শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০২১

ঈশ্বরকে লেখা চিঠি ও বুশ বাইডেন কাহিনি

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঈশ্বরকে লেখা চিঠি ও বুশ বাইডেন কাহিনি

আফগানিস্তান থেকে আমেরিকা তার সেনা সরিয়ে নিচ্ছে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের এমন ঘোষণা ভুল বলে কঠোর সমালোচনা করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ। শুধু সমালোচনা নয়, আফগান জনগণের জন্য তিনি কুম্ভীরাশ্রুও প্রদর্শন করেছেন। বলেছেন, এর ফলে দেশটির নিরীহ মানুষ তালেবান সন্ত্রাসীদের হত্যাকান্ডের মুখে পড়বে। যে কথা ভেবে তার হৃদয় ভেঙে খানখান হয়ে যাচ্ছে। বুশের এ কান্নাকাটিকে সত্যি বলে ভাববেন জগৎ-সংসারে এমন কেউ আছেন কি না আমাদের জানা নেই। খোদ আমেরিকানরাই তাকে কী চোখে দেখেন তার প্রমাণ মেলে এক চুটকিতে।

বুশ শাসনামলে সম্ভবত ২০০৪ সালে আমেরিকাপ্রবাসী এক আত্মীয়ার কাছ থেকে চুটকিটি শোনা। চুটকিটি হলো- ‘আমেরিকান এক কিশোরের দামি ভিডিও গেম কেনার শখ হলো। বাবা-মা এতই কৃপণ যে তাদের কাছে ডলার চাইতে ভরসা হলো না। শেষমেশ অনেক ভেবে সে সিদ্ধান্ত নিল ভিডিও কিনতে ঈশ্বরের সাহায্য চাইবে। যেমন ভাবা তেমন কাজ। সে পরম দয়ালু ঈশ্বর বরাবর চিঠি লিখে ১০০ ডলার সাহায্য চাইল। তারপর চিঠিটা খামে ভরে ডাকটিকিট লাগিয়ে পোস্টবক্সে ফেলে দিল। পোস্ট অফিসের লোকেরা তো ঈশ্বর বরাবর চিঠি পেয়ে অবাক। কিংকর্তব্যবিমূঢ় অবস্থা তাদের। শেষ পর্যন্ত তারা সিদ্ধান্ত নিল চিঠিটা হোয়াইট হাউসে পাঠানো যেতে পারে। যথারীতি চিঠিটা গেল প্রেসিডেন্ট বুশের কাছে। তিনি শিশুটিকে খুশি করতে কিছু ডলার পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। ভাবলেন বাচ্চা মানুষ ১০০ ডলার দিয়ে ও কী করবে। ৫ ডলার পাঠালেই সে খুশি হবে।

দুই দিন পর বালকটি বুশের পাঠানো ৫ ডলার পেল। সে এজন্য ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়ে আরেকটি চিঠি লিখল। তাতে লিখল- ‘হে ঈশ্বর! তোমার পাঠানো ডলারের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। কিন্তু তুমি ডলারগুলো সরাসরি আমার কাছে না পাঠিয়ে হোয়াইট হাউসের ছ্যাঁচড়দের কাছে কেন পাঠালে বুঝলাম না। ওরা তোমার দেওয়া ১০০ ডলারের ৯৫ ডলারই মেরে দিয়েছে। আমি তোমার কাছে এর বিচার চাই।’

জোক মানে জোক। এর মধ্যে হয়তো সরাসরি কোনো সত্য নেই। তবে আছে সত্যের কিছু ইশারা। আমেরিকান প্রশাসনের বিশ্বাসযোগ্যতা সে দেশের শিশুদের কাছেও যে প্রশ্নবিদ্ধ জোকটিতে সে ইশারা দেওয়া হয়েছে। অবশ্য বিশ্ববাসীর কাছে মার্কিনিদের বিশ্বস্ততার সংকট দীর্ঘদিনের। ভিয়েতনামের মার্কিন তাঁবেদার এক শাসক ক্ষমতাচ্যুতির পর মন্তব্য করেছিলেন, ‘আমেরিকা যার বন্ধু তার আর শত্র“র প্রয়োজন হয় না’। কথাটা যে কতটা সত্য তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিলেন ইরানের ক্ষমতাচ্যুত শাহেন শাহ রেজা শাহ পাহলভি। তাঁবেদার এই শাসক মার্কিনিদের পা-চাটা বলে পরিচিত ছিলেন ইরানের জনগণের কাছে। মার্কিন শাসকদের জন্য তিনি ব্যক্তিগতভাবে উপঢৌকন পাঠাতেন বলেও রটনা রয়েছে। ইরানে মার্কিন স্বার্থের প্রতিভূ বলে বিবেচিত হতেন শাহেন শাহ ও তার রাজ পরিবার। রেজা শাহ পাহলভির পতনের পর যুক্তরাষ্ট্র তাকে নিয়ে বেশ ফাঁপরে পড়ে। ইরানের নতুন সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার সুযোগ রাখতে শাহেন শাহকে যুক্তরাষ্ট্র রাজনৈতিক আশ্রয় দিতেও রাজি হয়নি। বাধ্য হয়ে তিনি মিসরে যান। সেখানেও নাকি সিআইএর এজেন্টরা তাকে হত্যার পরিকল্পনা নেয়। উদ্দেশ্য ছিল শাহের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে ইরানি মোল্লাদের আস্থায় আনা। কিন্তু সে চেষ্টা সফল হয়নি।

অভিযোগ করা হয়, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বাধীন জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলা চালায়। বিশ্বের বৃহত্তম বাণিজ্য কেন্দ্র নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ার ধ্বংস হয়ে যায় এ হামলায়। মার্কিন সামরিক সদর দফতর পেন্টাগনও হামলার শিকার হয়। এমনকি লাদেন বাহিনীর টার্গেটে পরিণত হয় মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাসভবন ও কার্যালয় হোয়াইট হাউসও। এ হামলায় ব্যবহৃত হয়নি কোনো বোমা। ব্যবহৃত হয়নি মারণাস্ত্র। চাকু বা ছুরি দিয়ে আল-কায়েদা সদস্যরা বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী বিমান হাইজ্যাক করে। সে বিমানগুলোর দুটি সরাসরি আঘাত হানে টুইন টাওয়ারে। আর তাতেই হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ও কয়েক লাখ কোটি ডলারের সম্পদ ধ্বংস হয়। বুশ এ হামলার জন্য যে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া দেখান তা ছিল অপ্রত্যাশিত ও হঠকারিতার শামিল। তিনি হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ক্রুসেড ঘোষণা করেন। ক্রুসেড শব্দটির প্রতিশব্দ হলো ধর্মযুদ্ধ। মধ্যযুগে মুসলমানদের কবল থেকে যিশুর জন্মস্থান জেরুজালেমকে মুক্ত করতে ইউরোপের খ্রিস্টান রাজারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে ক্রুসেড ঘোষণা করেন।

বুশের এ বেসামাল বক্তব্য দেশে-বিদেশে তীব্র সমালোচিত হলে তিনি ক্রুসেডতত্ত্ব থেকে সরে আসেন। তবে আল-কায়েদার বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার নামে যে যুদ্ধংদেহী তৎপরতা চালান তা ছিল প্রতিহিংসা চরিতার্থের নামান্তর। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে ধ্বংস করা হয় একের পর এক জনপদ। লাখ লাখ মানুষ প্রাণ হারায় তাতে। অথচ তথ্য-উপাত্ত প্রমাণ করে আমেরিকায় নাইন-ইলেভেনের সন্ত্রাসী হামলায় একজন আফগানও জড়িত ছিল না। যত দোষ নন্দ ঘোষ তত্ত্ব তুলে অভিযোগ তোলা হয় যে আল-কায়েদার দিকে। এর পয়দা যুক্তরাষ্ট্রের একান্ত অনুগত দেশ সৌদি আরবে। আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেন সৌদি আরবের নাগরিক। ধনাঢ্য লাদেন পরিবারের সঙ্গে বুশ পরিবারের ব্যবসায়িক সম্পর্কও রয়েছে। আফগানিস্তানে সোভিয়েত ইউনিয়ন বা রাশিয়ার আধিপত্য মোকাবিলা করতে আমেরিকাই লাদেনকে কাজে লাগায়। সোভিয়েত সেনারা আফগানিস্তান ছেড়ে পালানোর পর যুক্তরাষ্ট্রের দর্শন ছিল ‘খেল খতম পয়সা হজম’। নিজেদের সৃষ্ট আল-কায়েদার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় তারা। যে কারণে বিন লাদেনের চেলাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সংঘাত গড়ে ওঠে।

আফগানিস্তানের পর সাদ্দামের নেতৃত্বাধীন ইরাকে হামলার জন্য বুশ ইশপের গল্পের নেকড়ের মতো অপযুক্তির আশ্রয় নেন। বলা হয়, ইরাক ভয়ংকর মারণাস্ত্র মজুদ করছে। শতভাগ ভুয়া এ অভিযোগের পক্ষে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ যেভাবে অপযুক্তি দেওয়া শুরু করেন তাতে মনে হয়েছে পৃথিবীটা এক ভয়ংকর উন্মাদের কবলে পড়েছে।

বুশ ২০০০ সালে প্রতিপক্ষের চেয়ে অনেক কম পপুলার ভোট পেয়েও ক্ষমতায় আসেন। ২০০৪ সালের ৪ নভেম্বরের নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে কুপোকাত করেন প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে। এ নির্বাচনে বুশ হেরে যাবেন জনমত জরিপে এমন চিত্রই ফুটে ওঠে। দেশের মানুষের সঙ্গে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ২০০৩ সালের মার্চে ইরাকে হামলা চালান বুশ। মানব জাতিকে সাদ্দামের কবল থেকে রক্ষার জন্য ইরাকে হামলা চালানো দরকার, এ তত্ত্ব তুলে ধরেন তিনি। কিন্তু পরে প্রমাণিত হয় ইরাকে কোনো মারণাস্ত্র ছিল না। কোনো দেশের জন্যই হুমকি হয়ে দাঁড়ায়নি ইরাক। বুশের এ প্রতারণা ধরা পড়ার পর তার জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটার নিম্নগামী হতে থাকে। ডেমোক্র্যাট দলীয় প্রার্থী জন কেরির কাছে তিনি নিশ্চিতভাবে পরাজিত হবেন, এমনটিই মনে হচ্ছিল। কিন্তু নির্বাচনের মাত্র দুই দিন আগে আলজাজিরা টিভিতে আল-কায়েদা নেতা লাদেনের একটি অডিও টেপ প্রচারিত হলে হাওয়া ঘুরে যায়। নির্বাচনে জয়ী হন বুশ।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবাদী কৃষ্ণাঙ্গ কবি ও নাট্যকার ইমামু আমিরি ৮ এপ্রিল, ২০০৫-এ প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে এ সম্পর্কে তির্যক মন্তব্য করেন। জার্মান বেতার ডয়েচে ভেলের পক্ষে এ সাক্ষাৎকারটি নেন নির্বাসিত বাংলাদেশি কবি দাউদ হায়দার। ইমামু আমিরি দাউদ হায়দারকে বলেন, ‘বুশকে প্রথম ভোট দিয়েছেন কে জান? ওসামা বিন লাদেন। শূকর যেমন কচু চেনে লাদেন তেমনি বুশকে জানেন। ভোটের দুই দিন আগে হঠাৎ কেন লাদেন আমেরিকার বিরুদ্ধে হুঙ্কার দিলেন? কেন প্রচার করা হয় টেপ? এখন শুনছি ওই টেপ সত্যি নয়। আলজাজিরা টিভিকে ভয় দেখিয়ে লাদেনের চেহারা কোলাজ করে, কম্পিউটারে ভয়েস সাজিয়ে তৈরি করা হয়েছিল।’ প্রতিপক্ষকে হারানোর জন্য প্রতারণার আশ্রয় গ্রহণ কোনো সুস্থ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। তারা প্রকৃতপক্ষে মানসিক রোগাক্রান্ত। এই মানসিক রোগ নিজের সুবুদ্ধিকে জিম্মি করে ফেলে। যেভাবেই হোক ক্ষমতা বা সুবিধা ভোগে উন্মাদ করে তোলে। অনেক মার্কিন নাগরিকও সে সময় বুশকে অসুস্থ মানসিকতার মানুষ হিসেবেই ভেবেছেন।

২০০৪ সালের মার্কিন নির্বাচনের আগে সে দেশের একজন সাইকো-অ্যানালিস্টের লেখা একটি বই এক বন্ধুর সৌজন্যে পড়ার সুযোগ হয়েছিল। ‘Bush on the couch’ নামের সাড়া জাগানো এ বইটির লেখক প্রফেসর জাস্টিন এ ফ্রাঙ্ক (এমডি)। এতে তিনি বুশের মনস্তাত্তি¡ক বিশ্লেষণ করেন। বলেন, বুশ ছোটবেলায় ছিলেন অতিশয় দুষ্ট। পক্ষান্তরে তার মা বারবারা বুশ ছিলেন রুক্ষ মেজাজের মহিলা। মার আদর বুশ তেমনভাবে উপভোগ করেননি, যা তাকে মানসিক চাপের মধ্যে ফেলে। যৌবনে এসে বুশ মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন। মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর দায়ে একবার গ্রেফতারও হন। কিন্তু এ মাদকাসক্তের চিকিৎসা হয়নি। বুশের দাবি, তিনি ঈশ্বরের দয়ায় মাদক ছাড়তে সক্ষম হন। বারে বসে মদ্যপানের বদলে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনায় সময় কাটানোর সুযোগ পেয়েছেন। বুশের এ আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা ধর্মান্ধরা পছন্দ করলেও চিকিৎসকরা মানতে রাজি নন। তাদের মতে মাদকাসক্তির জন্য প্রথাসিদ্ধ চিকিৎসা প্রয়োজন। বুশ তা না করায় তার মধ্যে অসুস্থতার লক্ষণগুলো রয়ে গেছে। খ্যাতনামা মনস্তাত্তি¡ক প্রফেসর জাস্টিন এ ফ্রাঙ্কের বক্তব্য যে শতভাগ ঠিক তার প্রমাণ মেলে বুশের আচরণে। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনার পর সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তিনি ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন অসুস্থ মানসিকতার কারণে। যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আফগানিস্তান ও ইরাকে বুশ যে ধ্বংসলীলা চালান তার পেছনেও ছিল মানসিক অসুস্থতা। বোধগম্য কারণেই বুশ মনে করেন তিনি যা করছেন তা শতভাগ ঠিক।

সবারই জানা, আফগানিস্তানে বুশই সেনা পাঠান। দেশটি দখলের পর বলেছিলেন তারা আফগান জনগণকে তালেবান নামের শয়তানের থাবা থেকে মুক্ত করেছেন। আফগানিস্তানকে মানুষের বাসযোগ্য করে গড়ে তুলবেন। আমেরিকা তার লক্ষ্য পূরণে সফল হয়েছে এ কথা আমেরিকানরাও দাবি করতে পারবেন না। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিদেশনীতি নিয়ে বিতর্ক আছে এবং থাকবেই। তবে আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান সেনা সরানোর যে সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছেন তার সঙ্গে দ্বিমত পোষণের কোনো সুযোগ নেই। কারণ মার্কিন সেনা আফগানদের ‘শয়তানের’ থাবামুক্ত করার বদলে বরং তাদের সেদিকেই ঠেলে দিয়েছে। আফগানদের উপলব্ধিকে দিয়েছে ভোঁতা করে। আফগানরা যাতে নিজেদের ভাগ্য নিজেরা গড়তে পারে সেজন্য বিদেশি আধিপত্যের অবসানের বিকল্প নেই। এ ব্যাপারে প্রয়োজনে জাতিসংঘের তত্ত্ব বধানে শান্তি সেনা মোতায়েনের বিষয়টি বড়জোর ভাবা যেতে পারে। জাতিসংঘের উদ্যোগে সব পক্ষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে এমন একটি অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাও করা যেতে পারে। নির্বাচনে অস্ত্রবাজদের দাপট যাতে অনুভূত না হয় তা নিশ্চিত করতে নিরস্ত্রীকরণের ব্যবস্থা করতে হবে সবকিছুর আগে। তার বদলে বুশের মতো মানসিক অসুস্থ কারোর সমালোচনাকে পাত্তা দেওয়া ঠিক হবে না।

পাদটীকা : প্রফেসর জাস্টিন এ ফ্রাঙ্কের ‘Bush on the couch’ বইতে একটি চুটকি রয়েছে যা বুশকে লক্ষ্য করেই লেখা। এক মানসিক রোগী সব সময় মনেপ্রাণে বিশ্বাস করত সে মৃত। সে যে মৃত নয় তা কোনোভাবেই বিশ্বাস করানো যাচ্ছিল না। অনেক চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর একদিন ডাক্তার বললেন, মৃত মানুষের রক্তক্ষরণ হয় না। রোগী ডাক্তারকে বলল, আপনি ঠিকই বলেছেন। ডাক্তার রোগীর এ কথা শুনে নিজের এবং রোগীর আঙুল সুই দিয়ে ফুটো করে দেখালেন দুজনের হাত দিয়েই রক্তক্ষরণ হচ্ছে। রোগী এবার সোৎসাহে বলে উঠল, ডাক্তার আমি এত দিন ভুল বলেছি। এখন বুঝতে পারছি আসলে মৃত ব্যক্তিদেরও রক্তক্ষরণ হয়! -মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম