শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বেস্ট ক্রাইসিস ম্যানেজার

শ ম রেজাউল করিম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বেস্ট ক্রাইসিস ম্যানেজার

শেখ হাসিনা। বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রক্ত ও আদর্শের উত্তরসূরি। বিশ্ব পরিমন্ডলে কখনো ‘ভ্যাকসিন হিরো’, কখনো ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’, কখনো ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দি আর্থ’, কখনো ‘ইস্টার অব ইস্ট’, কখনো ‘স্টেটসম্যান’, কখনো শান্তির অগ্রদূত, কখনো নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় সোচ্চার কণ্ঠস্বর, কখনো বিশ্বের অন্যতম সেরা সৎ ও পরিশ্রমী প্রধানমন্ত্রী, কখনো গণতন্ত্রের মানসকন্যা আবার কখনো তিনি উন্নয়নের ম্যাজিশিয়ান। তিনি আলোকবর্তিকা হাতে নিয়ে নিকষ কালো অন্ধকারের বাংলাদেশকে আলোকোজ্জ্বল উন্নয়ন অভিযাত্রায় শামিল করেছেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল বিশ্বের কাতারে নিয়ে গেছেন। এখন বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের বাতিঘর, আশা-আকাক্সক্ষার শেষ আশ্রয়স্থল। কোটি কোটি মানুষের কাছে পরম মমতাময়ী মায়ের স্থানে অধিষ্ঠিত।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যার পর সামরিক শাসনের জাঁতাকালে পিষ্ট হতে থাকে বাংলাদেশ। বিদেশে থাকায় ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। স্বৈরশাসকরা যখন নানা ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে লিপ্ত, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যখন বিচ্যুত, রাজনীতি ও রাজনৈতিক দলগুলো সংকটে নিমজ্জিত, তখনই ১৯৮১ সালের ১৭ মে জীবনের মায়া উপেক্ষা করে দেশে ফেরেন শেখ হাসিনা। ১৯৮১ সালের ফেব্রুয়ারিতে দলের কাউন্সিলে তিনি সর্বসম্মতিক্রমে সভানেত্রীর দায়িত্ব পান। নেতৃত্বের কোন্দলে বিভাজিত দলের নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করার চ্যালেঞ্জ নিয়ে ক্রাইসিস মোকাবিলায় সফল হন। তখন সময়টা ছিল তাঁর জন্য খুবই প্রতিকূল। ১৯৯০ সাল পর্যন্ত টানা নয় বছর রাজপথে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁর নেতৃত্বেই ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতা নির্বাচিত হন শেখ হাসিনা। রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থা পরিবর্তন করে সংসদীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি। পরে ১৯৯৬ সালে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। ২১ বছর পর পথ হারানো বাংলাদেশ আবার সঠিক পথে চলতে শুরু করে। প্রশাসন ও অন্যান্য স্তরে তখন স্বাধীনতাবিরোধী ও আওয়ামীবিরোধীদের দোর্দন্ড প্রতাপ। সেই জঞ্জালপূর্ণ অবস্থায় সরকারের দায়িত্ব নিয়ে জমাট বারুদের ওপর থেকে সামনে এগিয়ে যেতে হয়েছে তাঁকে। দক্ষতার সঙ্গে তিনি সব সামলে নেন। দীর্ঘদিন ধরে অমীমাংসিত গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানি বণ্টনে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি করেন। ১৯৯৭ সালে পার্বত্য শান্তিচুক্তি সম্পাদনের মাধ্যমে কয়েক দশকের চলমান চরম সংকট নিরসন করে পাবর্ত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৯৮ সালের বন্যায় ২ কোটি বন্যার্ত মানুষের কাছে বিনামূল্যে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দিয়ে বিশ্বমানচিত্রে অনন্য নজির স্থাপন করেন। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্বে ২০০৮, ২০১৪ এবং সর্বশেষ ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে টানা তিন মেয়াদে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। তলাবিহীন ঝুড়ির বাংলাদেশকে শেখ হাসিনা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছেন।

বাংলাদেশের প্রতিটি সংকটময় পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনা আবিভর্‚ত হয়েছেন দেবদূতের মতো। সংকট মোকাবিলায় নেতৃত্ব দিয়েছেন সামনে থেকে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার সম্প্রতি সাতটি প্রতিকূল পরিস্থিতি তথা ঘূর্ণিঝড় আম্ফান, বুলবুল, ইয়াস, বৃষ্টি, নদীভাঙন এবং করোনাভাইরাস মোকাবিলা করেছে অত্যন্ত সফলভাবে। তাঁর দৃঢ় মনোবল ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে কোনো দুর্যোগকালে দেশে আকাল হয়নি। বিশ্বের বড় বড় রাষ্ট্র যখন হিমশিম খাচ্ছে, বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে বিশ্ব অর্থনীতি এমন সংকটময় পরিস্থিতিতেও ৭৪ বছর বয়সের এই মহামানবী করোনা মহামারী মোকাবিলায় সাফল্য দেখিয়ে যাচ্ছেন। কীভাবে মাস্ক পরতে হয় এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হয় তা শিখিয়েছেন। বারবার দেশের মানুষকে অ্যাড্রেস করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার মাধ্যমে নিজেকে এবং অন্যকে করোনা থেকে সুরক্ষার নির্দেশনা দিচ্ছেন। দাফতরিক কাজের পাশাপাশি নিয়মিত তৃণমূল প্রশাসনকে দিকনির্দেশনা দিয়ে তদারকি করছেন। করোনায় দলীয় প্রধানের আহ্‌বানে সাড়া দিয়ে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ অন্য সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছেন।

সারা বিশ্ব যখন বিপর্যস্ত শেখ হাসিনা তখন প্রশংসনীয় নেতৃত্ব দিয়ে মানুষের জীবন ও জীবিকা যুগপৎ চালিয়ে রেখেছেন। এত প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দেশের অর্থনীতিকে মুখ থুবড়ে পড়তে দেননি। মহামারীকালেও কৃষি ও শিল্প খাতের উৎপাদন অব্যাহত রাখার সব পদক্ষেপ নিয়েছেন। ঘোষণা করেছেন একের পর এক প্রণোদনা প্যাকেজ। ক্ষতিগ্রস্ত দিনমজুর, মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন, মন্দিরের পুরোহিত, কৃষক, শ্রমিক, সুইপার, নরসুন্দর, ধোপা, অটোচালক, মৎস্যজীবী, ডোম সম্প্রদায়, খামারি, শিক্ষক, কওমি মাদরাসার দুস্থ ও এতিম, সাংবাদিকসহ কে নেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিক সহায়তার তালিকায়? সারা দেশে ৫০ লাখ পরিবারকে মানবিক সহায়তা প্রদানের নতুন রেকর্ড স্থাপন করেছেন শেখ হাসিনা। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হলে ৩৬ লাখ ৫০ হাজার ক্ষতিগ্রস্ত দরিদ্র, অসহায় ও ছিন্নমূল পরিবারের জন্য ৯১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। পাশাপাশি ভবঘুরে, ভাসমান, দুস্থ ও শিশুখাদ্য দেওয়া প্রয়োজন এমন মানুষকে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে আরও ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। তাঁর উদ্যোগে ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট’ থেকে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তার জন্য ৫ কোটি এবং ভূমিহীন ও গৃহহীনদের পুনর্বাসনের জন্য ৫ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। এত বড় মহামারীর মধ্যেও গৃহহীন সবাইকে জমিসহ ঘর করে দেওয়া, সব উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রাখার বিস্ময়কর নজির স্থাপন করেছেন। তাঁর নির্দেশনায় মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ খাতে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ৭ লাখ খামারিকে ৮৪৬ কোটি টাকা নগদ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে এ বছর ১০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় আনা হয়েছে আমূল পরিবর্তন। উন্নত চিকিৎসার জন্য নতুন ৪ হাজার চিকিৎসক, ৫ হাজার ৫৪ নার্স, ১ হাজার ২০০ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, ১ হাজার ৬৫০ মেডিকেল টেকনিশিয়ান, ১৫০ জন কার্ডিওগ্রাফারসহ কয়েক হাজার স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে ৪ হাজারের অধিক চিকিৎসককে করোনায় সেবা প্রদানের জন্য হটলাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। কভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের সংখ্যা ১৫৬-তে উন্নীত করা হয়েছে, যেখানে ১ হাজার ১০০ আইসিইউ ও ১২ হাজার ৫০০ সাধারণ শয্যা রাখা হয়েছে। সর্বশেষ ১ হাজার শয্যাবিশিষ্ট ডিএনসিসি করোনা হাসপাতালে চিকিৎসা কার্যক্রম চালু হয়েছে।

বিশ্বের ১০০-এর অধিক দেশে এখনো করোনা ভ্যাকসিন পৌঁছায়নি। এমন বাস্তবতায় তাঁর সুদূরপ্রসারী সিদ্ধান্ত ও কর্মপরিকল্পনায় বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় করোনার ভ্যাকসিন পৌঁছে গেছে। দেশে প্রায় ১ কোটি ১৫ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন ইতিমধ্যে সংগ্রহ করা হয়েছে। এ এক অভাবনীয় সাফল্য, যা বিস্ময়কর। ক্রমান্বয়ে দেশের সব মানুষকে বিনামূল্যে করোনা টিকার আওতায় আনা হচ্ছে।

বাংলাদেশে লাখ লাখ মানুষ মারা যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো। সংকট উত্তরণে দৃঢ়চেতা মনোভাব ও সময়োপযোগী পদক্ষেপের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনা মোকাবিলায় নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। আশঙ্কা ভুল প্রমাণ করেছেন। আন্তর্জাতিক মহলে হয়েছেন ব্যাপক প্রশংসিত। যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্বস ম্যাগাজিনে ২০২০ সালে প্রকাশিত ‘লিডারশিপ স্ট্র্যাটেজি’ শিরোনামে করোনা মোকাবিলায় ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামও করোনাকালে তাঁর ভূমিকার প্রশংসা করেছে। কমনওয়েলথ মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড শেখ হাসিনাকে বিশ্বের শীর্ষ তিনজন অনুপ্রেরণা প্রদানকারী নারী নেত্রীর একজন হিসেবে উল্লেখ করেছেন। আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকদের মতে তাঁর নেতৃত্বে সংকট কাটিয়ে অদম্য গতিতে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ। বাবা-মাসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের নির্মম হত্যাকান্ডের পর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশে ফিরে তাঁকে মোকাবিলা করতে হয়েছে অসংখ্য চ্যালেঞ্জ। নানা বিরোধ ও কোন্দল দূর করে দলকে সুসংগঠিত করা, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারসহ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে দেশি ও আন্তর্জাতিক বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হয়েছে। বিডিআর বিদ্রোহ এবং ওই ঘটনায় সেনা সদরে ভুল তথ্য দিয়ে উসকানি দেওয়ার চেষ্টা বন্ধ করা, দ্রুততম সময়ে বিডিআর হত্যাকান্ডের বিচার সম্পন্ন  করেছেন। সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা ও নির্বাচন ব্যাহত করার নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি মোকাবিলা, সেরা কূটনৈতিক সাফল্যের মাধ্যমে দীর্ঘ সময়ের ছিটমহল সমস্যার সমাধান ও সমুদ্রসীমায় বিজয় অর্জন, ১/১১ সরকারের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা, দেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ফিরিয়ে আনা তাঁর অকল্পনীয় সাফল্য। যদিও এর কোনোটাই সহজ ছিল না। প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভয়াবহ প্রতিকূলতা ও ক্রাইসিসকে দৃঢ়তার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে মোকাবিলা করেছেন তিনি। তিনি গোটা জাতির দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে জেগে থাকেন, তাই তো ১৭ কোটি বাঙালি নিশ্চিন্তে থাকে। জাতির পিতা ও রাষ্ট্রপতির কন্যা হলেও তাঁর চলার পথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না কখনো। তিনি বিশ্বকে দেখিয়েছেন সততা, সাহসিকতা, দেশপ্রেম ও নিষ্ঠা দিয়ে সব প্রতিকূলতা জয় করা সম্ভব। শেখ হাসিনা জীবনে যত সংকটে বিজয়ী হয়েছেন তা বোধ করি বিশ্বের বিস্ময়। রাজনীতি ও প্রশাসনে তাঁর অভিজ্ঞতা ও সাফল্য তাঁকে আজ বিশ্বনেতৃত্বে আসীন করেছে। তাই তো গণমাধ্যমের যথার্থ শিরোনাম ‘শেখ হাসিনা, দ্য বেস্ট ক্রাইসিস ম্যানেজার’। দীর্ঘায়ু হোন শেখ হাসিনা।

লেখক : মন্ত্রী, মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩
চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি
এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে
ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ
দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা
লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা