শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১

সহজ নয় এডিস ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ

মো. খলিলুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সহজ নয় এডিস ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ

করোনা মহামারীর সময় বাহকবাহিত রোগের মধ্যে যেটি সবচেয়ে বেশি জনসমস্যা হিসেবে চিহ্নিত তা হলো ডেঙ্গু, যা একসময়ের শহরের রোগ থাকলেও ২০১৯ সাল থেকে প্রত্যন্ত গ্রামীণ জনপদে ছড়িয়ে পড়ছে। এমনকি কোনো কোনো অঞ্চল বা জেলায় বড় স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হতে যাচ্ছে। যে বিষয়টি স্বাস্থ্য বিভাগকে বেশি ভাবিয়ে তুলেছে তা হলো, ডেঙ্গু আস্তে আস্তে গ্রামের স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হতে যাচ্ছে। এডিস মশা মূলত শহরের মশা যা এডিস ইজিপ্টি নামে পরিচিত এবং গ্রামাঞ্চলে এ মশার যে জাত পাওয়া যায় তা অ্যালবোপিকটাস নামে পরিচিত, যাকে মনে করা হয় ডেঙ্গু রোগের সেকেন্ডারি ভেক্টর, যার রোগ বিস্তারের যৎসামান্য ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করা হয়। এডিস ইজিপ্টি মশা মূলত পুরনো টায়ারে জমা পানি, নির্মাণাধীন ভবনের মেঝেতে জমা পানি, লিফটের গর্তে জমা পানি, মিটারের গর্তে জমা পানি এবং প্লাস্টিক ড্রাম, প্লাস্টিকের পরিত্যক্ত পাত্র, দই পাত্রসহ অন্যান্য পরিত্যক্ত পাত্রে ডিম পাড়ে। এডিস অ্যালবোপিকটাস মশা মূলত গ্রামীণ মশা হিসেবে পরিচিত। এ মশা ন্যাচারাল পাত্র যেমন গাছের কোটর/গর্ত, কলা ও মানকচু জাতীয় গাছের কান্ড; বাঁশের গোড়ার পরিত্যক্ত অংশের গর্ত এবং গ্রামে ব্যবহৃত পরিত্যক্ত পাত্র যেমন সিমেন্টের চারি, মাটির মটকা, কলসসহ অব্যবহৃত পাত্রে জমা পানিতে ডিম পাড়ে; যার সঠিক ব্যবস্থাপনা বেশ কঠিন। মশার জাতসমূহের মধ্যে এডিস একমাত্র মশা যা বিশেষ কিছু বিশেষত্ব বহন করে। এডিস মশা পাত্রের গায়ে পানির সার্ফেসের আর্দ্রতাযুক্ত স্থানে ডিম পেড়ে দেহনিঃসৃত এক ধরনের গ্লু বা আঠার মাধ্যমে পাথরের গায়ে আটকিয়ে রাখে। পাত্রের পানি শুকিয়ে গেলেও তা সুপ্ত অবস্থায় ছয় মাস এমনকি এক বছর পর্যন্ত থাকতে পারে। যখন পানি ও উপযুক্ত পরিবেশ পায় তখন ডিম থেকে ফুটে লার্ভা ও পরিপক্ব মশা জন্ম নেয়। সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো ওই ডিম যদি ভাইরাসবাহী হয়, ডিম থেকে যেসব লার্ভা ও পরিপক্ব মশা বের হয় তা-ও ভাইরাসবাহী হয়, যা পরবর্তী বছর পরিবেশে ভাইরাস সংক্রমণের জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের তথ্যমতে তিন-চার বছর ধরে ডেঙ্গু চারটি টাইপের মধ্যে অপেক্ষাকৃত মারাত্মক টাইপ  DEN-3 ভাইরাস সংক্রমণ কমিউনিটিতে বিরাজমান। বিষয়টি বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান এ বছর জিন সিকোয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে নিশ্চিত করলেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. মো. সাইফুল্লাহ মুন্সি তাঁর গবেষণায় তিন-চার বছর ধরেই ডেঙ্গুর সেরোটাইপ বিশ্লেষণে  DEN-3 -এর অস্তিত্ব কমিউনিটিতে পেয়েছেন। ২০০০ সালে ডেঙ্গু রোগের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে EN-1 ও DEN-2 টাইপ সংক্রমিত হওয়ায় ওই টাইপের প্রতি দেহে অনেকাংশেই অ্যান্টিবডি তৈরি হয় এবং এ টাইপ দুটির প্রতি অনেকাংশেই ইমিউনিটি অর্জন করেছে। এ বছর  DEN-3 সংক্রমণ হওয়ায় ডেঙ্গু অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে ও মৃত্যুঝুঁকি অনেকটা বেড়ে গেছে। জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা, সিডিসি, স্বাস্থ্য অধিদফতর ২০০০ সালে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব শুরু থেকে এডিস মশার ওপর জরিপ চালিয়ে আসছে। মাঝে কয়েক বছর ডেঙ্গুর সংক্রমণ কম থাকায় এ কার্যক্রম বন্ধ ছিল। ২০১৪ সাল থেকে পুনরায় বিচ্ছিন্নভাবে কিছু জরিপ কাজ পরিচালনা করা হলেও ২০১৭ সালে চিকুনগুনিয়া মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ায় ওই জরিপ কাজ নিয়মিতভাবে বছরে তিনবার মৌসুম-পূর্ব, মৌসুম, মৌসুম-পরবর্তী সময়ে পরিচালনা করে আসছে। মৌসুম-পূর্ব, মৌসুম ও মৌসুম-উত্তর জরিপ কাজের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় বিল্ডিংয়ের মেঝে, প্লাস্টিকের বালতি, ড্রাম, পরিত্যক্ত টায়ার, ফুলের টব, মাটির পাত্র ও মিটারের গর্তে জমা পানিতে সর্বাধিক লার্ভার অস্তিত্ব পাওয়া যায়। একইভাবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা, সিডিসি, স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ জরিপ কাজে দেখা যায় নির্মাণাধীন ও বহুতলবিশিষ্ট ভবনে সর্বাধিক এডিস মশার ঘনত্ব পাওয়া যায়। যেসব ভবনে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায় তার মধ্যে নির্মাণাধীন ও বহুতল ভবনের সংখ্যা শতকরা ৫০ ভাগের বেশি। এসব ভবনে রক্ষিত ও পরিত্যক্ত প্রজননস্থলগুলো সর্বাধিক এডিস মশার লার্ভা উৎপাদনে ভূমিকা রাখে, যা কখনো কখনো ১০০ থেকে ১ হাজার গুণ পর্যন্ত হয়। মৌসুম ঋতুতে যেহেতু প্রতিনিয়ত বৃষ্টি হয় তাই রিমুভাল ছোট ছোট প্রচুর পরিত্যক্ত পাত্রে জমা পানিতেও এডিস মশার লার্ভা উৎপন্ন হয়, যা বৃষ্টির সময় যথেষ্ট লার্ভা উৎপাদনে ভূমিকা রাখে। এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের জন্য এ মুহূর্তে যে বিষয়গুলো বেশি জোর দেওয়া প্রয়োজন তা হলো- ১. যেহেতু পরিবেশে প্রচুর পরিপক্ব ভাইরাসবাহী মশা রয়েছে যা তিন থেকে চার সপ্তাহ, কখনো ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত ভাইরাস সংক্রমণে ভূমিকা রাখে। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পরিপক্ব মশা মেরে তার ঘনত্ব কমিয়ে আনা প্রয়োজন। ২. পরিপক্ব মশা মারার পাশাপাশি পরিবেশে বিদ্যমান ডিম ও লার্ভা ধ্বংসে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যেহেতু ওই ডিম ও লার্ভা ভাইরাসবাহী হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ৩. ঢাকা শহরের বড় বড় অনেক নালায় প্রচুর পরিত্যক্ত পাত্র রয়েছে যা বৃষ্টি ঋতুতে মশার প্রজনন উৎস হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এসব পরিত্যক্ত কনটেইনার দূরীকরণ ও যন্ত্রচালিত মেশিনের মাধ্যমে লম্বা হোসপাইপ ব্যবহারের সাহায্যে লার্ভিসাইড স্প্রে করে ওইসব এলাকায় লার্ভা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। ৪. প্রতিটি নির্মাণাধীন ভবনের শ্রমিককে লার্ভিসাইড স্প্রের ওপর প্রশিক্ষণ প্রদান করে নির্মাণাধীন ভবন কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ ব্যবস্থাপনায় প্রতি সপ্তাহে একবার লার্ভিসাইড স্প্রের ব্যবস্থা নিতে হবে। এ ব্যাপারে সিটি করপোরেশনকে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ ও নিয়মিত মনিটরিংয়ের দায়িত্ব পালন করতে পারে। ৫. প্রতি মহল্লায় যেসব সোসাইটি রয়েছে তাদের উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে এডিস মশার প্রজননস্থান নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। মৌসুম শুরুর আগে এপ্রিল-মেতে এডিস মশার মাদার প্রজননস্থলসমূহ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মৌসুমের শুরুতেই এডিস মশার ঘনত্ব নিয়ন্ত্রিত পর্যায়ে রাখার ব্যবস্থা করলে পরে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সহায়ক হবে।

লেখক : সাবেক জাতীয় পরামর্শদাতা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বাংলাদেশ ও সাবেক প্রধান কীটতত্ত্ববিদ, সিডিসি, ডিজিএইচএস।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা