শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মে, ২০২২

এক সবুজ কারখানা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
এক সবুজ কারখানা

ছাদকৃষি বা নগরকৃষি যা-ই বলি না কেন এর মাধ্যমে আমাদের ঢাকা শহর কিছুটা সবুজ হচ্ছে। আগে যে দালান-গুলোর ছাদ ছিল খাঁখাঁ। সেসব ছাদের অনেকটি ভরে উঠছে সবুজে। দেখতে ভালো লাগে। শুধু যে শহর সবুজ হচ্ছে তা নয়, নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্নে অনেকেই ছাদকৃষিতে ভরসা করছেন। ইতোমধ্যে অনেকে ছাদকৃষির মাধ্যমে সফল হয়েছেন। আমি দেখেছি ছাদে লাউ, ঝিঙা, শিম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, গাজর, বিভিন্ন সবজি, আম, পেয়ারা, মাল্টা, আখ, ডালিম, জাম্বুরা, কামরাঙা, জামরুলসহ নানা ফলের চাষ করে পারিবারিক চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে। মনে পড়ে গত শতাব্দীর সেই আশির দশকের মাঝামাঝি ছাদে কাজী পেয়ারা ফলানোর ক্যাম্পেইন হিসেবে ছাদকৃষি অনুশীলন তুলে ধরেছিলাম টেলিভিশনে। সেই শুরু। চ্যানেল আইয়ে আমি ২ শতাধিক ছাদকৃষি পর্ব প্রচার করেছি। দেখেছি অবসরে চলে যাওয়া সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবী কিংবা ব্যবসায়ী-শিল্পপতি নিজেদের অবসর সময়টাকে ফলপ্রসূ করে তুলছেন ছাদে এক টুকরো কৃষির সঙ্গে যুক্ত হয়ে। তাঁরা বলেছেন, ছাদকৃষি দিয়েছে আত্মিক প্রশান্তি। যাদের নিজস্ব ভবন ও ছাদ রয়েছে তারা ছাদে এক বা দুই স্তরবিশিষ্ট ছাদকৃষি গড়ে তুলছেন। আবার যাদের নিজস্ব বাড়ির ছাদ নেই, তারা বাড়ির মালিকের সঙ্গে কথা বলে ছাদের এক পাশে বা বারান্দায় গড়ে তুলেছেন কৃষি। এ ছাদকৃষি দিয়ে খাদ্যের চাহিদা পূরণ হচ্ছে, মিটছে পারিবারিক পুষ্টি, পাওয়া যাচ্ছে মানসিক প্রশান্তি। এর পাশাপাশি পালন করা যাচ্ছে একটা জাতীয় দায়িত্ব। শহরকে সবুজায়নে, নগরে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধিতে সহায়তা করা হচ্ছে। আশার কথা হচ্ছে, ছাদকৃষি নিয়ে আমার উদ্যোগটি ছড়িয়ে পড়েছে অনেকখানি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘ছাদকৃষি’ নামে আমার একটা গ্রুপ আছে। সেখানে ৩ লাখের মতো মানুষ যুক্ত আছে। তারা তাদের ছাদে উৎপাদিত ফলফসলের ছবি দেন। পরস্পরের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেন। বীজ বা চারা আদান-প্রদান করেন। ফলে ফসলে পোকামাকড়ের আক্রমণ হলে কী করতে হবে, রোগব্যাধির প্রতিকার কী- সব তথ্য ও অভিজ্ঞতা তারা একে অন্যের সঙ্গে শেয়ার করেন। আবার অনেকেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাদের ছাদকৃষি উদ্যোগের ছবি বা ভিডিও পাঠান। এমন অনেকের একজন মশিউর রহমান। তিনি টঙ্গীর একটি কারখানায় চাকরি করেন। আমাকে তাদের কারখানার ছাদে গড়ে তোলা কৃষির কয়েকটি ছবি পাঠিয়ে লিখলেন, আমি কখনো তাদের ছাদকৃষিটা তুলে ধরলে তারা অনুপ্রাণিত হবেন। ব্যক্তিগতভাবে আমিও কারখানা বা প্রতিষ্ঠানের ছাদে গড়ে ওঠা কৃষি তুলে ধরতে চাই। যাতে অন্য কারখানা বা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বিশাল ছাদটিকে ফেলে না রেখে তাতে সবুজের চাষ করে। কেননা বেশির ভাগ কারখানা যে জমিতে গড়ে উঠেছে আগে হয়তো সেখানে কৃষিই ফলত। নয় তো ছিল সবুজ গাছপালা আচ্ছাদিত কোনো জায়গা। তো একদিন সকালে রওনা হলাম টঙ্গীর সেই কারখানার উদ্দেশে। কারখানার নাম এক্সক্লুসিভ ক্যান লিমিটেড।

পরিবেশসচেতন এই সময়ে শিল্পায়নের পূর্বশর্ত হয়ে উঠেছে অনুকূল পরিবেশ। পৃথিবীব্যাপীই শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বাস্থ্যকর ও সবুজ পরিবেশে গড়া তোলা হচ্ছে। আমাদের দেশেও যারা শুধু শিল্পোৎপাদনের ভাবনা মাথায় রেখে বড় বড় ভবন গড়ছেন তাদের কেউ কেউ এখন আন্তর্জাতিক মানদন্ড বজায় রাখতে গিয়ে সবুজের অনুশীলন করছেন।

কারখানাটির সীমানায় ঢুকে মন ভরে যায়। এমন সাজানো গোছানো সবুজে ঢাকা কারখানা খুব কম দেখেছি। আমার আগমনের খবর শুনে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসির কারখানার গেটে এসে আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন। করোনার এই সময়ে স্বভাবতই আমাদের মুখে নিরাপত্তা মাস্ক। হাত মেলানোর পরিবর্তে কনুই স্পর্শ। সৈয়দ নাসির তাঁর কারখানা ঘুরে দেখাচ্ছিলেন। মুখে মাস্ক তাই চেহারার আদল ঠিক বোঝা যায় না। কিন্তু কণ্ঠটা পরিচিত মনে হয়। আমি বলি, আপনার কণ্ঠ শুনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের কথা মনে পড়ে গেল। কোথায় যেন মিল রয়েছে। আমার কথায় থমকে দাঁড়ালেন সৈয়দ নাসির। মাস্ক খুলে বললেন, আমি তাঁর ছোট ভাই। ব্যাপারটায় বেশ মজা পেলাম সবাই।

যা হোক, শ্রমঘন তাঁর শিল্পপ্রতিষ্ঠানটি সত্যিই ব্যতিক্রম। কারখানার দৃষ্টিনন্দন ভবনটি গড়ে তোলা হয়েছে সবুজায়নের কথা মাথায় রেখে। বলা যেতে পারে চারদিকে সবুজে বেষ্টিত একটি শিল্পকারখানা। ভবনটির নির্মাণশৈলী অসাধারণ। এর চারদিকে  হেঁটে চলাচল করলে মনে হয় কোনো অরণ্যের ভিতর দিয়ে হাঁটছি।

সৈয়দ নাসির। উদ্যমী এক স্বপ্নচারী মানুষ। খাদ্যসহ বিভিন্ন ব্যবহারিক পণ্যের ক্যান তৈরির এই আধুনিক প্রতিষ্ঠানটি গড়েছেন দ্ইু দশক আগে। টানা বাণিজ্যিক সাফল্য ধরে রেখে বছর তিনেক আগে গড়েছেন এই আধুনিক ভবন। শিল্প পরিচালনায় নানামুখী সাফল্য রয়েছে তাঁর। রয়েছে সৃজনশীল স্বপ্ন। তাই এ শিল্পপ্রতিষ্ঠানটি গড়ার সময়ই ভেবেছেন আন্তর্জাতিক মানদন্ড অর্জনের কথা। বিশেষ করে পরিবেশসম্মত শিল্পের সবচেয়ে বড় সনদ লিড (Leadership on Energy and Environmental Design)-এর স্বর্ণপদকের সব কটি শর্ত পূরণ করে এখন প্লাটিনাম অর্জনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। শক্তি ও পানি সাশ্রয়, টেকসই সবুজ ও ভিতরে বাইরে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে এগিয়ে চলেছে এ প্রতিষ্ঠান। সৈয়দ নাসির বলছিলেন, তাঁর এ সবুজ কারখানা গড়ার পেছনে অনুপ্রেরণায় রয়েছে ছাদকৃষি অনুষ্ঠান। গর্বে বুক ভরে গেল শুনে। এভাবেই একটু একটু করে সবুজ যেন ছড়িয়ে পড়ছে শহরে নগরে কলকারখানার ছাদে।

হাজারখানেক শ্রমিকের রুটিরুজির এ কারখানাটি যেমন যথেষ্ট আলো-বাতাসে পূর্ণ, তেমনি  তৃণমূল শ্রমজীবীদের সবাই উপলব্ধি করতে পারছেন তাদের কর্মপরিবেশটি স্বাস্থ্যকর। বেশ কয়েকজন শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলাম। এ পরিবেশে কাজ করে তাঁরা যেমন ভালো বোধ করেন, তেমনি নিজেদের কর্মস্থলটিকেও নিরাপদ ভাবতে পারেন।

কারখানার ভবনের সবচেয়ে উদ্ভাবনী ও উল্লেখযোগ্য কাজ হচ্ছে ছাদকৃষি। উদ্যোগটি বেশ ব্যতিক্রমধর্মী। একদিকে ভবনটির ছাদের চারপাশে সবজি ও লতানো ফসল রোপণ করা হয়েছে। অন্যদিকে কৃষি আয়োজনটি করা হয়েছে পৃথক একেকটি কক্ষের সমান উঁচু বেড তৈরি করে। দৃশ্যত মনে হতে পারে, ছাদের চারপাশের কক্ষের ছাদগুলোয় কৃষি আয়োজন। আসলে ওই ছাদগুলোয় বেশ পুরু মাটির স্তর সৃষ্টি করে সেখানে বিভিন্ন গাছ রোপণ করো হয়েছে। এমন উদ্যোগ আমি দেখেছি মাস্কো গ্রুপের কারখানাগুলোর বিশাল ছাদগুলোয়। মাস্কো গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুস সবুর সাহেব অত্যন্ত রুচিবান একজন মানুষ। তাঁর কারখানার বিশাল ছাদগুলোয় গড়ে তুলেছেন দৃষ্টিনন্দিত ল্যান্ডস্কেপ। ছাদে দাঁড়ালে মনেই হয় না ছাদে দাঁড়িয়ে আছি। মনে হয় কোনো উদ্যানে বা পার্কে আছি। এমন সাজানো গোছানো আর পরিকল্পিত।

সৈয়দ নাসির বলছিলেন, ভবন তৈরির সময়ই ছাদকৃষিকে সর্বাগ্রে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ছাদের মাঝের অংশটি খালি রাখা হয়েছে শ্রমিকদের চিত্তবিনোদন বা মুক্ত আকাশের নিচে দাঁড়ানোর সুবিধা হিসেবে। তার পরও অনেক উদ্যোগ এখনো এই শিল্পোদ্যোক্তার মাথায় রয়েছে যেগুলো পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করছেন তিনি।

বিশাল ছাদটিতে মোট আটটি কৃষি প্লট। প্লটে পা রাখলে মনে হয় মাটিতেই আছি। আম, লেবুসহ বিভিন্ন গাছে ফল ধরে আছে। বোঝা যায়, আগামীতে ছাদের চারদিকের কৃষি প্লটগুলো যেমন ফলফসলে পূর্ণ হয়ে উঠবে, তেমনি হয়ে উঠবে অসাধারণ সৌন্দর্যের এক ক্ষেত্র।

যারা ছাদকৃষি অনুষ্ঠানটি নিয়মিত দেখেন, তাদের মনে থাকতে পারে ২০১৮ সালের আগস্টে গাজীপুরের হোতাপাড়ায় এনার্জিপ্যাক লিমিটেডের শিল্পোৎপাদন ইউনিটের ছাদের একটি কৃষি আয়োজন দেখিয়েছিলাম। সে সময় পর্যন্ত একটি তথ্য আমাদের হাতে ছিল। দেশে আনুমানিক ছোট-বড় ১০ হাজার শিল্পকারখানা আছে। এসব শিল্পকারখানার ছাদ ৫ হাজার থেকে শুরু করে লক্ষাধিক বা কয়েক লাখ বর্গফুট পর্যন্ত, যা খালি পড়ে আছে। সব মিলিয়ে যে আয়তন দাঁড়াবে তা বিশাল বিস্তীর্ণ আবাদি এলাকার সমান। এ জায়গাগুলোয় অনায়াসে কৃষি হতে পারে। হতে পারে শান্তস্নিগ্ধ সবুজের আয়োজন। পরিবেশসম্মত শিল্পোৎপাদনের ধারণা থেকেও করা যেতে পারে কৃষিকাজ। শিল্পের সঙ্গে সৃজনশীল কৃষি উদ্যোগের নজির এরই মধ্যে দেশে গড়ে উঠেছে। এ ক্ষেত্রে আমি অবশ্যই বলব, টঙ্গীতে মাস্কো পিকাসো লিমিটেডের ছাদের অনিন্দ্যসুন্দর সবুজের আয়োজনের কথা।

সৈয়দ নাসিরও বলছিলেন অপেক্ষাকৃত ছোট আকারের শিল্পকারখানার খালি ছাদগুলোর ওপর ছাদকৃষি আয়োজন হতে পারে। শিল্পোৎপাদন একটি বাণিজ্যিক কর্মপ্রয়াস। এর সঙ্গে আর্থিক হিসাবটি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু শিল্পের সঙ্গে মানবিক ও প্রকৃতি প্রেমের নজির যদি না থাকে তাহলে সে শিল্প সার্থক হতে পারে না। ঠিক এ কারণেই পরিবেশসম্মত শিল্পোৎপাদনের সঙ্গে কর্মীদের অনুকূল কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করাটা অপরিহার্য। একই সঙ্গে শিল্পের কারণে কোনোভাবেই যেন পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখাটাও অত্যন্ত জরুরি। এ ক্ষেত্রে সৈয়দ নাসিরের এক্সক্লুসিভ ক্যান লিমিটেডের সবুজায়ন ও কৃষি উদ্যোগ অনুকরণীয় এক উদ্যোগ। আমাদের দেশের প্রতিটি শিল্পকারখানা হয়ে উঠুক সবুজ ও নিরাপদ।

লেখক : কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি