শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১

সহজ নয় এডিস ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ

মো. খলিলুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সহজ নয় এডিস ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ

করোনা মহামারীর সময় বাহকবাহিত রোগের মধ্যে যেটি সবচেয়ে বেশি জনসমস্যা হিসেবে চিহ্নিত তা হলো ডেঙ্গু, যা একসময়ের শহরের রোগ থাকলেও ২০১৯ সাল থেকে প্রত্যন্ত গ্রামীণ জনপদে ছড়িয়ে পড়ছে। এমনকি কোনো কোনো অঞ্চল বা জেলায় বড় স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হতে যাচ্ছে। যে বিষয়টি স্বাস্থ্য বিভাগকে বেশি ভাবিয়ে তুলেছে তা হলো, ডেঙ্গু আস্তে আস্তে গ্রামের স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হতে যাচ্ছে। এডিস মশা মূলত শহরের মশা যা এডিস ইজিপ্টি নামে পরিচিত এবং গ্রামাঞ্চলে এ মশার যে জাত পাওয়া যায় তা অ্যালবোপিকটাস নামে পরিচিত, যাকে মনে করা হয় ডেঙ্গু রোগের সেকেন্ডারি ভেক্টর, যার রোগ বিস্তারের যৎসামান্য ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করা হয়। এডিস ইজিপ্টি মশা মূলত পুরনো টায়ারে জমা পানি, নির্মাণাধীন ভবনের মেঝেতে জমা পানি, লিফটের গর্তে জমা পানি, মিটারের গর্তে জমা পানি এবং প্লাস্টিক ড্রাম, প্লাস্টিকের পরিত্যক্ত পাত্র, দই পাত্রসহ অন্যান্য পরিত্যক্ত পাত্রে ডিম পাড়ে। এডিস অ্যালবোপিকটাস মশা মূলত গ্রামীণ মশা হিসেবে পরিচিত। এ মশা ন্যাচারাল পাত্র যেমন গাছের কোটর/গর্ত, কলা ও মানকচু জাতীয় গাছের কান্ড; বাঁশের গোড়ার পরিত্যক্ত অংশের গর্ত এবং গ্রামে ব্যবহৃত পরিত্যক্ত পাত্র যেমন সিমেন্টের চারি, মাটির মটকা, কলসসহ অব্যবহৃত পাত্রে জমা পানিতে ডিম পাড়ে; যার সঠিক ব্যবস্থাপনা বেশ কঠিন। মশার জাতসমূহের মধ্যে এডিস একমাত্র মশা যা বিশেষ কিছু বিশেষত্ব বহন করে। এডিস মশা পাত্রের গায়ে পানির সার্ফেসের আর্দ্রতাযুক্ত স্থানে ডিম পেড়ে দেহনিঃসৃত এক ধরনের গ্লু বা আঠার মাধ্যমে পাথরের গায়ে আটকিয়ে রাখে। পাত্রের পানি শুকিয়ে গেলেও তা সুপ্ত অবস্থায় ছয় মাস এমনকি এক বছর পর্যন্ত থাকতে পারে। যখন পানি ও উপযুক্ত পরিবেশ পায় তখন ডিম থেকে ফুটে লার্ভা ও পরিপক্ব মশা জন্ম নেয়। সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো ওই ডিম যদি ভাইরাসবাহী হয়, ডিম থেকে যেসব লার্ভা ও পরিপক্ব মশা বের হয় তা-ও ভাইরাসবাহী হয়, যা পরবর্তী বছর পরিবেশে ভাইরাস সংক্রমণের জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের তথ্যমতে তিন-চার বছর ধরে ডেঙ্গু চারটি টাইপের মধ্যে অপেক্ষাকৃত মারাত্মক টাইপ  DEN-3 ভাইরাস সংক্রমণ কমিউনিটিতে বিরাজমান। বিষয়টি বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান এ বছর জিন সিকোয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে নিশ্চিত করলেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. মো. সাইফুল্লাহ মুন্সি তাঁর গবেষণায় তিন-চার বছর ধরেই ডেঙ্গুর সেরোটাইপ বিশ্লেষণে  DEN-3 -এর অস্তিত্ব কমিউনিটিতে পেয়েছেন। ২০০০ সালে ডেঙ্গু রোগের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে EN-1 ও DEN-2 টাইপ সংক্রমিত হওয়ায় ওই টাইপের প্রতি দেহে অনেকাংশেই অ্যান্টিবডি তৈরি হয় এবং এ টাইপ দুটির প্রতি অনেকাংশেই ইমিউনিটি অর্জন করেছে। এ বছর  DEN-3 সংক্রমণ হওয়ায় ডেঙ্গু অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে ও মৃত্যুঝুঁকি অনেকটা বেড়ে গেছে। জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা, সিডিসি, স্বাস্থ্য অধিদফতর ২০০০ সালে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব শুরু থেকে এডিস মশার ওপর জরিপ চালিয়ে আসছে। মাঝে কয়েক বছর ডেঙ্গুর সংক্রমণ কম থাকায় এ কার্যক্রম বন্ধ ছিল। ২০১৪ সাল থেকে পুনরায় বিচ্ছিন্নভাবে কিছু জরিপ কাজ পরিচালনা করা হলেও ২০১৭ সালে চিকুনগুনিয়া মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ায় ওই জরিপ কাজ নিয়মিতভাবে বছরে তিনবার মৌসুম-পূর্ব, মৌসুম, মৌসুম-পরবর্তী সময়ে পরিচালনা করে আসছে। মৌসুম-পূর্ব, মৌসুম ও মৌসুম-উত্তর জরিপ কাজের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় বিল্ডিংয়ের মেঝে, প্লাস্টিকের বালতি, ড্রাম, পরিত্যক্ত টায়ার, ফুলের টব, মাটির পাত্র ও মিটারের গর্তে জমা পানিতে সর্বাধিক লার্ভার অস্তিত্ব পাওয়া যায়। একইভাবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা, সিডিসি, স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ জরিপ কাজে দেখা যায় নির্মাণাধীন ও বহুতলবিশিষ্ট ভবনে সর্বাধিক এডিস মশার ঘনত্ব পাওয়া যায়। যেসব ভবনে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায় তার মধ্যে নির্মাণাধীন ও বহুতল ভবনের সংখ্যা শতকরা ৫০ ভাগের বেশি। এসব ভবনে রক্ষিত ও পরিত্যক্ত প্রজননস্থলগুলো সর্বাধিক এডিস মশার লার্ভা উৎপাদনে ভূমিকা রাখে, যা কখনো কখনো ১০০ থেকে ১ হাজার গুণ পর্যন্ত হয়। মৌসুম ঋতুতে যেহেতু প্রতিনিয়ত বৃষ্টি হয় তাই রিমুভাল ছোট ছোট প্রচুর পরিত্যক্ত পাত্রে জমা পানিতেও এডিস মশার লার্ভা উৎপন্ন হয়, যা বৃষ্টির সময় যথেষ্ট লার্ভা উৎপাদনে ভূমিকা রাখে। এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের জন্য এ মুহূর্তে যে বিষয়গুলো বেশি জোর দেওয়া প্রয়োজন তা হলো- ১. যেহেতু পরিবেশে প্রচুর পরিপক্ব ভাইরাসবাহী মশা রয়েছে যা তিন থেকে চার সপ্তাহ, কখনো ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত ভাইরাস সংক্রমণে ভূমিকা রাখে। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পরিপক্ব মশা মেরে তার ঘনত্ব কমিয়ে আনা প্রয়োজন। ২. পরিপক্ব মশা মারার পাশাপাশি পরিবেশে বিদ্যমান ডিম ও লার্ভা ধ্বংসে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যেহেতু ওই ডিম ও লার্ভা ভাইরাসবাহী হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ৩. ঢাকা শহরের বড় বড় অনেক নালায় প্রচুর পরিত্যক্ত পাত্র রয়েছে যা বৃষ্টি ঋতুতে মশার প্রজনন উৎস হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এসব পরিত্যক্ত কনটেইনার দূরীকরণ ও যন্ত্রচালিত মেশিনের মাধ্যমে লম্বা হোসপাইপ ব্যবহারের সাহায্যে লার্ভিসাইড স্প্রে করে ওইসব এলাকায় লার্ভা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। ৪. প্রতিটি নির্মাণাধীন ভবনের শ্রমিককে লার্ভিসাইড স্প্রের ওপর প্রশিক্ষণ প্রদান করে নির্মাণাধীন ভবন কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ ব্যবস্থাপনায় প্রতি সপ্তাহে একবার লার্ভিসাইড স্প্রের ব্যবস্থা নিতে হবে। এ ব্যাপারে সিটি করপোরেশনকে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ ও নিয়মিত মনিটরিংয়ের দায়িত্ব পালন করতে পারে। ৫. প্রতি মহল্লায় যেসব সোসাইটি রয়েছে তাদের উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে এডিস মশার প্রজননস্থান নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। মৌসুম শুরুর আগে এপ্রিল-মেতে এডিস মশার মাদার প্রজননস্থলসমূহ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মৌসুমের শুরুতেই এডিস মশার ঘনত্ব নিয়ন্ত্রিত পর্যায়ে রাখার ব্যবস্থা করলে পরে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সহায়ক হবে।

লেখক : সাবেক জাতীয় পরামর্শদাতা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বাংলাদেশ ও সাবেক প্রধান কীটতত্ত্ববিদ, সিডিসি, ডিজিএইচএস।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ