শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

শতবর্ষে কেমন হওয়ার কথা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
শতবর্ষে কেমন হওয়ার কথা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

পূর্ববঙ্গের ঢাকায় পিছিয়ে পড়া মুসলিম জনগোষ্ঠীর উচ্চশিক্ষার জন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি বিংশ শতাব্দীর শুরু থেকেই উত্থাপিত হতে থাকে। বোধগম্য কারণেই মুসলিম নবাব, জমিদার, উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দই এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য উচ্চকণ্ঠ ছিলেন। এঁদের মধ্যে স্যার নবাব সলিমুল্লাহ, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী, সৈয়দ শামসুল হুদা প্রমুখ অসাম্প্রদায়িক ও উদারমনা হলেও অধিকাংশই ‘বিশ্ববিদ্যালয়’ বলতে কী বোঝায় তা যেমন বুঝতেন না; উপরন্তু তাঁরা ঢাকায় একটি ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়’ বা ‘আরবি বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছিলেন এবং তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গিও ছিল সাম্প্রদায়িক।

১৯০৮ সালে ময়মসিংহে অনুষ্ঠিত ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রাদেশিক মুসলিম শিক্ষা সমিতি’র দ্বিতীয় বার্ষিক অধিবেশনের সভাপতি মৌলভি আবদুস সালাম তাঁর ভাষণে বলেন, ‘যথাসময়ে আমি “ঢাকায় একটি আবাসিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়” দেখতে চাই, যার সঙ্গে থাকবে আবাসিক ইসলামী কলেজ ও স্কুল। আলিগড় কলেজের আদর্শে সেখানে আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে পড়ানো হবে ইসলামী ধর্মতত্ত্ব ও নৈতিক আদর্শ সংক্রান্ত বিষয়।’ উল্লেখ্য, তখন পর্যন্ত ১৮৭৭ সালে আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত আলিগড় কলেজই ছিল গোটা ভারতের মুসলমানদের সামনে উচ্চশিক্ষার আদর্শ প্রতিষ্ঠান।

মুসলমানদের অব্যাহত দাবি ও চাপ সৃষ্টি, বঙ্গভঙ্গ রদের কারণে মুসলমানদের মনোবেদেনা এবং ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক পূর্ববঙ্গের ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্তের কারণে আজ হোক বা কাল ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হতোই। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কেমন হওয়ার কথা ছিল সেই বিশ্ববিদ্যালয়টির, আর শেষ অব্দি বিশ্বদ্যিালয়টি কেমন হয়েছিল? অধিকাংশ মুসলিম নেতার দাবি অনুযায়ী ঢাকায় একটি ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়’ হলে তা কি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘জ্ঞানবিভাসিত আলোকবর্তিকা’ হতে পারত?

দুই. ঔপনিবেশিক শাসকদের সম্পদ লুন্ঠন, শোষণ ইত্যাদির যতই সমালোচনা করা হোক না কেন এবং যে সমালোচনার ন্যায্যতাও আছে; এটা মানতে হবে তাদের শিক্ষার মান, জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার মৌলিকত্ব এবং প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার সক্ষমতা ও দূরদৃষ্টির কারণেই তারা আধুনিক সভ্যতা গড়ে তুলেছে। কয়েকজন যোগ্য ব্রিটিশ শিক্ষাবিদ, প্রশাসক ও পরিকল্পনাবিদ পূর্ববঙ্গের কয়েকজন মুসলিম নবাব, শিক্ষাবিদ ও রাজনৈতিক নেতার সহযোগিতা ও ঐকান্তিক চেষ্টায় শেষ পর্যন্ত ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলেন। পরে একদল নিবেদিতপ্রাণ উঁচুমানের হিন্দু শিক্ষকও বিশ্ববিদ্যালয়টিকে গড়ে তোলার কাজে শরিক হন। ফলে ব্রিটিশ-মুসলিম-হিন্দু পরিচয়ের একদল শিক্ষিত, উদার ও আলোকিত মানুষের সামগ্রিক চেষ্টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশটি হয়ে ওঠে ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক। মুসলিম হলে মিলাদ মাহফিল এবং জগন্নাথ হলে পূজা-অর্চনা হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা ও উদার মানবিকতাবোধ। এদিকে শিক্ষার মানের ব্যাপারে প্রথম থেকেই কোনো আপস না করায় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে উচ্চশিক্ষার একটি আদর্শ পীঠস্থান। শিক্ষা-সংস্কৃতি ও বুদ্ধিবৃত্তির চর্চায় এবং মৌলিক ও গভীর গবেষণার কারণে প্রতিষ্ঠার দুই দশকের মধ্যেই এটি হয়ে ওঠে ভারত উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি উঁচুমানের উচ্চশিক্ষার প্রাণকেন্দ্র ও ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সর্বসাধারণের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার জন্য মূল কৃতিত্বটি ব্রিটিশ শাসক ও শিক্ষাবিদদের। আগে-পরে মুসলিম ও হিন্দু শিক্ষাবিদরা এ প্রক্রিয়ার অংশীদার হলেও ভারতীয়রা ‘আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়’ গড়ে তুলতে পারতেন কি না সন্দেহ থেকেই যায়। প্রাসঙ্গিকভাবেই উল্লেখ্য, স্যাডলার কমিশন ভবিষ্যতের বিশ্ববিদ্যালয়টিকে স্বনির্ভর ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখতে চেয়েছিল। ১৯১২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি হিন্দু প্রতিনিধি দল লর্ড হার্ডিঞ্জের সঙ্গে দেখা করে বলেছিলেন, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় হলে তা হবে একটি সাম্প্রদায়িক প্রতিষ্ঠান। কিন্তু লর্ড হার্ডিঞ্জ তাঁদের আশ্বস্ত করে বলেছিলেন, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়টি হবে সম্পূর্ণ ধর্মনিরপেক্ষ ও সর্বসাধারণের।

তিন. ১৯২০ সালের ১১-১২ মার্চ বাংলাবাজারের নর্থব্রুক হলে ‘ঢাকা সোশ্যাল সার্ভিস এক্সিবিশন’ অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিবৃত্ত এবং কী ধরনের ‘টিচিং ও রেসিডেনশিয়াল’ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান এটি হতে যাচ্ছে তা-ই ছিল ওই অনুষ্ঠানের মূল আলোচনার বিষয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ অফিসার এইচ ই স্টেপলটন অনুষ্ঠানে ‘আ ইউনিভার্সিটি ইন দ্য মেকিং’ শীর্ষক পেপার উপস্থাপন করেন। স্টেপলটন বর্ণনা দেন কীভাবে ইমপেরিয়াল গভর্নমেন্ট ১৯১২ সালের ২৭ মে স্যার রবার্ট নাথানকে সভাপতি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি করে। বাংলা ও ভারতের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বিভিন্ন স্তরের মানুষের মতামত বিশ্লেষণ করেন স্যার নাথান ও আরেক শিক্ষাবিদ আর্চবোল্ড। ছয় মাস অক্লান্ত পরিশ্রম করে ১৯১৩ সালের জুনে বাংলার গভর্নরের কাছে তাঁরা প্রতিবেদন প্রদান করেন।

এ-বিষয়ক নানা তথ্য-উপাত্ত সন্নিবেশ করে বহুমাত্রিক লেখক ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ তাঁর অনবদ্য গবেষণাগ্রন্থ ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা’য় জানাচ্ছেন, ঢাকা ইউনিভার্সিটি কমিটির মূল লক্ষ্য ছিল এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, যা হবে ভারতীয় প্রয়োজনীয়তা পূরণের অতি উপযোগী- এ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় যা পারেনি। অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়টি হবে একই সঙ্গে সর্বাধুনকি ও ভারতীয় উপমহাদেশের উপযোগী। স্টেপলটন আরও বলেন, ‘আমরা চেয়েছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি অটোনমাস বা স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানরূপে গড়ে তুলতে।’ স্টেপলটন ছিলেন একজন পুরাতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিষয়ক লেখক। তিনি বলেন, প্রাচ্য-পাশ্চাত্য দর্শনচর্চা তো করতেই হবে, তার সঙ্গে চলবে সামাজিক অর্থনীতি গবেষণা -  a practical school of Social Economics is one of the chief desiderata at Dacca.

স্টেপলটন বলেছিলেন, শিক্ষাদানে লেকচার ও সেমিনার কাজের জন্য থাকবেন অতি উঁচু মাপের সীমিতসংখ্যক প্রফেসর, যাঁদের ব্যক্তিত্বের ওপর এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে। তা ছাড়া থাকবেন রিডার, যাঁরা হবেন ‘টিচারস অব নোট’ এবং তাঁদের মূল্যবান গবেষণাকর্ম থাকতে হবে। যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারলে একপর্যায়ে তাঁরা প্রফেসরশিপ পাবেন। আরও থাকবেন সুযোগ্য লেকচারার, সহকারী লেকচারার ও ডেমনস্ট্রেটর। সুযোগ্য ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এই শিক্ষাবিদ বলেন, ক্যামব্রিজ ও অক্সফোর্ডের নিয়মকানুন অনুসারে চলবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।’ (পৃষ্ঠা, ১০১-১০৩, তৃতীয় ভাগ, উদ্বোধন; পৃষ্ঠা, ৪৭-৫০, প্রথম ভাগ, প্রস্তুতি পর্ব।)

চার. প্রতিষ্ঠার ১০০ বছর পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে মূল্যায়ন করতে গিয়ে যে কেউ হতাশ হবেন। একটি বিশ্ববিদ্যালয় আদৌ বিশ্ববিদ্যালয় পদবাচ্য কি না? বিশ্ববিদ্যালয়টি কতটা বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠতে পেরেছে? কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়টি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কতটা কামিয়াব হয়েছে? এ প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়ার জন্য কিছু প্রমিত মানদন্ড আছে। যেসব মানদন্ডের ভিত্তিতে একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে যাচাই-বাছাই করা হয় সেগুলো হচ্ছে মানসম্পন্ন শিক্ষক, শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত, মৌলিক গবেষণা, গ্রন্থাগার ও ল্যাবরেটরিসহ শক্তিশালী অবকাঠামো, শিক্ষা ও গবেষণার মান ইত্যাদি। এসব মানদন্ডের বিচারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে আজ কতটা উত্তম বিশ্ববিদ্যালয় বলা যাবে তা তর্কসাপেক্ষ। এশিয়ার প্রথম ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নেই, বৈশি^ক অবস্থান অরও নাজুক।

এই সেদিন, ২০২১ সালের ৯ জুন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত কিউএস বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংকিংয়ে (Quacquarelli Szmonds (QS) world university ranking of 2022) বলা হয়েছে, গত বছরের মতো এবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থানের কোনো উন্নতি হয়নি। বৈশি^ক এ র‌্যাংকিংয়ে উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৮০১-১০০০-এর স্তরে। উল্লেখ্য, ২০১২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৬০১-এর স্তরে ছিল, যেখান থেকে ২০১৪ সালে এর অবনমন ঘটে ৭০১-এর স্তরে, ২০১৯-এ আরও অবনমন ঘটে। অথচ গত শতাব্দীর বিশ ও ত্রিশের দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ বলা হতো। যাঁরা এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সেই ব্রিটিশ শাসকরাই একে ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ বলতেন। কেননা কলকাতা, মাদ্রাজ ও বোম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একদম স্বতন্ত্রভাবে গড়ে তোলা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে। লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে আবাসিক ও টিউটোরিয়াল পদ্ধতিসমেত পূর্ববঙ্গের ঢাকায় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়।

পাঁচ. শুধু একটি উঁচুমানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবেই নয়, ব্রিটিশ সরকার চেয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হবে ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বাপেক্ষা উত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। হিন্দু-মুসলি-ব্রিটিশ একদল উঁচুমানের নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক মুসলমান নবাবদের সহযোগিতায় এবং পূর্ববঙ্গের ব্রাত্য জনগণের ভালোবাসায় নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে রমনার প্রকৃতি, ফুল ও গাছগাছালির মধ্যে এমন এক মুক্ত ও ধর্মনিরপেক্ষ পরিবেশ গড়ে তোলেন যে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থীরা তিন দশকের মধ্যে তাঁদের মানসম্পন্ন গবেষণা, শিক্ষা, সৃজনশীল সাহিত্যকর্ম, বুদ্ধিবৃত্তিক ও পরার্থপর কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও ’৪৭ সালের দেশভাগের সময় উঁচুমানের অনেক হিন্দু শিক্ষক কলকাতা চলে গেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গভীর শূন্যতার সৃষ্টি হয়; কিন্তু ’৫০-এর দশকের প্রথমার্থেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সেই ক্ষতি কাটিয়ে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানে ভাটার টান ধরে। নানা নৈরাজ্যের মধ্যেও ’৭০ ও ’৮০-এর দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার ‘বিশ্ববিদ্যালয় সত্তাটি নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু ’৯১ সালে সামরিক স্বৈরাচারের পতনের পর বড় দুটি দলের ‘কথিত গণতন্ত্রে’র সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বিশ্ববিদ্যালয় সত্তা’টির ক্ষয় চলছে ভিতর থেকে।

শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবি আদায়ে ব্যর্থতা, গবেষণায় পর্যাপ্ত বরাদ্দের অভাব, কম যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের নানা বিবেচনায় শিক্ষক ও উপাচার্য নিয়োগ, একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে নতুন ও উচ্চতর জ্ঞান সৃষ্টির প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য যা যা প্রয়োজন তা উপলব্ধিতে সরকার ও নীতিনির্ধারকদের উপলব্ধির ঘাটতি হচ্ছে একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈন্যদশার কারণ। এ যে সম্ভাবনাময় একটি বিশ্ববিদ্যালয় যা নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং প্রতিষ্ঠার ৫০ বছরে মধ্যবিত্ত শিক্ষিত মুসলিম জনগোষ্ঠী গড়ে তোলা, জাতিসত্তার বিকাশসহ একটি দেশের স্বাধীনতার পেছনে অনুঘটকের কাজ করেছে, সেই বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্ষয়িষ্ণুতা ও পশ্চাদপদতা শুধু যন্ত্রণার নয়, এই পুরো জনগোষ্ঠীর জন্য অশনিসংকেত।

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের

২২ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’
‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো
ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন
তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান
বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা
কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার
নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী
১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স
জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি
নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ