শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০২২ আপডেট:

উপমহাদেশের হিন্দু মুসলমান

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
উপমহাদেশের হিন্দু মুসলমান

১. নড়াইলের মির্জাপুর ইউনাইটেড কলেজের অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাস এবং কলেজের এক ছাত্রকে পুলিশের উপস্থিতিতে নির্বিঘ্নে ছেঁড়া জুতোর মালা পরালো যুক্তিহীন বুদ্ধিহীন ধর্মান্ধ গোষ্ঠী। দোষ নাকি ছাত্রটির, সে নাকি ভারতের নূপুর শর্মাকে সমর্থন করেছিল। অধ্যক্ষের কী দোষ? তিনি ছাত্রটিকে তাঁর রুমে আশ্রয় দিয়েছিলেন যখন তাকে আক্রমণ করতে উন্মত্ত লোকেরা ভিড় করেছিল। উন্মত্তরা অধ্যক্ষের মোটরসাইকেল পোড়ানোর উৎসব করলো কলেজ ক্যাম্পাসেই। অধ্যক্ষ পুলিশ ডেকেছিলেন পরিস্থিতি সামলাতে। পুলিশ এসে সবকিছু দেখে শুনে অধ্যক্ষ আর ছাত্রকে রুম থেকে বের করে বাইরে নিয়ে এলেন যেন অপরাধীরা অধ্যক্ষ আর ছাত্রর গলায় নিরাপদে এবং নিশ্চিন্তে ছেঁড়া জুতোর মালা পরিয়ে অসম্মান, অপমান, অপদস্থ করতে পারে? ধর্মান্ধ ছাত্র-জনতা যতটা না দোষী, তার চেয়ে, আমার মনে হয়, দোষী ওই পুলিশেরা।

লক্ষ্য করেছি, দেশের আনাচে কানাচে যে শিক্ষকরা উগ্রপন্থীদের আক্রমণের শিকার হচ্ছেন, সেই শিক্ষকদের অধিকাংশই হিন্দু সম্প্রদায়ের। মনে হচ্ছে ওদের তারা আর শিক্ষক পদে দেখতে চাইছে না। হিন্দুদের জমি যেমন দখল করার মতলব আঁটে, তেমন তাঁদের পদগুলোও দখল করার মতলব আঁটছে। শ্যামল কান্তি ভক্ত, আমোদিনী পাল, হৃদয় মন্ডলের তালিকায় যোগ হলো স্বপন কুমার বিশ্বাসের নাম।

এই অন্যায় ঘটে চলেছে দেশের সর্বত্র। দেশটি কি তাহলে হতে চলেছে ১০০ ভাগ মুসলিমের দেশ? আশঙ্কা হয় হয়তো একদিন দেশটি আস্ত একটি আফগানিস্তান হয়ে যাবে। নাচ গান নাটক সিনেমা সব বন্ধ হবে। নারীবিদ্বেষী, গণতন্ত্রবিরোধী, বাকস্বাধীনতাবিরোধী এক পাল মূর্খ ধর্মান্ধ ক্ষমতায় আরোহণ করবে। শরিয়া আইনে দেশ চলবে। মেয়েদের ইস্কুল কলেজ বন্ধ হবে, চাকরি বাকরি ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ হবে। বোরখা বাধ্যতামূলক হবে। পাবলিক প্লেসে তলোয়ারের এক কোপে অপরাধীর ধড় থেকে মু- উড়িয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে কেউ আঘাত দিলে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করা হবে। তখন কেমন কাটবে সাধারণ শান্তিপ্রিয় মুসলমানের জীবন? বর্তমানই নির্মাণ করে ভবিষ্যৎ।

স্বপন কুমার বিশ্বাসকে লাঞ্ছিত করার কিছুদিন পরেই আশুলিয়া স্কুলের এক ছাত্র সেই স্কুলেরই শিক্ষক উৎপল কুমার সরকারকে ক্রিকেট খেলার স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। এই হত্যার পেছনে নূপুর শর্মাকে সমর্থন করার কোনও ব্যাপার নেই, আছে ছাত্রটিকে শাসন করার ব্যাপার। স্কুলের কোনও এক ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করেছিল বলে শিক্ষক উৎপল কুমার সরকার, যিনি স্কুলের শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বেও ছিলেন, ছাত্রটিকে শাসন করেছিলেন। সেই শাসনের উত্তর হত্যাকান্ড। এখন প্রশ্ন হলো, স্কুলের এক শিক্ষককে, যাঁকে সম্মান করার নিয়ম, তাঁকে অবলীলায় হামলা করার সাহস কেন পেয়েছিল ছাত্রটি? শিক্ষক হিন্দু ছিলেন বলেই কি? হিন্দুদের আঘাত করলে খুব একটা অন্যায় করা হয়েছে বলে মনে করা হয় না বলে? মুসলমান সমাজে হিন্দুবিদ্বেষ দিন দিন বাড়ছে বলেই কি ছাত্রটির পক্ষে এই ঘৃণ্য কাজ করা সম্ভব হয়েছে? ছাত্রটি স্কুলের মালিকপক্ষের আত্মীয়। সুতরাং কোনও রকম শাস্তিই হয়তো তাকে পেতে হবে না।

কিন্তু আশঙ্কা করছি, এ ঘটনাগুলো দেশের নানা প্রান্তের নানা স্কুল কলেজের ছাত্রদের উদ্বুদ্ধ করবে হিন্দু শিক্ষকদের অপমান করতে, অপদস্থ করতে, অসম্মান করতে, অকারণ আক্রমণ করতে। কিছু প্রতিবাদ আর মানববন্ধন ঘটছে বটে শিক্ষকদের লাঞ্ছনা করার বিরুদ্ধে, কিন্তু ভালো কাজের চেয়ে মন্দ কাজই মানুষকে বেশি উৎসাহিত করে, মন্দই বেশি সংক্রামক।

২. নড়াইলের ঘটনার কিছু দিন পরেই ভারতের উদয়পুরে নৃশংস এক হত্যাকান্ড ঘটলো। মোহাম্মদ রিয়াজ এবং গিয়াস মোহাম্মদ নামের দুই রাজস্থানী মুসলমান জনবহুল উদয়পুর বাজারে কানাইয়া লাল নামের এক দরজির দোকানে পোশাক বানানোর অজুহাতে ঢুকে তাকে গলা কেটে হত্যা করেছে। হত্যাকান্ডের ভিডিও করেছে। পরে বাড়ি ফিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও আপলোড করেছে এবং হাস্যোজ্জ্বল মুখে ছুরি দেখিয়েছে যে ছুরি দিয়ে কানাইয়া লালের কণ্ঠদেশ চিরেছে তারা, খুব গর্ব করেই বলেছে তাদের নবীর জন্য তারা বাঁচতে যেমন পারে, মরতেও তেমন পারে। কানাইয়া লালের দোষ কী? দোষ, সে নাকি নূপুর শর্মাকে সমর্থন করেছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়, যে নূপুর শর্মা এক টেলিভিশন বিতর্কে মহানবীকে নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন। সে কারণেই তাকে বাঁচতে দেয়নি তরুণ দুই জিহাদি।

ভারতের মুসলমানদের প্রায়ই আক্রমণ করে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। এ সময় আইসিসের মতো হত্যাকান্ডের ভিডিও আপলোড করে ঘোষণা করে দেওয়া যে তারা মুসলমান এবং তারা হত্যা করেছে এক হিন্দুকে-এর পরিণতি ভয়ঙ্কর হতে পারে। খুনীরা সংখ্যালঘু হয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠের এক সদস্যকে হত্যা করতে দ্বিধা করেনি! এই মুহূর্তে আগুনের মতো দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়তে পারে হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা। সম্ভবত এই আশঙ্কা আঁচ করে রাজস্থানে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে, এক মাসের জন্য কার্ফিউ দেওয়া হয়েছে।

দাঙ্গা রোধ করা গেলেও অচিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। সাধারণ মুসলমানকে এর জন্য মূল্য দিতে হবে দীর্ঘদিন। হিন্দুদের মধ্যে মুসলিম বিদ্বেষ বাড়বেই। রাস্তাঘাটে মুসলমানরা বীতশ্রদ্ধ হিন্দু দ্বারা লাঞ্ছিত হবে আরও।

ধর্মীয় উগ্রবাদী যেমন মুসলমানের মধ্যে আছে, হিন্দুদের মধ্যেও আছে। উগ্রবাদীর সংখ্যা বাড়লে হিন্দু মুসলমান কেউই নিরাপদ নয়। ভারত যেমন হিন্দুদের জন্যও মাঝে মাঝে নিরাপদ নয়। বাংলাদেশও তেমন, মুসলমানদের জন্যও অনেক সময় নিরাপদ নয়। দাঙ্গা ফ্যাসাদ তো হিন্দু মুসলমানের কোনও উপকারে আসে না। উপকারে আসে শুধু ধড়িবাজ রাজনীতিকদের।

আসলে ধর্ম পরিচয়ের চেয়েও বড় পরিচয় আছে মানুষের। লিঙ্গবর্ণজাতবিশ্বাস নির্বিশেষে মানুষ কিন্তু দু’রকম। এক কট্টরপন্থী, আরেক উদারপন্থী। এক দল অসহিষ্ণু, আরেক দল সহিষ্ণু। এক দল অন্ধত্ব মানে, বর্বরতা মানে, আরেক দল যুক্তি মানে, প্রগতি মানে, সভ্যতা মানে। এক দল পেছনে যেতে চায়, আরেক দল সামনে। এক দল ধ্বংস চায়, আরেক দল নির্মাণ। এক দল ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, আরেক দল করে। সংঘর্ষ আসলে এই দুই দলে। হিন্দু মুসলমানে সত্যিকার কোনও ভেদ নেই। তারা একই জনগোষ্ঠী। একই অঞ্চলের সংস্কৃতি তাদের, ধর্মের রূপকথাগুলো শুধু ভিন্ন। হিন্দুদের রামায়ণও তো একেকটি অঞ্চলে ভিন্ন, তাদের ভগবানও একেক অঞ্চলে ভিন্ন। এই ভিন্নতার কারণে বিভাজন বাড়ে না। বিভাজন আগাগোড়াই রাজনৈতিক। দেশভাগ দিয়ে শুরু হয়েছে, আজও এই বিভাজন চলছে। বিভাজনের কারণে ঘৃণা জন্মাচ্ছে, ঘৃণা এতটাই প্রবল যে, মানুষের প্রাণ হরণ করতে দ্বিধা করছে না।

৩. পাকিস্তানের সিন্ধু অঞ্চল থেকে এক হিন্দু বালককে অপহরণ করা হয়েছে গতকাল। এমন অপহরণ নতুন কিছু নয়। অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। হিন্দু মেয়েদের প্রায়ই অপহরণ করার পর ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করে মুসলমান লোকেরা।

হিন্দুদের সঙ্গে এমনই করতে পারে, যেহেতু হিন্দুরা সংখ্যালঘু, দুর্বল। সংখ্যালঘু এবং দুর্বলের ওপর অত্যাচার করলে বেশির ভাগ সময় সরকার দেখেও না দেখার ভান করে। আসলে হিন্দু বা মুসলমান কেউই কোথাও সংখ্যালঘু নয়। সত্যিকার সংখ্যালঘু তারাই যারা সমাজকে সুস্থ করতে নিজের আহার নিদ্রা স্বার্থ বিসর্জন দেয়। সত্যিকার সংখ্যালঘু তারাই, যারা উদার, সহিষ্ণু, যুক্তিবাদি, মানববাদি, মুক্তচিন্তক এবং বিজ্ঞানমনস্ক। তাদের বিরুদ্ধে সব ধর্মের উগ্রবাদিরাই খড়গহস্ত।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা