শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

রাজনীতির এক ভুলে হয়ে যায় সর্বনাশ

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির এক ভুলে হয়ে যায় সর্বনাশ

‘বন্ধু তোমার পথের সাথীকে চিনে নিও, মনের মাঝেতে চিরদিন তাকে ডেকে নিও’ শ্রীকান্তের এ গানের মতো পথের সাথীকে কি চেনা যায়? মনের মাঝেতে কি দেওয়া যায় ঠাঁই? এ কঠিন ইট-পাথরের চলার পথে নানা রঙের মানুষের দেখা মেলে। সবাইকে চেনা যায় না। হৃদয়ের গহিনে ঠাঁই দিলেও ভালোবাসার মর্যাদা সবাই ধরে রাখে না। প্রথম জীবনের স্বপ্নছোঁয়া দিনগুলো একসময় পানসে হয়ে যায়।  বাঁধনহারা পাখি দরজা খোলা দেখলেই যায় উড়ে। খাঁচায় থাকে না বন্দী হয়ে। আলো-আঁধারির গোলকধাঁধায় বাঁধা পড়ে লাভ নেই। রাতের কালো অন্ধকার শেষে ভোর ঠিকই আসে। আলোর ঝলকানিতে মুছে যায় রাতের সব দুঃস্বপ্নের চিহ্ন। আমাদের চারপাশটা বড় অদ্ভুত। আবেগহীনতার যুগে বন্ধুত্ব ও ভালোবাসা কখনো চিরস্থায়ী হয় না। আগুন ঝলকানো ভালোবাসা একসময় সান্ধ্যপ্রদীপের তেল ফুরানোর মতো শেষ হয়ে যায়। শুধু পোড়া দহনের ক্ষত বয়ে বেড়াতে হয়। পুরনো স্মৃতিগুলো ঘুরেফিরে আসে কষ্ট হয়ে। তার পরও আমরা বারবার সঠিক ঠিকানা খুঁজে বেড়াই। চিনতে পারি না আপনারে। ভালোবাসার মানুষ ও স্বার্থহীন বন্ধু বাছতে বাছতে একটা জীবন কেটে যায়। জীবনের সৌন্দর্যটুকু দেখা হয় না। লড়াই করতে করতে ভিতর ক্ষয়ে গেলেও বলার থাকে না কিছুই।

বঙ্গবন্ধু একটা জীবন কাটিয়ে দিলেন মোশতাকের মতো নষ্ট, ভন্ডকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে, তাকে পাশে রেখে। কিন্তু তাকে চিনতে পারেননি। এমনকি বঙ্গবন্ধু জেনেও যেতে পারেননি তাঁর সর্বনাশের আড়ালের মানুষটির নাম খন্দকার মোশতাক। বঙ্গবন্ধুর পিতার মৃত্যুর পর মোশতাকই বেশি কেঁদেছিলেন। লাশ দাফন থেকে শুরু করে সব কাজেই ছিলেন এগিয়ে। খুনি মেজর ডালিম নিয়মিত ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যেতেন। সঙ্গে থাকতেন তার স্ত্রী নিম্মি। বেগম মুজিব তাদের আদর করে ভাত খাওয়াতেন। সেই ডালিম ১৫ আগস্ট ঘোষণা দিলেন বেগম মুজিবকে হত্যার। দুনিয়ায় বিশ্বাস শব্দটা বড় কঠিন। সবাই এ বিশ্বাস রাখতে পারে না। সারা দুনিয়ার রাজনৈতিক সরকারগুলো ক্ষমতায় আসে দলীয় কর্মীদের শ্রম-ঘামে। ক্ষমতায় বসার পর সবকিছু চলে যায় রাজনৈতিক কর্মীদের বাইরে। আমলাকুল, কামলাকুল, হাইব্রিডকুল তৈরি হয়। তাদের হাতেই সব সর্বনাশ হয়ে যায়। কেউ টের পায় না। যখন পায় তখন আর কিছুই করার থাকে না। রাজনীতির জগৎটাই জটিল। ক্ষমতার আকাশছোঁয়া চেয়ার বাস্তবতাকে আড়াল করে রাখে।

ক্ষমতার আকাশ থেকে মাটি দেখা যায় না। একটা অহংকারের ভাব তৈরি করে। তখনই কিছু ভুল সিদ্ধান্ত, সমন্বয়হীনতায় সর্বনাশ হয়ে যায়। একবার ভুল হলে সে চক্রবাঁকে কাটিয়ে দিতে হয় বাকি জীবন। ভারতীয় কংগ্রেসের ভুল সিদ্ধান্ত ছিল রাজনীতি থেকে সরকারকে দূরে সরিয়ে রাখা। রাজনীতিবিদদের ক্ষমতার বাইরে রাখা। অরাজনীতিকদের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে বসানো। মনমোহন সিংয়ের স্থলে প্রণব মুখার্জির নাম ছিল প্রধানমন্ত্রীর তালিকায়। সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধী ঠিক করলেন সরকারকে তাঁরা রাজনীতি থেকে দূরে রাখবেন। অভিজ্ঞ পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ প্রণব মুখার্জিকে মন্ত্রিসভায় রাখবেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী করবেন না। প্রণব দুই মেয়াদে অর্থ এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। শেষ মেয়াদে তাঁকে করা হলো রাষ্ট্রপতি। ভারতজুড়ে কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের কাছে প্রণব মুখার্জির আলাদা অবস্থান ছিল। মর্যাদা ছিল। তিনি রাজনীতিটা ভালো বুঝতেন। যে কোনো পরিস্থিতি ম্যানেজ করতে পারতেন। তাঁকে বলা হতো গুড ক্রাইসিস ম্যানেজার। ইন্দিরা গান্ধী লাইমলাইটে নিয়ে আসেন প্রণবকে। রাহুলের সঙ্গে রাজনীতি করতে গিয়ে কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। তার পরও ঘুরেফিরে কংগ্রেসেই ছিলেন। পররাষ্ট্র, অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন। রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। ভারতীয় রাজনীতিতে রাষ্ট্রপতি কোনোভাবে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যেতে পারেন না। রাজনীতি করেন না। প্রধানমন্ত্রী রাজনীতি করেন। মনমোহন সিং প্রধানমন্ত্রী হলেও কোনো ধরনের রাজনীতির সাতেপাঁচে ছিলেন না। তিনি দিন কাটিয়েছেন সরকার নিয়ে। ব্যস্ত ছিলেন ভারতীয় অর্থনীতিকে নতুন মাত্রায় নিতে। মনমোহনকে আনা হয়েছিল প্রণবকে ঠেকাতে। কিন্তু বাস্তব বড় কঠিন। সেই এক ভুলে কংগ্রেস আজ ভারতীয় রাজনীতিতে কঠিন এক পরিস্থিতিতে ঘুরপাক খাচ্ছে। কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকাকালে সরকারের সঙ্গে দলের বিশাল দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। যার খেসারতে বিজেপির উত্থান। বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে পারছে না কংগ্রেস। বিজেপির বিপক্ষে তৃণমূলে মানুষের আস্থা বাড়ছে। কংগ্রেস হারিয়েছে ঐতিহ্য ধরে রাখার রীতি।

প্রণব মুখার্জির পুত্র অভিজিৎ কংগ্রেস ছাড়লেন। যোগ দিলেন তৃণমূলে। ফোন করেছিলাম তাঁকে। জানতে চাইলাম বাবার আদর্শের বাইরে চলে গেলেন না তো? জবাবে বললেন, ‘মোটেও না। বাবার আদর্শের ভিতরেই আছি। এক কংগ্রেস ছেড়ে এলাম আরেক কংগ্রেসে। সমস্যা দেখি না। দুই দলের আদর্শ একই। এ মুহুর্তে গেরুয়া শিবিরের পতন একমাত্র দিদিকে দিয়েই হতে পারে। তাই যোগ দিয়েছি।’ অভিজিৎ আরও বললেন, ‘অসাম্প্রদায়িক অবস্থান দুই কংগ্রেসেই রয়েছে। বিজেপিকে থামাতে হলে তেমন শক্তির প্রয়োজন যা আছে মমতা ব্যানার্জির।’ শুধু অভিজিৎ নন, প্রতিদিনই দলবদল চলছে পশ্চিমবঙ্গ ও ভারতের রাজনীতিতে। প্রণব মুখার্জির মেয়ে শর্মিষ্ঠা মুখার্জি সর্বশেষ কংগ্রেস ছাড়লেন। ফোনে তাঁর সঙ্গেও কথা হলো। জানালেন, রাজনীতিকে বিদায় দিয়েছেন। আর রাজনীতি করবেন না। বললাম, বাবার আদর্শ ধরে রাখবেন না? জবাবে বললেন, ‘রাজনীতি না করেও মানুষের সেবা করা যায়। মানুষের জন্য কাজ করা যায়। প্রণব মুখার্জি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে কাজ করব।’ জানতে চাইলাম দল ছাড়ার সময় সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে কথা হয়েছিল কি না? জবাবে বললেন, ‘কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিও। আমি ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তিনি আরও বললেন, ‘আমি মনে হয় মায়ের ধাঁচটা পেয়েছি। মা গান করতেন। ছবি আঁকতেন। রাজনীতি আমার জন্য না। তা ছাড়া ছোটবেলা থেকে আমি রাজনীতি করিনি। যারা ছোটবেলা থেকে রাজনীতি করছে তাদের কথা হয়তো আলাদা।’ আরও বললেন, ‘মানুষ রাজনীতিটা করে সেবা করার জন্য। রাজনীতি না করেও মানুষের সেবা করা যায়। আমি তা-ই করব। বাবার আদর্শ ধরে রাখব। বাবার নামের ফাউন্ডেশনটা শক্তিশালী করব।’

শর্মিষ্ঠার শেষ পর্যন্ত সবকিছু ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা চমকই ছিল দিল্লির রাজনীতিতে। কংগ্রেসে থেকে ভোট করেছেন। দলের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে উঠে এসেছিলেন দ্রুত সময়ে। কিন্তু সবকিছু ছেড়ে দিলেন। এভাবে সবাই পারে না, করেও না। অনেকে দলবদল করেন। গোয়ার সাবেক মুখ্যমন্ত্রীকে দেখলাম কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দিলেন তৃণমূলে। তাঁরই পথ অনুসরণ করেছেন বাবুল সুপ্রিয়। দারুণ গান করেন বাবুল সুপ্রিয়। এমপি হওয়ার পরও ঢাকা এসেছিলেন। গান করেছেন ঢাকা ক্লাবে। তাঁর গান শুনেছি। দরাজ গলায় গান। মনে হয়েছে রাজনীতিটা না করলেই পারতেন। কিন্তু বিজেপিতে গিয়ে এমপি-মন্ত্রী হলেন। হুট করে বিজেপি ছাড়লেন। বাবুল সুপ্রিয় এখন মমতার তৃণমূলে। সমালোচনা করেন বিজেপি ও নরেন্দ্র মোদির। পশ্চিমবঙ্গে আজ এই দল, কাল ওই দল করা নিয়ে চলছে রাজনৈতিক চেহারা বদল। বামেরাও কম যান না। তাঁদের অনেকে বাম ছেড়ে যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে! এভাবে দলবদল হতো আমাদের দেশের ফুটবলে। ফুটবলের সে ঐতিহ্য আর উত্তেজনা নেই। এ কারণে আগের মতো হইচই ফেলে দলবদলও দেখি না।

বাংলাদেশে ফুটবলের মতো রাজনীতির মাঠও এখন ঠান্ড। উদীয়মান অর্থনীতির দেশে ভোট নিয়ে মানুষের উৎসাহ-উদ্দীপনা নাকি কমে যায়। হয়তো তাই। তার পরও গত ১২ বছরে বিএনপি-জামায়াতের অনেক নেতা ঠাঁই পেয়েছেন আওয়ামী লীগে। কিন্তু তাদের দিনকালও খুব সুবিধার যাচ্ছে না। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক চর্চা আলাদা। অন্য দল থেকে আওয়ামী লীগে এসে খুব বেশি ভালো করা যায় না। আর ভারত ও বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিও আলাদা। আজ কংগ্রেসে কাল দেখি বিজেপিতে। আবার বিজেপি ছেড়ে চলে আসছেন তৃণমূলে। আমাদের সেই চর্চা নেই। গ্যাঞ্জাম লাগে অরাজনৈতিক সরকারগুলোর সময়। দিনের বেলায় গরম বক্তৃতা দিয়ে কোরবান আলী রাতে চলে গেলেন জাতীয় পার্টিতে। সিরাজুল হোসেন খান শ্রমিক আন্দোলন ডেকে সন্ধ্যায় শপথ নিয়ে মন্ত্রিসভায় যোগ দিলেন। জিয়া-এরশাদের সঙ্গে যোগ দিয়ে রাজনীতিবিদরা কম-বেশি কিছু পেয়েছেন। বিপাকে পড়েছেন ওয়ান-ইলেভেনের সময়। কম বিতর্কে থাকা রাজনীতিবিদদের ডেকে কথা বলতেন বিশেষ সংস্থার লোকজন। তারপর তালিকা তৈরি করতেন। সে তালিকা ধরিয়ে দিতেন ফেরদৌস আহমদ কোরেশীকে। নতুন নতুন দল গড়ার একটা হুলুস্থুল পড়ে গিয়েছিল। নরসিংদীর মাঈনুদ্দিন ভূঁইয়া করতেন আলাদা তালিকা। সে তালিকা নিয়ে বৈঠক করতেন বারী-আমিনের সঙ্গে। কিন্তু বিভিন্ন গাছের ছালবাকল দিয়ে তো একটা গাছ বানানো যায় না। ছালবাকল থাকতে পারে গাছের সঙ্গে। আর রাজনীতির জন্য একজন নেতার প্রয়োজন হয়। একটি আদর্শের প্রয়োজন। সেটুকু না থাকলে কিছুই হয় না। মাঝখান থেকে কিছু মানুষের সর্বনাশ হয়ে যায়। ওয়ান-ইলেভেনের সময় তা-ই হয়েছিল। অনেক ইতিবাচক রাজনীতিবিদ বলি হয়েছেন ভয়ে অথবা লোভে। আবার অনেকে পরিস্থিতির শিকার।

বিএনপি নেতা মরহুম আবদুল মান্নান ভূঁইয়া ভদ্রলোক ছিলেন। তাঁর বাড়িতে দলের সংস্কারপন্থিদের বৈঠক হতো। টেলিভিশনে একদিন দেখলাম বাড়ির ভিতর থেকে বের হচ্ছেন এহছানুল হক মিলন। ফোন করলাম তাঁকে। জানতে চাইলাম ঘটনা কী? জবাবে মিলন বললেন, মান্নান ভূঁইয়ার ভবনেই তাঁর বাসা। বাড়ির সামনে সাংবাদিক আর টিভি ক্যামেরার ভিড় থাকে মধ্যরাত অবধি। সকাল-সন্ধ্যায় বাড়িতে মিলনকে আসা-যাওয়া করতে হয়। আর টিভি ক্যামেরা বের হওয়া ও প্রবেশের ছবিগুলো ভালোভাবে তুলে ধরে সম্প্রচার করে। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের অনেকবার বলেছি বৈঠকে যাই না। আমার বাসা এখানে। স্ত্রী এবং মেয়েকে নিয়ে বসবাস করি। তার পরও কে শোনে কার কথা। প্রতিদিনই টিভি খবরে দেখিয়ে দেয় আমাকে। এ সংবাদগুলোর খেসারত মিলনকে দিতে হয়েছে। তারেক রহমানের মুক্তির দিন তাঁর ওপর হামলা করেছিল দলের কিছু লোক। এখনো গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান ফিরে পাননি তিনি। ওয়ান-ইলেভেনের শেষ বছর রাজনীতিবিদরা বুঝে ফেলেন ঘটনা ভালো নয়। মইন উ আহমেদের রাজনীতি করার মতো ব্যক্তিত্ব নেই। আন্তর্জাতিক কমিউনিটি তাঁকে সমর্থন দিচ্ছে না আর। তিনি ভারত গিয়ে প্রণব মুখার্জি ও গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেন। দুই বৈঠক থেকে তাঁকে ক্ষমতা ছাড়তে বলা হলো। দেশে ফিরে তিনি ইউটার্ন করেন। প্রণব মুখার্জির একটি সাক্ষাৎকার একবার নিয়েছিলাম। তিনি অনেক কথা বলেছেন ওয়ান-ইলেভেন নিয়ে। যা প্রকাশ করেছি প্রণব মুখার্জির জীবিত থাকাকালে। প্রণব মুখার্জি নিজের বইতেও অনেক কিছু লিখে গেছেন। পরিষ্কার করেছেন বাংলাদেশের ওয়ান-ইলেভেনের অনেক ঘটনা।

ভারত সফরকালে মইন উ আহমেদ ক্ষমতা ছাড়ার ইনডেমনিটির গ্যারান্টি চেয়েছিলেন প্রণব মুখার্জির কাছে। প্রণব তাঁকে বলেছিলেন নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশে মইনের যাতে কিছু না হয় তা তিনি দেখবেন। মইনের কিছুই হয়নি। মইন এখন আমেরিকায় আছেন। ক্যান্সারের চিকিৎসা করাচ্ছেন। আর তাঁর দিকে তাকিয়ে যারা যোগ দিলেন ওয়ান-ইলেভেনে সেই রাজনীতিবিদদের সর্বনাশ হয়ে গেছে সবার অজান্তে। শেষ বয়সে চিকিৎসা করানোর টাকাও ছিল না রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ফেরদৌস কোরেশীর। বিএনপি, আওয়ামী লীগের সংস্কারপন্থি নেতারা এখন ভালো নেই। অনেকে মারা গেছেন নীরব কষ্ট বুকে ধারণ করে। দলের ভিতরের সম্মানটুকুও পাননি মৃত্যুর পর। তাঁদের জানাজায় যাননি অনেক নেতা-কর্মী। আবার অনেকে টিকে আছেন তুচ্ছতাচ্ছিল্য নিয়ে। করার কিছু নেই, বলার কিছু নেই।

একসময় রাজনীতিতে তাঁদের দাপট ছিল, অবস্থান ছিল। এখন কিছুই নেই। ভুলের মাশুল গুনতে হচ্ছে সেই গানের মতো- ‘ভুল সবই ভুল এই জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা, সে ভুল, সবই ভুল...।’ চলার পথে অনেক ভুল নিয়ে থাকতে হয় আমাদের। সব ভুলের কথা প্রকাশও করা যায় না। বলা যায় না।  আবার মেনেও নেওয়া যায় না।  একটা ভুলের সঙ্গে অনেক সময় পুরো জীবন কাটিয়ে দিতে হয়।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০
পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত
পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা
জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'
'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত
বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি
ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি