শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

শতবর্ষে কেমন হওয়ার কথা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
শতবর্ষে কেমন হওয়ার কথা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

পূর্ববঙ্গের ঢাকায় পিছিয়ে পড়া মুসলিম জনগোষ্ঠীর উচ্চশিক্ষার জন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি বিংশ শতাব্দীর শুরু থেকেই উত্থাপিত হতে থাকে। বোধগম্য কারণেই মুসলিম নবাব, জমিদার, উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দই এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য উচ্চকণ্ঠ ছিলেন। এঁদের মধ্যে স্যার নবাব সলিমুল্লাহ, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী, সৈয়দ শামসুল হুদা প্রমুখ অসাম্প্রদায়িক ও উদারমনা হলেও অধিকাংশই ‘বিশ্ববিদ্যালয়’ বলতে কী বোঝায় তা যেমন বুঝতেন না; উপরন্তু তাঁরা ঢাকায় একটি ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়’ বা ‘আরবি বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছিলেন এবং তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গিও ছিল সাম্প্রদায়িক।

১৯০৮ সালে ময়মসিংহে অনুষ্ঠিত ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রাদেশিক মুসলিম শিক্ষা সমিতি’র দ্বিতীয় বার্ষিক অধিবেশনের সভাপতি মৌলভি আবদুস সালাম তাঁর ভাষণে বলেন, ‘যথাসময়ে আমি “ঢাকায় একটি আবাসিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়” দেখতে চাই, যার সঙ্গে থাকবে আবাসিক ইসলামী কলেজ ও স্কুল। আলিগড় কলেজের আদর্শে সেখানে আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে পড়ানো হবে ইসলামী ধর্মতত্ত্ব ও নৈতিক আদর্শ সংক্রান্ত বিষয়।’ উল্লেখ্য, তখন পর্যন্ত ১৮৭৭ সালে আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত আলিগড় কলেজই ছিল গোটা ভারতের মুসলমানদের সামনে উচ্চশিক্ষার আদর্শ প্রতিষ্ঠান।

মুসলমানদের অব্যাহত দাবি ও চাপ সৃষ্টি, বঙ্গভঙ্গ রদের কারণে মুসলমানদের মনোবেদেনা এবং ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক পূর্ববঙ্গের ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্তের কারণে আজ হোক বা কাল ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হতোই। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কেমন হওয়ার কথা ছিল সেই বিশ্ববিদ্যালয়টির, আর শেষ অব্দি বিশ্বদ্যিালয়টি কেমন হয়েছিল? অধিকাংশ মুসলিম নেতার দাবি অনুযায়ী ঢাকায় একটি ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়’ হলে তা কি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘জ্ঞানবিভাসিত আলোকবর্তিকা’ হতে পারত?

দুই. ঔপনিবেশিক শাসকদের সম্পদ লুন্ঠন, শোষণ ইত্যাদির যতই সমালোচনা করা হোক না কেন এবং যে সমালোচনার ন্যায্যতাও আছে; এটা মানতে হবে তাদের শিক্ষার মান, জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার মৌলিকত্ব এবং প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার সক্ষমতা ও দূরদৃষ্টির কারণেই তারা আধুনিক সভ্যতা গড়ে তুলেছে। কয়েকজন যোগ্য ব্রিটিশ শিক্ষাবিদ, প্রশাসক ও পরিকল্পনাবিদ পূর্ববঙ্গের কয়েকজন মুসলিম নবাব, শিক্ষাবিদ ও রাজনৈতিক নেতার সহযোগিতা ও ঐকান্তিক চেষ্টায় শেষ পর্যন্ত ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলেন। পরে একদল নিবেদিতপ্রাণ উঁচুমানের হিন্দু শিক্ষকও বিশ্ববিদ্যালয়টিকে গড়ে তোলার কাজে শরিক হন। ফলে ব্রিটিশ-মুসলিম-হিন্দু পরিচয়ের একদল শিক্ষিত, উদার ও আলোকিত মানুষের সামগ্রিক চেষ্টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশটি হয়ে ওঠে ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক। মুসলিম হলে মিলাদ মাহফিল এবং জগন্নাথ হলে পূজা-অর্চনা হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা ও উদার মানবিকতাবোধ। এদিকে শিক্ষার মানের ব্যাপারে প্রথম থেকেই কোনো আপস না করায় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে উচ্চশিক্ষার একটি আদর্শ পীঠস্থান। শিক্ষা-সংস্কৃতি ও বুদ্ধিবৃত্তির চর্চায় এবং মৌলিক ও গভীর গবেষণার কারণে প্রতিষ্ঠার দুই দশকের মধ্যেই এটি হয়ে ওঠে ভারত উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি উঁচুমানের উচ্চশিক্ষার প্রাণকেন্দ্র ও ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বসাধারণের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার জন্য মূল কৃতিত্বটি ব্রিটিশ শাসক ও শিক্ষাবিদদের। আগে-পরে মুসলিম ও হিন্দু শিক্ষাবিদরা এ প্রক্রিয়ার অংশীদার হলেও ভারতীয়রা ‘আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়’ গড়ে তুলতে পারতেন কি না সন্দেহ থেকেই যায়। প্রাসঙ্গিকভাবেই উল্লেখ্য, স্যাডলার কমিশন ভবিষ্যতের বিশ্ববিদ্যালয়টিকে স্বনির্ভর ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখতে চেয়েছিল। ১৯১২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি হিন্দু প্রতিনিধি দল লর্ড হার্ডিঞ্জের সঙ্গে দেখা করে বলেছিলেন, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় হলে তা হবে একটি সাম্প্রদায়িক প্রতিষ্ঠান। কিন্তু লর্ড হার্ডিঞ্জ তাঁদের আশ্বস্ত করে বলেছিলেন, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়টি হবে সম্পূর্ণ ধর্মনিরপেক্ষ ও সর্বসাধারণের।

তিন. ১৯২০ সালের ১১-১২ মার্চ বাংলাবাজারের নর্থব্রুক হলে ‘ঢাকা সোশ্যাল সার্ভিস এক্সিবিশন’ অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিবৃত্ত এবং কী ধরনের ‘টিচিং ও রেসিডেনশিয়াল’ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান এটি হতে যাচ্ছে তা-ই ছিল ওই অনুষ্ঠানের মূল আলোচনার বিষয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ অফিসার এইচ ই স্টেপলটন অনুষ্ঠানে ‘আ ইউনিভার্সিটি ইন দ্য মেকিং’ শীর্ষক পেপার উপস্থাপন করেন। স্টেপলটন বর্ণনা দেন কীভাবে ইমপেরিয়াল গভর্নমেন্ট ১৯১২ সালের ২৭ মে স্যার রবার্ট নাথানকে সভাপতি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি করে। বাংলা ও ভারতের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বিভিন্ন স্তরের মানুষের মতামত বিশ্লেষণ করেন স্যার নাথান ও আরেক শিক্ষাবিদ আর্চবোল্ড। ছয় মাস অক্লান্ত পরিশ্রম করে ১৯১৩ সালের জুনে বাংলার গভর্নরের কাছে তাঁরা প্রতিবেদন প্রদান করেন।

এ-বিষয়ক নানা তথ্য-উপাত্ত সন্নিবেশ করে বহুমাত্রিক লেখক ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ তাঁর অনবদ্য গবেষণাগ্রন্থ ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা’য় জানাচ্ছেন, ঢাকা ইউনিভার্সিটি কমিটির মূল লক্ষ্য ছিল এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, যা হবে ভারতীয় প্রয়োজনীয়তা পূরণের অতি উপযোগী- এ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় যা পারেনি। অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়টি হবে একই সঙ্গে সর্বাধুনকি ও ভারতীয় উপমহাদেশের উপযোগী। স্টেপলটন আরও বলেন, ‘আমরা চেয়েছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি অটোনমাস বা স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানরূপে গড়ে তুলতে।’ স্টেপলটন ছিলেন একজন পুরাতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিষয়ক লেখক। তিনি বলেন, প্রাচ্য-পাশ্চাত্য দর্শনচর্চা তো করতেই হবে, তার সঙ্গে চলবে সামাজিক অর্থনীতি গবেষণা -  a practical school of Social Economics is one of the chief desiderata at Dacca.

স্টেপলটন বলেছিলেন, শিক্ষাদানে লেকচার ও সেমিনার কাজের জন্য থাকবেন অতি উঁচু মাপের সীমিতসংখ্যক প্রফেসর, যাঁদের ব্যক্তিত্বের ওপর এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে। তা ছাড়া থাকবেন রিডার, যাঁরা হবেন ‘টিচারস অব নোট’ এবং তাঁদের মূল্যবান গবেষণাকর্ম থাকতে হবে। যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারলে একপর্যায়ে তাঁরা প্রফেসরশিপ পাবেন। আরও থাকবেন সুযোগ্য লেকচারার, সহকারী লেকচারার ও ডেমনস্ট্রেটর। সুযোগ্য ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এই শিক্ষাবিদ বলেন, ক্যামব্রিজ ও অক্সফোর্ডের নিয়মকানুন অনুসারে চলবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।’ (পৃষ্ঠা, ১০১-১০৩, তৃতীয় ভাগ, উদ্বোধন; পৃষ্ঠা, ৪৭-৫০, প্রথম ভাগ, প্রস্তুতি পর্ব।)

চার. প্রতিষ্ঠার ১০০ বছর পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে মূল্যায়ন করতে গিয়ে যে কেউ হতাশ হবেন। একটি বিশ্ববিদ্যালয় আদৌ বিশ্ববিদ্যালয় পদবাচ্য কি না? বিশ্ববিদ্যালয়টি কতটা বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠতে পেরেছে? কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়টি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কতটা কামিয়াব হয়েছে? এ প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়ার জন্য কিছু প্রমিত মানদন্ড আছে। যেসব মানদন্ডের ভিত্তিতে একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে যাচাই-বাছাই করা হয় সেগুলো হচ্ছে মানসম্পন্ন শিক্ষক, শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত, মৌলিক গবেষণা, গ্রন্থাগার ও ল্যাবরেটরিসহ শক্তিশালী অবকাঠামো, শিক্ষা ও গবেষণার মান ইত্যাদি। এসব মানদন্ডের বিচারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে আজ কতটা উত্তম বিশ্ববিদ্যালয় বলা যাবে তা তর্কসাপেক্ষ। এশিয়ার প্রথম ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নেই, বৈশি^ক অবস্থান অরও নাজুক।

এই সেদিন, ২০২১ সালের ৯ জুন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত কিউএস বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিংয়ে (Quacquarelli Szmonds (QS) world university ranking of 2022) বলা হয়েছে, গত বছরের মতো এবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থানের কোনো উন্নতি হয়নি। বৈশি^ক এ র‌্যাংকিংয়ে উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৮০১-১০০০-এর স্তরে। উল্লেখ্য, ২০১২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৬০১-এর স্তরে ছিল, যেখান থেকে ২০১৪ সালে এর অবনমন ঘটে ৭০১-এর স্তরে, ২০১৯-এ আরও অবনমন ঘটে। অথচ গত শতাব্দীর বিশ ও ত্রিশের দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ বলা হতো। যাঁরা এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সেই ব্রিটিশ শাসকরাই একে ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ বলতেন। কেননা কলকাতা, মাদ্রাজ ও বোম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একদম স্বতন্ত্রভাবে গড়ে তোলা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে। লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে আবাসিক ও টিউটোরিয়াল পদ্ধতিসমেত পূর্ববঙ্গের ঢাকায় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়।

পাঁচ. শুধু একটি উঁচুমানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবেই নয়, ব্রিটিশ সরকার চেয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হবে ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বাপেক্ষা উত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। হিন্দু-মুসলি-ব্রিটিশ একদল উঁচুমানের নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক মুসলমান নবাবদের সহযোগিতায় এবং পূর্ববঙ্গের ব্রাত্য জনগণের ভালোবাসায় নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে রমনার প্রকৃতি, ফুল ও গাছগাছালির মধ্যে এমন এক মুক্ত ও ধর্মনিরপেক্ষ পরিবেশ গড়ে তোলেন যে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থীরা তিন দশকের মধ্যে তাঁদের মানসম্পন্ন গবেষণা, শিক্ষা, সৃজনশীল সাহিত্যকর্ম, বুদ্ধিবৃত্তিক ও পরার্থপর কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও ’৪৭ সালের দেশভাগের সময় উঁচুমানের অনেক হিন্দু শিক্ষক কলকাতা চলে গেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গভীর শূন্যতার সৃষ্টি হয়; কিন্তু ’৫০-এর দশকের প্রথমার্থেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সেই ক্ষতি কাটিয়ে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানে ভাটার টান ধরে। নানা নৈরাজ্যের মধ্যেও ’৭০ ও ’৮০-এর দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার ‘বিশ্ববিদ্যালয় সত্তাটি নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু ’৯১ সালে সামরিক স্বৈরাচারের পতনের পর বড় দুটি দলের ‘কথিত গণতন্ত্রে’র সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বিশ্ববিদ্যালয় সত্তা’টির ক্ষয় চলছে ভিতর থেকে।

শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবি আদায়ে ব্যর্থতা, গবেষণায় পর্যাপ্ত বরাদ্দের অভাব, কম যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের নানা বিবেচনায় শিক্ষক ও উপাচার্য নিয়োগ, একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে নতুন ও উচ্চতর জ্ঞান সৃষ্টির প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য যা যা প্রয়োজন তা উপলব্ধিতে সরকার ও নীতিনির্ধারকদের উপলব্ধির ঘাটতি হচ্ছে একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈন্যদশার কারণ। এ যে সম্ভাবনাময় একটি বিশ্ববিদ্যালয় যা নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং প্রতিষ্ঠার ৫০ বছরে মধ্যবিত্ত শিক্ষিত মুসলিম জনগোষ্ঠী গড়ে তোলা, জাতিসত্তার বিকাশসহ একটি দেশের স্বাধীনতার পেছনে অনুঘটকের কাজ করেছে, সেই বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্ষয়িষ্ণুতা ও পশ্চাদপদতা শুধু যন্ত্রণার নয়, এই পুরো জনগোষ্ঠীর জন্য অশনিসংকেত।

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৪৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন