শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ আগস্ট, ২০২১

কাবুলের মসনদে তালেবানের ভবিষ্যৎ

অ্যাডভোকেট হাসান তারিক চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কাবুলের মসনদে তালেবানের ভবিষ্যৎ

কাবুলের মসনদ এখন তালেবানের দখলে। ঘোষিত হতে যাচ্ছে তালেবান আমিরাতের হুকুমত বা শাসনব্যবস্থা। কী হবে এর ভবিষ্যৎ? মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এখন শান্তির বদলে জি সেভেন সভা ডাকছেন আফগান শরণার্থী নিয়ে! দুনিয়ার মহাশক্তিধর মার্কিন সামরিক বাহিনীর দেওয়া অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত এবং তাদের দুই যুগের প্রশিক্ষণে শিক্ষিত ৩ লাখ আফগান সেনাবাহিনী কী করে মাত্র ৬০ হাজার তালেবান যোদ্ধার কাছে হেরে গেল? এর পেছনে কোন ম্যাজিক কাজ করেছে? এ প্রশ্ন এখনো অনেকেই করছেন? কিন্তু আমরা সম্ভবত ভুলে যাচ্ছি আফগানিস্তানের নিকট অতীতের ইতিহাস। একটু স্মরণ করে দেখুন দাউদ খানের কথা। যিনি দেশটিতে বারাকজাই রাজতন্ত্র তথা নাদির শাহ পরিবারের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়েছিলেন। এই দাউদ খান সোভিয়েত সহায়তা নিয়ে দেশটিতে রাস্তাঘাট নির্মাণসহ অবকাঠামোগত বহু উন্নয়ন সাধন করেছিলেন। আফগানিস্তানে কার্যত সোভিয়েত সাহায্য তখনই শুরু। এরপর দেশটিতে নানা ঘটনাপ্রবাহ, ঘাত-প্রতিঘাতে দাউদ খানকে হত্যা এবং তার সরকারের পতন। ১৯৭৮ সালে নুর মোহাম্মদ তারাকি ও বাবরাক কারমালের নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট পিডিপিএ আফগানিস্তানের ক্ষমতায় আসে। রাজতন্ত্র ও বামপন্থি- উভয় আমলেই আফগানিস্তানে সোভিয়েত ইউনিয়নের সাহায্য অব্যাহত ছিল। তখন আফগানিস্তানে নারী শিক্ষার প্রসার, সহশিক্ষা, কলকারখানা, আধুনিক কৃষি ও পশুপালন ব্যবস্থাসহ নানা ক্ষেত্রে সোভিয়েত সাহায্যে বিরাট আধুনিকায়ন ঘটে। আমূল সংস্কারের মাধ্যমে বদলে ফেলার চেষ্টা হয় মান্ধাতা আমলের উৎপাদন পদ্ধতির। কিন্তু এত সুখ রুক্ষ পর্বতময় পাঠান জাতির কপালে সইল না। কারণ মোনাফেক বা বিশ্বাসঘাতকরা সক্রিয় ছিল বামপন্থিদের ভিতরে এবং এর আগে রাজতন্ত্রের ভিতরেও। সেই মোনাফেকির প্রসঙ্গে সবিস্তারে আসছি একটু পরে। এসব মোনাফেকের ওপর ভর করে আফগানের রুশ সমর্থিত বামপন্থি সরকারকে উৎখাতের জন্য মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্সের সরাসরি মদদে এবং অর্থায়নে ইসলাম ধর্মের লেবাস পরিয়ে জন্ম দেওয়া হয় ‘আফগান মুজাহিদ বাহিনী’। আফগান কমিউনিস্ট পিডিপিএ সরকার উৎখাতে দেশজুড়ে তাদের ভয়ানক নাশকতা এবং মানুষ হত্যা সন্ত্রাসবাদের ইতিহাসে এখনো এক বিরাট নজির। এরপর শুরু হয় আরও বিরাট পরিসরের সন্ত্রাস। মুজাহিদদের সন্ত্রাস ঠেকাতে আসা সোভিয়েত বাহিনীকে বিতাড়নের নামে মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্স এ সংঘাতকে আন্তর্জাতিক রূপ দেয়। আফগান মুজাহিদদের সামরিক প্রশিক্ষণ, টাকাপয়সার জোগান ইত্যাদিতে শামিল করা হয় সৌদি রাজতন্ত্র ও কুখ্যাত পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইকে। এ মুজাহিদদেরই আরেক সংস্করণ তালেবান বাহিনী। যারা বরাবরের মতো নিয়মিতভাবে পাকিস্তান ও সৌদি রাজতন্ত্রের মদদ পেয়ে এসেছে। আর তাদের সিন্ডিকেটের গভীরে ছিল মার্কিন সামরিক কমপ্লেক্স বা মার্কিন শাসক শ্রেণি। ফলে আফগান থেকে কমিউনিস্ট শাসন হটাতে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের নিজের হাতে তৈরি জঙ্গিবাদকেই যখন নাইন ইলেভেন বা টুইন টাওয়ার হামলার জন্য দায়ী করা হয় অথবা তালেবানদের ঘনিষ্ঠ ইসলামী জঙ্গি নেতা ওসামা বিন লাদেনকে পাকড়াও করার জন্য এ মার্কিনই পাকিস্তানের মাটিতে সামরিক অভিযান চালায় পাকিস্তানের অনুমতির তোয়াক্কা না করেই। তখন ব্যাপারগুলো সাধারণ মানুষের কাছে বেশ গোলমেলে ঠেকে বা বিভ্রান্তিকর মনে হয়। অথচ আপনি যদি ঘটনাবলির গভীরে প্রবেশ করেন তাহলে সহজেই দেখতে পাবেন সব হোতার সুতা এক খুঁটিতেই বাঁধা।

এবারের তালেবানদের প্রায় বিনাযুদ্ধে কাবুল দখলের ঘটনাই যদি আমরা বিশ্লেষণ করি তাহলে আমাদের ফিরে যেতে হবে ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি কাতারের রাজধানী দোহার শেরাটন গ্র্যান্ড হোটেলে মার্কিন সরকার ও তালেবান নেতাদের মধ্যে সম্পাদিত শান্তিচুক্তির কাছে। সে চুক্তিতে স্বাক্ষরদাতা ছিলেন মার্কিন সরকারের প্রতিনিধি জালমে খলিলজাদ ও তালেবানের রাজনৈতিক বিভাগের প্রধান নেতা মোল্লা আবদুল গনি বারদার। সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন ট্রাম্প সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মি. মাইক পম্পেও। সে চুক্তিতেই বলা হয়েছিল, ১৪ মাসের মধ্যে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সেনারা আফগানিস্তান ছাড়বে। বিনিময়ে তালেবানরা আল-কায়েদা সন্ত্রাসীদের তালেবান নিয়ন্ত্রিত এলাকা ব্যবহার করতে দেবে না। এ চুক্তিতে আরও বলা হয়, যদি তালেবানরা চুক্তির শর্ত মেনে চলে তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তালেবানদের ওপর আরোপিত অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে এবং আফগান সরকারকে চাপ দেবে তালেবানদের সঙ্গে বন্দীবিনিময় চুক্তি সম্পাদন করতে। যার আওতায় ৫ হাজার তালেবান যোদ্ধার বিনিময়ে ১ হাজার আফগান সেনাকে তালেবানরা মুক্তি দেবে। উল্লেখ করার মতো বিষয় হলো, এ চুক্তি প্রক্রিয়ায় আশরাফ গনির নেতৃত্বাধীন আফগান সরকারকে কার্যত যুক্তই করা হয়নি। ফলে আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি তখনই বুঝতে পেরেছিলেন মার্কিনের পুতুল সরকার হিসেবে তার দিন ফুরিয়ে এসেছে। তার মার্কিন প্রভুরা তাকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে এবং কার্যত তালেবানদের হাতে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণভার সমর্পণ করেছে। ক্ষমতাচ্যুত আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি তখন ভালো করেই বুঝতে পেরেছিলেন ৩ লাখ আফগান সেনা তার কমান্ড শুনবে না। তারা শুনবে মার্কিন নির্দেশ। ফলে চুক্তির পরিণতি অনুযায়ীই তালেবানের কাবুল অভিযানের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিরোধ হয়নি। সে কারণে বিনা যুদ্ধেই কাবুলের মসনদ হাসিল করল তালেবানরা। চুক্তির স্বাভাবিক পরিণতি হিসেবে আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরুত্থানের হিসাব আগেই কষেছিল বিশ্বরাজনীতির কুশীলবরা। তাই দোহা চুক্তি সম্পাদনের পরপরই একে স্বাগত জানায় চীন, পাকিস্তান, ভারত, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ এবং আজকের পুঁজিবাদী রাশিয়া। এসব রাষ্ট্রের শাসকরা তালেবানদেরও এক প্রকার স্বাগত জানায় এবং একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করে। যদিও অনেক আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষক সেদিন বলেছিলেন, এর ফলে জঙ্গি তালেবানরা এক ধরনের আন্তর্জাতিক বৈধতা পেয়ে যাবে। তার পরও সে কথায় কেউ কর্ণপাত করেনি। ফলে টাকার বস্তা নিয়ে আফগান ছেড়ে হেলিকপ্টার নিয়ে পালানোর অপেক্ষায় ছিলেন একসময়ের অর্থনীতিবিদ এবং ক্ষমতাচ্যুত আফগান রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি।

এখন প্রশ্ন হলো, আফগানিস্তান নিয়ে বৈশ্বিক কুশীলবদের এ ভূরাজনীতি সফল হবে কি না? তালেবানরা তাদের আদর্শ বদলাবে কি না? সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু বলা এখনই কঠিন। কারণ পরিস্থিতি প্রতিনিয়তই বদলাচ্ছে এবং নতুন নতুন ঘটনা ঘটছে। তবে প্রথম তালেবান শাসনের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, উগ্র হানাফি মতবাদ ও দেওবন্দি ঘরানার কঠোর শরিয়াভিত্তিক শাসনব্যবস্থা থেকে সরে আসা তালেবানের জন্য খুবই কঠিন। কারণ সেখান থেকে সরে এলে মাঠপর্যায়ের তরুণ তালেবান যোদ্ধাদের ধরে রাখা তাদের জন্য প্রায় অসম্ভব হবে। আর এই মাঠপর্যায়ের ধর্মান্ধ তরুণ তালেবান যোদ্ধাদের ওপর ভর করেই আফগান মোল্লাতন্ত্রের শাসন ও আধিপত্য টিকে আছে। পাশাপাশি বিলিয়ন ডলারের মাদক ও অস্ত্র ব্যবসার নেটওয়ার্কও তাদের ধরে রাখতে হবে নিজেদের কর্তৃত্ব রক্ষার প্রয়োজনে। সুতরাং এবারের তালেবান শাসন আগের চেয়ে অনেক উদার হবে বলে তালেবান মুখপাত্র আমির খান মুত্তাকি সংবাদ সম্মেলনে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা আসলে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও পশ্চিমা বিশ্বের সহানুভূতি কুড়ানোর এক কৌশল মাত্র। আদর্শগত বিচ্যুতি যে কত আত্মঘাতী হতে পারে তার বিরাট উদাহরণ আফগানিস্তানের কমিউনিস্ট পিডিপিএর করুণ পরিণতি। এ দলের ভিতরকার খালক্ ও পারচাম গ্রুপের দ্ধন্ধের সুযোগে মার্কিন অনুপ্রবেশ ঘটে এবং পরিণামে কমিউনিস্ট পিডিপিএই নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। ফলে সেই শূন্যস্থান পূরণের জন্য কোনো উদার গণতন্ত্রী দল তৈরি হয়নি। বরং জন্ম হয় ভয়ানক জঙ্গিবাদী তালেবান গোষ্ঠীর। আমি মনে করি আফগানিস্তানে একসময় ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পিডিপিএর ভিতরকার খালক্ ও পারচাম গ্রুপের দ্ধন্ধ কার্যকর উপায়ে সমাধান করতে পারলে আজকের এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। খালক্ গ্রুপ ছিল অনেকটা প্রাচীনপন্থি এবং তাদের ভাষায় বিশুদ্ধতাবাদী আর পারচাম ছিল আধুনিক। দেখা গেল তথাকথিত এ বিশুদ্ধতাবাদী খালক্ গ্রুপের প্রধান নেতা নুর মোহাম্মদ তারাকিকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে হত্যা করে তারই গ্রুপের লোকেরা। ক্ষমতায় আসেন একই গ্রুপের হাফিজুল্লাহ আমিন। এ হাফিজুল্লাহ আমিনের শাসন এতই স্বৈরাচারী এবং অজনপ্রিয় ছিল যে তাকেও সরে যেতে হয়। এরপর ক্ষমতায় আসেন অপেক্ষাকৃত উদার এবং আধুনিক পারচাম গ্রুপের নেতা বাবরাক কারমাল। তিনি খালক্ ও পারচাম উভয় গ্রুপের নেতাদের নিয়েই সরকার গঠন করেন। কিন্তু তত দিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে। সাম্রাজ্যবাদ আফগানিস্তানে অনেকটাই গুছিয়ে নিয়েছে এবং কারমালের মিত্র সোভিয়েত ইউনিয়নের পার্টিতেও তখন বিলুপ্তির ঘণ্টা বেজে উঠেছে। তালেবানের দ্বারা আফগান কমিউনিস্ট নেতা কমরেড ড. নাজিবুল্লাহর প্রকাশ্য ফাঁসির মধ্য দিয়ে আফগান বামপন্থার করুণ অবস্থা আমাদের চোখের জলে দেখতে হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে কমরেড ড. নাজিবুল্লাহর প্রকাশ্য ফাঁসির মধ্য দিয়ে তালেবান আফগান কমিউনিস্ট আন্দোলনকে হত্যা করেনি। তারা হত্যা করেছে আধুনিক ও সমৃদ্ধ আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎকে। সে কারণে আজকের তালেবান নেতারা মুখে যা-ই বলুন না কেন আগামী দিনের আফগান হবে সারা দুনিয়ার উগ্রবাদী ও ধর্মীয় জঙ্গিদের এক অভয়ারণ্য। আর তা খুব স্বাভাবিকভাবেই হবে দক্ষিণ এশিয়া এবং গোটা বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য এক বিরাট হুমকি। সে হুমকির সঙ্গে সমঝোতা করে বাংলাদেশ কেন পৃথিবীর কোনো দেশই নিরাপদ থাকতে পারবে না।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন