শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়নে অ্যালামনাই

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়নে অ্যালামনাই

অনেক সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গেছে। অনেক জাতি টিকে থাকতে ব্যর্থ হয়েছে। নন্দিত বহু প্রতিষ্ঠান পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে গেছে। জমিদার তার সীমানা হারিয়েছে। তাকে কেউ স্মরণ করে না, কারণ সময়ের সঠিক নির্দেশনা তাঁরা প্রজন্মকে দিয়ে যেতে পারেননি। জীবন দর্শন, মানুষ ও প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য তৈরি করে। সভ্যতার বিকাশ ঘটায়। নিজস্ব দর্শন থাকায় মানুষের মননশীল ও সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটেছে। মননশীলতার লালন ও তার যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করার জন্য অতীতে গুরুগৃহে, মন্দিরে-মক্তবে এবং পরবর্তীতে শিক্ষায়তনে শিক্ষাদান কর্মসূচি প্রবর্তিত হয়। সে ধারাবাহিকতায় জ্ঞান-বিজ্ঞান এত প্রসার লাভ করেছে। বিজ্ঞানের কল্যাণে মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে। যে দেশে বিজ্ঞান শিক্ষাপদ্ধতি ভালো, সে দেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উন্নত; দেশও সমৃদ্ধ। পৃথিবীতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের মর্যাদা বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরাই প্রধান ভূমিকা পালন করে। তারা প্রতিষ্ঠান থেকে একাডেমিক জ্ঞান লাভের পর সে জ্ঞান প্রায়োগিক ক্ষেত্রে ব্যবহার করে। এর ফলে ব্যক্তি নিজে প্রতিষ্ঠিত হয়; তার কর্মক্ষেত্র এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্মান লাভ করে। একজন সুযোগ্য অ্যালামনাই প্রতিষ্ঠানের গৌরব অর্জনের বাহন।

অ্যালামনাই শব্দের অর্থ হচ্ছে ‘প্রাক্তন’ এবং অ্যাসোসিয়েশন শব্দের অর্থ হচ্ছে ‘সংঘ’। ‘অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন’-এর সম্পূর্ণ অর্থ হচ্ছে- ‘প্রাক্তন সংঘ’। স্কুল, কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধ্যয়ন শেষ করা শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থী বা অ্যালামনাই বলা হয়। সুতরাং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের অর্থ কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে গঠিত একটি সমিতি। বর্তমানে ‘অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন’ ডিগ্রিধারী শিক্ষিত ব্যক্তিদের কাছে বহুল পরিচিত। গত এক দশকে দেশের বহু শিক্ষায়তনের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়েছে। জন্মভূমির সঙ্গে মানুষের যেমন নাড়ির টান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীদের তেমনই প্রাণের টান। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সম্মিলনের মাধ্যমে বিভিন্ন জেনারেশনের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা মিলিত হয়ে ভাব আদান-প্রদান করেন। আবেগবিধূর অবস্থায় সবাই মধুর মিলনের আনন্দ প্রকাশ করবেন, এটাই স্বাভাবিক। শিক্ষার উৎকর্ষের প্রতি প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের কর্তব্যও অনেক। কেবল শিক্ষা ও গবেষণা নয়, ক্যাম্পাস তথা দেশকে সবুজানয়ন, ভূমি রক্ষণ, উন্নয়ন এমনকি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে অ্যালামনাইর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। অ্যালামনাইয়ের সদস্য হওয়ার পর মানুষের চিন্তা, মানবিকতা, সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বেড়ে যায়। সমাজ, রাষ্ট্র তার কাছে অনেক কিছু আশা করে। একটি পরিশীলিত সমাজ গড়ে তুলতে তিনি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকেন। এ কাজটি শুরু হয় পরিবার থেকে। আমাদের গর্ব আমাদের বিদ্যাপীঠ। এ বিদ্যাপীঠই আমাদের জীবনের ভিত্তি রচনা করে দেয়। আমি জন এফ কেনেডির কথা বলতে চাই। তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই ছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের সুযোগ-সুবিধা কখনো আমাদের দায়িত্ববোধ বা কর্তব্যবোধের চেয়ে বড় নয়। আমাদের দায়িত্ববোধ হৃদয়ে ধারণ করে আমরা আমাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখব।’ একটি শিক্ষায়তনের সঙ্গে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সম্পর্ক জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ সময়কালের কিছু স্মৃতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। একদিকে প্রত্যেক প্রাক্তন শিক্ষার্থী শিক্ষায়তনের দূত হিসেবে জীবনভর শিক্ষায়তনের প্রতিনিধিত্ব করেন। প্রাক্তন শিক্ষার্থীর অর্জিত খ্যাতির সঙ্গে বিজড়িত হয় তাঁর ‘আলমা মেটার’-এর সুনাম অর্থাৎ মাতৃপীঠের সম্মান, অন্যদিকে শিক্ষায়তনের মর্যাদা বৃদ্ধি হলে প্রাক্তন শিক্ষার্থীর অর্জিত ডিগ্রির মর্যাদাও বৃদ্ধি পায়। কিন্তু শিক্ষায়তনটি অবক্ষয় ও দুর্নামের শিকার হলে সাবেক শিক্ষার্থীদের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়। আমাদের মতো দেশের শিক্ষায়তনগুলোতে অর্থের যথেষ্ট অভাব থাকে। শিক্ষায়তনের মর্যাদা বৃদ্ধি করার জন্য দরকার মতো আর্থিক সহায়তা দান করা অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম দায়িত্ব। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নতির পথে বাধার কারণ শুধু অর্থাভাব নয়। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ভূমিকা ও অবদান অনেক বিস্তৃত। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন শিক্ষায়তনের ছায়া প্রশাসন হিসেবে কাজ করে। শিক্ষায়তন প্রশাসনের সমালোচনা করে, পরামর্শ দেয় এবং শিক্ষার্থীদের সার্বিক সহযোগিতা দান করে। শিক্ষার্থীদের পাঠ শেষে জীবন সংগ্রামে যাওয়ার আগে উপদেশ, পরামর্শ ও সাহস প্রদান করে। মোটকথা, শিক্ষায়তনের উন্নতিকল্পে পর্যবেক্ষণ বা ওয়াচডগ হিসেবে সার্বিক দেখভাল করে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন। (সূত্র : অধ্যাপক এ কে বসাক ‘সৃজনশীল শিক্ষার মান-উন্নয়ন’)। আমার ধারণা, অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মর্যাদা বৃদ্ধির বাহক।

বিশ্বায়নের যুগে আমরা চাই সমৃদ্ধ দেশের উন্নত জীবনযাত্রা। কিন্তু দেশের আর্থিক অবস্থাতে আমরা যথেষ্ট বেতন পেতে পারি না বা নিয়োগকারী সংস্থা বেশি বেতন দিতে পারে না। তদুপরি আমাদের সাংস্কৃতিক কাঠামোতে ছেলেবেলা থেকে সমাজ আরোপিত বিধি-নিষেধের প্রভাবে আমাদের অনেকেই মুক্ত চিন্তা-ভাবনায় দুর্বল হয়ে পড়ি। এ অবস্থাতে সার্বিকভাবে আর্থসামাজিক-সাংস্কৃতিক সংকটে দিশাহারা হয়ে প্রায়শ আমরা ‘রাজনীতির শিকার’ হয়ে পড়ছি এবং দেশের উন্নয়নে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বা ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হচ্ছি। আমাদের সংকট উত্তরণের একমাত্র উপায় হচ্ছে আমাদের মানসিকতাকে যথাযথ করা। আমরা শিক্ষকরা জ্ঞানদান করছি কিন্তু শিক্ষার্থীদের মধ্যে জ্ঞানসৃষ্টি করতে পারছি না। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন পারে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শেখার আনন্দ সৃষ্টি করতে, শেখাতে পারে আদর্শ, শিক্ষক নিয়োগে ফিরিয়ে আনতে পারে সততা। শিক্ষা এবং চিকিৎসা যখন পণ্য হয়ে যায় তখন যেমন তাদের গুণগত মান থাকে না। তেমনি সামাজিক সাংস্কৃতিক সংকটে দিশাহারা হয়ে আমরা যখন অপরাজনীতির শিকার হয়ে যাই, ঠিক তখনই আমাদের অবনমন ঘটতে থাকে। এক্ষেত্রে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে আসতে পারে ত্রাণকর্তা হিসেবে। তারাই বিচার করবে শিক্ষকরা জ্ঞানদান করছেন, কিন্তু ছাত্রদের মধ্যে জ্ঞান সৃষ্টি হচ্ছে কিনা? এমনকি অ্যালামনাইয়ের বিগত দিনের মেধাবী ছাত্ররা শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রাক বাছাইয়ে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারে। অবশ্যই চূড়ান্ত নির্বাচন হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনী কমিটির মাধ্যমে। যখনই একজন চলমান ছাত্র বলবে, ‘আমি এটা করতে পারি, সবাই বলবে নতুন পুরাতন আমরা করতে পারি, তখন প্রতিষ্ঠানও বলবে আমরাও করতে পারি।’ অ্যালামনাই পারে ছাত্রদের মধ্যে প্রেরণা জোগাতে, দিকনির্দেশনা দিতে, তাদের চলার পথের বর্ণনা নতুনদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে। উপযুক্ত পরিবেশ দিতে সক্ষম হলে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থেকে বহুমুখী অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সম্মানিত অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা শিক্ষায়তন তথা দেশের মঙ্গলার্থে সঠিক পদক্ষেপের পরামর্শ দিলে তা গ্রহণযোগ্য হবে। মডেল হিসেবে ব্যবহারের জন্য বেশ কয়েকজন উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব এখনো আমাদের মাঝে বিদ্যমান। হারিয়ে যাওয়ার আগে তাঁদের শনাক্তকরণ এবং আমাদের বংশধরদের সামনে তুলে ধরা অত্যাবশ্যক। আমরা যদি এক জেনারেশন একটু কষ্ট করে সাধারণ জীবনযাপন করি এবং আমাদের দায়িত্বে নিষ্ঠাবান হই, আমরা নিশ্চিত, আমাদের শিক্ষার্থীরা জাগবে যথাযথ মূল্যবোধ ও ধারণা নিয়ে। শিক্ষার্থী জাগলে শিক্ষকরা উৎসাহিত বোধ করবেন এবং নিষ্ঠাবান হতেও বাধ্য হবেন। শিক্ষকরা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করলে শিক্ষায়তনের মান ও মর্যাদা বাড়বে এবং দেশের সমৃদ্ধি আসবেই। নিরপেক্ষভাবে পদক্ষেপ নিলে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন সত্যিই সংশ্লিষ্ট শিক্ষায়তনের মান উন্নয়নে তথা দেশ গড়ার কাজে বিরাট ভূমিকা রাখতে পারে। রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, মানবের যা কিছু কীর্তি আমরা দেখি আর উপভোগ করি না কেন, উৎস নির্বিশেষে তা আমাদের সম্পত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তাঁর বিশ্বজনীন, সহিষ্ণু আর যুক্তিশীল মতাদর্শ আমার চিন্তায় গভীর প্রভাব ফেলেছে। আমি তাঁর ভাবনাগুলো স্মরণ করি। আমার কর্মজীবনের বড় একটি সময় কেটেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষা ও অবকাঠামো উন্নয়নে আন্তরিক চেষ্টা করেছি। নতুন নতুন বিভাগ চালু করেছি। চেষ্টা করেছি ছাত্র-শিক্ষকদের সম্পর্ক উন্নয়নের। আমি মনে করি, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীদের নিয়ে একটি শক্তিশালী অ্যালামনাই গঠন হওয়া উচিত। তারা যেন শিক্ষক, সহকর্মী, বন্ধু, রোগীদের যে কোনো সমস্যা সমাধানে একত্রে এগিয়ে আসতে পারে। তাদের প্রধান হবে পদাধিকার বলে উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্যসহ সব ডিন-এর সদস্য হবেন। পদাধিকার বলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হবেন সদস্য সচিব এবং প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে থেকে ন্যূনতম ১০০ সদস্য নিয়ে গঠিত কমিটি বছরে দ্বিতীয়বার বৈজ্ঞানিক সেমিনার এবং গবেষণার কাজের তদারকি করবেন। প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি পর্যায় থাকে- ক. গঠন বা গড়নের পর্যায়, খ. পর্যালোচনা, পর্যবেক্ষণ এবং সমালোচনার পর্যায় এবং গ. স্বীকৃতির পর্যায়। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এবং আমার বিশ্বাস এ আমি অবিচল থাকব, যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী চিকিৎসকরা দেশে এবং বিদেশে যথেষ্ট সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন। তারাই পারে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম প্রতিষ্ঠিত করতে। আমাদের দেশে অনেক মাতৃবিদ্যাপীঠের অ্যালামনাই আছে। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য, তারা তাদের নিজ বিদ্যাপীঠের জন্য দৃশ্যত কিছুই করতে পারছেন না। এসব বিদ্যাপীঠের বর্তমান প্রশাসন ও তাদের কাজে লাগাতে ব্যর্থ হচ্ছেন। দুই পক্ষ আন্তরিক হলে প্রতিষ্ঠানগুলো স্বনির্ভর হতে বাধ্য এবং শিক্ষা ও গবেষণায়ও প্রভূত উন্নতি অর্জন করতে পারবে। বিশ্বের বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শক্তি হলো সে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাইরা। তাদের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও এর শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে অ্যালামনাইদের কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের দায়িত্ব নিলে তারাই পরবর্তীকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারবেন। প্রকৃতির প্রতি মানুষের এক অকৃত্রিম ভালোবাসা রয়েছে, শিশুদের প্রতিও রয়েছে। আমি মনে করি মানুষের জীবন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একাডেমিক জ্ঞান লাভের মাধ্যমে, সহপাঠী, বন্ধু, শিক্ষকদের মাঝে প্রকৃতির কোলে মুক্তির আনন্দ ও জীবনের আনন্দ খুঁজে পায়। ওই প্রকৃতি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাদের নতুন জীবনের সন্ধান দেয়। এক সময় একাডেমিক পাঠ শেষে তারা চলে যান দেশের সেবায়। দেশসেবার মাঝে, পরিবার ও সমাজসেবার মাঝে তারা দায়বদ্ধ থাকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছে। সুতরাং একজন সুযোগ্য অ্যালামনাই সুনাম অর্জন করলে তার শিক্ষক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সহপাঠী, এমনকি পরবর্তী পর্যায়ে অনাগত শিক্ষার্থীরাও তার গৌরব অনুভব করে। এ জন্য অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের গুরুত্ব রয়েছে। আমার আশা দেশ ও দশের সেবায় তারা প্রশংসনীয় হবেন।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন