শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০২২ আপডেট:

উপমহাদেশের হিন্দু মুসলমান

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
উপমহাদেশের হিন্দু মুসলমান

১. নড়াইলের মির্জাপুর ইউনাইটেড কলেজের অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাস এবং কলেজের এক ছাত্রকে পুলিশের উপস্থিতিতে নির্বিঘ্নে ছেঁড়া জুতোর মালা পরালো যুক্তিহীন বুদ্ধিহীন ধর্মান্ধ গোষ্ঠী। দোষ নাকি ছাত্রটির, সে নাকি ভারতের নূপুর শর্মাকে সমর্থন করেছিল। অধ্যক্ষের কী দোষ? তিনি ছাত্রটিকে তাঁর রুমে আশ্রয় দিয়েছিলেন যখন তাকে আক্রমণ করতে উন্মত্ত লোকেরা ভিড় করেছিল। উন্মত্তরা অধ্যক্ষের মোটরসাইকেল পোড়ানোর উৎসব করলো কলেজ ক্যাম্পাসেই। অধ্যক্ষ পুলিশ ডেকেছিলেন পরিস্থিতি সামলাতে। পুলিশ এসে সবকিছু দেখে শুনে অধ্যক্ষ আর ছাত্রকে রুম থেকে বের করে বাইরে নিয়ে এলেন যেন অপরাধীরা অধ্যক্ষ আর ছাত্রর গলায় নিরাপদে এবং নিশ্চিন্তে ছেঁড়া জুতোর মালা পরিয়ে অসম্মান, অপমান, অপদস্থ করতে পারে? ধর্মান্ধ ছাত্র-জনতা যতটা না দোষী, তার চেয়ে, আমার মনে হয়, দোষী ওই পুলিশেরা।

লক্ষ্য করেছি, দেশের আনাচে কানাচে যে শিক্ষকরা উগ্রপন্থীদের আক্রমণের শিকার হচ্ছেন, সেই শিক্ষকদের অধিকাংশই হিন্দু সম্প্রদায়ের। মনে হচ্ছে ওদের তারা আর শিক্ষক পদে দেখতে চাইছে না। হিন্দুদের জমি যেমন দখল করার মতলব আঁটে, তেমন তাঁদের পদগুলোও দখল করার মতলব আঁটছে। শ্যামল কান্তি ভক্ত, আমোদিনী পাল, হৃদয় মন্ডলের তালিকায় যোগ হলো স্বপন কুমার বিশ্বাসের নাম।

এই অন্যায় ঘটে চলেছে দেশের সর্বত্র। দেশটি কি তাহলে হতে চলেছে ১০০ ভাগ মুসলিমের দেশ? আশঙ্কা হয় হয়তো একদিন দেশটি আস্ত একটি আফগানিস্তান হয়ে যাবে। নাচ গান নাটক সিনেমা সব বন্ধ হবে। নারীবিদ্বেষী, গণতন্ত্রবিরোধী, বাকস্বাধীনতাবিরোধী এক পাল মূর্খ ধর্মান্ধ ক্ষমতায় আরোহণ করবে। শরিয়া আইনে দেশ চলবে। মেয়েদের ইস্কুল কলেজ বন্ধ হবে, চাকরি বাকরি ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ হবে। বোরখা বাধ্যতামূলক হবে। পাবলিক প্লেসে তলোয়ারের এক কোপে অপরাধীর ধড় থেকে মু- উড়িয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে কেউ আঘাত দিলে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করা হবে। তখন কেমন কাটবে সাধারণ শান্তিপ্রিয় মুসলমানের জীবন? বর্তমানই নির্মাণ করে ভবিষ্যৎ।

স্বপন কুমার বিশ্বাসকে লাঞ্ছিত করার কিছুদিন পরেই আশুলিয়া স্কুলের এক ছাত্র সেই স্কুলেরই শিক্ষক উৎপল কুমার সরকারকে ক্রিকেট খেলার স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। এই হত্যার পেছনে নূপুর শর্মাকে সমর্থন করার কোনও ব্যাপার নেই, আছে ছাত্রটিকে শাসন করার ব্যাপার। স্কুলের কোনও এক ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করেছিল বলে শিক্ষক উৎপল কুমার সরকার, যিনি স্কুলের শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বেও ছিলেন, ছাত্রটিকে শাসন করেছিলেন। সেই শাসনের উত্তর হত্যাকান্ড। এখন প্রশ্ন হলো, স্কুলের এক শিক্ষককে, যাঁকে সম্মান করার নিয়ম, তাঁকে অবলীলায় হামলা করার সাহস কেন পেয়েছিল ছাত্রটি? শিক্ষক হিন্দু ছিলেন বলেই কি? হিন্দুদের আঘাত করলে খুব একটা অন্যায় করা হয়েছে বলে মনে করা হয় না বলে? মুসলমান সমাজে হিন্দুবিদ্বেষ দিন দিন বাড়ছে বলেই কি ছাত্রটির পক্ষে এই ঘৃণ্য কাজ করা সম্ভব হয়েছে? ছাত্রটি স্কুলের মালিকপক্ষের আত্মীয়। সুতরাং কোনও রকম শাস্তিই হয়তো তাকে পেতে হবে না।

কিন্তু আশঙ্কা করছি, এ ঘটনাগুলো দেশের নানা প্রান্তের নানা স্কুল কলেজের ছাত্রদের উদ্বুদ্ধ করবে হিন্দু শিক্ষকদের অপমান করতে, অপদস্থ করতে, অসম্মান করতে, অকারণ আক্রমণ করতে। কিছু প্রতিবাদ আর মানববন্ধন ঘটছে বটে শিক্ষকদের লাঞ্ছনা করার বিরুদ্ধে, কিন্তু ভালো কাজের চেয়ে মন্দ কাজই মানুষকে বেশি উৎসাহিত করে, মন্দই বেশি সংক্রামক।

২. নড়াইলের ঘটনার কিছু দিন পরেই ভারতের উদয়পুরে নৃশংস এক হত্যাকান্ড ঘটলো। মোহাম্মদ রিয়াজ এবং গিয়াস মোহাম্মদ নামের দুই রাজস্থানী মুসলমান জনবহুল উদয়পুর বাজারে কানাইয়া লাল নামের এক দরজির দোকানে পোশাক বানানোর অজুহাতে ঢুকে তাকে গলা কেটে হত্যা করেছে। হত্যাকান্ডের ভিডিও করেছে। পরে বাড়ি ফিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও আপলোড করেছে এবং হাস্যোজ্জ্বল মুখে ছুরি দেখিয়েছে যে ছুরি দিয়ে কানাইয়া লালের কণ্ঠদেশ চিরেছে তারা, খুব গর্ব করেই বলেছে তাদের নবীর জন্য তারা বাঁচতে যেমন পারে, মরতেও তেমন পারে। কানাইয়া লালের দোষ কী? দোষ, সে নাকি নূপুর শর্মাকে সমর্থন করেছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়, যে নূপুর শর্মা এক টেলিভিশন বিতর্কে মহানবীকে নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন। সে কারণেই তাকে বাঁচতে দেয়নি তরুণ দুই জিহাদি।

ভারতের মুসলমানদের প্রায়ই আক্রমণ করে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। এ সময় আইসিসের মতো হত্যাকান্ডের ভিডিও আপলোড করে ঘোষণা করে দেওয়া যে তারা মুসলমান এবং তারা হত্যা করেছে এক হিন্দুকে-এর পরিণতি ভয়ঙ্কর হতে পারে। খুনীরা সংখ্যালঘু হয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠের এক সদস্যকে হত্যা করতে দ্বিধা করেনি! এই মুহূর্তে আগুনের মতো দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়তে পারে হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা। সম্ভবত এই আশঙ্কা আঁচ করে রাজস্থানে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে, এক মাসের জন্য কার্ফিউ দেওয়া হয়েছে।

দাঙ্গা রোধ করা গেলেও অচিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। সাধারণ মুসলমানকে এর জন্য মূল্য দিতে হবে দীর্ঘদিন। হিন্দুদের মধ্যে মুসলিম বিদ্বেষ বাড়বেই। রাস্তাঘাটে মুসলমানরা বীতশ্রদ্ধ হিন্দু দ্বারা লাঞ্ছিত হবে আরও।

ধর্মীয় উগ্রবাদী যেমন মুসলমানের মধ্যে আছে, হিন্দুদের মধ্যেও আছে। উগ্রবাদীর সংখ্যা বাড়লে হিন্দু মুসলমান কেউই নিরাপদ নয়। ভারত যেমন হিন্দুদের জন্যও মাঝে মাঝে নিরাপদ নয়। বাংলাদেশও তেমন, মুসলমানদের জন্যও অনেক সময় নিরাপদ নয়। দাঙ্গা ফ্যাসাদ তো হিন্দু মুসলমানের কোনও উপকারে আসে না। উপকারে আসে শুধু ধড়িবাজ রাজনীতিকদের।

আসলে ধর্ম পরিচয়ের চেয়েও বড় পরিচয় আছে মানুষের। লিঙ্গবর্ণজাতবিশ্বাস নির্বিশেষে মানুষ কিন্তু দু’রকম। এক কট্টরপন্থী, আরেক উদারপন্থী। এক দল অসহিষ্ণু, আরেক দল সহিষ্ণু। এক দল অন্ধত্ব মানে, বর্বরতা মানে, আরেক দল যুক্তি মানে, প্রগতি মানে, সভ্যতা মানে। এক দল পেছনে যেতে চায়, আরেক দল সামনে। এক দল ধ্বংস চায়, আরেক দল নির্মাণ। এক দল ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, আরেক দল করে। সংঘর্ষ আসলে এই দুই দলে। হিন্দু মুসলমানে সত্যিকার কোনও ভেদ নেই। তারা একই জনগোষ্ঠী। একই অঞ্চলের সংস্কৃতি তাদের, ধর্মের রূপকথাগুলো শুধু ভিন্ন। হিন্দুদের রামায়ণও তো একেকটি অঞ্চলে ভিন্ন, তাদের ভগবানও একেক অঞ্চলে ভিন্ন। এই ভিন্নতার কারণে বিভাজন বাড়ে না। বিভাজন আগাগোড়াই রাজনৈতিক। দেশভাগ দিয়ে শুরু হয়েছে, আজও এই বিভাজন চলছে। বিভাজনের কারণে ঘৃণা জন্মাচ্ছে, ঘৃণা এতটাই প্রবল যে, মানুষের প্রাণ হরণ করতে দ্বিধা করছে না।

৩. পাকিস্তানের সিন্ধু অঞ্চল থেকে এক হিন্দু বালককে অপহরণ করা হয়েছে গতকাল। এমন অপহরণ নতুন কিছু নয়। অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। হিন্দু মেয়েদের প্রায়ই অপহরণ করার পর ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করে মুসলমান লোকেরা।

হিন্দুদের সঙ্গে এমনই করতে পারে, যেহেতু হিন্দুরা সংখ্যালঘু, দুর্বল। সংখ্যালঘু এবং দুর্বলের ওপর অত্যাচার করলে বেশির ভাগ সময় সরকার দেখেও না দেখার ভান করে। আসলে হিন্দু বা মুসলমান কেউই কোথাও সংখ্যালঘু নয়। সত্যিকার সংখ্যালঘু তারাই যারা সমাজকে সুস্থ করতে নিজের আহার নিদ্রা স্বার্থ বিসর্জন দেয়। সত্যিকার সংখ্যালঘু তারাই, যারা উদার, সহিষ্ণু, যুক্তিবাদি, মানববাদি, মুক্তচিন্তক এবং বিজ্ঞানমনস্ক। তাদের বিরুদ্ধে সব ধর্মের উগ্রবাদিরাই খড়গহস্ত।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা