শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ মে, ২০২২

ডলারের দামে ওঠানামা

তপন কুমার ঘোষ
প্রিন্ট ভার্সন
ডলারের দামে ওঠানামা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে অধিকাংশ দেশের কাছে গ্রহণযোগ্য মুদ্রা হচ্ছে মার্কিন ডলার। ডলারের মূল্য অনেকটাই স্থিতিশীল। তাই এর গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি। আন্তর্জাতিক রিজার্ভ কারেন্সি হিসেবে ডলার দীর্ঘদিন ধরে একচেটিয়া রাজত্ব করছে। সাম্প্রতিক সময়ে দেশে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। তাই ডলারের বাজার কিছুটা চড়া। ৭ মে বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পৃষ্ঠায় ‘ডলারের বাজার টালমাটাল’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে। আমাদের অর্থনীতি আমদানিনির্ভর। শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতি, কাঁচামাল-সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির বেশির ভাগ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। আমাদের আমদানি-রপ্তানির সিংহভাগ লেনদেনই হয় ডলারে। ডলারের দাম বাড়লে তার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ে আমদানি করা জিনিসের ওপর। আমদানি পণ্যের খরচ বেড়ে যায়। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে সারা বিশ্বেই ভোজ্য তেল ও জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। খাদ্যদ্রব্য জোগানের ক্ষেত্রে সংকট সৃষ্টি হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের মূল্য ও পরিবহন ব্যয় অনেক বেড়ে যাওয়ায় গোটা বিশ্বে ভোগ্যপণ্যের দাম এখন ঊর্ধ্বমুখী। আমদানির ওপর চাপ পড়ায় দেশের মুদ্রাবাজারে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। সম্প্রতি ভ্রমণ, চিকিৎসা ও শিক্ষার জন্য বিদেশে যাওয়া বেড়ে গেছে। ডলারের চাহিদা বাড়ার এটাও একটা কারণ। কোনো মুদ্রার চাহিদা বাড়লে এবং সরবরাহ কম থাকলে মুদ্রার বিনিময় হার বেড়ে যায়। চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে ঘাটতি সৃষ্টি হওয়ায় টাকার বিপরীতে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। সোজা কথায় টাকার মান কমেছে। মুদ্রাবাজারে যেন অস্থিরতা সৃষ্টি না হয় তা দেখভালের দায়িত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। বাজারে ডলারের চাহিদা বেশি হলে বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদিত ডিলারদের চাহিদার আলোকে ও সার্বিক বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে ডলার বিক্রি করে বাজার স্থিতিশীল রাখার প্রয়াস চালায়। অন্যদিকে বাজারে ডলারের চাহিদা কম থাকলে অনুমোদিত ডিলারদের হাতে থাকা উদ্বৃত্ত (নেট ওপেন পজিশন লিমিটের অতিরিক্ত) ডলার বাংলাদেশ ব্যাংক কিনে নেয়। উল্লেখ্য, বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যাংক শাখাগুলোই হচ্ছে অনুমোদিত ডিলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী আন্তব্যাংক লেনদেনে প্রতি মার্কিন ডলার ৮৬ টাকা ৭০ পয়সায় কেনাবেচা হচ্ছে। চাহিদা ও জোগানের ভিত্তিতে এ হার নির্ধারিত হয়। ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের লেনদেন যেমন আমদানি-রপ্তানি, রেমিট্যান্স ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার উদ্ধৃত করে আলাদা সার্কুলার ইস্যু করে। ব্যাংকভেদে এ হারে কিছুটা পার্থক্য থাকে। প্রতিটি ব্যাংকের ওয়েবসাইটে এ বিনিময় হার পাওয়া যায়। বৈদেশিক মুদ্রা কম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করে ব্যাংকগুলো। এতে এক্সচেঞ্জ আয় হয়। ব্যাংক রপ্তানিকারকদের কাছ থেকে বাংলাদেশি টাকার বিনিময়ে বৈদেশিক মুদ্রা কেনে। আবার আমদানিকারকদের কাছে কিছুটা বেশি দামে তা বিক্রি করে, যা আমদানি বিল পরিশোধে ব্যবহার করা হয়। ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্সের ক্ষেত্রে ব্যাংক বাংলাদেশি টাকার বিনিময়ে উপকারভোগীদের কাছ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা কেনে। আবার বিদেশে অর্থ প্রেরণের ক্ষেত্রে ব্যাংক বাংলাদেশি টাকার বিনিময়ে রেমিটারদের কাছে তা বিক্রি করে। ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা কিনলে বিদেশের কোনো ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রায় খোলা ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে (নস্ট্রো অ্যাকাউন্ট) তা জমা হয়। আবার বিক্রি করা হলে ওই অ্যাকাউন্ট ডেবিট করে তা পরিশোধ করা হয়। রপ্তানি আয় বা প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্সের সঙ্গে ক্যাশ বা নগদ ডলার কেনাবেচার কোনো সম্পর্ক নেই। বিদেশ থেকে আগতদের কাছ থেকে নগদ ডলার কিনে বিদেশগামীদের কাছে তা বেশি দামে বিক্রি করে ব্যাংক ও অনুমোদিত মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলো। বিদেশে চিকিৎসা, পড়াশোনা, ভ্রমণ, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ, ধর্মীয় স্থান পরিদর্শন, কেনাকাটা ইত্যাদি প্রয়োজনে নগদ ডলার দরকার হয়। রাষ্ট্রমালিকানাধীন অধিকাংশ বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রতি মার্কিন ডলার ৯০ টাকায় কিনে ৯২ টাকায় বিক্রি করছে। প্রসঙ্গত, অনুমোদিত ডিলার বা অনুমোদিত মানি চেঞ্জার ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বৈদেশিক মুদ্রার কেনাবেচা বেআইনি ও দন্ডযোগ্য অপরাধ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ ও এর ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে সরকার। কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা যেন বৈধপথে দেশে প্রত্যাবাসিত হয় বা অবৈধ পথে বিদেশে পাচার হতে না পারে তা দেখভাল করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া বৈদেশিক মুদ্রার যথেচ্ছ ব্যবহার বা অপচয় রোধকল্পে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যবস্থা নেয়। এ ক্ষেত্রে ১৯৪৭ সালের ফরেন এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অ্যাক্ট হচ্ছে মূল আইন। আর বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘গাইডলাইন্স ফর ফরেন এক্সচেঞ্জ ট্রানজেকশন্স’ হচ্ছে এ-সংক্রান্ত ম্যানুয়াল। ডলারের দাম সহনীয় রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেশকিছু উদ্যোগ নিয়েছে। বৈধ পথে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয় দেশে প্রেরণ উৎসাহিত করার লক্ষ্যে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে রেমিট্যান্সের ওপর আড়াই শতাংশ হারে প্রণোদনা/ আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার। আগে এ হার ছিল ২ শতাংশ। এ ছাড়া জ্বালানি তেল, অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যপণ্য, জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, রপ্তানিমুখী শিল্প এবং কৃষি খাত-সংশ্লিষ্ট আমদানি ছাড়া অন্য সব পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে কমপক্ষে নগদ মার্জিন সংরক্ষণের হার ২৫ শতাংশ  শতাংশ থেকে বাড়িয়ে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নির্ধারণ করার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ্িবলাসবহুল গাড়ি ও হুম অ্যাপ্লায়ান্সের ক্ষেত্রে মার্জিনের হার হবে কমপক্ষে ৭৫ শতাংশ। অন্যান্য ক্ষেত্রে পূর্বের মতো ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার নির্ধারিত হবে।  সর্বশেষ ১০ মে  জারিকৃত এই  এ নির্দেশনার ফলে অত্যাবশ্যকীয় নয় এমন অপ্রয়োজনীয় ও বিলাসী দ্রব্য আমদানিতে আমদানিকারকরা নিরুৎসাহী হবেন, এটাই প্রত্যাশা।

লেখক : সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক, জনতা ব্যাংক লিমিটেড।

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন
চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’
‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়
হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের
যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর
এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত
যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ
তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ট্রাকচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী
পাবনায় ট্রাকচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা
সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং
বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ
ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?
আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হারামের বিকল্প যে হালাল
হারামের বিকল্প যে হালাল

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি
দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম