শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

তালেবানের হাতে নারীর সর্বনাশ

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানের হাতে নারীর সর্বনাশ

বিনা যুদ্ধে তালেবান জঙ্গিদের হাতে চলে এলো আফগানিস্তান। তিন লাখ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সেনা কেন প্রতিরোধ করল না জানি না। আমেরিকা যে দেশেই গণতন্ত্র গড়ে দিতে চায়, লক্ষ্য করেছি, সেখানে যত না গড়া হয়, তার চেয়ে বেশি হয় ধ্বংস। তালেবানের বিরুদ্ধে কুড়ি বছর সংগ্রাম করার পর, ৯ হাজার কোটি টাকা খরচ করে আফগান সেনাবাহিনীকে আধুনিক করার পর, হাতেনাতে তার ফল পেলো- তালেবানের মহাসমারোহে ক্ষমতায় আরোহণ! আমেরিকার বিদেশ-নীতি নিছক কৌতুক ছাড়া কিছু নয়। তালেবান-অধিকৃত আফগানিস্তান থেকে আফগানরা ভয়ে পালাচ্ছে কেন! বিমানবন্দরের চিত্র দেখে যে কোনও সংবেদনশীল মানুষের চোখে জল চলে আসবে। হাজার হাজার মানুষ মরিয়া হয়ে ছোটাছুটি করছে। বিমানে চড়ার জন্য কামড়াকামড়ি করছে। ভিতরে জায়গা হয়নি বলে বিমানের গায়ে চড়ে বসেছে। বিমানের ছাদ, ডানা, চাকা আঁকড়ে পড়ে রয়েছে, ভেবেছে লোকাল বাসের গায়ে চড়ে যেমন এক প্রদেশ থেকে আরেক প্রদেশে চলে যেতে পারে, তেমন বোধহয় বিমানের গায়ে চড়েও এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যেতে পারবে। প্রাণ বাঁচানোর জন্য মানুষ এমনই করে। তালেবানরা তো তাদের মতোই আফগান! তালেবান যে আইনে দেশ চালাবে, সে তো তালেবানের তৈরি কোনও নিজস্ব আইন নয়। সে আইন ধর্মীয় আইন! যে আফগানরা পালাচ্ছে, তারা তো মুসলমান, তবে ধর্মীয় আইনে তাদের এত ভয় কেন?

অপ্রিয় সত্য এই, যারা পালাচ্ছে তারা তালেবানের ভয়ে নয়, আইনের ভয়ে পালাচ্ছে। মুসলমানরাই সপ্তম শতাব্দীর আইনকে ভীষণ ভয় পায়। তারা ইসলামকে মানতে চায় নিজেদের পছন্দ মতো ব্যাখ্যা দিয়ে, নিজেদের বিশ্বাস অনুযায়ী। দুনিয়ার তাবৎ শান্তিপ্রিয় মুসলমান যে ইসলামকে মানে, সেই ইসলাম মৌলবাদী ইসলাম নয়। ইসলামের সেই মৌলবাদ আজ শুধু সন্ত্রাসী দলগুলোই মানে।

তালেবান ধর্মীয় আইন যে নারীবিরোধী, মানবাধিকারবিরোধী, বাকস্বাধীনতাবিরোধী-তার জ্বলন্ত উদাহরণ এখন আফগানিস্তান। ধর্মপ্রাণ আফগানরাও বোঝে যে, কোনও রকম পরিবর্তন ছাড়া যদি তালেবানদের ধর্মীয় আইন জারি করা হয়, তবে মেয়েদের অধিকার বলে কিছু থাকবে না। মেয়েদের লেখাপড়া করার, চাকরি-বাকরি করার, ব্যবসা-বাণিজ্য করার, স্বাধীনভাবে চলাফেরা করার, বোরখা-নিকাব না পরার, স্বনির্ভর হওয়ার, সম্পত্তির সমানাধিকার পাওয়ার, মান-মর্যাদা নিয়ে মাথা উঁচু করে চলার কোনও অধিকার থাকবে না। সামান্য স্বাধীনতা উপভোগ করতে চাইলেই ব্যভিচার করার অপবাদ দিয়ে মাটির তলায় অর্ধেক শরীর পুঁতে পাথর ছুড়ে মেয়েদের মেরে ফেলবে তালেবানরা। তালেবান ক্ষমতায় এসেই মেয়েদের অধিকারের ওপর হিংস্র থাবা বসায়। কারণ তালেবান আইনে মেয়েদের স্বাধীনতা এবং অধিকার স্বীকৃত নয়। তালেবান যদি ধর্মীয় আইনে দেশ না চালিয়ে গণতন্ত্র এবং নারী-পুরুষের সমানাধিকারের ভিত্তিতে দেশ চালাতো, তাহলে কোনও আফগানকে ভয় পেয়ে কুঁকড়ে থাকতে হয় না, দেশ ছেড়ে পালাতেও হয় না। কিছুদিন আগে তালেবানের দখল করা এক অঞ্চলের একজন আফগান লোক দুঃখ করে বলেছেন, ‘তালেবান আসার পর আমরা ভীষণই হতাশ। বাড়িতে আমরা জোরে কথা বলতে পারি না, গান শুনতে পারি না, মেয়েদের শুক্রবারের বাজারে পাঠাতে পারি না। তালেবানরা পরিবারের সদস্য সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। তালেবান সাব কমান্ডার তো বলেই দিয়েছে তোমরা ১৮ বছর বয়স হয়ে গেলে তোমাদের মেয়েকে ঘরে রাখতে পারবে না, এটা পাপ, তাদের অবশ্যই বিয়ে দিয়ে দিতে হবে।’

১৮ বছরের বেশি বয়সী মেয়েদের ঘরে রাখাটা নাকি পাপ। তালেবান সেনারা ১৫-এর বেশি এবং ৪৫-এর কম- এমন বয়সী মেয়েদের তালিকা চেয়েছে। তালেবান সেনাদের সঙ্গে এদের বিয়ে দেওয়া হবে। আইসিস সৈন্যরা মেয়েদের আহ্‌বান করেছিল আইসিসে যোগ দিতে, সেই মেয়েদের ওরা যৌনদাসী বানিয়েছিল। তালেবানরা তো বিয়ের নামে মেয়েদের যৌনদাসীই বানাবে।

সিরিয়া এসে গেছে আফগানিস্তানে। আফগানিস্তান এসে যাচ্ছে পাকিস্তানে, পাকিস্তান এসে যাচ্ছে বাংলাদেশে। একেই হয়তো বলে প্যান ইসলামিজম। এই প্যান ইসলামিজমের ভুক্তভোগী হতে হবে উপমহাদেশের প্রত্যেককে! এই দায় কি পাকিস্তান সরকার, চীন বা রাশিয়ার সরকার নেবে না? শুনেছি এই তিন দেশের সহযোগিতা পেয়েই তালেবান এগিয়েছে। কী করে এই একবিংশ শতাব্দীতে আধুনিক দেশগুলো স্বাগত জানাতে পারে একদল বর্বর জঙ্গিকে, যারা সপ্তম শতাব্দীর অন্ধকারে দেশকে ছুড়ে দিয়ে সর্বনাশ করবে নারীর! যতই রাজনৈতিক স্বার্থ থাকুক, মানবতার ক্ষতি করে সেই স্বার্থ উদ্ধারে যারা ব্যস্ত থাকে, তাদের ক্ষমা নেই। আজ আফগান নারীদের হাজার বছর পিছিয়ে রাখার জন্য দায়ী থাকবে জঙ্গি তালেবান আর তাদের এই সময়ের বন্ধু রাষ্ট্রগুলো।

তালেবান এখন আগের মতো দেখতে নয়। তারা এখন আগের চেয়ে ভালো গাড়ি চালায়, আগের চেয়ে ঝকঝকে অস্ত্র তাদের কাঁধে, তাদের পোশাকও আগের মতো নোংরা নয়। কোনও কোনও মিডিয়া বলছে তারা নাকি আগের চেয়ে উদারও হয়েছে, তারা এখন নারীর অধিকার মেনে নেবে। মেনে নেবে, তবে অবশ্যই শরিয়া আইন অনুযায়ী। কিন্তু মুশকিল হলো শরিয়া আইন নারীর অধিকার মানে না। এর আগে যখন তারা ক্ষমতায় ছিল, তখনো তো শরিয়া আইনই জারি করেছিল, সেই শরিয়া আইন ব্যবহার করেই তো তারা মেয়েদের রাস্তাঘাটে পেটাতো, মেয়েদের স্কুল বন্ধ করে দিয়েছিল, মেয়েদের ঘরের বাইরে বেরিয়ে চাকরি করা বন্ধ করে দিয়েছিল, প্রেম করার অপরাধে মেয়েদের পাথর ছুড়ে মেরে ফেলতো।

তালেবানকে সরিয়ে যারাই ক্ষমতায় এসেছে তারা বড় বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার ছিল। আফগান জনগণ তালেবান দ্বারাও ভোগে, তালেবানবিরোধী সরকার দ্বারাও ভোগে। এমনই দুর্ভাগা জনতা!

লক্ষ্য করেছি আফগান মেয়েদের পক্ষে সারা পৃথিবীর মুসলমান সেভাবে দাঁড়াচ্ছে না, যেভাবে ফিলিস্তিনি মেয়েদের পক্ষে দাঁড়ায়। এর একটিই উপসংহার, মুসলমানকে যখন মুসলমানরা মারে, মুসলমান চুপ থাকে। মুসলমানকে যখন অমুসলিমরা মারে, তারা ক্ষেপে আগুন হয়ে ওঠে। এটি খুব খারাপ লক্ষণ। মেয়েরা যাদের দ্বারাই অত্যাচারিত হোক, রুখে উঠতে হবে, প্রতিরোধ করতে হবে।

তালেবানের আফগানিস্তানে আশঙ্কা করছি, ঠাঁই হবে হরেক রকম ইসলামী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর। তালেবানের রাজত্বকালে যেমন হয়েছিল। ওসামা বিন লাদেন এবং তার আল-কায়েদা সন্ত্রাসী দল আফগানিস্তানেই বাস করতো, আর পৃথিবী ধ্বংস করার নীলনকশা আঁকতো। বিজয়ী তালেবান এখন ঘোষণা করেছে, ইসলাম শুধু আফগানিস্তানে নয়, ইসলাম তারা সারা বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত করবে। বিশ্বকে দারুল ইসলাম বানাবে। সারা বিশ্বে ইসলাম ছাড়া আর কোনও ধর্ম থাকবে না, মুসলমান ছাড়া আর কোনও মানুষ থাকবে না। এই যদি হয় তাদের স্বপ্ন, তবে আশঙ্কা হয় অমুসলিম নাগরিকদের অবস্থা তালেবানামলে কী হবে! গতকাল একটি ভিডিওতে দেখলাম কিছু তালেবান সেনা পাকিস্তানের সীমান্ত প্রহরীদের হাসতে হাসতে বলছে, ‘অপেক্ষা করো, তোমাদের দেশ দখল করতে শিগরি আসছি।’ পাকিস্তান দখল করতে পাকিস্তানে প্রবেশের দরকারও বোধহয় নেই। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিজেই তো তালেবানদের সমর্থন করছেন, বলছেন তালেবানরা নাকি দাসত্বের শেকল ছিঁড়েছে। আফগানিস্তানে আমেরিকার সৈন্য যখন ছিল, তালেবানদের আশ্রয় দিয়েছিল পাকিস্তান। তালেবানের জন্মদাতাই তো পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এবং গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। পাকিস্তানের হাজার হাজার মসজিদ মাদরাসায় এতকাল মানুষের মগজধোলাই করা হয়েছে আফগানিস্তানে গিয়ে জিহাদ করার জন্য। তালেবান সৈন্যদের মধ্যে পাকিস্তানের জিহাদি কিন্তু কম নেই। বাংলাদেশের মৌলবাদীরা তালেবানের বিজয়ে জয়ধ্বনি দিচ্ছে। তারাও আফগানিস্তানে গিয়ে নব্বই দশকের মতো তালেবানি প্রশিক্ষণ নিয়ে এসে দেশকে আফগানিস্তান বানানোর চেষ্টা করবে।

মনে আছে সেইসব দৃশ্য, নীল বোরখায় আপাদমস্তক ঢাকা মেয়েদের যখন জনসমক্ষে চাবুক দিয়ে পেটাতো তালেবানরা, আর মানুষ গোল হয়ে দাঁড়িয়ে দেখতো আর হাততালি দিত! বোরখায় আপাদমস্তক ঢেকেও শরিয়ার চাবুক থেকে বাঁচতে পারেনি মেয়েরা, এখনো পারবে না।

নারীর পরনে যে দাসত্বের শৃঙ্খল, তা ভেঙে ফেলতে কয়েক শতাব্দী লেগেছে। কিন্তু সেই শৃঙ্খল আবার পরিয়ে দিতে কিন্তু দুদিনও লাগে না। তালেবানের রাষ্ট্রে হারিয়ে যাবে কত সহস্র প্রতিভাময়ী নারী, পাথর ছুড়ে মারা হবে কত সহস্র সাহসী নারীকে-এসব কেউ মনে রাখবে না। ধর্মের আরেক নাম পুরুষতন্ত্র। মানবতার জন্য, মানব জাতিকে বাঁচিয়ে রাখার স্বার্থে নারীবিদ্বেষী দর্শনকে বর্জন করার সময় অনেক আগেই এসেছে, এখন তার চূড়ান্ত সময়। ধর্মান্ধতা, মৌলবাদ, নারীবিদ্বেষ পুরুষকে রক্ষা করবে না। পুরুষকে টিকে থাকতে হলে নারীর সঙ্গে সমানাধিকার আর শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মাধ্যমেই টিকে থাকতে হবে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন