শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ফিরে আসুক উদারনৈতিক সুফি ইসলাম

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে আসুক উদারনৈতিক সুফি ইসলাম

১. ব্রহ্মপুত্র নদ ছিল আমাদের বাড়ি থেকে হাঁটা দূরত্বে। নদের তীরে প্রায় বিকেলেই চলে যেতাম ছোটবেলায়। দেখতাম তীরে দাঁড়ানো ‘বুড়া পীরের মাজার’টিতে লোকের ভিড়। দেখতাম নারী-পুরুষ মোমবাতি জ্বালিয়ে যাচ্ছে সেই মাজারে। দেখতাম মাজারের পাথরে মাথা ঠেকিয়ে কেউ কিছু চাইছে। দেখতাম দানবাক্সে টাকা ফেলছে নারী-পুরুষ। দেখতাম ভিড়ের নারী-পুরুষ অনেকের গায়ে ধুতি, গায়ে শাখা সিঁদুর। মাকে জিজ্ঞেস করতাম, মুসলমান পীরের মাজারে হিন্দুর ভিড় কেন? মা বলতেন মাও তার ছোটবেলায় এমনই দেখেছে। মাজারে হিন্দু মুসলমান সকলেই যায়। অন্য ধর্মের মানুষও মুসলমান পীরকে মানছে বলে মুসলমান বলে গর্ব হতো মা’র। বড় হয়ে উপমহাদেশের বেশ অনেক মাজারই কাছ থেকে দেখেছি, নয় ওসবের গল্প শুনেছি। শুনেছি শুধু মুসলমান নয়, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান সব ধর্মের লোকই মাজার জিয়ারত করতে যায়। আদিকাল থেকেই যায়। কারণ খুঁজতে খুঁজতে ভারতবর্ষে ইসলাম কী করে এলো তার ইতিহাস পেয়ে যাই। ইতিহাস বলে সপ্তম শতাব্দীতেই আরবের মুসলমান ব্যবসায়ী আরব সাগর পাড়ি দিয়ে ভারতবর্ষে প্রবেশ করেছিলেন মশলার আশায়। মালাবার অঞ্চলে তাঁরা স্থানীয় নারীদের বিয়ে করে পাকাপাকি বাস করতে শুরু করেন। তারও আরও পরে বাগদাদ থেকে হাঁটি হাঁটি পা পা করে সুফিরা ঢুকে যান বিশাল ভারতবর্ষে। সুফিরা এসেছিলেন ইসলাম প্রচার করতে, মুঘলরা নয়। মুঘলদের উদ্দেশ্য ছিল সম্পূর্ণই রাজনৈতিক। যে কোনও উপায়ে ক্ষমতায় আরোহণ। মুঘল সম্রাটরা ধর্ম প্রচারে উৎসাহী ছিলেন না, তাঁরা নিজেরাই বিধর্মীদের বিয়ে করেছেন এবং বিধর্মীদের নিজ নিজ ধর্ম পালনে উৎসাহ দিয়েছেন। সুফিরা যে ইসলাম প্রচার করেছিলেন, সেটি ছিল উদার ইসলাম। উদার মুসলমানের হাতে পড়ে সেই ইসলামটি স্বার্থকে নয়, সেবাকে বড় করে দেখেছে, মহানুভবতাকে সবার ওপরে ঠাঁই দিয়েছে। লোভ লালসা, খুনোখুনি প্রতিশোধ প্রতিহিংসে বাদ দিয়ে আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করেছেন সুফিরা। সুফিরা যে আদর্শ ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন সবখানে, তা হলো, ঈশ্বর এক, ঈশ্বরের সৃষ্ট মানুষ সকলে সমান, যার যা ধর্ম থাকুক, যার যা বিত্ত থাকুক, যার যা জাত থাকুক, সবাইকে মানুষ হিসেবে সমান মর্যাদা দিতে হবে। মানুষের সেবাই ঈশ্বরের সেবা। সুফিদের সমতার আদর্শে আকৃষ্ট হয়ে সমাজের দরিদ্র, নির্যাতিত, নীচুজাত ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হয়ে গেছে। চিশতিদের খানকা শরিফগুলোতে সব জাতকেই এক থালায় খাওয়ানো হতো। কুৎসিত জাতপ্রথাকে অস্বীকার করেছিলেন সুফিরা। সুফিরা মানুষের সততা এবং স্বার্থহীনতাকে মূল্য দিতেন। সমগ্র ভারতবর্ষে মুসলিমরা এই সুফি আদর্শেই প্রজন্মের পর প্রজন্ম প্রভাবিত হয়েছে। সুফি ইসলাম স্থানীয় হিন্দু সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে এক উদার ইসলামের জন্ম দিয়েছে। বাংলার ইসলামের চর্চা আর রাজস্থানের ইসলামের চর্চা তাই ভিন্ন। তামিল ইসলামের চর্চা আর উত্তর প্রদেশের ইসলামের চর্চা তাই ভিন্ন। একজন বাঙালি মুসলমানের সংস্কৃতি আর একজন রাজস্থানি মুসলমানের সংস্কৃতি আর একজন তামিল বা উত্তর প্রদেশের সংস্কৃতি তাই ভিন্ন। বাঙালি মুসলমানের সংস্কৃতির সঙ্গে তামিল মুসলমানের সংস্কৃতির মিল নেই, মিল আছে বাঙালি হিন্দুর সংস্কৃতির। ভারতীয় উপমহাদেশে আমরা যে উদার ইসলামের দেখা পাই, সেই উদার ইসলাম মধ্যপ্রাচ্যে আমরা পাই না।

কাশ্মীরের চৌদ্দ হাজার ফুট ওপরের অমরনাথ মন্দিরের গুহাটি আবিষ্কার করেছিল বুট্টা মালিক নামের একজন মুসলমান মেষপালক। সেই থেকে মন্দিরটিতে হিন্দু পুণ্যার্থীরা ভিড় করছে। দীর্ঘকাল এই মন্দিরটির দেখাশোনা করেছে এক মুসলিম পরিবার। দক্ষিণে সবরিমালা মন্দিরে যেতেও মুসলমানের মাজার হয়ে যেতে হয়। দর্শনার্থীরা মাজার জিয়ারত করে মন্দির দর্শনে যায়। হিন্দু মুসলমানের পারস্পরিক এই সৌহার্দ্যকে নষ্ট করা হয়েছে বারবারই, সবই রাজনৈতিক স্বার্থে। রাজনৈতিক স্বার্থে দুই সম্প্রদায়ে বিভাজন সৃষ্টি করা হলো। এত বড় ভারতবর্ষ ভেঙে টুকরো হলো। ধর্মের কারণে যদি দেশ ভাগ হয়, তা হলে যা হওয়ার তাই হচ্ছে পাকিস্তান আর বাংলাদেশে। হই হই করে মৌলবাদ, ধর্মান্ধতা আর জিহাদ বাড়ছে। সুফি ইসলামকে ঠেলে সরিয়ে এসে গেছে দেওবন্দি আর ওয়াহাবি ইসলাম।

আমি আমার শৈশব কৈশোরে দেখেছি আমাদের বৃহৎ যৌথ পরিবারে দু-একজন বৃদ্ধা এবং বৃদ্ধ ছাড়া কেউ নামাজ পড়ে না। আর এখন তিন বা চার দশক পর পরিবারের প্রত্যেকের লেবাস বদলে গেছে, সকলে রোজা রাখে, সকলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। এ শুধু আমার পরিবারেই নয়। প্রায় প্রত্যেক পরিবারের চিত্রই এই। ধর্ম পালন আগের চেয়ে কতগুণ বেড়েছে, তা নিশ্চয়ই গবেষকরা সঠিক বলতে পারবেন। সাধারণ ধার্মিক বা বিশ্বাসীর সংখ্যা এখন কতগুণ বেড়ে ধর্মান্ধ উগ্র মুসলিমে রূপ নিয়েছে, সেও গবেষণার বিষয়। যত ধর্ম বেড়েছে, তত নৈতিকতা কমেছে। কোনও দিন আগে শুনিনি মসজিদের ইমাম শিশু ধর্ষণ করে, কোনও দিন আগে শুনিনি আল্লাহর নাম নিয়ে নাস্তিকদের কুপিয়ে মারা হয়েছে কোথাও। আজ শরিয়াপন্থি তালিবানের ক্ষমতা দখলে মানুষ আনন্দে উল্লাস করে! কোথায় আজ উদারপন্থি মুসলমান?

বর্বর তালিবান স্থলদস্যুদের মতো বন্দুকের জোরে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করেছে। বারবার মিথ্যে বলছে যে তারা এখন আগের তালিবান নেই, তারা বদলেছে, তারা মেয়েদের অধিকার এবার থেকে মেনে নেবে। কিছুই মেনে নেয়নি, তারা আসলে এসব বলে পৃথিবীর মানুষকে বোকা বানাচ্ছে। পরিবর্তনের কথা বললে ইহুদি নাসারাদের ধনী দেশগুলো ভিক্ষে দেবে, তাই বলছে। আসলে তারা আগের তালিবানই রয়ে গেছে, আগের সঙ্গেই বা তুলনা দিচ্ছি কেন, তারা আগের চেয়ে এখন বেশি শক্তিশালী, বেশি ভয়ংকর, বেশি বর্বর। তারা জানিয়ে দিয়েছে, চুরি করলে মানুষের হাত কাটবে, প্রেম ভালোবাসা ‘অবৈধ’ হলে মেয়েদের পাথর ছুড়ে মেরে ফেলবে, তারা মেয়েদের বোরখা বা নিকাব ছাড়া রাস্তাঘাটে দেখতে চায় না, মেয়েদের একা ঘরের বাইরে বেরোনোর স্বাধীনতা নেই, বেরোলে পুরুষ অভিভাবক নিয়ে বেরোতে হবে, ছেলেদের সঙ্গে এক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার অধিকার মেয়েদের নেই। কর্মজীবী মেয়েরা ঘরে বসে থাকতে বাধ্য হচ্ছে। তাদের চাকরি বাকরি ব্যবসা বাণিজ্য করার অধিকার নেই। বর্বর লোকগুলো শিল্প, সঙ্গীত এবং সব রকম সুকুমারবৃত্তির বিরুদ্ধে। তারা শুধু সঙ্গীত নয়, সভা সমিতি মিছিল সেøাগানও নিষিদ্ধ করেছে। বাকস্বাধীনতাবিরোধী মানবতাবিরোধী নারীবিরোধী এ এক অসহিষ্ণু ইসলাম। এই অসহিষ্ণু ইসলামের চর্চা বহুদিন থেকে আফগানিস্তানে আশ্রয় নেওয়া জঙ্গি জিহাদি সংগঠনগুলো করছে এবং ফুলে ফেঁপে বড় হয়ে বিশ্বময় সন্ত্রাস করে বেড়াচ্ছে।

হিন্দু কি কম উদার ছিল? বহিরাগত অহিন্দুকে আদিকাল থেকে আশ্রয় দিচ্ছে, এমনকি দেশ শাসন করতেও দিয়েছে। সেই হিন্দুও দিন দিন অনেকটাই অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। জিহাদিদের হিন্দুরা ঘৃণা করে বটে, কিন্তু অনেকে আবার প্রভাবিতও হয়। নিরীহ মুসলমানকে, ধর্মনিরপেক্ষ হিন্দু বুদ্ধিজীবীকে হেনস্তা করতে, এমনকী হত্যা করতেও উগ্রপন্থি চরম ডানপন্থি মাঝে মাঝে দ্বিধা করে না। কোথায় গেল ভাববাদী হিন্দু দর্শন?

কাশ্মীরের মুসলমানরা লক্ষ লক্ষ কাশ্মীরি হিন্দু পন্ডিতকে মেরে উৎখাত করেছে নিজ বাসভূমি থেকে। কোথায় গেল সেই উদারনৈতিক ইসলাম? সুফি ইসলামকে কবর দিয়ে উগ্রপন্থি ইসলামের জয়জয়কার এখন। এই জয়ের পতাকা যারা ওড়াচ্ছে, তারা জানে না, তারা যে আলোকে পুড়িয়ে দিয়ে ঘুরঘুট্টি অন্ধকারকে সাদরে বরণ করছে।

২. কেউ কেউ বলছে প্রতি বছর দুর্গাপুজোর আগে আগে বাংলাদেশে মন্দির বা মূর্তি ভাঙা হয়, এ বছরও হচ্ছে। আবার এও শুনেছি বাংলাদেশের সরকার প্রচুর টাকা ব্যয় করবেন হিন্দু মন্দিরগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য। তাহলে কি প্রয়োজনে মন্দির ভাঙা হবে, আবার প্রয়োজনে গড়াও হবে? ভাঙা গড়ার রাজনীতি বেশ জমজমাট! পাকিস্তানি সৈন্য দ্বারা ধংস হওয়া রমনা কালীমন্দির গড়ার জন্য নাকি ভারত টাকা দেবে। ভারতকে কেন টাকা দিতে হবে? বাংলাদেশেরই তো উচিত নিজের টাকায় ঐতিহ্যবাহী রমনা কালীমন্দিরটি গড়া!

আমি ঘোর নাস্তিক হয়েও কেন বলছি ধর্মীয় উপাসনালয় গড়ে দিতে! কারণ আমি মানুষের ধর্ম পালন করার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। ঠিক যেরকম ধর্ম পালন না করার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি।

মানুষ কুসংস্কারমুক্ত হলে, মানুষ সত্যিকার বিজ্ঞানমনস্ক হলে, মন্দির মসজিদ গির্জা সিনেগগ হবে এক একটা জাদুঘর। সেদিন ভবিষ্যতের মানুষ ইতিহাসে পড়বে ধর্মের কারণে এককালে কী কুৎসিত হানাহানিই না করত তাদের পূর্বপুরুষেরা।

৩. নাস্তিক হলেই যে মানুষ মানুষ হিসেবে ভালো হয়, তা নয়। কেউ আস্তিক হলেই যে মানুষ হিসেবে খারাপ, তাও নয়। আমি প্রচুর নাস্তিককে দেখেছি যারা ভীষণরকম নারীবিদ্বেষী। অনেক আস্তিককে দেখেছি যারা কারও অনিষ্ট করে না, নিজের ধর্মকর্ম নিয়ে নিজে থাকে, কারও ওপর নিজের ধর্ম চাপানোর চেষ্টা করে না। তবে এখন যে আস্তিকদের দেখা পাচ্ছি, ওরা বেশির ভাগই অসভ্য আর অশিক্ষিত। ওদের পছন্দের ধর্মটি যারা মানছে না, তাদের ধর্ষণ করছে, তাদের কোপাচ্ছে, তাদের জবাই করছে। হাতের নাগালে না পেলে বিভিন্ন কুৎসিত পদ্ধতিতে তাদের হেনস্তা করছে। এই ধার্মিকদের আল্লাহর বিচারে বিশ্বাস নেই। তাই ওরা নিজেরাই বিচার করছে সবার। ওরা নিজেরাই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কে দোষী, কে দোষী নয় এবং এও জানিয়ে দিচ্ছে দোষীদের কী শাস্তি হওয়া উচিত। দুনিয়ার সবাইকে আস্তিক বানাবার, পরহেজগার বানাবার জন্য এই ধার্মিকরা এত মরিয়া কেন, আমি বুঝি না। ওরা কেন সবাইকে নিয়ে বেহেশতে যেতে চায়। দোজখেও তো মানুষকে যেতে হবে। এই যে সাতটা দোজখ আল্লাহ বানিয়ে রেখেছেন, ওগুলো কি খালি ফেলে রাখার জন্য? ওখানে পুড়তে যদি আমার আপত্তি না থাকে, তবে ধার্মিকদের আপত্তি কেন? ওরা কেন আল্লাহ রসুলকে নিজের সম্পত্তি মনে করে! ধর্ম নিয়ে আমার যা ধারণা, তা আমি বলবো। দোজখে যাবো জেনেও বলবো। আমি তো সব আস্তিককে নিয়ে দলবেঁধে দোজখে যেতে চাইছি না। আমি জোরজবরদস্তি কোনও আস্তিককে নাস্তিক বানাতেও চাইছি না।

মানুষের অনিষ্ট করে না, অন্যের বিশ্বাসে নাক গলায় না-এরকম ধার্মিকের সংখ্যা সম্ভবত খুব কম বাংলাদেশে। এই সংখ্যাটা যতদিন না বাড়ে, ততদিন বাংলাদেশ নিয়ে আশা ভরসার কিছু নেই। নাস্তিক বা আস্তিক হওয়ার চেয়ে সবচেয়ে যেটা বেশি প্রয়োজন, তা হলো ভালো মানুষ হওয়া। ভালো মানুষেরা সবার ব্যক্তিস্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। মানুষ গরু খেলো কী শুয়োর খেলো, মদ খেলো কী ফান্টা খেলো, তা নিয়ে মাথা ঘামায় না, এগুলোকে সম্পূর্ণই যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার বলে মানে। এই ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়ে ঝামেলা করা ধার্মিকদের বন্ধ করতে হবে। মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস করুক, আপত্তি নেই। কিন্তু যুক্তিবুদ্ধিহীন ধর্মান্ধ যেন না হয়। ধর্মান্ধতা এবং মানবাধিকার-তেল আর জলের মতো, একেবারেই মেশে না। ও দুটোকে না মেশাতে চেয়ে বরং ধর্মান্ধরা যদি চেষ্টা চরিত্তির করে মানবাধিকার ব্যাপারটিকে মেনে নেয়, তবে সমস্যা অনেক কমে যাবে। যত ধার্মিকই হোক, যত ধর্মান্ধই হোক, মানুষ তো। মানুষ কী না পারে! চেষ্টা করলে মন্দ মানুষেরা ভালো মানুষ হতে পারবে না, এ আমি বিশ্বাস করি না।

 

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন