শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ আগস্ট, ২০২১

কাবুলের মসনদে তালেবানের ভবিষ্যৎ

অ্যাডভোকেট হাসান তারিক চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কাবুলের মসনদে তালেবানের ভবিষ্যৎ

কাবুলের মসনদ এখন তালেবানের দখলে। ঘোষিত হতে যাচ্ছে তালেবান আমিরাতের হুকুমত বা শাসনব্যবস্থা। কী হবে এর ভবিষ্যৎ? মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এখন শান্তির বদলে জি সেভেন সভা ডাকছেন আফগান শরণার্থী নিয়ে! দুনিয়ার মহাশক্তিধর মার্কিন সামরিক বাহিনীর দেওয়া অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত এবং তাদের দুই যুগের প্রশিক্ষণে শিক্ষিত ৩ লাখ আফগান সেনাবাহিনী কী করে মাত্র ৬০ হাজার তালেবান যোদ্ধার কাছে হেরে গেল? এর পেছনে কোন ম্যাজিক কাজ করেছে? এ প্রশ্ন এখনো অনেকেই করছেন? কিন্তু আমরা সম্ভবত ভুলে যাচ্ছি আফগানিস্তানের নিকট অতীতের ইতিহাস। একটু স্মরণ করে দেখুন দাউদ খানের কথা। যিনি দেশটিতে বারাকজাই রাজতন্ত্র তথা নাদির শাহ পরিবারের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়েছিলেন। এই দাউদ খান সোভিয়েত সহায়তা নিয়ে দেশটিতে রাস্তাঘাট নির্মাণসহ অবকাঠামোগত বহু উন্নয়ন সাধন করেছিলেন। আফগানিস্তানে কার্যত সোভিয়েত সাহায্য তখনই শুরু। এরপর দেশটিতে নানা ঘটনাপ্রবাহ, ঘাত-প্রতিঘাতে দাউদ খানকে হত্যা এবং তার সরকারের পতন। ১৯৭৮ সালে নুর মোহাম্মদ তারাকি ও বাবরাক কারমালের নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট পিডিপিএ আফগানিস্তানের ক্ষমতায় আসে। রাজতন্ত্র ও বামপন্থি- উভয় আমলেই আফগানিস্তানে সোভিয়েত ইউনিয়নের সাহায্য অব্যাহত ছিল। তখন আফগানিস্তানে নারী শিক্ষার প্রসার, সহশিক্ষা, কলকারখানা, আধুনিক কৃষি ও পশুপালন ব্যবস্থাসহ নানা ক্ষেত্রে সোভিয়েত সাহায্যে বিরাট আধুনিকায়ন ঘটে। আমূল সংস্কারের মাধ্যমে বদলে ফেলার চেষ্টা হয় মান্ধাতা আমলের উৎপাদন পদ্ধতির। কিন্তু এত সুখ রুক্ষ পর্বতময় পাঠান জাতির কপালে সইল না। কারণ মোনাফেক বা বিশ্বাসঘাতকরা সক্রিয় ছিল বামপন্থিদের ভিতরে এবং এর আগে রাজতন্ত্রের ভিতরেও। সেই মোনাফেকির প্রসঙ্গে সবিস্তারে আসছি একটু পরে। এসব মোনাফেকের ওপর ভর করে আফগানের রুশ সমর্থিত বামপন্থি সরকারকে উৎখাতের জন্য মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্সের সরাসরি মদদে এবং অর্থায়নে ইসলাম ধর্মের লেবাস পরিয়ে জন্ম দেওয়া হয় ‘আফগান মুজাহিদ বাহিনী’। আফগান কমিউনিস্ট পিডিপিএ সরকার উৎখাতে দেশজুড়ে তাদের ভয়ানক নাশকতা এবং মানুষ হত্যা সন্ত্রাসবাদের ইতিহাসে এখনো এক বিরাট নজির। এরপর শুরু হয় আরও বিরাট পরিসরের সন্ত্রাস। মুজাহিদদের সন্ত্রাস ঠেকাতে আসা সোভিয়েত বাহিনীকে বিতাড়নের নামে মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্স এ সংঘাতকে আন্তর্জাতিক রূপ দেয়। আফগান মুজাহিদদের সামরিক প্রশিক্ষণ, টাকাপয়সার জোগান ইত্যাদিতে শামিল করা হয় সৌদি রাজতন্ত্র ও কুখ্যাত পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইকে। এ মুজাহিদদেরই আরেক সংস্করণ তালেবান বাহিনী। যারা বরাবরের মতো নিয়মিতভাবে পাকিস্তান ও সৌদি রাজতন্ত্রের মদদ পেয়ে এসেছে। আর তাদের সিন্ডিকেটের গভীরে ছিল মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্স বা মার্কিন শাসক শ্রেণি। ফলে আফগান থেকে কমিউনিস্ট শাসন হটাতে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের নিজের হাতে তৈরি জঙ্গিবাদকেই যখন নাইন ইলেভেন বা টুইন টাওয়ার হামলার জন্য দায়ী করা হয় অথবা তালেবানদের ঘনিষ্ঠ ইসলামী জঙ্গি নেতা ওসামা বিন লাদেনকে পাকড়াও করার জন্য এ মার্কিনই পাকিস্তানের মাটিতে সামরিক অভিযান চালায় পাকিস্তানের অনুমতির তোয়াক্কা না করেই। তখন ব্যাপারগুলো সাধারণ মানুষের কাছে বেশ গোলমেলে ঠেকে বা বিভ্রান্তিকর মনে হয়। অথচ আপনি যদি ঘটনাবলির গভীরে প্রবেশ করেন তাহলে সহজেই দেখতে পাবেন সব হোতার সুতা এক খুঁটিতেই বাঁধা।

এবারের তালেবানদের প্রায় বিনাযুদ্ধে কাবুল দখলের ঘটনাই যদি আমরা বিশ্লেষণ করি তাহলে আমাদের ফিরে যেতে হবে ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি কাতারের রাজধানী দোহার শেরাটন গ্র্যান্ড হোটেলে মার্কিন সরকার ও তালেবান নেতাদের মধ্যে সম্পাদিত শান্তিচুক্তির কাছে। সে চুক্তিতে স্বাক্ষরদাতা ছিলেন মার্কিন সরকারের প্রতিনিধি জালমে খলিলজাদ ও তালেবানের রাজনৈতিক বিভাগের প্রধান নেতা মোল্লা আবদুল গনি বারদার। সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন ট্রাম্প সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মি. মাইক পম্পেও। সে চুক্তিতেই বলা হয়েছিল, ১৪ মাসের মধ্যে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সেনারা আফগানিস্তান ছাড়বে। বিনিময়ে তালেবানরা আল-কায়েদা সন্ত্রাসীদের তালেবান নিয়ন্ত্রিত এলাকা ব্যবহার করতে দেবে না। এ চুক্তিতে আরও বলা হয়, যদি তালেবানরা চুক্তির শর্ত মেনে চলে তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তালেবানদের ওপর আরোপিত অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে এবং আফগান সরকারকে চাপ দেবে তালেবানদের সঙ্গে বন্দীবিনিময় চুক্তি সম্পাদন করতে। যার আওতায় ৫ হাজার তালেবান যোদ্ধার বিনিময়ে ১ হাজার আফগান সেনাকে তালেবানরা মুক্তি দেবে। উল্লেখ করার মতো বিষয় হলো, এ চুক্তি প্রক্রিয়ায় আশরাফ গনির নেতৃত্বাধীন আফগান সরকারকে কার্যত যুক্তই করা হয়নি। ফলে আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি তখনই বুঝতে পেরেছিলেন মার্কিনের পুতুল সরকার হিসেবে তার দিন ফুরিয়ে এসেছে। তার মার্কিন প্রভুরা তাকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে এবং কার্যত তালেবানদের হাতে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণভার সমর্পণ করেছে। ক্ষমতাচ্যুত আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি তখন ভালো করেই বুঝতে পেরেছিলেন ৩ লাখ আফগান সেনা তার কমান্ড শুনবে না। তারা শুনবে মার্কিন নির্দেশ। ফলে চুক্তির পরিণতি অনুযায়ীই তালেবানের কাবুল অভিযানের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিরোধ হয়নি। সে কারণে বিনা যুদ্ধেই কাবুলের মসনদ হাসিল করল তালেবানরা। চুক্তির স্বাভাবিক পরিণতি হিসেবে আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরুত্থানের হিসাব আগেই কষেছিল বিশ্বরাজনীতির কুশীলবরা। তাই দোহা চুক্তি সম্পাদনের পরপরই একে স্বাগত জানায় চীন, পাকিস্তান, ভারত, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ এবং আজকের পুঁজিবাদী রাশিয়া। এসব রাষ্ট্রের শাসকরা তালেবানদেরও এক প্রকার স্বাগত জানায় এবং একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করে। যদিও অনেক আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষক সেদিন বলেছিলেন, এর ফলে জঙ্গি তালেবানরা এক ধরনের আন্তর্জাতিক বৈধতা পেয়ে যাবে। তার পরও সে কথায় কেউ কর্ণপাত করেনি। ফলে টাকার বস্তা নিয়ে আফগান ছেড়ে হেলিকপ্টার নিয়ে পালানোর অপেক্ষায় ছিলেন একসময়ের অর্থনীতিবিদ এবং ক্ষমতাচ্যুত আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি।

এখন প্রশ্ন হলো, আফগানিস্তান নিয়ে বৈশ্বিক কুশীলবদের এ ভূরাজনীতি সফল হবে কি না? তালেবানরা তাদের আদর্শ বদলাবে কি না? সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু বলা এখনই কঠিন। কারণ পরিস্থিতি প্রতিনিয়তই বদলাচ্ছে এবং নতুন নতুন ঘটনা ঘটছে। তবে প্রথম তালেবান শাসনের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, উগ্র হানাফি মতবাদ ও দেওবন্দি ঘরানার কঠোর শরিয়াভিত্তিক শাসনব্যবস্থা থেকে সরে আসা তালেবানের জন্য খুবই কঠিন। কারণ সেখান থেকে সরে এলে মাঠপর্যায়ের তরুণ তালেবান যোদ্ধাদের ধরে রাখা তাদের জন্য প্রায় অসম্ভব হবে। আর এই মাঠপর্যায়ের ধর্মান্ধ তরুণ তালেবান যোদ্ধাদের ওপর ভর করেই আফগান মোল্লাতন্ত্রের শাসন ও আধিপত্য টিকে আছে। পাশাপাশি বিলিয়ন ডলারের মাদক ও অস্ত্র ব্যবসার নেটওয়ার্কও তাদের ধরে রাখতে হবে নিজেদের কর্তৃত্ব রক্ষার প্রয়োজনে। সুতরাং এবারের তালেবান শাসন আগের চেয়ে অনেক উদার হবে বলে তালেবান মুখপাত্র আমির খান মুত্তাকি সংবাদ সম্মেলনে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা আসলে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও পশ্চিমা বিশ্বের সহানুভূতি কুড়ানোর এক কৌশল মাত্র। আদর্শগত বিচ্যুতি যে কত আত্মঘাতী হতে পারে তার বিরাট উদাহরণ আফগানিস্তানের কমিউনিস্ট পিডিপিএর করুণ পরিণতি। এ দলের ভিতরকার খালক্ ও পারচাম গ্রুপের দ্ধন্ধের সুযোগে মার্কিন অনুপ্রবেশ ঘটে এবং পরিণামে কমিউনিস্ট পিডিপিএই নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। ফলে সেই শূন্যস্থান পূরণের জন্য কোনো উদার গণতন্ত্রী দল তৈরি হয়নি। বরং জন্ম হয় ভয়ানক জঙ্গিবাদী তালেবান গোষ্ঠীর। আমি মনে করি আফগানিস্তানে একসময় ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পিডিপিএর ভিতরকার খালক্ ও পারচাম গ্রুপের দ্ধন্ধ কার্যকর উপায়ে সমাধান করতে পারলে আজকের এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। খালক্ গ্রুপ ছিল অনেকটা প্রাচীনপন্থি এবং তাদের ভাষায় বিশুদ্ধতাবাদী আর পারচাম ছিল আধুনিক। দেখা গেল তথাকথিত এ বিশুদ্ধতাবাদী খালক্ গ্রুপের প্রধান নেতা নুর মোহাম্মদ তারাকিকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে হত্যা করে তারই গ্রুপের লোকেরা। ক্ষমতায় আসেন একই গ্রুপের হাফিজুল্লাহ আমিন। এ হাফিজুল্লাহ আমিনের শাসন এতই স্বৈরাচারী এবং অজনপ্রিয় ছিল যে তাকেও সরে যেতে হয়। এরপর ক্ষমতায় আসেন অপেক্ষাকৃত উদার এবং আধুনিক পারচাম গ্রুপের নেতা বাবরাক কারমাল। তিনি খালক্ ও পারচাম উভয় গ্রুপের নেতাদের নিয়েই সরকার গঠন করেন। কিন্তু তত দিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে। সাম্রাজ্যবাদ আফগানিস্তানে অনেকটাই গুছিয়ে নিয়েছে এবং কারমালের মিত্র সোভিয়েত ইউনিয়নের পার্টিতেও তখন বিলুপ্তির ঘণ্টা বেজে উঠেছে। তালেবানের দ্বারা আফগান কমিউনিস্ট নেতা কমরেড ড. নাজিবুল্লাহর প্রকাশ্য ফাঁসির মধ্য দিয়ে আফগান বামপন্থার করুণ অবস্থা আমাদের চোখের জলে দেখতে হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে কমরেড ড. নাজিবুল্লাহর প্রকাশ্য ফাঁসির মধ্য দিয়ে তালেবান আফগান কমিউনিস্ট আন্দোলনকে হত্যা করেনি। তারা হত্যা করেছে আধুনিক ও সমৃদ্ধ আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎকে। সে কারণে আজকের তালেবান নেতারা মুখে যা-ই বলুন না কেন আগামী দিনের আফগান হবে সারা দুনিয়ার উগ্রবাদী ও ধর্মীয় জঙ্গিদের এক অভয়ারণ্য। আর তা খুব স্বাভাবিকভাবেই হবে দক্ষিণ এশিয়া এবং গোটা বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য এক বিরাট হুমকি। সে হুমকির সঙ্গে সমঝোতা করে বাংলাদেশ কেন পৃথিবীর কোনো দেশই নিরাপদ থাকতে পারবে না।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
মৌলভীবাজার-৪ আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী ঘোষণা
মৌলভীবাজার-৪ আসনে গণঅধিকার পরিষদের প্রার্থী ঘোষণা

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে
ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটজুড়ে যে ভাইরাস ছড়াচ্ছে আতঙ্ক, শনাক্ত ৩৮২
সিলেটজুড়ে যে ভাইরাস ছড়াচ্ছে আতঙ্ক, শনাক্ত ৩৮২

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
পরিবারসহ উমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যশোরে ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক ১
যশোরে ২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘ ঢাবি শাখার নতুন কমিটি
বসুন্ধরা শুভসংঘ ঢাবি শাখার নতুন কমিটি

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা-সংস্কৃতি উৎসব
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা-সংস্কৃতি উৎসব

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় ঈদগাহে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জাতীয় ঈদগাহে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ১২ জনের দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনাসহ ১২ জনের দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ : ইসি আনোয়ারুল

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন শাটডাউনের সম্ভাবনায় বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি
মার্কিন শাটডাউনের সম্ভাবনায় বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর সেনানিবাসে বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলনে সেনাপ্রধান
যশোর সেনানিবাসে বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলনে সেনাপ্রধান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রপ জানলো শিক্ষার্থীরা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রপ জানলো শিক্ষার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একবার সেবা করার সুযোগ দিন, না পারলে আর আসবো না: এস এম জিলানী
একবার সেবা করার সুযোগ দিন, না পারলে আর আসবো না: এস এম জিলানী

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জানুয়ারির মধ্যেই শেষ হচ্ছে আবু সাঈদ হত্যার বিচার : প্রসিকিউশন
জানুয়ারির মধ্যেই শেষ হচ্ছে আবু সাঈদ হত্যার বিচার : প্রসিকিউশন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জোট গঠনের অভিযোগ শর্মার, কসম কেটে অস্বীকার ওমরের
জোট গঠনের অভিযোগ শর্মার, কসম কেটে অস্বীকার ওমরের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র অবস্থায় ইন্টার্নশিপের গুরুত্ব
ছাত্র অবস্থায় ইন্টার্নশিপের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

কেরানীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব জায়গায় চাঁদাবাজি হচ্ছে: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন
দেশের সব জায়গায় চাঁদাবাজি হচ্ছে: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণ-অভ্যুত্থানের পরেও অনেকে স্বৈরতন্ত্রের ভূত কাঁধে নিয়ে হাঁটছেন: সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের পরেও অনেকে স্বৈরতন্ত্রের ভূত কাঁধে নিয়ে হাঁটছেন: সাইফুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুত সেবার ক্ষেত্রে সবার আগে জনগণ : ভূমি উপদেষ্টা
দ্রুত সেবার ক্ষেত্রে সবার আগে জনগণ : ভূমি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা