শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

শতবর্ষে কেমন হওয়ার কথা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
শতবর্ষে কেমন হওয়ার কথা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

পূর্ববঙ্গের ঢাকায় পিছিয়ে পড়া মুসলিম জনগোষ্ঠীর উচ্চশিক্ষার জন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি বিংশ শতাব্দীর শুরু থেকেই উত্থাপিত হতে থাকে। বোধগম্য কারণেই মুসলিম নবাব, জমিদার, উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দই এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য উচ্চকণ্ঠ ছিলেন। এঁদের মধ্যে স্যার নবাব সলিমুল্লাহ, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী, সৈয়দ শামসুল হুদা প্রমুখ অসাম্প্রদায়িক ও উদারমনা হলেও অধিকাংশই ‘বিশ্ববিদ্যালয়’ বলতে কী বোঝায় তা যেমন বুঝতেন না; উপরন্তু তাঁরা ঢাকায় একটি ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়’ বা ‘আরবি বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছিলেন এবং তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গিও ছিল সাম্প্রদায়িক।

১৯০৮ সালে ময়মসিংহে অনুষ্ঠিত ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রাদেশিক মুসলিম শিক্ষা সমিতি’র দ্বিতীয় বার্ষিক অধিবেশনের সভাপতি মৌলভি আবদুস সালাম তাঁর ভাষণে বলেন, ‘যথাসময়ে আমি “ঢাকায় একটি আবাসিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়” দেখতে চাই, যার সঙ্গে থাকবে আবাসিক ইসলামী কলেজ ও স্কুল। আলিগড় কলেজের আদর্শে সেখানে আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে পড়ানো হবে ইসলামী ধর্মতত্ত্ব ও নৈতিক আদর্শ সংক্রান্ত বিষয়।’ উল্লেখ্য, তখন পর্যন্ত ১৮৭৭ সালে আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত আলিগড় কলেজই ছিল গোটা ভারতের মুসলমানদের সামনে উচ্চশিক্ষার আদর্শ প্রতিষ্ঠান।

মুসলমানদের অব্যাহত দাবি ও চাপ সৃষ্টি, বঙ্গভঙ্গ রদের কারণে মুসলমানদের মনোবেদেনা এবং ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক পূর্ববঙ্গের ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্তের কারণে আজ হোক বা কাল ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হতোই। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কেমন হওয়ার কথা ছিল সেই বিশ্ববিদ্যালয়টির, আর শেষ অব্দি বিশ্বদ্যিালয়টি কেমন হয়েছিল? অধিকাংশ মুসলিম নেতার দাবি অনুযায়ী ঢাকায় একটি ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়’ হলে তা কি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘জ্ঞানবিভাসিত আলোকবর্তিকা’ হতে পারত?

দুই. ঔপনিবেশিক শাসকদের সম্পদ লুন্ঠন, শোষণ ইত্যাদির যতই সমালোচনা করা হোক না কেন এবং যে সমালোচনার ন্যায্যতাও আছে; এটা মানতে হবে তাদের শিক্ষার মান, জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার মৌলিকত্ব এবং প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার সক্ষমতা ও দূরদৃষ্টির কারণেই তারা আধুনিক সভ্যতা গড়ে তুলেছে। কয়েকজন যোগ্য ব্রিটিশ শিক্ষাবিদ, প্রশাসক ও পরিকল্পনাবিদ পূর্ববঙ্গের কয়েকজন মুসলিম নবাব, শিক্ষাবিদ ও রাজনৈতিক নেতার সহযোগিতা ও ঐকান্তিক চেষ্টায় শেষ পর্যন্ত ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলেন। পরে একদল নিবেদিতপ্রাণ উঁচুমানের হিন্দু শিক্ষকও বিশ্ববিদ্যালয়টিকে গড়ে তোলার কাজে শরিক হন। ফলে ব্রিটিশ-মুসলিম-হিন্দু পরিচয়ের একদল শিক্ষিত, উদার ও আলোকিত মানুষের সামগ্রিক চেষ্টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশটি হয়ে ওঠে ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক। মুসলিম হলে মিলাদ মাহফিল এবং জগন্নাথ হলে পূজা-অর্চনা হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা ও উদার মানবিকতাবোধ। এদিকে শিক্ষার মানের ব্যাপারে প্রথম থেকেই কোনো আপস না করায় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে উচ্চশিক্ষার একটি আদর্শ পীঠস্থান। শিক্ষা-সংস্কৃতি ও বুদ্ধিবৃত্তির চর্চায় এবং মৌলিক ও গভীর গবেষণার কারণে প্রতিষ্ঠার দুই দশকের মধ্যেই এটি হয়ে ওঠে ভারত উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি উঁচুমানের উচ্চশিক্ষার প্রাণকেন্দ্র ও ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বসাধারণের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার জন্য মূল কৃতিত্বটি ব্রিটিশ শাসক ও শিক্ষাবিদদের। আগে-পরে মুসলিম ও হিন্দু শিক্ষাবিদরা এ প্রক্রিয়ার অংশীদার হলেও ভারতীয়রা ‘আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়’ গড়ে তুলতে পারতেন কি না সন্দেহ থেকেই যায়। প্রাসঙ্গিকভাবেই উল্লেখ্য, স্যাডলার কমিশন ভবিষ্যতের বিশ্ববিদ্যালয়টিকে স্বনির্ভর ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখতে চেয়েছিল। ১৯১২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি হিন্দু প্রতিনিধি দল লর্ড হার্ডিঞ্জের সঙ্গে দেখা করে বলেছিলেন, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় হলে তা হবে একটি সাম্প্রদায়িক প্রতিষ্ঠান। কিন্তু লর্ড হার্ডিঞ্জ তাঁদের আশ্বস্ত করে বলেছিলেন, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়টি হবে সম্পূর্ণ ধর্মনিরপেক্ষ ও সর্বসাধারণের।

তিন. ১৯২০ সালের ১১-১২ মার্চ বাংলাবাজারের নর্থব্রুক হলে ‘ঢাকা সোশ্যাল সার্ভিস এক্সিবিশন’ অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিবৃত্ত এবং কী ধরনের ‘টিচিং ও রেসিডেনশিয়াল’ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান এটি হতে যাচ্ছে তা-ই ছিল ওই অনুষ্ঠানের মূল আলোচনার বিষয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ অফিসার এইচ ই স্টেপলটন অনুষ্ঠানে ‘আ ইউনিভার্সিটি ইন দ্য মেকিং’ শীর্ষক পেপার উপস্থাপন করেন। স্টেপলটন বর্ণনা দেন কীভাবে ইমপেরিয়াল গভর্নমেন্ট ১৯১২ সালের ২৭ মে স্যার রবার্ট নাথানকে সভাপতি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি করে। বাংলা ও ভারতের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বিভিন্ন স্তরের মানুষের মতামত বিশ্লেষণ করেন স্যার নাথান ও আরেক শিক্ষাবিদ আর্চবোল্ড। ছয় মাস অক্লান্ত পরিশ্রম করে ১৯১৩ সালের জুনে বাংলার গভর্নরের কাছে তাঁরা প্রতিবেদন প্রদান করেন।

এ-বিষয়ক নানা তথ্য-উপাত্ত সন্নিবেশ করে বহুমাত্রিক লেখক ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ তাঁর অনবদ্য গবেষণাগ্রন্থ ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা’য় জানাচ্ছেন, ঢাকা ইউনিভার্সিটি কমিটির মূল লক্ষ্য ছিল এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, যা হবে ভারতীয় প্রয়োজনীয়তা পূরণের অতি উপযোগী- এ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় যা পারেনি। অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়টি হবে একই সঙ্গে সর্বাধুনকি ও ভারতীয় উপমহাদেশের উপযোগী। স্টেপলটন আরও বলেন, ‘আমরা চেয়েছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি অটোনমাস বা স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানরূপে গড়ে তুলতে।’ স্টেপলটন ছিলেন একজন পুরাতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিষয়ক লেখক। তিনি বলেন, প্রাচ্য-পাশ্চাত্য দর্শনচর্চা তো করতেই হবে, তার সঙ্গে চলবে সামাজিক অর্থনীতি গবেষণা -  a practical school of Social Economics is one of the chief desiderata at Dacca.

স্টেপলটন বলেছিলেন, শিক্ষাদানে লেকচার ও সেমিনার কাজের জন্য থাকবেন অতি উঁচু মাপের সীমিতসংখ্যক প্রফেসর, যাঁদের ব্যক্তিত্বের ওপর এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে। তা ছাড়া থাকবেন রিডার, যাঁরা হবেন ‘টিচারস অব নোট’ এবং তাঁদের মূল্যবান গবেষণাকর্ম থাকতে হবে। যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারলে একপর্যায়ে তাঁরা প্রফেসরশিপ পাবেন। আরও থাকবেন সুযোগ্য লেকচারার, সহকারী লেকচারার ও ডেমনস্ট্রেটর। সুযোগ্য ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এই শিক্ষাবিদ বলেন, ক্যামব্রিজ ও অক্সফোর্ডের নিয়মকানুন অনুসারে চলবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।’ (পৃষ্ঠা, ১০১-১০৩, তৃতীয় ভাগ, উদ্বোধন; পৃষ্ঠা, ৪৭-৫০, প্রথম ভাগ, প্রস্তুতি পর্ব।)

চার. প্রতিষ্ঠার ১০০ বছর পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে মূল্যায়ন করতে গিয়ে যে কেউ হতাশ হবেন। একটি বিশ্ববিদ্যালয় আদৌ বিশ্ববিদ্যালয় পদবাচ্য কি না? বিশ্ববিদ্যালয়টি কতটা বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠতে পেরেছে? কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়টি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কতটা কামিয়াব হয়েছে? এ প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়ার জন্য কিছু প্রমিত মানদন্ড আছে। যেসব মানদন্ডের ভিত্তিতে একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে যাচাই-বাছাই করা হয় সেগুলো হচ্ছে মানসম্পন্ন শিক্ষক, শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত, মৌলিক গবেষণা, গ্রন্থাগার ও ল্যাবরেটরিসহ শক্তিশালী অবকাঠামো, শিক্ষা ও গবেষণার মান ইত্যাদি। এসব মানদন্ডের বিচারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে আজ কতটা উত্তম বিশ্ববিদ্যালয় বলা যাবে তা তর্কসাপেক্ষ। এশিয়ার প্রথম ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নেই, বৈশি^ক অবস্থান অরও নাজুক।

এই সেদিন, ২০২১ সালের ৯ জুন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত কিউএস বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিংয়ে (Quacquarelli Szmonds (QS) world university ranking of 2022) বলা হয়েছে, গত বছরের মতো এবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থানের কোনো উন্নতি হয়নি। বৈশি^ক এ র‌্যাংকিংয়ে উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৮০১-১০০০-এর স্তরে। উল্লেখ্য, ২০১২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৬০১-এর স্তরে ছিল, যেখান থেকে ২০১৪ সালে এর অবনমন ঘটে ৭০১-এর স্তরে, ২০১৯-এ আরও অবনমন ঘটে। অথচ গত শতাব্দীর বিশ ও ত্রিশের দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ বলা হতো। যাঁরা এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সেই ব্রিটিশ শাসকরাই একে ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ বলতেন। কেননা কলকাতা, মাদ্রাজ ও বোম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একদম স্বতন্ত্রভাবে গড়ে তোলা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে। লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে আবাসিক ও টিউটোরিয়াল পদ্ধতিসমেত পূর্ববঙ্গের ঢাকায় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়।

পাঁচ. শুধু একটি উঁচুমানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবেই নয়, ব্রিটিশ সরকার চেয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হবে ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বাপেক্ষা উত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। হিন্দু-মুসলি-ব্রিটিশ একদল উঁচুমানের নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক মুসলমান নবাবদের সহযোগিতায় এবং পূর্ববঙ্গের ব্রাত্য জনগণের ভালোবাসায় নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে রমনার প্রকৃতি, ফুল ও গাছগাছালির মধ্যে এমন এক মুক্ত ও ধর্মনিরপেক্ষ পরিবেশ গড়ে তোলেন যে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থীরা তিন দশকের মধ্যে তাঁদের মানসম্পন্ন গবেষণা, শিক্ষা, সৃজনশীল সাহিত্যকর্ম, বুদ্ধিবৃত্তিক ও পরার্থপর কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও ’৪৭ সালের দেশভাগের সময় উঁচুমানের অনেক হিন্দু শিক্ষক কলকাতা চলে গেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গভীর শূন্যতার সৃষ্টি হয়; কিন্তু ’৫০-এর দশকের প্রথমার্থেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সেই ক্ষতি কাটিয়ে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানে ভাটার টান ধরে। নানা নৈরাজ্যের মধ্যেও ’৭০ ও ’৮০-এর দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার ‘বিশ্ববিদ্যালয় সত্তাটি নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু ’৯১ সালে সামরিক স্বৈরাচারের পতনের পর বড় দুটি দলের ‘কথিত গণতন্ত্রে’র সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বিশ্ববিদ্যালয় সত্তা’টির ক্ষয় চলছে ভিতর থেকে।

শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবি আদায়ে ব্যর্থতা, গবেষণায় পর্যাপ্ত বরাদ্দের অভাব, কম যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের নানা বিবেচনায় শিক্ষক ও উপাচার্য নিয়োগ, একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে নতুন ও উচ্চতর জ্ঞান সৃষ্টির প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য যা যা প্রয়োজন তা উপলব্ধিতে সরকার ও নীতিনির্ধারকদের উপলব্ধির ঘাটতি হচ্ছে একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈন্যদশার কারণ। এ যে সম্ভাবনাময় একটি বিশ্ববিদ্যালয় যা নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং প্রতিষ্ঠার ৫০ বছরে মধ্যবিত্ত শিক্ষিত মুসলিম জনগোষ্ঠী গড়ে তোলা, জাতিসত্তার বিকাশসহ একটি দেশের স্বাধীনতার পেছনে অনুঘটকের কাজ করেছে, সেই বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্ষয়িষ্ণুতা ও পশ্চাদপদতা শুধু যন্ত্রণার নয়, এই পুরো জনগোষ্ঠীর জন্য অশনিসংকেত।

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়