শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়নে অ্যালামনাই

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়নে অ্যালামনাই

অনেক সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গেছে। অনেক জাতি টিকে থাকতে ব্যর্থ হয়েছে। নন্দিত বহু প্রতিষ্ঠান পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে গেছে। জমিদার তার সীমানা হারিয়েছে। তাকে কেউ স্মরণ করে না, কারণ সময়ের সঠিক নির্দেশনা তাঁরা প্রজন্মকে দিয়ে যেতে পারেননি। জীবন দর্শন, মানুষ ও প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য তৈরি করে। সভ্যতার বিকাশ ঘটায়। নিজস্ব দর্শন থাকায় মানুষের মননশীল ও সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটেছে। মননশীলতার লালন ও তার যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করার জন্য অতীতে গুরুগৃহে, মন্দিরে-মক্তবে এবং পরবর্তীতে শিক্ষায়তনে শিক্ষাদান কর্মসূচি প্রবর্তিত হয়। সে ধারাবাহিকতায় জ্ঞান-বিজ্ঞান এত প্রসার লাভ করেছে। বিজ্ঞানের কল্যাণে মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে। যে দেশে বিজ্ঞান শিক্ষাপদ্ধতি ভালো, সে দেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উন্নত; দেশও সমৃদ্ধ। পৃথিবীতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের মর্যাদা বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরাই প্রধান ভূমিকা পালন করে। তারা প্রতিষ্ঠান থেকে একাডেমিক জ্ঞান লাভের পর সে জ্ঞান প্রায়োগিক ক্ষেত্রে ব্যবহার করে। এর ফলে ব্যক্তি নিজে প্রতিষ্ঠিত হয়; তার কর্মক্ষেত্র এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্মান লাভ করে। একজন সুযোগ্য অ্যালামনাই প্রতিষ্ঠানের গৌরব অর্জনের বাহন।

অ্যালামনাই শব্দের অর্থ হচ্ছে ‘প্রাক্তন’ এবং অ্যাসোসিয়েশন শব্দের অর্থ হচ্ছে ‘সংঘ’। ‘অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন’-এর সম্পূর্ণ অর্থ হচ্ছে- ‘প্রাক্তন সংঘ’। স্কুল, কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধ্যয়ন শেষ করা শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থী বা অ্যালামনাই বলা হয়। সুতরাং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের অর্থ কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে গঠিত একটি সমিতি। বর্তমানে ‘অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন’ ডিগ্রিধারী শিক্ষিত ব্যক্তিদের কাছে বহুল পরিচিত। গত এক দশকে দেশের বহু শিক্ষায়তনের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়েছে। জন্মভূমির সঙ্গে মানুষের যেমন নাড়ির টান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীদের তেমনই প্রাণের টান। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সম্মিলনের মাধ্যমে বিভিন্ন জেনারেশনের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা মিলিত হয়ে ভাব আদান-প্রদান করেন। আবেগবিধূর অবস্থায় সবাই মধুর মিলনের আনন্দ প্রকাশ করবেন, এটাই স্বাভাবিক। শিক্ষার উৎকর্ষের প্রতি প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের কর্তব্যও অনেক। কেবল শিক্ষা ও গবেষণা নয়, ক্যাম্পাস তথা দেশকে সবুজানয়ন, ভূমি রক্ষণ, উন্নয়ন এমনকি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে অ্যালামনাইর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। অ্যালামনাইয়ের সদস্য হওয়ার পর মানুষের চিন্তা, মানবিকতা, সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বেড়ে যায়। সমাজ, রাষ্ট্র তার কাছে অনেক কিছু আশা করে। একটি পরিশীলিত সমাজ গড়ে তুলতে তিনি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকেন। এ কাজটি শুরু হয় পরিবার থেকে। আমাদের গর্ব আমাদের বিদ্যাপীঠ। এ বিদ্যাপীঠই আমাদের জীবনের ভিত্তি রচনা করে দেয়। আমি জন এফ কেনেডির কথা বলতে চাই। তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই ছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের সুযোগ-সুবিধা কখনো আমাদের দায়িত্ববোধ বা কর্তব্যবোধের চেয়ে বড় নয়। আমাদের দায়িত্ববোধ হৃদয়ে ধারণ করে আমরা আমাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখব।’ একটি শিক্ষায়তনের সঙ্গে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সম্পর্ক জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ সময়কালের কিছু স্মৃতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। একদিকে প্রত্যেক প্রাক্তন শিক্ষার্থী শিক্ষায়তনের দূত হিসেবে জীবনভর শিক্ষায়তনের প্রতিনিধিত্ব করেন। প্রাক্তন শিক্ষার্থীর অর্জিত খ্যাতির সঙ্গে বিজড়িত হয় তাঁর ‘আলমা মেটার’-এর সুনাম অর্থাৎ মাতৃপীঠের সম্মান, অন্যদিকে শিক্ষায়তনের মর্যাদা বৃদ্ধি হলে প্রাক্তন শিক্ষার্থীর অর্জিত ডিগ্রির মর্যাদাও বৃদ্ধি পায়। কিন্তু শিক্ষায়তনটি অবক্ষয় ও দুর্নামের শিকার হলে সাবেক শিক্ষার্থীদের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়। আমাদের মতো দেশের শিক্ষায়তনগুলোতে অর্থের যথেষ্ট অভাব থাকে। শিক্ষায়তনের মর্যাদা বৃদ্ধি করার জন্য দরকার মতো আর্থিক সহায়তা দান করা অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম দায়িত্ব। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নতির পথে বাধার কারণ শুধু অর্থাভাব নয়। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ভূমিকা ও অবদান অনেক বিস্তৃত। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন শিক্ষায়তনের ছায়া প্রশাসন হিসেবে কাজ করে। শিক্ষায়তন প্রশাসনের সমালোচনা করে, পরামর্শ দেয় এবং শিক্ষার্থীদের সার্বিক সহযোগিতা দান করে। শিক্ষার্থীদের পাঠ শেষে জীবন সংগ্রামে যাওয়ার আগে উপদেশ, পরামর্শ ও সাহস প্রদান করে। মোটকথা, শিক্ষায়তনের উন্নতিকল্পে পর্যবেক্ষণ বা ওয়াচডগ হিসেবে সার্বিক দেখভাল করে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন। (সূত্র : অধ্যাপক এ কে বসাক ‘সৃজনশীল শিক্ষার মান-উন্নয়ন’)। আমার ধারণা, অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মর্যাদা বৃদ্ধির বাহক।

বিশ্বায়নের যুগে আমরা চাই সমৃদ্ধ দেশের উন্নত জীবনযাত্রা। কিন্তু দেশের আর্থিক অবস্থাতে আমরা যথেষ্ট বেতন পেতে পারি না বা নিয়োগকারী সংস্থা বেশি বেতন দিতে পারে না। তদুপরি আমাদের সাংস্কৃতিক কাঠামোতে ছেলেবেলা থেকে সমাজ আরোপিত বিধি-নিষেধের প্রভাবে আমাদের অনেকেই মুক্ত চিন্তা-ভাবনায় দুর্বল হয়ে পড়ি। এ অবস্থাতে সার্বিকভাবে আর্থসামাজিক-সাংস্কৃতিক সংকটে দিশাহারা হয়ে প্রায়শ আমরা ‘রাজনীতির শিকার’ হয়ে পড়ছি এবং দেশের উন্নয়নে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বা ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হচ্ছি। আমাদের সংকট উত্তরণের একমাত্র উপায় হচ্ছে আমাদের মানসিকতাকে যথাযথ করা। আমরা শিক্ষকরা জ্ঞানদান করছি কিন্তু শিক্ষার্থীদের মধ্যে জ্ঞানসৃষ্টি করতে পারছি না। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন পারে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শেখার আনন্দ সৃষ্টি করতে, শেখাতে পারে আদর্শ, শিক্ষক নিয়োগে ফিরিয়ে আনতে পারে সততা। শিক্ষা এবং চিকিৎসা যখন পণ্য হয়ে যায় তখন যেমন তাদের গুণগত মান থাকে না। তেমনি সামাজিক সাংস্কৃতিক সংকটে দিশাহারা হয়ে আমরা যখন অপরাজনীতির শিকার হয়ে যাই, ঠিক তখনই আমাদের অবনমন ঘটতে থাকে। এক্ষেত্রে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে আসতে পারে ত্রাণকর্তা হিসেবে। তারাই বিচার করবে শিক্ষকরা জ্ঞানদান করছেন, কিন্তু ছাত্রদের মধ্যে জ্ঞান সৃষ্টি হচ্ছে কিনা? এমনকি অ্যালামনাইয়ের বিগত দিনের মেধাবী ছাত্ররা শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রাক বাছাইয়ে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারে। অবশ্যই চূড়ান্ত নির্বাচন হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনী কমিটির মাধ্যমে। যখনই একজন চলমান ছাত্র বলবে, ‘আমি এটা করতে পারি, সবাই বলবে নতুন পুরাতন আমরা করতে পারি, তখন প্রতিষ্ঠানও বলবে আমরাও করতে পারি।’ অ্যালামনাই পারে ছাত্রদের মধ্যে প্রেরণা জোগাতে, দিকনির্দেশনা দিতে, তাদের চলার পথের বর্ণনা নতুনদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে। উপযুক্ত পরিবেশ দিতে সক্ষম হলে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থেকে বহুমুখী অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সম্মানিত অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা শিক্ষায়তন তথা দেশের মঙ্গলার্থে সঠিক পদক্ষেপের পরামর্শ দিলে তা গ্রহণযোগ্য হবে। মডেল হিসেবে ব্যবহারের জন্য বেশ কয়েকজন উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব এখনো আমাদের মাঝে বিদ্যমান। হারিয়ে যাওয়ার আগে তাঁদের শনাক্তকরণ এবং আমাদের বংশধরদের সামনে তুলে ধরা অত্যাবশ্যক। আমরা যদি এক জেনারেশন একটু কষ্ট করে সাধারণ জীবনযাপন করি এবং আমাদের দায়িত্বে নিষ্ঠাবান হই, আমরা নিশ্চিত, আমাদের শিক্ষার্থীরা জাগবে যথাযথ মূল্যবোধ ও ধারণা নিয়ে। শিক্ষার্থী জাগলে শিক্ষকরা উৎসাহিত বোধ করবেন এবং নিষ্ঠাবান হতেও বাধ্য হবেন। শিক্ষকরা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করলে শিক্ষায়তনের মান ও মর্যাদা বাড়বে এবং দেশের সমৃদ্ধি আসবেই। নিরপেক্ষভাবে পদক্ষেপ নিলে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন সত্যিই সংশ্লিষ্ট শিক্ষায়তনের মান উন্নয়নে তথা দেশ গড়ার কাজে বিরাট ভূমিকা রাখতে পারে। রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, মানবের যা কিছু কীর্তি আমরা দেখি আর উপভোগ করি না কেন, উৎস নির্বিশেষে তা আমাদের সম্পত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তাঁর বিশ্বজনীন, সহিষ্ণু আর যুক্তিশীল মতাদর্শ আমার চিন্তায় গভীর প্রভাব ফেলেছে। আমি তাঁর ভাবনাগুলো স্মরণ করি। আমার কর্মজীবনের বড় একটি সময় কেটেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষা ও অবকাঠামো উন্নয়নে আন্তরিক চেষ্টা করেছি। নতুন নতুন বিভাগ চালু করেছি। চেষ্টা করেছি ছাত্র-শিক্ষকদের সম্পর্ক উন্নয়নের। আমি মনে করি, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীদের নিয়ে একটি শক্তিশালী অ্যালামনাই গঠন হওয়া উচিত। তারা যেন শিক্ষক, সহকর্মী, বন্ধু, রোগীদের যে কোনো সমস্যা সমাধানে একত্রে এগিয়ে আসতে পারে। তাদের প্রধান হবে পদাধিকার বলে উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্যসহ সব ডিন-এর সদস্য হবেন। পদাধিকার বলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হবেন সদস্য সচিব এবং প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে থেকে ন্যূনতম ১০০ সদস্য নিয়ে গঠিত কমিটি বছরে দ্বিতীয়বার বৈজ্ঞানিক সেমিনার এবং গবেষণার কাজের তদারকি করবেন। প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি পর্যায় থাকে- ক. গঠন বা গড়নের পর্যায়, খ. পর্যালোচনা, পর্যবেক্ষণ এবং সমালোচনার পর্যায় এবং গ. স্বীকৃতির পর্যায়। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এবং আমার বিশ্বাস এ আমি অবিচল থাকব, যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী চিকিৎসকরা দেশে এবং বিদেশে যথেষ্ট সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন। তারাই পারে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম প্রতিষ্ঠিত করতে। আমাদের দেশে অনেক মাতৃবিদ্যাপীঠের অ্যালামনাই আছে। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য, তারা তাদের নিজ বিদ্যাপীঠের জন্য দৃশ্যত কিছুই করতে পারছেন না। এসব বিদ্যাপীঠের বর্তমান প্রশাসন ও তাদের কাজে লাগাতে ব্যর্থ হচ্ছেন। দুই পক্ষ আন্তরিক হলে প্রতিষ্ঠানগুলো স্বনির্ভর হতে বাধ্য এবং শিক্ষা ও গবেষণায়ও প্রভূত উন্নতি অর্জন করতে পারবে। বিশ্বের বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শক্তি হলো সে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাইরা। তাদের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও এর শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে অ্যালামনাইদের কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের দায়িত্ব নিলে তারাই পরবর্তীকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারবেন। প্রকৃতির প্রতি মানুষের এক অকৃত্রিম ভালোবাসা রয়েছে, শিশুদের প্রতিও রয়েছে। আমি মনে করি মানুষের জীবন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একাডেমিক জ্ঞান লাভের মাধ্যমে, সহপাঠী, বন্ধু, শিক্ষকদের মাঝে প্রকৃতির কোলে মুক্তির আনন্দ ও জীবনের আনন্দ খুঁজে পায়। ওই প্রকৃতি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাদের নতুন জীবনের সন্ধান দেয়। এক সময় একাডেমিক পাঠ শেষে তারা চলে যান দেশের সেবায়। দেশসেবার মাঝে, পরিবার ও সমাজসেবার মাঝে তারা দায়বদ্ধ থাকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছে। সুতরাং একজন সুযোগ্য অ্যালামনাই সুনাম অর্জন করলে তার শিক্ষক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সহপাঠী, এমনকি পরবর্তী পর্যায়ে অনাগত শিক্ষার্থীরাও তার গৌরব অনুভব করে। এ জন্য অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের গুরুত্ব রয়েছে। আমার আশা দেশ ও দশের সেবায় তারা প্রশংসনীয় হবেন।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা