শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়নে অ্যালামনাই

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়নে অ্যালামনাই

অনেক সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গেছে। অনেক জাতি টিকে থাকতে ব্যর্থ হয়েছে। নন্দিত বহু প্রতিষ্ঠান পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে গেছে। জমিদার তার সীমানা হারিয়েছে। তাকে কেউ স্মরণ করে না, কারণ সময়ের সঠিক নির্দেশনা তাঁরা প্রজন্মকে দিয়ে যেতে পারেননি। জীবন দর্শন, মানুষ ও প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য তৈরি করে। সভ্যতার বিকাশ ঘটায়। নিজস্ব দর্শন থাকায় মানুষের মননশীল ও সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটেছে। মননশীলতার লালন ও তার যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করার জন্য অতীতে গুরুগৃহে, মন্দিরে-মক্তবে এবং পরবর্তীতে শিক্ষায়তনে শিক্ষাদান কর্মসূচি প্রবর্তিত হয়। সে ধারাবাহিকতায় জ্ঞান-বিজ্ঞান এত প্রসার লাভ করেছে। বিজ্ঞানের কল্যাণে মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে। যে দেশে বিজ্ঞান শিক্ষাপদ্ধতি ভালো, সে দেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উন্নত; দেশও সমৃদ্ধ। পৃথিবীতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের মর্যাদা বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরাই প্রধান ভূমিকা পালন করে। তারা প্রতিষ্ঠান থেকে একাডেমিক জ্ঞান লাভের পর সে জ্ঞান প্রায়োগিক ক্ষেত্রে ব্যবহার করে। এর ফলে ব্যক্তি নিজে প্রতিষ্ঠিত হয়; তার কর্মক্ষেত্র এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্মান লাভ করে। একজন সুযোগ্য অ্যালামনাই প্রতিষ্ঠানের গৌরব অর্জনের বাহন।

অ্যালামনাই শব্দের অর্থ হচ্ছে ‘প্রাক্তন’ এবং অ্যাসোসিয়েশন শব্দের অর্থ হচ্ছে ‘সংঘ’। ‘অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন’-এর সম্পূর্ণ অর্থ হচ্ছে- ‘প্রাক্তন সংঘ’। স্কুল, কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধ্যয়ন শেষ করা শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থী বা অ্যালামনাই বলা হয়। সুতরাং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের অর্থ কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে গঠিত একটি সমিতি। বর্তমানে ‘অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন’ ডিগ্রিধারী শিক্ষিত ব্যক্তিদের কাছে বহুল পরিচিত। গত এক দশকে দেশের বহু শিক্ষায়তনের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়েছে। জন্মভূমির সঙ্গে মানুষের যেমন নাড়ির টান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীদের তেমনই প্রাণের টান। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সম্মিলনের মাধ্যমে বিভিন্ন জেনারেশনের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা মিলিত হয়ে ভাব আদান-প্রদান করেন। আবেগবিধূর অবস্থায় সবাই মধুর মিলনের আনন্দ প্রকাশ করবেন, এটাই স্বাভাবিক। শিক্ষার উৎকর্ষের প্রতি প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের কর্তব্যও অনেক। কেবল শিক্ষা ও গবেষণা নয়, ক্যাম্পাস তথা দেশকে সবুজানয়ন, ভূমি রক্ষণ, উন্নয়ন এমনকি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে অ্যালামনাইর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। অ্যালামনাইয়ের সদস্য হওয়ার পর মানুষের চিন্তা, মানবিকতা, সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বেড়ে যায়। সমাজ, রাষ্ট্র তার কাছে অনেক কিছু আশা করে। একটি পরিশীলিত সমাজ গড়ে তুলতে তিনি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকেন। এ কাজটি শুরু হয় পরিবার থেকে। আমাদের গর্ব আমাদের বিদ্যাপীঠ। এ বিদ্যাপীঠই আমাদের জীবনের ভিত্তি রচনা করে দেয়। আমি জন এফ কেনেডির কথা বলতে চাই। তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই ছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের সুযোগ-সুবিধা কখনো আমাদের দায়িত্ববোধ বা কর্তব্যবোধের চেয়ে বড় নয়। আমাদের দায়িত্ববোধ হৃদয়ে ধারণ করে আমরা আমাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখব।’ একটি শিক্ষায়তনের সঙ্গে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সম্পর্ক জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ সময়কালের কিছু স্মৃতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। একদিকে প্রত্যেক প্রাক্তন শিক্ষার্থী শিক্ষায়তনের দূত হিসেবে জীবনভর শিক্ষায়তনের প্রতিনিধিত্ব করেন। প্রাক্তন শিক্ষার্থীর অর্জিত খ্যাতির সঙ্গে বিজড়িত হয় তাঁর ‘আলমা মেটার’-এর সুনাম অর্থাৎ মাতৃপীঠের সম্মান, অন্যদিকে শিক্ষায়তনের মর্যাদা বৃদ্ধি হলে প্রাক্তন শিক্ষার্থীর অর্জিত ডিগ্রির মর্যাদাও বৃদ্ধি পায়। কিন্তু শিক্ষায়তনটি অবক্ষয় ও দুর্নামের শিকার হলে সাবেক শিক্ষার্থীদের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়। আমাদের মতো দেশের শিক্ষায়তনগুলোতে অর্থের যথেষ্ট অভাব থাকে। শিক্ষায়তনের মর্যাদা বৃদ্ধি করার জন্য দরকার মতো আর্থিক সহায়তা দান করা অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম দায়িত্ব। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নতির পথে বাধার কারণ শুধু অর্থাভাব নয়। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ভূমিকা ও অবদান অনেক বিস্তৃত। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন শিক্ষায়তনের ছায়া প্রশাসন হিসেবে কাজ করে। শিক্ষায়তন প্রশাসনের সমালোচনা করে, পরামর্শ দেয় এবং শিক্ষার্থীদের সার্বিক সহযোগিতা দান করে। শিক্ষার্থীদের পাঠ শেষে জীবন সংগ্রামে যাওয়ার আগে উপদেশ, পরামর্শ ও সাহস প্রদান করে। মোটকথা, শিক্ষায়তনের উন্নতিকল্পে পর্যবেক্ষণ বা ওয়াচডগ হিসেবে সার্বিক দেখভাল করে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন। (সূত্র : অধ্যাপক এ কে বসাক ‘সৃজনশীল শিক্ষার মান-উন্নয়ন’)। আমার ধারণা, অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মর্যাদা বৃদ্ধির বাহক।

বিশ্বায়নের যুগে আমরা চাই সমৃদ্ধ দেশের উন্নত জীবনযাত্রা। কিন্তু দেশের আর্থিক অবস্থাতে আমরা যথেষ্ট বেতন পেতে পারি না বা নিয়োগকারী সংস্থা বেশি বেতন দিতে পারে না। তদুপরি আমাদের সাংস্কৃতিক কাঠামোতে ছেলেবেলা থেকে সমাজ আরোপিত বিধি-নিষেধের প্রভাবে আমাদের অনেকেই মুক্ত চিন্তা-ভাবনায় দুর্বল হয়ে পড়ি। এ অবস্থাতে সার্বিকভাবে আর্থসামাজিক-সাংস্কৃতিক সংকটে দিশাহারা হয়ে প্রায়শ আমরা ‘রাজনীতির শিকার’ হয়ে পড়ছি এবং দেশের উন্নয়নে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বা ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হচ্ছি। আমাদের সংকট উত্তরণের একমাত্র উপায় হচ্ছে আমাদের মানসিকতাকে যথাযথ করা। আমরা শিক্ষকরা জ্ঞানদান করছি কিন্তু শিক্ষার্থীদের মধ্যে জ্ঞানসৃষ্টি করতে পারছি না। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন পারে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শেখার আনন্দ সৃষ্টি করতে, শেখাতে পারে আদর্শ, শিক্ষক নিয়োগে ফিরিয়ে আনতে পারে সততা। শিক্ষা এবং চিকিৎসা যখন পণ্য হয়ে যায় তখন যেমন তাদের গুণগত মান থাকে না। তেমনি সামাজিক সাংস্কৃতিক সংকটে দিশাহারা হয়ে আমরা যখন অপরাজনীতির শিকার হয়ে যাই, ঠিক তখনই আমাদের অবনমন ঘটতে থাকে। এক্ষেত্রে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে আসতে পারে ত্রাণকর্তা হিসেবে। তারাই বিচার করবে শিক্ষকরা জ্ঞানদান করছেন, কিন্তু ছাত্রদের মধ্যে জ্ঞান সৃষ্টি হচ্ছে কিনা? এমনকি অ্যালামনাইয়ের বিগত দিনের মেধাবী ছাত্ররা শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রাক বাছাইয়ে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারে। অবশ্যই চূড়ান্ত নির্বাচন হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনী কমিটির মাধ্যমে। যখনই একজন চলমান ছাত্র বলবে, ‘আমি এটা করতে পারি, সবাই বলবে নতুন পুরাতন আমরা করতে পারি, তখন প্রতিষ্ঠানও বলবে আমরাও করতে পারি।’ অ্যালামনাই পারে ছাত্রদের মধ্যে প্রেরণা জোগাতে, দিকনির্দেশনা দিতে, তাদের চলার পথের বর্ণনা নতুনদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে। উপযুক্ত পরিবেশ দিতে সক্ষম হলে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থেকে বহুমুখী অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সম্মানিত অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা শিক্ষায়তন তথা দেশের মঙ্গলার্থে সঠিক পদক্ষেপের পরামর্শ দিলে তা গ্রহণযোগ্য হবে। মডেল হিসেবে ব্যবহারের জন্য বেশ কয়েকজন উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব এখনো আমাদের মাঝে বিদ্যমান। হারিয়ে যাওয়ার আগে তাঁদের শনাক্তকরণ এবং আমাদের বংশধরদের সামনে তুলে ধরা অত্যাবশ্যক। আমরা যদি এক জেনারেশন একটু কষ্ট করে সাধারণ জীবনযাপন করি এবং আমাদের দায়িত্বে নিষ্ঠাবান হই, আমরা নিশ্চিত, আমাদের শিক্ষার্থীরা জাগবে যথাযথ মূল্যবোধ ও ধারণা নিয়ে। শিক্ষার্থী জাগলে শিক্ষকরা উৎসাহিত বোধ করবেন এবং নিষ্ঠাবান হতেও বাধ্য হবেন। শিক্ষকরা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করলে শিক্ষায়তনের মান ও মর্যাদা বাড়বে এবং দেশের সমৃদ্ধি আসবেই। নিরপেক্ষভাবে পদক্ষেপ নিলে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন সত্যিই সংশ্লিষ্ট শিক্ষায়তনের মান উন্নয়নে তথা দেশ গড়ার কাজে বিরাট ভূমিকা রাখতে পারে। রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, মানবের যা কিছু কীর্তি আমরা দেখি আর উপভোগ করি না কেন, উৎস নির্বিশেষে তা আমাদের সম্পত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তাঁর বিশ্বজনীন, সহিষ্ণু আর যুক্তিশীল মতাদর্শ আমার চিন্তায় গভীর প্রভাব ফেলেছে। আমি তাঁর ভাবনাগুলো স্মরণ করি। আমার কর্মজীবনের বড় একটি সময় কেটেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষা ও অবকাঠামো উন্নয়নে আন্তরিক চেষ্টা করেছি। নতুন নতুন বিভাগ চালু করেছি। চেষ্টা করেছি ছাত্র-শিক্ষকদের সম্পর্ক উন্নয়নের। আমি মনে করি, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীদের নিয়ে একটি শক্তিশালী অ্যালামনাই গঠন হওয়া উচিত। তারা যেন শিক্ষক, সহকর্মী, বন্ধু, রোগীদের যে কোনো সমস্যা সমাধানে একত্রে এগিয়ে আসতে পারে। তাদের প্রধান হবে পদাধিকার বলে উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্যসহ সব ডিন-এর সদস্য হবেন। পদাধিকার বলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হবেন সদস্য সচিব এবং প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে থেকে ন্যূনতম ১০০ সদস্য নিয়ে গঠিত কমিটি বছরে দ্বিতীয়বার বৈজ্ঞানিক সেমিনার এবং গবেষণার কাজের তদারকি করবেন। প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি পর্যায় থাকে- ক. গঠন বা গড়নের পর্যায়, খ. পর্যালোচনা, পর্যবেক্ষণ এবং সমালোচনার পর্যায় এবং গ. স্বীকৃতির পর্যায়। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এবং আমার বিশ্বাস এ আমি অবিচল থাকব, যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী চিকিৎসকরা দেশে এবং বিদেশে যথেষ্ট সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন। তারাই পারে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম প্রতিষ্ঠিত করতে। আমাদের দেশে অনেক মাতৃবিদ্যাপীঠের অ্যালামনাই আছে। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য, তারা তাদের নিজ বিদ্যাপীঠের জন্য দৃশ্যত কিছুই করতে পারছেন না। এসব বিদ্যাপীঠের বর্তমান প্রশাসন ও তাদের কাজে লাগাতে ব্যর্থ হচ্ছেন। দুই পক্ষ আন্তরিক হলে প্রতিষ্ঠানগুলো স্বনির্ভর হতে বাধ্য এবং শিক্ষা ও গবেষণায়ও প্রভূত উন্নতি অর্জন করতে পারবে। বিশ্বের বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শক্তি হলো সে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাইরা। তাদের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও এর শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে অ্যালামনাইদের কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের দায়িত্ব নিলে তারাই পরবর্তীকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারবেন। প্রকৃতির প্রতি মানুষের এক অকৃত্রিম ভালোবাসা রয়েছে, শিশুদের প্রতিও রয়েছে। আমি মনে করি মানুষের জীবন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একাডেমিক জ্ঞান লাভের মাধ্যমে, সহপাঠী, বন্ধু, শিক্ষকদের মাঝে প্রকৃতির কোলে মুক্তির আনন্দ ও জীবনের আনন্দ খুঁজে পায়। ওই প্রকৃতি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাদের নতুন জীবনের সন্ধান দেয়। এক সময় একাডেমিক পাঠ শেষে তারা চলে যান দেশের সেবায়। দেশসেবার মাঝে, পরিবার ও সমাজসেবার মাঝে তারা দায়বদ্ধ থাকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছে। সুতরাং একজন সুযোগ্য অ্যালামনাই সুনাম অর্জন করলে তার শিক্ষক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সহপাঠী, এমনকি পরবর্তী পর্যায়ে অনাগত শিক্ষার্থীরাও তার গৌরব অনুভব করে। এ জন্য অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের গুরুত্ব রয়েছে। আমার আশা দেশ ও দশের সেবায় তারা প্রশংসনীয় হবেন।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়