শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মে, ২০২২

এক সবুজ কারখানা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
এক সবুজ কারখানা

ছাদকৃষি বা নগরকৃষি যা-ই বলি না কেন এর মাধ্যমে আমাদের ঢাকা শহর কিছুটা সবুজ হচ্ছে। আগে যে দালান-গুলোর ছাদ ছিল খাঁখাঁ। সেসব ছাদের অনেকটি ভরে উঠছে সবুজে। দেখতে ভালো লাগে। শুধু যে শহর সবুজ হচ্ছে তা নয়, নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্নে অনেকেই ছাদকৃষিতে ভরসা করছেন। ইতোমধ্যে অনেকে ছাদকৃষির মাধ্যমে সফল হয়েছেন। আমি দেখেছি ছাদে লাউ, ঝিঙা, শিম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, গাজর, বিভিন্ন সবজি, আম, পেয়ারা, মাল্টা, আখ, ডালিম, জাম্বুরা, কামরাঙা, জামরুলসহ নানা ফলের চাষ করে পারিবারিক চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে। মনে পড়ে গত শতাব্দীর সেই আশির দশকের মাঝামাঝি ছাদে কাজী পেয়ারা ফলানোর ক্যাম্পেইন হিসেবে ছাদকৃষি অনুশীলন তুলে ধরেছিলাম টেলিভিশনে। সেই শুরু। চ্যানেল আইয়ে আমি ২ শতাধিক ছাদকৃষি পর্ব প্রচার করেছি। দেখেছি অবসরে চলে যাওয়া সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবী কিংবা ব্যবসায়ী-শিল্পপতি নিজেদের অবসর সময়টাকে ফলপ্রসূ করে তুলছেন ছাদে এক টুকরো কৃষির সঙ্গে যুক্ত হয়ে। তাঁরা বলেছেন, ছাদকৃষি দিয়েছে আত্মিক প্রশান্তি। যাদের নিজস্ব ভবন ও ছাদ রয়েছে তারা ছাদে এক বা দুই স্তরবিশিষ্ট ছাদকৃষি গড়ে তুলছেন। আবার যাদের নিজস্ব বাড়ির ছাদ নেই, তারা বাড়ির মালিকের সঙ্গে কথা বলে ছাদের এক পাশে বা বারান্দায় গড়ে তুলেছেন কৃষি। এ ছাদকৃষি দিয়ে খাদ্যের চাহিদা পূরণ হচ্ছে, মিটছে পারিবারিক পুষ্টি, পাওয়া যাচ্ছে মানসিক প্রশান্তি। এর পাশাপাশি পালন করা যাচ্ছে একটা জাতীয় দায়িত্ব। শহরকে সবুজায়নে, নগরে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধিতে সহায়তা করা হচ্ছে। আশার কথা হচ্ছে, ছাদকৃষি নিয়ে আমার উদ্যোগটি ছড়িয়ে পড়েছে অনেকখানি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘ছাদকৃষি’ নামে আমার একটা গ্রুপ আছে। সেখানে ৩ লাখের মতো মানুষ যুক্ত আছে। তারা তাদের ছাদে উৎপাদিত ফলফসলের ছবি দেন। পরস্পরের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেন। বীজ বা চারা আদান-প্রদান করেন। ফলে ফসলে পোকামাকড়ের আক্রমণ হলে কী করতে হবে, রোগব্যাধির প্রতিকার কী- সব তথ্য ও অভিজ্ঞতা তারা একে অন্যের সঙ্গে শেয়ার করেন। আবার অনেকেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাদের ছাদকৃষি উদ্যোগের ছবি বা ভিডিও পাঠান। এমন অনেকের একজন মশিউর রহমান। তিনি টঙ্গীর একটি কারখানায় চাকরি করেন। আমাকে তাদের কারখানার ছাদে গড়ে তোলা কৃষির কয়েকটি ছবি পাঠিয়ে লিখলেন, আমি কখনো তাদের ছাদকৃষিটা তুলে ধরলে তারা অনুপ্রাণিত হবেন। ব্যক্তিগতভাবে আমিও কারখানা বা প্রতিষ্ঠানের ছাদে গড়ে ওঠা কৃষি তুলে ধরতে চাই। যাতে অন্য কারখানা বা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বিশাল ছাদটিকে ফেলে না রেখে তাতে সবুজের চাষ করে। কেননা বেশির ভাগ কারখানা যে জমিতে গড়ে উঠেছে আগে হয়তো সেখানে কৃষিই ফলত। নয় তো ছিল সবুজ গাছপালা আচ্ছাদিত কোনো জায়গা। তো একদিন সকালে রওনা হলাম টঙ্গীর সেই কারখানার উদ্দেশে। কারখানার নাম এক্সক্লুসিভ ক্যান লিমিটেড।

পরিবেশসচেতন এই সময়ে শিল্পায়নের পূর্বশর্ত হয়ে উঠেছে অনুকূল পরিবেশ। পৃথিবীব্যাপীই শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বাস্থ্যকর ও সবুজ পরিবেশে গড়া তোলা হচ্ছে। আমাদের দেশেও যারা শুধু শিল্পোৎপাদনের ভাবনা মাথায় রেখে বড় বড় ভবন গড়ছেন তাদের কেউ কেউ এখন আন্তর্জাতিক মানদন্ড বজায় রাখতে গিয়ে সবুজের অনুশীলন করছেন।

কারখানাটির সীমানায় ঢুকে মন ভরে যায়। এমন সাজানো গোছানো সবুজে ঢাকা কারখানা খুব কম দেখেছি। আমার আগমনের খবর শুনে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসির কারখানার গেটে এসে আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন। করোনার এই সময়ে স্বভাবতই আমাদের মুখে নিরাপত্তা মাস্ক। হাত মেলানোর পরিবর্তে কনুই স্পর্শ। সৈয়দ নাসির তাঁর কারখানা ঘুরে দেখাচ্ছিলেন। মুখে মাস্ক তাই চেহারার আদল ঠিক বোঝা যায় না। কিন্তু কণ্ঠটা পরিচিত মনে হয়। আমি বলি, আপনার কণ্ঠ শুনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের কথা মনে পড়ে গেল। কোথায় যেন মিল রয়েছে। আমার কথায় থমকে দাঁড়ালেন সৈয়দ নাসির। মাস্ক খুলে বললেন, আমি তাঁর ছোট ভাই। ব্যাপারটায় বেশ মজা পেলাম সবাই।

যা হোক, শ্রমঘন তাঁর শিল্পপ্রতিষ্ঠানটি সত্যিই ব্যতিক্রম। কারখানার দৃষ্টিনন্দন ভবনটি গড়ে তোলা হয়েছে সবুজায়নের কথা মাথায় রেখে। বলা যেতে পারে চারদিকে সবুজে বেষ্টিত একটি শিল্পকারখানা। ভবনটির নির্মাণশৈলী অসাধারণ। এর চারদিকে  হেঁটে চলাচল করলে মনে হয় কোনো অরণ্যের ভিতর দিয়ে হাঁটছি।

সৈয়দ নাসির। উদ্যমী এক স্বপ্নচারী মানুষ। খাদ্যসহ বিভিন্ন ব্যবহারিক পণ্যের ক্যান তৈরির এই আধুনিক প্রতিষ্ঠানটি গড়েছেন দ্ইু দশক আগে। টানা বাণিজ্যিক সাফল্য ধরে রেখে বছর তিনেক আগে গড়েছেন এই আধুনিক ভবন। শিল্প পরিচালনায় নানামুখী সাফল্য রয়েছে তাঁর। রয়েছে সৃজনশীল স্বপ্ন। তাই এ শিল্পপ্রতিষ্ঠানটি গড়ার সময়ই ভেবেছেন আন্তর্জাতিক মানদন্ড অর্জনের কথা। বিশেষ করে পরিবেশসম্মত শিল্পের সবচেয়ে বড় সনদ লিড (Leadership on Energy and Environmental Design)-এর স্বর্ণপদকের সব কটি শর্ত পূরণ করে এখন প্লাটিনাম অর্জনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। শক্তি ও পানি সাশ্রয়, টেকসই সবুজ ও ভিতরে বাইরে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে এগিয়ে চলেছে এ প্রতিষ্ঠান। সৈয়দ নাসির বলছিলেন, তাঁর এ সবুজ কারখানা গড়ার পেছনে অনুপ্রেরণায় রয়েছে ছাদকৃষি অনুষ্ঠান। গর্বে বুক ভরে গেল শুনে। এভাবেই একটু একটু করে সবুজ যেন ছড়িয়ে পড়ছে শহরে নগরে কলকারখানার ছাদে।

হাজারখানেক শ্রমিকের রুটিরুজির এ কারখানাটি যেমন যথেষ্ট আলো-বাতাসে পূর্ণ, তেমনি  তৃণমূল শ্রমজীবীদের সবাই উপলব্ধি করতে পারছেন তাদের কর্মপরিবেশটি স্বাস্থ্যকর। বেশ কয়েকজন শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলাম। এ পরিবেশে কাজ করে তাঁরা যেমন ভালো বোধ করেন, তেমনি নিজেদের কর্মস্থলটিকেও নিরাপদ ভাবতে পারেন।

কারখানার ভবনের সবচেয়ে উদ্ভাবনী ও উল্লেখযোগ্য কাজ হচ্ছে ছাদকৃষি। উদ্যোগটি বেশ ব্যতিক্রমধর্মী। একদিকে ভবনটির ছাদের চারপাশে সবজি ও লতানো ফসল রোপণ করা হয়েছে। অন্যদিকে কৃষি আয়োজনটি করা হয়েছে পৃথক একেকটি কক্ষের সমান উঁচু বেড তৈরি করে। দৃশ্যত মনে হতে পারে, ছাদের চারপাশের কক্ষের ছাদগুলোয় কৃষি আয়োজন। আসলে ওই ছাদগুলোয় বেশ পুরু মাটির স্তর সৃষ্টি করে সেখানে বিভিন্ন গাছ রোপণ করো হয়েছে। এমন উদ্যোগ আমি দেখেছি মাস্কো গ্রুপের কারখানাগুলোর বিশাল ছাদগুলোয়। মাস্কো গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুস সবুর সাহেব অত্যন্ত রুচিবান একজন মানুষ। তাঁর কারখানার বিশাল ছাদগুলোয় গড়ে তুলেছেন দৃষ্টিনন্দিত ল্যান্ডস্কেপ। ছাদে দাঁড়ালে মনেই হয় না ছাদে দাঁড়িয়ে আছি। মনে হয় কোনো উদ্যানে বা পার্কে আছি। এমন সাজানো গোছানো আর পরিকল্পিত।

সৈয়দ নাসির বলছিলেন, ভবন তৈরির সময়ই ছাদকৃষিকে সর্বাগ্রে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ছাদের মাঝের অংশটি খালি রাখা হয়েছে শ্রমিকদের চিত্তবিনোদন বা মুক্ত আকাশের নিচে দাঁড়ানোর সুবিধা হিসেবে। তার পরও অনেক উদ্যোগ এখনো এই শিল্পোদ্যোক্তার মাথায় রয়েছে যেগুলো পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করছেন তিনি।

বিশাল ছাদটিতে মোট আটটি কৃষি প্লট। প্লটে পা রাখলে মনে হয় মাটিতেই আছি। আম, লেবুসহ বিভিন্ন গাছে ফল ধরে আছে। বোঝা যায়, আগামীতে ছাদের চারদিকের কৃষি প্লটগুলো যেমন ফলফসলে পূর্ণ হয়ে উঠবে, তেমনি হয়ে উঠবে অসাধারণ সৌন্দর্যের এক ক্ষেত্র।

যারা ছাদকৃষি অনুষ্ঠানটি নিয়মিত দেখেন, তাদের মনে থাকতে পারে ২০১৮ সালের আগস্টে গাজীপুরের হোতাপাড়ায় এনার্জিপ্যাক লিমিটেডের শিল্পোৎপাদন ইউনিটের ছাদের একটি কৃষি আয়োজন দেখিয়েছিলাম। সে সময় পর্যন্ত একটি তথ্য আমাদের হাতে ছিল। দেশে আনুমানিক ছোট-বড় ১০ হাজার শিল্পকারখানা আছে। এসব শিল্পকারখানার ছাদ ৫ হাজার থেকে শুরু করে লক্ষাধিক বা কয়েক লাখ বর্গফুট পর্যন্ত, যা খালি পড়ে আছে। সব মিলিয়ে যে আয়তন দাঁড়াবে তা বিশাল বিস্তীর্ণ আবাদি এলাকার সমান। এ জায়গাগুলোয় অনায়াসে কৃষি হতে পারে। হতে পারে শান্তস্নিগ্ধ সবুজের আয়োজন। পরিবেশসম্মত শিল্পোৎপাদনের ধারণা থেকেও করা যেতে পারে কৃষিকাজ। শিল্পের সঙ্গে সৃজনশীল কৃষি উদ্যোগের নজির এরই মধ্যে দেশে গড়ে উঠেছে। এ ক্ষেত্রে আমি অবশ্যই বলব, টঙ্গীতে মাস্কো পিকাসো লিমিটেডের ছাদের অনিন্দ্যসুন্দর সবুজের আয়োজনের কথা।

সৈয়দ নাসিরও বলছিলেন অপেক্ষাকৃত ছোট আকারের শিল্পকারখানার খালি ছাদগুলোর ওপর ছাদকৃষি আয়োজন হতে পারে। শিল্পোৎপাদন একটি বাণিজ্যিক কর্মপ্রয়াস। এর সঙ্গে আর্থিক হিসাবটি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু শিল্পের সঙ্গে মানবিক ও প্রকৃতি প্রেমের নজির যদি না থাকে তাহলে সে শিল্প সার্থক হতে পারে না। ঠিক এ কারণেই পরিবেশসম্মত শিল্পোৎপাদনের সঙ্গে কর্মীদের অনুকূল কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করাটা অপরিহার্য। একই সঙ্গে শিল্পের কারণে কোনোভাবেই যেন পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখাটাও অত্যন্ত জরুরি। এ ক্ষেত্রে সৈয়দ নাসিরের এক্সক্লুসিভ ক্যান লিমিটেডের সবুজায়ন ও কৃষি উদ্যোগ অনুকরণীয় এক উদ্যোগ। আমাদের দেশের প্রতিটি শিল্পকারখানা হয়ে উঠুক সবুজ ও নিরাপদ।

লেখক : কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’
‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা