শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০২২ আপডেট:

উপমহাদেশের হিন্দু মুসলমান

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
উপমহাদেশের হিন্দু মুসলমান

১. নড়াইলের মির্জাপুর ইউনাইটেড কলেজের অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাস এবং কলেজের এক ছাত্রকে পুলিশের উপস্থিতিতে নির্বিঘ্নে ছেঁড়া জুতোর মালা পরালো যুক্তিহীন বুদ্ধিহীন ধর্মান্ধ গোষ্ঠী। দোষ নাকি ছাত্রটির, সে নাকি ভারতের নূপুর শর্মাকে সমর্থন করেছিল। অধ্যক্ষের কী দোষ? তিনি ছাত্রটিকে তাঁর রুমে আশ্রয় দিয়েছিলেন যখন তাকে আক্রমণ করতে উন্মত্ত লোকেরা ভিড় করেছিল। উন্মত্তরা অধ্যক্ষের মোটরসাইকেল পোড়ানোর উৎসব করলো কলেজ ক্যাম্পাসেই। অধ্যক্ষ পুলিশ ডেকেছিলেন পরিস্থিতি সামলাতে। পুলিশ এসে সবকিছু দেখে শুনে অধ্যক্ষ আর ছাত্রকে রুম থেকে বের করে বাইরে নিয়ে এলেন যেন অপরাধীরা অধ্যক্ষ আর ছাত্রর গলায় নিরাপদে এবং নিশ্চিন্তে ছেঁড়া জুতোর মালা পরিয়ে অসম্মান, অপমান, অপদস্থ করতে পারে? ধর্মান্ধ ছাত্র-জনতা যতটা না দোষী, তার চেয়ে, আমার মনে হয়, দোষী ওই পুলিশেরা।

লক্ষ্য করেছি, দেশের আনাচে কানাচে যে শিক্ষকরা উগ্রপন্থীদের আক্রমণের শিকার হচ্ছেন, সেই শিক্ষকদের অধিকাংশই হিন্দু সম্প্রদায়ের। মনে হচ্ছে ওদের তারা আর শিক্ষক পদে দেখতে চাইছে না। হিন্দুদের জমি যেমন দখল করার মতলব আঁটে, তেমন তাঁদের পদগুলোও দখল করার মতলব আঁটছে। শ্যামল কান্তি ভক্ত, আমোদিনী পাল, হৃদয় মন্ডলের তালিকায় যোগ হলো স্বপন কুমার বিশ্বাসের নাম।

এই অন্যায় ঘটে চলেছে দেশের সর্বত্র। দেশটি কি তাহলে হতে চলেছে ১০০ ভাগ মুসলিমের দেশ? আশঙ্কা হয় হয়তো একদিন দেশটি আস্ত একটি আফগানিস্তান হয়ে যাবে। নাচ গান নাটক সিনেমা সব বন্ধ হবে। নারীবিদ্বেষী, গণতন্ত্রবিরোধী, বাকস্বাধীনতাবিরোধী এক পাল মূর্খ ধর্মান্ধ ক্ষমতায় আরোহণ করবে। শরিয়া আইনে দেশ চলবে। মেয়েদের ইস্কুল কলেজ বন্ধ হবে, চাকরি বাকরি ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ হবে। বোরখা বাধ্যতামূলক হবে। পাবলিক প্লেসে তলোয়ারের এক কোপে অপরাধীর ধড় থেকে মু- উড়িয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে কেউ আঘাত দিলে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করা হবে। তখন কেমন কাটবে সাধারণ শান্তিপ্রিয় মুসলমানের জীবন? বর্তমানই নির্মাণ করে ভবিষ্যৎ।

স্বপন কুমার বিশ্বাসকে লাঞ্ছিত করার কিছুদিন পরেই আশুলিয়া স্কুলের এক ছাত্র সেই স্কুলেরই শিক্ষক উৎপল কুমার সরকারকে ক্রিকেট খেলার স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। এই হত্যার পেছনে নূপুর শর্মাকে সমর্থন করার কোনও ব্যাপার নেই, আছে ছাত্রটিকে শাসন করার ব্যাপার। স্কুলের কোনও এক ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করেছিল বলে শিক্ষক উৎপল কুমার সরকার, যিনি স্কুলের শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বেও ছিলেন, ছাত্রটিকে শাসন করেছিলেন। সেই শাসনের উত্তর হত্যাকান্ড। এখন প্রশ্ন হলো, স্কুলের এক শিক্ষককে, যাঁকে সম্মান করার নিয়ম, তাঁকে অবলীলায় হামলা করার সাহস কেন পেয়েছিল ছাত্রটি? শিক্ষক হিন্দু ছিলেন বলেই কি? হিন্দুদের আঘাত করলে খুব একটা অন্যায় করা হয়েছে বলে মনে করা হয় না বলে? মুসলমান সমাজে হিন্দুবিদ্বেষ দিন দিন বাড়ছে বলেই কি ছাত্রটির পক্ষে এই ঘৃণ্য কাজ করা সম্ভব হয়েছে? ছাত্রটি স্কুলের মালিকপক্ষের আত্মীয়। সুতরাং কোনও রকম শাস্তিই হয়তো তাকে পেতে হবে না।

কিন্তু আশঙ্কা করছি, এ ঘটনাগুলো দেশের নানা প্রান্তের নানা স্কুল কলেজের ছাত্রদের উদ্বুদ্ধ করবে হিন্দু শিক্ষকদের অপমান করতে, অপদস্থ করতে, অসম্মান করতে, অকারণ আক্রমণ করতে। কিছু প্রতিবাদ আর মানববন্ধন ঘটছে বটে শিক্ষকদের লাঞ্ছনা করার বিরুদ্ধে, কিন্তু ভালো কাজের চেয়ে মন্দ কাজই মানুষকে বেশি উৎসাহিত করে, মন্দই বেশি সংক্রামক।

২. নড়াইলের ঘটনার কিছু দিন পরেই ভারতের উদয়পুরে নৃশংস এক হত্যাকান্ড ঘটলো। মোহাম্মদ রিয়াজ এবং গিয়াস মোহাম্মদ নামের দুই রাজস্থানী মুসলমান জনবহুল উদয়পুর বাজারে কানাইয়া লাল নামের এক দরজির দোকানে পোশাক বানানোর অজুহাতে ঢুকে তাকে গলা কেটে হত্যা করেছে। হত্যাকান্ডের ভিডিও করেছে। পরে বাড়ি ফিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও আপলোড করেছে এবং হাস্যোজ্জ্বল মুখে ছুরি দেখিয়েছে যে ছুরি দিয়ে কানাইয়া লালের কণ্ঠদেশ চিরেছে তারা, খুব গর্ব করেই বলেছে তাদের নবীর জন্য তারা বাঁচতে যেমন পারে, মরতেও তেমন পারে। কানাইয়া লালের দোষ কী? দোষ, সে নাকি নূপুর শর্মাকে সমর্থন করেছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়, যে নূপুর শর্মা এক টেলিভিশন বিতর্কে মহানবীকে নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন। সে কারণেই তাকে বাঁচতে দেয়নি তরুণ দুই জিহাদি।

ভারতের মুসলমানদের প্রায়ই আক্রমণ করে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। এ সময় আইসিসের মতো হত্যাকান্ডের ভিডিও আপলোড করে ঘোষণা করে দেওয়া যে তারা মুসলমান এবং তারা হত্যা করেছে এক হিন্দুকে-এর পরিণতি ভয়ঙ্কর হতে পারে। খুনীরা সংখ্যালঘু হয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠের এক সদস্যকে হত্যা করতে দ্বিধা করেনি! এই মুহূর্তে আগুনের মতো দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়তে পারে হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা। সম্ভবত এই আশঙ্কা আঁচ করে রাজস্থানে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে, এক মাসের জন্য কার্ফিউ দেওয়া হয়েছে।

দাঙ্গা রোধ করা গেলেও অচিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। সাধারণ মুসলমানকে এর জন্য মূল্য দিতে হবে দীর্ঘদিন। হিন্দুদের মধ্যে মুসলিম বিদ্বেষ বাড়বেই। রাস্তাঘাটে মুসলমানরা বীতশ্রদ্ধ হিন্দু দ্বারা লাঞ্ছিত হবে আরও।

ধর্মীয় উগ্রবাদী যেমন মুসলমানের মধ্যে আছে, হিন্দুদের মধ্যেও আছে। উগ্রবাদীর সংখ্যা বাড়লে হিন্দু মুসলমান কেউই নিরাপদ নয়। ভারত যেমন হিন্দুদের জন্যও মাঝে মাঝে নিরাপদ নয়। বাংলাদেশও তেমন, মুসলমানদের জন্যও অনেক সময় নিরাপদ নয়। দাঙ্গা ফ্যাসাদ তো হিন্দু মুসলমানের কোনও উপকারে আসে না। উপকারে আসে শুধু ধড়িবাজ রাজনীতিকদের।

আসলে ধর্ম পরিচয়ের চেয়েও বড় পরিচয় আছে মানুষের। লিঙ্গবর্ণজাতবিশ্বাস নির্বিশেষে মানুষ কিন্তু দু’রকম। এক কট্টরপন্থী, আরেক উদারপন্থী। এক দল অসহিষ্ণু, আরেক দল সহিষ্ণু। এক দল অন্ধত্ব মানে, বর্বরতা মানে, আরেক দল যুক্তি মানে, প্রগতি মানে, সভ্যতা মানে। এক দল পেছনে যেতে চায়, আরেক দল সামনে। এক দল ধ্বংস চায়, আরেক দল নির্মাণ। এক দল ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, আরেক দল করে। সংঘর্ষ আসলে এই দুই দলে। হিন্দু মুসলমানে সত্যিকার কোনও ভেদ নেই। তারা একই জনগোষ্ঠী। একই অঞ্চলের সংস্কৃতি তাদের, ধর্মের রূপকথাগুলো শুধু ভিন্ন। হিন্দুদের রামায়ণও তো একেকটি অঞ্চলে ভিন্ন, তাদের ভগবানও একেক অঞ্চলে ভিন্ন। এই ভিন্নতার কারণে বিভাজন বাড়ে না। বিভাজন আগাগোড়াই রাজনৈতিক। দেশভাগ দিয়ে শুরু হয়েছে, আজও এই বিভাজন চলছে। বিভাজনের কারণে ঘৃণা জন্মাচ্ছে, ঘৃণা এতটাই প্রবল যে, মানুষের প্রাণ হরণ করতে দ্বিধা করছে না।

৩. পাকিস্তানের সিন্ধু অঞ্চল থেকে এক হিন্দু বালককে অপহরণ করা হয়েছে গতকাল। এমন অপহরণ নতুন কিছু নয়। অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। হিন্দু মেয়েদের প্রায়ই অপহরণ করার পর ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করে মুসলমান লোকেরা।

হিন্দুদের সঙ্গে এমনই করতে পারে, যেহেতু হিন্দুরা সংখ্যালঘু, দুর্বল। সংখ্যালঘু এবং দুর্বলের ওপর অত্যাচার করলে বেশির ভাগ সময় সরকার দেখেও না দেখার ভান করে। আসলে হিন্দু বা মুসলমান কেউই কোথাও সংখ্যালঘু নয়। সত্যিকার সংখ্যালঘু তারাই যারা সমাজকে সুস্থ করতে নিজের আহার নিদ্রা স্বার্থ বিসর্জন দেয়। সত্যিকার সংখ্যালঘু তারাই, যারা উদার, সহিষ্ণু, যুক্তিবাদি, মানববাদি, মুক্তচিন্তক এবং বিজ্ঞানমনস্ক। তাদের বিরুদ্ধে সব ধর্মের উগ্রবাদিরাই খড়গহস্ত।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা