শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

সিভিল প্রশাসন কি ইনডেমনিটি প্রাপ্ত

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
সিভিল প্রশাসন কি ইনডেমনিটি প্রাপ্ত

সিভিল প্রশাসনের নানান ঘটনা ঘন ঘন আলোচনায় আসছে। এসব ঘটনার কেন্দ্রে আছেন মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ের সচিবও। তবে মাঠের বিষয়টিই আলোচনায় আসছে বেশি। এর মধ্যে অধিক আলোচিত হয়েছে ইউএনওর বাসভবনের বাগানের ফুলগাছ খাওয়ায় ছাগল আটক করে নিলামে বিক্রি, গাড়িতে ধাক্কা দেওয়ায় অটোচালককে তিন দিন ধরে বাসায় আটকে রাখা, নতুন কেনা শটগান গভীর রাতে গুলি ফুটিয়ে পরীক্ষা করা, মাস্ক না পরায় দুই বৃদ্ধকে কান ধরিয়ে উঠবোস করানো ইত্যাদি। এসব ঘটনায় ঘন ঘন আলোচনায় আসছেন ইউএনওরা।

শুধু ইউএনও নয়, অস্ত্র নিয়ে আলোচনায় এসেছেন একজন সিনিয়র সচিব। তিনি এ ছবি নিজেই পোস্ট করেছেন তার ফেসবুক ওয়ালে। সম্প্রতি এই সচিবই আলোচিত হয়েছেন বরিশালের ঘটনায় সীমা লঙ্ঘন করে ভুলে ভরা বিবৃতি প্রদানের মাধ্যমে। এদিকে প্রশাসন ক্যাডারের বিবৃতিকে অতিক্রম করে আলোচনার শীর্ষে পৌঁছে গেছেন বরিশালের জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার, ২৯ আগস্ট দুস্থদের মধ্যে সেলাই মেশিন বিতরণ অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যের কারণে। তিনি আমলাতন্ত্রের দ্বিতীয় ধাপের কর্মকর্তা হলেও জেলা প্রশাসক হিসেবে পদের চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ আমলা। বিশ্বের সব সরকারই আমলাতন্ত্র-নির্ভর।

এদিকে আমলাতন্ত্র নিয়ে খুবই বাস্তব কথা বলেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তার উচ্চারণ, ‘আমি নিজেও ছোটখাটো আমলা ছিলাম একসময়। মনেপ্রাণে এখনো বড় আমলা আছি। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় কেটেছে আমলাতন্ত্রের ভিতরে। আমলাতন্ত্র মন্দ নয়, ভালো। আমলাতন্ত্রের কোনো বিকল্প কেউ বের করতে পারেনি। সোভিয়েতরা বের করতে পারেনি, চীনারাও বের করতে পারেনি, ফেরাউন পারেনি, খলিফারাও পারেনি। সেই মহান আমলাতন্ত্র আমাদের মধ্যে আছে।’

আমলাতন্ত্রের বিকল্প নেই- সদাশয় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান যথার্থই বলেছেন। তার মূল বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন না কেউ, এমন সুযোগও নেই। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, আমলাতন্ত্রের বিকল্প বের করতে মাননীয় মন্ত্রীকে কে বলেছে? এ কথা তো কেউ বলেনি! কেবল বলা হচ্ছে, আমলাতন্ত্রের মধ্যে যারা বিধিবিধানের বাইরে আচরণ করছেন, তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে। যা খুবই জরুরি। এর ওপর বেশ কিছুদিন ধরে যেসব খবর আসছে তাতে বিষয়টি খুবই জরুরি হয়ে গেছে। কিন্তু এ জরুরি কাজটি হাতে নেওয়া হয়েছে বলে আমরা আমজনতা অনুভব করতে পারছি না। বরং মাঠপর্যায় থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত আমলাদের আচরণের খন্ডচিত্রগুলো পর্যবেক্ষক মহলকে বেশ ভাবিয়ে তুলেছে। উদ্বিগ্ন আমজনতাও। শুধু আচরণ ও বক্তব্য নয়, আমলাদের মূল কাজের ক্ষেত্রে নানান অনিয়ম ও দুর্নীতির খবর প্রায়ই আসছে গণমাধ্যমে। কেবল তাই নয়, জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে দুস্থদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আবেগের উপহার ঘর নির্মাণের বিষয়টিও দুর্নীতির বাইরে থাকল না। অথচ নানান অভিযোগের ব্যাপারে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের খবর তেমন আসে না বললেই চলে। এদিকে পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তা-সদস্যদের বিরুদ্ধেও অভিযোগ আসছে এন্তার। কিন্তু এ ক্ষেত্রে মৌলিক পার্থক্য আছে। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ কর্মকর্তা-সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার খবর পওয়া যায় আহরহ। গ্রেফতারের উদাহরণও আছে অনেক। কিন্তু সিভিল প্রশাসনে এমন ছিটেফোঁটা উদাহরণও নেই। প্রশ্ন হচ্ছে, সিভিল প্রশাসন কি ইনডেমনিটি প্রাপ্ত? তা তো নয়! সিভিল প্রশাসনে আলোচিত নানান অভিযোগের ছড়াছড়ি। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভুয়া সনদ দিয়ে সচিবের চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধির চেষ্টা, মুক্তিযুদ্ধের পদকে সোনার বদলে পিতল দেওয়ার মতো অনেক ঘটনা আলোচনায় আছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে মাঠপর্যায়ের প্রশাসন নিয়ে। এর মধ্যে বেশি আলোচিত গণতান্ত্রিক শেখ হাসিনা সরকারের আমলে অতিসম্প্রতি বরিশালের ঘটনাটি। প্রায় একই আলোচনার ঘটনা সৃষ্টি হয়েছিল জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসনামলে গাজীপুরে। এরশাদ সরকারের সময় গাজীপুরে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে কর্মরত ছিলেন জাকিরুল ইসলাম। তিনি আলোচিত হয়েছিলেন পুলিশের হাত থেকে রাইফেল কেড়ে নিয়ে গুলি করার ঘটনায়। এ সময় তিনি ক্ষমতাসীন দলের নেতা হাসান উদ্দিন সরকারকে হেনস্তাও করেন। এর পরও জাকিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। তিনি চাকরির নির্ধারিত মেয়াদ শেষ করে অবসরে গেছেন। অথচ কেবল গাজীপুরে নয়, পুরো চাকরি জীবনেই তিনি নানান অঘটনের জন্ম দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ছাত্রদল নেতা ছিলেন এবং মুহসীন হল ছাত্র সংসদের জিএস নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ছিলেন ছাত্রদলের প্যানেল থেকে একমাত্র বিজয়ী প্রার্থী। ছাত্রজীবনে করা রাজনীতির ‘গরমে’ পুরো চাকরি জীবনে তিনি উগ্র প্রবণতার বাইরে খুব একটা যেতে পারেননি।

অতিসম্প্রতি, ১৮ আগস্ট রাতে বরিশালে সৃষ্ট রহস্যজনক জটিল ঘটনার আলোচনার কেন্দ্রে আর এক আমলা সদর উপজেলার ইউএনও মুনিবুর রহমান। জাকিরুল ইসলামের মতো তিনি পুলিশের রাইফেল ছিনিয়ে নিয়ে গুলি করেননি। তবে তার নির্দেশে কর্তব্যরত আনসার বৃষ্টির মতো গুলিবর্ষণ করেছে। মুনিবুর রহমানের দাবি অনুসারে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জহুরুল হক হল ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। এদিকে তার ঘনিষ্ঠজনদের দাবি, স্কুলজীবনে তিনি বিএনপির ছাত্র সংগঠন ছাত্রদলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। এ পর্যন্ত আমলা জীবনে তিনি ছাত্র রাজনীতির প্রবণতা থেকে খুব একটা বেরিয়ে আসতে পেরেছেন বলে অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে না। এর অনেক উদাহরণের মধ্যে এ পর্যন্ত প্রধান হচ্ছে ১৮ আগস্টের রাতের ঘটনা। অনেকেই মনে করেন, আমলাদের কর্মকান্ডে নানান বিপত্তির কারণ হচ্ছে অনেক আমলাই তার ডেজিগনেটে দায়িত্বে একাগ্র হওয়ার পরিবর্তে অতীতের ‘গরম’ এবং রাজনৈতিক কানেকশনের জাবর কাটেন। আবার এ জাবর কাটা মোটেই অকারণে নয়। এর পেছনে আছে প্রাপ্তিযোগ! যৌবনে কবিতা লেখা যেমন, তেমনই ছাত্রজীবনে রাজনীতি করা আমাদের দেশে অনেকটাই সাধারণ প্রবণতা। এটি দোষের কিছু নয়। কিন্তু ছাত্রজীবনে করা রাজনীতির ধারা সরকারি চাকরি জীবনে প্রকটভাবে প্রলিফলিত হওয়াই হচ্ছে উদ্বেগের। আর এ উদ্বেগের মনুমেন্ট হয়ে আছেন জাকিরুল ইসলাম ও মুনিবুর রহমান। এ দুজনের মধ্যে আবার অধিকতর আলোচনায় আছেন বরিশাল সদর উপজেলার ইউএনও মুনিবুর রহমান। উদ্বেগজনক ঘটনার পর স্থানীয় রাজনীতি ও প্রশাসনের একটি গোঁজামিলের আপসরফা হয়েছে। ফলে আলোচনা অনেকটাই থিতিয়ে পড়েছিল। তবে রয়ে গিয়েছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্পের সংজ্ঞার মতো। কিন্তু তা আবার তুঙ্গে তুলে চাঙা করে দিলেন বরিশালের জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার।

আলোড়ন সৃষ্টিকারী বরিশালে ১৮ আগস্টের ঘটনার ১১ দিনের মাথায় ২৯ আগস্ট বরিশাল সদর উপজেলার চরমোনাই ইউনিয়নের গিলাতলী আশ্রয়ণ প্রকল্প এলাকায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল জাহিদ ফারুক শামীমের উপস্থিতিতে জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার বলেছেন, ‘মুনিবুর রহমান ১০ আগস্ট বদলি হয়েছেন, তিনি যত দিন ইচ্ছা এখানে ইউএনও হিসেবে কাজ করবেন! আন্তরিকতাকে যেন কেউ দুর্বলতা না ভাবেন। জেলায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধিত্ব করছেন জেলা প্রশাসক এবং উপজেলায় ইউএনও। ইউএনওর গায়ে কেউ আঘাত করলে তা প্রধানমন্ত্রীকে অপমানের শামিল। যারা রাষ্ট্রের জন্য কাজ করেন তারা প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধিত্ব করেন, তাঁদের সম্মান দেখাতে হবে। কর্মকর্তারা রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেন। ইউএনওকে তার কাজ করতে দিতে হবে। অনেকে বলেন ইউএনওকে বদলি করা হয়েছে। তাকে বদলি করা হয়েছে ১০ আগস্ট, ঘটনার আট দিন আগে।’

বাংলাদেশের গড় হিসাবে বরিশালের বর্তমান জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার খুবই সুদর্শন। তিনি কথা বলেন আরও সুন্দর করে। তার আকর্ষণীয় বক্তব্য দেওয়ার অসাধারণ যোগ্যতা নিয়ে কারও দ্বিমত থাকার কথা নয়। কিন্তু দ্বিমত আছে তার বক্তব্যের বেশ কিছু শব্দ ও বাক্য নিয়ে। প্রশ্ন হচ্ছে, সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তিনি এ ধরনের শব্দ ও বাক্য প্রয়োগ করতে পারেন কি না! আরও প্রশ্ন আছে, ১৮ আগস্ট রাতে সংঘটিত মহাবিব্রতকর বিষয়টি আবার কেন আলোচনায় আনলেন বরিশালের জেলা প্রশাসক? এ কি বরিশালে ১০ প্লাটুন বিজিবি চাওয়ার মতো বিষয়, নাকি অন্য কিছু? বিব্রতকর এ প্রশ্ন কিন্তু এর মধ্যেই টক অব দ্য কান্ট্রি হয়ে গেছে।

আরও প্রশ্ন আছে উচ্চ পর্যায়ের প্রশাসন নিয়েও। তা হচ্ছে ১৮ আগস্ট বরিশাল সদর উপজেলা কমপ্লেক্সে অবাঞ্ছিত ও রহস্যজনক ঘটনার পর অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন যে বিবৃতি দিয়েছে সে ব্যাপারে কী ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার? বলাবাহুল্য, প্রশাসন ক্যাডারের এ বিবৃতির বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নেওয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তা প্রকারান্তরে স্পষ্ট হয়েছে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল হকের বক্তব্যে। ২৩ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেছেন, ‘বরিশাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) বাসভবনের ঘটনায় অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতির বিষয়ে সচিবসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা দ্বিমত পোষণ করেছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিবৃতিটির ভাষা এমন হওয়া উচিত ছিল না। এ ধরনের ভাষা ব্যবহার ভুল হয়েছে বলে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের নেতারাও একমত পোষণ করেন। এ ধরনের ভাষা ব্যবহার শোভনীয় নয়।’

সাধু! সাধু! যথার্থই বলেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব আনোয়ারুল হক। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, অ্যাসোসিয়েশনের আওতায় আমলাদের অগ্রহণযোগ্য লিখিত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের পাল্টা বক্তব্য দেওয়াই কি শেষ কথা? নিশ্চয়ই তা নয়। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আচরণ ও কথাবার্তার সীমারেখা সরকারি চাকরিবিধিতে অত্যন্ত স্পষ্ট। তাহলে ব্যবস্থা নিতে সমস্যা কোথায়? জানা কথা, বিধিবিধানে কোনো সমস্যা নেই, সমস্যা প্রয়োগের ক্ষেত্রে।

সবাই জানেন, দেশ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রধান শর্ত হচ্ছে সুষ্ঠু প্রশাসনব্যবস্থা। কিন্তু তা অনেকটাই ব্যবহৃত হয়েছে নানান কারণে। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে দলীয় আনুগত্যের ছদ্মাবরণে একশ্রেণির আমলার তেলবাজি ও দুর্নীতি। অথচ স্বীকৃত সত্য হচ্ছে, তেলবাজদের পরিবর্তে প্রশাসনে দরকার দক্ষ-মেধাবী-সৎ কর্মকর্তা। সঙ্গে জরুরি হচ্ছে দুর্নীতি থেকে বিরত রাখার ব্যবস্থাগুলো কঠোরভাবে প্রয়োগ করা। সহজে বোধগম্য, দুর্নীতির পেছনে প্রধান প্রবণতা হচ্ছে ভোগবিলাসের বাসনায় টাকা কামানো। মানুষের ইনবিল্ড এ প্রবণতা বিবেচনায় রেখেই সম্পদের হিসাব নেওয়ার একটি বিধান আছে। তা হোক ইউনিয়ন পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি, অথবা মন্ত্রী-এমপি-ব্যবসায়ী। সম্পদের হিসাব দেওয়ার আইনগত কঠোর বাধ্যবাধকতার মধ্যে আছেন আমলারাও। এখানেই ‘কবি নীরব’। সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর হচ্ছে, ‘সম্পদের হিসাব দিতে আমলাদের অনীহা’।

প্রকাশিত খবর অনুসারে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে অফিস আদেশ জারির দুই মাস পেরিয়ে গেলেও সম্পদের হিসাব দেওয়ার কোনো তাগিদ নেই সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। ২৬ আগস্ট পর্যন্ত কেউই তাদের সম্পদের হিসাব দেননি বলে প্রকাশিত খবরে উল্লেখ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সম্পদের হিসাব দেওয়ার অফিস আদেশে সময়সীমা বেঁধে না দেওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে অনেকটা গা-ছাড়া ভাব বিরাজমান। আইন অনুসারে প্রতি পাঁচ বছর পরপর ডিসেম্বরে চাকরিজীবীদের বাধ্যতামূলকভাবে সম্পদের হিসাব দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এ এ বিধান বাস্তবায়ন হচ্ছে না। প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অনীহার কারণেই গুরুত্বপূর্ণ এ বিধি বাস্তবায়ন হচ্ছে না বলে ধারণা বিরাজমান। ফলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদ অর্জনের উৎস সম্পর্কে অন্ধকারেই থেকে যাচ্ছে সরকার। এবং অনেকেই দুর্নীতির মাধ্যমে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা কামানোর অপার সুযোগ নিচ্ছেন। এরাই প্রশাসনে সৃষ্টি করছেন নানান অঘটন।

পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, বিরাজমান বাস্তবতায় তৃণমূল থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা খুই জরুরি। আর এ বিধানের আওতায় আনা প্রয়োজন অন্য সব পেশার মানুষদেরও। আর ছাত্রজীবনে কে ক্ষমতাসীন দলের সমমনা রাজনীতির ধারায় সম্পৃক্ত ছিলেন সেটাই আমলার কুষ্ঠিনামা বিচারে একমাত্র পরিমাপক হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক নয়। বরং আত্মঘাতী। এ প্রসঙ্গে একটি বিষয় মনে রাখা প্রয়োজন, ‘পতিতারও একসময় সতীত্ব থাকে’।

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন