শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০২১

ঈশ্বরকে লেখা চিঠি ও বুশ বাইডেন কাহিনি

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঈশ্বরকে লেখা চিঠি ও বুশ বাইডেন কাহিনি

আফগানিস্তান থেকে আমেরিকা তার সেনা সরিয়ে নিচ্ছে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের এমন ঘোষণা ভুল বলে কঠোর সমালোচনা করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ। শুধু সমালোচনা নয়, আফগান জনগণের জন্য তিনি কুম্ভীরাশ্রুও প্রদর্শন করেছেন। বলেছেন, এর ফলে দেশটির নিরীহ মানুষ তালেবান সন্ত্রাসীদের হত্যাকান্ডের মুখে পড়বে। যে কথা ভেবে তার হৃদয় ভেঙে খানখান হয়ে যাচ্ছে। বুশের এ কান্নাকাটিকে সত্যি বলে ভাববেন জগৎ-সংসারে এমন কেউ আছেন কি না আমাদের জানা নেই। খোদ আমেরিকানরাই তাকে কী চোখে দেখেন তার প্রমাণ মেলে এক চুটকিতে।

বুশ শাসনামলে সম্ভবত ২০০৪ সালে আমেরিকাপ্রবাসী এক আত্মীয়ার কাছ থেকে চুটকিটি শোনা। চুটকিটি হলো- ‘আমেরিকান এক কিশোরের দামি ভিডিও গেম কেনার শখ হলো। বাবা-মা এতই কৃপণ যে তাদের কাছে ডলার চাইতে ভরসা হলো না। শেষমেশ অনেক ভেবে সে সিদ্ধান্ত নিল ভিডিও কিনতে ঈশ্বরের সাহায্য চাইবে। যেমন ভাবা তেমন কাজ। সে পরম দয়ালু ঈশ্বর বরাবর চিঠি লিখে ১০০ ডলার সাহায্য চাইল। তারপর চিঠিটা খামে ভরে ডাকটিকিট লাগিয়ে পোস্টবক্সে ফেলে দিল। পোস্ট অফিসের লোকেরা তো ঈশ্বর বরাবর চিঠি পেয়ে অবাক। কিংকর্তব্যবিমূঢ় অবস্থা তাদের। শেষ পর্যন্ত তারা সিদ্ধান্ত নিল চিঠিটা হোয়াইট হাউসে পাঠানো যেতে পারে। যথারীতি চিঠিটা গেল প্রেসিডেন্ট বুশের কাছে। তিনি শিশুটিকে খুশি করতে কিছু ডলার পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। ভাবলেন বাচ্চা মানুষ ১০০ ডলার দিয়ে ও কী করবে। ৫ ডলার পাঠালেই সে খুশি হবে।

দুই দিন পর বালকটি বুশের পাঠানো ৫ ডলার পেল। সে এজন্য ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়ে আরেকটি চিঠি লিখল। তাতে লিখল- ‘হে ঈশ্বর! তোমার পাঠানো ডলারের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। কিন্তু তুমি ডলারগুলো সরাসরি আমার কাছে না পাঠিয়ে হোয়াইট হাউসের ছ্যাঁচড়দের কাছে কেন পাঠালে বুঝলাম না। ওরা তোমার দেওয়া ১০০ ডলারের ৯৫ ডলারই মেরে দিয়েছে। আমি তোমার কাছে এর বিচার চাই।’

জোক মানে জোক। এর মধ্যে হয়তো সরাসরি কোনো সত্য নেই। তবে আছে সত্যের কিছু ইশারা। আমেরিকান প্রশাসনের বিশ্বাসযোগ্যতা সে দেশের শিশুদের কাছেও যে প্রশ্নবিদ্ধ জোকটিতে সে ইশারা দেওয়া হয়েছে। অবশ্য বিশ্ববাসীর কাছে মার্কিনিদের বিশ্বস্ততার সংকট দীর্ঘদিনের। ভিয়েতনামের মার্কিন তাঁবেদার এক শাসক ক্ষমতাচ্যুতির পর মন্তব্য করেছিলেন, ‘আমেরিকা যার বন্ধু তার আর শত্র“র প্রয়োজন হয় না’। কথাটা যে কতটা সত্য তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিলেন ইরানের ক্ষমতাচ্যুত শাহেন শাহ রেজা শাহ পাহলভি। তাঁবেদার এই শাসক মার্কিনিদের পা-চাটা বলে পরিচিত ছিলেন ইরানের জনগণের কাছে। মার্কিন শাসকদের জন্য তিনি ব্যক্তিগতভাবে উপঢৌকন পাঠাতেন বলেও রটনা রয়েছে। ইরানে মার্কিন স্বার্থের প্রতিভূ বলে বিবেচিত হতেন শাহেন শাহ ও তার রাজ পরিবার। রেজা শাহ পাহলভির পতনের পর যুক্তরাষ্ট্র তাকে নিয়ে বেশ ফাঁপরে পড়ে। ইরানের নতুন সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার সুযোগ রাখতে শাহেন শাহকে যুক্তরাষ্ট্র রাজনৈতিক আশ্রয় দিতেও রাজি হয়নি। বাধ্য হয়ে তিনি মিসরে যান। সেখানেও নাকি সিআইএর এজেন্টরা তাকে হত্যার পরিকল্পনা নেয়। উদ্দেশ্য ছিল শাহের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে ইরানি মোল্লাদের আস্থায় আনা। কিন্তু সে চেষ্টা সফল হয়নি।

অভিযোগ করা হয়, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বাধীন জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলা চালায়। বিশ্বের বৃহত্তম বাণিজ্য কেন্দ্র নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ার ধ্বংস হয়ে যায় এ হামলায়। মার্কিন সামরিক সদর দফতর পেন্টাগনও হামলার শিকার হয়। এমনকি লাদেন বাহিনীর টার্গেটে পরিণত হয় মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাসভবন ও কার্যালয় হোয়াইট হাউসও। এ হামলায় ব্যবহৃত হয়নি কোনো বোমা। ব্যবহৃত হয়নি মারণাস্ত্র। চাকু বা ছুরি দিয়ে আল-কায়েদা সদস্যরা বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী বিমান হাইজ্যাক করে। সে বিমানগুলোর দুটি সরাসরি আঘাত হানে টুইন টাওয়ারে। আর তাতেই হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ও কয়েক লাখ কোটি ডলারের সম্পদ ধ্বংস হয়। বুশ এ হামলার জন্য যে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া দেখান তা ছিল অপ্রত্যাশিত ও হঠকারিতার শামিল। তিনি হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ক্রুসেড ঘোষণা করেন। ক্রুসেড শব্দটির প্রতিশব্দ হলো ধর্মযুদ্ধ। মধ্যযুগে মুসলমানদের কবল থেকে যিশুর জন্মস্থান জেরুজালেমকে মুক্ত করতে ইউরোপের খ্রিস্টান রাজারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে ক্রুসেড ঘোষণা করেন।

বুশের এ বেসামাল বক্তব্য দেশে-বিদেশে তীব্র সমালোচিত হলে তিনি ক্রুসেডতত্ত্ব থেকে সরে আসেন। তবে আল-কায়েদার বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার নামে যে যুদ্ধংদেহী তৎপরতা চালান তা ছিল প্রতিহিংসা চরিতার্থের নামান্তর। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে ধ্বংস করা হয় একের পর এক জনপদ। লাখ লাখ মানুষ প্রাণ হারায় তাতে। অথচ তথ্য-উপাত্ত প্রমাণ করে আমেরিকায় নাইন-ইলেভেনের সন্ত্রাসী হামলায় একজন আফগানও জড়িত ছিল না। যত দোষ নন্দ ঘোষ তত্ত্ব তুলে অভিযোগ তোলা হয় যে আল-কায়েদার দিকে। এর পয়দা যুক্তরাষ্ট্রের একান্ত অনুগত দেশ সৌদি আরবে। আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেন সৌদি আরবের নাগরিক। ধনাঢ্য লাদেন পরিবারের সঙ্গে বুশ পরিবারের ব্যবসায়িক সম্পর্কও রয়েছে। আফগানিস্তানে সোভিয়েত ইউনিয়ন বা রাশিয়ার আধিপত্য মোকাবিলা করতে আমেরিকাই লাদেনকে কাজে লাগায়। সোভিয়েত সেনারা আফগানিস্তান ছেড়ে পালানোর পর যুক্তরাষ্ট্রের দর্শন ছিল ‘খেল খতম পয়সা হজম’। নিজেদের সৃষ্ট আল-কায়েদার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় তারা। যে কারণে বিন লাদেনের চেলাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সংঘাত গড়ে ওঠে।

আফগানিস্তানের পর সাদ্দামের নেতৃত্বাধীন ইরাকে হামলার জন্য বুশ ইশপের গল্পের নেকড়ের মতো অপযুক্তির আশ্রয় নেন। বলা হয়, ইরাক ভয়ংকর মারণাস্ত্র মজুদ করছে। শতভাগ ভুয়া এ অভিযোগের পক্ষে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ যেভাবে অপযুক্তি দেওয়া শুরু করেন তাতে মনে হয়েছে পৃথিবীটা এক ভয়ংকর উন্মাদের কবলে পড়েছে।

বুশ ২০০০ সালে প্রতিপক্ষের চেয়ে অনেক কম পপুলার ভোট পেয়েও ক্ষমতায় আসেন। ২০০৪ সালের ৪ নভেম্বরের নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে কুপোকাত করেন প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে। এ নির্বাচনে বুশ হেরে যাবেন জনমত জরিপে এমন চিত্রই ফুটে ওঠে। দেশের মানুষের সঙ্গে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ২০০৩ সালের মার্চে ইরাকে হামলা চালান বুশ। মানব জাতিকে সাদ্দামের কবল থেকে রক্ষার জন্য ইরাকে হামলা চালানো দরকার, এ তত্ত্ব তুলে ধরেন তিনি। কিন্তু পরে প্রমাণিত হয় ইরাকে কোনো মারণাস্ত্র ছিল না। কোনো দেশের জন্যই হুমকি হয়ে দাঁড়ায়নি ইরাক। বুশের এ প্রতারণা ধরা পড়ার পর তার জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটার নিম্নগামী হতে থাকে। ডেমোক্র্যাট দলীয় প্রার্থী জন কেরির কাছে তিনি নিশ্চিতভাবে পরাজিত হবেন, এমনটিই মনে হচ্ছিল। কিন্তু নির্বাচনের মাত্র দুই দিন আগে আলজাজিরা টিভিতে আল-কায়েদা নেতা লাদেনের একটি অডিও টেপ প্রচারিত হলে হাওয়া ঘুরে যায়। নির্বাচনে জয়ী হন বুশ।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবাদী কৃষ্ণাঙ্গ কবি ও নাট্যকার ইমামু আমিরি ৮ এপ্রিল, ২০০৫-এ প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে এ সম্পর্কে তির্যক মন্তব্য করেন। জার্মান বেতার ডয়েচে ভেলের পক্ষে এ সাক্ষাৎকারটি নেন নির্বাসিত বাংলাদেশি কবি দাউদ হায়দার। ইমামু আমিরি দাউদ হায়দারকে বলেন, ‘বুশকে প্রথম ভোট দিয়েছেন কে জান? ওসামা বিন লাদেন। শূকর যেমন কচু চেনে লাদেন তেমনি বুশকে জানেন। ভোটের দুই দিন আগে হঠাৎ কেন লাদেন আমেরিকার বিরুদ্ধে হুঙ্কার দিলেন? কেন প্রচার করা হয় টেপ? এখন শুনছি ওই টেপ সত্যি নয়। আলজাজিরা টিভিকে ভয় দেখিয়ে লাদেনের চেহারা কোলাজ করে, কম্পিউটারে ভয়েস সাজিয়ে তৈরি করা হয়েছিল।’ প্রতিপক্ষকে হারানোর জন্য প্রতারণার আশ্রয় গ্রহণ কোনো সুস্থ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। তারা প্রকৃতপক্ষে মানসিক রোগাক্রান্ত। এই মানসিক রোগ নিজের সুবুদ্ধিকে জিম্মি করে ফেলে। যেভাবেই হোক ক্ষমতা বা সুবিধা ভোগে উন্মাদ করে তোলে। অনেক মার্কিন নাগরিকও সে সময় বুশকে অসুস্থ মানসিকতার মানুষ হিসেবেই ভেবেছেন।

২০০৪ সালের মার্কিন নির্বাচনের আগে সে দেশের একজন সাইকো-অ্যানালিস্টের লেখা একটি বই এক বন্ধুর সৌজন্যে পড়ার সুযোগ হয়েছিল। ‘Bush on the couch’ নামের সাড়া জাগানো এ বইটির লেখক প্রফেসর জাস্টিন এ ফ্রাঙ্ক (এমডি)। এতে তিনি বুশের মনস্তাত্তি¡ক বিশ্লেষণ করেন। বলেন, বুশ ছোটবেলায় ছিলেন অতিশয় দুষ্ট। পক্ষান্তরে তার মা বারবারা বুশ ছিলেন রুক্ষ মেজাজের মহিলা। মার আদর বুশ তেমনভাবে উপভোগ করেননি, যা তাকে মানসিক চাপের মধ্যে ফেলে। যৌবনে এসে বুশ মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন। মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর দায়ে একবার গ্রেফতারও হন। কিন্তু এ মাদকাসক্তের চিকিৎসা হয়নি। বুশের দাবি, তিনি ঈশ্বরের দয়ায় মাদক ছাড়তে সক্ষম হন। বারে বসে মদ্যপানের বদলে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনায় সময় কাটানোর সুযোগ পেয়েছেন। বুশের এ আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা ধর্মান্ধরা পছন্দ করলেও চিকিৎসকরা মানতে রাজি নন। তাদের মতে মাদকাসক্তির জন্য প্রথাসিদ্ধ চিকিৎসা প্রয়োজন। বুশ তা না করায় তার মধ্যে অসুস্থতার লক্ষণগুলো রয়ে গেছে। খ্যাতনামা মনস্তাত্তি¡ক প্রফেসর জাস্টিন এ ফ্রাঙ্কের বক্তব্য যে শতভাগ ঠিক তার প্রমাণ মেলে বুশের আচরণে। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনার পর সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তিনি ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন অসুস্থ মানসিকতার কারণে। যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আফগানিস্তান ও ইরাকে বুশ যে ধ্বংসলীলা চালান তার পেছনেও ছিল মানসিক অসুস্থতা। বোধগম্য কারণেই বুশ মনে করেন তিনি যা করছেন তা শতভাগ ঠিক।

সবারই জানা, আফগানিস্তানে বুশই সেনা পাঠান। দেশটি দখলের পর বলেছিলেন তারা আফগান জনগণকে তালেবান নামের শয়তানের থাবা থেকে মুক্ত করেছেন। আফগানিস্তানকে মানুষের বাসযোগ্য করে গড়ে তুলবেন। আমেরিকা তার লক্ষ্য পূরণে সফল হয়েছে এ কথা আমেরিকানরাও দাবি করতে পারবেন না। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিদেশনীতি নিয়ে বিতর্ক আছে এবং থাকবেই। তবে আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান সেনা সরানোর যে সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছেন তার সঙ্গে দ্বিমত পোষণের কোনো সুযোগ নেই। কারণ মার্কিন সেনা আফগানদের ‘শয়তানের’ থাবামুক্ত করার বদলে বরং তাদের সেদিকেই ঠেলে দিয়েছে। আফগানদের উপলব্ধিকে দিয়েছে ভোঁতা করে। আফগানরা যাতে নিজেদের ভাগ্য নিজেরা গড়তে পারে সেজন্য বিদেশি আধিপত্যের অবসানের বিকল্প নেই। এ ব্যাপারে প্রয়োজনে জাতিসংঘের তত্ত্ব বধানে শান্তি সেনা মোতায়েনের বিষয়টি বড়জোর ভাবা যেতে পারে। জাতিসংঘের উদ্যোগে সব পক্ষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে এমন একটি অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাও করা যেতে পারে। নির্বাচনে অস্ত্রবাজদের দাপট যাতে অনুভূত না হয় তা নিশ্চিত করতে নিরস্ত্রীকরণের ব্যবস্থা করতে হবে সবকিছুর আগে। তার বদলে বুশের মতো মানসিক অসুস্থ কারোর সমালোচনাকে পাত্তা দেওয়া ঠিক হবে না।

পাদটীকা : প্রফেসর জাস্টিন এ ফ্রাঙ্কের ‘Bush on the couch’ বইতে একটি চুটকি রয়েছে যা বুশকে লক্ষ্য করেই লেখা। এক মানসিক রোগী সব সময় মনেপ্রাণে বিশ্বাস করত সে মৃত। সে যে মৃত নয় তা কোনোভাবেই বিশ্বাস করানো যাচ্ছিল না। অনেক চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর একদিন ডাক্তার বললেন, মৃত মানুষের রক্তক্ষরণ হয় না। রোগী ডাক্তারকে বলল, আপনি ঠিকই বলেছেন। ডাক্তার রোগীর এ কথা শুনে নিজের এবং রোগীর আঙুল সুই দিয়ে ফুটো করে দেখালেন দুজনের হাত দিয়েই রক্তক্ষরণ হচ্ছে। রোগী এবার সোৎসাহে বলে উঠল, ডাক্তার আমি এত দিন ভুল বলেছি। এখন বুঝতে পারছি আসলে মৃত ব্যক্তিদেরও রক্তক্ষরণ হয়! -মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়
আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়

নগর জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা