে অটল থাকে, ১৯১২ সালের ২৭ মে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনকল্পে রেজুলেশন জারি করে এবং ব্যারিস্টার নাথানের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন স্কিম প্রণয়নের জন্য কমিটি গঠন করে। কমিটি ২৪ ডিসেম্বর, ১৯১২ রিপোর্ট দাখিল করে এবং ২৬ ডিসেম্বর সে রিপোর্টের ওপর সব মহলের মতামত আহ্‌বান করা হয়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটের প্রভাবশালী সদস্যরা ১ মার্চ, ১৯১৩-এ সিনেটের নবম অধিবেশনে প্রত্যেকে লিখিতভাবে নাথান কমিটির রিপোর্টের বিরূপ সমালোচনা করেন। সেক্রেটারি অব স্টেট ১৯১৩ সালের ডিসেম্বরে নাথান কমিটির রিপোর্ট অনুমোদন করেন। কিন্তু ইতিমধ্যে প্রথম মহাসমর শুরু হয়ে যাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কার্যক্রম থমকে যায়।

এ প্রেক্ষাপটে ১৪ এপ্রিল, ১৯১৪-এ বাংলা প্রেসিডেন্সি মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির ভাষণে নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী বিশ্ব¦বিদ্যালয় স্থাপনে বিলম্ব এবং নাথান কমিটির রিপোর্টের সুপারিশ পুরোপুরি বাস্তবায়নের পরিবর্তে কিছু ভিন্নমাত্রিক ব্যবস্থা গ্রহণের সম্ভাবনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এ উদ্বেগ উৎকণ্ঠা প্রশমনের উদ্দেশ্যে দিল্লির নির্দেশে বাংলার ডিপিআই ডব্লিউ ডব্লিউ হর্নেলের নেতৃত্বে বাংলা সরকার শিক্ষা ক্ষেত্রে মুসলমানদের পিছিয়ে পড়ার কারণ অনুসন্ধানে কমিটি গঠন করে। ১৯১৬ সাল অবধি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কার্যকর কোনো উদ্যোগ না দেখে পূর্ববঙ্গের মুসলমান নেতৃবৃন্দ পুনরায় উদ্বেগ উৎকণ্ঠা প্রকাশ করলে ১৯১৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন গঠিত হয়। ১৯১৯ সালে কমিশনের রিপোর্ট দাখিল হলে সরকার ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সপক্ষে কমিশনের ইতিবাচক অভিমতসহ সুপারিশ লাভ করলে আর বিলম্ব না করে আসন্ন সেপ্টেম্বরের লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খসড়া আইন, ১৯১৯ উত্থাপনের পরিকল্পনা শিক্ষা সচিব কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে ১১ আগস্ট পত্রযোগে জানান। সরকারের এ সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ২৩ আগস্ট, ১৯১৯-এ অনুষ্ঠিত ১১তম সিনেট সভায় কমিশনের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট বিচার-বিশ্লেষণের সুযোগ না দিয়েই ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের আইন প্রণয়নে সরকারি উদ্যোগের তীব্র সমালোচনা করা হয় এবং সিনেট সভার সম্পূর্ণ কার্যবিবরণী দিল্লিতে পাঠানো হয় টেলিগ্রামযোগে। সরকার এ ব্যাপারে আগের সিদ্ধান্তে অটল থাকে এবং ১১ সেপ্টেম্বর ইমপেরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিল উত্থাপিত হয়। সরকার ২৩ সেপ্টেম্বর, ১৯১৯-এর পত্রে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে অবিলম্বে খসড়া আইনের ওপর চূড়ান্ত অভিমত প্রেরণের সুযোগ গ্রহণের আহ্‌বান জানায়। এ পরিপ্রেক্ষিতে ১ নভেম্বর সিনেটের ১৪তম অধিবেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খসড়া বিল, ১৯১৯ বিবেচনার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠিত হয়। এ কমিটিতে একমাত্র বাঙালি মুসলমান সদস্য মনোনীত হয়েছিলেন খান বাহাদুর আহ্ছানউল্লা। খসড়া বিল পরীক্ষা পর্যালোচনা কমিটির সদস্য হিসেবে তিনি বিলের প্রতিটি অনুচ্ছেদের ধারা-উপধারায় কমিটির অন্য প্রভাবশালী সদস্যদের সঙ্গে বাদানুবাদে পূর্ববঙ্গের জনগণের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও শিক্ষা-সংস্কৃতিতে চক্ষুষ্মান হওয়ার স্মারক ও প্রাণবায়ু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিন্ন স্বার্থ ও আইনের আওতায় এ নবীন উচ্চশিক্ষায়তনটির প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তার জোরালো যুক্তি উপস্থাপন করেন। তিনি লিখেছেন : ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খসড়া বিল সিনেটে উপস্থিত হইলে দারুণ বিরোধের সৃষ্টি হয়, পরে উহা বিবেচনার জন্য একটি স্পেশাল কমিটি গঠিত হয়। উহার মধ্যে আমি একজন মেম্বর ছিলাম এবং যত দূর সাধ্য উহার আবশ্যকতা সমর্থন করিয়াছিলাম।’

কমিটির সদস্য হিসেবে বিলের প্রতিটি অনুচ্ছেদ অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ ও স্বার্থ সংরক্ষণকল্পে তিনি পদে পদে বলিষ্ঠ অবস্থান গ্রহণ করেন। কমিটির রিপোর্টে বিধৃত সব মতের সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই তিনি একমত হতে পারেননি। সে কারণে ২৭ নভেম্বর, ১৯১৯-এ তিনি চার পৃষ্ঠার একটি নোট অব ডিসেন্ট দাখিলকরত রিপোর্টে স্বাক্ষর করেছিলেন। তাঁর নোট অব ডিসেন্টটি কমিটির রিপোর্টের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। বিশ্ববিদ্যালয় আইন চূড়ান্তকরণের সময় সরকার তা বিশেষ প্রণিধানযোগ্য বিবেচনা করে। বঙ্গভঙ্গ রদ হওয়ার প্রেক্ষাপটে পূর্ববঙ্গের জনগণের সার্বিক উন্নয়ন দাবি-দাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতে ব্রিটিশ সরকার ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ঐতিহাসিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ভাবীকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র করেই পূর্ববঙ্গের জনগণ আর্থসামাজিক রাজনৈতিক অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা লাভ করে, মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ এবং স্বাধিকার থেকে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সফল হয়। কালের কপোলতলে দেশ ও জাতির এ নতুন উত্থান ও অগ্রযাত্রার সোপান সূচনায় নিজেদের বিরলপ্রজ ব্যক্তিত্ব, অকুতোভয় সাহস, বিদ্যা বিনয় আর মেধার সমন্বয়ে বিকশিত বিচক্ষণতা ও দূরদৃষ্টি ক্ষেপে যাঁরা নিবেদিত নিষ্ঠাবান ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পটভূমিতে তাঁদের নেপথ্য কর্মকুশলতা আর সক্রিয়-সোচ্চার সাহসিকতাপূর্ণ গঠনমূলক অয়োময় অবস্থান গ্রহণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে পরিকীর্তিত হবে সন্দেহ নেই।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে