শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ আগস্ট, ২০২১

কাবুলের মসনদে তালেবানের ভবিষ্যৎ

অ্যাডভোকেট হাসান তারিক চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কাবুলের মসনদে তালেবানের ভবিষ্যৎ

কাবুলের মসনদ এখন তালেবানের দখলে। ঘোষিত হতে যাচ্ছে তালেবান আমিরাতের হুকুমত বা শাসনব্যবস্থা। কী হবে এর ভবিষ্যৎ? মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এখন শান্তির বদলে জি সেভেন সভা ডাকছেন আফগান শরণার্থী নিয়ে! দুনিয়ার মহাশক্তিধর মার্কিন সামরিক বাহিনীর দেওয়া অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত এবং তাদের দুই যুগের প্রশিক্ষণে শিক্ষিত ৩ লাখ আফগান সেনাবাহিনী কী করে মাত্র ৬০ হাজার তালেবান যোদ্ধার কাছে হেরে গেল? এর পেছনে কোন ম্যাজিক কাজ করেছে? এ প্রশ্ন এখনো অনেকেই করছেন? কিন্তু আমরা সম্ভবত ভুলে যাচ্ছি আফগানিস্তানের নিকট অতীতের ইতিহাস। একটু স্মরণ করে দেখুন দাউদ খানের কথা। যিনি দেশটিতে বারাকজাই রাজতন্ত্র তথা নাদির শাহ পরিবারের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়েছিলেন। এই দাউদ খান সোভিয়েত সহায়তা নিয়ে দেশটিতে রাস্তাঘাট নির্মাণসহ অবকাঠামোগত বহু উন্নয়ন সাধন করেছিলেন। আফগানিস্তানে কার্যত সোভিয়েত সাহায্য তখনই শুরু। এরপর দেশটিতে নানা ঘটনাপ্রবাহ, ঘাত-প্রতিঘাতে দাউদ খানকে হত্যা এবং তার সরকারের পতন। ১৯৭৮ সালে নুর মোহাম্মদ তারাকি ও বাবরাক কারমালের নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট পিডিপিএ আফগানিস্তানের ক্ষমতায় আসে। রাজতন্ত্র ও বামপন্থি- উভয় আমলেই আফগানিস্তানে সোভিয়েত ইউনিয়নের সাহায্য অব্যাহত ছিল। তখন আফগানিস্তানে নারী শিক্ষার প্রসার, সহশিক্ষা, কলকারখানা, আধুনিক কৃষি ও পশুপালন ব্যবস্থাসহ নানা ক্ষেত্রে সোভিয়েত সাহায্যে বিরাট আধুনিকায়ন ঘটে। আমূল সংস্কারের মাধ্যমে বদলে ফেলার চেষ্টা হয় মান্ধাতা আমলের উৎপাদন পদ্ধতির। কিন্তু এত সুখ রুক্ষ পর্বতময় পাঠান জাতির কপালে সইল না। কারণ মোনাফেক বা বিশ্বাসঘাতকরা সক্রিয় ছিল বামপন্থিদের ভিতরে এবং এর আগে রাজতন্ত্রের ভিতরেও। সেই মোনাফেকির প্রসঙ্গে সবিস্তারে আসছি একটু পরে। এসব মোনাফেকের ওপর ভর করে আফগানের রুশ সমর্থিত বামপন্থি সরকারকে উৎখাতের জন্য মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্সের সরাসরি মদদে এবং অর্থায়নে ইসলাম ধর্মের লেবাস পরিয়ে জন্ম দেওয়া হয় ‘আফগান মুজাহিদ বাহিনী’। আফগান কমিউনিস্ট পিডিপিএ সরকার উৎখাতে দেশজুড়ে তাদের ভয়ানক নাশকতা এবং মানুষ হত্যা সন্ত্রাসবাদের ইতিহাসে এখনো এক বিরাট নজির। এরপর শুরু হয় আরও বিরাট পরিসরের সন্ত্রাস। মুজাহিদদের সন্ত্রাস ঠেকাতে আসা সোভিয়েত বাহিনীকে বিতাড়নের নামে মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্স এ সংঘাতকে আন্তর্জাতিক রূপ দেয়। আফগান মুজাহিদদের সামরিক প্রশিক্ষণ, টাকাপয়সার জোগান ইত্যাদিতে শামিল করা হয় সৌদি রাজতন্ত্র ও কুখ্যাত পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইকে। এ মুজাহিদদেরই আরেক সংস্করণ তালেবান বাহিনী। যারা বরাবরের মতো নিয়মিতভাবে পাকিস্তান ও সৌদি রাজতন্ত্রের মদদ পেয়ে এসেছে। আর তাদের সিন্ডিকেটের গভীরে ছিল মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্স বা মার্কিন শাসক শ্রেণি। ফলে আফগান থেকে কমিউনিস্ট শাসন হটাতে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের নিজের হাতে তৈরি জঙ্গিবাদকেই যখন নাইন ইলেভেন বা টুইন টাওয়ার হামলার জন্য দায়ী করা হয় অথবা তালেবানদের ঘনিষ্ঠ ইসলামী জঙ্গি নেতা ওসামা বিন লাদেনকে পাকড়াও করার জন্য এ মার্কিনই পাকিস্তানের মাটিতে সামরিক অভিযান চালায় পাকিস্তানের অনুমতির তোয়াক্কা না করেই। তখন ব্যাপারগুলো সাধারণ মানুষের কাছে বেশ গোলমেলে ঠেকে বা বিভ্রান্তিকর মনে হয়। অথচ আপনি যদি ঘটনাবলির গভীরে প্রবেশ করেন তাহলে সহজেই দেখতে পাবেন সব হোতার সুতা এক খুঁটিতেই বাঁধা।

এবারের তালেবানদের প্রায় বিনাযুদ্ধে কাবুল দখলের ঘটনাই যদি আমরা বিশ্লেষণ করি তাহলে আমাদের ফিরে যেতে হবে ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি কাতারের রাজধানী দোহার শেরাটন গ্র্যান্ড হোটেলে মার্কিন সরকার ও তালেবান নেতাদের মধ্যে সম্পাদিত শান্তিচুক্তির কাছে। সে চুক্তিতে স্বাক্ষরদাতা ছিলেন মার্কিন সরকারের প্রতিনিধি জালমে খলিলজাদ ও তালেবানের রাজনৈতিক বিভাগের প্রধান নেতা মোল্লা আবদুল গনি বারদার। সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন ট্রাম্প সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মি. মাইক পম্পেও। সে চুক্তিতেই বলা হয়েছিল, ১৪ মাসের মধ্যে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সেনারা আফগানিস্তান ছাড়বে। বিনিময়ে তালেবানরা আল-কায়েদা সন্ত্রাসীদের তালেবান নিয়ন্ত্রিত এলাকা ব্যবহার করতে দেবে না। এ চুক্তিতে আরও বলা হয়, যদি তালেবানরা চুক্তির শর্ত মেনে চলে তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তালেবানদের ওপর আরোপিত অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে এবং আফগান সরকারকে চাপ দেবে তালেবানদের সঙ্গে বন্দীবিনিময় চুক্তি সম্পাদন করতে। যার আওতায় ৫ হাজার তালেবান যোদ্ধার বিনিময়ে ১ হাজার আফগান সেনাকে তালেবানরা মুক্তি দেবে। উল্লেখ করার মতো বিষয় হলো, এ চুক্তি প্রক্রিয়ায় আশরাফ গনির নেতৃত্বাধীন আফগান সরকারকে কার্যত যুক্তই করা হয়নি। ফলে আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি তখনই বুঝতে পেরেছিলেন মার্কিনের পুতুল সরকার হিসেবে তার দিন ফুরিয়ে এসেছে। তার মার্কিন প্রভুরা তাকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে এবং কার্যত তালেবানদের হাতে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণভার সমর্পণ করেছে। ক্ষমতাচ্যুত আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি তখন ভালো করেই বুঝতে পেরেছিলেন ৩ লাখ আফগান সেনা তার কমান্ড শুনবে না। তারা শুনবে মার্কিন নির্দেশ। ফলে চুক্তির পরিণতি অনুযায়ীই তালেবানের কাবুল অভিযানের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিরোধ হয়নি। সে কারণে বিনা যুদ্ধেই কাবুলের মসনদ হাসিল করল তালেবানরা। চুক্তির স্বাভাবিক পরিণতি হিসেবে আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরুত্থানের হিসাব আগেই কষেছিল বিশ্বরাজনীতির কুশীলবরা। তাই দোহা চুক্তি সম্পাদনের পরপরই একে স্বাগত জানায় চীন, পাকিস্তান, ভারত, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ এবং আজকের পুঁজিবাদী রাশিয়া। এসব রাষ্ট্রের শাসকরা তালেবানদেরও এক প্রকার স্বাগত জানায় এবং একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করে। যদিও অনেক আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষক সেদিন বলেছিলেন, এর ফলে জঙ্গি তালেবানরা এক ধরনের আন্তর্জাতিক বৈধতা পেয়ে যাবে। তার পরও সে কথায় কেউ কর্ণপাত করেনি। ফলে টাকার বস্তা নিয়ে আফগান ছেড়ে হেলিকপ্টার নিয়ে পালানোর অপেক্ষায় ছিলেন একসময়ের অর্থনীতিবিদ এবং ক্ষমতাচ্যুত আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি।

এখন প্রশ্ন হলো, আফগানিস্তান নিয়ে বৈশ্বিক কুশীলবদের এ ভূরাজনীতি সফল হবে কি না? তালেবানরা তাদের আদর্শ বদলাবে কি না? সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু বলা এখনই কঠিন। কারণ পরিস্থিতি প্রতিনিয়তই বদলাচ্ছে এবং নতুন নতুন ঘটনা ঘটছে। তবে প্রথম তালেবান শাসনের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, উগ্র হানাফি মতবাদ ও দেওবন্দি ঘরানার কঠোর শরিয়াভিত্তিক শাসনব্যবস্থা থেকে সরে আসা তালেবানের জন্য খুবই কঠিন। কারণ সেখান থেকে সরে এলে মাঠপর্যায়ের তরুণ তালেবান যোদ্ধাদের ধরে রাখা তাদের জন্য প্রায় অসম্ভব হবে। আর এই মাঠপর্যায়ের ধর্মান্ধ তরুণ তালেবান যোদ্ধাদের ওপর ভর করেই আফগান মোল্লাতন্ত্রের শাসন ও আধিপত্য টিকে আছে। পাশাপাশি বিলিয়ন ডলারের মাদক ও অস্ত্র ব্যবসার নেটওয়ার্কও তাদের ধরে রাখতে হবে নিজেদের কর্তৃত্ব রক্ষার প্রয়োজনে। সুতরাং এবারের তালেবান শাসন আগের চেয়ে অনেক উদার হবে বলে তালেবান মুখপাত্র আমির খান মুত্তাকি সংবাদ সম্মেলনে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা আসলে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও পশ্চিমা বিশ্বের সহানুভূতি কুড়ানোর এক কৌশল মাত্র। আদর্শগত বিচ্যুতি যে কত আত্মঘাতী হতে পারে তার বিরাট উদাহরণ আফগানিস্তানের কমিউনিস্ট পিডিপিএর করুণ পরিণতি। এ দলের ভিতরকার খালক্ ও পারচাম গ্রুপের দ্ধন্ধের সুযোগে মার্কিন অনুপ্রবেশ ঘটে এবং পরিণামে কমিউনিস্ট পিডিপিএই নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। ফলে সেই শূন্যস্থান পূরণের জন্য কোনো উদার গণতন্ত্রী দল তৈরি হয়নি। বরং জন্ম হয় ভয়ানক জঙ্গিবাদী তালেবান গোষ্ঠীর। আমি মনে করি আফগানিস্তানে একসময় ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পিডিপিএর ভিতরকার খালক্ ও পারচাম গ্রুপের দ্ধন্ধ কার্যকর উপায়ে সমাধান করতে পারলে আজকের এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। খালক্ গ্রুপ ছিল অনেকটা প্রাচীনপন্থি এবং তাদের ভাষায় বিশুদ্ধতাবাদী আর পারচাম ছিল আধুনিক। দেখা গেল তথাকথিত এ বিশুদ্ধতাবাদী খালক্ গ্রুপের প্রধান নেতা নুর মোহাম্মদ তারাকিকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে হত্যা করে তারই গ্রুপের লোকেরা। ক্ষমতায় আসেন একই গ্রুপের হাফিজুল্লাহ আমিন। এ হাফিজুল্লাহ আমিনের শাসন এতই স্বৈরাচারী এবং অজনপ্রিয় ছিল যে তাকেও সরে যেতে হয়। এরপর ক্ষমতায় আসেন অপেক্ষাকৃত উদার এবং আধুনিক পারচাম গ্রুপের নেতা বাবরাক কারমাল। তিনি খালক্ ও পারচাম উভয় গ্রুপের নেতাদের নিয়েই সরকার গঠন করেন। কিন্তু তত দিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে। সাম্রাজ্যবাদ আফগানিস্তানে অনেকটাই গুছিয়ে নিয়েছে এবং কারমালের মিত্র সোভিয়েত ইউনিয়নের পার্টিতেও তখন বিলুপ্তির ঘণ্টা বেজে উঠেছে। তালেবানের দ্বারা আফগান কমিউনিস্ট নেতা কমরেড ড. নাজিবুল্লাহর প্রকাশ্য ফাঁসির মধ্য দিয়ে আফগান বামপন্থার করুণ অবস্থা আমাদের চোখের জলে দেখতে হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে কমরেড ড. নাজিবুল্লাহর প্রকাশ্য ফাঁসির মধ্য দিয়ে তালেবান আফগান কমিউনিস্ট আন্দোলনকে হত্যা করেনি। তারা হত্যা করেছে আধুনিক ও সমৃদ্ধ আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎকে। সে কারণে আজকের তালেবান নেতারা মুখে যা-ই বলুন না কেন আগামী দিনের আফগান হবে সারা দুনিয়ার উগ্রবাদী ও ধর্মীয় জঙ্গিদের এক অভয়ারণ্য। আর তা খুব স্বাভাবিকভাবেই হবে দক্ষিণ এশিয়া এবং গোটা বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য এক বিরাট হুমকি। সে হুমকির সঙ্গে সমঝোতা করে বাংলাদেশ কেন পৃথিবীর কোনো দেশই নিরাপদ থাকতে পারবে না।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা