শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২২

মরণোত্তর অঙ্গদানে এগিয়ে আসুন

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
মরণোত্তর অঙ্গদানে এগিয়ে আসুন

একজন মানুষ তার মৃত্যুর পর দেহের গুরুত্বপূর্ণ কিছু অঙ্গ যেমন কিডনি, হার্ট, লিভার, ফুসফুস, চোখ এমনকি পুরো শরীরটা দান করতে পারেন। মারা যাওয়ার পর ওই মৃত ব্যক্তির দান করা বিভিন্ন অঙ্গ প্রতিস্থাপন করে বেঁচে থাকতে পারে অঙ্গ অকার্যকর হওয়া অন্য রোগী। এ প্রক্রিয়াকে বলা হয় ‘মরণোত্তর অঙ্গদান’ বা ‘ক্যাডাভারিক অরগান ট্রান্সপ্লান্টেশন’। মরণোত্তর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করা ব্যক্তির দুটি কিডনি দুজনের, একটি লিভার একজনের, একটি ফুসফুস একজনের ও একটি হার্ট একজনের দেহে প্রতিস্থাপন করে ভিন্ন ভিন্ন পাঁচজন রোগীকে বাঁচিয়ে তোলা সম্ভব। চোখের কর্নিয়া দান করার মাধ্যমে অন্ধ লোক দৃষ্টি ফিরে পেতে পারে। এ ছাড়া পুরো শরীরটা মেডিকেল কলেজে দান করলে ছাত্ররা হাতে-কলমে শিক্ষা ও গবেষণা চালাতে পারবে।

অঙ্গদান প্রক্রিয়ায় একজন মানুষ অঙ্গদান করবেন এবং তাঁর মৃত্যুর পর সেই অঙ্গটি সংগ্রহ করে তা প্রতিস্থাপিত করা হবে এমন রোগীর দেহে যার অকার্যকর হওয়া অঙ্গের প্রয়োজন। উন্নত দেশগুলোয় মরণোত্তর প্রক্রিয়ায় অঙ্গ নিয়ে বেঁচে আছেন অঙ্গ বিকল হওয়া প্রচুর মানুষ। অথচ ধর্মীয় বা প্রচলিত আইনে কোনো বাধা না থাকলেও চোখের কর্নিয়া সংযোজন ছাড়া বাংলাদেশে এখনো শুরুই হয়নি অন্য কোনো অঙ্গ মরণোত্তর প্রক্রিয়ায় প্রতিস্থাপন।

একটি গল্প দিয়ে শুরু করি। অনেক দিন আগের কথা। একজন জ্ঞানী ব্যক্তি মারা যাওয়ার আগে উইল করে গেছেন- ‘আমার মৃত্যুর পর চোখ, অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এবং পুরো শরীরটা দান করে গেলাম। কোনো রোগীর অকার্যকর অঙ্গের প্রয়োজন হলে আমার সেই অঙ্গ নিয়ে তার শরীরে প্রতিস্থাপন করতে পারবে। এমনকি আমার শরীরটা মেডিকেল কলেজে ডিসেকশন হলে যেন দিয়ে দেওয়া হয়। মেডিকেলের ছাত্ররা আমার শরীর চিকিৎসাবিদ্যায় জ্ঞান অর্জন এবং গবেষণা কাজে ব্যবহার করতে পারবে।’ ওই সময় জানা গেল কোনো এক রোগীর দুটি চোখ অন্ধ, তার চোখের কর্নিয়া ট্রান্সপ্লান্ট করা দরকার। কিন্তু কোনো ডোনার পাওয়া যাচ্ছিল না। উইল করা ভদ্রলোক মারা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খবর পেয়ে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ওই ভদ্রলোকের চোখ দুটি উঠিয়ে নিলেন। সিদ্ধান্ত হলো তার চোখের কর্নিয়া অন্ধ লোকটির চোখে ট্রান্সপ্লান্ট করা হবে। মরণোত্তর চক্ষু দানকারী ওই ভদ্রলোকের পরিচয় রোগী এবং তার পরিবারকে জানানো হলো। বাদ সাধলেন রোগী নিজেই, যখন তিনি জানতে পারলেন চক্ষু দানকারী মৃত ভদ্রলোক ছিলেন নাস্তিক। রোগী নিজে একজন মাওলানা, ধর্মভীরু। নাস্তিকের দান করা চক্ষু নিতে তিনি অস্বীকৃতি জানালেন। পরে তাকে অনেক বোঝানো হলো যে শরীরের একটা অঙ্গ ট্রান্সপ্লান্ট করা কোনোক্রমেই ধর্মের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়। সুতরাং দানকারীর চোখের কর্নিয়া আপনার চোখে ট্রান্সপ্লান্ট করলে দৃষ্টি ফিরে পাবেন। আপনি ভালো থাকবেন, আপনার পরিবার ভালো থাকবে, এমনকি ভবিষ্যতে দেশ এবং দশের অনেক উপকারও করতে পারবেন। শেষ পর্যন্ত তিনি রাজি হলেন, কর্নিয়া ট্রান্সপ্লান্ট করা হলো তার চোখে এবং তিনি দৃষ্টি ফিরে পেলেন।

আরও একটি গল্পের অবতারণা করছি। একজন বয়স্ক ভদ্রমহিলা, তার দুটি কিডনিই সম্পূর্ণ অকার্যকর। ছেলেমেয়েরা অনেক চেষ্টা করেও কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট করার মতো দেশে-বিদেশে কোনো ডোনার খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তিনি বিদেশে থাকেন হঠাৎ একদিন হাসপাতাল থেকে টেলিফোন করা হলো তার ছেলের কাছে, ‘আপনার মায়ের কিডনি নষ্ট, যদি ট্রান্সপ্লান্ট করতে চান এখনই হাসপাতালে নিয়ে আসুন, একজন ডোনার পাওয়া গেছে।’ সঙ্গে সঙ্গে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলো, দ্রুত প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তার একটি কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট করা হলো। রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে নতুন জীবন পেয়ে বাড়ি ফিরে গেলেন। তার বয়স বর্তমানে ৯০। প্রায় ১০ বছর হতে চলল তিনি ভালো আছেন, সুস্থ আছেন। যিনি কিডনি দান করে গেছেন তিনি ছিলেন একজন এক্সিডেন্টের রোগী, আইসিইউতে মারা গেছেন। তার ভ্যানিটি ব্যাগে ছিল একটি ডোনার কার্ড, যাতে লেখা আছে- ‘আমার মৃত্যুর পর শরীরের সমস্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করে গেলাম, জীবিত রোগী যার যে অকার্যকর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ প্রয়োজন তাকে যেন তা দিয়ে দেওয়া হয়।’

আরও একজন ভদ্রমহিলার গল্প বলছি। মৃত্যুর আগে উইল করে গেছেন, ‘আমার মৃত্যুর পর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করে গেলাম, যা জীবিত বিকল অঙ্গপ্রত্যঙ্গের রোগীকে প্রতিস্থাপন করতে পারবেন।’ ভদ্রমহিলার কোনো একটি অপারেশনের সময়ই ব্রেন ডেথ হয়। পরিবারের সম্মতিতে তার লিভার ও দুটি কিডনি প্রতিস্থাপিত করা হয় তিনজন রোগীর শরীরে এবং তারা সবাই সুস্থ হয়ে ওঠেন। অন্য চিন্তাধারার লোকও সমাজে বিদ্যমান। চক্ষুদান প্রসঙ্গে একবার একজনকে বলতে শোনা গেছে, ‘এ জন্মে মরার পর চক্ষুদান করলে পরের জন্মে আমি অন্ধ হয়ে জন্মাব। দরকার নেই আমার মরণোত্তর চক্ষুদানের!’

আরও একটি অদ্ভুত গল্পের কথা বলছি। এক ভদ্রলোক মারা যাওয়ার আগে উইল করে গেছেন, ‘আমি মারা যাওয়ার পর আমার অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করে গেলাম, তবে কোনো চোর-ডাকাত বা অসৎ লোকের শরীরে ওই অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো যেন প্রতিস্থাপন করা না হয়। কারণ আমার অঙ্গ প্রতিস্থাপন করে অপকর্ম চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ আমি কাউকে করে দিতে চাই না।’

মানবদেহের অত্যাবশ্যক অঙ্গ যেমন কিডনি, লিভার, হৃৎপি-, ফুসফুস ইত্যাদির যে কোনো একটি কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেললে জীবনাবসান অবধারিত। তখন বিকল্প উপায় হিসেবে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের কথা ভাবা হয়। বাংলাদেশে শুধু রক্তসম্পর্কীয় জীবিত নিকটাত্মীয়ের কাছ থেকে কিডনি ও লিভার সংযোজন হচ্ছে। জীবিত মানুষ নিজের দুটি কিডনি থেকে একটি এবং লিভারের কিছুটা অংশ দান করতে পারেন। মৃত মানুষের শরীর থেকে প্রায় সব অঙ্গই প্রতিস্থাপনের জন্য সংগ্রহ করা যায়। লাখ লাখ মানুষ শরীরের কোনো কোনো অঙ্গ বিকল হয়ে যাওয়ার রোগে ভোগেন এবং তার একমাত্র চিকিৎসা অঙ্গ প্রতিস্থাপন। তাই যত বেশিসংখ্যক মানুষ মরণোত্তর অঙ্গদান করবেন, তত বেশিসংখ্যক রোগীর জীবন রক্ষা পাবে।

মরণোত্তর অঙ্গদানের অগ্রগতি আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে খুব একটা দৃশ্যমান নয়। মৃত্যুর পর অঙ্গদান করা অনেকের কাছে শোভনীয় মনে হয় না, কারণ ব্যাপারটি অত্যন্ত জটিল। এখানে ধর্মীয়, পারিবারিক, সামাজিক অনেক কিছু জড়িত। এ কথা সত্য, মানুষ মারা গেলে তার দেহটা তো আর কোনো কাজে আসবে না। তাকে কবর দেওয়া হয়, ফলে তার শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সবকিছু কয়েক দিন পর নষ্ট হয়ে যায়, পচে যায়, মাটির সঙ্গে মিশে যায়। অথবা শরীর পুড়িয়ে দিলে সঙ্গে সঙ্গে ছাই হয়ে যায়। যদি মৃত্যুর পর তার দেহের কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অকার্যকর হওয়া রোগাক্রান্ত মানুষের জন্য ব্যবহার করা যায়, তা আসলে বিশাল অবদান বলেই মনে হয়। তার দান করা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নিয়ে অন্য একজন মানুষ ভালো থাকবে, সুস্থ থাকবে, তার পরিবার ভালো থাকবে। এমনকি তার মাধ্যমে সমাজের অনেক কাজ বা সমাজের অনেকেই উপকৃত হতে পারে। মৃত্যুর পর মৃত ব্যক্তির আত্মা তো আল্লাহর কাছেই চলে যায়, শরীরের আর কীই বা মূল্য থাকে। কিন্তু এর দ্বারা যদি অন্য একজন সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে সক্ষম হয়, তবে তার চেয়ে পুণ্যের কাজ আর কী হতে পারে? এ ধরনের চিন্তাভাবনা আমাদের মধ্যে অনেকেরই কিন্তু নেই। বহু মানুষ অঙ্গদান করতে ভয় পায। এতে ডোনার বা দাতার সংকট দেখা দিচ্ছে প্রকট আকারে। তাই শুধু অঙ্গ প্রতিস্থাপনের অভাবে মৃত্যু হয় হাজার হাজার মানুষের।

মনে রাখতে হবে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হলে শরীরের অন্যান্য অঙ্গেও রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং সেগুলো দ্রুত বিকল হয়ে পড়ে। আর ব্রেন ডেথ হলে যার বেঁচে থাকার কোনো সম্ভাবনাই নেই, তার অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো নিয়ে অন্য রোগীর ট্রান্সপ্লান্ট করা সম্ভব। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনে হাসপাতালের সাপোর্টে হৃদযন্ত্রের কাজ চালু রাখতে হবে। দেশে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনায় প্রচুর মানুষ মারা যাচ্ছে। আইসিইউতে মুমূর্ষু অবস্থায় থাকা কোনো রোগী যার বাঁচার সম্ভাবনা নেই, তাকে ব্রেন ডেথ ঘোষণা করার পর তার দেহ থেকে অঙ্গ বিযুক্ত করে তা প্রতিস্থাপন করে আলাদাভাবে পাঁচজন অঙ্গ বিকল মানুষকে বাঁচানো যায়। তবে এটা এমন নয় যে কারও বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল অথচ তার দেহ থেকে অঙ্গ নিয়ে মেরে ফেলা হলো। মানবদেহে মরণোত্তর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন আইনে এ কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে, মেডিসিন অথবা ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন, নিউরোলজি এবং অ্যানেসথেসিওলজি বিষয়ে বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক অথবা সহযোগী অধ্যাপক পদমর্যাদার অন্যূন তিনজন চিকিৎসক সমন্বয়ে গঠিত কমিটি কোনো ব্যক্তির ব্রেন ডেথ ঘোষণা করতে পারবেন। এর পরই ওই ব্যক্তির দেহ থেকে অঙ্গ বিযুক্ত করার কাজটি করা যাবে।

উন্নত বিশ্বে কিডনি বিকল অনেক মানুষ মরণোত্তর অঙ্গদান প্রক্রিয়ায় চিকিৎসা নিয়ে নতুন জীবন ফিরে পাচ্ছে। আর বাংলাদেশে শুধু কিডনি সংযোজনে দাতা সংকটের কারণে বছরে মারা যাচ্ছে ৪০ হাজার কিডনি রোগী। একইভাবে হাজার হাজার মানুষ লিভার, হার্ট, ফুসফুস, অগ্ন্যাশয় ইত্যাদি রোগে মারা যাচ্ছে। এসব রোগীকে বাঁচিয়ে রাখতে মরণোত্তর অঙ্গ সংযোজন কার্যক্রম চালু করা খুব জরুরি।

বাংলাদেশে ২০১৮ সালের মানবদেহ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন আইনে মৃত ব্যক্তির অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অন্যের শরীরে সংযোজনের সুযোগ রাখা হয়েছে। আইনে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বলতে কিডনি, হার্ট, ফুসফুস, অন্ত্র, লিভার, অগ্ন্যাশয়, অস্থি, অস্থিমজ্জা, চোখ, চর্ম, টিস্যুসহ মানবদেহে সংযোজনযোগ্য যে কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে বোঝানো হয়েছে। বাস্তবে ক্যাডাভারিক অরগান ট্রান্সপ্লান্ট প্রক্রিয়া অধরাই থেকে যাচ্ছে। অথচ ধর্ম কিংবা বিদ্যমান আইনে মরণোত্তর অঙ্গদানে কোনো বাধা নেই। মুসলিম বিশ্বের অন্যতম সংস্থা ওআইসি এবং বিশিষ্ট ইসলামী ওলামারা মরণোত্তর কিডনিসহ অন্যান্য অঙ্গদানকে স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। অঙ্গদান নিয়ে মানুষের মধ্যে একটা আবেগ কাজ করে। আমরা প্রযুক্তিতে বেশ এগিয়ে যাচ্ছি, এখন মানবিকভাবে আরও এগিয়ে যেতে হবে। ক্ষণস্থায়ী জীবনে আমাদের সবার উচিত ভালো কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকা। যা কিছু কল্যাণকর তা-ই ধর্মের অন্যতম শিক্ষা। ধর্ম একে অন্যের প্রতি দয়ামায়া ও ভালোবাসতে শেখায়। একজন মানুষ যে ধর্মের অনুসারীই হোক, কোনোভাবেই সে যেন একে অন্যের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, বরং কল্যাণ লাভ করে এটাই ধর্মের শিক্ষা। মানুষ একে অন্যের বিপদে-আপদে এগিয়ে আসবে এটাই স্বাভাবিক। আমি মারা যাওয়ার পর আমার অঙ্গ দিয়ে যদি একজন মুমূর্ষু মানুষের জীবন বেঁচে থাকে, তবে তা আমার জন্য এক বিরাট অর্জন। মরণোত্তর অঙ্গদানে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে বেশ কিছু ব্যক্তি ও সংগঠন কাজ করছে। এ কার্যক্রম সফল করতে সবার আগে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা। মরণোত্তর অঙ্গদান কঠিন কাজ মনে হলেও অসম্ভব কিন্তু নয়। বিপুলসংখ্যক মানুষের মধ্যে এ বোধ ও চেতনা জাগ্রত হওয়া আশু প্রয়োজন। আসুন আমরা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অকার্যকর হওয়া রোগীদের পাশে থাকি। এ দেশে এ চিকিৎসা চালু হলে অকালে হারাতে হবে না অনেক জীবন। তাই মরণোত্তর অঙ্গ বা দেহদান এমনই একটি কল্যাণকর কাজ। মোমবাতি যেমন জ্বলতে জ্বলতে সবাইকে আলো দিয়ে নিজে নিভে যায়, আমাদের জীবনপ্রদীপ নিভে গেলেও অন্যকে আলো দিয়ে যাওয়া উচিত।

 

                লেখক : প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা