শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

তালেবানের হাতে নারীর সর্বনাশ

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানের হাতে নারীর সর্বনাশ

বিনা যুদ্ধে তালেবান জঙ্গিদের হাতে চলে এলো আফগানিস্তান। তিন লাখ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সেনা কেন প্রতিরোধ করল না জানি না। আমেরিকা যে দেশেই গণতন্ত্র গড়ে দিতে চায়, লক্ষ্য করেছি, সেখানে যত না গড়া হয়, তার চেয়ে বেশি হয় ধ্বংস। তালেবানের বিরুদ্ধে কুড়ি বছর সংগ্রাম করার পর, ৯ হাজার কোটি টাকা খরচ করে আফগান সেনাবাহিনীকে আধুনিক করার পর, হাতেনাতে তার ফল পেলো- তালেবানের মহাসমারোহে ক্ষমতায় আরোহণ! আমেরিকার বিদেশ-নীতি নিছক কৌতুক ছাড়া কিছু নয়। তালেবান-অধিকৃত আফগানিস্তান থেকে আফগানরা ভয়ে পালাচ্ছে কেন! বিমানবন্দরের চিত্র দেখে যে কোনও সংবেদনশীল মানুষের চোখে জল চলে আসবে। হাজার হাজার মানুষ মরিয়া হয়ে ছোটাছুটি করছে। বিমানে চড়ার জন্য কামড়াকামড়ি করছে। ভিতরে জায়গা হয়নি বলে বিমানের গায়ে চড়ে বসেছে। বিমানের ছাদ, ডানা, চাকা আঁকড়ে পড়ে রয়েছে, ভেবেছে লোকাল বাসের গায়ে চড়ে যেমন এক প্রদেশ থেকে আরেক প্রদেশে চলে যেতে পারে, তেমন বোধহয় বিমানের গায়ে চড়েও এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যেতে পারবে। প্রাণ বাঁচানোর জন্য মানুষ এমনই করে। তালেবানরা তো তাদের মতোই আফগান! তালেবান যে আইনে দেশ চালাবে, সে তো তালেবানের তৈরি কোনও নিজস্ব আইন নয়। সে আইন ধর্মীয় আইন! যে আফগানরা পালাচ্ছে, তারা তো মুসলমান, তবে ধর্মীয় আইনে তাদের এত ভয় কেন?

অপ্রিয় সত্য এই, যারা পালাচ্ছে তারা তালেবানের ভয়ে নয়, আইনের ভয়ে পালাচ্ছে। মুসলমানরাই সপ্তম শতাব্দীর আইনকে ভীষণ ভয় পায়। তারা ইসলামকে মানতে চায় নিজেদের পছন্দ মতো ব্যাখ্যা দিয়ে, নিজেদের বিশ্বাস অনুযায়ী। দুনিয়ার তাবৎ শান্তিপ্রিয় মুসলমান যে ইসলামকে মানে, সেই ইসলাম মৌলবাদী ইসলাম নয়। ইসলামের সেই মৌলবাদ আজ শুধু সন্ত্রাসী দলগুলোই মানে।

তালেবান ধর্মীয় আইন যে নারীবিরোধী, মানবাধিকারবিরোধী, বাকস্বাধীনতাবিরোধী-তার জ্বলন্ত উদাহরণ এখন আফগানিস্তান। ধর্মপ্রাণ আফগানরাও বোঝে যে, কোনও রকম পরিবর্তন ছাড়া যদি তালেবানদের ধর্মীয় আইন জারি করা হয়, তবে মেয়েদের অধিকার বলে কিছু থাকবে না। মেয়েদের লেখাপড়া করার, চাকরি-বাকরি করার, ব্যবসা-বাণিজ্য করার, স্বাধীনভাবে চলাফেরা করার, বোরখা-নিকাব না পরার, স্বনির্ভর হওয়ার, সম্পত্তির সমানাধিকার পাওয়ার, মান-মর্যাদা নিয়ে মাথা উঁচু করে চলার কোনও অধিকার থাকবে না। সামান্য স্বাধীনতা উপভোগ করতে চাইলেই ব্যভিচার করার অপবাদ দিয়ে মাটির তলায় অর্ধেক শরীর পুঁতে পাথর ছুড়ে মেয়েদের মেরে ফেলবে তালেবানরা। তালেবান ক্ষমতায় এসেই মেয়েদের অধিকারের ওপর হিংস্র থাবা বসায়। কারণ তালেবান আইনে মেয়েদের স্বাধীনতা এবং অধিকার স্বীকৃত নয়। তালেবান যদি ধর্মীয় আইনে দেশ না চালিয়ে গণতন্ত্র এবং নারী-পুরুষের সমানাধিকারের ভিত্তিতে দেশ চালাতো, তাহলে কোনও আফগানকে ভয় পেয়ে কুঁকড়ে থাকতে হয় না, দেশ ছেড়ে পালাতেও হয় না। কিছুদিন আগে তালেবানের দখল করা এক অঞ্চলের একজন আফগান লোক দুঃখ করে বলেছেন, ‘তালেবান আসার পর আমরা ভীষণই হতাশ। বাড়িতে আমরা জোরে কথা বলতে পারি না, গান শুনতে পারি না, মেয়েদের শুক্রবারের বাজারে পাঠাতে পারি না। তালেবানরা পরিবারের সদস্য সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। তালেবান সাব কমান্ডার তো বলেই দিয়েছে তোমরা ১৮ বছর বয়স হয়ে গেলে তোমাদের মেয়েকে ঘরে রাখতে পারবে না, এটা পাপ, তাদের অবশ্যই বিয়ে দিয়ে দিতে হবে।’

১৮ বছরের বেশি বয়সী মেয়েদের ঘরে রাখাটা নাকি পাপ। তালেবান সেনারা ১৫-এর বেশি এবং ৪৫-এর কম- এমন বয়সী মেয়েদের তালিকা চেয়েছে। তালেবান সেনাদের সঙ্গে এদের বিয়ে দেওয়া হবে। আইসিস সৈন্যরা মেয়েদের আহ্‌বান করেছিল আইসিসে যোগ দিতে, সেই মেয়েদের ওরা যৌনদাসী বানিয়েছিল। তালেবানরা তো বিয়ের নামে মেয়েদের যৌনদাসীই বানাবে।

সিরিয়া এসে গেছে আফগানিস্তানে। আফগানিস্তান এসে যাচ্ছে পাকিস্তানে, পাকিস্তান এসে যাচ্ছে বাংলাদেশে। একেই হয়তো বলে প্যান ইসলামিজম। এই প্যান ইসলামিজমের ভুক্তভোগী হতে হবে উপমহাদেশের প্রত্যেককে! এই দায় কি পাকিস্তান সরকার, চীন বা রাশিয়ার সরকার নেবে না? শুনেছি এই তিন দেশের সহযোগিতা পেয়েই তালেবান এগিয়েছে। কী করে এই একবিংশ শতাব্দীতে আধুনিক দেশগুলো স্বাগত জানাতে পারে একদল বর্বর জঙ্গিকে, যারা সপ্তম শতাব্দীর অন্ধকারে দেশকে ছুড়ে দিয়ে সর্বনাশ করবে নারীর! যতই রাজনৈতিক স্বার্থ থাকুক, মানবতার ক্ষতি করে সেই স্বার্থ উদ্ধারে যারা ব্যস্ত থাকে, তাদের ক্ষমা নেই। আজ আফগান নারীদের হাজার বছর পিছিয়ে রাখার জন্য দায়ী থাকবে জঙ্গি তালেবান আর তাদের এই সময়ের বন্ধু রাষ্ট্রগুলো।

তালেবান এখন আগের মতো দেখতে নয়। তারা এখন আগের চেয়ে ভালো গাড়ি চালায়, আগের চেয়ে ঝকঝকে অস্ত্র তাদের কাঁধে, তাদের পোশাকও আগের মতো নোংরা নয়। কোনও কোনও মিডিয়া বলছে তারা নাকি আগের চেয়ে উদারও হয়েছে, তারা এখন নারীর অধিকার মেনে নেবে। মেনে নেবে, তবে অবশ্যই শরিয়া আইন অনুযায়ী। কিন্তু মুশকিল হলো শরিয়া আইন নারীর অধিকার মানে না। এর আগে যখন তারা ক্ষমতায় ছিল, তখনো তো শরিয়া আইনই জারি করেছিল, সেই শরিয়া আইন ব্যবহার করেই তো তারা মেয়েদের রাস্তাঘাটে পেটাতো, মেয়েদের স্কুল বন্ধ করে দিয়েছিল, মেয়েদের ঘরের বাইরে বেরিয়ে চাকরি করা বন্ধ করে দিয়েছিল, প্রেম করার অপরাধে মেয়েদের পাথর ছুড়ে মেরে ফেলতো।

তালেবানকে সরিয়ে যারাই ক্ষমতায় এসেছে তারা বড় বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার ছিল। আফগান জনগণ তালেবান দ্বারাও ভোগে, তালেবানবিরোধী সরকার দ্বারাও ভোগে। এমনই দুর্ভাগা জনতা!

লক্ষ্য করেছি আফগান মেয়েদের পক্ষে সারা পৃথিবীর মুসলমান সেভাবে দাঁড়াচ্ছে না, যেভাবে ফিলিস্তিনি মেয়েদের পক্ষে দাঁড়ায়। এর একটিই উপসংহার, মুসলমানকে যখন মুসলমানরা মারে, মুসলমান চুপ থাকে। মুসলমানকে যখন অমুসলিমরা মারে, তারা ক্ষেপে আগুন হয়ে ওঠে। এটি খুব খারাপ লক্ষণ। মেয়েরা যাদের দ্বারাই অত্যাচারিত হোক, রুখে উঠতে হবে, প্রতিরোধ করতে হবে।

তালেবানের আফগানিস্তানে আশঙ্কা করছি, ঠাঁই হবে হরেক রকম ইসলামী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর। তালেবানের রাজত্বকালে যেমন হয়েছিল। ওসামা বিন লাদেন এবং তার আল-কায়েদা সন্ত্রাসী দল আফগানিস্তানেই বাস করতো, আর পৃথিবী ধ্বংস করার নীলনকশা আঁকতো। বিজয়ী তালেবান এখন ঘোষণা করেছে, ইসলাম শুধু আফগানিস্তানে নয়, ইসলাম তারা সারা বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত করবে। বিশ্বকে দারুল ইসলাম বানাবে। সারা বিশ্বে ইসলাম ছাড়া আর কোনও ধর্ম থাকবে না, মুসলমান ছাড়া আর কোনও মানুষ থাকবে না। এই যদি হয় তাদের স্বপ্ন, তবে আশঙ্কা হয় অমুসলিম নাগরিকদের অবস্থা তালেবানামলে কী হবে! গতকাল একটি ভিডিওতে দেখলাম কিছু তালেবান সেনা পাকিস্তানের সীমান্ত প্রহরীদের হাসতে হাসতে বলছে, ‘অপেক্ষা করো, তোমাদের দেশ দখল করতে শিগরি আসছি।’ পাকিস্তান দখল করতে পাকিস্তানে প্রবেশের দরকারও বোধহয় নেই। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিজেই তো তালেবানদের সমর্থন করছেন, বলছেন তালেবানরা নাকি দাসত্বের শেকল ছিঁড়েছে। আফগানিস্তানে আমেরিকার সৈন্য যখন ছিল, তালেবানদের আশ্রয় দিয়েছিল পাকিস্তান। তালেবানের জন্মদাতাই তো পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এবং গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। পাকিস্তানের হাজার হাজার মসজিদ মাদরাসায় এতকাল মানুষের মগজধোলাই করা হয়েছে আফগানিস্তানে গিয়ে জিহাদ করার জন্য। তালেবান সৈন্যদের মধ্যে পাকিস্তানের জিহাদি কিন্তু কম নেই। বাংলাদেশের মৌলবাদীরা তালেবানের বিজয়ে জয়ধ্বনি দিচ্ছে। তারাও আফগানিস্তানে গিয়ে নব্বই দশকের মতো তালেবানি প্রশিক্ষণ নিয়ে এসে দেশকে আফগানিস্তান বানানোর চেষ্টা করবে।

মনে আছে সেইসব দৃশ্য, নীল বোরখায় আপাদমস্তক ঢাকা মেয়েদের যখন জনসমক্ষে চাবুক দিয়ে পেটাতো তালেবানরা, আর মানুষ গোল হয়ে দাঁড়িয়ে দেখতো আর হাততালি দিত! বোরখায় আপাদমস্তক ঢেকেও শরিয়ার চাবুক থেকে বাঁচতে পারেনি মেয়েরা, এখনো পারবে না।

নারীর পরনে যে দাসত্বের শৃঙ্খল, তা ভেঙে ফেলতে কয়েক শতাব্দী লেগেছে। কিন্তু সেই শৃঙ্খল আবার পরিয়ে দিতে কিন্তু দুদিনও লাগে না। তালেবানের রাষ্ট্রে হারিয়ে যাবে কত সহস্র প্রতিভাময়ী নারী, পাথর ছুড়ে মারা হবে কত সহস্র সাহসী নারীকে-এসব কেউ মনে রাখবে না। ধর্মের আরেক নাম পুরুষতন্ত্র। মানবতার জন্য, মানব জাতিকে বাঁচিয়ে রাখার স্বার্থে নারীবিদ্বেষী দর্শনকে বর্জন করার সময় অনেক আগেই এসেছে, এখন তার চূড়ান্ত সময়। ধর্মান্ধতা, মৌলবাদ, নারীবিদ্বেষ পুরুষকে রক্ষা করবে না। পুরুষকে টিকে থাকতে হলে নারীর সঙ্গে সমানাধিকার আর শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মাধ্যমেই টিকে থাকতে হবে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’
‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা
বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন
রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮

১৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ
পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

৩১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন
মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ
আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ
কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০
মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো
প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইলিশের প্রজনন রক্ষায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে বাছুর বিতরণ
ইলিশের প্রজনন রক্ষায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে বাছুর বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে গাছ থেকে পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধের
চট্টগ্রামে গাছ থেকে পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভটভটি উল্টে মাছ ব্যবসায়ী নিহত
গাইবান্ধায় ভটভটি উল্টে মাছ ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন মধ্যপ্রাচ্য দিয়ে বিদেশ সফর শুরু করলেন ট্রাম্প?
কেন মধ্যপ্রাচ্য দিয়ে বিদেশ সফর শুরু করলেন ট্রাম্প?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা