শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২২

মরণোত্তর অঙ্গদানে এগিয়ে আসুন

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
মরণোত্তর অঙ্গদানে এগিয়ে আসুন

একজন মানুষ তার মৃত্যুর পর দেহের গুরুত্বপূর্ণ কিছু অঙ্গ যেমন কিডনি, হার্ট, লিভার, ফুসফুস, চোখ এমনকি পুরো শরীরটা দান করতে পারেন। মারা যাওয়ার পর ওই মৃত ব্যক্তির দান করা বিভিন্ন অঙ্গ প্রতিস্থাপন করে বেঁচে থাকতে পারে অঙ্গ অকার্যকর হওয়া অন্য রোগী। এ প্রক্রিয়াকে বলা হয় ‘মরণোত্তর অঙ্গদান’ বা ‘ক্যাডাভারিক অরগান ট্রান্সপ্লান্টেশন’। মরণোত্তর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করা ব্যক্তির দুটি কিডনি দুজনের, একটি লিভার একজনের, একটি ফুসফুস একজনের ও একটি হার্ট একজনের দেহে প্রতিস্থাপন করে ভিন্ন ভিন্ন পাঁচজন রোগীকে বাঁচিয়ে তোলা সম্ভব। চোখের কর্নিয়া দান করার মাধ্যমে অন্ধ লোক দৃষ্টি ফিরে পেতে পারে। এ ছাড়া পুরো শরীরটা মেডিকেল কলেজে দান করলে ছাত্ররা হাতে-কলমে শিক্ষা ও গবেষণা চালাতে পারবে।

অঙ্গদান প্রক্রিয়ায় একজন মানুষ অঙ্গদান করবেন এবং তাঁর মৃত্যুর পর সেই অঙ্গটি সংগ্রহ করে তা প্রতিস্থাপিত করা হবে এমন রোগীর দেহে যার অকার্যকর হওয়া অঙ্গের প্রয়োজন। উন্নত দেশগুলোয় মরণোত্তর প্রক্রিয়ায় অঙ্গ নিয়ে বেঁচে আছেন অঙ্গ বিকল হওয়া প্রচুর মানুষ। অথচ ধর্মীয় বা প্রচলিত আইনে কোনো বাধা না থাকলেও চোখের কর্নিয়া সংযোজন ছাড়া বাংলাদেশে এখনো শুরুই হয়নি অন্য কোনো অঙ্গ মরণোত্তর প্রক্রিয়ায় প্রতিস্থাপন।

একটি গল্প দিয়ে শুরু করি। অনেক দিন আগের কথা। একজন জ্ঞানী ব্যক্তি মারা যাওয়ার আগে উইল করে গেছেন- ‘আমার মৃত্যুর পর চোখ, অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এবং পুরো শরীরটা দান করে গেলাম। কোনো রোগীর অকার্যকর অঙ্গের প্রয়োজন হলে আমার সেই অঙ্গ নিয়ে তার শরীরে প্রতিস্থাপন করতে পারবে। এমনকি আমার শরীরটা মেডিকেল কলেজে ডিসেকশন হলে যেন দিয়ে দেওয়া হয়। মেডিকেলের ছাত্ররা আমার শরীর চিকিৎসাবিদ্যায় জ্ঞান অর্জন এবং গবেষণা কাজে ব্যবহার করতে পারবে।’ ওই সময় জানা গেল কোনো এক রোগীর দুটি চোখ অন্ধ, তার চোখের কর্নিয়া ট্রান্সপ্লান্ট করা দরকার। কিন্তু কোনো ডোনার পাওয়া যাচ্ছিল না। উইল করা ভদ্রলোক মারা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খবর পেয়ে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ওই ভদ্রলোকের চোখ দুটি উঠিয়ে নিলেন। সিদ্ধান্ত হলো তার চোখের কর্নিয়া অন্ধ লোকটির চোখে ট্রান্সপ্লান্ট করা হবে। মরণোত্তর চক্ষু দানকারী ওই ভদ্রলোকের পরিচয় রোগী এবং তার পরিবারকে জানানো হলো। বাদ সাধলেন রোগী নিজেই, যখন তিনি জানতে পারলেন চক্ষু দানকারী মৃত ভদ্রলোক ছিলেন নাস্তিক। রোগী নিজে একজন মাওলানা, ধর্মভীরু। নাস্তিকের দান করা চক্ষু নিতে তিনি অস্বীকৃতি জানালেন। পরে তাকে অনেক বোঝানো হলো যে শরীরের একটা অঙ্গ ট্রান্সপ্লান্ট করা কোনোক্রমেই ধর্মের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়। সুতরাং দানকারীর চোখের কর্নিয়া আপনার চোখে ট্রান্সপ্লান্ট করলে দৃষ্টি ফিরে পাবেন। আপনি ভালো থাকবেন, আপনার পরিবার ভালো থাকবে, এমনকি ভবিষ্যতে দেশ এবং দশের অনেক উপকারও করতে পারবেন। শেষ পর্যন্ত তিনি রাজি হলেন, কর্নিয়া ট্রান্সপ্লান্ট করা হলো তার চোখে এবং তিনি দৃষ্টি ফিরে পেলেন।

আরও একটি গল্পের অবতারণা করছি। একজন বয়স্ক ভদ্রমহিলা, তার দুটি কিডনিই সম্পূর্ণ অকার্যকর। ছেলেমেয়েরা অনেক চেষ্টা করেও কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট করার মতো দেশে-বিদেশে কোনো ডোনার খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তিনি বিদেশে থাকেন হঠাৎ একদিন হাসপাতাল থেকে টেলিফোন করা হলো তার ছেলের কাছে, ‘আপনার মায়ের কিডনি নষ্ট, যদি ট্রান্সপ্লান্ট করতে চান এখনই হাসপাতালে নিয়ে আসুন, একজন ডোনার পাওয়া গেছে।’ সঙ্গে সঙ্গে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলো, দ্রুত প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তার একটি কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট করা হলো। রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে নতুন জীবন পেয়ে বাড়ি ফিরে গেলেন। তার বয়স বর্তমানে ৯০। প্রায় ১০ বছর হতে চলল তিনি ভালো আছেন, সুস্থ আছেন। যিনি কিডনি দান করে গেছেন তিনি ছিলেন একজন এক্সিডেন্টের রোগী, আইসিইউতে মারা গেছেন। তার ভ্যানিটি ব্যাগে ছিল একটি ডোনার কার্ড, যাতে লেখা আছে- ‘আমার মৃত্যুর পর শরীরের সমস্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করে গেলাম, জীবিত রোগী যার যে অকার্যকর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ প্রয়োজন তাকে যেন তা দিয়ে দেওয়া হয়।’

আরও একজন ভদ্রমহিলার গল্প বলছি। মৃত্যুর আগে উইল করে গেছেন, ‘আমার মৃত্যুর পর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করে গেলাম, যা জীবিত বিকল অঙ্গপ্রত্যঙ্গের রোগীকে প্রতিস্থাপন করতে পারবেন।’ ভদ্রমহিলার কোনো একটি অপারেশনের সময়ই ব্রেন ডেথ হয়। পরিবারের সম্মতিতে তার লিভার ও দুটি কিডনি প্রতিস্থাপিত করা হয় তিনজন রোগীর শরীরে এবং তারা সবাই সুস্থ হয়ে ওঠেন। অন্য চিন্তাধারার লোকও সমাজে বিদ্যমান। চক্ষুদান প্রসঙ্গে একবার একজনকে বলতে শোনা গেছে, ‘এ জন্মে মরার পর চক্ষুদান করলে পরের জন্মে আমি অন্ধ হয়ে জন্মাব। দরকার নেই আমার মরণোত্তর চক্ষুদানের!’

আরও একটি অদ্ভুত গল্পের কথা বলছি। এক ভদ্রলোক মারা যাওয়ার আগে উইল করে গেছেন, ‘আমি মারা যাওয়ার পর আমার অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করে গেলাম, তবে কোনো চোর-ডাকাত বা অসৎ লোকের শরীরে ওই অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো যেন প্রতিস্থাপন করা না হয়। কারণ আমার অঙ্গ প্রতিস্থাপন করে অপকর্ম চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ আমি কাউকে করে দিতে চাই না।’

মানবদেহের অত্যাবশ্যক অঙ্গ যেমন কিডনি, লিভার, হৃৎপি-, ফুসফুস ইত্যাদির যে কোনো একটি কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেললে জীবনাবসান অবধারিত। তখন বিকল্প উপায় হিসেবে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের কথা ভাবা হয়। বাংলাদেশে শুধু রক্তসম্পর্কীয় জীবিত নিকটাত্মীয়ের কাছ থেকে কিডনি ও লিভার সংযোজন হচ্ছে। জীবিত মানুষ নিজের দুটি কিডনি থেকে একটি এবং লিভারের কিছুটা অংশ দান করতে পারেন। মৃত মানুষের শরীর থেকে প্রায় সব অঙ্গই প্রতিস্থাপনের জন্য সংগ্রহ করা যায়। লাখ লাখ মানুষ শরীরের কোনো কোনো অঙ্গ বিকল হয়ে যাওয়ার রোগে ভোগেন এবং তার একমাত্র চিকিৎসা অঙ্গ প্রতিস্থাপন। তাই যত বেশিসংখ্যক মানুষ মরণোত্তর অঙ্গদান করবেন, তত বেশিসংখ্যক রোগীর জীবন রক্ষা পাবে।

মরণোত্তর অঙ্গদানের অগ্রগতি আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে খুব একটা দৃশ্যমান নয়। মৃত্যুর পর অঙ্গদান করা অনেকের কাছে শোভনীয় মনে হয় না, কারণ ব্যাপারটি অত্যন্ত জটিল। এখানে ধর্মীয়, পারিবারিক, সামাজিক অনেক কিছু জড়িত। এ কথা সত্য, মানুষ মারা গেলে তার দেহটা তো আর কোনো কাজে আসবে না। তাকে কবর দেওয়া হয়, ফলে তার শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সবকিছু কয়েক দিন পর নষ্ট হয়ে যায়, পচে যায়, মাটির সঙ্গে মিশে যায়। অথবা শরীর পুড়িয়ে দিলে সঙ্গে সঙ্গে ছাই হয়ে যায়। যদি মৃত্যুর পর তার দেহের কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অকার্যকর হওয়া রোগাক্রান্ত মানুষের জন্য ব্যবহার করা যায়, তা আসলে বিশাল অবদান বলেই মনে হয়। তার দান করা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নিয়ে অন্য একজন মানুষ ভালো থাকবে, সুস্থ থাকবে, তার পরিবার ভালো থাকবে। এমনকি তার মাধ্যমে সমাজের অনেক কাজ বা সমাজের অনেকেই উপকৃত হতে পারে। মৃত্যুর পর মৃত ব্যক্তির আত্মা তো আল্লাহর কাছেই চলে যায়, শরীরের আর কীই বা মূল্য থাকে। কিন্তু এর দ্বারা যদি অন্য একজন সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে সক্ষম হয়, তবে তার চেয়ে পুণ্যের কাজ আর কী হতে পারে? এ ধরনের চিন্তাভাবনা আমাদের মধ্যে অনেকেরই কিন্তু নেই। বহু মানুষ অঙ্গদান করতে ভয় পায। এতে ডোনার বা দাতার সংকট দেখা দিচ্ছে প্রকট আকারে। তাই শুধু অঙ্গ প্রতিস্থাপনের অভাবে মৃত্যু হয় হাজার হাজার মানুষের।

মনে রাখতে হবে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হলে শরীরের অন্যান্য অঙ্গেও রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং সেগুলো দ্রুত বিকল হয়ে পড়ে। আর ব্রেন ডেথ হলে যার বেঁচে থাকার কোনো সম্ভাবনাই নেই, তার অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো নিয়ে অন্য রোগীর ট্রান্সপ্লান্ট করা সম্ভব। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনে হাসপাতালের সাপোর্টে হৃদযন্ত্রের কাজ চালু রাখতে হবে। দেশে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনায় প্রচুর মানুষ মারা যাচ্ছে। আইসিইউতে মুমূর্ষু অবস্থায় থাকা কোনো রোগী যার বাঁচার সম্ভাবনা নেই, তাকে ব্রেন ডেথ ঘোষণা করার পর তার দেহ থেকে অঙ্গ বিযুক্ত করে তা প্রতিস্থাপন করে আলাদাভাবে পাঁচজন অঙ্গ বিকল মানুষকে বাঁচানো যায়। তবে এটা এমন নয় যে কারও বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল অথচ তার দেহ থেকে অঙ্গ নিয়ে মেরে ফেলা হলো। মানবদেহে মরণোত্তর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন আইনে এ কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে, মেডিসিন অথবা ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন, নিউরোলজি এবং অ্যানেসথেসিওলজি বিষয়ে বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক অথবা সহযোগী অধ্যাপক পদমর্যাদার অন্যূন তিনজন চিকিৎসক সমন্বয়ে গঠিত কমিটি কোনো ব্যক্তির ব্রেন ডেথ ঘোষণা করতে পারবেন। এর পরই ওই ব্যক্তির দেহ থেকে অঙ্গ বিযুক্ত করার কাজটি করা যাবে।

উন্নত বিশ্বে কিডনি বিকল অনেক মানুষ মরণোত্তর অঙ্গদান প্রক্রিয়ায় চিকিৎসা নিয়ে নতুন জীবন ফিরে পাচ্ছে। আর বাংলাদেশে শুধু কিডনি সংযোজনে দাতা সংকটের কারণে বছরে মারা যাচ্ছে ৪০ হাজার কিডনি রোগী। একইভাবে হাজার হাজার মানুষ লিভার, হার্ট, ফুসফুস, অগ্ন্যাশয় ইত্যাদি রোগে মারা যাচ্ছে। এসব রোগীকে বাঁচিয়ে রাখতে মরণোত্তর অঙ্গ সংযোজন কার্যক্রম চালু করা খুব জরুরি।

বাংলাদেশে ২০১৮ সালের মানবদেহ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন আইনে মৃত ব্যক্তির অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অন্যের শরীরে সংযোজনের সুযোগ রাখা হয়েছে। আইনে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বলতে কিডনি, হার্ট, ফুসফুস, অন্ত্র, লিভার, অগ্ন্যাশয়, অস্থি, অস্থিমজ্জা, চোখ, চর্ম, টিস্যুসহ মানবদেহে সংযোজনযোগ্য যে কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে বোঝানো হয়েছে। বাস্তবে ক্যাডাভারিক অরগান ট্রান্সপ্লান্ট প্রক্রিয়া অধরাই থেকে যাচ্ছে। অথচ ধর্ম কিংবা বিদ্যমান আইনে মরণোত্তর অঙ্গদানে কোনো বাধা নেই। মুসলিম বিশ্বের অন্যতম সংস্থা ওআইসি এবং বিশিষ্ট ইসলামী ওলামারা মরণোত্তর কিডনিসহ অন্যান্য অঙ্গদানকে স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। অঙ্গদান নিয়ে মানুষের মধ্যে একটা আবেগ কাজ করে। আমরা প্রযুক্তিতে বেশ এগিয়ে যাচ্ছি, এখন মানবিকভাবে আরও এগিয়ে যেতে হবে। ক্ষণস্থায়ী জীবনে আমাদের সবার উচিত ভালো কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকা। যা কিছু কল্যাণকর তা-ই ধর্মের অন্যতম শিক্ষা। ধর্ম একে অন্যের প্রতি দয়ামায়া ও ভালোবাসতে শেখায়। একজন মানুষ যে ধর্মের অনুসারীই হোক, কোনোভাবেই সে যেন একে অন্যের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, বরং কল্যাণ লাভ করে এটাই ধর্মের শিক্ষা। মানুষ একে অন্যের বিপদে-আপদে এগিয়ে আসবে এটাই স্বাভাবিক। আমি মারা যাওয়ার পর আমার অঙ্গ দিয়ে যদি একজন মুমূর্ষু মানুষের জীবন বেঁচে থাকে, তবে তা আমার জন্য এক বিরাট অর্জন। মরণোত্তর অঙ্গদানে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে বেশ কিছু ব্যক্তি ও সংগঠন কাজ করছে। এ কার্যক্রম সফল করতে সবার আগে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা। মরণোত্তর অঙ্গদান কঠিন কাজ মনে হলেও অসম্ভব কিন্তু নয়। বিপুলসংখ্যক মানুষের মধ্যে এ বোধ ও চেতনা জাগ্রত হওয়া আশু প্রয়োজন। আসুন আমরা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অকার্যকর হওয়া রোগীদের পাশে থাকি। এ দেশে এ চিকিৎসা চালু হলে অকালে হারাতে হবে না অনেক জীবন। তাই মরণোত্তর অঙ্গ বা দেহদান এমনই একটি কল্যাণকর কাজ। মোমবাতি যেমন জ্বলতে জ্বলতে সবাইকে আলো দিয়ে নিজে নিভে যায়, আমাদের জীবনপ্রদীপ নিভে গেলেও অন্যকে আলো দিয়ে যাওয়া উচিত।

 

                লেখক : প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

২৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা