শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

সিভিল প্রশাসন কি ইনডেমনিটি প্রাপ্ত

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
সিভিল প্রশাসন কি ইনডেমনিটি প্রাপ্ত

সিভিল প্রশাসনের নানান ঘটনা ঘন ঘন আলোচনায় আসছে। এসব ঘটনার কেন্দ্রে আছেন মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ের সচিবও। তবে মাঠের বিষয়টিই আলোচনায় আসছে বেশি। এর মধ্যে অধিক আলোচিত হয়েছে ইউএনওর বাসভবনের বাগানের ফুলগাছ খাওয়ায় ছাগল আটক করে নিলামে বিক্রি, গাড়িতে ধাক্কা দেওয়ায় অটোচালককে তিন দিন ধরে বাসায় আটকে রাখা, নতুন কেনা শটগান গভীর রাতে গুলি ফুটিয়ে পরীক্ষা করা, মাস্ক না পরায় দুই বৃদ্ধকে কান ধরিয়ে উঠবোস করানো ইত্যাদি। এসব ঘটনায় ঘন ঘন আলোচনায় আসছেন ইউএনওরা।

শুধু ইউএনও নয়, অস্ত্র নিয়ে আলোচনায় এসেছেন একজন সিনিয়র সচিব। তিনি এ ছবি নিজেই পোস্ট করেছেন তার ফেসবুক ওয়ালে। সম্প্রতি এই সচিবই আলোচিত হয়েছেন বরিশালের ঘটনায় সীমা লঙ্ঘন করে ভুলে ভরা বিবৃতি প্রদানের মাধ্যমে। এদিকে প্রশাসন ক্যাডারের বিবৃতিকে অতিক্রম করে আলোচনার শীর্ষে পৌঁছে গেছেন বরিশালের জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার, ২৯ আগস্ট দুস্থদের মধ্যে সেলাই মেশিন বিতরণ অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যের কারণে। তিনি আমলাতন্ত্রের দ্বিতীয় ধাপের কর্মকর্তা হলেও জেলা প্রশাসক হিসেবে পদের চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ আমলা। বিশ্বের সব সরকারই আমলাতন্ত্র-নির্ভর।

এদিকে আমলাতন্ত্র নিয়ে খুবই বাস্তব কথা বলেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তার উচ্চারণ, ‘আমি নিজেও ছোটখাটো আমলা ছিলাম একসময়। মনেপ্রাণে এখনো বড় আমলা আছি। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় কেটেছে আমলাতন্ত্রের ভিতরে। আমলাতন্ত্র মন্দ নয়, ভালো। আমলাতন্ত্রের কোনো বিকল্প কেউ বের করতে পারেনি। সোভিয়েতরা বের করতে পারেনি, চীনারাও বের করতে পারেনি, ফেরাউন পারেনি, খলিফারাও পারেনি। সেই মহান আমলাতন্ত্র আমাদের মধ্যে আছে।’

আমলাতন্ত্রের বিকল্প নেই- সদাশয় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান যথার্থই বলেছেন। তার মূল বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন না কেউ, এমন সুযোগও নেই। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, আমলাতন্ত্রের বিকল্প বের করতে মাননীয় মন্ত্রীকে কে বলেছে? এ কথা তো কেউ বলেনি! কেবল বলা হচ্ছে, আমলাতন্ত্রের মধ্যে যারা বিধিবিধানের বাইরে আচরণ করছেন, তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে। যা খুবই জরুরি। এর ওপর বেশ কিছুদিন ধরে যেসব খবর আসছে তাতে বিষয়টি খুবই জরুরি হয়ে গেছে। কিন্তু এ জরুরি কাজটি হাতে নেওয়া হয়েছে বলে আমরা আমজনতা অনুভব করতে পারছি না। বরং মাঠপর্যায় থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত আমলাদের আচরণের খন্ডচিত্রগুলো পর্যবেক্ষক মহলকে বেশ ভাবিয়ে তুলেছে। উদ্বিগ্ন আমজনতাও। শুধু আচরণ ও বক্তব্য নয়, আমলাদের মূল কাজের ক্ষেত্রে নানান অনিয়ম ও দুর্নীতির খবর প্রায়ই আসছে গণমাধ্যমে। কেবল তাই নয়, জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে দুস্থদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আবেগের উপহার ঘর নির্মাণের বিষয়টিও দুর্নীতির বাইরে থাকল না। অথচ নানান অভিযোগের ব্যাপারে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের খবর তেমন আসে না বললেই চলে। এদিকে পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তা-সদস্যদের বিরুদ্ধেও অভিযোগ আসছে এন্তার। কিন্তু এ ক্ষেত্রে মৌলিক পার্থক্য আছে। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ কর্মকর্তা-সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার খবর পওয়া যায় আহরহ। গ্রেফতারের উদাহরণও আছে অনেক। কিন্তু সিভিল প্রশাসনে এমন ছিটেফোঁটা উদাহরণও নেই। প্রশ্ন হচ্ছে, সিভিল প্রশাসন কি ইনডেমনিটি প্রাপ্ত? তা তো নয়! সিভিল প্রশাসনে আলোচিত নানান অভিযোগের ছড়াছড়ি। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভুয়া সনদ দিয়ে সচিবের চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধির চেষ্টা, মুক্তিযুদ্ধের পদকে সোনার বদলে পিতল দেওয়ার মতো অনেক ঘটনা আলোচনায় আছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে মাঠপর্যায়ের প্রশাসন নিয়ে। এর মধ্যে বেশি আলোচিত গণতান্ত্রিক শেখ হাসিনা সরকারের আমলে অতিসম্প্রতি বরিশালের ঘটনাটি। প্রায় একই আলোচনার ঘটনা সৃষ্টি হয়েছিল জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসনামলে গাজীপুরে। এরশাদ সরকারের সময় গাজীপুরে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে কর্মরত ছিলেন জাকিরুল ইসলাম। তিনি আলোচিত হয়েছিলেন পুলিশের হাত থেকে রাইফেল কেড়ে নিয়ে গুলি করার ঘটনায়। এ সময় তিনি ক্ষমতাসীন দলের নেতা হাসান উদ্দিন সরকারকে হেনস্তাও করেন। এর পরও জাকিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। তিনি চাকরির নির্ধারিত মেয়াদ শেষ করে অবসরে গেছেন। অথচ কেবল গাজীপুরে নয়, পুরো চাকরি জীবনেই তিনি নানান অঘটনের জন্ম দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ছাত্রদল নেতা ছিলেন এবং মুহসীন হল ছাত্র সংসদের জিএস নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ছিলেন ছাত্রদলের প্যানেল থেকে একমাত্র বিজয়ী প্রার্থী। ছাত্রজীবনে করা রাজনীতির ‘গরমে’ পুরো চাকরি জীবনে তিনি উগ্র প্রবণতার বাইরে খুব একটা যেতে পারেননি।

অতিসম্প্রতি, ১৮ আগস্ট রাতে বরিশালে সৃষ্ট রহস্যজনক জটিল ঘটনার আলোচনার কেন্দ্রে আর এক আমলা সদর উপজেলার ইউএনও মুনিবুর রহমান। জাকিরুল ইসলামের মতো তিনি পুলিশের রাইফেল ছিনিয়ে নিয়ে গুলি করেননি। তবে তার নির্দেশে কর্তব্যরত আনসার বৃষ্টির মতো গুলিবর্ষণ করেছে। মুনিবুর রহমানের দাবি অনুসারে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জহুরুল হক হল ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। এদিকে তার ঘনিষ্ঠজনদের দাবি, স্কুলজীবনে তিনি বিএনপির ছাত্র সংগঠন ছাত্রদলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। এ পর্যন্ত আমলা জীবনে তিনি ছাত্র রাজনীতির প্রবণতা থেকে খুব একটা বেরিয়ে আসতে পেরেছেন বলে অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে না। এর অনেক উদাহরণের মধ্যে এ পর্যন্ত প্রধান হচ্ছে ১৮ আগস্টের রাতের ঘটনা। অনেকেই মনে করেন, আমলাদের কর্মকান্ডে নানান বিপত্তির কারণ হচ্ছে অনেক আমলাই তার ডেজিগনেটে দায়িত্বে একাগ্র হওয়ার পরিবর্তে অতীতের ‘গরম’ এবং রাজনৈতিক কানেকশনের জাবর কাটেন। আবার এ জাবর কাটা মোটেই অকারণে নয়। এর পেছনে আছে প্রাপ্তিযোগ! যৌবনে কবিতা লেখা যেমন, তেমনই ছাত্রজীবনে রাজনীতি করা আমাদের দেশে অনেকটাই সাধারণ প্রবণতা। এটি দোষের কিছু নয়। কিন্তু ছাত্রজীবনে করা রাজনীতির ধারা সরকারি চাকরি জীবনে প্রকটভাবে প্রলিফলিত হওয়াই হচ্ছে উদ্বেগের। আর এ উদ্বেগের মনুমেন্ট হয়ে আছেন জাকিরুল ইসলাম ও মুনিবুর রহমান। এ দুজনের মধ্যে আবার অধিকতর আলোচনায় আছেন বরিশাল সদর উপজেলার ইউএনও মুনিবুর রহমান। উদ্বেগজনক ঘটনার পর স্থানীয় রাজনীতি ও প্রশাসনের একটি গোঁজামিলের আপসরফা হয়েছে। ফলে আলোচনা অনেকটাই থিতিয়ে পড়েছিল। তবে রয়ে গিয়েছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্পের সংজ্ঞার মতো। কিন্তু তা আবার তুঙ্গে তুলে চাঙা করে দিলেন বরিশালের জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার।

আলোড়ন সৃষ্টিকারী বরিশালে ১৮ আগস্টের ঘটনার ১১ দিনের মাথায় ২৯ আগস্ট বরিশাল সদর উপজেলার চরমোনাই ইউনিয়নের গিলাতলী আশ্রয়ণ প্রকল্প এলাকায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল জাহিদ ফারুক শামীমের উপস্থিতিতে জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার বলেছেন, ‘মুনিবুর রহমান ১০ আগস্ট বদলি হয়েছেন, তিনি যত দিন ইচ্ছা এখানে ইউএনও হিসেবে কাজ করবেন! আন্তরিকতাকে যেন কেউ দুর্বলতা না ভাবেন। জেলায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধিত্ব করছেন জেলা প্রশাসক এবং উপজেলায় ইউএনও। ইউএনওর গায়ে কেউ আঘাত করলে তা প্রধানমন্ত্রীকে অপমানের শামিল। যারা রাষ্ট্রের জন্য কাজ করেন তারা প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধিত্ব করেন, তাঁদের সম্মান দেখাতে হবে। কর্মকর্তারা রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেন। ইউএনওকে তার কাজ করতে দিতে হবে। অনেকে বলেন ইউএনওকে বদলি করা হয়েছে। তাকে বদলি করা হয়েছে ১০ আগস্ট, ঘটনার আট দিন আগে।’

বাংলাদেশের গড় হিসাবে বরিশালের বর্তমান জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার খুবই সুদর্শন। তিনি কথা বলেন আরও সুন্দর করে। তার আকর্ষণীয় বক্তব্য দেওয়ার অসাধারণ যোগ্যতা নিয়ে কারও দ্বিমত থাকার কথা নয়। কিন্তু দ্বিমত আছে তার বক্তব্যের বেশ কিছু শব্দ ও বাক্য নিয়ে। প্রশ্ন হচ্ছে, সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তিনি এ ধরনের শব্দ ও বাক্য প্রয়োগ করতে পারেন কি না! আরও প্রশ্ন আছে, ১৮ আগস্ট রাতে সংঘটিত মহাবিব্রতকর বিষয়টি আবার কেন আলোচনায় আনলেন বরিশালের জেলা প্রশাসক? এ কি বরিশালে ১০ প্লাটুন বিজিবি চাওয়ার মতো বিষয়, নাকি অন্য কিছু? বিব্রতকর এ প্রশ্ন কিন্তু এর মধ্যেই টক অব দ্য কান্ট্রি হয়ে গেছে।

আরও প্রশ্ন আছে উচ্চ পর্যায়ের প্রশাসন নিয়েও। তা হচ্ছে ১৮ আগস্ট বরিশাল সদর উপজেলা কমপ্লেক্সে অবাঞ্ছিত ও রহস্যজনক ঘটনার পর অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন যে বিবৃতি দিয়েছে সে ব্যাপারে কী ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার? বলাবাহুল্য, প্রশাসন ক্যাডারের এ বিবৃতির বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নেওয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তা প্রকারান্তরে স্পষ্ট হয়েছে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল হকের বক্তব্যে। ২৩ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেছেন, ‘বরিশাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) বাসভবনের ঘটনায় অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতির বিষয়ে সচিবসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা দ্বিমত পোষণ করেছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিবৃতিটির ভাষা এমন হওয়া উচিত ছিল না। এ ধরনের ভাষা ব্যবহার ভুল হয়েছে বলে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের নেতারাও একমত পোষণ করেন। এ ধরনের ভাষা ব্যবহার শোভনীয় নয়।’

সাধু! সাধু! যথার্থই বলেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব আনোয়ারুল হক। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, অ্যাসোসিয়েশনের আওতায় আমলাদের অগ্রহণযোগ্য লিখিত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের পাল্টা বক্তব্য দেওয়াই কি শেষ কথা? নিশ্চয়ই তা নয়। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আচরণ ও কথাবার্তার সীমারেখা সরকারি চাকরিবিধিতে অত্যন্ত স্পষ্ট। তাহলে ব্যবস্থা নিতে সমস্যা কোথায়? জানা কথা, বিধিবিধানে কোনো সমস্যা নেই, সমস্যা প্রয়োগের ক্ষেত্রে।

সবাই জানেন, দেশ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রধান শর্ত হচ্ছে সুষ্ঠু প্রশাসনব্যবস্থা। কিন্তু তা অনেকটাই ব্যবহৃত হয়েছে নানান কারণে। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে দলীয় আনুগত্যের ছদ্মাবরণে একশ্রেণির আমলার তেলবাজি ও দুর্নীতি। অথচ স্বীকৃত সত্য হচ্ছে, তেলবাজদের পরিবর্তে প্রশাসনে দরকার দক্ষ-মেধাবী-সৎ কর্মকর্তা। সঙ্গে জরুরি হচ্ছে দুর্নীতি থেকে বিরত রাখার ব্যবস্থাগুলো কঠোরভাবে প্রয়োগ করা। সহজে বোধগম্য, দুর্নীতির পেছনে প্রধান প্রবণতা হচ্ছে ভোগবিলাসের বাসনায় টাকা কামানো। মানুষের ইনবিল্ড এ প্রবণতা বিবেচনায় রেখেই সম্পদের হিসাব নেওয়ার একটি বিধান আছে। তা হোক ইউনিয়ন পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি, অথবা মন্ত্রী-এমপি-ব্যবসায়ী। সম্পদের হিসাব দেওয়ার আইনগত কঠোর বাধ্যবাধকতার মধ্যে আছেন আমলারাও। এখানেই ‘কবি নীরব’। সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর হচ্ছে, ‘সম্পদের হিসাব দিতে আমলাদের অনীহা’।

প্রকাশিত খবর অনুসারে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে অফিস আদেশ জারির দুই মাস পেরিয়ে গেলেও সম্পদের হিসাব দেওয়ার কোনো তাগিদ নেই সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। ২৬ আগস্ট পর্যন্ত কেউই তাদের সম্পদের হিসাব দেননি বলে প্রকাশিত খবরে উল্লেখ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সম্পদের হিসাব দেওয়ার অফিস আদেশে সময়সীমা বেঁধে না দেওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে অনেকটা গা-ছাড়া ভাব বিরাজমান। আইন অনুসারে প্রতি পাঁচ বছর পরপর ডিসেম্বরে চাকরিজীবীদের বাধ্যতামূলকভাবে সম্পদের হিসাব দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এ এ বিধান বাস্তবায়ন হচ্ছে না। প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অনীহার কারণেই গুরুত্বপূর্ণ এ বিধি বাস্তবায়ন হচ্ছে না বলে ধারণা বিরাজমান। ফলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদ অর্জনের উৎস সম্পর্কে অন্ধকারেই থেকে যাচ্ছে সরকার। এবং অনেকেই দুর্নীতির মাধ্যমে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা কামানোর অপার সুযোগ নিচ্ছেন। এরাই প্রশাসনে সৃষ্টি করছেন নানান অঘটন।

পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, বিরাজমান বাস্তবতায় তৃণমূল থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা খুই জরুরি। আর এ বিধানের আওতায় আনা প্রয়োজন অন্য সব পেশার মানুষদেরও। আর ছাত্রজীবনে কে ক্ষমতাসীন দলের সমমনা রাজনীতির ধারায় সম্পৃক্ত ছিলেন সেটাই আমলার কুষ্ঠিনামা বিচারে একমাত্র পরিমাপক হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক নয়। বরং আত্মঘাতী। এ প্রসঙ্গে একটি বিষয় মনে রাখা প্রয়োজন, ‘পতিতারও একসময় সতীত্ব থাকে’।

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা