শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ আগস্ট, ২০২১

কাবুলের মসনদে তালেবানের ভবিষ্যৎ

অ্যাডভোকেট হাসান তারিক চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কাবুলের মসনদে তালেবানের ভবিষ্যৎ

কাবুলের মসনদ এখন তালেবানের দখলে। ঘোষিত হতে যাচ্ছে তালেবান আমিরাতের হুকুমত বা শাসনব্যবস্থা। কী হবে এর ভবিষ্যৎ? মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এখন শান্তির বদলে জি সেভেন সভা ডাকছেন আফগান শরণার্থী নিয়ে! দুনিয়ার মহাশক্তিধর মার্কিন সামরিক বাহিনীর দেওয়া অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত এবং তাদের দুই যুগের প্রশিক্ষণে শিক্ষিত ৩ লাখ আফগান সেনাবাহিনী কী করে মাত্র ৬০ হাজার তালেবান যোদ্ধার কাছে হেরে গেল? এর পেছনে কোন ম্যাজিক কাজ করেছে? এ প্রশ্ন এখনো অনেকেই করছেন? কিন্তু আমরা সম্ভবত ভুলে যাচ্ছি আফগানিস্তানের নিকট অতীতের ইতিহাস। একটু স্মরণ করে দেখুন দাউদ খানের কথা। যিনি দেশটিতে বারাকজাই রাজতন্ত্র তথা নাদির শাহ পরিবারের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়েছিলেন। এই দাউদ খান সোভিয়েত সহায়তা নিয়ে দেশটিতে রাস্তাঘাট নির্মাণসহ অবকাঠামোগত বহু উন্নয়ন সাধন করেছিলেন। আফগানিস্তানে কার্যত সোভিয়েত সাহায্য তখনই শুরু। এরপর দেশটিতে নানা ঘটনাপ্রবাহ, ঘাত-প্রতিঘাতে দাউদ খানকে হত্যা এবং তার সরকারের পতন। ১৯৭৮ সালে নুর মোহাম্মদ তারাকি ও বাবরাক কারমালের নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট পিডিপিএ আফগানিস্তানের ক্ষমতায় আসে। রাজতন্ত্র ও বামপন্থি- উভয় আমলেই আফগানিস্তানে সোভিয়েত ইউনিয়নের সাহায্য অব্যাহত ছিল। তখন আফগানিস্তানে নারী শিক্ষার প্রসার, সহশিক্ষা, কলকারখানা, আধুনিক কৃষি ও পশুপালন ব্যবস্থাসহ নানা ক্ষেত্রে সোভিয়েত সাহায্যে বিরাট আধুনিকায়ন ঘটে। আমূল সংস্কারের মাধ্যমে বদলে ফেলার চেষ্টা হয় মান্ধাতা আমলের উৎপাদন পদ্ধতির। কিন্তু এত সুখ রুক্ষ পর্বতময় পাঠান জাতির কপালে সইল না। কারণ মোনাফেক বা বিশ্বাসঘাতকরা সক্রিয় ছিল বামপন্থিদের ভিতরে এবং এর আগে রাজতন্ত্রের ভিতরেও। সেই মোনাফেকির প্রসঙ্গে সবিস্তারে আসছি একটু পরে। এসব মোনাফেকের ওপর ভর করে আফগানের রুশ সমর্থিত বামপন্থি সরকারকে উৎখাতের জন্য মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্সের সরাসরি মদদে এবং অর্থায়নে ইসলাম ধর্মের লেবাস পরিয়ে জন্ম দেওয়া হয় ‘আফগান মুজাহিদ বাহিনী’। আফগান কমিউনিস্ট পিডিপিএ সরকার উৎখাতে দেশজুড়ে তাদের ভয়ানক নাশকতা এবং মানুষ হত্যা সন্ত্রাসবাদের ইতিহাসে এখনো এক বিরাট নজির। এরপর শুরু হয় আরও বিরাট পরিসরের সন্ত্রাস। মুজাহিদদের সন্ত্রাস ঠেকাতে আসা সোভিয়েত বাহিনীকে বিতাড়নের নামে মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্স এ সংঘাতকে আন্তর্জাতিক রূপ দেয়। আফগান মুজাহিদদের সামরিক প্রশিক্ষণ, টাকাপয়সার জোগান ইত্যাদিতে শামিল করা হয় সৌদি রাজতন্ত্র ও কুখ্যাত পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইকে। এ মুজাহিদদেরই আরেক সংস্করণ তালেবান বাহিনী। যারা বরাবরের মতো নিয়মিতভাবে পাকিস্তান ও সৌদি রাজতন্ত্রের মদদ পেয়ে এসেছে। আর তাদের সিন্ডিকেটের গভীরে ছিল মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্স বা মার্কিন শাসক শ্রেণি। ফলে আফগান থেকে কমিউনিস্ট শাসন হটাতে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের নিজের হাতে তৈরি জঙ্গিবাদকেই যখন নাইন ইলেভেন বা টুইন টাওয়ার হামলার জন্য দায়ী করা হয় অথবা তালেবানদের ঘনিষ্ঠ ইসলামী জঙ্গি নেতা ওসামা বিন লাদেনকে পাকড়াও করার জন্য এ মার্কিনই পাকিস্তানের মাটিতে সামরিক অভিযান চালায় পাকিস্তানের অনুমতির তোয়াক্কা না করেই। তখন ব্যাপারগুলো সাধারণ মানুষের কাছে বেশ গোলমেলে ঠেকে বা বিভ্রান্তিকর মনে হয়। অথচ আপনি যদি ঘটনাবলির গভীরে প্রবেশ করেন তাহলে সহজেই দেখতে পাবেন সব হোতার সুতা এক খুঁটিতেই বাঁধা।

এবারের তালেবানদের প্রায় বিনাযুদ্ধে কাবুল দখলের ঘটনাই যদি আমরা বিশ্লেষণ করি তাহলে আমাদের ফিরে যেতে হবে ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি কাতারের রাজধানী দোহার শেরাটন গ্র্যান্ড হোটেলে মার্কিন সরকার ও তালেবান নেতাদের মধ্যে সম্পাদিত শান্তিচুক্তির কাছে। সে চুক্তিতে স্বাক্ষরদাতা ছিলেন মার্কিন সরকারের প্রতিনিধি জালমে খলিলজাদ ও তালেবানের রাজনৈতিক বিভাগের প্রধান নেতা মোল্লা আবদুল গনি বারদার। সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন ট্রাম্প সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মি. মাইক পম্পেও। সে চুক্তিতেই বলা হয়েছিল, ১৪ মাসের মধ্যে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সেনারা আফগানিস্তান ছাড়বে। বিনিময়ে তালেবানরা আল-কায়েদা সন্ত্রাসীদের তালেবান নিয়ন্ত্রিত এলাকা ব্যবহার করতে দেবে না। এ চুক্তিতে আরও বলা হয়, যদি তালেবানরা চুক্তির শর্ত মেনে চলে তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তালেবানদের ওপর আরোপিত অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে এবং আফগান সরকারকে চাপ দেবে তালেবানদের সঙ্গে বন্দীবিনিময় চুক্তি সম্পাদন করতে। যার আওতায় ৫ হাজার তালেবান যোদ্ধার বিনিময়ে ১ হাজার আফগান সেনাকে তালেবানরা মুক্তি দেবে। উল্লেখ করার মতো বিষয় হলো, এ চুক্তি প্রক্রিয়ায় আশরাফ গনির নেতৃত্বাধীন আফগান সরকারকে কার্যত যুক্তই করা হয়নি। ফলে আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি তখনই বুঝতে পেরেছিলেন মার্কিনের পুতুল সরকার হিসেবে তার দিন ফুরিয়ে এসেছে। তার মার্কিন প্রভুরা তাকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে এবং কার্যত তালেবানদের হাতে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণভার সমর্পণ করেছে। ক্ষমতাচ্যুত আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি তখন ভালো করেই বুঝতে পেরেছিলেন ৩ লাখ আফগান সেনা তার কমান্ড শুনবে না। তারা শুনবে মার্কিন নির্দেশ। ফলে চুক্তির পরিণতি অনুযায়ীই তালেবানের কাবুল অভিযানের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিরোধ হয়নি। সে কারণে বিনা যুদ্ধেই কাবুলের মসনদ হাসিল করল তালেবানরা। চুক্তির স্বাভাবিক পরিণতি হিসেবে আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরুত্থানের হিসাব আগেই কষেছিল বিশ্বরাজনীতির কুশীলবরা। তাই দোহা চুক্তি সম্পাদনের পরপরই একে স্বাগত জানায় চীন, পাকিস্তান, ভারত, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ এবং আজকের পুঁজিবাদী রাশিয়া। এসব রাষ্ট্রের শাসকরা তালেবানদেরও এক প্রকার স্বাগত জানায় এবং একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করে। যদিও অনেক আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষক সেদিন বলেছিলেন, এর ফলে জঙ্গি তালেবানরা এক ধরনের আন্তর্জাতিক বৈধতা পেয়ে যাবে। তার পরও সে কথায় কেউ কর্ণপাত করেনি। ফলে টাকার বস্তা নিয়ে আফগান ছেড়ে হেলিকপ্টার নিয়ে পালানোর অপেক্ষায় ছিলেন একসময়ের অর্থনীতিবিদ এবং ক্ষমতাচ্যুত আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি।

এখন প্রশ্ন হলো, আফগানিস্তান নিয়ে বৈশ্বিক কুশীলবদের এ ভূরাজনীতি সফল হবে কি না? তালেবানরা তাদের আদর্শ বদলাবে কি না? সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু বলা এখনই কঠিন। কারণ পরিস্থিতি প্রতিনিয়তই বদলাচ্ছে এবং নতুন নতুন ঘটনা ঘটছে। তবে প্রথম তালেবান শাসনের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, উগ্র হানাফি মতবাদ ও দেওবন্দি ঘরানার কঠোর শরিয়াভিত্তিক শাসনব্যবস্থা থেকে সরে আসা তালেবানের জন্য খুবই কঠিন। কারণ সেখান থেকে সরে এলে মাঠপর্যায়ের তরুণ তালেবান যোদ্ধাদের ধরে রাখা তাদের জন্য প্রায় অসম্ভব হবে। আর এই মাঠপর্যায়ের ধর্মান্ধ তরুণ তালেবান যোদ্ধাদের ওপর ভর করেই আফগান মোল্লাতন্ত্রের শাসন ও আধিপত্য টিকে আছে। পাশাপাশি বিলিয়ন ডলারের মাদক ও অস্ত্র ব্যবসার নেটওয়ার্কও তাদের ধরে রাখতে হবে নিজেদের কর্তৃত্ব রক্ষার প্রয়োজনে। সুতরাং এবারের তালেবান শাসন আগের চেয়ে অনেক উদার হবে বলে তালেবান মুখপাত্র আমির খান মুত্তাকি সংবাদ সম্মেলনে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা আসলে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও পশ্চিমা বিশ্বের সহানুভূতি কুড়ানোর এক কৌশল মাত্র। আদর্শগত বিচ্যুতি যে কত আত্মঘাতী হতে পারে তার বিরাট উদাহরণ আফগানিস্তানের কমিউনিস্ট পিডিপিএর করুণ পরিণতি। এ দলের ভিতরকার খালক্ ও পারচাম গ্রুপের দ্ধন্ধের সুযোগে মার্কিন অনুপ্রবেশ ঘটে এবং পরিণামে কমিউনিস্ট পিডিপিএই নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। ফলে সেই শূন্যস্থান পূরণের জন্য কোনো উদার গণতন্ত্রী দল তৈরি হয়নি। বরং জন্ম হয় ভয়ানক জঙ্গিবাদী তালেবান গোষ্ঠীর। আমি মনে করি আফগানিস্তানে একসময় ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পিডিপিএর ভিতরকার খালক্ ও পারচাম গ্রুপের দ্ধন্ধ কার্যকর উপায়ে সমাধান করতে পারলে আজকের এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। খালক্ গ্রুপ ছিল অনেকটা প্রাচীনপন্থি এবং তাদের ভাষায় বিশুদ্ধতাবাদী আর পারচাম ছিল আধুনিক। দেখা গেল তথাকথিত এ বিশুদ্ধতাবাদী খালক্ গ্রুপের প্রধান নেতা নুর মোহাম্মদ তারাকিকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে হত্যা করে তারই গ্রুপের লোকেরা। ক্ষমতায় আসেন একই গ্রুপের হাফিজুল্লাহ আমিন। এ হাফিজুল্লাহ আমিনের শাসন এতই স্বৈরাচারী এবং অজনপ্রিয় ছিল যে তাকেও সরে যেতে হয়। এরপর ক্ষমতায় আসেন অপেক্ষাকৃত উদার এবং আধুনিক পারচাম গ্রুপের নেতা বাবরাক কারমাল। তিনি খালক্ ও পারচাম উভয় গ্রুপের নেতাদের নিয়েই সরকার গঠন করেন। কিন্তু তত দিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে। সাম্রাজ্যবাদ আফগানিস্তানে অনেকটাই গুছিয়ে নিয়েছে এবং কারমালের মিত্র সোভিয়েত ইউনিয়নের পার্টিতেও তখন বিলুপ্তির ঘণ্টা বেজে উঠেছে। তালেবানের দ্বারা আফগান কমিউনিস্ট নেতা কমরেড ড. নাজিবুল্লাহর প্রকাশ্য ফাঁসির মধ্য দিয়ে আফগান বামপন্থার করুণ অবস্থা আমাদের চোখের জলে দেখতে হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে কমরেড ড. নাজিবুল্লাহর প্রকাশ্য ফাঁসির মধ্য দিয়ে তালেবান আফগান কমিউনিস্ট আন্দোলনকে হত্যা করেনি। তারা হত্যা করেছে আধুনিক ও সমৃদ্ধ আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎকে। সে কারণে আজকের তালেবান নেতারা মুখে যা-ই বলুন না কেন আগামী দিনের আফগান হবে সারা দুনিয়ার উগ্রবাদী ও ধর্মীয় জঙ্গিদের এক অভয়ারণ্য। আর তা খুব স্বাভাবিকভাবেই হবে দক্ষিণ এশিয়া এবং গোটা বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য এক বিরাট হুমকি। সে হুমকির সঙ্গে সমঝোতা করে বাংলাদেশ কেন পৃথিবীর কোনো দেশই নিরাপদ থাকতে পারবে না।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা
সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত
টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ
বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি
লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন
কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু
টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা
শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন
গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ জানলো শিক্ষার্থীরা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ জানলো শিক্ষার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ অনুষ্ঠিত
ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে চুরির মিথ্যা অপবাদে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে চুরির মিথ্যা অপবাদে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন
যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে যান চলাচল স্বাভাবিক
কক্সবাজারে যান চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
বগুড়ায় যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেঁয়াজের বাজারে আগুন! চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক সপ্তাহে দাম বাড়ল ৩০ টাকা
পেঁয়াজের বাজারে আগুন! চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক সপ্তাহে দাম বাড়ল ৩০ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি
নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক
দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে