শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ফিরে আসুক উদারনৈতিক সুফি ইসলাম

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে আসুক উদারনৈতিক সুফি ইসলাম

১. ব্রহ্মপুত্র নদ ছিল আমাদের বাড়ি থেকে হাঁটা দূরত্বে। নদের তীরে প্রায় বিকেলেই চলে যেতাম ছোটবেলায়। দেখতাম তীরে দাঁড়ানো ‘বুড়া পীরের মাজার’টিতে লোকের ভিড়। দেখতাম নারী-পুরুষ মোমবাতি জ্বালিয়ে যাচ্ছে সেই মাজারে। দেখতাম মাজারের পাথরে মাথা ঠেকিয়ে কেউ কিছু চাইছে। দেখতাম দানবাক্সে টাকা ফেলছে নারী-পুরুষ। দেখতাম ভিড়ের নারী-পুরুষ অনেকের গায়ে ধুতি, গায়ে শাখা সিঁদুর। মাকে জিজ্ঞেস করতাম, মুসলমান পীরের মাজারে হিন্দুর ভিড় কেন? মা বলতেন মাও তার ছোটবেলায় এমনই দেখেছে। মাজারে হিন্দু মুসলমান সকলেই যায়। অন্য ধর্মের মানুষও মুসলমান পীরকে মানছে বলে মুসলমান বলে গর্ব হতো মা’র। বড় হয়ে উপমহাদেশের বেশ অনেক মাজারই কাছ থেকে দেখেছি, নয় ওসবের গল্প শুনেছি। শুনেছি শুধু মুসলমান নয়, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান সব ধর্মের লোকই মাজার জিয়ারত করতে যায়। আদিকাল থেকেই যায়। কারণ খুঁজতে খুঁজতে ভারতবর্ষে ইসলাম কী করে এলো তার ইতিহাস পেয়ে যাই। ইতিহাস বলে সপ্তম শতাব্দীতেই আরবের মুসলমান ব্যবসায়ী আরব সাগর পাড়ি দিয়ে ভারতবর্ষে প্রবেশ করেছিলেন মশলার আশায়। মালাবার অঞ্চলে তাঁরা স্থানীয় নারীদের বিয়ে করে পাকাপাকি বাস করতে শুরু করেন। তারও আরও পরে বাগদাদ থেকে হাঁটি হাঁটি পা পা করে সুফিরা ঢুকে যান বিশাল ভারতবর্ষে। সুফিরা এসেছিলেন ইসলাম প্রচার করতে, মুঘলরা নয়। মুঘলদের উদ্দেশ্য ছিল সম্পূর্ণই রাজনৈতিক। যে কোনও উপায়ে ক্ষমতায় আরোহণ। মুঘল সম্রাটরা ধর্ম প্রচারে উৎসাহী ছিলেন না, তাঁরা নিজেরাই বিধর্মীদের বিয়ে করেছেন এবং বিধর্মীদের নিজ নিজ ধর্ম পালনে উৎসাহ দিয়েছেন। সুফিরা যে ইসলাম প্রচার করেছিলেন, সেটি ছিল উদার ইসলাম। উদার মুসলমানের হাতে পড়ে সেই ইসলামটি স্বার্থকে নয়, সেবাকে বড় করে দেখেছে, মহানুভবতাকে সবার ওপরে ঠাঁই দিয়েছে। লোভ লালসা, খুনোখুনি প্রতিশোধ প্রতিহিংসে বাদ দিয়ে আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করেছেন সুফিরা। সুফিরা যে আদর্শ ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন সবখানে, তা হলো, ঈশ্বর এক, ঈশ্বরের সৃষ্ট মানুষ সকলে সমান, যার যা ধর্ম থাকুক, যার যা বিত্ত থাকুক, যার যা জাত থাকুক, সবাইকে মানুষ হিসেবে সমান মর্যাদা দিতে হবে। মানুষের সেবাই ঈশ্বরের সেবা। সুফিদের সমতার আদর্শে আকৃষ্ট হয়ে সমাজের দরিদ্র, নির্যাতিত, নীচুজাত ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হয়ে গেছে। চিশতিদের খানকা শরিফগুলোতে সব জাতকেই এক থালায় খাওয়ানো হতো। কুৎসিত জাতপ্রথাকে অস্বীকার করেছিলেন সুফিরা। সুফিরা মানুষের সততা এবং স্বার্থহীনতাকে মূল্য দিতেন। সমগ্র ভারতবর্ষে মুসলিমরা এই সুফি আদর্শেই প্রজন্মের পর প্রজন্ম প্রভাবিত হয়েছে। সুফি ইসলাম স্থানীয় হিন্দু সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে এক উদার ইসলামের জন্ম দিয়েছে। বাংলার ইসলামের চর্চা আর রাজস্থানের ইসলামের চর্চা তাই ভিন্ন। তামিল ইসলামের চর্চা আর উত্তর প্রদেশের ইসলামের চর্চা তাই ভিন্ন। একজন বাঙালি মুসলমানের সংস্কৃতি আর একজন রাজস্থানি মুসলমানের সংস্কৃতি আর একজন তামিল বা উত্তর প্রদেশের সংস্কৃতি তাই ভিন্ন। বাঙালি মুসলমানের সংস্কৃতির সঙ্গে তামিল মুসলমানের সংস্কৃতির মিল নেই, মিল আছে বাঙালি হিন্দুর সংস্কৃতির। ভারতীয় উপমহাদেশে আমরা যে উদার ইসলামের দেখা পাই, সেই উদার ইসলাম মধ্যপ্রাচ্যে আমরা পাই না।

কাশ্মীরের চৌদ্দ হাজার ফুট ওপরের অমরনাথ মন্দিরের গুহাটি আবিষ্কার করেছিল বুট্টা মালিক নামের একজন মুসলমান মেষপালক। সেই থেকে মন্দিরটিতে হিন্দু পুণ্যার্থীরা ভিড় করছে। দীর্ঘকাল এই মন্দিরটির দেখাশোনা করেছে এক মুসলিম পরিবার। দক্ষিণে সবরিমালা মন্দিরে যেতেও মুসলমানের মাজার হয়ে যেতে হয়। দর্শনার্থীরা মাজার জিয়ারত করে মন্দির দর্শনে যায়। হিন্দু মুসলমানের পারস্পরিক এই সৌহার্দ্যকে নষ্ট করা হয়েছে বারবারই, সবই রাজনৈতিক স্বার্থে। রাজনৈতিক স্বার্থে দুই সম্প্রদায়ে বিভাজন সৃষ্টি করা হলো। এত বড় ভারতবর্ষ ভেঙে টুকরো হলো। ধর্মের কারণে যদি দেশ ভাগ হয়, তা হলে যা হওয়ার তাই হচ্ছে পাকিস্তান আর বাংলাদেশে। হই হই করে মৌলবাদ, ধর্মান্ধতা আর জিহাদ বাড়ছে। সুফি ইসলামকে ঠেলে সরিয়ে এসে গেছে দেওবন্দি আর ওয়াহাবি ইসলাম।

আমি আমার শৈশব কৈশোরে দেখেছি আমাদের বৃহৎ যৌথ পরিবারে দু-একজন বৃদ্ধা এবং বৃদ্ধ ছাড়া কেউ নামাজ পড়ে না। আর এখন তিন বা চার দশক পর পরিবারের প্রত্যেকের লেবাস বদলে গেছে, সকলে রোজা রাখে, সকলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। এ শুধু আমার পরিবারেই নয়। প্রায় প্রত্যেক পরিবারের চিত্রই এই। ধর্ম পালন আগের চেয়ে কতগুণ বেড়েছে, তা নিশ্চয়ই গবেষকরা সঠিক বলতে পারবেন। সাধারণ ধার্মিক বা বিশ্বাসীর সংখ্যা এখন কতগুণ বেড়ে ধর্মান্ধ উগ্র মুসলিমে রূপ নিয়েছে, সেও গবেষণার বিষয়। যত ধর্ম বেড়েছে, তত নৈতিকতা কমেছে। কোনও দিন আগে শুনিনি মসজিদের ইমাম শিশু ধর্ষণ করে, কোনও দিন আগে শুনিনি আল্লাহর নাম নিয়ে নাস্তিকদের কুপিয়ে মারা হয়েছে কোথাও। আজ শরিয়াপন্থি তালিবানের ক্ষমতা দখলে মানুষ আনন্দে উল্লাস করে! কোথায় আজ উদারপন্থি মুসলমান?

বর্বর তালিবান স্থলদস্যুদের মতো বন্দুকের জোরে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করেছে। বারবার মিথ্যে বলছে যে তারা এখন আগের তালিবান নেই, তারা বদলেছে, তারা মেয়েদের অধিকার এবার থেকে মেনে নেবে। কিছুই মেনে নেয়নি, তারা আসলে এসব বলে পৃথিবীর মানুষকে বোকা বানাচ্ছে। পরিবর্তনের কথা বললে ইহুদি নাসারাদের ধনী দেশগুলো ভিক্ষে দেবে, তাই বলছে। আসলে তারা আগের তালিবানই রয়ে গেছে, আগের সঙ্গেই বা তুলনা দিচ্ছি কেন, তারা আগের চেয়ে এখন বেশি শক্তিশালী, বেশি ভয়ংকর, বেশি বর্বর। তারা জানিয়ে দিয়েছে, চুরি করলে মানুষের হাত কাটবে, প্রেম ভালোবাসা ‘অবৈধ’ হলে মেয়েদের পাথর ছুড়ে মেরে ফেলবে, তারা মেয়েদের বোরখা বা নিকাব ছাড়া রাস্তাঘাটে দেখতে চায় না, মেয়েদের একা ঘরের বাইরে বেরোনোর স্বাধীনতা নেই, বেরোলে পুরুষ অভিভাবক নিয়ে বেরোতে হবে, ছেলেদের সঙ্গে এক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার অধিকার মেয়েদের নেই। কর্মজীবী মেয়েরা ঘরে বসে থাকতে বাধ্য হচ্ছে। তাদের চাকরি বাকরি ব্যবসা বাণিজ্য করার অধিকার নেই। বর্বর লোকগুলো শিল্প, সঙ্গীত এবং সব রকম সুকুমারবৃত্তির বিরুদ্ধে। তারা শুধু সঙ্গীত নয়, সভা সমিতি মিছিল সেøাগানও নিষিদ্ধ করেছে। বাকস্বাধীনতাবিরোধী মানবতাবিরোধী নারীবিরোধী এ এক অসহিষ্ণু ইসলাম। এই অসহিষ্ণু ইসলামের চর্চা বহুদিন থেকে আফগানিস্তানে আশ্রয় নেওয়া জঙ্গি জিহাদি সংগঠনগুলো করছে এবং ফুলে ফেঁপে বড় হয়ে বিশ্বময় সন্ত্রাস করে বেড়াচ্ছে।

হিন্দু কি কম উদার ছিল? বহিরাগত অহিন্দুকে আদিকাল থেকে আশ্রয় দিচ্ছে, এমনকি দেশ শাসন করতেও দিয়েছে। সেই হিন্দুও দিন দিন অনেকটাই অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। জিহাদিদের হিন্দুরা ঘৃণা করে বটে, কিন্তু অনেকে আবার প্রভাবিতও হয়। নিরীহ মুসলমানকে, ধর্মনিরপেক্ষ হিন্দু বুদ্ধিজীবীকে হেনস্তা করতে, এমনকী হত্যা করতেও উগ্রপন্থি চরম ডানপন্থি মাঝে মাঝে দ্বিধা করে না। কোথায় গেল ভাববাদী হিন্দু দর্শন?

কাশ্মীরের মুসলমানরা লক্ষ লক্ষ কাশ্মীরি হিন্দু পন্ডিতকে মেরে উৎখাত করেছে নিজ বাসভূমি থেকে। কোথায় গেল সেই উদারনৈতিক ইসলাম? সুফি ইসলামকে কবর দিয়ে উগ্রপন্থি ইসলামের জয়জয়কার এখন। এই জয়ের পতাকা যারা ওড়াচ্ছে, তারা জানে না, তারা যে আলোকে পুড়িয়ে দিয়ে ঘুরঘুট্টি অন্ধকারকে সাদরে বরণ করছে।

২. কেউ কেউ বলছে প্রতি বছর দুর্গাপুজোর আগে আগে বাংলাদেশে মন্দির বা মূর্তি ভাঙা হয়, এ বছরও হচ্ছে। আবার এও শুনেছি বাংলাদেশের সরকার প্রচুর টাকা ব্যয় করবেন হিন্দু মন্দিরগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য। তাহলে কি প্রয়োজনে মন্দির ভাঙা হবে, আবার প্রয়োজনে গড়াও হবে? ভাঙা গড়ার রাজনীতি বেশ জমজমাট! পাকিস্তানি সৈন্য দ্বারা ধংস হওয়া রমনা কালীমন্দির গড়ার জন্য নাকি ভারত টাকা দেবে। ভারতকে কেন টাকা দিতে হবে? বাংলাদেশেরই তো উচিত নিজের টাকায় ঐতিহ্যবাহী রমনা কালীমন্দিরটি গড়া!

আমি ঘোর নাস্তিক হয়েও কেন বলছি ধর্মীয় উপাসনালয় গড়ে দিতে! কারণ আমি মানুষের ধর্ম পালন করার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। ঠিক যেরকম ধর্ম পালন না করার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি।

মানুষ কুসংস্কারমুক্ত হলে, মানুষ সত্যিকার বিজ্ঞানমনস্ক হলে, মন্দির মসজিদ গির্জা সিনেগগ হবে এক একটা জাদুঘর। সেদিন ভবিষ্যতের মানুষ ইতিহাসে পড়বে ধর্মের কারণে এককালে কী কুৎসিত হানাহানিই না করত তাদের পূর্বপুরুষেরা।

৩. নাস্তিক হলেই যে মানুষ মানুষ হিসেবে ভালো হয়, তা নয়। কেউ আস্তিক হলেই যে মানুষ হিসেবে খারাপ, তাও নয়। আমি প্রচুর নাস্তিককে দেখেছি যারা ভীষণরকম নারীবিদ্বেষী। অনেক আস্তিককে দেখেছি যারা কারও অনিষ্ট করে না, নিজের ধর্মকর্ম নিয়ে নিজে থাকে, কারও ওপর নিজের ধর্ম চাপানোর চেষ্টা করে না। তবে এখন যে আস্তিকদের দেখা পাচ্ছি, ওরা বেশির ভাগই অসভ্য আর অশিক্ষিত। ওদের পছন্দের ধর্মটি যারা মানছে না, তাদের ধর্ষণ করছে, তাদের কোপাচ্ছে, তাদের জবাই করছে। হাতের নাগালে না পেলে বিভিন্ন কুৎসিত পদ্ধতিতে তাদের হেনস্তা করছে। এই ধার্মিকদের আল্লাহর বিচারে বিশ্বাস নেই। তাই ওরা নিজেরাই বিচার করছে সবার। ওরা নিজেরাই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কে দোষী, কে দোষী নয় এবং এও জানিয়ে দিচ্ছে দোষীদের কী শাস্তি হওয়া উচিত। দুনিয়ার সবাইকে আস্তিক বানাবার, পরহেজগার বানাবার জন্য এই ধার্মিকরা এত মরিয়া কেন, আমি বুঝি না। ওরা কেন সবাইকে নিয়ে বেহেশতে যেতে চায়। দোজখেও তো মানুষকে যেতে হবে। এই যে সাতটা দোজখ আল্লাহ বানিয়ে রেখেছেন, ওগুলো কি খালি ফেলে রাখার জন্য? ওখানে পুড়তে যদি আমার আপত্তি না থাকে, তবে ধার্মিকদের আপত্তি কেন? ওরা কেন আল্লাহ রসুলকে নিজের সম্পত্তি মনে করে! ধর্ম নিয়ে আমার যা ধারণা, তা আমি বলবো। দোজখে যাবো জেনেও বলবো। আমি তো সব আস্তিককে নিয়ে দলবেঁধে দোজখে যেতে চাইছি না। আমি জোরজবরদস্তি কোনও আস্তিককে নাস্তিক বানাতেও চাইছি না।

মানুষের অনিষ্ট করে না, অন্যের বিশ্বাসে নাক গলায় না-এরকম ধার্মিকের সংখ্যা সম্ভবত খুব কম বাংলাদেশে। এই সংখ্যাটা যতদিন না বাড়ে, ততদিন বাংলাদেশ নিয়ে আশা ভরসার কিছু নেই। নাস্তিক বা আস্তিক হওয়ার চেয়ে সবচেয়ে যেটা বেশি প্রয়োজন, তা হলো ভালো মানুষ হওয়া। ভালো মানুষেরা সবার ব্যক্তিস্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। মানুষ গরু খেলো কী শুয়োর খেলো, মদ খেলো কী ফান্টা খেলো, তা নিয়ে মাথা ঘামায় না, এগুলোকে সম্পূর্ণই যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার বলে মানে। এই ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়ে ঝামেলা করা ধার্মিকদের বন্ধ করতে হবে। মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস করুক, আপত্তি নেই। কিন্তু যুক্তিবুদ্ধিহীন ধর্মান্ধ যেন না হয়। ধর্মান্ধতা এবং মানবাধিকার-তেল আর জলের মতো, একেবারেই মেশে না। ও দুটোকে না মেশাতে চেয়ে বরং ধর্মান্ধরা যদি চেষ্টা চরিত্তির করে মানবাধিকার ব্যাপারটিকে মেনে নেয়, তবে সমস্যা অনেক কমে যাবে। যত ধার্মিকই হোক, যত ধর্মান্ধই হোক, মানুষ তো। মানুষ কী না পারে! চেষ্টা করলে মন্দ মানুষেরা ভালো মানুষ হতে পারবে না, এ আমি বিশ্বাস করি না।

 

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
সর্বশেষ খবর
জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল
জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার
চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার

৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল
ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে
জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ
সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক
সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সিস্তান-বেলুচিস্তানে অভিযানে ৬ সশস্ত্র জঙ্গি নিহত
ইরানের সিস্তান-বেলুচিস্তানে অভিযানে ৬ সশস্ত্র জঙ্গি নিহত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে ডাকাতির অভিযোগে গণপিটুনিতে একজন নিহত
পটুয়াখালীতে ডাকাতির অভিযোগে গণপিটুনিতে একজন নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ছাত্রদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি
হবিগঞ্জে ছাত্রদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি
সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ী জেলা স্টেডিয়াম সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি
রাজবাড়ী জেলা স্টেডিয়াম সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি লিগে দেখা যেতে পারে পুজারাকে?
বিদেশি লিগে দেখা যেতে পারে পুজারাকে?

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে কৃষি জমিতে ঘের নির্মাণের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন
ডাসারে কৃষি জমিতে ঘের নির্মাণের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সাথে সনাকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সাথে সনাকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার আমলের গুম-খুন মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২৬ অক্টোবর
হাসিনার আমলের গুম-খুন মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২৬ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবর-রিজওয়ান বাদ, পিসিবি চেয়ারম্যান জানালেন ব্যাখ্যা
বাবর-রিজওয়ান বাদ, পিসিবি চেয়ারম্যান জানালেন ব্যাখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান
ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যের কক্ষের সামনে দুই দাবিতে ‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি
জবি উপাচার্যের কক্ষের সামনে দুই দাবিতে ‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুসন্তান জেদি হলে সামলাবেন যেভাবে
শিশুসন্তান জেদি হলে সামলাবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের ক্রিকেটকে বিদায় বললেন পূজারা
সব ধরনের ক্রিকেটকে বিদায় বললেন পূজারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মৃত নই, বেঁচে আছি—প্রমাণে থানায় বলিউডের রাজা মুরাদ
মৃত নই, বেঁচে আছি—প্রমাণে থানায় বলিউডের রাজা মুরাদ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীরের ক্লান্তি দূর করতে জীবনযাপনে দরকার পরিবর্তন
শরীরের ক্লান্তি দূর করতে জীবনযাপনে দরকার পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন, সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ ও জিয়াউল আহসান
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন, সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ ও জিয়াউল আহসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলাম, এখন জীবন উপভোগ করছি’
‘অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলাম, এখন জীবন উপভোগ করছি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা
চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা