শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

সিভিল প্রশাসন কি ইনডেমনিটি প্রাপ্ত

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
সিভিল প্রশাসন কি ইনডেমনিটি প্রাপ্ত

সিভিল প্রশাসনের নানান ঘটনা ঘন ঘন আলোচনায় আসছে। এসব ঘটনার কেন্দ্রে আছেন মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ের সচিবও। তবে মাঠের বিষয়টিই আলোচনায় আসছে বেশি। এর মধ্যে অধিক আলোচিত হয়েছে ইউএনওর বাসভবনের বাগানের ফুলগাছ খাওয়ায় ছাগল আটক করে নিলামে বিক্রি, গাড়িতে ধাক্কা দেওয়ায় অটোচালককে তিন দিন ধরে বাসায় আটকে রাখা, নতুন কেনা শটগান গভীর রাতে গুলি ফুটিয়ে পরীক্ষা করা, মাস্ক না পরায় দুই বৃদ্ধকে কান ধরিয়ে উঠবোস করানো ইত্যাদি। এসব ঘটনায় ঘন ঘন আলোচনায় আসছেন ইউএনওরা।

শুধু ইউএনও নয়, অস্ত্র নিয়ে আলোচনায় এসেছেন একজন সিনিয়র সচিব। তিনি এ ছবি নিজেই পোস্ট করেছেন তার ফেসবুক ওয়ালে। সম্প্রতি এই সচিবই আলোচিত হয়েছেন বরিশালের ঘটনায় সীমা লঙ্ঘন করে ভুলে ভরা বিবৃতি প্রদানের মাধ্যমে। এদিকে প্রশাসন ক্যাডারের বিবৃতিকে অতিক্রম করে আলোচনার শীর্ষে পৌঁছে গেছেন বরিশালের জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার, ২৯ আগস্ট দুস্থদের মধ্যে সেলাই মেশিন বিতরণ অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যের কারণে। তিনি আমলাতন্ত্রের দ্বিতীয় ধাপের কর্মকর্তা হলেও জেলা প্রশাসক হিসেবে পদের চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ আমলা। বিশ্বের সব সরকারই আমলাতন্ত্র-নির্ভর।

এদিকে আমলাতন্ত্র নিয়ে খুবই বাস্তব কথা বলেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তার উচ্চারণ, ‘আমি নিজেও ছোটখাটো আমলা ছিলাম একসময়। মনেপ্রাণে এখনো বড় আমলা আছি। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় কেটেছে আমলাতন্ত্রের ভিতরে। আমলাতন্ত্র মন্দ নয়, ভালো। আমলাতন্ত্রের কোনো বিকল্প কেউ বের করতে পারেনি। সোভিয়েতরা বের করতে পারেনি, চীনারাও বের করতে পারেনি, ফেরাউন পারেনি, খলিফারাও পারেনি। সেই মহান আমলাতন্ত্র আমাদের মধ্যে আছে।’

আমলাতন্ত্রের বিকল্প নেই- সদাশয় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান যথার্থই বলেছেন। তার মূল বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন না কেউ, এমন সুযোগও নেই। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, আমলাতন্ত্রের বিকল্প বের করতে মাননীয় মন্ত্রীকে কে বলেছে? এ কথা তো কেউ বলেনি! কেবল বলা হচ্ছে, আমলাতন্ত্রের মধ্যে যারা বিধিবিধানের বাইরে আচরণ করছেন, তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে। যা খুবই জরুরি। এর ওপর বেশ কিছুদিন ধরে যেসব খবর আসছে তাতে বিষয়টি খুবই জরুরি হয়ে গেছে। কিন্তু এ জরুরি কাজটি হাতে নেওয়া হয়েছে বলে আমরা আমজনতা অনুভব করতে পারছি না। বরং মাঠপর্যায় থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত আমলাদের আচরণের খন্ডচিত্রগুলো পর্যবেক্ষক মহলকে বেশ ভাবিয়ে তুলেছে। উদ্বিগ্ন আমজনতাও। শুধু আচরণ ও বক্তব্য নয়, আমলাদের মূল কাজের ক্ষেত্রে নানান অনিয়ম ও দুর্নীতির খবর প্রায়ই আসছে গণমাধ্যমে। কেবল তাই নয়, জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে দুস্থদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আবেগের উপহার ঘর নির্মাণের বিষয়টিও দুর্নীতির বাইরে থাকল না। অথচ নানান অভিযোগের ব্যাপারে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের খবর তেমন আসে না বললেই চলে। এদিকে পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তা-সদস্যদের বিরুদ্ধেও অভিযোগ আসছে এন্তার। কিন্তু এ ক্ষেত্রে মৌলিক পার্থক্য আছে। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ কর্মকর্তা-সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার খবর পওয়া যায় আহরহ। গ্রেফতারের উদাহরণও আছে অনেক। কিন্তু সিভিল প্রশাসনে এমন ছিটেফোঁটা উদাহরণও নেই। প্রশ্ন হচ্ছে, সিভিল প্রশাসন কি ইনডেমনিটি প্রাপ্ত? তা তো নয়! সিভিল প্রশাসনে আলোচিত নানান অভিযোগের ছড়াছড়ি। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভুয়া সনদ দিয়ে সচিবের চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধির চেষ্টা, মুক্তিযুদ্ধের পদকে সোনার বদলে পিতল দেওয়ার মতো অনেক ঘটনা আলোচনায় আছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে মাঠপর্যায়ের প্রশাসন নিয়ে। এর মধ্যে বেশি আলোচিত গণতান্ত্রিক শেখ হাসিনা সরকারের আমলে অতিসম্প্রতি বরিশালের ঘটনাটি। প্রায় একই আলোচনার ঘটনা সৃষ্টি হয়েছিল জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসনামলে গাজীপুরে। এরশাদ সরকারের সময় গাজীপুরে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে কর্মরত ছিলেন জাকিরুল ইসলাম। তিনি আলোচিত হয়েছিলেন পুলিশের হাত থেকে রাইফেল কেড়ে নিয়ে গুলি করার ঘটনায়। এ সময় তিনি ক্ষমতাসীন দলের নেতা হাসান উদ্দিন সরকারকে হেনস্তাও করেন। এর পরও জাকিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। তিনি চাকরির নির্ধারিত মেয়াদ শেষ করে অবসরে গেছেন। অথচ কেবল গাজীপুরে নয়, পুরো চাকরি জীবনেই তিনি নানান অঘটনের জন্ম দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ছাত্রদল নেতা ছিলেন এবং মুহসীন হল ছাত্র সংসদের জিএস নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ছিলেন ছাত্রদলের প্যানেল থেকে একমাত্র বিজয়ী প্রার্থী। ছাত্রজীবনে করা রাজনীতির ‘গরমে’ পুরো চাকরি জীবনে তিনি উগ্র প্রবণতার বাইরে খুব একটা যেতে পারেননি।

অতিসম্প্রতি, ১৮ আগস্ট রাতে বরিশালে সৃষ্ট রহস্যজনক জটিল ঘটনার আলোচনার কেন্দ্রে আর এক আমলা সদর উপজেলার ইউএনও মুনিবুর রহমান। জাকিরুল ইসলামের মতো তিনি পুলিশের রাইফেল ছিনিয়ে নিয়ে গুলি করেননি। তবে তার নির্দেশে কর্তব্যরত আনসার বৃষ্টির মতো গুলিবর্ষণ করেছে। মুনিবুর রহমানের দাবি অনুসারে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জহুরুল হক হল ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। এদিকে তার ঘনিষ্ঠজনদের দাবি, স্কুলজীবনে তিনি বিএনপির ছাত্র সংগঠন ছাত্রদলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। এ পর্যন্ত আমলা জীবনে তিনি ছাত্র রাজনীতির প্রবণতা থেকে খুব একটা বেরিয়ে আসতে পেরেছেন বলে অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে না। এর অনেক উদাহরণের মধ্যে এ পর্যন্ত প্রধান হচ্ছে ১৮ আগস্টের রাতের ঘটনা। অনেকেই মনে করেন, আমলাদের কর্মকান্ডে নানান বিপত্তির কারণ হচ্ছে অনেক আমলাই তার ডেজিগনেটে দায়িত্বে একাগ্র হওয়ার পরিবর্তে অতীতের ‘গরম’ এবং রাজনৈতিক কানেকশনের জাবর কাটেন। আবার এ জাবর কাটা মোটেই অকারণে নয়। এর পেছনে আছে প্রাপ্তিযোগ! যৌবনে কবিতা লেখা যেমন, তেমনই ছাত্রজীবনে রাজনীতি করা আমাদের দেশে অনেকটাই সাধারণ প্রবণতা। এটি দোষের কিছু নয়। কিন্তু ছাত্রজীবনে করা রাজনীতির ধারা সরকারি চাকরি জীবনে প্রকটভাবে প্রলিফলিত হওয়াই হচ্ছে উদ্বেগের। আর এ উদ্বেগের মনুমেন্ট হয়ে আছেন জাকিরুল ইসলাম ও মুনিবুর রহমান। এ দুজনের মধ্যে আবার অধিকতর আলোচনায় আছেন বরিশাল সদর উপজেলার ইউএনও মুনিবুর রহমান। উদ্বেগজনক ঘটনার পর স্থানীয় রাজনীতি ও প্রশাসনের একটি গোঁজামিলের আপসরফা হয়েছে। ফলে আলোচনা অনেকটাই থিতিয়ে পড়েছিল। তবে রয়ে গিয়েছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্পের সংজ্ঞার মতো। কিন্তু তা আবার তুঙ্গে তুলে চাঙা করে দিলেন বরিশালের জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার।

আলোড়ন সৃষ্টিকারী বরিশালে ১৮ আগস্টের ঘটনার ১১ দিনের মাথায় ২৯ আগস্ট বরিশাল সদর উপজেলার চরমোনাই ইউনিয়নের গিলাতলী আশ্রয়ণ প্রকল্প এলাকায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল জাহিদ ফারুক শামীমের উপস্থিতিতে জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার বলেছেন, ‘মুনিবুর রহমান ১০ আগস্ট বদলি হয়েছেন, তিনি যত দিন ইচ্ছা এখানে ইউএনও হিসেবে কাজ করবেন! আন্তরিকতাকে যেন কেউ দুর্বলতা না ভাবেন। জেলায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধিত্ব করছেন জেলা প্রশাসক এবং উপজেলায় ইউএনও। ইউএনওর গায়ে কেউ আঘাত করলে তা প্রধানমন্ত্রীকে অপমানের শামিল। যারা রাষ্ট্রের জন্য কাজ করেন তারা প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধিত্ব করেন, তাঁদের সম্মান দেখাতে হবে। কর্মকর্তারা রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেন। ইউএনওকে তার কাজ করতে দিতে হবে। অনেকে বলেন ইউএনওকে বদলি করা হয়েছে। তাকে বদলি করা হয়েছে ১০ আগস্ট, ঘটনার আট দিন আগে।’

বাংলাদেশের গড় হিসাবে বরিশালের বর্তমান জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার খুবই সুদর্শন। তিনি কথা বলেন আরও সুন্দর করে। তার আকর্ষণীয় বক্তব্য দেওয়ার অসাধারণ যোগ্যতা নিয়ে কারও দ্বিমত থাকার কথা নয়। কিন্তু দ্বিমত আছে তার বক্তব্যের বেশ কিছু শব্দ ও বাক্য নিয়ে। প্রশ্ন হচ্ছে, সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তিনি এ ধরনের শব্দ ও বাক্য প্রয়োগ করতে পারেন কি না! আরও প্রশ্ন আছে, ১৮ আগস্ট রাতে সংঘটিত মহাবিব্রতকর বিষয়টি আবার কেন আলোচনায় আনলেন বরিশালের জেলা প্রশাসক? এ কি বরিশালে ১০ প্লাটুন বিজিবি চাওয়ার মতো বিষয়, নাকি অন্য কিছু? বিব্রতকর এ প্রশ্ন কিন্তু এর মধ্যেই টক অব দ্য কান্ট্রি হয়ে গেছে।

আরও প্রশ্ন আছে উচ্চ পর্যায়ের প্রশাসন নিয়েও। তা হচ্ছে ১৮ আগস্ট বরিশাল সদর উপজেলা কমপ্লেক্সে অবাঞ্ছিত ও রহস্যজনক ঘটনার পর অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন যে বিবৃতি দিয়েছে সে ব্যাপারে কী ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার? বলাবাহুল্য, প্রশাসন ক্যাডারের এ বিবৃতির বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নেওয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তা প্রকারান্তরে স্পষ্ট হয়েছে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল হকের বক্তব্যে। ২৩ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেছেন, ‘বরিশাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) বাসভবনের ঘটনায় অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতির বিষয়ে সচিবসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা দ্বিমত পোষণ করেছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিবৃতিটির ভাষা এমন হওয়া উচিত ছিল না। এ ধরনের ভাষা ব্যবহার ভুল হয়েছে বলে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের নেতারাও একমত পোষণ করেন। এ ধরনের ভাষা ব্যবহার শোভনীয় নয়।’

সাধু! সাধু! যথার্থই বলেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব আনোয়ারুল হক। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, অ্যাসোসিয়েশনের আওতায় আমলাদের অগ্রহণযোগ্য লিখিত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের পাল্টা বক্তব্য দেওয়াই কি শেষ কথা? নিশ্চয়ই তা নয়। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আচরণ ও কথাবার্তার সীমারেখা সরকারি চাকরিবিধিতে অত্যন্ত স্পষ্ট। তাহলে ব্যবস্থা নিতে সমস্যা কোথায়? জানা কথা, বিধিবিধানে কোনো সমস্যা নেই, সমস্যা প্রয়োগের ক্ষেত্রে।

সবাই জানেন, দেশ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রধান শর্ত হচ্ছে সুষ্ঠু প্রশাসনব্যবস্থা। কিন্তু তা অনেকটাই ব্যবহৃত হয়েছে নানান কারণে। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে দলীয় আনুগত্যের ছদ্মাবরণে একশ্রেণির আমলার তেলবাজি ও দুর্নীতি। অথচ স্বীকৃত সত্য হচ্ছে, তেলবাজদের পরিবর্তে প্রশাসনে দরকার দক্ষ-মেধাবী-সৎ কর্মকর্তা। সঙ্গে জরুরি হচ্ছে দুর্নীতি থেকে বিরত রাখার ব্যবস্থাগুলো কঠোরভাবে প্রয়োগ করা। সহজে বোধগম্য, দুর্নীতির পেছনে প্রধান প্রবণতা হচ্ছে ভোগবিলাসের বাসনায় টাকা কামানো। মানুষের ইনবিল্ড এ প্রবণতা বিবেচনায় রেখেই সম্পদের হিসাব নেওয়ার একটি বিধান আছে। তা হোক ইউনিয়ন পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি, অথবা মন্ত্রী-এমপি-ব্যবসায়ী। সম্পদের হিসাব দেওয়ার আইনগত কঠোর বাধ্যবাধকতার মধ্যে আছেন আমলারাও। এখানেই ‘কবি নীরব’। সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর হচ্ছে, ‘সম্পদের হিসাব দিতে আমলাদের অনীহা’।

প্রকাশিত খবর অনুসারে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে অফিস আদেশ জারির দুই মাস পেরিয়ে গেলেও সম্পদের হিসাব দেওয়ার কোনো তাগিদ নেই সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। ২৬ আগস্ট পর্যন্ত কেউই তাদের সম্পদের হিসাব দেননি বলে প্রকাশিত খবরে উল্লেখ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সম্পদের হিসাব দেওয়ার অফিস আদেশে সময়সীমা বেঁধে না দেওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে অনেকটা গা-ছাড়া ভাব বিরাজমান। আইন অনুসারে প্রতি পাঁচ বছর পরপর ডিসেম্বরে চাকরিজীবীদের বাধ্যতামূলকভাবে সম্পদের হিসাব দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এ এ বিধান বাস্তবায়ন হচ্ছে না। প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অনীহার কারণেই গুরুত্বপূর্ণ এ বিধি বাস্তবায়ন হচ্ছে না বলে ধারণা বিরাজমান। ফলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদ অর্জনের উৎস সম্পর্কে অন্ধকারেই থেকে যাচ্ছে সরকার। এবং অনেকেই দুর্নীতির মাধ্যমে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা কামানোর অপার সুযোগ নিচ্ছেন। এরাই প্রশাসনে সৃষ্টি করছেন নানান অঘটন।

পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, বিরাজমান বাস্তবতায় তৃণমূল থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা খুই জরুরি। আর এ বিধানের আওতায় আনা প্রয়োজন অন্য সব পেশার মানুষদেরও। আর ছাত্রজীবনে কে ক্ষমতাসীন দলের সমমনা রাজনীতির ধারায় সম্পৃক্ত ছিলেন সেটাই আমলার কুষ্ঠিনামা বিচারে একমাত্র পরিমাপক হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক নয়। বরং আত্মঘাতী। এ প্রসঙ্গে একটি বিষয় মনে রাখা প্রয়োজন, ‘পতিতারও একসময় সতীত্ব থাকে’।

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স
যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : 
ধর্ম উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি
ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী
অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন
ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট
সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন
ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ
এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর
টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল
চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র
মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা
জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’
‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম