শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০২২ আপডেট:

উপমহাদেশের হিন্দু মুসলমান

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
উপমহাদেশের হিন্দু মুসলমান

১. নড়াইলের মির্জাপুর ইউনাইটেড কলেজের অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাস এবং কলেজের এক ছাত্রকে পুলিশের উপস্থিতিতে নির্বিঘ্নে ছেঁড়া জুতোর মালা পরালো যুক্তিহীন বুদ্ধিহীন ধর্মান্ধ গোষ্ঠী। দোষ নাকি ছাত্রটির, সে নাকি ভারতের নূপুর শর্মাকে সমর্থন করেছিল। অধ্যক্ষের কী দোষ? তিনি ছাত্রটিকে তাঁর রুমে আশ্রয় দিয়েছিলেন যখন তাকে আক্রমণ করতে উন্মত্ত লোকেরা ভিড় করেছিল। উন্মত্তরা অধ্যক্ষের মোটরসাইকেল পোড়ানোর উৎসব করলো কলেজ ক্যাম্পাসেই। অধ্যক্ষ পুলিশ ডেকেছিলেন পরিস্থিতি সামলাতে। পুলিশ এসে সবকিছু দেখে শুনে অধ্যক্ষ আর ছাত্রকে রুম থেকে বের করে বাইরে নিয়ে এলেন যেন অপরাধীরা অধ্যক্ষ আর ছাত্রর গলায় নিরাপদে এবং নিশ্চিন্তে ছেঁড়া জুতোর মালা পরিয়ে অসম্মান, অপমান, অপদস্থ করতে পারে? ধর্মান্ধ ছাত্র-জনতা যতটা না দোষী, তার চেয়ে, আমার মনে হয়, দোষী ওই পুলিশেরা।

লক্ষ্য করেছি, দেশের আনাচে কানাচে যে শিক্ষকরা উগ্রপন্থীদের আক্রমণের শিকার হচ্ছেন, সেই শিক্ষকদের অধিকাংশই হিন্দু সম্প্রদায়ের। মনে হচ্ছে ওদের তারা আর শিক্ষক পদে দেখতে চাইছে না। হিন্দুদের জমি যেমন দখল করার মতলব আঁটে, তেমন তাঁদের পদগুলোও দখল করার মতলব আঁটছে। শ্যামল কান্তি ভক্ত, আমোদিনী পাল, হৃদয় মন্ডলের তালিকায় যোগ হলো স্বপন কুমার বিশ্বাসের নাম।

এই অন্যায় ঘটে চলেছে দেশের সর্বত্র। দেশটি কি তাহলে হতে চলেছে ১০০ ভাগ মুসলিমের দেশ? আশঙ্কা হয় হয়তো একদিন দেশটি আস্ত একটি আফগানিস্তান হয়ে যাবে। নাচ গান নাটক সিনেমা সব বন্ধ হবে। নারীবিদ্বেষী, গণতন্ত্রবিরোধী, বাকস্বাধীনতাবিরোধী এক পাল মূর্খ ধর্মান্ধ ক্ষমতায় আরোহণ করবে। শরিয়া আইনে দেশ চলবে। মেয়েদের ইস্কুল কলেজ বন্ধ হবে, চাকরি বাকরি ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ হবে। বোরখা বাধ্যতামূলক হবে। পাবলিক প্লেসে তলোয়ারের এক কোপে অপরাধীর ধড় থেকে মু- উড়িয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে কেউ আঘাত দিলে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করা হবে। তখন কেমন কাটবে সাধারণ শান্তিপ্রিয় মুসলমানের জীবন? বর্তমানই নির্মাণ করে ভবিষ্যৎ।

স্বপন কুমার বিশ্বাসকে লাঞ্ছিত করার কিছুদিন পরেই আশুলিয়া স্কুলের এক ছাত্র সেই স্কুলেরই শিক্ষক উৎপল কুমার সরকারকে ক্রিকেট খেলার স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। এই হত্যার পেছনে নূপুর শর্মাকে সমর্থন করার কোনও ব্যাপার নেই, আছে ছাত্রটিকে শাসন করার ব্যাপার। স্কুলের কোনও এক ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করেছিল বলে শিক্ষক উৎপল কুমার সরকার, যিনি স্কুলের শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বেও ছিলেন, ছাত্রটিকে শাসন করেছিলেন। সেই শাসনের উত্তর হত্যাকান্ড। এখন প্রশ্ন হলো, স্কুলের এক শিক্ষককে, যাঁকে সম্মান করার নিয়ম, তাঁকে অবলীলায় হামলা করার সাহস কেন পেয়েছিল ছাত্রটি? শিক্ষক হিন্দু ছিলেন বলেই কি? হিন্দুদের আঘাত করলে খুব একটা অন্যায় করা হয়েছে বলে মনে করা হয় না বলে? মুসলমান সমাজে হিন্দুবিদ্বেষ দিন দিন বাড়ছে বলেই কি ছাত্রটির পক্ষে এই ঘৃণ্য কাজ করা সম্ভব হয়েছে? ছাত্রটি স্কুলের মালিকপক্ষের আত্মীয়। সুতরাং কোনও রকম শাস্তিই হয়তো তাকে পেতে হবে না।

কিন্তু আশঙ্কা করছি, এ ঘটনাগুলো দেশের নানা প্রান্তের নানা স্কুল কলেজের ছাত্রদের উদ্বুদ্ধ করবে হিন্দু শিক্ষকদের অপমান করতে, অপদস্থ করতে, অসম্মান করতে, অকারণ আক্রমণ করতে। কিছু প্রতিবাদ আর মানববন্ধন ঘটছে বটে শিক্ষকদের লাঞ্ছনা করার বিরুদ্ধে, কিন্তু ভালো কাজের চেয়ে মন্দ কাজই মানুষকে বেশি উৎসাহিত করে, মন্দই বেশি সংক্রামক।

২. নড়াইলের ঘটনার কিছু দিন পরেই ভারতের উদয়পুরে নৃশংস এক হত্যাকান্ড ঘটলো। মোহাম্মদ রিয়াজ এবং গিয়াস মোহাম্মদ নামের দুই রাজস্থানী মুসলমান জনবহুল উদয়পুর বাজারে কানাইয়া লাল নামের এক দরজির দোকানে পোশাক বানানোর অজুহাতে ঢুকে তাকে গলা কেটে হত্যা করেছে। হত্যাকান্ডের ভিডিও করেছে। পরে বাড়ি ফিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও আপলোড করেছে এবং হাস্যোজ্জ্বল মুখে ছুরি দেখিয়েছে যে ছুরি দিয়ে কানাইয়া লালের কণ্ঠদেশ চিরেছে তারা, খুব গর্ব করেই বলেছে তাদের নবীর জন্য তারা বাঁচতে যেমন পারে, মরতেও তেমন পারে। কানাইয়া লালের দোষ কী? দোষ, সে নাকি নূপুর শর্মাকে সমর্থন করেছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়, যে নূপুর শর্মা এক টেলিভিশন বিতর্কে মহানবীকে নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন। সে কারণেই তাকে বাঁচতে দেয়নি তরুণ দুই জিহাদি।

ভারতের মুসলমানদের প্রায়ই আক্রমণ করে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। এ সময় আইসিসের মতো হত্যাকান্ডের ভিডিও আপলোড করে ঘোষণা করে দেওয়া যে তারা মুসলমান এবং তারা হত্যা করেছে এক হিন্দুকে-এর পরিণতি ভয়ঙ্কর হতে পারে। খুনীরা সংখ্যালঘু হয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠের এক সদস্যকে হত্যা করতে দ্বিধা করেনি! এই মুহূর্তে আগুনের মতো দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়তে পারে হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা। সম্ভবত এই আশঙ্কা আঁচ করে রাজস্থানে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে, এক মাসের জন্য কার্ফিউ দেওয়া হয়েছে।

দাঙ্গা রোধ করা গেলেও অচিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। সাধারণ মুসলমানকে এর জন্য মূল্য দিতে হবে দীর্ঘদিন। হিন্দুদের মধ্যে মুসলিম বিদ্বেষ বাড়বেই। রাস্তাঘাটে মুসলমানরা বীতশ্রদ্ধ হিন্দু দ্বারা লাঞ্ছিত হবে আরও।

ধর্মীয় উগ্রবাদী যেমন মুসলমানের মধ্যে আছে, হিন্দুদের মধ্যেও আছে। উগ্রবাদীর সংখ্যা বাড়লে হিন্দু মুসলমান কেউই নিরাপদ নয়। ভারত যেমন হিন্দুদের জন্যও মাঝে মাঝে নিরাপদ নয়। বাংলাদেশও তেমন, মুসলমানদের জন্যও অনেক সময় নিরাপদ নয়। দাঙ্গা ফ্যাসাদ তো হিন্দু মুসলমানের কোনও উপকারে আসে না। উপকারে আসে শুধু ধড়িবাজ রাজনীতিকদের।

আসলে ধর্ম পরিচয়ের চেয়েও বড় পরিচয় আছে মানুষের। লিঙ্গবর্ণজাতবিশ্বাস নির্বিশেষে মানুষ কিন্তু দু’রকম। এক কট্টরপন্থী, আরেক উদারপন্থী। এক দল অসহিষ্ণু, আরেক দল সহিষ্ণু। এক দল অন্ধত্ব মানে, বর্বরতা মানে, আরেক দল যুক্তি মানে, প্রগতি মানে, সভ্যতা মানে। এক দল পেছনে যেতে চায়, আরেক দল সামনে। এক দল ধ্বংস চায়, আরেক দল নির্মাণ। এক দল ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, আরেক দল করে। সংঘর্ষ আসলে এই দুই দলে। হিন্দু মুসলমানে সত্যিকার কোনও ভেদ নেই। তারা একই জনগোষ্ঠী। একই অঞ্চলের সংস্কৃতি তাদের, ধর্মের রূপকথাগুলো শুধু ভিন্ন। হিন্দুদের রামায়ণও তো একেকটি অঞ্চলে ভিন্ন, তাদের ভগবানও একেক অঞ্চলে ভিন্ন। এই ভিন্নতার কারণে বিভাজন বাড়ে না। বিভাজন আগাগোড়াই রাজনৈতিক। দেশভাগ দিয়ে শুরু হয়েছে, আজও এই বিভাজন চলছে। বিভাজনের কারণে ঘৃণা জন্মাচ্ছে, ঘৃণা এতটাই প্রবল যে, মানুষের প্রাণ হরণ করতে দ্বিধা করছে না।

৩. পাকিস্তানের সিন্ধু অঞ্চল থেকে এক হিন্দু বালককে অপহরণ করা হয়েছে গতকাল। এমন অপহরণ নতুন কিছু নয়। অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। হিন্দু মেয়েদের প্রায়ই অপহরণ করার পর ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করে মুসলমান লোকেরা।

হিন্দুদের সঙ্গে এমনই করতে পারে, যেহেতু হিন্দুরা সংখ্যালঘু, দুর্বল। সংখ্যালঘু এবং দুর্বলের ওপর অত্যাচার করলে বেশির ভাগ সময় সরকার দেখেও না দেখার ভান করে। আসলে হিন্দু বা মুসলমান কেউই কোথাও সংখ্যালঘু নয়। সত্যিকার সংখ্যালঘু তারাই যারা সমাজকে সুস্থ করতে নিজের আহার নিদ্রা স্বার্থ বিসর্জন দেয়। সত্যিকার সংখ্যালঘু তারাই, যারা উদার, সহিষ্ণু, যুক্তিবাদি, মানববাদি, মুক্তচিন্তক এবং বিজ্ঞানমনস্ক। তাদের বিরুদ্ধে সব ধর্মের উগ্রবাদিরাই খড়গহস্ত।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে পাঁচ দিনব্যাপী ‘অদম্য নারী উদ্যোক্তা মেলা’ শুরু
নোয়াখালীতে পাঁচ দিনব্যাপী ‘অদম্য নারী উদ্যোক্তা মেলা’ শুরু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ জনের প্রার্থিতা বাতিল
উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ জনের প্রার্থিতা বাতিল

৭ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

ত্রৈমাসিক অর্থনৈতিক সূচক প্রণয়ণের উদ্যোগ ঢাকা চেম্বারের
ত্রৈমাসিক অর্থনৈতিক সূচক প্রণয়ণের উদ্যোগ ঢাকা চেম্বারের

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ
খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ড সিরিজে খেলা হচ্ছে না জেমিসনের
ইংল্যান্ড সিরিজে খেলা হচ্ছে না জেমিসনের

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কাবাডি খেলায় হাজারো দর্শক, ফিরে এলো হারানো ঐতিহ্য
সোনারগাঁয়ে কাবাডি খেলায় হাজারো দর্শক, ফিরে এলো হারানো ঐতিহ্য

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত ক্রসিং-বাণিজ্য স্থগিতই থাকবে, ঘোষণা পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত ক্রসিং-বাণিজ্য স্থগিতই থাকবে, ঘোষণা পাকিস্তানের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদিতমারীতে অটোরিকশা উল্টে নিহত ২
আদিতমারীতে অটোরিকশা উল্টে নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলায় মুক্তি পাবে প্রভাসের ‘ফৌজি’ সিনেসা
বাংলায় মুক্তি পাবে প্রভাসের ‘ফৌজি’ সিনেসা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদ্রাসার ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার বিষয় ও মানবণ্টন প্রকাশ
মাদ্রাসার ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার বিষয় ও মানবণ্টন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়ায় কুখ্যাত ‘চল্লিশ বাহিনী’র প্রধানের সহযোগী জামিল মালিথা আটক
কুষ্টিয়ায় কুখ্যাত ‘চল্লিশ বাহিনী’র প্রধানের সহযোগী জামিল মালিথা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক বাতিল হয়নি, পরে হবে’
‘পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক বাতিল হয়নি, পরে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান
গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি
টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন