শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০২১

ঈশ্বরকে লেখা চিঠি ও বুশ বাইডেন কাহিনি

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঈশ্বরকে লেখা চিঠি ও বুশ বাইডেন কাহিনি

আফগানিস্তান থেকে আমেরিকা তার সেনা সরিয়ে নিচ্ছে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের এমন ঘোষণা ভুল বলে কঠোর সমালোচনা করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ। শুধু সমালোচনা নয়, আফগান জনগণের জন্য তিনি কুম্ভীরাশ্রুও প্রদর্শন করেছেন। বলেছেন, এর ফলে দেশটির নিরীহ মানুষ তালেবান সন্ত্রাসীদের হত্যাকান্ডের মুখে পড়বে। যে কথা ভেবে তার হৃদয় ভেঙে খানখান হয়ে যাচ্ছে। বুশের এ কান্নাকাটিকে সত্যি বলে ভাববেন জগৎ-সংসারে এমন কেউ আছেন কি না আমাদের জানা নেই। খোদ আমেরিকানরাই তাকে কী চোখে দেখেন তার প্রমাণ মেলে এক চুটকিতে।

বুশ শাসনামলে সম্ভবত ২০০৪ সালে আমেরিকাপ্রবাসী এক আত্মীয়ার কাছ থেকে চুটকিটি শোনা। চুটকিটি হলো- ‘আমেরিকান এক কিশোরের দামি ভিডিও গেম কেনার শখ হলো। বাবা-মা এতই কৃপণ যে তাদের কাছে ডলার চাইতে ভরসা হলো না। শেষমেশ অনেক ভেবে সে সিদ্ধান্ত নিল ভিডিও কিনতে ঈশ্বরের সাহায্য চাইবে। যেমন ভাবা তেমন কাজ। সে পরম দয়ালু ঈশ্বর বরাবর চিঠি লিখে ১০০ ডলার সাহায্য চাইল। তারপর চিঠিটা খামে ভরে ডাকটিকিট লাগিয়ে পোস্টবক্সে ফেলে দিল। পোস্ট অফিসের লোকেরা তো ঈশ্বর বরাবর চিঠি পেয়ে অবাক। কিংকর্তব্যবিমূঢ় অবস্থা তাদের। শেষ পর্যন্ত তারা সিদ্ধান্ত নিল চিঠিটা হোয়াইট হাউসে পাঠানো যেতে পারে। যথারীতি চিঠিটা গেল প্রেসিডেন্ট বুশের কাছে। তিনি শিশুটিকে খুশি করতে কিছু ডলার পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। ভাবলেন বাচ্চা মানুষ ১০০ ডলার দিয়ে ও কী করবে। ৫ ডলার পাঠালেই সে খুশি হবে।

দুই দিন পর বালকটি বুশের পাঠানো ৫ ডলার পেল। সে এজন্য ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়ে আরেকটি চিঠি লিখল। তাতে লিখল- ‘হে ঈশ্বর! তোমার পাঠানো ডলারের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। কিন্তু তুমি ডলারগুলো সরাসরি আমার কাছে না পাঠিয়ে হোয়াইট হাউসের ছ্যাঁচড়দের কাছে কেন পাঠালে বুঝলাম না। ওরা তোমার দেওয়া ১০০ ডলারের ৯৫ ডলারই মেরে দিয়েছে। আমি তোমার কাছে এর বিচার চাই।’

জোক মানে জোক। এর মধ্যে হয়তো সরাসরি কোনো সত্য নেই। তবে আছে সত্যের কিছু ইশারা। আমেরিকান প্রশাসনের বিশ্বাসযোগ্যতা সে দেশের শিশুদের কাছেও যে প্রশ্নবিদ্ধ জোকটিতে সে ইশারা দেওয়া হয়েছে। অবশ্য বিশ্ববাসীর কাছে মার্কিনিদের বিশ্বস্ততার সংকট দীর্ঘদিনের। ভিয়েতনামের মার্কিন তাঁবেদার এক শাসক ক্ষমতাচ্যুতির পর মন্তব্য করেছিলেন, ‘আমেরিকা যার বন্ধু তার আর শত্র“র প্রয়োজন হয় না’। কথাটা যে কতটা সত্য তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিলেন ইরানের ক্ষমতাচ্যুত শাহেন শাহ রেজা শাহ পাহলভি। তাঁবেদার এই শাসক মার্কিনিদের পা-চাটা বলে পরিচিত ছিলেন ইরানের জনগণের কাছে। মার্কিন শাসকদের জন্য তিনি ব্যক্তিগতভাবে উপঢৌকন পাঠাতেন বলেও রটনা রয়েছে। ইরানে মার্কিন স্বার্থের প্রতিভূ বলে বিবেচিত হতেন শাহেন শাহ ও তার রাজ পরিবার। রেজা শাহ পাহলভির পতনের পর যুক্তরাষ্ট্র তাকে নিয়ে বেশ ফাঁপরে পড়ে। ইরানের নতুন সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার সুযোগ রাখতে শাহেন শাহকে যুক্তরাষ্ট্র রাজনৈতিক আশ্রয় দিতেও রাজি হয়নি। বাধ্য হয়ে তিনি মিসরে যান। সেখানেও নাকি সিআইএর এজেন্টরা তাকে হত্যার পরিকল্পনা নেয়। উদ্দেশ্য ছিল শাহের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে ইরানি মোল্লাদের আস্থায় আনা। কিন্তু সে চেষ্টা সফল হয়নি।

অভিযোগ করা হয়, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বাধীন জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলা চালায়। বিশ্বের বৃহত্তম বাণিজ্য কেন্দ্র নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ার ধ্বংস হয়ে যায় এ হামলায়। মার্কিন সামরিক সদর দফতর পেন্টাগনও হামলার শিকার হয়। এমনকি লাদেন বাহিনীর টার্গেটে পরিণত হয় মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাসভবন ও কার্যালয় হোয়াইট হাউসও। এ হামলায় ব্যবহৃত হয়নি কোনো বোমা। ব্যবহৃত হয়নি মারণাস্ত্র। চাকু বা ছুরি দিয়ে আল-কায়েদা সদস্যরা বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী বিমান হাইজ্যাক করে। সে বিমানগুলোর দুটি সরাসরি আঘাত হানে টুইন টাওয়ারে। আর তাতেই হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ও কয়েক লাখ কোটি ডলারের সম্পদ ধ্বংস হয়। বুশ এ হামলার জন্য যে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া দেখান তা ছিল অপ্রত্যাশিত ও হঠকারিতার শামিল। তিনি হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ক্রুসেড ঘোষণা করেন। ক্রুসেড শব্দটির প্রতিশব্দ হলো ধর্মযুদ্ধ। মধ্যযুগে মুসলমানদের কবল থেকে যিশুর জন্মস্থান জেরুজালেমকে মুক্ত করতে ইউরোপের খ্রিস্টান রাজারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে ক্রুসেড ঘোষণা করেন।

বুশের এ বেসামাল বক্তব্য দেশে-বিদেশে তীব্র সমালোচিত হলে তিনি ক্রুসেডতত্ত্ব থেকে সরে আসেন। তবে আল-কায়েদার বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার নামে যে যুদ্ধংদেহী তৎপরতা চালান তা ছিল প্রতিহিংসা চরিতার্থের নামান্তর। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে ধ্বংস করা হয় একের পর এক জনপদ। লাখ লাখ মানুষ প্রাণ হারায় তাতে। অথচ তথ্য-উপাত্ত প্রমাণ করে আমেরিকায় নাইন-ইলেভেনের সন্ত্রাসী হামলায় একজন আফগানও জড়িত ছিল না। যত দোষ নন্দ ঘোষ তত্ত্ব তুলে অভিযোগ তোলা হয় যে আল-কায়েদার দিকে। এর পয়দা যুক্তরাষ্ট্রের একান্ত অনুগত দেশ সৌদি আরবে। আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেন সৌদি আরবের নাগরিক। ধনাঢ্য লাদেন পরিবারের সঙ্গে বুশ পরিবারের ব্যবসায়িক সম্পর্কও রয়েছে। আফগানিস্তানে সোভিয়েত ইউনিয়ন বা রাশিয়ার আধিপত্য মোকাবিলা করতে আমেরিকাই লাদেনকে কাজে লাগায়। সোভিয়েত সেনারা আফগানিস্তান ছেড়ে পালানোর পর যুক্তরাষ্ট্রের দর্শন ছিল ‘খেল খতম পয়সা হজম’। নিজেদের সৃষ্ট আল-কায়েদার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় তারা। যে কারণে বিন লাদেনের চেলাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সংঘাত গড়ে ওঠে।

আফগানিস্তানের পর সাদ্দামের নেতৃত্বাধীন ইরাকে হামলার জন্য বুশ ইশপের গল্পের নেকড়ের মতো অপযুক্তির আশ্রয় নেন। বলা হয়, ইরাক ভয়ংকর মারণাস্ত্র মজুদ করছে। শতভাগ ভুয়া এ অভিযোগের পক্ষে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ যেভাবে অপযুক্তি দেওয়া শুরু করেন তাতে মনে হয়েছে পৃথিবীটা এক ভয়ংকর উন্মাদের কবলে পড়েছে।

বুশ ২০০০ সালে প্রতিপক্ষের চেয়ে অনেক কম পপুলার ভোট পেয়েও ক্ষমতায় আসেন। ২০০৪ সালের ৪ নভেম্বরের নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে কুপোকাত করেন প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে। এ নির্বাচনে বুশ হেরে যাবেন জনমত জরিপে এমন চিত্রই ফুটে ওঠে। দেশের মানুষের সঙ্গে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ২০০৩ সালের মার্চে ইরাকে হামলা চালান বুশ। মানব জাতিকে সাদ্দামের কবল থেকে রক্ষার জন্য ইরাকে হামলা চালানো দরকার, এ তত্ত্ব তুলে ধরেন তিনি। কিন্তু পরে প্রমাণিত হয় ইরাকে কোনো মারণাস্ত্র ছিল না। কোনো দেশের জন্যই হুমকি হয়ে দাঁড়ায়নি ইরাক। বুশের এ প্রতারণা ধরা পড়ার পর তার জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটার নিম্নগামী হতে থাকে। ডেমোক্র্যাট দলীয় প্রার্থী জন কেরির কাছে তিনি নিশ্চিতভাবে পরাজিত হবেন, এমনটিই মনে হচ্ছিল। কিন্তু নির্বাচনের মাত্র দুই দিন আগে আলজাজিরা টিভিতে আল-কায়েদা নেতা লাদেনের একটি অডিও টেপ প্রচারিত হলে হাওয়া ঘুরে যায়। নির্বাচনে জয়ী হন বুশ।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবাদী কৃষ্ণাঙ্গ কবি ও নাট্যকার ইমামু আমিরি ৮ এপ্রিল, ২০০৫-এ প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে এ সম্পর্কে তির্যক মন্তব্য করেন। জার্মান বেতার ডয়েচে ভেলের পক্ষে এ সাক্ষাৎকারটি নেন নির্বাসিত বাংলাদেশি কবি দাউদ হায়দার। ইমামু আমিরি দাউদ হায়দারকে বলেন, ‘বুশকে প্রথম ভোট দিয়েছেন কে জান? ওসামা বিন লাদেন। শূকর যেমন কচু চেনে লাদেন তেমনি বুশকে জানেন। ভোটের দুই দিন আগে হঠাৎ কেন লাদেন আমেরিকার বিরুদ্ধে হুঙ্কার দিলেন? কেন প্রচার করা হয় টেপ? এখন শুনছি ওই টেপ সত্যি নয়। আলজাজিরা টিভিকে ভয় দেখিয়ে লাদেনের চেহারা কোলাজ করে, কম্পিউটারে ভয়েস সাজিয়ে তৈরি করা হয়েছিল।’ প্রতিপক্ষকে হারানোর জন্য প্রতারণার আশ্রয় গ্রহণ কোনো সুস্থ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। তারা প্রকৃতপক্ষে মানসিক রোগাক্রান্ত। এই মানসিক রোগ নিজের সুবুদ্ধিকে জিম্মি করে ফেলে। যেভাবেই হোক ক্ষমতা বা সুবিধা ভোগে উন্মাদ করে তোলে। অনেক মার্কিন নাগরিকও সে সময় বুশকে অসুস্থ মানসিকতার মানুষ হিসেবেই ভেবেছেন।

২০০৪ সালের মার্কিন নির্বাচনের আগে সে দেশের একজন সাইকো-অ্যানালিস্টের লেখা একটি বই এক বন্ধুর সৌজন্যে পড়ার সুযোগ হয়েছিল। ‘Bush on the couch’ নামের সাড়া জাগানো এ বইটির লেখক প্রফেসর জাস্টিন এ ফ্রাঙ্ক (এমডি)। এতে তিনি বুশের মনস্তাত্তি¡ক বিশ্লেষণ করেন। বলেন, বুশ ছোটবেলায় ছিলেন অতিশয় দুষ্ট। পক্ষান্তরে তার মা বারবারা বুশ ছিলেন রুক্ষ মেজাজের মহিলা। মার আদর বুশ তেমনভাবে উপভোগ করেননি, যা তাকে মানসিক চাপের মধ্যে ফেলে। যৌবনে এসে বুশ মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন। মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর দায়ে একবার গ্রেফতারও হন। কিন্তু এ মাদকাসক্তের চিকিৎসা হয়নি। বুশের দাবি, তিনি ঈশ্বরের দয়ায় মাদক ছাড়তে সক্ষম হন। বারে বসে মদ্যপানের বদলে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনায় সময় কাটানোর সুযোগ পেয়েছেন। বুশের এ আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা ধর্মান্ধরা পছন্দ করলেও চিকিৎসকরা মানতে রাজি নন। তাদের মতে মাদকাসক্তির জন্য প্রথাসিদ্ধ চিকিৎসা প্রয়োজন। বুশ তা না করায় তার মধ্যে অসুস্থতার লক্ষণগুলো রয়ে গেছে। খ্যাতনামা মনস্তাত্তি¡ক প্রফেসর জাস্টিন এ ফ্রাঙ্কের বক্তব্য যে শতভাগ ঠিক তার প্রমাণ মেলে বুশের আচরণে। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনার পর সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তিনি ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন অসুস্থ মানসিকতার কারণে। যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আফগানিস্তান ও ইরাকে বুশ যে ধ্বংসলীলা চালান তার পেছনেও ছিল মানসিক অসুস্থতা। বোধগম্য কারণেই বুশ মনে করেন তিনি যা করছেন তা শতভাগ ঠিক।

সবারই জানা, আফগানিস্তানে বুশই সেনা পাঠান। দেশটি দখলের পর বলেছিলেন তারা আফগান জনগণকে তালেবান নামের শয়তানের থাবা থেকে মুক্ত করেছেন। আফগানিস্তানকে মানুষের বাসযোগ্য করে গড়ে তুলবেন। আমেরিকা তার লক্ষ্য পূরণে সফল হয়েছে এ কথা আমেরিকানরাও দাবি করতে পারবেন না। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিদেশনীতি নিয়ে বিতর্ক আছে এবং থাকবেই। তবে আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান সেনা সরানোর যে সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছেন তার সঙ্গে দ্বিমত পোষণের কোনো সুযোগ নেই। কারণ মার্কিন সেনা আফগানদের ‘শয়তানের’ থাবামুক্ত করার বদলে বরং তাদের সেদিকেই ঠেলে দিয়েছে। আফগানদের উপলব্ধিকে দিয়েছে ভোঁতা করে। আফগানরা যাতে নিজেদের ভাগ্য নিজেরা গড়তে পারে সেজন্য বিদেশি আধিপত্যের অবসানের বিকল্প নেই। এ ব্যাপারে প্রয়োজনে জাতিসংঘের তত্ত্ব বধানে শান্তি সেনা মোতায়েনের বিষয়টি বড়জোর ভাবা যেতে পারে। জাতিসংঘের উদ্যোগে সব পক্ষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে এমন একটি অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাও করা যেতে পারে। নির্বাচনে অস্ত্রবাজদের দাপট যাতে অনুভূত না হয় তা নিশ্চিত করতে নিরস্ত্রীকরণের ব্যবস্থা করতে হবে সবকিছুর আগে। তার বদলে বুশের মতো মানসিক অসুস্থ কারোর সমালোচনাকে পাত্তা দেওয়া ঠিক হবে না।

পাদটীকা : প্রফেসর জাস্টিন এ ফ্রাঙ্কের ‘Bush on the couch’ বইতে একটি চুটকি রয়েছে যা বুশকে লক্ষ্য করেই লেখা। এক মানসিক রোগী সব সময় মনেপ্রাণে বিশ্বাস করত সে মৃত। সে যে মৃত নয় তা কোনোভাবেই বিশ্বাস করানো যাচ্ছিল না। অনেক চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর একদিন ডাক্তার বললেন, মৃত মানুষের রক্তক্ষরণ হয় না। রোগী ডাক্তারকে বলল, আপনি ঠিকই বলেছেন। ডাক্তার রোগীর এ কথা শুনে নিজের এবং রোগীর আঙুল সুই দিয়ে ফুটো করে দেখালেন দুজনের হাত দিয়েই রক্তক্ষরণ হচ্ছে। রোগী এবার সোৎসাহে বলে উঠল, ডাক্তার আমি এত দিন ভুল বলেছি। এখন বুঝতে পারছি আসলে মৃত ব্যক্তিদেরও রক্তক্ষরণ হয়! -মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং
স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন